রবীন্দ্রোত্তর বাংলা কবিতার অগ্রগতিতে অরুণ মিত্র এক অনন্য-ব্যক্তিত্বের অধিকারী। অরুণবাবু আধুনিকতার লক্ষণ হিসেবে কবিতার রূপ নির্মিতিতে মনন ও বােধের সংমিশ্রণে

হিন্দু-মুসলমান সমস্যা আমাদের সমাজ জীবনের অন্যতম প্রধান দুরারােগ্য ব্যাধি। ভারতীয় উপমহাদেশে সাম্প্রদায়িক কলহের ঘটনা প্রায়ই লক্ষ্য করা যায়। বিবেকবান নাগরিকদের

বাংলা সাহিত্যের একটা বড় অংশ সাহিত্য পত্রিকার দান বললে অত্যুক্তি হবে না। সাহিত্যের বর্ষ পরিক্রমায় এক এক ধারা এসেছে, প্রকাশিত

জাতি, বর্ণ, গোত্র, গোষ্ঠী—সব কিছু সংকীর্ণতার ঊর্ধ্বে কাজি নজরুল ইসলাম বাংলা সাহিত্যে এক বিস্ময়কর প্রতিভা ও ব্যক্তিত্ব। তিনি এক দিকে

লিখেছেনঃ স্বপ্না রায় প্রেম এক ধরনের বিমূর্ত অনুভূতি বিশেষ। মানব-মানবীর পারস্পরিক আকর্ষণ সদ্ভূত মনের আবেগ যখন অপ্রতিরোধ্য হয়ে ওঠে, দর্শন

লিখেছেনঃ আব্দুল আজিজ আল আমান (মোহিতলাল ও সজনীকান্ত) শনিবারের চিঠি’র জন্মের সাথে নজরুল ইসলামের সম্পর্ক প্রত্যক্ষ এবং ঘনিষ্ঠ। আজ যদি

লিখেছেনঃ শোভন ঘোষ ‘বনলতা সেন’ কাব্যের আত্মপ্রকাশ ১৯৪২ সালে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ তখন মধ্যগগনে। ১৯৪২ এর পূর্ববর্তী ১৪ বছর সময় ধরে

বনলতা সেনের স্রষ্টা জীবনানন্দ দাশের জীবন ছিল সর্বতোভাবে সাহিত্যে শ্লিষ্ট ও নিবেদিত। ১৯১৯ সালে তাঁর ২০ বছর বয়সে প্রথম মুদ্রিত

লিখেছেনঃ প্রদ্যুম্ন মিত্র প্রকৃতি, ইতিহাস, সময় ও সমাজ-অনুধ্যানের পাশাপাশি অনেকটা সমান্তরাল, কখনো বা কিছুটা উচ্চতর ভূমিকায়, যে বিষয়টি জীবনানন্দের কাব্যে