Bangladesh Awami League
93.4K subscribers
9.89K photos
2.79K videos
18 files
10.5K links
Official Telegram Channel of Bangladesh Awami League.
Stay Connceted on Web 👉 www.albd.org
Follow us on -
🔴 Insta 👉 https://instagram.com/albd1949
🟣 Tw 👉 https://twitter.com/albd1971
🔵 FB 👉https://www.facebook.com/awamileague.1949
Download Telegram
📷⁩ ⁨Corruption at the Core: Yunus Advisors Caught in Explosive Graft Scandal


While the Yunus regime claims to wage war on “corruption” and “restore order”—his own inner circle is neck-deep in embezzlement, power abuse, and influence-peddling.

🔎 Tk 150 crore looted through shady deals in Nagad, Bangladesh’s mobile financial service.
👥 Key suspect: Atiq Morshed, personal officer of a top advisor to Chief Advisor Yunus—and his wife.
💰 Rigged tenders, extortion, illegal wealth, abuse of power. This isn’t just scandal—it’s systemic looting.

👉 Other top advisor aides—Moazzem Hossain and Tuhin Farabi—also under ACC investigation. One has already been banned from travel, his NID blocked, accused of amassing hundreds of crores.

And yet—Yunus remains silent.
No accountability. No resignations.
Only Facebook posts and finger-pointing.

📣 As TIB clearly said: “Advisors cannot hide behind their staff. They must resign when their inner circle is caught stealing from the people.”

Where’s the outrage now?
Where are the arrests and media trials?

The truth is clear:
🧩 The so-called “clean regime” is nothing more than a corrupt cartel in disguise.
🤝 Backed by Islamists. Fueled by lies. Drowning in scandals.

This isn’t governance.
It’s grand theft, in plain sight.

Main Report in the comments
#BangladeshCrisis #YunusCorruption #YunusMustGo
ড. ইউনুস সরকারের ইতিহাসবিরোধী সিদ্ধান্তের প্রতি তীব্র ঘৃণা ও ঘোরতর প্রতিবাদ
------------

বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে লজ্জাজনক অধ্যায়ের সূচনা হলো ড. মুহাম্মদ ইউনুসের নেতৃত্বাধীন তথাকথিত অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের হাত ধরে। এই সরকার রাষ্ট্রপতির আদেশে যে অধ্যাদেশ জারি করে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, সৈয়দ নজরুল ইসলাম, তাজউদ্দীন আহমদসহ শত শত ১৯৭০ সালের নির্বাচিত রাজনীতিবিদের মুক্তিযোদ্ধা স্বীকৃতি বাতিল করেছে, তা ইতিহাসের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা, জাতির সঙ্গে প্রতারণা, এবং শহীদের রক্তের প্রতি চরম অবমাননার নামান্তর।

আমরা এই সিদ্ধান্তের প্রতি ঘৃণা প্রকাশ করছি। এটি কোনো প্রশাসনিক ‘ব্যত্যয়’ নয় এটি একটি স্পষ্ট রাজনৈতিক ষড়যন্ত্র, যার লক্ষ্য বাংলাদেশকে তার শেকড় থেকে বিচ্ছিন্ন করা, মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে হত্যা করা এবং পাকিস্তানি প্রেতাত্মাদের এজেন্ডা বাস্তবায়ন করা।

*ড. ইউনুসের মুখোশ খুলে গেছে*

যিনি বিদেশি চক্রের মদদে ক্ষমতার সিঁড়িতে উঠেছেন, যিনি সেনা-পৃষ্ঠপোষকতায় বাংলাদেশের রাজনীতিকে চরম বিশৃঙ্খলার দিকে ঠেলে দিয়েছেন আজ তার সরকারের হাতে জাতির ইতিহাস অপবিত্র হচ্ছে, বঙ্গবন্ধুর নাম কলঙ্কিত হচ্ছে, শহীদদের আত্মা আহত হচ্ছে।

ড. ইউনুস ক্ষমতায় এসেই তার রাজনৈতিক অবস্থান পরিষ্কার করেছেন তিনি বঙ্গবন্ধুকে মানেন না, মুক্তিযুদ্ধের নেতৃত্বকে মানেন না, আর বাংলাদেশের স্বাধীন অস্তিত্বকে মর্যাদা দেন না। এটাই তার নীরব ‘পাকিস্তানি স্বপ্ন’, যা আজ প্রশাসনিক আদেশে রূপ পেয়েছে।

*ইতিহাসের আদালতে ইউনুস সরকার অপরাধী*

এই সিদ্ধান্ত কোনোভাবেই মেনে নেওয়া যাবে না। আমরা দৃপ্ত কণ্ঠে বলি
এই সিদ্ধান্ত অবিলম্বে বাতিল করতে হবে।
ড. ইউনুস সরকার ইতিহাস বিকৃতির দায়ে জাতির কাছে ক্ষমা চাইতে হবে।
এবং এই ষড়যন্ত্রে জড়িতদের বিচারের আওতায় আনতে হবে।

জাতি কখনোই ভুলবে না, কে মুক্তিযুদ্ধকে সম্মান করেছে আর কে তাকে অপমান করেছে।

বঙ্গবন্ধুর নাম কোনো কাগজে নয়—তিনি মুজিব, তিনি ইতিহাস, তিনি বাংলার মাটি ও মানুষের অস্তিত্বে মিশে আছেন। তাঁকে মুক্তিযোদ্ধা বলে স্বীকৃতি দেওয়া হোক বা না হোক, তিনি এই দেশের চিরস্থায়ী জাতির পিতা, চিরকালীন সর্বপ্রথম মুক্তিযোদ্ধা।

ড. ইউনুস এবং তার ইতিহাসবিদ্বেষী সরকার যদি মনে করে কাগজে-কলমে বঙ্গবন্ধুর নাম মুছে দিতে পারবে তাহলে তারা বোকার স্বর্গে বাস করছে।

আমরা এই রাষ্ট্রদ্রোহী, জাতিঘাতী সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ প্রতিরোধ গড়ে তুলবো। ইউনুস সরকারকে জানিয়ে দিতে চাই তোমরা ইতিহাস লিখতে পারো না, তোমরা শুধু ইতিহাসের আসামি হতে পারো।
'জুলাই আন্দোলন' স্রেফ দেশবিরোধী অপশক্তির ষড়যন্ত্রঃ বরগুনায় শহীদ মিনা‌রে বসেছে পশুর হাট, বেদিতে পান-সিগারেটের দোকান

জুলাই আন্দোলনকে কেন গণঅভ্যুত্থান না বলে দেশবিরোধী ষড়যন্ত্র মনে করা হয় তার কারণ হলো মুক্তিযুদ্ধ বিরোধী মনোভাবকে স্পষ্ট করা এবং ইতিহাস মুছে ফেলার দৃশ্যমান প্রয়াস। জুলাই ষড়যন্ত্রে দেশবিরোধী প্রধান অপশক্তি জামায়াত শিবিরের সম্পৃক্ততা আন্দোলন নামক এই ষড়যন্ত্রকে ব্যাপক প্রশ্নবিদ্ধ করেছে। এই রাজাকার বংশধরদেরই ছায়াতলে নেতৃত্ব দানকারী বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন সহ এনসিপির বিভিন্ন জঙ্গীদের মুক্তিযুদ্ধ বিরোধী মনোভাব জানান দেয় কথিত আন্দোলনটি কতটা দেশবিরোধী ছিলো। আগস্টের পর থেকেই মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতি সম্বলিত ভাস্কর্য ভাংচুর থেকে শুরু করে ইতিহাস বিকৃতি, মুক্তিযোদ্ধাদের প্রহার সহ নানা অপতৎপরতা প্রকট হচ্ছে। এবার নতুন করে সংযোজিত হলো বরগুনার শহীদ মিনারে গরুর হাট, জুতা পায়ে বেদীতে পদাচরণ এবং পান-সিগারেটের দোকান।

#Bangladesh #BangladeshCrisis
সংস্কারের নামে সব লুটে খাওয়ার নাম জুলাই ঐক্য!

#Bangladesh #BangladeshCrisis #DrYunus #YunusMustGo
What is the law and order situation in Bangladesh?
“Ordinary people have no safety in this country.” – Rickshaw Puller

👉https://x.com/albd1971/status/1930536744333566208
নির্দেশনা:

নিজেদের মধ্যে যোগাযোগ রাখুন,
টেলিগ্রাম গ্রুপে নিজের অবস্থান বা কোন পরিকল্পনা শেয়ার করবেন না।
ধ্বংস, দখল, নিপীড়ন : বাংলাদেশে এখন চলে ধর্মের নামে রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাস
ঘড়ির কাঁটা যখন মধ্যরাত ছুঁয়েছে, তখন সীতাকুণ্ডের জঙ্গল সলিমপুরে চলছে পরিকল্পিত ধ্বংসযজ্ঞ। কালী মন্দির—একটি সার্বজনীন, বহু বছরের পুরোনো ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান—ভেঙে গুঁড়িয়ে দিয়েছে শতাধিক দুর্বৃত্ত। প্রতিমা, ছবি, সীমানা দেয়াল—সব কিছু ধূলিসাৎ করে, ওই জমিতে রাতারাতি গজিয়ে উঠেছে নতুন এক প্রাচীর। যে জায়গাটি ছিল পূজার থানে, তা এখন শক্তি ও দখলের বেদীমূর্তি।

এটা নিছক ভূমিদস্যুতা নয়। এটা নিছক ধর্মীয় সহনশীলতার অভাবও নয়। এটা হচ্ছে রাষ্ট্রীয় ছত্রচ্ছায়ায় চলমান একপ্রকার ইসলামি মৌলবাদী শাসনের নগ্ন প্রকাশ, যেখানে সংখ্যালঘু হওয়াটাই অপরাধ। যেখানে হিন্দু মন্দির মানেই ফাঁকা জায়গা—যা যেকোনো সময় দখল করা যায়, ভাঙা যায়, মুছে ফেলা যায়।

এই ঘটনা বিচ্ছিন্ন নয়। এটা ধারাবাহিকতার অংশ। দেশজুড়ে সংখ্যালঘুদের মন্দির, ঘর, জমি, অস্তিত্ব—সবকিছুর ওপরে চলমান এক নিঃশব্দ যুদ্ধ। আর এই যুদ্ধের নেতৃত্বে রয়েছে মোহাম্মদ ইউনুস নামক এক ব্যক্তি, যিনি কোনো নির্বাচনের মাধ্যমে নয়, প্রশাসনের গলা চেপে ক্ষমতা দখল করে এখন এক অদৃশ্য অথচ ভয়ংকর ছায়া সরকার চালাচ্ছেন। তিনি নিজে নেই কোথাও, অথচ তার লোকজন আছে সর্বত্র—থানায়, প্রশাসনে, মিডিয়ায়, ভূমি অফিসে, স্থানীয় ‘গণ্যমান্য’দের ঘরে।

জঙ্গল সলিমপুরের কালী মন্দির গুঁড়িয়ে দেওয়ার সময় পুলিশ কোথায় ছিল? একটা রাত, একটা মন্দির, শতাধিক মানুষ—এমন আক্রমণ কি কেউ স্বাভাবিকভাবে বিশ্বাস করে পারবে যে, নিরাপত্তা বাহিনীর ঘুম ভাঙেনি? তা-ও আবার এমন এক সময়, যখন দেশের প্রতিটি মোড়েই সিসিটিভি, ড্রোন, গোয়েন্দা তৎপরতা। আসল সত্য হচ্ছে—এটি ‘অ্যাপ্রুভড’ আক্রমণ ছিল। অনুমোদিত দখল। ধর্মীয় পরিচয়ের ভিত্তিতে পরিচালিত এক ধরণের ‘সায়েন্টিফিক নিপীড়ন’, যেখানে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী কেবল দর্শক নয়, অনেক সময় সরাসরি সুবিধাভোগী।

মন্দির ভাঙা মানে শুধু ইট-কাঠ নয়, ভেঙে দেওয়া হয় বিশ্বাস, ইতিহাস, উপস্থিতি। এই মাটি তো কারও বাপের না, বলা হয় সবসময়। কিন্তু আজকের বাংলাদেশে সেটাই ভুল প্রমাণ হচ্ছে—এই মাটি এখন ইউনুসদের, সেই সব ইসলামি জঙ্গিদের, যারা গণতন্ত্রের নামে ইসলামী রাষ্ট্র কায়েমে ব্যস্ত। অথচ তারা পশ্চিমে চোখ তুলে বলে—‘আমরা ধর্মনিরপেক্ষ’। ভণ্ডামির এমন স্পষ্ট চেহারা আর ক’টা দেশে আছে?

তাদের ক্ষমতা এতটাই নিশ্চিত যে, একটি মন্দির গুঁড়িয়ে তারা রাতারাতি দেয়াল তোলে। কোনো লুকোচুরি নেই। দিনের আলোয় পুলিশ এসে ‘পরিদর্শন’ করে, রিপোর্ট নেয়, এবং ব্যাস। এরপর যা হয়, তা হচ্ছে না হওয়া—ফাইল চাপা পড়ে, জমি চলে যায়, ইতিহাস বদলে যায়।

অথচ যারা এই দেশে জন্মেছে, বেড়ে উঠেছে, স্কুলে গল মিলিয়ে পড়েছে—‘সকল ধর্মের মানুষের জন্য বাংলাদেশ’—তারা আজকে চোখের সামনে দেখে, ধর্মের ভিত্তিতে রাষ্ট্র কারা চালায়। তারা বুঝে গেছে, ভোটের ফল নয়, অস্ত্রধারীদের সাথে সম্পর্কই এখানে ক্ষমতার উৎস। আর সেই ক্ষমতা এখন পূর্ণমাত্রায় ইসলামি মৌলবাদীদের হাতে। এমনকি ‘নিরপেক্ষ’ বা ‘অরাজনৈতিক’ মুখোশ পরে যারা আছে, তারাও মূলত সেই একই মঞ্চের অভিনেতা।

এই যে হামলা, এটা পরিকল্পিত। রাষ্ট্রীয় ছত্রচ্ছায়ায় সংগঠিত একধরনের নির্মূল অভিযান। সংখ্যালঘুদের অস্তিত্ব মুছে দেওয়ার জন্য, ইতিহাস থেকে তাদের নাম মুছে ফেলার জন্য।

এই লেখার শেষে কোনো আশার কথা নেই। কোনো ‘মানবাধিকার সংস্থা তদন্ত করবে’ টাইপ ভদ্রতা নেই। কারণ আজকের বাংলাদেশে মানবতা বলতে কিছু নেই, সংখ্যালঘু বলতে শুধু দুর্ভাগা লোকদের একটা তালিকা, আর আইনশৃঙ্খলা মানে হচ্ছে—ক্ষমতার লেজ ধরে দাঁড়িয়ে থাকা সশস্ত্র দালালদের একটা বাহিনী।

এখানে আর কিছু অবশিষ্ট নেই। শুধু প্রশ্ন—এরপর কোন মন্দির? কার ঘর? কোন ধর্ম?

আমরা জানি না। কিন্তু যারা জানে, তারা নিশ্চুপ নয়—তারা ব্যস্ত দখলে, ভাঙনে, নির্মূলে।

#Bangladesh #BangladeshCrisis #YunusMustGo
তারা কেন বঙ্গবন্ধুর নাম মুছে ফেলতে চায়?
--

বাংলাদেশ নামটি আজ শুধু একটি রাষ্ট্রের নাম নয়, এটি আমাদের পরিচয়, আত্মমর্যাদা, এবং অস্তিত্বের প্রতীক। এই নামটি প্রস্তাব করেছিলেন যিনি, যিনি কল্পনায় এঁকেছিলেন স্বাধীন বাংলার মানচিত্র তিনি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। তাই বলতে দ্বিধা নেই, বাংলাদেশ মানেই বঙ্গবন্ধু।

কিন্তু দুঃখজনক বাস্তবতা হলো, আজও কিছু অপশক্তি, পাকিস্তানি ভাবধারার দোসররা বঙ্গবন্ধুর নাম ইতিহাস থেকে মুছে ফেলার চেষ্টা করছে। তারা বুঝে না, বঙ্গবন্ধু শুধু একজন ব্যক্তি নন, তিনি একটি আদর্শ, একটি চেতনা, একটি জাতির আত্মার নাম।

১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধ ছিল দীর্ঘ রাজনৈতিক সংগ্রামের চূড়ান্ত রূপ। সেই সংগ্রামের নেতৃত্বে ছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব। 'ছয় দফা' ছিল স্বাধীনতার রূপরেখা, তার কণ্ঠ ছিল বাংলার মুক্তির ডাক। তিনিই এই রাষ্ট্রের স্থপতি, তিনিই রাষ্ট্রের নাম দিয়েছেন 'বাংলাদেশ'। আজ যারা তাকে ইতিহাস থেকে বাদ দিতে চায়, তারা এই দেশের শিকড় কেটে ফেলতে চায়।

বঙ্গবন্ধুর নাম গেজেট থেকে মুছে ফেলতে পারলেই পাকিস্তানের আদর্শে পরাজিত শক্তিরা যেন বিজয় উৎসব করতে পারে এমনই এক মানসিক বিকৃতি নিয়ে তারা এখনো সক্রিয়। যারা একাত্তরে হানাদার বাহিনীর সঙ্গে ছিল, তারাই আজ নতুন ছদ্মবেশে ইতিহাসের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করছে।

কিন্তু তারা একবারে ভুলে যাচ্ছে বাংলাদেশ মানেই বঙ্গবন্ধু।
তার নেতৃত্ব, তার নির্দেশনা, তার উচ্চারিত স্বাধীনতার ঘোষণাই এ দেশের মানুষের প্রাণে আগুন জ্বালিয়েছিল। ৩০ লাখ শহীদের রক্তে যে পতাকা ভেসে উঠেছিল, তা ছিল বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের বাস্তব প্রতিচ্ছবি।

আজ যারা ইতিহাস থেকে বঙ্গবন্ধুর নাম বাদ দিতে চায়, তারা মূলত তরুণ প্রজন্মকে ইতিহাসবিচ্ছিন্ন করে বিভ্রান্ত করতে চায়। তারা চায় পাকিস্তানি আদর্শের চোরাবালিতে বাংলাদেশকে ফিরিয়ে নিতে।

কিন্তু ইতিহাস কখনো মুছে ফেলা যায় না। বিকৃত করা গেলেও তা স্থায়ী হয় না।
যতবার ইতিহাস বিকৃতির চেষ্টা হয়েছে, ততবারই নতুন প্রজন্ম বঙ্গবন্ধুর নামে আবার জেগে উঠেছে। বারবার প্রমাণ হয়েছে শেখ মুজিবুর রহমান এই জাতির আত্মপরিচয়ের মূল স্তম্ভ।

আমরা গর্বভরে বলি—
“শেখ মুজিবকে বাদ দিলে বাংলাদেশ ইতিহাসহীন এক রাষ্ট্রে পরিণত হবে। তার নাম বাদ দিয়ে যে ইতিহাস লেখা হয়, তা ইতিহাস নয়, তা ষড়যন্ত্র।”
আর যারা তা লেখে বা মেনে নেয়, তাদের চেহারাতেও পাকিস্তানি দোসরদের ছায়া স্পষ্ট দেখা যায়।

বাংলাদেশ আজ স্বাধীন। কিন্তু এই স্বাধীনতাকে টিকিয়ে রাখতে হলে, ইতিহাসকে বিকৃতির হাত থেকে রক্ষা করতে হবে।
বঙ্গবন্ধুর নাম শুধু ইতিহাসের পাতায় নয়, এ জাতির হৃদয়ে লেখা থাকবে, যতদিন বাংলাদেশ থাকবে।

#Bangladesh #Bangabandhu
এই বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধের বাংলাদেশ।
এই বাংলাদেশে রাজাকারেরা পরাজিত হবেই।

আমাদের সংগ্রাম চলবেই।
মব, দুর্নীতি আর অবিচারের কবল থেকে বাংলাদেশ মুক্তি পাবেই।

#JoyBangla #Bangladesh
নির্বাক দর্শক এক জাতি, কীভাবে আমরা দেশ হারালাম

"আমাদের সর্বনাশ হয়ে গেছে।"
এই বাক্যটি এখন আর কোনো আবেগনির্ভর প্রতিক্রিয়া নয় এটা বাস্তবতার নগ্ন স্বীকারোক্তি।
আমরা যারা এদেশকে ভালোবাসি, যাদের শিকড় এই মাটিতে, তাদের জন্য আজকের বাংলাদেশ এক অচেনা উপাখ্যান।

একদিন হঠাৎ টের পেলাম এই দেশটা আর আমাদের নেই।
আমাদের চোখের সামনেই বদলে গেছে সবকিছু নীতিনৈতিকতা, প্রশাসন, বিচার, শিক্ষা, গণমাধ্যম, এমনকি মানুষের চিন্তাভাবনাও।
কিন্তু আমরা বুঝতেই পারিনি কখন এই দেশ হাতছাড়া হয়ে গেছে।

আজ আমাদের চিন্তাটাও আমাদের নয়।
আমাদের স্বপ্ন, আমাদের আকাঙ্ক্ষা, আমাদের ভবিষ্যত পরিকল্পনা সবই নিয়ন্ত্রিত হয় এমন এক অদৃশ্য শক্তির দ্বারা যারা আমাদের হয়ে কথা বলে, কিন্তু আমাদের কণ্ঠ নয়।
তারা আমাদের হয়ে সিদ্ধান্ত নেয়, কিন্তু আমাদের জীবনের কোনো দায় নেয় না।

"আমাদের সর্বনাশ হয়ে গেছে,"
কারণ যারা এখন দেশ চালাচ্ছে,
তারা আমাদের কথা শোনে না।
তাদের মুখে গণতন্ত্রের বুলি, কিন্তু অন্তরে লুটপাটের নেশা।
তারা আমাদের মতো মানুষ নয় তারা বিশেষ গোষ্ঠী, যারা রাষ্ট্রীয় ক্ষমতাকে ব্যবহার করে নিজেদের সম্পদ বাড়ায়, ক্ষমতা পাকাপোক্ত করে, আর সাধারণ মানুষের জীবনকে করে তুলে দুর্বিষহ।

আজকের বাংলাদেশ বিদেশি এজেন্ডা, এনজিও-চালিত মতবাদ, কর্পোরেট লুটপাট আর কিছু সুবিধাভোগী বুদ্ধিজীবীর পৃষ্ঠপোষকতায় এক ভয়াবহ নৈরাজ্যের দিকে এগোচ্ছে।
এই দেশটা এখন আর জনগণের রাষ্ট্র নয় এটা এখন অপশক্তির খেলার মাঠ।

আমরা যারা সাধারণ মানুষ আমরা আজ নিরব।
আমরা দেখি, বুঝি, কাঁদি কিন্তু কিছু বলি না।
আমরা রাস্তায় নামি না, প্রশ্ন করি না, প্রতিবাদ করি না।
আমরা নিজেদের অসহায় মনে করি, কারণ আমাদের কণ্ঠ কেড়ে নেওয়া হয়েছে, আমাদের মন ভীত করে রাখা হয়েছে।

কিন্তু মনে রাখতে হবে সর্বনাশ কখনও চূড়ান্ত নয়, যদি আমরা জেগে উঠি।
এই দেশ আবার আমাদের হতে পারে যদি আমরা প্রশ্ন করি, সাহস করি, ঐক্যবদ্ধ হই।

"দেশটা আমাদের ছিল, আমাদেরই থাকবে শুধু জেগে উঠো, দাঁড়াও, কথা বলো।"

#Bangladesh
ইউনুসের সংস্কারের কবলে বাংলাদেশ

মুক্তিযোদ্ধাদের অপবাদ দিয়ে ভাতা বন্ধ -
অন্যদিকে জামাতের কর্মী, জামাতপন্থী পেশাজীবীদের পুরস্কারের বন্যা।

#Bangladesh #BangladeshCrisis
#Live #SheikhHasina

‘দায়মুক্তি’ শীর্ষক
লাইভ প্রোগ্রামের বিশেষ পর্ব
৬ জুন ২০২৫, শুক্রবার
রাত ৯:০০টা।
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ফেসবুক পেইজ ও ইউটিউব চ্যানেলে।

জুলাই-আগস্ট থেকে শুরু করে এ যাবত অপশক্তির হাতে শহীদ হওয়া বঙ্গবন্ধুর আদর্শের সৈনিকদের পরিবারের সদস্যদের দুঃখ দুর্দশা ও নির্যাতনের কথা শুনবেন এবং তাঁদের সঙ্গে কথা বলবেন, বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা।

#AwamiLeague #SheikhHasinaLive #ALBDLive
মববাহিনীর কাছে
পুরো বাংলাদেশ আজ জিম্মি

#Bangladesh #BangladeshCrisis
ভিসা বন্ধের দায় যদি জনগণের হয়, তবে সরকার কিসের জন্য?

তৌহিদ হোসেনের সাম্প্রতিক বক্তব্য—যে দেশের মানুষের এবং ব্যবসায়ীদের কারণে বিদেশি ভিসা বন্ধ হয়ে যাচ্ছে—তা শুধু অযৌক্তিক নয়, এটি ক্ষমতার ঘূর্ণিপাকে পড়ে আত্মবিকৃতি ছাড়া আর কিছুই না। পররাষ্ট্রনীতি ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে পৌঁছেছে বলে এটা বোঝা যায় যখন রাষ্ট্র নিজেই নিজের জনগণকে দোষারোপ করে—যেমন এক মেরুদণ্ডহীন, জনবিচ্ছিন্ন, দেউলিয়া প্রশাসনিক কাঠামো করে।

মোহাম্মদ ইউনুস এবং তার চক্র যারা রাষ্ট্র পরিচালনার নামে বসে আছে, তাদের এই ধারা নতুন কিছু না। তারা ক্ষমতার চেয়ারে বসে আছে কিন্তু দায়িত্ব পালনের ন্যূনতম মানসিকতা বা দক্ষতা কোনোটাই নেই। বরং যখন নিজেদের ব্যর্থতা অস্বীকার করার মতো আর কোনো জায়গা থাকে না, তখনই জনগণকে ছাগল বানানোর কৌশল নেয় তারা। জনগণকে দোষারোপ করে কূটনৈতিক অপদার্থতা ধামাচাপা দেওয়া যায় না—এটি একপ্রকার কৌতুক, তাও নিম্নমানের।

তৌহিদ হোসেনের মতো এক প্রাক্তন আমলা—যার দায়িত্ব ছিল দেশের স্বার্থ রক্ষা করা, যিনি কূটনীতির বই মুখস্থ করে নিজের ক্যারিয়ার বানিয়েছেন—আজ তিনি দাঁড়িয়ে বলছেন, আমেরিকার স্টুডেন্ট ভিসা বন্ধ হওয়ার দায় সরকারের নয়! এই ধরণের বক্তব্য আসলে একটি অসহায়, ব্যর্থ, অযোগ্য সরকারের মুখপাত্র হিসেবে নিজেকে প্রকাশ করার জন্য যথেষ্ট। এই কথাগুলোর অর্থ একটাই—“আমরা কিছুই করতে পারি না, করব না, দায়ও নেব না। কিন্তু তুমিই দায়ী, হে মাথামোটা প্রজা সমাজ।”

বিদেশি দূতাবাসগুলোর ভিসা বন্ধ করার পেছনে কোনও ‘ব্যবসায়ীর অপরাধ’ থাকলেও সেটা থামানোর, ব্যাখ্যা দেওয়ার, কিংবা কূটনৈতিকভাবে সমাধান করার দায়িত্ব তো সরকারের। সেটা যদি তারা না পারে, তাহলে সরকার চালাতে এসেছে কেন? নিজেদের পকেট ভারি করতে? ওয়াশিংটন বা দিল্লি যদি ভিসা বন্ধ করে, সেটা একটা বার্তা—তারা তোমাকে রাষ্ট্র হিসেবে আর বিশ্বাস করে না, তোমার কথার মূল্য নেই। এটা ঠিক জনসাধারণের আচরণে হয় না; এটা হয় তোমার রাষ্ট্রীয় ব্যর্থতায়, কূটনৈতিক অবজ্ঞায়, নতজানু নীতিতে।

এই ইউনুস বাহিনী দেশটাকে নিয়ে কী করছে, তার ব্যাখ্যা তো আর বলার প্রয়োজন পরে না, নিজের চোখেই দেখা যাচ্ছে। গায়ের জোরে গদিতে বসে আছে, অথচ দেশ চালাতে গিয়ে বাচ্চাদের মতো দোষ দেয়—“ও করেছে, আমি না।” এই লজ্জাহীন, দায়িত্বজ্ঞানহীন, সীমাহীন ঔদ্ধত্যপূর্ণ আচরণ এখন আর মানুষকে অবাক করে না। বরং মানুষ এখন বুঝে গেছে—এই ব্যর্থ গোষ্ঠী তাদের ব্যর্থতা ঢাকতে যেকোনো মাত্রায় নামতে পারে। জনগণের গায়ে কাদা ছিটিয়ে নিজেদের জুতোর দাগ মুছে ফেলার চেষ্টা করছে।

তৌহিদ হোসেনের বক্তব্য, আদতে একটা রাষ্ট্রের আত্মসমর্পণের স্বাক্ষর। এটা একটা বিপর্যস্ত প্রশাসনের মুখোশ খুলে দেওয়া কণ্ঠস্বর। আর এই ইউনুস-নিয়ন্ত্রিত পুতুল প্রশাসন যতদিন থাকবে, বাংলাদেশের মানুষের সম্মান, স্বাধীনতা, আন্তর্জাতিক মর্যাদা—সব কিছু এভাবেই ধুলোয় লুটাবে।

তারা ব্যর্থ। তারা অপদার্থ। তারা বেআইনি।
আর তারা এবার ধৃষ্টতার শেষ সীমা পেরিয়ে গেছে।

#Bangladesh #BangladeshCrisis #YunusMustGo