রাজাকার আজহারকে খালাস: মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় কালিমা, জাতির চরম অপমান!
বাংলাদেশের ইতিহাসের এক ঘৃণ্য অধ্যায়ের নাম মুক্তিযুদ্ধকালীন যুদ্ধাপরাধী আজহারুল ইসলাম। প্রায় দেড় হাজার নিরীহ বাঙালিকে হত্যা, গণধর্ষণ ও লুটপাটে নেতৃত্ব দেওয়া এই রাজাকারকে আপিল বিভাগ খালাস দিয়েছেন — যা শুধু মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় থাপ্পড় নয়, বরং পুরো জাতিকে অপমানিত করার সামিল।
এ রায় শুধু ভুল নয়, ভয়ঙ্কর অন্যায়!
একাত্তরের পরাজিত শক্তির দোসররা আজও মাথা তুলে দাঁড়ায় — এ রায় যেন তাদের হাতেই তুলে দেওয়া সাদা সার্টিফিকেট। এটা কি বিচার ব্যবস্থার পরাজয় নয়? এটা কি শহীদদের রক্তের সাথে প্রতারণা নয়?
✊ ঘৃণা জানাই রাজাকারদের!
✊ প্রতিবাদ করি বিচারহীনতার বিরুদ্ধে!
✊ শহীদদের রক্ত কখনো বৃথা যেতে পারে না!
#Bangladesh #WarCriminals #Jamaat #Razakar
বাংলাদেশের ইতিহাসের এক ঘৃণ্য অধ্যায়ের নাম মুক্তিযুদ্ধকালীন যুদ্ধাপরাধী আজহারুল ইসলাম। প্রায় দেড় হাজার নিরীহ বাঙালিকে হত্যা, গণধর্ষণ ও লুটপাটে নেতৃত্ব দেওয়া এই রাজাকারকে আপিল বিভাগ খালাস দিয়েছেন — যা শুধু মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় থাপ্পড় নয়, বরং পুরো জাতিকে অপমানিত করার সামিল।
এ রায় শুধু ভুল নয়, ভয়ঙ্কর অন্যায়!
একাত্তরের পরাজিত শক্তির দোসররা আজও মাথা তুলে দাঁড়ায় — এ রায় যেন তাদের হাতেই তুলে দেওয়া সাদা সার্টিফিকেট। এটা কি বিচার ব্যবস্থার পরাজয় নয়? এটা কি শহীদদের রক্তের সাথে প্রতারণা নয়?
✊ ঘৃণা জানাই রাজাকারদের!
✊ প্রতিবাদ করি বিচারহীনতার বিরুদ্ধে!
✊ শহীদদের রক্ত কখনো বৃথা যেতে পারে না!
#Bangladesh #WarCriminals #Jamaat #Razakar
কুমিল্লা জেলার মুরাদনগর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদকের মৃত্যুতে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের শোক
---
কুমিল্লা জেলার মুরাদনগর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক, কুমিল্লা উত্তর জেলা ছাত্রলীগের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি ও কোম্পানিগঞ্জ বদিউল আলম ডিগ্রি কলেজের সাবেক ভিপি গোলাম সরোয়ার হাসান চিনুর মৃত্যুতে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করছে। একই সাথে মরহুমের বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জ্ঞাপন করছে।
উল্লেখ্য গোলাম সরোয়ার হাসান চিনু ক্যান্সার আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ মে তারিখে নিজ বাসায় ইন্তেকাল করেন ( ইন্না-লিল্লাহি..... রাজিউন)। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৫৬ বছর এবং তিনি স্ত্রী ও ১ছেলেসহ পরিবার-পরিজন, অসংখ্য আত্মীয়-স্বজন, সহকর্মী, গুণগ্রাহী ও শুভানুধ্যায়ী রেখে গেছেন।
প্রেস বিজ্ঞপ্তি
তারিখ: ২৭ মে ২০২৫
---
কুমিল্লা জেলার মুরাদনগর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক, কুমিল্লা উত্তর জেলা ছাত্রলীগের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি ও কোম্পানিগঞ্জ বদিউল আলম ডিগ্রি কলেজের সাবেক ভিপি গোলাম সরোয়ার হাসান চিনুর মৃত্যুতে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করছে। একই সাথে মরহুমের বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জ্ঞাপন করছে।
উল্লেখ্য গোলাম সরোয়ার হাসান চিনু ক্যান্সার আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ মে তারিখে নিজ বাসায় ইন্তেকাল করেন ( ইন্না-লিল্লাহি..... রাজিউন)। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৫৬ বছর এবং তিনি স্ত্রী ও ১ছেলেসহ পরিবার-পরিজন, অসংখ্য আত্মীয়-স্বজন, সহকর্মী, গুণগ্রাহী ও শুভানুধ্যায়ী রেখে গেছেন।
প্রেস বিজ্ঞপ্তি
তারিখ: ২৭ মে ২০২৫
অবৈধ দখলদার ফ্যাসিস্ট ইউনূস সরকার কতৃক প্রণীত নিবর্তনমূলক 'সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ (সংশোধন) -২০২৫' বাতিলের দাবিতে আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানকের বিবৃতি
—-
'সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ (সংশোধন) -২০২৫' বাতিলের দাবি জানিয়ে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক এক বিবৃতি প্রদান করেছেন। বিবৃতিতে তিনি বলেন, সাংবিধানিকভভাবে অবৈধ সরকার জোরপূর্বক রাষ্ট্রক্ষমতা দখল করে একের পর এক কালাকানুন ও অবৈধ অধ্যাদেশ জারি করে চলেছে। যাদের নিজেদের জনগণের ম্যান্ডেট নেই এবং যারা সাংবিধানিকভাবে অবৈধ তারা প্রণীত সকল আইন ও অধ্যাদেশ অবৈধ। এ রকম একটি অবৈধ সরকার কোনো রকম মতামত গ্রহণ না করেই মধ্য রাতে অধ্যাদেশের মাধ্যমে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) বিলুপ্ত করেছে। আবার 'সারকারি চাকরি অধ্যাদেশ (সংশোধন) - ২০২৫' প্রণয়ন করেছে। সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীরা এই অধ্যাদেশ জারি করার আগে থেকেই আন্দোলন করতে ছিল। অথচ যে অধ্যাদেশ তাদের উপরে প্রয়োগ হবে সে সম্পর্কে তাদের মতামত বা দাবি-দাওয়া না শুনে একপাক্ষিকভাবে ফ্যাসিবাদী কায়দায় এই অধ্যাদেশ জারি করা হয়েছে। এই অধ্যাদেশের মাধ্যমে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জনগণের সেবকের পরিবর্তে অপরাধপ্রবণ গোষ্ঠী হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে এবং যেন সেই অপরাধীদের দমন করার জন্যই এই অধ্যাদেশ জারি করা হয়েছে। জনগণের ম্যান্ডেটবিহীন অবৈধ দখলদার গোষ্ঠী সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের প্রতিপক্ষ জ্ঞান করে এই অধ্যাদেশ জারি করেছে। যেটাকে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের পক্ষ থেকে নিবর্তনমূলক বলে অভিহিত করা হয়েছে। এই অধ্যাদেশের ফলে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মতপ্রকাশের জায়গা নেই এবং তাদেরকে উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশনায় শুধু রোবটের মতো কাজ করে যেতে হবে। এভাবে একটা শ্বাসরুদ্ধকর পরিবেশে কাউকে দিয়ে কাজ করালে নিশ্চিতভাবে তার সেরাটা বের করা সম্ভব হবে না। এই অধ্যাদেশের ফলে তারা সভা-সমাবেশ বা কর্মবিরতি দিয়ে প্রতিবাদ কর্মসূচি করতে পারবে না। যা তাদের সাংবিধানিক ও গণতান্ত্রিক অধিকারকে ক্ষুণ্ণ করবে। আবার এটি কার্যকর হলে সবাই অফিসের বসদের অন্যায় আদেশ পালন করতে বাধ্য হবে। আবার সেটা না করলে তারা চাকরি হারানোর ঝুঁকিতে থাকবে। এমতাবস্থায়, বিরোধী মতে বিশ্বাসী কারো জন্য চাকরি করা কঠিন হয়ে যাবে।
বিবৃতিতে তিনি বলেন, এই অবৈধ দখলদারেরা সরকারের মধ্যে পক্ষ-বিপক্ষ খেলে রাষ্ট্রকে একটা চরম হুমকির মুখে ফেলে দিচ্ছে। অবৈধভাবে ক্ষমতা দখলকারীরা শুধু শুদ্ধ মানুষ, দেশের বাকি সবাই খারাপ। এই বয়ান প্রতিষ্ঠা করতে এই সরকারের রাষ্ট্র ও সমাজের সকল পর্যায়ের মানুষকে বিভিন্ন ট্যাগ দেওয়ার চেষ্টা করছে। আমরা দৃঢ়ভাবে বলতে চাই, শুধু এই অবৈধ দখলদার গোষ্ঠী দেশের ভালো নির্ধারণ করতে চাইলে সেটা কখনো সবার জন্য কল্যাণকর হবে না। আমরা সকল শ্রেণি-পেশার মানুষের মতামতের ভিত্তিতে আগামীর বাংলাদেশ গড়ে তুলতে বদ্ধপরিকর।
জয় বাংলা
জয় বঙ্গবন্ধু
বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।
#Bangladesh #BangladeshCrisis
—-
'সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ (সংশোধন) -২০২৫' বাতিলের দাবি জানিয়ে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক এক বিবৃতি প্রদান করেছেন। বিবৃতিতে তিনি বলেন, সাংবিধানিকভভাবে অবৈধ সরকার জোরপূর্বক রাষ্ট্রক্ষমতা দখল করে একের পর এক কালাকানুন ও অবৈধ অধ্যাদেশ জারি করে চলেছে। যাদের নিজেদের জনগণের ম্যান্ডেট নেই এবং যারা সাংবিধানিকভাবে অবৈধ তারা প্রণীত সকল আইন ও অধ্যাদেশ অবৈধ। এ রকম একটি অবৈধ সরকার কোনো রকম মতামত গ্রহণ না করেই মধ্য রাতে অধ্যাদেশের মাধ্যমে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) বিলুপ্ত করেছে। আবার 'সারকারি চাকরি অধ্যাদেশ (সংশোধন) - ২০২৫' প্রণয়ন করেছে। সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীরা এই অধ্যাদেশ জারি করার আগে থেকেই আন্দোলন করতে ছিল। অথচ যে অধ্যাদেশ তাদের উপরে প্রয়োগ হবে সে সম্পর্কে তাদের মতামত বা দাবি-দাওয়া না শুনে একপাক্ষিকভাবে ফ্যাসিবাদী কায়দায় এই অধ্যাদেশ জারি করা হয়েছে। এই অধ্যাদেশের মাধ্যমে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জনগণের সেবকের পরিবর্তে অপরাধপ্রবণ গোষ্ঠী হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে এবং যেন সেই অপরাধীদের দমন করার জন্যই এই অধ্যাদেশ জারি করা হয়েছে। জনগণের ম্যান্ডেটবিহীন অবৈধ দখলদার গোষ্ঠী সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের প্রতিপক্ষ জ্ঞান করে এই অধ্যাদেশ জারি করেছে। যেটাকে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের পক্ষ থেকে নিবর্তনমূলক বলে অভিহিত করা হয়েছে। এই অধ্যাদেশের ফলে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মতপ্রকাশের জায়গা নেই এবং তাদেরকে উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশনায় শুধু রোবটের মতো কাজ করে যেতে হবে। এভাবে একটা শ্বাসরুদ্ধকর পরিবেশে কাউকে দিয়ে কাজ করালে নিশ্চিতভাবে তার সেরাটা বের করা সম্ভব হবে না। এই অধ্যাদেশের ফলে তারা সভা-সমাবেশ বা কর্মবিরতি দিয়ে প্রতিবাদ কর্মসূচি করতে পারবে না। যা তাদের সাংবিধানিক ও গণতান্ত্রিক অধিকারকে ক্ষুণ্ণ করবে। আবার এটি কার্যকর হলে সবাই অফিসের বসদের অন্যায় আদেশ পালন করতে বাধ্য হবে। আবার সেটা না করলে তারা চাকরি হারানোর ঝুঁকিতে থাকবে। এমতাবস্থায়, বিরোধী মতে বিশ্বাসী কারো জন্য চাকরি করা কঠিন হয়ে যাবে।
বিবৃতিতে তিনি বলেন, এই অবৈধ দখলদারেরা সরকারের মধ্যে পক্ষ-বিপক্ষ খেলে রাষ্ট্রকে একটা চরম হুমকির মুখে ফেলে দিচ্ছে। অবৈধভাবে ক্ষমতা দখলকারীরা শুধু শুদ্ধ মানুষ, দেশের বাকি সবাই খারাপ। এই বয়ান প্রতিষ্ঠা করতে এই সরকারের রাষ্ট্র ও সমাজের সকল পর্যায়ের মানুষকে বিভিন্ন ট্যাগ দেওয়ার চেষ্টা করছে। আমরা দৃঢ়ভাবে বলতে চাই, শুধু এই অবৈধ দখলদার গোষ্ঠী দেশের ভালো নির্ধারণ করতে চাইলে সেটা কখনো সবার জন্য কল্যাণকর হবে না। আমরা সকল শ্রেণি-পেশার মানুষের মতামতের ভিত্তিতে আগামীর বাংলাদেশ গড়ে তুলতে বদ্ধপরিকর।
জয় বাংলা
জয় বঙ্গবন্ধু
বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।
#Bangladesh #BangladeshCrisis
মানবতাবিরোধী যুদ্ধাপরাধী এটিএম আজাহারুল ইসলামের খালাসের প্রতিবাদে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের বিবৃতি
——
চিহ্নিত মানবতাবিরোধী যুদ্ধাপরাধী এটিএম আজাহারুল ইসলামকে আপিল বিভাগ খালাস প্রদান করায় সমগ্র বাংলাদেশ স্তম্ভিত। আজকের দিনটি বাংলাদেশের ইতিহাসে চরম কলঙ্কিত অধ্যায় হিসেবে চিহ্নিত হয়ে থাকবে। আমরা বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে ন্যক্কারজনক এই ঘটনার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই। এর মাধ্যমে আবারও প্রমাণিত হলো বিগত বছরের ৫ আগস্টে জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে পরিচালিত নির্বাচিত সরকারকে জোরপূর্বক উৎখাত করেছিল দেশবিরোধী উগ্র-সাম্প্রদায়িক অপশক্তি। আর দেশবিরোধী পাকিস্তানি ভাবধারার প্রধান রাজনৈতিক শক্তি জামাত। সেই কারণে ফ্যাসিস্ট ইউনূস সরকার বিচার বিভাগকে রাজনৈতিক উদ্দেশে ব্যবহার করে জামাতের প্রতি পুরস্কারস্বরূপ চিহ্নিত মানবতাবিরোধী যুদ্ধাপরাধী জামাত নেতা এটিএম আজাহারুল ইসলামকে খালাস প্রদান করেছে। দীর্ঘ বিচারিক প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে সকল সাক্ষ্য-প্রমাণের পূঙ্খানুপুঙ্খ বিবেচনার ভিত্তিতে পরিচালিত হয়েছিল মানবতাবিরোধী যুদ্ধাপরাধীদের বিচার। অথচ আজ বিচার বিভাগকে ব্যবহার করে দেশবিরোধী অপশক্তির প্রতিভূ ফ্যাসিস্ট ইউনূস সকল যুক্তি-তর্ক ও প্রমাণকে ছুঁড়ে ফেলে এই খালাসের রায় দিয়েছে।
আজ বাংলাদেশে বিচারের নামে প্রহসন চলছে। বিচার বিভাগ শুধু স্বেচ্ছাচারী অবৈধ দখলদার সরকারেরই আজ্ঞাবহ নয়, মবসন্ত্রাসের আজ্ঞাবহ। বিচার বিভাগ ন্যায়বিচার বিশুদ্ধ জায়গা হলেও আজ বাংলাদেশে তা সার্কাসে পরিণত হয়েছে। যার কারণে বাংলাদেশ রাষ্ট্রের জন্মের বিরোধিতা করে ইতিহাসের গায়ে কলঙ্ক লেপনকারী মানবতাবিরোধী যুদ্ধাপরাধী খালাস পায়। অন্যদিকে বাংলাদেশের জন্মের ইতিহাসের দায়মোচনের অঙ্গীকার নিয়ে মুক্তিযুদ্ধের বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার রাজনীতির ধারক জননেত্রী শেখ হাসিনাসহ জাতীয় নেতৃবৃন্দদের বিরুদ্ধে এই অবৈধ সরকারের প্রত্যক্ষ প্রযোজনায় মিথ্যা ও প্রহসনমূলক বিচার পরিচালনা করা হচ্ছে। আমরা বিশ্বাস করি, স্বাধীন বাংলাদেশের বাতাসে নিঃশ্বাস গ্রহণ করা দেশপ্রেমিক নাগরিক কখনোই মহান মুক্তিযুদ্ধের প্রতি চরম অবজ্ঞা ও মানবতাবিরোধী যুদ্ধাপরাধীদের প্রতি কোনো সমর্থনকে মেনে নেবে না। আজকে বিচার বিভাগ এটিএম আজাহারুল ইসলামকে খালাস প্রদানের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশে নতুনভাবে পাকিস্তানি ভাবধারার রাজনীতির যে বৈধতা দেওয়ার অপচেষ্টা করা হচ্ছে তাও বরদাস্ত করবে না। একইসাথে আমরা আরও বিশ্বাস করি, দেশপ্রেমিক জনগণ জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে অবিরাম লড়াই-সংগ্রাম চালিয়ে দেশবিরোধী এই অপশক্তিকে প্রতিহত করে মুক্তিযুদ্ধের আকাঙ্ক্ষার বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা করবে, ইনশাল্লাহ।
জয় বাংলা
জয় বঙ্গবন্ধু
বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।
#Bangladesh #WarCrimes
——
চিহ্নিত মানবতাবিরোধী যুদ্ধাপরাধী এটিএম আজাহারুল ইসলামকে আপিল বিভাগ খালাস প্রদান করায় সমগ্র বাংলাদেশ স্তম্ভিত। আজকের দিনটি বাংলাদেশের ইতিহাসে চরম কলঙ্কিত অধ্যায় হিসেবে চিহ্নিত হয়ে থাকবে। আমরা বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে ন্যক্কারজনক এই ঘটনার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই। এর মাধ্যমে আবারও প্রমাণিত হলো বিগত বছরের ৫ আগস্টে জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে পরিচালিত নির্বাচিত সরকারকে জোরপূর্বক উৎখাত করেছিল দেশবিরোধী উগ্র-সাম্প্রদায়িক অপশক্তি। আর দেশবিরোধী পাকিস্তানি ভাবধারার প্রধান রাজনৈতিক শক্তি জামাত। সেই কারণে ফ্যাসিস্ট ইউনূস সরকার বিচার বিভাগকে রাজনৈতিক উদ্দেশে ব্যবহার করে জামাতের প্রতি পুরস্কারস্বরূপ চিহ্নিত মানবতাবিরোধী যুদ্ধাপরাধী জামাত নেতা এটিএম আজাহারুল ইসলামকে খালাস প্রদান করেছে। দীর্ঘ বিচারিক প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে সকল সাক্ষ্য-প্রমাণের পূঙ্খানুপুঙ্খ বিবেচনার ভিত্তিতে পরিচালিত হয়েছিল মানবতাবিরোধী যুদ্ধাপরাধীদের বিচার। অথচ আজ বিচার বিভাগকে ব্যবহার করে দেশবিরোধী অপশক্তির প্রতিভূ ফ্যাসিস্ট ইউনূস সকল যুক্তি-তর্ক ও প্রমাণকে ছুঁড়ে ফেলে এই খালাসের রায় দিয়েছে।
আজ বাংলাদেশে বিচারের নামে প্রহসন চলছে। বিচার বিভাগ শুধু স্বেচ্ছাচারী অবৈধ দখলদার সরকারেরই আজ্ঞাবহ নয়, মবসন্ত্রাসের আজ্ঞাবহ। বিচার বিভাগ ন্যায়বিচার বিশুদ্ধ জায়গা হলেও আজ বাংলাদেশে তা সার্কাসে পরিণত হয়েছে। যার কারণে বাংলাদেশ রাষ্ট্রের জন্মের বিরোধিতা করে ইতিহাসের গায়ে কলঙ্ক লেপনকারী মানবতাবিরোধী যুদ্ধাপরাধী খালাস পায়। অন্যদিকে বাংলাদেশের জন্মের ইতিহাসের দায়মোচনের অঙ্গীকার নিয়ে মুক্তিযুদ্ধের বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার রাজনীতির ধারক জননেত্রী শেখ হাসিনাসহ জাতীয় নেতৃবৃন্দদের বিরুদ্ধে এই অবৈধ সরকারের প্রত্যক্ষ প্রযোজনায় মিথ্যা ও প্রহসনমূলক বিচার পরিচালনা করা হচ্ছে। আমরা বিশ্বাস করি, স্বাধীন বাংলাদেশের বাতাসে নিঃশ্বাস গ্রহণ করা দেশপ্রেমিক নাগরিক কখনোই মহান মুক্তিযুদ্ধের প্রতি চরম অবজ্ঞা ও মানবতাবিরোধী যুদ্ধাপরাধীদের প্রতি কোনো সমর্থনকে মেনে নেবে না। আজকে বিচার বিভাগ এটিএম আজাহারুল ইসলামকে খালাস প্রদানের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশে নতুনভাবে পাকিস্তানি ভাবধারার রাজনীতির যে বৈধতা দেওয়ার অপচেষ্টা করা হচ্ছে তাও বরদাস্ত করবে না। একইসাথে আমরা আরও বিশ্বাস করি, দেশপ্রেমিক জনগণ জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে অবিরাম লড়াই-সংগ্রাম চালিয়ে দেশবিরোধী এই অপশক্তিকে প্রতিহত করে মুক্তিযুদ্ধের আকাঙ্ক্ষার বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা করবে, ইনশাল্লাহ।
জয় বাংলা
জয় বঙ্গবন্ধু
বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।
#Bangladesh #WarCrimes
ইউনুস সরকারের বিচার বিভাগে বেকসুর খালাস পেল রংপুরের কুখ্যাত #রাজাকার ও #জামায়াতে ইসলামের সহ-জেনারেল সেক্রেটারি এটিএম আজহারুল ইসলাম।
৭১-এ যারা পরাজিত হয়েছিল তারাই আজ বাংলাদেশের সরকার
#জামায়াতে ইসলামী নেতা ও ইসলামী ছাত্র সংঘ (বর্তমানে ইসলামী #ছাত্রশিবির) এর রংপুর জেলার তৎকালীন সভাপতি ও রংপুর জেলা আল বদরের সভাপতি এটিএম আজহারের যত যুদ্ধাপরাধ
মার্চ: ১৯৭১ সালের ২৪-২৭ মার্চ ভাসানী (ন্যাপ) নেতা ও রংপুর শহরের আয়কর আইনজীবী এ ওয়াই মাহফুজ আলী ওরফে জররেজ মিয়াসহ ১১ জনকে অপহরণ ও ৩ এপ্রিল রংপুর শহরের দখিগঞ্জ শ্মশানে নিয়ে ব্রাশফায়ার করে #হত্যা
১৬ এপ্রিল: রংপুরের বদরগঞ্জ থানার রেলগুমটি থেকে ধাপপাড়া যাওয়ার পথে দুই পাশের একাধিক গ্রামে #লুটপাট ও #অগ্নিসংযোগ ও ধাপপাড়ায় পৌঁছে মোকসেদপুর গ্রামে গুলি চালিয়ে ১৪ জন নিরীহ, নিরস্ত্র বাঙালিকে #হত্যা
১৭ এপ্রিল: দুপুর ১২টা থেকে ৫টার মধ্যে রংপুরের বদরগঞ্জের ঝাড়ুয়ারবিলের আশেপাশের গ্রামে #হামলা চালিয়ে ১২০০ এর বেশি নিরীহ হিন্দু গ্রামবাসীকে #গুলি চালিয়ে #হত্যা এবং অন্তত দুইশ’ লোককে ধরে অজ্ঞাত স্থানে নিয়ে গিয়ে #হত্যা
৩০ এপ্রিল: রাত ৯টা থেকে ১২টার মধ্যে বদর বাহিনীর সদস্য ও পাকিস্তানি সেনাবাহিনীকে সঙ্গে নিয়ে কারমাইকেল কলেজের চারজন অধ্যাপক ও একজন অধ্যাপকের স্ত্রীকে কলেজ ক্যাম্পাস থেকে অপহরণ করে দমদম ব্রিজের কাছে নিয়ে গুলি করে #হত্যা।
২৬ মার্চ থেকে ১৬ ডিসেম্বর: রংপুর শহর এবং আশেপাশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে মনসুরা খাতুনসহ অসংখ্য নারী এবং মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষের লোকজনকে ধরে এনে টাউন হলে আটকে রেখে #ধর্ষণসহ শারীরিক #নির্যাতন চালানো।
নভেম্বর: রংপুর শহরের গুপ্তপাড়ায় ‘জয় বাংলা’ স্লোগান দেওয়ায় শওকত হোসেন রাঙাকে নির্যাতন, রাঙার ভাই ও ছাত্রলীগের কারমাইকেল কলেজ শাখার ছাত্রলীগ কর্মী রফিকুল হাসান নান্নুকে রংপুর শহরের বেতপট্টি থেকে অপহরণ করে রংপুর কলেজের শহীদ মুসলিম ছাত্রাবাসে নিয়ে #আটক রেখে #নির্যাতন।
#BangladeshCrisis #WarCriminals #Jamaat #Razakar
৭১-এ যারা পরাজিত হয়েছিল তারাই আজ বাংলাদেশের সরকার
#জামায়াতে ইসলামী নেতা ও ইসলামী ছাত্র সংঘ (বর্তমানে ইসলামী #ছাত্রশিবির) এর রংপুর জেলার তৎকালীন সভাপতি ও রংপুর জেলা আল বদরের সভাপতি এটিএম আজহারের যত যুদ্ধাপরাধ
মার্চ: ১৯৭১ সালের ২৪-২৭ মার্চ ভাসানী (ন্যাপ) নেতা ও রংপুর শহরের আয়কর আইনজীবী এ ওয়াই মাহফুজ আলী ওরফে জররেজ মিয়াসহ ১১ জনকে অপহরণ ও ৩ এপ্রিল রংপুর শহরের দখিগঞ্জ শ্মশানে নিয়ে ব্রাশফায়ার করে #হত্যা
১৬ এপ্রিল: রংপুরের বদরগঞ্জ থানার রেলগুমটি থেকে ধাপপাড়া যাওয়ার পথে দুই পাশের একাধিক গ্রামে #লুটপাট ও #অগ্নিসংযোগ ও ধাপপাড়ায় পৌঁছে মোকসেদপুর গ্রামে গুলি চালিয়ে ১৪ জন নিরীহ, নিরস্ত্র বাঙালিকে #হত্যা
১৭ এপ্রিল: দুপুর ১২টা থেকে ৫টার মধ্যে রংপুরের বদরগঞ্জের ঝাড়ুয়ারবিলের আশেপাশের গ্রামে #হামলা চালিয়ে ১২০০ এর বেশি নিরীহ হিন্দু গ্রামবাসীকে #গুলি চালিয়ে #হত্যা এবং অন্তত দুইশ’ লোককে ধরে অজ্ঞাত স্থানে নিয়ে গিয়ে #হত্যা
৩০ এপ্রিল: রাত ৯টা থেকে ১২টার মধ্যে বদর বাহিনীর সদস্য ও পাকিস্তানি সেনাবাহিনীকে সঙ্গে নিয়ে কারমাইকেল কলেজের চারজন অধ্যাপক ও একজন অধ্যাপকের স্ত্রীকে কলেজ ক্যাম্পাস থেকে অপহরণ করে দমদম ব্রিজের কাছে নিয়ে গুলি করে #হত্যা।
২৬ মার্চ থেকে ১৬ ডিসেম্বর: রংপুর শহর এবং আশেপাশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে মনসুরা খাতুনসহ অসংখ্য নারী এবং মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষের লোকজনকে ধরে এনে টাউন হলে আটকে রেখে #ধর্ষণসহ শারীরিক #নির্যাতন চালানো।
নভেম্বর: রংপুর শহরের গুপ্তপাড়ায় ‘জয় বাংলা’ স্লোগান দেওয়ায় শওকত হোসেন রাঙাকে নির্যাতন, রাঙার ভাই ও ছাত্রলীগের কারমাইকেল কলেজ শাখার ছাত্রলীগ কর্মী রফিকুল হাসান নান্নুকে রংপুর শহরের বেতপট্টি থেকে অপহরণ করে রংপুর কলেজের শহীদ মুসলিম ছাত্রাবাসে নিয়ে #আটক রেখে #নির্যাতন।
#BangladeshCrisis #WarCriminals #Jamaat #Razakar
পুলিশের রক্তে সিঁড়ি বানিয়ে ক্ষমতায় বসা ইউনুস সরকার আজো নির্বিকার!
কত মা আজও বুকের মধ্যে সন্তানের ছবি নিয়ে ঘুমিয়ে পড়েন — যে ছেলে একদিন বলেছিল "মা, সন্ধ্যায় ফিরব",
কিন্তু আর ফেরেনি।
কত বোনের সিঁথি আজ খালি — চোখের জলে ভেসে গেছে সিঁদুর।
কত বোনের জায়নামাজ চোখের জলে ভিজে গেছে।
তারা আজও কাঁদে সেই রক্তমাখা ইউনিফর্ম হাতে —
হাহাকার করে শুধু একটাই প্রশ্ন: "আমরা কি ভুলে যাবো?"
কেউ আগুনে পুড়ে অঙ্গার হয়েছে,
কেউ এমনভাবে ক্ষতবিক্ষত — চেনার মতোও না।
মাথাহীন দেহ, পরিচয়হীন লাশ —
আর কতজনের দাফন হয়েছে শুধু নম্বর দিয়ে!
কিন্তু এই #ফ্যাসিস্ট ইউনুস সরকার আজও নীরব।
এই নীরবতা কেবল ব্যর্থতার নয় —
এটা একটি মেটিকুলাস প্ল্যান।
সরকার নিজেদের গোপন জঙ্গি বাহিনী দিয়ে পরিকল্পিতভাবে ছাত্রদের #হত্যা করেছে,
তারপর সেই দায় ঠেলে দিয়েছে পুলিশের ঘাড়ে।
ফলত রাস্তায় সাধারণ ছাত্র-জনতা পুলিশের উপর ক্ষুব্ধ —
আর সেই ক্ষোভকে অস্ত্র বানিয়ে,
পুলিশদের নির্বিচারে #হত্যা করা হয়েছে।
চলছে #মব অ্যাটাক, হেনস্থা, অপমান।
আর যারা এখনো বেঁচে আছে —
তারা প্রতিদিন শাস্তি ভোগ করছে এমন এক অপরাধের,
যা তারা কখনো করেনি।
#BangladeshCrisis #YunusMustGo
কত মা আজও বুকের মধ্যে সন্তানের ছবি নিয়ে ঘুমিয়ে পড়েন — যে ছেলে একদিন বলেছিল "মা, সন্ধ্যায় ফিরব",
কিন্তু আর ফেরেনি।
কত বোনের সিঁথি আজ খালি — চোখের জলে ভেসে গেছে সিঁদুর।
কত বোনের জায়নামাজ চোখের জলে ভিজে গেছে।
তারা আজও কাঁদে সেই রক্তমাখা ইউনিফর্ম হাতে —
হাহাকার করে শুধু একটাই প্রশ্ন: "আমরা কি ভুলে যাবো?"
কেউ আগুনে পুড়ে অঙ্গার হয়েছে,
কেউ এমনভাবে ক্ষতবিক্ষত — চেনার মতোও না।
মাথাহীন দেহ, পরিচয়হীন লাশ —
আর কতজনের দাফন হয়েছে শুধু নম্বর দিয়ে!
কিন্তু এই #ফ্যাসিস্ট ইউনুস সরকার আজও নীরব।
এই নীরবতা কেবল ব্যর্থতার নয় —
এটা একটি মেটিকুলাস প্ল্যান।
সরকার নিজেদের গোপন জঙ্গি বাহিনী দিয়ে পরিকল্পিতভাবে ছাত্রদের #হত্যা করেছে,
তারপর সেই দায় ঠেলে দিয়েছে পুলিশের ঘাড়ে।
ফলত রাস্তায় সাধারণ ছাত্র-জনতা পুলিশের উপর ক্ষুব্ধ —
আর সেই ক্ষোভকে অস্ত্র বানিয়ে,
পুলিশদের নির্বিচারে #হত্যা করা হয়েছে।
চলছে #মব অ্যাটাক, হেনস্থা, অপমান।
আর যারা এখনো বেঁচে আছে —
তারা প্রতিদিন শাস্তি ভোগ করছে এমন এক অপরাধের,
যা তারা কখনো করেনি।
#BangladeshCrisis #YunusMustGo
৫ ঘন্টায় ১২০০ মানুষকে #হত্যা এবং মুক্তিযুদ্ধের ৯ মাসে প্রায় ২০০০ করে #হত্যা ইউনুস সরকারের কাছে নিরপরাধ প্রমানীত হল রংপুরের কুখ্যাত #রাজাকার ও #জামায়াতে ইসলামের সহ-জেনারেল সেক্রেটারি এটিএম আজহারুল ইসলাম
ভিডিও👉 https://www.facebook.com/share/v/16g4WwyTzZ/?mibextid=wwXIfr
ভিডিও👉 https://www.facebook.com/share/v/16g4WwyTzZ/?mibextid=wwXIfr
কঠিন ঋণের শর্তে, ৪% ইন্টারেস্ট, ১০ বছরে প্রদেয়, আদ্দিকালের গ্যাস মিটার কিনছেন ইউনুস!
#BangladeshCrisis #YunusMustGo
#BangladeshCrisis #YunusMustGo
শিল্প #হত্যা ও অর্থনৈতিক ধ্বংসযজ্ঞের জন্য মোহাম্মদ ইউনুস নতুন আরেকটা নোবেল পেতেই পারেন!
মোহাম্মদ ইউনুস—এই নামটা এখন আর বিতর্ক নয়, অবলীলায় ধ্বংসের প্রতীক। যিনি আজ #অবৈধ ক্ষমতার চূড়ায় বসে দেশটাকে হাটে তুলে দিয়েছেন। তাঁর মঞ্চে নাচছে একদল নির্বোধ আমলাতান্ত্রিক জোকার, যারা বুঝে না, মানে না, কিচ্ছু ভাবে না—শুধু হুকুম তামিল করে। এরা প্রতিদিন গলা টিপে মারছে দেশের শিল্পকে, খুচিয়ে খুচিয়ে খুন করছে উদ্যোক্তাদের স্বপ্ন, ঝলসে দিচ্ছে দেশের অর্থনীতি। এর নাম যদি ষড়যন্ত্র না হয়, তাহলে আর কী?
শিল্পখাত এখন মৃত্যুশয্যায়। ৬০ শতাংশ কারখানায় উৎপাদন বন্ধ, গ্যাস নেই, বিদ্যুৎ নেই, ব্যাংকে সুদের হার আকাশছোঁয়া—এই যদি হয় বাস্তবতা, তাহলে এটা কি পরিকল্পিত শিল্প #হত্যা নয়? ইউনুসের অ-সরকার এমন এক ব্যর্থতার চূড়ায় উঠেছে, যেখানে সরকারের কাজ হচ্ছে হুমকি দেওয়া, #সন্ত্রাসী ভাষায় ব্যবসায়ী সমাজকে দমন করা, আর চোখ বুজে দেশি শিল্প গুঁড়িয়ে বিদেশি পুঁজির পায়ের তলা মসৃণ করে দেওয়া।
এটা আর কাকতালীয় নয়। এটা প্রতিটি শিল্পকারখানায় প্রতিফলিত হচ্ছে। গ্যাস নেই, অথচ বিল আসছে কোটি টাকায়। লোডশেডিং দিনে সাত ঘণ্টা—এই অবস্থায় কাগজে কলমে "উন্নয়ন" ছাড়া আর কিছু নেই। উদ্যোক্তারা প্রতিদিন মরছেন, আর সরকার বলছে “সব ঠিক আছে”।
সত্যি কথা বলতে কী, মোহাম্মদ ইউনুস আর তার দোসররা এখন একেকজন হাইব্রিড শকুন। যারা দেশের হাড়-গোড় চিবিয়ে খাচ্ছে, আর বিদেশিদের সামনে হাত পেতে গুনগুন করে বলছে: “এসো, আমাদের সবকিছু নিয়ে যাও”। স্থানীয় শিল্প চূড়ান্ত অবহেলায়, অথচ বিদেশি কোম্পানিগুলোকে রক্তের দামে সুবিধা দেওয়া হচ্ছে। এগুলো কীভাবে মেনে নেওয়া যায়?
চরম মূল্যস্ফীতিতে সাধারণ মানুষের আয় কমেছে, ব্যাংকে সুদের হার ১৬ শতাংশ ছাড়িয়ে গেছে, অথচ বিনিয়োগ নেই, কর্মসংস্থান নেই, আশা নেই—শুধু দুঃস্বপ্ন। এমনকি গত এক বছরে বেকার বেড়েছে তিন লাখ ৩০ হাজার, যা এক কথায় অর্থনীতির মৃত্যুপরোয়ানা।
মোহাম্মদ ইউনুসের রাষ্ট্র পরিচালনা আসলে রাষ্ট্র ধ্বংসের প্রকল্প। অর্থনীতির সব সূচক লালবাতি দেখাচ্ছে—ব্যাংক খাতে চুরি, বিনিয়োগে স্থবিরতা, রাজস্ব ঘাটতি, ঋণের পাহাড়, রিজার্ভের দুর্বলতা—কিন্তু এই অসহ্য অবস্থা নিয়ে কারও চুলকানি নেই। বরং সরকারি প্রতিষ্ঠানের ভেতরে অঘোষিত কর্মবিরতি, সিদ্ধান্তহীনতা আর রাজনৈতিক পোষ্যদের দাপটে প্রশাসন এখন জঞ্জালে ভরা।
এক সময়কার উদ্যোক্তারা এখন জীবন্ত #লাশ। গ্যাস না পেয়ে, বিদ্যুৎ না পেয়ে, সুদে ডুবে, নিয়ম-নীতিহীনতার ঘূর্ণিপাকে পড়ে তাঁরা শুধু হাঁ করে তাকিয়ে আছেন—কবে কে এসে তাঁদের দাফন করে দেবে। আর ইউনুসদের নাট্যমঞ্চে তখন চলছে ‘উন্নয়নের জোয়ার’-এর ঢাকঢোল।
এই পুরো ব্যবস্থাটা যেন উদ্দেশ্যপ্রণোদিত এক পঁচা গেমপ্ল্যান। দেশি উদ্যোক্তাদের শেষ করে বিদেশি করপোরেশনদের হাতে বাজার তুলে দেওয়া, রাষ্ট্রীয় সম্পদ বিকিয়ে দেওয়া আর প্রতিরোধের ভাষাকে দমন করে "নির্বাচন" নামের তামাশার মাধ্যমে ক্ষমতা আঁকড়ে থাকা।
মোহাম্মদ ইউনুসের অ-সরকার এখন কেবল গণতন্ত্রহীন নয়, এটি শিল্পবিদ্বেষী, ব্যবসাবিরোধী এবং এক কথায় অর্থনৈতিক #হত্যাযজ্ঞের সরাসরি কুশীলব। একটি অদ্ভুত বিকারগ্রস্ত শাসনযন্ত্র, যেখানে রাষ্ট্র চলছে গুজবে, ভয়ের রাজনীতিতে আর গ্যাসবিহীন শিল্পের ছাইয়ের ওপর দিয়ে।
এই দেশের কোটি কোটি মানুষের স্বপ্ন, শ্রম আর সাহস এখন ক্রমাগত চুরমার হচ্ছে—শুধু একজনের #অবৈধ ক্ষমতার লালসা মেটাতে।
এমন কদর্য, কুৎসিত, নিষ্ঠুর শাসনের মুখোমুখি আজ বাংলাদেশ।
আর এ শাসন যদি চলতেই থাকে, তাহলে আগামীদিনে কারখানার #আগুনে শুধু যন্ত্র না, পুড়বে পুরো একটা জাতি।
#Bangladesh #BangladeshCrisis #YunusMustGo
মোহাম্মদ ইউনুস—এই নামটা এখন আর বিতর্ক নয়, অবলীলায় ধ্বংসের প্রতীক। যিনি আজ #অবৈধ ক্ষমতার চূড়ায় বসে দেশটাকে হাটে তুলে দিয়েছেন। তাঁর মঞ্চে নাচছে একদল নির্বোধ আমলাতান্ত্রিক জোকার, যারা বুঝে না, মানে না, কিচ্ছু ভাবে না—শুধু হুকুম তামিল করে। এরা প্রতিদিন গলা টিপে মারছে দেশের শিল্পকে, খুচিয়ে খুচিয়ে খুন করছে উদ্যোক্তাদের স্বপ্ন, ঝলসে দিচ্ছে দেশের অর্থনীতি। এর নাম যদি ষড়যন্ত্র না হয়, তাহলে আর কী?
শিল্পখাত এখন মৃত্যুশয্যায়। ৬০ শতাংশ কারখানায় উৎপাদন বন্ধ, গ্যাস নেই, বিদ্যুৎ নেই, ব্যাংকে সুদের হার আকাশছোঁয়া—এই যদি হয় বাস্তবতা, তাহলে এটা কি পরিকল্পিত শিল্প #হত্যা নয়? ইউনুসের অ-সরকার এমন এক ব্যর্থতার চূড়ায় উঠেছে, যেখানে সরকারের কাজ হচ্ছে হুমকি দেওয়া, #সন্ত্রাসী ভাষায় ব্যবসায়ী সমাজকে দমন করা, আর চোখ বুজে দেশি শিল্প গুঁড়িয়ে বিদেশি পুঁজির পায়ের তলা মসৃণ করে দেওয়া।
এটা আর কাকতালীয় নয়। এটা প্রতিটি শিল্পকারখানায় প্রতিফলিত হচ্ছে। গ্যাস নেই, অথচ বিল আসছে কোটি টাকায়। লোডশেডিং দিনে সাত ঘণ্টা—এই অবস্থায় কাগজে কলমে "উন্নয়ন" ছাড়া আর কিছু নেই। উদ্যোক্তারা প্রতিদিন মরছেন, আর সরকার বলছে “সব ঠিক আছে”।
সত্যি কথা বলতে কী, মোহাম্মদ ইউনুস আর তার দোসররা এখন একেকজন হাইব্রিড শকুন। যারা দেশের হাড়-গোড় চিবিয়ে খাচ্ছে, আর বিদেশিদের সামনে হাত পেতে গুনগুন করে বলছে: “এসো, আমাদের সবকিছু নিয়ে যাও”। স্থানীয় শিল্প চূড়ান্ত অবহেলায়, অথচ বিদেশি কোম্পানিগুলোকে রক্তের দামে সুবিধা দেওয়া হচ্ছে। এগুলো কীভাবে মেনে নেওয়া যায়?
চরম মূল্যস্ফীতিতে সাধারণ মানুষের আয় কমেছে, ব্যাংকে সুদের হার ১৬ শতাংশ ছাড়িয়ে গেছে, অথচ বিনিয়োগ নেই, কর্মসংস্থান নেই, আশা নেই—শুধু দুঃস্বপ্ন। এমনকি গত এক বছরে বেকার বেড়েছে তিন লাখ ৩০ হাজার, যা এক কথায় অর্থনীতির মৃত্যুপরোয়ানা।
মোহাম্মদ ইউনুসের রাষ্ট্র পরিচালনা আসলে রাষ্ট্র ধ্বংসের প্রকল্প। অর্থনীতির সব সূচক লালবাতি দেখাচ্ছে—ব্যাংক খাতে চুরি, বিনিয়োগে স্থবিরতা, রাজস্ব ঘাটতি, ঋণের পাহাড়, রিজার্ভের দুর্বলতা—কিন্তু এই অসহ্য অবস্থা নিয়ে কারও চুলকানি নেই। বরং সরকারি প্রতিষ্ঠানের ভেতরে অঘোষিত কর্মবিরতি, সিদ্ধান্তহীনতা আর রাজনৈতিক পোষ্যদের দাপটে প্রশাসন এখন জঞ্জালে ভরা।
এক সময়কার উদ্যোক্তারা এখন জীবন্ত #লাশ। গ্যাস না পেয়ে, বিদ্যুৎ না পেয়ে, সুদে ডুবে, নিয়ম-নীতিহীনতার ঘূর্ণিপাকে পড়ে তাঁরা শুধু হাঁ করে তাকিয়ে আছেন—কবে কে এসে তাঁদের দাফন করে দেবে। আর ইউনুসদের নাট্যমঞ্চে তখন চলছে ‘উন্নয়নের জোয়ার’-এর ঢাকঢোল।
এই পুরো ব্যবস্থাটা যেন উদ্দেশ্যপ্রণোদিত এক পঁচা গেমপ্ল্যান। দেশি উদ্যোক্তাদের শেষ করে বিদেশি করপোরেশনদের হাতে বাজার তুলে দেওয়া, রাষ্ট্রীয় সম্পদ বিকিয়ে দেওয়া আর প্রতিরোধের ভাষাকে দমন করে "নির্বাচন" নামের তামাশার মাধ্যমে ক্ষমতা আঁকড়ে থাকা।
মোহাম্মদ ইউনুসের অ-সরকার এখন কেবল গণতন্ত্রহীন নয়, এটি শিল্পবিদ্বেষী, ব্যবসাবিরোধী এবং এক কথায় অর্থনৈতিক #হত্যাযজ্ঞের সরাসরি কুশীলব। একটি অদ্ভুত বিকারগ্রস্ত শাসনযন্ত্র, যেখানে রাষ্ট্র চলছে গুজবে, ভয়ের রাজনীতিতে আর গ্যাসবিহীন শিল্পের ছাইয়ের ওপর দিয়ে।
এই দেশের কোটি কোটি মানুষের স্বপ্ন, শ্রম আর সাহস এখন ক্রমাগত চুরমার হচ্ছে—শুধু একজনের #অবৈধ ক্ষমতার লালসা মেটাতে।
এমন কদর্য, কুৎসিত, নিষ্ঠুর শাসনের মুখোমুখি আজ বাংলাদেশ।
আর এ শাসন যদি চলতেই থাকে, তাহলে আগামীদিনে কারখানার #আগুনে শুধু যন্ত্র না, পুড়বে পুরো একটা জাতি।
#Bangladesh #BangladeshCrisis #YunusMustGo
এই রাষ্ট্রের শত্রু আসলে কারা?
নির্বাচনহীনভাবে, সহিংসতা আর ষড়যন্ত্রের চোরাগলি পেরিয়ে রাষ্ট্রক্ষমতায় বসা এক বেহায়া মুখ—মোহাম্মদ ইউনুস। যিনি নিজেকে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারপ্রধান বলে দাবি করেন, অথচ তার অধীনে এই দেশ এখন এক লজ্জাজনক ব্যর্থ রাষ্ট্রের প্রান্তসীমায় দাঁড়িয়ে। জাতির ঘাড়ে চাপানো এই অনাচারিক শাসকের অধীনে ‘#মব’ এখন নিয়ন্ত্রক শক্তি, আইন নয়। রাষ্ট্রের ক্ষমতা এখন #চোর-#ছিনতাইকারী-জমি #দখলদার-#চাঁদাবাজদের হাতে ন্যস্ত, যাদেরকে সরকার মনে করে ‘অস্থির সময়ে স্থিতিশীলতার গ্যারান্টি’।
এই ক্ষমতা কেড়ে নেওয়া হয়নি গণমানুষের স্বার্থে। এটা একটা সুপরিকল্পিত ক্ষমতালোভী চক্রের দ্বারা পরিচালিত দাঙ্গা, যার উদ্দেশ্য ছিল একটাই : রাষ্ট্রযন্ত্রকে জিম্মি করে রেখে নিজেদের ছায়াশাসন প্রতিষ্ঠা করা। তাই এখন সেনাবাহিনীকে দিয়ে প্রেস ব্রিফিং করানো হচ্ছে যেনো '#মব তৈরি হলে কঠোর ব্যবস্থা' নেওয়া হবে—যেন সেনাবাহিনী এই রাষ্ট্রের শেষ ভরসা, আর বাকি সব প্রতিষ্ঠান একে একে #ধ্বংস হয়ে গেছে। এটাই কি চেয়েছিল বাংলাদেশ? এই মব-পরিচালিত, ভীত-সন্ত্রস্ত এক পঙ্গু রাষ্ট্র?
শিক্ষক নাদিরা ইয়াসমিনের বদলি এই নব্য শাসকদের চরম কাপুরুষতার প্রতীক। একটা আল্টিমেটাম, একটা বিক্ষোভ—ব্যাস, নারী অধিকারকর্মী, একজন শিক্ষককে সরিয়ে দেওয়া হলো। হেফাজতের চিৎকার শুনে নতজানু হওয়া এই রাষ্ট্রযন্ত্র প্রমাণ করে দিয়েছে, ইউনুসের শাসন মানেই প্রতিক্রিয়াশীল শক্তির জন্য উন্মুক্ত মাঠ। যারা লেখার জবাবে লেখা দিতে পারে না, তারা হুমকি দিয়ে, #ভাঙচুর করে, #আগুন দিয়ে জবাব দেয়। আর সেই #সন্ত্রাসীদের ভয় পেয়ে মাথা নত করে সরকারি প্রজ্ঞাপন জারি করে এই তথাকথিত সরকার। এটাই রাষ্ট্রব্যবস্থা?
এখন প্রশ্ন হচ্ছে, #মব ভায়োলেন্স কেন থামছে না? উত্তর খুব সহজ। থামাতে চায় না এই সরকার। কারণ, এই #মবই ইউনুস সরকারের আসল রক্ষাকবচ। এই #মবই প্রতিবাদ দমন করে, ভিন্নমতকে খুন করে, সাংবাদিকদের তাড়িয়ে দেয়, নারীকে চুপ করায়। বগুড়ার সাংবাদিকের বাসায় #হামলা হোক, আদালত চত্বরে আসামির ওপর জুতা-ডিম নিক্ষেপ হোক, হেফাজতের আলটিমেটাম হোক—সব কিছুই অনুমোদিত। এটাই মোহাম্মদ ইউনুসের 'অ-সরকার'—যার অস্তিত্বই নির্ভর করে ভয়, ষড়যন্ত্র, এবং প্রতিহিংসার ওপর।
এখানে পুলিশের কাজ কী? ভিকটিমের কাছ থেকে টাকা তোলা। সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে #মামলা দিয়ে জায়গা খালি করা, তারপর সেই জায়গায় নিজেদের লোক বসানো। সেনাবাহিনী আছে? আছে শুধু বিবৃতি দিতে, কাঁধে রাইফেল ঝুলিয়ে গার্ড পোস্টে দাঁড়িয়ে থাকতে। আসল ক্ষমতা এখন কিছু ফেসবুক পেইজ, কিছু হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপ, আর এক ঝাঁক অর্ধশিক্ষিত রাজনৈতিক কর্মীর হাতে। আদালতের ভেতরেই এখন #হামলা হয়, আইনজীবী নিজেই #মবের সদস্য। এটাই যদি বাস্তবতা হয়, তাহলে এই রাষ্ট্রে বিচারব্যবস্থা বলে কিছু আছে?
জাতীয় নাগরিক পার্টির নেতা সারজিস আলম যখন প্রশ্ন তোলেন, "#মব তৈরি করে যদি হাইকোর্টের রায় নেওয়া যায় তাহলে হাইকোর্টের দরকার কী?"—তখন তার নিজের দলের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তোলার কেউ থাকে না? এই একই সারজিস, এই একই নাগরিক পার্টি—তাদের নাম এসেছে একাধিক #মব ভায়োলেন্সের ঘটনায়, যার শুরু জুলাই দাঙ্গার পর থেকেই। এখন তারা ভেক পরে আইনের কথা বলছে, যেনো তারাই এখন রক্ষাকর্তা। এটাই সবচেয়ে বড় প্রতারণা।
এখন যদি কেউ প্রশ্ন করে, সরকার কাকে ভয় পায়? উত্তর খুব কঠিন না। সরকার ভয় পায় তাদেরই, যাদের কাঁধে ভর করে তারা ক্ষমতায় এসেছে। তারা ভয় পায় হেফাজতকে, ভয় পায় পাল্টি খাওয়া আমলা আর #দুর্বৃত্ত রাজনীতিকদের, যারা এখন রাষ্ট্রের চালক। তারা ভয় পায় সেই #মবকে, যাকে থামানোর শক্তি এই সরকারের নেই—কারণ ওই #মবই তাদের জন্ম দিয়েছে।
এখন #মব ভায়োলেন্স হচ্ছে রাষ্ট্রীয় নীতির অংশ। এটা বিচ্ছিন্ন ঘটনা না, এটা একটি কৌশল। এই কৌশলের মাধ্যমে রাষ্ট্রকে পঙ্গু করে রাখা হচ্ছে, যাতে কেউ প্রশ্ন না তোলে, কেউ বিচার না চায়, কেউ জবাবদিহি দাবি না করে। কারণ রাষ্ট্র যখন ব্যর্থ হয়, তখনই সেই শূন্যস্থানে উঠে আসে মব—নতুন আইন, নতুন বিচার, নতুন ক্ষমতা।
মোহাম্মদ ইউনুস এবং তার অ-সরকারের অধীনে আজ বাংলাদেশ এক ভয়াবহ বাস্তবতার মধ্যে পড়ে গেছে। এখানে শিক্ষকের জায়গা বদলি, সাংবাদিকের বাড়িতে #হামলা, আদালতে আসামির গায়ে ডিম—সবকিছুই "স্বাভাবিক"। এই স্বাভাবিকতা তৈরি হয়েছে রাজনৈতিক পাপ, রাষ্ট্রীয় দুর্বলতা এবং ক্ষমতার বিকৃত লিপ্সার মিশেলে।
এটাই বাংলাদেশ? এই রাষ্ট্র কি আর আদৌও আমাদের আছে?
#Bangladesh #BangladeshCrisis #YunusMustGo
নির্বাচনহীনভাবে, সহিংসতা আর ষড়যন্ত্রের চোরাগলি পেরিয়ে রাষ্ট্রক্ষমতায় বসা এক বেহায়া মুখ—মোহাম্মদ ইউনুস। যিনি নিজেকে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারপ্রধান বলে দাবি করেন, অথচ তার অধীনে এই দেশ এখন এক লজ্জাজনক ব্যর্থ রাষ্ট্রের প্রান্তসীমায় দাঁড়িয়ে। জাতির ঘাড়ে চাপানো এই অনাচারিক শাসকের অধীনে ‘#মব’ এখন নিয়ন্ত্রক শক্তি, আইন নয়। রাষ্ট্রের ক্ষমতা এখন #চোর-#ছিনতাইকারী-জমি #দখলদার-#চাঁদাবাজদের হাতে ন্যস্ত, যাদেরকে সরকার মনে করে ‘অস্থির সময়ে স্থিতিশীলতার গ্যারান্টি’।
এই ক্ষমতা কেড়ে নেওয়া হয়নি গণমানুষের স্বার্থে। এটা একটা সুপরিকল্পিত ক্ষমতালোভী চক্রের দ্বারা পরিচালিত দাঙ্গা, যার উদ্দেশ্য ছিল একটাই : রাষ্ট্রযন্ত্রকে জিম্মি করে রেখে নিজেদের ছায়াশাসন প্রতিষ্ঠা করা। তাই এখন সেনাবাহিনীকে দিয়ে প্রেস ব্রিফিং করানো হচ্ছে যেনো '#মব তৈরি হলে কঠোর ব্যবস্থা' নেওয়া হবে—যেন সেনাবাহিনী এই রাষ্ট্রের শেষ ভরসা, আর বাকি সব প্রতিষ্ঠান একে একে #ধ্বংস হয়ে গেছে। এটাই কি চেয়েছিল বাংলাদেশ? এই মব-পরিচালিত, ভীত-সন্ত্রস্ত এক পঙ্গু রাষ্ট্র?
শিক্ষক নাদিরা ইয়াসমিনের বদলি এই নব্য শাসকদের চরম কাপুরুষতার প্রতীক। একটা আল্টিমেটাম, একটা বিক্ষোভ—ব্যাস, নারী অধিকারকর্মী, একজন শিক্ষককে সরিয়ে দেওয়া হলো। হেফাজতের চিৎকার শুনে নতজানু হওয়া এই রাষ্ট্রযন্ত্র প্রমাণ করে দিয়েছে, ইউনুসের শাসন মানেই প্রতিক্রিয়াশীল শক্তির জন্য উন্মুক্ত মাঠ। যারা লেখার জবাবে লেখা দিতে পারে না, তারা হুমকি দিয়ে, #ভাঙচুর করে, #আগুন দিয়ে জবাব দেয়। আর সেই #সন্ত্রাসীদের ভয় পেয়ে মাথা নত করে সরকারি প্রজ্ঞাপন জারি করে এই তথাকথিত সরকার। এটাই রাষ্ট্রব্যবস্থা?
এখন প্রশ্ন হচ্ছে, #মব ভায়োলেন্স কেন থামছে না? উত্তর খুব সহজ। থামাতে চায় না এই সরকার। কারণ, এই #মবই ইউনুস সরকারের আসল রক্ষাকবচ। এই #মবই প্রতিবাদ দমন করে, ভিন্নমতকে খুন করে, সাংবাদিকদের তাড়িয়ে দেয়, নারীকে চুপ করায়। বগুড়ার সাংবাদিকের বাসায় #হামলা হোক, আদালত চত্বরে আসামির ওপর জুতা-ডিম নিক্ষেপ হোক, হেফাজতের আলটিমেটাম হোক—সব কিছুই অনুমোদিত। এটাই মোহাম্মদ ইউনুসের 'অ-সরকার'—যার অস্তিত্বই নির্ভর করে ভয়, ষড়যন্ত্র, এবং প্রতিহিংসার ওপর।
এখানে পুলিশের কাজ কী? ভিকটিমের কাছ থেকে টাকা তোলা। সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে #মামলা দিয়ে জায়গা খালি করা, তারপর সেই জায়গায় নিজেদের লোক বসানো। সেনাবাহিনী আছে? আছে শুধু বিবৃতি দিতে, কাঁধে রাইফেল ঝুলিয়ে গার্ড পোস্টে দাঁড়িয়ে থাকতে। আসল ক্ষমতা এখন কিছু ফেসবুক পেইজ, কিছু হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপ, আর এক ঝাঁক অর্ধশিক্ষিত রাজনৈতিক কর্মীর হাতে। আদালতের ভেতরেই এখন #হামলা হয়, আইনজীবী নিজেই #মবের সদস্য। এটাই যদি বাস্তবতা হয়, তাহলে এই রাষ্ট্রে বিচারব্যবস্থা বলে কিছু আছে?
জাতীয় নাগরিক পার্টির নেতা সারজিস আলম যখন প্রশ্ন তোলেন, "#মব তৈরি করে যদি হাইকোর্টের রায় নেওয়া যায় তাহলে হাইকোর্টের দরকার কী?"—তখন তার নিজের দলের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তোলার কেউ থাকে না? এই একই সারজিস, এই একই নাগরিক পার্টি—তাদের নাম এসেছে একাধিক #মব ভায়োলেন্সের ঘটনায়, যার শুরু জুলাই দাঙ্গার পর থেকেই। এখন তারা ভেক পরে আইনের কথা বলছে, যেনো তারাই এখন রক্ষাকর্তা। এটাই সবচেয়ে বড় প্রতারণা।
এখন যদি কেউ প্রশ্ন করে, সরকার কাকে ভয় পায়? উত্তর খুব কঠিন না। সরকার ভয় পায় তাদেরই, যাদের কাঁধে ভর করে তারা ক্ষমতায় এসেছে। তারা ভয় পায় হেফাজতকে, ভয় পায় পাল্টি খাওয়া আমলা আর #দুর্বৃত্ত রাজনীতিকদের, যারা এখন রাষ্ট্রের চালক। তারা ভয় পায় সেই #মবকে, যাকে থামানোর শক্তি এই সরকারের নেই—কারণ ওই #মবই তাদের জন্ম দিয়েছে।
এখন #মব ভায়োলেন্স হচ্ছে রাষ্ট্রীয় নীতির অংশ। এটা বিচ্ছিন্ন ঘটনা না, এটা একটি কৌশল। এই কৌশলের মাধ্যমে রাষ্ট্রকে পঙ্গু করে রাখা হচ্ছে, যাতে কেউ প্রশ্ন না তোলে, কেউ বিচার না চায়, কেউ জবাবদিহি দাবি না করে। কারণ রাষ্ট্র যখন ব্যর্থ হয়, তখনই সেই শূন্যস্থানে উঠে আসে মব—নতুন আইন, নতুন বিচার, নতুন ক্ষমতা।
মোহাম্মদ ইউনুস এবং তার অ-সরকারের অধীনে আজ বাংলাদেশ এক ভয়াবহ বাস্তবতার মধ্যে পড়ে গেছে। এখানে শিক্ষকের জায়গা বদলি, সাংবাদিকের বাড়িতে #হামলা, আদালতে আসামির গায়ে ডিম—সবকিছুই "স্বাভাবিক"। এই স্বাভাবিকতা তৈরি হয়েছে রাজনৈতিক পাপ, রাষ্ট্রীয় দুর্বলতা এবং ক্ষমতার বিকৃত লিপ্সার মিশেলে।
এটাই বাংলাদেশ? এই রাষ্ট্র কি আর আদৌও আমাদের আছে?
#Bangladesh #BangladeshCrisis #YunusMustGo