আন্দোলনরত আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের উপর অতর্কিত হামলা ও নারকীয় মবসন্ত্রাসের পর তাদের আটকের প্রতিবাদে এবং সকলের মুক্তির দাবিতে আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানকের বিবৃতি
———
আন্দোলনরত আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের উপর অতর্কিত হামলা ও নারকীয় মবসন্ত্রাসের পর তাদের আটকের প্রতিবাদে এবং সকলের মুক্তির দাবিতে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক আজ এক বিবৃতি প্রদান করেছেন। বিবৃতিতে তিনি বলেন, বাংলাদেশের গণতন্ত্রকামী জনগণের আকাঙ্ক্ষাকে ধারণ করে অবৈধ দখলদার ইউনূস সরকারের পদত্যাগের দাবিতে আন্দোলন করে যাচ্ছে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা। অবরুদ্ধ গণতন্ত্রের দেশে অন্ধকারের কানাগলিতে জোনাকি হয়ে আলো জ্বালানোর চেষ্টারত আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা। গণতন্ত্র ও মানুষের মুক্তির আলো জ্বালতে গিয়ে নিভে গেছে অনেক আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের জীবন প্রদীপ। তার পরও তাঁরা অকুতোভয় ও নির্ভীক থেকে রাষ্ট্রের উপর জগদ্দল পাথরের ন্যায় চেপে বসা অবৈধ দখলদার ইউনূস গংদের বিরুদ্ধে সংগ্রাম চালিয়ে যাচ্ছে। বরাবরের মতো আজও বিভিন্ন স্থানে এই অবৈধ দখলদার খুনি গোষ্ঠীর লেলিয়ে দেওয়া সন্ত্রাসী বাহিনী মবসন্ত্রাস সৃষ্টি করে মিছিলরত আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের উপর বর্বরোচিত কায়দায় অতর্কিত হামলা চালায়। আমরা এই মবসন্ত্রাস ও ন্যক্কারজনক হামলার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি। আমাদের অনেক নেতাকর্মী গুম ও নিখোঁজ রয়েছে, অনেকে হামলার শিকার হয়ে মারাত্মকভাবে আহত হয়েছে। আহতদের সুচিকিৎসার প্রয়োজন। অথচ, এই নিষ্ঠুর জালিম সরকার তাদের চিকিৎসা না দিয়ে, জেল হাজতে প্রেরণ করছে। ফ্যাসিস্ট ইউনূস গং মানুষ হত্যার ও অন্যের নাগরিক অধিকার খর্ব অলিখিত লাইসেন্স প্রদান করে সন্ত্রাসী সৃষ্টির পথ প্রসারিত করছে। আমরা এই অবৈধ দখলদার সরকারের পদত্যাগ দাবি করছি। পাশাপাশি সকল রাজবন্দীসহ এ পর্যন্ত আটক সকল নেতাকর্মীদের নিঃশর্ত মুক্তি দাবি করছি।
বিবৃতিতে তিনি বলেন, সাংবিধানিকভাবে অবৈধ ও জনগণের ম্যান্ডেটহীন ফ্যাসিস্ট ইউনূস সরকার অবৈধভাবে আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছে। সামরিক স্বৈরশাসক আইয়ুব খান এবং ইয়াহিয়া খানও আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ করেছিল। ইতিহাস সাক্ষ্য দেয়, আওয়ামী লীগ সেই নিষেধাজ্ঞার অর্গল ভেঙে বার বার স্বমহিমায় প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। আওয়ামী লীগ বাংলাদেশের মানুষের হৃদয়ের অনুভূতিতে জড়ানো শ্বাশত সত্তা। বাংলার জনগণের কাছ থেকে আওয়ামী লীগকে বিচ্ছিন্ন করার কোনো সুযোগ নেই। বাংলার জনগণের ভালোবাসায় সিক্ত রাজনৈতিক প্রতিষ্ঠান আওয়ামী লীগ এবারও স্বমহিমায় ফিরে নতুন ইতিহাস লিখবে। আমি আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীসহ গণতন্ত্রকামী দেশবাসীকে চলমান আন্দোলন আরও জোরদার করার আহ্বান জানাচ্ছি।
জয় বাংলা
জয় বঙ্গবন্ধু
বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।
প্রেস বিজ্ঞপ্তি
———
আন্দোলনরত আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের উপর অতর্কিত হামলা ও নারকীয় মবসন্ত্রাসের পর তাদের আটকের প্রতিবাদে এবং সকলের মুক্তির দাবিতে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক আজ এক বিবৃতি প্রদান করেছেন। বিবৃতিতে তিনি বলেন, বাংলাদেশের গণতন্ত্রকামী জনগণের আকাঙ্ক্ষাকে ধারণ করে অবৈধ দখলদার ইউনূস সরকারের পদত্যাগের দাবিতে আন্দোলন করে যাচ্ছে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা। অবরুদ্ধ গণতন্ত্রের দেশে অন্ধকারের কানাগলিতে জোনাকি হয়ে আলো জ্বালানোর চেষ্টারত আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা। গণতন্ত্র ও মানুষের মুক্তির আলো জ্বালতে গিয়ে নিভে গেছে অনেক আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের জীবন প্রদীপ। তার পরও তাঁরা অকুতোভয় ও নির্ভীক থেকে রাষ্ট্রের উপর জগদ্দল পাথরের ন্যায় চেপে বসা অবৈধ দখলদার ইউনূস গংদের বিরুদ্ধে সংগ্রাম চালিয়ে যাচ্ছে। বরাবরের মতো আজও বিভিন্ন স্থানে এই অবৈধ দখলদার খুনি গোষ্ঠীর লেলিয়ে দেওয়া সন্ত্রাসী বাহিনী মবসন্ত্রাস সৃষ্টি করে মিছিলরত আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের উপর বর্বরোচিত কায়দায় অতর্কিত হামলা চালায়। আমরা এই মবসন্ত্রাস ও ন্যক্কারজনক হামলার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি। আমাদের অনেক নেতাকর্মী গুম ও নিখোঁজ রয়েছে, অনেকে হামলার শিকার হয়ে মারাত্মকভাবে আহত হয়েছে। আহতদের সুচিকিৎসার প্রয়োজন। অথচ, এই নিষ্ঠুর জালিম সরকার তাদের চিকিৎসা না দিয়ে, জেল হাজতে প্রেরণ করছে। ফ্যাসিস্ট ইউনূস গং মানুষ হত্যার ও অন্যের নাগরিক অধিকার খর্ব অলিখিত লাইসেন্স প্রদান করে সন্ত্রাসী সৃষ্টির পথ প্রসারিত করছে। আমরা এই অবৈধ দখলদার সরকারের পদত্যাগ দাবি করছি। পাশাপাশি সকল রাজবন্দীসহ এ পর্যন্ত আটক সকল নেতাকর্মীদের নিঃশর্ত মুক্তি দাবি করছি।
বিবৃতিতে তিনি বলেন, সাংবিধানিকভাবে অবৈধ ও জনগণের ম্যান্ডেটহীন ফ্যাসিস্ট ইউনূস সরকার অবৈধভাবে আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছে। সামরিক স্বৈরশাসক আইয়ুব খান এবং ইয়াহিয়া খানও আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ করেছিল। ইতিহাস সাক্ষ্য দেয়, আওয়ামী লীগ সেই নিষেধাজ্ঞার অর্গল ভেঙে বার বার স্বমহিমায় প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। আওয়ামী লীগ বাংলাদেশের মানুষের হৃদয়ের অনুভূতিতে জড়ানো শ্বাশত সত্তা। বাংলার জনগণের কাছ থেকে আওয়ামী লীগকে বিচ্ছিন্ন করার কোনো সুযোগ নেই। বাংলার জনগণের ভালোবাসায় সিক্ত রাজনৈতিক প্রতিষ্ঠান আওয়ামী লীগ এবারও স্বমহিমায় ফিরে নতুন ইতিহাস লিখবে। আমি আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীসহ গণতন্ত্রকামী দেশবাসীকে চলমান আন্দোলন আরও জোরদার করার আহ্বান জানাচ্ছি।
জয় বাংলা
জয় বঙ্গবন্ধু
বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।
প্রেস বিজ্ঞপ্তি
গণতন্ত্র ও #অবৈধ সুদি ইউনুসের দেশব্যাপী সন্ত্রাস-চক্রান্তের বিরুদ্ধে আওয়ামী লীগের ঘোষিত শান্তিপূর্ণ কর্মসূচিতে র্যাব -পুলিশের বেআইনি আগ্রাসন
#অবৈধ সরকারের নির্দেশে বিভিন্ন জেলায় #মামলা ছাড়া ও মিথ্যা #মামলায় অন্যায়ভাবে #আটক হয়েছেন-
- চট্টগ্রাম মহানগর আওতাধীন ১৮ নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক আলহাজ্ব মোঃ সেকান্দর আলম বাদশা
- চট্টগ্রাম মহানগর আওতাধীন ১৮ নং ওয়ার্ড ছাত্রলীগের কর্মী মোঃ শাওয়াল জিহান শাওন
- চট্টগ্রাম মহানগর আওতাধীন ১৮ নং ওয়ার্ড ছাত্রলীগের কর্মী মোহাম্মদ আলী সামির
- বগুড়া জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক উপ দপ্তর সম্পাদক, বর্তমান যুব ও ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক মাশরাফি হিরো
- বগুড়া জেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক আমিনুল ইসলাম ডাবলু
- বগুড়া পৌরসভার জনপ্রিয় কাউন্সিলর আওয়ামী লীগ নেতা সাবেক ছাত্রনেতা আরিফুর রহমান আরিফ
- মধ্যনগর উপজেলার দক্ষিণ বংশীকুন্ডা ইউনিয়ন ছাত্রলীগের আহ্বায়ক রানা আহমেদ সানি
- ময়মনসিংহ মহানগর যুবলীগ এর নেতা মোঃ ফরিদ আহাম্মেদ সবুজ
- ঝিনাইদহ জেলা যুবলীগ নেতা নূর এ আলম বিপ্লব
- নাগরপুর সদর ইউনিয়ন ছাএলীগের সাবেক যুগ্ম আহবায়ক ও নাগরপুর উপজেলা যুবলীগ নেতা সিয়াম
সংস্কারের নামে গণ গ্রেফতারের এইসব প্রহসন ও আইন বহির্ভূত কর্মকাণ্ড বন্ধ করতে হবে।
#MassArrests #AwamiLeague #Bangladesh
#অবৈধ সরকারের নির্দেশে বিভিন্ন জেলায় #মামলা ছাড়া ও মিথ্যা #মামলায় অন্যায়ভাবে #আটক হয়েছেন-
- চট্টগ্রাম মহানগর আওতাধীন ১৮ নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক আলহাজ্ব মোঃ সেকান্দর আলম বাদশা
- চট্টগ্রাম মহানগর আওতাধীন ১৮ নং ওয়ার্ড ছাত্রলীগের কর্মী মোঃ শাওয়াল জিহান শাওন
- চট্টগ্রাম মহানগর আওতাধীন ১৮ নং ওয়ার্ড ছাত্রলীগের কর্মী মোহাম্মদ আলী সামির
- বগুড়া জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক উপ দপ্তর সম্পাদক, বর্তমান যুব ও ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক মাশরাফি হিরো
- বগুড়া জেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক আমিনুল ইসলাম ডাবলু
- বগুড়া পৌরসভার জনপ্রিয় কাউন্সিলর আওয়ামী লীগ নেতা সাবেক ছাত্রনেতা আরিফুর রহমান আরিফ
- মধ্যনগর উপজেলার দক্ষিণ বংশীকুন্ডা ইউনিয়ন ছাত্রলীগের আহ্বায়ক রানা আহমেদ সানি
- ময়মনসিংহ মহানগর যুবলীগ এর নেতা মোঃ ফরিদ আহাম্মেদ সবুজ
- ঝিনাইদহ জেলা যুবলীগ নেতা নূর এ আলম বিপ্লব
- নাগরপুর সদর ইউনিয়ন ছাএলীগের সাবেক যুগ্ম আহবায়ক ও নাগরপুর উপজেলা যুবলীগ নেতা সিয়াম
সংস্কারের নামে গণ গ্রেফতারের এইসব প্রহসন ও আইন বহির্ভূত কর্মকাণ্ড বন্ধ করতে হবে।
#MassArrests #AwamiLeague #Bangladesh
শ্রমিকের মুখ নয়, ইটের আঘাতে থেঁতলে গেছে দেশের আইনশৃঙ্খলা
——-
সিরাজগঞ্জের হাটিকুমরুল মোড়ের সেই রেস্ট হাউজের পেছনের নির্জন জমিতে পড়ে ছিল একটি মৃতদেহ। মানুষের মতো না—একটা ছিন্নভিন্ন, বিকৃত মুখ। পুলিশের ভাষায়, মুখমণ্ডলে ‘ইটের আঘাত’। মানবিক ভাষায় বললে, ওটা ছিল প্রতিহিংসার ছাপ, অবহেলার ছাপ, রাষ্ট্রযন্ত্রের নিষ্ক্রিয়তার নীরব সাক্ষ্য।
নিহতের নাম আরাফাত হোসেন, বয়স ৪০। হোটেল শ্রমিক ছিলেন। ফরিদপুর থেকে সিরাজগঞ্জে এসেছিলেন জীবনের খোঁজে, ফিরে গেলেন নামহীন একটা খবর হয়ে। হঠাৎ প্রশ্ন জাগে—এই মৃত্যুটা কি আসলেই ‘হঠাৎ’? নাকি এটা ছিল এক দীর্ঘ অব্যবস্থাপনার স্বাভাবিক পরিণতি?
এই দেশে যখন রাস্তায় হাঁটা মানুষ পর্যন্ত অনিরাপদ, তখন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা কী করছেন? একের পর এক গুম, খুন, ধর্ষণ, চাঁদাবাজি—আর তিনি ব্যস্ত মিডিয়া শোতে উঁচু গলায় আইনের শাসনের বুলি আওড়াতে। বাস্তবতা হলো, তার অধীনে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি এখন নরকে পরিণত হয়েছে। ‘জিরো টলারেন্স’ কথাটা এখন কেবল ব্যঙ্গ।
সড়কে রক্ত, মুখ থেঁতলানো শ্রমিকের লাশ, আতঙ্কে কাঁপা গরিবের ঘর—এটাই এখন বাস্তবতা। একে বলে রাষ্ট্রীয় ব্যর্থতা, প্রশাসনিক অবহেলা, আর অবৈধভাবে ক্ষমতা দখল করে রাখা মোহাম্মদ ইউনুসের চূড়ান্ত ব্যর্থ নেতৃত্ব।
একটা গরিব শ্রমিক, যার নাম কেউ মনে রাখবে না, তার মৃত্যুর মধ্য দিয়েই ফুটে উঠেছে এই অ-সরকারের প্রকৃত রূপ। যারা দেশ চালাচ্ছেন, তাদের কাছে নাগরিকের জীবনের মূল্য নেই—থাকে না কখনোই। নইলে দিনে দুপুরে, জনবহুল জায়গায় এমন একটা লাশ পড়ে থাকে, আর সরকার দেখে না? জানতে চায় না? দায় নেয় না?
আরাফাতের রক্ত শুধু মাটিতে পড়েনি। সেটা পড়েছে রাষ্ট্রের বিবেকে, সরকারের মুখে, স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার মসৃণ কোটের বুকপকেটে।
কিন্তু বিবেকহীনদের সামনে বিবেকের কথা বলার মানে হয় না।
#Bangladesh #BangladeshCrisis
——-
সিরাজগঞ্জের হাটিকুমরুল মোড়ের সেই রেস্ট হাউজের পেছনের নির্জন জমিতে পড়ে ছিল একটি মৃতদেহ। মানুষের মতো না—একটা ছিন্নভিন্ন, বিকৃত মুখ। পুলিশের ভাষায়, মুখমণ্ডলে ‘ইটের আঘাত’। মানবিক ভাষায় বললে, ওটা ছিল প্রতিহিংসার ছাপ, অবহেলার ছাপ, রাষ্ট্রযন্ত্রের নিষ্ক্রিয়তার নীরব সাক্ষ্য।
নিহতের নাম আরাফাত হোসেন, বয়স ৪০। হোটেল শ্রমিক ছিলেন। ফরিদপুর থেকে সিরাজগঞ্জে এসেছিলেন জীবনের খোঁজে, ফিরে গেলেন নামহীন একটা খবর হয়ে। হঠাৎ প্রশ্ন জাগে—এই মৃত্যুটা কি আসলেই ‘হঠাৎ’? নাকি এটা ছিল এক দীর্ঘ অব্যবস্থাপনার স্বাভাবিক পরিণতি?
এই দেশে যখন রাস্তায় হাঁটা মানুষ পর্যন্ত অনিরাপদ, তখন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা কী করছেন? একের পর এক গুম, খুন, ধর্ষণ, চাঁদাবাজি—আর তিনি ব্যস্ত মিডিয়া শোতে উঁচু গলায় আইনের শাসনের বুলি আওড়াতে। বাস্তবতা হলো, তার অধীনে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি এখন নরকে পরিণত হয়েছে। ‘জিরো টলারেন্স’ কথাটা এখন কেবল ব্যঙ্গ।
সড়কে রক্ত, মুখ থেঁতলানো শ্রমিকের লাশ, আতঙ্কে কাঁপা গরিবের ঘর—এটাই এখন বাস্তবতা। একে বলে রাষ্ট্রীয় ব্যর্থতা, প্রশাসনিক অবহেলা, আর অবৈধভাবে ক্ষমতা দখল করে রাখা মোহাম্মদ ইউনুসের চূড়ান্ত ব্যর্থ নেতৃত্ব।
একটা গরিব শ্রমিক, যার নাম কেউ মনে রাখবে না, তার মৃত্যুর মধ্য দিয়েই ফুটে উঠেছে এই অ-সরকারের প্রকৃত রূপ। যারা দেশ চালাচ্ছেন, তাদের কাছে নাগরিকের জীবনের মূল্য নেই—থাকে না কখনোই। নইলে দিনে দুপুরে, জনবহুল জায়গায় এমন একটা লাশ পড়ে থাকে, আর সরকার দেখে না? জানতে চায় না? দায় নেয় না?
আরাফাতের রক্ত শুধু মাটিতে পড়েনি। সেটা পড়েছে রাষ্ট্রের বিবেকে, সরকারের মুখে, স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার মসৃণ কোটের বুকপকেটে।
কিন্তু বিবেকহীনদের সামনে বিবেকের কথা বলার মানে হয় না।
#Bangladesh #BangladeshCrisis
শেনজেন ভিসা প্রত্যাখ্যানে বাংলাদেশ: লজ্জার নিচে চাপা পড়া একটি জাতির নাম
ঢাকার কূটনৈতিক পাড়ায় ইউরোপের কোনও এক দেশের কনসুলেট অফিসে পাসপোর্ট হাতে দাঁড়িয়ে আছেন চুয়াডাঙ্গার সৈয়দ আলম। চোখে তার আশার আলো, হাতে সম্ভবত সব নথিপত্র ঠিকঠাক। অথচ ফলাফল? "ভিসা রিজেক্টেড।" এ যেন এক চরম অপমান। ২০২৪ সালে বাংলাদেশিদের শেনজেন ভিসার প্রত্যাখ্যানের হার ৫৪.৯ শতাংশ! ভাবা যায়? এটা শুধু একটা সংখ্যা না, এটা একেকটা কষে লাগানো থাপ্পড় – একটা রাষ্ট্রকে, একটা জাতিকে, একটা নাগরিককে ছোট করে দেখানোর সুযোগ যারা খুঁজে বেড়ায়, তাদের হাতে তুলে দেওয়া একেকটা অস্ত্র।
আর সেই অস্ত্র কে তুলে দিচ্ছে? মোহাম্মদ ইউনুস এবং তার অ-সরকার, যারা ক্ষমতার গদি দখল করে বসে আছে অবৈধভাবে, জনগণের রায়কে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে। এই তথাকথিত “ব্যবসায়ী গুরু” আর তার ক্লাবঘরের দোসররা যেভাবে দেশের ভাবমূর্তি ধ্বংস করেছে, আন্তর্জাতিক মহলে বাংলাদেশকে একটি উপহাসের বস্তুতে পরিণত করেছে, সেটার প্রতিফলন এই ভিসা প্রত্যাখ্যানের হারে স্পষ্ট।
যে দেশে শাসন ব্যবস্থার নামে চলছে একদল বেমালুম মিথ্যাবাদীর স্বৈরশাসন, যেখানে বিদেশে গিয়ে শীর্ষ কর্তারা নিজেরাই দেশের বিরুদ্ধাচরণ করে, সেখানে বিদেশি দূতাবাস কেনই বা সম্মান দেখাবে? বাংলাদেশের সাধারণ নাগরিকরা যখন বৈধ কাগজপত্র নিয়ে, নিজের টাকায় ইউরোপ ভ্রমণ করতে চান, তখন তারা কেবলই একটি পাসপোর্ট নয় – একটি ক্ষয়িষ্ণু ব্যবস্থার পরিচয় বহন করছেন। আর সেই পরিচয়ের নাম এখন ‘অবিশ্বাসযোগ্যতা’।
এটা কোনও বিচ্ছিন্ন পরিসংখ্যান নয়। ২০২৩ সালে যেখানে প্রত্যাখ্যানের হার ছিল ৪২ শতাংশ, ২০২৪-এ তা লাফ দিয়ে ৫৪.৯ শতাংশে। মাত্র এক বছরে এই অবনমন কিসের ইঙ্গিত দেয়? এটা শুধুই ভিসা ব্যুরোক্রেসির খামখেয়াল নয়। এটা স্পষ্ট বার্তা—তোমরা ঠিক করো, তোমাদের সরকার ঠিক করো, না হলে তোমাদের নাগরিকদের আমরা আর ঢুকতে দেবো না।
অন্যদিকে, পাকিস্তান পর্যন্ত কিছুটা হলেও নিজেদের অবস্থান ঠিক করতে পেরেছে। অথচ বাংলাদেশ গেছে আরও নিচে। সুইডেন, যারা মানবাধিকারের জন্য গলা ফাটায়, তারাই বাংলাদেশি আবেদনকারীদের ৬৭.৫ শতাংশ আবেদন বাতিল করেছে। একটা তথাকথিত “উন্নয়নশীল” দেশের জন্য এটা কেবল লজ্জা নয় – এটা একপ্রকার আন্তর্জাতিক রিজেকশন লেটার।
এবং এই লজ্জার দায় কাদের? এই ব্যর্থ, দুর্নীতিগ্রস্ত, নৈতিকভাবে দেউলিয়া ‘অ-সরকার’-এর, যারা নিজেদের আখের গোছাতে ব্যস্ত, কিন্তু আন্তর্জাতিক মহলে দেশের সম্মান রক্ষার প্রয়োজন বোধ করে না। মোহাম্মদ ইউনুসদের মতো “ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর”রা বিদেশি মঞ্চে দাঁড়িয়ে দেশের নামে বিষোদ্গার করে হাততালি কুড়ান, অথচ ভুক্তভোগী হন দেশের সাধারণ নাগরিক।
বাংলাদেশ এখন একটা গ্লোবাল রিজেক্টেড স্ট্যাম্প নিয়ে ঘুরছে, আর তার মূলে রয়েছে একটি ক্ষমতালোভী, জনগণ-বিরোধী ব্যবস্থার দানবীয় রূপ। এই যে মানুষগুলো দিনশেষে ঘরের ছেলে-মেয়ের মুখ চেয়ে একটি সুযোগ খোঁজেন—তাদের জন্য এই রাষ্ট্র, এই অ-সরকার, এই ইউনুসীয় প্রপঞ্চ কেবল এক তীব্র গ্লানি।
শেনজেন ভিসা প্রত্যাখ্যানের তালিকায় শীর্ষে থাকার মানে কী? এর মানে, জাতিগতভাবে আমাদের বিশ্বাস করা যাচ্ছে না। এর মানে, পাসপোর্টটা আর সম্মানের দলিল নয়, বরং একখানা "অবাঞ্ছিত" ট্যাগ। এর মানে, আমরা গন্তব্যে পৌঁছানোর আগেই ‘না’ শুনে যাচ্ছি, শুধু রাজনৈতিক ব্যর্থতা আর আন্তর্জাতিক নৈতিক দেউলিয়াপনার কারণে।
এই অপমান আমরা নিজ হাতে গড়েছি না—আমরা শুধু ভুগছি। আর যারা এই ব্যবস্থাকে গড়ে তুলেছে, তারা গদিতে বসে দেশের নাম, পতাকা আর জনগণ—সবকিছুকে নিয়ে খেলা করে যাচ্ছে। এখন সময় শুধু প্রশ্ন তোলার নয়, সময় আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে জিজ্ঞেস করার—এই লজ্জা কাদের প্রাপ্য? আমাদের, না কি তাদের?
ঢাকার কূটনৈতিক পাড়ায় ইউরোপের কোনও এক দেশের কনসুলেট অফিসে পাসপোর্ট হাতে দাঁড়িয়ে আছেন চুয়াডাঙ্গার সৈয়দ আলম। চোখে তার আশার আলো, হাতে সম্ভবত সব নথিপত্র ঠিকঠাক। অথচ ফলাফল? "ভিসা রিজেক্টেড।" এ যেন এক চরম অপমান। ২০২৪ সালে বাংলাদেশিদের শেনজেন ভিসার প্রত্যাখ্যানের হার ৫৪.৯ শতাংশ! ভাবা যায়? এটা শুধু একটা সংখ্যা না, এটা একেকটা কষে লাগানো থাপ্পড় – একটা রাষ্ট্রকে, একটা জাতিকে, একটা নাগরিককে ছোট করে দেখানোর সুযোগ যারা খুঁজে বেড়ায়, তাদের হাতে তুলে দেওয়া একেকটা অস্ত্র।
আর সেই অস্ত্র কে তুলে দিচ্ছে? মোহাম্মদ ইউনুস এবং তার অ-সরকার, যারা ক্ষমতার গদি দখল করে বসে আছে অবৈধভাবে, জনগণের রায়কে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে। এই তথাকথিত “ব্যবসায়ী গুরু” আর তার ক্লাবঘরের দোসররা যেভাবে দেশের ভাবমূর্তি ধ্বংস করেছে, আন্তর্জাতিক মহলে বাংলাদেশকে একটি উপহাসের বস্তুতে পরিণত করেছে, সেটার প্রতিফলন এই ভিসা প্রত্যাখ্যানের হারে স্পষ্ট।
যে দেশে শাসন ব্যবস্থার নামে চলছে একদল বেমালুম মিথ্যাবাদীর স্বৈরশাসন, যেখানে বিদেশে গিয়ে শীর্ষ কর্তারা নিজেরাই দেশের বিরুদ্ধাচরণ করে, সেখানে বিদেশি দূতাবাস কেনই বা সম্মান দেখাবে? বাংলাদেশের সাধারণ নাগরিকরা যখন বৈধ কাগজপত্র নিয়ে, নিজের টাকায় ইউরোপ ভ্রমণ করতে চান, তখন তারা কেবলই একটি পাসপোর্ট নয় – একটি ক্ষয়িষ্ণু ব্যবস্থার পরিচয় বহন করছেন। আর সেই পরিচয়ের নাম এখন ‘অবিশ্বাসযোগ্যতা’।
এটা কোনও বিচ্ছিন্ন পরিসংখ্যান নয়। ২০২৩ সালে যেখানে প্রত্যাখ্যানের হার ছিল ৪২ শতাংশ, ২০২৪-এ তা লাফ দিয়ে ৫৪.৯ শতাংশে। মাত্র এক বছরে এই অবনমন কিসের ইঙ্গিত দেয়? এটা শুধুই ভিসা ব্যুরোক্রেসির খামখেয়াল নয়। এটা স্পষ্ট বার্তা—তোমরা ঠিক করো, তোমাদের সরকার ঠিক করো, না হলে তোমাদের নাগরিকদের আমরা আর ঢুকতে দেবো না।
অন্যদিকে, পাকিস্তান পর্যন্ত কিছুটা হলেও নিজেদের অবস্থান ঠিক করতে পেরেছে। অথচ বাংলাদেশ গেছে আরও নিচে। সুইডেন, যারা মানবাধিকারের জন্য গলা ফাটায়, তারাই বাংলাদেশি আবেদনকারীদের ৬৭.৫ শতাংশ আবেদন বাতিল করেছে। একটা তথাকথিত “উন্নয়নশীল” দেশের জন্য এটা কেবল লজ্জা নয় – এটা একপ্রকার আন্তর্জাতিক রিজেকশন লেটার।
এবং এই লজ্জার দায় কাদের? এই ব্যর্থ, দুর্নীতিগ্রস্ত, নৈতিকভাবে দেউলিয়া ‘অ-সরকার’-এর, যারা নিজেদের আখের গোছাতে ব্যস্ত, কিন্তু আন্তর্জাতিক মহলে দেশের সম্মান রক্ষার প্রয়োজন বোধ করে না। মোহাম্মদ ইউনুসদের মতো “ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর”রা বিদেশি মঞ্চে দাঁড়িয়ে দেশের নামে বিষোদ্গার করে হাততালি কুড়ান, অথচ ভুক্তভোগী হন দেশের সাধারণ নাগরিক।
বাংলাদেশ এখন একটা গ্লোবাল রিজেক্টেড স্ট্যাম্প নিয়ে ঘুরছে, আর তার মূলে রয়েছে একটি ক্ষমতালোভী, জনগণ-বিরোধী ব্যবস্থার দানবীয় রূপ। এই যে মানুষগুলো দিনশেষে ঘরের ছেলে-মেয়ের মুখ চেয়ে একটি সুযোগ খোঁজেন—তাদের জন্য এই রাষ্ট্র, এই অ-সরকার, এই ইউনুসীয় প্রপঞ্চ কেবল এক তীব্র গ্লানি।
শেনজেন ভিসা প্রত্যাখ্যানের তালিকায় শীর্ষে থাকার মানে কী? এর মানে, জাতিগতভাবে আমাদের বিশ্বাস করা যাচ্ছে না। এর মানে, পাসপোর্টটা আর সম্মানের দলিল নয়, বরং একখানা "অবাঞ্ছিত" ট্যাগ। এর মানে, আমরা গন্তব্যে পৌঁছানোর আগেই ‘না’ শুনে যাচ্ছি, শুধু রাজনৈতিক ব্যর্থতা আর আন্তর্জাতিক নৈতিক দেউলিয়াপনার কারণে।
এই অপমান আমরা নিজ হাতে গড়েছি না—আমরা শুধু ভুগছি। আর যারা এই ব্যবস্থাকে গড়ে তুলেছে, তারা গদিতে বসে দেশের নাম, পতাকা আর জনগণ—সবকিছুকে নিয়ে খেলা করে যাচ্ছে। এখন সময় শুধু প্রশ্ন তোলার নয়, সময় আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে জিজ্ঞেস করার—এই লজ্জা কাদের প্রাপ্য? আমাদের, না কি তাদের?
ড. ইউনুসের ৯ মাসে ৯টি সুবিধা, একে দুর্নীতি না দক্ষতা বলা যায়? রাষ্ট্রযন্ত্রে ‘গ্রামীণ’ আগ্রাসন চলছে
গত ৯ মাসে বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয় কাঠামোতে যে নাটকীয় এবং অস্বচ্ছ পরিবর্তন ঘটেছে, তা নিঃসন্দেহে ইতিহাসের এক অন্ধকার অধ্যায়। গণতান্ত্রিক শাসন, জবাবদিহিতা, ও স্বচ্ছতার যে স্বপ্ন জাতি দেখেছিল, বাস্তবে তা রূপ নিয়েছে একটি সুপরিকল্পিত ‘দখল প্রক্রিয়ায়’। পর্দার আড়ালে কেউ কেউ রাষ্ট্রযন্ত্রের উপর পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করেছেন যার অন্যতম রূপকার ড. মুহাম্মদ ইউনুস।
সাম্প্রতিক সময়ে রাজনৈতিক ও আমলাতান্ত্রিক মহলে একাধিক নাম উচ্চারিত হচ্ছে আসিফ, মাহফুজ, নাহিদ, সারজিস, হাসনাত—যেন সকল অনিয়ম ও অশুভ পরিকল্পনার দায়ভার তাদের কাঁধেই বর্তায়। কিন্তু প্রকৃত সত্য হলো, এরা কেবল পুতুল মাত্র। আসল চালক, মূল দিকনির্দেশক আর সুবিধাভোগী ব্যক্তি হলেন ড. ইউনুস স্বয়ং।
এই ৯ মাসে তিনি রাষ্ট্রের ভিতরে ভিতরে এমন ৯টি সুবিধা গ্রহণ করেছেন, যা একাধারে নজিরবিহীন এবং গভীরভাবে দুর্নীতিপূর্ণ। এই ঘটনাপ্রবাহ দেখলে প্রশ্ন উঠে এটি কি কেবল দক্ষতা, নাকি একটি সুগভীর দুর্নীতির ব্লুপ্রিন্ট?
১. নিজের মামলাগুলো 'অদৃশ্য হাতে' খারিজ করিয়ে ফেলা
অর্থপাচার, শ্রম আইন লঙ্ঘনসহ একাধিক মামলায় অভিযুক্ত থাকা সত্ত্বেও, ড. ইউনুস অল্প সময়ের ব্যবধানে সব মামলা খারিজ করিয়েছেন। যেখানে সাধারণ নাগরিকদের বছরের পর বছর কোর্টে ঘুরতে হয়, সেখানে তার মামলাগুলো মূহূর্তেই উধাও!
২. ৬৬৬ কোটি টাকার কর ‘মওকুফ’
গ্রামীণ ব্যাংকের বিপুল অংকের বকেয়া কর মওকুফ করে তিনি প্রমাণ করেছেন, ক্ষমতার অপব্যবহারে তার জুড়ি নেই।
৩. আগামী ৫ বছরের কর মওকুফ নিশ্চিত
রাষ্ট্রীয় কোষাগারে আঘাত করে ভবিষ্যতের আয়ও করমুক্ত করে নেওয়া হয়েছে, যা পূর্ববর্তী কোনো সরকারের আমলে সম্ভব হয়নি।
৪. গ্রামীণ ব্যাংকে সরকারের মালিকানা কমিয়ে আনা
২৫ শতাংশ থেকে ১০ শতাংশে নামিয়ে আনা হয়েছে সরকারের অংশীদারিত্ব। এর ফলে নিয়ন্ত্রণ গিয়েছে 'নামহীন' প্রাইভেট শক্তির হাতে।
৫. গ্রামীণ ইউনিভার্সিটির অনুমোদন
রাষ্ট্রীয় চ্যানেল ব্যবহার করে ব্যক্তি-ব্র্যান্ডিংয়ের জন্য প্রতিষ্ঠিত হয়েছে ‘গ্রামীণ ইউনিভার্সিটি’ যার মূল উদ্দেশ্য জাতি নয়, একক প্রচার।
৬. জনশক্তি রপ্তানিতে একচ্ছত্র নিয়ন্ত্রণ
গ্রামীণ এমপ্লয়মেন্ট সার্ভিসেসের মাধ্যমে শ্রমবাজার দখলের পথ প্রশস্ত হয়েছে, যেখানে নিয়ন্ত্রণ যাবে ইউনুস-ঘনিষ্ঠ গোষ্ঠীর হাতে।
৭. ডিজিটাল ওয়ালেট অনুমোদন
গ্রামীণ টেলিকম পেয়েছে ডিজিটাল ওয়ালেট চালুর অনুমতি, যা দেশের আর্থিক লেনদেন ব্যবস্থায় একচেটিয়া আধিপত্য নিশ্চিত করবে।
৮. ৭০০ কোটি টাকার সামাজিক নিরাপত্তা তহবিল হস্তান্তর
কোনো টেন্ডার বা প্রতিযোগিতা ছাড়াই SSS পদ্ধতিতে সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের অর্থ ট্রান্সফার করা হয়েছে গ্রামীণ ট্রাস্টে।
৯. রাষ্ট্রযন্ত্রে নিজের লোক বসানো
প্রশাসনের গুরুত্বপূর্ণ স্থানে বসানো হয়েছে তার আত্মীয়, এনজিও-সহকর্মী ও নিজ এলাকার লোকজনকে। একটি সুসংগঠিত নেপথ্য সরকার গড়ে তোলাই যেন এই কৌশলের লক্ষ্য।
এসব ঘটনা এখন আর গুজব নয় সরকারি গেজেট, বোর্ড সভার কার্যবিবরণী, আদালতের রায় এবং প্রশাসনিক সিদ্ধান্তেই এসবের সত্যতা মেলে। অতএব, কিছু জুনিয়র কর্মকর্তা কিংবা অল্পবয়সী উপদেষ্টাদের দোষ দিয়ে মূল অপরাধীকে আড়াল করা মানে জাতিকে ধোঁকা দেওয়া।
এখন সময় এসেছে সরাসরি প্রশ্ন করার রাষ্ট্রযন্ত্র কি এখন ‘গ্রামীণ যন্ত্রে’ পরিণত হয়েছে?
এই আগ্রাসন কি নিছক সুযোগ নেওয়া? নাকি এর পেছনে রয়েছে আন্তর্জাতিক এজেন্ডা ও বহুজাতিক দাতাদের চাপ?
সবচেয়ে বড় কথা বাংলাদেশ কি এক ব্যক্তির উচ্চাশা, আন্তর্জাতিক লবি আর এনজিওতন্ত্রের পাঁকে তলিয়ে যাবে?
#YunusMustGo
গত ৯ মাসে বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয় কাঠামোতে যে নাটকীয় এবং অস্বচ্ছ পরিবর্তন ঘটেছে, তা নিঃসন্দেহে ইতিহাসের এক অন্ধকার অধ্যায়। গণতান্ত্রিক শাসন, জবাবদিহিতা, ও স্বচ্ছতার যে স্বপ্ন জাতি দেখেছিল, বাস্তবে তা রূপ নিয়েছে একটি সুপরিকল্পিত ‘দখল প্রক্রিয়ায়’। পর্দার আড়ালে কেউ কেউ রাষ্ট্রযন্ত্রের উপর পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করেছেন যার অন্যতম রূপকার ড. মুহাম্মদ ইউনুস।
সাম্প্রতিক সময়ে রাজনৈতিক ও আমলাতান্ত্রিক মহলে একাধিক নাম উচ্চারিত হচ্ছে আসিফ, মাহফুজ, নাহিদ, সারজিস, হাসনাত—যেন সকল অনিয়ম ও অশুভ পরিকল্পনার দায়ভার তাদের কাঁধেই বর্তায়। কিন্তু প্রকৃত সত্য হলো, এরা কেবল পুতুল মাত্র। আসল চালক, মূল দিকনির্দেশক আর সুবিধাভোগী ব্যক্তি হলেন ড. ইউনুস স্বয়ং।
এই ৯ মাসে তিনি রাষ্ট্রের ভিতরে ভিতরে এমন ৯টি সুবিধা গ্রহণ করেছেন, যা একাধারে নজিরবিহীন এবং গভীরভাবে দুর্নীতিপূর্ণ। এই ঘটনাপ্রবাহ দেখলে প্রশ্ন উঠে এটি কি কেবল দক্ষতা, নাকি একটি সুগভীর দুর্নীতির ব্লুপ্রিন্ট?
১. নিজের মামলাগুলো 'অদৃশ্য হাতে' খারিজ করিয়ে ফেলা
অর্থপাচার, শ্রম আইন লঙ্ঘনসহ একাধিক মামলায় অভিযুক্ত থাকা সত্ত্বেও, ড. ইউনুস অল্প সময়ের ব্যবধানে সব মামলা খারিজ করিয়েছেন। যেখানে সাধারণ নাগরিকদের বছরের পর বছর কোর্টে ঘুরতে হয়, সেখানে তার মামলাগুলো মূহূর্তেই উধাও!
২. ৬৬৬ কোটি টাকার কর ‘মওকুফ’
গ্রামীণ ব্যাংকের বিপুল অংকের বকেয়া কর মওকুফ করে তিনি প্রমাণ করেছেন, ক্ষমতার অপব্যবহারে তার জুড়ি নেই।
৩. আগামী ৫ বছরের কর মওকুফ নিশ্চিত
রাষ্ট্রীয় কোষাগারে আঘাত করে ভবিষ্যতের আয়ও করমুক্ত করে নেওয়া হয়েছে, যা পূর্ববর্তী কোনো সরকারের আমলে সম্ভব হয়নি।
৪. গ্রামীণ ব্যাংকে সরকারের মালিকানা কমিয়ে আনা
২৫ শতাংশ থেকে ১০ শতাংশে নামিয়ে আনা হয়েছে সরকারের অংশীদারিত্ব। এর ফলে নিয়ন্ত্রণ গিয়েছে 'নামহীন' প্রাইভেট শক্তির হাতে।
৫. গ্রামীণ ইউনিভার্সিটির অনুমোদন
রাষ্ট্রীয় চ্যানেল ব্যবহার করে ব্যক্তি-ব্র্যান্ডিংয়ের জন্য প্রতিষ্ঠিত হয়েছে ‘গ্রামীণ ইউনিভার্সিটি’ যার মূল উদ্দেশ্য জাতি নয়, একক প্রচার।
৬. জনশক্তি রপ্তানিতে একচ্ছত্র নিয়ন্ত্রণ
গ্রামীণ এমপ্লয়মেন্ট সার্ভিসেসের মাধ্যমে শ্রমবাজার দখলের পথ প্রশস্ত হয়েছে, যেখানে নিয়ন্ত্রণ যাবে ইউনুস-ঘনিষ্ঠ গোষ্ঠীর হাতে।
৭. ডিজিটাল ওয়ালেট অনুমোদন
গ্রামীণ টেলিকম পেয়েছে ডিজিটাল ওয়ালেট চালুর অনুমতি, যা দেশের আর্থিক লেনদেন ব্যবস্থায় একচেটিয়া আধিপত্য নিশ্চিত করবে।
৮. ৭০০ কোটি টাকার সামাজিক নিরাপত্তা তহবিল হস্তান্তর
কোনো টেন্ডার বা প্রতিযোগিতা ছাড়াই SSS পদ্ধতিতে সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের অর্থ ট্রান্সফার করা হয়েছে গ্রামীণ ট্রাস্টে।
৯. রাষ্ট্রযন্ত্রে নিজের লোক বসানো
প্রশাসনের গুরুত্বপূর্ণ স্থানে বসানো হয়েছে তার আত্মীয়, এনজিও-সহকর্মী ও নিজ এলাকার লোকজনকে। একটি সুসংগঠিত নেপথ্য সরকার গড়ে তোলাই যেন এই কৌশলের লক্ষ্য।
এসব ঘটনা এখন আর গুজব নয় সরকারি গেজেট, বোর্ড সভার কার্যবিবরণী, আদালতের রায় এবং প্রশাসনিক সিদ্ধান্তেই এসবের সত্যতা মেলে। অতএব, কিছু জুনিয়র কর্মকর্তা কিংবা অল্পবয়সী উপদেষ্টাদের দোষ দিয়ে মূল অপরাধীকে আড়াল করা মানে জাতিকে ধোঁকা দেওয়া।
এখন সময় এসেছে সরাসরি প্রশ্ন করার রাষ্ট্রযন্ত্র কি এখন ‘গ্রামীণ যন্ত্রে’ পরিণত হয়েছে?
এই আগ্রাসন কি নিছক সুযোগ নেওয়া? নাকি এর পেছনে রয়েছে আন্তর্জাতিক এজেন্ডা ও বহুজাতিক দাতাদের চাপ?
সবচেয়ে বড় কথা বাংলাদেশ কি এক ব্যক্তির উচ্চাশা, আন্তর্জাতিক লবি আর এনজিওতন্ত্রের পাঁকে তলিয়ে যাবে?
#YunusMustGo
‼️ জরুরি ঘোষণা ‼️
বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা 'দায়মুক্তি' শীর্ষক লাইভ প্রোগ্রামে শহীদ পরিবারের সদস্য এবং নির্যাতন নিপীড়নের শিকারগণের সঙ্গে কথা বলেন।
অর্থাৎ বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ও তার সহযোগী সংগঠন এর নেতা-কর্মী ও সমর্থকবৃন্দ, যাঁরা গতবছরের জুলাই থেকে এ যাবত অপশক্তির হাতে শহীদ হয়েছেন, তাঁদের পরিবারের সদস্যদের ও যাঁরা নির্যাতন নিপীড়নের শিকার হয়েছেন, তাঁদের দুঃখ কষ্টের কথা শুনেন এবং তাঁদের সঙ্গে কথা বলেন, বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা।
## প্রোগ্রামটি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ফেসবুক পেজে ও ইউটিউবে লাইভ হয়।
## এই প্রোগ্রামে কথা বলতে ইচ্ছুক শহীদ পরিবারের সদস্য এবং নির্যাতনের শিকারগণ নিন্মের WhatsApp নম্বরে লিখুন।
## 00436602379459 (WhatsApp)
এম. নজরুল ইসলাম
সভাপতি
সর্ব ইউরোপিয়ান আওয়ামী লীগ
বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা 'দায়মুক্তি' শীর্ষক লাইভ প্রোগ্রামে শহীদ পরিবারের সদস্য এবং নির্যাতন নিপীড়নের শিকারগণের সঙ্গে কথা বলেন।
অর্থাৎ বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ও তার সহযোগী সংগঠন এর নেতা-কর্মী ও সমর্থকবৃন্দ, যাঁরা গতবছরের জুলাই থেকে এ যাবত অপশক্তির হাতে শহীদ হয়েছেন, তাঁদের পরিবারের সদস্যদের ও যাঁরা নির্যাতন নিপীড়নের শিকার হয়েছেন, তাঁদের দুঃখ কষ্টের কথা শুনেন এবং তাঁদের সঙ্গে কথা বলেন, বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা।
## প্রোগ্রামটি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ফেসবুক পেজে ও ইউটিউবে লাইভ হয়।
## এই প্রোগ্রামে কথা বলতে ইচ্ছুক শহীদ পরিবারের সদস্য এবং নির্যাতনের শিকারগণ নিন্মের WhatsApp নম্বরে লিখুন।
## 00436602379459 (WhatsApp)
এম. নজরুল ইসলাম
সভাপতি
সর্ব ইউরোপিয়ান আওয়ামী লীগ
ইউনূসের অনুগত আমলাতন্ত্রে বন্দি সিভিল প্রশাসন
বর্তমান অস্থির রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে বাংলাদেশের বেসামরিক প্রশাসন এক ভয়াবহ দখলদারিত্বের শিকার হয়েছে। ইউনূস দ্বারা নিয়োগপ্রাপ্ত চারজন প্রধান আমলা ক্যাবিনেট সচিব ড. শেখ আব্দুর রশীদ, প্রধান উপদেষ্টার মুখ্য সচিব মোঃ সিরাজ উদ্দিন মিয়া, জনপ্রশাসন সচিব মোখলেস উর রহমান এবং স্বরাষ্ট্র সচিব নাসিমুল গনি এরা সবাই অবসরে যাওয়া কর্মকর্তা। অথচ এই চারজনকেই চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ ও দ্রুত পদোন্নতির মাধ্যমে প্রশাসনের শীর্ষস্থানে বসানো হয়েছে।
এদের নিয়োগের মাধ্যমে ইউনূস পুরো বেসামরিক প্রশাসনকে নিজের অনুগত করে ফেলেছে। সেনাবাহিনী বা গোয়েন্দা সংস্থা কোনো কার্যকর পদক্ষেপ নিতে গেলেও সিভিল প্রশাসনের সহযোগিতা ছাড়া তা বাস্তবায়ন সম্ভব নয়। অথচ এই চার আমলা মূলত ইউনূস সরকারের এজেন্ডা বাস্তবায়নে ব্যস্ত।
বিশ্বস্ত সূত্রে জানা গেছে, প্রশাসনের গুরুত্বপূর্ণ ফাইল, সিদ্ধান্ত, বা অর্ডার সেনাবাহিনীর পরামর্শ উপেক্ষা করে কৌশলে আটকে রাখা হচ্ছে। এর ফলে জাতীয় নিরাপত্তা ঝুঁকিতে পড়েছে। সেনাবাহিনী যতই সঠিক পরিকল্পনা করুক, এই আমলারা তা বাস্তবায়নে বাধা সৃষ্টি করছে।
এদের এখনই সরানো না হলে দেশের স্বাধীনতা, স্বার্থ ও প্রশাসনিক কাঠামো পুরোপুরি ভেঙে পড়বে। জনগণ এখন প্রশ্ন করছে রাষ্ট্র কি কিছু অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তার হাতে জিম্মি হয়ে পড়বে? দেশের স্বার্থে এই চারজনকে অবিলম্বে অপসারণ করা এবং স্বাধীন প্রশাসন নিশ্চিত করা সময়ের দাবি।
#YunusMustGo
বর্তমান অস্থির রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে বাংলাদেশের বেসামরিক প্রশাসন এক ভয়াবহ দখলদারিত্বের শিকার হয়েছে। ইউনূস দ্বারা নিয়োগপ্রাপ্ত চারজন প্রধান আমলা ক্যাবিনেট সচিব ড. শেখ আব্দুর রশীদ, প্রধান উপদেষ্টার মুখ্য সচিব মোঃ সিরাজ উদ্দিন মিয়া, জনপ্রশাসন সচিব মোখলেস উর রহমান এবং স্বরাষ্ট্র সচিব নাসিমুল গনি এরা সবাই অবসরে যাওয়া কর্মকর্তা। অথচ এই চারজনকেই চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ ও দ্রুত পদোন্নতির মাধ্যমে প্রশাসনের শীর্ষস্থানে বসানো হয়েছে।
এদের নিয়োগের মাধ্যমে ইউনূস পুরো বেসামরিক প্রশাসনকে নিজের অনুগত করে ফেলেছে। সেনাবাহিনী বা গোয়েন্দা সংস্থা কোনো কার্যকর পদক্ষেপ নিতে গেলেও সিভিল প্রশাসনের সহযোগিতা ছাড়া তা বাস্তবায়ন সম্ভব নয়। অথচ এই চার আমলা মূলত ইউনূস সরকারের এজেন্ডা বাস্তবায়নে ব্যস্ত।
বিশ্বস্ত সূত্রে জানা গেছে, প্রশাসনের গুরুত্বপূর্ণ ফাইল, সিদ্ধান্ত, বা অর্ডার সেনাবাহিনীর পরামর্শ উপেক্ষা করে কৌশলে আটকে রাখা হচ্ছে। এর ফলে জাতীয় নিরাপত্তা ঝুঁকিতে পড়েছে। সেনাবাহিনী যতই সঠিক পরিকল্পনা করুক, এই আমলারা তা বাস্তবায়নে বাধা সৃষ্টি করছে।
এদের এখনই সরানো না হলে দেশের স্বাধীনতা, স্বার্থ ও প্রশাসনিক কাঠামো পুরোপুরি ভেঙে পড়বে। জনগণ এখন প্রশ্ন করছে রাষ্ট্র কি কিছু অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তার হাতে জিম্মি হয়ে পড়বে? দেশের স্বার্থে এই চারজনকে অবিলম্বে অপসারণ করা এবং স্বাধীন প্রশাসন নিশ্চিত করা সময়ের দাবি।
#YunusMustGo
পশুর চেয়েও হিংস্র, রাজনীতির মুখোশে ধর্ষকদের রক্ষাকবচ : #বিএনপি নেতার বিচার চাই
ঠাকুরগাঁওয়ের রানীশংকৈলের ভুট্টা ক্ষেতে যে ঘটনা ঘটেছে, সেটাকে "#ধর্ষণ" বললে শব্দটার মর্যাদা কমে যায়। এটা শুধুই ধর্ষণ না—এটা এক পশুপ্রবৃত্ত বৃদ্ধের বিকৃত আনন্দের জন্য এক প্রতিবন্ধী তরুণীর শরীর ছিঁড়ে ফেলার ঘটনা। একরামুল মুন্সি নামের এই বৃদ্ধ একটা নিরীহ শরীরকে ছিন্নভিন্ন করে দিয়েছে। শুধু তা-ই নয়, এই ঘটনাটার বিচার থামিয়ে দিয়েছে আরেক ধর্ষক—অবশ্য ভিন্ন পদ্ধতির ধর্ষক—আকতার হোসেন।
আকতার হোসেন, বিএনপির স্থানীয় ইউনিয়ন সভাপতি, সালিসের নামে পুরো ঘটনার উপর ৬ হাজার টাকার থুথু ছিটিয়ে দিয়েছে। হ্যাঁ, এই সমাজে একটা প্রতিবন্ধী মেয়ের ধর্ষণের দাম এখন ৬ হাজার টাকা। আর সেটা ঠিক করে দিয়েছে সেই লোক, যাকে বলা হয় "নেতা"। এটাই বিএনপির আসল চেহারা। যে দল কথায় কথায় জনগণের কথা বলে, অন্যায়-দুর্নীতির বিরুদ্ধে মুখে ঝড় তোলে, তারাই বাস্তবে এমন জঘন্য অপরাধীদের পিঠে হাত রেখে, পকেট ভারী করে, একটা মেয়ের সর্বনাশকে 'দুর্ঘটনা' বানিয়ে ফেলে।
এই আকতার হোসেন একরামুল মুন্সির কাছ থেকে কত টাকা নিয়েছে, সেটা জানে না কেউ। কিন্তু তাকে রক্ষা করতে যে সে মরিয়া, সেটা প্রমাণ করে যে পুরো ঘটনার পেছনে একটাই হিসাব—ক্ষমতার দাপট আর পয়সার লোভ। একজন ভ্যানচালক বাবার চোখের জল, তার মেয়ের চিৎকার, প্রতিবন্ধী শরীরের রক্তপাত—সবকিছুর দাম এখানে "দলীয় সমঝোতা"।
এটাই #বিএনপির রাজনীতি। এরা কখনোই জনগণের দল ছিল না, এখনো না। এরা ক্ষমতার জন্য আদর্শকে বিক্রি করে, মানুষকে বিক্রি করে, এমনকি #ধর্ষণের মতো মানবতাবিরোধী অপরাধকেও চুপিসারে "ম্যানেজ" করে।
এই রাজনৈতিক ধর্ষকরা সমাজের আসল ভাইরাস। এরা বিচার ব্যবস্থাকে লাথি মারে, নির্যাতিতদের মুখ চেপে ধরে, আর ধর্ষকদের বাঁচাতে বুক চিতিয়ে দাঁড়ায়। আকতার হোসেনের মতো নেতাদের জায়গা রাজনীতিতে নয়—তাদের জায়গা ঘৃণার কফিনে, চূড়ান্ত লজ্জার পাঁকে। একরামুল যেমন শরীর দিয়ে ধর্ষণ করেছে, আকতার করেছে ক্ষমতার দম্ভ দিয়ে। এই দুইজনই সমান অপরাধী।
একটা মেয়ে প্রতিবন্ধী বলে, গরিব বলে, তার শরীরের সম্মান ৬ হাজার টাকায় কেনাবেচা করা যাবে? এই কোন সমাজে বাস করছি আমরা? কেউ প্রতিবাদ না করলে, বিচার না চাইলে, হয়তো আগামীকাল আরও এক প্রতিবন্ধী মেয়ের শরীর হবে গন্তব্যহীন এক ভুট্টা খেত।
এই ঘটনাটা শুধু ঠাকুরগাঁওয়ের এক কোণে নয়—এই দেশের প্রতিটি বিবেকবান মানুষের গালে চড়। যদি কেউ এখনো চুপ থাকে, তাহলে সে চুপ থাকছে ধর্ষকদের পক্ষে।
#বিএনপির মুখোশ আজ খুলে গেছে। প্রশ্ন হলো, আমরা কবে মুখ খুলব?
#Bangladesh #BNP #BnagladeshCrisis
ঠাকুরগাঁওয়ের রানীশংকৈলের ভুট্টা ক্ষেতে যে ঘটনা ঘটেছে, সেটাকে "#ধর্ষণ" বললে শব্দটার মর্যাদা কমে যায়। এটা শুধুই ধর্ষণ না—এটা এক পশুপ্রবৃত্ত বৃদ্ধের বিকৃত আনন্দের জন্য এক প্রতিবন্ধী তরুণীর শরীর ছিঁড়ে ফেলার ঘটনা। একরামুল মুন্সি নামের এই বৃদ্ধ একটা নিরীহ শরীরকে ছিন্নভিন্ন করে দিয়েছে। শুধু তা-ই নয়, এই ঘটনাটার বিচার থামিয়ে দিয়েছে আরেক ধর্ষক—অবশ্য ভিন্ন পদ্ধতির ধর্ষক—আকতার হোসেন।
আকতার হোসেন, বিএনপির স্থানীয় ইউনিয়ন সভাপতি, সালিসের নামে পুরো ঘটনার উপর ৬ হাজার টাকার থুথু ছিটিয়ে দিয়েছে। হ্যাঁ, এই সমাজে একটা প্রতিবন্ধী মেয়ের ধর্ষণের দাম এখন ৬ হাজার টাকা। আর সেটা ঠিক করে দিয়েছে সেই লোক, যাকে বলা হয় "নেতা"। এটাই বিএনপির আসল চেহারা। যে দল কথায় কথায় জনগণের কথা বলে, অন্যায়-দুর্নীতির বিরুদ্ধে মুখে ঝড় তোলে, তারাই বাস্তবে এমন জঘন্য অপরাধীদের পিঠে হাত রেখে, পকেট ভারী করে, একটা মেয়ের সর্বনাশকে 'দুর্ঘটনা' বানিয়ে ফেলে।
এই আকতার হোসেন একরামুল মুন্সির কাছ থেকে কত টাকা নিয়েছে, সেটা জানে না কেউ। কিন্তু তাকে রক্ষা করতে যে সে মরিয়া, সেটা প্রমাণ করে যে পুরো ঘটনার পেছনে একটাই হিসাব—ক্ষমতার দাপট আর পয়সার লোভ। একজন ভ্যানচালক বাবার চোখের জল, তার মেয়ের চিৎকার, প্রতিবন্ধী শরীরের রক্তপাত—সবকিছুর দাম এখানে "দলীয় সমঝোতা"।
এটাই #বিএনপির রাজনীতি। এরা কখনোই জনগণের দল ছিল না, এখনো না। এরা ক্ষমতার জন্য আদর্শকে বিক্রি করে, মানুষকে বিক্রি করে, এমনকি #ধর্ষণের মতো মানবতাবিরোধী অপরাধকেও চুপিসারে "ম্যানেজ" করে।
এই রাজনৈতিক ধর্ষকরা সমাজের আসল ভাইরাস। এরা বিচার ব্যবস্থাকে লাথি মারে, নির্যাতিতদের মুখ চেপে ধরে, আর ধর্ষকদের বাঁচাতে বুক চিতিয়ে দাঁড়ায়। আকতার হোসেনের মতো নেতাদের জায়গা রাজনীতিতে নয়—তাদের জায়গা ঘৃণার কফিনে, চূড়ান্ত লজ্জার পাঁকে। একরামুল যেমন শরীর দিয়ে ধর্ষণ করেছে, আকতার করেছে ক্ষমতার দম্ভ দিয়ে। এই দুইজনই সমান অপরাধী।
একটা মেয়ে প্রতিবন্ধী বলে, গরিব বলে, তার শরীরের সম্মান ৬ হাজার টাকায় কেনাবেচা করা যাবে? এই কোন সমাজে বাস করছি আমরা? কেউ প্রতিবাদ না করলে, বিচার না চাইলে, হয়তো আগামীকাল আরও এক প্রতিবন্ধী মেয়ের শরীর হবে গন্তব্যহীন এক ভুট্টা খেত।
এই ঘটনাটা শুধু ঠাকুরগাঁওয়ের এক কোণে নয়—এই দেশের প্রতিটি বিবেকবান মানুষের গালে চড়। যদি কেউ এখনো চুপ থাকে, তাহলে সে চুপ থাকছে ধর্ষকদের পক্ষে।
#বিএনপির মুখোশ আজ খুলে গেছে। প্রশ্ন হলো, আমরা কবে মুখ খুলব?
#Bangladesh #BNP #BnagladeshCrisis
গণতন্ত্র ও #অবৈধ সুদি ইউনুসের দেশব্যাপী সন্ত্রাস-চক্রান্তের বিরুদ্ধে আওয়ামী লীগের ঘোষিত শান্তিপূর্ণ কর্মসূচিতে র্যাব -পুলিশের বেআইনি আগ্রাসন
#অবৈধ সরকারের নির্দেশে বিভিন্ন জেলায় #মামলা ছাড়া ও মিথ্যা #মামলায় অন্যায়ভাবে #আটক হয়েছেন-
- চট্টগ্রাম মহানগর আওতাধীন ১৮ নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক আলহাজ্ব মোঃ সেকান্দর আলম বাদশা
- চট্টগ্রাম মহানগর আওতাধীন ১৮ নং ওয়ার্ড ছাত্রলীগের কর্মী মোঃ শাওয়াল জিহান শাওন
- চট্টগ্রাম মহানগর আওতাধীন ১৮ নং ওয়ার্ড ছাত্রলীগের কর্মী মোহাম্মদ আলী সামির
- বগুড়া জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক উপ দপ্তর সম্পাদক, বর্তমান যুব ও ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক মাশরাফি হিরো
- বগুড়া জেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক আমিনুল ইসলাম ডাবলু
- বগুড়া পৌরসভার জনপ্রিয় কাউন্সিলর আওয়ামী লীগ নেতা সাবেক ছাত্রনেতা আরিফুর রহমান আরিফ
- মধ্যনগর উপজেলার দক্ষিণ বংশীকুন্ডা ইউনিয়ন ছাত্রলীগের আহ্বায়ক রানা আহমেদ সানি
- ময়মনসিংহ মহানগর যুবলীগ এর নেতা মোঃ ফরিদ আহাম্মেদ সবুজ
- ঝিনাইদহ জেলা যুবলীগ নেতা নূর এ আলম বিপ্লব
- নাগরপুর সদর ইউনিয়ন ছাএলীগের সাবেক যুগ্ম আহবায়ক ও নাগরপুর উপজেলা যুবলীগ নেতা সিয়াম
#সংস্কারের নামে গণ #গ্রেফতারের এইসব প্রহসন ও আইন বহির্ভূত কর্মকাণ্ড বন্ধ করতে হবে।
#MassArrests #AwamiLeague #Bangladesh
#অবৈধ সরকারের নির্দেশে বিভিন্ন জেলায় #মামলা ছাড়া ও মিথ্যা #মামলায় অন্যায়ভাবে #আটক হয়েছেন-
- চট্টগ্রাম মহানগর আওতাধীন ১৮ নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক আলহাজ্ব মোঃ সেকান্দর আলম বাদশা
- চট্টগ্রাম মহানগর আওতাধীন ১৮ নং ওয়ার্ড ছাত্রলীগের কর্মী মোঃ শাওয়াল জিহান শাওন
- চট্টগ্রাম মহানগর আওতাধীন ১৮ নং ওয়ার্ড ছাত্রলীগের কর্মী মোহাম্মদ আলী সামির
- বগুড়া জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক উপ দপ্তর সম্পাদক, বর্তমান যুব ও ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক মাশরাফি হিরো
- বগুড়া জেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক আমিনুল ইসলাম ডাবলু
- বগুড়া পৌরসভার জনপ্রিয় কাউন্সিলর আওয়ামী লীগ নেতা সাবেক ছাত্রনেতা আরিফুর রহমান আরিফ
- মধ্যনগর উপজেলার দক্ষিণ বংশীকুন্ডা ইউনিয়ন ছাত্রলীগের আহ্বায়ক রানা আহমেদ সানি
- ময়মনসিংহ মহানগর যুবলীগ এর নেতা মোঃ ফরিদ আহাম্মেদ সবুজ
- ঝিনাইদহ জেলা যুবলীগ নেতা নূর এ আলম বিপ্লব
- নাগরপুর সদর ইউনিয়ন ছাএলীগের সাবেক যুগ্ম আহবায়ক ও নাগরপুর উপজেলা যুবলীগ নেতা সিয়াম
#সংস্কারের নামে গণ #গ্রেফতারের এইসব প্রহসন ও আইন বহির্ভূত কর্মকাণ্ড বন্ধ করতে হবে।
#MassArrests #AwamiLeague #Bangladesh
ধর্মীয় #সংখ্যালঘুদের এখন ইউনুসের বাংলাদেশে বেঁচে থাকাটাই অপরাধ
যশোরের অভয়নগরের ডহরমসিয়াহাটি গ্রামে যা ঘটেছে, তাকে "#দাঙ্গা" বলা হয় না, তাকে "#সহিংসতা" বলা হয় না, তাকে "#সংঘর্ষ" বলা হয় না—এটা একটা পরিকল্পিত জাতিগত নিধনের নমুনা। মানুষ পুড়েছে, ঘর ভস্ম হয়েছে, দেবালয়ে থাবা দিয়েছে অসুরেরা। এবং হ্যাঁ, এই ঘটনা ঘটেছে মোহাম্মদ ইউনুস নামের এক অবৈধ ক্ষমতাকামী নপুংসকের ছত্রছায়ায়, যার নেতৃত্বে চলছে দেশের ইতিহাসের সবচেয়ে লজ্জাজনক প্রহসনের ‘অ-সরকার’। এই মানুষরূপী ভেকধারীদের লালন-পালন করেছে যাদের হাতে রক্ত, যাদের রাজনীতি #লাশ, আর যাদের ক্ষমতা মানে #সংখ্যালঘুদের আতঙ্ক।
এই #হত্যাকাণ্ডের কেন্দ্রবিন্দুতে ছিল একটি মাছের ঘের, শুনতে হাস্যকর লাগতে পারে, কিন্তু বাস্তবতাটা অনেক ভয়াবহ। ক্ষমতার বেহায়া কাঠামোর নিচে ব্যক্তিগত দ্বন্দ্ব গায়ে জড়ায় ধর্মের পোশাক, তারপর শুরু হয় #সংখ্যালঘুদের কসাইখানা বানানোর মহোৎসব। একদিকে মতুয়া সম্প্রদায়ের বাৎসরিক যজ্ঞ—শান্তির উৎসব, অন্যদিকে কুঠার হাতে #হিংস্র উন্মত্তরা—ঘর, দেবতা, নারী, শিশু, বয়স্ক কেউই রেহাই পায়নি।
এই যে #আগুনে পুড়ল ১৮টি ঘর, যে আগুন চার ঘণ্টা ধরে জ্বলেছে অথচ প্রশাসন এসে পৌঁছাল রাত এগারটার পর, এটাই মোহাম্মদ ইউনুসের প্রশাসনিক কাঠামোর আসল চেহারা। গলাবাজির সময় এদের মগজে উন্নয়নের ঢেউ, কিন্তু #সংখ্যালঘুদের প্রাণের আহ্বানে এদের কানে সাড়া দেয় না বিবেক। কারণ তাদের নেই কোনো বিবেক। তাদের দরকার না নাগরিক, না ন্যায়বিচার—তাদের দরকার রক্তাক্ত একপক্ষীয় রাষ্ট্র যেখানে ভিন্নধর্মীদের অস্তিত্বই হবে অপরাধ।
তরিকুল ইসলাম সরদার ছিলেন বিএনপির কৃষক দলের স্থানীয় সভাপতি। তাকে #হত্যা করা হয়েছে, সন্দেহ নেই। কিন্তু এই হত্যার বিচার না করে পুরো একটি ধর্মীয় সম্প্রদায়ের গ্রামে #আগুন জ্বালিয়ে দেওয়া হবে, #লুটপাট চলবে, নারীদের গহনা, নগদ টাকা ছিনতাই হবে, এবং সেটার প্রতিক্রিয়াও হবে এমন ঠান্ডা, যেন মশা মেরে হাত ধোয়া—এটাই এই #অবৈধ শাসনের আসল রূপ।
এই সরকারের তামাশা হলো, ক্ষতিগ্রস্তদের দিয়ে যাচ্ছে ১৬ পিস টিন, ৩০ কেজি চাল, আর ৬ হাজার টাকার চেক! এদের বোধ হয় মনে পড়ে না, ঘরের মধ্যে ছিল মানুষের শিকড়, বংশের ইতিহাস, ঈশ্বরের মন্দির। এই অনুদান আসলে চুড়ান্ত অপমান—যেমনভাবে কেউ মৃতদেহের পাশে দাঁড়িয়ে ভণ্ড সান্ত্বনা দেয়।
শুধু তাই নয়, #হামলাকারীরা পুলিশকেও রাস্তা দিয়ে যেতে দেয়নি, ফায়ার সার্ভিসের গাড়িও আটকে দেয়। এতে বুঝতে বাকি থাকে না কারা কার ছত্রছায়ায় এমন ভয়ানক #সন্ত্রাস চালিয়েছে। সেনাবাহিনীকে ডেকে আনতে হয়েছে—এই একটি তথ্যই যথেষ্ট বলে দেয়, দেশে আইন বলে কিছু নেই। ইউনুসের শাসন মানে নিখাদ সন্ত্রাস, যেখানে রাষ্ট্র নিজেই মব, বিচার নিজেই আগুন।
তাদের ভাষায়, সংখ্যালঘুরা হলো দ্বিতীয় শ্রেণির নাগরিক। এই জন্যই বারবার তারা টার্গেট হয়—কখনো দুর্গাপূজায়, কখনো জন্মাষ্টমীতে, এবার যজ্ঞে। কারণ এসব ধর্মীয় অনুশীলন এদের চোখে অপরাধ। মতুয়ারা এই দেশে বহুবছর ধরে বাস করছে, তারা ভূমিপুত্র, এ মাটির গন্ধ তাদের চেনা, অথচ এক রাতেই তারা হয়ে গেল উদ্বাস্ত, #আগুনে পোড়া গৃহহীন।
সত্যি কথা হলো, ইউনুসদের কাছে #সংখ্যালঘুর জীবন মানেই কাঁটা ঘায়ে নুন ছিটানো এক অবিরাম যন্ত্রণার নাম। এদের শাসন মানে ভয়, এদের ন্যায়বিচার মানে ভণ্ডামি, আর এদের গণতন্ত্র মানে নিষ্কলুষ এক মিথ্যার স্তুপ।
এই রাষ্ট্রে আজ সংখ্যালঘুরা শুধু "টার্গেট", "ভিকটিম" আর "পরিসংখ্যান"—মানুষ নয়। তাদের আর্তনাদ মিডিয়ার পাতায় একদিনের হেডলাইন হয়, তারপর আবার নীরবতা। কিন্তু এই নীরবতা একদিন বিস্ফোরণ হবে, এই আগুন যারা জ্বালিয়েছে, সেই #আগুনেই একদিন পুড়ে ছাই হবে এই ভণ্ড শাসকগোষ্ঠী।
এই লেখার উদ্দেশ্য সান্ত্বনা নয়, উদ্দেশ্য হলো আরেকটি ভয়ংকর সত্যকে সোজাসাপ্টা ভাষায়, গলাবাজির তোয়াক্কা না করে বলে ফেলা। অভয়নগরের মতুয়া সম্প্রদায়ের গ্রামে যা ঘটেছে, তা ক্ষমার অযোগ্য অপরাধ, এবং এর দায় সরাসরি পড়ে মোহাম্মদ ইউনুস ও তার গ্যাংস্টারসুলভ 'অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের' ঘাড়ে।
ধর্মীয় #সংখ্যালঘুদের বিরুদ্ধে এ #বর্বরতা যেন তাদের কুকুরতুল্য শাসনের প্রতীক হয়ে থাকে—যেখানে মানবতা নেই, বিচার নেই, আছে শুধু ঘৃণা, আগুন, আর রক্ত।
#Bangladesh #BangladeshCrisis #SaveBangladeshiMinorities #YunusMustGo
যশোরের অভয়নগরের ডহরমসিয়াহাটি গ্রামে যা ঘটেছে, তাকে "#দাঙ্গা" বলা হয় না, তাকে "#সহিংসতা" বলা হয় না, তাকে "#সংঘর্ষ" বলা হয় না—এটা একটা পরিকল্পিত জাতিগত নিধনের নমুনা। মানুষ পুড়েছে, ঘর ভস্ম হয়েছে, দেবালয়ে থাবা দিয়েছে অসুরেরা। এবং হ্যাঁ, এই ঘটনা ঘটেছে মোহাম্মদ ইউনুস নামের এক অবৈধ ক্ষমতাকামী নপুংসকের ছত্রছায়ায়, যার নেতৃত্বে চলছে দেশের ইতিহাসের সবচেয়ে লজ্জাজনক প্রহসনের ‘অ-সরকার’। এই মানুষরূপী ভেকধারীদের লালন-পালন করেছে যাদের হাতে রক্ত, যাদের রাজনীতি #লাশ, আর যাদের ক্ষমতা মানে #সংখ্যালঘুদের আতঙ্ক।
এই #হত্যাকাণ্ডের কেন্দ্রবিন্দুতে ছিল একটি মাছের ঘের, শুনতে হাস্যকর লাগতে পারে, কিন্তু বাস্তবতাটা অনেক ভয়াবহ। ক্ষমতার বেহায়া কাঠামোর নিচে ব্যক্তিগত দ্বন্দ্ব গায়ে জড়ায় ধর্মের পোশাক, তারপর শুরু হয় #সংখ্যালঘুদের কসাইখানা বানানোর মহোৎসব। একদিকে মতুয়া সম্প্রদায়ের বাৎসরিক যজ্ঞ—শান্তির উৎসব, অন্যদিকে কুঠার হাতে #হিংস্র উন্মত্তরা—ঘর, দেবতা, নারী, শিশু, বয়স্ক কেউই রেহাই পায়নি।
এই যে #আগুনে পুড়ল ১৮টি ঘর, যে আগুন চার ঘণ্টা ধরে জ্বলেছে অথচ প্রশাসন এসে পৌঁছাল রাত এগারটার পর, এটাই মোহাম্মদ ইউনুসের প্রশাসনিক কাঠামোর আসল চেহারা। গলাবাজির সময় এদের মগজে উন্নয়নের ঢেউ, কিন্তু #সংখ্যালঘুদের প্রাণের আহ্বানে এদের কানে সাড়া দেয় না বিবেক। কারণ তাদের নেই কোনো বিবেক। তাদের দরকার না নাগরিক, না ন্যায়বিচার—তাদের দরকার রক্তাক্ত একপক্ষীয় রাষ্ট্র যেখানে ভিন্নধর্মীদের অস্তিত্বই হবে অপরাধ।
তরিকুল ইসলাম সরদার ছিলেন বিএনপির কৃষক দলের স্থানীয় সভাপতি। তাকে #হত্যা করা হয়েছে, সন্দেহ নেই। কিন্তু এই হত্যার বিচার না করে পুরো একটি ধর্মীয় সম্প্রদায়ের গ্রামে #আগুন জ্বালিয়ে দেওয়া হবে, #লুটপাট চলবে, নারীদের গহনা, নগদ টাকা ছিনতাই হবে, এবং সেটার প্রতিক্রিয়াও হবে এমন ঠান্ডা, যেন মশা মেরে হাত ধোয়া—এটাই এই #অবৈধ শাসনের আসল রূপ।
এই সরকারের তামাশা হলো, ক্ষতিগ্রস্তদের দিয়ে যাচ্ছে ১৬ পিস টিন, ৩০ কেজি চাল, আর ৬ হাজার টাকার চেক! এদের বোধ হয় মনে পড়ে না, ঘরের মধ্যে ছিল মানুষের শিকড়, বংশের ইতিহাস, ঈশ্বরের মন্দির। এই অনুদান আসলে চুড়ান্ত অপমান—যেমনভাবে কেউ মৃতদেহের পাশে দাঁড়িয়ে ভণ্ড সান্ত্বনা দেয়।
শুধু তাই নয়, #হামলাকারীরা পুলিশকেও রাস্তা দিয়ে যেতে দেয়নি, ফায়ার সার্ভিসের গাড়িও আটকে দেয়। এতে বুঝতে বাকি থাকে না কারা কার ছত্রছায়ায় এমন ভয়ানক #সন্ত্রাস চালিয়েছে। সেনাবাহিনীকে ডেকে আনতে হয়েছে—এই একটি তথ্যই যথেষ্ট বলে দেয়, দেশে আইন বলে কিছু নেই। ইউনুসের শাসন মানে নিখাদ সন্ত্রাস, যেখানে রাষ্ট্র নিজেই মব, বিচার নিজেই আগুন।
তাদের ভাষায়, সংখ্যালঘুরা হলো দ্বিতীয় শ্রেণির নাগরিক। এই জন্যই বারবার তারা টার্গেট হয়—কখনো দুর্গাপূজায়, কখনো জন্মাষ্টমীতে, এবার যজ্ঞে। কারণ এসব ধর্মীয় অনুশীলন এদের চোখে অপরাধ। মতুয়ারা এই দেশে বহুবছর ধরে বাস করছে, তারা ভূমিপুত্র, এ মাটির গন্ধ তাদের চেনা, অথচ এক রাতেই তারা হয়ে গেল উদ্বাস্ত, #আগুনে পোড়া গৃহহীন।
সত্যি কথা হলো, ইউনুসদের কাছে #সংখ্যালঘুর জীবন মানেই কাঁটা ঘায়ে নুন ছিটানো এক অবিরাম যন্ত্রণার নাম। এদের শাসন মানে ভয়, এদের ন্যায়বিচার মানে ভণ্ডামি, আর এদের গণতন্ত্র মানে নিষ্কলুষ এক মিথ্যার স্তুপ।
এই রাষ্ট্রে আজ সংখ্যালঘুরা শুধু "টার্গেট", "ভিকটিম" আর "পরিসংখ্যান"—মানুষ নয়। তাদের আর্তনাদ মিডিয়ার পাতায় একদিনের হেডলাইন হয়, তারপর আবার নীরবতা। কিন্তু এই নীরবতা একদিন বিস্ফোরণ হবে, এই আগুন যারা জ্বালিয়েছে, সেই #আগুনেই একদিন পুড়ে ছাই হবে এই ভণ্ড শাসকগোষ্ঠী।
এই লেখার উদ্দেশ্য সান্ত্বনা নয়, উদ্দেশ্য হলো আরেকটি ভয়ংকর সত্যকে সোজাসাপ্টা ভাষায়, গলাবাজির তোয়াক্কা না করে বলে ফেলা। অভয়নগরের মতুয়া সম্প্রদায়ের গ্রামে যা ঘটেছে, তা ক্ষমার অযোগ্য অপরাধ, এবং এর দায় সরাসরি পড়ে মোহাম্মদ ইউনুস ও তার গ্যাংস্টারসুলভ 'অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের' ঘাড়ে।
ধর্মীয় #সংখ্যালঘুদের বিরুদ্ধে এ #বর্বরতা যেন তাদের কুকুরতুল্য শাসনের প্রতীক হয়ে থাকে—যেখানে মানবতা নেই, বিচার নেই, আছে শুধু ঘৃণা, আগুন, আর রক্ত।
#Bangladesh #BangladeshCrisis #SaveBangladeshiMinorities #YunusMustGo