#ছাত্রদল এখন আধুনিক #শিবির : চোর বানিয়ে পিটাও, ভিডিও করো, মরলে দাফন করো
----
আতিকুর রহমান গাল্টু—একজন সাধারণ ছাত্র। বাবা নেই, মায়ের ভরসা হয়ে বেঁচে থাকা ছেলেটা রাতে ক্লান্ত শরীরে ফিরছিল ইনস্টিটিউট থেকে। তাকে ফোনে ডেকে নেয় ছাত্রদল নেতা মাহী আর কারিগরি ছাত্র আন্দোলনের একজন কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি। বলেছিল, জরুরি কথা আছে। ছেলেটা বলেছিল—পরের দিন দেখা করি, আমি ক্লান্ত। কিন্তু না, তাকে তখনই যেতে বাধ্য করা হয়। তারপর?
তারপর শুরু হয় ১৬ ঘণ্টার একাত্তরের মত নির্যাতন। সন্দেহ—সে নাকি ছাত্রলীগ। নাকি মোবাইল চোর। ওই একগাদা সিনিয়র ভাই (!) মিলে, ঠাণ্ডা মাথায়, প্ল্যান করে, পালা করে, ঘুরিয়ে-ফিরিয়ে গায়ে হাত তোলে। কেউ গলা চেপে ধরে, কেউ বলে “তুই স্বীকার করছিস না কেন?”, কেউ বলে “আবরারের নাম শুনছস?”—এইভাবে তিলে তিলে তাকে ভাঙতে থাকে।
সে তিনবার অজ্ঞান হয়ে পড়ে গেছে—তাও থামে না। মারতে মারতে এমন অবস্থা করে যে পরে মৃত ভেবে ফেলে রেখে যায়। দরজা খুলে যায়, ছেলেটা নিঃশ্বাস নিচ্ছে কি না বুঝতে পেরে পাশের একজন ভয়ে কাঁদতে শুরু করে। এই কাহিনি শুনে গায়ে কাঁটা ওঠে না যাদের, তারা মৃত।
বলে কী—“তুই ছাত্রলীগ করিস।” যেন ছাত্রলীগ করা কোনো অপরাধ, যেন ওটা কোনো ট্যাটু যার জন্য মানুষকে পিটিয়ে মেরে ফেলা যায়। ছাত্রদলের এই বর্বর গোষ্ঠী একটা মোবাইল চুরির গল্প বানিয়ে, আরেকজনের নামে বলে “সে স্বীকার করছে তুই চোর।” আর ওকে বলে “তারা বলেছে তুই চোর।” যেন এটা কোনো ছাত্ররাজনীতি না, কোনো মাদক চক্রের ইন্টারোগেশন।
আতিক বলেছে—“আমার মা একা, আমি এতিম। আমাকে মারবেন না।”
বলেছে—“আমার কিছু হয়ে গেলে আমার মা মরবে।”
বলেছে—“আমি যদি অপরাধ করি, ইনস্টিটিউটকে দেন, পরিবারকে জানান।”
তবু তারা থামেনি। তাদের গায়ে মায়ের কান্নারও কোনো দাম নাই, ছাত্রত্বেরও কোনো মর্যাদা নাই। তারা ছাত্র না, তারা ফিউনেরালে রং লাগাতে আসা নরখাদক।
এই ছেলেগুলো ছাত্রদল করে—একটা নাম, যার পেছনে আছে বিএনপি। এরা রাজনীতি করে না, এরা প্রতিশোধের বীজ বোনে। এরা চায় শিবিরের মত ভয় দেখিয়ে ক্যাম্পাস দখল করতে। আজ গাল্টু, কাল আরেকজন। যখন কেউ প্রতিরোধ করে না, তখন ওরা ভাবতে শেখে—মেরে ফেললেও পার পেয়ে যাব।
আর পুলিশ? হাস্যকর। গাল্টু গিয়ে মামলা করতে চায়—পুলিশ বলে, ইনস্টিটিউটকে জানান। মানে কী? একজন ছাত্র, অচেতন অবস্থায় পড়ে ছিল, নির্যাতিত, হাসপাতালে গিয়ে উঠে দাঁড়াতে পারছে না—সে অভিযোগ করলে সেটা নিতে হবে ইনস্টিটিউটের পারমিশনে? তখন আবার ইনস্টিটিউট বন্ধ, তাই অভিযোগ জমা হয় না।
এটা শুধু একটা ঘটনা না, এটা একটা কাঠামোগত নৃশংসতার দলিল। ছাত্রদল একেকটা ক্যাম্পাসে গ্যাং কালচারে পরিণত হয়েছে। বিএনপি ওদেরকে দিয়ে ভয় দেখায়, পেটায়, মরতে দেয়, তারপর বলে—"আমরা কিছু জানি না।"
#ছাত্রদলের নাম শুনলেই এখন মনে পড়ে—মাহমুদুর রহমানের #নির্যাতন, আবু সুফিয়ানের রডপেটা, গাল্টুর ১৬ ঘণ্টা। এদের কাছে ছাত্রত্ব নেই, পাণ্ডাগিরি আছে। নীতি নেই, আছে শুধু সন্দেহ, মার, #গুজব আর প্রতিশোধ। একজন ছাত্র যদি ছাত্রলীগ করেও থাকে, সেটা কি তার জীবন কেড়ে নেয়ার বৈধতা দেয়?
না। দেয় না।
দেয়নি আবরারের ক্ষেত্রেও।
দেয় না গাল্টুর ক্ষেত্রেও।
গাল্টু বেঁচে গেছে, কোনোভাবে। কিন্তু তার গলা কাঁপে, তার মা আর স্বাভাবিকভাবে ঘুমাতে পারেন না। এই ঘটনা কখনো ভুলে যাবে না কেউ, যদি তার মধ্যে নূন্যতম মনুষ্যত্বও থাকে।
ছাত্রদলের নামে যারা এখনো বুক ফুলিয়ে ঘোরে—তাদের জেনে রাখা উচিত, সময় লাগবে না ইতিহাস ঘাড় ধরে ধরে তোমাদের মুখের থুথু মুছে দেবে।
এটা রাজনীতি না। এটা #গ্যাংস্টারিজম। আর #বিএনপি সেটা লালন করে।
#Bangladesh #BangladeshCrisis
----
আতিকুর রহমান গাল্টু—একজন সাধারণ ছাত্র। বাবা নেই, মায়ের ভরসা হয়ে বেঁচে থাকা ছেলেটা রাতে ক্লান্ত শরীরে ফিরছিল ইনস্টিটিউট থেকে। তাকে ফোনে ডেকে নেয় ছাত্রদল নেতা মাহী আর কারিগরি ছাত্র আন্দোলনের একজন কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি। বলেছিল, জরুরি কথা আছে। ছেলেটা বলেছিল—পরের দিন দেখা করি, আমি ক্লান্ত। কিন্তু না, তাকে তখনই যেতে বাধ্য করা হয়। তারপর?
তারপর শুরু হয় ১৬ ঘণ্টার একাত্তরের মত নির্যাতন। সন্দেহ—সে নাকি ছাত্রলীগ। নাকি মোবাইল চোর। ওই একগাদা সিনিয়র ভাই (!) মিলে, ঠাণ্ডা মাথায়, প্ল্যান করে, পালা করে, ঘুরিয়ে-ফিরিয়ে গায়ে হাত তোলে। কেউ গলা চেপে ধরে, কেউ বলে “তুই স্বীকার করছিস না কেন?”, কেউ বলে “আবরারের নাম শুনছস?”—এইভাবে তিলে তিলে তাকে ভাঙতে থাকে।
সে তিনবার অজ্ঞান হয়ে পড়ে গেছে—তাও থামে না। মারতে মারতে এমন অবস্থা করে যে পরে মৃত ভেবে ফেলে রেখে যায়। দরজা খুলে যায়, ছেলেটা নিঃশ্বাস নিচ্ছে কি না বুঝতে পেরে পাশের একজন ভয়ে কাঁদতে শুরু করে। এই কাহিনি শুনে গায়ে কাঁটা ওঠে না যাদের, তারা মৃত।
বলে কী—“তুই ছাত্রলীগ করিস।” যেন ছাত্রলীগ করা কোনো অপরাধ, যেন ওটা কোনো ট্যাটু যার জন্য মানুষকে পিটিয়ে মেরে ফেলা যায়। ছাত্রদলের এই বর্বর গোষ্ঠী একটা মোবাইল চুরির গল্প বানিয়ে, আরেকজনের নামে বলে “সে স্বীকার করছে তুই চোর।” আর ওকে বলে “তারা বলেছে তুই চোর।” যেন এটা কোনো ছাত্ররাজনীতি না, কোনো মাদক চক্রের ইন্টারোগেশন।
আতিক বলেছে—“আমার মা একা, আমি এতিম। আমাকে মারবেন না।”
বলেছে—“আমার কিছু হয়ে গেলে আমার মা মরবে।”
বলেছে—“আমি যদি অপরাধ করি, ইনস্টিটিউটকে দেন, পরিবারকে জানান।”
তবু তারা থামেনি। তাদের গায়ে মায়ের কান্নারও কোনো দাম নাই, ছাত্রত্বেরও কোনো মর্যাদা নাই। তারা ছাত্র না, তারা ফিউনেরালে রং লাগাতে আসা নরখাদক।
এই ছেলেগুলো ছাত্রদল করে—একটা নাম, যার পেছনে আছে বিএনপি। এরা রাজনীতি করে না, এরা প্রতিশোধের বীজ বোনে। এরা চায় শিবিরের মত ভয় দেখিয়ে ক্যাম্পাস দখল করতে। আজ গাল্টু, কাল আরেকজন। যখন কেউ প্রতিরোধ করে না, তখন ওরা ভাবতে শেখে—মেরে ফেললেও পার পেয়ে যাব।
আর পুলিশ? হাস্যকর। গাল্টু গিয়ে মামলা করতে চায়—পুলিশ বলে, ইনস্টিটিউটকে জানান। মানে কী? একজন ছাত্র, অচেতন অবস্থায় পড়ে ছিল, নির্যাতিত, হাসপাতালে গিয়ে উঠে দাঁড়াতে পারছে না—সে অভিযোগ করলে সেটা নিতে হবে ইনস্টিটিউটের পারমিশনে? তখন আবার ইনস্টিটিউট বন্ধ, তাই অভিযোগ জমা হয় না।
এটা শুধু একটা ঘটনা না, এটা একটা কাঠামোগত নৃশংসতার দলিল। ছাত্রদল একেকটা ক্যাম্পাসে গ্যাং কালচারে পরিণত হয়েছে। বিএনপি ওদেরকে দিয়ে ভয় দেখায়, পেটায়, মরতে দেয়, তারপর বলে—"আমরা কিছু জানি না।"
#ছাত্রদলের নাম শুনলেই এখন মনে পড়ে—মাহমুদুর রহমানের #নির্যাতন, আবু সুফিয়ানের রডপেটা, গাল্টুর ১৬ ঘণ্টা। এদের কাছে ছাত্রত্ব নেই, পাণ্ডাগিরি আছে। নীতি নেই, আছে শুধু সন্দেহ, মার, #গুজব আর প্রতিশোধ। একজন ছাত্র যদি ছাত্রলীগ করেও থাকে, সেটা কি তার জীবন কেড়ে নেয়ার বৈধতা দেয়?
না। দেয় না।
দেয়নি আবরারের ক্ষেত্রেও।
দেয় না গাল্টুর ক্ষেত্রেও।
গাল্টু বেঁচে গেছে, কোনোভাবে। কিন্তু তার গলা কাঁপে, তার মা আর স্বাভাবিকভাবে ঘুমাতে পারেন না। এই ঘটনা কখনো ভুলে যাবে না কেউ, যদি তার মধ্যে নূন্যতম মনুষ্যত্বও থাকে।
ছাত্রদলের নামে যারা এখনো বুক ফুলিয়ে ঘোরে—তাদের জেনে রাখা উচিত, সময় লাগবে না ইতিহাস ঘাড় ধরে ধরে তোমাদের মুখের থুথু মুছে দেবে।
এটা রাজনীতি না। এটা #গ্যাংস্টারিজম। আর #বিএনপি সেটা লালন করে।
#Bangladesh #BangladeshCrisis
গণবিরোধী দুঃশাসন থেকে দেশ বাঁচাতে শেখ হাসিনার প্রত্যাবর্তনই এখন একমাত্র আশা
---
বাংলাদেশের ইতিহাসের এক বিভীষিকাময় সময় অতিক্রম করছে আজ। ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট দেশবিরোধী শক্তি এক নীলনকশা অনুযায়ী গণতান্ত্রিক সরকার উৎখাত করে তথাকথিত অন্তর্বর্তী সরকার প্রতিষ্ঠা করে। নেতৃত্বে বসানো হয় বিদেশি এজেন্ট ও জঙ্গিগোষ্ঠীর পৃষ্ঠপোষক ড. ইউনূসকে। তার পর থেকেই শুরু হয় দমন, নিপীড়ন, হত্যাযজ্ঞ ও অসাংবিধানিক পদক্ষেপের মাধ্যমে একটি স্বাধীন রাষ্ট্রকে ধ্বংস করে দেওয়ার নির্মম চেষ্টা।
আজ দেশজুড়ে চলছে পরিকল্পিত গণহত্যা। রাজনৈতিক পরিচয়ের কারণে খুন হচ্ছেন আওয়ামী লীগসহ মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের নেতা-কর্মীরা। সংখ্যালঘু সম্প্রদায়, বিশেষ করে হিন্দু সম্প্রদায়ের ওপর চলছে ভয়াবহ নিপীড়ন। ঘরবাড়ি জ্বালিয়ে দেওয়া হচ্ছে, নারী-শিশু নির্যাতন এখন নিত্যদিনের ঘটনা। প্রশাসনকে করা হয়েছে দুর্বল ও দলদাসে পরিণত। শিক্ষক সমাজকে অপমান করে তাদের চাকরিচ্যুত করা হচ্ছে। বিচার বিভাগে চলছে স্বেচ্ছাচারিতা, সাংবাদিকদের কণ্ঠরোধ করা হয়েছে। নারী নির্যাতন ও ধর্ষণের পরিমাণ বেড়েছে উদ্বেগজনকভাবে।
এই সরকার সংবিধান সংস্কারের নামে ৩০ লক্ষ শহীদের রক্তে লেখা সংবিধান বাতিলের চেষ্টা চালাচ্ছে। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর নাম ইতিহাস থেকে মুছে ফেলার অপচেষ্টা চালানো হচ্ছে। পাকিস্তানি ভাবধারায় রাষ্ট্র পরিচালনার ইঙ্গিত দিচ্ছে এই অপশক্তি। মুক্তিযুদ্ধের আদর্শ ধ্বংস করে দেশকে পরিণত করা হচ্ছে একটি ধর্মান্ধ, উগ্র জঙ্গিবাদী রাষ্ট্রে। ভারতের মতো বন্ধু রাষ্ট্রের সাথে বৈরিতা সৃষ্টি করে আঞ্চলিক শান্তি-স্থিতিশীলতাকে হুমকির মুখে ফেলা হচ্ছে।
এই ভয়াল পরিস্থিতিতে জাতি তাকিয়ে আছে একমাত্র নেতৃত্বের প্রতীক শেখ হাসিনার দিকে। তিনি শুধু একজন রাজনৈতিক নেতা নন, তিনি এই জাতির আশা, ভরসা ও মুক্তির প্রতীক। তাঁর নেতৃত্বেই বাংলাদেশ ঘুরে দাঁড়িয়েছে, উন্নয়নের রোল মডেলে পরিণত হয়েছে। আজ দেশবাসী বুঝে গেছে, কে দেশপ্রেমিক, আর কে দেশের শত্রু। বাংলাদেশের মানুষ এখন অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছে জাতির রক্ষাকর্তা বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার দৃপ্ত প্রত্যাবর্তনের। তাঁর নেতৃত্বেই বাংলাদেশ আবার ফিরে পাবে গৌরব, মর্যাদা ও স্বাধীনতার প্রকৃত অর্থ।
#Bangladesh #SheikhHasina
---
বাংলাদেশের ইতিহাসের এক বিভীষিকাময় সময় অতিক্রম করছে আজ। ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট দেশবিরোধী শক্তি এক নীলনকশা অনুযায়ী গণতান্ত্রিক সরকার উৎখাত করে তথাকথিত অন্তর্বর্তী সরকার প্রতিষ্ঠা করে। নেতৃত্বে বসানো হয় বিদেশি এজেন্ট ও জঙ্গিগোষ্ঠীর পৃষ্ঠপোষক ড. ইউনূসকে। তার পর থেকেই শুরু হয় দমন, নিপীড়ন, হত্যাযজ্ঞ ও অসাংবিধানিক পদক্ষেপের মাধ্যমে একটি স্বাধীন রাষ্ট্রকে ধ্বংস করে দেওয়ার নির্মম চেষ্টা।
আজ দেশজুড়ে চলছে পরিকল্পিত গণহত্যা। রাজনৈতিক পরিচয়ের কারণে খুন হচ্ছেন আওয়ামী লীগসহ মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের নেতা-কর্মীরা। সংখ্যালঘু সম্প্রদায়, বিশেষ করে হিন্দু সম্প্রদায়ের ওপর চলছে ভয়াবহ নিপীড়ন। ঘরবাড়ি জ্বালিয়ে দেওয়া হচ্ছে, নারী-শিশু নির্যাতন এখন নিত্যদিনের ঘটনা। প্রশাসনকে করা হয়েছে দুর্বল ও দলদাসে পরিণত। শিক্ষক সমাজকে অপমান করে তাদের চাকরিচ্যুত করা হচ্ছে। বিচার বিভাগে চলছে স্বেচ্ছাচারিতা, সাংবাদিকদের কণ্ঠরোধ করা হয়েছে। নারী নির্যাতন ও ধর্ষণের পরিমাণ বেড়েছে উদ্বেগজনকভাবে।
এই সরকার সংবিধান সংস্কারের নামে ৩০ লক্ষ শহীদের রক্তে লেখা সংবিধান বাতিলের চেষ্টা চালাচ্ছে। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর নাম ইতিহাস থেকে মুছে ফেলার অপচেষ্টা চালানো হচ্ছে। পাকিস্তানি ভাবধারায় রাষ্ট্র পরিচালনার ইঙ্গিত দিচ্ছে এই অপশক্তি। মুক্তিযুদ্ধের আদর্শ ধ্বংস করে দেশকে পরিণত করা হচ্ছে একটি ধর্মান্ধ, উগ্র জঙ্গিবাদী রাষ্ট্রে। ভারতের মতো বন্ধু রাষ্ট্রের সাথে বৈরিতা সৃষ্টি করে আঞ্চলিক শান্তি-স্থিতিশীলতাকে হুমকির মুখে ফেলা হচ্ছে।
এই ভয়াল পরিস্থিতিতে জাতি তাকিয়ে আছে একমাত্র নেতৃত্বের প্রতীক শেখ হাসিনার দিকে। তিনি শুধু একজন রাজনৈতিক নেতা নন, তিনি এই জাতির আশা, ভরসা ও মুক্তির প্রতীক। তাঁর নেতৃত্বেই বাংলাদেশ ঘুরে দাঁড়িয়েছে, উন্নয়নের রোল মডেলে পরিণত হয়েছে। আজ দেশবাসী বুঝে গেছে, কে দেশপ্রেমিক, আর কে দেশের শত্রু। বাংলাদেশের মানুষ এখন অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছে জাতির রক্ষাকর্তা বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার দৃপ্ত প্রত্যাবর্তনের। তাঁর নেতৃত্বেই বাংলাদেশ আবার ফিরে পাবে গৌরব, মর্যাদা ও স্বাধীনতার প্রকৃত অর্থ।
#Bangladesh #SheikhHasina
#Live #ShiekhHasina
দায়মুক্তি - বিশেষ পর্ব
জুলাই-আগস্ট থেকে শুরু করে এ যাবত অপশক্তির হাতে শহীদ হওয়া বঙ্গবন্ধুর আদর্শের সৈনিকদের পরিবারের সদস্যদের দুঃখ দুর্দশা ও নির্যাতনের কথা শুনবেন এবং তাঁদের সঙ্গে কথা বলবেন, বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা।
তারিখ: ২৫ মে ২০২৫, রবিবার সময়: রাত ৯টা
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ফেসবুক পেইজ ও ইউটিউব চ্যানেলে।
#ALBDLive #Live
দায়মুক্তি - বিশেষ পর্ব
জুলাই-আগস্ট থেকে শুরু করে এ যাবত অপশক্তির হাতে শহীদ হওয়া বঙ্গবন্ধুর আদর্শের সৈনিকদের পরিবারের সদস্যদের দুঃখ দুর্দশা ও নির্যাতনের কথা শুনবেন এবং তাঁদের সঙ্গে কথা বলবেন, বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা।
তারিখ: ২৫ মে ২০২৫, রবিবার সময়: রাত ৯টা
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ফেসবুক পেইজ ও ইউটিউব চ্যানেলে।
#ALBDLive #Live
The mastermind and enabler of this illegal government's corruption is Muhammad #Yunus. He only knows how to pack his own bags, and in just 9 months, he has taken all the illegal benefits --
👉https://x.com/sajeebwazed/status/1926336227919233384?s=46&t=B2RlW_Ay7qTEEMRM2pP7vA
👉https://x.com/sajeebwazed/status/1926336227919233384?s=46&t=B2RlW_Ay7qTEEMRM2pP7vA
X (formerly Twitter)
Sajeeb Wazed (@sajeebwazed) on X
The mastermind and enabler of this illegal government's corruption is Muhammad #Yunus. He only knows how to pack his own bags, and in just 9 months, he has taken all the illegal benefits --
1. He has unethically quickly dismissed all the cases in his name…
1. He has unethically quickly dismissed all the cases in his name…
জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার বাণী
-----
প্রিয় দেশবাসী,
২৫ মে জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের ১২৬তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে তাঁর প্রতি শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করছি। কবি কাজী নজরুল ছিলেন বিদ্রোহ ও সাম্যের কবি। ছিলেন বাংলা সাহিত্য, সংগীত ও সংস্কৃতির অন্যতম প্রধান পুরুষ। ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলনের সময় তাঁর লেখালিখি ধুমকেতুর মতো জাগিয়ে তুলেছিল ভারতবাসীকে। সে-কারণেই তিনি উপাধি লাভ করেন ‘বিদ্রোহী কবি। তিনি সাম্রাজ্যবাদ, নিপীড়ন, অনাচার, বৈষম্য, শোষণ ও পরাধীনতার বিরুদ্ধে অগ্নিকণ্ঠে সোচ্চার হয়ে লিখেছেন অসংখ্য গল্প, কবিতা, উপন্যাস ও গান। বিদ্রোহী কবি হলেও তাঁর প্রেমিক রূপ ছিল প্রবাদপ্রতিম।
প্রিয় দেশবাসী,
১৯৫৪ সাল। কবি কাজী নজরুল ইসলাম তখন অসুস্থ। সাময়িক সময়ের জন্য কলকাতায় অবস্থানকালে মনের টানে অসুস্থ কবিকে দেখতে মন্মথ দত্ত রোডের বাড়িতে যান বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। সঙ্গে ছিলেন ডেপুটি হাই কমিশনে কর্মরত আসাদুল হকসহ দুজন প্রেস অ্যাটাশে। কবির জন্য বঙ্গবন্ধু নিয়ে যান একগুচ্ছ রজনীগন্ধা ও সন্দেশের একটি প্যাকেট। কবির বাসায় যখন তিনি যান, তখন কবি শুয়ে বিশ্রাম করছিলেন। আগন্তুককে প্রবেশ করতে দেখে কবি উঠে বসেন। বঙ্গবন্ধু তাঁকে হাত উঠিয়ে সালাম জানান এবং তাঁর হাতে রজনীগন্ধার গুচ্ছ দেন। কবি হাত বাড়িয়ে তা গ্রহণ করেন।
পরবর্তী সময়ের রাজনৈতিক আন্দোলন-সংগ্রামে বক্তৃতা দেয়ার সময় বঙ্গবন্ধু কবি নজরুলকে উদ্ধৃত করেছেন উদারচিত্তে। এই বাংলাকে তিনি ‘নজরুলের বাংলা’ বলেও অভিহিত করেন।
সম্মানিত দেশবাসী,
বাংলাদেশের স্বাধীনতার পর পাকিস্তানি কারাগার থেকে মুক্ত হয়ে দেশে প্রত্যাবর্তনের পর পরই কবি কাজী নজরুল ইসলামকে সম্মানিত করার পদক্ষেপ নেন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। ১৩ জানুয়ারি ১৯৭২ সালে প্রথম মন্ত্রিসভা বৈঠকে কাজী নজরুল ইসলামের ‘চল চল চল’ গানকে জাতীয় কুচকাওয়াজ বা রণসংগীত হিসেবে নির্বাচন করা হয়। এরপরে কবিকে বাংলাদেশে নিয়ে আসার পদক্ষেপ নেওয়া হয়। ৬-৮ ফেব্রুয়ারি ১৯৭২ সালে কলকাতা সফরকালে বঙ্গবন্ধু এই বিষয়ে কথা বলেন কবিপুত্র কাজী সব্যসাচী ও কাজী অনিরুদ্ধের সঙ্গে। অতঃপর কবির জন্মদিন পালনের একদিন পূর্বে ২৩ মে ১৯৭২ সালে কবিসহ পরিবারের সদস্যদের ঢাকা আনা হয়। তাঁদের বসবাসের জন্য বরাদ্দ করা হয় একটি সরকারি বাড়ি (বর্তমান কবি নজরুল ইন্সটিটিউট) এবং প্রয়োজনীয় ভাতা। এ জন্য অনেক কাঠখড় পোড়াতে হয়েছিল। সম্মতির জন্য ভারতের প্রধানমন্ত্রী শ্রীমতি ইন্দিরা গান্ধীকে পত্র লিখে এবং টেলিফোনে অনুরোধ করতে হয়েছিল বঙ্গবন্ধুকে। বঙ্গবন্ধু কর্তৃক কবি নজরুল ইসলামকে বাঙালি জাতিসত্তা বিনির্মাণের ঐতিহাসিক রূপকার হিসেবেও সম্বোধিত করা হয়। আজ একথা বলা অত্যুক্তি নয় যে, সেদিন বঙ্গবন্ধু কর্তৃক যথাযত উদ্যোগ গ্রহণ করা না হলে; আমরা কোনোভাবেই কবিকে ভারত থেকে বাংলাদেশে আনতে পারতাম না।
মুক্তিকামী দেশবাসী,
দেশের এই ক্রান্তিলগ্নে, যখন আমাদের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব হুমকির মুখে, যখন দেশবিরোধী অপশক্তি সুপরিকল্পিতভাবে বাঙালি সংস্কৃতিকে নিষ্প্রাণ করে দিচ্ছে, তখন আমাদের নজরুলচর্চা আরও বেশি প্রাসঙ্গিক হয়ে উঠেছে। কেননা কাজী নজরুল ইসলাম সব ধরনের ঐক্য ও সম্প্রীতির কথা বলেছেন। তিনি বাঙালি সংস্কৃতির সর্বমানবিক চেতনার উন্মেষ ঘটিয়ে আমাদের আত্মশক্তিকে সুদৃঢ় করার কথা বলেছেন। বাংলাদেশকে বাঁচাতে হলে একাত্তরের বীর বাঙালির মতো আমাদের আরও একবার ঝাঁপিয়ে পড়তে হবে। এই ক্রান্তিকালে একাত্তরের মুক্তিযোদ্ধাদের মতো আমাদেরও কাজী নজরুল ইসলামের কাছ থেকে শক্তি ও প্রেরণা নিতে হবে। বাঙালির আত্মপরিচয় ও আত্মশক্তিতে বলীয়ান হয়ে দেশবিরোধী অপশক্তির কবল থেকে দেশ ও দেশের মানুষকে মুক্ত করতে হবে।
জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের ১২৬তম জন্মবার্ষিকীতে আমি আবারও তাঁর স্মৃতি ও সৃষ্টির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানাচ্ছি।
জয় বাংলা। জয় বঙ্গবন্ধু।
আঁধার কেটে ভোর হোক
বাংলাদেশ মুক্তি পাক।
প্রেস বিজ্ঞপ্তি
তারিখ: ২৪ মে ২০২৫
-----
প্রিয় দেশবাসী,
২৫ মে জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের ১২৬তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে তাঁর প্রতি শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করছি। কবি কাজী নজরুল ছিলেন বিদ্রোহ ও সাম্যের কবি। ছিলেন বাংলা সাহিত্য, সংগীত ও সংস্কৃতির অন্যতম প্রধান পুরুষ। ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলনের সময় তাঁর লেখালিখি ধুমকেতুর মতো জাগিয়ে তুলেছিল ভারতবাসীকে। সে-কারণেই তিনি উপাধি লাভ করেন ‘বিদ্রোহী কবি। তিনি সাম্রাজ্যবাদ, নিপীড়ন, অনাচার, বৈষম্য, শোষণ ও পরাধীনতার বিরুদ্ধে অগ্নিকণ্ঠে সোচ্চার হয়ে লিখেছেন অসংখ্য গল্প, কবিতা, উপন্যাস ও গান। বিদ্রোহী কবি হলেও তাঁর প্রেমিক রূপ ছিল প্রবাদপ্রতিম।
প্রিয় দেশবাসী,
১৯৫৪ সাল। কবি কাজী নজরুল ইসলাম তখন অসুস্থ। সাময়িক সময়ের জন্য কলকাতায় অবস্থানকালে মনের টানে অসুস্থ কবিকে দেখতে মন্মথ দত্ত রোডের বাড়িতে যান বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। সঙ্গে ছিলেন ডেপুটি হাই কমিশনে কর্মরত আসাদুল হকসহ দুজন প্রেস অ্যাটাশে। কবির জন্য বঙ্গবন্ধু নিয়ে যান একগুচ্ছ রজনীগন্ধা ও সন্দেশের একটি প্যাকেট। কবির বাসায় যখন তিনি যান, তখন কবি শুয়ে বিশ্রাম করছিলেন। আগন্তুককে প্রবেশ করতে দেখে কবি উঠে বসেন। বঙ্গবন্ধু তাঁকে হাত উঠিয়ে সালাম জানান এবং তাঁর হাতে রজনীগন্ধার গুচ্ছ দেন। কবি হাত বাড়িয়ে তা গ্রহণ করেন।
পরবর্তী সময়ের রাজনৈতিক আন্দোলন-সংগ্রামে বক্তৃতা দেয়ার সময় বঙ্গবন্ধু কবি নজরুলকে উদ্ধৃত করেছেন উদারচিত্তে। এই বাংলাকে তিনি ‘নজরুলের বাংলা’ বলেও অভিহিত করেন।
সম্মানিত দেশবাসী,
বাংলাদেশের স্বাধীনতার পর পাকিস্তানি কারাগার থেকে মুক্ত হয়ে দেশে প্রত্যাবর্তনের পর পরই কবি কাজী নজরুল ইসলামকে সম্মানিত করার পদক্ষেপ নেন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। ১৩ জানুয়ারি ১৯৭২ সালে প্রথম মন্ত্রিসভা বৈঠকে কাজী নজরুল ইসলামের ‘চল চল চল’ গানকে জাতীয় কুচকাওয়াজ বা রণসংগীত হিসেবে নির্বাচন করা হয়। এরপরে কবিকে বাংলাদেশে নিয়ে আসার পদক্ষেপ নেওয়া হয়। ৬-৮ ফেব্রুয়ারি ১৯৭২ সালে কলকাতা সফরকালে বঙ্গবন্ধু এই বিষয়ে কথা বলেন কবিপুত্র কাজী সব্যসাচী ও কাজী অনিরুদ্ধের সঙ্গে। অতঃপর কবির জন্মদিন পালনের একদিন পূর্বে ২৩ মে ১৯৭২ সালে কবিসহ পরিবারের সদস্যদের ঢাকা আনা হয়। তাঁদের বসবাসের জন্য বরাদ্দ করা হয় একটি সরকারি বাড়ি (বর্তমান কবি নজরুল ইন্সটিটিউট) এবং প্রয়োজনীয় ভাতা। এ জন্য অনেক কাঠখড় পোড়াতে হয়েছিল। সম্মতির জন্য ভারতের প্রধানমন্ত্রী শ্রীমতি ইন্দিরা গান্ধীকে পত্র লিখে এবং টেলিফোনে অনুরোধ করতে হয়েছিল বঙ্গবন্ধুকে। বঙ্গবন্ধু কর্তৃক কবি নজরুল ইসলামকে বাঙালি জাতিসত্তা বিনির্মাণের ঐতিহাসিক রূপকার হিসেবেও সম্বোধিত করা হয়। আজ একথা বলা অত্যুক্তি নয় যে, সেদিন বঙ্গবন্ধু কর্তৃক যথাযত উদ্যোগ গ্রহণ করা না হলে; আমরা কোনোভাবেই কবিকে ভারত থেকে বাংলাদেশে আনতে পারতাম না।
মুক্তিকামী দেশবাসী,
দেশের এই ক্রান্তিলগ্নে, যখন আমাদের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব হুমকির মুখে, যখন দেশবিরোধী অপশক্তি সুপরিকল্পিতভাবে বাঙালি সংস্কৃতিকে নিষ্প্রাণ করে দিচ্ছে, তখন আমাদের নজরুলচর্চা আরও বেশি প্রাসঙ্গিক হয়ে উঠেছে। কেননা কাজী নজরুল ইসলাম সব ধরনের ঐক্য ও সম্প্রীতির কথা বলেছেন। তিনি বাঙালি সংস্কৃতির সর্বমানবিক চেতনার উন্মেষ ঘটিয়ে আমাদের আত্মশক্তিকে সুদৃঢ় করার কথা বলেছেন। বাংলাদেশকে বাঁচাতে হলে একাত্তরের বীর বাঙালির মতো আমাদের আরও একবার ঝাঁপিয়ে পড়তে হবে। এই ক্রান্তিকালে একাত্তরের মুক্তিযোদ্ধাদের মতো আমাদেরও কাজী নজরুল ইসলামের কাছ থেকে শক্তি ও প্রেরণা নিতে হবে। বাঙালির আত্মপরিচয় ও আত্মশক্তিতে বলীয়ান হয়ে দেশবিরোধী অপশক্তির কবল থেকে দেশ ও দেশের মানুষকে মুক্ত করতে হবে।
জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের ১২৬তম জন্মবার্ষিকীতে আমি আবারও তাঁর স্মৃতি ও সৃষ্টির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানাচ্ছি।
জয় বাংলা। জয় বঙ্গবন্ধু।
আঁধার কেটে ভোর হোক
বাংলাদেশ মুক্তি পাক।
প্রেস বিজ্ঞপ্তি
তারিখ: ২৪ মে ২০২৫
বড় ভাই কে না পেয়ে ছোট ভাইকে তুলে নিয়ে #হত্যা — ইউনুস প্রশাসনের #বর্বর #নির্যাতনের শিকার সোহাগ!
দাউদকান্দির মোহাম্মদপুর ইউনিয়নে ২৭ এপ্রিল রাত ৩টায় ঘটে যায় রাষ্ট্রীয় #সন্ত্রাসের এক বীভৎস ঘটনা। রাজনৈতিক প্রতিহিংসায় যুবলীগ নেতা জায়েদ ভূঁইয়ার অনুপস্থিতিতে, তার নিরীহ ছোট ভাই সোহাগকে ঘর থেকে তুলে নেয় পুলিশ। নেতৃত্বে ছিলেন দাউদকান্দি থানার এসআই আবু বকর — যার হিংস্র প্রহারে থানা থেকে কারাগার, আর সেখান থেকে মৃত্যুশয্যা অবধি এক নরকযন্ত্রণার পথ পাড়ি দেয় সোহাগ।টানা ২০ দিন মৃত্যুর সাথে লড়াই করে অবশেষে ২১ মে ঢাকা মেডিকেলে মৃত্যুবরণ করে সে।
জায়েদকে না পেয়ে তার ভাইকে তুলে এনে #হত্যা - এই হত্যা পরিকল্পিত।এটি এক ভয়াল বার্তা, যে “ইউনুসের শাসনে কেউ নিরাপদ নয়। এই হত্যার দায় শুধু পুলিশ সদস্যদের নয়, এর মূল মাস্টারমাইন্ড ইউনুস নিজে।
ইউনুসের শাসন মানে গুম, খুন আর ভয়। এবার সময় এসেছে প্রতিরোধ গড়ার।
হটাও ইউনুস , বাচাও দেশ!
#Bangladesh #BangladeshCrisis #YunusMustGo
দাউদকান্দির মোহাম্মদপুর ইউনিয়নে ২৭ এপ্রিল রাত ৩টায় ঘটে যায় রাষ্ট্রীয় #সন্ত্রাসের এক বীভৎস ঘটনা। রাজনৈতিক প্রতিহিংসায় যুবলীগ নেতা জায়েদ ভূঁইয়ার অনুপস্থিতিতে, তার নিরীহ ছোট ভাই সোহাগকে ঘর থেকে তুলে নেয় পুলিশ। নেতৃত্বে ছিলেন দাউদকান্দি থানার এসআই আবু বকর — যার হিংস্র প্রহারে থানা থেকে কারাগার, আর সেখান থেকে মৃত্যুশয্যা অবধি এক নরকযন্ত্রণার পথ পাড়ি দেয় সোহাগ।টানা ২০ দিন মৃত্যুর সাথে লড়াই করে অবশেষে ২১ মে ঢাকা মেডিকেলে মৃত্যুবরণ করে সে।
জায়েদকে না পেয়ে তার ভাইকে তুলে এনে #হত্যা - এই হত্যা পরিকল্পিত।এটি এক ভয়াল বার্তা, যে “ইউনুসের শাসনে কেউ নিরাপদ নয়। এই হত্যার দায় শুধু পুলিশ সদস্যদের নয়, এর মূল মাস্টারমাইন্ড ইউনুস নিজে।
ইউনুসের শাসন মানে গুম, খুন আর ভয়। এবার সময় এসেছে প্রতিরোধ গড়ার।
হটাও ইউনুস , বাচাও দেশ!
#Bangladesh #BangladeshCrisis #YunusMustGo
দেশের ৬০ ভাগ জনগণের প্রতিনিধিদের ছাড়া ‘সর্বদলীয় বৈঠক’ কেমন করে,জনমনে প্রশ্ন
----
দেশের রাজনীতিতে আবারও এক নতুন বিতর্কের জন্ম দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনুস। সম্প্রতি তাঁর ডাকে অনুষ্ঠিত তথাকথিত ‘সর্বদলীয় বৈঠক’ নিয়ে সাধারণ জনগণের মাঝে প্রশ্ন উঠেছে যেখানে দেশের ৬০% মানুষের প্রতিনিধিত্বকারী রাজনৈতিক জোট ১৪ দলকে বাদ দেওয়া হয়েছে, সেটি কীভাবে সর্বদলীয় বৈঠক হতে পারে?
জাতীয় নির্বাচনের প্রাক্কালে জনগণের ঐক্য এবং রাজনৈতিক সংলাপ জরুরি হলেও, সেই সংলাপে স্বাধীনতা যুদ্ধে নেতৃত্বদানকারী এবং দীর্ঘদিন রাষ্ট্র পরিচালনায় থাকা আওয়ামী লীগ, জাসদ, ওয়ার্কার্স পার্টি, জাতীয় পার্টি প্রভৃতি দলগুলোর অনুপস্থিতি একটি গুরুতর উদ্বেগের বিষয়। ১৪ দলীয় জোট দেশের ৬০ শতাংশ জনগণের সমর্থন নিয়ে গঠিত একটি শক্তিশালী রাজনৈতিক মঞ্চ। অথচ এই বৃহৎ অংশকে পাশ কাটিয়ে, নিবন্ধনহীন ও নামমাত্র দলের সঙ্গে বৈঠক করে সেটিকে ‘সর্বদলীয়’ বলে প্রচার করাটা জাতিকে বিভ্রান্ত করার অপপ্রয়াস ছাড়া কিছুই নয়।
বিশ্লেষকরা বলছেন, জামায়াতে ইসলামীর মতো স্বাধীনতাবিরোধী দলের প্রতিনিধিদের আমন্ত্রণ জানিয়ে এবং নির্বাচনী রাজনীতি থেকে প্রায় বিচ্ছিন্ন, পরিচিতিহীন গোষ্ঠীগুলোর মাধ্যমে ‘সর্বদলীয় বৈঠক’ করার পেছনে রয়েছে সুপরিকল্পিত একটি এজেন্ডা। এটি স্বাধীনতা-পরবর্তী বাংলাদেশকে আবারও একটি অন্ধকার ভবিষ্যতের দিকে ঠেলে দেওয়ার প্রয়াস।
প্রশ্ন উঠছে যে বৈঠকে দেশের মূলধারার রাজনীতি, স্বাধীনতার চেতনা ও জনগণের ভোটাধিকার রক্ষাকারী দলগুলোর কোনো উপস্থিতি নেই, সেটি কীভাবে জাতীয় ঐক্যের প্রতিফলন হতে পারে? জনমনে ধারণা হচ্ছে, এটি এক ধরনের নাটক, যার মাধ্যমে আন্তর্জাতিক মহলকে বিভ্রান্ত করে একটি অনৈতিক সরকার কাঠামোকে বৈধতা দেওয়ার চেষ্টা চলছে।
এমন পরিস্থিতিতে দেশের সচেতন জনগণ, গণমাধ্যম ও বুদ্ধিজীবীদের সামনে এখন গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব এই তথাকথিত ‘সর্বদলীয় বৈঠক’ নামে প্রহসনমূলক রাজনীতির বিরুদ্ধে সোচ্চার হওয়া এবং প্রকৃত জাতীয় ঐক্য প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে যথাযথ রাজনৈতিক শক্তিকে কেন্দ্রে এনে সংলাপ নিশ্চিত করা।
#Bangladesh
----
দেশের রাজনীতিতে আবারও এক নতুন বিতর্কের জন্ম দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনুস। সম্প্রতি তাঁর ডাকে অনুষ্ঠিত তথাকথিত ‘সর্বদলীয় বৈঠক’ নিয়ে সাধারণ জনগণের মাঝে প্রশ্ন উঠেছে যেখানে দেশের ৬০% মানুষের প্রতিনিধিত্বকারী রাজনৈতিক জোট ১৪ দলকে বাদ দেওয়া হয়েছে, সেটি কীভাবে সর্বদলীয় বৈঠক হতে পারে?
জাতীয় নির্বাচনের প্রাক্কালে জনগণের ঐক্য এবং রাজনৈতিক সংলাপ জরুরি হলেও, সেই সংলাপে স্বাধীনতা যুদ্ধে নেতৃত্বদানকারী এবং দীর্ঘদিন রাষ্ট্র পরিচালনায় থাকা আওয়ামী লীগ, জাসদ, ওয়ার্কার্স পার্টি, জাতীয় পার্টি প্রভৃতি দলগুলোর অনুপস্থিতি একটি গুরুতর উদ্বেগের বিষয়। ১৪ দলীয় জোট দেশের ৬০ শতাংশ জনগণের সমর্থন নিয়ে গঠিত একটি শক্তিশালী রাজনৈতিক মঞ্চ। অথচ এই বৃহৎ অংশকে পাশ কাটিয়ে, নিবন্ধনহীন ও নামমাত্র দলের সঙ্গে বৈঠক করে সেটিকে ‘সর্বদলীয়’ বলে প্রচার করাটা জাতিকে বিভ্রান্ত করার অপপ্রয়াস ছাড়া কিছুই নয়।
বিশ্লেষকরা বলছেন, জামায়াতে ইসলামীর মতো স্বাধীনতাবিরোধী দলের প্রতিনিধিদের আমন্ত্রণ জানিয়ে এবং নির্বাচনী রাজনীতি থেকে প্রায় বিচ্ছিন্ন, পরিচিতিহীন গোষ্ঠীগুলোর মাধ্যমে ‘সর্বদলীয় বৈঠক’ করার পেছনে রয়েছে সুপরিকল্পিত একটি এজেন্ডা। এটি স্বাধীনতা-পরবর্তী বাংলাদেশকে আবারও একটি অন্ধকার ভবিষ্যতের দিকে ঠেলে দেওয়ার প্রয়াস।
প্রশ্ন উঠছে যে বৈঠকে দেশের মূলধারার রাজনীতি, স্বাধীনতার চেতনা ও জনগণের ভোটাধিকার রক্ষাকারী দলগুলোর কোনো উপস্থিতি নেই, সেটি কীভাবে জাতীয় ঐক্যের প্রতিফলন হতে পারে? জনমনে ধারণা হচ্ছে, এটি এক ধরনের নাটক, যার মাধ্যমে আন্তর্জাতিক মহলকে বিভ্রান্ত করে একটি অনৈতিক সরকার কাঠামোকে বৈধতা দেওয়ার চেষ্টা চলছে।
এমন পরিস্থিতিতে দেশের সচেতন জনগণ, গণমাধ্যম ও বুদ্ধিজীবীদের সামনে এখন গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব এই তথাকথিত ‘সর্বদলীয় বৈঠক’ নামে প্রহসনমূলক রাজনীতির বিরুদ্ধে সোচ্চার হওয়া এবং প্রকৃত জাতীয় ঐক্য প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে যথাযথ রাজনৈতিক শক্তিকে কেন্দ্রে এনে সংলাপ নিশ্চিত করা।
#Bangladesh
বাংলাদেশে মানবাধিকার লঙ্ঘন: ইউরোপীয় সংগঠনগুলোর কাছে জরুরি পদক্ষেপের আহ্বান
#Bangladesh #BangladeshCrisis
#Bangladesh #BangladeshCrisis
সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকশূন্য ফারুকী : এক নিরব প্রতিবাদের প্রারম্ভ
বাংলা একাডেমির শহীদ মুনীর চৌধুরী সভাকক্ষে সারি সারি খালি চেয়ার। উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী অপেক্ষা করছেন, বারবার ঘড়ি দেখছেন, বাকি কর্মকর্তারাও কপাল ভাঁজ করে ফিসফাস করছেন—কিন্তু সাংবাদিকেরা আর আসছেন না। সময় গড়িয়ে যাচ্ছে, মিডিয়ার কেউ আর ঢুকছে না দরজায়। এক ঘণ্টা, দেড় ঘণ্টা, দুই ঘণ্টা—শেষমেশ সংবাদ সম্মেলন বাতিল। কারণ : সাংবাদিক না আসা।
এই “না আসা” আসলে অনুপস্থিতি নয়, এটি এক সুসংগঠিত প্রতিবাদ। এক নীরব অথচ বজ্রসম উচ্চারণ। গণমাধ্যম বুঝিয়ে দিয়েছে—তারা ফারুকী ও তার সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়কে আর স্বাভাবিক বলে মানতে রাজি নয়।
কেন এই বয়কট?
কারণ স্পষ্ট : কিছুদিন আগে এক সংবাদ সম্মেলনে ফারুকীকে করা কিছু স্বাভাবিক, দায়িত্বশীল প্রশ্নই কাল হয়ে দাঁড়ায় সাংবাদিকদের জন্য। কেউ কথা পাল্টে দেন, কেউ ধমক দেন, কেউ মুখ ফিরিয়ে নেন। এরপর আসে চরম সিদ্ধান্ত: দীপ্ত টিভির বুলেটিন স্থগিত। তিনজন জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক—মিজানুর রহমান, ফজলে রাব্বী, রফিকুল বাসার—চাকরি থেকে ছাঁটাই।
একটা প্রশ্নের মূল্য চাকরি? একটা সত্য বলার চেষ্টা মানে পেশাগত মৃত্যুদণ্ড?
ফারুকী তখন বোঝেননি, এই দেশে সাংবাদিকেরা চাকরি হারাতে পারে, কিন্তু আত্মমর্যাদা বিসর্জন দেয় না। তাই তারা কেউ এলেন না। কাউকে ফোন করেও পাওয়া গেলো না। হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপে ম্যাসেজেরও কেউ সাড়া দিলো না। আমন্ত্রণপত্র পাঠানো হলেও আমন্ত্রণে কেউ ফিরেও তাঁকালো না।
ফারুকী চেয়েছিলেন আত্মপ্রচার, পেতে চেয়েছিলেন হেডলাইন। অথচ পাবলিকলি অপমানিত হলেন নিজের অদূরদর্শিতার কারণে। একটা মানুষ, যিনি সংস্কৃতির উপদেষ্টা হয়ে সাংবাদিককে প্রশ্ন করতে না দিলে, সেই মানুষ কি আদৌ সংস্কৃতিকে বোঝেন?
বাংলা একাডেমির মঞ্চ এই সরকারের একটা প্রতীকী জায়গা, আর সেই মঞ্চেই এই অবজ্ঞা—এই ব্যর্থতা—এই তাচ্ছিল্য প্রমাণ করলো, ফারুকী আসলে একা। তার পাশে নেই শিল্পী, নেই সাংবাদিক, নেই গণমাধ্যম।
এই বয়কট ফারুকীর বিরুদ্ধে শুধু না, এটা একরকম সাংস্কৃতিক প্রতিরোধ। কোনো ব্যানার লাগেনি, স্লোগান হয়নি, তবুও এমন বর্জন—যা অনেক উচ্চস্বরে বলার চেয়েও কার্যকর। সাংবাদিকেরা বুঝিয়ে দিয়েছেন—তারা ভৃত্য না, তারা প্রশ্ন করবে, উত্তর চাইবে, আর যদি কেউ সেই প্রশ্নের প্রতিশোধ নিতে চায়, তাহলে তাকে একঘরে করে দেবে।
এটা শুরুমাত্র। এখন শুধু চেয়ারগুলো খালি, সামনে সংবাদ সম্মেলনের মাইকটাও নীরব হয়ে থাকতে যাচ্ছে।
ফারুকীকে সেই নীরবতা শুনতে হবে। যতক্ষণ না তিনি বুঝতে পারেন—সংস্কৃতির আসল শত্রু বাইরের কেউ না, তিনি নিজেই।
#Bangladesh #BangladeshCrisis
বাংলা একাডেমির শহীদ মুনীর চৌধুরী সভাকক্ষে সারি সারি খালি চেয়ার। উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী অপেক্ষা করছেন, বারবার ঘড়ি দেখছেন, বাকি কর্মকর্তারাও কপাল ভাঁজ করে ফিসফাস করছেন—কিন্তু সাংবাদিকেরা আর আসছেন না। সময় গড়িয়ে যাচ্ছে, মিডিয়ার কেউ আর ঢুকছে না দরজায়। এক ঘণ্টা, দেড় ঘণ্টা, দুই ঘণ্টা—শেষমেশ সংবাদ সম্মেলন বাতিল। কারণ : সাংবাদিক না আসা।
এই “না আসা” আসলে অনুপস্থিতি নয়, এটি এক সুসংগঠিত প্রতিবাদ। এক নীরব অথচ বজ্রসম উচ্চারণ। গণমাধ্যম বুঝিয়ে দিয়েছে—তারা ফারুকী ও তার সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়কে আর স্বাভাবিক বলে মানতে রাজি নয়।
কেন এই বয়কট?
কারণ স্পষ্ট : কিছুদিন আগে এক সংবাদ সম্মেলনে ফারুকীকে করা কিছু স্বাভাবিক, দায়িত্বশীল প্রশ্নই কাল হয়ে দাঁড়ায় সাংবাদিকদের জন্য। কেউ কথা পাল্টে দেন, কেউ ধমক দেন, কেউ মুখ ফিরিয়ে নেন। এরপর আসে চরম সিদ্ধান্ত: দীপ্ত টিভির বুলেটিন স্থগিত। তিনজন জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক—মিজানুর রহমান, ফজলে রাব্বী, রফিকুল বাসার—চাকরি থেকে ছাঁটাই।
একটা প্রশ্নের মূল্য চাকরি? একটা সত্য বলার চেষ্টা মানে পেশাগত মৃত্যুদণ্ড?
ফারুকী তখন বোঝেননি, এই দেশে সাংবাদিকেরা চাকরি হারাতে পারে, কিন্তু আত্মমর্যাদা বিসর্জন দেয় না। তাই তারা কেউ এলেন না। কাউকে ফোন করেও পাওয়া গেলো না। হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপে ম্যাসেজেরও কেউ সাড়া দিলো না। আমন্ত্রণপত্র পাঠানো হলেও আমন্ত্রণে কেউ ফিরেও তাঁকালো না।
ফারুকী চেয়েছিলেন আত্মপ্রচার, পেতে চেয়েছিলেন হেডলাইন। অথচ পাবলিকলি অপমানিত হলেন নিজের অদূরদর্শিতার কারণে। একটা মানুষ, যিনি সংস্কৃতির উপদেষ্টা হয়ে সাংবাদিককে প্রশ্ন করতে না দিলে, সেই মানুষ কি আদৌ সংস্কৃতিকে বোঝেন?
বাংলা একাডেমির মঞ্চ এই সরকারের একটা প্রতীকী জায়গা, আর সেই মঞ্চেই এই অবজ্ঞা—এই ব্যর্থতা—এই তাচ্ছিল্য প্রমাণ করলো, ফারুকী আসলে একা। তার পাশে নেই শিল্পী, নেই সাংবাদিক, নেই গণমাধ্যম।
এই বয়কট ফারুকীর বিরুদ্ধে শুধু না, এটা একরকম সাংস্কৃতিক প্রতিরোধ। কোনো ব্যানার লাগেনি, স্লোগান হয়নি, তবুও এমন বর্জন—যা অনেক উচ্চস্বরে বলার চেয়েও কার্যকর। সাংবাদিকেরা বুঝিয়ে দিয়েছেন—তারা ভৃত্য না, তারা প্রশ্ন করবে, উত্তর চাইবে, আর যদি কেউ সেই প্রশ্নের প্রতিশোধ নিতে চায়, তাহলে তাকে একঘরে করে দেবে।
এটা শুরুমাত্র। এখন শুধু চেয়ারগুলো খালি, সামনে সংবাদ সম্মেলনের মাইকটাও নীরব হয়ে থাকতে যাচ্ছে।
ফারুকীকে সেই নীরবতা শুনতে হবে। যতক্ষণ না তিনি বুঝতে পারেন—সংস্কৃতির আসল শত্রু বাইরের কেউ না, তিনি নিজেই।
#Bangladesh #BangladeshCrisis
#Live #SheikhHasina
নেত্রী বক্তব্য রাখছেন, ভিক্টিম পরিবারের সাথে কথা বলছেন।
https://www.facebook.com/share/v/19KFUxhPVc/
নেত্রী বক্তব্য রাখছেন, ভিক্টিম পরিবারের সাথে কথা বলছেন।
https://www.facebook.com/share/v/19KFUxhPVc/