Bangladesh Awami League
93.7K subscribers
9.81K photos
2.79K videos
18 files
10.5K links
Official Telegram Channel of Bangladesh Awami League.
Stay Connceted on Web 👉 www.albd.org
Follow us on -
🔴 Insta 👉 https://instagram.com/albd1949
🟣 Tw 👉 https://twitter.com/albd1971
🔵 FB 👉https://www.facebook.com/awamileague.1949
Download Telegram
📷⁩ ⁨ভোলা জেলার লালমোহন উপজেলার রমগঞ্জ ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের মেম্বার মোঃ নোয়াব বিএনপি-জামায়াতের পরিকল্পিত হামলার শিকার হয়েছেন
---

লালমোহন উপজেলা অডিটোরিয়ামে অনুষ্ঠিত সকল ইউনিয়ন পরিষদের মাসিক সমন্বয় সভায় অংশ নিতে যাওয়ার সময়, উপজেলা গেটের সামনে ওঁৎ পেতে থাকা মেজর হাফিজের নেতৃত্বাধীন বিএনপি সন্ত্রাসী বাহিনী তার উপর নারকীয় হামলা চালায়।

বিএনপি আবারও প্রমাণ করলো, তারা গণতন্ত্রের শত্রু! সোজা পথে না পারলে, পঙ্গু করে দাও—এটাই মেজর হাফিজের ফর্মুলা!
সন্ত্রাস দিয়ে আওয়ামী লীগকে দমন করা যাবে না, এবার রাজপথে জবাব দেবে আওয়ামী লীগ⁩
মুক্তিযুদ্ধ ও জাতির ইতিহাস অন্যায় ভাবে মুছে দিয়ে সাম্প্রদায়িকতা ছড়িয়ে দিয়ে শিশুদের দেশপ্রেমে উদ্ভুদ্ধ করার মাস্টারপ্ল্যান পাকিস্তানপন্থী সরকারের!
----

প্রাত্যহিক সমাবেশের শপথ বাক্য পাঠ থেকে মুক্তিযুদ্ধ, শেখ মুজিবুর রহমান, শহীদদের রক্ত বৃথা যেতে দিবো না, অসাম্প্রদায়িক চেতনা বাদ দেওয়ার প্রস্তাবনা শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের। যুক্ত হয়েছে 'অন্যায় ও দুর্নীতি করবো না' এবং 'অন্যায় ও দুর্নীতিকে প্রশ্রয় দিবো না' - বাক্য দুটি।

বাংলাদেশের উত্থানের ইতিহাস মুক্তিযুদ্ধ, সে যুদ্ধের ডাক দিয়েছিলেন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু। এসব অস্বীকার করে মুক্তিযুদ্ধের শহীদদের রক্তের সাথে বেঈমানী করে পাকিস্তানী এজেন্ডা বাস্তবায়নের উদ্যোগ নিয়েছে। অন্যায়ভাবে শপথ বাক্য থেকে সড়ানো হয়েছে অসাম্প্রদায়িক চেতনাও। ইউনূসের এসব জামাতি ভাইদের পর্দার আড়ালের ষড়যন্ত্র দেশের মানুষ বুঝে, ওরা এখনো মুক্তিযুদ্ধকে তিরষ্কার করেই যাচ্ছে৷

বাংলাদেশের জনগণ মুক্তিযুদ্ধকে অমান্য করা এই চাপিয়ে দেয়া শপথ বাক্য মানবে না৷ এই দেশকে গোলাম আযমের বাংলা হতে দেওয়া চলবে না।⁩
মানবিক করিডোর: আধুনিক ঔপনিবেশিকতার রূপান্তর বাংলাদেশে
-----
মানবিক করিডোর নামে যা করা হচ্ছে তা বাংলাদেশের জন্য কেন বিপদজনক
বর্তমান বিশ্ব রাজনীতিতে বিভিন্ন দেশে “মানবিক করিডর” নামে এমন এক কৌশল প্রচলিত হচ্ছে, যার মাধ্যমে একটি দেশের গুরুত্বপূর্ণ ভূখণ্ডের নির্দিষ্ট অংশ বিদেশি সামরিক ও বাণিজ্যিক শক্তির নিয়ন্ত্রণে চলে যায়। বাংলাদেশেও এই মানবিক করিডর প্রকল্পের নামে এক মারাত্মক জাতীয় সংকট সৃষ্টি হচ্ছে, যা দেশের সার্বভৌমত্ব, নিরাপত্তা এবং অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতার জন্য গভীর হুমকি হিসেবে দাঁড়িয়েছে।
সার্বভৌমত্বের সরাসরি লঙ্ঘন
মানবিক করিডরের মাধ্যমে দেশের সীমান্তবর্তী বা গুরুত্বপূর্ণ এলাকা এমনভাবে বিদেশি শক্তির জন্য উন্মুক্ত করা হচ্ছে, যা জাতীয় সার্বভৌমত্বের সঙ্গে আপস। এটি বাংলাদেশকে একটি অবাঞ্ছিত পরাধীন অবস্থায় ঠেলে দিচ্ছে, যেখানে দেশের অভ্যন্তরীণ নীতি ও সিদ্ধান্ত প্রভাবিত হবে বহিরাগত শক্তির দ্বারা। এর ফলে:

দেশের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা দুর্বল হবে,

কৌশলগত এলাকা বিদেশি সেনাদের হাতে পড়ে যাবে,এবং জাতীয় নিরাপত্তার চরম হুমকি সৃষ্টি হবে।

অর্থনৈতিক ও সামাজিক প্রভাব
মানবিক করিডর প্রকল্পের আওতায় উন্মুক্ত হওয়া এলাকা নিয়ে বিদেশি বিনিয়োগ বাড়ানোর কথা বলা হলেও, বাস্তবে এটি স্থানীয় জনগণের জীবিকা ও জমিজমার অধিকার হরণে নিয়ে আসছে। পরিবেশ ও সামাজিক বিন্যাসের উপর নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে, যার ফলে:

স্থানীয় কৃষক ও মৎসজীবী জনগণ তাদের ঐতিহ্যবাহী জীবনযাত্রা হারাচ্ছে,জমি দখল ও জায়গা সঙ্কুচিত হওয়ার কারণে স্থানীয় বেকারত্ব বৃদ্ধি পাচ্ছে,

এবং সামাজিক অস্থিরতা তৈরি হচ্ছে।

নিরাপত্তা হুমকি ও সামরিক উত্তেজনা
মানবিক করিডর হিসেবে বিদেশি সামরিক শক্তির উপস্থিতি বাংলাদেশের প্রতিবেশী দেশগুলোর সঙ্গে দ্বন্দ্বের আশঙ্কা বাড়াচ্ছে। এটি দক্ষিণ এশিয়ার নিরাপত্তা স্থিতিশীলতা বিঘ্নিত করতে পারে। বিশেষ করে, করিডরের কারণে:কৌশলগত ভূখণ্ড বিদেশি সামরিক হস্তক্ষেপের জন্য উন্মুক্ত হচ্ছে,

সামরিক ঘাঁটি ও নজরদারি কেন্দ্র প্রতিষ্ঠিত হচ্ছে,

এবং বাংলাদেশ ভূ-রাজনৈতিক উত্তেজনার মুখে পড়ছে।
দেশের রাজনৈতিক স্বাধীকারের ওপর প্রভাব
এই প্রকল্প বাস্তবায়নে সরকারের স্বৈরাচারী ব্যবস্থাপনা ও দুর্নীতির প্রভাব লক্ষ্যণীয়। মানবিক করিডরের নামে নেওয়া সিদ্ধান্তগুলো সাধারণ মানুষের মতামত বা আইনসভায় যথাযথ আলোচনার বাইরে গড়ে উঠছে। এতে:

গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠান দুর্বল হচ্ছে,
বিরোধী মতনিরোধ বাড়ছে,
এবং দেশের শাসন ব্যবস্থায় স্বচ্ছতা হারাচ্ছে
করিডোর নয়, করাল ছায়া

‘মানবিক করিডোর’ নামের এই পরিকল্পনা আদতে বাংলাদেশের ভূখণ্ড, সম্পদ, রাজনৈতিক নিয়ন্ত্রণ ও নিরাপত্তা কাঠামোর ওপর একটি বহুমাত্রিক আক্রমণ। এটি যদি জনগণের প্রতিরোধ ও জবাবদিহিমূলক প্রক্রিয়ার মাধ্যমে থামানো না যায়, তবে অদূর ভবিষ্যতে বাংলাদেশ শুধু ভূগোলগত স্বাধীনতা নয়, রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক পরাধীনতার এক নতুন যুগে প্রবেশ করবে।
সাখাওয়াত হোসেন
মার্কিন প্রবাসী বাঙালি ব্যবসায়ী
প্রাথমিক সদস্য বাংলাদেশ আওয়ামী।
সাবেক ছাত্রলীগ নেতা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।
৯ মাসে ইউনুস কি কি দিয়েছে বাংলাদেশকে?
#YunusMustGo
"ধ্বংসপ্রাপ্ত, ক্ষতবিক্ষত আর রক্তাক্ত এই বাংলাদেশকে নতুনভাবে গড়ার লক্ষে রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনা আবার হাল ধরবেন"
- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের বিবৃতি
-----------------------

অসাংবিধানিক ও অবৈধভাবে ক্ষমতা দখলকারী, জঙ্গিগোষ্ঠীর পৃষ্ঠপোষক ড. ইউনূসের নেতৃত্বে তথাকথিত অন্তর্বর্তী সরকার বাংলাদেশ রাষ্ট্রের জন্মদাতা রাজনৈতিক দল বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সকল কার্যক্রম সম্পূর্ণরূপে অসাংবিধানিক, বেআইনি ও অন্যায়ভাবে নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছে। এটি শুধু অসাংবিধানিক, বেআইনি কিংবা অন্যায় নয়, জনগণের অভিপ্রায়ের বিরুদ্ধে গিয়ে গৃহীত সিদ্ধান্ত যা গোটা জাতিকে বিস্মিত করেছে। দেশপ্রেমিক প্রতিটি মানুষ এই অসভ্য কর্মকাণ্ডে স্তম্বিত হয়েছে। এরকম একটি অসভ্য সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে নিন্দা ও ঘৃণা জানাবার ভাষা আমাদের নেই।

এই বাঙালি জাতির মননের বিকাশ ও বাংলাদেশ রাষ্ট্র গঠনে আওয়ামী লীগের অবদান অনস্বীকার্য। বলতে গেলে, বাংলাদেশ রাষ্ট্রের প্রতিষ্ঠা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে আওয়ামী লীগের হাত ধরে হয়েছে। বাঙালির ভাষার সংগ্রাম, স্বশাসনের জন্য সংগ্রাম এবং সর্বোপরি মুক্তি সংগ্রাম, স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধে আওয়ামী লীগের অবিসংবাদিত নেতৃত্ব রয়েছে। পৃথিবীর ইতিহাসে কোন একটি একক রাজনৈতিক দলের কোন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠায় এরকম গৌরবোজ্জ্বল ভূমিকা বিরল।

বাঙালির স্বাধীনতা অর্জন থেকে আজ পর্যন্ত যা কিছু মহতী অর্জন হয়েছে, তার সবকটিই আওয়ামী লীগের হাত দিয়ে এসেছে। স্বাধীন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার পর জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু স্বাধীন-সার্বভৌম জাতির জন্য একটি যুগোপযোগী সংবিধান রচনা করেছিলেন মাত্র এক বছরেরও কম সময়ের মধ্যে। ৩০ লক্ষ শহীদের রক্তে লেখা এই সংবিধানে বাংলাদেশকে একটি প্রকৃত কল্যাণমুখী রাষ্ট্র হিসেবে প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ নেওয়া হয়। জাতির পিতার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ সরকার মাত্র সাড়ে তিন বছরের মাথায় মাথাপিছু আয় বিবেচনায় বাংলাদেশকে দক্ষিণ এশিয়ার অন্যতম সেরা অর্থনীতির দেশে পরিণত করেছিল। বাংলাদেশকে একটি টেকসই রাষ্ট্রে রূপান্তরের লক্ষে বঙ্গবন্ধুর আওয়ামী লীগ সরকার ভারতের সাথে ২৫ বছরের মেত্রী চুক্তি করে। বঙ্গবন্ধুর অনুরোধে স্বাধীনতা যুদ্ধের মাত্র তিন মাসের মাথায় ভারতীয় সশস্ত্র বাহিনীকে ফিরিয়ে নেয়া হয়। পৃথিবীর যুদ্ধের ইতিহাসে এটিও একটি বিরল ঘটনা। দেশের সার্বভৌমত্ব সুরক্ষায় বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ সরকার ভারতের সাথে স্থল সীমানা চুক্তি স্বাক্ষর করে। ‌ বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার উদ্যোগে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির আন্তরিকতায় বাংলাদেশের জাতীয় স্বার্থের অনুকূলে এই স্থল সীমানা চুক্তি পরিপূর্ণভাবে বাস্তবায়ন করা হয়।

১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট সপরিবারে জাতির পিতাকে হত্যার পর বাংলাদেশকে সেই পাকিস্তানের ভাবধারায় ফিরিয়ে নেয়ার ষড়যন্ত্র হয়েছিল দীর্ঘ কয়েক দশক ধরে। বঙ্গবন্ধুর জ্যেষ্ঠ কন্যা শেখ হাসিনা প্রায় ছয় বছরের নির্বাসন শেষে ১৯৮১ সালের ১৭ মে দেশে ফিরে এসেছিলেন দেশের মানুষের অধিকার ভোট ও ভাতের অধিকারসহ মানুষের নূন্যতম অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য। ফিরে এসেছিলেন গণতান্ত্রিক সংগ্রামে নেতৃত্ব দেয়ার জন্য। শেখ হাসিনা একজন সংগ্রামী নেতা থেকে কালজয়ী রাষ্ট্রনায়কে পরিণত হয়েছিলেন। বাংলাদেশকে তিনি বিশ্ব দরবারে নেতৃত্বের পর্যায়ে নিয়ে গিয়েছিলেন। বাংলাদেশে ব্যাপক ভিত্তিক অর্থনৈতিক ও সামাজিক উন্নয়ন-অগ্রগতি তাঁর হাত দিয়েই হয়েছিল। শেখ হাসিনার নেতৃত্বেই বাংলাদেশ পৃথিবীতে উন্নয়নের রোল মডেল হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। বাংলাদেশের স্বল্পোন্নত থেকে মধ্যম আয়ের দেশে রূপান্তর তাঁর নেতৃত্বেই হয়েছে। অথচ আজকের অবৈধ দখলদার ষড়যন্ত্রকারী বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানাসহ পরিবারের অন্যান্য সদস্যদের বিরুদ্ধে কল্পিত দুর্নীতির আজগুবি গল্প বলে তাঁদের সম্মানহানির অপচেষ্টা চালাচ্ছে। দেশের জন্য যারা গৌরবোজ্জ্বল সম্মান বয়ে এনেছেন, তাঁরা আজ চরমভাবে অসম্মানিত যা সমগ্র জাতির জন্য লজ্জার।

বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব নস্যাৎ করে দেশটিকে বিদেশিদের হাতে তুলে দেয়ার ষড়যন্ত্র বাস্তবায়ন হয়েছিল ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট। বিদেশি এজেন্ট ইউনূসকে সম্পূর্ণরূপে অসাংবিধানিক ও অবৈধভাবে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় বসানো হয়েছিল। তারপর থেকে দেশ ধ্বংসের যত কার্যক্রম নেয়া যায়, তার সবকটিই এই ব্যক্তি ইতোমধ্যে সম্পন্ন করেছে।

পাঁচ আগস্ট এবং পরবর্তী সময়ে দেশের সর্বত্র গণহত্যা চালিয়েছে। দেশের পুলিশ বাহিনী, আওয়ামী লীগের নেতাকর্মী সমর্থক, মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের রাজনৈতিক দলসমূহ ও তাদের নেতৃবৃন্দ এবং দেশের ধর্মীয় সংখ্যালঘু মানুষ বিশেষ করে হিন্দু ধর্মাবলম্বী মানুষ অবর্ণনীয় অত্যাচার-নিপীড়ন নিষ্পেষণের পাশাপাশি গণহত্যার শিকার। রক্তকরবীর আত্মবিমোহিত রাজার মতো অবৈধ দখলদার ফ্যাসিস্ট ইউনূস আমাদের প্রিয় মাতৃভূমিকে দুঃশাসনের ঘেরাটোপে বন্দী করে রেখেছে।
দেশের অর্থনীতি সম্পূর্ণরূপে ধ্বংস করে দেশকে দুর্ভিক্ষের দ্বারপ্রান্তে নিয়ে গিয়েছে। পুলিশ বাহিনীসহ সিভিল প্রশাসনের মেরুদণ্ড ভেঙে দেয়া হয়েছে। বিভিন্ন গণমাধ্যমের সাংবাদিক, আইনজীবী ও সাংস্কৃতিক কর্মীসহ সকল শ্রেণি পেশার মানুষের উপর নির্যাতন এবং তাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা হয়রানিমূলক মামলা দায়ের করা হয়। দেশের শিক্ষক সমাজকে লাঞ্ছিত-অপমানিত করা হয়েছে। অসংখ্য শিক্ষককে অন্যায্যভাবে চাকুরিচ্যুত করা হয়েছে। নারীর প্রতি সহিংসতা ও অপমান ইতিহাসের সকল রেকর্ড ভঙ্গ করেছে।

সংবিধান সংস্কারের নামে বিদেশিদের মাধ্যমে ৩০ লক্ষ শহীদের রক্তে লেখা সংবিধান বাতিল করে দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব বিদেশিদের হাতে বন্দোবস্ত করার উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। বাংলাদেশের ইতিহাস থেকে মুক্তিযুদ্ধের নাম নিশানা মুছে ফেলার সকল উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। ৭৫ পরবর্তী সময়ের ধারাবাহিকতায় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর নাম নিষিদ্ধ করার উদ্যোগ নিয়েছে। দেশের সকল কষ্টার্জিত অর্জন তারা ধ্বংস করছে।

এই অপশক্তি করিডোরের নামে বাংলাদেশের ভূখণ্ডকে বিদেশিদের হাতে তুলে দিতে সকল ষড়যন্ত্র করে যাচ্ছে। আমাদের নেত্রী বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা বহুবার এই বিদেশি ষড়যন্ত্রের কথা বলে আসছিলেন। ইউনূস বিদেশি এজেন্ট হিসেবে দেশকে বিক্রি করার জন্য সার্বক্ষণিক চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। ইতোমধ্যে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীসহ দেশপ্রেমিক অনেকেই এ বিষয়ে সকলকে সতর্ক করেছে। ইউনূস ও তার জঙ্গিগোষ্ঠী চট্টগ্রাম বন্দর, বিমান ঘাঁটিসহ অনেক রাষ্ট্রীয় গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা বিদেশিদের হাতে তুলে দিচ্ছে।

ইউনূস অবৈধভাবে ক্ষমতা দখলের পর থেকে ধর্মীয় উগ্রগোষ্ঠী এবং সন্ত্রাসীদের এমনভাবে আশ্রয়-প্রশ্রয় দিয়ে আসছে, যা শুধু বাংলাদেশের জাতীয় নিরাপত্তার জন্য হুমকি নয়, আমাদের বন্ধু রাষ্ট্র ভারতের জাতীয় নিরাপত্তা এবং আঞ্চলিক স্থিতিশীলতার জন্যও বিপদজনক। ইউনূসের জঙ্গি সরকার মুক্তিযুদ্ধে আমাদের সবচেয়ে ঘনিষ্ঠ বন্ধু রাষ্ট্র ভারতের সাথে প্রতিনিয়ত বৈরিতা পূর্ণ আচরণ করে যাচ্ছে। অথচ মুক্তিযুদ্ধে আমাদের শত্রু রাষ্ট্র এবং একাত্তরে বাংলাদেশে গণহত্যাকারী পাকিস্তান আজ বাংলাদেশের ঘনিষ্ঠ বন্ধু। বাঙালি জাতির জন্য এটি অত্যন্ত লজ্জাজনক।

শেখ হাসিনার সরকারের সময় আন্তর্জাতিক মানদণ্ড অনুযায়ী মুক্তিযুদ্ধে গণহত্যা ও মানবতাবিরোধী অপরাধে যুক্ত ব্যক্তিদের বিচার করা হয়েছিল। বাংলাদেশসহ সারা বিশ্ব এই বিচারকে স্বাগত জানিয়েছিল। আওয়ামী লীগ সরকার কর্তৃক এই বিচারের উদ্যোগ নেয়ার কারণে এর প্রতিশোধ হিসেবে বাংলাদেশের স্বাধীনতাবিরোধী শক্তি শেখ হাসিনাসহ মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের অনেক বিশিষ্ট ব্যক্তিকে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে প্রহসনমূলক বিচারের মুখোমুখি করেছে।

আইনের শাসনের বিপরীতে দেশে মবতন্ত্রের নামে যে পৈশাচিকতা চালু করেছে, সেটি মধ্যযুগের বর্বরতাকেও হার মানিয়েছে। বাংলাদেশে আজ কারো জীবন নিরাপদ নয়। মবতন্ত্রের নামে রাস্তাঘাটে কুকুরের মত মানুষ হত্যা করা হচ্ছে। এই মবতন্ত্র থেকে নারী-শিশু-বৃদ্ধ-প্রতিবন্ধী কেউই রেহাই পায়নি। সবকিছু মিলিয়ে সন্তান হারা মায়ের আহাজারি, পিতা ও মাতা হারানো সন্তানের কান্না, ভাই হারানো বোনের কষ্ট, স্বামীহারা স্ত্রীর আর্তনাদে বাংলাদেশের বাতাস আজ ভারাক্রান্ত ।

বাংলাদেশে এই মধ্যযুগের চেয়েও পৈশাচিক ও ভয়াবহ দুঃশাসনকে নিষ্কণ্টক ও স্থায়ী রূপ দেয়ার লক্ষ্যে ইউনূস ও তার জঙ্গিগোষ্ঠী মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্বদানকারী দল আওয়ামী লীগকে প্রতিহত করার উদ্যোগ নেয়। এর অংশ হিসেবেই তারা আওয়ামী লীগের সকল কার্যক্রম বেআইনি ও অবৈধভাবে নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছে। ‌আওয়ামী লীগ বাতাসে ঝরে পড়া কোনো শুকনো পাতা না যে, হাতের মুঠোতে নিয়ে চাপ দিলেই মর্মর শব্দে দুমড়ে-মুচড়ে যাবে। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের শিকড় বাংলাদেশের মাটির অনেক গভীরে প্রোথিত। আওয়ামী লীগ দেশের জনগণের রক্ত-ঘাম ও ভালোবাসায় সিক্ত রাজনৈতিক সংগঠন।

ইতিহাস সঠিক সময়ে সঠিক জবাব দেয়। জাতির পিতার নেতৃত্বে মুক্তি সংগ্রামের সময়ও পাকিস্তানি গোষ্ঠী আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছিল। ইতিহাস তার পথ দেখিয়েছে। সেই আওয়ামী লীগ বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে বাংলাদেশ রাষ্ট্রের জন্ম দিয়েছে। ২০২৫ সালে আওয়ামী লীগকে আবার নিষিদ্ধ করা হয়েছে। এবারও আওয়ামী লীগ নতুন ইতিহাস তৈরি করবে। আওয়ামী লীগ মৃত্যুর মিছিলে দাঁড়িয়ে জীবনের জয়গান গায়, ধ্বংসস্তুপে দাঁড়িয়ে সৃষ্টির নিশান উড়ায়। আওয়ামী লীগ ইতিহাস সৃষ্টিকারী দল। ফিনিক্স পাখির মত ছাইভস্ম থেকে বারবার জন্ম নেয়।
এই নয় মাসে জাতি বুঝে গেছে, কারা এদেশের প্রকৃত বন্ধু, কারা দেশপ্রেমিক আর কারা বিদেশি এজেন্ট, বিদেশি ষড়যন্ত্র বাস্তবায়নকারী। বাঙালি চাতক পাখির মত অপেক্ষা করে আছে, ধ্বংসপ্রাপ্ত, ক্ষতবিক্ষত আর রক্তাক্ত এই বাংলাদেশকে নতুনভাবে গড়ার লক্ষে রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনা আবার হাল ধরবেন। ‌ সেই স্বপ্ন নিয়ে আজ মানুষ বেঁচে আছে। আমাদের বিশ্বাস, দেশ ও জাতিকে রক্ষার জন্য এবং বাংলাদেশের হারানো গৌরব ও মর্যাদা ফিরিয়ে আনার জন্য আমাদের নেতা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা এই কঠিন দায়িত্ব পালন করবেন।

জয় বাংলা
জয় বঙ্গবন্ধু
বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।

প্রেস বিজ্ঞপ্তি
তারিখ: ২৩ মে ২০২৫

#Bangladesh #AwamiLeague
অশান্তির জনপদে পরিণত বাংলাদেশে শান্তির বার্তাবাহক বঙ্গবন্ধুকে স্মরণ করে আওয়ামী লীগ সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানকের বিবৃতি
----------

১৯৭২ সালের আজকে দিনে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান জুলিও কুরি শান্তি পদক প্রাপ্ত হন। বঙ্গবন্ধুর প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে জাহাঙ্গীর কবির নানক আজ এক বিবৃতিতে বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান শুধু বাঙালির অবিসংবাদিত নেতাই ছিলেন না। তিনি শান্তির বার্তাবাহকও ছিলেন। তার স্বীকৃতিস্বরূপ তিনি জুলিও কুরি শান্তি পদক প্রাপ্ত হন। বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা এবং সেটার স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব শক্তিশালী করে তোলেন। তাঁর রাজনৈতিক নীতি, আদর্শ ও কর্মপন্থার মাধ্যে শান্তি ও মানবতার দর্শন বিদ্যমান ছিল। সেটি যেমন বাংলাদেশের জন্য প্রয়োজনীয় ছিল তেমনি বৈশ্বিক পরমণ্ডলেও প্রযোজ্য ছিল। জুলিও কুরি শান্তির পদক প্রাপ্তি সেটারই আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি।

বিবৃতিতে তিনি বলেন, ১৯৭৫ সালের ১৫ই আগস্ট জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে নৃশংসতম হত্যাকাণ্ডের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশের মূল চেতনায় আঘাত করা হয়। বঙ্গবন্ধুর ধারাবাহিকতায় তাঁরই কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা ধ্বংসপ্রাপ্ত দেশকে খাদের কিনারা থেকে তুলে শান্তি, সম্প্রীতি ও সমৃদ্ধির বাংলাদেশে রূপান্তরিত করেন। কিন্তু অবৈধ দখলদার ফ্যাসিস্ট ইউনূস রাষ্ট্রক্ষমতা কুক্ষিগত করে শান্তিপূর্ণ বাংলাদেশকে আজ নরকে পরিণত করেছে। দেশের সর্বত্র অস্থিরতা ও নৈরাজ্য বিদ্যমান। মানুষ শ্বাসরুদ্ধকর পরিস্থিতির মধ্যে নিদারুণ অস্বস্তির মধ্যে দিনাতিপাত করছে। আজ বাংলাদেশে শান্তি প্রতিষ্ঠায় দেশপ্রেমিক সকলকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে বঙ্গবন্ধুর প্রণীত নীতি ও আদর্শের পথে চলার আহ্বান জানাচ্ছি।

জয় বাংলা
জয় বঙ্গবন্ধু
বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।

প্রেস বিজ্ঞপ্তি
তারিখ: ২৩ মে ২০২৫

#Bangladesh #AwamiLeague
বিশেষ ঘোষণাঃ
কোন দেশী বা বিদেশী টিভি বা ইউটিউব চ্যানেলে আওয়ামী লীগের নাম নিয়ে কেউ কোন বক্তব্য দিলে তা একান্তই তার ব্যক্তিগত।
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ সেই বক্তব্যের দায়িত্ব নেবে না।

বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের যেকোনো বক্তব্য, বিবৃতি বা কর্মসূচী শুধুমাত্র দলীয় ওয়েবসাইট, ফেসবুক পেইজ, টুইটার, টেলিগ্রাম ও হোয়াটসঅ্যাপ চ্যানেলে প্রকাশিত হবে এবং এই বক্তব্যই অফিশিয়াল।

Special Announcement:
Any statement made by an individual—whether on local or foreign TV or YouTube channels—using the name of the Awami League is entirely personal.

The Bangladesh Awami League will not take responsibility for such statements.

Any official statement, announcement, or program of the Bangladesh Awami League will only be published through the party’s official website, Facebook page, Twitter, Telegram, and WhatsApp channels, and only these should be considered official.

#Bangladesh #AwamiLeague #BangladeshCrisis
সুন্দর বাংলাদেশ,
ইউনুস করলো শেষ!
-----

একটা সময় ছিল, বাংলাদেশ মানে ছিল আত্মবিশ্বাস। মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে থাকা এক জাতি, যাদের নেত্রী শেখ হাসিনা চোখে চোখ রেখে বিশ্বকে দেখাতেন—এই আমরা, আমরা পারি। পদ্মা সেতু, মেট্রো রেল, একের পর এক অবকাঠামো, বিদ্যুৎ, কৃষি, তথ্যপ্রযুক্তি, নারীর ক্ষমতায়ন—সবকিছুর মধ্যে ছিল একটা স্পষ্ট ছন্দ। উন্নয়নের। আগুন ছুঁয়ে ফেলা অদম্য অগ্রগতির।

তারপর, ঠিক যেন কোন ঘুমভাঙা দুঃস্বপ্নের মতো—মঞ্চে এলো মোহাম্মদ ইউনুস। শান্তির পুরস্কারের মোড়কে মোড়ানো এক ক্ষমতালোভী মুখ, যে কিনা জনগণের ভোটে নয়, অদৃশ্য দরজার চাবি ঘুরিয়ে উঠে এলো সিংহাসনে।

সিংহাসনে উঠে এসে কী করলো সে?

দেশ চালানোটা যেন এক্সেল শিটের বাজেট হিসাব। মানুষ নয়, যেন কেবল সংখ্যার খেলা। বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে বেতন আটকে গেলো, কৃষকদের ভর্তুকি কেটে নেওয়া হলো, শিক্ষার্থীদের উপর চাপানো হলো করের বোঝা। বাজারে আগুন, কিন্তু সরকারের গায়ে জল নেই।
জনসংযোগ? শুনলে মনে হয়—লোকজন যেন এ দেশের নাগরিক না, কেউ একটা ‘ডাটা পয়েন্ট’।

ব্যবসায়ীদের ঘাড়ে চাপানো হলো এমন শর্ত, যা তাদের দম বন্ধ করে দেয়। বিদেশি বিনিয়োগকারী মুখ ফিরিয়ে নেয়। দেশি উদ্যোক্তারা ছুটে বেড়ায় বিদেশি ভিসার পেছনে। গ্রামে গঞ্জে ক্ষোভ জমে, শহরে নেমে আসে অনিশ্চয়তা।

শেখ হাসিনা দেশটা যেভাবে গড়ে তুলেছিলেন, ধাপে ধাপে, নিজের পরিশ্রম-মনযোগ-সময় দিয়ে—তার কিছুই যেন আর বাকি নেই। ইউনুস এসে যেন একটা দাগ ঘষে দিলো সেই ছবির ওপর।

এই মানুষটার মুখে যতই শান্তির বুলি থাকুক না কেন, বাস্তবটা হাড়হিম করা। প্রশাসন এখন বেসামাল। মানুষের মুখে হাসি নেই, চোখে স্বপ্ন নেই। আছে শুধু এক চাপা আতঙ্ক—আর কতটা খারাপ হতে পারে?

মোহাম্মদ ইউনুসের সরকার বলেই কিছু নেই, আছে শুধু অস্থিরতা, দিশেহারা সিদ্ধান্ত আর এক অদ্ভুত নিষ্ঠুর উদাসীনতা।
এই সরকার যেন জনগণকে শত্রু ভেবে শাসন করছে।

একটা কথা পরিষ্কার—দেশটা এখন আর জনগণের হাতে নেই।
যা শেখ হাসিনা বানিয়েছিলেন, তা মোহাম্মদ ইউনুস গুঁড়িয়ে দিচ্ছেন চোখের সামনেই।
দিনকে দিন। ধাপে ধাপে। নির্বিকারভাবে।

এটাই কি চেয়েছিল এই দেশের মানুষ?
- না।

কিন্তু এখন তারা দেখছে—একটা সুন্দর দেশ কীভাবে ধ্বংস হয়ে যায় একজন ভুল মানুষ, একটামাত্র ভুল সিদ্ধান্ত আর অসহিষ্ণু ক্ষমতালিপ্সার কারণে।

ইতিহাস তার জবাব চাইবেই।
কিন্তু ভয় হচ্ছে, তখন পর্যন্ত কিছু অবশিষ্ট থাকবে তো?⁩

#YunusMustGo
Crisis Deepens in Bangladesh
Is Muhammad Yunus challenging the military establishment?

https://x.com/albd1971/status/1925981327259537564
সাজুকে না পেয়ে পরিবারের উপর #হামলা — #বিএনপির হাতেই #গণতন্ত্র, মানবতা ও স্বাধীনতার শত্রুতা আবারও প্রমাণিত!
----
বাংলাদেশ বিরোধী অপশক্তি #বিএনপি আবারও তাদের নিকৃষ্ট #সন্ত্রাসী চেহারা উন্মোচন করেছে। গত ৫ আগস্ট রাতের আঁধারে যশোর জেলার আরবপুর ইউনিয়নে ভয়াবহ #সন্ত্রাসী তাণ্ডব চালায় #বিএনপি ক্যাডাররা।
তাদের মূল লক্ষ্য ছিলেন বঙ্গবন্ধু সৈনিকলীগ যশোর জেলার যুগ্ম আহ্বায়ক, স্বেচ্ছাসেবক লীগ ও বিট পুলিশিংয়ের সক্রিয় সংগঠক মোঃ সাজ্জাদ হোসেন সাজু।

তাঁকে বাড়িতে না পেয়ে, প্রতিহিংসার বন্য উন্মাদনায় তারা হামলা চালায় নিরীহ পরিবারের সদস্যদের ওপর। #ভাঙচুর করে #বাড়ি, #লুটে নেয় মালামাল, আর মারধর করে তাঁর স্বজনদের। এটি ছিল রাষ্ট্রের পক্ষে দাঁড়ানো প্রতিটি মানুষের ঘাড়ে ছুরি চালানোর মতো একটি দেশদ্রোহী #আক্রমণ।

এই #বর্বরোচিত #হামলা আবারও প্রমাণ করলো, #বিএনপি-#জামাত গণতন্ত্রে নয় — বরং #আগুন #সন্ত্রাস, #হামলা আর #ষড়যন্ত্রেই বিশ্বাস করে।⁩

#Bangladesh #BangladeshCrisis