Bangladesh Awami League
93.6K subscribers
9.82K photos
2.79K videos
18 files
10.5K links
Official Telegram Channel of Bangladesh Awami League.
Stay Connceted on Web 👉 www.albd.org
Follow us on -
🔴 Insta 👉 https://instagram.com/albd1949
🟣 Tw 👉 https://twitter.com/albd1971
🔵 FB 👉https://www.facebook.com/awamileague.1949
Download Telegram
⁨দেশের ৬০ ভাগ জনগণের প্রতিনিধিদের ছাড়া ‘সর্বদলীয় বৈঠক’ কেমন করে,জনমনে প্রশ্ন
----

দেশের রাজনীতিতে আবারও এক নতুন বিতর্কের জন্ম দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনুস। সম্প্রতি তাঁর ডাকে অনুষ্ঠিত তথাকথিত ‘সর্বদলীয় বৈঠক’ নিয়ে সাধারণ জনগণের মাঝে প্রশ্ন উঠেছে যেখানে দেশের ৬০% মানুষের প্রতিনিধিত্বকারী রাজনৈতিক জোট ১৪ দলকে বাদ দেওয়া হয়েছে, সেটি কীভাবে সর্বদলীয় বৈঠক হতে পারে?

জাতীয় নির্বাচনের প্রাক্কালে জনগণের ঐক্য এবং রাজনৈতিক সংলাপ জরুরি হলেও, সেই সংলাপে স্বাধীনতা যুদ্ধে নেতৃত্বদানকারী এবং দীর্ঘদিন রাষ্ট্র পরিচালনায় থাকা আওয়ামী লীগ, জাসদ, ওয়ার্কার্স পার্টি, জাতীয় পার্টি প্রভৃতি দলগুলোর অনুপস্থিতি একটি গুরুতর উদ্বেগের বিষয়। ১৪ দলীয় জোট দেশের ৬০ শতাংশ জনগণের সমর্থন নিয়ে গঠিত একটি শক্তিশালী রাজনৈতিক মঞ্চ। অথচ এই বৃহৎ অংশকে পাশ কাটিয়ে, নিবন্ধনহীন ও নামমাত্র দলের সঙ্গে বৈঠক করে সেটিকে ‘সর্বদলীয়’ বলে প্রচার করাটা জাতিকে বিভ্রান্ত করার অপপ্রয়াস ছাড়া কিছুই নয়।

বিশ্লেষকরা বলছেন, জামায়াতে ইসলামীর মতো স্বাধীনতাবিরোধী দলের প্রতিনিধিদের আমন্ত্রণ জানিয়ে এবং নির্বাচনী রাজনীতি থেকে প্রায় বিচ্ছিন্ন, পরিচিতিহীন গোষ্ঠীগুলোর মাধ্যমে ‘সর্বদলীয় বৈঠক’ করার পেছনে রয়েছে সুপরিকল্পিত একটি এজেন্ডা। এটি স্বাধীনতা-পরবর্তী বাংলাদেশকে আবারও একটি অন্ধকার ভবিষ্যতের দিকে ঠেলে দেওয়ার প্রয়াস।

প্রশ্ন উঠছে যে বৈঠকে দেশের মূলধারার রাজনীতি, স্বাধীনতার চেতনা ও জনগণের ভোটাধিকার রক্ষাকারী দলগুলোর কোনো উপস্থিতি নেই, সেটি কীভাবে জাতীয় ঐক্যের প্রতিফলন হতে পারে? জনমনে ধারণা হচ্ছে, এটি এক ধরনের নাটক, যার মাধ্যমে আন্তর্জাতিক মহলকে বিভ্রান্ত করে একটি অনৈতিক সরকার কাঠামোকে বৈধতা দেওয়ার চেষ্টা চলছে।

এমন পরিস্থিতিতে দেশের সচেতন জনগণ, গণমাধ্যম ও বুদ্ধিজীবীদের সামনে এখন গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব এই তথাকথিত ‘সর্বদলীয় বৈঠক’ নামে প্রহসনমূলক রাজনীতির বিরুদ্ধে সোচ্চার হওয়া এবং প্রকৃত জাতীয় ঐক্য প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে যথাযথ রাজনৈতিক শক্তিকে কেন্দ্রে এনে সংলাপ নিশ্চিত করা।⁩

#Bangladesh
বাংলাদেশে মানবাধিকার লঙ্ঘন: ইউরোপীয় সংগঠনগুলোর কাছে জরুরি পদক্ষেপের আহ্বান

#Bangladesh #BangladeshCrisis
সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকশূন্য ফারুকী : এক নিরব প্রতিবাদের প্রারম্ভ

বাংলা একাডেমির শহীদ মুনীর চৌধুরী সভাকক্ষে সারি সারি খালি চেয়ার। উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী অপেক্ষা করছেন, বারবার ঘড়ি দেখছেন, বাকি কর্মকর্তারাও কপাল ভাঁজ করে ফিসফাস করছেন—কিন্তু সাংবাদিকেরা আর আসছেন না। সময় গড়িয়ে যাচ্ছে, মিডিয়ার কেউ আর ঢুকছে না দরজায়। এক ঘণ্টা, দেড় ঘণ্টা, দুই ঘণ্টা—শেষমেশ সংবাদ সম্মেলন বাতিল। কারণ : সাংবাদিক না আসা।

এই “না আসা” আসলে অনুপস্থিতি নয়, এটি এক সুসংগঠিত প্রতিবাদ। এক নীরব অথচ বজ্রসম উচ্চারণ। গণমাধ্যম বুঝিয়ে দিয়েছে—তারা ফারুকী ও তার সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়কে আর স্বাভাবিক বলে মানতে রাজি নয়।

কেন এই বয়কট?

কারণ স্পষ্ট : কিছুদিন আগে এক সংবাদ সম্মেলনে ফারুকীকে করা কিছু স্বাভাবিক, দায়িত্বশীল প্রশ্নই কাল হয়ে দাঁড়ায় সাংবাদিকদের জন্য। কেউ কথা পাল্টে দেন, কেউ ধমক দেন, কেউ মুখ ফিরিয়ে নেন। এরপর আসে চরম সিদ্ধান্ত: দীপ্ত টিভির বুলেটিন স্থগিত। তিনজন জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক—মিজানুর রহমান, ফজলে রাব্বী, রফিকুল বাসার—চাকরি থেকে ছাঁটাই।
একটা প্রশ্নের মূল্য চাকরি? একটা সত্য বলার চেষ্টা মানে পেশাগত মৃত্যুদণ্ড?

ফারুকী তখন বোঝেননি, এই দেশে সাংবাদিকেরা চাকরি হারাতে পারে, কিন্তু আত্মমর্যাদা বিসর্জন দেয় না। তাই তারা কেউ এলেন না। কাউকে ফোন করেও পাওয়া গেলো না। হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপে ম্যাসেজেরও কেউ সাড়া দিলো না। আমন্ত্রণপত্র পাঠানো হলেও আমন্ত্রণে কেউ ফিরেও তাঁকালো না।

ফারুকী চেয়েছিলেন আত্মপ্রচার, পেতে চেয়েছিলেন হেডলাইন। অথচ পাবলিকলি অপমানিত হলেন নিজের অদূরদর্শিতার কারণে। একটা মানুষ, যিনি সংস্কৃতির উপদেষ্টা হয়ে সাংবাদিককে প্রশ্ন করতে না দিলে, সেই মানুষ কি আদৌ সংস্কৃতিকে বোঝেন?

বাংলা একাডেমির মঞ্চ এই সরকারের একটা প্রতীকী জায়গা, আর সেই মঞ্চেই এই অবজ্ঞা—এই ব্যর্থতা—এই তাচ্ছিল্য প্রমাণ করলো, ফারুকী আসলে একা। তার পাশে নেই শিল্পী, নেই সাংবাদিক, নেই গণমাধ্যম।

এই বয়কট ফারুকীর বিরুদ্ধে শুধু না, এটা একরকম সাংস্কৃতিক প্রতিরোধ। কোনো ব্যানার লাগেনি, স্লোগান হয়নি, তবুও এমন বর্জন—যা অনেক উচ্চস্বরে বলার চেয়েও কার্যকর। সাংবাদিকেরা বুঝিয়ে দিয়েছেন—তারা ভৃত্য না, তারা প্রশ্ন করবে, উত্তর চাইবে, আর যদি কেউ সেই প্রশ্নের প্রতিশোধ নিতে চায়, তাহলে তাকে একঘরে করে দেবে।

এটা শুরুমাত্র। এখন শুধু চেয়ারগুলো খালি, সামনে সংবাদ সম্মেলনের মাইকটাও নীরব হয়ে থাকতে যাচ্ছে।

ফারুকীকে সেই নীরবতা শুনতে হবে। যতক্ষণ না তিনি বুঝতে পারেন—সংস্কৃতির আসল শত্রু বাইরের কেউ না, তিনি নিজেই।

#Bangladesh #BangladeshCrisis
#Live #SheikhHasina
নেত্রী বক্তব্য রাখছেন, ভিক্টিম পরিবারের সাথে কথা বলছেন।

https://www.facebook.com/share/v/19KFUxhPVc/
আন্দোলনরত আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের উপর অতর্কিত হামলা ও নারকীয় মবসন্ত্রাসের পর তাদের আটকের প্রতিবাদে এবং সকলের মুক্তির দাবিতে আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানকের বিবৃতি
———

আন্দোলনরত আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের উপর অতর্কিত হামলা ও নারকীয় মবসন্ত্রাসের পর তাদের আটকের প্রতিবাদে এবং সকলের মুক্তির দাবিতে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক আজ এক বিবৃতি প্রদান করেছেন। বিবৃতিতে তিনি বলেন, বাংলাদেশের গণতন্ত্রকামী জনগণের আকাঙ্ক্ষাকে ধারণ করে অবৈধ দখলদার ইউনূস সরকারের পদত্যাগের দাবিতে আন্দোলন করে যাচ্ছে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা। অবরুদ্ধ গণতন্ত্রের দেশে অন্ধকারের কানাগলিতে জোনাকি হয়ে আলো জ্বালানোর চেষ্টারত আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা। গণতন্ত্র ও মানুষের মুক্তির আলো জ্বালতে গিয়ে নিভে গেছে অনেক আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের জীবন প্রদীপ। তার পরও তাঁরা অকুতোভয় ও নির্ভীক থেকে রাষ্ট্রের উপর জগদ্দল পাথরের ন্যায় চেপে বসা অবৈধ দখলদার ইউনূস গংদের বিরুদ্ধে সংগ্রাম চালিয়ে যাচ্ছে। বরাবরের মতো আজও বিভিন্ন স্থানে এই অবৈধ দখলদার খুনি গোষ্ঠীর লেলিয়ে দেওয়া সন্ত্রাসী বাহিনী মবসন্ত্রাস সৃষ্টি করে মিছিলরত আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের উপর বর্বরোচিত কায়দায় অতর্কিত হামলা চালায়। আমরা এই মবসন্ত্রাস ও ন্যক্কারজনক হামলার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি। আমাদের অনেক নেতাকর্মী গুম ও নিখোঁজ রয়েছে, অনেকে হামলার শিকার হয়ে মারাত্মকভাবে আহত হয়েছে। আহতদের সুচিকিৎসার প্রয়োজন। অথচ, এই নিষ্ঠুর জালিম সরকার তাদের চিকিৎসা না দিয়ে, জেল হাজতে প্রেরণ করছে। ফ্যাসিস্ট ইউনূস গং মানুষ হত্যার ও অন্যের নাগরিক অধিকার খর্ব অলিখিত লাইসেন্স প্রদান করে সন্ত্রাসী সৃষ্টির পথ প্রসারিত করছে। আমরা এই অবৈধ দখলদার সরকারের পদত্যাগ দাবি করছি। পাশাপাশি সকল রাজবন্দীসহ এ পর্যন্ত আটক সকল নেতাকর্মীদের নিঃশর্ত মুক্তি দাবি করছি।

বিবৃতিতে তিনি বলেন, সাংবিধানিকভাবে অবৈধ ও জনগণের ম্যান্ডেটহীন ফ্যাসিস্ট ইউনূস সরকার অবৈধভাবে আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছে। সামরিক স্বৈরশাসক আইয়ুব খান এবং ইয়াহিয়া খানও আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ করেছিল। ইতিহাস সাক্ষ্য দেয়, আওয়ামী লীগ সেই নিষেধাজ্ঞার অর্গল ভেঙে বার বার স্বমহিমায় প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। আওয়ামী লীগ বাংলাদেশের মানুষের হৃদয়ের অনুভূতিতে জড়ানো শ্বাশত সত্তা। বাংলার জনগণের কাছ থেকে আওয়ামী লীগকে বিচ্ছিন্ন করার কোনো সুযোগ নেই। বাংলার জনগণের ভালোবাসায় সিক্ত রাজনৈতিক প্রতিষ্ঠান আওয়ামী লীগ এবারও স্বমহিমায় ফিরে নতুন ইতিহাস লিখবে। আমি আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীসহ গণতন্ত্রকামী দেশবাসীকে চলমান আন্দোলন আরও জোরদার করার আহ্বান জানাচ্ছি।

জয় বাংলা
জয় বঙ্গবন্ধু
বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।

প্রেস বিজ্ঞপ্তি
⁨গণতন্ত্র ও #অবৈধ সুদি ইউনুসের দেশব্যাপী সন্ত্রাস-চক্রান্তের বিরুদ্ধে আওয়ামী লীগের ঘোষিত শান্তিপূর্ণ কর্মসূচিতে র্যাব -পুলিশের বেআইনি আগ্রাসন
#অবৈধ সরকারের নির্দেশে বিভিন্ন জেলায় #মামলা ছাড়া ও মিথ্যা #মামলায় অন্যায়ভাবে #আটক হয়েছেন-

- চট্টগ্রাম মহানগর আওতাধীন ১৮ নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক আলহাজ্ব মোঃ সেকান্দর আলম বাদশা
- চট্টগ্রাম মহানগর আওতাধীন ১৮ নং ওয়ার্ড ছাত্রলীগের কর্মী মোঃ শাওয়াল জিহান শাওন
- চট্টগ্রাম মহানগর আওতাধীন ১৮ নং ওয়ার্ড ছাত্রলীগের কর্মী মোহাম্মদ আলী সামির
- বগুড়া জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক উপ দপ্তর সম্পাদক, বর্তমান যুব ও ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক মাশরাফি হিরো
- বগুড়া জেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক আমিনুল ইসলাম ডাবলু
- বগুড়া পৌরসভার জনপ্রিয় কাউন্সিলর আওয়ামী লীগ নেতা সাবেক ছাত্রনেতা আরিফুর রহমান আরিফ
- মধ্যনগর উপজেলার দক্ষিণ বংশীকুন্ডা ইউনিয়ন ছাত্রলীগের আহ্বায়ক রানা আহমেদ সানি
- ময়মনসিংহ মহানগর যুবলীগ এর নেতা মোঃ ফরিদ আহাম্মেদ সবুজ
- ঝিনাইদহ জেলা যুবলীগ নেতা নূর এ আলম বিপ্লব
- নাগরপুর সদর ইউনিয়ন ছাএলীগের সাবেক যুগ্ম আহবায়ক ও নাগরপুর উপজেলা যুবলীগ নেতা সিয়াম

সংস্কারের নামে গণ গ্রেফতারের এইসব প্রহসন ও আইন বহির্ভূত কর্মকাণ্ড বন্ধ করতে হবে।

#MassArrests #AwamiLeague #Bangladesh
শ্রমিকের মুখ নয়, ইটের আঘাতে থেঁতলে গেছে দেশের আইনশৃঙ্খলা
——-
সিরাজগঞ্জের হাটিকুমরুল মোড়ের সেই রেস্ট হাউজের পেছনের নির্জন জমিতে পড়ে ছিল একটি মৃতদেহ। মানুষের মতো না—একটা ছিন্নভিন্ন, বিকৃত মুখ। পুলিশের ভাষায়, মুখমণ্ডলে ‘ইটের আঘাত’। মানবিক ভাষায় বললে, ওটা ছিল প্রতিহিংসার ছাপ, অবহেলার ছাপ, রাষ্ট্রযন্ত্রের নিষ্ক্রিয়তার নীরব সাক্ষ্য।

নিহতের নাম আরাফাত হোসেন, বয়স ৪০। হোটেল শ্রমিক ছিলেন। ফরিদপুর থেকে সিরাজগঞ্জে এসেছিলেন জীবনের খোঁজে, ফিরে গেলেন নামহীন একটা খবর হয়ে। হঠাৎ প্রশ্ন জাগে—এই মৃত্যুটা কি আসলেই ‘হঠাৎ’? নাকি এটা ছিল এক দীর্ঘ অব্যবস্থাপনার স্বাভাবিক পরিণতি?

এই দেশে যখন রাস্তায় হাঁটা মানুষ পর্যন্ত অনিরাপদ, তখন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা কী করছেন? একের পর এক গুম, খুন, ধর্ষণ, চাঁদাবাজি—আর তিনি ব্যস্ত মিডিয়া শোতে উঁচু গলায় আইনের শাসনের বুলি আওড়াতে। বাস্তবতা হলো, তার অধীনে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি এখন নরকে পরিণত হয়েছে। ‘জিরো টলারেন্স’ কথাটা এখন কেবল ব্যঙ্গ।

সড়কে রক্ত, মুখ থেঁতলানো শ্রমিকের লাশ, আতঙ্কে কাঁপা গরিবের ঘর—এটাই এখন বাস্তবতা। একে বলে রাষ্ট্রীয় ব্যর্থতা, প্রশাসনিক অবহেলা, আর অবৈধভাবে ক্ষমতা দখল করে রাখা মোহাম্মদ ইউনুসের চূড়ান্ত ব্যর্থ নেতৃত্ব।

একটা গরিব শ্রমিক, যার নাম কেউ মনে রাখবে না, তার মৃত্যুর মধ্য দিয়েই ফুটে উঠেছে এই অ-সরকারের প্রকৃত রূপ। যারা দেশ চালাচ্ছেন, তাদের কাছে নাগরিকের জীবনের মূল্য নেই—থাকে না কখনোই। নইলে দিনে দুপুরে, জনবহুল জায়গায় এমন একটা লাশ পড়ে থাকে, আর সরকার দেখে না? জানতে চায় না? দায় নেয় না?

আরাফাতের রক্ত শুধু মাটিতে পড়েনি। সেটা পড়েছে রাষ্ট্রের বিবেকে, সরকারের মুখে, স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার মসৃণ কোটের বুকপকেটে।

কিন্তু বিবেকহীনদের সামনে বিবেকের কথা বলার মানে হয় না।

#Bangladesh #BangladeshCrisis
শেনজেন ভিসা প্রত্যাখ্যানে বাংলাদেশ: লজ্জার নিচে চাপা পড়া একটি জাতির নাম

ঢাকার কূটনৈতিক পাড়ায় ইউরোপের কোনও এক দেশের কনসুলেট অফিসে পাসপোর্ট হাতে দাঁড়িয়ে আছেন চুয়াডাঙ্গার সৈয়দ আলম। চোখে তার আশার আলো, হাতে সম্ভবত সব নথিপত্র ঠিকঠাক। অথচ ফলাফল? "ভিসা রিজেক্টেড।" এ যেন এক চরম অপমান। ২০২৪ সালে বাংলাদেশিদের শেনজেন ভিসার প্রত্যাখ্যানের হার ৫৪.৯ শতাংশ! ভাবা যায়? এটা শুধু একটা সংখ্যা না, এটা একেকটা কষে লাগানো থাপ্পড় – একটা রাষ্ট্রকে, একটা জাতিকে, একটা নাগরিককে ছোট করে দেখানোর সুযোগ যারা খুঁজে বেড়ায়, তাদের হাতে তুলে দেওয়া একেকটা অস্ত্র।

আর সেই অস্ত্র কে তুলে দিচ্ছে? মোহাম্মদ ইউনুস এবং তার অ-সরকার, যারা ক্ষমতার গদি দখল করে বসে আছে অবৈধভাবে, জনগণের রায়কে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে। এই তথাকথিত “ব্যবসায়ী গুরু” আর তার ক্লাবঘরের দোসররা যেভাবে দেশের ভাবমূর্তি ধ্বংস করেছে, আন্তর্জাতিক মহলে বাংলাদেশকে একটি উপহাসের বস্তুতে পরিণত করেছে, সেটার প্রতিফলন এই ভিসা প্রত্যাখ্যানের হারে স্পষ্ট।

যে দেশে শাসন ব্যবস্থার নামে চলছে একদল বেমালুম মিথ্যাবাদীর স্বৈরশাসন, যেখানে বিদেশে গিয়ে শীর্ষ কর্তারা নিজেরাই দেশের বিরুদ্ধাচরণ করে, সেখানে বিদেশি দূতাবাস কেনই বা সম্মান দেখাবে? বাংলাদেশের সাধারণ নাগরিকরা যখন বৈধ কাগজপত্র নিয়ে, নিজের টাকায় ইউরোপ ভ্রমণ করতে চান, তখন তারা কেবলই একটি পাসপোর্ট নয় – একটি ক্ষয়িষ্ণু ব্যবস্থার পরিচয় বহন করছেন। আর সেই পরিচয়ের নাম এখন ‘অবিশ্বাসযোগ্যতা’।

এটা কোনও বিচ্ছিন্ন পরিসংখ্যান নয়। ২০২৩ সালে যেখানে প্রত্যাখ্যানের হার ছিল ৪২ শতাংশ, ২০২৪-এ তা লাফ দিয়ে ৫৪.৯ শতাংশে। মাত্র এক বছরে এই অবনমন কিসের ইঙ্গিত দেয়? এটা শুধুই ভিসা ব্যুরোক্রেসির খামখেয়াল নয়। এটা স্পষ্ট বার্তা—তোমরা ঠিক করো, তোমাদের সরকার ঠিক করো, না হলে তোমাদের নাগরিকদের আমরা আর ঢুকতে দেবো না।

অন্যদিকে, পাকিস্তান পর্যন্ত কিছুটা হলেও নিজেদের অবস্থান ঠিক করতে পেরেছে। অথচ বাংলাদেশ গেছে আরও নিচে। সুইডেন, যারা মানবাধিকারের জন্য গলা ফাটায়, তারাই বাংলাদেশি আবেদনকারীদের ৬৭.৫ শতাংশ আবেদন বাতিল করেছে। একটা তথাকথিত “উন্নয়নশীল” দেশের জন্য এটা কেবল লজ্জা নয় – এটা একপ্রকার আন্তর্জাতিক রিজেকশন লেটার।

এবং এই লজ্জার দায় কাদের? এই ব্যর্থ, দুর্নীতিগ্রস্ত, নৈতিকভাবে দেউলিয়া ‘অ-সরকার’-এর, যারা নিজেদের আখের গোছাতে ব্যস্ত, কিন্তু আন্তর্জাতিক মহলে দেশের সম্মান রক্ষার প্রয়োজন বোধ করে না। মোহাম্মদ ইউনুসদের মতো “ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর”রা বিদেশি মঞ্চে দাঁড়িয়ে দেশের নামে বিষোদ্গার করে হাততালি কুড়ান, অথচ ভুক্তভোগী হন দেশের সাধারণ নাগরিক।

বাংলাদেশ এখন একটা গ্লোবাল রিজেক্টেড স্ট্যাম্প নিয়ে ঘুরছে, আর তার মূলে রয়েছে একটি ক্ষমতালোভী, জনগণ-বিরোধী ব্যবস্থার দানবীয় রূপ। এই যে মানুষগুলো দিনশেষে ঘরের ছেলে-মেয়ের মুখ চেয়ে একটি সুযোগ খোঁজেন—তাদের জন্য এই রাষ্ট্র, এই অ-সরকার, এই ইউনুসীয় প্রপঞ্চ কেবল এক তীব্র গ্লানি।

শেনজেন ভিসা প্রত্যাখ্যানের তালিকায় শীর্ষে থাকার মানে কী? এর মানে, জাতিগতভাবে আমাদের বিশ্বাস করা যাচ্ছে না। এর মানে, পাসপোর্টটা আর সম্মানের দলিল নয়, বরং একখানা "অবাঞ্ছিত" ট্যাগ। এর মানে, আমরা গন্তব্যে পৌঁছানোর আগেই ‘না’ শুনে যাচ্ছি, শুধু রাজনৈতিক ব্যর্থতা আর আন্তর্জাতিক নৈতিক দেউলিয়াপনার কারণে।

এই অপমান আমরা নিজ হাতে গড়েছি না—আমরা শুধু ভুগছি। আর যারা এই ব্যবস্থাকে গড়ে তুলেছে, তারা গদিতে বসে দেশের নাম, পতাকা আর জনগণ—সবকিছুকে নিয়ে খেলা করে যাচ্ছে। এখন সময় শুধু প্রশ্ন তোলার নয়, সময় আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে জিজ্ঞেস করার—এই লজ্জা কাদের প্রাপ্য? আমাদের, না কি তাদের?
ড. ইউনুসের ৯ মাসে ৯টি সুবিধা, একে দুর্নীতি না দক্ষতা বলা যায়? রাষ্ট্রযন্ত্রে ‘গ্রামীণ’ আগ্রাসন চলছে

গত ৯ মাসে বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয় কাঠামোতে যে নাটকীয় এবং অস্বচ্ছ পরিবর্তন ঘটেছে, তা নিঃসন্দেহে ইতিহাসের এক অন্ধকার অধ্যায়। গণতান্ত্রিক শাসন, জবাবদিহিতা, ও স্বচ্ছতার যে স্বপ্ন জাতি দেখেছিল, বাস্তবে তা রূপ নিয়েছে একটি সুপরিকল্পিত ‘দখল প্রক্রিয়ায়’। পর্দার আড়ালে কেউ কেউ রাষ্ট্রযন্ত্রের উপর পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করেছেন যার অন্যতম রূপকার ড. মুহাম্মদ ইউনুস।

সাম্প্রতিক সময়ে রাজনৈতিক ও আমলাতান্ত্রিক মহলে একাধিক নাম উচ্চারিত হচ্ছে আসিফ, মাহফুজ, নাহিদ, সারজিস, হাসনাত—যেন সকল অনিয়ম ও অশুভ পরিকল্পনার দায়ভার তাদের কাঁধেই বর্তায়। কিন্তু প্রকৃত সত্য হলো, এরা কেবল পুতুল মাত্র। আসল চালক, মূল দিকনির্দেশক আর সুবিধাভোগী ব্যক্তি হলেন ড. ইউনুস স্বয়ং।

এই ৯ মাসে তিনি রাষ্ট্রের ভিতরে ভিতরে এমন ৯টি সুবিধা গ্রহণ করেছেন, যা একাধারে নজিরবিহীন এবং গভীরভাবে দুর্নীতিপূর্ণ। এই ঘটনাপ্রবাহ দেখলে প্রশ্ন উঠে এটি কি কেবল দক্ষতা, নাকি একটি সুগভীর দুর্নীতির ব্লুপ্রিন্ট?

১. নিজের মামলাগুলো 'অদৃশ্য হাতে' খারিজ করিয়ে ফেলা

অর্থপাচার, শ্রম আইন লঙ্ঘনসহ একাধিক মামলায় অভিযুক্ত থাকা সত্ত্বেও, ড. ইউনুস অল্প সময়ের ব্যবধানে সব মামলা খারিজ করিয়েছেন। যেখানে সাধারণ নাগরিকদের বছরের পর বছর কোর্টে ঘুরতে হয়, সেখানে তার মামলাগুলো মূহূর্তেই উধাও!

২. ৬৬৬ কোটি টাকার কর ‘মওকুফ’

গ্রামীণ ব্যাংকের বিপুল অংকের বকেয়া কর মওকুফ করে তিনি প্রমাণ করেছেন, ক্ষমতার অপব্যবহারে তার জুড়ি নেই।

৩. আগামী ৫ বছরের কর মওকুফ নিশ্চিত

রাষ্ট্রীয় কোষাগারে আঘাত করে ভবিষ্যতের আয়ও করমুক্ত করে নেওয়া হয়েছে, যা পূর্ববর্তী কোনো সরকারের আমলে সম্ভব হয়নি।

৪. গ্রামীণ ব্যাংকে সরকারের মালিকানা কমিয়ে আনা

২৫ শতাংশ থেকে ১০ শতাংশে নামিয়ে আনা হয়েছে সরকারের অংশীদারিত্ব। এর ফলে নিয়ন্ত্রণ গিয়েছে 'নামহীন' প্রাইভেট শক্তির হাতে।

৫. গ্রামীণ ইউনিভার্সিটির অনুমোদন

রাষ্ট্রীয় চ্যানেল ব্যবহার করে ব্যক্তি-ব্র্যান্ডিংয়ের জন্য প্রতিষ্ঠিত হয়েছে ‘গ্রামীণ ইউনিভার্সিটি’ যার মূল উদ্দেশ্য জাতি নয়, একক প্রচার।

৬. জনশক্তি রপ্তানিতে একচ্ছত্র নিয়ন্ত্রণ

গ্রামীণ এমপ্লয়মেন্ট সার্ভিসেসের মাধ্যমে শ্রমবাজার দখলের পথ প্রশস্ত হয়েছে, যেখানে নিয়ন্ত্রণ যাবে ইউনুস-ঘনিষ্ঠ গোষ্ঠীর হাতে।

৭. ডিজিটাল ওয়ালেট অনুমোদন

গ্রামীণ টেলিকম পেয়েছে ডিজিটাল ওয়ালেট চালুর অনুমতি, যা দেশের আর্থিক লেনদেন ব্যবস্থায় একচেটিয়া আধিপত্য নিশ্চিত করবে।

৮. ৭০০ কোটি টাকার সামাজিক নিরাপত্তা তহবিল হস্তান্তর

কোনো টেন্ডার বা প্রতিযোগিতা ছাড়াই SSS পদ্ধতিতে সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের অর্থ ট্রান্সফার করা হয়েছে গ্রামীণ ট্রাস্টে।

৯. রাষ্ট্রযন্ত্রে নিজের লোক বসানো

প্রশাসনের গুরুত্বপূর্ণ স্থানে বসানো হয়েছে তার আত্মীয়, এনজিও-সহকর্মী ও নিজ এলাকার লোকজনকে। একটি সুসংগঠিত নেপথ্য সরকার গড়ে তোলাই যেন এই কৌশলের লক্ষ্য।

এসব ঘটনা এখন আর গুজব নয় সরকারি গেজেট, বোর্ড সভার কার্যবিবরণী, আদালতের রায় এবং প্রশাসনিক সিদ্ধান্তেই এসবের সত্যতা মেলে। অতএব, কিছু জুনিয়র কর্মকর্তা কিংবা অল্পবয়সী উপদেষ্টাদের দোষ দিয়ে মূল অপরাধীকে আড়াল করা মানে জাতিকে ধোঁকা দেওয়া।

এখন সময় এসেছে সরাসরি প্রশ্ন করার রাষ্ট্রযন্ত্র কি এখন ‘গ্রামীণ যন্ত্রে’ পরিণত হয়েছে?
এই আগ্রাসন কি নিছক সুযোগ নেওয়া? নাকি এর পেছনে রয়েছে আন্তর্জাতিক এজেন্ডা ও বহুজাতিক দাতাদের চাপ?

সবচেয়ে বড় কথা বাংলাদেশ কি এক ব্যক্তির উচ্চাশা, আন্তর্জাতিক লবি আর এনজিওতন্ত্রের পাঁকে তলিয়ে যাবে?

#YunusMustGo
‼️ জরুরি ঘোষণা ‼️

বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা 'দায়মুক্তি' শীর্ষক লাইভ প্রোগ্রামে শহীদ পরিবারের সদস্য এবং নির্যাতন নিপীড়নের শিকারগণের সঙ্গে কথা বলেন।
অর্থাৎ বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ও তার সহযোগী সংগঠন এর নেতা-কর্মী ও সমর্থকবৃন্দ, যাঁরা গতবছরের জুলাই থেকে এ যাবত অপশক্তির হাতে শহীদ হয়েছেন, তাঁদের পরিবারের সদস্যদের ও যাঁরা নির্যাতন নিপীড়নের শিকার হয়েছেন, তাঁদের দুঃখ কষ্টের কথা শুনেন এবং তাঁদের সঙ্গে কথা বলেন, বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা।

## প্রোগ্রামটি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ফেসবুক পেজে ও ইউটিউবে লাইভ হয়।

## এই প্রোগ্রামে কথা বলতে ইচ্ছুক শহীদ পরিবারের সদস্য এবং নির্যাতনের শিকারগণ নিন্মের WhatsApp নম্বরে লিখুন।

## 00436602379459 (WhatsApp)

এম. নজরুল ইসলাম
সভাপতি
সর্ব ইউরোপিয়ান আওয়ামী লীগ
ইউনূসের অনুগত আমলাতন্ত্রে বন্দি সিভিল প্রশাসন

বর্তমান অস্থির রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে বাংলাদেশের বেসামরিক প্রশাসন এক ভয়াবহ দখলদারিত্বের শিকার হয়েছে। ইউনূস দ্বারা নিয়োগপ্রাপ্ত চারজন প্রধান আমলা ক্যাবিনেট সচিব ড. শেখ আব্দুর রশীদ, প্রধান উপদেষ্টার মুখ্য সচিব মোঃ সিরাজ উদ্দিন মিয়া, জনপ্রশাসন সচিব মোখলেস উর রহমান এবং স্বরাষ্ট্র সচিব নাসিমুল গনি এরা সবাই অবসরে যাওয়া কর্মকর্তা। অথচ এই চারজনকেই চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ ও দ্রুত পদোন্নতির মাধ্যমে প্রশাসনের শীর্ষস্থানে বসানো হয়েছে।

এদের নিয়োগের মাধ্যমে ইউনূস পুরো বেসামরিক প্রশাসনকে নিজের অনুগত করে ফেলেছে। সেনাবাহিনী বা গোয়েন্দা সংস্থা কোনো কার্যকর পদক্ষেপ নিতে গেলেও সিভিল প্রশাসনের সহযোগিতা ছাড়া তা বাস্তবায়ন সম্ভব নয়। অথচ এই চার আমলা মূলত ইউনূস সরকারের এজেন্ডা বাস্তবায়নে ব্যস্ত।

বিশ্বস্ত সূত্রে জানা গেছে, প্রশাসনের গুরুত্বপূর্ণ ফাইল, সিদ্ধান্ত, বা অর্ডার সেনাবাহিনীর পরামর্শ উপেক্ষা করে কৌশলে আটকে রাখা হচ্ছে। এর ফলে জাতীয় নিরাপত্তা ঝুঁকিতে পড়েছে। সেনাবাহিনী যতই সঠিক পরিকল্পনা করুক, এই আমলারা তা বাস্তবায়নে বাধা সৃষ্টি করছে।

এদের এখনই সরানো না হলে দেশের স্বাধীনতা, স্বার্থ ও প্রশাসনিক কাঠামো পুরোপুরি ভেঙে পড়বে। জনগণ এখন প্রশ্ন করছে রাষ্ট্র কি কিছু অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তার হাতে জিম্মি হয়ে পড়বে? দেশের স্বার্থে এই চারজনকে অবিলম্বে অপসারণ করা এবং স্বাধীন প্রশাসন নিশ্চিত করা সময়ের দাবি।

#YunusMustGo