বিশেষ ঘোষণাঃ
কোন দেশী বা বিদেশী টিভি বা ইউটিউব চ্যানেলে আওয়ামী লীগের নাম নিয়ে কেউ কোন বক্তব্য দিলে তা একান্তই তার ব্যক্তিগত।
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ সেই বক্তব্যের দায়িত্ব নেবে না।
বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের যেকোনো বক্তব্য, বিবৃতি বা কর্মসূচী শুধুমাত্র দলীয় ওয়েবসাইট, ফেসবুক পেইজ, টুইটার, টেলিগ্রাম ও হোয়াটসঅ্যাপ চ্যানেলে প্রকাশিত হবে এবং এই বক্তব্যই অফিশিয়াল।
Special Announcement:
Any statement made by an individual—whether on local or foreign TV or YouTube channels—using the name of the Awami League is entirely personal.
The Bangladesh Awami League will not take responsibility for such statements.
Any official statement, announcement, or program of the Bangladesh Awami League will only be published through the party’s official website, Facebook page, Twitter, Telegram, and WhatsApp channels, and only these should be considered official.
#Bangladesh #AwamiLeague #BangladeshCrisis
কোন দেশী বা বিদেশী টিভি বা ইউটিউব চ্যানেলে আওয়ামী লীগের নাম নিয়ে কেউ কোন বক্তব্য দিলে তা একান্তই তার ব্যক্তিগত।
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ সেই বক্তব্যের দায়িত্ব নেবে না।
বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের যেকোনো বক্তব্য, বিবৃতি বা কর্মসূচী শুধুমাত্র দলীয় ওয়েবসাইট, ফেসবুক পেইজ, টুইটার, টেলিগ্রাম ও হোয়াটসঅ্যাপ চ্যানেলে প্রকাশিত হবে এবং এই বক্তব্যই অফিশিয়াল।
Special Announcement:
Any statement made by an individual—whether on local or foreign TV or YouTube channels—using the name of the Awami League is entirely personal.
The Bangladesh Awami League will not take responsibility for such statements.
Any official statement, announcement, or program of the Bangladesh Awami League will only be published through the party’s official website, Facebook page, Twitter, Telegram, and WhatsApp channels, and only these should be considered official.
#Bangladesh #AwamiLeague #BangladeshCrisis
সুন্দর বাংলাদেশ,
ইউনুস করলো শেষ!
-----
একটা সময় ছিল, বাংলাদেশ মানে ছিল আত্মবিশ্বাস। মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে থাকা এক জাতি, যাদের নেত্রী শেখ হাসিনা চোখে চোখ রেখে বিশ্বকে দেখাতেন—এই আমরা, আমরা পারি। পদ্মা সেতু, মেট্রো রেল, একের পর এক অবকাঠামো, বিদ্যুৎ, কৃষি, তথ্যপ্রযুক্তি, নারীর ক্ষমতায়ন—সবকিছুর মধ্যে ছিল একটা স্পষ্ট ছন্দ। উন্নয়নের। আগুন ছুঁয়ে ফেলা অদম্য অগ্রগতির।
তারপর, ঠিক যেন কোন ঘুমভাঙা দুঃস্বপ্নের মতো—মঞ্চে এলো মোহাম্মদ ইউনুস। শান্তির পুরস্কারের মোড়কে মোড়ানো এক ক্ষমতালোভী মুখ, যে কিনা জনগণের ভোটে নয়, অদৃশ্য দরজার চাবি ঘুরিয়ে উঠে এলো সিংহাসনে।
সিংহাসনে উঠে এসে কী করলো সে?
দেশ চালানোটা যেন এক্সেল শিটের বাজেট হিসাব। মানুষ নয়, যেন কেবল সংখ্যার খেলা। বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে বেতন আটকে গেলো, কৃষকদের ভর্তুকি কেটে নেওয়া হলো, শিক্ষার্থীদের উপর চাপানো হলো করের বোঝা। বাজারে আগুন, কিন্তু সরকারের গায়ে জল নেই।
জনসংযোগ? শুনলে মনে হয়—লোকজন যেন এ দেশের নাগরিক না, কেউ একটা ‘ডাটা পয়েন্ট’।
ব্যবসায়ীদের ঘাড়ে চাপানো হলো এমন শর্ত, যা তাদের দম বন্ধ করে দেয়। বিদেশি বিনিয়োগকারী মুখ ফিরিয়ে নেয়। দেশি উদ্যোক্তারা ছুটে বেড়ায় বিদেশি ভিসার পেছনে। গ্রামে গঞ্জে ক্ষোভ জমে, শহরে নেমে আসে অনিশ্চয়তা।
শেখ হাসিনা দেশটা যেভাবে গড়ে তুলেছিলেন, ধাপে ধাপে, নিজের পরিশ্রম-মনযোগ-সময় দিয়ে—তার কিছুই যেন আর বাকি নেই। ইউনুস এসে যেন একটা দাগ ঘষে দিলো সেই ছবির ওপর।
এই মানুষটার মুখে যতই শান্তির বুলি থাকুক না কেন, বাস্তবটা হাড়হিম করা। প্রশাসন এখন বেসামাল। মানুষের মুখে হাসি নেই, চোখে স্বপ্ন নেই। আছে শুধু এক চাপা আতঙ্ক—আর কতটা খারাপ হতে পারে?
মোহাম্মদ ইউনুসের সরকার বলেই কিছু নেই, আছে শুধু অস্থিরতা, দিশেহারা সিদ্ধান্ত আর এক অদ্ভুত নিষ্ঠুর উদাসীনতা।
এই সরকার যেন জনগণকে শত্রু ভেবে শাসন করছে।
একটা কথা পরিষ্কার—দেশটা এখন আর জনগণের হাতে নেই।
যা শেখ হাসিনা বানিয়েছিলেন, তা মোহাম্মদ ইউনুস গুঁড়িয়ে দিচ্ছেন চোখের সামনেই।
দিনকে দিন। ধাপে ধাপে। নির্বিকারভাবে।
এটাই কি চেয়েছিল এই দেশের মানুষ?
- না।
কিন্তু এখন তারা দেখছে—একটা সুন্দর দেশ কীভাবে ধ্বংস হয়ে যায় একজন ভুল মানুষ, একটামাত্র ভুল সিদ্ধান্ত আর অসহিষ্ণু ক্ষমতালিপ্সার কারণে।
ইতিহাস তার জবাব চাইবেই।
কিন্তু ভয় হচ্ছে, তখন পর্যন্ত কিছু অবশিষ্ট থাকবে তো?
#YunusMustGo
ইউনুস করলো শেষ!
-----
একটা সময় ছিল, বাংলাদেশ মানে ছিল আত্মবিশ্বাস। মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে থাকা এক জাতি, যাদের নেত্রী শেখ হাসিনা চোখে চোখ রেখে বিশ্বকে দেখাতেন—এই আমরা, আমরা পারি। পদ্মা সেতু, মেট্রো রেল, একের পর এক অবকাঠামো, বিদ্যুৎ, কৃষি, তথ্যপ্রযুক্তি, নারীর ক্ষমতায়ন—সবকিছুর মধ্যে ছিল একটা স্পষ্ট ছন্দ। উন্নয়নের। আগুন ছুঁয়ে ফেলা অদম্য অগ্রগতির।
তারপর, ঠিক যেন কোন ঘুমভাঙা দুঃস্বপ্নের মতো—মঞ্চে এলো মোহাম্মদ ইউনুস। শান্তির পুরস্কারের মোড়কে মোড়ানো এক ক্ষমতালোভী মুখ, যে কিনা জনগণের ভোটে নয়, অদৃশ্য দরজার চাবি ঘুরিয়ে উঠে এলো সিংহাসনে।
সিংহাসনে উঠে এসে কী করলো সে?
দেশ চালানোটা যেন এক্সেল শিটের বাজেট হিসাব। মানুষ নয়, যেন কেবল সংখ্যার খেলা। বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে বেতন আটকে গেলো, কৃষকদের ভর্তুকি কেটে নেওয়া হলো, শিক্ষার্থীদের উপর চাপানো হলো করের বোঝা। বাজারে আগুন, কিন্তু সরকারের গায়ে জল নেই।
জনসংযোগ? শুনলে মনে হয়—লোকজন যেন এ দেশের নাগরিক না, কেউ একটা ‘ডাটা পয়েন্ট’।
ব্যবসায়ীদের ঘাড়ে চাপানো হলো এমন শর্ত, যা তাদের দম বন্ধ করে দেয়। বিদেশি বিনিয়োগকারী মুখ ফিরিয়ে নেয়। দেশি উদ্যোক্তারা ছুটে বেড়ায় বিদেশি ভিসার পেছনে। গ্রামে গঞ্জে ক্ষোভ জমে, শহরে নেমে আসে অনিশ্চয়তা।
শেখ হাসিনা দেশটা যেভাবে গড়ে তুলেছিলেন, ধাপে ধাপে, নিজের পরিশ্রম-মনযোগ-সময় দিয়ে—তার কিছুই যেন আর বাকি নেই। ইউনুস এসে যেন একটা দাগ ঘষে দিলো সেই ছবির ওপর।
এই মানুষটার মুখে যতই শান্তির বুলি থাকুক না কেন, বাস্তবটা হাড়হিম করা। প্রশাসন এখন বেসামাল। মানুষের মুখে হাসি নেই, চোখে স্বপ্ন নেই। আছে শুধু এক চাপা আতঙ্ক—আর কতটা খারাপ হতে পারে?
মোহাম্মদ ইউনুসের সরকার বলেই কিছু নেই, আছে শুধু অস্থিরতা, দিশেহারা সিদ্ধান্ত আর এক অদ্ভুত নিষ্ঠুর উদাসীনতা।
এই সরকার যেন জনগণকে শত্রু ভেবে শাসন করছে।
একটা কথা পরিষ্কার—দেশটা এখন আর জনগণের হাতে নেই।
যা শেখ হাসিনা বানিয়েছিলেন, তা মোহাম্মদ ইউনুস গুঁড়িয়ে দিচ্ছেন চোখের সামনেই।
দিনকে দিন। ধাপে ধাপে। নির্বিকারভাবে।
এটাই কি চেয়েছিল এই দেশের মানুষ?
- না।
কিন্তু এখন তারা দেখছে—একটা সুন্দর দেশ কীভাবে ধ্বংস হয়ে যায় একজন ভুল মানুষ, একটামাত্র ভুল সিদ্ধান্ত আর অসহিষ্ণু ক্ষমতালিপ্সার কারণে।
ইতিহাস তার জবাব চাইবেই।
কিন্তু ভয় হচ্ছে, তখন পর্যন্ত কিছু অবশিষ্ট থাকবে তো?
#YunusMustGo
Crisis Deepens in Bangladesh
Is Muhammad Yunus challenging the military establishment?
https://x.com/albd1971/status/1925981327259537564
Is Muhammad Yunus challenging the military establishment?
https://x.com/albd1971/status/1925981327259537564
সাজুকে না পেয়ে পরিবারের উপর #হামলা — #বিএনপির হাতেই #গণতন্ত্র, মানবতা ও স্বাধীনতার শত্রুতা আবারও প্রমাণিত!
----
বাংলাদেশ বিরোধী অপশক্তি #বিএনপি আবারও তাদের নিকৃষ্ট #সন্ত্রাসী চেহারা উন্মোচন করেছে। গত ৫ আগস্ট রাতের আঁধারে যশোর জেলার আরবপুর ইউনিয়নে ভয়াবহ #সন্ত্রাসী তাণ্ডব চালায় #বিএনপি ক্যাডাররা।
তাদের মূল লক্ষ্য ছিলেন বঙ্গবন্ধু সৈনিকলীগ যশোর জেলার যুগ্ম আহ্বায়ক, স্বেচ্ছাসেবক লীগ ও বিট পুলিশিংয়ের সক্রিয় সংগঠক মোঃ সাজ্জাদ হোসেন সাজু।
তাঁকে বাড়িতে না পেয়ে, প্রতিহিংসার বন্য উন্মাদনায় তারা হামলা চালায় নিরীহ পরিবারের সদস্যদের ওপর। #ভাঙচুর করে #বাড়ি, #লুটে নেয় মালামাল, আর মারধর করে তাঁর স্বজনদের। এটি ছিল রাষ্ট্রের পক্ষে দাঁড়ানো প্রতিটি মানুষের ঘাড়ে ছুরি চালানোর মতো একটি দেশদ্রোহী #আক্রমণ।
এই #বর্বরোচিত #হামলা আবারও প্রমাণ করলো, #বিএনপি-#জামাত গণতন্ত্রে নয় — বরং #আগুন #সন্ত্রাস, #হামলা আর #ষড়যন্ত্রেই বিশ্বাস করে।
#Bangladesh #BangladeshCrisis
----
বাংলাদেশ বিরোধী অপশক্তি #বিএনপি আবারও তাদের নিকৃষ্ট #সন্ত্রাসী চেহারা উন্মোচন করেছে। গত ৫ আগস্ট রাতের আঁধারে যশোর জেলার আরবপুর ইউনিয়নে ভয়াবহ #সন্ত্রাসী তাণ্ডব চালায় #বিএনপি ক্যাডাররা।
তাদের মূল লক্ষ্য ছিলেন বঙ্গবন্ধু সৈনিকলীগ যশোর জেলার যুগ্ম আহ্বায়ক, স্বেচ্ছাসেবক লীগ ও বিট পুলিশিংয়ের সক্রিয় সংগঠক মোঃ সাজ্জাদ হোসেন সাজু।
তাঁকে বাড়িতে না পেয়ে, প্রতিহিংসার বন্য উন্মাদনায় তারা হামলা চালায় নিরীহ পরিবারের সদস্যদের ওপর। #ভাঙচুর করে #বাড়ি, #লুটে নেয় মালামাল, আর মারধর করে তাঁর স্বজনদের। এটি ছিল রাষ্ট্রের পক্ষে দাঁড়ানো প্রতিটি মানুষের ঘাড়ে ছুরি চালানোর মতো একটি দেশদ্রোহী #আক্রমণ।
এই #বর্বরোচিত #হামলা আবারও প্রমাণ করলো, #বিএনপি-#জামাত গণতন্ত্রে নয় — বরং #আগুন #সন্ত্রাস, #হামলা আর #ষড়যন্ত্রেই বিশ্বাস করে।
#Bangladesh #BangladeshCrisis
#ছাত্রদল এখন আধুনিক #শিবির : চোর বানিয়ে পিটাও, ভিডিও করো, মরলে দাফন করো
----
আতিকুর রহমান গাল্টু—একজন সাধারণ ছাত্র। বাবা নেই, মায়ের ভরসা হয়ে বেঁচে থাকা ছেলেটা রাতে ক্লান্ত শরীরে ফিরছিল ইনস্টিটিউট থেকে। তাকে ফোনে ডেকে নেয় ছাত্রদল নেতা মাহী আর কারিগরি ছাত্র আন্দোলনের একজন কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি। বলেছিল, জরুরি কথা আছে। ছেলেটা বলেছিল—পরের দিন দেখা করি, আমি ক্লান্ত। কিন্তু না, তাকে তখনই যেতে বাধ্য করা হয়। তারপর?
তারপর শুরু হয় ১৬ ঘণ্টার একাত্তরের মত নির্যাতন। সন্দেহ—সে নাকি ছাত্রলীগ। নাকি মোবাইল চোর। ওই একগাদা সিনিয়র ভাই (!) মিলে, ঠাণ্ডা মাথায়, প্ল্যান করে, পালা করে, ঘুরিয়ে-ফিরিয়ে গায়ে হাত তোলে। কেউ গলা চেপে ধরে, কেউ বলে “তুই স্বীকার করছিস না কেন?”, কেউ বলে “আবরারের নাম শুনছস?”—এইভাবে তিলে তিলে তাকে ভাঙতে থাকে।
সে তিনবার অজ্ঞান হয়ে পড়ে গেছে—তাও থামে না। মারতে মারতে এমন অবস্থা করে যে পরে মৃত ভেবে ফেলে রেখে যায়। দরজা খুলে যায়, ছেলেটা নিঃশ্বাস নিচ্ছে কি না বুঝতে পেরে পাশের একজন ভয়ে কাঁদতে শুরু করে। এই কাহিনি শুনে গায়ে কাঁটা ওঠে না যাদের, তারা মৃত।
বলে কী—“তুই ছাত্রলীগ করিস।” যেন ছাত্রলীগ করা কোনো অপরাধ, যেন ওটা কোনো ট্যাটু যার জন্য মানুষকে পিটিয়ে মেরে ফেলা যায়। ছাত্রদলের এই বর্বর গোষ্ঠী একটা মোবাইল চুরির গল্প বানিয়ে, আরেকজনের নামে বলে “সে স্বীকার করছে তুই চোর।” আর ওকে বলে “তারা বলেছে তুই চোর।” যেন এটা কোনো ছাত্ররাজনীতি না, কোনো মাদক চক্রের ইন্টারোগেশন।
আতিক বলেছে—“আমার মা একা, আমি এতিম। আমাকে মারবেন না।”
বলেছে—“আমার কিছু হয়ে গেলে আমার মা মরবে।”
বলেছে—“আমি যদি অপরাধ করি, ইনস্টিটিউটকে দেন, পরিবারকে জানান।”
তবু তারা থামেনি। তাদের গায়ে মায়ের কান্নারও কোনো দাম নাই, ছাত্রত্বেরও কোনো মর্যাদা নাই। তারা ছাত্র না, তারা ফিউনেরালে রং লাগাতে আসা নরখাদক।
এই ছেলেগুলো ছাত্রদল করে—একটা নাম, যার পেছনে আছে বিএনপি। এরা রাজনীতি করে না, এরা প্রতিশোধের বীজ বোনে। এরা চায় শিবিরের মত ভয় দেখিয়ে ক্যাম্পাস দখল করতে। আজ গাল্টু, কাল আরেকজন। যখন কেউ প্রতিরোধ করে না, তখন ওরা ভাবতে শেখে—মেরে ফেললেও পার পেয়ে যাব।
আর পুলিশ? হাস্যকর। গাল্টু গিয়ে মামলা করতে চায়—পুলিশ বলে, ইনস্টিটিউটকে জানান। মানে কী? একজন ছাত্র, অচেতন অবস্থায় পড়ে ছিল, নির্যাতিত, হাসপাতালে গিয়ে উঠে দাঁড়াতে পারছে না—সে অভিযোগ করলে সেটা নিতে হবে ইনস্টিটিউটের পারমিশনে? তখন আবার ইনস্টিটিউট বন্ধ, তাই অভিযোগ জমা হয় না।
এটা শুধু একটা ঘটনা না, এটা একটা কাঠামোগত নৃশংসতার দলিল। ছাত্রদল একেকটা ক্যাম্পাসে গ্যাং কালচারে পরিণত হয়েছে। বিএনপি ওদেরকে দিয়ে ভয় দেখায়, পেটায়, মরতে দেয়, তারপর বলে—"আমরা কিছু জানি না।"
#ছাত্রদলের নাম শুনলেই এখন মনে পড়ে—মাহমুদুর রহমানের #নির্যাতন, আবু সুফিয়ানের রডপেটা, গাল্টুর ১৬ ঘণ্টা। এদের কাছে ছাত্রত্ব নেই, পাণ্ডাগিরি আছে। নীতি নেই, আছে শুধু সন্দেহ, মার, #গুজব আর প্রতিশোধ। একজন ছাত্র যদি ছাত্রলীগ করেও থাকে, সেটা কি তার জীবন কেড়ে নেয়ার বৈধতা দেয়?
না। দেয় না।
দেয়নি আবরারের ক্ষেত্রেও।
দেয় না গাল্টুর ক্ষেত্রেও।
গাল্টু বেঁচে গেছে, কোনোভাবে। কিন্তু তার গলা কাঁপে, তার মা আর স্বাভাবিকভাবে ঘুমাতে পারেন না। এই ঘটনা কখনো ভুলে যাবে না কেউ, যদি তার মধ্যে নূন্যতম মনুষ্যত্বও থাকে।
ছাত্রদলের নামে যারা এখনো বুক ফুলিয়ে ঘোরে—তাদের জেনে রাখা উচিত, সময় লাগবে না ইতিহাস ঘাড় ধরে ধরে তোমাদের মুখের থুথু মুছে দেবে।
এটা রাজনীতি না। এটা #গ্যাংস্টারিজম। আর #বিএনপি সেটা লালন করে।
#Bangladesh #BangladeshCrisis
----
আতিকুর রহমান গাল্টু—একজন সাধারণ ছাত্র। বাবা নেই, মায়ের ভরসা হয়ে বেঁচে থাকা ছেলেটা রাতে ক্লান্ত শরীরে ফিরছিল ইনস্টিটিউট থেকে। তাকে ফোনে ডেকে নেয় ছাত্রদল নেতা মাহী আর কারিগরি ছাত্র আন্দোলনের একজন কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি। বলেছিল, জরুরি কথা আছে। ছেলেটা বলেছিল—পরের দিন দেখা করি, আমি ক্লান্ত। কিন্তু না, তাকে তখনই যেতে বাধ্য করা হয়। তারপর?
তারপর শুরু হয় ১৬ ঘণ্টার একাত্তরের মত নির্যাতন। সন্দেহ—সে নাকি ছাত্রলীগ। নাকি মোবাইল চোর। ওই একগাদা সিনিয়র ভাই (!) মিলে, ঠাণ্ডা মাথায়, প্ল্যান করে, পালা করে, ঘুরিয়ে-ফিরিয়ে গায়ে হাত তোলে। কেউ গলা চেপে ধরে, কেউ বলে “তুই স্বীকার করছিস না কেন?”, কেউ বলে “আবরারের নাম শুনছস?”—এইভাবে তিলে তিলে তাকে ভাঙতে থাকে।
সে তিনবার অজ্ঞান হয়ে পড়ে গেছে—তাও থামে না। মারতে মারতে এমন অবস্থা করে যে পরে মৃত ভেবে ফেলে রেখে যায়। দরজা খুলে যায়, ছেলেটা নিঃশ্বাস নিচ্ছে কি না বুঝতে পেরে পাশের একজন ভয়ে কাঁদতে শুরু করে। এই কাহিনি শুনে গায়ে কাঁটা ওঠে না যাদের, তারা মৃত।
বলে কী—“তুই ছাত্রলীগ করিস।” যেন ছাত্রলীগ করা কোনো অপরাধ, যেন ওটা কোনো ট্যাটু যার জন্য মানুষকে পিটিয়ে মেরে ফেলা যায়। ছাত্রদলের এই বর্বর গোষ্ঠী একটা মোবাইল চুরির গল্প বানিয়ে, আরেকজনের নামে বলে “সে স্বীকার করছে তুই চোর।” আর ওকে বলে “তারা বলেছে তুই চোর।” যেন এটা কোনো ছাত্ররাজনীতি না, কোনো মাদক চক্রের ইন্টারোগেশন।
আতিক বলেছে—“আমার মা একা, আমি এতিম। আমাকে মারবেন না।”
বলেছে—“আমার কিছু হয়ে গেলে আমার মা মরবে।”
বলেছে—“আমি যদি অপরাধ করি, ইনস্টিটিউটকে দেন, পরিবারকে জানান।”
তবু তারা থামেনি। তাদের গায়ে মায়ের কান্নারও কোনো দাম নাই, ছাত্রত্বেরও কোনো মর্যাদা নাই। তারা ছাত্র না, তারা ফিউনেরালে রং লাগাতে আসা নরখাদক।
এই ছেলেগুলো ছাত্রদল করে—একটা নাম, যার পেছনে আছে বিএনপি। এরা রাজনীতি করে না, এরা প্রতিশোধের বীজ বোনে। এরা চায় শিবিরের মত ভয় দেখিয়ে ক্যাম্পাস দখল করতে। আজ গাল্টু, কাল আরেকজন। যখন কেউ প্রতিরোধ করে না, তখন ওরা ভাবতে শেখে—মেরে ফেললেও পার পেয়ে যাব।
আর পুলিশ? হাস্যকর। গাল্টু গিয়ে মামলা করতে চায়—পুলিশ বলে, ইনস্টিটিউটকে জানান। মানে কী? একজন ছাত্র, অচেতন অবস্থায় পড়ে ছিল, নির্যাতিত, হাসপাতালে গিয়ে উঠে দাঁড়াতে পারছে না—সে অভিযোগ করলে সেটা নিতে হবে ইনস্টিটিউটের পারমিশনে? তখন আবার ইনস্টিটিউট বন্ধ, তাই অভিযোগ জমা হয় না।
এটা শুধু একটা ঘটনা না, এটা একটা কাঠামোগত নৃশংসতার দলিল। ছাত্রদল একেকটা ক্যাম্পাসে গ্যাং কালচারে পরিণত হয়েছে। বিএনপি ওদেরকে দিয়ে ভয় দেখায়, পেটায়, মরতে দেয়, তারপর বলে—"আমরা কিছু জানি না।"
#ছাত্রদলের নাম শুনলেই এখন মনে পড়ে—মাহমুদুর রহমানের #নির্যাতন, আবু সুফিয়ানের রডপেটা, গাল্টুর ১৬ ঘণ্টা। এদের কাছে ছাত্রত্ব নেই, পাণ্ডাগিরি আছে। নীতি নেই, আছে শুধু সন্দেহ, মার, #গুজব আর প্রতিশোধ। একজন ছাত্র যদি ছাত্রলীগ করেও থাকে, সেটা কি তার জীবন কেড়ে নেয়ার বৈধতা দেয়?
না। দেয় না।
দেয়নি আবরারের ক্ষেত্রেও।
দেয় না গাল্টুর ক্ষেত্রেও।
গাল্টু বেঁচে গেছে, কোনোভাবে। কিন্তু তার গলা কাঁপে, তার মা আর স্বাভাবিকভাবে ঘুমাতে পারেন না। এই ঘটনা কখনো ভুলে যাবে না কেউ, যদি তার মধ্যে নূন্যতম মনুষ্যত্বও থাকে।
ছাত্রদলের নামে যারা এখনো বুক ফুলিয়ে ঘোরে—তাদের জেনে রাখা উচিত, সময় লাগবে না ইতিহাস ঘাড় ধরে ধরে তোমাদের মুখের থুথু মুছে দেবে।
এটা রাজনীতি না। এটা #গ্যাংস্টারিজম। আর #বিএনপি সেটা লালন করে।
#Bangladesh #BangladeshCrisis
গণবিরোধী দুঃশাসন থেকে দেশ বাঁচাতে শেখ হাসিনার প্রত্যাবর্তনই এখন একমাত্র আশা
---
বাংলাদেশের ইতিহাসের এক বিভীষিকাময় সময় অতিক্রম করছে আজ। ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট দেশবিরোধী শক্তি এক নীলনকশা অনুযায়ী গণতান্ত্রিক সরকার উৎখাত করে তথাকথিত অন্তর্বর্তী সরকার প্রতিষ্ঠা করে। নেতৃত্বে বসানো হয় বিদেশি এজেন্ট ও জঙ্গিগোষ্ঠীর পৃষ্ঠপোষক ড. ইউনূসকে। তার পর থেকেই শুরু হয় দমন, নিপীড়ন, হত্যাযজ্ঞ ও অসাংবিধানিক পদক্ষেপের মাধ্যমে একটি স্বাধীন রাষ্ট্রকে ধ্বংস করে দেওয়ার নির্মম চেষ্টা।
আজ দেশজুড়ে চলছে পরিকল্পিত গণহত্যা। রাজনৈতিক পরিচয়ের কারণে খুন হচ্ছেন আওয়ামী লীগসহ মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের নেতা-কর্মীরা। সংখ্যালঘু সম্প্রদায়, বিশেষ করে হিন্দু সম্প্রদায়ের ওপর চলছে ভয়াবহ নিপীড়ন। ঘরবাড়ি জ্বালিয়ে দেওয়া হচ্ছে, নারী-শিশু নির্যাতন এখন নিত্যদিনের ঘটনা। প্রশাসনকে করা হয়েছে দুর্বল ও দলদাসে পরিণত। শিক্ষক সমাজকে অপমান করে তাদের চাকরিচ্যুত করা হচ্ছে। বিচার বিভাগে চলছে স্বেচ্ছাচারিতা, সাংবাদিকদের কণ্ঠরোধ করা হয়েছে। নারী নির্যাতন ও ধর্ষণের পরিমাণ বেড়েছে উদ্বেগজনকভাবে।
এই সরকার সংবিধান সংস্কারের নামে ৩০ লক্ষ শহীদের রক্তে লেখা সংবিধান বাতিলের চেষ্টা চালাচ্ছে। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর নাম ইতিহাস থেকে মুছে ফেলার অপচেষ্টা চালানো হচ্ছে। পাকিস্তানি ভাবধারায় রাষ্ট্র পরিচালনার ইঙ্গিত দিচ্ছে এই অপশক্তি। মুক্তিযুদ্ধের আদর্শ ধ্বংস করে দেশকে পরিণত করা হচ্ছে একটি ধর্মান্ধ, উগ্র জঙ্গিবাদী রাষ্ট্রে। ভারতের মতো বন্ধু রাষ্ট্রের সাথে বৈরিতা সৃষ্টি করে আঞ্চলিক শান্তি-স্থিতিশীলতাকে হুমকির মুখে ফেলা হচ্ছে।
এই ভয়াল পরিস্থিতিতে জাতি তাকিয়ে আছে একমাত্র নেতৃত্বের প্রতীক শেখ হাসিনার দিকে। তিনি শুধু একজন রাজনৈতিক নেতা নন, তিনি এই জাতির আশা, ভরসা ও মুক্তির প্রতীক। তাঁর নেতৃত্বেই বাংলাদেশ ঘুরে দাঁড়িয়েছে, উন্নয়নের রোল মডেলে পরিণত হয়েছে। আজ দেশবাসী বুঝে গেছে, কে দেশপ্রেমিক, আর কে দেশের শত্রু। বাংলাদেশের মানুষ এখন অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছে জাতির রক্ষাকর্তা বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার দৃপ্ত প্রত্যাবর্তনের। তাঁর নেতৃত্বেই বাংলাদেশ আবার ফিরে পাবে গৌরব, মর্যাদা ও স্বাধীনতার প্রকৃত অর্থ।
#Bangladesh #SheikhHasina
---
বাংলাদেশের ইতিহাসের এক বিভীষিকাময় সময় অতিক্রম করছে আজ। ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট দেশবিরোধী শক্তি এক নীলনকশা অনুযায়ী গণতান্ত্রিক সরকার উৎখাত করে তথাকথিত অন্তর্বর্তী সরকার প্রতিষ্ঠা করে। নেতৃত্বে বসানো হয় বিদেশি এজেন্ট ও জঙ্গিগোষ্ঠীর পৃষ্ঠপোষক ড. ইউনূসকে। তার পর থেকেই শুরু হয় দমন, নিপীড়ন, হত্যাযজ্ঞ ও অসাংবিধানিক পদক্ষেপের মাধ্যমে একটি স্বাধীন রাষ্ট্রকে ধ্বংস করে দেওয়ার নির্মম চেষ্টা।
আজ দেশজুড়ে চলছে পরিকল্পিত গণহত্যা। রাজনৈতিক পরিচয়ের কারণে খুন হচ্ছেন আওয়ামী লীগসহ মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের নেতা-কর্মীরা। সংখ্যালঘু সম্প্রদায়, বিশেষ করে হিন্দু সম্প্রদায়ের ওপর চলছে ভয়াবহ নিপীড়ন। ঘরবাড়ি জ্বালিয়ে দেওয়া হচ্ছে, নারী-শিশু নির্যাতন এখন নিত্যদিনের ঘটনা। প্রশাসনকে করা হয়েছে দুর্বল ও দলদাসে পরিণত। শিক্ষক সমাজকে অপমান করে তাদের চাকরিচ্যুত করা হচ্ছে। বিচার বিভাগে চলছে স্বেচ্ছাচারিতা, সাংবাদিকদের কণ্ঠরোধ করা হয়েছে। নারী নির্যাতন ও ধর্ষণের পরিমাণ বেড়েছে উদ্বেগজনকভাবে।
এই সরকার সংবিধান সংস্কারের নামে ৩০ লক্ষ শহীদের রক্তে লেখা সংবিধান বাতিলের চেষ্টা চালাচ্ছে। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর নাম ইতিহাস থেকে মুছে ফেলার অপচেষ্টা চালানো হচ্ছে। পাকিস্তানি ভাবধারায় রাষ্ট্র পরিচালনার ইঙ্গিত দিচ্ছে এই অপশক্তি। মুক্তিযুদ্ধের আদর্শ ধ্বংস করে দেশকে পরিণত করা হচ্ছে একটি ধর্মান্ধ, উগ্র জঙ্গিবাদী রাষ্ট্রে। ভারতের মতো বন্ধু রাষ্ট্রের সাথে বৈরিতা সৃষ্টি করে আঞ্চলিক শান্তি-স্থিতিশীলতাকে হুমকির মুখে ফেলা হচ্ছে।
এই ভয়াল পরিস্থিতিতে জাতি তাকিয়ে আছে একমাত্র নেতৃত্বের প্রতীক শেখ হাসিনার দিকে। তিনি শুধু একজন রাজনৈতিক নেতা নন, তিনি এই জাতির আশা, ভরসা ও মুক্তির প্রতীক। তাঁর নেতৃত্বেই বাংলাদেশ ঘুরে দাঁড়িয়েছে, উন্নয়নের রোল মডেলে পরিণত হয়েছে। আজ দেশবাসী বুঝে গেছে, কে দেশপ্রেমিক, আর কে দেশের শত্রু। বাংলাদেশের মানুষ এখন অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছে জাতির রক্ষাকর্তা বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার দৃপ্ত প্রত্যাবর্তনের। তাঁর নেতৃত্বেই বাংলাদেশ আবার ফিরে পাবে গৌরব, মর্যাদা ও স্বাধীনতার প্রকৃত অর্থ।
#Bangladesh #SheikhHasina
#Live #ShiekhHasina
দায়মুক্তি - বিশেষ পর্ব
জুলাই-আগস্ট থেকে শুরু করে এ যাবত অপশক্তির হাতে শহীদ হওয়া বঙ্গবন্ধুর আদর্শের সৈনিকদের পরিবারের সদস্যদের দুঃখ দুর্দশা ও নির্যাতনের কথা শুনবেন এবং তাঁদের সঙ্গে কথা বলবেন, বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা।
তারিখ: ২৫ মে ২০২৫, রবিবার সময়: রাত ৯টা
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ফেসবুক পেইজ ও ইউটিউব চ্যানেলে।
#ALBDLive #Live
দায়মুক্তি - বিশেষ পর্ব
জুলাই-আগস্ট থেকে শুরু করে এ যাবত অপশক্তির হাতে শহীদ হওয়া বঙ্গবন্ধুর আদর্শের সৈনিকদের পরিবারের সদস্যদের দুঃখ দুর্দশা ও নির্যাতনের কথা শুনবেন এবং তাঁদের সঙ্গে কথা বলবেন, বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা।
তারিখ: ২৫ মে ২০২৫, রবিবার সময়: রাত ৯টা
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ফেসবুক পেইজ ও ইউটিউব চ্যানেলে।
#ALBDLive #Live
The mastermind and enabler of this illegal government's corruption is Muhammad #Yunus. He only knows how to pack his own bags, and in just 9 months, he has taken all the illegal benefits --
👉https://x.com/sajeebwazed/status/1926336227919233384?s=46&t=B2RlW_Ay7qTEEMRM2pP7vA
👉https://x.com/sajeebwazed/status/1926336227919233384?s=46&t=B2RlW_Ay7qTEEMRM2pP7vA
X (formerly Twitter)
Sajeeb Wazed (@sajeebwazed) on X
The mastermind and enabler of this illegal government's corruption is Muhammad #Yunus. He only knows how to pack his own bags, and in just 9 months, he has taken all the illegal benefits --
1. He has unethically quickly dismissed all the cases in his name…
1. He has unethically quickly dismissed all the cases in his name…
জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার বাণী
-----
প্রিয় দেশবাসী,
২৫ মে জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের ১২৬তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে তাঁর প্রতি শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করছি। কবি কাজী নজরুল ছিলেন বিদ্রোহ ও সাম্যের কবি। ছিলেন বাংলা সাহিত্য, সংগীত ও সংস্কৃতির অন্যতম প্রধান পুরুষ। ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলনের সময় তাঁর লেখালিখি ধুমকেতুর মতো জাগিয়ে তুলেছিল ভারতবাসীকে। সে-কারণেই তিনি উপাধি লাভ করেন ‘বিদ্রোহী কবি। তিনি সাম্রাজ্যবাদ, নিপীড়ন, অনাচার, বৈষম্য, শোষণ ও পরাধীনতার বিরুদ্ধে অগ্নিকণ্ঠে সোচ্চার হয়ে লিখেছেন অসংখ্য গল্প, কবিতা, উপন্যাস ও গান। বিদ্রোহী কবি হলেও তাঁর প্রেমিক রূপ ছিল প্রবাদপ্রতিম।
প্রিয় দেশবাসী,
১৯৫৪ সাল। কবি কাজী নজরুল ইসলাম তখন অসুস্থ। সাময়িক সময়ের জন্য কলকাতায় অবস্থানকালে মনের টানে অসুস্থ কবিকে দেখতে মন্মথ দত্ত রোডের বাড়িতে যান বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। সঙ্গে ছিলেন ডেপুটি হাই কমিশনে কর্মরত আসাদুল হকসহ দুজন প্রেস অ্যাটাশে। কবির জন্য বঙ্গবন্ধু নিয়ে যান একগুচ্ছ রজনীগন্ধা ও সন্দেশের একটি প্যাকেট। কবির বাসায় যখন তিনি যান, তখন কবি শুয়ে বিশ্রাম করছিলেন। আগন্তুককে প্রবেশ করতে দেখে কবি উঠে বসেন। বঙ্গবন্ধু তাঁকে হাত উঠিয়ে সালাম জানান এবং তাঁর হাতে রজনীগন্ধার গুচ্ছ দেন। কবি হাত বাড়িয়ে তা গ্রহণ করেন।
পরবর্তী সময়ের রাজনৈতিক আন্দোলন-সংগ্রামে বক্তৃতা দেয়ার সময় বঙ্গবন্ধু কবি নজরুলকে উদ্ধৃত করেছেন উদারচিত্তে। এই বাংলাকে তিনি ‘নজরুলের বাংলা’ বলেও অভিহিত করেন।
সম্মানিত দেশবাসী,
বাংলাদেশের স্বাধীনতার পর পাকিস্তানি কারাগার থেকে মুক্ত হয়ে দেশে প্রত্যাবর্তনের পর পরই কবি কাজী নজরুল ইসলামকে সম্মানিত করার পদক্ষেপ নেন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। ১৩ জানুয়ারি ১৯৭২ সালে প্রথম মন্ত্রিসভা বৈঠকে কাজী নজরুল ইসলামের ‘চল চল চল’ গানকে জাতীয় কুচকাওয়াজ বা রণসংগীত হিসেবে নির্বাচন করা হয়। এরপরে কবিকে বাংলাদেশে নিয়ে আসার পদক্ষেপ নেওয়া হয়। ৬-৮ ফেব্রুয়ারি ১৯৭২ সালে কলকাতা সফরকালে বঙ্গবন্ধু এই বিষয়ে কথা বলেন কবিপুত্র কাজী সব্যসাচী ও কাজী অনিরুদ্ধের সঙ্গে। অতঃপর কবির জন্মদিন পালনের একদিন পূর্বে ২৩ মে ১৯৭২ সালে কবিসহ পরিবারের সদস্যদের ঢাকা আনা হয়। তাঁদের বসবাসের জন্য বরাদ্দ করা হয় একটি সরকারি বাড়ি (বর্তমান কবি নজরুল ইন্সটিটিউট) এবং প্রয়োজনীয় ভাতা। এ জন্য অনেক কাঠখড় পোড়াতে হয়েছিল। সম্মতির জন্য ভারতের প্রধানমন্ত্রী শ্রীমতি ইন্দিরা গান্ধীকে পত্র লিখে এবং টেলিফোনে অনুরোধ করতে হয়েছিল বঙ্গবন্ধুকে। বঙ্গবন্ধু কর্তৃক কবি নজরুল ইসলামকে বাঙালি জাতিসত্তা বিনির্মাণের ঐতিহাসিক রূপকার হিসেবেও সম্বোধিত করা হয়। আজ একথা বলা অত্যুক্তি নয় যে, সেদিন বঙ্গবন্ধু কর্তৃক যথাযত উদ্যোগ গ্রহণ করা না হলে; আমরা কোনোভাবেই কবিকে ভারত থেকে বাংলাদেশে আনতে পারতাম না।
মুক্তিকামী দেশবাসী,
দেশের এই ক্রান্তিলগ্নে, যখন আমাদের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব হুমকির মুখে, যখন দেশবিরোধী অপশক্তি সুপরিকল্পিতভাবে বাঙালি সংস্কৃতিকে নিষ্প্রাণ করে দিচ্ছে, তখন আমাদের নজরুলচর্চা আরও বেশি প্রাসঙ্গিক হয়ে উঠেছে। কেননা কাজী নজরুল ইসলাম সব ধরনের ঐক্য ও সম্প্রীতির কথা বলেছেন। তিনি বাঙালি সংস্কৃতির সর্বমানবিক চেতনার উন্মেষ ঘটিয়ে আমাদের আত্মশক্তিকে সুদৃঢ় করার কথা বলেছেন। বাংলাদেশকে বাঁচাতে হলে একাত্তরের বীর বাঙালির মতো আমাদের আরও একবার ঝাঁপিয়ে পড়তে হবে। এই ক্রান্তিকালে একাত্তরের মুক্তিযোদ্ধাদের মতো আমাদেরও কাজী নজরুল ইসলামের কাছ থেকে শক্তি ও প্রেরণা নিতে হবে। বাঙালির আত্মপরিচয় ও আত্মশক্তিতে বলীয়ান হয়ে দেশবিরোধী অপশক্তির কবল থেকে দেশ ও দেশের মানুষকে মুক্ত করতে হবে।
জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের ১২৬তম জন্মবার্ষিকীতে আমি আবারও তাঁর স্মৃতি ও সৃষ্টির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানাচ্ছি।
জয় বাংলা। জয় বঙ্গবন্ধু।
আঁধার কেটে ভোর হোক
বাংলাদেশ মুক্তি পাক।
প্রেস বিজ্ঞপ্তি
তারিখ: ২৪ মে ২০২৫
-----
প্রিয় দেশবাসী,
২৫ মে জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের ১২৬তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে তাঁর প্রতি শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করছি। কবি কাজী নজরুল ছিলেন বিদ্রোহ ও সাম্যের কবি। ছিলেন বাংলা সাহিত্য, সংগীত ও সংস্কৃতির অন্যতম প্রধান পুরুষ। ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলনের সময় তাঁর লেখালিখি ধুমকেতুর মতো জাগিয়ে তুলেছিল ভারতবাসীকে। সে-কারণেই তিনি উপাধি লাভ করেন ‘বিদ্রোহী কবি। তিনি সাম্রাজ্যবাদ, নিপীড়ন, অনাচার, বৈষম্য, শোষণ ও পরাধীনতার বিরুদ্ধে অগ্নিকণ্ঠে সোচ্চার হয়ে লিখেছেন অসংখ্য গল্প, কবিতা, উপন্যাস ও গান। বিদ্রোহী কবি হলেও তাঁর প্রেমিক রূপ ছিল প্রবাদপ্রতিম।
প্রিয় দেশবাসী,
১৯৫৪ সাল। কবি কাজী নজরুল ইসলাম তখন অসুস্থ। সাময়িক সময়ের জন্য কলকাতায় অবস্থানকালে মনের টানে অসুস্থ কবিকে দেখতে মন্মথ দত্ত রোডের বাড়িতে যান বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। সঙ্গে ছিলেন ডেপুটি হাই কমিশনে কর্মরত আসাদুল হকসহ দুজন প্রেস অ্যাটাশে। কবির জন্য বঙ্গবন্ধু নিয়ে যান একগুচ্ছ রজনীগন্ধা ও সন্দেশের একটি প্যাকেট। কবির বাসায় যখন তিনি যান, তখন কবি শুয়ে বিশ্রাম করছিলেন। আগন্তুককে প্রবেশ করতে দেখে কবি উঠে বসেন। বঙ্গবন্ধু তাঁকে হাত উঠিয়ে সালাম জানান এবং তাঁর হাতে রজনীগন্ধার গুচ্ছ দেন। কবি হাত বাড়িয়ে তা গ্রহণ করেন।
পরবর্তী সময়ের রাজনৈতিক আন্দোলন-সংগ্রামে বক্তৃতা দেয়ার সময় বঙ্গবন্ধু কবি নজরুলকে উদ্ধৃত করেছেন উদারচিত্তে। এই বাংলাকে তিনি ‘নজরুলের বাংলা’ বলেও অভিহিত করেন।
সম্মানিত দেশবাসী,
বাংলাদেশের স্বাধীনতার পর পাকিস্তানি কারাগার থেকে মুক্ত হয়ে দেশে প্রত্যাবর্তনের পর পরই কবি কাজী নজরুল ইসলামকে সম্মানিত করার পদক্ষেপ নেন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। ১৩ জানুয়ারি ১৯৭২ সালে প্রথম মন্ত্রিসভা বৈঠকে কাজী নজরুল ইসলামের ‘চল চল চল’ গানকে জাতীয় কুচকাওয়াজ বা রণসংগীত হিসেবে নির্বাচন করা হয়। এরপরে কবিকে বাংলাদেশে নিয়ে আসার পদক্ষেপ নেওয়া হয়। ৬-৮ ফেব্রুয়ারি ১৯৭২ সালে কলকাতা সফরকালে বঙ্গবন্ধু এই বিষয়ে কথা বলেন কবিপুত্র কাজী সব্যসাচী ও কাজী অনিরুদ্ধের সঙ্গে। অতঃপর কবির জন্মদিন পালনের একদিন পূর্বে ২৩ মে ১৯৭২ সালে কবিসহ পরিবারের সদস্যদের ঢাকা আনা হয়। তাঁদের বসবাসের জন্য বরাদ্দ করা হয় একটি সরকারি বাড়ি (বর্তমান কবি নজরুল ইন্সটিটিউট) এবং প্রয়োজনীয় ভাতা। এ জন্য অনেক কাঠখড় পোড়াতে হয়েছিল। সম্মতির জন্য ভারতের প্রধানমন্ত্রী শ্রীমতি ইন্দিরা গান্ধীকে পত্র লিখে এবং টেলিফোনে অনুরোধ করতে হয়েছিল বঙ্গবন্ধুকে। বঙ্গবন্ধু কর্তৃক কবি নজরুল ইসলামকে বাঙালি জাতিসত্তা বিনির্মাণের ঐতিহাসিক রূপকার হিসেবেও সম্বোধিত করা হয়। আজ একথা বলা অত্যুক্তি নয় যে, সেদিন বঙ্গবন্ধু কর্তৃক যথাযত উদ্যোগ গ্রহণ করা না হলে; আমরা কোনোভাবেই কবিকে ভারত থেকে বাংলাদেশে আনতে পারতাম না।
মুক্তিকামী দেশবাসী,
দেশের এই ক্রান্তিলগ্নে, যখন আমাদের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব হুমকির মুখে, যখন দেশবিরোধী অপশক্তি সুপরিকল্পিতভাবে বাঙালি সংস্কৃতিকে নিষ্প্রাণ করে দিচ্ছে, তখন আমাদের নজরুলচর্চা আরও বেশি প্রাসঙ্গিক হয়ে উঠেছে। কেননা কাজী নজরুল ইসলাম সব ধরনের ঐক্য ও সম্প্রীতির কথা বলেছেন। তিনি বাঙালি সংস্কৃতির সর্বমানবিক চেতনার উন্মেষ ঘটিয়ে আমাদের আত্মশক্তিকে সুদৃঢ় করার কথা বলেছেন। বাংলাদেশকে বাঁচাতে হলে একাত্তরের বীর বাঙালির মতো আমাদের আরও একবার ঝাঁপিয়ে পড়তে হবে। এই ক্রান্তিকালে একাত্তরের মুক্তিযোদ্ধাদের মতো আমাদেরও কাজী নজরুল ইসলামের কাছ থেকে শক্তি ও প্রেরণা নিতে হবে। বাঙালির আত্মপরিচয় ও আত্মশক্তিতে বলীয়ান হয়ে দেশবিরোধী অপশক্তির কবল থেকে দেশ ও দেশের মানুষকে মুক্ত করতে হবে।
জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের ১২৬তম জন্মবার্ষিকীতে আমি আবারও তাঁর স্মৃতি ও সৃষ্টির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানাচ্ছি।
জয় বাংলা। জয় বঙ্গবন্ধু।
আঁধার কেটে ভোর হোক
বাংলাদেশ মুক্তি পাক।
প্রেস বিজ্ঞপ্তি
তারিখ: ২৪ মে ২০২৫
বড় ভাই কে না পেয়ে ছোট ভাইকে তুলে নিয়ে #হত্যা — ইউনুস প্রশাসনের #বর্বর #নির্যাতনের শিকার সোহাগ!
দাউদকান্দির মোহাম্মদপুর ইউনিয়নে ২৭ এপ্রিল রাত ৩টায় ঘটে যায় রাষ্ট্রীয় #সন্ত্রাসের এক বীভৎস ঘটনা। রাজনৈতিক প্রতিহিংসায় যুবলীগ নেতা জায়েদ ভূঁইয়ার অনুপস্থিতিতে, তার নিরীহ ছোট ভাই সোহাগকে ঘর থেকে তুলে নেয় পুলিশ। নেতৃত্বে ছিলেন দাউদকান্দি থানার এসআই আবু বকর — যার হিংস্র প্রহারে থানা থেকে কারাগার, আর সেখান থেকে মৃত্যুশয্যা অবধি এক নরকযন্ত্রণার পথ পাড়ি দেয় সোহাগ।টানা ২০ দিন মৃত্যুর সাথে লড়াই করে অবশেষে ২১ মে ঢাকা মেডিকেলে মৃত্যুবরণ করে সে।
জায়েদকে না পেয়ে তার ভাইকে তুলে এনে #হত্যা - এই হত্যা পরিকল্পিত।এটি এক ভয়াল বার্তা, যে “ইউনুসের শাসনে কেউ নিরাপদ নয়। এই হত্যার দায় শুধু পুলিশ সদস্যদের নয়, এর মূল মাস্টারমাইন্ড ইউনুস নিজে।
ইউনুসের শাসন মানে গুম, খুন আর ভয়। এবার সময় এসেছে প্রতিরোধ গড়ার।
হটাও ইউনুস , বাচাও দেশ!
#Bangladesh #BangladeshCrisis #YunusMustGo
দাউদকান্দির মোহাম্মদপুর ইউনিয়নে ২৭ এপ্রিল রাত ৩টায় ঘটে যায় রাষ্ট্রীয় #সন্ত্রাসের এক বীভৎস ঘটনা। রাজনৈতিক প্রতিহিংসায় যুবলীগ নেতা জায়েদ ভূঁইয়ার অনুপস্থিতিতে, তার নিরীহ ছোট ভাই সোহাগকে ঘর থেকে তুলে নেয় পুলিশ। নেতৃত্বে ছিলেন দাউদকান্দি থানার এসআই আবু বকর — যার হিংস্র প্রহারে থানা থেকে কারাগার, আর সেখান থেকে মৃত্যুশয্যা অবধি এক নরকযন্ত্রণার পথ পাড়ি দেয় সোহাগ।টানা ২০ দিন মৃত্যুর সাথে লড়াই করে অবশেষে ২১ মে ঢাকা মেডিকেলে মৃত্যুবরণ করে সে।
জায়েদকে না পেয়ে তার ভাইকে তুলে এনে #হত্যা - এই হত্যা পরিকল্পিত।এটি এক ভয়াল বার্তা, যে “ইউনুসের শাসনে কেউ নিরাপদ নয়। এই হত্যার দায় শুধু পুলিশ সদস্যদের নয়, এর মূল মাস্টারমাইন্ড ইউনুস নিজে।
ইউনুসের শাসন মানে গুম, খুন আর ভয়। এবার সময় এসেছে প্রতিরোধ গড়ার।
হটাও ইউনুস , বাচাও দেশ!
#Bangladesh #BangladeshCrisis #YunusMustGo