Bangladesh Awami League
93.6K subscribers
9.84K photos
2.79K videos
18 files
10.5K links
Official Telegram Channel of Bangladesh Awami League.
Stay Connceted on Web 👉 www.albd.org
Follow us on -
🔴 Insta 👉 https://instagram.com/albd1949
🟣 Tw 👉 https://twitter.com/albd1971
🔵 FB 👉https://www.facebook.com/awamileague.1949
Download Telegram
🛑#Sheikh Hasina #Live #Today

জুলাই-আগস্টে হত্যাকাণ্ডের শিকার আওয়ামী লীগের নেতা কর্মীদের পরিবার-পরিজনের কথা শুনছেন এবং বক্তব্য রাখছেন, বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা।

🎦https://www.facebook.com/share/v/1BdRuWvXEu/?mibextid=wwXIfr
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ: আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে গণতন্ত্রের জন্য উদ্বেগ
----

ড. ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকার কর্তৃক আওয়ামী লীগের সব কার্যক্রম নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে ব্যাপক উদ্বেগের জন্ম দিয়েছে।

#সন্ত্রাসবিরোধী আইনের আওতায় জারি করা এই নিষেধাজ্ঞাকে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ার জন্য হুমকি হিসেবে দেখা হচ্ছে, যা বাংলাদেশের রাজনৈতিক ভবিষ্যৎ নিয়ে গভীর শঙ্কা তৈরি করেছে। আওয়ামী লীগ এই পদক্ষেপকে “#অবৈধ” ও “#অসাংবিধানিক” বলে প্রত্যাখ্যান করেছে এবং আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের কাছে নিরপেক্ষ নির্বাচন ও গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারে হস্তক্ষেপের আহ্বান জানানো হচ্ছে।

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম এই নিষেধাজ্ঞাকে বাংলাদেশের বহুদলীয় গণতন্ত্রের জন্য মারাত্মক হুমকি হিসেবে চিহ্নিত করেছে। দ্য ওয়াশিংটন পোস্ট জানিয়েছে, আওয়ামী লীগ এই সিদ্ধান্তকে “বিভেদ সৃষ্টিকারী” এবং “গণতান্ত্রিক নীতির উপর আঘাত” বলে অভিহিত করেছে, যা সমাজে বিভক্তি বাড়াচ্ছে এবং ভিন্নমত দমন করছে।

আল জাজিরা প্রতিবেদন করেছে, ‘হাজার হাজার’ বিক্ষোভকারী, যার মধ্যে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) এবং #জামায়াতে #ইসলামীর সমর্থকরা ছিল, নিষেধাজ্ঞার দাবিতে রাস্তায় নেমেছিল, যা সরকারের এই পদক্ষেপকে ত্বরান্বিত করেছে।

দ্য গার্ডিয়ান উল্লেখ করেছে, এই নিষেধাজ্ঞা জাতীয় নিরাপত্তা ও জুলাইয়ের বৈছা কর্মীদের সুরক্ষার জন্য বলে সরকার দাবি করলেও, এটি গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়াকে দুর্বল করছে।

হিউস্টন ক্রনিকল লিখেছে, বাংলাদেশের রাজনীতি এখন এক সন্ধিক্ষণে। জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশনার কার্যালয়ের প্রতিবেদনে ‘এমন রাজনৈতিক দলের নিষেধাজ্ঞা থেকে বিরত থাকার’ সুপারিশ করা হয়েছে যা প্রকৃত বহুদলীয় গণতন্ত্রে প্রত্যাবর্তনকে ক্ষতিগ্রস্ত করবে এবং বাংলাদেশী ভোটারদের একটি বৃহৎ অংশকে কার্যকরভাবে ভোটাধিকার থেকে বঞ্চিত করবে।

টাইমস অফ ইন্ডিয়া এবং বিজনেস স্ট্যান্ডার্ড জানিয়েছে, নিষেধাজ্ঞা আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে আওয়ামী লীগের বিচার সম্পন্ন না হওয়া পর্যন্ত বহাল থাকবে।

তবে, দ্য প্রিন্ট এবং লাইভমিন্ট সতর্ক করেছে যে, এই পদক্ষেপ ভোটারদের একটি বড় অংশকে ভোটাধিকার থেকে বঞ্চিত করতে পারে, যা বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক কাঠামোকে ক্ষতিগ্রস্ত করবে।

দ্য ট্রিবিউন জানিয়েছে, আওয়ামী লীগ এই নিষেধাজ্ঞাকে প্রত্যাখ্যান করে তাদের কার্যক্রম চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছে, যা রাজনৈতিক উত্তেজনাকে আরও বাড়িয়ে তুলতে পারে।

জাতিসংঘের মানবাধিকার কার্যালয় ফেব্রুয়ারি ২০২৫-এ একটি প্রতিবেদনে রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধ না করার পরামর্শ দিয়েছিল। প্রতিবেদনে বলা হয়, এ ধরনের নিষেধাজ্ঞা “প্রকৃত বহুদলীয় গণতন্ত্রে ফিরে আসার পথে বাধা সৃষ্টি করবে” এবং বাংলাদেশের ভোটারদের একটি উল্লেখযোগ্য অংশকে ভোটাধিকার থেকে বঞ্চিত করতে পারে।

জাতিসংঘের এই সতর্কতা সত্ত্বেও, ইউনূস সরকার এগিয়ে গেছে, যা আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের মধ্যে উদ্বেগকে আরও গভীর করেছে।

আওয়ামী লীগের ছাত্র সংগঠন বাংলাদেশ ছাত্রলীগ গত অক্টোবরে “#সন্ত্রাসী সংগঠন” হিসেবে নিষিদ্ধ হয়। আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল জানিয়েছেন, নিষেধাজ্ঞা জাতীয় নিরাপত্তা, জুলাই আন্দোলনকারীদের সুরক্ষা এবং ট্রাইব্যুনালের বাদী ও সাক্ষীদের নিরাপত্তার জন্য নেওয়া হয়েছে।

আওয়ামী লীগের বিচারকে সমর্থন করলেও দল নিষিদ্ধকরণের বিরোধিতা করেছে #বিএনপি। দলটি ডিসেম্বর ২০২৫-এ নির্বাচন চায়, কিন্তু সরকার জানিয়েছে, সংস্কারের অগ্রগতির উপর নির্ভর করে নির্বাচন জুন ২০২৬ পর্যন্ত পিছিয়ে যেতে পারে। এনসিপি এবং #জামায়াতে #ইসলামীর মতো দলগুলো নিষেধাজ্ঞার জন্য চাপ সৃষ্টি করছে, যা রাজনৈতিক সমীকরণকে জটিল করছে।

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম এবং বিশ্লেষকরা সতর্ক করেছেন যে, আওয়ামী লীগের নিষেধাজ্ঞা বাংলাদেশের রাজনৈতিক স্থিতিশীলতাকে বিপন্ন করতে পারে। লাইভমিন্ট এবং দ্য প্রিন্ট জানিয়েছে, এই পদক্ষেপ ভোটারদের একটি বড় অংশকে রাজনৈতিক প্রক্রিয়া থেকে বাদ দিতে পারে।

আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়, বিশেষ করে জাতিসংঘ এবং প্রভাবশালী দেশগুলোর উচিত এই পরিস্থিতি নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করা। বাংলাদেশে নিরপেক্ষ নির্বাচন এবং বহুদলীয় গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারে তাদের সক্রিয় ভূমিকা পালন করা প্রয়োজন।

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধকরণ বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে একটি তাৎপর্যপূর্ণ ঘটনা। আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম এই সিদ্ধান্তকে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ার জন্য হুমকি হিসেবে দেখছে এবং বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করছে। আওয়ামী লীগ দাবি করেছে, এই নিষেধাজ্ঞা তাদের স্বাধীনতার ইতিহাসে অবদানের প্রতি অবিচার। আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের হস্তক্ষেপ ছাড়া এই সংকট রাজনৈতিক অস্থিরতাকে আরও গভীর করতে পারে।
ইউনুস গং আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের ঘোষণা দিয়েছে ২০২৪ এর সেপ্টেম্বরে!

দুদিন পরপর দেশ বিক্রির ঘটনা ধামাচাপা দেওয়ার নাটক জাতি বুঝতে পারে।

#YunusMustGo
আওয়ামী লীগ একাধিকবার রাজনৈতিক সংকট নাহলে সামরিক শাসনের মুখে কার্যত নিষ্ক্রিয় হয়ে পড়েছিল। তবে প্রতিবারই আবার সংগঠিত হয়ে রাজনীতিতে ফিরে এসেছে।

👉 https://www.bbc.com/bengali/articles/cy0kg077502o
ইতিহাসের ধারাবাহিকতা আওয়ামী লীগ মানেই বাংলাদেশ
---
স্বাধীন বাংলাদেশের জন্মই হয়েছিল একটি রাজনৈতিক দলের নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ। ইতিহাসের এমন কোনো অধ্যায় নেই যেখানে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ, গণতন্ত্রের আন্দোলন, বা সমাজ-সংস্কারের সংগ্রামে আওয়ামী লীগের নাম জড়িত নেই। সেই দলকে আজ নিষিদ্ধ করার কল্পনা করা বা আওয়াজ তোলা এক ভয়ঙ্কর ষড়যন্ত্র, যা দেশের স্বাধীনতা, ইতিহাস ও জনগণের রায়কে অবজ্ঞা করার নামান্তর।

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে ১৯৭১ সালে যে স্বাধীনতার সূর্য উদিত হয়েছিল, তার মূল ভিত্তি ছিল আওয়ামী লীগ। একুশে ফেব্রুয়ারি থেকে শুরু করে ছয় দফা, ’৬৯-এর গণআন্দোলন এবং অবশেষে ’৭০-এর নির্বাচনে নিরঙ্কুশ জয় এই সবই আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে সংঘটিত। কাজেই, আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করার মানে হচ্ছে স্বাধীনতার নেতৃত্বকে অস্বীকার করা।

এ ধরনের চিন্তা আসতে পারে কেবল সেই শক্তির পক্ষ থেকে, যারা মুক্তিযুদ্ধের বিপক্ষে ছিল, যারা #পাকিস্তানি ভাবধারায় বিশ্বাস করে, এবং যারা বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বে আঘাত করতে চায়।

বর্তমানে একটি চক্র “নিরপেক্ষতা”র নামে আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করার মত বিকৃত ধারণা প্রচার করছে। তারা বলছে, “আওয়ামী লীগ দেশে একদলীয় শাসন কায়েম করেছে”, অথচ বাস্তবতা হচ্ছে বাংলাদেশের মানুষ বারবার ব্যালটের মাধ্যমে আওয়ামী লীগকে ভোট দিয়ে ক্ষমতায় এনেছে। জনগণের এই রায়কে অস্বীকার করা মানে গণতন্ত্রেরই অস্বীকৃতি।

আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করার দুঃস্বপ্ন দেখা স্বাধীনতার চেতনার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র।

#Bangladesh #BangladeshCrisis #AwamiLeague #YunusMustGo
ভোলার চরফ্যাশনে ইউনুসের মদদে এনসিপির আওয়ামী লীগ কার্যালয় দখল!
-------

ভোলা জেলার চরফ্যাশনে আওয়ামী লীগের ঐতিহাসিক কার্যালয় দখল করে নিয়েছে ইউনুসের মদদপুষ্ট এনসিপি। এ ঘটনা শুধু একটি রাজনৈতিক দখল নয়—এটি একটি গভীর ষড়যন্ত্র, যার পেছনে কাজ করছে স্বাধীনতাবিরোধী চক্র ও #বিএনপি-#জামাতের আদর্শে বিশ্বাসী নব্য দালালরা।

চরফ্যাশনে ষড়যন্ত্রকারীদের ঠাঁই নেই। #দখলদারদের হাত থেকে মুক্ত হবে আওয়ামী লীগ কার্যালয়—জনগণের শক্তিতেই!

#Bangladesh #BangladeshCrisis #YunusMustGo
তালিকাভুক্ত ১৯৩ সাংবাদিক: তালিকাভুক্ত সাংবাদিকদের কণ্ঠরোধ করছে #ইউনুস ও তার মিত্ররা!
--
বাংলাদেশের সাংবাদিকতার ইতিহাসে আরেকটি অন্ধকার দিন লেখা হলো যখন ইউনুস সরকার ১৯৩ জন বিশিষ্ট সাংবাদিককে 'আওয়ামী লীগের দোসর' ও '#ফ্যাসিবাদের সহযোগী' বলে কুৎসিতভাবে তালিকাভুক্ত করেছে। দেশের প্রায় সকল মিডিয়া ও সংবাদমাধ্যমের সাংবাদিকদের এভাবে টার্গেট করা প্রমাণ করে — দেশে এখন আর সাংবাদিকতা স্বাধীন নয়, বরং ভয় ও প্রতিশোধের সংস্কৃতিতে বন্দী।

#জামায়াত ও #এনসিপি-র সমালোচনায় যেসব সাংবাদিক খবর করেছেন, তাদের চাকরি হারানোর মতো নজির সৃষ্টি হয়েছে। অনেককে #মব জাস্টিসের শিকার হতে হয়েছে, এবং কিছু সংবাদ প্রতিষ্ঠানকে অর্থনৈতিক চাপ ও সামাজিক হুমকির সম্মুখীন করা হয়েছে।

একজন প্রবীণ সাংবাদিক বলেন, “আমরা সংবাদ করি সত্য প্রকাশের জন্য, কিন্তু এখন সত্য বলাই যেন অপরাধ। গণতন্ত্রের নামে যারা সাংবাদিক দমন করছে, তারা আসলে নব্য ফ্যাসিস্ট।”

#Bangladesh #BangladeshCrisis #YunusMustGo
অন্তর্বর্তী নয়, অন্তর্ঘাতী সরকার : ইউনূসের অধীনে অর্থনীতির মৃত্যু
----
বাংলাদেশের ইতিহাসে বিএনপি, জাতীয় পার্টি, ইসলামিক জিহাদি #জঙ্গি কিংবা সামরিক বাহিনী থেকে অনেক অদক্ষ নেতা এসেছেন। কেউ কেউ ব্যর্থ হয়েছেন, কেউ কেউ দিশাহীন ছিলেন। কিন্তু ড. মুহাম্মদ ইউনূস তাদের সবার থেকে ভিন্ন—কারণ তিনি ব্যর্থতারও ব্যর্থ রূপ। এক কথায় : সুপার ফ্লপ।

নোবেল পাওয়ার ঢাল পিঠে বেঁধে যিনি দেশের নেতৃত্ব নিতে এসেছিলেন, তিনি ৯ মাসে প্রমাণ করেছেন—দেশ চালানো সেলফি তোলা না, আর অর্থনীতি চালানো গ্রামীণ মডেলের ভাষণ না। কেবল বিদেশ সফর আর ফাঁকা কথার ফুলঝুরি দিয়ে দেশ চলে না। এখন প্রশ্ন উঠছে—ড. ইউনূস নিজেই জানতেন না, নাকি জেনেও ছলনা করছিলেন?
দেশে #আগুন, আর ইউনূস বিদেশ ভ্রমণে মত্ত

এই ৯ মাসে দেশের অভ্যন্তরে অর্থনৈতিক স্থবিরতা, বৈদেশিক ঋণের সংকট, প্রকল্প বাস্তবায়নে ভাঙন—সবকিছু যখন তলানিতে, তখন ইউনূস যুক্তরাষ্ট্র, চীন, কাতার, থাইল্যান্ড সফরে ঘুরে ঘুরে কাঁধে ব্যাগ ঝুলিয়ে নিজের মুখ ফের ক্যামেরায় রাখার খেলায় ব্যস্ত ছিলেন। ফলাফল কী?

➤ ঋণ প্রতিশ্রুতি ধসের মুখে
➤ অর্থ ছাড় কমে গেছে
➤ উন্নয়ন থেমে আছে
➤ বিনিয়োগকারীরা পালাচ্ছে

এক কথায় : বাংলাদেশ তার ইতিহাসের সবচেয়ে অনুৎপাদনশীল, নিরুৎসাহী ও ‘ফাঁপা’ প্রশাসনের অধীনে চলছে।
নেতা না, একটা ‘পলিশড ফেইলিওর’

ড. ইউনূস হচ্ছেন সেই চরিত্র, যিনি কথার ফুলঝুরি দেন, কিন্তু বাস্তব সিদ্ধান্তে মুখ থুবড়ে পড়েন। বিদেশিদের কাছে ভালো সাজতে গিয়ে দেশি বাস্তবতা ভুলে গেছেন। দাতারা এখন বুঝে ফেলেছে—এই সরকার কোনো গভীরতা নেই, কোনো পরিকল্পনা নেই, শুধু কসমেটিক্স।

দেশের প্রকল্প বাস্তবায়নের হার গত ১০ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন। অথচ ২ লাখ কোটির ওপরে বরাদ্দ পড়ে আছে। এই লজ্জা কি কেউ গায়ে মাখে? ইউনূস সরকার তো যেন ‘যা হবার হোক’ নীতিতে চলছে। তিনি ভাবছেন, কেউ বুঝবে না, তিনি কীভাবে এক ব্যর্থতার বুদবুদের ভেতরে নিজেকে জাহির করছেন।
নিজের ব্যর্থতা ঢাকতে উন্নয়ন সহযোগীদের দোষ চাপানো হচ্ছে

যখন কিছুই কাজ করে না, তখন শুরু হয় নাটক। এবারও তাই। এখন বলা হচ্ছে—দাতারা অর্থ ছাড় দিচ্ছে না কারণ তারা ‘স্থিতিশীলতা চায়’। এই কথার মানে দাঁড়ায়—আপনার অধীনে দেশে স্থিতিশীলতা নেই। তাহলে প্রশ্ন: আপনি ক্ষমতায় কেন?

বিশ্বব্যাংক, এডিবি, আইএমএফ—সবাই দূরে সরে গেছে। তারা বুঝে গেছে, এ সরকার শুধু সময়ক্ষেপণ করছে। অথচ দেশের বৈদেশিক ঋণ পরিশোধ বেড়ে গেছে—জনগণের ঘাড়ে চাপিয়ে দিচ্ছে ঋণের বোঝা, অথচ উন্নয়ন শূন্য।
সত্যি কথা হলো—ইউনূস একজন কাগুজে নেতা

তিনি জাতিকে উন্নয়ন দিতে পারেননি, দেননি। তিনি অর্থনীতিকে চাঙ্গা করতে ব্যর্থ। তিনি প্রশাসনকে দিশা দিতে পারেননি। বরং তার সবচেয়ে বড় ‘সাফল্য’ হলো নিজের আন্তর্জাতিক ইমেজকে টিকিয়ে রাখার জন্য দেশের অর্থনীতি ও বিশ্বাসযোগ্যতা বিকিয়ে দেওয়া।

এই লোককে ইতিহাসে লেখা হবে এক ভয়াবহ “হাইপড ফেইলিওর” হিসেবে—যিনি মনে করেছিলেন ‘নোবেল’ থাকলেই দেশ চালানো যাবে। অথচ বাস্তবতা হলো, তিনি নোবেলজয়ী ব্যর্থতার এক জীবন্ত উদাহরণ।
‘সুপার ফ্লপ’ এই অধ্যায় যত তাড়াতাড়ি শেষ হয়, ততই দেশের মঙ্গল

ড. ইউনূসের অধীনে বাংলাদেশ এক ভয়াবহ স্থবিরতার চক্রে আটকে গেছে। এই লোক জাতিকে স্বপ্ন দেখিয়ে দুঃস্বপ্নে ঠেলে দিয়েছে। মুখোশ আজ খুলে গেছে—বাকি শুধু স্বীকার করে নেওয়া যে, এই সরকার দেশের সর্বনাশ করছে। এখন আর কোনো বাহানা চলে না। এই ‘সুপার ফ্লপ’ সরকার যতদিন থাকবে, ততদিন উন্নয়নের দরজা বন্ধই থাকবে।
#উগ্রপন্থী #ফ্যাসিস্ট ইউনূসের দেশ বিক্রির ষড়যন্ত্র থেকে জনগণের চোখ সরাতেই আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের খেলা!

নিষেধাজ্ঞার মাধ্যমে গণতন্ত্রের কন্ঠরোধে আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমগুলোর উদ্বেগ
----
বিগত বছর সেপ্টেম্বরেই ইউনূস গং আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের সীদ্ধান্ত নেয়। গণতন্ত্রের গলাচেপে ধরে ইউনূসের উপদেষ্টা পরিষদের সাজানো খেলা নতুন কিছু নয়, বরং সাজানো নাটক। জনগণের চোখে ধূলো দিতেই এই চাল।

রাজনৈতিক বিশ্লেষক মো. রোকনুজ্জমান বলেন, এসব নিষিদ্ধ নিষিদ্ধ খেলা রাজনীতির পুরোনো চাল। আমরা জানি গত কয়েক মাসে দেশে কি হয়েছে। #এনসিপি নেতাদের কমিশন বাণিজ্য, দুদকের অনুসন্ধান, বিভিন্ন জায়গায় তদবির এবং ক্ষমতার অপব্যবহার হয়ে উঠেছিল নিত্যদিনের আলোচনার বিষয়। সার্বিকভাবে মনে হচ্ছে নির্বাচন পেছানো এবং সকল কিছু থেকে চোখ ফিরিয়ে নিতেই এসব শুরু হয়েছে।

তিনি বলেন, দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি, শেয়ারবাজারে #লুটপাট, মায়ানমারের সাথে করিডোর ইস্যু নিয়ে সমালোচনার মুখে রয়েছে এই সরকার। এসব কিছু সমাধান না করে রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধের বিষয়ে এতো গুরুত্ব দেওয়া সত্যিই দুঃখজনক।

ইউনূস আরও কয়েক বছর ক্ষমতায় থাকতে চায়। এর মধ্যে গ্রামীণ ব্যাংক, বিশ্ববিদ্যালয়ের অনুমোদন, তার প্রতিষ্ঠানে সরকারি মালিকানা হ্রাস করে ২৫ থেকে ১০ শতাংশে নামানো নিয়েও হচ্ছে ব্যাপক সমালোচনা৷ এর বাইরে ইউনূসের বসানো লোক দিয়ে শেয়ারবাজার ধসের মাধ্যমে #লুট করা হচ্ছে হাজার হাজার কোটি টাকা। এসব নিয়ে ক্ষুব্ধ শেয়ারবাজারে সর্বশান্ত বিনিয়োগকারীরা। জানা যায়, চট্টগ্রাম বন্দরের বিভিন্ন টার্মিনালের নিয়ন্ত্রণ মার্কিন কোম্পানির হাতে হস্তান্তরের প্রক্রিয়া করেছে ইউনূস গং; যা দেশের সার্বোভৌমত্বের প্রতি আসন্ন হুমকি বলেই বিশ্লেষকরা মনে করছেন।

এত অনিয়ম আর অপশাসন থেকে দেশের মানুষের দৃষ্টি সরাতেই একটি দেশের জন্মলগ্ন থেকে নেতৃত্ব দানকারী দলের প্রতি এই নিষেধাজ্ঞা ইউনূসের। আইয়ুব খানের পর ইউনূস দ্বিতীয় #স্বৈরশাসক, যে কিনা আওয়ামী লীগের উপর নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে।

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমগুলো এই নিষেধাজ্ঞা নিয়ে তীব্র উদ্বগ জানিয়েছে।

দ্য ওয়াশিংটন পোস্ট জানিয়েছে, আওয়ামী লীগ এই সিদ্ধান্তকে “বিভেদ সৃষ্টিকারী” এবং “গণতান্ত্রিক নীতির উপর আঘাত” বলে অভিহিত করেছে, যা সমাজে বিভক্তি বাড়াচ্ছে এবং ভিন্নমত দমন করছে।

হিউস্টন ক্রনিকল লিখেছে, বাংলাদেশের রাজনীতি এখন এক সন্ধিক্ষণে। জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশনার কার্যালয়ের প্রতিবেদনে ‘এমন রাজনৈতিক দলের নিষেধাজ্ঞা থেকে বিরত থাকার’ সুপারিশ করা হয়েছে যা প্রকৃত বহুদলীয় গণতন্ত্রে প্রত্যাবর্তনকে ক্ষতিগ্রস্ত করবে এবং বাংলাদেশী ভোটারদের একটি বৃহৎ অংশকে কার্যকরভাবে ভোটাধিকার থেকে বঞ্চিত করবে।

ইউনূসের অপশাসনে আওয়ামী লীগের উপর নিষেধাজ্ঞা #জামায়াত-এনসিপি' সহ উগ্রবাদীদের রাজনৈতিক দুরভিসন্ধি চরিতার্থ করবার জন্যে। দেশের সিংহভাগ মানুষের ভোটাধিকার হরণ করার নিমিত্তে ষড়যন্ত্রমূলক এই নিষেধাজ্ঞাকে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ চরমভাবে প্রত্যাখ্যান করে তাদের কার্যক্রম যথারীতি চালিয়ে যাবার ঘোষনা দিয়েছে। অচিরেই বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ তার সাংগঠনিক কার্যক্রম চালিয়ে যাবার মাধ্যমে দেশের মানুষের ম্যান্ডেট নিয়ে গণতন্ত্র চর্চার পথে বাধা #ইউনূস #গং-এর #ফ্যাসিজমকে প্রতিহত করবে৷

#Bangladesh #BangladeshCrisis #YunusMustGo
⁨⁨"জয় বাংলা" বলায় প্রধান শিক্ষককে শোকজ — স্বাধীনতা বিরোধী ইউনুস সরকার কি বাংলাদেশের চেতনাকেই নিষিদ্ধ করতে চাইছে?

কুমিল্লার লালমাই উপজেলার বাগমারা উচ্চবিদ্যালয়ে "জয় বাংলা" স্লোগান দেওয়ায় প্রধান শিক্ষক মনির আহমেদকে শোকজ করা হয়েছে।বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা স্বাধীনতার প্রতীক "জয় বাংলা" ও বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার পক্ষে স্লোগান দিলে, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা হিমাদ্রী খীসা এই ঘটনায় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে প্রধান শিক্ষককে জবাবদিহির আওতায় আনেন।

"জয় বাংলা"—এই স্লোগান ছিল মুক্তিযুদ্ধের রণহুঙ্কার। এটি দলীয় নয়, জাতির অস্তিত্বের অংশ।

ইউনুস সরকারের প্রশাসন একটি সুপরিকল্পিত নীলনকশা অনুযায়ী কাজ করছে।স্বাধীনতা-বিরোধী অপশক্তির হাত ধরে ক্ষমতায় আসা এই সরকার পশ্চিমা বিশ্বের এজেন্ডা বাস্তবায়নে বাংলাদেশকে ইতিহাসহীন, আত্মবিচ্ছিন্ন ও নেতৃত্বশূন্য করতে চাইছে।যখন একজন শিক্ষককে শোকজ করা হয় শুধুমাত্র স্বাধীনতার স্লোগান প্রচারের দায়ে, তখন তা স্পষ্টতই রাষ্ট্রবিরোধী মানসিকতার পরিচয় দেয়।

"জয় বাংলা" বলায় শোকজ! ইউনুস সরকার কি পশ্চিমাদের এজেন্ডায় বাংলাদেশের ইতিহাস ধ্বংস করতে চাইছে? স্বাধীনতার স্লোগান কখনো অপরাধ হতে পারে না!

#Bangladesh #BangladeshCrisis #StepDownYunus
আওয়ামী লিগ নেতৃত্বের বক্তব্য, সজীব অর্থাৎ জয়ের আমেরিকার নাগরিকত্ব নেওয়ার অর্থ এতদিন তিনি মার্কিন নাগরিক ছিলেন না।

অথচ এতদিন জয়ের বিরুদ্ধে অপপ্রচার করা হয়েছে যে, তিনি নাকি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিক। জয়, বাংলাদেশের সবুজ বা সাধারণ পাসপোর্ট নিয়েই পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে ভ্রমণ করতেন। যুক্তরাষ্ট্রে তিনি থাকতেন রেসিডেন্সি পারমিট বা গ্রিন কার্ড নিয়ে। সজীব ওয়াজেদ জয় এতদিন বাংলাদেশেরই নাগরিক ছিলেন।

কেন তাহলে সজীব ওয়াজেদ জয় যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব বা পাসপোর্ট নিলেন?

বলা হচ্ছে, যেহেতু সজীব ওয়াজেদ জয়ের বাংলাদেশি পাসপোর্ট ইউনুসসরকসডঘ বাতিল করেছে, তাই তিনি যুক্তরাষ্ট্রের পাসপোর্ট নিতে বাধ্য হয়েছেন। কারণ, গ্রিন কার্ড নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের বাইরে ভ্রমণ করা যায় না। যুক্তরাষ্ট্রের বাইরে ভ্রমণ করা বা তাঁর মা’র সঙ্গে দিল্লিতে দেখা করতে যাওয়ার জন্য তাঁর একটি পাসপোর্ট দরকার ছিল। বর্তমান বাস্তবতায় তাঁকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পাসপোর্ট নিতে হয়েছে।

https://www.thewall.in/bangladesh/hasinas-son-joy-gets-us-citizenship-as-because-yunus-government-cancelled-his-passport-/tid/160356