Bangladesh Awami League
93.6K subscribers
9.78K photos
2.79K videos
18 files
10.5K links
Official Telegram Channel of Bangladesh Awami League.
Stay Connceted on Web 👉 www.albd.org
Follow us on -
🔴 Insta 👉 https://instagram.com/albd1949
🟣 Tw 👉 https://twitter.com/albd1971
🔵 FB 👉https://www.facebook.com/awamileague.1949
Download Telegram
এ তুফান ভারী,
দিতে হবে পাড়ি।

#AwamiLeague #Bangladesh #YunusMustGo
স্বাধীনতা, গণতন্ত্র, অধিকার ও উন্নয়নের প্রতীক বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কার্যক্রম অবৈধ, বেআইনি, ফ্যাসিস্ট সরকার কর্তৃক নিষিদ্ধ করার প্রতিবাদে
বাংলাদেশের ছাত্রসমাজের প্রতিবাদ ও প্রত্যয়

মায়ের ভাষায় কথা বলার অধিকার আদায় থেকে শুরু করে মহান স্বাধীনতা সংগ্রামে নেতৃত্বদান, স্বৈরাচারের বিরুদ্ধে লড়াই থেকে, মৌলবাদী অপশক্তির বিরুদ্ধে আপসহীন লড়াই, ডিজিটাল বাংলাদেশের রুপকার থেকে স্মার্ট বাংলাদেশের স্বপ্নদ্রষ্টা, নারীর অধিকার-ব্যক্তিস্বাধীনতা-উদার মূল্যবোধ-সামাজিক সুবিচার-সমতার দৃপ্ত প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ এদেশের অস্তিত্বের সাথে, মানুষের নিঃশ্বাসে মিশে থাকা নাম। পৃথিবী যতোদিন থাকবে, বাঙালির ঘরে একটি শিশুও যতোদিন জন্মগ্রহণ করবে, যতোদিন পদ্মা-মেঘনা-যমুনা-ব্রহ্মপুত্র প্রবাহিত হবে অনাবিল ততোদিন বাংলাদেশের সাথে আওয়ামী লীগের নাম অবিচ্ছেদ্যভাবে উচ্চারিত হবে।

ইতিহাসে বারবার আওয়ামী লীগের উপর অত্যাচার-নির্যাতন চালানো হয়েছে। আওয়ামী লীগের নীতি-আদর্শ-কর্মসূচিতে বিশ্বাস রাখা কর্মী-সমর্থকদের উপর প্রতিষ্ঠা থেকেই পরিকল্পিত গণহত্যা চালানো হয়েছে। প্রতিবারই এদেশের মানুষ বুকের তাজা রক্ত আর পরম ভালোবাসা-মমতায় আওয়ামী লীগকে পুনর্জীবিত করেছে, আওয়ামী লীগের রক্ষাকবচ হয়ে দাঁড়িয়েছে। আগামীতেও মানুষই টিকিয়ে রাখবে আওয়ামী লীগকে- তার অস্তিত্বে, বিশ্বাসে, কর্মে, দৈনন্দিন যাপিত জীবনে।

বাংলাদেশের ছাত্রসমাজ দল-মত-নির্বিশেষে অবৈধ-দখলদার-ফ্যাসিস্ট সরকারের বেআইনি সিদ্ধান্ত ঘৃণাভরে প্রত্যাখান করে। এ সিদ্ধান্ত বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক ইতিহাসের কালো অধ্যায়, মৌলিক-নাগরিক-রাজনৈতিক অধিকার সম্পূর্ণ জলাঞ্জলি দেয়ার উপাখ্যান, গণমানুষের উপরে পরিচালিত গণহত্যা ও নির্যাতনের স্টিম রোলার বিস্তৃত করার অপপ্রয়াস। একইসাথে আমরা মনে করি এর চূড়ান্ত লক্ষ্য- বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বের উপর আঘাত, উগ্রবাদী ধর্মান্ধ ও ব্যার্থ রাষ্ট্রে পরিণত করা এবং গণতন্ত্রে প্রত্যাবর্তন কে বিলম্বিত করে ইউনূস গংদের দেশ-স্বাধীনতা-গণতন্ত্র বিক্রয়ের বিনিময়ে নিজেদের অবৈধ ক্ষমতা-সম্পদ-বৈভবের পরিসর বাড়ানো।

বাংলাদেশের ছাত্রসমাজ সুস্পষ্টভাবে বলতে চায় ক্ষমতা জবরদখলকারী অপশক্তি গণতন্ত্রের হন্তারক, সার্বভৌমত্ব ব্যবসায়ী, বৈশ্বিক বিস্তৃত উগ্রবাদী সন্ত্রাসী নেটওয়ার্কের অংশ। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের প্রতি তরুণ প্রজন্মের নিখাদ ভালবাসা, অপরিসীম মমত্ববোধ, গাড় অনুভূতিই অপশক্তির নিগড় থেকে বাংলা মা কে মুক্ত করবে।

ইয়াহিয়া থেকে ইউনূস, প্রত্যেক ঘাতক ফ্যাসিস্টের বিচার করবে এদেশের জনগণ। আওয়ামী লীগকে নিশ্চিহ্ন করে নির্বিঘ্নে দেশ বিক্রির পায়তারা মানুষ কড়ায়গণ্ডায় বুঝিয়ে নিবে। পৃথিবীর কোন অপশক্তিই ইউনূসকে রক্ষা করতে পারবে না, ইয়াহিয়াকেও যেমন পারেনি।

বাংলার মানুষের প্রতি আহ্বান- আপনার প্রয়োজনে, আপনার সন্তানের সম্ভাবনাময় ভবিষ্যতের কারণে, আপনার মাতৃভূমির স্বাধীনতা-স্বার্বভৌমত্ব রক্ষা করার জন্য, গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের মৌলিক শর্ত হিসেবে অগণতান্ত্রিক জবরদখলকারীর বিদায়ের জন্য- যে যেভাবে পারেন রুখে দাঁড়ান, প্রতিরোধ গড়ে তুলুন, ঐক্যবদ্ধ হোন। গণতন্ত্র, ন্যায়বিচার, মানুষের অধিকারই আমাদের গন্তব্য। আমাদের সম্মিলিত প্রতিরোধই ইউনূস সহ সকল অপশক্তির দর্পচূর্ণ করবে। বিজয় বাংলার জনতারই হবে।

'দিয়েছি তো শান্তি, আরও দেবো স্বস্তি
দিয়েছি তো সম্ভ্রম, আরও দেবো অস্থি
প্রয়োজন হ’লে দেবো একনদী রক্ত।'

জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু।
মুক্তিযোদ্ধাদের বাংলায় যুদ্ধাপরাধীদের প্রতিষ্ঠিত করায় আওয়ামীলীগই শেষ বাধা, আপনিও কি তাই মনে করেন?

#Bangladesh #AwamiLeague
এই রাষ্ট্র আর আমাদের নয়—ইউনুস চক্রের নিয়ন্ত্রিত দাসপ্রশাসন
----
সুনামগঞ্জে পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির নিয়োগ পরীক্ষায় ধরা পড়েছে একটি নয়, বরং একেবারে রাষ্ট্রীয় মদদপুষ্ট জালিয়াতি চক্র। পাঁচটি কেন্দ্র থেকে একযোগে ১২০ জন পরীক্ষার্থী বিশেষ ডিভাইসসহ হাতেনাতে ধরা পড়েছেন, যারা পরীক্ষার সময় প্রশ্ন না পড়েই উত্তর দিচ্ছিলেন। ডিভাইসটি দেখতে ব্যাংক কার্ডের মতো, ক্ষুদ্র ইয়ারফোনে যুক্ত—এতটাই কৌশলী, যেন সিআইএ'র কোনো মিশন চলছে! অথচ সবকিছু জানার পরও পুলিশ কাউকে আটক করেনি। কেন? কারণ, পল্লী বিদ্যুৎ কর্তৃপক্ষ ‘লিখিত অভিযোগ’ দেয়নি!

এই প্রশ্ন আর ঠেকিয়ে রাখা যায় না—এই রাষ্ট্র এখন কার হাতে? দেশের পরীক্ষার কেন্দ্রগুলো কি নিয়ন্ত্রণ করছে কোনো মাফিয়া চক্র? না, এটা মাফিয়াদেরও ঊর্ধ্বে—এটা সেই চক্র, যারা রাষ্ট্রযন্ত্র দখল করে নিয়েছে। যাদের প্রধান আর্কিটেক্ট মোঃ ইউনুস—জুলাই মাসের দাঙ্গার নেপথ্য মাস্টারমাইন্ড—যিনি গায়ের জোরে রাষ্ট্রক্ষমতা দখল করে নিয়েছেন, সেই অবৈধ শাসকের ছত্রচ্ছায়ায় আজ নিয়োগ পরীক্ষা থেকে প্রশাসন—সবই নিয়ন্ত্রিত।

পাঁচটি কেন্দ্র থেকে পাওয়া তথ্য স্পষ্ট করে যে এটা কোনো বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয়। এটি ছিল একটি সুপরিকল্পিত, সংগঠিত, প্রযুক্তিনির্ভর জালিয়াতি অপারেশন। পরীক্ষার্থীদের কান থেকে টেনে বের করা হয়েছে ইয়ারফোন, কলারের ভিতর, বেল্টের নিচে লুকানো ছিল সিগন্যাল রিসিভার। বাইরে থেকে সিগন্যাল পাঠিয়ে তাদের দিয়ে উত্তর দাগানো হচ্ছিল। প্রশ্ন হলো—এই অপর প্রান্তে কারা ছিল? পুলিশ জানে, পল্লী বিদ্যুৎ জানে, কিন্তু মুখে কুলুপ!

তাদের মুখে কুলুপ নয়—তারা আসলে নিঃশব্দে প্রটেকশন দিয়ে যাচ্ছে। কারণ, এই চক্রটি হচ্ছে ইউনুস সরকারের অঘোষিত নিয়োগ ফ্যাক্টরি। এই সরকারকে অবৈধভাবে ক্ষমতায় বসানো হয়েছে একটি সুপরিকল্পিত অস্থিতিশীলতা তৈরি করে, এবং এখন সেই ক্ষমতা ধরে রাখার জন্য প্রয়োজন 'বিশ্বস্ত পেটুক চাকর'—যারা কিনা চেইন অব কমান্ড না দেখে শুধু উপরের নির্দেশ পালন করবে।

এই নিয়োগ জালিয়াতির ঘটনাগুলোই এখন হচ্ছে ভবিষ্যতের সেই ‘দাস’ গঠনের কারখানা। কেউ যদি ভেবে থাকেন এটা শুধু একটি পরীক্ষার দুর্নীতি, তাহলে ভয়াবহ ভুল করবেন। এ এক বিশাল পরিকল্পনার অংশ, যার মাধ্যমে রাষ্ট্রকে দুর্নীতির মরুভূমি বানিয়ে ফেলা হচ্ছে।

পুলিশের অক্ষমতা নয়, এটা পুলিশের নির্দেশিত নিষ্ক্রিয়তা। পল্লী বিদ্যুৎ কর্তৃপক্ষের ‘লিখিত অভিযোগ না দেওয়া’ও আসলে নির্লজ্জ আত্মসমর্পণ নয়—এটা পূর্বপরিকল্পিত চুপ থাকা, যাতে মূল হোতারা ধরা না পড়ে।

এই ইউনুসের পুতুল সরকার আর তার পেছনের ক্ষমতালোভী গডফাদারদের হিংস্র থাবা ভাঙতে না পারলে, আগামীতে আপনার ভাই, আপনার বোন, আপনার সন্তান—কেউই আর মেধার ভিত্তিতে চাকরি পাবে না। পাবে সেই দুর্বৃত্তরা, যারা ডিভাইস নিয়ে আসে, আর জালিয়াতি করে রাষ্ট্রের বুকে বসে বিজয় উদযাপন করে।

প্রশ্ন এখন একটাই—আপনার ভয় বেশি, না আপনার ক্ষোভ?

#YunusMustGo #BangladeshUnderFascism
The party also condemned the thousands who took to the streets for two days, including supporters of a newly formed political party by students and Islamists from various groups who later joined the protests, who called for the Awami League to be banned. It accused the gatherings of being “state-sponsored.”

https://www.washingtonpost.com/world/2025/05/11/bangladesh-hasina-yunus-zia-awami-league-ban/cddc1c7e-2e59-11f0-8498-1f8214bba2d2_story.html

#Bangladesh #BangladeshCrisis #YunusMustGo
করিডরের নামে পার্বত্য চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, টেকনাফ বাংলাদেশে থেকে আলাদা করার বিষয় ধামাচাপা দিতেই,
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের নাটক।

#অবৈধ সরকারের সব সিদ্ধান্তই #অবৈধ।

#AwamiLeague #Bangladesh #YunusMustGo
⁨রাষ্ট্রীয় সুযোগ-সুবিধা #লুটে ‘গ্রামীণ সাম্রাজ্য’ বিস্তারে ব্যস্ত ড. ইউনুস!
—-
নিজের প্রতিষ্ঠানের সুবিধা নিজেই অনুমোদন, নৈতিকতা তছনছ করে রাষ্ট্রীয় কাঠামোকে নিজের খেয়ালে চালানোর অভিযোগে মুখোমুখি ড. ইউনুস!। ক্ষমতায় বসেই নিজের ঘর সাম্রাজ্যকে রাষ্ট্রের তহবিল, সুবিধা ও লাইসেন্স দিয়ে সাজিয়ে তুলেছেন — যেন সরকার নয়, প্রতিষ্ঠানই মূখ্য!

এক নজরে ড. ইউনুসের "স্বার্থ সংশ্লিষ্ট" সাফল্যের ফর্দ:-
-গ্রামীণ এমপ্লয়মেন্ট পেয়েছে মানবসম্পদ রপ্তানির লাইসেন্স
-গ্রামীণ বিশ্ববিদ্যালয় পেয়েছে সরকারি অনুমোদন
-গ্রামীণ টেলিকমের ডিজিটাল ওয়ালেট (সমাধান সার্ভিসেস লিমিটেড) পেয়েছে কারিগরি ছাড়পত্র ও অনুমোদন
-গ্রামীণ ব্যাংক পেয়েছে ২০২৯ সাল পর্যন্ত ৫ বছরের কর অব্যাহতি, যা এসেছে ক্ষমতা গ্রহণের মাত্র ২ মাসের মাথায়
-সরকারের অংশীদারিত্ব কমেছে ২৫% থেকে ১০%, বৈঠকে সভাপতিত্ব করেছেন ড. ইউনুস নিজেই
-ট্রায়াল শুরুর আগেই একাধিক মামলা 'মিটমাট' হয়ে গেছে

এই সকল সুবিধা এমন সময়ে এসেছে যখন ড. ইউনুস নিজেই দেশের নীতিনির্ধারকদের মধ্যে অন্যতম প্রভাবশালী ব্যক্তি।এটি একটি "নৈতিক সংকট" এবং "রাষ্ট্রীয় স্বার্থকে ব্যক্তিগত প্রতিষ্ঠানের পিছনে রেখে দেওয়ার দৃষ্টান্ত"।একজন নীতিনির্ধারক যদি নিজের প্রতিষ্ঠানের পক্ষে এতগুলো সিদ্ধান্ত দেন, তবে বাকিদের জন্য কী বার্তা যায়?”

ক্ষমতায় থেকে নিজের প্রতিষ্ঠানের জন্য সিদ্ধান্ত নেওয়া কি চরম স্বার্থের দ্বন্দ্ব নয় নাকি নোবেল খ্যাতি কি দায়মুক্তির ঢাল হতে পারে?

#Bangladesh #BangladeshCrisis
সাধারণ মানুষের #রক্তের উপর দিয়ে কতদিন গদিতে থাকবে ইউনুস?

#YunusMustGo
The hurried announcement to block activities of the Bangladesh Awami League in cyberspace has exposed the desperation of the illegal Yunus regime to impose a manufactured narrative on the people of Bangladesh. The abuse of state organs to restrict social media handles presenting the Awami League is another tool unleashed by the regime to intimidate and silence independent voices and dissenters, a sign that the regime-sponsored narratives are falling flat. Turning the cyberspace free from any views that contradict regime regime-enforced narrative ahead of July August trial process is another arsenal to weaponise the trial process.

https://albd.org/articles/news/41551
#Bangladesh #AwamiLeague #YunusMustGo #FreedomOfSpeec
সহিংসতাই রাজনীতির ভাষা হয়ে উঠতে পারে'

আবার অনেকের ধারণা আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে বেশী সোচ্চার দেখা যাচ্ছে #জামায়াতে ইসলামীসহ ধর্মভিত্তিক বিভিন্ন দল ও গোষ্ঠীকে। দলটিকে নিষিদ্ধের দাবিতে যে অবস্থান কর্মসূচি পালন করা হয়েছে, তাতে #উগ্রপন্থী হিসেবে সমালোচিত অনেককেও যোগ দিতে দেখা গেছে।
আওয়ামী লীগ সরকারের বিদায়ের পরপরই এই গোষ্ঠীগুলো সামনে উঠে এসেছে। এখন আওয়ামী লীগ রাজনীতিতে নিষিদ্ধ থাকলে ধর্ম নিরপেক্ষতা, সংস্কৃতি ও নারীর অগ্রযাত্রার মতো বিষয়গুলো সংকটে পড়বে বলে অনেকে মনে করেন।
আর এটি হলে উগ্রপন্থার আরও বিস্তৃতিলাভেরই আশংকা তৈরি হতে পারে বলে মনে করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক জোবাইদা নাসরীন।
"যে কোন পরিস্থিতিতেই কোন দল নিষেধাজ্ঞায় পড়লে সে আরও সংগঠিত হওয়ার চেষ্টা করে। আওয়ামী লীগকে বিনাশ করতে গিয়ে যদি ধর্মীয় উন্মাদনাকে প্রশ্রয় দেয়া হয়, তার পরিণতি ভালো হবে না। দক্ষিণ এশিয়ায় এমন উদাহরণ কিন্তু আছে। এই উন্মাদনার বিরুদ্ধে বিএনপির পদক্ষেপ কেমন হয়, তার ওপরও দেশের রাজনৈতিক চিত্র অনেকটা নির্ভর করবে," বিবিসি বাংলাকে বলছিলেন।
তার মতে, এবার যা হয়েছে তা শুধু আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয় নয় বরং এর সাথে একটি গোষ্ঠীর ক্ষমতার চর্চার যে বহি:প্রকাশ দেখা গেছে। সেটি দেশের ভবিষ্যৎ রাজনীতির জন্য সুখকর হবে না বলে মনে করেন তিনি।
"মবক্রেসি একটা স্থায়ী সংস্কৃতিতে পরিণত হবে । ভবিষ্যতের সরকারগুলোও এই কৌশল ব্যবহারের সুযোগ পাবে বা নিবে। সবমিলিয়ে একটা অস্থিতিশীলতার দিকেই এগিয়ে যাচ্ছে দেশ," বলেছেন মিজ নাসরীন।
কিন্তু শেষ পর্যন্ত আদালতের নির্দেশে দলটি নিষিদ্ধ হয়ে গেলে সমাজের ভেতরে থাকা সমর্থকদের কারণেই দীর্ঘমেয়াদে হলেও দলটি যখন ফিরে আসবে, তখনই সংঘাত অনিবার্য হয়ে ওঠতে পারে বলে মনে করেন রাজনৈতিক বিশ্লেষক ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ডঃ সাব্বীর আহমেদ।
"বাংলাদেশের রাজনৈতিক সংস্কৃতিটাই হলো দুই ধারায়- মোটাদাগে যার একটির নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ আর অপরটির নেতৃত্বে #বিএনপি। দল হিসেবে ৩৫-৪০ শতাংশ ভোট আওয়ামী লীগের। এখন তারা তাদের ভুল স্বীকার করে আত্মসমালোচনার মাধ্যমে এগিয়ে আসার চেষ্টা যখন করবে, তখন রাজনীতিতে তার প্রভাব পড়বে," বিবিসি বাংলাকে বলছিলেন তিনি।
তার মতে, নিষিদ্ধ করে আওয়ামী লীগকে ঠেলে দিতে চাইলে রাজনীতি আরও অস্থিতিশীল ও অনিশ্চিত হয়ে ওঠার পরিস্থিতি তৈরি হওয়ার শঙ্কা আছে।
"ফলে সহিংসতাই তখন রাজনীতির ভাষা হয়ে উঠতে পারে। অর্থাৎ শক্তির জোরে টিকে থাকাটাই বড় হয়ে উঠতে পারে। আবার এমন পরিস্থিতির সুযোগে বিদেশীরাও আরও প্রভাবক হতে পারে, যা আরও বড় সংকট তৈরি করবে," বলছিলেন মি. আহমেদ।
বরিশালে ছাত্রলীগ নেতার অপহরণ! #ছাত্রদলের #নৃশংসতার আরেক কলঙ্কিত অধ্যায়— মুক্তিপণ ২ কোটি, নির্যাতন অমানবিক
----

বরিশালের মেহেন্দীগঞ্জ উপজেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মোস্তাফিজুর রহমান শাকিল-কে অপহরণ করে বরিশাল মহানগর #ছাত্রদলের #সন্ত্রাসীরা।অমানুষিক শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন করে তার পরিবারের কাছে ২ কোটি টাকা মুক্তিপণ দাবি করা হয়।#ছাত্রদলের এই #বর্বরতা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ফাঁস হলে শাকিলকে জীবিত উদ্ধার হয় এবং আবার শাকিলকেই পুলিশ #গ্রেফতার করে ।

#বিএনপি-#ছাত্রদল এখনো #সন্ত্রাস, অপহরণ, #চাঁদাবাজি ও #ষড়যন্ত্রের রাজনীতিতে লিপ্ত।#বিএনপি-#ছাত্রদলের #সন্ত্রাসের জবাব রক্ত দিয়ে নয়, নেতৃত্ব দিয়ে দেওয়া হবে।

#Bangladesh #BangladeshCrisis
"আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধকরণ বাংলাদেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতিকে আরও জটিল করে তুলেছে। ইউনুস সরকারের এই পদক্ষেপ গণতান্ত্রিক নীতি এবং অন্তর্ভুক্তির পরিপন্থী বলে সমালোচিত হচ্ছে। আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের উচিত এই পরিস্থিতি নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করা এবং বাংলাদেশে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া পুনরুদ্ধারে সহায়তা করা।"

- দ্যা ওয়াশিংটন পোস্ট

#Bangladesh #BangladeshCrisis #YunusMustGo
⁨সারাদেশে বিগত তিন দিনে গ্রেফতার ৫৭৩৭ জন; গ্রেফতারকৃতদের মধ্যে মামলা ও ওয়ারেন্টভুক্ত আসামী ৩২৮৯ জন এবং অজ্ঞাত কারণে গ্রেফতার ২৪৪৮ জন

বিচারবহির্ভূত এসব গ্রেফতার প্রহসন ভিন্নমতের কণ্ঠরোধে রাষ্ট্রীয় দমন-পীড়নের নগ্ন প্রদর্শনী!
-----

বাংলাদেশ এখন দমন-পীড়নের চরমতম পর্বে প্রবেশ করেছে—সেই প্রমাণই যেন আবারও মেলে গত ৭২ ঘণ্টায় পুলিশের তথাকথিত “বিশেষ অভিযান”-এ গ্রেপ্তার হওয়া ৫৭৩৭ জন মানুষের মাধ্যমে।

পুলিশ সদর দপ্তরের তথ্যমতে, পুলিশের বিশেষ অভিযানে মামলা ও ওয়ারেন্টভুক্ত ৩২৮৯ জন আসামিকে গ্রেফতার করা হয়েছে। অন্যান্য ঘটনায় গ্রেফতার হয়েছেন ২৪৪৮ জন। অন্যান্য কি কি ঘটনায় এই ২৪৪৮ জন গ্রেফতার হলো বা তাদের অপরাধ কী, সেটা বিস্তারিতভাবে রাষ্ট্র পরিষ্কার করতে চায় না। কারণ বাস্তবতা হলো, এগুলোর পেছনে আইনি যুক্তির চেয়ে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যই প্রবল। বুদ্ধিমান মানুষকে বুঝানোর জন্যে ইশারাই যথেষ্ট।

বর্তমান রাষ্ট্রশক্তি এমন এক পর্যায়ে পৌঁছেছে যেখানে কেউ যদি একটু ভিন্নভাবে চিন্তা করে, একটু সমালোচনা করে, বা অন্যায় দেখেও চুপ না থাকে—তাকে শত্রু হিসেবে বিবেচনা করে ধরা হচ্ছে, হেনস্থা করা হচ্ছে, ঠেলে দেওয়া হচ্ছে জেল-জরিমানার ভেতর। ইউনূসের উপদেষ্টাদ গং আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধকরণের সময়ই বলেছে, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সমর্থক গোষ্ঠীদেরও তারা রেহাই দিবে না। কী ভয়াভয় স্বৈরাচারী স্টেটমেন্ট!

এটা শুধু বিচ্ছিন্ন কোনো অভিযান নয়—এটা একটি রাষ্ট্রীয় বার্তা। সেই বার্তা হলো: "কেউ মুখ খুলবে না, নইলে তার পরিণতি গ্রেফতার!"

এই ভয়ংকর বাস্তবতার কেন্দ্রে এখন একটি নাম ক্রমাগতভাবে সামনে আসছে—ড. মুহাম্মদ ইউনূস। নোবেলজয়ী এই ব্যক্তিকে ঘিরে সরকারের দমনপীড়ন মূলক নীতি যেন এক প্রতীকী রূপ নিয়েছে। রাষ্ট্রের প্রতি ইউনূসের আচরণ এখন এতটাই প্রতিহিংসাপরায়ণ হয়ে উঠেছে যে, তা দেখে বোঝা যায়—এই মানুষটা শুধু পাওয়ার এক্সারসাইজকে প্রশ্নবিদ্ধবিদ্ধ করছে না, স্বয়ং তার উপস্থিতিই যেন একটি একটি প্রশ্নে পরিণত হয়েছে। প্রশ্নটি হলো- আপনি এখনো কেন ক্ষমতায়, নির্বাচন কবে?

যাদের জনগণের পক্ষে কাজ করার কথা ছিল, তারা আজ নিজেদের প্রতিশোধের হাতিয়ার বানিয়েছে রাষ্ট্রযন্ত্রকে। সুদের বিরুদ্ধে অবস্থান, শ্রমিকদের অধিকার নিয়ে কথা বলা, কিংবা শুধু নৈতিক অবস্থান—এগুলোই হয়ে উঠেছে ইউনূস গং-এর আক্রোশের কারণ।

ইউনূসের মতো মানুষদের ঘৃণা করার একটাই কারণ—ইউনূসদের মত হায়নাদের যাদের অসহ্য লাগে; তারা বিক্রি হয় না। আর যারা বিক্রি হয় না, তাদের নতজানু করতে রাষ্ট্র তার সর্বশক্তি নিয়ে নেমেছে।

এ দেশে এখন সত্য বলা মানে অপরাধ, প্রতিবাদ করা মানে রাষ্ট্রদ্রোহ, আর ভিন্নমত পোষণ করা মানে জেলে যাওয়া।

মাত্র তিনদিনে বিচারবহির্ভূতভাবে ৫৭৩৭ জনকে গ্রেপ্তার করে যে বার্তা দিতে চাওয়া হয়েছে, তা খুবই স্পষ্ট: গণতন্ত্র, আইনের শাসন, মতপ্রকাশের স্বাধীনতা—এই শব্দগুলো এখন শুধুই কাগজে-কলমে থাকে, বাস্তবে দেশের অভ্যন্তরে এই অধিকারগুলোর আজ আর কোনো স্থান নেই।

রাষ্ট্র যদি জনগণের নিরাপত্তা নিশ্চিত না করে, বরং নিজেই তাদের শত্রুতে পরিণত হয়—তাহলে সেটা আর রাষ্ট্র নয়, সেটা একটা দমনযন্ত্র মাত্র। আর আমরা এখন সেই দমনযন্ত্রের নিচে পিষ্ট হতে হতে, নীরবে নিঃশ্বাস নিতে শিখে গেছি।

#MassArrests #WeWantJustice #Bangladesh #BangladeshCrisis #AwamiLeague #YunusMustGo