The Outpost
3.5K subscribers
3.04K photos
1.73K videos
3 files
19 links
The Outpost is a military affairs group. Where military, diplomatic, military history, activities of intelligence forces of different countries are discussed.

X: x.com/outpostosint
Download Telegram
বরিশালের সাবেক মেয়র ও হাসিনার ভাইপো সেরনিয়াবাত সাদিক আব্দুল্লাহর বাড়ি গুঁড়িয়ে দিতে যাওয়ার লাইভ দেখতেছে সেরনিয়াবাত সাদিক আব্দুল্লাহ নিজেই।
সেরনিয়াবাত সাদিক আব্দুল্লাহর বাড়ি গুঁড়িয়ে দেয়ার জন্য বাড়ির ভিতরে বুলডোজার ঢোকানো হচ্ছে।
কাশ্মির ওদের জন্য স্বাধীন হয় নাই। ওরা কাশ্মিরে সশস্ত্র আন্দোলনকে সন্ত্রাসবাদ মনে করতো। এমনকি উপত্যকার প্রথম সশস্ত্র যোদ্ধাকে ওরা সন্ত্রাসী আখ্যা দিয়েছিলো। তিহার কারাগারে মানুষটার ফাঁসি হলে ওরা কাশ্মিরে সেদিন শোকও পালন করতে দেয় নাই। এমনকি ওদের একজন নেতা ব্যক্তিগত উদ্যোগে শোক পালন করতে গেলে তাঁকে দল থেকে বের করে দেয়। চিন্তা করতে পারেন!

ওরা থাকলে বাংলাদেশও স্বাধীন করা মুশকিল হতে পারে।
Media is too big
VIEW IN TELEGRAM
জুলাই আন্দোলনে হাসিনার পালিত পুলিশের ভূমিকা

#july_24
All eyes on প্রথম অন্ধকার
একটি ভোগাস সশস্ত্র সংগঠন যেমন অস্ত্র সন্ত্রাস তেমনি ভোগাস মিডিয়া হলো তথ্য সন্ত্রাস। এক্ষেত্রে প্রথম আলো হলো তথ্য সন্ত্রাসী আর তার রিপোর্ট হলো- তথ্য সন্ত্রাস
উত্তরার RAB-1 এর সামনে Enforced Disappearance এর শিকার কিছু মানুষ সমবেত হয়েছেন। তবে তাঁদের সংখ্যা দেখলাম বেশ নগণ্য৷ ইনারা বাদে আর কেউ কখনো অপহৃত হন নাই বোধহয়।

Enforced Disappearance মানবতাবিরোধী অপরাধ। Crime Against Humanity। এর বিচার Priority দিয়ে হওয়ার কথা ছিল৷ অথচ তার বিচার আজ পর্যন্ত হয় নাই। হিসাব অনুযায়ী ওখানে উপস্থিত প্রত্যেকে একটি মানবতাবিরোধী অপরাধের স্বাক্ষী। অথচ তাঁদের পাশে আর কেউ নাই।

- Revan M
আউটপোস্ট আ্যডমিনিস্ট্রেশন
মবোক্রেসি হচ্ছে ফ্যাসিবাদীদের নতুন ভাষা। এরা নির্যাতিত মানুষদের আকাঙ্খা কে মব বলে থামিয়ে দিতে চায়।
আজ থেকে শুরু হচ্ছে সারাদেশে -

"Operation Devil Hunt"

- বৈষম্যবিরুধী ছাত্র আন্দোলনের জয়েন্ট বিবৃতি
২০ জুলাই (২০২৪) আমরা সরাসরি বিএনপির হাইকমান্ডের সাথে যোগাযোগ করেছিলাম। (বলেছিলাম) খুনের পর খুন হচ্ছে, আমরা বড় কিছু ভাবতেছি। (তখন) আমাদেরকে বলা হয়েছিল, আমরা এখনও শেখ হাসিনার পতন নিয়ে ভাবছি না।

সারজিস আলম।
Israel Defence Forces (IDF) গতকাল সিরিয়ার গভীরে বিমান হামলা পরিচালনা করে। সেসময় দামেশক শহর থেকে ৩০ কিলোমিটার দূরের একটি ফ্যাসিলিটির ওপর ওদের প্রথম হামলাটি হয়। স্থানের নাম ছিল দির আলি।

তবে, সবচেয়ে বিস্ময়কর ছিল হামলার পর IDF এর বিবৃতি। যেখানে ওরা জানিয়েছে যে, সিরিয়ার দির আলিতে ওদের গতকালের বিমান হামলার Target ছিল HAMA$ এর নিয়ন্ত্রিত একটি অ্যামিউনিশন কম্পাউণ্ড! অতঃপর, গতকাল গভীর রাতে দামেশকের মূল শহরে বিমান হামলা হলে সেখান হতে আরো বিস্ফোরণের আওয়াজ শোনা যেতে থাকে।

IDF এর বক্তব্য অনুসারে ওদের হামলাটি ছিল Intelligence Based Operation (IBO)। অর্থাৎ, ওরা বলার চেষ্টা করছে যে, সিরিয়ার নতুন সরকার বর্তমানে সিরিয়ার ভূখণ্ডে HAMA$ কে অস্ত্র ও অন্যান্য সহযোগিতা দিয়ে সংগঠিত হতে সাহায্য করছে! যার ফলাফল হিসাবে HAMA$ সিরিয়ার মাঝে অস্ত্রের গুদাম তৈরি করেছে।

দির আলি শহরটি মাউন্ট হারমন হতে ৫২ কিলোমিটার দূরত্বে অবস্থিত। যেখানে বর্তমানে IDF পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ বসিয়ে রেখেছে। অতএব, দামেশক সামনে বিষয়টি নিয়ে কোনো সামরিক পদক্ষেপে গেলে দির আলি Frontline City তে পরিণত হতে পারে। IDF এর বার্তাও অনুরূপ দিকে নির্দেশ করে। ওদের ভাষায়, HAMA$ দির আলিতে অস্ত্র মজুদ করে ভবিষ্যতে ইসরায়েলের ওপর হামলার জন্য তৈরি হচ্ছিল। সুতরাং, সবকিছু বিবেচনা করে ধারণা করা যায় যে, সিরিয়া হতে ভবিষ্যৎ কোনো পদক্ষেপ গৃহীত হলে সেখানে HAMA$ শক্তিশালী ভূমিকা রাখতে চলেছে।

ধন্যবাদ।

— Revan M
আউটপোস্ট অ্যাডমিনিস্ট্রেশন।
Eastern Command-Indian Army, Indian Navy, Indian Air Force, Border Security Force (BSF), Indian Coast Guard বর্তমানে দারুণ ব্যস্ত সময় পার করছে। লেখা চলাকালীন ভারত মহাসাগরীয় অঞ্চলে চলছে ভারতের Theatre Level Operational Readiness Excercise (TROPEX)। যা '০৫ সাল থেকে ভারতীয় নেভির নেতৃত্বে সংঘটিত হয়ে আসছে। কিন্তু, TROPEX সাধারণত ০১ মাসের বেশি স্থায়িত্ব পায় না। সেখানে TROPEX-23 ও TROPEX-25 তথা গতবার ও চলতি বারের মহড়া দু'টি অস্বাভাবিক লম্বা সময় ধরে চলমান রয়েছে।

ভারতীয় সরকারের পক্ষ হতে জানানো হয়েছে যে, TROPEX-25 জানুয়ারি মাসে আরম্ভ হয়েছে ও মার্চ মাসের শেষ সপ্তাহ পর্যন্ত মহড়া চলমান থাকবে। মানে চলতি বছরের মহড়াটি কমপক্ষে ০৩ মাস ধরে চলবে। যে মহড়ায় ইণ্ডিয়ান এয়ারফোর্স এবং ইণ্ডিয়ান আর্মির সেনারাও নেভির সাথে সাথে তৎপর ভাবে অংশ নিবে। ইণ্ডিয়ান আর্মির ০১টি Infantry Brigade মহড়া চলাকালীন ওখানে নেভির সাথী হয়ে Amphibious Assault নিয়ে কাজ করবে।

ওদিকে জানুয়ারি মাসে যখন নেভি, আর্মি ও এয়ারফোর্সের একাংশ ভারত মহাসাগর ও বঙ্গোপসাগরে উপরোক্ত কর্মকাণ্ড শুরু করা নিয়ে ব্যস্ত, ঠিক তখন বাংলাদেশের পঞ্চগড় জেলার কোল ঘেঁষে থাকা শিলিগুড়ি অঞ্চলে ভারতের Eastern Theatre Command থেকে Excercise Devil Strike লঞ্চ করা হয়।

এটি ছিল মূলত Indian Special Forces ও বিমান বাহিনীর মাঝের সমন্বয় ঠিক করার মহড়া। ওদের Para Special Forces, Airborne Infantry ও Garud Commando Force অপারেটরদের নিয়ে মহড়াটির শুরু হয়। যেখানে ওদের বিমান বাহিনীর পক্ষ হতে আগমন করে Rafale, AN-32, C-130 এর মতো বিমান।

০৬ দিন যাবত বিরতিহীনভাবে চলা মহড়াটির শুরু হয়েছিল আনুমানিক ১,০০০ ছত্রীসেনা ও SOF অপারেটরকে প্যারাশুটের মাধ্যমে ড্রপ করবার মধ্য দিয়ে। মহড়ায় অংশ নেওয়া Para SF ও Garud Commando দের টিম অতঃপর শত্রু দেশের গভীরে অবস্থিত শত্রুর High Value Target ধ্বংস, হত্যা ও বন্দি করবার অনুশীলন শুরু করে। তারপর সামনে অগ্রসর হয়ে আগুয়ান নিয়মিত বাহিনীর সাথে যুক্ত হয়ে নিজেদের Extraction সম্পন্ন করে ওরা।

মহড়ার সময় শত্রুর শক্তিশালী লক্ষ্যবস্তু ধ্বংস করবার কালে ভারতীয় কমাণ্ডোদের তরফ হতে বিমান বাহিনীর Rafale ও অন্যান্য যুদ্ধবিমানকে ব্যবহার করা হয়। পাশাপাশি, অপারেশন সম্পন্নের পর শত্রুর মনোযোগ সরানোর অনুশীলন হিসাবে Extraction চলাকালীন স্পেশাল ফোর্সের কিছু টিম ভারতের তিস্তা বাঁধ এলাকায় হামলাও পরিচালনা করে।

এসকল মহড়া ছাড়াও ভারতের Border Security Force (BSF) বাংলাদেশের সীমান্ত অঞ্চলে গত জানুয়ারি মাসের শেষ ১০ দিন যাবত 'Operation Alert' নামে একটি মহড়া লঞ্চ করে। যা নিয়ে বাংলাদেশেও বোধহয় আলোচনা উঠেছিল। উক্ত মহড়ার একটি মূল অংশ ছিল BSF ও সীমান্তে বসবাসরত ভারতীয় নাগরিকদের মাঝে শক্তিশালী সম্পর্ক গড়ে তোলা বা ঝালাই করা।

সবমিলিয়ে, Excercise Poorvi Prahar দিয়ে শুরু করার পর ভারতের পূর্বাঞ্চলীয় কমাণ্ড যে আজকাল দারুণ ব্যস্ত সময় অতিক্রম করছে, তা নিয়ে সন্দেহের কোনো অবকাশ থাকছে না।

ধন্যবাদ।

— Revan M
আউটপোস্ট অ্যাডমিনিস্ট্রেশন।
চুক্তির বিরুদ্ধাচারন করার ফলে গাজার সরকার পরবর্তী নোটিশ পর্যন্ত বন্দি বিনিময় স্থগিত করেছে। এটাই হামাস, একদম দামী একটা চাল। ☠️
ফরহাদ মজহার ISCKON এর চিন্ময়ের পক্ষে প্রকাশ্যে কথা বলা ব্যক্তি। চিন্ময় ধরা পড়বার কিছুদিন আগে উনি হাটহাজারিতে ISCKON এর মন্দিরও পরিদর্শন করেন।

তবে, চিন্ময়ের পক্ষে মুখ খোলার আরো আগে উনি আরেকজনের পক্ষ নিয়ে জোর গলায় কথা বলেছিলেন। যে লোকটি ছিল মাহফুজ আলম। সে বিবৃতির মাঝের দিকে উনি আরো অনেকের নাম যুক্ত করলেও, বিবৃতিটা উনি শুরু করেছিলেন এভাবে -

"কেউ যদি ভেবে থাকেন, মাহফুজ আলম একা, তাহলে তারা মারাত্মক ভুল করবেন। আমরা যারা মাহফুজের সাথে আছি, আমরা থাকবই। কারন মাহফুজ হঠাৎ মাটি ফুঁড়ে হাজির হয়নি!"

এখন আপনার দেখেন যা ভালো মনে করেন। ডক্টর ইউনুস মাহফুজ আলমকে নিয়ে তো দুনিয়ার সামনে জুলাই-আগস্টের মূল লিডার হিসাবে পরিচয় করিয়ে দিয়েছেন। সুতরাং, পশ্চিম এখন মাহফুজ আলমকে দিয়ে বাংলাদেশকে বিচার করবে। আমি আপাতত এখানে ক্ষান্ত দিই। 'Face of July' যদি 'Turn' করে বসে, তখন আফসোস করার জন্য শক্তি লাগবে তো।

- Revan M
আউটপোস্ট অ্যাডমিনিস্ট্রেশন।