This media is not supported in your browser
VIEW IN TELEGRAM
দুধের শিশুকে হাত বেঁধে মারতেছে, আর বলতেছে জয় শ্রীরাম বল। অথচ শিশুটি এখনও কথা বলাই শিখেনি।
আমার সবচেয়ে বড় অপরাধ ছিল, আমি দিল্লির আধিপত্যবাদকে 'না' বলেছিলাম। ভারতীয় আশীর্বাদপুষ্ট আওয়ামী সরকার চেয়েছিল আমাকে মিথ্যা মামলায় দুনিয়া থেকে বিদায় করতে। যদি প্রয়োজন হয়, আমি আবারো যেকোনো ত্যাগ স্বীকার করবো, কিন্তু অন্যায়ের কাছে মাথা নত করবো না, ইনশাআল্লাহ।
-লুৎফুজ্জামান বাবর
সেভেন সিস্টার্স, বাংলাদেশ
সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী
-লুৎফুজ্জামান বাবর
সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী
⭕ আল-কাসসাম ব্রিগেডের মুখপাত্র আবু ওবাইদার ভাষণের কিছু অংশ:
শত্রু তাদের বহু অঙ্গীকার ভঙ্গ করেছে, যা আমাদের জনগণের মৌলিক অধিকার।
শত্রুর নেতৃত্ব চুক্তি এড়িয়ে যেতে চায় এবং আমেরিকার সমর্থন নিয়ে আমাদের জনগণের বিরুদ্ধে আগ্রাসন পুনরায় শুরু করার চেষ্টা করছে।
গাজায় যুদ্ধবিরতি ও বন্দি বিনিময় চুক্তির শর্ত মেনে চলার প্রতিশ্রুতি বিশ্ব ও মধ্যস্থতাকারীদের সামনে প্রতিরোধ আন্দোলন পূর্ণভাবে রক্ষা করেছে।
বিশ্ব দেখেছে, প্রচণ্ড যুদ্ধের মধ্যেও আমরা শত্রুর বন্দিদের জীবন রক্ষার চেষ্টা করেছি, এবং তাদের ভালো স্বাস্থ্যের প্রমাণও দৃশ্যমান। অন্যদিকে, শত্রু আমাদের বন্দিদের প্রতি যে ভয়ংকর নির্যাতন চালিয়েছে এবং চালিয়ে যাচ্ছে, তা আমাদের বন্দিদের জবানবন্দির মাধ্যমে প্রকাশিত হয়েছে।
গণহত্যার মাধ্যমে যা অর্জন করতে পারেনি, শত্রু হুমকি ও চালবাজির মাধ্যমে সেটিও অর্জন করতে পারবে না।
আমরা দখলদারদের বন্দিদের পরিবারগুলোকে সতর্ক করছি যে, আজ পর্যন্ত আমাদের কাছে শুধুমাত্র জীবিত বন্দিদের প্রমাণ রয়েছে।
সংক্ষিপ্ততম পথ হলো, শত্রুকে তার স্বাক্ষরিত চুক্তির প্রতি বাধ্য করা। যুদ্ধের হুমকি দিয়ে শত্রু শুধুই হতাশ হবে, কিন্তু তার বন্দিদের মুক্তি আদায় করতে পারবে না।
শত্রু তাদের বহু অঙ্গীকার ভঙ্গ করেছে, যা আমাদের জনগণের মৌলিক অধিকার।
শত্রুর নেতৃত্ব চুক্তি এড়িয়ে যেতে চায় এবং আমেরিকার সমর্থন নিয়ে আমাদের জনগণের বিরুদ্ধে আগ্রাসন পুনরায় শুরু করার চেষ্টা করছে।
গাজায় যুদ্ধবিরতি ও বন্দি বিনিময় চুক্তির শর্ত মেনে চলার প্রতিশ্রুতি বিশ্ব ও মধ্যস্থতাকারীদের সামনে প্রতিরোধ আন্দোলন পূর্ণভাবে রক্ষা করেছে।
বিশ্ব দেখেছে, প্রচণ্ড যুদ্ধের মধ্যেও আমরা শত্রুর বন্দিদের জীবন রক্ষার চেষ্টা করেছি, এবং তাদের ভালো স্বাস্থ্যের প্রমাণও দৃশ্যমান। অন্যদিকে, শত্রু আমাদের বন্দিদের প্রতি যে ভয়ংকর নির্যাতন চালিয়েছে এবং চালিয়ে যাচ্ছে, তা আমাদের বন্দিদের জবানবন্দির মাধ্যমে প্রকাশিত হয়েছে।
গণহত্যার মাধ্যমে যা অর্জন করতে পারেনি, শত্রু হুমকি ও চালবাজির মাধ্যমে সেটিও অর্জন করতে পারবে না।
আমরা দখলদারদের বন্দিদের পরিবারগুলোকে সতর্ক করছি যে, আজ পর্যন্ত আমাদের কাছে শুধুমাত্র জীবিত বন্দিদের প্রমাণ রয়েছে।
সংক্ষিপ্ততম পথ হলো, শত্রুকে তার স্বাক্ষরিত চুক্তির প্রতি বাধ্য করা। যুদ্ধের হুমকি দিয়ে শত্রু শুধুই হতাশ হবে, কিন্তু তার বন্দিদের মুক্তি আদায় করতে পারবে না।
০১|
সিন্ধের দস্যু রাজা ওর উপকূল দিয়ে চলাচলের সময়ে শ্রীলঙ্কা হতে আগত মুসলিম নারীদের বহনরত জাহাজে ডাকাতি করলো। জাহাজে থাকা একজন মুসলিম নারীর আর্তনাদ গিয়ে হাজ্জাজ বিন ইউসুফের দরবারে পৌঁছে গেলো। হাজ্জাজ তৎক্ষনাৎ সিংহাসন ছেড়ে দাঁড়িয়ে পড়লেন। গর্জন দিয়ে বলে উঠলেন - "আমি হাজির আছি!"
দামেশকের অনুমতিক্রমে 'Dispatch' করা হলো জেনারেল মুহাম্মাদ বিন কাসিমকে। বয়স মাত্র ১৭। এই কিশোর সমরনায়কের তাণ্ডবে দস্যু রাজা নিজের রাজ্য, সম্পদ, বাহিনী, পরিবার সমস্ত কিছু হারিয়ে বসলো। বন্দি নারীদের উদ্ধার ও প্রতিশোধ সমাপ্ত হলো।
০২|
স্পেনের রাজা রডারিকের হাতে ধর্ষিতা হলেন ওর নিজের প্রাসাদে আশ্রয়ে থাকা ওর গভর্নরের মেয়ে, ফ্লোরিণ্ডা। গভর্নর কাউন্ট জুলিয়ান সংবাদ পেয়ে নিজ মেয়ের অসহায়ত্ব ও নিপীড়নের বিচার নিয়ে সাগর পাড়ি দিলেন। অসহায় পিতা ও কন্যার আবেদন ফেরাতে পারলেন না সুবিশাল উমাইয়া খিলাফতের আফ্রিকা মহাদেশীয় কমাণ্ডের কমাণ্ডিং জেনারেল, মুসা বিন নুসাইর।
তারিক বিন জিয়াদকে 'Dispatch' করা হলো। ১২ হাজার অভিজাত মরু সওয়ার মুখোমুখি হলো রডরিকের লক্ষাধিক সুসজ্জিত সেনার সাথে। রডরিক মারা গেলো। স্পেন মুসলিম শাসনাধীন হয়ে গেলো।
(স্পেনে হামলা শুধুমাত্র কাউন্ট জুলিয়ানের আবেদনের কারণে হয়নি। কিন্তু, তারিক বিন জিয়াদের অভিযানটি তখন রওয়ানা হওয়ার পেছনে মূল 'Contributing Factor' ওনার আবেদনই ছিল)
০৩|
রোমান আর্মি একজন মুসলিম নারীর শ্লীলতাহানি করলো। তিনি আর্তনাদ করে উঠলেন - "হে মু'তাসিম!"
প্রত্যুত্তরে ওরা বিদ্রূপ করলো - "কোথায় তোমার খলিফা!"
বাগদাদের খলিফা, মু'তাসিমের কানে আর্তনাদ চলে গেলো। তিনি কোথাও কোনো ভ্রূক্ষেপ না করে নিজ ঘোড়ায় চড়ে বসলেন। তার সাথে রওয়ানা হয়ে গেলো সুবিশাল সওয়ারদের বাহিনী। রোমান সীমান্ত তছনছ হয়ে যেতে লাগলো। ওদের শহর গুড়িয়ে দেওয়া হলো। রোমানদের অপরিণামদর্শীতা, একজন মুসলিম নারীর ওপরে হাত তোলার পরিণতি হলো আতঙ্কজনক মাত্রার ভয়াবহ।
০৪|
'৯০ এর দশকের আফগানিস্তানে, দু'জন আফগান নারীকে ধর্ষণের জন্য তুলে নিলো শক্তিধর স্থানীয় সামরিক নেতা। মুহাম্মাদ ওমর নামের একজন স্থানীয় মাদরাসা শিক্ষকের কানে সংবাদ চলে গেলো। তিনি নিজের ১৫-২০ জন ছাত্রকে নিয়ে শক্তিধর সামরিক নেতার আস্তানায় চলে গেলেন।
নেতার Tank এর ব্যারেলে খোদ নেতাকে ঝুলিয়ে বের করা হলো। দু'জন অসহায় মেয়ে উদ্ধার পেয়ে গেলেন। বছর দু'য়েকের মাঝে গোটা আফগানিস্তান উক্ত মানুষটার নিয়ন্ত্রণে চলে গেলো।
০৫|
বাংলাদেশ। ২০১৮-২০২২ সাল পর্যন্ত সেখানে ২৭,৪৭৯টি ধর্ষণের অভিযোগ দায়ের হলো।
- Revan M
আউটপোস্ট অ্যাডমিনিস্ট্রেশন।
সিন্ধের দস্যু রাজা ওর উপকূল দিয়ে চলাচলের সময়ে শ্রীলঙ্কা হতে আগত মুসলিম নারীদের বহনরত জাহাজে ডাকাতি করলো। জাহাজে থাকা একজন মুসলিম নারীর আর্তনাদ গিয়ে হাজ্জাজ বিন ইউসুফের দরবারে পৌঁছে গেলো। হাজ্জাজ তৎক্ষনাৎ সিংহাসন ছেড়ে দাঁড়িয়ে পড়লেন। গর্জন দিয়ে বলে উঠলেন - "আমি হাজির আছি!"
দামেশকের অনুমতিক্রমে 'Dispatch' করা হলো জেনারেল মুহাম্মাদ বিন কাসিমকে। বয়স মাত্র ১৭। এই কিশোর সমরনায়কের তাণ্ডবে দস্যু রাজা নিজের রাজ্য, সম্পদ, বাহিনী, পরিবার সমস্ত কিছু হারিয়ে বসলো। বন্দি নারীদের উদ্ধার ও প্রতিশোধ সমাপ্ত হলো।
০২|
স্পেনের রাজা রডারিকের হাতে ধর্ষিতা হলেন ওর নিজের প্রাসাদে আশ্রয়ে থাকা ওর গভর্নরের মেয়ে, ফ্লোরিণ্ডা। গভর্নর কাউন্ট জুলিয়ান সংবাদ পেয়ে নিজ মেয়ের অসহায়ত্ব ও নিপীড়নের বিচার নিয়ে সাগর পাড়ি দিলেন। অসহায় পিতা ও কন্যার আবেদন ফেরাতে পারলেন না সুবিশাল উমাইয়া খিলাফতের আফ্রিকা মহাদেশীয় কমাণ্ডের কমাণ্ডিং জেনারেল, মুসা বিন নুসাইর।
তারিক বিন জিয়াদকে 'Dispatch' করা হলো। ১২ হাজার অভিজাত মরু সওয়ার মুখোমুখি হলো রডরিকের লক্ষাধিক সুসজ্জিত সেনার সাথে। রডরিক মারা গেলো। স্পেন মুসলিম শাসনাধীন হয়ে গেলো।
(স্পেনে হামলা শুধুমাত্র কাউন্ট জুলিয়ানের আবেদনের কারণে হয়নি। কিন্তু, তারিক বিন জিয়াদের অভিযানটি তখন রওয়ানা হওয়ার পেছনে মূল 'Contributing Factor' ওনার আবেদনই ছিল)
০৩|
রোমান আর্মি একজন মুসলিম নারীর শ্লীলতাহানি করলো। তিনি আর্তনাদ করে উঠলেন - "হে মু'তাসিম!"
প্রত্যুত্তরে ওরা বিদ্রূপ করলো - "কোথায় তোমার খলিফা!"
বাগদাদের খলিফা, মু'তাসিমের কানে আর্তনাদ চলে গেলো। তিনি কোথাও কোনো ভ্রূক্ষেপ না করে নিজ ঘোড়ায় চড়ে বসলেন। তার সাথে রওয়ানা হয়ে গেলো সুবিশাল সওয়ারদের বাহিনী। রোমান সীমান্ত তছনছ হয়ে যেতে লাগলো। ওদের শহর গুড়িয়ে দেওয়া হলো। রোমানদের অপরিণামদর্শীতা, একজন মুসলিম নারীর ওপরে হাত তোলার পরিণতি হলো আতঙ্কজনক মাত্রার ভয়াবহ।
০৪|
'৯০ এর দশকের আফগানিস্তানে, দু'জন আফগান নারীকে ধর্ষণের জন্য তুলে নিলো শক্তিধর স্থানীয় সামরিক নেতা। মুহাম্মাদ ওমর নামের একজন স্থানীয় মাদরাসা শিক্ষকের কানে সংবাদ চলে গেলো। তিনি নিজের ১৫-২০ জন ছাত্রকে নিয়ে শক্তিধর সামরিক নেতার আস্তানায় চলে গেলেন।
নেতার Tank এর ব্যারেলে খোদ নেতাকে ঝুলিয়ে বের করা হলো। দু'জন অসহায় মেয়ে উদ্ধার পেয়ে গেলেন। বছর দু'য়েকের মাঝে গোটা আফগানিস্তান উক্ত মানুষটার নিয়ন্ত্রণে চলে গেলো।
০৫|
বাংলাদেশ। ২০১৮-২০২২ সাল পর্যন্ত সেখানে ২৭,৪৭৯টি ধর্ষণের অভিযোগ দায়ের হলো।
- Revan M
আউটপোস্ট অ্যাডমিনিস্ট্রেশন।
চতুর্দিকে হত্যা, ধর্ষণ, চাঁদাবাজি, দূর্নীতির সয়লাব আরম্ভ হয়েছে। রাস্তায় গাছ ফেলে বাস থামানো হচ্ছে, চলছে বিরতিহীন ডাকাতি। সরকারি নীতিনির্ধারকেরা অভিযোগ করছেন যে, Bangladesh Police পরিপূর্ণরূপে ময়দানে নামছে না। 'National Security Intelligence (NSI), Directorate General of Forces Intelligence (DGFI), Detective Branch (DB)' এর ন্যায় বাহিনীগুলো জনতার নিরাপত্তা রক্ষায় বিরতি নিয়েছে। অনেকে খোদ তাদেরকেই আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতির পেছনে সন্দেহভাজন হিসাবে দায়ী করছেন। যার মূল কারণ হিসাবে বাহিনীগুলোর মাঝে অত্যাধিক মাত্রায় দূর্নীতিবাজ, মানবাধিকার লংঘনকারী ও রাজনৈতিক কর্মীদের উপস্থিতিকে দায়ী করা হচ্ছে।
এমন সংকটময় পরিস্থিতিতে 'Police, Intelligence Agency' গুলোকে সঠিক পথে ফিরিয়ে আনার দাবী উঠছে বারংবার। কিন্তু, কিভাবে কাজটি করা সম্ভব হবে, কারা এতটা বিরাট দায়িত্ব আঞ্জাম দিতে পারবেন, তা নিয়ে সে তুলনায় খুব কমই আলাপ হয়েছে। বিষয়টিকে সামনে রেখে একটি সাধারণ দৃষ্টিভঙ্গি আমরা সাবেক চাকরিচ্যুত সামরিক ও পুলিশ কর্মকর্তাদের পক্ষ হতে দেখছি যে, তারা পরিস্থিতি সমাধানের একটি পদ্ধতি হিসাবে তাদের একাংশকে পুনরায় চাকরিতে পুনর্বহালের দাবি রাখছেন। আমি দ্বিমত পোষণ করছি।
'Bangladesh Police, Bangladesh Army, Bangladesh Air Force, Bangladesh Navy, Border Guard Bangladesh, Bangladesh Coast Guard ও 'Bangladesh Intelligence Community' হতে যারা সত্য ও ন্যায়ের পথে থাকার কারণে অথবা দূর্নীতির শিকার হয়ে অন্যায়ভাবে বরখাস্ত হয়েছেন, তাঁদের কারো পুনরায় সার্ভিসে ফেরত যেতে চাওয়া উচিত নয়। আমি এখানে অন্যান্য সরকারি সার্ভিসের কথা উল্লেখ করি নাই, তার কারণটি একটু সামনে পরিষ্কার হবে।
Anti-Corruption Commission - Bangladesh তথা 'দুদক' বাংলাদেশে দূর্নীতি দমনের বিষয়ে সরকারের মূল হাত। National Human Rights Commission, Bangladesh বাংলাদেশে মানবাধিকার লংঘনের বিচার ও তার পুনরায় সংঘটন প্রতিহত করবার বিষয়ে মূল দায়িত্বশীল সংস্থা। লেখা চলাকালীন তাদের যথাক্রমে 'ACC' ও 'NHRCB' হিসাবে সম্বোধন করা হবে।
বর্তমান বাংলাদেশে দূর্নীতি ও মানবাধিকার লংঘন যে পরিমাণে সংঘটিত হয়েছে, তার তুলনায় আমাদের উপরোক্ত সংস্থাদু'টি পুরোপুরি দূর্বল বলে আমরা ধরে নিতে পারি। জনগণ ও ভূখণ্ডের শত্রু হিসাবে যারা দেশে উপরোক্ত কর্মকাণ্ড পরিচালনা করে থাকে, তারা গোয়েন্দা সক্ষমতা, আর্থিক অথবা জনবলের শক্তি দিক থেকেও 'ACC' অথবা 'NHRCB' হতে অনেক অনেক বেশি শক্তিশালী। যা আমাদের স্বীকার করতেই হবে। এমন অবস্থায় আমরা দেশের কোনো কাঠামোকে কার্যকরভাবে দূর্নীতি ও অনাচার মুক্ত করতে পারব বলে মনে করা ঠিক নয়। সুতরাং, আমাদের বর্তমান করণীয় - "ACC ও NHRCB কে শক্তিশালী করণ।" সকল 'Reform', 'Re-Structure' এর শুরু সেখানে করতে হবে।
০১|
'NHRCB' এর হওয়ার কথা ছিল দেশের সকল স্তরে মানবাধিকার লংঘনের তদন্ত ও তার বিচার নিশ্চিতকরণ বিষয়ে মূল কর্তৃপক্ষ। অথচ, তার দায়িত্বের যে ভার, সে অনুপাতে তার কিঞ্চিৎ পরিমাণ সক্ষমতাও নাই। 'Internet' থেকে 'OSINT' এর মাধ্যমে তাদের সর্বমোট জনশক্তি সম্পর্কে অবগত হওয়া গেলো। যা কিনা মাত্র '৪৮' জন। সংস্থাটির নিয়ন্ত্রণ সেখানে বাংলাদেশ জাতীয় সংসদের মাননীয় স্পিকারের হাতে।
বাংলাদেশে বিগত ১৬ বছর মানবাধিকার লংঘনের যত ঘটনা সংঘটিত হয়েছে, তার প্রত্যেকটির পেছনে ক্ষমতাসীন দলের হাত ছিল। এমনকি তার পূর্বেও যেসকল মানবাধিকার লংঘনের ঘটনা সম্পর্কে আমরা জানি, তার প্রতিটি ক্ষেত্রে তৎকালীন সরকার ছিল মূল দায়ী। বাংলাদেশ জাতীয় সংসদের মাননীয় স্পিকার মহোদয় স্বাভাবিক নিয়মানুসারে সাধারণত ক্ষমতাসীন রাজনৈতিক দল হতে নির্বাচিত হয়ে থাকেন। আমাদের সাবেক স্পিকার ছিলেন শিরীন শারমিন চৌধুরি। যিনি একদা আওয়ামী লীগের মন্ত্রী হিসাবে কাজ করেছেন। অর্থাৎ, বিগত ১৬ বছর ধরে আমাদের মানবাধিকার লংঘন প্রতিহত করবার বিষয়ে দায়িত্বশীল সংস্থাটি নিজে স্বয়ং মানবাধিকার লংঘনকারীদের নিয়ন্ত্রণে ছিল।
আমাদের সবার আগে এখান হতে বেরিয়ে আসতে হবে। কোনো রাজনৈতিক দলের সাথে জীবনের কোনো পর্যায়ে যুক্ত ছিলেন, মানবাধিকার লংঘনকারী কোনো কাঠামোর সাথে যুক্ত ছিলেন অথবা অন্য যেকোনো সন্দেহজনক বিষয়ের সাথে যুক্ত কোনো মানুষ যেন 'NHRCB' এর নিকটবর্তী হতে না পারেন, তা নিশ্চিত করতে হবে। পাশাপাশি 'NHRCB' কে 'Independent Agency' হিসাবে দাঁড় করাতে হবে।
০২|
'NHRCB' তে জরুরি ভিত্তিতে একটি শক্তিশালী, সক্ষম ও আর্থিকভাবে স্বয়ংসম্পূর্ণ 'Intelligence Bureau' প্রস্তুত করতে হবে। অতঃপর সকল বাহিনী হতে অন্যায়ের শিকার, সততা ও যোগ্যতার পরিচয় দেওয়ার পরও চাকরিচ্যুত কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের একাংশকে এখানে অন্তর্ভুক্ত করতে হবে।
এমন সংকটময় পরিস্থিতিতে 'Police, Intelligence Agency' গুলোকে সঠিক পথে ফিরিয়ে আনার দাবী উঠছে বারংবার। কিন্তু, কিভাবে কাজটি করা সম্ভব হবে, কারা এতটা বিরাট দায়িত্ব আঞ্জাম দিতে পারবেন, তা নিয়ে সে তুলনায় খুব কমই আলাপ হয়েছে। বিষয়টিকে সামনে রেখে একটি সাধারণ দৃষ্টিভঙ্গি আমরা সাবেক চাকরিচ্যুত সামরিক ও পুলিশ কর্মকর্তাদের পক্ষ হতে দেখছি যে, তারা পরিস্থিতি সমাধানের একটি পদ্ধতি হিসাবে তাদের একাংশকে পুনরায় চাকরিতে পুনর্বহালের দাবি রাখছেন। আমি দ্বিমত পোষণ করছি।
'Bangladesh Police, Bangladesh Army, Bangladesh Air Force, Bangladesh Navy, Border Guard Bangladesh, Bangladesh Coast Guard ও 'Bangladesh Intelligence Community' হতে যারা সত্য ও ন্যায়ের পথে থাকার কারণে অথবা দূর্নীতির শিকার হয়ে অন্যায়ভাবে বরখাস্ত হয়েছেন, তাঁদের কারো পুনরায় সার্ভিসে ফেরত যেতে চাওয়া উচিত নয়। আমি এখানে অন্যান্য সরকারি সার্ভিসের কথা উল্লেখ করি নাই, তার কারণটি একটু সামনে পরিষ্কার হবে।
Anti-Corruption Commission - Bangladesh তথা 'দুদক' বাংলাদেশে দূর্নীতি দমনের বিষয়ে সরকারের মূল হাত। National Human Rights Commission, Bangladesh বাংলাদেশে মানবাধিকার লংঘনের বিচার ও তার পুনরায় সংঘটন প্রতিহত করবার বিষয়ে মূল দায়িত্বশীল সংস্থা। লেখা চলাকালীন তাদের যথাক্রমে 'ACC' ও 'NHRCB' হিসাবে সম্বোধন করা হবে।
বর্তমান বাংলাদেশে দূর্নীতি ও মানবাধিকার লংঘন যে পরিমাণে সংঘটিত হয়েছে, তার তুলনায় আমাদের উপরোক্ত সংস্থাদু'টি পুরোপুরি দূর্বল বলে আমরা ধরে নিতে পারি। জনগণ ও ভূখণ্ডের শত্রু হিসাবে যারা দেশে উপরোক্ত কর্মকাণ্ড পরিচালনা করে থাকে, তারা গোয়েন্দা সক্ষমতা, আর্থিক অথবা জনবলের শক্তি দিক থেকেও 'ACC' অথবা 'NHRCB' হতে অনেক অনেক বেশি শক্তিশালী। যা আমাদের স্বীকার করতেই হবে। এমন অবস্থায় আমরা দেশের কোনো কাঠামোকে কার্যকরভাবে দূর্নীতি ও অনাচার মুক্ত করতে পারব বলে মনে করা ঠিক নয়। সুতরাং, আমাদের বর্তমান করণীয় - "ACC ও NHRCB কে শক্তিশালী করণ।" সকল 'Reform', 'Re-Structure' এর শুরু সেখানে করতে হবে।
০১|
'NHRCB' এর হওয়ার কথা ছিল দেশের সকল স্তরে মানবাধিকার লংঘনের তদন্ত ও তার বিচার নিশ্চিতকরণ বিষয়ে মূল কর্তৃপক্ষ। অথচ, তার দায়িত্বের যে ভার, সে অনুপাতে তার কিঞ্চিৎ পরিমাণ সক্ষমতাও নাই। 'Internet' থেকে 'OSINT' এর মাধ্যমে তাদের সর্বমোট জনশক্তি সম্পর্কে অবগত হওয়া গেলো। যা কিনা মাত্র '৪৮' জন। সংস্থাটির নিয়ন্ত্রণ সেখানে বাংলাদেশ জাতীয় সংসদের মাননীয় স্পিকারের হাতে।
বাংলাদেশে বিগত ১৬ বছর মানবাধিকার লংঘনের যত ঘটনা সংঘটিত হয়েছে, তার প্রত্যেকটির পেছনে ক্ষমতাসীন দলের হাত ছিল। এমনকি তার পূর্বেও যেসকল মানবাধিকার লংঘনের ঘটনা সম্পর্কে আমরা জানি, তার প্রতিটি ক্ষেত্রে তৎকালীন সরকার ছিল মূল দায়ী। বাংলাদেশ জাতীয় সংসদের মাননীয় স্পিকার মহোদয় স্বাভাবিক নিয়মানুসারে সাধারণত ক্ষমতাসীন রাজনৈতিক দল হতে নির্বাচিত হয়ে থাকেন। আমাদের সাবেক স্পিকার ছিলেন শিরীন শারমিন চৌধুরি। যিনি একদা আওয়ামী লীগের মন্ত্রী হিসাবে কাজ করেছেন। অর্থাৎ, বিগত ১৬ বছর ধরে আমাদের মানবাধিকার লংঘন প্রতিহত করবার বিষয়ে দায়িত্বশীল সংস্থাটি নিজে স্বয়ং মানবাধিকার লংঘনকারীদের নিয়ন্ত্রণে ছিল।
আমাদের সবার আগে এখান হতে বেরিয়ে আসতে হবে। কোনো রাজনৈতিক দলের সাথে জীবনের কোনো পর্যায়ে যুক্ত ছিলেন, মানবাধিকার লংঘনকারী কোনো কাঠামোর সাথে যুক্ত ছিলেন অথবা অন্য যেকোনো সন্দেহজনক বিষয়ের সাথে যুক্ত কোনো মানুষ যেন 'NHRCB' এর নিকটবর্তী হতে না পারেন, তা নিশ্চিত করতে হবে। পাশাপাশি 'NHRCB' কে 'Independent Agency' হিসাবে দাঁড় করাতে হবে।
০২|
'NHRCB' তে জরুরি ভিত্তিতে একটি শক্তিশালী, সক্ষম ও আর্থিকভাবে স্বয়ংসম্পূর্ণ 'Intelligence Bureau' প্রস্তুত করতে হবে। অতঃপর সকল বাহিনী হতে অন্যায়ের শিকার, সততা ও যোগ্যতার পরিচয় দেওয়ার পরও চাকরিচ্যুত কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের একাংশকে এখানে অন্তর্ভুক্ত করতে হবে।
'Intelligence Bureau - NHRCB' কে তদন্তের জন্য যথেষ্ট পরিমাণ ক্ষমতা দিতে হবে। মানবাধিকার লংঘনের প্রশ্নে অন্যান্য সংস্থার মাঝে প্রকাশ্য ও গোপন তদন্ত কর্মকাণ্ড পরিচালনায় তাদের কোনোরকমের বাঁধা প্রদান করা যাবে না। 'NHRCB' এর 'IB' তে যাদের অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে, তাদের সবার আগে মানবাধিকার বিষয়ক সকল আইন ও অন্যান্য আনুষঙ্গিক বিষয়ে বিস্তারিত জানাশোনা নিশ্চিত করতে হবে।
বিভিন্ন বাহিনী হতে অন্যায়ভাবে বরখাস্ত হওয়ার পর যারা সংস্থার 'IB' তে 'Investigation Officer' হিসাবে আগমন করবেন, তাদেরকে উপযুক্ত প্রশিক্ষণ সমেত নিজ নিজ বাহিনীর মাঝে তদন্তের বিষয়ে দায়িত্বশীল হিসাবে নিয়োজিত করা যেতে পারে।
০৩|
'ACC' এর মাঝেও অনুরূপভাবে আরেকটি 'Intelligence Bureau' স্থাপন করতে হবে। যেখানে চাকরিচ্যুত ও সততার সাথে কাজ করার পরও অন্যায়ের শিকার কর্মকর্তা ও কর্মচারীগণ সংযুক্ত হবেন।
'NHRCB' এর ন্যায় অনুরূপভাবে তাদেরও ক্ষমতা সহ অন্যান্য বিষয়ে সহযোগিতা করতে হবে। পাশাপাশি, সংস্থা দ্বয়ের গোয়েন্দা কর্মকর্তাগণকে তদন্তের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ পর্যায়ের স্বাধীনতা দেওয়া প্রয়োজন। কিন্তু, সেখানে যেন ক্ষমতার অপব্যবহার না ঘটে, সেটাও নিশ্চিত করতে হবে।
'ACC' এর 'IB' তে বিভিন্ন বাহিনীর সাবেক সদস্যবৃন্দের পাশাপাশি দেশের অন্যান্য সার্ভিস হতে চাকরিচ্যুত, অন্যায়ের শিকার ও 'তদন্ত সক্ষমতা' রয়েছে এমন ব্যক্তিবর্গকেও উপযুক্ত প্রশিক্ষণের মাধ্যমে অন্তর্ভুক্ত করা যেতে পারে।
০৪|
'NHRCB' ও 'ACC' এর মাঝে 'Joint Investigation Division' স্থাপন করা যেতে পারে। সাধারণত আমরা দেখি যে, দেশের সর্বোচ্চ পর্যায়ে দূর্নীতি ও মানবাধিকার লংঘন হাতে-হাত মিলিয়ে চলাচল করে। সেক্ষেত্রে দু'পক্ষের তদন্তের মাঝে সমন্বয় রাখবার জন্য এটি করা যেতে পারে।
০৬|
সরকারি সার্ভিস, বিশেষ করে সামরিক বাহিনী, নিরাপত্তা বাহিনী ও গোয়েন্দা সংস্থার নীতিনির্ধারণী পর্যায় অথবা গুরুত্বপূর্ণ শাখার সদস্যবৃন্দদের 'Promotion' ও অন্যান্য বিষয়ক ক্ষেত্রে 'NHRCB' ও 'ACC' এর তদন্ত শাখার ইতিবাচক অনুমোদন নেওয়ার প্রয়োজন হবে। বিশেষ করে 'Bangladesh Police' এর ক্ষেত্রে বিষয়টিতে গুরুত্ব দিতে হবে। যাতে করে ভবিষ্যতে মানবাধিকার লংঘন ও দূর্নীতির সাথে জড়িত কেউ নীতিনির্ধারণী পর্যায়ে স্থান না পায়।
'Facebook' এর স্বল্প পরিসরে আরো বিস্তারিত লেখা সম্ভব হলো না। বিষয়টি নিয়ে মাথা ঘামালে আরো অনেক দিক বেরিয়ে আসা সম্ভব। আপাতত এখানে ইতি টানছি।
فِي أَمَانِ اللَّهِ।
- Revan M
আউটপোস্ট অ্যাডমিনিস্ট্রেশন।
বিভিন্ন বাহিনী হতে অন্যায়ভাবে বরখাস্ত হওয়ার পর যারা সংস্থার 'IB' তে 'Investigation Officer' হিসাবে আগমন করবেন, তাদেরকে উপযুক্ত প্রশিক্ষণ সমেত নিজ নিজ বাহিনীর মাঝে তদন্তের বিষয়ে দায়িত্বশীল হিসাবে নিয়োজিত করা যেতে পারে।
০৩|
'ACC' এর মাঝেও অনুরূপভাবে আরেকটি 'Intelligence Bureau' স্থাপন করতে হবে। যেখানে চাকরিচ্যুত ও সততার সাথে কাজ করার পরও অন্যায়ের শিকার কর্মকর্তা ও কর্মচারীগণ সংযুক্ত হবেন।
'NHRCB' এর ন্যায় অনুরূপভাবে তাদেরও ক্ষমতা সহ অন্যান্য বিষয়ে সহযোগিতা করতে হবে। পাশাপাশি, সংস্থা দ্বয়ের গোয়েন্দা কর্মকর্তাগণকে তদন্তের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ পর্যায়ের স্বাধীনতা দেওয়া প্রয়োজন। কিন্তু, সেখানে যেন ক্ষমতার অপব্যবহার না ঘটে, সেটাও নিশ্চিত করতে হবে।
'ACC' এর 'IB' তে বিভিন্ন বাহিনীর সাবেক সদস্যবৃন্দের পাশাপাশি দেশের অন্যান্য সার্ভিস হতে চাকরিচ্যুত, অন্যায়ের শিকার ও 'তদন্ত সক্ষমতা' রয়েছে এমন ব্যক্তিবর্গকেও উপযুক্ত প্রশিক্ষণের মাধ্যমে অন্তর্ভুক্ত করা যেতে পারে।
০৪|
'NHRCB' ও 'ACC' এর মাঝে 'Joint Investigation Division' স্থাপন করা যেতে পারে। সাধারণত আমরা দেখি যে, দেশের সর্বোচ্চ পর্যায়ে দূর্নীতি ও মানবাধিকার লংঘন হাতে-হাত মিলিয়ে চলাচল করে। সেক্ষেত্রে দু'পক্ষের তদন্তের মাঝে সমন্বয় রাখবার জন্য এটি করা যেতে পারে।
০৬|
সরকারি সার্ভিস, বিশেষ করে সামরিক বাহিনী, নিরাপত্তা বাহিনী ও গোয়েন্দা সংস্থার নীতিনির্ধারণী পর্যায় অথবা গুরুত্বপূর্ণ শাখার সদস্যবৃন্দদের 'Promotion' ও অন্যান্য বিষয়ক ক্ষেত্রে 'NHRCB' ও 'ACC' এর তদন্ত শাখার ইতিবাচক অনুমোদন নেওয়ার প্রয়োজন হবে। বিশেষ করে 'Bangladesh Police' এর ক্ষেত্রে বিষয়টিতে গুরুত্ব দিতে হবে। যাতে করে ভবিষ্যতে মানবাধিকার লংঘন ও দূর্নীতির সাথে জড়িত কেউ নীতিনির্ধারণী পর্যায়ে স্থান না পায়।
'Facebook' এর স্বল্প পরিসরে আরো বিস্তারিত লেখা সম্ভব হলো না। বিষয়টি নিয়ে মাথা ঘামালে আরো অনেক দিক বেরিয়ে আসা সম্ভব। আপাতত এখানে ইতি টানছি।
فِي أَمَانِ اللَّهِ।
- Revan M
আউটপোস্ট অ্যাডমিনিস্ট্রেশন।
রমজান মাসে ৫ বছরের মুসলিম মেয়েকে "বলি" দিয়ে বাড়ির উঠোনে লাশ পুঁতে দিল প্রতিবেশী হিন্দু দম্পতি।
ইন্ডিয়ার গোয়ায়, আলার (৫২) এবং তার স্ত্রী পূজা (৪৫) পুলিশকে জানিয়েছেন যে, একজন জাদুবিদ্যার সাধক তাদের দুঃখের "শেষ" করার জন্য একটি মুসলিম শিশুকে "বলি" দেওয়ার পরামর্শ দিয়েছিলেন, পুলিশ জানান। মুসলিম শিশুটি তার প্রতিবেশী মুসলিম পরিবারের মেয়ে ছিল।
সোর্স- এনডি টিভি; তারিখ ১০ মার্চ ২০২৪
ইন্ডিয়ার গোয়ায়, আলার (৫২) এবং তার স্ত্রী পূজা (৪৫) পুলিশকে জানিয়েছেন যে, একজন জাদুবিদ্যার সাধক তাদের দুঃখের "শেষ" করার জন্য একটি মুসলিম শিশুকে "বলি" দেওয়ার পরামর্শ দিয়েছিলেন, পুলিশ জানান। মুসলিম শিশুটি তার প্রতিবেশী মুসলিম পরিবারের মেয়ে ছিল।
সোর্স- এনডি টিভি; তারিখ ১০ মার্চ ২০২৪
ঢাকা সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে চিকিৎসাধীন মাগুরায় নির্যাতিত শিশুটি না ফেরার দেশে - বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর শোক
ঢাকা ১৩ মার্চ ২০২৫ (বৃহস্পতিবার): অত্যন্ত দুঃখ ভারাক্রান্ত হৃদয়ে জানানো যাচ্ছে যে, মাগুরায় নির্যাতিত শিশুটি আজ ১৩ মার্চ ২০২৫ তারিখে দুপুর ০১:০০ টায় সম্মিলিত সামরিক হাসপাতাল, ঢাকায় শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেছে। (ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। সম্মিলিত সামরিক হাসপাতাল (সিএমএইচ)-এর সর্বাধুনিক চিকিৎসা ব্যবস্থা প্রয়োগ এবং বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা সত্ত্বেও তাকে বাঁচানো সম্ভব হয়নি। শিশুটির আজ সকালে তিনবার কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট হয়েছে, দুইবার স্থিতিশীল করা গেলেও তৃতীয়বার আর হৃদস্পন্দন ফিরে আসেনি। উল্লেখ্য, গত ৮ মার্চ শিশুটিকে সংকটাপন্ন অবস্থায় ঢাকা সিএমএইচ-এ ভর্তি করা হয়।
বাংলাদেশ সেনাবাহিনী শিশুটির শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানাচ্ছে এবং যেকোনো প্রয়োজনে তাদের পাশে থাকার অঙ্গীকার ব্যক্ত করছে।
বাংলাদেশ সেনাবাহিনী শিশুটির বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করছে।
ঢাকা ১৩ মার্চ ২০২৫ (বৃহস্পতিবার): অত্যন্ত দুঃখ ভারাক্রান্ত হৃদয়ে জানানো যাচ্ছে যে, মাগুরায় নির্যাতিত শিশুটি আজ ১৩ মার্চ ২০২৫ তারিখে দুপুর ০১:০০ টায় সম্মিলিত সামরিক হাসপাতাল, ঢাকায় শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেছে। (ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। সম্মিলিত সামরিক হাসপাতাল (সিএমএইচ)-এর সর্বাধুনিক চিকিৎসা ব্যবস্থা প্রয়োগ এবং বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা সত্ত্বেও তাকে বাঁচানো সম্ভব হয়নি। শিশুটির আজ সকালে তিনবার কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট হয়েছে, দুইবার স্থিতিশীল করা গেলেও তৃতীয়বার আর হৃদস্পন্দন ফিরে আসেনি। উল্লেখ্য, গত ৮ মার্চ শিশুটিকে সংকটাপন্ন অবস্থায় ঢাকা সিএমএইচ-এ ভর্তি করা হয়।
বাংলাদেশ সেনাবাহিনী শিশুটির শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানাচ্ছে এবং যেকোনো প্রয়োজনে তাদের পাশে থাকার অঙ্গীকার ব্যক্ত করছে।
বাংলাদেশ সেনাবাহিনী শিশুটির বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করছে।