Nafsan Editz
832 subscribers
550 photos
529 videos
49 files
269 links
Download Telegram
আইয়্যামে জাহিলিয়াতের চেয়ে আওয়ামী জাহিলিয়াত কেন বেশি খারাপ এটা জানুন এখান এখান থেকে!

https://youtu.be/8SpWFGL01R0?si=NjTwV95UMwrj8lx8
Forwarded from Youth FoundationTalora
This media is not supported in your browser
VIEW IN TELEGRAM
ইয়া রব, ইয়া রব! কাল কিয়ামতের দিন কিভাবে জবাব দেবো আপনার সামনে। কিভাবে মুখ দেখাবো!
This media is not supported in your browser
VIEW IN TELEGRAM
ভিডিওটি গতকালকের। শিশুটি বলছে, আজ আমার ভাই অনাহারে মারা গেছে। তার চোখের পানি ভাইয়ের জন্য। অন্যথায় সেও তো অভুক্ত। যেকোনো সময় সেও হয়তো মারা যাবে।

হে পৃথিবীবাসী, হে ক্ষমতাবানেরা, হে আরবের বিলাসী নেতারা, আল্লাহ তোমাদের অবশ্যই পাকড়াও করবেন। ভেবো না, অনেকদিন পরে- আখিরাতে। বরং এই পৃথিবীতেই তোমাদের এই ‘দায়িত্বহীনতা’র পাপের দায় শোধ করে যেতে হবে।

হে রব, আমাদের অক্ষমতার জন্য আমরা লজ্জিত। আমাদের ক্ষমা করো।
প্রচন্ড দামি উক্তি
আল্লাহর কাছে বিশেষভাবে দোয়া বা কিছু চাওয়ার ক্ষেত্রে কিছু বিশেষ মুহূর্তকে বেছে নেয়া উত্তম। দোয়ার বিশেষ মুহূর্ত আছে অনেকগুলো। আমরা অধিকাংশই এই সময়গুলোর ব্যাপারে জানি না। না জানার কারণে এই সময়গুলোতে দোয়ার ব্যাপারে আমরা গুরুত্বও দিইনা। এটি আমাদের জন্য আসলে এক প্রকার লোকসানের ব্যাপার।

দোয়া কবুলে বিশেষ মুহূর্তগুলো একসাথে উল্লেখ করছি। হতে পারে এটি আমাদের কারো কারো উপকারে আসতে পারে।

দুআ কবুলের দিনসমূহঃ ১. আরাফার দিন ২. আশুরা তথা মুহাররমের ১০ তারিখ ৩. শাবানের পনেরো তারিখ ৪. রমজানের ১৭ রোজার দিন ৫. উভয় ঈদের দিন ৬. রজবের সাতাশ তারিখ ৭. জিলহজ মাসের প্রথম দশ দিন এবং আইয়ামে তাশরিকের দিনসমূহ ৮. জুমুআর দিন।

দুআ কবুলের রাতসমূহঃ ১. রমজানের পুরো মাস, বিশেষত শেষের দশের বিজোড় রাত ২. ইফতারির সময় ৩. জুমুআর রাত ৪. রজবের প্রথম রাত ৫. রজবের পনেরোতম রাত ৬. রজবের সাতাইশতম রাত ৭. মুহাররমের প্রথম রাত ৮. মুহাররমের দশম রাত ৯. শাবানের পনেরোতম রাত ১০. জিলহজের নবব রাত ১১. দুই ঈদের রাত ১২. জিলহজের চৌদ্দ ও পনেরোতম রাত।

বিভিন্ন মকবুল সময়ঃ ১. ওজুর মাঝামাঝি ও ওজুর শেষের সময় ২. আজান শোনার মুহূর্ত, আজানের মধ্যবর্তী ও পরের মুহূর্ত ৩. আজান ও ইকামাতের মধ্যবর্তী সময় ৪. হাইয়ালাতাইনের পরবর্তী সময় ৫. ইকামাত শুরু হওয়ার মুহূর্ত ৬. নামাজে সুরা ফাতেহা শেষ হওয়ার পর ৭. ফরজ নামাজসমূহের পর ৮. সিজদার সময় ৯. কুরআন তিলাওয়াতের পর ১০. তিলাওয়তে কুরআন খতম হওয়ার পর

১১. মুসলিমদের জমায়েতের স্থান ও সময় ১২. জিকিরের মজলিসের সময় ১৩. উলামায়ে রব্বানি ও আহলুল্লাহদের প্রতি দৃষ্টিপাতের সময় ১৪. বৃষ্টি বর্ষণের সময় ১৫. অসুস্থতার সময় ১৬. রোগীর সেবা শশ্রুষাকারীর দুআ ১৭. অপারগতা, অস্বচ্ছলতা এবং অসহায়ত্বের সময় ১৮. সফরের সময় ১৯. সূর্য উদয়, অস্ত ও হেলার সময়, বিশেষত জুমার দিন ২০. শেষ রাতে মোরগা আজান দেওয়ার সময়

২১. সুবহে সাদিকের সময় ২২. রাতের বেলা, বিশেষত অর্ধরাত্রির পর ২৩. রাতের প্রথম এক তৃতীয়াংশের সময় ২৪. রাতের শেষ এক তৃতীয়াংশের সময় ২৫. রাতের শেষ এক ষষ্ঠাংশের সময় ২৬. মাজলুমের দুআ ২৭. জিহাদের কাতারে অবস্থানের সময় ২৮. কাফেরদের সাথে প্রচণ্ড লড়াইয়ের সময় ইসলামী সেনাবাহিনীর দুআ ২৯. যখন মৃত্যু শয্যায় শায়িত ব্যক্তির শেষ সময় হয় এবং তার রুহ চলে যেতে থাকে আর মানুষ তার চোখ ও মুখ বন্ধ করে দিতে থাকে, তখনকার সময় ৩০. বাইতুল্লাহকে প্রথমবার দেখার সময় ৩১. যমযমের পানি পান করার সময়।

(বারাকাতে দুআ, ৪২৯-৪৩১ পৃষ্ঠা)

Ifthekar Sifat Hafi.
সুন্নাহতে এ কথা প্রমাণিত যে, যে ব্যক্তি কুরবানী দেওয়ার ইচ্ছা বা সংকল্প করেছে তার জন্য ওয়াজিব; যুলহাজ্জ মাস প্রবেশের সাথে সাথে কুরাবানীর পশু যবেহ না করা পর্যন্ত সে যেন তার দেহের কোন লোম বা চুল, নখ ও চর্মাদি না কাটে।

এ বিষয়ে প্রিয় নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন, ‘‘যখন তোমরা যুলহাজ্জ মাসের চাঁদ দেখবে এবং তোমাদের মধ্যে কেউ কুরবানী করার ইচ্ছা করবে, তখন সে যেন কুরবানী না করা পর্যন্ত তার চুল ও নখ (কাটা) হতে বিরত থাকে।’’
অন্য এক বর্ণনায় বলেন, ‘‘সে যেন তার (মরা বা ফাটা) চর্মাদির কিছুও স্পর্শ না করে।’’
[সহীহ মুসলিম]

বলিষ্ঠ মতানুসারে এখানে এ নির্দেশ ওয়াজিবের অর্থে এবং নিষেধ হারামের অর্থে ব্যবহার হয়েছে।
যদি কেউ জেনে-শুনে ইচ্ছা করেই চুল-নখ কাটে, তবে তার জন্য জরুরী যে, সে যেন আল্লাহর নিকট ইস্তিগফার (ক্ষমা প্রার্থনা) করে।
আর তার জন্য কোন কাফফারা নেই। সে স্বাভাবিকভাবে কুরবানীই করবে।
আবার প্রয়োজনে (যেমন নখ ফেটে বা ভেঙ্গে ঝুলতে থাকলে বা মাথায় জখমের উপর চুল থাকলে এবং ক্ষতির আশঙ্কা হলে) কেটে ফেলতে কোন দোষ নেই।

‘যারা কুরবানী দিতে পারে না তারা কুরবানীর দিনে নখ-চুল ইত্যাদি কাটলে তাদের কুরবানী করার সওয়াব লাভ হয়’ এমন কথা এক হাদীসে থাকলেও তা সহীহ নয়।

কুরবানীর বিধান - আবদুল হামীদ ফাইযী

যেহেতু বাংলাদেশে ২ ৮ মে বুধবার রাতে যুলকাদা মাস শেষ হয়ে যুল হিজ্জা মাস শুরুর সম্ভাবনা আছে তাই যারা কুরবানী দেবেন তারা নখ-গোঁফ-লোম-চুল কেটে ফেলার থাকলে কেটে ফেলা ভালো হবে।

উল্লেখ্য দাড়ি রাখা ওয়াজিব, এবং দাড়ি কাটা হারাম বিধায় - কোনো সময়ই দাড়ি কাটা ঠিক হবে না।
This media is not supported in your browser
VIEW IN TELEGRAM
The message is simple,
Please lower your gaze,Man!
আমরা পবিত্র জিলহজ্জ মাসে প্রবেশ করেছি। বছরের সেরা রাত হলো রামাদান মাসের শেষ দশ রাত। আর বছরের সেরা দিন হলো জিলহজ্জ মাসের প্রথম দশ দিন।

রামাদানকে খুব আড়ম্বরভাবে পালন করলেও, জিলহজ্জকে ঘিরে এমন আড়ম্বরতা, এমন আয়োজন উদযাপন কোথাও চোখে পড়ে না৷ অথচ, স্কলারদের মতে—রামাদানের তুলনায় জিলহজ্জ মাসের প্রথম দশ দিনের গুরুত্ব তো কোনো অংশে কম তো নয়ই, বরং কিছুক্ষেত্রে রামাদানের তুলনায় জিলহজ্জ বেশি মর্যাদাশীল।

ইসলামের পাঁচটি রুকনের মধ্যে হজ্জ হলো একমাত্র রুকন যে রুকনের নামে পবিত্র কুরআনে সরাসরি সূরা আছে। আর, এই হজ্জ পালন করা হয় জিলহজ্জ মাসেই।

জিলহজ্জের শুরুর দশদিনে আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তাআলাকে অধিকবেশি স্মরণের কথা কুরআনে এসেছে। অধিকবেশি স্মরণ মানে অধিকবেশি আমল। বেশি বেশি নফল সালাত, সাদাকা, যিকির, আযকার, দুয়া, তিলাওয়াত।

সাহাবিরা জিলহজ্জ মাস আসলে বাজারের মাঝে গিয়ে, উচ্চস্বরে তাকবির দিতেন। আল্লাহু আকবার আল্লাহু আকবার, লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু, আল্লাহু আকবার আল্লাহু আকবার, ওয়া লিল্লাহিল হামদ।

পবিত্র এই জিলহজ্জ মাসে, আমরা যারা ‘লাব্বাইক আল্লাহুম্মা লাব্বাইক’ বলতে বলতে মিনার তাঁবু, আরাফাহর ময়দান, মুযদাফিলার রাতের আকাশ, যামারাহর প্রস্তরাবৃত উপকণ্ঠে পৌঁছাতে পারছি না, আমাদের জন্য সার্বক্ষণিক তাকবিরধ্বনি হয়ে উঠুক আত্মিকভাবে রাসুলের দেশে থাকার শান্তনা।

সর্বক্ষণ, গুনগুন করে চলুন বলি—

আল্লাহু আকবার আল্লাহু আকবার, লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু, আল্লাহু আকবার আল্লাহু আকবার, ওয়া লিল্লাহিল হামদ।

Arif Azad
This media is not supported in your browser
VIEW IN TELEGRAM
শৈবাল পয়েন্ট,কক্সবাজার
This media is not supported in your browser
VIEW IN TELEGRAM
প্রতিটি ঢেউ যেন বলে —আমার রব ই সবচেয়ে মহান।
This media is not supported in your browser
VIEW IN TELEGRAM
জ্ঞান সবসময় নিরপেক্ষ না

আলোচকঃ আসিফ আদনান৷
দারুল উলুম দেওবন্দ— ইলমের আলোকবর্তিকা ও স্বাধীনতা সংগ্রামের পথ প্রদর্শক। এই মাদরাসাটি ১৮৬৬ সনের ৩০ মে প্রতিষ্ঠা লাভ করে। মাত্র একজন শিক্ষক ও একজন ছাত্র নিয়ে শুরু হওয়া এই মাদরাসা আজ বিশ্বব্যাপী ইসলামী শিক্ষার অন্যতম প্রধান কেন্দ্রস্থল।

দারুল উলুম দেওবন্দ শুধু ইলমে দ্বীনের কেন্দ্র হিসেবেই নয়, বরঞ্চ দক্ষিণ এশিয়ার মুসলিম সমাজের ধর্মীয় ও সাংস্কৃতিক পরিচয় রক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখে চলেছে।

মাওলানা মুহাম্মদ কাসেম নানুতুবি (রহ), মাওলানা রশীদ আহমেদ গাঙ্গুহী (রহ) প্রমুখ আলেমগণের নেতৃত্বে এই প্রতিষ্ঠান ১৮৫৭ সালের সিপাহি বিদ্রোহের পরবর্তী সময়ে ব্রিটিশ শাসনের বিরুদ্ধে আলেমদের সশস্ত্র ও বুদ্ধিবৃত্তিক সংগ্রামের কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত হয়।

মাওলানা মাহমুদ হাসান দেওবন্দি (রহ) ছিলেন এই মাদরাসার প্রথম ছাত্র, এবং পরবর্তীতে তিনি এই ইলমি মারকাযের প্রধান শিক্ষক হন। মহান এই আলেমে দ্বীন ‘রেশমি রুমাল আন্দোলন’ পরিচালনার মাধ্যমে ব্রিটিশদের বিরুদ্ধে সশস্ত্র বিপ্লবের পরিকল্পনা করেছিলেন।

তাছাড়া, দারুল উলুম দেওবন্দের দরসে নিজামী পাঠ্যক্রম বিশ্বব্যাপী ইসলামী শিক্ষার একটি মানদণ্ড হিসেবে গণ্য হয়। বাংলাদেশ, পাকিস্তান, আফগানিস্তান, মধ্যপ্রাচ্য, এমনকি ব্রিটেন ও আমেরিকার মুসলিম সম্প্রদায়ের মধ্যে দেওবন্দের শিক্ষা ও দাওয়াতের প্রভাব রয়েছে। এটি তাবলীগ জামাতের মতো আন্দোলনেরও জন্মস্থান।

মহান আল্লাহ এই দ্বীনি ইলমের মারকাযকে কবুল ও মঞ্জুর করে নিন এবং গোটা দুনিয়াতে ঈমান ও ইসলামের প্রচার, প্রসার ও প্রতিষ্ঠায় অব্যাহত ভূমিকা রাখার তাওফিক দান করুন। আমিন।

Md Abu Shadik
যারা নতুন দ্বীনে ফিরেছেন বা ফিরতে চাচ্ছেন তাদের জন্য এই এপিসোড টি হাইলি রিকমেন্ডেড৷

লিংক : https://youtu.be/72Btuy8idLE?si=ZeW1uHvU6uVbq8C4
রাত ২:৪৯
পুরুষ মানুষের জীবন বড়ই অদ্ভুত৷
পরিবারের কথা ভাবতে ভাবতেই জীবনের পুরোটা সময় শেষ....