নানা ডিজাইনের র ফাইল দেয়া আছে এই ড্রাইভে -
https://drive.google.com/drive/folders/1IcOg9sucRLA8LZneO79JwnGMj9arPlPc?usp=drive_link
https://drive.google.com/drive/folders/1IcOg9sucRLA8LZneO79JwnGMj9arPlPc?usp=drive_link
ট্রাম্পের নির্দেশনায়, ইলন মাস্কদের সহযোগিতায়, শয়তানিয়াহুর নেতৃত্বে ফেলা বোmar আঘাতে একহাত হারানো শাম ইমাদ মুহারেব নামের বাবুটা ইন্তেকাল করেছে। ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন।
যালিমদের এবং যালিমদের প্রত্যক্ষ আর পরোক্ষ সহযোগিদের আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তাআলা যেন দুনিয়া আর আখিরাত, দুই জায়গাতেই চরমভাবে লাঞ্চিত করেন। ইনিয়ে বিনিয়ে যারা যালিমদের পক্ষ নেয়, আল্লাহ যেন তাদের চেহারাও ধূলো-ধূসরিত করেন।
আরিফ আজাদ
যালিমদের এবং যালিমদের প্রত্যক্ষ আর পরোক্ষ সহযোগিদের আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তাআলা যেন দুনিয়া আর আখিরাত, দুই জায়গাতেই চরমভাবে লাঞ্চিত করেন। ইনিয়ে বিনিয়ে যারা যালিমদের পক্ষ নেয়, আল্লাহ যেন তাদের চেহারাও ধূলো-ধূসরিত করেন।
আরিফ আজাদ
মুফতি আব্দুল মালিক হাফিঃ কেমন!
পড়ুন আজকের কারগুজারি।
খতিব আব্দুল মালিক হাফিঃ প্রোগ্রাম শেষ হবার পর স্টেজে বসে আছেন। গেস্ট সবাই চলে গেছেন একা উনিই বসা শরীর অনেকটা অসুস্থ। সর্বশেষ উনাকে নিয়ে মন্দির গেইটে যাওয়া হয় পায়ে হেঁটে সেখান থেকে কাকরাইল যাবেন কিন্তু একটা গাড়ি নেই রিক্সা ও পাওয়া যাচ্ছেনা।
অনেক কষ্টের পর একটা ছোট ভ্যান পাওয়া যায় মুফতি আব্দুল মালিক হাফিঃ চালকের কাছে গিয়ে বলতেছেন ভাই কষ্ট হবে, যেতে পারবেন?!
অবশেষে হুজুর সাধারণ মানুষের মতো ভ্যানে বসে বায়তুল মোকাররম গেইটে আসেন আমাদের আস সুন্নাহ ফাউন্ডেশনের স্বেচ্ছাসেবকরা দৌড়ে হুজুরের সাথে কাকরাইল গেইটে আসেন। হুজুর ভ্যান থেকে নামলেন পকেট থেকে একটা টাকার খাম বের করে ভ্যান চালকের হাতি দিয়ে আস্তে করে বললেন ভাই এগুলো আমাদের পক্ষ থেকে আপনাকে হাদিয়া!
সম্ভবত টাকাগুলো সভাপতি হিসেবে আজকে দেওয়া হয়েছে কিন্তু হুজুর খাম খোলেও দেখেননি!
কতটা দুনিয়া বিমুখ একটু চিন্তা করুন!
বারাকাল্লাহু ফি হায়াতিহ।
- সালিকুর রাহমান
পড়ুন আজকের কারগুজারি।
খতিব আব্দুল মালিক হাফিঃ প্রোগ্রাম শেষ হবার পর স্টেজে বসে আছেন। গেস্ট সবাই চলে গেছেন একা উনিই বসা শরীর অনেকটা অসুস্থ। সর্বশেষ উনাকে নিয়ে মন্দির গেইটে যাওয়া হয় পায়ে হেঁটে সেখান থেকে কাকরাইল যাবেন কিন্তু একটা গাড়ি নেই রিক্সা ও পাওয়া যাচ্ছেনা।
অনেক কষ্টের পর একটা ছোট ভ্যান পাওয়া যায় মুফতি আব্দুল মালিক হাফিঃ চালকের কাছে গিয়ে বলতেছেন ভাই কষ্ট হবে, যেতে পারবেন?!
অবশেষে হুজুর সাধারণ মানুষের মতো ভ্যানে বসে বায়তুল মোকাররম গেইটে আসেন আমাদের আস সুন্নাহ ফাউন্ডেশনের স্বেচ্ছাসেবকরা দৌড়ে হুজুরের সাথে কাকরাইল গেইটে আসেন। হুজুর ভ্যান থেকে নামলেন পকেট থেকে একটা টাকার খাম বের করে ভ্যান চালকের হাতি দিয়ে আস্তে করে বললেন ভাই এগুলো আমাদের পক্ষ থেকে আপনাকে হাদিয়া!
সম্ভবত টাকাগুলো সভাপতি হিসেবে আজকে দেওয়া হয়েছে কিন্তু হুজুর খাম খোলেও দেখেননি!
কতটা দুনিয়া বিমুখ একটু চিন্তা করুন!
বারাকাল্লাহু ফি হায়াতিহ।
- সালিকুর রাহমান
Media is too big
VIEW IN TELEGRAM
পাখির চোখে মার্চ ফর গাজ্জাহ
📽️ Eye's Window
📽️ Eye's Window
Forwarded from মধ্যপ্রাচ্য
গতকাল বাংলাদেশের ঐতিহাসিক ‘মার্চ ফর গাজা’র ভিডিও পোস্ট করে এক আরবের ক্যাপশন :
This media is not supported in your browser
VIEW IN TELEGRAM
আজ শহরের মাঝখানে একটি বাড়িতে ইসরায়েলি বিমান হামলা৷
Forwarded from Sirah
আবু হুরাইরাহ (রা.) থেকে বর্ণিত। রাসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেন—
ঐ সত্তার শপথ যার হাতে আমার জীবন, মানুষের কাছে এমন এক সময় আগমন করবে, যখন হ*ত্যাকারী জানবে না যে, কি দোষে সে হ*ত্যা করলো এবং নি*হত লোকও জানবে না যে, কি দোষে সে নি*হত হলো।
— সহীহ্ মুসলিম, হাদিস : ২৯০৮
ঐ সত্তার শপথ যার হাতে আমার জীবন, মানুষের কাছে এমন এক সময় আগমন করবে, যখন হ*ত্যাকারী জানবে না যে, কি দোষে সে হ*ত্যা করলো এবং নি*হত লোকও জানবে না যে, কি দোষে সে নি*হত হলো।
— সহীহ্ মুসলিম, হাদিস : ২৯০৮
ইতিহাসে মহিলাদের সরাসরি ভায়োলেন্সে জড়িত হবার ঘটনা খুব বেশি পাওয়া যায় না। কিন্তু আড়ালে থেকে ষড়যন্ত্র উস্কে দিয়েছে এমন এভিডেন্স প্রায় প্রত্যেক ইতিহাসে পাবেন। বাংলার ইতিহাসে ঘষেটি বেগম, মুঘল সম্রাজ্য কিংবা অটোম্যান আমল হোক- প্রাসাদ যড়যন্ত্রে শাহজাদী-সম্ভ্রান্ত মহিলাদের ইনভল্ভমেন্ট পাবেনই পাবেন।
প্রত্যেক প্রজাতিকে একটা শক্তি দেয়া হয়েছে আবার দূর্বলতাও দেয়া হয়েছে। যেসব প্রাণি দূর্বল তারা অন্য প্রাণির উপর নির্ভর করে বেঁচে থাকে। কিছু প্রাণি আছে, অন্য প্রাণীর উপর ডিম পেড়ে চলে যায়। কিছু পরজীবি আছে অন্য প্রাণীর পুষ্টির উপর বেঁচে থাকে।
একই ভাবে যে জিঘাংসা পুরণ বা ফাইট লড়ার ক্ষমতা নারীর নাই, সেই লড়াই সে কোন ভাবে পুরুষকে দিয়ে করায়। পুরুষের শক্তি পেশি, নারীর শক্তি হলো তার চোখের পানি।
এই জ্ঞান বর্তমানের পুরুষদের না থাকলেও অটোম্যান স্টেটসম্যানদের ছিল। শাহজাদারা বালেগ হয়ে গেলে তাঁদের সাথে ভালিদে সুলতানদেরও (শেহজাদার মা) সানজাকে পাঠানো হত। এর অন্যতম কারণ ছিল এই যে রাজধানী থেকে দূরে থাকলে মায়েরা ছেলেদের ক্ষমতায় বসানোর জন্য প্যালেস কন্সপিরেসী করতে পারবে না।
পারভেজ নবাব নামের এই ছেলেটা পড়ত প্রাইম এশিয়া ইউনিভার্সিটিতে। ক্যাম্পাসের সামনে পারভেজ তাঁর দুই বন্ধুকে নিয়ে সিঙ্গারা খাচ্ছিল। কাছাকাছি দুই নারী শিক্ষার্থী দাঁড়িয়ে ছি্লো। তারা ধরে নেয় পারভেজ আর তার বন্ধুরা তাদেরকে নিয়ে হাসাহাসি করছে। তাই তারা কাউকে খবর দেয়। বহিরাগত তিনটা ছেলে এসে পারভেজদের কাছে হাসাহাসির কারণ জানতে চাইলে উভয় পক্ষের মধ্যে কথা কাটাকাটি হয়।
বিশ্ববিদ্যালয় কর্মকর্তারা বিষয়টি মিটমাট করে দেন। কিন্তু ঐ তিন যুবক আরও কয়েকজনকে নিয়ে এসে পারভেজ ক্যাম্পাস থেকে বের হতেই তাঁকে ছুড়িকাঘাত করে।
একটা ছুড়ির আঘাত ঠিক হৃদপিণ্ডের উপর পড়ে। এক ইঞ্চির একটা ক্ষত! মারা যায় পারভেজ।
তার বুকে যারা ছুরি চালিয়েছে তারা তো খুনি নিঃসন্দেহে। কিন্তু মুল দায়টা কার? কে উস্কে দিল? এই ছেলেগুলো হয়তো গ্রেপ্তার হবে। জেলে পচে মরবে। কিন্তু যাদের কারনে খুন হলো তাদের কিছুই হবে না।
তারা আজ সকালেও নাস্তা করে সেজগুজে হয়তো ক্যাম্পাসে যাবে। অন্যান্য দিনের মতো একগাদা এটেনশন ও ভ্যালিডেশন এবং দায়মুক্তি নিয়ে ফিরবে বাসায়।
এরকম ঘটনা অনেক দেখসি তাই, ভাইভ্রাদের প্রতি পরামর্শ হলো নারীত্বের এই বিষয়টি খেয়াল রাখবেন। নারীরা সরাসরি ভায়োলেন্সে যায় না। উস্কে দেয়, ম্যানিপুলেট করে।
এন্ড ইয়েস, অলওয়েজ দায়মুক্তি ভ্যালিডেশনের সুখ নিয়ে বাকি জীবন কাটিয়ে দেয়। আমরা অন্দরমহলের বিখ্যাত ষড়যন্ত্রগুলোর কথা বললাম। একের পর এক উদাহরন দেয়া যাবে চাইলে।
একটা ঘটনা হচ্ছে ২০২০ জেনিফার ফেইথ তার এক্স-বয়ফ্রেন্ড ড্যারিন লোপেজকে ম্যানিপুলেট করিয়ে বিশ্বাস করায় যে তার স্বামী জেমি তার উপর শারীরিক এবং যৌন নির্যাতন করেছে, এবং তাকে খুন করা দরকার। বিশ্বাস হয়তো করতে কষ্ট হবে, এরা ১০০,০০০ এর বেশি মেসেজ আদান-প্রদান করে। পরে লোপেজ জেমিকে খুন করে, তাকে আজীবন কারাদণ্ড দেওয়া হয়।
২০১১ সালে জোএন গ্রিফিথস তার বয়ফ্রেন্ড পিটার অ্যান্ড্রু হুডকে প্ররোচিত করে তার এক্স, জেসন বিসেলকে হত্যা করতে যাতে তার সন্তানকে দেখার অধিকার না পায়। পরে হুড হত্যা করে পুলিশের কাছে ধরা পরে এবং গ্রিফিথসের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দেয়।
জেনিফার কিভাবে লোপেজকে ম্যানিপুলেট করেছিল শুনবেন?
লোপেজ মিলিটারিতে ছিল। জেনিফার একজন অসহায় নারী হিসেবে নিজেকে তুলে ধরে আর লোপেজের পুরুষত্ব নিয়ে প্রশ্ন তুলে। লাইক “কেমন পুরুষ হইলি যে আমার মত অবলা নারীরে বাঁচাইতে পারোস না? তুই কি আসলেই পুরুষ?”
লোল অনেক পুরুষ ইগোর চোটে এই ফাঁদে পা দিয়ে দেয় তারপর ফলাফল ভোগ করে। এরপর দেখা যায় মেয়েটা নতুন কোন পুরুষের জন্য চ্যাপা শুটকীর ভর্তা বানাচ্ছে। আর ছেলেটা রিয়েল ম্যান মেডেলটা গলায় পরে জেলের ভেতরে কারো পা টিপে দিচ্ছে।
মেয়েদের ছেলেদের উপর এবিউসের ঘটনা ঘাটলে এই তিন চারটা উপাদানের কোনটা পাওয়া যাবেই-
১। ইমোশনাল ব্ল্যাকমেইল
২। মিথ্যা অপবাদ (অমুক তমুক না করলে মামলা কইরা দিমু)
৩। পুরুষত্বকে প্রশ্নবিদ্ধ করা
৪। রোল সুইচিং
এই ফলস একিউজেশনের কারণে যে কত ছেলের জীবন নষ্ট হয়ে গেছে হিসাব নাই। মেয়েরা এর সুযোগ নিতে পারে কারণ তাদের মুখের কথা শুনলেই বিশ্বাস করে ফেলে সিম্পানন্দরা। “উঁহু না না, আমার বাবুটা মিথ্যা বলতে পারে না”
রোল সুইচের ব্যাপারটা নিয়ে উইকি পেইজে একটা চমৎকার উদাহরণ আছে। অনেক সময় মেয়েরা জোরে জোরে চিৎকার করতে থাকে এবং ভান করে যেন তাকে আক্রমণ করা হয়েছে। সেলফ হার্মের কারণে পাওয়া আঘাতের দোষ স্বামীকে দেয়া হয়। এই ধরনের ‘রোল সুইচ' পুরুষের বিরুদ্ধে মারাত্নক মানসিক নির্যাতন এম্বার হার্ড এই টেকনিক এপ্লাই করেছিল।
সমাজে যেহেতু এমন ধারণা আছে যে কেবল নারীরা অবলা এবং তারাই এবিউজড হতে পারে, তাই এই 'রোল সুইচ’ টেকনিক পুরুষের পক্ষে ব্যবহার করা কঠিন।
প্রত্যেক প্রজাতিকে একটা শক্তি দেয়া হয়েছে আবার দূর্বলতাও দেয়া হয়েছে। যেসব প্রাণি দূর্বল তারা অন্য প্রাণির উপর নির্ভর করে বেঁচে থাকে। কিছু প্রাণি আছে, অন্য প্রাণীর উপর ডিম পেড়ে চলে যায়। কিছু পরজীবি আছে অন্য প্রাণীর পুষ্টির উপর বেঁচে থাকে।
একই ভাবে যে জিঘাংসা পুরণ বা ফাইট লড়ার ক্ষমতা নারীর নাই, সেই লড়াই সে কোন ভাবে পুরুষকে দিয়ে করায়। পুরুষের শক্তি পেশি, নারীর শক্তি হলো তার চোখের পানি।
এই জ্ঞান বর্তমানের পুরুষদের না থাকলেও অটোম্যান স্টেটসম্যানদের ছিল। শাহজাদারা বালেগ হয়ে গেলে তাঁদের সাথে ভালিদে সুলতানদেরও (শেহজাদার মা) সানজাকে পাঠানো হত। এর অন্যতম কারণ ছিল এই যে রাজধানী থেকে দূরে থাকলে মায়েরা ছেলেদের ক্ষমতায় বসানোর জন্য প্যালেস কন্সপিরেসী করতে পারবে না।
পারভেজ নবাব নামের এই ছেলেটা পড়ত প্রাইম এশিয়া ইউনিভার্সিটিতে। ক্যাম্পাসের সামনে পারভেজ তাঁর দুই বন্ধুকে নিয়ে সিঙ্গারা খাচ্ছিল। কাছাকাছি দুই নারী শিক্ষার্থী দাঁড়িয়ে ছি্লো। তারা ধরে নেয় পারভেজ আর তার বন্ধুরা তাদেরকে নিয়ে হাসাহাসি করছে। তাই তারা কাউকে খবর দেয়। বহিরাগত তিনটা ছেলে এসে পারভেজদের কাছে হাসাহাসির কারণ জানতে চাইলে উভয় পক্ষের মধ্যে কথা কাটাকাটি হয়।
বিশ্ববিদ্যালয় কর্মকর্তারা বিষয়টি মিটমাট করে দেন। কিন্তু ঐ তিন যুবক আরও কয়েকজনকে নিয়ে এসে পারভেজ ক্যাম্পাস থেকে বের হতেই তাঁকে ছুড়িকাঘাত করে।
একটা ছুড়ির আঘাত ঠিক হৃদপিণ্ডের উপর পড়ে। এক ইঞ্চির একটা ক্ষত! মারা যায় পারভেজ।
তার বুকে যারা ছুরি চালিয়েছে তারা তো খুনি নিঃসন্দেহে। কিন্তু মুল দায়টা কার? কে উস্কে দিল? এই ছেলেগুলো হয়তো গ্রেপ্তার হবে। জেলে পচে মরবে। কিন্তু যাদের কারনে খুন হলো তাদের কিছুই হবে না।
তারা আজ সকালেও নাস্তা করে সেজগুজে হয়তো ক্যাম্পাসে যাবে। অন্যান্য দিনের মতো একগাদা এটেনশন ও ভ্যালিডেশন এবং দায়মুক্তি নিয়ে ফিরবে বাসায়।
এরকম ঘটনা অনেক দেখসি তাই, ভাইভ্রাদের প্রতি পরামর্শ হলো নারীত্বের এই বিষয়টি খেয়াল রাখবেন। নারীরা সরাসরি ভায়োলেন্সে যায় না। উস্কে দেয়, ম্যানিপুলেট করে।
এন্ড ইয়েস, অলওয়েজ দায়মুক্তি ভ্যালিডেশনের সুখ নিয়ে বাকি জীবন কাটিয়ে দেয়। আমরা অন্দরমহলের বিখ্যাত ষড়যন্ত্রগুলোর কথা বললাম। একের পর এক উদাহরন দেয়া যাবে চাইলে।
একটা ঘটনা হচ্ছে ২০২০ জেনিফার ফেইথ তার এক্স-বয়ফ্রেন্ড ড্যারিন লোপেজকে ম্যানিপুলেট করিয়ে বিশ্বাস করায় যে তার স্বামী জেমি তার উপর শারীরিক এবং যৌন নির্যাতন করেছে, এবং তাকে খুন করা দরকার। বিশ্বাস হয়তো করতে কষ্ট হবে, এরা ১০০,০০০ এর বেশি মেসেজ আদান-প্রদান করে। পরে লোপেজ জেমিকে খুন করে, তাকে আজীবন কারাদণ্ড দেওয়া হয়।
২০১১ সালে জোএন গ্রিফিথস তার বয়ফ্রেন্ড পিটার অ্যান্ড্রু হুডকে প্ররোচিত করে তার এক্স, জেসন বিসেলকে হত্যা করতে যাতে তার সন্তানকে দেখার অধিকার না পায়। পরে হুড হত্যা করে পুলিশের কাছে ধরা পরে এবং গ্রিফিথসের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দেয়।
জেনিফার কিভাবে লোপেজকে ম্যানিপুলেট করেছিল শুনবেন?
লোপেজ মিলিটারিতে ছিল। জেনিফার একজন অসহায় নারী হিসেবে নিজেকে তুলে ধরে আর লোপেজের পুরুষত্ব নিয়ে প্রশ্ন তুলে। লাইক “কেমন পুরুষ হইলি যে আমার মত অবলা নারীরে বাঁচাইতে পারোস না? তুই কি আসলেই পুরুষ?”
লোল অনেক পুরুষ ইগোর চোটে এই ফাঁদে পা দিয়ে দেয় তারপর ফলাফল ভোগ করে। এরপর দেখা যায় মেয়েটা নতুন কোন পুরুষের জন্য চ্যাপা শুটকীর ভর্তা বানাচ্ছে। আর ছেলেটা রিয়েল ম্যান মেডেলটা গলায় পরে জেলের ভেতরে কারো পা টিপে দিচ্ছে।
মেয়েদের ছেলেদের উপর এবিউসের ঘটনা ঘাটলে এই তিন চারটা উপাদানের কোনটা পাওয়া যাবেই-
১। ইমোশনাল ব্ল্যাকমেইল
২। মিথ্যা অপবাদ (অমুক তমুক না করলে মামলা কইরা দিমু)
৩। পুরুষত্বকে প্রশ্নবিদ্ধ করা
৪। রোল সুইচিং
এই ফলস একিউজেশনের কারণে যে কত ছেলের জীবন নষ্ট হয়ে গেছে হিসাব নাই। মেয়েরা এর সুযোগ নিতে পারে কারণ তাদের মুখের কথা শুনলেই বিশ্বাস করে ফেলে সিম্পানন্দরা। “উঁহু না না, আমার বাবুটা মিথ্যা বলতে পারে না”
রোল সুইচের ব্যাপারটা নিয়ে উইকি পেইজে একটা চমৎকার উদাহরণ আছে। অনেক সময় মেয়েরা জোরে জোরে চিৎকার করতে থাকে এবং ভান করে যেন তাকে আক্রমণ করা হয়েছে। সেলফ হার্মের কারণে পাওয়া আঘাতের দোষ স্বামীকে দেয়া হয়। এই ধরনের ‘রোল সুইচ' পুরুষের বিরুদ্ধে মারাত্নক মানসিক নির্যাতন এম্বার হার্ড এই টেকনিক এপ্লাই করেছিল।
সমাজে যেহেতু এমন ধারণা আছে যে কেবল নারীরা অবলা এবং তারাই এবিউজড হতে পারে, তাই এই 'রোল সুইচ’ টেকনিক পুরুষের পক্ষে ব্যবহার করা কঠিন।
পারজেভ নবাবকে নিয়ে যে মূল স্ট্যাটাস দেয়া হয়েছে সেখানে গেলেও দেখবেন নারীরা এসে নারীদের সাফাই গাওয়া শুরু করে দিয়েছে।
আপনি হয়তো খুব ভাব নিয়ে নারীর জন্য কিছু একটা করে জেলে পচে মরবেন। আর ওই নারী সুখে শান্তিতে সংসার করবে আর বলে বেড়াবে- জানিস, আমার জন্য ২ টা ছেলে মোষের মত মারামারি করেছে”, “জানিস আমার জন্য এক ছাওয়াল আরেকটার মাথা ফাটায় দিসে”- আপনার জন্ম যদি এসব গাধামি করার জন্যই তৈরি হয় তাহলে বেস্ট অফ লাক, এসব করে বেড়ান ।
আমার অবস্থান হচ্ছে- সর্বাবস্থায় মাথা thanda kore চিন্তা করতে হবে। যে মেয়ে আপনার পরিবারের সদস্য না সেই মেয়ের জন্য আপনার বিন্দুমাত্র দায় নাই।
[বি.দ্র: এই ঘটনা একটা উদাহরণ মাত্র। এটা অন্যদিকে মোড় নিলেও পোস্ট রিলেভেন্ট থাকবে টাইপ]
-হাম্মাদ ওসামা ভাই
আপনি হয়তো খুব ভাব নিয়ে নারীর জন্য কিছু একটা করে জেলে পচে মরবেন। আর ওই নারী সুখে শান্তিতে সংসার করবে আর বলে বেড়াবে- জানিস, আমার জন্য ২ টা ছেলে মোষের মত মারামারি করেছে”, “জানিস আমার জন্য এক ছাওয়াল আরেকটার মাথা ফাটায় দিসে”- আপনার জন্ম যদি এসব গাধামি করার জন্যই তৈরি হয় তাহলে বেস্ট অফ লাক, এসব করে বেড়ান ।
আমার অবস্থান হচ্ছে- সর্বাবস্থায় মাথা thanda kore চিন্তা করতে হবে। যে মেয়ে আপনার পরিবারের সদস্য না সেই মেয়ের জন্য আপনার বিন্দুমাত্র দায় নাই।
[বি.দ্র: এই ঘটনা একটা উদাহরণ মাত্র। এটা অন্যদিকে মোড় নিলেও পোস্ট রিলেভেন্ট থাকবে টাইপ]
-হাম্মাদ ওসামা ভাই
This media is not supported in your browser
VIEW IN TELEGRAM
March for Modesty.
This media is not supported in your browser
VIEW IN TELEGRAM
Men are Mountain of Family.
কথার দ্বারা সংশোধন করার তুলনায় কাজের মাধ্যমে সংশোধন বেশি কার্যকরী।
যে ব্যক্তি নিজেকে শুধরে নিবে, সে তার কাজের মাধ্যমে এমন বহু মানুষকে শুধরাতে পারবে, যাদেরকে লম্বা সময় কথা বলেও সংশোধন করা যায় না।
- ইমাম ইবনুল জাওযী রাহিমাহুল্লাহ
সূত্র: সাইদুল খাত্বির: পৃ. ৫২৪
যে ব্যক্তি নিজেকে শুধরে নিবে, সে তার কাজের মাধ্যমে এমন বহু মানুষকে শুধরাতে পারবে, যাদেরকে লম্বা সময় কথা বলেও সংশোধন করা যায় না।
- ইমাম ইবনুল জাওযী রাহিমাহুল্লাহ
সূত্র: সাইদুল খাত্বির: পৃ. ৫২৪
যারা প্রকৃতপক্ষেই দ্বীনদার নারী তারা আসলে বিয়ের বেলায় খুব বিপদে পড়ে যান। পরিবার খুঁজে এমন ছেলে যে নাকি সাধারণ মুসলিমদের মতো। দ্বীনদার না। তখন এমন বোনদের জন্য পালানো ছাড়া বোধহয় উপায় থাকে না। কারণ বাবারাও বুঝে না। তারা শুধু দেখে কোন ছেলের টাকা আছে। এ কথাগুলো ভূমিকা। এবার মূল কাহিনীতে আসি। ঘটনাটা কার সেটা উহ্য থাক। শুধু ঘটনাটাই বলি।
জনৈক বোন, পরিচিতদের ভাষ্যমতে তিনি খুব দ্বীনদার এবং ভালো তাকওয়াবান। কিন্তু তার বাবা একটা ছেলে দেখেছে এবং সেই ছেলের পরিবার দেখতে আসবে কিছুদিনের মধ্যেই। যদি ছেলের পরিবার পছন্দ না করে তখন এই বোন দ্বীনদার পাত্রের কথা তার বাবাকে বলবেন। কিন্তু এখন এমন অবস্থা যে, বাবা তার মেয়ের কোন কথাই শুনতেছেনা এবং মারতে উদ্যত হয়েছে। শুধু তাই নয়, মেয়েকে সন্দেহ পর্যন্ত করছে। বোন একটা সিদ্ধান্তও নিয়েছে যদি এই ছেলের সাথেই তার বাবা বিয়ে দিতে চায়। সেটা নাই বা বললাম।
এই হলো আমাদের সমাজের অবস্থা যেখানে আমাদের দ্বীনদার বোনেরা প্রতিনিয়ত যুদ্ধ করে যাচ্ছে।
-মামুনুর রশিদ রাফাত
জনৈক বোন, পরিচিতদের ভাষ্যমতে তিনি খুব দ্বীনদার এবং ভালো তাকওয়াবান। কিন্তু তার বাবা একটা ছেলে দেখেছে এবং সেই ছেলের পরিবার দেখতে আসবে কিছুদিনের মধ্যেই। যদি ছেলের পরিবার পছন্দ না করে তখন এই বোন দ্বীনদার পাত্রের কথা তার বাবাকে বলবেন। কিন্তু এখন এমন অবস্থা যে, বাবা তার মেয়ের কোন কথাই শুনতেছেনা এবং মারতে উদ্যত হয়েছে। শুধু তাই নয়, মেয়েকে সন্দেহ পর্যন্ত করছে। বোন একটা সিদ্ধান্তও নিয়েছে যদি এই ছেলের সাথেই তার বাবা বিয়ে দিতে চায়। সেটা নাই বা বললাম।
এই হলো আমাদের সমাজের অবস্থা যেখানে আমাদের দ্বীনদার বোনেরা প্রতিনিয়ত যুদ্ধ করে যাচ্ছে।
-মামুনুর রশিদ রাফাত
This media is not supported in your browser
VIEW IN TELEGRAM
আলহামদুলিল্লাহ, জেরুজালেমের আশেপাশে, বিশেষ করে Beit Shemesh এবং Eshtaol Forest এলাকার কাছে, তীব্র গরম ও প্রবল বাতাসের কারণে দাবানল ছড়িয়ে পড়েছে।