আওয়ামীলীগ নিঃসন্দেহে ঘুরে দ্বারাবে।- জনতার দৃষ্টি
বাংলাদেশে শেখ হাসিনা সরকার পতনের পর থেকেই সাংগঠনিকভাবে বিপর্যস্ত আওয়ামী লীগ। প্রকাশ্যে নেই নেতা-কর্মীরা, দলীয়ভাবে সুনির্দিষ্ট কর্মসূচি বা নির্দেশনাও নেই তৃণমূলে পর্যায়ে।
এই অবস্থায় আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা দলের সব স্তরের নেতা-কর্মীদের সঙ্গে একের পর এক ভার্চুয়াল মিটিংয়ে কথা বলা শুরু করেছে। দলের নেতা-কর্মীদের সাংগঠনিকভাবে সক্রিয় করে তোলার জন্য চেষ্টা করে যাচ্ছেন।
দলটির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বাহাউদ্দিন নাসিম ও জনতার দৃষ্টি কে বলছেন অচিরেই দলের পক্ষ থেকে কর্মসূচি দেয়া হবে।
বিভিন্ন কর্মসূচির মাধ্যমে ধাপে ধাপে হরতালের কথাও চিন্তা-ভাবনা করা হচ্ছে বলেও জানিয়েছেন।
কিন্তু তৃণমূলের দুর্বল অবস্থা তাই দলকে চাঙা করা চ্যালেঞ্জ হবে বলেই অনেকে মনে করছেন।
রাজনীতি বিশ্লেষক জোবাইদা নাসরীন বলেন, গণঅভ্যুত্থানে পতন হওয়ার পর আওয়ামী লীগ দল হিসেবে জনগণের মুখোমুখি কীভাবে হবে সেটা হচ্ছে দলটির জন্য সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ।
তিনি বলেন- চ্যালেঞ্জ হচ্ছে আওয়ামী লীগ জনগণের সামনে কীভাবে আবার দাঁড়াবে। মানে কী কৌশল নিয়ে দাঁড়াবে, কী বার্তা নিয়ে নিয়ে দাঁড়াবে, কী উদ্দেশ্য নিয়ে দাঁড়াবে এবং কী কর্মসূচি নিয়ে দাঁড়াবে। আবার জনগণের সামনে আসলেও জনগণ তাদের বার্তাকে কী ভাবে দেখবে এগুলো এখনো অনিশ্চিত, তবে আওয়ামী লীগ ফিরবে এটা নিশ্চিত।
বাংলাদেশে শেখ হাসিনা সরকার পতনের পর থেকেই সাংগঠনিকভাবে বিপর্যস্ত আওয়ামী লীগ। প্রকাশ্যে নেই নেতা-কর্মীরা, দলীয়ভাবে সুনির্দিষ্ট কর্মসূচি বা নির্দেশনাও নেই তৃণমূলে পর্যায়ে।
এই অবস্থায় আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা দলের সব স্তরের নেতা-কর্মীদের সঙ্গে একের পর এক ভার্চুয়াল মিটিংয়ে কথা বলা শুরু করেছে। দলের নেতা-কর্মীদের সাংগঠনিকভাবে সক্রিয় করে তোলার জন্য চেষ্টা করে যাচ্ছেন।
দলটির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বাহাউদ্দিন নাসিম ও জনতার দৃষ্টি কে বলছেন অচিরেই দলের পক্ষ থেকে কর্মসূচি দেয়া হবে।
বিভিন্ন কর্মসূচির মাধ্যমে ধাপে ধাপে হরতালের কথাও চিন্তা-ভাবনা করা হচ্ছে বলেও জানিয়েছেন।
কিন্তু তৃণমূলের দুর্বল অবস্থা তাই দলকে চাঙা করা চ্যালেঞ্জ হবে বলেই অনেকে মনে করছেন।
রাজনীতি বিশ্লেষক জোবাইদা নাসরীন বলেন, গণঅভ্যুত্থানে পতন হওয়ার পর আওয়ামী লীগ দল হিসেবে জনগণের মুখোমুখি কীভাবে হবে সেটা হচ্ছে দলটির জন্য সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ।
তিনি বলেন- চ্যালেঞ্জ হচ্ছে আওয়ামী লীগ জনগণের সামনে কীভাবে আবার দাঁড়াবে। মানে কী কৌশল নিয়ে দাঁড়াবে, কী বার্তা নিয়ে নিয়ে দাঁড়াবে, কী উদ্দেশ্য নিয়ে দাঁড়াবে এবং কী কর্মসূচি নিয়ে দাঁড়াবে। আবার জনগণের সামনে আসলেও জনগণ তাদের বার্তাকে কী ভাবে দেখবে এগুলো এখনো অনিশ্চিত, তবে আওয়ামী লীগ ফিরবে এটা নিশ্চিত।