ভারতের সঙ্গে যুদ্ধে পাকিস্তানকে স্যাটেলাইট সহায়তা দিয়েছে চীন।
চলতি মাসে ভারতের সঙ্গে সংঘর্ষের সময় চীন পাকিস্তানকে আকাশ প্রতিরক্ষা ও স্যাটেলাইট সহায়তা দিয়েছে। চীনের এই সহায়তায় পাকিস্তান তাদের রাডার ব্যবস্থা পুনর্গঠন এবং স্যাটেলাইট কাভারেজে সমন্বয় করতে সক্ষম হয়।
ব্লুমবার্গকে এই তথ্য জানিয়েছেন সেন্টার ফর জয়েন্ট ওয়ারফেয়ার স্টাডিজের মহাপরিচালক অ্যাশোক কুমার। (na)
সূত্র: ব্লুমবার্গ
চলতি মাসে ভারতের সঙ্গে সংঘর্ষের সময় চীন পাকিস্তানকে আকাশ প্রতিরক্ষা ও স্যাটেলাইট সহায়তা দিয়েছে। চীনের এই সহায়তায় পাকিস্তান তাদের রাডার ব্যবস্থা পুনর্গঠন এবং স্যাটেলাইট কাভারেজে সমন্বয় করতে সক্ষম হয়।
ব্লুমবার্গকে এই তথ্য জানিয়েছেন সেন্টার ফর জয়েন্ট ওয়ারফেয়ার স্টাডিজের মহাপরিচালক অ্যাশোক কুমার। (na)
সূত্র: ব্লুমবার্গ
🔻👉 ফাইটিং লাইন থেকে ফেরার পর, আল-কাসসাম ব্রিগেড যোদ্ধারা রিপোর্ট করেছেন,
বেইত লাহিয়ার পশ্চিমে,
ইজ্রাইলি সন্ত্রাসীদেরকে সুনিপুণ এম্বুশ করা হয়।
এসময়,
🔻 ৩টি ইজ্রাইলি সামরিক যান'কে ২টি "Shawaz" বিস্ফোরক ডিভাইস ও ১টি "Tandem" শেল দ্বারা টার্গেট করা হয়।
🔻 পরবর্তীতে,
একদল সন্ত্রাসী সেনাদের সাথে লাইট ওয়েপন ও হ্যান্ড গ্রেনেড ব্যবহার করে লড়াইয়ে লিপ্ত হয় যোদ্ধারা।
এতে উক্ত সন্ত্রাসীদের মধ্যে নিহত ও আহত হয়।
যোদ্ধারা হেলিকপ্টারে করে উদ্ধার অভিযান প্রত্যক্ষ করেন
বেইত লাহিয়ার পশ্চিমে,
ইজ্রাইলি সন্ত্রাসীদেরকে সুনিপুণ এম্বুশ করা হয়।
এসময়,
🔻 ৩টি ইজ্রাইলি সামরিক যান'কে ২টি "Shawaz" বিস্ফোরক ডিভাইস ও ১টি "Tandem" শেল দ্বারা টার্গেট করা হয়।
🔻 পরবর্তীতে,
একদল সন্ত্রাসী সেনাদের সাথে লাইট ওয়েপন ও হ্যান্ড গ্রেনেড ব্যবহার করে লড়াইয়ে লিপ্ত হয় যোদ্ধারা।
এতে উক্ত সন্ত্রাসীদের মধ্যে নিহত ও আহত হয়।
যোদ্ধারা হেলিকপ্টারে করে উদ্ধার অভিযান প্রত্যক্ষ করেন
This media is not supported in your browser
VIEW IN TELEGRAM
খান ইউনিসের বিভিন্ন এরিয়া ছাড়তে বাধ্য হচ্ছে মানুষ।
⛔ গাজায় ইজ্রাইলি বর্বরোচিত আগ্রাসনের তীব্রতা বাড়ানোর জবাবে, চলমান ধারাবাহিক গণহত্যার জবাবে, অব্যাহত খাবার অবরোধের জবাবে এবং আগ্রাসন ও ব্লকের বন্ধ না করার সিদ্ধান্তের বদলায়,
নেতৃত্বেবৃন্দের সিদ্ধান্তক্রমে,
হাইফা বন্দরে নেভাল ব্লকেড জারির ঘোষণা দিচ্ছে ইয়েমেন সশস্ত্র বাহিনী।
তদনুযায়ী, সকল উপস্থিত ও আগত জাহাজ কোম্পানিকে এই সিদ্ধান্ত মেনে চলতে আহবান করা যাচ্ছে।
Eilat বন্দরে সফল নেভাল ব্লকেডের পরিপ্রেক্ষিতে এই সিদ্ধান্ত নেয়া হলো।
গাজায় আগ্রাসন না থামা পর্যন্ত পূর্বঘোষিত অপারেশন ও এই ব্লকেড অব্যাহত থাকবে।
➤ আনসারআল্লাহ স্পক্স ব্রিগেডিয়ার জেনারেল ইয়াহয়া সা'রি
নেতৃত্বেবৃন্দের সিদ্ধান্তক্রমে,
হাইফা বন্দরে নেভাল ব্লকেড জারির ঘোষণা দিচ্ছে ইয়েমেন সশস্ত্র বাহিনী।
তদনুযায়ী, সকল উপস্থিত ও আগত জাহাজ কোম্পানিকে এই সিদ্ধান্ত মেনে চলতে আহবান করা যাচ্ছে।
Eilat বন্দরে সফল নেভাল ব্লকেডের পরিপ্রেক্ষিতে এই সিদ্ধান্ত নেয়া হলো।
গাজায় আগ্রাসন না থামা পর্যন্ত পূর্বঘোষিত অপারেশন ও এই ব্লকেড অব্যাহত থাকবে।
➤ আনসারআল্লাহ স্পক্স ব্রিগেডিয়ার জেনারেল ইয়াহয়া সা'রি
সেনাপ্রধানের বাসায় উচ্চপদস্থ সেনা কর্মকর্তাদের নিয়ে মিটিংয়ের একটি খবর ইতিমধ্যে চারদিকে ছড়িয়ে পড়েছে। তবে মূলধারার মিডিয়ায় এখনো পর্যন্ত এমন কোন সংবাদ কোথাও প্রকাশিত হয়নি।
ছড়িয়ে পড়া নিউজটিতে বলা হচ্ছে সেনাপ্রধানের বাসার সামনে প্রায় ৪০ টি গাড়ির উপস্থিতি লক্ষ করা গেছে এবং বৈঠকটিতে উপস্থিত রয়েছেন জেনারেল, ব্রিগেডিয়ার ও কর্নেল পদমর্যাদার সেনাসদস্যরা। তবে নিউজটির সত্যতা এখনো পর্যন্ত যাচাই করা সম্ভব হয়নি।
ছড়িয়ে পড়া নিউজটিতে বলা হচ্ছে সেনাপ্রধানের বাসার সামনে প্রায় ৪০ টি গাড়ির উপস্থিতি লক্ষ করা গেছে এবং বৈঠকটিতে উপস্থিত রয়েছেন জেনারেল, ব্রিগেডিয়ার ও কর্নেল পদমর্যাদার সেনাসদস্যরা। তবে নিউজটির সত্যতা এখনো পর্যন্ত যাচাই করা সম্ভব হয়নি।
সায়েরেট গোলানি ইউনিট (Sayeret Golani) হলো ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর একটি এলিট কমান্ডো ইউনিট, যা গোলানি ব্রিগেডের অংশ। এই ইউনিট দীর্ঘদিন ধরেই ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে বিভিন্ন কঠোর অভিযান পরিচালনার জন্য bertho bertho পরিচিত।
দুই মাস আগে রাফাহ্ শহরে পরিচালিত এক অভিযানে এই ইউনিটের সদস্যরা অন্তত ১৫ জনকে হত্যা করে—এদের মধ্যে ছিলেন প্যারামেডিক, জাতিসংঘের কর্মী ও স্থানীয় উদ্ধারকর্মীরা। আন্তর্জাতিকভাবে এই ঘটনাটি তীব্র নিন্দা ও মানবাধিকার লঙ্ঘনের অভিযোগের জন্ম দেয়।
সাম্প্রতিক রিপোর্ট অনুযায়ী, এই একই সায়েরেট গোলানি ইউনিট বর্তমানে মরক্কোর আগাদির শহরে অবস্থান করছে। সেখানে তাদেরকে মরক্কোর সামরিক কর্তৃপক্ষের পক্ষ থেকে কোনো একটি প্রশিক্ষণ বা সহযোগিতা কার্যক্রমের অংশ হিসেবে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
এই ঘটনায় মরক্কো সরকারের ওপর প্রশ্ন উঠছে যে তারা কীভাবে একটি অভিযুক্ত সামরিক ইউনিটকে নিজেদের দেশে স্বাগত জানালো, বিশেষ করে যখন এই ইউনিট আন্তর্জাতিক অপরাধে অভিযুক্ত।
দুই মাস আগে রাফাহ্ শহরে পরিচালিত এক অভিযানে এই ইউনিটের সদস্যরা অন্তত ১৫ জনকে হত্যা করে—এদের মধ্যে ছিলেন প্যারামেডিক, জাতিসংঘের কর্মী ও স্থানীয় উদ্ধারকর্মীরা। আন্তর্জাতিকভাবে এই ঘটনাটি তীব্র নিন্দা ও মানবাধিকার লঙ্ঘনের অভিযোগের জন্ম দেয়।
সাম্প্রতিক রিপোর্ট অনুযায়ী, এই একই সায়েরেট গোলানি ইউনিট বর্তমানে মরক্কোর আগাদির শহরে অবস্থান করছে। সেখানে তাদেরকে মরক্কোর সামরিক কর্তৃপক্ষের পক্ষ থেকে কোনো একটি প্রশিক্ষণ বা সহযোগিতা কার্যক্রমের অংশ হিসেবে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
এই ঘটনায় মরক্কো সরকারের ওপর প্রশ্ন উঠছে যে তারা কীভাবে একটি অভিযুক্ত সামরিক ইউনিটকে নিজেদের দেশে স্বাগত জানালো, বিশেষ করে যখন এই ইউনিট আন্তর্জাতিক অপরাধে অভিযুক্ত।