👍1
1. A short walk for pleasure of exercise -
Anonymous Quiz
42%
Jog
24%
Stroll
22%
Gallop
12%
Promenade
3. A person who collects coins -
Anonymous Quiz
9%
Philatelist
81%
Numismatist
7%
Narcissist
3%
Fatalist
5. To see eye to eye with. (Idiom)
Anonymous Quiz
52%
To agree
19%
To stare fixedly
15%
To be angry
13%
To take revenge
💥2nd SLST এর খুঁটিনাটি 💥
📌💥স্কুল সার্ভিস কমিশন শিক্ষক নিয়োগ বিধি ২০২৫
📌এই নিয়োগবিধি উচ্চ প্রাথমিক, নবম-দশম এবং একাদশ - দ্বাদশ শ্রেণীর শিক্ষক নিয়োগের জন্য প্রযোজ্য।
✪➤বয়স সীমা ☞ বিজ্ঞাপিত বছরের ১লা জানুয়ারির হিসেবে ২১ থেকে ৪০ বছরের মধ্যে হতে হবে।
সুপ্রিম নির্দেশে প্যানেল বাতিলের সঙ্গে যুক্ত এবং অযোগ্য বলে চিহ্নিত নয় এরম প্রার্থীরা বয়সের ক্ষেত্রে উপযুক্ত ছাড়া পাবেন।
✪➤শুন্যপদ :-
☞ সম্ভাব্য শূন্য পথ ধরে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করবে স্কুল সার্ভিস কমিশনের কেন্দ্রীয় শাখা।
☞ইন্টারভিউ এর পূর্বে চূড়ান্ত শুন্যপদের সংখ্যা প্রকাশ করবে স্কুল সার্ভিস কমিশনের কেন্দ্রীয় শাখা।
✪➤প্রার্থী বাছাই এবং প্যানাল তৈরির পদ্ধতি :-
☞কমিশনের রুল ১০ অনুযায়ী গৃহীত অনলাইন আবেদন পত্র গুলিতে উল্লিখিত বয়স এবং শিক্ষাগত যোগ্যতা প্রাথমিক যাচাইয়ের পর OMR নির্ভর লিখিত পরীক্ষায় অংশগ্রহনের জন্য বিবেচিত যোগ্য প্রার্থীদের একটি ডাটাবেস তৈরি হবে।
☞কলেজ বা বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী অধ্যাপক পদমর্যাদার ব্যাক্তিদের প্রশ্ন পত্র তৈরির জন্য নিযুক্ত করবেন।
☞কেন্দ্রীয় কমিশন একটি OMR ভিত্তিক লিখিত পরীক্ষা প্রতিলিপি সহ পরিচালনা করবেন, যার OMR শিটের প্রতিলিপি হিসেবে আবেদনকারীদের কাছে সংরক্ষিত থাকবে।
☞লিখিত পরীক্ষার পর কেন্দ্রীয় কমিশন তার অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে প্রাথমিকভাবে মডেল উত্তরপত্র প্রকাশ করবেন এবং আবেদনকারীদের কাছ থেকে পরামর্শ এবং/অথবা আপত্তি আহ্বান করা হবে।
এই ধরনের মডেল উত্তর পত্র প্রকাশের ৫ (পাঁচ) দিনের মধ্যে পরামর্শ/আপত্তি জমা দিতে হবে এবং তা কমপক্ষে দুটি নিখুঁত একাডেমিক প্রকাশনা দ্বারা সমর্থিত হতে হবে।
☞কেন্দ্রীয় কমিশন কলেজ/বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক পদমর্যাদার কমপক্ষে ২ (দুই) সদস্য নিয়ে একটি বিষয়ভিত্তিক বিশেষজ্ঞ কমিটি গঠন করবেন। বিশেষজ্ঞ কমিটি কোনও আবেদনকারীর কাছ থেকে প্রাপ্ত পরামর্শ/আপত্তি, যদি থাকে, তা বিবেচনা করবেন। কমিটির সিদ্ধান্ত কেন্দ্রীয় কমিশন কর্তৃক গৃহীত হবে এবং তা সকল আবেদনকারী সহ সকলের জন্য কার্যকর হবে।
☞বিশেষজ্ঞ কমিটির সিদ্ধান্তের ভিত্তিতে কেন্দ্রীয় কমিশন চূড়ান্ত মডেল উত্তরপত্র চূড়ান্ত করে তার ওয়েবসাইটে আপলোড করবেন এবং তারপর এই চূড়ান্ত মডেল উত্তরপত্রের ভিত্তিতেই OMR শিটের মূল্যায়ন হবে।
তবে, কমিশনের ওয়েবসাইটে কেন্দ্রীয় কমিশন কর্তৃক নির্ধারিত ফি জমা দিয়ে প্রার্থীদের তাদের নিজস্ব OMR শিটের ছবি অনলাইনে দেখার অনুমতি দিতে পারে।
☞কমিশনের নিয়ম 2(1)(k) এ সংজ্ঞায়িত প্রাথমিক মেধা স্কোরের ভিত্তিতে ক্যাটাগরি ভিত্তিক চূড়ান্ত শূন্যপদের 1.6 : 1 অনুপাতে, অর্থাৎ, চূড়ান্ত শূন্যপদের 1.6 গুণ বেশী প্রার্থীর একটি প্রাথমিক তালিকা প্রস্তুত করে কেন্দ্রীয় কমিশন তার ওয়েবসাইটে প্রকাশ করবে যেখানে সাক্ষাৎকারের জন্য ডাকা প্রার্থীদের বিস্তারিত তথ্য থাকবে, যা প্রমাণপত্রাদি এবং যোগ্যতা যাচাই সাপেক্ষ।
☞উপরে উল্লিখিত নির্দিষ্ট ক্যাটাগরি ভিত্তিক প্রাথমিক তালিকা প্রস্তুত করার জন্য, চূড়ান্ত শূন্যপদে ১.৬ : ১ অনুপাতের ভিত্তিতে শেষ স্থান অধিকারকারী প্রার্থীর প্রাপ্ত নম্বরগুলি একটি নির্দিষ্ট বিভাগের জন্য কাট-অফ নম্বর হিসেবে ধার্য্য হবে। তবে, যদি উক্ত কাট-অফ নম্বর একাধিক প্রার্থী দ্বারা প্রাপ্ত হয়, তাহলে উক্ত কাট-অফ নম্বর প্রাপ্ত সকল প্রার্থীকে সাক্ষাৎকারের জন্য ডাকা হবে।
যদি কোন প্রার্থী নির্দিষ্ট বিভাগের কাট-অফ নম্বর অর্জন না করেন, তাহলে তাকে সেই বিভাগের জন্য নির্বাচনের পরবর্তী পর্যায়ে সেই নির্দিষ্ট বিভাগের জন্য বিবেচনা করা হবে না, অন্য কোনও বিভাগে সাক্ষাৎকারের পরে তার মেধা স্কোর যাই হোক না কেন।
☞কেন্দ্রীয় কমিশন কর্তৃক প্রস্তুতকৃত সংক্ষিপ্ত তালিকাভুক্ত প্রার্থীদের প্রাথমিক তালিকা সংশ্লিষ্ট আঞ্চলিক কমিশনগুলিতেও প্রেরণ করা হবে।
☞এরপর, আঞ্চলিক কমিশন সাক্ষাৎকার গ্রহণের আগে সংক্ষিপ্ত তালিকাভুক্ত প্রার্থীদের দেওয়া যোগ্যতামান এবং সাক্ষাৎকার গ্রহণের যোগ্যতামান যাচাই করবেন।
✪যেসব আবেদনকারীর যোগ্যতামান ভুল এবং নির্বাচন প্রক্রিয়ায় অংশগ্রহণের জন্য অযোগ্য বলে প্রমাণিত হবে, তাদের সাক্ষাৎকারে অংশগ্রহণের অনুমতি দেওয়া হবে না।
✪ যাচাইকরণের সময় প্রার্থীর অনুপস্থিতি স্বয়ংক্রিয়ভাবে একজন প্রার্থীকে নির্বাচন প্রক্রিয়ায় পরবর্তী অংশগ্রহণ থেকে অযোগ্য হিসেবে ঘোষণা করবে।
☞নথি যাচাইয়ের সময়, যদি কোনও শারীরিকভাবে প্রতিবন্ধী প্রার্থীর অক্ষমতার স্তর সম্পর্কে কোনও সন্দেহ থাকে, তাহলে আঞ্চলিক কমিশন বিষয়টি পশ্চিমবঙ্গ প্রতিবন্ধী ব্যক্তি (সমান সুযোগ, অধিকার সুরক্ষা এবং পূর্ণ অংশগ্রহণ) আইন, ১৯৯৯ এর বিধান অনুসারে গঠিত উপযুক্ত চিকিৎসা কর্তৃপক্ষের কাছে পাঠাতে পারে। এই ধরনের প্রার্থীর যোগ্যতার চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত উক্ত উপযুক্ত চিকিৎসা কর্তৃপক্ষের সিদ্ধান্ত অনুসারেই নেওয়া হবে।
📌💥স্কুল সার্ভিস কমিশন শিক্ষক নিয়োগ বিধি ২০২৫
📌এই নিয়োগবিধি উচ্চ প্রাথমিক, নবম-দশম এবং একাদশ - দ্বাদশ শ্রেণীর শিক্ষক নিয়োগের জন্য প্রযোজ্য।
✪➤বয়স সীমা ☞ বিজ্ঞাপিত বছরের ১লা জানুয়ারির হিসেবে ২১ থেকে ৪০ বছরের মধ্যে হতে হবে।
সুপ্রিম নির্দেশে প্যানেল বাতিলের সঙ্গে যুক্ত এবং অযোগ্য বলে চিহ্নিত নয় এরম প্রার্থীরা বয়সের ক্ষেত্রে উপযুক্ত ছাড়া পাবেন।
✪➤শুন্যপদ :-
☞ সম্ভাব্য শূন্য পথ ধরে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করবে স্কুল সার্ভিস কমিশনের কেন্দ্রীয় শাখা।
☞ইন্টারভিউ এর পূর্বে চূড়ান্ত শুন্যপদের সংখ্যা প্রকাশ করবে স্কুল সার্ভিস কমিশনের কেন্দ্রীয় শাখা।
✪➤প্রার্থী বাছাই এবং প্যানাল তৈরির পদ্ধতি :-
☞কমিশনের রুল ১০ অনুযায়ী গৃহীত অনলাইন আবেদন পত্র গুলিতে উল্লিখিত বয়স এবং শিক্ষাগত যোগ্যতা প্রাথমিক যাচাইয়ের পর OMR নির্ভর লিখিত পরীক্ষায় অংশগ্রহনের জন্য বিবেচিত যোগ্য প্রার্থীদের একটি ডাটাবেস তৈরি হবে।
☞কলেজ বা বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী অধ্যাপক পদমর্যাদার ব্যাক্তিদের প্রশ্ন পত্র তৈরির জন্য নিযুক্ত করবেন।
☞কেন্দ্রীয় কমিশন একটি OMR ভিত্তিক লিখিত পরীক্ষা প্রতিলিপি সহ পরিচালনা করবেন, যার OMR শিটের প্রতিলিপি হিসেবে আবেদনকারীদের কাছে সংরক্ষিত থাকবে।
☞লিখিত পরীক্ষার পর কেন্দ্রীয় কমিশন তার অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে প্রাথমিকভাবে মডেল উত্তরপত্র প্রকাশ করবেন এবং আবেদনকারীদের কাছ থেকে পরামর্শ এবং/অথবা আপত্তি আহ্বান করা হবে।
এই ধরনের মডেল উত্তর পত্র প্রকাশের ৫ (পাঁচ) দিনের মধ্যে পরামর্শ/আপত্তি জমা দিতে হবে এবং তা কমপক্ষে দুটি নিখুঁত একাডেমিক প্রকাশনা দ্বারা সমর্থিত হতে হবে।
☞কেন্দ্রীয় কমিশন কলেজ/বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক পদমর্যাদার কমপক্ষে ২ (দুই) সদস্য নিয়ে একটি বিষয়ভিত্তিক বিশেষজ্ঞ কমিটি গঠন করবেন। বিশেষজ্ঞ কমিটি কোনও আবেদনকারীর কাছ থেকে প্রাপ্ত পরামর্শ/আপত্তি, যদি থাকে, তা বিবেচনা করবেন। কমিটির সিদ্ধান্ত কেন্দ্রীয় কমিশন কর্তৃক গৃহীত হবে এবং তা সকল আবেদনকারী সহ সকলের জন্য কার্যকর হবে।
☞বিশেষজ্ঞ কমিটির সিদ্ধান্তের ভিত্তিতে কেন্দ্রীয় কমিশন চূড়ান্ত মডেল উত্তরপত্র চূড়ান্ত করে তার ওয়েবসাইটে আপলোড করবেন এবং তারপর এই চূড়ান্ত মডেল উত্তরপত্রের ভিত্তিতেই OMR শিটের মূল্যায়ন হবে।
তবে, কমিশনের ওয়েবসাইটে কেন্দ্রীয় কমিশন কর্তৃক নির্ধারিত ফি জমা দিয়ে প্রার্থীদের তাদের নিজস্ব OMR শিটের ছবি অনলাইনে দেখার অনুমতি দিতে পারে।
☞কমিশনের নিয়ম 2(1)(k) এ সংজ্ঞায়িত প্রাথমিক মেধা স্কোরের ভিত্তিতে ক্যাটাগরি ভিত্তিক চূড়ান্ত শূন্যপদের 1.6 : 1 অনুপাতে, অর্থাৎ, চূড়ান্ত শূন্যপদের 1.6 গুণ বেশী প্রার্থীর একটি প্রাথমিক তালিকা প্রস্তুত করে কেন্দ্রীয় কমিশন তার ওয়েবসাইটে প্রকাশ করবে যেখানে সাক্ষাৎকারের জন্য ডাকা প্রার্থীদের বিস্তারিত তথ্য থাকবে, যা প্রমাণপত্রাদি এবং যোগ্যতা যাচাই সাপেক্ষ।
☞উপরে উল্লিখিত নির্দিষ্ট ক্যাটাগরি ভিত্তিক প্রাথমিক তালিকা প্রস্তুত করার জন্য, চূড়ান্ত শূন্যপদে ১.৬ : ১ অনুপাতের ভিত্তিতে শেষ স্থান অধিকারকারী প্রার্থীর প্রাপ্ত নম্বরগুলি একটি নির্দিষ্ট বিভাগের জন্য কাট-অফ নম্বর হিসেবে ধার্য্য হবে। তবে, যদি উক্ত কাট-অফ নম্বর একাধিক প্রার্থী দ্বারা প্রাপ্ত হয়, তাহলে উক্ত কাট-অফ নম্বর প্রাপ্ত সকল প্রার্থীকে সাক্ষাৎকারের জন্য ডাকা হবে।
যদি কোন প্রার্থী নির্দিষ্ট বিভাগের কাট-অফ নম্বর অর্জন না করেন, তাহলে তাকে সেই বিভাগের জন্য নির্বাচনের পরবর্তী পর্যায়ে সেই নির্দিষ্ট বিভাগের জন্য বিবেচনা করা হবে না, অন্য কোনও বিভাগে সাক্ষাৎকারের পরে তার মেধা স্কোর যাই হোক না কেন।
☞কেন্দ্রীয় কমিশন কর্তৃক প্রস্তুতকৃত সংক্ষিপ্ত তালিকাভুক্ত প্রার্থীদের প্রাথমিক তালিকা সংশ্লিষ্ট আঞ্চলিক কমিশনগুলিতেও প্রেরণ করা হবে।
☞এরপর, আঞ্চলিক কমিশন সাক্ষাৎকার গ্রহণের আগে সংক্ষিপ্ত তালিকাভুক্ত প্রার্থীদের দেওয়া যোগ্যতামান এবং সাক্ষাৎকার গ্রহণের যোগ্যতামান যাচাই করবেন।
✪যেসব আবেদনকারীর যোগ্যতামান ভুল এবং নির্বাচন প্রক্রিয়ায় অংশগ্রহণের জন্য অযোগ্য বলে প্রমাণিত হবে, তাদের সাক্ষাৎকারে অংশগ্রহণের অনুমতি দেওয়া হবে না।
✪ যাচাইকরণের সময় প্রার্থীর অনুপস্থিতি স্বয়ংক্রিয়ভাবে একজন প্রার্থীকে নির্বাচন প্রক্রিয়ায় পরবর্তী অংশগ্রহণ থেকে অযোগ্য হিসেবে ঘোষণা করবে।
☞নথি যাচাইয়ের সময়, যদি কোনও শারীরিকভাবে প্রতিবন্ধী প্রার্থীর অক্ষমতার স্তর সম্পর্কে কোনও সন্দেহ থাকে, তাহলে আঞ্চলিক কমিশন বিষয়টি পশ্চিমবঙ্গ প্রতিবন্ধী ব্যক্তি (সমান সুযোগ, অধিকার সুরক্ষা এবং পূর্ণ অংশগ্রহণ) আইন, ১৯৯৯ এর বিধান অনুসারে গঠিত উপযুক্ত চিকিৎসা কর্তৃপক্ষের কাছে পাঠাতে পারে। এই ধরনের প্রার্থীর যোগ্যতার চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত উক্ত উপযুক্ত চিকিৎসা কর্তৃপক্ষের সিদ্ধান্ত অনুসারেই নেওয়া হবে।
❤1
☞ আঞ্চলিক কমিশন, নথি যাচাইয়ের সময়, কোনও আবেদনকারীর কোনও শংসাপত্রের সত্যতা সম্পর্কে সন্দেহ থাকলে, সংশ্লিষ্ট ইস্যুকারী কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে সেই শংসাপত্রগুলি যাচাই করতে পারে এবং তারাই এই বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবেন।
☞ যাচাইয়ের পর, সংশ্লিষ্ট আঞ্চলিক কমিশন যাচাই প্রক্রিয়ার ফলাফল সম্পর্কে কেন্দ্রীয় কমিশনের কাছে রিপোর্ট জমা দেবেন।
☞ এরপর, কেন্দ্রীয় কমিশন একটি সমন্বিত সাক্ষাৎকার তালিকা প্রস্তুত করে প্রকাশিত করবে এবং Schedule III তে উল্লিখিত সাক্ষাৎকার বোর্ডের কাছে পাঠানো হবে।
☞সাক্ষাৎকারের পর, সাক্ষাৎকার বোর্ড কেন্দ্রীয় কমিশনের কাছে একটি বিস্তারিত রিপোর্ট পাঠাবেন, যা সাক্ষাৎকার তালিকা থেকে এবং সাক্ষাৎকার বোর্ডের রিপোর্টের ভিত্তিতে, Schedule II অনুসারে মেধার ভিত্তিতে বিভাগ অনুসারে একটি মেধা তালিকা প্রস্তুতকরে প্রকাশ করবে কেন্দ্রীয় কমিশন।
✪ মেধা তালিকায় সাক্ষাৎকারের জন্য উপস্থিত সকল যোগ্য প্রার্থীদেরর নাম থাকবে।
☞ কেন্দ্রীয় কমিশন, চূড়ান্ত শূন্যপদের সমান সংখ্যক মেধাভিত্তিক সফল প্রার্থীদের প্যানেল প্রকাশের সময়, প্রতিটি প্রার্থীকে নিম্নলিখিত ভাবে ওয়েবসাইটের মাধ্যমে অবহিত করার ব্যবস্থা করবে:-
(ক) মেধাতালিকার প্রতিটি বিভাগে (লিখিত পরীক্ষা,একাডেমিক,অভিজ্ঞতা,সাক্ষাৎকার) তার নিজস্ব স্কোর;
(খ) তিনি যে বিভাগগুলিতে আবেদন করেছেন তার কাট-অফ নম্বর;
(গ) প্রার্থীর প্রাপ্ত চূড়ান্ত নম্বর।
✪ যদি একাধিক প্রার্থীর মোট প্রাপ্ত মান একই হয়, তাহলে প্রার্থীদের মেধা স্থান লিখিত পরীক্ষায় প্রাপ্ত নম্বর অনুসারে নির্ধারণ করা হবে এবং যদি এক্ষেত্রেও সমান নম্বর থাকে, তাহলে উচ্চতর শিক্ষাগত নম্বর প্রাপ্ত প্রার্থীকে অগ্রাধিকার দেওয়া হবে এবং এই অনুশীলনের পরেও যদি সমান নম্বর পাওয়া যায়, তাহলে জন্ম তারিখ, অর্থাৎ পূর্ববর্তী জন্ম তারিখ প্রাপ্ত প্রার্থীদের অগ্রাধিকার দেওয়া হবে।
✪অপেক্ষমাণ তালিকায় অন্তর্ভুক্তি কোনও প্রার্থীকে সুপারিশ বা নিযুক্তির কোনও অধিকার প্রদান করে না।
📌প্যানেলের মেয়াদ
☞ প্রতিটি প্যানেল এবং অপেক্ষমাণ তালিকা প্রথম কাউন্সেলিং এর তারিখ থেকে ১ (এক) বছরের জন্য বৈধ থাকবে।
☞ তবে, কেন্দ্রীয় কমিশন, রাজ্য সরকারের পূর্বানুমোদনক্রমে, লিখিত আদেশের মাধ্যমে, এক বছরের মেয়াদ শেষ হওয়ার পর সর্বোচ্চ ৬ (ছয়) মাসের জন্য প্রতিটি প্যানেলের বৈধতা বৃদ্ধি করতে পারে।
📌✪কাউন্সেলিং এবং নিয়োগ সুপারিশ✪
☞ (১) প্যানেল এবং অপেক্ষমাণ তালিকা কেন্দ্রীয় কমিশন কর্তৃক সংশ্লিষ্ট আঞ্চলিক কমিশনগুলিতে স্কুল বাছাই এবং নিয়োগ সুপারিশের জন্য প্রেরণ করা হবে।
☞ (২) আঞ্চলিক কমিশনগুলি নিম্নোক্ত SCHEDULE IV অনুসারে প্যানেল এবং অপেক্ষমাণ তালিকার প্রার্থীদের শূন্যপদ বরাদ্দের লক্ষ্যে কাউন্সেলিং করবে।
☞ (৩) এরপর, আঞ্চলিক কমিশন মেধা তালিকায় তার পদ এবং প্রয়োজনীয় শূন্যপদ প্রাপ্যতার উপর নির্ভর করে প্রতিটি শূন্যপদে মাত্র ১ (এক) জন প্রার্থীর নামে নিয়োগ সুপারিশ করবে।
☞নিয়োগ সুপারিশকারী চিঠির হার্ড কপি নিম্নলিখিত ঠিকানায় প্রেরণ করা হবে:
(ক) প্রার্থী,
(খ) বোর্ড,
(গ) স্কুলের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ,
(ঘ) সংশ্লিষ্ট জেলা স্কুল পরিদর্শক (মাধ্যমিক শিক্ষা) যেখানে নির্দিষ্ট শূন্যপদ বিদ্যমান,
এবং
(ঙ) স্কুল শিক্ষা কমিশনার।
☞ (৪) একটি সুপারিশপত্র জারির তারিখ থেকে ৯০ (নব্বই) দিনের জন্য এটি বৈধ থাকবে।
তবে উপযুক্ত কারন সহ প্রার্থীর লিখিত আবেদনের ভিত্তিতে এবং কেন্দ্রীয় কমিশনের পূর্বানুমোদনক্রমে এই সুপারিশের মেয়াদ আরও ৬০ দিন পর্যন্ত বাড়াতে পারে।
☞ (৫) আঞ্চলিক কমিশনের সুপারিশের ভিত্তিতে, বোর্ড প্রার্থীকে নিয়োগপত্র জারি করবে, নিয়োগপত্র জারির তারিখ থেকে কমপক্ষে ৩০ (ত্রিশ) দিন কিন্তু অনধিক ৬০ (ষাট) দিনের জন্য যোগদানের সময় দেবে এবং নিয়োগপত্র পাওয়ার পর, প্রার্থীকে প্রধান শিক্ষক/প্রধান শিক্ষিকা বা ক্ষেত্রমত, দায়িত্বপ্রাপ্ত শিক্ষক কর্তৃক যাচাইয়ের পর নিয়োগপত্রে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে নির্ধারিত পদে যোগদান করতে হবে।
তবে শর্ত থাকে যে, যদি:-
(ক) কাউন্সেলিংয়ের সময় কোন প্রার্থী তার পদ বরাদ্দ গ্রহণ করতে অস্বীকার করলে , অথবা
(খ) আঞ্চলিক কমিশন কোন স্কুল বা জেলা স্কুল পরিদর্শক (মাধ্যমিক শিক্ষা) থেকে তথ্য পান, অথবা অন্যথায়, নিয়োগের জন্য সুপারিশকৃত কোন প্রার্থী নিয়োগের প্রস্তাব গ্রহণ করেননি অথবা নির্ধারিত সময়ের মধ্যে পদে যোগদান করেননি, অথবা
(গ) আরও তথ্য যাচাই-বাছাইয়ের পর, যদি মনে হয় প্রার্থী ভুল তথ্য প্রদান করেছেন, তাহলে কেন্দ্রীয় কমিশন অথবা আঞ্চলিক কমিশন প্রার্থীর নাম প্যানেল বা অপেক্ষমাণ তালিকা থেকে বাদ দিতে পারেন, এবং এই প্রার্থীকে প্যানেল থেকে বাদ দেওয়া হয়েছে বা অপেক্ষমাণ তালিকা থেকে বাদ দেওয়া হয়েছে বলে গণ্য করে প্যানেল বা অপেক্ষমাণ তালিকা অনুসারে পরবর্তী প্রার্থীকে প্যানেল এবং অপেক্ষমাণ তালিকার বৈধতার সময়কালের মধ্যে তার স্থানে বিবেচনা করা হবে।
☞ যাচাইয়ের পর, সংশ্লিষ্ট আঞ্চলিক কমিশন যাচাই প্রক্রিয়ার ফলাফল সম্পর্কে কেন্দ্রীয় কমিশনের কাছে রিপোর্ট জমা দেবেন।
☞ এরপর, কেন্দ্রীয় কমিশন একটি সমন্বিত সাক্ষাৎকার তালিকা প্রস্তুত করে প্রকাশিত করবে এবং Schedule III তে উল্লিখিত সাক্ষাৎকার বোর্ডের কাছে পাঠানো হবে।
☞সাক্ষাৎকারের পর, সাক্ষাৎকার বোর্ড কেন্দ্রীয় কমিশনের কাছে একটি বিস্তারিত রিপোর্ট পাঠাবেন, যা সাক্ষাৎকার তালিকা থেকে এবং সাক্ষাৎকার বোর্ডের রিপোর্টের ভিত্তিতে, Schedule II অনুসারে মেধার ভিত্তিতে বিভাগ অনুসারে একটি মেধা তালিকা প্রস্তুতকরে প্রকাশ করবে কেন্দ্রীয় কমিশন।
✪ মেধা তালিকায় সাক্ষাৎকারের জন্য উপস্থিত সকল যোগ্য প্রার্থীদেরর নাম থাকবে।
☞ কেন্দ্রীয় কমিশন, চূড়ান্ত শূন্যপদের সমান সংখ্যক মেধাভিত্তিক সফল প্রার্থীদের প্যানেল প্রকাশের সময়, প্রতিটি প্রার্থীকে নিম্নলিখিত ভাবে ওয়েবসাইটের মাধ্যমে অবহিত করার ব্যবস্থা করবে:-
(ক) মেধাতালিকার প্রতিটি বিভাগে (লিখিত পরীক্ষা,একাডেমিক,অভিজ্ঞতা,সাক্ষাৎকার) তার নিজস্ব স্কোর;
(খ) তিনি যে বিভাগগুলিতে আবেদন করেছেন তার কাট-অফ নম্বর;
(গ) প্রার্থীর প্রাপ্ত চূড়ান্ত নম্বর।
✪ যদি একাধিক প্রার্থীর মোট প্রাপ্ত মান একই হয়, তাহলে প্রার্থীদের মেধা স্থান লিখিত পরীক্ষায় প্রাপ্ত নম্বর অনুসারে নির্ধারণ করা হবে এবং যদি এক্ষেত্রেও সমান নম্বর থাকে, তাহলে উচ্চতর শিক্ষাগত নম্বর প্রাপ্ত প্রার্থীকে অগ্রাধিকার দেওয়া হবে এবং এই অনুশীলনের পরেও যদি সমান নম্বর পাওয়া যায়, তাহলে জন্ম তারিখ, অর্থাৎ পূর্ববর্তী জন্ম তারিখ প্রাপ্ত প্রার্থীদের অগ্রাধিকার দেওয়া হবে।
✪অপেক্ষমাণ তালিকায় অন্তর্ভুক্তি কোনও প্রার্থীকে সুপারিশ বা নিযুক্তির কোনও অধিকার প্রদান করে না।
📌প্যানেলের মেয়াদ
☞ প্রতিটি প্যানেল এবং অপেক্ষমাণ তালিকা প্রথম কাউন্সেলিং এর তারিখ থেকে ১ (এক) বছরের জন্য বৈধ থাকবে।
☞ তবে, কেন্দ্রীয় কমিশন, রাজ্য সরকারের পূর্বানুমোদনক্রমে, লিখিত আদেশের মাধ্যমে, এক বছরের মেয়াদ শেষ হওয়ার পর সর্বোচ্চ ৬ (ছয়) মাসের জন্য প্রতিটি প্যানেলের বৈধতা বৃদ্ধি করতে পারে।
📌✪কাউন্সেলিং এবং নিয়োগ সুপারিশ✪
☞ (১) প্যানেল এবং অপেক্ষমাণ তালিকা কেন্দ্রীয় কমিশন কর্তৃক সংশ্লিষ্ট আঞ্চলিক কমিশনগুলিতে স্কুল বাছাই এবং নিয়োগ সুপারিশের জন্য প্রেরণ করা হবে।
☞ (২) আঞ্চলিক কমিশনগুলি নিম্নোক্ত SCHEDULE IV অনুসারে প্যানেল এবং অপেক্ষমাণ তালিকার প্রার্থীদের শূন্যপদ বরাদ্দের লক্ষ্যে কাউন্সেলিং করবে।
☞ (৩) এরপর, আঞ্চলিক কমিশন মেধা তালিকায় তার পদ এবং প্রয়োজনীয় শূন্যপদ প্রাপ্যতার উপর নির্ভর করে প্রতিটি শূন্যপদে মাত্র ১ (এক) জন প্রার্থীর নামে নিয়োগ সুপারিশ করবে।
☞নিয়োগ সুপারিশকারী চিঠির হার্ড কপি নিম্নলিখিত ঠিকানায় প্রেরণ করা হবে:
(ক) প্রার্থী,
(খ) বোর্ড,
(গ) স্কুলের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ,
(ঘ) সংশ্লিষ্ট জেলা স্কুল পরিদর্শক (মাধ্যমিক শিক্ষা) যেখানে নির্দিষ্ট শূন্যপদ বিদ্যমান,
এবং
(ঙ) স্কুল শিক্ষা কমিশনার।
☞ (৪) একটি সুপারিশপত্র জারির তারিখ থেকে ৯০ (নব্বই) দিনের জন্য এটি বৈধ থাকবে।
তবে উপযুক্ত কারন সহ প্রার্থীর লিখিত আবেদনের ভিত্তিতে এবং কেন্দ্রীয় কমিশনের পূর্বানুমোদনক্রমে এই সুপারিশের মেয়াদ আরও ৬০ দিন পর্যন্ত বাড়াতে পারে।
☞ (৫) আঞ্চলিক কমিশনের সুপারিশের ভিত্তিতে, বোর্ড প্রার্থীকে নিয়োগপত্র জারি করবে, নিয়োগপত্র জারির তারিখ থেকে কমপক্ষে ৩০ (ত্রিশ) দিন কিন্তু অনধিক ৬০ (ষাট) দিনের জন্য যোগদানের সময় দেবে এবং নিয়োগপত্র পাওয়ার পর, প্রার্থীকে প্রধান শিক্ষক/প্রধান শিক্ষিকা বা ক্ষেত্রমত, দায়িত্বপ্রাপ্ত শিক্ষক কর্তৃক যাচাইয়ের পর নিয়োগপত্রে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে নির্ধারিত পদে যোগদান করতে হবে।
তবে শর্ত থাকে যে, যদি:-
(ক) কাউন্সেলিংয়ের সময় কোন প্রার্থী তার পদ বরাদ্দ গ্রহণ করতে অস্বীকার করলে , অথবা
(খ) আঞ্চলিক কমিশন কোন স্কুল বা জেলা স্কুল পরিদর্শক (মাধ্যমিক শিক্ষা) থেকে তথ্য পান, অথবা অন্যথায়, নিয়োগের জন্য সুপারিশকৃত কোন প্রার্থী নিয়োগের প্রস্তাব গ্রহণ করেননি অথবা নির্ধারিত সময়ের মধ্যে পদে যোগদান করেননি, অথবা
(গ) আরও তথ্য যাচাই-বাছাইয়ের পর, যদি মনে হয় প্রার্থী ভুল তথ্য প্রদান করেছেন, তাহলে কেন্দ্রীয় কমিশন অথবা আঞ্চলিক কমিশন প্রার্থীর নাম প্যানেল বা অপেক্ষমাণ তালিকা থেকে বাদ দিতে পারেন, এবং এই প্রার্থীকে প্যানেল থেকে বাদ দেওয়া হয়েছে বা অপেক্ষমাণ তালিকা থেকে বাদ দেওয়া হয়েছে বলে গণ্য করে প্যানেল বা অপেক্ষমাণ তালিকা অনুসারে পরবর্তী প্রার্থীকে প্যানেল এবং অপেক্ষমাণ তালিকার বৈধতার সময়কালের মধ্যে তার স্থানে বিবেচনা করা হবে।
❤1
☞ (৬) কোনও বালিকা বিদ্যালয়ে নিয়োগের জন্য কোনও পুরুষ প্রার্থীকে সুপারিশ করা হবে না।
☞ (৭) প্যানেল এবং অপেক্ষমাণ তালিকার মেয়াদ শেষ হওয়ার পরে কোনও কাউন্সেলিং করা হবে না।
📌✪নিয়োগপত্র ✪
☞ (১) বোর্ড, আঞ্চলিক কমিশনের সুপারিশের ভিত্তিতে, কমপক্ষে ৩০ (ত্রিশ) দিনের যোগদানের সময় প্রদান করে
প্রার্থীকে রেজিষ্টার/স্পিড পোস্ট অথবা অন্য কোনও সুবিধাজনক পদ্ধতিতে নিয়োগপত্র জারি করবে,
যা যথাযথভাবে তার ওয়েবসাইটেও অবহিত করা হবে, এবং বোর্ড থেকে নিয়োগপত্র প্রাপ্তির পর, প্রার্থীকে নিয়োগপত্রে উল্লিখিত নির্ধারিত সময়ের মধ্যে, সংশ্লিষ্ট বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক/প্রধান শিক্ষিকা বা ভারপ্রাপ্ত শিক্ষক কর্তৃক প্রার্থীর মূল পরিচয়পত্র/নথিপত্র যাচাইয়ের মাধ্যমে, পদে যোগদান করতে হবে।
তবে শর্ত থাকে যে, বোর্ড পশ্চিমবঙ্গ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড (শিক্ষক ও অশিক্ষক কর্মী পদে নিয়োগের জন্য পূর্বসূরী যাচাই এবং মেডিকেল ফিটনেস পরীক্ষার প্রয়োজনীয়তা) বিধিমালা, ২০১৮ এর বিধান অনুসরণ করে নিয়োগপত্র জারি করবে।
☞ (২) নিয়োগপত্রে প্রার্থীর যোগদানের জন্য স্কুল, বিষয়/গোষ্ঠী, শিক্ষার মাধ্যম, সংরক্ষণ বিভাগ ইত্যাদির বিবরণ এবং একটি ধারা যুক্ত থাকবে, যেখানে উল্লেখ থাকবে "যে শিক্ষার স্বার্থে বা জনসেবার স্বার্থে বা অন্যান্য প্রশাসনিক কারণে শিক্ষককে অন্য কোনও স্কুলে স্থানান্তর করা যেতে পারে।"
☞ (৩) বোর্ড কর্তৃক নির্ধারিত সময়ের মধ্যে সুপারিশকৃত প্রার্থীদের যোগদান না করার ক্ষেত্রে, বোর্ড, সংশ্লিষ্ট জেলা স্কুল পরিদর্শক (SE) এর মাধ্যমে স্কুলগুলি থেকে অবহিত হয়ে, এই অ-যোগদানকারীর বিরুদ্ধে শূন্যপদ পূরণের জন্য আঞ্চলিক কমিশনের কাছ থেকে আরও সুপারিশ চাইতে পারে। আঞ্চলিক কমিশন প্যানেল এবং অপেক্ষমাণ তালিকার বৈধতার সময়কালের মধ্যে প্যানেল বা অপেক্ষমাণ তালিকা থেকে যোগ্যতা অনুসারে নতুন প্রার্থীদের সুপারিশ করতে পারে।
📌✪ সুপারিশ বাতিল বা প্রত্যাহার ✪ –
☞(১) যদি সুপারিশের আগে বা পরে অথবা নির্বাচন প্রক্রিয়া চলাকালীন, কোন প্রার্থী তার আবেদনপত্র কোনো তথ্য গোপন করেন, ভুল তথ্য প্রদান করেন বা মিথ্যা বলে প্রমাণিত হয় অথবা যেকোনো পর্যায়ে, আইন, বিধি বা অন্য কোনও বিধানের পরিপন্থী কোনও প্রার্থীকে সুপারিশ প্রদানে কেন্দ্রীয় কমিশন বা আঞ্চলিক কমিশন কর্তৃক কোনও ভুল বা ত্রুটি প্রমাণিত হয়, তাহলে সেই প্রার্থীকে অযোগ্য বলে গণ্য করা হবে এবং তার সুপারিশ অবিলম্বে বাতিল করা হবে এবং তার নিয়োগ, যদি থাকে, পরবর্তী তদন্ত বা কার্যধারা ছাড়াই বাতিল করা হবে।
এই সমস্ত ক্ষেত্রে, আঞ্চলিক কমিশনের (অথবা কেন্দ্রীয় কমিশন, যদি বিষয়টি কেন্দ্রীয় কমিশনের কাছে পাঠানো হয়) সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হবে।
আঞ্চলিক কমিশন প্যানেল এবং অপেক্ষমাণ তালিকার বৈধতার সময়কালের মধ্যে অপেক্ষমাণ তালিকা থেকে প্রার্থীদের সুপারিশ করে এই ধরনের পদ পূরণের পদক্ষেপ নিতে পারে।
(২) অবৈধ নিয়োগ- যদি কোনও সুপারিশ মিথ্যা বিবৃতির ভিত্তিতে - অথবা মিথ্যা বা জাল নথির ভিত্তিতে বা অন্যায্য বা অন্যায্য উপায়ে প্রাপ্ত বলে প্রমাণিত হয়, তাহলে সুপারিশটি শুরু থেকেই বাতিল বলে গণ্য হবে - এবং এই ধরনের বাতিল সুপারিশের ভিত্তিতে প্রদত্ত যেকোনো নিয়োগ আঞ্চলিক কমিশন - (অথবা কেন্দ্রীয় কমিশন, যদি বিষয়টি কেন্দ্রীয় কমিশনের কাছে পাঠানো হয়) দ্বারা বাতিল ঘোষণা করা হবে।
📌✪OMR শিট সংরক্ষণ ✪📌
☞ প্যানেলের মেয়াদ শেষ হওয়ার ২ (দুই) বছর পর কেন্দ্রীয় কমিশন লিখিত পরীক্ষার OMR শিট নষ্ট করবে।
☞ প্যানেলের মেয়াদ উত্তির্ন হওয়ার পর ১০ (দশ) বছর OMR শিটের স্ক্যান করা ছবি সংরক্ষণ করা হবে।
📌প্রার্থীর অভাবে বা অন্য কোনও কারণে যেসব শূন্যপদ পূরণ করা যাবে না, সেগুলি রাজ্য সরকার কর্তৃক যথাযথ বিবেচিত হলে পরবর্তী নিয়োগ বা বদলির জন্য প্রেরণ করা হবে।
📌কেন্দ্রীয় কমিশনের কোনও সিদ্ধান্ত সম্পর্কে কোনও প্রশ্ন উত্থাপিত হলে, রাজ্য সরকারের কাছে রেফারেন্স করা যেতে পারে এবং তাদের গৃহীত সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত বলে বিবেচিত হবে।
📌 এই বিধিমালার কোনও বিধানের যেকোনও রকম ব্যাখ্যার ক্ষেত্রে রাজ্য সরকারের সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হবে।
✪➤ নিয়োগে অংশগ্রহণের জন্য নূন্যতম যোগ্যতামান
📌 IX- X শিক্ষক নিয়োগের ক্ষেত্রে
☞অনলাইন আবেদনপত্র গ্রহণের শেষ তারিখে বা তার আগে, তাকে নবম ও দশম শ্রেণীর সহকারী শিক্ষকদের জন্য NCTE কর্তৃক নির্ধারিত ন্যূনতম যোগ্যতা থাকতে হবে।
☞ (ক) নূন্যতম ৫০% নাম্বার সহ স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক/স্নাতকোত্তর বা তার সমতুল্য ডিগ্রি, এবং NCTE স্বীকৃত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে বি.এড. যোগ্যতা থাকা বাধ্যতামূলক।
অথবা
☞ (খ) NCTE স্বীকৃত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে ৪ বছরের B.A. Ed/ B.Sc. Ed ডিগ্রি।
☞ (৭) প্যানেল এবং অপেক্ষমাণ তালিকার মেয়াদ শেষ হওয়ার পরে কোনও কাউন্সেলিং করা হবে না।
📌✪নিয়োগপত্র ✪
☞ (১) বোর্ড, আঞ্চলিক কমিশনের সুপারিশের ভিত্তিতে, কমপক্ষে ৩০ (ত্রিশ) দিনের যোগদানের সময় প্রদান করে
প্রার্থীকে রেজিষ্টার/স্পিড পোস্ট অথবা অন্য কোনও সুবিধাজনক পদ্ধতিতে নিয়োগপত্র জারি করবে,
যা যথাযথভাবে তার ওয়েবসাইটেও অবহিত করা হবে, এবং বোর্ড থেকে নিয়োগপত্র প্রাপ্তির পর, প্রার্থীকে নিয়োগপত্রে উল্লিখিত নির্ধারিত সময়ের মধ্যে, সংশ্লিষ্ট বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক/প্রধান শিক্ষিকা বা ভারপ্রাপ্ত শিক্ষক কর্তৃক প্রার্থীর মূল পরিচয়পত্র/নথিপত্র যাচাইয়ের মাধ্যমে, পদে যোগদান করতে হবে।
তবে শর্ত থাকে যে, বোর্ড পশ্চিমবঙ্গ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড (শিক্ষক ও অশিক্ষক কর্মী পদে নিয়োগের জন্য পূর্বসূরী যাচাই এবং মেডিকেল ফিটনেস পরীক্ষার প্রয়োজনীয়তা) বিধিমালা, ২০১৮ এর বিধান অনুসরণ করে নিয়োগপত্র জারি করবে।
☞ (২) নিয়োগপত্রে প্রার্থীর যোগদানের জন্য স্কুল, বিষয়/গোষ্ঠী, শিক্ষার মাধ্যম, সংরক্ষণ বিভাগ ইত্যাদির বিবরণ এবং একটি ধারা যুক্ত থাকবে, যেখানে উল্লেখ থাকবে "যে শিক্ষার স্বার্থে বা জনসেবার স্বার্থে বা অন্যান্য প্রশাসনিক কারণে শিক্ষককে অন্য কোনও স্কুলে স্থানান্তর করা যেতে পারে।"
☞ (৩) বোর্ড কর্তৃক নির্ধারিত সময়ের মধ্যে সুপারিশকৃত প্রার্থীদের যোগদান না করার ক্ষেত্রে, বোর্ড, সংশ্লিষ্ট জেলা স্কুল পরিদর্শক (SE) এর মাধ্যমে স্কুলগুলি থেকে অবহিত হয়ে, এই অ-যোগদানকারীর বিরুদ্ধে শূন্যপদ পূরণের জন্য আঞ্চলিক কমিশনের কাছ থেকে আরও সুপারিশ চাইতে পারে। আঞ্চলিক কমিশন প্যানেল এবং অপেক্ষমাণ তালিকার বৈধতার সময়কালের মধ্যে প্যানেল বা অপেক্ষমাণ তালিকা থেকে যোগ্যতা অনুসারে নতুন প্রার্থীদের সুপারিশ করতে পারে।
📌✪ সুপারিশ বাতিল বা প্রত্যাহার ✪ –
☞(১) যদি সুপারিশের আগে বা পরে অথবা নির্বাচন প্রক্রিয়া চলাকালীন, কোন প্রার্থী তার আবেদনপত্র কোনো তথ্য গোপন করেন, ভুল তথ্য প্রদান করেন বা মিথ্যা বলে প্রমাণিত হয় অথবা যেকোনো পর্যায়ে, আইন, বিধি বা অন্য কোনও বিধানের পরিপন্থী কোনও প্রার্থীকে সুপারিশ প্রদানে কেন্দ্রীয় কমিশন বা আঞ্চলিক কমিশন কর্তৃক কোনও ভুল বা ত্রুটি প্রমাণিত হয়, তাহলে সেই প্রার্থীকে অযোগ্য বলে গণ্য করা হবে এবং তার সুপারিশ অবিলম্বে বাতিল করা হবে এবং তার নিয়োগ, যদি থাকে, পরবর্তী তদন্ত বা কার্যধারা ছাড়াই বাতিল করা হবে।
এই সমস্ত ক্ষেত্রে, আঞ্চলিক কমিশনের (অথবা কেন্দ্রীয় কমিশন, যদি বিষয়টি কেন্দ্রীয় কমিশনের কাছে পাঠানো হয়) সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হবে।
আঞ্চলিক কমিশন প্যানেল এবং অপেক্ষমাণ তালিকার বৈধতার সময়কালের মধ্যে অপেক্ষমাণ তালিকা থেকে প্রার্থীদের সুপারিশ করে এই ধরনের পদ পূরণের পদক্ষেপ নিতে পারে।
(২) অবৈধ নিয়োগ- যদি কোনও সুপারিশ মিথ্যা বিবৃতির ভিত্তিতে - অথবা মিথ্যা বা জাল নথির ভিত্তিতে বা অন্যায্য বা অন্যায্য উপায়ে প্রাপ্ত বলে প্রমাণিত হয়, তাহলে সুপারিশটি শুরু থেকেই বাতিল বলে গণ্য হবে - এবং এই ধরনের বাতিল সুপারিশের ভিত্তিতে প্রদত্ত যেকোনো নিয়োগ আঞ্চলিক কমিশন - (অথবা কেন্দ্রীয় কমিশন, যদি বিষয়টি কেন্দ্রীয় কমিশনের কাছে পাঠানো হয়) দ্বারা বাতিল ঘোষণা করা হবে।
📌✪OMR শিট সংরক্ষণ ✪📌
☞ প্যানেলের মেয়াদ শেষ হওয়ার ২ (দুই) বছর পর কেন্দ্রীয় কমিশন লিখিত পরীক্ষার OMR শিট নষ্ট করবে।
☞ প্যানেলের মেয়াদ উত্তির্ন হওয়ার পর ১০ (দশ) বছর OMR শিটের স্ক্যান করা ছবি সংরক্ষণ করা হবে।
📌প্রার্থীর অভাবে বা অন্য কোনও কারণে যেসব শূন্যপদ পূরণ করা যাবে না, সেগুলি রাজ্য সরকার কর্তৃক যথাযথ বিবেচিত হলে পরবর্তী নিয়োগ বা বদলির জন্য প্রেরণ করা হবে।
📌কেন্দ্রীয় কমিশনের কোনও সিদ্ধান্ত সম্পর্কে কোনও প্রশ্ন উত্থাপিত হলে, রাজ্য সরকারের কাছে রেফারেন্স করা যেতে পারে এবং তাদের গৃহীত সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত বলে বিবেচিত হবে।
📌 এই বিধিমালার কোনও বিধানের যেকোনও রকম ব্যাখ্যার ক্ষেত্রে রাজ্য সরকারের সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হবে।
✪➤ নিয়োগে অংশগ্রহণের জন্য নূন্যতম যোগ্যতামান
📌 IX- X শিক্ষক নিয়োগের ক্ষেত্রে
☞অনলাইন আবেদনপত্র গ্রহণের শেষ তারিখে বা তার আগে, তাকে নবম ও দশম শ্রেণীর সহকারী শিক্ষকদের জন্য NCTE কর্তৃক নির্ধারিত ন্যূনতম যোগ্যতা থাকতে হবে।
☞ (ক) নূন্যতম ৫০% নাম্বার সহ স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক/স্নাতকোত্তর বা তার সমতুল্য ডিগ্রি, এবং NCTE স্বীকৃত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে বি.এড. যোগ্যতা থাকা বাধ্যতামূলক।
অথবা
☞ (খ) NCTE স্বীকৃত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে ৪ বছরের B.A. Ed/ B.Sc. Ed ডিগ্রি।
❤1
☞ বিঃদ্রঃ - যে প্রার্থী বাংলা, ইংরেজি, হিন্দি, নেপালি, ওড়িয়া, সাঁওতালি, অথবা তেলেগু বা উর্দু শিক্ষার মাধ্যম হিসেবে ব্যবহৃত যেকোনো সরকারি সাহায্যপ্রাপ্ত বা সরকারি স্পন্সর স্কুলে নবম ও দশম শ্রেণীর সহকারী শিক্ষক হিসেবে নির্বাচিত হতে ইচ্ছুক, তাকে বোর্ড বা অন্যান্য সংশ্লিষ্ট সংস্থা কর্তৃক পরিচালিত মাধ্যমিক/উচ্চমাধ্যমিক/স্নাতক/স্নাতকোত্তর স্তরের পরীক্ষায় প্রথম বা দ্বিতীয় বা তৃতীয় ভাষা হিসেবে বাংলা, ইংরেজি, হিন্দি, নেপালি, ওড়িয়া বা সাঁওতালি, তেলেগু বা উর্দু, যথাক্ষেত্রে উত্তীর্ণ হতে হবে।
☞ বিঃদ্রঃ - যে কোনও বিষয়ে আবেদনকারী প্রার্থীকে সংশ্লিষ্ট বা প্রাসঙ্গিক বিষয়ে কমপক্ষে ৩০০ পূর্ণ নম্বর সহ স্নাতক স্তরের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হবে।
📌 XI- XII শিক্ষক নিয়োগের ক্ষেত্রে
☞অনলাইন আবেদনপত্র গ্রহণের শেষ তারিখে বা তার আগে, তাকে একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেণীর সহকারী শিক্ষকদের জন্য NCTE কর্তৃক নির্ধারিত ন্যূনতম যোগ্যতা থাকতে হবে।
☞ (ক) নূন্যতম ৫০% নাম্বার সহ স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতকোত্তর বা তার সমতুল্য ডিগ্রি, এবং NCTE স্বীকৃত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে বি.এড. যোগ্যতা থাকা বাধ্যতামূলক।
অথবা
☞ (খ) নূন্যতম ৫০% নাম্বার সহ স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতকোত্তর বা তার সমতুল্য ডিগ্রি এবং NCTE স্বীকৃত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে B.A. Ed/ B.Sc. Ed ডিগ্রি।
☞ বিঃদ্রঃ - যে প্রার্থী বাংলা, ইংরেজি, হিন্দি, নেপালি, ওড়িয়া, সাঁওতালি, অথবা তেলেগু বা উর্দু শিক্ষার মাধ্যম হিসেবে ব্যবহৃত যেকোনো সরকারি সাহায্যপ্রাপ্ত বা সরকারি স্পন্সর স্কুলে একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেণীর সহকারী শিক্ষক হিসেবে নির্বাচিত হতে ইচ্ছুক, তাকে বোর্ড বা অন্যান্য সংশ্লিষ্ট সংস্থা কর্তৃক পরিচালিত মাধ্যমিক/উচ্চমাধ্যমিক/স্নাতক/স্নাতকোত্তর স্তরের পরীক্ষায় প্রথম বা দ্বিতীয় বা তৃতীয় ভাষা হিসেবে বাংলা, ইংরেজি, হিন্দি, নেপালি, ওড়িয়া বা সাঁওতালি, তেলেগু বা উর্দু, যথাক্ষেত্রে উত্তীর্ণ হতে হবে।
☞ বিঃদ্রঃ - যে কোনও বিষয়ে আবেদনকারী প্রার্থীকে সংশ্লিষ্ট বিষয়ে কমপক্ষে স্নাতকোত্তর স্তরের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হবে।
📌 ✪UPPER PRIMARY ✪
☞ ☞অনলাইন আবেদনপত্র গ্রহণের শেষ তারিখে বা তার আগে, তাকে উচ্চ প্রাথমিক শ্রেণীতে সহকারী শিক্ষকদের জন্য NCTE কর্তৃক নির্ধারিত ন্যূনতম যোগ্যতা থাকতে হবে।
☞ NCTE কর্তৃক প্রণীত নির্দেশিকা অনুসারে রাজ্য সরকার কর্তৃক পরিচালিত টেট পরীক্ষায় উত্তির্ন হতে হবে।
☞বিঃদ্রঃ - যে প্রার্থী বাংলা, ইংরেজি, হিন্দি, নেপালি, ওড়িয়া, সাঁওতালি, অথবা তেলেগু বা উর্দু শিক্ষার মাধ্যম হিসেবে ব্যবহৃত যেকোনো সরকারি সাহায্যপ্রাপ্ত বা সরকারি স্পন্সর স্কুলে উচ্চপ্রাথমিক শ্রেণীর সহকারী শিক্ষক হিসেবে নির্বাচিত হতে ইচ্ছুক, তাকে বোর্ড বা অন্যান্য সংশ্লিষ্ট সংস্থা কর্তৃক পরিচালিত মাধ্যমিক/উচ্চমাধ্যমিক/স্নাতক/স্নাতকোত্তর স্তরের পরীক্ষায় প্রথম বা দ্বিতীয় বা তৃতীয় ভাষা হিসেবে বাংলা, ইংরেজি, হিন্দি, নেপালি, ওড়িয়া বা সাঁওতালি, তেলেগু বা উর্দু, যথাক্ষেত্রে উত্তীর্ণ হতে হবে।
☞ বিঃদ্রঃ - উচ্চপ্রাথমিক শ্রেনীতে যে কোন বিষয়ের জন্য আবেদনকারী প্রার্থীকে অবশ্যই সংশ্লিষ্ট বিষয়ে কমপক্ষে ৩০০ পূর্ণ নম্বর সহ স্নাতক স্তরের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হবে।
💥 📌 কি ভাবে হবে IX-X এবং XI-XII এর শিক্ষক নিয়োগ।
📌IX-X এবং XI-XII এর ক্ষেত্রে প্রার্থী বাছাইয়ের জন্য পুরো প্রক্রিয়াটি হবে মোট ১০০ নাম্বারের উপর।
✪➤ OMR ভিত্তিক লিখিত পরীক্ষার জন্য বরাদ্দ ৬০ নাম্বার।
✪➤ একাডেমিক এর জন্য বরাদ্দ ১০ নাম্বার।
📌 স্নাতক(IX-X) বা স্নাতকোত্তরে(XI-XII) প্রাপ্ত নাম্বারের ভিত্তিতে নিন্মলিখিত হারে বরাদ্ধ হবে এই নাম্বার।
☞স্নাতক বা স্নাতকোত্তরে প্রাপ্ত মান ৬০ % বা তার বেশী থাকলে পাবেন- ১০ নাম্বার।
☞ স্নাতক বা স্নাতকোত্তরে প্রাপ্ত মান ৬০ % এর কম কিন্তু ৫০% এর মধ্যে থাকলে পাবেন- ০৮ নাম্বার।
☞ স্নাতক বা স্নাতকোত্তরে প্রাপ্ত মান ৫০ % এর কম থাকলে পাবেন- ০৬ নাম্বার।
✪➤বিদ্রঃ- XI- XII শ্রেণীতে শিক্ষক নিয়োগে একাডেমিক স্কোর প্রদানের সময় শুধুমাত্র স্নাতকোত্তরে প্রাপ্ত মানই বিবেচ্য হবে।
✪➤ শিক্ষকতায় অভিজ্ঞতার নিরীখে বিরাদ্দ নাম্বার- ১০
✪☞ সরকার পোষিত বা সরকার স্পনসর বিদ্যালয়ে স্থায়ী পদে বা চূক্তির ভিত্তিতে নিযুক্ত শিক্ষক/শিক্ষিকারা শিক্ষকতার অভিজ্ঞতায় প্রতি বছরের জন্য বরাদ্দ ০২ নাম্বার,অর্থাৎ ৫ বছরের পূর্ন সময়ের শিক্ষকতার অভিজ্ঞতা থাকলে পাবেন ১০ নাম্বার।
✪➤ ইন্টারভিউ এর জন্য বরাদ্দ - ১০ নাম্বার।
✪➤পঠন দক্ষতার উপর বরাদ্দ - ১০ নাম্বার।
📌✪➤ UPPER PRIMARY
উচ্চপ্রাথমিকের ক্ষেত্রেও প্রার্থী বাছাইয়ের জন্য পুরো প্রক্রিয়াটি হবে মোট ১০০ নাম্বারের উপর।
✪➤ OMR ভিত্তিক লিখিত পরীক্ষার জন্য বরাদ্দ ২৫ নাম্বার।
✪➤ টেট পরীক্ষায় প্রাপ্ত মানের উপর ভিত্তি করে বরাদ্দ হবে ৪০ নাম্বার।
✪➤ একাডেমিক এর জন্য বরাদ্দ ১০ নাম্বার।
☞ বিঃদ্রঃ - যে কোনও বিষয়ে আবেদনকারী প্রার্থীকে সংশ্লিষ্ট বা প্রাসঙ্গিক বিষয়ে কমপক্ষে ৩০০ পূর্ণ নম্বর সহ স্নাতক স্তরের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হবে।
📌 XI- XII শিক্ষক নিয়োগের ক্ষেত্রে
☞অনলাইন আবেদনপত্র গ্রহণের শেষ তারিখে বা তার আগে, তাকে একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেণীর সহকারী শিক্ষকদের জন্য NCTE কর্তৃক নির্ধারিত ন্যূনতম যোগ্যতা থাকতে হবে।
☞ (ক) নূন্যতম ৫০% নাম্বার সহ স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতকোত্তর বা তার সমতুল্য ডিগ্রি, এবং NCTE স্বীকৃত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে বি.এড. যোগ্যতা থাকা বাধ্যতামূলক।
অথবা
☞ (খ) নূন্যতম ৫০% নাম্বার সহ স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতকোত্তর বা তার সমতুল্য ডিগ্রি এবং NCTE স্বীকৃত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে B.A. Ed/ B.Sc. Ed ডিগ্রি।
☞ বিঃদ্রঃ - যে প্রার্থী বাংলা, ইংরেজি, হিন্দি, নেপালি, ওড়িয়া, সাঁওতালি, অথবা তেলেগু বা উর্দু শিক্ষার মাধ্যম হিসেবে ব্যবহৃত যেকোনো সরকারি সাহায্যপ্রাপ্ত বা সরকারি স্পন্সর স্কুলে একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেণীর সহকারী শিক্ষক হিসেবে নির্বাচিত হতে ইচ্ছুক, তাকে বোর্ড বা অন্যান্য সংশ্লিষ্ট সংস্থা কর্তৃক পরিচালিত মাধ্যমিক/উচ্চমাধ্যমিক/স্নাতক/স্নাতকোত্তর স্তরের পরীক্ষায় প্রথম বা দ্বিতীয় বা তৃতীয় ভাষা হিসেবে বাংলা, ইংরেজি, হিন্দি, নেপালি, ওড়িয়া বা সাঁওতালি, তেলেগু বা উর্দু, যথাক্ষেত্রে উত্তীর্ণ হতে হবে।
☞ বিঃদ্রঃ - যে কোনও বিষয়ে আবেদনকারী প্রার্থীকে সংশ্লিষ্ট বিষয়ে কমপক্ষে স্নাতকোত্তর স্তরের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হবে।
📌 ✪UPPER PRIMARY ✪
☞ ☞অনলাইন আবেদনপত্র গ্রহণের শেষ তারিখে বা তার আগে, তাকে উচ্চ প্রাথমিক শ্রেণীতে সহকারী শিক্ষকদের জন্য NCTE কর্তৃক নির্ধারিত ন্যূনতম যোগ্যতা থাকতে হবে।
☞ NCTE কর্তৃক প্রণীত নির্দেশিকা অনুসারে রাজ্য সরকার কর্তৃক পরিচালিত টেট পরীক্ষায় উত্তির্ন হতে হবে।
☞বিঃদ্রঃ - যে প্রার্থী বাংলা, ইংরেজি, হিন্দি, নেপালি, ওড়িয়া, সাঁওতালি, অথবা তেলেগু বা উর্দু শিক্ষার মাধ্যম হিসেবে ব্যবহৃত যেকোনো সরকারি সাহায্যপ্রাপ্ত বা সরকারি স্পন্সর স্কুলে উচ্চপ্রাথমিক শ্রেণীর সহকারী শিক্ষক হিসেবে নির্বাচিত হতে ইচ্ছুক, তাকে বোর্ড বা অন্যান্য সংশ্লিষ্ট সংস্থা কর্তৃক পরিচালিত মাধ্যমিক/উচ্চমাধ্যমিক/স্নাতক/স্নাতকোত্তর স্তরের পরীক্ষায় প্রথম বা দ্বিতীয় বা তৃতীয় ভাষা হিসেবে বাংলা, ইংরেজি, হিন্দি, নেপালি, ওড়িয়া বা সাঁওতালি, তেলেগু বা উর্দু, যথাক্ষেত্রে উত্তীর্ণ হতে হবে।
☞ বিঃদ্রঃ - উচ্চপ্রাথমিক শ্রেনীতে যে কোন বিষয়ের জন্য আবেদনকারী প্রার্থীকে অবশ্যই সংশ্লিষ্ট বিষয়ে কমপক্ষে ৩০০ পূর্ণ নম্বর সহ স্নাতক স্তরের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হবে।
💥 📌 কি ভাবে হবে IX-X এবং XI-XII এর শিক্ষক নিয়োগ।
📌IX-X এবং XI-XII এর ক্ষেত্রে প্রার্থী বাছাইয়ের জন্য পুরো প্রক্রিয়াটি হবে মোট ১০০ নাম্বারের উপর।
✪➤ OMR ভিত্তিক লিখিত পরীক্ষার জন্য বরাদ্দ ৬০ নাম্বার।
✪➤ একাডেমিক এর জন্য বরাদ্দ ১০ নাম্বার।
📌 স্নাতক(IX-X) বা স্নাতকোত্তরে(XI-XII) প্রাপ্ত নাম্বারের ভিত্তিতে নিন্মলিখিত হারে বরাদ্ধ হবে এই নাম্বার।
☞স্নাতক বা স্নাতকোত্তরে প্রাপ্ত মান ৬০ % বা তার বেশী থাকলে পাবেন- ১০ নাম্বার।
☞ স্নাতক বা স্নাতকোত্তরে প্রাপ্ত মান ৬০ % এর কম কিন্তু ৫০% এর মধ্যে থাকলে পাবেন- ০৮ নাম্বার।
☞ স্নাতক বা স্নাতকোত্তরে প্রাপ্ত মান ৫০ % এর কম থাকলে পাবেন- ০৬ নাম্বার।
✪➤বিদ্রঃ- XI- XII শ্রেণীতে শিক্ষক নিয়োগে একাডেমিক স্কোর প্রদানের সময় শুধুমাত্র স্নাতকোত্তরে প্রাপ্ত মানই বিবেচ্য হবে।
✪➤ শিক্ষকতায় অভিজ্ঞতার নিরীখে বিরাদ্দ নাম্বার- ১০
✪☞ সরকার পোষিত বা সরকার স্পনসর বিদ্যালয়ে স্থায়ী পদে বা চূক্তির ভিত্তিতে নিযুক্ত শিক্ষক/শিক্ষিকারা শিক্ষকতার অভিজ্ঞতায় প্রতি বছরের জন্য বরাদ্দ ০২ নাম্বার,অর্থাৎ ৫ বছরের পূর্ন সময়ের শিক্ষকতার অভিজ্ঞতা থাকলে পাবেন ১০ নাম্বার।
✪➤ ইন্টারভিউ এর জন্য বরাদ্দ - ১০ নাম্বার।
✪➤পঠন দক্ষতার উপর বরাদ্দ - ১০ নাম্বার।
📌✪➤ UPPER PRIMARY
উচ্চপ্রাথমিকের ক্ষেত্রেও প্রার্থী বাছাইয়ের জন্য পুরো প্রক্রিয়াটি হবে মোট ১০০ নাম্বারের উপর।
✪➤ OMR ভিত্তিক লিখিত পরীক্ষার জন্য বরাদ্দ ২৫ নাম্বার।
✪➤ টেট পরীক্ষায় প্রাপ্ত মানের উপর ভিত্তি করে বরাদ্দ হবে ৪০ নাম্বার।
✪➤ একাডেমিক এর জন্য বরাদ্দ ১০ নাম্বার।
📌 স্নাতক স্তরে প্রাপ্ত নাম্বারের ভিত্তিতে নিন্মলিখিত হারে বরাদ্ধ হবে এই নাম্বার।
☞স্নাতক স্তরে প্রাপ্ত মান ৬০ % বা তার বেশী থাকলে পাবেন- ১০ নাম্বার।
☞ স্নাতক স্তরে প্রাপ্ত মান ৬০ % এর কম কিন্তু ৫০% এর মধ্যে থাকলে পাবেন- ০৮ নাম্বার।
☞ স্নাতক স্তরে প্রাপ্ত মান ৫০ % এর কম থাকলে পাবেন- ০৬ নাম্বার।
✪➤ শিক্ষকতায় অভিজ্ঞতার নিরীখে বিরাদ্দ নাম্বার- ০৫
✪☞ সরকার পোষিত বা সরকার স্পনসর বিদ্যালয়ে স্থায়ী পদে বা চূক্তির ভিত্তিতে নিযুক্ত শিক্ষক/শিক্ষিকারা শিক্ষকতার অভিজ্ঞতায় প্রতি বছরের জন্য বরাদ্দ ০১ নাম্বার,অর্থাৎ ৫ বছরের পূর্ন সময়ের শিক্ষকতার অভিজ্ঞতা থাকলে পাবেন ০৫ নাম্বার।
✪➤ ইন্টারভিউ এর জন্য বরাদ্দ - ১৫ নাম্বার।
✪➤পঠন দক্ষতার উপর বরাদ্দ - ০৫ নাম্বার।
📌✪➤ IX- X এবং XI-XII শ্রেণীর শিক্ষক নিয়োগের ক্ষেত্রে লিখিত পরীক্ষায় প্রাপ্ত মান, এবং একাডেমিক স্কোরের উপর প্রাপ্ত মান মিলিয়ে শুন্যপদের নিরিখে ১ : ১.৬ অনুপাতে তৈরি হবে ইন্টারভিউ এর তালিকা।
📌✪➤ উচ্চ প্রাথমিক শ্রেণীর শিক্ষক নিয়োগের ক্ষেত্রে লিখিত পরীক্ষায় প্রাপ্ত মান, একাডেমিক স্কোর, এবং টেট ওয়েটেজের উপর প্রাপ্ত মান মিলিয়ে শুন্যপদের নিরিখে ১ : ১.৬ অনুপাতে তৈরি হবে ইন্টারভিউ এর তালিকা।
📌✪➤ এরপর এর সাথে ইন্টারভিউ এবং পঠন দক্ষতার উপর প্রাপ্ত মান মিলিয়ে মেরিট অনুযায়ী চূড়ান্ত শুন্যপদের নিরিখে তৈরি হবে চূড়ান্ত মেধাতালিকা।
📌এরপর হবে স্কুল বাছাই পর্ব-
☞ কাউন্সেলিং প্রক্রিয়াটিকে সুষ্ঠুভাবে পরিচালনা করতে প্যানেল এবং অপেক্ষমাণ তালিকা প্রকাশের সাথে সাথে প্রতিটি বিষয়ের জন্য একটি সম্মিলিত মেধা তালিকা বা Combine Merit List ( CML) প্রকাশ করবে কমিশন ।
☞ সম্মিলিত মেধা তালিকায় প্রার্থীর র্যাঙ্ক নিয়োগ প্রক্রিয়ায় প্রাপ্ত মানের উপর ভিত্তি করে নির্দিষ্ট শ্রেনী অনুযায়ী মানের অধঃক্রমে সাজানো থাকবে।
☞ কাউন্সেলিং প্রক্রিয়া চলাকালীন যে কোনও সময়ে, সেই পর্যন্ত পছন্দের জন্য নির্বাচিত শীর্ষ প্রার্থীকে তাঁর উপলব্ধ উপযুক্ত মিলিত শূন্যপদগুলি থেকে স্কুল বাছাইয়ের সুযোগ দেওয়া হবে।
☞(অর্থাৎ র্যাঙ্ক অনুযায়ী রিজার্ভ প্রার্থীদের মধ্যে যারা অসংরক্ষিত শ্রেণীতে নির্বাচিত হবেন তারা চাইলে সংরক্ষিত শুন্যপদের স্কুল নির্বাচন করতে পারবেন।)
☞ একবার একজন প্রার্থী কাউন্সেলিংয়ে একটি নির্দিষ্ট শূন্যপদ বেছে নিলে বা তার পালাক্রমে একটি শূন্যপদ বেছে নিতে অস্বীকার করলে, তিনি পরবর্তীকালে কাউন্সেলিং প্রক্রিয়ায় অংশগ্রহণের আর কোনো রকম সুযোগ পাবেন না।
☞ যদি সমস্ত শুন্যপদ পূরণ হয়ে যায় বা প্যানালের মেয়াদ শেষ হয় বা কাউন্সেলিং এর ডাকা সমস্ত প্রার্থীদের স্কুল বাছাইয়ের সুযোগ সম্পূর্ণ হয়ে যায় তাহলে কাউন্সেলিং প্রক্রিয়া সেখানেই সম্পূর্ণ বলে ঘোষিত হবে।
☞স্নাতক স্তরে প্রাপ্ত মান ৬০ % বা তার বেশী থাকলে পাবেন- ১০ নাম্বার।
☞ স্নাতক স্তরে প্রাপ্ত মান ৬০ % এর কম কিন্তু ৫০% এর মধ্যে থাকলে পাবেন- ০৮ নাম্বার।
☞ স্নাতক স্তরে প্রাপ্ত মান ৫০ % এর কম থাকলে পাবেন- ০৬ নাম্বার।
✪➤ শিক্ষকতায় অভিজ্ঞতার নিরীখে বিরাদ্দ নাম্বার- ০৫
✪☞ সরকার পোষিত বা সরকার স্পনসর বিদ্যালয়ে স্থায়ী পদে বা চূক্তির ভিত্তিতে নিযুক্ত শিক্ষক/শিক্ষিকারা শিক্ষকতার অভিজ্ঞতায় প্রতি বছরের জন্য বরাদ্দ ০১ নাম্বার,অর্থাৎ ৫ বছরের পূর্ন সময়ের শিক্ষকতার অভিজ্ঞতা থাকলে পাবেন ০৫ নাম্বার।
✪➤ ইন্টারভিউ এর জন্য বরাদ্দ - ১৫ নাম্বার।
✪➤পঠন দক্ষতার উপর বরাদ্দ - ০৫ নাম্বার।
📌✪➤ IX- X এবং XI-XII শ্রেণীর শিক্ষক নিয়োগের ক্ষেত্রে লিখিত পরীক্ষায় প্রাপ্ত মান, এবং একাডেমিক স্কোরের উপর প্রাপ্ত মান মিলিয়ে শুন্যপদের নিরিখে ১ : ১.৬ অনুপাতে তৈরি হবে ইন্টারভিউ এর তালিকা।
📌✪➤ উচ্চ প্রাথমিক শ্রেণীর শিক্ষক নিয়োগের ক্ষেত্রে লিখিত পরীক্ষায় প্রাপ্ত মান, একাডেমিক স্কোর, এবং টেট ওয়েটেজের উপর প্রাপ্ত মান মিলিয়ে শুন্যপদের নিরিখে ১ : ১.৬ অনুপাতে তৈরি হবে ইন্টারভিউ এর তালিকা।
📌✪➤ এরপর এর সাথে ইন্টারভিউ এবং পঠন দক্ষতার উপর প্রাপ্ত মান মিলিয়ে মেরিট অনুযায়ী চূড়ান্ত শুন্যপদের নিরিখে তৈরি হবে চূড়ান্ত মেধাতালিকা।
📌এরপর হবে স্কুল বাছাই পর্ব-
☞ কাউন্সেলিং প্রক্রিয়াটিকে সুষ্ঠুভাবে পরিচালনা করতে প্যানেল এবং অপেক্ষমাণ তালিকা প্রকাশের সাথে সাথে প্রতিটি বিষয়ের জন্য একটি সম্মিলিত মেধা তালিকা বা Combine Merit List ( CML) প্রকাশ করবে কমিশন ।
☞ সম্মিলিত মেধা তালিকায় প্রার্থীর র্যাঙ্ক নিয়োগ প্রক্রিয়ায় প্রাপ্ত মানের উপর ভিত্তি করে নির্দিষ্ট শ্রেনী অনুযায়ী মানের অধঃক্রমে সাজানো থাকবে।
☞ কাউন্সেলিং প্রক্রিয়া চলাকালীন যে কোনও সময়ে, সেই পর্যন্ত পছন্দের জন্য নির্বাচিত শীর্ষ প্রার্থীকে তাঁর উপলব্ধ উপযুক্ত মিলিত শূন্যপদগুলি থেকে স্কুল বাছাইয়ের সুযোগ দেওয়া হবে।
☞(অর্থাৎ র্যাঙ্ক অনুযায়ী রিজার্ভ প্রার্থীদের মধ্যে যারা অসংরক্ষিত শ্রেণীতে নির্বাচিত হবেন তারা চাইলে সংরক্ষিত শুন্যপদের স্কুল নির্বাচন করতে পারবেন।)
☞ একবার একজন প্রার্থী কাউন্সেলিংয়ে একটি নির্দিষ্ট শূন্যপদ বেছে নিলে বা তার পালাক্রমে একটি শূন্যপদ বেছে নিতে অস্বীকার করলে, তিনি পরবর্তীকালে কাউন্সেলিং প্রক্রিয়ায় অংশগ্রহণের আর কোনো রকম সুযোগ পাবেন না।
☞ যদি সমস্ত শুন্যপদ পূরণ হয়ে যায় বা প্যানালের মেয়াদ শেষ হয় বা কাউন্সেলিং এর ডাকা সমস্ত প্রার্থীদের স্কুল বাছাইয়ের সুযোগ সম্পূর্ণ হয়ে যায় তাহলে কাউন্সেলিং প্রক্রিয়া সেখানেই সম্পূর্ণ বলে ঘোষিত হবে।
❤1