ঢাকার জেলা প্রশাসকের অফিসে জামাতের লোক হলে ফাইল চলে, অন্যদের ফাইল আটকে থাকে
ঢাকা জেলার জেলা প্রশাসকের কার্যালয় কেবল একটি সরকারি অফিস নয় এটি বাংলাদেশের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ প্রশাসনিক কেন্দ্রগুলোর একটি। এই অফিসে প্রতিদিন হাজারো নাগরিক নানা সেবা নিতে আসেন জমি-সংক্রান্ত কাগজপত্র, নামজারি, ট্রেড লাইসেন্স, সরকারি অনুমোদনসহ গুরুত্বপূর্ণ নথিপত্রের কাজ এখান থেকেই সম্পন্ন হয়। প্রশাসনিক কার্যক্রমে এই অফিসের নিরপেক্ষতা তাই অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
কিন্তু সম্প্রতি নানা মহল থেকে গুরুতর অভিযোগ উঠেছে—ঢাকার ডিসি অফিসে নিরপেক্ষতা আজ প্রশ্নবিদ্ধ। অভিযোগ অনুযায়ী, একটি বিশেষ রাজনৈতিক গোষ্ঠী—জামায়াতে ইসলামী ও তাদের ঘনিষ্ঠদের প্রতি এই অফিসের অস্বাভাবিক পক্ষপাতিত্ব লক্ষ্য করা যাচ্ছে। সাধারণ নাগরিকদের ফাইল দিনের পর দিন ঝুলে থাকলেও, জামাত সংশ্লিষ্টদের কাগজপত্র দ্রুত নিষ্পত্তি হচ্ছে অনেক ক্ষেত্রে নিয়মবহির্ভূত সুবিধাও মিলছে।
এমনকি অভিযোগ রয়েছে, বর্তমান জেলা প্রশাসক ব্যক্তিগতভাবে জামায়াতঘেঁষা চিন্তাধারায় বিশ্বাসী। ফলে তার নেতৃত্বাধীন অফিসে একটি ‘অদৃশ্য দলীয় ফিল্টার’ কাজ করছে।
বিশ্লেষকরা বলছেন, এ ধরনের প্রশাসনিক আচরণ শুধু পক্ষপাত নয়, এটি একটি ভয়ঙ্কর রাষ্ট্রবিরোধী প্রবণতা। এটি আমাদের অসাম্প্রদায়িক ও মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক রাষ্ট্রের চেতনার বিরুদ্ধে অবস্থান নেয়। প্রশাসনের দায়িত্বে থেকে কোনো কর্মকর্তা যদি নিজের রাজনৈতিক বা ধর্মীয় মতাদর্শ দিয়ে নাগরিক সেবা নিয়ন্ত্রণ করেন, তা সংবিধান ও সরকারি কর্মচারী আচরণবিধির চরম লঙ্ঘন।
আমরা চাই, ঢাকার জেলা প্রশাসকের কার্যালয় হোক একটি গণমুখী, স্বচ্ছ ও নিরপেক্ষ সেবা কেন্দ্র যেখানে রাজনৈতিক পরিচয় নয়, প্রজাতান্ত্রিক ন্যায্যতা ও নীতির ভিত্তিতে মানুষের কাজ হবে। বাংলাদেশের মানুষ প্রগতিশীল। তারা একটি অসাম্প্রদায়িক ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় পরিচালিত প্রশাসন চায়, জামায়াতের উপনিবেশ নয়।
#Bangladesh #BangladeshCrisis
ঢাকা জেলার জেলা প্রশাসকের কার্যালয় কেবল একটি সরকারি অফিস নয় এটি বাংলাদেশের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ প্রশাসনিক কেন্দ্রগুলোর একটি। এই অফিসে প্রতিদিন হাজারো নাগরিক নানা সেবা নিতে আসেন জমি-সংক্রান্ত কাগজপত্র, নামজারি, ট্রেড লাইসেন্স, সরকারি অনুমোদনসহ গুরুত্বপূর্ণ নথিপত্রের কাজ এখান থেকেই সম্পন্ন হয়। প্রশাসনিক কার্যক্রমে এই অফিসের নিরপেক্ষতা তাই অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
কিন্তু সম্প্রতি নানা মহল থেকে গুরুতর অভিযোগ উঠেছে—ঢাকার ডিসি অফিসে নিরপেক্ষতা আজ প্রশ্নবিদ্ধ। অভিযোগ অনুযায়ী, একটি বিশেষ রাজনৈতিক গোষ্ঠী—জামায়াতে ইসলামী ও তাদের ঘনিষ্ঠদের প্রতি এই অফিসের অস্বাভাবিক পক্ষপাতিত্ব লক্ষ্য করা যাচ্ছে। সাধারণ নাগরিকদের ফাইল দিনের পর দিন ঝুলে থাকলেও, জামাত সংশ্লিষ্টদের কাগজপত্র দ্রুত নিষ্পত্তি হচ্ছে অনেক ক্ষেত্রে নিয়মবহির্ভূত সুবিধাও মিলছে।
এমনকি অভিযোগ রয়েছে, বর্তমান জেলা প্রশাসক ব্যক্তিগতভাবে জামায়াতঘেঁষা চিন্তাধারায় বিশ্বাসী। ফলে তার নেতৃত্বাধীন অফিসে একটি ‘অদৃশ্য দলীয় ফিল্টার’ কাজ করছে।
বিশ্লেষকরা বলছেন, এ ধরনের প্রশাসনিক আচরণ শুধু পক্ষপাত নয়, এটি একটি ভয়ঙ্কর রাষ্ট্রবিরোধী প্রবণতা। এটি আমাদের অসাম্প্রদায়িক ও মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক রাষ্ট্রের চেতনার বিরুদ্ধে অবস্থান নেয়। প্রশাসনের দায়িত্বে থেকে কোনো কর্মকর্তা যদি নিজের রাজনৈতিক বা ধর্মীয় মতাদর্শ দিয়ে নাগরিক সেবা নিয়ন্ত্রণ করেন, তা সংবিধান ও সরকারি কর্মচারী আচরণবিধির চরম লঙ্ঘন।
আমরা চাই, ঢাকার জেলা প্রশাসকের কার্যালয় হোক একটি গণমুখী, স্বচ্ছ ও নিরপেক্ষ সেবা কেন্দ্র যেখানে রাজনৈতিক পরিচয় নয়, প্রজাতান্ত্রিক ন্যায্যতা ও নীতির ভিত্তিতে মানুষের কাজ হবে। বাংলাদেশের মানুষ প্রগতিশীল। তারা একটি অসাম্প্রদায়িক ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় পরিচালিত প্রশাসন চায়, জামায়াতের উপনিবেশ নয়।
#Bangladesh #BangladeshCrisis
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও জাতীয় ৪ নেতাসহ ৪ শতাধিক নেতার মুক্তিযোদ্ধা স্বীকৃতি বাতিলের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের বিবৃতি
—-
বাংলাদেশের জনগণ ইতিমধ্যেই বুঝে গেছে যে, অবৈধ দখলদার ফ্যাসিস্ট ও জঙ্গি ইউনূস সরকারকে কখনো বাংলাদেশ পন্থী না। তারা দেশবিরোধী প্রকল্প বাস্তবায়নে পাকিস্তানি ভাবধারায় পরিপুষ্ট স্বাধীনতাবিরোধী শিবিরের প্রতিভূ। পাকিস্তান ভিত্তিক উগ্র-জঙ্গিবাদী গোষ্ঠীর সহায়তায় ষড়যন্ত্রের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশকে পাকিস্তান বানানোর পাঁয়তারায় তারা লিপ্ত। ফলে, অবৈধভাবে ক্ষমতাদখলের পর থেকেই বাংলাদেশ জন্মের ইতিহাস, মহান মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস ও জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্মৃতিচিহ্ন মুছে ফেলার অপচেষ্টা করে আসছে। তারই ধারাবাহিকতায় গতকাল তারা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, সৈয়দ নজরুল ইসলাম, তাজউদ্দীন আহমেদ, এইচ এম কামরুজ্জামান ও ক্যাপ্টেন এম মনসুর আলীসহ ৪ শতাধিক নেতার মুক্তিযোদ্ধা স্বীকৃতি বাতিল করেছে। আমরা সাংবিধানিকভাবে অবৈধ ফ্যাসিস্ট ইউনূস সরকারের অবৈধ সিদ্ধান্তের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি। একইসাথে এই সিদ্ধান্ত ঘৃণা ভরে প্রত্যাখ্যান করছি।
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ মনে করে বাঙালি জাতিসত্তার বিনির্মাণ এবং বাঙালি জাতির হাজার বছরের স্বপ্ন সাধ ও বহু আকাঙ্ক্ষিত স্বাধীনতার অর্জনের অবিসংবাদিত নেতা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। জাতীয় ৪ নেতাসহ এই ৪শতাধিক নেতারা ছিল সেই রাজনৈতিক ধারায় বঙ্গবন্ধুর সহযোগী। তাই অবৈধ সরকারের এই অযাচিত ও অর্বাচীন সিদ্ধান্তই বাঙালির জাতিসত্তার ভিত্তিমূলে আঘাত। এটা মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসের বিকৃতিই শুধু না, বরং সমগ্র জাতিকে ইতিহাস বিস্মৃতির অতল গহ্বরে ঠেলে দেওয়ার অপতৎপরতা। পৃথিবীর ইতিহাসে কোথাও জাতিসত্তার বিনির্মাণ ও স্বাধীনতা অর্জন রাজনৈতিক নেতৃত্ব ছাড়া হয় নাই এবং সেটা সম্ভবও না। তাই যারা স্বাধীনতা অর্জনের লক্ষে বাঙালি অধিকার প্রতিষ্ঠার লড়াই-সংগ্রামকে মহান মুক্তিযুদ্ধ রূপ দিল, তাঁরা শুধু মুক্তিযোদ্ধাই না বরং স্বাধীনতার রূপকার। আর সমগ্র বাঙালি জাতি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে মুকুটহীন সম্রাটের আসনে অধিষ্ঠিত করে রেখেছে। সেক্ষেত্রে মুকুটহীন সম্রাটের মুকুটের পালক তুলে নেওয়ার কোনো সুযোগ নেই। তাই অবৈধ দখলদার সরকারের এই অবৈধ সিদ্ধান্ত শুধু কাগজেই থেকে যাবে। সুমহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী দেশপ্রেমিক জনগণ কখনোই পাকিস্তানের প্রেসক্রিপশনে বাংলাদেশকে পরিচালনার অংশ হিসেবে এবং গভীর ষড়যন্ত্র থেকে উৎসারিত এই সিদ্ধান্তকে ঘৃণা ভরে প্রত্যাখ্যান করছে এবং অদূর ভবিষ্যতে ঐক্যবদ্ধ লড়াইয়ের মাধ্যমে এর দাঁতভাঙা জবাব দেবে, ইনশাল্লাহ।
জয় বাংলা
জয় বঙ্গবন্ধু
বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।
—-
বাংলাদেশের জনগণ ইতিমধ্যেই বুঝে গেছে যে, অবৈধ দখলদার ফ্যাসিস্ট ও জঙ্গি ইউনূস সরকারকে কখনো বাংলাদেশ পন্থী না। তারা দেশবিরোধী প্রকল্প বাস্তবায়নে পাকিস্তানি ভাবধারায় পরিপুষ্ট স্বাধীনতাবিরোধী শিবিরের প্রতিভূ। পাকিস্তান ভিত্তিক উগ্র-জঙ্গিবাদী গোষ্ঠীর সহায়তায় ষড়যন্ত্রের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশকে পাকিস্তান বানানোর পাঁয়তারায় তারা লিপ্ত। ফলে, অবৈধভাবে ক্ষমতাদখলের পর থেকেই বাংলাদেশ জন্মের ইতিহাস, মহান মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস ও জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্মৃতিচিহ্ন মুছে ফেলার অপচেষ্টা করে আসছে। তারই ধারাবাহিকতায় গতকাল তারা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, সৈয়দ নজরুল ইসলাম, তাজউদ্দীন আহমেদ, এইচ এম কামরুজ্জামান ও ক্যাপ্টেন এম মনসুর আলীসহ ৪ শতাধিক নেতার মুক্তিযোদ্ধা স্বীকৃতি বাতিল করেছে। আমরা সাংবিধানিকভাবে অবৈধ ফ্যাসিস্ট ইউনূস সরকারের অবৈধ সিদ্ধান্তের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি। একইসাথে এই সিদ্ধান্ত ঘৃণা ভরে প্রত্যাখ্যান করছি।
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ মনে করে বাঙালি জাতিসত্তার বিনির্মাণ এবং বাঙালি জাতির হাজার বছরের স্বপ্ন সাধ ও বহু আকাঙ্ক্ষিত স্বাধীনতার অর্জনের অবিসংবাদিত নেতা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। জাতীয় ৪ নেতাসহ এই ৪শতাধিক নেতারা ছিল সেই রাজনৈতিক ধারায় বঙ্গবন্ধুর সহযোগী। তাই অবৈধ সরকারের এই অযাচিত ও অর্বাচীন সিদ্ধান্তই বাঙালির জাতিসত্তার ভিত্তিমূলে আঘাত। এটা মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসের বিকৃতিই শুধু না, বরং সমগ্র জাতিকে ইতিহাস বিস্মৃতির অতল গহ্বরে ঠেলে দেওয়ার অপতৎপরতা। পৃথিবীর ইতিহাসে কোথাও জাতিসত্তার বিনির্মাণ ও স্বাধীনতা অর্জন রাজনৈতিক নেতৃত্ব ছাড়া হয় নাই এবং সেটা সম্ভবও না। তাই যারা স্বাধীনতা অর্জনের লক্ষে বাঙালি অধিকার প্রতিষ্ঠার লড়াই-সংগ্রামকে মহান মুক্তিযুদ্ধ রূপ দিল, তাঁরা শুধু মুক্তিযোদ্ধাই না বরং স্বাধীনতার রূপকার। আর সমগ্র বাঙালি জাতি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে মুকুটহীন সম্রাটের আসনে অধিষ্ঠিত করে রেখেছে। সেক্ষেত্রে মুকুটহীন সম্রাটের মুকুটের পালক তুলে নেওয়ার কোনো সুযোগ নেই। তাই অবৈধ দখলদার সরকারের এই অবৈধ সিদ্ধান্ত শুধু কাগজেই থেকে যাবে। সুমহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী দেশপ্রেমিক জনগণ কখনোই পাকিস্তানের প্রেসক্রিপশনে বাংলাদেশকে পরিচালনার অংশ হিসেবে এবং গভীর ষড়যন্ত্র থেকে উৎসারিত এই সিদ্ধান্তকে ঘৃণা ভরে প্রত্যাখ্যান করছে এবং অদূর ভবিষ্যতে ঐক্যবদ্ধ লড়াইয়ের মাধ্যমে এর দাঁতভাঙা জবাব দেবে, ইনশাল্লাহ।
জয় বাংলা
জয় বঙ্গবন্ধু
বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।
বাঙালির মুক্তির সনদ ৬ দফা
ছয় দফা ঘোষণার মাধ্যমে বাংলাদেশের মানুষকে স্বাধীনতার স্বপ্ন দেখান বঙ্গবন্ধু।
যার বাস্তবায়ন ঘটে ১৯৭০ এর নির্বাচন আর ৭১ এর মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে।
৭ জুন ১৯৬৬- দেশজুড়ে হরতালের আহবানে আওয়ামী লীগের তৈরি লিফলেট
#৬দফা #বঙ্গবন্ধু #শেখমুজিব #বাঙালিরমুক্তিরসনদ #sixpoints #CharterOfFreedom #Bangabandhu
ছয় দফা ঘোষণার মাধ্যমে বাংলাদেশের মানুষকে স্বাধীনতার স্বপ্ন দেখান বঙ্গবন্ধু।
যার বাস্তবায়ন ঘটে ১৯৭০ এর নির্বাচন আর ৭১ এর মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে।
৭ জুন ১৯৬৬- দেশজুড়ে হরতালের আহবানে আওয়ামী লীগের তৈরি লিফলেট
#৬দফা #বঙ্গবন্ধু #শেখমুজিব #বাঙালিরমুক্তিরসনদ #sixpoints #CharterOfFreedom #Bangabandhu
জাতিসংঘের আবাসিক সমন্বয়কারী গোয়েন লুইসের মন্তব্যের প্রতিবাদে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের বিবৃতি
——
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ গভীর উদ্বেগের সঙ্গে লক্ষ করছে বাংলাদেশে জাতিসংঘের আবাসিক প্রতিনিধি গোয়েন লুইস বাংলাদেশে বিশেষ ব্যক্তি বা গোষ্ঠীর রাজনৈতিক অ্যাজেন্ডা বাস্তবায়ন করছে। আগামী নির্বাচনে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের থাকা না থাকা নিয়ে তাঁর মন্তব্য সমগ্র জাতিকে হতাশ ও ক্ষুব্ধ করেছে। আমরা মনে করি, এটা গোয়েন লুইসের ব্যক্তিগত বক্তব্য, এটা জাতিসংঘের পর্যবেক্ষণ বা মন্তব্য না। জাতিসংঘ নিশ্চিতভাবে কোনো দেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে এ রকম পক্ষপাতিত্বমূলক মন্তব্যকে সমর্থন করে না। গোয়েন লুইস শুধু আজকে এমন মন্তব্য করেছে তা নয়। তিনি দীর্ঘদিন ধরে বাংলাদেশ রাষ্ট্রের অভ্যন্তরে বহির্শক্তির আধিপত্য প্রতিষ্ঠায় কাজ করে আসছেন। তাঁর পক্ষপাতিত্বমূলক কার্যক্রম গণতন্ত্রের পথে বাংলাদেশের উত্তরণকে কঠিন করে তুলবে। আমরা গোয়েন লুইসের পক্ষাপাতিত্বমূলক মন্তব্যের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি।
গোয়েন লুইস মন্তব্য করেছেন 'আওয়ামী লীগ না থাকলেও জনগণের অংশগ্রহণ সঠিকভাবে হলে আগামী নির্বাচন অন্তর্ভুক্তিমূলক হতে পারে'। অথচ বাংলাদেশে বৃহৎ একটা জনগোষ্ঠী আওয়ামী লীগকে সমর্থন করে। সেই জনসমষ্টি নির্বাচনে অংশ না নিলে নির্বাচন অন্তর্ভুক্তিমূলক কীভাবে হবে? আবার আওয়ামী লীগের নেতাকর্মী থেকে শুরু করে সমর্থক ও ভোটাররা নির্বাচনে ভোট না দিলে সেখানে কীভাবে জনগণের অংশগ্রহণ সঠিকভাবে হবে?
যে কোনো দেশের গণতান্ত্রিক সংস্কৃতি ও ব্যবস্থা জোরদার করার জন্য আন্তর্জাতিক সংস্থার প্রতিনিধিরা পরামর্শ বা গাইডলাইন দিয়ে থাকে। অথচ এটা খারাপ শুনালেও সত্য গোয়েন লুইসের মন্তব্য বাংলাদেশের রাজনীতিতে অস্থিরতা সৃষ্টি করবে। যা দেশের মানুষের গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের আন্দোলনকে ব্যাহত করবে। জাতিসংঘ সহ সকল আন্তর্জাতিক সংস্থা যারা বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক অগ্রযাত্রায় কাজ করতে চায় তাদেরকে নিরপেক্ষতা বজায় রেখে বাংলাদেশের জনগণের আকাঙ্ক্ষাকে ধারণ করে মন্তব্য করা বা পরামর্শ প্রদানের আহ্বান জানাচ্ছি।
জয় বাংলা
জয় বঙ্গবন্ধু
বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।
প্রেস বিজ্ঞপ্তি
তারিখ: ০৪ জুন ২০২৫
#Bangladesh
——
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ গভীর উদ্বেগের সঙ্গে লক্ষ করছে বাংলাদেশে জাতিসংঘের আবাসিক প্রতিনিধি গোয়েন লুইস বাংলাদেশে বিশেষ ব্যক্তি বা গোষ্ঠীর রাজনৈতিক অ্যাজেন্ডা বাস্তবায়ন করছে। আগামী নির্বাচনে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের থাকা না থাকা নিয়ে তাঁর মন্তব্য সমগ্র জাতিকে হতাশ ও ক্ষুব্ধ করেছে। আমরা মনে করি, এটা গোয়েন লুইসের ব্যক্তিগত বক্তব্য, এটা জাতিসংঘের পর্যবেক্ষণ বা মন্তব্য না। জাতিসংঘ নিশ্চিতভাবে কোনো দেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে এ রকম পক্ষপাতিত্বমূলক মন্তব্যকে সমর্থন করে না। গোয়েন লুইস শুধু আজকে এমন মন্তব্য করেছে তা নয়। তিনি দীর্ঘদিন ধরে বাংলাদেশ রাষ্ট্রের অভ্যন্তরে বহির্শক্তির আধিপত্য প্রতিষ্ঠায় কাজ করে আসছেন। তাঁর পক্ষপাতিত্বমূলক কার্যক্রম গণতন্ত্রের পথে বাংলাদেশের উত্তরণকে কঠিন করে তুলবে। আমরা গোয়েন লুইসের পক্ষাপাতিত্বমূলক মন্তব্যের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি।
গোয়েন লুইস মন্তব্য করেছেন 'আওয়ামী লীগ না থাকলেও জনগণের অংশগ্রহণ সঠিকভাবে হলে আগামী নির্বাচন অন্তর্ভুক্তিমূলক হতে পারে'। অথচ বাংলাদেশে বৃহৎ একটা জনগোষ্ঠী আওয়ামী লীগকে সমর্থন করে। সেই জনসমষ্টি নির্বাচনে অংশ না নিলে নির্বাচন অন্তর্ভুক্তিমূলক কীভাবে হবে? আবার আওয়ামী লীগের নেতাকর্মী থেকে শুরু করে সমর্থক ও ভোটাররা নির্বাচনে ভোট না দিলে সেখানে কীভাবে জনগণের অংশগ্রহণ সঠিকভাবে হবে?
যে কোনো দেশের গণতান্ত্রিক সংস্কৃতি ও ব্যবস্থা জোরদার করার জন্য আন্তর্জাতিক সংস্থার প্রতিনিধিরা পরামর্শ বা গাইডলাইন দিয়ে থাকে। অথচ এটা খারাপ শুনালেও সত্য গোয়েন লুইসের মন্তব্য বাংলাদেশের রাজনীতিতে অস্থিরতা সৃষ্টি করবে। যা দেশের মানুষের গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের আন্দোলনকে ব্যাহত করবে। জাতিসংঘ সহ সকল আন্তর্জাতিক সংস্থা যারা বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক অগ্রযাত্রায় কাজ করতে চায় তাদেরকে নিরপেক্ষতা বজায় রেখে বাংলাদেশের জনগণের আকাঙ্ক্ষাকে ধারণ করে মন্তব্য করা বা পরামর্শ প্রদানের আহ্বান জানাচ্ছি।
জয় বাংলা
জয় বঙ্গবন্ধু
বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।
প্রেস বিজ্ঞপ্তি
তারিখ: ০৪ জুন ২০২৫
#Bangladesh
বয়কটের দেয়াল ভেঙে হার্ভার্ড জয়
শুধু বাংলাদেশ ছাত্রলীগের রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত থাকার অপরাধে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উন্নয়ন অধ্যয়ন বিভাগের এক অসাধারণ মেধাবী শিক্ষার্থীকে তারই সহপাঠীরা বয়কট করেছিল। তাহসিন জাহান—যিনি ছিলেন ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির উপ-উদ্যোক্তা ও উদ্ভাবন বিষয়ক সম্পাদক—তার বিরুদ্ধে চলা এই ‘কালচারাল বয়কট’ ছিল পরিকল্পিত, নির্মম ও সম্পূর্ণ রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত।
২০২৪ সালের ৫ আগস্ট বাংলাদেশে সংঘটিত কথিত 'কালার রেভুলিউশন'-এর প্রেক্ষিতে বহু শিক্ষার্থী শুধুমাত্র ছাত্রলীগের রাজনীতিতে যুক্ত থাকার জন্য তাদের শিক্ষাজীবন থেকে বঞ্চিত হন। তাহসিনও তার ব্যতিক্রম ছিলেন না। অনার্স ফাইনাল পরীক্ষার রিটেন শেষ হলেও ভাইভা ও থিসিস ডিফেন্স বাকি ছিল। ঠিক এই সময়, তার কিছু সহপাঠী তাকে হুমকি দেয়: ভাইভার দিন তাকে দেখা গেলে শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত হতে হবে। তার নাম ও ছবি সম্বলিত পোস্টার ছাপিয়ে ক্যাম্পাসে সাঁটানো হয়, এবং তাকে ভয় দেখিয়ে শারীরিক ও মানসিকভাবে কোণঠাসা করে ফেলা হয়।
এই প্রতিকূল পরিবেশে দাঁড়িয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের সহায়তায় এবং উপাচার্যের বিশেষ অনুমতির মাধ্যমে অনলাইনে তাহসিনের ভাইভা ও থিসিস ডিফেন্সের ব্যবস্থা করা হয়। তাহসিন সেই সুযোগের সর্বোচ্চ ব্যবহার করে প্রমাণ করে দেয়, চাপ, বয়কট ও হুমকি দিয়ে তাকে থামানো যায় না।
আজ সেই তাহসিন জাহান বিশ্বের অন্যতম সেরা বিশ্ববিদ্যালয় হার্ভার্ড ইউনিভার্সিটিতে মাস্টার ইন পাবলিক পলিসি (MPP) প্রোগ্রামে ভর্তি হয়েছে। শুধু হার্ভার্ড নয়, সে আরও যেসব বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ভর্তি ও স্কলারশিপ অফার পেয়েছে, সেগুলোর তালিকায় রয়েছে:
Harvard University – Master in Public Policy (MPP)
University of California, Berkeley – Master of Public Policy
Columbia University – Master of Public Administration (Data Science concentration)
University of Southern California (USC) – Master of Public Policy
University of British Columbia (UBC) – Master of Arts in Economics
তাহসিন প্রায় প্রতিটি প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে ডিন’স মেরিট ফান্ড, বিভাগীয় সর্বোচ্চ ফেলোশিপসহ উল্লেখযোগ্য স্কলারশিপ ও টিচিং অ্যাসিস্ট্যান্টশিপ পেয়েছে। হার্ভার্ড কেনেডি স্কুলে পড়াশোনার সময় সে এমআইটি (MIT), হার্ভার্ড বিজনেস স্কুল (HBS), হার্ভার্ড ল স্কুল (HLS) সহ অন্যান্য শীর্ষ স্কুলে কোর্স করার সুযোগও পাবে।
এক নজরে তাহসিন জাহানের প্রোফাইল
বিএসএস, ডেভেলপমেন্ট স্টাডিজ – ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
সিজিপিএ: ৩.৯৫ / ৪.০০ | বিভাগে প্রথম স্থান
প্রতিটি সেমিস্টারে প্রথম
৮টির মধ্যে ৪টি সেমিস্টারে পূর্ণ ৪.০০ জিপিএ (শেষ দুটি সেমিস্টারসহ)
স্প্রিঙ্গার প্রকাশনায় একক লেখক হিসেবে একটি বইয়ের অধ্যায়
আন্তর্জাতিক সম্মেলনে গৃহীত দুটি গবেষণাপত্র ও একটি রিসার্চ প্যানেল
৩০টিরও বেশি নীতিনির্ভর গবেষণা প্রবন্ধ প্রকাশ
২ বছরের চাকরির অভিজ্ঞতা
একটি সম্ভাবনাময় স্টার্টআপের সহ-প্রতিষ্ঠাতা ও CBO
আন্তর্জাতিক তরুণ প্রতিনিধি, জাতীয় উন্নয়ন প্রতিযোগিতার বিজয়ী দল, গবেষণায় আন্তর্জাতিক আলোচক
তাহসিনের বার্তা:
"From doodling in the back benches of Viqarunnisa to grinding in the front lines of Dhaka University, now owning the global stage at Harvard."
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে তাহসিনকে প্রাণঢালা অভিনন্দন।
তাহসিন শুধু একজন শিক্ষার্থী নন—সে বাংলাদেশের ছাত্রসমাজের প্রতীক, একটি বার্তা যে নির্যাতনের মুখেও শিক্ষার দীপ্ত আলোকে কেউ দাবিয়ে রাখতে পারে না।
সে আমাদের গর্ব।
জয় বাংলা 🇧🇩
শুধু বাংলাদেশ ছাত্রলীগের রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত থাকার অপরাধে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উন্নয়ন অধ্যয়ন বিভাগের এক অসাধারণ মেধাবী শিক্ষার্থীকে তারই সহপাঠীরা বয়কট করেছিল। তাহসিন জাহান—যিনি ছিলেন ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির উপ-উদ্যোক্তা ও উদ্ভাবন বিষয়ক সম্পাদক—তার বিরুদ্ধে চলা এই ‘কালচারাল বয়কট’ ছিল পরিকল্পিত, নির্মম ও সম্পূর্ণ রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত।
২০২৪ সালের ৫ আগস্ট বাংলাদেশে সংঘটিত কথিত 'কালার রেভুলিউশন'-এর প্রেক্ষিতে বহু শিক্ষার্থী শুধুমাত্র ছাত্রলীগের রাজনীতিতে যুক্ত থাকার জন্য তাদের শিক্ষাজীবন থেকে বঞ্চিত হন। তাহসিনও তার ব্যতিক্রম ছিলেন না। অনার্স ফাইনাল পরীক্ষার রিটেন শেষ হলেও ভাইভা ও থিসিস ডিফেন্স বাকি ছিল। ঠিক এই সময়, তার কিছু সহপাঠী তাকে হুমকি দেয়: ভাইভার দিন তাকে দেখা গেলে শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত হতে হবে। তার নাম ও ছবি সম্বলিত পোস্টার ছাপিয়ে ক্যাম্পাসে সাঁটানো হয়, এবং তাকে ভয় দেখিয়ে শারীরিক ও মানসিকভাবে কোণঠাসা করে ফেলা হয়।
এই প্রতিকূল পরিবেশে দাঁড়িয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের সহায়তায় এবং উপাচার্যের বিশেষ অনুমতির মাধ্যমে অনলাইনে তাহসিনের ভাইভা ও থিসিস ডিফেন্সের ব্যবস্থা করা হয়। তাহসিন সেই সুযোগের সর্বোচ্চ ব্যবহার করে প্রমাণ করে দেয়, চাপ, বয়কট ও হুমকি দিয়ে তাকে থামানো যায় না।
আজ সেই তাহসিন জাহান বিশ্বের অন্যতম সেরা বিশ্ববিদ্যালয় হার্ভার্ড ইউনিভার্সিটিতে মাস্টার ইন পাবলিক পলিসি (MPP) প্রোগ্রামে ভর্তি হয়েছে। শুধু হার্ভার্ড নয়, সে আরও যেসব বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ভর্তি ও স্কলারশিপ অফার পেয়েছে, সেগুলোর তালিকায় রয়েছে:
Harvard University – Master in Public Policy (MPP)
University of California, Berkeley – Master of Public Policy
Columbia University – Master of Public Administration (Data Science concentration)
University of Southern California (USC) – Master of Public Policy
University of British Columbia (UBC) – Master of Arts in Economics
তাহসিন প্রায় প্রতিটি প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে ডিন’স মেরিট ফান্ড, বিভাগীয় সর্বোচ্চ ফেলোশিপসহ উল্লেখযোগ্য স্কলারশিপ ও টিচিং অ্যাসিস্ট্যান্টশিপ পেয়েছে। হার্ভার্ড কেনেডি স্কুলে পড়াশোনার সময় সে এমআইটি (MIT), হার্ভার্ড বিজনেস স্কুল (HBS), হার্ভার্ড ল স্কুল (HLS) সহ অন্যান্য শীর্ষ স্কুলে কোর্স করার সুযোগও পাবে।
এক নজরে তাহসিন জাহানের প্রোফাইল
বিএসএস, ডেভেলপমেন্ট স্টাডিজ – ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
সিজিপিএ: ৩.৯৫ / ৪.০০ | বিভাগে প্রথম স্থান
প্রতিটি সেমিস্টারে প্রথম
৮টির মধ্যে ৪টি সেমিস্টারে পূর্ণ ৪.০০ জিপিএ (শেষ দুটি সেমিস্টারসহ)
স্প্রিঙ্গার প্রকাশনায় একক লেখক হিসেবে একটি বইয়ের অধ্যায়
আন্তর্জাতিক সম্মেলনে গৃহীত দুটি গবেষণাপত্র ও একটি রিসার্চ প্যানেল
৩০টিরও বেশি নীতিনির্ভর গবেষণা প্রবন্ধ প্রকাশ
২ বছরের চাকরির অভিজ্ঞতা
একটি সম্ভাবনাময় স্টার্টআপের সহ-প্রতিষ্ঠাতা ও CBO
আন্তর্জাতিক তরুণ প্রতিনিধি, জাতীয় উন্নয়ন প্রতিযোগিতার বিজয়ী দল, গবেষণায় আন্তর্জাতিক আলোচক
তাহসিনের বার্তা:
"From doodling in the back benches of Viqarunnisa to grinding in the front lines of Dhaka University, now owning the global stage at Harvard."
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে তাহসিনকে প্রাণঢালা অভিনন্দন।
তাহসিন শুধু একজন শিক্ষার্থী নন—সে বাংলাদেশের ছাত্রসমাজের প্রতীক, একটি বার্তা যে নির্যাতনের মুখেও শিক্ষার দীপ্ত আলোকে কেউ দাবিয়ে রাখতে পারে না।
সে আমাদের গর্ব।
জয় বাংলা 🇧🇩
কথা তো একই তাই নয় কি?
ইউনুস করিডর দিয়ে বাংলাদেশকে যুদ্ধ পরিস্থিতিতে ফেলতে চায় - তা বারবার প্রমাণিত।
লক্ষ্য একটাই, যুদ্ধ পরিস্থিতি তৈরি করে দীর্ঘদিন ক্ষমতায় থাকা।
#Bangladesh #YunusMustGo
ইউনুস করিডর দিয়ে বাংলাদেশকে যুদ্ধ পরিস্থিতিতে ফেলতে চায় - তা বারবার প্রমাণিত।
লক্ষ্য একটাই, যুদ্ধ পরিস্থিতি তৈরি করে দীর্ঘদিন ক্ষমতায় থাকা।
#Bangladesh #YunusMustGo
৬ দফার জন্য জেলে এসেছি বের হয়ে ৬ দফার আন্দোলনই করব
- বঙ্গবন্ধু
#SixPoints
#Bangabandhu
#ছয়_দফা
#বঙ্গবন্ধু
#বাঙালিরমুক্তিরসনদ
- বঙ্গবন্ধু
#SixPoints
#Bangabandhu
#ছয়_দফা
#বঙ্গবন্ধু
#বাঙালিরমুক্তিরসনদ
📷 Corruption at the Core: Yunus Advisors Caught in Explosive Graft Scandal
—
While the Yunus regime claims to wage war on “corruption” and “restore order”—his own inner circle is neck-deep in embezzlement, power abuse, and influence-peddling.
🔎 Tk 150 crore looted through shady deals in Nagad, Bangladesh’s mobile financial service.
👥 Key suspect: Atiq Morshed, personal officer of a top advisor to Chief Advisor Yunus—and his wife.
💰 Rigged tenders, extortion, illegal wealth, abuse of power. This isn’t just scandal—it’s systemic looting.
👉 Other top advisor aides—Moazzem Hossain and Tuhin Farabi—also under ACC investigation. One has already been banned from travel, his NID blocked, accused of amassing hundreds of crores.
And yet—Yunus remains silent.
No accountability. No resignations.
Only Facebook posts and finger-pointing.
📣 As TIB clearly said: “Advisors cannot hide behind their staff. They must resign when their inner circle is caught stealing from the people.”
Where’s the outrage now?
Where are the arrests and media trials?
The truth is clear:
🧩 The so-called “clean regime” is nothing more than a corrupt cartel in disguise.
🤝 Backed by Islamists. Fueled by lies. Drowning in scandals.
This isn’t governance.
It’s grand theft, in plain sight.
Main Report in the comments
#BangladeshCrisis #YunusCorruption #YunusMustGo
—
While the Yunus regime claims to wage war on “corruption” and “restore order”—his own inner circle is neck-deep in embezzlement, power abuse, and influence-peddling.
🔎 Tk 150 crore looted through shady deals in Nagad, Bangladesh’s mobile financial service.
👥 Key suspect: Atiq Morshed, personal officer of a top advisor to Chief Advisor Yunus—and his wife.
💰 Rigged tenders, extortion, illegal wealth, abuse of power. This isn’t just scandal—it’s systemic looting.
👉 Other top advisor aides—Moazzem Hossain and Tuhin Farabi—also under ACC investigation. One has already been banned from travel, his NID blocked, accused of amassing hundreds of crores.
And yet—Yunus remains silent.
No accountability. No resignations.
Only Facebook posts and finger-pointing.
📣 As TIB clearly said: “Advisors cannot hide behind their staff. They must resign when their inner circle is caught stealing from the people.”
Where’s the outrage now?
Where are the arrests and media trials?
The truth is clear:
🧩 The so-called “clean regime” is nothing more than a corrupt cartel in disguise.
🤝 Backed by Islamists. Fueled by lies. Drowning in scandals.
This isn’t governance.
It’s grand theft, in plain sight.
Main Report in the comments
#BangladeshCrisis #YunusCorruption #YunusMustGo
ড. ইউনুস সরকারের ইতিহাসবিরোধী সিদ্ধান্তের প্রতি তীব্র ঘৃণা ও ঘোরতর প্রতিবাদ
------------
বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে লজ্জাজনক অধ্যায়ের সূচনা হলো ড. মুহাম্মদ ইউনুসের নেতৃত্বাধীন তথাকথিত অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের হাত ধরে। এই সরকার রাষ্ট্রপতির আদেশে যে অধ্যাদেশ জারি করে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, সৈয়দ নজরুল ইসলাম, তাজউদ্দীন আহমদসহ শত শত ১৯৭০ সালের নির্বাচিত রাজনীতিবিদের মুক্তিযোদ্ধা স্বীকৃতি বাতিল করেছে, তা ইতিহাসের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা, জাতির সঙ্গে প্রতারণা, এবং শহীদের রক্তের প্রতি চরম অবমাননার নামান্তর।
আমরা এই সিদ্ধান্তের প্রতি ঘৃণা প্রকাশ করছি। এটি কোনো প্রশাসনিক ‘ব্যত্যয়’ নয় এটি একটি স্পষ্ট রাজনৈতিক ষড়যন্ত্র, যার লক্ষ্য বাংলাদেশকে তার শেকড় থেকে বিচ্ছিন্ন করা, মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে হত্যা করা এবং পাকিস্তানি প্রেতাত্মাদের এজেন্ডা বাস্তবায়ন করা।
*ড. ইউনুসের মুখোশ খুলে গেছে*
যিনি বিদেশি চক্রের মদদে ক্ষমতার সিঁড়িতে উঠেছেন, যিনি সেনা-পৃষ্ঠপোষকতায় বাংলাদেশের রাজনীতিকে চরম বিশৃঙ্খলার দিকে ঠেলে দিয়েছেন আজ তার সরকারের হাতে জাতির ইতিহাস অপবিত্র হচ্ছে, বঙ্গবন্ধুর নাম কলঙ্কিত হচ্ছে, শহীদদের আত্মা আহত হচ্ছে।
ড. ইউনুস ক্ষমতায় এসেই তার রাজনৈতিক অবস্থান পরিষ্কার করেছেন তিনি বঙ্গবন্ধুকে মানেন না, মুক্তিযুদ্ধের নেতৃত্বকে মানেন না, আর বাংলাদেশের স্বাধীন অস্তিত্বকে মর্যাদা দেন না। এটাই তার নীরব ‘পাকিস্তানি স্বপ্ন’, যা আজ প্রশাসনিক আদেশে রূপ পেয়েছে।
*ইতিহাসের আদালতে ইউনুস সরকার অপরাধী*
এই সিদ্ধান্ত কোনোভাবেই মেনে নেওয়া যাবে না। আমরা দৃপ্ত কণ্ঠে বলি
এই সিদ্ধান্ত অবিলম্বে বাতিল করতে হবে।
ড. ইউনুস সরকার ইতিহাস বিকৃতির দায়ে জাতির কাছে ক্ষমা চাইতে হবে।
এবং এই ষড়যন্ত্রে জড়িতদের বিচারের আওতায় আনতে হবে।
জাতি কখনোই ভুলবে না, কে মুক্তিযুদ্ধকে সম্মান করেছে আর কে তাকে অপমান করেছে।
বঙ্গবন্ধুর নাম কোনো কাগজে নয়—তিনি মুজিব, তিনি ইতিহাস, তিনি বাংলার মাটি ও মানুষের অস্তিত্বে মিশে আছেন। তাঁকে মুক্তিযোদ্ধা বলে স্বীকৃতি দেওয়া হোক বা না হোক, তিনি এই দেশের চিরস্থায়ী জাতির পিতা, চিরকালীন সর্বপ্রথম মুক্তিযোদ্ধা।
ড. ইউনুস এবং তার ইতিহাসবিদ্বেষী সরকার যদি মনে করে কাগজে-কলমে বঙ্গবন্ধুর নাম মুছে দিতে পারবে তাহলে তারা বোকার স্বর্গে বাস করছে।
আমরা এই রাষ্ট্রদ্রোহী, জাতিঘাতী সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ প্রতিরোধ গড়ে তুলবো। ইউনুস সরকারকে জানিয়ে দিতে চাই তোমরা ইতিহাস লিখতে পারো না, তোমরা শুধু ইতিহাসের আসামি হতে পারো।
------------
বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে লজ্জাজনক অধ্যায়ের সূচনা হলো ড. মুহাম্মদ ইউনুসের নেতৃত্বাধীন তথাকথিত অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের হাত ধরে। এই সরকার রাষ্ট্রপতির আদেশে যে অধ্যাদেশ জারি করে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, সৈয়দ নজরুল ইসলাম, তাজউদ্দীন আহমদসহ শত শত ১৯৭০ সালের নির্বাচিত রাজনীতিবিদের মুক্তিযোদ্ধা স্বীকৃতি বাতিল করেছে, তা ইতিহাসের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা, জাতির সঙ্গে প্রতারণা, এবং শহীদের রক্তের প্রতি চরম অবমাননার নামান্তর।
আমরা এই সিদ্ধান্তের প্রতি ঘৃণা প্রকাশ করছি। এটি কোনো প্রশাসনিক ‘ব্যত্যয়’ নয় এটি একটি স্পষ্ট রাজনৈতিক ষড়যন্ত্র, যার লক্ষ্য বাংলাদেশকে তার শেকড় থেকে বিচ্ছিন্ন করা, মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে হত্যা করা এবং পাকিস্তানি প্রেতাত্মাদের এজেন্ডা বাস্তবায়ন করা।
*ড. ইউনুসের মুখোশ খুলে গেছে*
যিনি বিদেশি চক্রের মদদে ক্ষমতার সিঁড়িতে উঠেছেন, যিনি সেনা-পৃষ্ঠপোষকতায় বাংলাদেশের রাজনীতিকে চরম বিশৃঙ্খলার দিকে ঠেলে দিয়েছেন আজ তার সরকারের হাতে জাতির ইতিহাস অপবিত্র হচ্ছে, বঙ্গবন্ধুর নাম কলঙ্কিত হচ্ছে, শহীদদের আত্মা আহত হচ্ছে।
ড. ইউনুস ক্ষমতায় এসেই তার রাজনৈতিক অবস্থান পরিষ্কার করেছেন তিনি বঙ্গবন্ধুকে মানেন না, মুক্তিযুদ্ধের নেতৃত্বকে মানেন না, আর বাংলাদেশের স্বাধীন অস্তিত্বকে মর্যাদা দেন না। এটাই তার নীরব ‘পাকিস্তানি স্বপ্ন’, যা আজ প্রশাসনিক আদেশে রূপ পেয়েছে।
*ইতিহাসের আদালতে ইউনুস সরকার অপরাধী*
এই সিদ্ধান্ত কোনোভাবেই মেনে নেওয়া যাবে না। আমরা দৃপ্ত কণ্ঠে বলি
এই সিদ্ধান্ত অবিলম্বে বাতিল করতে হবে।
ড. ইউনুস সরকার ইতিহাস বিকৃতির দায়ে জাতির কাছে ক্ষমা চাইতে হবে।
এবং এই ষড়যন্ত্রে জড়িতদের বিচারের আওতায় আনতে হবে।
জাতি কখনোই ভুলবে না, কে মুক্তিযুদ্ধকে সম্মান করেছে আর কে তাকে অপমান করেছে।
বঙ্গবন্ধুর নাম কোনো কাগজে নয়—তিনি মুজিব, তিনি ইতিহাস, তিনি বাংলার মাটি ও মানুষের অস্তিত্বে মিশে আছেন। তাঁকে মুক্তিযোদ্ধা বলে স্বীকৃতি দেওয়া হোক বা না হোক, তিনি এই দেশের চিরস্থায়ী জাতির পিতা, চিরকালীন সর্বপ্রথম মুক্তিযোদ্ধা।
ড. ইউনুস এবং তার ইতিহাসবিদ্বেষী সরকার যদি মনে করে কাগজে-কলমে বঙ্গবন্ধুর নাম মুছে দিতে পারবে তাহলে তারা বোকার স্বর্গে বাস করছে।
আমরা এই রাষ্ট্রদ্রোহী, জাতিঘাতী সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ প্রতিরোধ গড়ে তুলবো। ইউনুস সরকারকে জানিয়ে দিতে চাই তোমরা ইতিহাস লিখতে পারো না, তোমরা শুধু ইতিহাসের আসামি হতে পারো।
'জুলাই আন্দোলন' স্রেফ দেশবিরোধী অপশক্তির ষড়যন্ত্রঃ বরগুনায় শহীদ মিনারে বসেছে পশুর হাট, বেদিতে পান-সিগারেটের দোকান
জুলাই আন্দোলনকে কেন গণঅভ্যুত্থান না বলে দেশবিরোধী ষড়যন্ত্র মনে করা হয় তার কারণ হলো মুক্তিযুদ্ধ বিরোধী মনোভাবকে স্পষ্ট করা এবং ইতিহাস মুছে ফেলার দৃশ্যমান প্রয়াস। জুলাই ষড়যন্ত্রে দেশবিরোধী প্রধান অপশক্তি জামায়াত শিবিরের সম্পৃক্ততা আন্দোলন নামক এই ষড়যন্ত্রকে ব্যাপক প্রশ্নবিদ্ধ করেছে। এই রাজাকার বংশধরদেরই ছায়াতলে নেতৃত্ব দানকারী বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন সহ এনসিপির বিভিন্ন জঙ্গীদের মুক্তিযুদ্ধ বিরোধী মনোভাব জানান দেয় কথিত আন্দোলনটি কতটা দেশবিরোধী ছিলো। আগস্টের পর থেকেই মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতি সম্বলিত ভাস্কর্য ভাংচুর থেকে শুরু করে ইতিহাস বিকৃতি, মুক্তিযোদ্ধাদের প্রহার সহ নানা অপতৎপরতা প্রকট হচ্ছে। এবার নতুন করে সংযোজিত হলো বরগুনার শহীদ মিনারে গরুর হাট, জুতা পায়ে বেদীতে পদাচরণ এবং পান-সিগারেটের দোকান।
#Bangladesh #BangladeshCrisis
জুলাই আন্দোলনকে কেন গণঅভ্যুত্থান না বলে দেশবিরোধী ষড়যন্ত্র মনে করা হয় তার কারণ হলো মুক্তিযুদ্ধ বিরোধী মনোভাবকে স্পষ্ট করা এবং ইতিহাস মুছে ফেলার দৃশ্যমান প্রয়াস। জুলাই ষড়যন্ত্রে দেশবিরোধী প্রধান অপশক্তি জামায়াত শিবিরের সম্পৃক্ততা আন্দোলন নামক এই ষড়যন্ত্রকে ব্যাপক প্রশ্নবিদ্ধ করেছে। এই রাজাকার বংশধরদেরই ছায়াতলে নেতৃত্ব দানকারী বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন সহ এনসিপির বিভিন্ন জঙ্গীদের মুক্তিযুদ্ধ বিরোধী মনোভাব জানান দেয় কথিত আন্দোলনটি কতটা দেশবিরোধী ছিলো। আগস্টের পর থেকেই মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতি সম্বলিত ভাস্কর্য ভাংচুর থেকে শুরু করে ইতিহাস বিকৃতি, মুক্তিযোদ্ধাদের প্রহার সহ নানা অপতৎপরতা প্রকট হচ্ছে। এবার নতুন করে সংযোজিত হলো বরগুনার শহীদ মিনারে গরুর হাট, জুতা পায়ে বেদীতে পদাচরণ এবং পান-সিগারেটের দোকান।
#Bangladesh #BangladeshCrisis