Bangladesh Awami League
93.4K subscribers
9.9K photos
2.79K videos
18 files
10.5K links
Official Telegram Channel of Bangladesh Awami League.
Stay Connceted on Web 👉 www.albd.org
Follow us on -
🔴 Insta 👉 https://instagram.com/albd1949
🟣 Tw 👉 https://twitter.com/albd1971
🔵 FB 👉https://www.facebook.com/awamileague.1949
Download Telegram
#রাজাকার, #আলবদররা মুক্ত বাতাসে,
আর মুক্তিযোদ্ধাদের হাতে রশি!

এই ছবিটির মানুষটি একাত্তরের রণাঙ্গনের অকুতোভয় সৈনিক, ৭৬ বছর বয়স্ক প্রবীণ রাজনীতিবিদ শারীরিকভাবে অসুস্থ যশোর জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা শহীদুল ইসলাম মিলন।

মাতৃভূমিকে স্বাধীন করতে সম্মুখ সমরে অংশ নেয়া মানুষটির প্রতিদানে জুটলো পশুর মতো হাতে লাগানো দড়ি, জঘন্য প্রতিহিংসা আর নির্বাক দৃষ্টি।

স্বাধীনতার চেতনাকে ক্ষতবিক্ষত করতে ক্ষমতা দখলকারী আর স্বাধীনতা বিরোধীদের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর এখনই সময়।

#Bangladesh #BangladeshCrisis #freedomfighter #Razakar
যে তাজুল রাজাকারের সাথী,
তার হাতে নেই ন্যায়বিচার পাথি।

আইনের পোশাকে মুখে দেয় বুলি,
বিচারের নামে করে ছলচাতুরী।
আসল পরিচয় যে রাজাকার সাথী।

#Bangladesh #BangladeshCrisis #Tajulislam #Razakar
একটা ভেঙে পড়া দেশের অসহায় হিসাব
- অর্থনীতির গতি মন্থর, বিনিয়োগ ১০ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন
------------

এই দেশে এখন একটা সংখ্যা দিয়ে সবকিছু মাপা যায় : তিন কোটি মানুষ—যারা খুব শিগগিরই চরম দারিদ্র্যের ফাঁদে পড়ে যাবে। আরেকটা সংখ্যা মাথার মধ্যে গেঁথে রাখা উচিত : ১০ মাস ধরে ১০ শতাংশের মতো মূল্যস্ফীতি। এক যুগ ধরে যারা শুধু দেখেছে উন্নয়নকে দৃশ্যমান হতে, পদ্মার উপরে ব্রীজ, কর্নফুলির নিচ দিয়ে টানেল, বিদ্যুতের স্বয়ংসম্পূর্ণতা, মহাকাশে দেশের দীপ্ত পদচারণা, তারা এখন বাজারে গিয়ে এক কেজি ডাল না কিনেই ফিরে আসে।

যারা আজ দেশের অর্থনীতি চালাচ্ছে, তারা আসলে কী চালাচ্ছে? এটা কি একটা অর্থনীতি, নাকি ব্যর্থতার একটা দীর্ঘ লেজ টেনে নিয়ে যাওয়া? মানুষ যেখানে খেতে পাচ্ছে না, সেখানে তারা বাজেট নিয়ে ব্যস্ত, কোন আমলা কত ভাতা পাবে, তার হিসাব করছে। কৃষকের ভর্তুকি কাটা হচ্ছে, অথচ উপদেষ্টাদের গাড়ির বহর দীর্ঘ থেকে দীর্ঘতর হচ্ছে।

একটা জিনিস খুব স্পষ্ট—এই অর্থনীতি মানুষ চালাচ্ছে না, এই অর্থনীতি মানুষকে চালাচ্ছে। আর সেই পথের শেষে আছে খালি থালা, খালি পকেট, আর চোখে অন্ধকার।

যে মোহাম্মদ ইউনুস নামধারী লোক ও তার কথিত ‘অ-সরকার’ আজ দেশের ঘাড়ে চেপে বসেছে, তারা উন্নয়ন বলতে বোঝে শুধু ব্রিফকেস ভর্তি ধান্দা। তারা বিনিয়োগের মৃত্যু দেখে না, কর্মসংস্থানের খরা দেখে না, গ্রাম থেকে শহরে এসে বেকার হয়ে ঘুরতে থাকা ছেলেমেয়েদের মুখ দেখে না। তারা শুধু দেখে বিদেশ থেকে শিল্পীদের চামড়া চুঁয়ে পড়া আলোর ঝলকানি, বিদেশ থেকে আমদানি করা দামী মদিরায় চুমুক দিতে দিতে।

ব্যাংকিং খাত একেবারে দেউলিয়া। খেলাপি ঋণ আর চোরাচালান নিয়ে যারা প্রতিদিন মহড়া দেয়, তারা কোনো বিচার পায় না। বরং রাতের অন্ধকারে সাদা কালি দিয়ে রিপোর্ট মুছে দেওয়া হয়। যেসব ব্যাংক রাষ্ট্রের রক্তচোষা রূপ নিয়েছে, তাদের আজও "ব্যবস্থাপনা বোর্ড" আছে।

অর্থনীতির গায়ে ছোপ ছোপ পচন ধরেছে। জিডিপি নামছে, বিনিয়োগ হ্রাস পাচ্ছে, সঞ্চয় কমছে, ব্যাংকে মানুষ টাকা রাখছে না, বিদ্যুৎ নেই, গ্যাস নেই, অথচ উপদেষ্টা-আমলা-মহাপরিচালকদের চকচকা ছবি ঠিকই আছে। সরকার নিজের খরচ কাটছে না, উল্টো জনগণের পকেট কেটে চলেছে।

একটা সময় ছিল, সরকার মানে একটা ছায়া—মানুষের উপর থাকা একটা নির্ভরতার নাম। আজ সেই সরকার মানে একটা শকুন—ঘাড়ে বসে মাংস ছিঁড়তে থাকা ক্ষমতার মুখ।

এই দেশের শ্রমিকরা চাকরি হারাচ্ছে, নারীরা কাজ ছেড়ে ঘরে ফিরে যাচ্ছে, ব্যবসায়ী বিনিয়োগে ভয় পাচ্ছে। এই ভয় শুধু টাকাপয়সার না—এই ভয় আসলে একটা রাষ্ট্রের ব্যর্থতা দেখার ভয়। এই ভয়ের উৎস দুর্নীতি না, বরং অব্যবস্থাপনা; এই ভয় আসে প্রতিদিনের অচলায়তনের মুখোমুখি হয়ে। প্রতিদিন যখন একটার পর একটা প্রতিষ্ঠান ভেঙে পড়ে, তখন বোঝা যায়—ক্ষমতায় থাকা মানুষেরা একেকটা বিচ্ছিন্ন দ্বীপ, যাদের দেশের মানুষ বা বাস্তবতার সঙ্গে কোনো সম্পর্ক নেই।

এই মুহূর্তে সবচেয়ে বড় সত্যটা হচ্ছে, এই অর্থনীতি আর অর্থনীতি নেই—এটা একটা খাঁচা, যেখানে মানুষ বন্দি। সরকার বলছে, তারা ব্যয় নিয়ন্ত্রণে রাখবে—কিন্তু বাস্তবে দেখা যাচ্ছে তারা শুধু হিসাব দিচ্ছে, দায় নিচ্ছে না। তারা জানে, এই মানুষেরা কাঁদে, কিন্তু দাঁড়ায় না। তারা কাঁদতে কাঁদতে সব কিছু মেনে নেয়। সেই সুযোগেই তারা চালায় আরও এক ধাপ লুটপাট।

কিন্তু কাঁদা শেষ হলে মানুষ চুপ করে না—তখন তারা মুখ ফিরিয়ে নেয়। আর জনগণের ম্যান্ডেটবিহীন এই সরকার তাই সেইদিনের জন্যই তার হাতে রেডি করে রাখছে ভয়, অস্ত্র আর মুখরোচক ভাষণ।

এই লেখার শেষে কোনো আহ্বান নেই। এই লেখা শুধু একটা কালেক্টিভ ক্ষোভ, যা জমে আছে কোটি মানুষের ভেতর। এই ক্ষোভ কোনোদিন চিৎকার হয়ে উঠবে কি না—তা জানি না।

#Bangladesh #Budget #BangladeshCrisis
আওয়ামী লীগের সাপোর্টারস গ্রুপে জয়েন করুন এবং সরাসরি পোস্ট করুন।

https://www.facebook.com/share/g/1B29n6GBvu/
ইউনূসের পৃষ্টপোষকতায় চলছে বাংলাদেশে #সংখ্যালঘু নির্যাতন !

পিরোজপুরে হিন্দু পল্লীতে #হামলা, শিশুসহ আহত ৫ জন! প্রশাসনের নীরবতা কি এই সহিংসতার সহযাত্রী?

পিরোজপুর জেলার মঠবাড়িয়া উপজেলার বড় হাড়জি গ্রামে একটি হিন্দু পল্লীতে #হামলা হয়েছে। বিকাল ৪টা নাগাদ একদল #সশস্ত্র #হামলাকারী হালদার বাড়িতে প্রবেশ করে #ভাঙচুর ও মারধরের ঘটনা ঘটায়, এতে শিশুসহ অন্তত ৫ জন আহত হন।

#হামলাকারীরা পূর্বপরিকল্পিতভাবে হিন্দুদের জমি দখল ও ভয়ভীতি দেখাতে দীর্ঘদিন ধরে চাপ সৃষ্টি করে আসছিল। এর আগেও, ৫ আগস্ট ২০২৪ সালে ওই জমিতে বেড়া দেওয়া হয় এবং হুমকি দেওয়া হয়েছিল—“দেশ না ছাড়লে #হত্যা করা হবে।”

এই কি বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ? #সংখ্যালঘুরা কি আর এই দেশে নিরাপদ নয়? প্রশাসনের নিরবতা কি এই সহিংসতার নীরব সহমত?⁩

#Bangladesh #BangladeshCrisis #SaveBangladeshiMinorities
জুলাই আগস্টে আন্দোলনের নামে সন্ত্রাস - টার্গেট কেন পুলিশ ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনী?

তথাকথিত বৈষম্য বিরোধী - কোটা আন্দোলন এর নামে পুলিশ #হত্যা, থানা, ফাঁড়ি ও পুলিশ স্থাপনা থেকে #অস্ত্র #লুট দেশকে অকার্যকর ও উগ্র #জঙ্গীবাদী রাষ্ট্রে রুপান্তরসহ তথাকথিত বিচারের নামে গনহারে পুলিশ এর বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তাদের #গ্রেফতার, আইন বহির্ভূতভাবে বিচারকার্য সম্পন্নের পূর্বে ফাঁসির প্রকোষ্টে পুলিশ সদস্যদের কারাবাস, পরিণামে সাধারণ পুলিশ সদস্যদের স্বাভাবিক কার্যক্রমে ফেরার অনীহা।

​সরকারী চাকুরীতে কোটা সংস্কার তথা বৈষম্য বিরোধী, ছাত্র-জনতার আন্দোলনের ব্যানারে গত বছর ১৭ জুলাই থেকে অদ্যবধি বাংলাদেশের সমাজ ব্যবস্থায় #জঙ্গীবাদের প্রত্যক্ষ তত্ত্বাবধানে যে নৈরাজ্য করে পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে তার প্রথম টার্গেট ছিলো বাংলাদেশ পুলিশ। জঙ্গী গোষ্ঠিদের বাংলাদেশ পুলিশের জঙ্গী বিরোধী অভিযান/কর্মকান্ডের বিষয়ে সম্যক ধারনা আছে। সে কারনে সিরাজগঞ্জ জেলার এনায়েতপুর থানা, ঢাকার রায়েরবাগ, রামপুরা ব্রিজ ও তদপরবর্তীতে যাত্রাবাড়ী, সূত্রাপুরসহ দেশের বিভিন্ন থানায় #অগ্নিসংযোগ, পুলিশের #অস্ত্র #লুট, পুলিশ সদস্যদের #হত্যা করে ব্রিজে ঝুলিয়ে উমত্ততায় মেতে উঠা, থানায় ঢুকে নিরীহ নারী পুলিশ সদস্যদের সম্ভ্রমহানী এর সব কিছুই দেশের স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ত্ব ও আইন শৃংখলার প্রতি কুঠারাঘাত।

​গত ১৭ জুলাই ২০২৪ থেকে ০৫ আগষ্ট ২০২৪ পর্যন্ত বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনের নামে দেশের আইন-শৃংখলা বাহিনীর সদস্যদের বিরুদ্ধে যে নারকীয় হত্যাযজ্ঞ ও আক্রমন পরিচালিত হয়েছে তা কেবল পাক হানাদার বাহিনীর হত্যাযজ্ঞ বা বিভৎসতার সাথে তুলনা করা যায়।

​বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের ব্যানারে দেশের সাধারন ছাত্রদের জয় বাংলা স্লোগান ও দেশের আইন জাতীয় পতাকা মাথায় বেঁধে যে ব্ল্যাক মেইল করার চেষ্টা করা হয়েছে তা ইতিমধ্যে সাধারণ ছাত্র-ছাত্রীরা অনুধাবন করতে শুরু করেছে। ছাত্র-ছাত্রীদের সামনে রেখে #জঙ্গীগোষ্ঠী স্বশস্ত্র হয়ে যেভাবে পুলিশের উপর আক্রমন করেছে এবং অনেকটা আত্নঘাতী আক্রমনের মত মিছিলের মধ্য হতে সাধারণ ছাত্র-ছাত্রীদের নির্বিচারে #হত্যা করেছে তা ইতিমধ্যেই ছাত্র-ছাত্রীরা বলতে শুরু করেছে। আন্দোলনের বিভৎসতায় কোমলমতি ছাত্র-ছাত্রীরা যে ট্রমায় ছিলো বা অনেকে মানসিকভাবে অসুস্থ্য তা তাদের অভিভাবকরা স্পষ্ট করেছেন।

​তথাকথিত আন্দোলনে পুলিশকে ভিকটিম বানিয়ে সাধারণ মানুষের দৃষ্টি সরাতে চক্রান্তকারীরা নিরীহ পুলিশ কর্মকর্তা-কর্মচারীদের টার্গেট করে #মামলা দিয়ে হয়রানী শুরু করেছে। সাবেক আইজিপি থেকে সদ্য সাবেক আইজি, ডিআইজি, এসপি, এডিশনাল এসপি, এএসপি, ওসি, এসআই, এএসআই, কনষ্টবল সবাই এর শিকার। বিনা বিচারে এসব পুলিশ সদস্যরা ফাঁসির প্রকোষ্টে কারাবরণ করছেন যা সম্পূর্ণভাবে আইন বিরুদ্ধ।

​জেলে ৪ হাত বাই ৮ হাত রুমে পর্যাপ্ত আলো বাতাস বিহীন প্রকোষ্টে পুলিশ বাহিনীতে কর্মরত এসব কর্মকর্তাগণ বিনা বিচারে মানবেতর জীবনযাপন করছেন। ফাঁসির দন্ডপ্রাপ্ত আসামী বা যে সকল আসামী ফাঁসির দন্ডলাভের পর উচ্চ আদালতে আপিল চলমান সেসব আসামীদের কাশিমপুর হাই সিকিউরিটি কেন্দ্রীয় কারাগারে রাখা হয়। পাশাপাশি #দুর্ধর্ষ #সন্ত্রাসী, #জঙ্গী সংগঠনের সি­পার সেলের আসামীদের ফাঁসির প্রকোষ্ঠে কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থায় রাখা হয়।

​কথিত জুলাই আন্দোলনের নামে ধংসাত্মক কার্যকলাপ প্রতিহত করাসহ দেশের আইন শৃংখলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা নিজেদের জীবনবাজী রেখে দেশের জনগনের জান-মালের হেফাজত করার চেষ্টা করেছেন তাদের ফাঁসির সেলে আটক রেখে বাংলাদেশ পুলিশ বাহিনীতে কর্মরত বর্তমান পুলিশ সদস্যদের দিয়ে আইন শৃংখলা স্বাভাবিক রাখার বুলি আওড়ানো জনগনের সাথে তামাশা বৈ কিছু নয়। থানা, পুলিশ ফাঁড়িতে #অগ্নি সংযোগ করে পুলিশ #হত্যা এবং মব সৃষ্টি করে #পিটিয়ে মেরে ঝুলিয়ে রেখে উম্মত্ত খেলায় মেতে উঠা #উগ্র ধর্মীয় #মৌলবাদী গোষ্ঠী ও #জঙ্গী সংগঠনকে বিচারের আওতায় না আনলে কখনোই দেশের আইনের শাসন পূণর্বহাল হবে না।

​অবিলম্বে বিনা বিচারে আটক পুলিশ সদস্যদের মুক্তি দিয়ে দেশের আইন শৃংখলা বাহিনীতে তাদের পূর্ণবহাল না করলে এই দেশ ''#জঙ্গীবাদীদের চেতনার বাংলা হবে আফগান'' এ রুপান্তরিত হবে।

#Bangladesh #BangladeshCrisis
যত দিন যাচ্ছে, বাংলাদেশ বাড়ছে নৈরাজ্য, বড় হচ্ছে অজ্ঞাতনামা লাশের মিছিল। এই নৈরাজ্যের ছায়া পরিকল্পিতভাবে তৈরি করা হচ্ছে। এর পেছনে রয়েছে তথাকথিত “নোবেল বিজয়ী” ড. ইউনুসের নেতৃত্বে গোপন ‘মেটিকুলাস প্ল্যান’। উদ্দেশ্য একটাই—বাংলাদেশকে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে ব্যর্থ রাষ্ট্র হিসেবে প্রমাণ করা, অভ্যন্তরীণভাবে অস্থিতিশীল করে তুলা এবং নিজের রাজনৈতিক উচ্চাভিলাষ বাস্তবায়ন করা।

এই নৈরাজ্যের ছায়া পরিকল্পিতভাবে তৈরি করা হচ্ছে। এর পেছনে রয়েছে তথাকথিত “নোবেল বিজয়ী” ড. ইউনুসের নেতৃত্বে গোপন ‘মেটিকুলাস প্ল্যান’। উদ্দেশ্য একটাই—বাংলাদেশকে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে ব্যর্থ রাষ্ট্র হিসেবে প্রমাণ করা, অভ্যন্তরীণভাবে অস্থিতিশীল করে তুলা এবং নিজের রাজনৈতিক উচ্চাভিলাষ বাস্তবায়ন করা।

এ দেশে যতই লাশ বাড়ুক, ইউনুস ততই খুশি—কারণ এটাই ওর ‘Target Achieved!’

মানবাধিকার সংস্কৃতি ফাউন্ডেশন (MSF)-এর ‘মানবাধিকার পরিস্থিতি মনিটরিং প্রতিবেদন মে ২০২৫’ অনুযায়ী,
🔴 ৩৫৯ জন রাজনৈতিক সহিংসতার শিকার, যার মধ্যে ৮ জন নিহত,
🔴 ৪২২ জন গ্রেপ্তার,
🔴 ২৪,৭৩৩ জন বিশেষ অভিযানে আটক,
🔴 ৩৬৮টি নারী ও শিশু নির্যাতনের ঘটনা,
🔴 ৫৯টি ধর্ষণ ও ১৬টি গ্যাং রেপ,
🔴 সীমান্তে হত্যা ও পুশইন অব্যাহত,
🔴 সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের ওপর আক্রমণ,
🔴 জেল হেফাজতে মৃত্যু ও মন্দিরে হামলা,
🔴 অজ্ঞাতনামা লাশের সংখ্যা বেড়ে চলেছে,
🔴 গণপিটুনি ও আইন নিজের হাতে তুলে নেওয়ার ঘটনা বেড়েছে।

মানবাধিকার সংস্কৃতি ফাউন্ডেশন (MSF)-এর ‘মানবাধিকার পরিস্থিতি মনিটরিং প্রতিবেদন মে ২০২৫’ অনুযায়ী,
🔴 ৩৫৯ জন রাজনৈতিক সহিংসতার শিকার, যার মধ্যে ৮ জন নিহত,
🔴 ৪২২ জন গ্রেপ্তার,
🔴 ২৪,৭৩৩ জন বিশেষ অভিযানে আটক,
🔴 ৩৬৮টি নারী ও শিশু নির্যাতনের ঘটনা,
🔴 ৫৯টি ধর্ষণ ও ১৬টি গ্যাং রেপ,
🔴 সীমান্তে হত্যা ও পুশইন অব্যাহত,
🔴 সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের ওপর আক্রমণ,
🔴 জেল হেফাজতে মৃত্যু ও মন্দিরে হামলা,
🔴 অজ্ঞাতনামা লাশের সংখ্যা বেড়ে চলেছে,
🔴 গণপিটুনি ও আইন নিজের হাতে তুলে নেওয়ার ঘটনা বেড়েছে
#BangladeshCrisis #SaveBangladesh #HumanRightsViolation #ViolenceAgainstWomen #ChildAbuse #YunusMustGo #YunusRegime
মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ, কর্মসংস্থান কমছে, বিনিয়োগে চরম স্থবিরতা—যদি এটাই হয় সংস্কার, তবে এই পরিকল্পনার আসল উদ্দেশ্য জনগণের নয়, বরং ক্ষমতা আঁকড়ে ধরা!
——-

বাংলাদেশের অর্থনীতি আজ ২৫ বছরের মধ্যে সবচেয়ে দুর্বল জায়গায় দাঁড়িয়ে। জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৯৭ শতাংশ, যা স্বাভাবিক সময়ের হিসেবে প্রায় তলানিতে। বেসরকারি বিনিয়োগ ২০১৩-১৪ অর্থবছরের পর সবচেয়ে কম। মূল্যস্ফীতি টানা তিন বছর ধরে ১০ শতাংশের আশপাশে, মানুষের প্রকৃত আয় কমেছে, আয়বৈষম্য বেড়েছে, শ্রমশক্তি থেকে মানুষ সরে যাচ্ছে। অর্থনীতির এই ধ্বসতুল্য চিত্র সামনে নিয়েই ‘সংস্কার’ নামের এক অভিনব প্রতারণা চালাচ্ছে বর্তমান কর্তৃপক্ষ। যার মূল চালিকাশক্তি হিসেবে পরিচিত ইউনুস-মডেলের তথাকথিত সংস্কার বাস্তবে জনগণের কোনো স্বার্থে আসে না—বরং তা ক্ষমতা ধরে রাখার এক চতুর কৌশলমাত্র।

সংস্কার না প্রতারণা?
"ইউনুস সংস্কার" বলেই পরিচিত যে মডেলটি, তার মূল কথা ছিল নীতিগত স্থিতিশীলতা, বৈদেশিক আস্থা, এবং ব্যক্তি খাতের উত্সাহ। কিন্তু বাস্তবে কী দেখছি? ব্যক্তি খাত ব্যাংক ঋণ নিচ্ছে না, বিদেশি বিনিয়োগ পড়েছে আশঙ্কাজনক হারে, বিনিয়োগকারীরা দেশছাড়া, কর্মসংস্থান কমে যাচ্ছে সব খাতে। তাহলে এই সংস্কারের ফসল কী?

অর্থনীতিতে ভয়াবহ অস্থিরতা-
বিশ্বব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, গত এক বছরে প্রায় ৬০ হাজার মানুষ কাজ হারিয়েছে। আয় কমেছে উচ্চ ও নিম্ন দক্ষতার সব স্তরের শ্রমিকদের। প্রায় ৩০ লাখ মানুষ নতুন করে চরম দারিদ্র্যে। অথচ "সংস্কার" চলছে—কার জন্য? কাদের উন্নয়ন?

এটা জনগণের সংস্কার নয়—এটা ক্ষমতা ধরে রাখার রোডম্যাপ! প্রতিটি পরিবার এখন সঞ্চয় ভেঙে খাচ্ছে, আয়ের চেয়ে ব্যয় বেড়ে গেছে, বেসরকারি বিনিয়োগ একেবারে মন্দার দিকে। এমনকি সরকার নিজেও বিনিয়োগ কমিয়েছে।

রাজনৈতিক চালাকি = অর্থনৈতিক ধ্বংস
রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা, মব সন্ত্রাস, প্রশাসনিক চরমপন্থা—সব মিলিয়ে বিনিয়োগ পরিবেশ এখন নিকৃষ্ট পর্যায়ে। যেই উন্নয়ন কথায় কথায় প্রচার করা হয়, তার পেছনের বাস্তবতা হলো—দারিদ্র্য, কর্মহীনতা, আস্থাহীনতা।

এই যদি হয় সংস্কার, তাহলে পুরো “সংস্কার”-ই ভুয়া!আজকের বাংলাদেশে যেসব পরিসংখ্যান তুলে ধরা হচ্ছে, সেগুলো “সংস্কার”-এর সাফল্য নয়, বরং একটি ভঙ্গুর অর্থনীতিকে কাগজে-কলমে সফল দেখানোর অপপ্রয়াস।

#Bangladesh #Budget
ঢাকার জেলা প্রশাসকের অফিসে জামাতের লোক হলে ফাইল চলে, অন্যদের ফাইল আটকে থাকে

ঢাকা জেলার জেলা প্রশাসকের কার্যালয় কেবল একটি সরকারি অফিস নয় এটি বাংলাদেশের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ প্রশাসনিক কেন্দ্রগুলোর একটি। এই অফিসে প্রতিদিন হাজারো নাগরিক নানা সেবা নিতে আসেন জমি-সংক্রান্ত কাগজপত্র, নামজারি, ট্রেড লাইসেন্স, সরকারি অনুমোদনসহ গুরুত্বপূর্ণ নথিপত্রের কাজ এখান থেকেই সম্পন্ন হয়। প্রশাসনিক কার্যক্রমে এই অফিসের নিরপেক্ষতা তাই অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

কিন্তু সম্প্রতি নানা মহল থেকে গুরুতর অভিযোগ উঠেছে—ঢাকার ডিসি অফিসে নিরপেক্ষতা আজ প্রশ্নবিদ্ধ। অভিযোগ অনুযায়ী, একটি বিশেষ রাজনৈতিক গোষ্ঠী—জামায়াতে ইসলামী ও তাদের ঘনিষ্ঠদের প্রতি এই অফিসের অস্বাভাবিক পক্ষপাতিত্ব লক্ষ্য করা যাচ্ছে। সাধারণ নাগরিকদের ফাইল দিনের পর দিন ঝুলে থাকলেও, জামাত সংশ্লিষ্টদের কাগজপত্র দ্রুত নিষ্পত্তি হচ্ছে অনেক ক্ষেত্রে নিয়মবহির্ভূত সুবিধাও মিলছে।

এমনকি অভিযোগ রয়েছে, বর্তমান জেলা প্রশাসক ব্যক্তিগতভাবে জামায়াতঘেঁষা চিন্তাধারায় বিশ্বাসী। ফলে তার নেতৃত্বাধীন অফিসে একটি ‘অদৃশ্য দলীয় ফিল্টার’ কাজ করছে।
বিশ্লেষকরা বলছেন, এ ধরনের প্রশাসনিক আচরণ শুধু পক্ষপাত নয়, এটি একটি ভয়ঙ্কর রাষ্ট্রবিরোধী প্রবণতা। এটি আমাদের অসাম্প্রদায়িক ও মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক রাষ্ট্রের চেতনার বিরুদ্ধে অবস্থান নেয়। প্রশাসনের দায়িত্বে থেকে কোনো কর্মকর্তা যদি নিজের রাজনৈতিক বা ধর্মীয় মতাদর্শ দিয়ে নাগরিক সেবা নিয়ন্ত্রণ করেন, তা সংবিধান ও সরকারি কর্মচারী আচরণবিধির চরম লঙ্ঘন।

আমরা চাই, ঢাকার জেলা প্রশাসকের কার্যালয় হোক একটি গণমুখী, স্বচ্ছ ও নিরপেক্ষ সেবা কেন্দ্র যেখানে রাজনৈতিক পরিচয় নয়, প্রজাতান্ত্রিক ন্যায্যতা ও নীতির ভিত্তিতে মানুষের কাজ হবে। বাংলাদেশের মানুষ প্রগতিশীল। তারা একটি অসাম্প্রদায়িক ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় পরিচালিত প্রশাসন চায়, জামায়াতের উপনিবেশ নয়।

#Bangladesh #BangladeshCrisis
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও জাতীয় ৪ নেতাসহ ৪ শতাধিক নেতার মুক্তিযোদ্ধা স্বীকৃতি বাতিলের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের বিবৃতি
—-

বাংলাদেশের জনগণ ইতিমধ্যেই বুঝে গেছে যে, অবৈধ দখলদার ফ্যাসিস্ট ও জঙ্গি ইউনূস সরকারকে কখনো বাংলাদেশ পন্থী না। তারা দেশবিরোধী প্রকল্প বাস্তবায়নে পাকিস্তানি ভাবধারায় পরিপুষ্ট স্বাধীনতাবিরোধী শিবিরের প্রতিভূ। পাকিস্তান ভিত্তিক উগ্র-জঙ্গিবাদী গোষ্ঠীর সহায়তায় ষড়যন্ত্রের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশকে পাকিস্তান বানানোর পাঁয়তারায় তারা লিপ্ত। ফলে, অবৈধভাবে ক্ষমতাদখলের পর থেকেই বাংলাদেশ জন্মের ইতিহাস, মহান মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস ও জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্মৃতিচিহ্ন মুছে ফেলার অপচেষ্টা করে আসছে। তারই ধারাবাহিকতায় গতকাল তারা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, সৈয়দ নজরুল ইসলাম, তাজউদ্দীন আহমেদ, এইচ এম কামরুজ্জামান ও ক্যাপ্টেন এম মনসুর আলীসহ ৪ শতাধিক নেতার মুক্তিযোদ্ধা স্বীকৃতি বাতিল করেছে। আমরা সাংবিধানিকভাবে অবৈধ ফ্যাসিস্ট ইউনূস সরকারের অবৈধ সিদ্ধান্তের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি। একইসাথে এই সিদ্ধান্ত ঘৃণা ভরে প্রত্যাখ্যান করছি।

বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ মনে করে বাঙালি জাতিসত্তার বিনির্মাণ এবং বাঙালি জাতির হাজার বছরের স্বপ্ন সাধ ও বহু আকাঙ্ক্ষিত স্বাধীনতার অর্জনের অবিসংবাদিত নেতা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। জাতীয় ৪ নেতাসহ এই ৪শতাধিক নেতারা ছিল সেই রাজনৈতিক ধারায় বঙ্গবন্ধুর সহযোগী। তাই অবৈধ সরকারের এই অযাচিত ও অর্বাচীন সিদ্ধান্তই বাঙালির জাতিসত্তার ভিত্তিমূলে আঘাত। এটা মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসের বিকৃতিই শুধু না, বরং সমগ্র জাতিকে ইতিহাস বিস্মৃতির অতল গহ্বরে ঠেলে দেওয়ার অপতৎপরতা। পৃথিবীর ইতিহাসে কোথাও জাতিসত্তার বিনির্মাণ ও স্বাধীনতা অর্জন রাজনৈতিক নেতৃত্ব ছাড়া হয় নাই এবং সেটা সম্ভবও না। তাই যারা স্বাধীনতা অর্জনের লক্ষে বাঙালি অধিকার প্রতিষ্ঠার লড়াই-সংগ্রামকে মহান মুক্তিযুদ্ধ রূপ দিল, তাঁরা শুধু মুক্তিযোদ্ধাই না বরং স্বাধীনতার রূপকার। আর সমগ্র বাঙালি জাতি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে মুকুটহীন সম্রাটের আসনে অধিষ্ঠিত করে রেখেছে। সেক্ষেত্রে মুকুটহীন সম্রাটের মুকুটের পালক তুলে নেওয়ার কোনো সুযোগ নেই। তাই অবৈধ দখলদার সরকারের এই অবৈধ সিদ্ধান্ত শুধু কাগজেই থেকে যাবে। সুমহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী দেশপ্রেমিক জনগণ কখনোই পাকিস্তানের প্রেসক্রিপশনে বাংলাদেশকে পরিচালনার অংশ হিসেবে এবং গভীর ষড়যন্ত্র থেকে উৎসারিত এই সিদ্ধান্তকে ঘৃণা ভরে প্রত্যাখ্যান করছে এবং অদূর ভবিষ্যতে ঐক্যবদ্ধ লড়াইয়ের মাধ্যমে এর দাঁতভাঙা জবাব দেবে, ইনশাল্লাহ।

জয় বাংলা
জয় বঙ্গবন্ধু
বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।⁩
বাঙালির মুক্তির সনদ ৬ দফা
ছয় দফা ঘোষণার মাধ্যমে বাংলাদেশের মানুষকে স্বাধীনতার স্বপ্ন দেখান বঙ্গবন্ধু।

যার বাস্তবায়ন ঘটে ১৯৭০ এর নির্বাচন আর ৭১ এর মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে।

৭ জুন ১৯৬৬- দেশজুড়ে হরতালের আহবানে আওয়ামী লীগের তৈরি লিফলেট

#৬দফ#বঙ্গবন্ধু #শেখমুজিব #বাঙালিরমুক্তিরসনদ #sixpoints #CharterOfFreedom #Bangabandhu