Bangladesh Awami League
93.5K subscribers
9.85K photos
2.79K videos
18 files
10.5K links
Official Telegram Channel of Bangladesh Awami League.
Stay Connceted on Web 👉 www.albd.org
Follow us on -
🔴 Insta 👉 https://instagram.com/albd1949
🟣 Tw 👉 https://twitter.com/albd1971
🔵 FB 👉https://www.facebook.com/awamileague.1949
Download Telegram
কঠিন ঋণের শর্তে, ৪% ইন্টারেস্ট, ১০ বছরে প্রদেয়, আদ্দিকালের গ্যাস মিটার কিনছেন ইউনুস!

#BangladeshCrisis #YunusMustGo
⁨শিল্প #হত্যা ও অর্থনৈতিক ধ্বংসযজ্ঞের জন্য মোহাম্মদ ইউনুস নতুন আরেকটা নোবেল পেতেই পারেন!

মোহাম্মদ ইউনুস—এই নামটা এখন আর বিতর্ক নয়, অবলীলায় ধ্বংসের প্রতীক। যিনি আজ #অবৈধ ক্ষমতার চূড়ায় বসে দেশটাকে হাটে তুলে দিয়েছেন। তাঁর মঞ্চে নাচছে একদল নির্বোধ আমলাতান্ত্রিক জোকার, যারা বুঝে না, মানে না, কিচ্ছু ভাবে না—শুধু হুকুম তামিল করে। এরা প্রতিদিন গলা টিপে মারছে দেশের শিল্পকে, খুচিয়ে খুচিয়ে খুন করছে উদ্যোক্তাদের স্বপ্ন, ঝলসে দিচ্ছে দেশের অর্থনীতি। এর নাম যদি ষড়যন্ত্র না হয়, তাহলে আর কী?

শিল্পখাত এখন মৃত্যুশয্যায়। ৬০ শতাংশ কারখানায় উৎপাদন বন্ধ, গ্যাস নেই, বিদ্যুৎ নেই, ব্যাংকে সুদের হার আকাশছোঁয়া—এই যদি হয় বাস্তবতা, তাহলে এটা কি পরিকল্পিত শিল্প #হত্যা নয়? ইউনুসের অ-সরকার এমন এক ব্যর্থতার চূড়ায় উঠেছে, যেখানে সরকারের কাজ হচ্ছে হুমকি দেওয়া, #সন্ত্রাসী ভাষায় ব্যবসায়ী সমাজকে দমন করা, আর চোখ বুজে দেশি শিল্প গুঁড়িয়ে বিদেশি পুঁজির পায়ের তলা মসৃণ করে দেওয়া।

এটা আর কাকতালীয় নয়। এটা প্রতিটি শিল্পকারখানায় প্রতিফলিত হচ্ছে। গ্যাস নেই, অথচ বিল আসছে কোটি টাকায়। লোডশেডিং দিনে সাত ঘণ্টা—এই অবস্থায় কাগজে কলমে "উন্নয়ন" ছাড়া আর কিছু নেই। উদ্যোক্তারা প্রতিদিন মরছেন, আর সরকার বলছে “সব ঠিক আছে”।

সত্যি কথা বলতে কী, মোহাম্মদ ইউনুস আর তার দোসররা এখন একেকজন হাইব্রিড শকুন। যারা দেশের হাড়-গোড় চিবিয়ে খাচ্ছে, আর বিদেশিদের সামনে হাত পেতে গুনগুন করে বলছে: “এসো, আমাদের সবকিছু নিয়ে যাও”। স্থানীয় শিল্প চূড়ান্ত অবহেলায়, অথচ বিদেশি কোম্পানিগুলোকে রক্তের দামে সুবিধা দেওয়া হচ্ছে। এগুলো কীভাবে মেনে নেওয়া যায়?

চরম মূল্যস্ফীতিতে সাধারণ মানুষের আয় কমেছে, ব্যাংকে সুদের হার ১৬ শতাংশ ছাড়িয়ে গেছে, অথচ বিনিয়োগ নেই, কর্মসংস্থান নেই, আশা নেই—শুধু দুঃস্বপ্ন। এমনকি গত এক বছরে বেকার বেড়েছে তিন লাখ ৩০ হাজার, যা এক কথায় অর্থনীতির মৃত্যুপরোয়ানা।

মোহাম্মদ ইউনুসের রাষ্ট্র পরিচালনা আসলে রাষ্ট্র ধ্বংসের প্রকল্প। অর্থনীতির সব সূচক লালবাতি দেখাচ্ছে—ব্যাংক খাতে চুরি, বিনিয়োগে স্থবিরতা, রাজস্ব ঘাটতি, ঋণের পাহাড়, রিজার্ভের দুর্বলতা—কিন্তু এই অসহ্য অবস্থা নিয়ে কারও চুলকানি নেই। বরং সরকারি প্রতিষ্ঠানের ভেতরে অঘোষিত কর্মবিরতি, সিদ্ধান্তহীনতা আর রাজনৈতিক পোষ্যদের দাপটে প্রশাসন এখন জঞ্জালে ভরা।

এক সময়কার উদ্যোক্তারা এখন জীবন্ত #লাশ। গ্যাস না পেয়ে, বিদ্যুৎ না পেয়ে, সুদে ডুবে, নিয়ম-নীতিহীনতার ঘূর্ণিপাকে পড়ে তাঁরা শুধু হাঁ করে তাকিয়ে আছেন—কবে কে এসে তাঁদের দাফন করে দেবে। আর ইউনুসদের নাট্যমঞ্চে তখন চলছে ‘উন্নয়নের জোয়ার’-এর ঢাকঢোল।

এই পুরো ব্যবস্থাটা যেন উদ্দেশ্যপ্রণোদিত এক পঁচা গেমপ্ল্যান। দেশি উদ্যোক্তাদের শেষ করে বিদেশি করপোরেশনদের হাতে বাজার তুলে দেওয়া, রাষ্ট্রীয় সম্পদ বিকিয়ে দেওয়া আর প্রতিরোধের ভাষাকে দমন করে "নির্বাচন" নামের তামাশার মাধ্যমে ক্ষমতা আঁকড়ে থাকা।

মোহাম্মদ ইউনুসের অ-সরকার এখন কেবল গণতন্ত্রহীন নয়, এটি শিল্পবিদ্বেষী, ব্যবসাবিরোধী এবং এক কথায় অর্থনৈতিক #হত্যাযজ্ঞের সরাসরি কুশীলব। একটি অদ্ভুত বিকারগ্রস্ত শাসনযন্ত্র, যেখানে রাষ্ট্র চলছে গুজবে, ভয়ের রাজনীতিতে আর গ্যাসবিহীন শিল্পের ছাইয়ের ওপর দিয়ে।

এই দেশের কোটি কোটি মানুষের স্বপ্ন, শ্রম আর সাহস এখন ক্রমাগত চুরমার হচ্ছে—শুধু একজনের #অবৈধ ক্ষমতার লালসা মেটাতে।

এমন কদর্য, কুৎসিত, নিষ্ঠুর শাসনের মুখোমুখি আজ বাংলাদেশ।

আর এ শাসন যদি চলতেই থাকে, তাহলে আগামীদিনে কারখানার #আগুনে শুধু যন্ত্র না, পুড়বে পুরো একটা জাতি।

#Bangladesh #BangladeshCrisis #YunusMustGo
এই রাষ্ট্রের শত্রু আসলে কারা?

নির্বাচনহীনভাবে, সহিংসতা আর ষড়যন্ত্রের চোরাগলি পেরিয়ে রাষ্ট্রক্ষমতায় বসা এক বেহায়া মুখ—মোহাম্মদ ইউনুস। যিনি নিজেকে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারপ্রধান বলে দাবি করেন, অথচ তার অধীনে এই দেশ এখন এক লজ্জাজনক ব্যর্থ রাষ্ট্রের প্রান্তসীমায় দাঁড়িয়ে। জাতির ঘাড়ে চাপানো এই অনাচারিক শাসকের অধীনে ‘#মব’ এখন নিয়ন্ত্রক শক্তি, আইন নয়। রাষ্ট্রের ক্ষমতা এখন #চোর-#ছিনতাইকারী-জমি #দখলদার-#চাঁদাবাজদের হাতে ন্যস্ত, যাদেরকে সরকার মনে করে ‘অস্থির সময়ে স্থিতিশীলতার গ্যারান্টি’।

এই ক্ষমতা কেড়ে নেওয়া হয়নি গণমানুষের স্বার্থে। এটা একটা সুপরিকল্পিত ক্ষমতালোভী চক্রের দ্বারা পরিচালিত দাঙ্গা, যার উদ্দেশ্য ছিল একটাই : রাষ্ট্রযন্ত্রকে জিম্মি করে রেখে নিজেদের ছায়াশাসন প্রতিষ্ঠা করা। তাই এখন সেনাবাহিনীকে দিয়ে প্রেস ব্রিফিং করানো হচ্ছে যেনো '#মব তৈরি হলে কঠোর ব্যবস্থা' নেওয়া হবে—যেন সেনাবাহিনী এই রাষ্ট্রের শেষ ভরসা, আর বাকি সব প্রতিষ্ঠান একে একে #ধ্বংস হয়ে গেছে। এটাই কি চেয়েছিল বাংলাদেশ? এই মব-পরিচালিত, ভীত-সন্ত্রস্ত এক পঙ্গু রাষ্ট্র?

শিক্ষক নাদিরা ইয়াসমিনের বদলি এই নব্য শাসকদের চরম কাপুরুষতার প্রতীক। একটা আল্টিমেটাম, একটা বিক্ষোভ—ব্যাস, নারী অধিকারকর্মী, একজন শিক্ষককে সরিয়ে দেওয়া হলো। হেফাজতের চিৎকার শুনে নতজানু হওয়া এই রাষ্ট্রযন্ত্র প্রমাণ করে দিয়েছে, ইউনুসের শাসন মানেই প্রতিক্রিয়াশীল শক্তির জন্য উন্মুক্ত মাঠ। যারা লেখার জবাবে লেখা দিতে পারে না, তারা হুমকি দিয়ে, #ভাঙচুর করে, #আগুন দিয়ে জবাব দেয়। আর সেই #সন্ত্রাসীদের ভয় পেয়ে মাথা নত করে সরকারি প্রজ্ঞাপন জারি করে এই তথাকথিত সরকার। এটাই রাষ্ট্রব্যবস্থা?

এখন প্রশ্ন হচ্ছে, #মব ভায়োলেন্স কেন থামছে না? উত্তর খুব সহজ। থামাতে চায় না এই সরকার। কারণ, এই #মবই ইউনুস সরকারের আসল রক্ষাকবচ। এই #মবই প্রতিবাদ দমন করে, ভিন্নমতকে খুন করে, সাংবাদিকদের তাড়িয়ে দেয়, নারীকে চুপ করায়। বগুড়ার সাংবাদিকের বাসায় #হামলা হোক, আদালত চত্বরে আসামির ওপর জুতা-ডিম নিক্ষেপ হোক, হেফাজতের আলটিমেটাম হোক—সব কিছুই অনুমোদিত। এটাই মোহাম্মদ ইউনুসের 'অ-সরকার'—যার অস্তিত্বই নির্ভর করে ভয়, ষড়যন্ত্র, এবং প্রতিহিংসার ওপর।

এখানে পুলিশের কাজ কী? ভিকটিমের কাছ থেকে টাকা তোলা। সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে #মামলা দিয়ে জায়গা খালি করা, তারপর সেই জায়গায় নিজেদের লোক বসানো। সেনাবাহিনী আছে? আছে শুধু বিবৃতি দিতে, কাঁধে রাইফেল ঝুলিয়ে গার্ড পোস্টে দাঁড়িয়ে থাকতে। আসল ক্ষমতা এখন কিছু ফেসবুক পেইজ, কিছু হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপ, আর এক ঝাঁক অর্ধশিক্ষিত রাজনৈতিক কর্মীর হাতে। আদালতের ভেতরেই এখন #হামলা হয়, আইনজীবী নিজেই #মবের সদস্য। এটাই যদি বাস্তবতা হয়, তাহলে এই রাষ্ট্রে বিচারব্যবস্থা বলে কিছু আছে?

জাতীয় নাগরিক পার্টির নেতা সারজিস আলম যখন প্রশ্ন তোলেন, "#মব তৈরি করে যদি হাইকোর্টের রায় নেওয়া যায় তাহলে হাইকোর্টের দরকার কী?"—তখন তার নিজের দলের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তোলার কেউ থাকে না? এই একই সারজিস, এই একই নাগরিক পার্টি—তাদের নাম এসেছে একাধিক #মব ভায়োলেন্সের ঘটনায়, যার শুরু জুলাই দাঙ্গার পর থেকেই। এখন তারা ভেক পরে আইনের কথা বলছে, যেনো তারাই এখন রক্ষাকর্তা। এটাই সবচেয়ে বড় প্রতারণা।

এখন যদি কেউ প্রশ্ন করে, সরকার কাকে ভয় পায়? উত্তর খুব কঠিন না। সরকার ভয় পায় তাদেরই, যাদের কাঁধে ভর করে তারা ক্ষমতায় এসেছে। তারা ভয় পায় হেফাজতকে, ভয় পায় পাল্টি খাওয়া আমলা আর #দুর্বৃত্ত রাজনীতিকদের, যারা এখন রাষ্ট্রের চালক। তারা ভয় পায় সেই #মবকে, যাকে থামানোর শক্তি এই সরকারের নেই—কারণ ওই #মবই তাদের জন্ম দিয়েছে।

এখন #মব ভায়োলেন্স হচ্ছে রাষ্ট্রীয় নীতির অংশ। এটা বিচ্ছিন্ন ঘটনা না, এটা একটি কৌশল। এই কৌশলের মাধ্যমে রাষ্ট্রকে পঙ্গু করে রাখা হচ্ছে, যাতে কেউ প্রশ্ন না তোলে, কেউ বিচার না চায়, কেউ জবাবদিহি দাবি না করে। কারণ রাষ্ট্র যখন ব্যর্থ হয়, তখনই সেই শূন্যস্থানে উঠে আসে মব—নতুন আইন, নতুন বিচার, নতুন ক্ষমতা।

মোহাম্মদ ইউনুস এবং তার অ-সরকারের অধীনে আজ বাংলাদেশ এক ভয়াবহ বাস্তবতার মধ্যে পড়ে গেছে। এখানে শিক্ষকের জায়গা বদলি, সাংবাদিকের বাড়িতে #হামলা, আদালতে আসামির গায়ে ডিম—সবকিছুই "স্বাভাবিক"। এই স্বাভাবিকতা তৈরি হয়েছে রাজনৈতিক পাপ, রাষ্ট্রীয় দুর্বলতা এবং ক্ষমতার বিকৃত লিপ্সার মিশেলে।

এটাই বাংলাদেশ? এই রাষ্ট্র কি আর আদৌও আমাদের আছে?

#Bangladesh #BangladeshCrisis #YunusMustGo
রাষ্ট্রের কোষাগার থেকে ৬৬৬ কোটি টাকার সুবিধা নিয়েও নির্লজ্জ নিরবতায়—আমি সেই ইউনূস!

#YunusMustGo
বিচার ব্যবস্থার মুখে চপেটাঘাত—হার্টস্ট্রোকের পরও জেলহাজতে ফেরত এক রাজনৈতিক নেতার করুণ পরিণতি!

মৌলভীবাজারে আইনের নামে #নির্মমতা!
বড়লেখা পৌরসভার ৬নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক জাকির হোসেন (৪২) দীর্ঘ সাত মাসের কারাভোগ শেষে জামিনে মুক্তি পেয়েও রেহাই পেলেন না। জীবনের শেষ সম্বল বসতভিটার একাংশ বিক্রি করে হাইকোর্ট থেকে তৃতীয়বারের মতো জামিনে মুক্তি পান তিনি। কিন্তু গতকাল (২৬ মে ২০২৫) জেলগেইট থেকে বের হওয়ার পরপরই আবারও #গ্রেফতার করে ডিবি পুলিশ।

আজ (২৭ মে) বড়লেখা কোর্ট হাজতে থাকা অবস্থায় হঠাৎ হার্টস্ট্রোক করলে তাকে দ্রুত হাসপাতালে নেওয়া হয়। চিকিৎসা শেষে আবারও জেলহাজতে পাঠানো হয় – যেন তার প্রতি মানবিকতা নয়, প্রতিশোধই যেন প্রশাসনিক নীতি হয়ে দাঁড়িয়েছে।

একজন রাজনৈতিক কর্মী কতটা সহ্য করলে তবে তার প্রতি মানবতা দেখানো হবে?
রাষ্ট্র কি আজ প্রতিপক্ষ দমনে এতটাই উন্মত্ত যে, মানবিকতার স্থান নেই বিচারব্যবস্থার পরিমণ্ডলেও?

#Bangladesh #BangladeshCrisis
⁨রাষ্ট্র যখন নিজের বীরদের চিনতে পারে না, তখন বুঝে নিতে হয়—রাষ্ট্রটা আর আমাদের নিজেদের নেই
——————

আনোয়ারা বেগম। নামটা শোনার সঙ্গে সঙ্গে মাথা নত হওয়ার কথা। আশির কোঠায় বয়স। ছিলেন রাষ্ট্রবিজ্ঞানের অধ্যাপক, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে। কিন্তু তাঁর সবচেয়ে বড় পরিচয়—তিনি একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা। ১৯৭১ সালে, দেশ যখন দখলদার পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর হিংস্র থাবায় জর্জরিত, তখন তিনি আর তাঁর বোন মনু হাতে #অস্ত্র তুলে নিয়েছিলেন। যুদ্ধ করেছিলেন সম্মুখভাগে। বুক দিয়ে আগলেছেন দেশটাকে পাকিস্তানি হানাদারদের কাছ থেকে।

আজ সেই আনোয়ারা বেগম বিশ্ববিদ্যালয়ে যান প্রশাসনিক একটি কাজে। এবং সেখানে তাঁকে চিনতে দেরি করে না বর্তমান প্রশাসন। চিনে, এবং ভয় পায়। এই ভয় কোনো নিরাপত্তাজনিত নয়—এই ভয় ইতিহাসের। যারা আজ প্রশাসনের গদি গরম করে বসে আছেন, তাদের রক্তকণিকায় ’৭১-এর পরাজিত শক্তিরাই দৌড়ে বেড়াচ্ছে। তাই তাঁরা মুক্তিযোদ্ধাকে দেখে পুলিশের হাতে তুলে দেন।

এই ঘটনাটি নিছক একটি প্রশাসনিক সিদ্ধান্ত নয়। এটি একটি রাজনৈতিক বার্তা। এই বার্তা বলছে—বাংলাদেশ এখন এমন এক পর্যায়ে এসে দাঁড়িয়েছে, যেখানে রাজাকার-ঘেঁষা প্রশাসন মুক্তিযুদ্ধকে ‘পরাজয়’ মনে করে আর মুক্তিযোদ্ধাকে ‘বিপজ্জনক’। এবং এই বার্তা এসেছে মোহাম্মদ ইউনুস নামক এক অনির্বাচিত, বিদেশী দালাল, এবং বিকৃত চরিত্রের ছত্রছায়ায় গড়ে ওঠা অস্বীকৃত ‘সরকার’ থেকে—যার গোড়ায় বসে আছে পরাজিত রাজনীতির পরিত্যক্ত কঙ্কাল।

আনোয়ারা বেগমকে পুলিশের হাতে তুলে দেওয়ার মানে শুধু একজন মুক্তিযোদ্ধাকে অপমান করা নয় — এটি গোটা মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতি, আত্মত্যাগ, এবং আদর্শকে ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করা। এই বাংলাদেশ, যার জন্মই হয়েছিল পাকিস্তানি দুঃশাসনের বিরুদ্ধে, আজ তারই গন্ধমাখা লোকদের দখলে। যারা মুখে আইন, উন্নয়ন, প্রগতি বলে, ভেতরে এখনো মীর জাফরের মানসিকতা লালন করে।

রাষ্ট্র যখন নিজের বীরদের চিনতে পারে না, তখন বুঝে নিতে হয়—রাষ্ট্রটা আর আমাদের নিজেদের নেই।⁩

#Bangladesh #BangladeshCrisis #SaveBangladesh #YunusMustGo
সাংবিধানিক কর্তব্য, ন্যায়বিচার এবং জনগণের প্রতি বিশ্বাসঘাতকতা
-----
গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র ব্যবস্থায় বিচার বিভাগ কেবল আইনের ব্যাখ্যাই করে না, বরং সংবিধানের রক্ষক হিসেবেও কাজ করে। জনগণের মৌলিক অধিকার রক্ষা করা, নির্বাহী ও আইনসভার ক্ষমতার সীমা নির্ধারণ করা এবং ন্যায়সঙ্গত সামাজিক শৃঙ্খলা নিশ্চিত করা - এই সবই বিচার বিভাগের মূল দায়িত্বের মধ্যে পড়ে। কিন্তু বাংলাদেশের বিচার বিভাগ কি এই সাংবিধানিক দায়িত্ব সঠিকভাবে পালন করছে?

উত্তরটি দুঃখজনকভাবে নেতিবাচক। বিচার বিভাগ আজ রাজনৈতিক চাপ, প্রশাসনিক প্রভাব এবং নিরাপত্তাহীনতার চক্রে আটকা পড়ে আছে। ফলস্বরূপ, আদালত আর সাধারণ মানুষের শেষ আশ্রয়স্থল নয় - বরং অনেক ক্ষেত্রে তারা রাজনৈতিক স্বার্থ রক্ষার মাধ্যম হয়ে উঠেছে।

বিচার বিভাগের সাংবিধানিক দায়িত্ব:

বাংলাদেশের সংবিধানের ৯৪(৪) অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে - "বিচার বিভাগের স্বাধীনতা নিশ্চিত করা হবে।" এটি কেবল একটি শব্দ নয়, বরং রাষ্ট্রের একটি মৌলিক অঙ্গের জন্য একটি অপরিহার্য শর্ত। বিচার বিভাগ যদি স্বাধীনভাবে কাজ না করে, তাহলে সমগ্র রাষ্ট্রযন্ত্র একটি নিপীড়ক যন্ত্রে পরিণত হয়।

একটি ন্যায়সঙ্গত রাষ্ট্র গঠনে, বিচার বিভাগ জনগণের পক্ষে দাঁড়াতে পারে যেখানে অন্যান্য সমস্ত অঙ্গ ব্যর্থ হয়। কিন্তু বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে, বিচার বিভাগ নিজেই অনেক ক্ষেত্রে নির্বাহী বিভাগের ছায়ায় পরিণত হয়েছে।

সাহসী বিচারকদের অনুপস্থিতি

আমাদের ইতিহাসে অনেক সাহসী বিচারক রয়েছেন। বিচারপতি আবু সাঈদ চৌধুরী থেকে শুরু করে বিচারপতি মো. হাবিবুর রহমান পর্যন্ত, তারা বিভিন্ন সময়ে আইনের শাসনের পক্ষে দাঁড়িয়েছেন। কিন্তু সাম্প্রতিক বছরগুলিতে, বিচারকরা মূলত নীরব, অনুগত এবং "ব্যবস্থার অংশ" হয়ে উঠেছেন।

আজ, যখন মানবাধিকার লঙ্ঘিত হচ্ছে, বিরোধী কণ্ঠস্বর দমন করা হচ্ছে, এবং সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা প্রশ্নবিদ্ধ হচ্ছে - তখন আমাদের বিচার বিভাগ নীরব। এই নীরবতা কি ভয়ের ফলাফল? নাকি এটি বিচার বিভাগের উপর রাজনৈতিক নিয়ন্ত্রণের প্রমাণ?

যখন একজন বিচারক সাহস দেখানোর চেষ্টা করেন, তখন তাকে বরখাস্ত, পদোন্নতি বা তদন্তের হুমকি দেওয়া হয়। ফলস্বরূপ, বিচারকরা ন্যায়বিচারের পথ নয় বরং আত্মরক্ষার পথ বেছে নিচ্ছেন।

সরকার কি বাধা দিচ্ছে?**

প্রশ্ন উঠছে—সরকার কি বিচার বিভাগকে তার দায়িত্ব পালন করতে দিচ্ছে না? দুর্ভাগ্যবশত, বাস্তবতা বলছে—না।

* বিচারকদের নিয়োগের ক্ষেত্রে দলীয় আনুগত্য দেখা যায়।
* বিচার বিভাগের প্রশাসনিক নিয়ন্ত্রণ আইন মন্ত্রণালয়ের হাতে।
* গুরুত্বপূর্ণ মামলাগুলি "মনোনীত" বেঞ্চে পাঠানো হয়।
* অনেক বিচারককে সরকারি উদ্দেশ্যে ব্যবহার করা হচ্ছে—নির্বাচনকে বৈধতা দেওয়ার জন্য, রাজনৈতিক গ্রেপ্তারকে বৈধতা দেওয়ার জন্য, এমনকি মিডিয়া সেন্সরশিপকে বৈধতা দেওয়ার জন্য।

ফলস্বরূপ, বিচার বিভাগ আর জনগণের নয়—বরং সরকারের একটি অনুগত শাখা হয়ে উঠছে।

জনগণের আস্থা এবং ন্যায়বিচারের শেষ অবলম্বন হ্রাস:**

মানুষ শেষ আশার আলো হিসেবে আদালতে যায়। কিন্তু যখন সেই আদালত রাজনৈতিকভাবে পক্ষপাতদুষ্ট হয়, অথবা মৌলিক অধিকারের মামলায় ন্যায্যতা নিশ্চিত করে না, তখন জনগণ কোথায় যাবে? এই পরিস্থিতি কেবল ন্যায়বিচারের অপমানই নয়—এটি একটি জাতির মনোবলের তীব্র অবক্ষয়।

বিচার বিভাগের এই দুর্বলতা এবং সাহসী বিচারকদের অনুপস্থিতি আমাদের রাষ্ট্রীয় কাঠামোর জন্য একটি বিপজ্জনক সংকেত। সরকার যদি সত্যিই জনগণের সেবা করতে চায়, তাহলে বিচার বিভাগের স্বাধীনতা নিশ্চিত করতে হবে।

* সাহসী বিচারকদের নিরাপত্তা প্রদান করতে হবে,
* বিচারক নিয়োগে দলীয় প্রভাব বন্ধ করতে হবে,
এবং সংবিধান অনুসারে বিচার বিভাগকে নির্বাহী বিভাগ থেকে সম্পূর্ণ পৃথক করতে হবে।

যতক্ষণ না রাষ্ট্র তার বিচার বিভাগকে নিরপেক্ষভাবে কাজ করতে দেয়, ততক্ষণ জনগণ সুরক্ষিত থাকবে না এবং সংবিধান কেবল কাগজে লেখা একটি 'আদর্শ' হিসেবেই থেকে যাবে।

আজ, আমরা বিচার বিভাগের কাছে একটি প্রশ্ন রেখে যেতে চাই - আপনি কি ইতিহাসের পাশে দাঁড়াবেন, নাকি ক্ষমতার ছায়ায় অদৃশ্য হয়ে যাবেন?

সাখাওয়াত হোসেন
মার্কিন প্রবাসী বাংলাদেশি ব্যবসায়ী।
প্রাথমিক সদস্য বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ।
সাবেক ছাত্রলীগ নেতা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।
#Bangladesh #BangladeshCrisis
#Live #SheikhHasina

বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের অফিশিয়াল ফেসবুক ও ইউটিউবে কথা বলবেন
জননেত্রী শেখ হাসিনা
সময় রাত ৯ টা, ২৯ মে ২০২৫

#AwamiLeague #SheikhHasinaLive #ALBDLive
🛑#Live #SheikhHasina #Albd

জুলাই-আগস্টে হত্যাকাণ্ডের শিকার আওয়ামী লীগের নেতা কর্মীদের পরিবার-পরিজনের কথা শুনছেন এবং বক্তব্য রাখছেন, বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা।

সরাসরি 👉https://www.facebook.com/share/v/1Cd39SmiDP/?mibextid=wwXIfr
বাবা আওয়ামী লীগের সাবেক নেতা, সেই অপরাধে ছেলের ওপর #হামলা করে পুলিশে ধরিয়ে দিয়েছে #বিএনপি
শেরেবাংলা নগর থানা আওয়ামী লীগের সাবেক নেতা আবদুল হক সজিবকে না পেয়ে তাঁর ১৮ বছরের ছেলে জাহিদ হাসানকে ১৯ মে রাতে #নির্মমভাবে #নির্যাতন করে স্থানীয় #বিএনপি-#জামাত ক্যাডাররা। আকাশ ও রনির নেতৃত্বে #সন্ত্রাসীরা #হত্যার উদ্দেশ্যে #হামলা চালিয়ে প্রচণ্ড আঘাত করে এবং চিকিৎসা না দিয়ে পুলিশে সোপর্দ করে। জাহিদের একমাত্র ‘অপরাধ’—তার বাবা আওয়ামী লীগ করেন।

এই #বর্বর #হামলা এবং পুলিশের পক্ষপাতিত্ব প্রমাণ করে, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার দেশে আইনের শাসন ধ্বংস করেছে। এই ঘটনার দৃষ্টান্তমূলক বিচার চাই।

#Bangladesh #BNP #BangladeshCrisis
গণতন্ত্র ও #অবৈধ সুদি ইউনুসের দেশব্যাপী সন্ত্রাস-চক্রান্তের বিরুদ্ধে আওয়ামী লীগের ঘোষিত শান্তিপূর্ণ কর্মসূচিতে র্যাব -পুলিশের বেআইনি আগ্রাসন
#অবৈধ সরকারের নির্দেশে বিভিন্ন জেলায় #মামলা ছাড়া ও মিথ্যা #মামলায় অন্যায়ভাবে #আটক হয়েছেন-

- কুমিল্লা দঃ জেলার আওতাধীন বরুড়া উপজেলার শীলমুড়ী উত্তর ইউনিয়ন যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার এমরান হোসেন হেলাল
- কুমিল্লা উত্তর জেলার চান্দিনা উপজেলার, বাড়েরা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি মো সেলিম ভুঁইয়া
- পটুয়াখালী জেলা যুবলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক অসিম মৃধা
- শিবগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি নাজমুল কবির
- ১২নং সরাইপাড়া ওয়ার্ড় যুবলীগ নেতা সাইফুদ্দিন মানিক
- ৯নং ওয়ার্ড, কালারমারছড়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ডা: আহমদুর রহমান
- রংপুর মহানগর স্বেচ্ছাসেবক লীগের অন্তর্গত ২৯ নং ওয়ার্ড স্বেচ্ছাসেবক লীগের প্রচার সম্পাদক রতন মিয়া
- শরীয়তপুরের সখিপুর থানা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক তুষার ইমরান
- কমলগঞ্জ উপজেলা ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মহসিন আহমেদ রাজ
- বগুড়া জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য ফারুক

#সংস্কারের নামে গণ #গ্রেফতারের এইসব প্রহসন ও আইন বহির্ভূত কর্মকাণ্ড বন্ধ করতে হবে।

#MassArrests #AwamiLeague #Bangladesh
সংখ্যালঘু নির্যাতনের আরেকটি #বর্বর অধ্যায়! #ইউনুস সরকারের ছত্রছায়ায় মাগুরার হরিন্দী গ্রামে নারকীয় ঘটনা!

গতরাতে মাগুরা জেলার শ্রীপুর উপজেলার হরিন্দী গ্রামে ঘটলো এক বিভৎস ও লোমহর্ষক ডাকাতি ও #গণধর্ষণের ঘটনা।
স্থানীয় বাসিন্দা কিশোর কুমার রায় ও তার স্ত্রী (মায়ের বয়সী একজন নারী) – দুজনেই এখন মাগুরা আড়াইশো শয্যা বিশিষ্ট সদর হাসপাতালে অচেতন অবস্থায় চিকিৎসাধীন।

ডাকাত দল শুধু তাদের ঘরবাড়ি #লুট করেই ক্ষান্ত হয়নি, বরং স্ত্রীকে #বর্বরভাবে শারীরিক #নির্যাতন ও #গণধর্ষণ করে।
স্থানীয়রা জানান, ভোরে তাকে অচেতন ও #নগ্ন অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখা যায়। এ ঘটনায় গ্রামে চরম আতঙ্ক বিরাজ করছে।

সংখ্যালঘু নির্যাতনের বিরুদ্ধে এক হও বাঙালি! আজ হরিন্দী, কাল হয়তো তোমার বাড়ি!

#BangladeshCrisis #SavebangladeshiMinorities
শেখ হাসিনার পতনের নেপথ্যে #লস্করইতৈযবা সহ #জঙ্গিগোষ্ঠীর সম্পৃক্ততা _ ইউনুস এবং সমন্বয়কগণ

মুজাম্মিল হাজমির বক্তব্যে সবচেয়ে চাঞ্চল্যকর ও ভয়াবহ দাবি হলো—বাংলাদেশে শেখ হাসিনা সরকারের পতনে লস্কর-ই-তৈয়বার সক্রিয় ভূমিকা এবং এই পতনের পর ইউনুস সরকারের উত্থান। বিষয়টি শুধু বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ রাজনীতি নয়, বরং আঞ্চলিক নিরাপত্তা ও আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসবাদের বিস্তারের বিষয়েও গুরুতর প্রশ্ন তোলে। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকাকালীন কখনোই চরমপন্থীদের আশ্রয়স্থল ছিল না—এটি ছিল এক উদারনৈতিক, গণতান্ত্রিক ও প্রগতিশীল রাষ্ট্র। সেই দেশের মাথায় যদি লস্কর-ই-তৈয়বার মত সন্ত্রাসী সংগঠনের প্রভাবে গঠিত সরকার বসে, তাহলে প্রশ্ন উঠে আসে দেশের সার্বভৌমত্ব, বিচার ব্যবস্থা ও সংবিধানের মৌলিক নীতিমালাকে ঘিরে।

জনগণ চায় একটি নিরাপদ, মুক্তচিন্তা ও ধর্মনিরপেক্ষ বাংলাদেশ। এই স্বপ্ন যদি লস্কর-ই-তৈয়বার মত উগ্র সংগঠনের ছায়ায় বিলীন হয়ে যায়, তবে কেবল বাংলাদেশ নয়—পুরো দক্ষিণ এশিয়াই ফিরে যাবে অন্ধকার যুগে।

ইউনুস সরকার ও লস্কর-ই-তৈয়বা: সরাসরি সংযোগ

১ বর্তমানে জঙ্গিবাদ বিরোধী অবস্থান দুর্বল হয়ে পড়া: ইউনুস সরকার ক্ষমতায় আসার পর বাংলাদেশে জঙ্গি দমন কার্যক্রমে শৈথিল্য লক্ষ্য করা যাচ্ছে। কিছু উগ্রপন্থী গোষ্ঠীর উত্থান কিংবা সামাজিক মাধ্যমে বাড়তে থাকা মৌলবাদী প্রচারণা নিয়েও সরকারের নীরবতা প্রশ্ন তুলছে।

৩ নীরব সমর্থন: লস্কর-ই-তৈয়বার মতো চরমপন্থী সংগঠন যখন দাবি করে তারা সরকার পরিবর্তনে ভূমিকা রেখেছে, তখন একটি স্বাভাবিক ও শক্তিশালী সরকারের উচিত হতো প্রকাশ্যে এ ধরনের দাবির প্রতিবাদ জানানো বা তদন্ত শুরু করা। কিন্তু ইউনুস সরকারের নীরবতা সন্দেহজনক এবং জঙ্গিবাদের সাথে ইনুস এর সংশ্লিষ্টতার প্রমাণ মিলে।

৩.রাজনৈতিক পৃষ্ঠপোষকতা ও সুবিধাভোগী গোষ্ঠী: বলা হয়ে থাকে, এই সরকার দেশের একটি নির্দিষ্ট মতাদর্শিক গোষ্ঠীর পৃষ্ঠপোষকতায় গঠিত—যাদের মধ্যে উগ্র ইসলামপন্থী গোষ্ঠী রয়েছে যারা অতীতে লস্কর-ই-তৈয়বার মত সংগঠনের সাথে আদর্শিক মিল রাখত। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধে যারা সরাসরি বিরোধিতা করেছিল।

৪ আন্তর্জাতিক কূটনীতিতে ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থান: ইউনুস সরকারের অনেক কূটনৈতিক কার্যক্রমে ভারতের সঙ্গে দূরত্ব এবং পাকিস্তানের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ যোগাযোগের । যা অতীতে লস্কর-ই-তৈয়বার কর্মকাণ্ডকে উপেক্ষা করার পরিপ্রেক্ষিতে উদ্বেগ বাড়িয়ে তুলছে।

আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর সহায়তায় একটি সরকার ক্ষমতায় এসেছে, তবে তা কেবল বাংলাদেশের জন্য নয়, সারাবিশ্বের জন্যও একটি নিরাপত্তা হুমকি। কারণ এটি সন্ত্রাসবাদের মাধ্যমে রাষ্ট্রের কাঠামো বদলের একটি উদাহরণ হয়ে দাঁড়াবে, যা বিশ্বের যে কোনো দেশে পুনরাবৃত্তি হতে পারে। জনগণ যেন অন্ধকারে না থাকে,একটি স্বাধীন, সার্বভৌম ও গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র হিসেবে বাংলাদেশকে বাঁচাতে হলে এখনই সত্যের মুখোমুখি দাঁড়াতে হবে। জঙ্গিবাদের ছায়ায় গড়ে ওঠা কোনো সরকারকে বৈধতা দেওয়া মানে ভবিষ্যতের জন্য নিজ হাতেই ধ্বংসের রূপরেখা তৈরি করা। জনগণের এখন সবচেয়ে বড় কর্তব্য—সচেতন থাকা, প্রশ্ন করা, এবং অন্ধকারে না থাকা।


সাখাওয়াত হোসেন
সাবেক ছাত্রলীগ নেতা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।

#Bangladesh #YunusMustGo #LeT