পশুর চেয়েও হিংস্র, রাজনীতির মুখোশে ধর্ষকদের রক্ষাকবচ : #বিএনপি নেতার বিচার চাই
ঠাকুরগাঁওয়ের রানীশংকৈলের ভুট্টা ক্ষেতে যে ঘটনা ঘটেছে, সেটাকে "#ধর্ষণ" বললে শব্দটার মর্যাদা কমে যায়। এটা শুধুই ধর্ষণ না—এটা এক পশুপ্রবৃত্ত বৃদ্ধের বিকৃত আনন্দের জন্য এক প্রতিবন্ধী তরুণীর শরীর ছিঁড়ে ফেলার ঘটনা। একরামুল মুন্সি নামের এই বৃদ্ধ একটা নিরীহ শরীরকে ছিন্নভিন্ন করে দিয়েছে। শুধু তা-ই নয়, এই ঘটনাটার বিচার থামিয়ে দিয়েছে আরেক ধর্ষক—অবশ্য ভিন্ন পদ্ধতির ধর্ষক—আকতার হোসেন।
আকতার হোসেন, বিএনপির স্থানীয় ইউনিয়ন সভাপতি, সালিসের নামে পুরো ঘটনার উপর ৬ হাজার টাকার থুথু ছিটিয়ে দিয়েছে। হ্যাঁ, এই সমাজে একটা প্রতিবন্ধী মেয়ের ধর্ষণের দাম এখন ৬ হাজার টাকা। আর সেটা ঠিক করে দিয়েছে সেই লোক, যাকে বলা হয় "নেতা"। এটাই বিএনপির আসল চেহারা। যে দল কথায় কথায় জনগণের কথা বলে, অন্যায়-দুর্নীতির বিরুদ্ধে মুখে ঝড় তোলে, তারাই বাস্তবে এমন জঘন্য অপরাধীদের পিঠে হাত রেখে, পকেট ভারী করে, একটা মেয়ের সর্বনাশকে 'দুর্ঘটনা' বানিয়ে ফেলে।
এই আকতার হোসেন একরামুল মুন্সির কাছ থেকে কত টাকা নিয়েছে, সেটা জানে না কেউ। কিন্তু তাকে রক্ষা করতে যে সে মরিয়া, সেটা প্রমাণ করে যে পুরো ঘটনার পেছনে একটাই হিসাব—ক্ষমতার দাপট আর পয়সার লোভ। একজন ভ্যানচালক বাবার চোখের জল, তার মেয়ের চিৎকার, প্রতিবন্ধী শরীরের রক্তপাত—সবকিছুর দাম এখানে "দলীয় সমঝোতা"।
এটাই #বিএনপির রাজনীতি। এরা কখনোই জনগণের দল ছিল না, এখনো না। এরা ক্ষমতার জন্য আদর্শকে বিক্রি করে, মানুষকে বিক্রি করে, এমনকি #ধর্ষণের মতো মানবতাবিরোধী অপরাধকেও চুপিসারে "ম্যানেজ" করে।
এই রাজনৈতিক ধর্ষকরা সমাজের আসল ভাইরাস। এরা বিচার ব্যবস্থাকে লাথি মারে, নির্যাতিতদের মুখ চেপে ধরে, আর ধর্ষকদের বাঁচাতে বুক চিতিয়ে দাঁড়ায়। আকতার হোসেনের মতো নেতাদের জায়গা রাজনীতিতে নয়—তাদের জায়গা ঘৃণার কফিনে, চূড়ান্ত লজ্জার পাঁকে। একরামুল যেমন শরীর দিয়ে ধর্ষণ করেছে, আকতার করেছে ক্ষমতার দম্ভ দিয়ে। এই দুইজনই সমান অপরাধী।
একটা মেয়ে প্রতিবন্ধী বলে, গরিব বলে, তার শরীরের সম্মান ৬ হাজার টাকায় কেনাবেচা করা যাবে? এই কোন সমাজে বাস করছি আমরা? কেউ প্রতিবাদ না করলে, বিচার না চাইলে, হয়তো আগামীকাল আরও এক প্রতিবন্ধী মেয়ের শরীর হবে গন্তব্যহীন এক ভুট্টা খেত।
এই ঘটনাটা শুধু ঠাকুরগাঁওয়ের এক কোণে নয়—এই দেশের প্রতিটি বিবেকবান মানুষের গালে চড়। যদি কেউ এখনো চুপ থাকে, তাহলে সে চুপ থাকছে ধর্ষকদের পক্ষে।
#বিএনপির মুখোশ আজ খুলে গেছে। প্রশ্ন হলো, আমরা কবে মুখ খুলব?
#Bangladesh #BNP #BnagladeshCrisis
ঠাকুরগাঁওয়ের রানীশংকৈলের ভুট্টা ক্ষেতে যে ঘটনা ঘটেছে, সেটাকে "#ধর্ষণ" বললে শব্দটার মর্যাদা কমে যায়। এটা শুধুই ধর্ষণ না—এটা এক পশুপ্রবৃত্ত বৃদ্ধের বিকৃত আনন্দের জন্য এক প্রতিবন্ধী তরুণীর শরীর ছিঁড়ে ফেলার ঘটনা। একরামুল মুন্সি নামের এই বৃদ্ধ একটা নিরীহ শরীরকে ছিন্নভিন্ন করে দিয়েছে। শুধু তা-ই নয়, এই ঘটনাটার বিচার থামিয়ে দিয়েছে আরেক ধর্ষক—অবশ্য ভিন্ন পদ্ধতির ধর্ষক—আকতার হোসেন।
আকতার হোসেন, বিএনপির স্থানীয় ইউনিয়ন সভাপতি, সালিসের নামে পুরো ঘটনার উপর ৬ হাজার টাকার থুথু ছিটিয়ে দিয়েছে। হ্যাঁ, এই সমাজে একটা প্রতিবন্ধী মেয়ের ধর্ষণের দাম এখন ৬ হাজার টাকা। আর সেটা ঠিক করে দিয়েছে সেই লোক, যাকে বলা হয় "নেতা"। এটাই বিএনপির আসল চেহারা। যে দল কথায় কথায় জনগণের কথা বলে, অন্যায়-দুর্নীতির বিরুদ্ধে মুখে ঝড় তোলে, তারাই বাস্তবে এমন জঘন্য অপরাধীদের পিঠে হাত রেখে, পকেট ভারী করে, একটা মেয়ের সর্বনাশকে 'দুর্ঘটনা' বানিয়ে ফেলে।
এই আকতার হোসেন একরামুল মুন্সির কাছ থেকে কত টাকা নিয়েছে, সেটা জানে না কেউ। কিন্তু তাকে রক্ষা করতে যে সে মরিয়া, সেটা প্রমাণ করে যে পুরো ঘটনার পেছনে একটাই হিসাব—ক্ষমতার দাপট আর পয়সার লোভ। একজন ভ্যানচালক বাবার চোখের জল, তার মেয়ের চিৎকার, প্রতিবন্ধী শরীরের রক্তপাত—সবকিছুর দাম এখানে "দলীয় সমঝোতা"।
এটাই #বিএনপির রাজনীতি। এরা কখনোই জনগণের দল ছিল না, এখনো না। এরা ক্ষমতার জন্য আদর্শকে বিক্রি করে, মানুষকে বিক্রি করে, এমনকি #ধর্ষণের মতো মানবতাবিরোধী অপরাধকেও চুপিসারে "ম্যানেজ" করে।
এই রাজনৈতিক ধর্ষকরা সমাজের আসল ভাইরাস। এরা বিচার ব্যবস্থাকে লাথি মারে, নির্যাতিতদের মুখ চেপে ধরে, আর ধর্ষকদের বাঁচাতে বুক চিতিয়ে দাঁড়ায়। আকতার হোসেনের মতো নেতাদের জায়গা রাজনীতিতে নয়—তাদের জায়গা ঘৃণার কফিনে, চূড়ান্ত লজ্জার পাঁকে। একরামুল যেমন শরীর দিয়ে ধর্ষণ করেছে, আকতার করেছে ক্ষমতার দম্ভ দিয়ে। এই দুইজনই সমান অপরাধী।
একটা মেয়ে প্রতিবন্ধী বলে, গরিব বলে, তার শরীরের সম্মান ৬ হাজার টাকায় কেনাবেচা করা যাবে? এই কোন সমাজে বাস করছি আমরা? কেউ প্রতিবাদ না করলে, বিচার না চাইলে, হয়তো আগামীকাল আরও এক প্রতিবন্ধী মেয়ের শরীর হবে গন্তব্যহীন এক ভুট্টা খেত।
এই ঘটনাটা শুধু ঠাকুরগাঁওয়ের এক কোণে নয়—এই দেশের প্রতিটি বিবেকবান মানুষের গালে চড়। যদি কেউ এখনো চুপ থাকে, তাহলে সে চুপ থাকছে ধর্ষকদের পক্ষে।
#বিএনপির মুখোশ আজ খুলে গেছে। প্রশ্ন হলো, আমরা কবে মুখ খুলব?
#Bangladesh #BNP #BnagladeshCrisis
গণতন্ত্র ও #অবৈধ সুদি ইউনুসের দেশব্যাপী সন্ত্রাস-চক্রান্তের বিরুদ্ধে আওয়ামী লীগের ঘোষিত শান্তিপূর্ণ কর্মসূচিতে র্যাব -পুলিশের বেআইনি আগ্রাসন
#অবৈধ সরকারের নির্দেশে বিভিন্ন জেলায় #মামলা ছাড়া ও মিথ্যা #মামলায় অন্যায়ভাবে #আটক হয়েছেন-
- চট্টগ্রাম মহানগর আওতাধীন ১৮ নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক আলহাজ্ব মোঃ সেকান্দর আলম বাদশা
- চট্টগ্রাম মহানগর আওতাধীন ১৮ নং ওয়ার্ড ছাত্রলীগের কর্মী মোঃ শাওয়াল জিহান শাওন
- চট্টগ্রাম মহানগর আওতাধীন ১৮ নং ওয়ার্ড ছাত্রলীগের কর্মী মোহাম্মদ আলী সামির
- বগুড়া জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক উপ দপ্তর সম্পাদক, বর্তমান যুব ও ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক মাশরাফি হিরো
- বগুড়া জেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক আমিনুল ইসলাম ডাবলু
- বগুড়া পৌরসভার জনপ্রিয় কাউন্সিলর আওয়ামী লীগ নেতা সাবেক ছাত্রনেতা আরিফুর রহমান আরিফ
- মধ্যনগর উপজেলার দক্ষিণ বংশীকুন্ডা ইউনিয়ন ছাত্রলীগের আহ্বায়ক রানা আহমেদ সানি
- ময়মনসিংহ মহানগর যুবলীগ এর নেতা মোঃ ফরিদ আহাম্মেদ সবুজ
- ঝিনাইদহ জেলা যুবলীগ নেতা নূর এ আলম বিপ্লব
- নাগরপুর সদর ইউনিয়ন ছাএলীগের সাবেক যুগ্ম আহবায়ক ও নাগরপুর উপজেলা যুবলীগ নেতা সিয়াম
#সংস্কারের নামে গণ #গ্রেফতারের এইসব প্রহসন ও আইন বহির্ভূত কর্মকাণ্ড বন্ধ করতে হবে।
#MassArrests #AwamiLeague #Bangladesh
#অবৈধ সরকারের নির্দেশে বিভিন্ন জেলায় #মামলা ছাড়া ও মিথ্যা #মামলায় অন্যায়ভাবে #আটক হয়েছেন-
- চট্টগ্রাম মহানগর আওতাধীন ১৮ নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক আলহাজ্ব মোঃ সেকান্দর আলম বাদশা
- চট্টগ্রাম মহানগর আওতাধীন ১৮ নং ওয়ার্ড ছাত্রলীগের কর্মী মোঃ শাওয়াল জিহান শাওন
- চট্টগ্রাম মহানগর আওতাধীন ১৮ নং ওয়ার্ড ছাত্রলীগের কর্মী মোহাম্মদ আলী সামির
- বগুড়া জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক উপ দপ্তর সম্পাদক, বর্তমান যুব ও ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক মাশরাফি হিরো
- বগুড়া জেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক আমিনুল ইসলাম ডাবলু
- বগুড়া পৌরসভার জনপ্রিয় কাউন্সিলর আওয়ামী লীগ নেতা সাবেক ছাত্রনেতা আরিফুর রহমান আরিফ
- মধ্যনগর উপজেলার দক্ষিণ বংশীকুন্ডা ইউনিয়ন ছাত্রলীগের আহ্বায়ক রানা আহমেদ সানি
- ময়মনসিংহ মহানগর যুবলীগ এর নেতা মোঃ ফরিদ আহাম্মেদ সবুজ
- ঝিনাইদহ জেলা যুবলীগ নেতা নূর এ আলম বিপ্লব
- নাগরপুর সদর ইউনিয়ন ছাএলীগের সাবেক যুগ্ম আহবায়ক ও নাগরপুর উপজেলা যুবলীগ নেতা সিয়াম
#সংস্কারের নামে গণ #গ্রেফতারের এইসব প্রহসন ও আইন বহির্ভূত কর্মকাণ্ড বন্ধ করতে হবে।
#MassArrests #AwamiLeague #Bangladesh
ধর্মীয় #সংখ্যালঘুদের এখন ইউনুসের বাংলাদেশে বেঁচে থাকাটাই অপরাধ
যশোরের অভয়নগরের ডহরমসিয়াহাটি গ্রামে যা ঘটেছে, তাকে "#দাঙ্গা" বলা হয় না, তাকে "#সহিংসতা" বলা হয় না, তাকে "#সংঘর্ষ" বলা হয় না—এটা একটা পরিকল্পিত জাতিগত নিধনের নমুনা। মানুষ পুড়েছে, ঘর ভস্ম হয়েছে, দেবালয়ে থাবা দিয়েছে অসুরেরা। এবং হ্যাঁ, এই ঘটনা ঘটেছে মোহাম্মদ ইউনুস নামের এক অবৈধ ক্ষমতাকামী নপুংসকের ছত্রছায়ায়, যার নেতৃত্বে চলছে দেশের ইতিহাসের সবচেয়ে লজ্জাজনক প্রহসনের ‘অ-সরকার’। এই মানুষরূপী ভেকধারীদের লালন-পালন করেছে যাদের হাতে রক্ত, যাদের রাজনীতি #লাশ, আর যাদের ক্ষমতা মানে #সংখ্যালঘুদের আতঙ্ক।
এই #হত্যাকাণ্ডের কেন্দ্রবিন্দুতে ছিল একটি মাছের ঘের, শুনতে হাস্যকর লাগতে পারে, কিন্তু বাস্তবতাটা অনেক ভয়াবহ। ক্ষমতার বেহায়া কাঠামোর নিচে ব্যক্তিগত দ্বন্দ্ব গায়ে জড়ায় ধর্মের পোশাক, তারপর শুরু হয় #সংখ্যালঘুদের কসাইখানা বানানোর মহোৎসব। একদিকে মতুয়া সম্প্রদায়ের বাৎসরিক যজ্ঞ—শান্তির উৎসব, অন্যদিকে কুঠার হাতে #হিংস্র উন্মত্তরা—ঘর, দেবতা, নারী, শিশু, বয়স্ক কেউই রেহাই পায়নি।
এই যে #আগুনে পুড়ল ১৮টি ঘর, যে আগুন চার ঘণ্টা ধরে জ্বলেছে অথচ প্রশাসন এসে পৌঁছাল রাত এগারটার পর, এটাই মোহাম্মদ ইউনুসের প্রশাসনিক কাঠামোর আসল চেহারা। গলাবাজির সময় এদের মগজে উন্নয়নের ঢেউ, কিন্তু #সংখ্যালঘুদের প্রাণের আহ্বানে এদের কানে সাড়া দেয় না বিবেক। কারণ তাদের নেই কোনো বিবেক। তাদের দরকার না নাগরিক, না ন্যায়বিচার—তাদের দরকার রক্তাক্ত একপক্ষীয় রাষ্ট্র যেখানে ভিন্নধর্মীদের অস্তিত্বই হবে অপরাধ।
তরিকুল ইসলাম সরদার ছিলেন বিএনপির কৃষক দলের স্থানীয় সভাপতি। তাকে #হত্যা করা হয়েছে, সন্দেহ নেই। কিন্তু এই হত্যার বিচার না করে পুরো একটি ধর্মীয় সম্প্রদায়ের গ্রামে #আগুন জ্বালিয়ে দেওয়া হবে, #লুটপাট চলবে, নারীদের গহনা, নগদ টাকা ছিনতাই হবে, এবং সেটার প্রতিক্রিয়াও হবে এমন ঠান্ডা, যেন মশা মেরে হাত ধোয়া—এটাই এই #অবৈধ শাসনের আসল রূপ।
এই সরকারের তামাশা হলো, ক্ষতিগ্রস্তদের দিয়ে যাচ্ছে ১৬ পিস টিন, ৩০ কেজি চাল, আর ৬ হাজার টাকার চেক! এদের বোধ হয় মনে পড়ে না, ঘরের মধ্যে ছিল মানুষের শিকড়, বংশের ইতিহাস, ঈশ্বরের মন্দির। এই অনুদান আসলে চুড়ান্ত অপমান—যেমনভাবে কেউ মৃতদেহের পাশে দাঁড়িয়ে ভণ্ড সান্ত্বনা দেয়।
শুধু তাই নয়, #হামলাকারীরা পুলিশকেও রাস্তা দিয়ে যেতে দেয়নি, ফায়ার সার্ভিসের গাড়িও আটকে দেয়। এতে বুঝতে বাকি থাকে না কারা কার ছত্রছায়ায় এমন ভয়ানক #সন্ত্রাস চালিয়েছে। সেনাবাহিনীকে ডেকে আনতে হয়েছে—এই একটি তথ্যই যথেষ্ট বলে দেয়, দেশে আইন বলে কিছু নেই। ইউনুসের শাসন মানে নিখাদ সন্ত্রাস, যেখানে রাষ্ট্র নিজেই মব, বিচার নিজেই আগুন।
তাদের ভাষায়, সংখ্যালঘুরা হলো দ্বিতীয় শ্রেণির নাগরিক। এই জন্যই বারবার তারা টার্গেট হয়—কখনো দুর্গাপূজায়, কখনো জন্মাষ্টমীতে, এবার যজ্ঞে। কারণ এসব ধর্মীয় অনুশীলন এদের চোখে অপরাধ। মতুয়ারা এই দেশে বহুবছর ধরে বাস করছে, তারা ভূমিপুত্র, এ মাটির গন্ধ তাদের চেনা, অথচ এক রাতেই তারা হয়ে গেল উদ্বাস্ত, #আগুনে পোড়া গৃহহীন।
সত্যি কথা হলো, ইউনুসদের কাছে #সংখ্যালঘুর জীবন মানেই কাঁটা ঘায়ে নুন ছিটানো এক অবিরাম যন্ত্রণার নাম। এদের শাসন মানে ভয়, এদের ন্যায়বিচার মানে ভণ্ডামি, আর এদের গণতন্ত্র মানে নিষ্কলুষ এক মিথ্যার স্তুপ।
এই রাষ্ট্রে আজ সংখ্যালঘুরা শুধু "টার্গেট", "ভিকটিম" আর "পরিসংখ্যান"—মানুষ নয়। তাদের আর্তনাদ মিডিয়ার পাতায় একদিনের হেডলাইন হয়, তারপর আবার নীরবতা। কিন্তু এই নীরবতা একদিন বিস্ফোরণ হবে, এই আগুন যারা জ্বালিয়েছে, সেই #আগুনেই একদিন পুড়ে ছাই হবে এই ভণ্ড শাসকগোষ্ঠী।
এই লেখার উদ্দেশ্য সান্ত্বনা নয়, উদ্দেশ্য হলো আরেকটি ভয়ংকর সত্যকে সোজাসাপ্টা ভাষায়, গলাবাজির তোয়াক্কা না করে বলে ফেলা। অভয়নগরের মতুয়া সম্প্রদায়ের গ্রামে যা ঘটেছে, তা ক্ষমার অযোগ্য অপরাধ, এবং এর দায় সরাসরি পড়ে মোহাম্মদ ইউনুস ও তার গ্যাংস্টারসুলভ 'অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের' ঘাড়ে।
ধর্মীয় #সংখ্যালঘুদের বিরুদ্ধে এ #বর্বরতা যেন তাদের কুকুরতুল্য শাসনের প্রতীক হয়ে থাকে—যেখানে মানবতা নেই, বিচার নেই, আছে শুধু ঘৃণা, আগুন, আর রক্ত।
#Bangladesh #BangladeshCrisis #SaveBangladeshiMinorities #YunusMustGo
যশোরের অভয়নগরের ডহরমসিয়াহাটি গ্রামে যা ঘটেছে, তাকে "#দাঙ্গা" বলা হয় না, তাকে "#সহিংসতা" বলা হয় না, তাকে "#সংঘর্ষ" বলা হয় না—এটা একটা পরিকল্পিত জাতিগত নিধনের নমুনা। মানুষ পুড়েছে, ঘর ভস্ম হয়েছে, দেবালয়ে থাবা দিয়েছে অসুরেরা। এবং হ্যাঁ, এই ঘটনা ঘটেছে মোহাম্মদ ইউনুস নামের এক অবৈধ ক্ষমতাকামী নপুংসকের ছত্রছায়ায়, যার নেতৃত্বে চলছে দেশের ইতিহাসের সবচেয়ে লজ্জাজনক প্রহসনের ‘অ-সরকার’। এই মানুষরূপী ভেকধারীদের লালন-পালন করেছে যাদের হাতে রক্ত, যাদের রাজনীতি #লাশ, আর যাদের ক্ষমতা মানে #সংখ্যালঘুদের আতঙ্ক।
এই #হত্যাকাণ্ডের কেন্দ্রবিন্দুতে ছিল একটি মাছের ঘের, শুনতে হাস্যকর লাগতে পারে, কিন্তু বাস্তবতাটা অনেক ভয়াবহ। ক্ষমতার বেহায়া কাঠামোর নিচে ব্যক্তিগত দ্বন্দ্ব গায়ে জড়ায় ধর্মের পোশাক, তারপর শুরু হয় #সংখ্যালঘুদের কসাইখানা বানানোর মহোৎসব। একদিকে মতুয়া সম্প্রদায়ের বাৎসরিক যজ্ঞ—শান্তির উৎসব, অন্যদিকে কুঠার হাতে #হিংস্র উন্মত্তরা—ঘর, দেবতা, নারী, শিশু, বয়স্ক কেউই রেহাই পায়নি।
এই যে #আগুনে পুড়ল ১৮টি ঘর, যে আগুন চার ঘণ্টা ধরে জ্বলেছে অথচ প্রশাসন এসে পৌঁছাল রাত এগারটার পর, এটাই মোহাম্মদ ইউনুসের প্রশাসনিক কাঠামোর আসল চেহারা। গলাবাজির সময় এদের মগজে উন্নয়নের ঢেউ, কিন্তু #সংখ্যালঘুদের প্রাণের আহ্বানে এদের কানে সাড়া দেয় না বিবেক। কারণ তাদের নেই কোনো বিবেক। তাদের দরকার না নাগরিক, না ন্যায়বিচার—তাদের দরকার রক্তাক্ত একপক্ষীয় রাষ্ট্র যেখানে ভিন্নধর্মীদের অস্তিত্বই হবে অপরাধ।
তরিকুল ইসলাম সরদার ছিলেন বিএনপির কৃষক দলের স্থানীয় সভাপতি। তাকে #হত্যা করা হয়েছে, সন্দেহ নেই। কিন্তু এই হত্যার বিচার না করে পুরো একটি ধর্মীয় সম্প্রদায়ের গ্রামে #আগুন জ্বালিয়ে দেওয়া হবে, #লুটপাট চলবে, নারীদের গহনা, নগদ টাকা ছিনতাই হবে, এবং সেটার প্রতিক্রিয়াও হবে এমন ঠান্ডা, যেন মশা মেরে হাত ধোয়া—এটাই এই #অবৈধ শাসনের আসল রূপ।
এই সরকারের তামাশা হলো, ক্ষতিগ্রস্তদের দিয়ে যাচ্ছে ১৬ পিস টিন, ৩০ কেজি চাল, আর ৬ হাজার টাকার চেক! এদের বোধ হয় মনে পড়ে না, ঘরের মধ্যে ছিল মানুষের শিকড়, বংশের ইতিহাস, ঈশ্বরের মন্দির। এই অনুদান আসলে চুড়ান্ত অপমান—যেমনভাবে কেউ মৃতদেহের পাশে দাঁড়িয়ে ভণ্ড সান্ত্বনা দেয়।
শুধু তাই নয়, #হামলাকারীরা পুলিশকেও রাস্তা দিয়ে যেতে দেয়নি, ফায়ার সার্ভিসের গাড়িও আটকে দেয়। এতে বুঝতে বাকি থাকে না কারা কার ছত্রছায়ায় এমন ভয়ানক #সন্ত্রাস চালিয়েছে। সেনাবাহিনীকে ডেকে আনতে হয়েছে—এই একটি তথ্যই যথেষ্ট বলে দেয়, দেশে আইন বলে কিছু নেই। ইউনুসের শাসন মানে নিখাদ সন্ত্রাস, যেখানে রাষ্ট্র নিজেই মব, বিচার নিজেই আগুন।
তাদের ভাষায়, সংখ্যালঘুরা হলো দ্বিতীয় শ্রেণির নাগরিক। এই জন্যই বারবার তারা টার্গেট হয়—কখনো দুর্গাপূজায়, কখনো জন্মাষ্টমীতে, এবার যজ্ঞে। কারণ এসব ধর্মীয় অনুশীলন এদের চোখে অপরাধ। মতুয়ারা এই দেশে বহুবছর ধরে বাস করছে, তারা ভূমিপুত্র, এ মাটির গন্ধ তাদের চেনা, অথচ এক রাতেই তারা হয়ে গেল উদ্বাস্ত, #আগুনে পোড়া গৃহহীন।
সত্যি কথা হলো, ইউনুসদের কাছে #সংখ্যালঘুর জীবন মানেই কাঁটা ঘায়ে নুন ছিটানো এক অবিরাম যন্ত্রণার নাম। এদের শাসন মানে ভয়, এদের ন্যায়বিচার মানে ভণ্ডামি, আর এদের গণতন্ত্র মানে নিষ্কলুষ এক মিথ্যার স্তুপ।
এই রাষ্ট্রে আজ সংখ্যালঘুরা শুধু "টার্গেট", "ভিকটিম" আর "পরিসংখ্যান"—মানুষ নয়। তাদের আর্তনাদ মিডিয়ার পাতায় একদিনের হেডলাইন হয়, তারপর আবার নীরবতা। কিন্তু এই নীরবতা একদিন বিস্ফোরণ হবে, এই আগুন যারা জ্বালিয়েছে, সেই #আগুনেই একদিন পুড়ে ছাই হবে এই ভণ্ড শাসকগোষ্ঠী।
এই লেখার উদ্দেশ্য সান্ত্বনা নয়, উদ্দেশ্য হলো আরেকটি ভয়ংকর সত্যকে সোজাসাপ্টা ভাষায়, গলাবাজির তোয়াক্কা না করে বলে ফেলা। অভয়নগরের মতুয়া সম্প্রদায়ের গ্রামে যা ঘটেছে, তা ক্ষমার অযোগ্য অপরাধ, এবং এর দায় সরাসরি পড়ে মোহাম্মদ ইউনুস ও তার গ্যাংস্টারসুলভ 'অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের' ঘাড়ে।
ধর্মীয় #সংখ্যালঘুদের বিরুদ্ধে এ #বর্বরতা যেন তাদের কুকুরতুল্য শাসনের প্রতীক হয়ে থাকে—যেখানে মানবতা নেই, বিচার নেই, আছে শুধু ঘৃণা, আগুন, আর রক্ত।
#Bangladesh #BangladeshCrisis #SaveBangladeshiMinorities #YunusMustGo
রাজাকার আজহারকে খালাস: মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় কালিমা, জাতির চরম অপমান!
বাংলাদেশের ইতিহাসের এক ঘৃণ্য অধ্যায়ের নাম মুক্তিযুদ্ধকালীন যুদ্ধাপরাধী আজহারুল ইসলাম। প্রায় দেড় হাজার নিরীহ বাঙালিকে হত্যা, গণধর্ষণ ও লুটপাটে নেতৃত্ব দেওয়া এই রাজাকারকে আপিল বিভাগ খালাস দিয়েছেন — যা শুধু মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় থাপ্পড় নয়, বরং পুরো জাতিকে অপমানিত করার সামিল।
এ রায় শুধু ভুল নয়, ভয়ঙ্কর অন্যায়!
একাত্তরের পরাজিত শক্তির দোসররা আজও মাথা তুলে দাঁড়ায় — এ রায় যেন তাদের হাতেই তুলে দেওয়া সাদা সার্টিফিকেট। এটা কি বিচার ব্যবস্থার পরাজয় নয়? এটা কি শহীদদের রক্তের সাথে প্রতারণা নয়?
✊ ঘৃণা জানাই রাজাকারদের!
✊ প্রতিবাদ করি বিচারহীনতার বিরুদ্ধে!
✊ শহীদদের রক্ত কখনো বৃথা যেতে পারে না!
#Bangladesh #WarCriminals #Jamaat #Razakar
বাংলাদেশের ইতিহাসের এক ঘৃণ্য অধ্যায়ের নাম মুক্তিযুদ্ধকালীন যুদ্ধাপরাধী আজহারুল ইসলাম। প্রায় দেড় হাজার নিরীহ বাঙালিকে হত্যা, গণধর্ষণ ও লুটপাটে নেতৃত্ব দেওয়া এই রাজাকারকে আপিল বিভাগ খালাস দিয়েছেন — যা শুধু মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় থাপ্পড় নয়, বরং পুরো জাতিকে অপমানিত করার সামিল।
এ রায় শুধু ভুল নয়, ভয়ঙ্কর অন্যায়!
একাত্তরের পরাজিত শক্তির দোসররা আজও মাথা তুলে দাঁড়ায় — এ রায় যেন তাদের হাতেই তুলে দেওয়া সাদা সার্টিফিকেট। এটা কি বিচার ব্যবস্থার পরাজয় নয়? এটা কি শহীদদের রক্তের সাথে প্রতারণা নয়?
✊ ঘৃণা জানাই রাজাকারদের!
✊ প্রতিবাদ করি বিচারহীনতার বিরুদ্ধে!
✊ শহীদদের রক্ত কখনো বৃথা যেতে পারে না!
#Bangladesh #WarCriminals #Jamaat #Razakar
কুমিল্লা জেলার মুরাদনগর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদকের মৃত্যুতে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের শোক
---
কুমিল্লা জেলার মুরাদনগর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক, কুমিল্লা উত্তর জেলা ছাত্রলীগের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি ও কোম্পানিগঞ্জ বদিউল আলম ডিগ্রি কলেজের সাবেক ভিপি গোলাম সরোয়ার হাসান চিনুর মৃত্যুতে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করছে। একই সাথে মরহুমের বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জ্ঞাপন করছে।
উল্লেখ্য গোলাম সরোয়ার হাসান চিনু ক্যান্সার আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ মে তারিখে নিজ বাসায় ইন্তেকাল করেন ( ইন্না-লিল্লাহি..... রাজিউন)। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৫৬ বছর এবং তিনি স্ত্রী ও ১ছেলেসহ পরিবার-পরিজন, অসংখ্য আত্মীয়-স্বজন, সহকর্মী, গুণগ্রাহী ও শুভানুধ্যায়ী রেখে গেছেন।
প্রেস বিজ্ঞপ্তি
তারিখ: ২৭ মে ২০২৫
---
কুমিল্লা জেলার মুরাদনগর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক, কুমিল্লা উত্তর জেলা ছাত্রলীগের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি ও কোম্পানিগঞ্জ বদিউল আলম ডিগ্রি কলেজের সাবেক ভিপি গোলাম সরোয়ার হাসান চিনুর মৃত্যুতে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করছে। একই সাথে মরহুমের বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জ্ঞাপন করছে।
উল্লেখ্য গোলাম সরোয়ার হাসান চিনু ক্যান্সার আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ মে তারিখে নিজ বাসায় ইন্তেকাল করেন ( ইন্না-লিল্লাহি..... রাজিউন)। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৫৬ বছর এবং তিনি স্ত্রী ও ১ছেলেসহ পরিবার-পরিজন, অসংখ্য আত্মীয়-স্বজন, সহকর্মী, গুণগ্রাহী ও শুভানুধ্যায়ী রেখে গেছেন।
প্রেস বিজ্ঞপ্তি
তারিখ: ২৭ মে ২০২৫
অবৈধ দখলদার ফ্যাসিস্ট ইউনূস সরকার কতৃক প্রণীত নিবর্তনমূলক 'সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ (সংশোধন) -২০২৫' বাতিলের দাবিতে আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানকের বিবৃতি
—-
'সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ (সংশোধন) -২০২৫' বাতিলের দাবি জানিয়ে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক এক বিবৃতি প্রদান করেছেন। বিবৃতিতে তিনি বলেন, সাংবিধানিকভভাবে অবৈধ সরকার জোরপূর্বক রাষ্ট্রক্ষমতা দখল করে একের পর এক কালাকানুন ও অবৈধ অধ্যাদেশ জারি করে চলেছে। যাদের নিজেদের জনগণের ম্যান্ডেট নেই এবং যারা সাংবিধানিকভাবে অবৈধ তারা প্রণীত সকল আইন ও অধ্যাদেশ অবৈধ। এ রকম একটি অবৈধ সরকার কোনো রকম মতামত গ্রহণ না করেই মধ্য রাতে অধ্যাদেশের মাধ্যমে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) বিলুপ্ত করেছে। আবার 'সারকারি চাকরি অধ্যাদেশ (সংশোধন) - ২০২৫' প্রণয়ন করেছে। সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীরা এই অধ্যাদেশ জারি করার আগে থেকেই আন্দোলন করতে ছিল। অথচ যে অধ্যাদেশ তাদের উপরে প্রয়োগ হবে সে সম্পর্কে তাদের মতামত বা দাবি-দাওয়া না শুনে একপাক্ষিকভাবে ফ্যাসিবাদী কায়দায় এই অধ্যাদেশ জারি করা হয়েছে। এই অধ্যাদেশের মাধ্যমে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জনগণের সেবকের পরিবর্তে অপরাধপ্রবণ গোষ্ঠী হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে এবং যেন সেই অপরাধীদের দমন করার জন্যই এই অধ্যাদেশ জারি করা হয়েছে। জনগণের ম্যান্ডেটবিহীন অবৈধ দখলদার গোষ্ঠী সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের প্রতিপক্ষ জ্ঞান করে এই অধ্যাদেশ জারি করেছে। যেটাকে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের পক্ষ থেকে নিবর্তনমূলক বলে অভিহিত করা হয়েছে। এই অধ্যাদেশের ফলে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মতপ্রকাশের জায়গা নেই এবং তাদেরকে উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশনায় শুধু রোবটের মতো কাজ করে যেতে হবে। এভাবে একটা শ্বাসরুদ্ধকর পরিবেশে কাউকে দিয়ে কাজ করালে নিশ্চিতভাবে তার সেরাটা বের করা সম্ভব হবে না। এই অধ্যাদেশের ফলে তারা সভা-সমাবেশ বা কর্মবিরতি দিয়ে প্রতিবাদ কর্মসূচি করতে পারবে না। যা তাদের সাংবিধানিক ও গণতান্ত্রিক অধিকারকে ক্ষুণ্ণ করবে। আবার এটি কার্যকর হলে সবাই অফিসের বসদের অন্যায় আদেশ পালন করতে বাধ্য হবে। আবার সেটা না করলে তারা চাকরি হারানোর ঝুঁকিতে থাকবে। এমতাবস্থায়, বিরোধী মতে বিশ্বাসী কারো জন্য চাকরি করা কঠিন হয়ে যাবে।
বিবৃতিতে তিনি বলেন, এই অবৈধ দখলদারেরা সরকারের মধ্যে পক্ষ-বিপক্ষ খেলে রাষ্ট্রকে একটা চরম হুমকির মুখে ফেলে দিচ্ছে। অবৈধভাবে ক্ষমতা দখলকারীরা শুধু শুদ্ধ মানুষ, দেশের বাকি সবাই খারাপ। এই বয়ান প্রতিষ্ঠা করতে এই সরকারের রাষ্ট্র ও সমাজের সকল পর্যায়ের মানুষকে বিভিন্ন ট্যাগ দেওয়ার চেষ্টা করছে। আমরা দৃঢ়ভাবে বলতে চাই, শুধু এই অবৈধ দখলদার গোষ্ঠী দেশের ভালো নির্ধারণ করতে চাইলে সেটা কখনো সবার জন্য কল্যাণকর হবে না। আমরা সকল শ্রেণি-পেশার মানুষের মতামতের ভিত্তিতে আগামীর বাংলাদেশ গড়ে তুলতে বদ্ধপরিকর।
জয় বাংলা
জয় বঙ্গবন্ধু
বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।
#Bangladesh #BangladeshCrisis
—-
'সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ (সংশোধন) -২০২৫' বাতিলের দাবি জানিয়ে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক এক বিবৃতি প্রদান করেছেন। বিবৃতিতে তিনি বলেন, সাংবিধানিকভভাবে অবৈধ সরকার জোরপূর্বক রাষ্ট্রক্ষমতা দখল করে একের পর এক কালাকানুন ও অবৈধ অধ্যাদেশ জারি করে চলেছে। যাদের নিজেদের জনগণের ম্যান্ডেট নেই এবং যারা সাংবিধানিকভাবে অবৈধ তারা প্রণীত সকল আইন ও অধ্যাদেশ অবৈধ। এ রকম একটি অবৈধ সরকার কোনো রকম মতামত গ্রহণ না করেই মধ্য রাতে অধ্যাদেশের মাধ্যমে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) বিলুপ্ত করেছে। আবার 'সারকারি চাকরি অধ্যাদেশ (সংশোধন) - ২০২৫' প্রণয়ন করেছে। সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীরা এই অধ্যাদেশ জারি করার আগে থেকেই আন্দোলন করতে ছিল। অথচ যে অধ্যাদেশ তাদের উপরে প্রয়োগ হবে সে সম্পর্কে তাদের মতামত বা দাবি-দাওয়া না শুনে একপাক্ষিকভাবে ফ্যাসিবাদী কায়দায় এই অধ্যাদেশ জারি করা হয়েছে। এই অধ্যাদেশের মাধ্যমে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জনগণের সেবকের পরিবর্তে অপরাধপ্রবণ গোষ্ঠী হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে এবং যেন সেই অপরাধীদের দমন করার জন্যই এই অধ্যাদেশ জারি করা হয়েছে। জনগণের ম্যান্ডেটবিহীন অবৈধ দখলদার গোষ্ঠী সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের প্রতিপক্ষ জ্ঞান করে এই অধ্যাদেশ জারি করেছে। যেটাকে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের পক্ষ থেকে নিবর্তনমূলক বলে অভিহিত করা হয়েছে। এই অধ্যাদেশের ফলে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মতপ্রকাশের জায়গা নেই এবং তাদেরকে উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশনায় শুধু রোবটের মতো কাজ করে যেতে হবে। এভাবে একটা শ্বাসরুদ্ধকর পরিবেশে কাউকে দিয়ে কাজ করালে নিশ্চিতভাবে তার সেরাটা বের করা সম্ভব হবে না। এই অধ্যাদেশের ফলে তারা সভা-সমাবেশ বা কর্মবিরতি দিয়ে প্রতিবাদ কর্মসূচি করতে পারবে না। যা তাদের সাংবিধানিক ও গণতান্ত্রিক অধিকারকে ক্ষুণ্ণ করবে। আবার এটি কার্যকর হলে সবাই অফিসের বসদের অন্যায় আদেশ পালন করতে বাধ্য হবে। আবার সেটা না করলে তারা চাকরি হারানোর ঝুঁকিতে থাকবে। এমতাবস্থায়, বিরোধী মতে বিশ্বাসী কারো জন্য চাকরি করা কঠিন হয়ে যাবে।
বিবৃতিতে তিনি বলেন, এই অবৈধ দখলদারেরা সরকারের মধ্যে পক্ষ-বিপক্ষ খেলে রাষ্ট্রকে একটা চরম হুমকির মুখে ফেলে দিচ্ছে। অবৈধভাবে ক্ষমতা দখলকারীরা শুধু শুদ্ধ মানুষ, দেশের বাকি সবাই খারাপ। এই বয়ান প্রতিষ্ঠা করতে এই সরকারের রাষ্ট্র ও সমাজের সকল পর্যায়ের মানুষকে বিভিন্ন ট্যাগ দেওয়ার চেষ্টা করছে। আমরা দৃঢ়ভাবে বলতে চাই, শুধু এই অবৈধ দখলদার গোষ্ঠী দেশের ভালো নির্ধারণ করতে চাইলে সেটা কখনো সবার জন্য কল্যাণকর হবে না। আমরা সকল শ্রেণি-পেশার মানুষের মতামতের ভিত্তিতে আগামীর বাংলাদেশ গড়ে তুলতে বদ্ধপরিকর।
জয় বাংলা
জয় বঙ্গবন্ধু
বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।
#Bangladesh #BangladeshCrisis
মানবতাবিরোধী যুদ্ধাপরাধী এটিএম আজাহারুল ইসলামের খালাসের প্রতিবাদে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের বিবৃতি
——
চিহ্নিত মানবতাবিরোধী যুদ্ধাপরাধী এটিএম আজাহারুল ইসলামকে আপিল বিভাগ খালাস প্রদান করায় সমগ্র বাংলাদেশ স্তম্ভিত। আজকের দিনটি বাংলাদেশের ইতিহাসে চরম কলঙ্কিত অধ্যায় হিসেবে চিহ্নিত হয়ে থাকবে। আমরা বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে ন্যক্কারজনক এই ঘটনার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই। এর মাধ্যমে আবারও প্রমাণিত হলো বিগত বছরের ৫ আগস্টে জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে পরিচালিত নির্বাচিত সরকারকে জোরপূর্বক উৎখাত করেছিল দেশবিরোধী উগ্র-সাম্প্রদায়িক অপশক্তি। আর দেশবিরোধী পাকিস্তানি ভাবধারার প্রধান রাজনৈতিক শক্তি জামাত। সেই কারণে ফ্যাসিস্ট ইউনূস সরকার বিচার বিভাগকে রাজনৈতিক উদ্দেশে ব্যবহার করে জামাতের প্রতি পুরস্কারস্বরূপ চিহ্নিত মানবতাবিরোধী যুদ্ধাপরাধী জামাত নেতা এটিএম আজাহারুল ইসলামকে খালাস প্রদান করেছে। দীর্ঘ বিচারিক প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে সকল সাক্ষ্য-প্রমাণের পূঙ্খানুপুঙ্খ বিবেচনার ভিত্তিতে পরিচালিত হয়েছিল মানবতাবিরোধী যুদ্ধাপরাধীদের বিচার। অথচ আজ বিচার বিভাগকে ব্যবহার করে দেশবিরোধী অপশক্তির প্রতিভূ ফ্যাসিস্ট ইউনূস সকল যুক্তি-তর্ক ও প্রমাণকে ছুঁড়ে ফেলে এই খালাসের রায় দিয়েছে।
আজ বাংলাদেশে বিচারের নামে প্রহসন চলছে। বিচার বিভাগ শুধু স্বেচ্ছাচারী অবৈধ দখলদার সরকারেরই আজ্ঞাবহ নয়, মবসন্ত্রাসের আজ্ঞাবহ। বিচার বিভাগ ন্যায়বিচার বিশুদ্ধ জায়গা হলেও আজ বাংলাদেশে তা সার্কাসে পরিণত হয়েছে। যার কারণে বাংলাদেশ রাষ্ট্রের জন্মের বিরোধিতা করে ইতিহাসের গায়ে কলঙ্ক লেপনকারী মানবতাবিরোধী যুদ্ধাপরাধী খালাস পায়। অন্যদিকে বাংলাদেশের জন্মের ইতিহাসের দায়মোচনের অঙ্গীকার নিয়ে মুক্তিযুদ্ধের বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার রাজনীতির ধারক জননেত্রী শেখ হাসিনাসহ জাতীয় নেতৃবৃন্দদের বিরুদ্ধে এই অবৈধ সরকারের প্রত্যক্ষ প্রযোজনায় মিথ্যা ও প্রহসনমূলক বিচার পরিচালনা করা হচ্ছে। আমরা বিশ্বাস করি, স্বাধীন বাংলাদেশের বাতাসে নিঃশ্বাস গ্রহণ করা দেশপ্রেমিক নাগরিক কখনোই মহান মুক্তিযুদ্ধের প্রতি চরম অবজ্ঞা ও মানবতাবিরোধী যুদ্ধাপরাধীদের প্রতি কোনো সমর্থনকে মেনে নেবে না। আজকে বিচার বিভাগ এটিএম আজাহারুল ইসলামকে খালাস প্রদানের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশে নতুনভাবে পাকিস্তানি ভাবধারার রাজনীতির যে বৈধতা দেওয়ার অপচেষ্টা করা হচ্ছে তাও বরদাস্ত করবে না। একইসাথে আমরা আরও বিশ্বাস করি, দেশপ্রেমিক জনগণ জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে অবিরাম লড়াই-সংগ্রাম চালিয়ে দেশবিরোধী এই অপশক্তিকে প্রতিহত করে মুক্তিযুদ্ধের আকাঙ্ক্ষার বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা করবে, ইনশাল্লাহ।
জয় বাংলা
জয় বঙ্গবন্ধু
বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।
#Bangladesh #WarCrimes
——
চিহ্নিত মানবতাবিরোধী যুদ্ধাপরাধী এটিএম আজাহারুল ইসলামকে আপিল বিভাগ খালাস প্রদান করায় সমগ্র বাংলাদেশ স্তম্ভিত। আজকের দিনটি বাংলাদেশের ইতিহাসে চরম কলঙ্কিত অধ্যায় হিসেবে চিহ্নিত হয়ে থাকবে। আমরা বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে ন্যক্কারজনক এই ঘটনার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই। এর মাধ্যমে আবারও প্রমাণিত হলো বিগত বছরের ৫ আগস্টে জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে পরিচালিত নির্বাচিত সরকারকে জোরপূর্বক উৎখাত করেছিল দেশবিরোধী উগ্র-সাম্প্রদায়িক অপশক্তি। আর দেশবিরোধী পাকিস্তানি ভাবধারার প্রধান রাজনৈতিক শক্তি জামাত। সেই কারণে ফ্যাসিস্ট ইউনূস সরকার বিচার বিভাগকে রাজনৈতিক উদ্দেশে ব্যবহার করে জামাতের প্রতি পুরস্কারস্বরূপ চিহ্নিত মানবতাবিরোধী যুদ্ধাপরাধী জামাত নেতা এটিএম আজাহারুল ইসলামকে খালাস প্রদান করেছে। দীর্ঘ বিচারিক প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে সকল সাক্ষ্য-প্রমাণের পূঙ্খানুপুঙ্খ বিবেচনার ভিত্তিতে পরিচালিত হয়েছিল মানবতাবিরোধী যুদ্ধাপরাধীদের বিচার। অথচ আজ বিচার বিভাগকে ব্যবহার করে দেশবিরোধী অপশক্তির প্রতিভূ ফ্যাসিস্ট ইউনূস সকল যুক্তি-তর্ক ও প্রমাণকে ছুঁড়ে ফেলে এই খালাসের রায় দিয়েছে।
আজ বাংলাদেশে বিচারের নামে প্রহসন চলছে। বিচার বিভাগ শুধু স্বেচ্ছাচারী অবৈধ দখলদার সরকারেরই আজ্ঞাবহ নয়, মবসন্ত্রাসের আজ্ঞাবহ। বিচার বিভাগ ন্যায়বিচার বিশুদ্ধ জায়গা হলেও আজ বাংলাদেশে তা সার্কাসে পরিণত হয়েছে। যার কারণে বাংলাদেশ রাষ্ট্রের জন্মের বিরোধিতা করে ইতিহাসের গায়ে কলঙ্ক লেপনকারী মানবতাবিরোধী যুদ্ধাপরাধী খালাস পায়। অন্যদিকে বাংলাদেশের জন্মের ইতিহাসের দায়মোচনের অঙ্গীকার নিয়ে মুক্তিযুদ্ধের বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার রাজনীতির ধারক জননেত্রী শেখ হাসিনাসহ জাতীয় নেতৃবৃন্দদের বিরুদ্ধে এই অবৈধ সরকারের প্রত্যক্ষ প্রযোজনায় মিথ্যা ও প্রহসনমূলক বিচার পরিচালনা করা হচ্ছে। আমরা বিশ্বাস করি, স্বাধীন বাংলাদেশের বাতাসে নিঃশ্বাস গ্রহণ করা দেশপ্রেমিক নাগরিক কখনোই মহান মুক্তিযুদ্ধের প্রতি চরম অবজ্ঞা ও মানবতাবিরোধী যুদ্ধাপরাধীদের প্রতি কোনো সমর্থনকে মেনে নেবে না। আজকে বিচার বিভাগ এটিএম আজাহারুল ইসলামকে খালাস প্রদানের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশে নতুনভাবে পাকিস্তানি ভাবধারার রাজনীতির যে বৈধতা দেওয়ার অপচেষ্টা করা হচ্ছে তাও বরদাস্ত করবে না। একইসাথে আমরা আরও বিশ্বাস করি, দেশপ্রেমিক জনগণ জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে অবিরাম লড়াই-সংগ্রাম চালিয়ে দেশবিরোধী এই অপশক্তিকে প্রতিহত করে মুক্তিযুদ্ধের আকাঙ্ক্ষার বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা করবে, ইনশাল্লাহ।
জয় বাংলা
জয় বঙ্গবন্ধু
বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।
#Bangladesh #WarCrimes
ইউনুস সরকারের বিচার বিভাগে বেকসুর খালাস পেল রংপুরের কুখ্যাত #রাজাকার ও #জামায়াতে ইসলামের সহ-জেনারেল সেক্রেটারি এটিএম আজহারুল ইসলাম।
৭১-এ যারা পরাজিত হয়েছিল তারাই আজ বাংলাদেশের সরকার
#জামায়াতে ইসলামী নেতা ও ইসলামী ছাত্র সংঘ (বর্তমানে ইসলামী #ছাত্রশিবির) এর রংপুর জেলার তৎকালীন সভাপতি ও রংপুর জেলা আল বদরের সভাপতি এটিএম আজহারের যত যুদ্ধাপরাধ
মার্চ: ১৯৭১ সালের ২৪-২৭ মার্চ ভাসানী (ন্যাপ) নেতা ও রংপুর শহরের আয়কর আইনজীবী এ ওয়াই মাহফুজ আলী ওরফে জররেজ মিয়াসহ ১১ জনকে অপহরণ ও ৩ এপ্রিল রংপুর শহরের দখিগঞ্জ শ্মশানে নিয়ে ব্রাশফায়ার করে #হত্যা
১৬ এপ্রিল: রংপুরের বদরগঞ্জ থানার রেলগুমটি থেকে ধাপপাড়া যাওয়ার পথে দুই পাশের একাধিক গ্রামে #লুটপাট ও #অগ্নিসংযোগ ও ধাপপাড়ায় পৌঁছে মোকসেদপুর গ্রামে গুলি চালিয়ে ১৪ জন নিরীহ, নিরস্ত্র বাঙালিকে #হত্যা
১৭ এপ্রিল: দুপুর ১২টা থেকে ৫টার মধ্যে রংপুরের বদরগঞ্জের ঝাড়ুয়ারবিলের আশেপাশের গ্রামে #হামলা চালিয়ে ১২০০ এর বেশি নিরীহ হিন্দু গ্রামবাসীকে #গুলি চালিয়ে #হত্যা এবং অন্তত দুইশ’ লোককে ধরে অজ্ঞাত স্থানে নিয়ে গিয়ে #হত্যা
৩০ এপ্রিল: রাত ৯টা থেকে ১২টার মধ্যে বদর বাহিনীর সদস্য ও পাকিস্তানি সেনাবাহিনীকে সঙ্গে নিয়ে কারমাইকেল কলেজের চারজন অধ্যাপক ও একজন অধ্যাপকের স্ত্রীকে কলেজ ক্যাম্পাস থেকে অপহরণ করে দমদম ব্রিজের কাছে নিয়ে গুলি করে #হত্যা।
২৬ মার্চ থেকে ১৬ ডিসেম্বর: রংপুর শহর এবং আশেপাশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে মনসুরা খাতুনসহ অসংখ্য নারী এবং মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষের লোকজনকে ধরে এনে টাউন হলে আটকে রেখে #ধর্ষণসহ শারীরিক #নির্যাতন চালানো।
নভেম্বর: রংপুর শহরের গুপ্তপাড়ায় ‘জয় বাংলা’ স্লোগান দেওয়ায় শওকত হোসেন রাঙাকে নির্যাতন, রাঙার ভাই ও ছাত্রলীগের কারমাইকেল কলেজ শাখার ছাত্রলীগ কর্মী রফিকুল হাসান নান্নুকে রংপুর শহরের বেতপট্টি থেকে অপহরণ করে রংপুর কলেজের শহীদ মুসলিম ছাত্রাবাসে নিয়ে #আটক রেখে #নির্যাতন।
#BangladeshCrisis #WarCriminals #Jamaat #Razakar
৭১-এ যারা পরাজিত হয়েছিল তারাই আজ বাংলাদেশের সরকার
#জামায়াতে ইসলামী নেতা ও ইসলামী ছাত্র সংঘ (বর্তমানে ইসলামী #ছাত্রশিবির) এর রংপুর জেলার তৎকালীন সভাপতি ও রংপুর জেলা আল বদরের সভাপতি এটিএম আজহারের যত যুদ্ধাপরাধ
মার্চ: ১৯৭১ সালের ২৪-২৭ মার্চ ভাসানী (ন্যাপ) নেতা ও রংপুর শহরের আয়কর আইনজীবী এ ওয়াই মাহফুজ আলী ওরফে জররেজ মিয়াসহ ১১ জনকে অপহরণ ও ৩ এপ্রিল রংপুর শহরের দখিগঞ্জ শ্মশানে নিয়ে ব্রাশফায়ার করে #হত্যা
১৬ এপ্রিল: রংপুরের বদরগঞ্জ থানার রেলগুমটি থেকে ধাপপাড়া যাওয়ার পথে দুই পাশের একাধিক গ্রামে #লুটপাট ও #অগ্নিসংযোগ ও ধাপপাড়ায় পৌঁছে মোকসেদপুর গ্রামে গুলি চালিয়ে ১৪ জন নিরীহ, নিরস্ত্র বাঙালিকে #হত্যা
১৭ এপ্রিল: দুপুর ১২টা থেকে ৫টার মধ্যে রংপুরের বদরগঞ্জের ঝাড়ুয়ারবিলের আশেপাশের গ্রামে #হামলা চালিয়ে ১২০০ এর বেশি নিরীহ হিন্দু গ্রামবাসীকে #গুলি চালিয়ে #হত্যা এবং অন্তত দুইশ’ লোককে ধরে অজ্ঞাত স্থানে নিয়ে গিয়ে #হত্যা
৩০ এপ্রিল: রাত ৯টা থেকে ১২টার মধ্যে বদর বাহিনীর সদস্য ও পাকিস্তানি সেনাবাহিনীকে সঙ্গে নিয়ে কারমাইকেল কলেজের চারজন অধ্যাপক ও একজন অধ্যাপকের স্ত্রীকে কলেজ ক্যাম্পাস থেকে অপহরণ করে দমদম ব্রিজের কাছে নিয়ে গুলি করে #হত্যা।
২৬ মার্চ থেকে ১৬ ডিসেম্বর: রংপুর শহর এবং আশেপাশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে মনসুরা খাতুনসহ অসংখ্য নারী এবং মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষের লোকজনকে ধরে এনে টাউন হলে আটকে রেখে #ধর্ষণসহ শারীরিক #নির্যাতন চালানো।
নভেম্বর: রংপুর শহরের গুপ্তপাড়ায় ‘জয় বাংলা’ স্লোগান দেওয়ায় শওকত হোসেন রাঙাকে নির্যাতন, রাঙার ভাই ও ছাত্রলীগের কারমাইকেল কলেজ শাখার ছাত্রলীগ কর্মী রফিকুল হাসান নান্নুকে রংপুর শহরের বেতপট্টি থেকে অপহরণ করে রংপুর কলেজের শহীদ মুসলিম ছাত্রাবাসে নিয়ে #আটক রেখে #নির্যাতন।
#BangladeshCrisis #WarCriminals #Jamaat #Razakar
পুলিশের রক্তে সিঁড়ি বানিয়ে ক্ষমতায় বসা ইউনুস সরকার আজো নির্বিকার!
কত মা আজও বুকের মধ্যে সন্তানের ছবি নিয়ে ঘুমিয়ে পড়েন — যে ছেলে একদিন বলেছিল "মা, সন্ধ্যায় ফিরব",
কিন্তু আর ফেরেনি।
কত বোনের সিঁথি আজ খালি — চোখের জলে ভেসে গেছে সিঁদুর।
কত বোনের জায়নামাজ চোখের জলে ভিজে গেছে।
তারা আজও কাঁদে সেই রক্তমাখা ইউনিফর্ম হাতে —
হাহাকার করে শুধু একটাই প্রশ্ন: "আমরা কি ভুলে যাবো?"
কেউ আগুনে পুড়ে অঙ্গার হয়েছে,
কেউ এমনভাবে ক্ষতবিক্ষত — চেনার মতোও না।
মাথাহীন দেহ, পরিচয়হীন লাশ —
আর কতজনের দাফন হয়েছে শুধু নম্বর দিয়ে!
কিন্তু এই #ফ্যাসিস্ট ইউনুস সরকার আজও নীরব।
এই নীরবতা কেবল ব্যর্থতার নয় —
এটা একটি মেটিকুলাস প্ল্যান।
সরকার নিজেদের গোপন জঙ্গি বাহিনী দিয়ে পরিকল্পিতভাবে ছাত্রদের #হত্যা করেছে,
তারপর সেই দায় ঠেলে দিয়েছে পুলিশের ঘাড়ে।
ফলত রাস্তায় সাধারণ ছাত্র-জনতা পুলিশের উপর ক্ষুব্ধ —
আর সেই ক্ষোভকে অস্ত্র বানিয়ে,
পুলিশদের নির্বিচারে #হত্যা করা হয়েছে।
চলছে #মব অ্যাটাক, হেনস্থা, অপমান।
আর যারা এখনো বেঁচে আছে —
তারা প্রতিদিন শাস্তি ভোগ করছে এমন এক অপরাধের,
যা তারা কখনো করেনি।
#BangladeshCrisis #YunusMustGo
কত মা আজও বুকের মধ্যে সন্তানের ছবি নিয়ে ঘুমিয়ে পড়েন — যে ছেলে একদিন বলেছিল "মা, সন্ধ্যায় ফিরব",
কিন্তু আর ফেরেনি।
কত বোনের সিঁথি আজ খালি — চোখের জলে ভেসে গেছে সিঁদুর।
কত বোনের জায়নামাজ চোখের জলে ভিজে গেছে।
তারা আজও কাঁদে সেই রক্তমাখা ইউনিফর্ম হাতে —
হাহাকার করে শুধু একটাই প্রশ্ন: "আমরা কি ভুলে যাবো?"
কেউ আগুনে পুড়ে অঙ্গার হয়েছে,
কেউ এমনভাবে ক্ষতবিক্ষত — চেনার মতোও না।
মাথাহীন দেহ, পরিচয়হীন লাশ —
আর কতজনের দাফন হয়েছে শুধু নম্বর দিয়ে!
কিন্তু এই #ফ্যাসিস্ট ইউনুস সরকার আজও নীরব।
এই নীরবতা কেবল ব্যর্থতার নয় —
এটা একটি মেটিকুলাস প্ল্যান।
সরকার নিজেদের গোপন জঙ্গি বাহিনী দিয়ে পরিকল্পিতভাবে ছাত্রদের #হত্যা করেছে,
তারপর সেই দায় ঠেলে দিয়েছে পুলিশের ঘাড়ে।
ফলত রাস্তায় সাধারণ ছাত্র-জনতা পুলিশের উপর ক্ষুব্ধ —
আর সেই ক্ষোভকে অস্ত্র বানিয়ে,
পুলিশদের নির্বিচারে #হত্যা করা হয়েছে।
চলছে #মব অ্যাটাক, হেনস্থা, অপমান।
আর যারা এখনো বেঁচে আছে —
তারা প্রতিদিন শাস্তি ভোগ করছে এমন এক অপরাধের,
যা তারা কখনো করেনি।
#BangladeshCrisis #YunusMustGo