দেশের স্বাধীনতার নেতৃত্ব দানকারী দলের কার্যক্রম নিষিদ্ধকরণকে মৌলিক স্বাধীনতা লঙ্ঘন উল্লেখ করে হিউম্যান রাইটস ওয়াচের প্রতিবেদন
#humanrights #HumanRightsWatch #Bangladesh
#humanrights #HumanRightsWatch #Bangladesh
ইউনূসের পদত্যাগ নয়, এনসিপির লক্ষ্য সহানুভূতি পাওয়া !
https://www.youtube.com/watch?v=QwwiB9dIiGc
#YunusMustGo
https://www.youtube.com/watch?v=QwwiB9dIiGc
#YunusMustGo
YouTube
রেসকিউ মিশনে দুই ধাপের পরিকল্পনা ! ইউনূসের পদত্যাগ নয়, এনসিপির লক্ষ্য সহানুভূতি পাওয়া ! Yunus, NCP
রেসকিউ মিশনে দুই ধাপের পরিকল্পনা ! ইউনূসের পদত্যাগ নয়, এনসিপির লক্ষ্য সহানুভূতি পাওয়া ! Yunus, NCP
রেসকিউ মিশনে দুই ধাপের পরিকল্পনা,
ইউনূসের পদত্যাগ নয় এনসিপির লক্ষ্য সহানুভূতি পাওয়া,
এনসিপি,
ইউনূস,
জাতীয় নাগরিক পার্টি,
সেনাপ্রধান,
জেনারেল ওয়াকার…
রেসকিউ মিশনে দুই ধাপের পরিকল্পনা,
ইউনূসের পদত্যাগ নয় এনসিপির লক্ষ্য সহানুভূতি পাওয়া,
এনসিপি,
ইউনূস,
জাতীয় নাগরিক পার্টি,
সেনাপ্রধান,
জেনারেল ওয়াকার…
স্কুল-কলেজে শিক্ষার্থীদের শপথে বঙ্গবন্ধু ও মুক্তিযুদ্ধ বাদ এবং পাঠ্যপুস্তকে মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস বিকৃতির অপতৎপরতা বিরুদ্ধে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ
----
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ গভীর উদ্বেগের সঙ্গে লক্ষ করছে যে, অগণতান্ত্রিক ও সাংবিধানিকভাবে অবৈধ ফ্যাসিস্ট ইউনূস গংরা রাষ্ট্রক্ষমতা দখলের পর থেকে মহান মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে অর্জিত স্বাধীনতার মূল্যবোধের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছে। তারা রাষ্ট্র ও সমাজের সকল পর্যায় থেকে সুমহান মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস ও জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সকল স্মৃতিচিহ্ন মুছে ফেলার অপতৎপরতা চালাচ্ছে। মুক্তিযুদ্ধের রণধ্বনি 'জয় বাংলা' জাতীয় স্লোগান নিষিদ্ধ করা হয়েছে। দেশের যততত্র দেশমাতৃকার শ্রেষ্ঠ সন্তান বীর মুক্তিযোদ্ধাদের লাঞ্চিত ও অপমানিত করা হচ্ছে। দখলদার এই সরকার ফ্যাসিবাদী কায়দায় জনগণের আকাঙ্ক্ষাকে দমন-পীড়ন করে নিজেদের মনগড়া মত চাপিয়ে দিচ্ছে। এরই ধারাবাহিকতায় স্কুল-কলেজে শিক্ষার্থীদের শপথ বদলে ফেলেছে, বাদ দেওয়া মুক্তিযুদ্ধ, বঙ্গবন্ধু ও অসাম্প্রদায়িক চেতনা। আবার পাঠ্যপুস্তকে মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস বিকৃতি করার অপচেষ্টা করছে। মুক্তিযুদ্ধের সংজ্ঞায়নে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান যে স্বাধীনতার ঘোষণা করেছিলেন, সেই অংশ বাদ দেওয়া হয়েছে। আর চিহ্নিত স্বাধীনতাবিরোধীদের কর্মকাণ্ড ও রাজনৈতিক পরিচয় হাল্কা করা হয়েছে। এটা বাংলাদেশ রাষ্ট্রের ভিত্তিমূলে আঘাত। যা অত্যন্ত গর্হিত কাজ এবং জাতি হিসেবে আমাদের জন্য লজ্জার। আমরা অবৈধ দখলদার ফ্যাসিস্ট ইউনূস সরকারের সুমহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনাবিরোধী সকল অপতৎপরতার বিরুদ্ধে তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি।
বাঙালির হাজার বছরের ইতিহাসে শ্রেষ্ঠতম অর্জন হলো স্বাধীনতা। আর সর্বশ্রেষ্ঠ ঘটনা ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধ। বাঙালি জাতির সম্মিলিত প্রয়াস ও অবিভাজিত বোধের প্রতীক ত্রিশ লাখ শহিদের প্রাণের বিনিময়ে অর্জিত এই স্বাধীনতা। মহান মুক্তিযুদ্ধ আমাদের সত্তা ও অস্তিত্ব। এর ইতিহাস বিকৃত হলে আমাদের সত্তা ও অস্তিত্ব খণ্ডিত হয়ে যাবে। যা আমরা হতে দিতে পারি না। বাংলাদেশের জনগণের অখণ্ড বোধ ও মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা অটুট রাখতে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ স্বাধীনতাবিরোধী শক্তির বিরুদ্ধে শেষ রক্তবিন্দু দিয়ে লড়াই চালিয়ে যাবে। আমরা মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী দেশপ্রেমিক জনগণকে এই অপতৎপরতার বিরুদ্ধে রখে দাঁড়ানোর আহ্বান জানাই।
জয় বাংলা
জয় বঙ্গবন্ধু
বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।
প্রেস বিজ্ঞপ্তি
তারিখ: ২২ মে ২০২৫
#AwamiLeague #BangladeshUnderFascism #Bangladesh #BangladeshCrisis
----
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ গভীর উদ্বেগের সঙ্গে লক্ষ করছে যে, অগণতান্ত্রিক ও সাংবিধানিকভাবে অবৈধ ফ্যাসিস্ট ইউনূস গংরা রাষ্ট্রক্ষমতা দখলের পর থেকে মহান মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে অর্জিত স্বাধীনতার মূল্যবোধের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছে। তারা রাষ্ট্র ও সমাজের সকল পর্যায় থেকে সুমহান মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস ও জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সকল স্মৃতিচিহ্ন মুছে ফেলার অপতৎপরতা চালাচ্ছে। মুক্তিযুদ্ধের রণধ্বনি 'জয় বাংলা' জাতীয় স্লোগান নিষিদ্ধ করা হয়েছে। দেশের যততত্র দেশমাতৃকার শ্রেষ্ঠ সন্তান বীর মুক্তিযোদ্ধাদের লাঞ্চিত ও অপমানিত করা হচ্ছে। দখলদার এই সরকার ফ্যাসিবাদী কায়দায় জনগণের আকাঙ্ক্ষাকে দমন-পীড়ন করে নিজেদের মনগড়া মত চাপিয়ে দিচ্ছে। এরই ধারাবাহিকতায় স্কুল-কলেজে শিক্ষার্থীদের শপথ বদলে ফেলেছে, বাদ দেওয়া মুক্তিযুদ্ধ, বঙ্গবন্ধু ও অসাম্প্রদায়িক চেতনা। আবার পাঠ্যপুস্তকে মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস বিকৃতি করার অপচেষ্টা করছে। মুক্তিযুদ্ধের সংজ্ঞায়নে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান যে স্বাধীনতার ঘোষণা করেছিলেন, সেই অংশ বাদ দেওয়া হয়েছে। আর চিহ্নিত স্বাধীনতাবিরোধীদের কর্মকাণ্ড ও রাজনৈতিক পরিচয় হাল্কা করা হয়েছে। এটা বাংলাদেশ রাষ্ট্রের ভিত্তিমূলে আঘাত। যা অত্যন্ত গর্হিত কাজ এবং জাতি হিসেবে আমাদের জন্য লজ্জার। আমরা অবৈধ দখলদার ফ্যাসিস্ট ইউনূস সরকারের সুমহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনাবিরোধী সকল অপতৎপরতার বিরুদ্ধে তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি।
বাঙালির হাজার বছরের ইতিহাসে শ্রেষ্ঠতম অর্জন হলো স্বাধীনতা। আর সর্বশ্রেষ্ঠ ঘটনা ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধ। বাঙালি জাতির সম্মিলিত প্রয়াস ও অবিভাজিত বোধের প্রতীক ত্রিশ লাখ শহিদের প্রাণের বিনিময়ে অর্জিত এই স্বাধীনতা। মহান মুক্তিযুদ্ধ আমাদের সত্তা ও অস্তিত্ব। এর ইতিহাস বিকৃত হলে আমাদের সত্তা ও অস্তিত্ব খণ্ডিত হয়ে যাবে। যা আমরা হতে দিতে পারি না। বাংলাদেশের জনগণের অখণ্ড বোধ ও মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা অটুট রাখতে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ স্বাধীনতাবিরোধী শক্তির বিরুদ্ধে শেষ রক্তবিন্দু দিয়ে লড়াই চালিয়ে যাবে। আমরা মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী দেশপ্রেমিক জনগণকে এই অপতৎপরতার বিরুদ্ধে রখে দাঁড়ানোর আহ্বান জানাই।
জয় বাংলা
জয় বঙ্গবন্ধু
বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।
প্রেস বিজ্ঞপ্তি
তারিখ: ২২ মে ২০২৫
#AwamiLeague #BangladeshUnderFascism #Bangladesh #BangladeshCrisis
ক্ষমতার নগ্ন অপপ্রয়োগঃ টাকা না দেওয়ায় লাখাই থানা যুবলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক ফজল উদ্দিন ইমনকে ধাওয়া দিয়ে হত্যা
---
হবিগঞ্জের লাখাই থানার ওসির নেতৃত্বে এসআই আক্তারসহ পুলিশ সদস্যরা লাখাই থানা যুবলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক ফজল উদ্দিন ইমন-কে উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে ধাওয়া দেয়। এতে ফজল উদ্দিন ইমন স্ট্রোক করে মারা যান। এ হত্যাকান্ডের দায় একমাত্র জড়িত পুলিশ সদস্যদের।
তথ্যসূত্রে জানা যায়, পুলিশ ফজল উদ্দিন ইমনকে জানায়- টাকা দিলে তাকে গ্রেফতার করা হবে না। কিন্তু পুলিশ নির্ধারিত সময়ের মধ্যে টাকা না পেলে তাকে ধরতে আটক করতে যায় এবং ফলশ্রুতিতে এই হত্যাকাণ্ডের ঘটনাটি ঘটে। এটি পুলিশের একটি স্পষ্ট চাঁদাবাজি এবং ক্ষমতার নগ্ন অপব্যবহার।
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ও সহযোগী অঙ্গসংগঠন গুলোর নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে পুলিশদের লেলিয়ে দিয়ে ইউনূদ গং শুধু ক্ষমতার অপপ্রয়োগই করছে না বরং এ ধরনের হিংস্র দমনীতি দেশে মানবাধিকার পরিস্থিতির চরম বিপর্যয় ঘটিয়েছে।
---
হবিগঞ্জের লাখাই থানার ওসির নেতৃত্বে এসআই আক্তারসহ পুলিশ সদস্যরা লাখাই থানা যুবলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক ফজল উদ্দিন ইমন-কে উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে ধাওয়া দেয়। এতে ফজল উদ্দিন ইমন স্ট্রোক করে মারা যান। এ হত্যাকান্ডের দায় একমাত্র জড়িত পুলিশ সদস্যদের।
তথ্যসূত্রে জানা যায়, পুলিশ ফজল উদ্দিন ইমনকে জানায়- টাকা দিলে তাকে গ্রেফতার করা হবে না। কিন্তু পুলিশ নির্ধারিত সময়ের মধ্যে টাকা না পেলে তাকে ধরতে আটক করতে যায় এবং ফলশ্রুতিতে এই হত্যাকাণ্ডের ঘটনাটি ঘটে। এটি পুলিশের একটি স্পষ্ট চাঁদাবাজি এবং ক্ষমতার নগ্ন অপব্যবহার।
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ও সহযোগী অঙ্গসংগঠন গুলোর নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে পুলিশদের লেলিয়ে দিয়ে ইউনূদ গং শুধু ক্ষমতার অপপ্রয়োগই করছে না বরং এ ধরনের হিংস্র দমনীতি দেশে মানবাধিকার পরিস্থিতির চরম বিপর্যয় ঘটিয়েছে।
Bangladesh Awami League Strongly Condemns and Protests the Omission of Bangabandhu and the Liberation War from Student Oaths and the Distortion of Liberation War History in Textbooks
https://x.com/albd1971/status/1925631269494251663
https://x.com/albd1971/status/1925631269494251663
How Were Mass Cases Filed Across Bangladesh?
Deutsche Welle Bangla Uncovers the Details
👉https://x.com/albd1971/status/1925669270316368271
Deutsche Welle Bangla Uncovers the Details
👉https://x.com/albd1971/status/1925669270316368271
X (formerly Twitter)
Bangladesh Awami League (@albd1971) on X
How Were Mass Cases Filed Across Bangladesh?
Deutsche Welle Bangla Uncovers the Details
The Scale of the Cases
According to data provided by the Police Headquarters, since August 5, a total of 1,499 cases have been filed across the country. These cases…
Deutsche Welle Bangla Uncovers the Details
The Scale of the Cases
According to data provided by the Police Headquarters, since August 5, a total of 1,499 cases have been filed across the country. These cases…
গণতন্ত্র ও #অবৈধ সুদি ইউনুসের দেশব্যাপী #সন্ত্রাস-চক্রান্তের বিরুদ্ধে আওয়ামী লীগের ঘোষিত শান্তিপূর্ণ কর্মসূচিতে র্যাব -পুলিশের বেআইনি আগ্রাসন
#অবৈধ সরকারের নির্দেশে বিভিন্ন জেলায় #মামলা ছাড়া ও মিথ্যা #মামলায় অন্যায়ভাবে #আটক হয়েছেন-
- ফুলছড়ি উপজেলার কঞ্চিপাড়া ইউপি চেয়ারম্যান সোহেল রানা সালু
- উড়িয়া ইউপি চেয়ারম্যান কামাল পাশা
- গজারিয়া ইউপি চেয়ারম্যান খোরশেস আলম খুশু
- ফুলছড়ি ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুল হান্নান
- এরেন্ডাবাড়ী ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুল মান্নান
- ফজলুপুর ইউপি চেয়ারম্যান আনছার আলী মণ্ডল
- চট্টগ্রাম সরকারি কমার্স কলেজ এর ছাত্রলীগ নেতা, ফয়জুল আকবর চৌধুরী
- নরসিংদী জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সিনিয়র সহ-সভাপতি আমজাদ হোসেন আঙ্গুর মোল্লা
- বংশাল থানার ৩৩ নং ওয়ার্ড যুবলীগের যুগ্ন-সাধারন সম্পাদক ফয়সাল হোসেন দিপু
#সংস্কারের নামে গণ #গ্রেফতারের এইসব প্রহসন ও আইন বহির্ভূত কর্মকাণ্ড বন্ধ করতে হবে।
#MassArrests #AwamiLeague #Bangladesh
#অবৈধ সরকারের নির্দেশে বিভিন্ন জেলায় #মামলা ছাড়া ও মিথ্যা #মামলায় অন্যায়ভাবে #আটক হয়েছেন-
- ফুলছড়ি উপজেলার কঞ্চিপাড়া ইউপি চেয়ারম্যান সোহেল রানা সালু
- উড়িয়া ইউপি চেয়ারম্যান কামাল পাশা
- গজারিয়া ইউপি চেয়ারম্যান খোরশেস আলম খুশু
- ফুলছড়ি ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুল হান্নান
- এরেন্ডাবাড়ী ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুল মান্নান
- ফজলুপুর ইউপি চেয়ারম্যান আনছার আলী মণ্ডল
- চট্টগ্রাম সরকারি কমার্স কলেজ এর ছাত্রলীগ নেতা, ফয়জুল আকবর চৌধুরী
- নরসিংদী জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সিনিয়র সহ-সভাপতি আমজাদ হোসেন আঙ্গুর মোল্লা
- বংশাল থানার ৩৩ নং ওয়ার্ড যুবলীগের যুগ্ন-সাধারন সম্পাদক ফয়সাল হোসেন দিপু
#সংস্কারের নামে গণ #গ্রেফতারের এইসব প্রহসন ও আইন বহির্ভূত কর্মকাণ্ড বন্ধ করতে হবে।
#MassArrests #AwamiLeague #Bangladesh
📷 ভোলা জেলার লালমোহন উপজেলার রমগঞ্জ ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের মেম্বার মোঃ নোয়াব বিএনপি-জামায়াতের পরিকল্পিত হামলার শিকার হয়েছেন
---
লালমোহন উপজেলা অডিটোরিয়ামে অনুষ্ঠিত সকল ইউনিয়ন পরিষদের মাসিক সমন্বয় সভায় অংশ নিতে যাওয়ার সময়, উপজেলা গেটের সামনে ওঁৎ পেতে থাকা মেজর হাফিজের নেতৃত্বাধীন বিএনপি সন্ত্রাসী বাহিনী তার উপর নারকীয় হামলা চালায়।
বিএনপি আবারও প্রমাণ করলো, তারা গণতন্ত্রের শত্রু! সোজা পথে না পারলে, পঙ্গু করে দাও—এটাই মেজর হাফিজের ফর্মুলা!
সন্ত্রাস দিয়ে আওয়ামী লীগকে দমন করা যাবে না, এবার রাজপথে জবাব দেবে আওয়ামী লীগ
---
লালমোহন উপজেলা অডিটোরিয়ামে অনুষ্ঠিত সকল ইউনিয়ন পরিষদের মাসিক সমন্বয় সভায় অংশ নিতে যাওয়ার সময়, উপজেলা গেটের সামনে ওঁৎ পেতে থাকা মেজর হাফিজের নেতৃত্বাধীন বিএনপি সন্ত্রাসী বাহিনী তার উপর নারকীয় হামলা চালায়।
বিএনপি আবারও প্রমাণ করলো, তারা গণতন্ত্রের শত্রু! সোজা পথে না পারলে, পঙ্গু করে দাও—এটাই মেজর হাফিজের ফর্মুলা!
সন্ত্রাস দিয়ে আওয়ামী লীগকে দমন করা যাবে না, এবার রাজপথে জবাব দেবে আওয়ামী লীগ
মুক্তিযুদ্ধ ও জাতির ইতিহাস অন্যায় ভাবে মুছে দিয়ে সাম্প্রদায়িকতা ছড়িয়ে দিয়ে শিশুদের দেশপ্রেমে উদ্ভুদ্ধ করার মাস্টারপ্ল্যান পাকিস্তানপন্থী সরকারের!
----
প্রাত্যহিক সমাবেশের শপথ বাক্য পাঠ থেকে মুক্তিযুদ্ধ, শেখ মুজিবুর রহমান, শহীদদের রক্ত বৃথা যেতে দিবো না, অসাম্প্রদায়িক চেতনা বাদ দেওয়ার প্রস্তাবনা শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের। যুক্ত হয়েছে 'অন্যায় ও দুর্নীতি করবো না' এবং 'অন্যায় ও দুর্নীতিকে প্রশ্রয় দিবো না' - বাক্য দুটি।
বাংলাদেশের উত্থানের ইতিহাস মুক্তিযুদ্ধ, সে যুদ্ধের ডাক দিয়েছিলেন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু। এসব অস্বীকার করে মুক্তিযুদ্ধের শহীদদের রক্তের সাথে বেঈমানী করে পাকিস্তানী এজেন্ডা বাস্তবায়নের উদ্যোগ নিয়েছে। অন্যায়ভাবে শপথ বাক্য থেকে সড়ানো হয়েছে অসাম্প্রদায়িক চেতনাও। ইউনূসের এসব জামাতি ভাইদের পর্দার আড়ালের ষড়যন্ত্র দেশের মানুষ বুঝে, ওরা এখনো মুক্তিযুদ্ধকে তিরষ্কার করেই যাচ্ছে৷
বাংলাদেশের জনগণ মুক্তিযুদ্ধকে অমান্য করা এই চাপিয়ে দেয়া শপথ বাক্য মানবে না৷ এই দেশকে গোলাম আযমের বাংলা হতে দেওয়া চলবে না।
----
প্রাত্যহিক সমাবেশের শপথ বাক্য পাঠ থেকে মুক্তিযুদ্ধ, শেখ মুজিবুর রহমান, শহীদদের রক্ত বৃথা যেতে দিবো না, অসাম্প্রদায়িক চেতনা বাদ দেওয়ার প্রস্তাবনা শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের। যুক্ত হয়েছে 'অন্যায় ও দুর্নীতি করবো না' এবং 'অন্যায় ও দুর্নীতিকে প্রশ্রয় দিবো না' - বাক্য দুটি।
বাংলাদেশের উত্থানের ইতিহাস মুক্তিযুদ্ধ, সে যুদ্ধের ডাক দিয়েছিলেন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু। এসব অস্বীকার করে মুক্তিযুদ্ধের শহীদদের রক্তের সাথে বেঈমানী করে পাকিস্তানী এজেন্ডা বাস্তবায়নের উদ্যোগ নিয়েছে। অন্যায়ভাবে শপথ বাক্য থেকে সড়ানো হয়েছে অসাম্প্রদায়িক চেতনাও। ইউনূসের এসব জামাতি ভাইদের পর্দার আড়ালের ষড়যন্ত্র দেশের মানুষ বুঝে, ওরা এখনো মুক্তিযুদ্ধকে তিরষ্কার করেই যাচ্ছে৷
বাংলাদেশের জনগণ মুক্তিযুদ্ধকে অমান্য করা এই চাপিয়ে দেয়া শপথ বাক্য মানবে না৷ এই দেশকে গোলাম আযমের বাংলা হতে দেওয়া চলবে না।
মানবিক করিডোর: আধুনিক ঔপনিবেশিকতার রূপান্তর বাংলাদেশে
-----
মানবিক করিডোর নামে যা করা হচ্ছে তা বাংলাদেশের জন্য কেন বিপদজনক
বর্তমান বিশ্ব রাজনীতিতে বিভিন্ন দেশে “মানবিক করিডর” নামে এমন এক কৌশল প্রচলিত হচ্ছে, যার মাধ্যমে একটি দেশের গুরুত্বপূর্ণ ভূখণ্ডের নির্দিষ্ট অংশ বিদেশি সামরিক ও বাণিজ্যিক শক্তির নিয়ন্ত্রণে চলে যায়। বাংলাদেশেও এই মানবিক করিডর প্রকল্পের নামে এক মারাত্মক জাতীয় সংকট সৃষ্টি হচ্ছে, যা দেশের সার্বভৌমত্ব, নিরাপত্তা এবং অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতার জন্য গভীর হুমকি হিসেবে দাঁড়িয়েছে।
সার্বভৌমত্বের সরাসরি লঙ্ঘন
মানবিক করিডরের মাধ্যমে দেশের সীমান্তবর্তী বা গুরুত্বপূর্ণ এলাকা এমনভাবে বিদেশি শক্তির জন্য উন্মুক্ত করা হচ্ছে, যা জাতীয় সার্বভৌমত্বের সঙ্গে আপস। এটি বাংলাদেশকে একটি অবাঞ্ছিত পরাধীন অবস্থায় ঠেলে দিচ্ছে, যেখানে দেশের অভ্যন্তরীণ নীতি ও সিদ্ধান্ত প্রভাবিত হবে বহিরাগত শক্তির দ্বারা। এর ফলে:
দেশের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা দুর্বল হবে,
কৌশলগত এলাকা বিদেশি সেনাদের হাতে পড়ে যাবে,এবং জাতীয় নিরাপত্তার চরম হুমকি সৃষ্টি হবে।
অর্থনৈতিক ও সামাজিক প্রভাব
মানবিক করিডর প্রকল্পের আওতায় উন্মুক্ত হওয়া এলাকা নিয়ে বিদেশি বিনিয়োগ বাড়ানোর কথা বলা হলেও, বাস্তবে এটি স্থানীয় জনগণের জীবিকা ও জমিজমার অধিকার হরণে নিয়ে আসছে। পরিবেশ ও সামাজিক বিন্যাসের উপর নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে, যার ফলে:
স্থানীয় কৃষক ও মৎসজীবী জনগণ তাদের ঐতিহ্যবাহী জীবনযাত্রা হারাচ্ছে,জমি দখল ও জায়গা সঙ্কুচিত হওয়ার কারণে স্থানীয় বেকারত্ব বৃদ্ধি পাচ্ছে,
এবং সামাজিক অস্থিরতা তৈরি হচ্ছে।
নিরাপত্তা হুমকি ও সামরিক উত্তেজনা
মানবিক করিডর হিসেবে বিদেশি সামরিক শক্তির উপস্থিতি বাংলাদেশের প্রতিবেশী দেশগুলোর সঙ্গে দ্বন্দ্বের আশঙ্কা বাড়াচ্ছে। এটি দক্ষিণ এশিয়ার নিরাপত্তা স্থিতিশীলতা বিঘ্নিত করতে পারে। বিশেষ করে, করিডরের কারণে:কৌশলগত ভূখণ্ড বিদেশি সামরিক হস্তক্ষেপের জন্য উন্মুক্ত হচ্ছে,
সামরিক ঘাঁটি ও নজরদারি কেন্দ্র প্রতিষ্ঠিত হচ্ছে,
এবং বাংলাদেশ ভূ-রাজনৈতিক উত্তেজনার মুখে পড়ছে।
দেশের রাজনৈতিক স্বাধীকারের ওপর প্রভাব
এই প্রকল্প বাস্তবায়নে সরকারের স্বৈরাচারী ব্যবস্থাপনা ও দুর্নীতির প্রভাব লক্ষ্যণীয়। মানবিক করিডরের নামে নেওয়া সিদ্ধান্তগুলো সাধারণ মানুষের মতামত বা আইনসভায় যথাযথ আলোচনার বাইরে গড়ে উঠছে। এতে:
গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠান দুর্বল হচ্ছে,
বিরোধী মতনিরোধ বাড়ছে,
এবং দেশের শাসন ব্যবস্থায় স্বচ্ছতা হারাচ্ছে
করিডোর নয়, করাল ছায়া
‘মানবিক করিডোর’ নামের এই পরিকল্পনা আদতে বাংলাদেশের ভূখণ্ড, সম্পদ, রাজনৈতিক নিয়ন্ত্রণ ও নিরাপত্তা কাঠামোর ওপর একটি বহুমাত্রিক আক্রমণ। এটি যদি জনগণের প্রতিরোধ ও জবাবদিহিমূলক প্রক্রিয়ার মাধ্যমে থামানো না যায়, তবে অদূর ভবিষ্যতে বাংলাদেশ শুধু ভূগোলগত স্বাধীনতা নয়, রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক পরাধীনতার এক নতুন যুগে প্রবেশ করবে।
সাখাওয়াত হোসেন
মার্কিন প্রবাসী বাঙালি ব্যবসায়ী
প্রাথমিক সদস্য বাংলাদেশ আওয়ামী।
সাবেক ছাত্রলীগ নেতা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।
-----
মানবিক করিডোর নামে যা করা হচ্ছে তা বাংলাদেশের জন্য কেন বিপদজনক
বর্তমান বিশ্ব রাজনীতিতে বিভিন্ন দেশে “মানবিক করিডর” নামে এমন এক কৌশল প্রচলিত হচ্ছে, যার মাধ্যমে একটি দেশের গুরুত্বপূর্ণ ভূখণ্ডের নির্দিষ্ট অংশ বিদেশি সামরিক ও বাণিজ্যিক শক্তির নিয়ন্ত্রণে চলে যায়। বাংলাদেশেও এই মানবিক করিডর প্রকল্পের নামে এক মারাত্মক জাতীয় সংকট সৃষ্টি হচ্ছে, যা দেশের সার্বভৌমত্ব, নিরাপত্তা এবং অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতার জন্য গভীর হুমকি হিসেবে দাঁড়িয়েছে।
সার্বভৌমত্বের সরাসরি লঙ্ঘন
মানবিক করিডরের মাধ্যমে দেশের সীমান্তবর্তী বা গুরুত্বপূর্ণ এলাকা এমনভাবে বিদেশি শক্তির জন্য উন্মুক্ত করা হচ্ছে, যা জাতীয় সার্বভৌমত্বের সঙ্গে আপস। এটি বাংলাদেশকে একটি অবাঞ্ছিত পরাধীন অবস্থায় ঠেলে দিচ্ছে, যেখানে দেশের অভ্যন্তরীণ নীতি ও সিদ্ধান্ত প্রভাবিত হবে বহিরাগত শক্তির দ্বারা। এর ফলে:
দেশের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা দুর্বল হবে,
কৌশলগত এলাকা বিদেশি সেনাদের হাতে পড়ে যাবে,এবং জাতীয় নিরাপত্তার চরম হুমকি সৃষ্টি হবে।
অর্থনৈতিক ও সামাজিক প্রভাব
মানবিক করিডর প্রকল্পের আওতায় উন্মুক্ত হওয়া এলাকা নিয়ে বিদেশি বিনিয়োগ বাড়ানোর কথা বলা হলেও, বাস্তবে এটি স্থানীয় জনগণের জীবিকা ও জমিজমার অধিকার হরণে নিয়ে আসছে। পরিবেশ ও সামাজিক বিন্যাসের উপর নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে, যার ফলে:
স্থানীয় কৃষক ও মৎসজীবী জনগণ তাদের ঐতিহ্যবাহী জীবনযাত্রা হারাচ্ছে,জমি দখল ও জায়গা সঙ্কুচিত হওয়ার কারণে স্থানীয় বেকারত্ব বৃদ্ধি পাচ্ছে,
এবং সামাজিক অস্থিরতা তৈরি হচ্ছে।
নিরাপত্তা হুমকি ও সামরিক উত্তেজনা
মানবিক করিডর হিসেবে বিদেশি সামরিক শক্তির উপস্থিতি বাংলাদেশের প্রতিবেশী দেশগুলোর সঙ্গে দ্বন্দ্বের আশঙ্কা বাড়াচ্ছে। এটি দক্ষিণ এশিয়ার নিরাপত্তা স্থিতিশীলতা বিঘ্নিত করতে পারে। বিশেষ করে, করিডরের কারণে:কৌশলগত ভূখণ্ড বিদেশি সামরিক হস্তক্ষেপের জন্য উন্মুক্ত হচ্ছে,
সামরিক ঘাঁটি ও নজরদারি কেন্দ্র প্রতিষ্ঠিত হচ্ছে,
এবং বাংলাদেশ ভূ-রাজনৈতিক উত্তেজনার মুখে পড়ছে।
দেশের রাজনৈতিক স্বাধীকারের ওপর প্রভাব
এই প্রকল্প বাস্তবায়নে সরকারের স্বৈরাচারী ব্যবস্থাপনা ও দুর্নীতির প্রভাব লক্ষ্যণীয়। মানবিক করিডরের নামে নেওয়া সিদ্ধান্তগুলো সাধারণ মানুষের মতামত বা আইনসভায় যথাযথ আলোচনার বাইরে গড়ে উঠছে। এতে:
গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠান দুর্বল হচ্ছে,
বিরোধী মতনিরোধ বাড়ছে,
এবং দেশের শাসন ব্যবস্থায় স্বচ্ছতা হারাচ্ছে
করিডোর নয়, করাল ছায়া
‘মানবিক করিডোর’ নামের এই পরিকল্পনা আদতে বাংলাদেশের ভূখণ্ড, সম্পদ, রাজনৈতিক নিয়ন্ত্রণ ও নিরাপত্তা কাঠামোর ওপর একটি বহুমাত্রিক আক্রমণ। এটি যদি জনগণের প্রতিরোধ ও জবাবদিহিমূলক প্রক্রিয়ার মাধ্যমে থামানো না যায়, তবে অদূর ভবিষ্যতে বাংলাদেশ শুধু ভূগোলগত স্বাধীনতা নয়, রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক পরাধীনতার এক নতুন যুগে প্রবেশ করবে।
সাখাওয়াত হোসেন
মার্কিন প্রবাসী বাঙালি ব্যবসায়ী
প্রাথমিক সদস্য বাংলাদেশ আওয়ামী।
সাবেক ছাত্রলীগ নেতা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।
"ধ্বংসপ্রাপ্ত, ক্ষতবিক্ষত আর রক্তাক্ত এই বাংলাদেশকে নতুনভাবে গড়ার লক্ষে রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনা আবার হাল ধরবেন"
- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের বিবৃতি
-----------------------
অসাংবিধানিক ও অবৈধভাবে ক্ষমতা দখলকারী, জঙ্গিগোষ্ঠীর পৃষ্ঠপোষক ড. ইউনূসের নেতৃত্বে তথাকথিত অন্তর্বর্তী সরকার বাংলাদেশ রাষ্ট্রের জন্মদাতা রাজনৈতিক দল বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সকল কার্যক্রম সম্পূর্ণরূপে অসাংবিধানিক, বেআইনি ও অন্যায়ভাবে নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছে। এটি শুধু অসাংবিধানিক, বেআইনি কিংবা অন্যায় নয়, জনগণের অভিপ্রায়ের বিরুদ্ধে গিয়ে গৃহীত সিদ্ধান্ত যা গোটা জাতিকে বিস্মিত করেছে। দেশপ্রেমিক প্রতিটি মানুষ এই অসভ্য কর্মকাণ্ডে স্তম্বিত হয়েছে। এরকম একটি অসভ্য সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে নিন্দা ও ঘৃণা জানাবার ভাষা আমাদের নেই।
এই বাঙালি জাতির মননের বিকাশ ও বাংলাদেশ রাষ্ট্র গঠনে আওয়ামী লীগের অবদান অনস্বীকার্য। বলতে গেলে, বাংলাদেশ রাষ্ট্রের প্রতিষ্ঠা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে আওয়ামী লীগের হাত ধরে হয়েছে। বাঙালির ভাষার সংগ্রাম, স্বশাসনের জন্য সংগ্রাম এবং সর্বোপরি মুক্তি সংগ্রাম, স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধে আওয়ামী লীগের অবিসংবাদিত নেতৃত্ব রয়েছে। পৃথিবীর ইতিহাসে কোন একটি একক রাজনৈতিক দলের কোন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠায় এরকম গৌরবোজ্জ্বল ভূমিকা বিরল।
বাঙালির স্বাধীনতা অর্জন থেকে আজ পর্যন্ত যা কিছু মহতী অর্জন হয়েছে, তার সবকটিই আওয়ামী লীগের হাত দিয়ে এসেছে। স্বাধীন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার পর জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু স্বাধীন-সার্বভৌম জাতির জন্য একটি যুগোপযোগী সংবিধান রচনা করেছিলেন মাত্র এক বছরেরও কম সময়ের মধ্যে। ৩০ লক্ষ শহীদের রক্তে লেখা এই সংবিধানে বাংলাদেশকে একটি প্রকৃত কল্যাণমুখী রাষ্ট্র হিসেবে প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ নেওয়া হয়। জাতির পিতার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ সরকার মাত্র সাড়ে তিন বছরের মাথায় মাথাপিছু আয় বিবেচনায় বাংলাদেশকে দক্ষিণ এশিয়ার অন্যতম সেরা অর্থনীতির দেশে পরিণত করেছিল। বাংলাদেশকে একটি টেকসই রাষ্ট্রে রূপান্তরের লক্ষে বঙ্গবন্ধুর আওয়ামী লীগ সরকার ভারতের সাথে ২৫ বছরের মেত্রী চুক্তি করে। বঙ্গবন্ধুর অনুরোধে স্বাধীনতা যুদ্ধের মাত্র তিন মাসের মাথায় ভারতীয় সশস্ত্র বাহিনীকে ফিরিয়ে নেয়া হয়। পৃথিবীর যুদ্ধের ইতিহাসে এটিও একটি বিরল ঘটনা। দেশের সার্বভৌমত্ব সুরক্ষায় বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ সরকার ভারতের সাথে স্থল সীমানা চুক্তি স্বাক্ষর করে। বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার উদ্যোগে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির আন্তরিকতায় বাংলাদেশের জাতীয় স্বার্থের অনুকূলে এই স্থল সীমানা চুক্তি পরিপূর্ণভাবে বাস্তবায়ন করা হয়।
১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট সপরিবারে জাতির পিতাকে হত্যার পর বাংলাদেশকে সেই পাকিস্তানের ভাবধারায় ফিরিয়ে নেয়ার ষড়যন্ত্র হয়েছিল দীর্ঘ কয়েক দশক ধরে। বঙ্গবন্ধুর জ্যেষ্ঠ কন্যা শেখ হাসিনা প্রায় ছয় বছরের নির্বাসন শেষে ১৯৮১ সালের ১৭ মে দেশে ফিরে এসেছিলেন দেশের মানুষের অধিকার ভোট ও ভাতের অধিকারসহ মানুষের নূন্যতম অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য। ফিরে এসেছিলেন গণতান্ত্রিক সংগ্রামে নেতৃত্ব দেয়ার জন্য। শেখ হাসিনা একজন সংগ্রামী নেতা থেকে কালজয়ী রাষ্ট্রনায়কে পরিণত হয়েছিলেন। বাংলাদেশকে তিনি বিশ্ব দরবারে নেতৃত্বের পর্যায়ে নিয়ে গিয়েছিলেন। বাংলাদেশে ব্যাপক ভিত্তিক অর্থনৈতিক ও সামাজিক উন্নয়ন-অগ্রগতি তাঁর হাত দিয়েই হয়েছিল। শেখ হাসিনার নেতৃত্বেই বাংলাদেশ পৃথিবীতে উন্নয়নের রোল মডেল হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। বাংলাদেশের স্বল্পোন্নত থেকে মধ্যম আয়ের দেশে রূপান্তর তাঁর নেতৃত্বেই হয়েছে। অথচ আজকের অবৈধ দখলদার ষড়যন্ত্রকারী বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানাসহ পরিবারের অন্যান্য সদস্যদের বিরুদ্ধে কল্পিত দুর্নীতির আজগুবি গল্প বলে তাঁদের সম্মানহানির অপচেষ্টা চালাচ্ছে। দেশের জন্য যারা গৌরবোজ্জ্বল সম্মান বয়ে এনেছেন, তাঁরা আজ চরমভাবে অসম্মানিত যা সমগ্র জাতির জন্য লজ্জার।
বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব নস্যাৎ করে দেশটিকে বিদেশিদের হাতে তুলে দেয়ার ষড়যন্ত্র বাস্তবায়ন হয়েছিল ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট। বিদেশি এজেন্ট ইউনূসকে সম্পূর্ণরূপে অসাংবিধানিক ও অবৈধভাবে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় বসানো হয়েছিল। তারপর থেকে দেশ ধ্বংসের যত কার্যক্রম নেয়া যায়, তার সবকটিই এই ব্যক্তি ইতোমধ্যে সম্পন্ন করেছে।
পাঁচ আগস্ট এবং পরবর্তী সময়ে দেশের সর্বত্র গণহত্যা চালিয়েছে। দেশের পুলিশ বাহিনী, আওয়ামী লীগের নেতাকর্মী সমর্থক, মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের রাজনৈতিক দলসমূহ ও তাদের নেতৃবৃন্দ এবং দেশের ধর্মীয় সংখ্যালঘু মানুষ বিশেষ করে হিন্দু ধর্মাবলম্বী মানুষ অবর্ণনীয় অত্যাচার-নিপীড়ন নিষ্পেষণের পাশাপাশি গণহত্যার শিকার। রক্তকরবীর আত্মবিমোহিত রাজার মতো অবৈধ দখলদার ফ্যাসিস্ট ইউনূস আমাদের প্রিয় মাতৃভূমিকে দুঃশাসনের ঘেরাটোপে বন্দী করে রেখেছে।
- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের বিবৃতি
-----------------------
অসাংবিধানিক ও অবৈধভাবে ক্ষমতা দখলকারী, জঙ্গিগোষ্ঠীর পৃষ্ঠপোষক ড. ইউনূসের নেতৃত্বে তথাকথিত অন্তর্বর্তী সরকার বাংলাদেশ রাষ্ট্রের জন্মদাতা রাজনৈতিক দল বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সকল কার্যক্রম সম্পূর্ণরূপে অসাংবিধানিক, বেআইনি ও অন্যায়ভাবে নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছে। এটি শুধু অসাংবিধানিক, বেআইনি কিংবা অন্যায় নয়, জনগণের অভিপ্রায়ের বিরুদ্ধে গিয়ে গৃহীত সিদ্ধান্ত যা গোটা জাতিকে বিস্মিত করেছে। দেশপ্রেমিক প্রতিটি মানুষ এই অসভ্য কর্মকাণ্ডে স্তম্বিত হয়েছে। এরকম একটি অসভ্য সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে নিন্দা ও ঘৃণা জানাবার ভাষা আমাদের নেই।
এই বাঙালি জাতির মননের বিকাশ ও বাংলাদেশ রাষ্ট্র গঠনে আওয়ামী লীগের অবদান অনস্বীকার্য। বলতে গেলে, বাংলাদেশ রাষ্ট্রের প্রতিষ্ঠা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে আওয়ামী লীগের হাত ধরে হয়েছে। বাঙালির ভাষার সংগ্রাম, স্বশাসনের জন্য সংগ্রাম এবং সর্বোপরি মুক্তি সংগ্রাম, স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধে আওয়ামী লীগের অবিসংবাদিত নেতৃত্ব রয়েছে। পৃথিবীর ইতিহাসে কোন একটি একক রাজনৈতিক দলের কোন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠায় এরকম গৌরবোজ্জ্বল ভূমিকা বিরল।
বাঙালির স্বাধীনতা অর্জন থেকে আজ পর্যন্ত যা কিছু মহতী অর্জন হয়েছে, তার সবকটিই আওয়ামী লীগের হাত দিয়ে এসেছে। স্বাধীন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার পর জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু স্বাধীন-সার্বভৌম জাতির জন্য একটি যুগোপযোগী সংবিধান রচনা করেছিলেন মাত্র এক বছরেরও কম সময়ের মধ্যে। ৩০ লক্ষ শহীদের রক্তে লেখা এই সংবিধানে বাংলাদেশকে একটি প্রকৃত কল্যাণমুখী রাষ্ট্র হিসেবে প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ নেওয়া হয়। জাতির পিতার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ সরকার মাত্র সাড়ে তিন বছরের মাথায় মাথাপিছু আয় বিবেচনায় বাংলাদেশকে দক্ষিণ এশিয়ার অন্যতম সেরা অর্থনীতির দেশে পরিণত করেছিল। বাংলাদেশকে একটি টেকসই রাষ্ট্রে রূপান্তরের লক্ষে বঙ্গবন্ধুর আওয়ামী লীগ সরকার ভারতের সাথে ২৫ বছরের মেত্রী চুক্তি করে। বঙ্গবন্ধুর অনুরোধে স্বাধীনতা যুদ্ধের মাত্র তিন মাসের মাথায় ভারতীয় সশস্ত্র বাহিনীকে ফিরিয়ে নেয়া হয়। পৃথিবীর যুদ্ধের ইতিহাসে এটিও একটি বিরল ঘটনা। দেশের সার্বভৌমত্ব সুরক্ষায় বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ সরকার ভারতের সাথে স্থল সীমানা চুক্তি স্বাক্ষর করে। বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার উদ্যোগে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির আন্তরিকতায় বাংলাদেশের জাতীয় স্বার্থের অনুকূলে এই স্থল সীমানা চুক্তি পরিপূর্ণভাবে বাস্তবায়ন করা হয়।
১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট সপরিবারে জাতির পিতাকে হত্যার পর বাংলাদেশকে সেই পাকিস্তানের ভাবধারায় ফিরিয়ে নেয়ার ষড়যন্ত্র হয়েছিল দীর্ঘ কয়েক দশক ধরে। বঙ্গবন্ধুর জ্যেষ্ঠ কন্যা শেখ হাসিনা প্রায় ছয় বছরের নির্বাসন শেষে ১৯৮১ সালের ১৭ মে দেশে ফিরে এসেছিলেন দেশের মানুষের অধিকার ভোট ও ভাতের অধিকারসহ মানুষের নূন্যতম অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য। ফিরে এসেছিলেন গণতান্ত্রিক সংগ্রামে নেতৃত্ব দেয়ার জন্য। শেখ হাসিনা একজন সংগ্রামী নেতা থেকে কালজয়ী রাষ্ট্রনায়কে পরিণত হয়েছিলেন। বাংলাদেশকে তিনি বিশ্ব দরবারে নেতৃত্বের পর্যায়ে নিয়ে গিয়েছিলেন। বাংলাদেশে ব্যাপক ভিত্তিক অর্থনৈতিক ও সামাজিক উন্নয়ন-অগ্রগতি তাঁর হাত দিয়েই হয়েছিল। শেখ হাসিনার নেতৃত্বেই বাংলাদেশ পৃথিবীতে উন্নয়নের রোল মডেল হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। বাংলাদেশের স্বল্পোন্নত থেকে মধ্যম আয়ের দেশে রূপান্তর তাঁর নেতৃত্বেই হয়েছে। অথচ আজকের অবৈধ দখলদার ষড়যন্ত্রকারী বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানাসহ পরিবারের অন্যান্য সদস্যদের বিরুদ্ধে কল্পিত দুর্নীতির আজগুবি গল্প বলে তাঁদের সম্মানহানির অপচেষ্টা চালাচ্ছে। দেশের জন্য যারা গৌরবোজ্জ্বল সম্মান বয়ে এনেছেন, তাঁরা আজ চরমভাবে অসম্মানিত যা সমগ্র জাতির জন্য লজ্জার।
বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব নস্যাৎ করে দেশটিকে বিদেশিদের হাতে তুলে দেয়ার ষড়যন্ত্র বাস্তবায়ন হয়েছিল ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট। বিদেশি এজেন্ট ইউনূসকে সম্পূর্ণরূপে অসাংবিধানিক ও অবৈধভাবে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় বসানো হয়েছিল। তারপর থেকে দেশ ধ্বংসের যত কার্যক্রম নেয়া যায়, তার সবকটিই এই ব্যক্তি ইতোমধ্যে সম্পন্ন করেছে।
পাঁচ আগস্ট এবং পরবর্তী সময়ে দেশের সর্বত্র গণহত্যা চালিয়েছে। দেশের পুলিশ বাহিনী, আওয়ামী লীগের নেতাকর্মী সমর্থক, মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের রাজনৈতিক দলসমূহ ও তাদের নেতৃবৃন্দ এবং দেশের ধর্মীয় সংখ্যালঘু মানুষ বিশেষ করে হিন্দু ধর্মাবলম্বী মানুষ অবর্ণনীয় অত্যাচার-নিপীড়ন নিষ্পেষণের পাশাপাশি গণহত্যার শিকার। রক্তকরবীর আত্মবিমোহিত রাজার মতো অবৈধ দখলদার ফ্যাসিস্ট ইউনূস আমাদের প্রিয় মাতৃভূমিকে দুঃশাসনের ঘেরাটোপে বন্দী করে রেখেছে।
দেশের অর্থনীতি সম্পূর্ণরূপে ধ্বংস করে দেশকে দুর্ভিক্ষের দ্বারপ্রান্তে নিয়ে গিয়েছে। পুলিশ বাহিনীসহ সিভিল প্রশাসনের মেরুদণ্ড ভেঙে দেয়া হয়েছে। বিভিন্ন গণমাধ্যমের সাংবাদিক, আইনজীবী ও সাংস্কৃতিক কর্মীসহ সকল শ্রেণি পেশার মানুষের উপর নির্যাতন এবং তাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা হয়রানিমূলক মামলা দায়ের করা হয়। দেশের শিক্ষক সমাজকে লাঞ্ছিত-অপমানিত করা হয়েছে। অসংখ্য শিক্ষককে অন্যায্যভাবে চাকুরিচ্যুত করা হয়েছে। নারীর প্রতি সহিংসতা ও অপমান ইতিহাসের সকল রেকর্ড ভঙ্গ করেছে।
সংবিধান সংস্কারের নামে বিদেশিদের মাধ্যমে ৩০ লক্ষ শহীদের রক্তে লেখা সংবিধান বাতিল করে দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব বিদেশিদের হাতে বন্দোবস্ত করার উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। বাংলাদেশের ইতিহাস থেকে মুক্তিযুদ্ধের নাম নিশানা মুছে ফেলার সকল উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। ৭৫ পরবর্তী সময়ের ধারাবাহিকতায় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর নাম নিষিদ্ধ করার উদ্যোগ নিয়েছে। দেশের সকল কষ্টার্জিত অর্জন তারা ধ্বংস করছে।
এই অপশক্তি করিডোরের নামে বাংলাদেশের ভূখণ্ডকে বিদেশিদের হাতে তুলে দিতে সকল ষড়যন্ত্র করে যাচ্ছে। আমাদের নেত্রী বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা বহুবার এই বিদেশি ষড়যন্ত্রের কথা বলে আসছিলেন। ইউনূস বিদেশি এজেন্ট হিসেবে দেশকে বিক্রি করার জন্য সার্বক্ষণিক চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। ইতোমধ্যে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীসহ দেশপ্রেমিক অনেকেই এ বিষয়ে সকলকে সতর্ক করেছে। ইউনূস ও তার জঙ্গিগোষ্ঠী চট্টগ্রাম বন্দর, বিমান ঘাঁটিসহ অনেক রাষ্ট্রীয় গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা বিদেশিদের হাতে তুলে দিচ্ছে।
ইউনূস অবৈধভাবে ক্ষমতা দখলের পর থেকে ধর্মীয় উগ্রগোষ্ঠী এবং সন্ত্রাসীদের এমনভাবে আশ্রয়-প্রশ্রয় দিয়ে আসছে, যা শুধু বাংলাদেশের জাতীয় নিরাপত্তার জন্য হুমকি নয়, আমাদের বন্ধু রাষ্ট্র ভারতের জাতীয় নিরাপত্তা এবং আঞ্চলিক স্থিতিশীলতার জন্যও বিপদজনক। ইউনূসের জঙ্গি সরকার মুক্তিযুদ্ধে আমাদের সবচেয়ে ঘনিষ্ঠ বন্ধু রাষ্ট্র ভারতের সাথে প্রতিনিয়ত বৈরিতা পূর্ণ আচরণ করে যাচ্ছে। অথচ মুক্তিযুদ্ধে আমাদের শত্রু রাষ্ট্র এবং একাত্তরে বাংলাদেশে গণহত্যাকারী পাকিস্তান আজ বাংলাদেশের ঘনিষ্ঠ বন্ধু। বাঙালি জাতির জন্য এটি অত্যন্ত লজ্জাজনক।
শেখ হাসিনার সরকারের সময় আন্তর্জাতিক মানদণ্ড অনুযায়ী মুক্তিযুদ্ধে গণহত্যা ও মানবতাবিরোধী অপরাধে যুক্ত ব্যক্তিদের বিচার করা হয়েছিল। বাংলাদেশসহ সারা বিশ্ব এই বিচারকে স্বাগত জানিয়েছিল। আওয়ামী লীগ সরকার কর্তৃক এই বিচারের উদ্যোগ নেয়ার কারণে এর প্রতিশোধ হিসেবে বাংলাদেশের স্বাধীনতাবিরোধী শক্তি শেখ হাসিনাসহ মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের অনেক বিশিষ্ট ব্যক্তিকে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে প্রহসনমূলক বিচারের মুখোমুখি করেছে।
আইনের শাসনের বিপরীতে দেশে মবতন্ত্রের নামে যে পৈশাচিকতা চালু করেছে, সেটি মধ্যযুগের বর্বরতাকেও হার মানিয়েছে। বাংলাদেশে আজ কারো জীবন নিরাপদ নয়। মবতন্ত্রের নামে রাস্তাঘাটে কুকুরের মত মানুষ হত্যা করা হচ্ছে। এই মবতন্ত্র থেকে নারী-শিশু-বৃদ্ধ-প্রতিবন্ধী কেউই রেহাই পায়নি। সবকিছু মিলিয়ে সন্তান হারা মায়ের আহাজারি, পিতা ও মাতা হারানো সন্তানের কান্না, ভাই হারানো বোনের কষ্ট, স্বামীহারা স্ত্রীর আর্তনাদে বাংলাদেশের বাতাস আজ ভারাক্রান্ত ।
বাংলাদেশে এই মধ্যযুগের চেয়েও পৈশাচিক ও ভয়াবহ দুঃশাসনকে নিষ্কণ্টক ও স্থায়ী রূপ দেয়ার লক্ষ্যে ইউনূস ও তার জঙ্গিগোষ্ঠী মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্বদানকারী দল আওয়ামী লীগকে প্রতিহত করার উদ্যোগ নেয়। এর অংশ হিসেবেই তারা আওয়ামী লীগের সকল কার্যক্রম বেআইনি ও অবৈধভাবে নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছে। আওয়ামী লীগ বাতাসে ঝরে পড়া কোনো শুকনো পাতা না যে, হাতের মুঠোতে নিয়ে চাপ দিলেই মর্মর শব্দে দুমড়ে-মুচড়ে যাবে। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের শিকড় বাংলাদেশের মাটির অনেক গভীরে প্রোথিত। আওয়ামী লীগ দেশের জনগণের রক্ত-ঘাম ও ভালোবাসায় সিক্ত রাজনৈতিক সংগঠন।
ইতিহাস সঠিক সময়ে সঠিক জবাব দেয়। জাতির পিতার নেতৃত্বে মুক্তি সংগ্রামের সময়ও পাকিস্তানি গোষ্ঠী আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছিল। ইতিহাস তার পথ দেখিয়েছে। সেই আওয়ামী লীগ বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে বাংলাদেশ রাষ্ট্রের জন্ম দিয়েছে। ২০২৫ সালে আওয়ামী লীগকে আবার নিষিদ্ধ করা হয়েছে। এবারও আওয়ামী লীগ নতুন ইতিহাস তৈরি করবে। আওয়ামী লীগ মৃত্যুর মিছিলে দাঁড়িয়ে জীবনের জয়গান গায়, ধ্বংসস্তুপে দাঁড়িয়ে সৃষ্টির নিশান উড়ায়। আওয়ামী লীগ ইতিহাস সৃষ্টিকারী দল। ফিনিক্স পাখির মত ছাইভস্ম থেকে বারবার জন্ম নেয়।
সংবিধান সংস্কারের নামে বিদেশিদের মাধ্যমে ৩০ লক্ষ শহীদের রক্তে লেখা সংবিধান বাতিল করে দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব বিদেশিদের হাতে বন্দোবস্ত করার উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। বাংলাদেশের ইতিহাস থেকে মুক্তিযুদ্ধের নাম নিশানা মুছে ফেলার সকল উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। ৭৫ পরবর্তী সময়ের ধারাবাহিকতায় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর নাম নিষিদ্ধ করার উদ্যোগ নিয়েছে। দেশের সকল কষ্টার্জিত অর্জন তারা ধ্বংস করছে।
এই অপশক্তি করিডোরের নামে বাংলাদেশের ভূখণ্ডকে বিদেশিদের হাতে তুলে দিতে সকল ষড়যন্ত্র করে যাচ্ছে। আমাদের নেত্রী বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা বহুবার এই বিদেশি ষড়যন্ত্রের কথা বলে আসছিলেন। ইউনূস বিদেশি এজেন্ট হিসেবে দেশকে বিক্রি করার জন্য সার্বক্ষণিক চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। ইতোমধ্যে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীসহ দেশপ্রেমিক অনেকেই এ বিষয়ে সকলকে সতর্ক করেছে। ইউনূস ও তার জঙ্গিগোষ্ঠী চট্টগ্রাম বন্দর, বিমান ঘাঁটিসহ অনেক রাষ্ট্রীয় গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা বিদেশিদের হাতে তুলে দিচ্ছে।
ইউনূস অবৈধভাবে ক্ষমতা দখলের পর থেকে ধর্মীয় উগ্রগোষ্ঠী এবং সন্ত্রাসীদের এমনভাবে আশ্রয়-প্রশ্রয় দিয়ে আসছে, যা শুধু বাংলাদেশের জাতীয় নিরাপত্তার জন্য হুমকি নয়, আমাদের বন্ধু রাষ্ট্র ভারতের জাতীয় নিরাপত্তা এবং আঞ্চলিক স্থিতিশীলতার জন্যও বিপদজনক। ইউনূসের জঙ্গি সরকার মুক্তিযুদ্ধে আমাদের সবচেয়ে ঘনিষ্ঠ বন্ধু রাষ্ট্র ভারতের সাথে প্রতিনিয়ত বৈরিতা পূর্ণ আচরণ করে যাচ্ছে। অথচ মুক্তিযুদ্ধে আমাদের শত্রু রাষ্ট্র এবং একাত্তরে বাংলাদেশে গণহত্যাকারী পাকিস্তান আজ বাংলাদেশের ঘনিষ্ঠ বন্ধু। বাঙালি জাতির জন্য এটি অত্যন্ত লজ্জাজনক।
শেখ হাসিনার সরকারের সময় আন্তর্জাতিক মানদণ্ড অনুযায়ী মুক্তিযুদ্ধে গণহত্যা ও মানবতাবিরোধী অপরাধে যুক্ত ব্যক্তিদের বিচার করা হয়েছিল। বাংলাদেশসহ সারা বিশ্ব এই বিচারকে স্বাগত জানিয়েছিল। আওয়ামী লীগ সরকার কর্তৃক এই বিচারের উদ্যোগ নেয়ার কারণে এর প্রতিশোধ হিসেবে বাংলাদেশের স্বাধীনতাবিরোধী শক্তি শেখ হাসিনাসহ মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের অনেক বিশিষ্ট ব্যক্তিকে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে প্রহসনমূলক বিচারের মুখোমুখি করেছে।
আইনের শাসনের বিপরীতে দেশে মবতন্ত্রের নামে যে পৈশাচিকতা চালু করেছে, সেটি মধ্যযুগের বর্বরতাকেও হার মানিয়েছে। বাংলাদেশে আজ কারো জীবন নিরাপদ নয়। মবতন্ত্রের নামে রাস্তাঘাটে কুকুরের মত মানুষ হত্যা করা হচ্ছে। এই মবতন্ত্র থেকে নারী-শিশু-বৃদ্ধ-প্রতিবন্ধী কেউই রেহাই পায়নি। সবকিছু মিলিয়ে সন্তান হারা মায়ের আহাজারি, পিতা ও মাতা হারানো সন্তানের কান্না, ভাই হারানো বোনের কষ্ট, স্বামীহারা স্ত্রীর আর্তনাদে বাংলাদেশের বাতাস আজ ভারাক্রান্ত ।
বাংলাদেশে এই মধ্যযুগের চেয়েও পৈশাচিক ও ভয়াবহ দুঃশাসনকে নিষ্কণ্টক ও স্থায়ী রূপ দেয়ার লক্ষ্যে ইউনূস ও তার জঙ্গিগোষ্ঠী মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্বদানকারী দল আওয়ামী লীগকে প্রতিহত করার উদ্যোগ নেয়। এর অংশ হিসেবেই তারা আওয়ামী লীগের সকল কার্যক্রম বেআইনি ও অবৈধভাবে নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছে। আওয়ামী লীগ বাতাসে ঝরে পড়া কোনো শুকনো পাতা না যে, হাতের মুঠোতে নিয়ে চাপ দিলেই মর্মর শব্দে দুমড়ে-মুচড়ে যাবে। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের শিকড় বাংলাদেশের মাটির অনেক গভীরে প্রোথিত। আওয়ামী লীগ দেশের জনগণের রক্ত-ঘাম ও ভালোবাসায় সিক্ত রাজনৈতিক সংগঠন।
ইতিহাস সঠিক সময়ে সঠিক জবাব দেয়। জাতির পিতার নেতৃত্বে মুক্তি সংগ্রামের সময়ও পাকিস্তানি গোষ্ঠী আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছিল। ইতিহাস তার পথ দেখিয়েছে। সেই আওয়ামী লীগ বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে বাংলাদেশ রাষ্ট্রের জন্ম দিয়েছে। ২০২৫ সালে আওয়ামী লীগকে আবার নিষিদ্ধ করা হয়েছে। এবারও আওয়ামী লীগ নতুন ইতিহাস তৈরি করবে। আওয়ামী লীগ মৃত্যুর মিছিলে দাঁড়িয়ে জীবনের জয়গান গায়, ধ্বংসস্তুপে দাঁড়িয়ে সৃষ্টির নিশান উড়ায়। আওয়ামী লীগ ইতিহাস সৃষ্টিকারী দল। ফিনিক্স পাখির মত ছাইভস্ম থেকে বারবার জন্ম নেয়।
এই নয় মাসে জাতি বুঝে গেছে, কারা এদেশের প্রকৃত বন্ধু, কারা দেশপ্রেমিক আর কারা বিদেশি এজেন্ট, বিদেশি ষড়যন্ত্র বাস্তবায়নকারী। বাঙালি চাতক পাখির মত অপেক্ষা করে আছে, ধ্বংসপ্রাপ্ত, ক্ষতবিক্ষত আর রক্তাক্ত এই বাংলাদেশকে নতুনভাবে গড়ার লক্ষে রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনা আবার হাল ধরবেন। সেই স্বপ্ন নিয়ে আজ মানুষ বেঁচে আছে। আমাদের বিশ্বাস, দেশ ও জাতিকে রক্ষার জন্য এবং বাংলাদেশের হারানো গৌরব ও মর্যাদা ফিরিয়ে আনার জন্য আমাদের নেতা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা এই কঠিন দায়িত্ব পালন করবেন।
জয় বাংলা
জয় বঙ্গবন্ধু
বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।
প্রেস বিজ্ঞপ্তি
তারিখ: ২৩ মে ২০২৫
#Bangladesh #AwamiLeague
জয় বাংলা
জয় বঙ্গবন্ধু
বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।
প্রেস বিজ্ঞপ্তি
তারিখ: ২৩ মে ২০২৫
#Bangladesh #AwamiLeague