অবৈধ শাসনের পতন জরুরি,দেশের স্বার্থে প্রতিরোধের সময় এখন
বাংলাদেশ বর্তমানে এক গভীর রাজনৈতিক সঙ্কটে। জনগণের ভোট ছাড়া একটি অবৈধ সরকার রাষ্ট্রক্ষমতা দখল করে রেখেছে। এর নেপথ্যে রয়েছেন ড. মুহাম্মদ ইউনুস যিনি আন্তর্জাতিক লবির ছায়ায় থেকে দেশের রাজনীতি, প্রশাসন ও অর্থনীতিকে ধ্বংসের মুখে ঠেলে দিচ্ছেন। তার নেতৃত্বে দেশে এক ধরনের 'মব রাজনীতি' চালু হয়েছে, যেখানে স্বাধীনতার পক্ষের শক্তি বিশেষ করে আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীরা নির্যাতিত, আটক এবং নিরস্ত করা হচ্ছে।
দেশের শাসনব্যবস্থা ভেঙে পড়েছে। বিচার নেই, অধিকার নেই, নিরাপত্তা নেই। রাষ্ট্র পরিচালনায় কোনো জবাবদিহিতা নেই। এই অবস্থায় চুপ থাকা মানেই দেশকে আরো অন্ধকারে ঠেলে দেওয়া।
ড. ইউনুস ও তাঁর দোসররা দেশের স্বার্থবিরোধী ষড়যন্ত্রে লিপ্ত। তাদের প্রতিহত করতে সর্বাত্মক গণজাগরণ ও রাজনৈতিক প্রতিরোধ জরুরি। চাই শান্তিপূর্ণ, সংগঠিত ও কৌশলগত আন্দোলন যা দেশের মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষার প্রতিফলন ঘটাবে।
দেশ রক্ষায়, স্বাধীনতা রক্ষায়, গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারে এখনই সময় গর্জে ওঠার।
#Bangladesh #BangladeshCrisis #SaveBangaldesh #AwamiLeague #BangladeshUnderFascism
বাংলাদেশ বর্তমানে এক গভীর রাজনৈতিক সঙ্কটে। জনগণের ভোট ছাড়া একটি অবৈধ সরকার রাষ্ট্রক্ষমতা দখল করে রেখেছে। এর নেপথ্যে রয়েছেন ড. মুহাম্মদ ইউনুস যিনি আন্তর্জাতিক লবির ছায়ায় থেকে দেশের রাজনীতি, প্রশাসন ও অর্থনীতিকে ধ্বংসের মুখে ঠেলে দিচ্ছেন। তার নেতৃত্বে দেশে এক ধরনের 'মব রাজনীতি' চালু হয়েছে, যেখানে স্বাধীনতার পক্ষের শক্তি বিশেষ করে আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীরা নির্যাতিত, আটক এবং নিরস্ত করা হচ্ছে।
দেশের শাসনব্যবস্থা ভেঙে পড়েছে। বিচার নেই, অধিকার নেই, নিরাপত্তা নেই। রাষ্ট্র পরিচালনায় কোনো জবাবদিহিতা নেই। এই অবস্থায় চুপ থাকা মানেই দেশকে আরো অন্ধকারে ঠেলে দেওয়া।
ড. ইউনুস ও তাঁর দোসররা দেশের স্বার্থবিরোধী ষড়যন্ত্রে লিপ্ত। তাদের প্রতিহত করতে সর্বাত্মক গণজাগরণ ও রাজনৈতিক প্রতিরোধ জরুরি। চাই শান্তিপূর্ণ, সংগঠিত ও কৌশলগত আন্দোলন যা দেশের মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষার প্রতিফলন ঘটাবে।
দেশ রক্ষায়, স্বাধীনতা রক্ষায়, গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারে এখনই সময় গর্জে ওঠার।
#Bangladesh #BangladeshCrisis #SaveBangaldesh #AwamiLeague #BangladeshUnderFascism
After nine and a half months in power, the mob-friendly #Yunus Regime cannot even ensure basic security in court premises: Singer and former MP #MomtazBegum pelted with eggs in full view of a helpless #police force.
👉https://x.com/bdwatch2024/status/1925454195458809926?s=46&t=B2RlW_Ay7qTEEMRM2pP7vA
👉https://x.com/bdwatch2024/status/1925454195458809926?s=46&t=B2RlW_Ay7qTEEMRM2pP7vA
X (formerly Twitter)
Bangladesh Watch (@bdwatch2024) on X
After nine and a half months in power, the mob-friendly #Yunus Regime cannot even ensure basic security in court premises: Singer and former MP #MomtazBegum pelted with eggs in full view of a helpless #police force.
For the 23rd time since the Interim Govt…
For the 23rd time since the Interim Govt…
রাষ্ট্রীয় চাঁদাবাজির নতুন অস্ত্র : ইউনুসের গণমামলা কারখানা
----
বাংলাদেশে বর্তমানে যে ‘গণমামলা’ ও ‘গণআসামি’ নামক ঘৃণ্য প্রক্রিয়া চলছে, তা কেবল আইন ব্যবস্থার অপব্যবহার নয়, এটি রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাসের প্রাতিষ্ঠানিক রূপ। ডয়চে ভেলের প্রতিবেদনে উঠে এসেছে—একই মামলায় শ’খানেক মানুষকে আসামি করে রাখার অদ্ভুত, অথচ পরিকল্পিত এক কৌশল, যেখানে আসামিরা হয়তো ঘটনাস্থলেও ছিলেন না। অথচ তাদের বিরুদ্ধে চলে যাচ্ছে তদন্ত, জারি হচ্ছে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা, চলে আসছে পুলিশি হয়রানি, আর নেপথ্যে গড়ে উঠছে এক অদৃশ্য চাঁদাবাজ সিন্ডিকেট।
এই সিন্ডিকেটের পেছনে দাঁড়িয়ে আছে ইউনুস নামক ব্যক্তি, যিনি গণতন্ত্রের মুখোশ পরে এক ভয়ঙ্কর কর্তৃত্ববাদী ব্যবস্থাকে মজবুত করে চলেছেন। জনগণের ভোটাধিকার হরণ করে যিনি ক্ষমতার চূড়ায় বসেছেন, তিনি আজ রাষ্ট্রযন্ত্রকে ব্যবহার করছেন নিজের নিরাপত্তার বলয় তৈরির জন্য, ভিন্নমত দমন করার জন্য এবং সর্বোপরি—অর্থ উপার্জনের উৎস হিসেবে। পুলিশি তৎপরতা, গোয়েন্দা নজরদারি, মামলা পরিচালনা—সব কিছুর মধ্যে লুকিয়ে আছে ঘুষের চিহ্ন, আর তা কেবল নির্দোষ নাগরিকদের জীবনের শান্তি নষ্ট করছে না, দেশের বিচার ব্যবস্থার প্রতি মানুষের আস্থা চূর্ণ করছে।
গণমামলার নামে এই যে র্যান্ডমলি নাম ঢোকানো—এটা যেন আধুনিক যুগের ব্ল্যাঙ্ক চেক। পুলিশ-দলদসরা জানে, কোনো এক বিক্ষোভ বা রাজনৈতিক সমাবেশ হলে তার ওপর ভিত্তি করে ১০০–২০০ জনের নামে একাধিক ধারায় মামলা দেওয়া হবে, যাদের বড় অংশের নাম মামলার সময় জানা যাবে না—‘অজ্ঞাতনামা’ হিসেবে রেখে দেওয়া হবে যেন পরে পছন্দমতো ভেতরে ঢোকানো যায়। এভাবে একজন দিনমজুর, একজন গার্মেন্টকর্মী বা একজন শিক্ষার্থীও হয়ে উঠতে পারে রাষ্ট্রদ্রোহী কিংবা ‘উপদ্রবকারী’। এরপর শুরু হয় দালাল চক্রের খেলা—‘আপনার নাম মামলায় আছে, টাকা দেন ম্যানেজ করে দেই’। চাঁদার তালিকা বড়, কিন্তু বিচার নেই।
এটা কেবল রাজনৈতিক প্রতিহিংসা নয়, এটা একধরনের রাষ্ট্রীয় বাণিজ্য। এবং যারা রাষ্ট্র চালায়—তাদের প্রত্যক্ষ মদদ ছাড়া এই অপরাধ সম্ভব নয়। ইউনুস এই ব্যবস্থার মাথা, যিনি আইনের চোখে সাধারণ নাগরিকদের অপরাধী বানিয়ে রেখেছেন, যেন তারা কখনোই মাথা তুলে দাঁড়াতে না পারে।
সংবিধান, মানবাধিকার, আইনের শাসন—এই সব শব্দ এখন এ দেশের শাসনকাঠামোর কাছে মূল্যহীন। কারণ ইউনুস এবং তার অনুগত অ-সরকার এসব শব্দকে অর্থহীন করে তুলেছে। আইন এখন আর ন্যায়ের হাতিয়ার নয়, এটি শাসকের লাঠি। মামলা এখন আর অপরাধ দমনের উপায় নয়, এটি জনতার মুখ বন্ধ রাখার ফাঁদ।
এই অবস্থায় যারা চুপ করে থাকছে, তারা এই দমননীতির মৌন অংশীদার। যারা কলম ধরে, যারা সত্য বলে, তাদের জায়গা এখন আদালতের বারান্দায়, হাজতির ঘরে। দেশে যেন প্রতিটি থানাই একটি করে দমনশালা, প্রতিটি এজাহার যেন একটি করে নির্যাতনের লাইসেন্স।
এটি কোনো সাধারণ পরিস্থিতি নয়। এটি একটি নিষ্ঠুর, ঠান্ডা মাথার, সুপরিকল্পিত নিপীড়ন যন্ত্রের অভ্যন্তরীণ চিত্র—যার মূল লক্ষ্য, জনগণকে আতঙ্কিত রাখা, পঙ্গু করে রাখা, আর অর্থ-সুরক্ষায় ইউনুসের আসন মজবুত রাখা। ইতিহাস এর বিচার করবে—তবে প্রশ্ন হচ্ছে, আজ যারা ভুগছে, তাদের বাঁচার আশ্রয় কোথায়?
#Bangladesh #BangladeshCrisis #SaveBangladesh #YunusMustGo
----
বাংলাদেশে বর্তমানে যে ‘গণমামলা’ ও ‘গণআসামি’ নামক ঘৃণ্য প্রক্রিয়া চলছে, তা কেবল আইন ব্যবস্থার অপব্যবহার নয়, এটি রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাসের প্রাতিষ্ঠানিক রূপ। ডয়চে ভেলের প্রতিবেদনে উঠে এসেছে—একই মামলায় শ’খানেক মানুষকে আসামি করে রাখার অদ্ভুত, অথচ পরিকল্পিত এক কৌশল, যেখানে আসামিরা হয়তো ঘটনাস্থলেও ছিলেন না। অথচ তাদের বিরুদ্ধে চলে যাচ্ছে তদন্ত, জারি হচ্ছে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা, চলে আসছে পুলিশি হয়রানি, আর নেপথ্যে গড়ে উঠছে এক অদৃশ্য চাঁদাবাজ সিন্ডিকেট।
এই সিন্ডিকেটের পেছনে দাঁড়িয়ে আছে ইউনুস নামক ব্যক্তি, যিনি গণতন্ত্রের মুখোশ পরে এক ভয়ঙ্কর কর্তৃত্ববাদী ব্যবস্থাকে মজবুত করে চলেছেন। জনগণের ভোটাধিকার হরণ করে যিনি ক্ষমতার চূড়ায় বসেছেন, তিনি আজ রাষ্ট্রযন্ত্রকে ব্যবহার করছেন নিজের নিরাপত্তার বলয় তৈরির জন্য, ভিন্নমত দমন করার জন্য এবং সর্বোপরি—অর্থ উপার্জনের উৎস হিসেবে। পুলিশি তৎপরতা, গোয়েন্দা নজরদারি, মামলা পরিচালনা—সব কিছুর মধ্যে লুকিয়ে আছে ঘুষের চিহ্ন, আর তা কেবল নির্দোষ নাগরিকদের জীবনের শান্তি নষ্ট করছে না, দেশের বিচার ব্যবস্থার প্রতি মানুষের আস্থা চূর্ণ করছে।
গণমামলার নামে এই যে র্যান্ডমলি নাম ঢোকানো—এটা যেন আধুনিক যুগের ব্ল্যাঙ্ক চেক। পুলিশ-দলদসরা জানে, কোনো এক বিক্ষোভ বা রাজনৈতিক সমাবেশ হলে তার ওপর ভিত্তি করে ১০০–২০০ জনের নামে একাধিক ধারায় মামলা দেওয়া হবে, যাদের বড় অংশের নাম মামলার সময় জানা যাবে না—‘অজ্ঞাতনামা’ হিসেবে রেখে দেওয়া হবে যেন পরে পছন্দমতো ভেতরে ঢোকানো যায়। এভাবে একজন দিনমজুর, একজন গার্মেন্টকর্মী বা একজন শিক্ষার্থীও হয়ে উঠতে পারে রাষ্ট্রদ্রোহী কিংবা ‘উপদ্রবকারী’। এরপর শুরু হয় দালাল চক্রের খেলা—‘আপনার নাম মামলায় আছে, টাকা দেন ম্যানেজ করে দেই’। চাঁদার তালিকা বড়, কিন্তু বিচার নেই।
এটা কেবল রাজনৈতিক প্রতিহিংসা নয়, এটা একধরনের রাষ্ট্রীয় বাণিজ্য। এবং যারা রাষ্ট্র চালায়—তাদের প্রত্যক্ষ মদদ ছাড়া এই অপরাধ সম্ভব নয়। ইউনুস এই ব্যবস্থার মাথা, যিনি আইনের চোখে সাধারণ নাগরিকদের অপরাধী বানিয়ে রেখেছেন, যেন তারা কখনোই মাথা তুলে দাঁড়াতে না পারে।
সংবিধান, মানবাধিকার, আইনের শাসন—এই সব শব্দ এখন এ দেশের শাসনকাঠামোর কাছে মূল্যহীন। কারণ ইউনুস এবং তার অনুগত অ-সরকার এসব শব্দকে অর্থহীন করে তুলেছে। আইন এখন আর ন্যায়ের হাতিয়ার নয়, এটি শাসকের লাঠি। মামলা এখন আর অপরাধ দমনের উপায় নয়, এটি জনতার মুখ বন্ধ রাখার ফাঁদ।
এই অবস্থায় যারা চুপ করে থাকছে, তারা এই দমননীতির মৌন অংশীদার। যারা কলম ধরে, যারা সত্য বলে, তাদের জায়গা এখন আদালতের বারান্দায়, হাজতির ঘরে। দেশে যেন প্রতিটি থানাই একটি করে দমনশালা, প্রতিটি এজাহার যেন একটি করে নির্যাতনের লাইসেন্স।
এটি কোনো সাধারণ পরিস্থিতি নয়। এটি একটি নিষ্ঠুর, ঠান্ডা মাথার, সুপরিকল্পিত নিপীড়ন যন্ত্রের অভ্যন্তরীণ চিত্র—যার মূল লক্ষ্য, জনগণকে আতঙ্কিত রাখা, পঙ্গু করে রাখা, আর অর্থ-সুরক্ষায় ইউনুসের আসন মজবুত রাখা। ইতিহাস এর বিচার করবে—তবে প্রশ্ন হচ্ছে, আজ যারা ভুগছে, তাদের বাঁচার আশ্রয় কোথায়?
#Bangladesh #BangladeshCrisis #SaveBangladesh #YunusMustGo
দেশের স্বাধীনতার নেতৃত্ব দানকারী দলের কার্যক্রম নিষিদ্ধকরণকে মৌলিক স্বাধীনতা লঙ্ঘন উল্লেখ করে হিউম্যান রাইটস ওয়াচের প্রতিবেদন
#humanrights #HumanRightsWatch #Bangladesh
#humanrights #HumanRightsWatch #Bangladesh
ইউনূসের পদত্যাগ নয়, এনসিপির লক্ষ্য সহানুভূতি পাওয়া !
https://www.youtube.com/watch?v=QwwiB9dIiGc
#YunusMustGo
https://www.youtube.com/watch?v=QwwiB9dIiGc
#YunusMustGo
YouTube
রেসকিউ মিশনে দুই ধাপের পরিকল্পনা ! ইউনূসের পদত্যাগ নয়, এনসিপির লক্ষ্য সহানুভূতি পাওয়া ! Yunus, NCP
রেসকিউ মিশনে দুই ধাপের পরিকল্পনা ! ইউনূসের পদত্যাগ নয়, এনসিপির লক্ষ্য সহানুভূতি পাওয়া ! Yunus, NCP
রেসকিউ মিশনে দুই ধাপের পরিকল্পনা,
ইউনূসের পদত্যাগ নয় এনসিপির লক্ষ্য সহানুভূতি পাওয়া,
এনসিপি,
ইউনূস,
জাতীয় নাগরিক পার্টি,
সেনাপ্রধান,
জেনারেল ওয়াকার…
রেসকিউ মিশনে দুই ধাপের পরিকল্পনা,
ইউনূসের পদত্যাগ নয় এনসিপির লক্ষ্য সহানুভূতি পাওয়া,
এনসিপি,
ইউনূস,
জাতীয় নাগরিক পার্টি,
সেনাপ্রধান,
জেনারেল ওয়াকার…
স্কুল-কলেজে শিক্ষার্থীদের শপথে বঙ্গবন্ধু ও মুক্তিযুদ্ধ বাদ এবং পাঠ্যপুস্তকে মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস বিকৃতির অপতৎপরতা বিরুদ্ধে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ
----
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ গভীর উদ্বেগের সঙ্গে লক্ষ করছে যে, অগণতান্ত্রিক ও সাংবিধানিকভাবে অবৈধ ফ্যাসিস্ট ইউনূস গংরা রাষ্ট্রক্ষমতা দখলের পর থেকে মহান মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে অর্জিত স্বাধীনতার মূল্যবোধের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছে। তারা রাষ্ট্র ও সমাজের সকল পর্যায় থেকে সুমহান মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস ও জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সকল স্মৃতিচিহ্ন মুছে ফেলার অপতৎপরতা চালাচ্ছে। মুক্তিযুদ্ধের রণধ্বনি 'জয় বাংলা' জাতীয় স্লোগান নিষিদ্ধ করা হয়েছে। দেশের যততত্র দেশমাতৃকার শ্রেষ্ঠ সন্তান বীর মুক্তিযোদ্ধাদের লাঞ্চিত ও অপমানিত করা হচ্ছে। দখলদার এই সরকার ফ্যাসিবাদী কায়দায় জনগণের আকাঙ্ক্ষাকে দমন-পীড়ন করে নিজেদের মনগড়া মত চাপিয়ে দিচ্ছে। এরই ধারাবাহিকতায় স্কুল-কলেজে শিক্ষার্থীদের শপথ বদলে ফেলেছে, বাদ দেওয়া মুক্তিযুদ্ধ, বঙ্গবন্ধু ও অসাম্প্রদায়িক চেতনা। আবার পাঠ্যপুস্তকে মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস বিকৃতি করার অপচেষ্টা করছে। মুক্তিযুদ্ধের সংজ্ঞায়নে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান যে স্বাধীনতার ঘোষণা করেছিলেন, সেই অংশ বাদ দেওয়া হয়েছে। আর চিহ্নিত স্বাধীনতাবিরোধীদের কর্মকাণ্ড ও রাজনৈতিক পরিচয় হাল্কা করা হয়েছে। এটা বাংলাদেশ রাষ্ট্রের ভিত্তিমূলে আঘাত। যা অত্যন্ত গর্হিত কাজ এবং জাতি হিসেবে আমাদের জন্য লজ্জার। আমরা অবৈধ দখলদার ফ্যাসিস্ট ইউনূস সরকারের সুমহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনাবিরোধী সকল অপতৎপরতার বিরুদ্ধে তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি।
বাঙালির হাজার বছরের ইতিহাসে শ্রেষ্ঠতম অর্জন হলো স্বাধীনতা। আর সর্বশ্রেষ্ঠ ঘটনা ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধ। বাঙালি জাতির সম্মিলিত প্রয়াস ও অবিভাজিত বোধের প্রতীক ত্রিশ লাখ শহিদের প্রাণের বিনিময়ে অর্জিত এই স্বাধীনতা। মহান মুক্তিযুদ্ধ আমাদের সত্তা ও অস্তিত্ব। এর ইতিহাস বিকৃত হলে আমাদের সত্তা ও অস্তিত্ব খণ্ডিত হয়ে যাবে। যা আমরা হতে দিতে পারি না। বাংলাদেশের জনগণের অখণ্ড বোধ ও মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা অটুট রাখতে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ স্বাধীনতাবিরোধী শক্তির বিরুদ্ধে শেষ রক্তবিন্দু দিয়ে লড়াই চালিয়ে যাবে। আমরা মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী দেশপ্রেমিক জনগণকে এই অপতৎপরতার বিরুদ্ধে রখে দাঁড়ানোর আহ্বান জানাই।
জয় বাংলা
জয় বঙ্গবন্ধু
বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।
প্রেস বিজ্ঞপ্তি
তারিখ: ২২ মে ২০২৫
#AwamiLeague #BangladeshUnderFascism #Bangladesh #BangladeshCrisis
----
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ গভীর উদ্বেগের সঙ্গে লক্ষ করছে যে, অগণতান্ত্রিক ও সাংবিধানিকভাবে অবৈধ ফ্যাসিস্ট ইউনূস গংরা রাষ্ট্রক্ষমতা দখলের পর থেকে মহান মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে অর্জিত স্বাধীনতার মূল্যবোধের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছে। তারা রাষ্ট্র ও সমাজের সকল পর্যায় থেকে সুমহান মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস ও জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সকল স্মৃতিচিহ্ন মুছে ফেলার অপতৎপরতা চালাচ্ছে। মুক্তিযুদ্ধের রণধ্বনি 'জয় বাংলা' জাতীয় স্লোগান নিষিদ্ধ করা হয়েছে। দেশের যততত্র দেশমাতৃকার শ্রেষ্ঠ সন্তান বীর মুক্তিযোদ্ধাদের লাঞ্চিত ও অপমানিত করা হচ্ছে। দখলদার এই সরকার ফ্যাসিবাদী কায়দায় জনগণের আকাঙ্ক্ষাকে দমন-পীড়ন করে নিজেদের মনগড়া মত চাপিয়ে দিচ্ছে। এরই ধারাবাহিকতায় স্কুল-কলেজে শিক্ষার্থীদের শপথ বদলে ফেলেছে, বাদ দেওয়া মুক্তিযুদ্ধ, বঙ্গবন্ধু ও অসাম্প্রদায়িক চেতনা। আবার পাঠ্যপুস্তকে মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস বিকৃতি করার অপচেষ্টা করছে। মুক্তিযুদ্ধের সংজ্ঞায়নে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান যে স্বাধীনতার ঘোষণা করেছিলেন, সেই অংশ বাদ দেওয়া হয়েছে। আর চিহ্নিত স্বাধীনতাবিরোধীদের কর্মকাণ্ড ও রাজনৈতিক পরিচয় হাল্কা করা হয়েছে। এটা বাংলাদেশ রাষ্ট্রের ভিত্তিমূলে আঘাত। যা অত্যন্ত গর্হিত কাজ এবং জাতি হিসেবে আমাদের জন্য লজ্জার। আমরা অবৈধ দখলদার ফ্যাসিস্ট ইউনূস সরকারের সুমহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনাবিরোধী সকল অপতৎপরতার বিরুদ্ধে তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি।
বাঙালির হাজার বছরের ইতিহাসে শ্রেষ্ঠতম অর্জন হলো স্বাধীনতা। আর সর্বশ্রেষ্ঠ ঘটনা ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধ। বাঙালি জাতির সম্মিলিত প্রয়াস ও অবিভাজিত বোধের প্রতীক ত্রিশ লাখ শহিদের প্রাণের বিনিময়ে অর্জিত এই স্বাধীনতা। মহান মুক্তিযুদ্ধ আমাদের সত্তা ও অস্তিত্ব। এর ইতিহাস বিকৃত হলে আমাদের সত্তা ও অস্তিত্ব খণ্ডিত হয়ে যাবে। যা আমরা হতে দিতে পারি না। বাংলাদেশের জনগণের অখণ্ড বোধ ও মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা অটুট রাখতে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ স্বাধীনতাবিরোধী শক্তির বিরুদ্ধে শেষ রক্তবিন্দু দিয়ে লড়াই চালিয়ে যাবে। আমরা মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী দেশপ্রেমিক জনগণকে এই অপতৎপরতার বিরুদ্ধে রখে দাঁড়ানোর আহ্বান জানাই।
জয় বাংলা
জয় বঙ্গবন্ধু
বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।
প্রেস বিজ্ঞপ্তি
তারিখ: ২২ মে ২০২৫
#AwamiLeague #BangladeshUnderFascism #Bangladesh #BangladeshCrisis
ক্ষমতার নগ্ন অপপ্রয়োগঃ টাকা না দেওয়ায় লাখাই থানা যুবলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক ফজল উদ্দিন ইমনকে ধাওয়া দিয়ে হত্যা
---
হবিগঞ্জের লাখাই থানার ওসির নেতৃত্বে এসআই আক্তারসহ পুলিশ সদস্যরা লাখাই থানা যুবলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক ফজল উদ্দিন ইমন-কে উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে ধাওয়া দেয়। এতে ফজল উদ্দিন ইমন স্ট্রোক করে মারা যান। এ হত্যাকান্ডের দায় একমাত্র জড়িত পুলিশ সদস্যদের।
তথ্যসূত্রে জানা যায়, পুলিশ ফজল উদ্দিন ইমনকে জানায়- টাকা দিলে তাকে গ্রেফতার করা হবে না। কিন্তু পুলিশ নির্ধারিত সময়ের মধ্যে টাকা না পেলে তাকে ধরতে আটক করতে যায় এবং ফলশ্রুতিতে এই হত্যাকাণ্ডের ঘটনাটি ঘটে। এটি পুলিশের একটি স্পষ্ট চাঁদাবাজি এবং ক্ষমতার নগ্ন অপব্যবহার।
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ও সহযোগী অঙ্গসংগঠন গুলোর নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে পুলিশদের লেলিয়ে দিয়ে ইউনূদ গং শুধু ক্ষমতার অপপ্রয়োগই করছে না বরং এ ধরনের হিংস্র দমনীতি দেশে মানবাধিকার পরিস্থিতির চরম বিপর্যয় ঘটিয়েছে।
---
হবিগঞ্জের লাখাই থানার ওসির নেতৃত্বে এসআই আক্তারসহ পুলিশ সদস্যরা লাখাই থানা যুবলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক ফজল উদ্দিন ইমন-কে উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে ধাওয়া দেয়। এতে ফজল উদ্দিন ইমন স্ট্রোক করে মারা যান। এ হত্যাকান্ডের দায় একমাত্র জড়িত পুলিশ সদস্যদের।
তথ্যসূত্রে জানা যায়, পুলিশ ফজল উদ্দিন ইমনকে জানায়- টাকা দিলে তাকে গ্রেফতার করা হবে না। কিন্তু পুলিশ নির্ধারিত সময়ের মধ্যে টাকা না পেলে তাকে ধরতে আটক করতে যায় এবং ফলশ্রুতিতে এই হত্যাকাণ্ডের ঘটনাটি ঘটে। এটি পুলিশের একটি স্পষ্ট চাঁদাবাজি এবং ক্ষমতার নগ্ন অপব্যবহার।
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ও সহযোগী অঙ্গসংগঠন গুলোর নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে পুলিশদের লেলিয়ে দিয়ে ইউনূদ গং শুধু ক্ষমতার অপপ্রয়োগই করছে না বরং এ ধরনের হিংস্র দমনীতি দেশে মানবাধিকার পরিস্থিতির চরম বিপর্যয় ঘটিয়েছে।
Bangladesh Awami League Strongly Condemns and Protests the Omission of Bangabandhu and the Liberation War from Student Oaths and the Distortion of Liberation War History in Textbooks
https://x.com/albd1971/status/1925631269494251663
https://x.com/albd1971/status/1925631269494251663
How Were Mass Cases Filed Across Bangladesh?
Deutsche Welle Bangla Uncovers the Details
👉https://x.com/albd1971/status/1925669270316368271
Deutsche Welle Bangla Uncovers the Details
👉https://x.com/albd1971/status/1925669270316368271
X (formerly Twitter)
Bangladesh Awami League (@albd1971) on X
How Were Mass Cases Filed Across Bangladesh?
Deutsche Welle Bangla Uncovers the Details
The Scale of the Cases
According to data provided by the Police Headquarters, since August 5, a total of 1,499 cases have been filed across the country. These cases…
Deutsche Welle Bangla Uncovers the Details
The Scale of the Cases
According to data provided by the Police Headquarters, since August 5, a total of 1,499 cases have been filed across the country. These cases…
গণতন্ত্র ও #অবৈধ সুদি ইউনুসের দেশব্যাপী #সন্ত্রাস-চক্রান্তের বিরুদ্ধে আওয়ামী লীগের ঘোষিত শান্তিপূর্ণ কর্মসূচিতে র্যাব -পুলিশের বেআইনি আগ্রাসন
#অবৈধ সরকারের নির্দেশে বিভিন্ন জেলায় #মামলা ছাড়া ও মিথ্যা #মামলায় অন্যায়ভাবে #আটক হয়েছেন-
- ফুলছড়ি উপজেলার কঞ্চিপাড়া ইউপি চেয়ারম্যান সোহেল রানা সালু
- উড়িয়া ইউপি চেয়ারম্যান কামাল পাশা
- গজারিয়া ইউপি চেয়ারম্যান খোরশেস আলম খুশু
- ফুলছড়ি ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুল হান্নান
- এরেন্ডাবাড়ী ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুল মান্নান
- ফজলুপুর ইউপি চেয়ারম্যান আনছার আলী মণ্ডল
- চট্টগ্রাম সরকারি কমার্স কলেজ এর ছাত্রলীগ নেতা, ফয়জুল আকবর চৌধুরী
- নরসিংদী জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সিনিয়র সহ-সভাপতি আমজাদ হোসেন আঙ্গুর মোল্লা
- বংশাল থানার ৩৩ নং ওয়ার্ড যুবলীগের যুগ্ন-সাধারন সম্পাদক ফয়সাল হোসেন দিপু
#সংস্কারের নামে গণ #গ্রেফতারের এইসব প্রহসন ও আইন বহির্ভূত কর্মকাণ্ড বন্ধ করতে হবে।
#MassArrests #AwamiLeague #Bangladesh
#অবৈধ সরকারের নির্দেশে বিভিন্ন জেলায় #মামলা ছাড়া ও মিথ্যা #মামলায় অন্যায়ভাবে #আটক হয়েছেন-
- ফুলছড়ি উপজেলার কঞ্চিপাড়া ইউপি চেয়ারম্যান সোহেল রানা সালু
- উড়িয়া ইউপি চেয়ারম্যান কামাল পাশা
- গজারিয়া ইউপি চেয়ারম্যান খোরশেস আলম খুশু
- ফুলছড়ি ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুল হান্নান
- এরেন্ডাবাড়ী ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুল মান্নান
- ফজলুপুর ইউপি চেয়ারম্যান আনছার আলী মণ্ডল
- চট্টগ্রাম সরকারি কমার্স কলেজ এর ছাত্রলীগ নেতা, ফয়জুল আকবর চৌধুরী
- নরসিংদী জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সিনিয়র সহ-সভাপতি আমজাদ হোসেন আঙ্গুর মোল্লা
- বংশাল থানার ৩৩ নং ওয়ার্ড যুবলীগের যুগ্ন-সাধারন সম্পাদক ফয়সাল হোসেন দিপু
#সংস্কারের নামে গণ #গ্রেফতারের এইসব প্রহসন ও আইন বহির্ভূত কর্মকাণ্ড বন্ধ করতে হবে।
#MassArrests #AwamiLeague #Bangladesh
📷 ভোলা জেলার লালমোহন উপজেলার রমগঞ্জ ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের মেম্বার মোঃ নোয়াব বিএনপি-জামায়াতের পরিকল্পিত হামলার শিকার হয়েছেন
---
লালমোহন উপজেলা অডিটোরিয়ামে অনুষ্ঠিত সকল ইউনিয়ন পরিষদের মাসিক সমন্বয় সভায় অংশ নিতে যাওয়ার সময়, উপজেলা গেটের সামনে ওঁৎ পেতে থাকা মেজর হাফিজের নেতৃত্বাধীন বিএনপি সন্ত্রাসী বাহিনী তার উপর নারকীয় হামলা চালায়।
বিএনপি আবারও প্রমাণ করলো, তারা গণতন্ত্রের শত্রু! সোজা পথে না পারলে, পঙ্গু করে দাও—এটাই মেজর হাফিজের ফর্মুলা!
সন্ত্রাস দিয়ে আওয়ামী লীগকে দমন করা যাবে না, এবার রাজপথে জবাব দেবে আওয়ামী লীগ
---
লালমোহন উপজেলা অডিটোরিয়ামে অনুষ্ঠিত সকল ইউনিয়ন পরিষদের মাসিক সমন্বয় সভায় অংশ নিতে যাওয়ার সময়, উপজেলা গেটের সামনে ওঁৎ পেতে থাকা মেজর হাফিজের নেতৃত্বাধীন বিএনপি সন্ত্রাসী বাহিনী তার উপর নারকীয় হামলা চালায়।
বিএনপি আবারও প্রমাণ করলো, তারা গণতন্ত্রের শত্রু! সোজা পথে না পারলে, পঙ্গু করে দাও—এটাই মেজর হাফিজের ফর্মুলা!
সন্ত্রাস দিয়ে আওয়ামী লীগকে দমন করা যাবে না, এবার রাজপথে জবাব দেবে আওয়ামী লীগ
মুক্তিযুদ্ধ ও জাতির ইতিহাস অন্যায় ভাবে মুছে দিয়ে সাম্প্রদায়িকতা ছড়িয়ে দিয়ে শিশুদের দেশপ্রেমে উদ্ভুদ্ধ করার মাস্টারপ্ল্যান পাকিস্তানপন্থী সরকারের!
----
প্রাত্যহিক সমাবেশের শপথ বাক্য পাঠ থেকে মুক্তিযুদ্ধ, শেখ মুজিবুর রহমান, শহীদদের রক্ত বৃথা যেতে দিবো না, অসাম্প্রদায়িক চেতনা বাদ দেওয়ার প্রস্তাবনা শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের। যুক্ত হয়েছে 'অন্যায় ও দুর্নীতি করবো না' এবং 'অন্যায় ও দুর্নীতিকে প্রশ্রয় দিবো না' - বাক্য দুটি।
বাংলাদেশের উত্থানের ইতিহাস মুক্তিযুদ্ধ, সে যুদ্ধের ডাক দিয়েছিলেন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু। এসব অস্বীকার করে মুক্তিযুদ্ধের শহীদদের রক্তের সাথে বেঈমানী করে পাকিস্তানী এজেন্ডা বাস্তবায়নের উদ্যোগ নিয়েছে। অন্যায়ভাবে শপথ বাক্য থেকে সড়ানো হয়েছে অসাম্প্রদায়িক চেতনাও। ইউনূসের এসব জামাতি ভাইদের পর্দার আড়ালের ষড়যন্ত্র দেশের মানুষ বুঝে, ওরা এখনো মুক্তিযুদ্ধকে তিরষ্কার করেই যাচ্ছে৷
বাংলাদেশের জনগণ মুক্তিযুদ্ধকে অমান্য করা এই চাপিয়ে দেয়া শপথ বাক্য মানবে না৷ এই দেশকে গোলাম আযমের বাংলা হতে দেওয়া চলবে না।
----
প্রাত্যহিক সমাবেশের শপথ বাক্য পাঠ থেকে মুক্তিযুদ্ধ, শেখ মুজিবুর রহমান, শহীদদের রক্ত বৃথা যেতে দিবো না, অসাম্প্রদায়িক চেতনা বাদ দেওয়ার প্রস্তাবনা শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের। যুক্ত হয়েছে 'অন্যায় ও দুর্নীতি করবো না' এবং 'অন্যায় ও দুর্নীতিকে প্রশ্রয় দিবো না' - বাক্য দুটি।
বাংলাদেশের উত্থানের ইতিহাস মুক্তিযুদ্ধ, সে যুদ্ধের ডাক দিয়েছিলেন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু। এসব অস্বীকার করে মুক্তিযুদ্ধের শহীদদের রক্তের সাথে বেঈমানী করে পাকিস্তানী এজেন্ডা বাস্তবায়নের উদ্যোগ নিয়েছে। অন্যায়ভাবে শপথ বাক্য থেকে সড়ানো হয়েছে অসাম্প্রদায়িক চেতনাও। ইউনূসের এসব জামাতি ভাইদের পর্দার আড়ালের ষড়যন্ত্র দেশের মানুষ বুঝে, ওরা এখনো মুক্তিযুদ্ধকে তিরষ্কার করেই যাচ্ছে৷
বাংলাদেশের জনগণ মুক্তিযুদ্ধকে অমান্য করা এই চাপিয়ে দেয়া শপথ বাক্য মানবে না৷ এই দেশকে গোলাম আযমের বাংলা হতে দেওয়া চলবে না।
মানবিক করিডোর: আধুনিক ঔপনিবেশিকতার রূপান্তর বাংলাদেশে
-----
মানবিক করিডোর নামে যা করা হচ্ছে তা বাংলাদেশের জন্য কেন বিপদজনক
বর্তমান বিশ্ব রাজনীতিতে বিভিন্ন দেশে “মানবিক করিডর” নামে এমন এক কৌশল প্রচলিত হচ্ছে, যার মাধ্যমে একটি দেশের গুরুত্বপূর্ণ ভূখণ্ডের নির্দিষ্ট অংশ বিদেশি সামরিক ও বাণিজ্যিক শক্তির নিয়ন্ত্রণে চলে যায়। বাংলাদেশেও এই মানবিক করিডর প্রকল্পের নামে এক মারাত্মক জাতীয় সংকট সৃষ্টি হচ্ছে, যা দেশের সার্বভৌমত্ব, নিরাপত্তা এবং অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতার জন্য গভীর হুমকি হিসেবে দাঁড়িয়েছে।
সার্বভৌমত্বের সরাসরি লঙ্ঘন
মানবিক করিডরের মাধ্যমে দেশের সীমান্তবর্তী বা গুরুত্বপূর্ণ এলাকা এমনভাবে বিদেশি শক্তির জন্য উন্মুক্ত করা হচ্ছে, যা জাতীয় সার্বভৌমত্বের সঙ্গে আপস। এটি বাংলাদেশকে একটি অবাঞ্ছিত পরাধীন অবস্থায় ঠেলে দিচ্ছে, যেখানে দেশের অভ্যন্তরীণ নীতি ও সিদ্ধান্ত প্রভাবিত হবে বহিরাগত শক্তির দ্বারা। এর ফলে:
দেশের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা দুর্বল হবে,
কৌশলগত এলাকা বিদেশি সেনাদের হাতে পড়ে যাবে,এবং জাতীয় নিরাপত্তার চরম হুমকি সৃষ্টি হবে।
অর্থনৈতিক ও সামাজিক প্রভাব
মানবিক করিডর প্রকল্পের আওতায় উন্মুক্ত হওয়া এলাকা নিয়ে বিদেশি বিনিয়োগ বাড়ানোর কথা বলা হলেও, বাস্তবে এটি স্থানীয় জনগণের জীবিকা ও জমিজমার অধিকার হরণে নিয়ে আসছে। পরিবেশ ও সামাজিক বিন্যাসের উপর নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে, যার ফলে:
স্থানীয় কৃষক ও মৎসজীবী জনগণ তাদের ঐতিহ্যবাহী জীবনযাত্রা হারাচ্ছে,জমি দখল ও জায়গা সঙ্কুচিত হওয়ার কারণে স্থানীয় বেকারত্ব বৃদ্ধি পাচ্ছে,
এবং সামাজিক অস্থিরতা তৈরি হচ্ছে।
নিরাপত্তা হুমকি ও সামরিক উত্তেজনা
মানবিক করিডর হিসেবে বিদেশি সামরিক শক্তির উপস্থিতি বাংলাদেশের প্রতিবেশী দেশগুলোর সঙ্গে দ্বন্দ্বের আশঙ্কা বাড়াচ্ছে। এটি দক্ষিণ এশিয়ার নিরাপত্তা স্থিতিশীলতা বিঘ্নিত করতে পারে। বিশেষ করে, করিডরের কারণে:কৌশলগত ভূখণ্ড বিদেশি সামরিক হস্তক্ষেপের জন্য উন্মুক্ত হচ্ছে,
সামরিক ঘাঁটি ও নজরদারি কেন্দ্র প্রতিষ্ঠিত হচ্ছে,
এবং বাংলাদেশ ভূ-রাজনৈতিক উত্তেজনার মুখে পড়ছে।
দেশের রাজনৈতিক স্বাধীকারের ওপর প্রভাব
এই প্রকল্প বাস্তবায়নে সরকারের স্বৈরাচারী ব্যবস্থাপনা ও দুর্নীতির প্রভাব লক্ষ্যণীয়। মানবিক করিডরের নামে নেওয়া সিদ্ধান্তগুলো সাধারণ মানুষের মতামত বা আইনসভায় যথাযথ আলোচনার বাইরে গড়ে উঠছে। এতে:
গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠান দুর্বল হচ্ছে,
বিরোধী মতনিরোধ বাড়ছে,
এবং দেশের শাসন ব্যবস্থায় স্বচ্ছতা হারাচ্ছে
করিডোর নয়, করাল ছায়া
‘মানবিক করিডোর’ নামের এই পরিকল্পনা আদতে বাংলাদেশের ভূখণ্ড, সম্পদ, রাজনৈতিক নিয়ন্ত্রণ ও নিরাপত্তা কাঠামোর ওপর একটি বহুমাত্রিক আক্রমণ। এটি যদি জনগণের প্রতিরোধ ও জবাবদিহিমূলক প্রক্রিয়ার মাধ্যমে থামানো না যায়, তবে অদূর ভবিষ্যতে বাংলাদেশ শুধু ভূগোলগত স্বাধীনতা নয়, রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক পরাধীনতার এক নতুন যুগে প্রবেশ করবে।
সাখাওয়াত হোসেন
মার্কিন প্রবাসী বাঙালি ব্যবসায়ী
প্রাথমিক সদস্য বাংলাদেশ আওয়ামী।
সাবেক ছাত্রলীগ নেতা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।
-----
মানবিক করিডোর নামে যা করা হচ্ছে তা বাংলাদেশের জন্য কেন বিপদজনক
বর্তমান বিশ্ব রাজনীতিতে বিভিন্ন দেশে “মানবিক করিডর” নামে এমন এক কৌশল প্রচলিত হচ্ছে, যার মাধ্যমে একটি দেশের গুরুত্বপূর্ণ ভূখণ্ডের নির্দিষ্ট অংশ বিদেশি সামরিক ও বাণিজ্যিক শক্তির নিয়ন্ত্রণে চলে যায়। বাংলাদেশেও এই মানবিক করিডর প্রকল্পের নামে এক মারাত্মক জাতীয় সংকট সৃষ্টি হচ্ছে, যা দেশের সার্বভৌমত্ব, নিরাপত্তা এবং অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতার জন্য গভীর হুমকি হিসেবে দাঁড়িয়েছে।
সার্বভৌমত্বের সরাসরি লঙ্ঘন
মানবিক করিডরের মাধ্যমে দেশের সীমান্তবর্তী বা গুরুত্বপূর্ণ এলাকা এমনভাবে বিদেশি শক্তির জন্য উন্মুক্ত করা হচ্ছে, যা জাতীয় সার্বভৌমত্বের সঙ্গে আপস। এটি বাংলাদেশকে একটি অবাঞ্ছিত পরাধীন অবস্থায় ঠেলে দিচ্ছে, যেখানে দেশের অভ্যন্তরীণ নীতি ও সিদ্ধান্ত প্রভাবিত হবে বহিরাগত শক্তির দ্বারা। এর ফলে:
দেশের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা দুর্বল হবে,
কৌশলগত এলাকা বিদেশি সেনাদের হাতে পড়ে যাবে,এবং জাতীয় নিরাপত্তার চরম হুমকি সৃষ্টি হবে।
অর্থনৈতিক ও সামাজিক প্রভাব
মানবিক করিডর প্রকল্পের আওতায় উন্মুক্ত হওয়া এলাকা নিয়ে বিদেশি বিনিয়োগ বাড়ানোর কথা বলা হলেও, বাস্তবে এটি স্থানীয় জনগণের জীবিকা ও জমিজমার অধিকার হরণে নিয়ে আসছে। পরিবেশ ও সামাজিক বিন্যাসের উপর নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে, যার ফলে:
স্থানীয় কৃষক ও মৎসজীবী জনগণ তাদের ঐতিহ্যবাহী জীবনযাত্রা হারাচ্ছে,জমি দখল ও জায়গা সঙ্কুচিত হওয়ার কারণে স্থানীয় বেকারত্ব বৃদ্ধি পাচ্ছে,
এবং সামাজিক অস্থিরতা তৈরি হচ্ছে।
নিরাপত্তা হুমকি ও সামরিক উত্তেজনা
মানবিক করিডর হিসেবে বিদেশি সামরিক শক্তির উপস্থিতি বাংলাদেশের প্রতিবেশী দেশগুলোর সঙ্গে দ্বন্দ্বের আশঙ্কা বাড়াচ্ছে। এটি দক্ষিণ এশিয়ার নিরাপত্তা স্থিতিশীলতা বিঘ্নিত করতে পারে। বিশেষ করে, করিডরের কারণে:কৌশলগত ভূখণ্ড বিদেশি সামরিক হস্তক্ষেপের জন্য উন্মুক্ত হচ্ছে,
সামরিক ঘাঁটি ও নজরদারি কেন্দ্র প্রতিষ্ঠিত হচ্ছে,
এবং বাংলাদেশ ভূ-রাজনৈতিক উত্তেজনার মুখে পড়ছে।
দেশের রাজনৈতিক স্বাধীকারের ওপর প্রভাব
এই প্রকল্প বাস্তবায়নে সরকারের স্বৈরাচারী ব্যবস্থাপনা ও দুর্নীতির প্রভাব লক্ষ্যণীয়। মানবিক করিডরের নামে নেওয়া সিদ্ধান্তগুলো সাধারণ মানুষের মতামত বা আইনসভায় যথাযথ আলোচনার বাইরে গড়ে উঠছে। এতে:
গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠান দুর্বল হচ্ছে,
বিরোধী মতনিরোধ বাড়ছে,
এবং দেশের শাসন ব্যবস্থায় স্বচ্ছতা হারাচ্ছে
করিডোর নয়, করাল ছায়া
‘মানবিক করিডোর’ নামের এই পরিকল্পনা আদতে বাংলাদেশের ভূখণ্ড, সম্পদ, রাজনৈতিক নিয়ন্ত্রণ ও নিরাপত্তা কাঠামোর ওপর একটি বহুমাত্রিক আক্রমণ। এটি যদি জনগণের প্রতিরোধ ও জবাবদিহিমূলক প্রক্রিয়ার মাধ্যমে থামানো না যায়, তবে অদূর ভবিষ্যতে বাংলাদেশ শুধু ভূগোলগত স্বাধীনতা নয়, রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক পরাধীনতার এক নতুন যুগে প্রবেশ করবে।
সাখাওয়াত হোসেন
মার্কিন প্রবাসী বাঙালি ব্যবসায়ী
প্রাথমিক সদস্য বাংলাদেশ আওয়ামী।
সাবেক ছাত্রলীগ নেতা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।