Bangladesh Awami League
93.7K subscribers
9.78K photos
2.79K videos
18 files
10.5K links
Official Telegram Channel of Bangladesh Awami League.
Stay Connceted on Web 👉 www.albd.org
Follow us on -
🔴 Insta 👉 https://instagram.com/albd1949
🟣 Tw 👉 https://twitter.com/albd1971
🔵 FB 👉https://www.facebook.com/awamileague.1949
Download Telegram
মুষ্টিবদ্ধ হাতে আগুন জ্বলে—
আর সহ্য না, এবার প্রতিরোধ!
গর্জে উঠেছে তারুণ্য, পেছাবে না একচুলও!
জয় বাংলার বজ্রনিনাদে ভেসে যাক ষড়যন্ত্রের ধ্বংসস্তূপ!

#Bangladesh #AwamiLeague #SaveBangladesh #YunusMustGo
মধ্যবিত্তের কষ্টের টাকা কোন মহাজনের খপ্পরে?
--------
শেয়ারবাজার গভীর খাদের কিনারায়
গত আট মাসে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) মূল্যসূচক হাজার পয়েন্টের বেশি কমেছে। আর ডিএসইর বাজার মূলধন কমেছে প্রায় ৬০ হাজার কোটি টাকা।

গত পাঁচ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন অবস্থানে নেমেছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সূচক।

গত ১৮ আগস্ট নতুন কমিশন গঠনের পর থেকে এ পর্যন্ত প্রায় ৯০ হাজার কোটি টাকা শেয়ারবাজার থেকে গায়েব হয়েছে।

#Bangladesh #BangladeshCrisis #YunusMustGo
এটা বাংলাদেশ, কারও কলোনি নয় -
এই দেশের সার্বভৌমত্বে আঘাত দিয়ে কেউ টিকতে পারে নি।
পারবেও না।

#Bangladesh
বাংলাদেশ নিয়ে শেখ হাসিনার উন্নয়ন যাত্রা থেমে গেল ইউনুস সরকারের ষড়যন্ত্রে
---

বাংলাদেশের অগ্রযাত্রা যখন স্বপ্ন ছোঁয়ার দ্বারপ্রান্তে, তখনই ষড়যন্ত্রের ছোবলে থমকে দাঁড়িয়েছে সেই অগ্রযাত্রা। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ যে স্বপ্ন বুনছিল—২০২৬ সালের মধ্যে এক কোটি ছাত্রছাত্রীকে তথ্যপ্রযুক্তি খাতে কর্মসংস্থানের আওতায় আনা, শিল্পকারখানায় ৬০ লাখ দক্ষ-অদক্ষ শ্রমিকের চাকরি নিশ্চিত করা তা আজ প্রশ্নবিদ্ধ।

শেখ হাসিনার পরিকল্পনায় ছিল প্রশাসনিক জটিলতা কমিয়ে আনার যুগান্তকারী উদ্যোগ। যেখানে জমি বা ফ্ল্যাট ক্রয়ের দলিল, নামজারি ও খাজনা দেওয়ার কাজ ৭২ ঘণ্টার মধ্যে সম্পন্ন করার সময়সীমা নির্ধারণ করা হয়েছিল। বিদ্যুৎ সংযোগের আবেদন ২৪ ঘণ্টার মধ্যে নিষ্পত্তি এবং আমদানি পণ্যের খালাস জাহাজ পোর্টে পৌঁছানোর আগেই শেষ করার মতো সময়োপযোগী ব্যবস্থা ছিল। শিল্প স্থাপনে ‘ওয়ান স্টপ সার্ভিস’-এর আওতায় ৭ দিনের মধ্যে প্লট বরাদ্দ, বিদ্যুৎ-গ্যাস সংযোগ এবং সব দপ্তরের ছাড়পত্র দেওয়ার নীতিমালাও কার্যকর হচ্ছিল।

এমনকি ব্যাংক থেকে ঋণ পেতে সব কাগজপত্র ঠিক থাকলে ১৫ দিনের মধ্যে তা অনুমোদনের লক্ষ্যে কাজ চলছিল। এই সব উদ্যোগ ছিলো ‘ডিজিটাল বাংলাদেশ’ থেকে ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’-এর পথে অগ্রসরের রূপরেখা।

কিন্তু আজ সেই স্বপ্নের গায়ে আঘাত হেনেছে একটি অবৈধ সরকারের আগমন। তথাকথিত ইউনুস সরকারের ক্ষমতা দখলের মাধ্যমে দেশের গতি থেমে গেছে। প্রশাসনিক অচলাবস্থা, দুর্নীতির পুনরাবৃত্তি, আমলাতান্ত্রিক জটিলতার পুনরুত্থান এবং বিনিয়োগকারীদের আস্থা হারানোর মধ্য দিয়ে দেশ পিছিয়ে পড়ছে। শিক্ষা, প্রযুক্তি ও শিল্পখাত আজ অনিশ্চয়তার ধোঁয়াশায়।

বিশেষজ্ঞদের মতে, শেখ হাসিনার সময় নির্ধারিত কর্মসূচিগুলোর মাধ্যমে বাংলাদেশ যেমন একদিকে অভ্যন্তরীণ দক্ষ মানবসম্পদ গড়ে তুলছিল, অন্যদিকে বৈদেশিক বিনিয়োগকারীদের আকৃষ্ট করতেও সক্ষম হচ্ছিল। কিন্তু ইউনুস সরকার এসে এই সব উদ্যোগকে ‘বিরোধীদলীয় প্রকল্প’ আখ্যা দিয়ে বাতিল করেছে। যার ফলে কোটি কোটি তরুণের স্বপ্ন চূর্ণবিচূর্ণ হয়েছে।

শুধু তাই নয়, আমদানি-রপ্তানি খাতেও চলছে অকার্যকর নীতিমালা, যার ফলে বন্দরগুলোর কার্যকারিতা ব্যাহত হচ্ছে, ব্যবসায়ীদের অপূরণীয় ক্ষতি হচ্ছে। শিল্প মালিকরা প্লট ও লাইসেন্সের জন্য দিনের পর দিন অপেক্ষা করছেন, কিন্তু সমাধান মিলছে না। ব্যাংকিং খাতে আবারও ফিরে এসেছে ঘুষ-দুর্নীতির পুরনো চক্র।

এই অবস্থার পরিবর্তন চাইলে আবারও জনগণকে এগিয়ে আসতে হবে। বাংলাদেশের উন্নয়নের মূলশক্তি শেখ হাসিনার প্রগতিশীল, বাস্তবভিত্তিক, সময়নির্ধারিত কর্মপরিকল্পনাকে ফিরিয়ে আনতে হবে। একমাত্র জনগণের ঐক্যবদ্ধ চাপে এই অবৈধ ইউনুস সরকারের অপশাসনের অবসান ঘটানো সম্ভব।⁩
#SheikhHasina #Bangladesh #BangladeshCrisis #YunusMustGo
বাংলাদেশ নিয়ে শেখ হাসিনার উন্নয়ন যাত্রা থেমে গেল ইউনুস সরকারের ষড়যন্ত্রে
---

বাংলাদেশের অগ্রযাত্রা যখন স্বপ্ন ছোঁয়ার দ্বারপ্রান্তে, তখনই ষড়যন্ত্রের ছোবলে থমকে দাঁড়িয়েছে সেই অগ্রযাত্রা। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ যে স্বপ্ন বুনছিল—২০২৬ সালের মধ্যে এক কোটি ছাত্রছাত্রীকে তথ্যপ্রযুক্তি খাতে কর্মসংস্থানের আওতায় আনা, শিল্পকারখানায় ৬০ লাখ দক্ষ-অদক্ষ শ্রমিকের চাকরি নিশ্চিত করা তা আজ প্রশ্নবিদ্ধ।

শেখ হাসিনার পরিকল্পনায় ছিল প্রশাসনিক জটিলতা কমিয়ে আনার যুগান্তকারী উদ্যোগ। যেখানে জমি বা ফ্ল্যাট ক্রয়ের দলিল, নামজারি ও খাজনা দেওয়ার কাজ ৭২ ঘণ্টার মধ্যে সম্পন্ন করার সময়সীমা নির্ধারণ করা হয়েছিল। বিদ্যুৎ সংযোগের আবেদন ২৪ ঘণ্টার মধ্যে নিষ্পত্তি এবং আমদানি পণ্যের খালাস জাহাজ পোর্টে পৌঁছানোর আগেই শেষ করার মতো সময়োপযোগী ব্যবস্থা ছিল। শিল্প স্থাপনে ‘ওয়ান স্টপ সার্ভিস’-এর আওতায় ৭ দিনের মধ্যে প্লট বরাদ্দ, বিদ্যুৎ-গ্যাস সংযোগ এবং সব দপ্তরের ছাড়পত্র দেওয়ার নীতিমালাও কার্যকর হচ্ছিল।

এমনকি ব্যাংক থেকে ঋণ পেতে সব কাগজপত্র ঠিক থাকলে ১৫ দিনের মধ্যে তা অনুমোদনের লক্ষ্যে কাজ চলছিল। এই সব উদ্যোগ ছিলো ‘ডিজিটাল বাংলাদেশ’ থেকে ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’-এর পথে অগ্রসরের রূপরেখা।

কিন্তু আজ সেই স্বপ্নের গায়ে আঘাত হেনেছে একটি অবৈধ সরকারের আগমন। তথাকথিত ইউনুস সরকারের ক্ষমতা দখলের মাধ্যমে দেশের গতি থেমে গেছে। প্রশাসনিক অচলাবস্থা, দুর্নীতির পুনরাবৃত্তি, আমলাতান্ত্রিক জটিলতার পুনরুত্থান এবং বিনিয়োগকারীদের আস্থা হারানোর মধ্য দিয়ে দেশ পিছিয়ে পড়ছে। শিক্ষা, প্রযুক্তি ও শিল্পখাত আজ অনিশ্চয়তার ধোঁয়াশায়।

বিশেষজ্ঞদের মতে, শেখ হাসিনার সময় নির্ধারিত কর্মসূচিগুলোর মাধ্যমে বাংলাদেশ যেমন একদিকে অভ্যন্তরীণ দক্ষ মানবসম্পদ গড়ে তুলছিল, অন্যদিকে বৈদেশিক বিনিয়োগকারীদের আকৃষ্ট করতেও সক্ষম হচ্ছিল। কিন্তু ইউনুস সরকার এসে এই সব উদ্যোগকে ‘বিরোধীদলীয় প্রকল্প’ আখ্যা দিয়ে বাতিল করেছে। যার ফলে কোটি কোটি তরুণের স্বপ্ন চূর্ণবিচূর্ণ হয়েছে।

শুধু তাই নয়, আমদানি-রপ্তানি খাতেও চলছে অকার্যকর নীতিমালা, যার ফলে বন্দরগুলোর কার্যকারিতা ব্যাহত হচ্ছে, ব্যবসায়ীদের অপূরণীয় ক্ষতি হচ্ছে। শিল্প মালিকরা প্লট ও লাইসেন্সের জন্য দিনের পর দিন অপেক্ষা করছেন, কিন্তু সমাধান মিলছে না। ব্যাংকিং খাতে আবারও ফিরে এসেছে ঘুষ-দুর্নীতির পুরনো চক্র।

এই অবস্থার পরিবর্তন চাইলে আবারও জনগণকে এগিয়ে আসতে হবে। বাংলাদেশের উন্নয়নের মূলশক্তি শেখ হাসিনার প্রগতিশীল, বাস্তবভিত্তিক, সময়নির্ধারিত কর্মপরিকল্পনাকে ফিরিয়ে আনতে হবে। একমাত্র জনগণের ঐক্যবদ্ধ চাপে এই অবৈধ ইউনুস সরকারের অপশাসনের অবসান ঘটানো সম্ভব।⁩
#SheikhHasina #Bangladesh #BangladeshCrisis #YunusMustGo
⁨মিথ্যাচারে জর্জরিত প্রেস উইং রম্যরসের পাত্রে পরিণত
----
ধারাবাহিক মিথ্যাচারের কারণে নাগরিকদের হাস্যরসের বস্তুতে পরিণত হয়েছে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের প্রেস উইংয়। যার দ্বায়িতে রয়েছে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম।

মঙ্গলবার (২০ মে) রাজধানীর যমুনা সরকারি বাসভবনে তিনি বাহিনীর প্রধানদের সঙ্গে বৈঠক হয় অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের। বৈঠকের আলোচনার মূল বিষয় 'মানবিক করিডোর' ইস্যু এবং মার্কিন দুই বাহিনীর বাংলাদেশ সফর হলেও ড. ইউনূসের প্রেস উইং থেকে জানানো হয় দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে বৈঠক হয়েছে সেনাবাহিনী, নৌবাহিনী ও বিমানবাহিনী প্রধানদের সঙ্গে।

যমুনায় হয়ে যাওয়া ওই বৈঠকে সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান, নৌবাহিনী প্রধান অ্যাডমিরাল মোহাম্মদ নাজমুল হাসান এবং বিমানবাহিনী প্রধান এয়ার মার্শাল হাসান মাহমুদ খানসহ আরও উপস্থিত ছিলেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী, পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন এবং জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ড. খলিলুর রহমান। দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে বৈঠকে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন কেনো উপস্থিত ছিলেন এমন প্রশ্নের মুখোমুখিও হয়েছেন তিনি।

বৈঠকে উপস্থিতির কারণ জানতে চাইলে তিনি বলেন, বৈঠকে সীমান্ত বিষয়ক আলোচনার থাকার কারনেই উপস্থিত ছিলেন। মো. তৌহিদ হোসেনের এমন বক্তব্য মিথ্যা প্রতীয়মান করেছে প্রধান উপদেষ্টা প্রেস উইংয়ের বক্তব্যকে। পরে এই উপদেষ্টাকে করিডোর ইস্যুতে প্রশ্ন করা হলে বিষয়টি এড়িয়ে যান তিনি।

উল্লেখ্য, মঙ্গলবার প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইংয়ের পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, বৈঠকে দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি পর্যালোচনা করা হয় এবং জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তারা একটি সামগ্রিক প্রতিবেদন উপস্থাপন করেন। প্রধান উপদেষ্টা দেশব্যাপী স্থিতিশীলতা বজায় রাখার ওপর গুরুত্বারোপ করেন এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কিছু কর্মকাণ্ডের প্রশংসা করেন।

যদিও বৈঠকের পরে একাধিক অভ্যন্তরীণ সূত্র জানিয়েছিল, বৈঠকের মূল আলোচ্য বিষয় ছিল রাখাইনে সহায়তার জন্য মানবিক করিডোর এবং তাতে সশস্ত্র বাহিনীর সম্মতি আদায়ের চেষ্টা। অথচ প্রেস উইং থেকে ‘আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি’ পর্যালোচনার কথা বলে এক ধরনের বিভ্রান্তিকর বিবৃতি দেওয়া হয়েছে, যা নিয়ে সৃষ্টি হয় ব্যাপক বিতর্ক।⁩

News - Collected
#Bangladesh #BangladeshCrisis #YunusMustGo
চুপ থাকা মানেই সহ্য করে যাওয়া, তাই এখনই সময় রুখে দাঁড়ানোর !
তোমার এক পদক্ষেপ বদলে দিতে পারে দেশের ভবিষ্যত।

নিপীড়ন আর অন্যায়ের বিরুদ্ধে লড়াই—এবার নয়তো কখনো!
তুমি না লড়লে, কেউ তোমার জন্য লড়বে না।
দেশের গর্ব ফিরিয়ে আনার একমাত্র পথ একসাথে এগিয়ে চলা!

#YunusMustGo #Bangladesh #BangladeshCrisis #AwamiLeague #SaveBangladesh
অবৈধ শাসনের পতন জরুরি,দেশের স্বার্থে প্রতিরোধের সময় এখন

বাংলাদেশ বর্তমানে এক গভীর রাজনৈতিক সঙ্কটে। জনগণের ভোট ছাড়া একটি অবৈধ সরকার রাষ্ট্রক্ষমতা দখল করে রেখেছে। এর নেপথ্যে রয়েছেন ড. মুহাম্মদ ইউনুস যিনি আন্তর্জাতিক লবির ছায়ায় থেকে দেশের রাজনীতি, প্রশাসন ও অর্থনীতিকে ধ্বংসের মুখে ঠেলে দিচ্ছেন। তার নেতৃত্বে দেশে এক ধরনের 'মব রাজনীতি' চালু হয়েছে, যেখানে স্বাধীনতার পক্ষের শক্তি বিশেষ করে আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীরা নির্যাতিত, আটক এবং নিরস্ত করা হচ্ছে।

দেশের শাসনব্যবস্থা ভেঙে পড়েছে। বিচার নেই, অধিকার নেই, নিরাপত্তা নেই। রাষ্ট্র পরিচালনায় কোনো জবাবদিহিতা নেই। এই অবস্থায় চুপ থাকা মানেই দেশকে আরো অন্ধকারে ঠেলে দেওয়া।

ড. ইউনুস ও তাঁর দোসররা দেশের স্বার্থবিরোধী ষড়যন্ত্রে লিপ্ত। তাদের প্রতিহত করতে সর্বাত্মক গণজাগরণ ও রাজনৈতিক প্রতিরোধ জরুরি। চাই শান্তিপূর্ণ, সংগঠিত ও কৌশলগত আন্দোলন যা দেশের মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষার প্রতিফলন ঘটাবে।

দেশ রক্ষায়, স্বাধীনতা রক্ষায়, গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারে এখনই সময় গর্জে ওঠার।⁩
#Bangladesh #BangladeshCrisis #SaveBangaldesh #AwamiLeague #BangladeshUnderFascism
রাষ্ট্রীয় চাঁদাবাজির নতুন অস্ত্র : ইউনুসের গণমামলা কারখানা
----
বাংলাদেশে বর্তমানে যে ‘গণমামলা’ ও ‘গণআসামি’ নামক ঘৃণ্য প্রক্রিয়া চলছে, তা কেবল আইন ব্যবস্থার অপব্যবহার নয়, এটি রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাসের প্রাতিষ্ঠানিক রূপ। ডয়চে ভেলের প্রতিবেদনে উঠে এসেছে—একই মামলায় শ’খানেক মানুষকে আসামি করে রাখার অদ্ভুত, অথচ পরিকল্পিত এক কৌশল, যেখানে আসামিরা হয়তো ঘটনাস্থলেও ছিলেন না। অথচ তাদের বিরুদ্ধে চলে যাচ্ছে তদন্ত, জারি হচ্ছে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা, চলে আসছে পুলিশি হয়রানি, আর নেপথ্যে গড়ে উঠছে এক অদৃশ্য চাঁদাবাজ সিন্ডিকেট।

এই সিন্ডিকেটের পেছনে দাঁড়িয়ে আছে ইউনুস নামক ব্যক্তি, যিনি গণতন্ত্রের মুখোশ পরে এক ভয়ঙ্কর কর্তৃত্ববাদী ব্যবস্থাকে মজবুত করে চলেছেন। জনগণের ভোটাধিকার হরণ করে যিনি ক্ষমতার চূড়ায় বসেছেন, তিনি আজ রাষ্ট্রযন্ত্রকে ব্যবহার করছেন নিজের নিরাপত্তার বলয় তৈরির জন্য, ভিন্নমত দমন করার জন্য এবং সর্বোপরি—অর্থ উপার্জনের উৎস হিসেবে। পুলিশি তৎপরতা, গোয়েন্দা নজরদারি, মামলা পরিচালনা—সব কিছুর মধ্যে লুকিয়ে আছে ঘুষের চিহ্ন, আর তা কেবল নির্দোষ নাগরিকদের জীবনের শান্তি নষ্ট করছে না, দেশের বিচার ব্যবস্থার প্রতি মানুষের আস্থা চূর্ণ করছে।

গণমামলার নামে এই যে র‍্যান্ডমলি নাম ঢোকানো—এটা যেন আধুনিক যুগের ব্ল্যাঙ্ক চেক। পুলিশ-দলদসরা জানে, কোনো এক বিক্ষোভ বা রাজনৈতিক সমাবেশ হলে তার ওপর ভিত্তি করে ১০০–২০০ জনের নামে একাধিক ধারায় মামলা দেওয়া হবে, যাদের বড় অংশের নাম মামলার সময় জানা যাবে না—‘অজ্ঞাতনামা’ হিসেবে রেখে দেওয়া হবে যেন পরে পছন্দমতো ভেতরে ঢোকানো যায়। এভাবে একজন দিনমজুর, একজন গার্মেন্টকর্মী বা একজন শিক্ষার্থীও হয়ে উঠতে পারে রাষ্ট্রদ্রোহী কিংবা ‘উপদ্রবকারী’। এরপর শুরু হয় দালাল চক্রের খেলা—‘আপনার নাম মামলায় আছে, টাকা দেন ম্যানেজ করে দেই’। চাঁদার তালিকা বড়, কিন্তু বিচার নেই।

এটা কেবল রাজনৈতিক প্রতিহিংসা নয়, এটা একধরনের রাষ্ট্রীয় বাণিজ্য। এবং যারা রাষ্ট্র চালায়—তাদের প্রত্যক্ষ মদদ ছাড়া এই অপরাধ সম্ভব নয়। ইউনুস এই ব্যবস্থার মাথা, যিনি আইনের চোখে সাধারণ নাগরিকদের অপরাধী বানিয়ে রেখেছেন, যেন তারা কখনোই মাথা তুলে দাঁড়াতে না পারে।

সংবিধান, মানবাধিকার, আইনের শাসন—এই সব শব্দ এখন এ দেশের শাসনকাঠামোর কাছে মূল্যহীন। কারণ ইউনুস এবং তার অনুগত অ-সরকার এসব শব্দকে অর্থহীন করে তুলেছে। আইন এখন আর ন্যায়ের হাতিয়ার নয়, এটি শাসকের লাঠি। মামলা এখন আর অপরাধ দমনের উপায় নয়, এটি জনতার মুখ বন্ধ রাখার ফাঁদ।

এই অবস্থায় যারা চুপ করে থাকছে, তারা এই দমননীতির মৌন অংশীদার। যারা কলম ধরে, যারা সত্য বলে, তাদের জায়গা এখন আদালতের বারান্দায়, হাজতির ঘরে। দেশে যেন প্রতিটি থানাই একটি করে দমনশালা, প্রতিটি এজাহার যেন একটি করে নির্যাতনের লাইসেন্স।

এটি কোনো সাধারণ পরিস্থিতি নয়। এটি একটি নিষ্ঠুর, ঠান্ডা মাথার, সুপরিকল্পিত নিপীড়ন যন্ত্রের অভ্যন্তরীণ চিত্র—যার মূল লক্ষ্য, জনগণকে আতঙ্কিত রাখা, পঙ্গু করে রাখা, আর অর্থ-সুরক্ষায় ইউনুসের আসন মজবুত রাখা। ইতিহাস এর বিচার করবে—তবে প্রশ্ন হচ্ছে, আজ যারা ভুগছে, তাদের বাঁচার আশ্রয় কোথায়?

#Bangladesh #BangladeshCrisis #SaveBangladesh #YunusMustGo
দেশের স্বাধীনতার নেতৃত্ব দানকারী দলের কার্যক্রম নিষিদ্ধকরণকে মৌলিক স্বাধীনতা লঙ্ঘন উল্লেখ করে হিউম্যান রাইটস ওয়াচের প্রতিবেদন

#humanrights #HumanRightsWatch #Bangladesh
স্কুল-কলেজে শিক্ষার্থীদের শপথে বঙ্গবন্ধু ও মুক্তিযুদ্ধ বাদ এবং পাঠ্যপুস্তকে মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস বিকৃতির অপতৎপরতা বিরুদ্ধে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ
----
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ গভীর উদ্বেগের সঙ্গে লক্ষ করছে যে, অগণতান্ত্রিক ও সাংবিধানিকভাবে অবৈধ ফ্যাসিস্ট ইউনূস গংরা রাষ্ট্রক্ষমতা দখলের পর থেকে মহান মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে অর্জিত স্বাধীনতার মূল্যবোধের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছে। তারা রাষ্ট্র ও সমাজের সকল পর্যায় থেকে সুমহান মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস ও জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সকল স্মৃতিচিহ্ন মুছে ফেলার অপতৎপরতা চালাচ্ছে। মুক্তিযুদ্ধের রণধ্বনি 'জয় বাংলা' জাতীয় স্লোগান নিষিদ্ধ করা হয়েছে। দেশের যততত্র দেশমাতৃকার শ্রেষ্ঠ সন্তান বীর মুক্তিযোদ্ধাদের লাঞ্চিত ও অপমানিত করা হচ্ছে। দখলদার এই সরকার ফ্যাসিবাদী কায়দায় জনগণের আকাঙ্ক্ষাকে দমন-পীড়ন করে নিজেদের মনগড়া মত চাপিয়ে দিচ্ছে। এরই ধারাবাহিকতায় স্কুল-কলেজে শিক্ষার্থীদের শপথ বদলে ফেলেছে, বাদ দেওয়া মুক্তিযুদ্ধ, বঙ্গবন্ধু ও অসাম্প্রদায়িক চেতনা। আবার পাঠ্যপুস্তকে মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস বিকৃতি করার অপচেষ্টা করছে। মুক্তিযুদ্ধের সংজ্ঞায়নে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান যে স্বাধীনতার ঘোষণা করেছিলেন, সেই অংশ বাদ দেওয়া হয়েছে। আর চিহ্নিত স্বাধীনতাবিরোধীদের কর্মকাণ্ড ও রাজনৈতিক পরিচয় হাল্কা করা হয়েছে। এটা বাংলাদেশ রাষ্ট্রের ভিত্তিমূলে আঘাত। যা অত্যন্ত গর্হিত কাজ এবং জাতি হিসেবে আমাদের জন্য লজ্জার। আমরা অবৈধ দখলদার ফ্যাসিস্ট ইউনূস সরকারের সুমহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনাবিরোধী সকল অপতৎপরতার বিরুদ্ধে তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি।

বাঙালির হাজার বছরের ইতিহাসে শ্রেষ্ঠতম অর্জন হলো স্বাধীনতা। আর সর্বশ্রেষ্ঠ ঘটনা ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধ। বাঙালি জাতির সম্মিলিত প্রয়াস ও অবিভাজিত বোধের প্রতীক ত্রিশ লাখ শহিদের প্রাণের বিনিময়ে অর্জিত এই স্বাধীনতা। মহান মুক্তিযুদ্ধ আমাদের সত্তা ও অস্তিত্ব। এর ইতিহাস বিকৃত হলে আমাদের সত্তা ও অস্তিত্ব খণ্ডিত হয়ে যাবে। যা আমরা হতে দিতে পারি না। বাংলাদেশের জনগণের অখণ্ড বোধ ও মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা অটুট রাখতে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ স্বাধীনতাবিরোধী শক্তির বিরুদ্ধে শেষ রক্তবিন্দু দিয়ে লড়াই চালিয়ে যাবে। আমরা মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী দেশপ্রেমিক জনগণকে এই অপতৎপরতার বিরুদ্ধে রখে দাঁড়ানোর আহ্বান জানাই।

জয় বাংলা
জয় বঙ্গবন্ধু
বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।

প্রেস বিজ্ঞপ্তি
তারিখ: ২২ মে ২০২৫

#AwamiLeague #BangladeshUnderFascism #Bangladesh #BangladeshCrisis