মাগুরায় আওয়ামী লীগ কর্মীর ওপর #বিএনপি #সন্ত্রাস: পা, হাত ও বুকের হাড় ভেঙে দিল—ইউনুস সরকারের প্রশাসন নির্বিকার!
শ্রীপুর থানা আওয়ামী লীগ-এর নিবেদিত কর্মী মো: গোলাম রসুল মোল্লা #বর্বর #হামলার শিকার হয়েছেন। #বিএনপি #সন্ত্রাসীরা পরিকল্পিতভাবে তাঁর ওপর #হামলা চালিয়ে দুই পায়ের হাড়, এক হাত, এবং বুকের পাঁজরের হাড় পর্যন্ত ভেঙে দিয়েছে।
এটি শুধু একজন কর্মীর ওপর #হামলা নয়, আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে মাঠে নামা প্রত্যেক তৃণমূল সৈনিককে ভয় পাইয়ে দেওয়ার একটি #বিএনপি-সমর্থিত ষড়যন্ত্র। আর এই ষড়যন্ত্রের নীরব সহযোগী হয়ে উঠেছে ইউনুস সরকারের প্রশাসন।
#Bangladesh #BangladeshCrisis #BNP
শ্রীপুর থানা আওয়ামী লীগ-এর নিবেদিত কর্মী মো: গোলাম রসুল মোল্লা #বর্বর #হামলার শিকার হয়েছেন। #বিএনপি #সন্ত্রাসীরা পরিকল্পিতভাবে তাঁর ওপর #হামলা চালিয়ে দুই পায়ের হাড়, এক হাত, এবং বুকের পাঁজরের হাড় পর্যন্ত ভেঙে দিয়েছে।
এটি শুধু একজন কর্মীর ওপর #হামলা নয়, আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে মাঠে নামা প্রত্যেক তৃণমূল সৈনিককে ভয় পাইয়ে দেওয়ার একটি #বিএনপি-সমর্থিত ষড়যন্ত্র। আর এই ষড়যন্ত্রের নীরব সহযোগী হয়ে উঠেছে ইউনুস সরকারের প্রশাসন।
#Bangladesh #BangladeshCrisis #BNP
চট্টগ্রাম বন্দর - ইউনুসের প্রেস সচিবের আরেক ধোঁকাবাজি
---
চট্টগ্রাম নিউমুরিং বন্দর একটি কৌশলগত জাতীয় সম্পদ, যা সম্পূর্ণভাবে দেশীয় ব্যবস্থাপনায় পরিচালনা সম্ভব। অথচ বর্তমান সরকার এটিকে বিদেশিদের হাতে তুলে দিতে যাচ্ছে, আর সেই সিদ্ধান্তকে আড়াল করতে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব দাবি করছেন, “বিদেশিদের হাতে গেলে কর্মসংস্থানের বন্যা বইবে।” এই বক্তব্য নিছক ধোঁকাবাজি ও জনগণকে বিভ্রান্ত করার অপচেষ্টা।
বাস্তবতা হলো, বিদেশি কোম্পানি এলে তাদের নিজস্ব জনবল, প্রযুক্তি ও ব্যবস্থাপনা থাকবে। স্থানীয় শ্রমিক ও পেশাজীবীদের সুযোগ না দিয়ে, তারা বাংলাদেশের অর্থ ডলারে রূপান্তর করে বিদেশে নিয়ে যাবে। এটি কর্মসংস্থানের নয়, বরং শ্রমবাজার ধ্বংসের পরিকল্পিত ছক।
প্রেস সচিবের এ ধরনের মন্তব্য জনস্বার্থের প্রতি চরম অবহেলা ও মিথ্যাচারের ধারাবাহিকতা। জাতীয় সম্পদ বিদেশিদের হাতে তুলে দিয়ে দেশের অর্থনীতি ও ভবিষ্যৎ প্রজন্মের অধিকার বিপন্ন করা হচ্ছে।
#Bangladesh #BangladeshCrisis #SaveBangladesh #YunusMustGo
---
চট্টগ্রাম নিউমুরিং বন্দর একটি কৌশলগত জাতীয় সম্পদ, যা সম্পূর্ণভাবে দেশীয় ব্যবস্থাপনায় পরিচালনা সম্ভব। অথচ বর্তমান সরকার এটিকে বিদেশিদের হাতে তুলে দিতে যাচ্ছে, আর সেই সিদ্ধান্তকে আড়াল করতে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব দাবি করছেন, “বিদেশিদের হাতে গেলে কর্মসংস্থানের বন্যা বইবে।” এই বক্তব্য নিছক ধোঁকাবাজি ও জনগণকে বিভ্রান্ত করার অপচেষ্টা।
বাস্তবতা হলো, বিদেশি কোম্পানি এলে তাদের নিজস্ব জনবল, প্রযুক্তি ও ব্যবস্থাপনা থাকবে। স্থানীয় শ্রমিক ও পেশাজীবীদের সুযোগ না দিয়ে, তারা বাংলাদেশের অর্থ ডলারে রূপান্তর করে বিদেশে নিয়ে যাবে। এটি কর্মসংস্থানের নয়, বরং শ্রমবাজার ধ্বংসের পরিকল্পিত ছক।
প্রেস সচিবের এ ধরনের মন্তব্য জনস্বার্থের প্রতি চরম অবহেলা ও মিথ্যাচারের ধারাবাহিকতা। জাতীয় সম্পদ বিদেশিদের হাতে তুলে দিয়ে দেশের অর্থনীতি ও ভবিষ্যৎ প্রজন্মের অধিকার বিপন্ন করা হচ্ছে।
#Bangladesh #BangladeshCrisis #SaveBangladesh #YunusMustGo
বাংলাদেশ কি কোন দেশের কলোনি হবে?
ইউনুসের এজেন্ডার সাথে কি বাংলাদেশ থাকবে?
প্রতিবাদ করুন, প্রতিরোধ গড়ে তুলুন।
#Bangladesh #YunusMustGo
ইউনুসের এজেন্ডার সাথে কি বাংলাদেশ থাকবে?
প্রতিবাদ করুন, প্রতিরোধ গড়ে তুলুন।
#Bangladesh #YunusMustGo
মিছিল করলেই #গ্রেফতার?
কতজনকে #গ্রেফতার করবে ইউনুস?
জনগণের অংশগ্রহণে এই মিছিল শতজন থেকে হাজার, আর হাজার থেকে লক্ষে পরিণত হবে।
#Bangladesh #AwamiLeague
কতজনকে #গ্রেফতার করবে ইউনুস?
জনগণের অংশগ্রহণে এই মিছিল শতজন থেকে হাজার, আর হাজার থেকে লক্ষে পরিণত হবে।
#Bangladesh #AwamiLeague
The Yunus-led interim government’s decision to ban the Awami League under the Anti-Terrorism Act has sparked outrage and suspicion, both within Bangladesh and internationally. What was initially framed as a crackdown on electoral fraud and historic atrocities has now expanded into an outright political purge. The ban appears less about justice and more about consolidating a fragile, unelected regime under the guise of reform.
https://albd.org/articles/news/41558/Extrajudicial-Ban-on-Awami-League-:-Is-Yunus-Fighting-for-Justice-or-Engineering-a-Power-Grab%3F
#YunusMustGo #BangladeshUnderFascism
https://albd.org/articles/news/41558/Extrajudicial-Ban-on-Awami-League-:-Is-Yunus-Fighting-for-Justice-or-Engineering-a-Power-Grab%3F
#YunusMustGo #BangladeshUnderFascism
albd.org
Extrajudicial Ban on Awami League : Is Yunus Fighting for Justice or Engineering a Power Grab?
In an astonishing and deeply polarizing turn of events, the Awami League—Bangladesh’s oldest, most influential, and historically pivotal political party—has been banned. Its offices shuttered, its digital presence scrubbed, its top leaders either imprisoned…
যে রক্তে ভিজেছে পুলিশের পোশাক, সেই ঘাতকদের নির্দেশে কি চলবে বাংলার পুলিশ?
----
ড. ইউনুসের খেলা শুরু – বাংলাদেশকে সিরিয়া বানানোর নীলনকশা বাস্তবায়নে মাঠে ঘাতকরা,শেখ হাসিনার নামে দেশ যখন এগিয়ে যাচ্ছিল, তখনই ড. ইউনুস ও তার আন্তর্জাতিক দালালচক্র আবার মাথাচাড়া দিয়ে ছাত্র আন্দোলনের নামে পুলিশের গায়ে আগুন লাগানো, পাশবিক নির্যাতন করে হত্যা – এসবই ছিল তাদের পূর্ববর্তী রক্তাক্ত অধ্যায়। আজ তারা আবার সেই পুলিশকেই ব্যবহার করতে চায় আওয়ামী লীগ ও দেশপ্রেমিক নেতাকর্মীদের দমন করতে!
এই বাংলাদেশবিরোধীরা চায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে নিজেদের হাতিয়ার বানাতে,দেশের স্বার্থের বিরুদ্ধে গিয়ে ষড়যন্ত্র করে – ইউনুস আজ পুলিশকে চাপ দিচ্ছেন নিজের এজেন্ডা বাস্তবায়নে!কিন্তু পুলিশ সদস্যদের মনে রাখা উচিত – যাদের হাতে একদিন তাদের সহকর্মীরা শহীদ হয়েছিলেন, আজ তাদের কথায় চলা কি একজন সৎ অফিসারের পক্ষে সম্মানজনক?
দেশপ্রেম, দায়িত্ববোধ, এবং শহীদ সহকর্মীদের রক্তের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে এখন সময় এসেছে – পুলিশ যেন স্পষ্টভাবে জানিয়ে দেয়: “ঘাতকদের নির্দেশ নয়, আমরা সংবিধান আর দেশের পক্ষে!
প্রতিটি পুলিশ সদস্যের কাছে একটাই প্রশ্ন – আপনি কি ঘাতকদের হাতের পুতুল হবেন, না দেশের গর্ব হিসেবে ইতিহাসে নিজের নাম লিখবেন?
#Bangladesh #YunusMustGo
----
ড. ইউনুসের খেলা শুরু – বাংলাদেশকে সিরিয়া বানানোর নীলনকশা বাস্তবায়নে মাঠে ঘাতকরা,শেখ হাসিনার নামে দেশ যখন এগিয়ে যাচ্ছিল, তখনই ড. ইউনুস ও তার আন্তর্জাতিক দালালচক্র আবার মাথাচাড়া দিয়ে ছাত্র আন্দোলনের নামে পুলিশের গায়ে আগুন লাগানো, পাশবিক নির্যাতন করে হত্যা – এসবই ছিল তাদের পূর্ববর্তী রক্তাক্ত অধ্যায়। আজ তারা আবার সেই পুলিশকেই ব্যবহার করতে চায় আওয়ামী লীগ ও দেশপ্রেমিক নেতাকর্মীদের দমন করতে!
এই বাংলাদেশবিরোধীরা চায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে নিজেদের হাতিয়ার বানাতে,দেশের স্বার্থের বিরুদ্ধে গিয়ে ষড়যন্ত্র করে – ইউনুস আজ পুলিশকে চাপ দিচ্ছেন নিজের এজেন্ডা বাস্তবায়নে!কিন্তু পুলিশ সদস্যদের মনে রাখা উচিত – যাদের হাতে একদিন তাদের সহকর্মীরা শহীদ হয়েছিলেন, আজ তাদের কথায় চলা কি একজন সৎ অফিসারের পক্ষে সম্মানজনক?
দেশপ্রেম, দায়িত্ববোধ, এবং শহীদ সহকর্মীদের রক্তের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে এখন সময় এসেছে – পুলিশ যেন স্পষ্টভাবে জানিয়ে দেয়: “ঘাতকদের নির্দেশ নয়, আমরা সংবিধান আর দেশের পক্ষে!
প্রতিটি পুলিশ সদস্যের কাছে একটাই প্রশ্ন – আপনি কি ঘাতকদের হাতের পুতুল হবেন, না দেশের গর্ব হিসেবে ইতিহাসে নিজের নাম লিখবেন?
#Bangladesh #YunusMustGo
ইউনূসের নয় মাসে বাংলাদেশ ধ্বংসস্তূপের দিকে এক দৌড়
—-
বাংলাদেশ যেন এক ধ্বংসপ্রাপ্ত বাগান, যেখানে কখনো সোনালি ফসলের স্বপ্ন দেখা হতো, আর এখন শুধুই হাহাকার আর অন্ধকার। নোবেল বিজয়ী পরিচয়ের আড়ালে এক আত্মঘাতী নেতৃত্বের নমুনা দেখছে জাতি—ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নামের সঙ্গে আজ জড়িয়ে গেছে বিভীষিকার এক অধ্যায়। নয় মাসের শাসনে কী অর্জন হয়েছে? অর্জন হয়েছে অর্থনৈতিক বিপর্যয়, সামাজিক পতন, আর রাষ্ট্রীয় কাঠামোর ভয়াবহ অবক্ষয়।
এই সরকারের আমলে অর্থনীতির প্রতিটি স্তম্ভ যেন একে একে ভেঙে পড়েছে*। জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩%–এর নিচে নেমে গেছে। এক সময়ের সম্ভাবনাময় শেয়ার বাজার থেকে উধাও হয়ে গেছে প্রায় ৯০ হাজার কোটি টাকা। খেলাপি ঋণের পাহাড় পৌঁছেছে ১.৫ লাখ কোটি টাকায়।
দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ একেবারে থেমে গেছে। মেশিনারিজ আমদানি তো দূরের কথা, নতুন কোনো শিল্প কারখানার নামগন্ধও নেই। ব্যাংকগুলো ধুঁকছে, অথচ ২৯,৫০০ কোটি টাকার নতুন নোট ছেপেও পরিস্থিতি সামাল দিতে পারছে না। এর নামই কি অর্থনীতি? না কি সুপরিকল্পিত ধ্বংস?
শত শত শিল্পকারখানা বন্ধ হয়ে গেছে মন্দা আর মব সন্ত্রাসের কারণে। কয়েক লাখ মানুষ কর্মহীন হয়ে পড়েছে। রাজস্ব আদায়ে ভয়াবহ ধস, উন্নয়ন কর্মকাণ্ড স্থবির। শুধু দরিদ্রের সংখ্যা বেড়েছে কোটি ছাড়িয়ে। এখন মানুষ ভিক্ষাবৃত্তিকেই নিরাপদ পথ মনে করছে।
শিক্ষা খাত যেন এই শাসনের সবচেয়ে বড় শিকার। শিক্ষকরা পড়াচ্ছেন না, পড়ানোর সাহসও পাচ্ছেন না। *ইউনূসের ছত্রছায়ায় পরিচালিত মব সন্ত্রাসীদের হাতে লাঞ্ছিত হচ্ছেন হাজার হাজার শিক্ষক। ছাত্রদের হাতে বই নয়, বরং উঠছে লাঠি, চাঁদার খাতা, সহপাঠীর রক্ত।
এক সময় ছাত্র-শিক্ষকের যে শ্রদ্ধা-ভিত্তিক সম্পর্ক ছিল, তা আজ ভেঙে চুরমার। অটোপাশ এখন “অধিকার” আর খেলাধুলা কিংবা পাঠ্যবই নয়, ছাত্ররা ব্যস্ত থাকে দখল, হুমকি আর সংঘর্ষে। পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলো জামাতি-করনের ষড়যন্ত্রের শিকার। কী ভয়াবহ দৃষ্টান্ত!
ইউনূসের সরকার বন্দর, সীমান্ত, এমনকি দ্বীপেও ইজারা দেওয়ার প্রক্রিয়া চালাচ্ছে, যেন দেশের সার্বভৌমত্ব কোনো তুচ্ছ বিষয়!* এ এক জাতীয় আত্মহত্যার আয়োজন। ইতিহাস, কৃষ্টি, অর্থনীতি, সমাজব্যবস্থা সবই একে একে ভেঙে দিচ্ছে এই অবৈধ শাসনের চক্র।
জনগণের চোখ খুলে যাচ্ছে
শুরুতে বিভ্রান্ত হলেও মানুষ এখন বুঝতে পারছে কী ভয়ংকর খেলায় জড়ানো হয়েছে বাংলাদেশকে। অর্থনৈতিক পতন, শিক্ষা ধ্বংস, শিল্পহীনতা, রাষ্ট্রীয় দুর্বলতা সবই যেন জাতিকে নতজানু করার ষড়যন্ত্র।
ড. ইউনূসের নয় মাসের শাসনকাল বাংলাদেশের ইতিহাসে এক ভয়াবহ অধ্যায় হয়ে থাকবে। যিনি নোবেল পেয়েছিলেন ক্ষুদ্র ঋণের মাধ্যমে গরিবের ভাগ্য বদলানোর জন্য, *তিনিই আজ গরিবের জীবনকে করে তুলেছেন আরও দুর্বিষহ। দেশের প্রতি তাঁর দায়বদ্ধতা আজ প্রশ্নবিদ্ধ। এই ধ্বংসের বিরুদ্ধে এখনই রুখে দাঁড়াতে হবে।
অন্যায়-অবিচার-অযোগ্যতার বিরুদ্ধে প্রতিরোধই আমাদের একমাত্র পথ। কারণ এই দেশ আমাদের, ভবিষ্যতও আমাদের।
#Bangladesh #BangladeshCrisis #YunusMustGo #SaveBangladesh
—-
বাংলাদেশ যেন এক ধ্বংসপ্রাপ্ত বাগান, যেখানে কখনো সোনালি ফসলের স্বপ্ন দেখা হতো, আর এখন শুধুই হাহাকার আর অন্ধকার। নোবেল বিজয়ী পরিচয়ের আড়ালে এক আত্মঘাতী নেতৃত্বের নমুনা দেখছে জাতি—ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নামের সঙ্গে আজ জড়িয়ে গেছে বিভীষিকার এক অধ্যায়। নয় মাসের শাসনে কী অর্জন হয়েছে? অর্জন হয়েছে অর্থনৈতিক বিপর্যয়, সামাজিক পতন, আর রাষ্ট্রীয় কাঠামোর ভয়াবহ অবক্ষয়।
এই সরকারের আমলে অর্থনীতির প্রতিটি স্তম্ভ যেন একে একে ভেঙে পড়েছে*। জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩%–এর নিচে নেমে গেছে। এক সময়ের সম্ভাবনাময় শেয়ার বাজার থেকে উধাও হয়ে গেছে প্রায় ৯০ হাজার কোটি টাকা। খেলাপি ঋণের পাহাড় পৌঁছেছে ১.৫ লাখ কোটি টাকায়।
দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ একেবারে থেমে গেছে। মেশিনারিজ আমদানি তো দূরের কথা, নতুন কোনো শিল্প কারখানার নামগন্ধও নেই। ব্যাংকগুলো ধুঁকছে, অথচ ২৯,৫০০ কোটি টাকার নতুন নোট ছেপেও পরিস্থিতি সামাল দিতে পারছে না। এর নামই কি অর্থনীতি? না কি সুপরিকল্পিত ধ্বংস?
শত শত শিল্পকারখানা বন্ধ হয়ে গেছে মন্দা আর মব সন্ত্রাসের কারণে। কয়েক লাখ মানুষ কর্মহীন হয়ে পড়েছে। রাজস্ব আদায়ে ভয়াবহ ধস, উন্নয়ন কর্মকাণ্ড স্থবির। শুধু দরিদ্রের সংখ্যা বেড়েছে কোটি ছাড়িয়ে। এখন মানুষ ভিক্ষাবৃত্তিকেই নিরাপদ পথ মনে করছে।
শিক্ষা খাত যেন এই শাসনের সবচেয়ে বড় শিকার। শিক্ষকরা পড়াচ্ছেন না, পড়ানোর সাহসও পাচ্ছেন না। *ইউনূসের ছত্রছায়ায় পরিচালিত মব সন্ত্রাসীদের হাতে লাঞ্ছিত হচ্ছেন হাজার হাজার শিক্ষক। ছাত্রদের হাতে বই নয়, বরং উঠছে লাঠি, চাঁদার খাতা, সহপাঠীর রক্ত।
এক সময় ছাত্র-শিক্ষকের যে শ্রদ্ধা-ভিত্তিক সম্পর্ক ছিল, তা আজ ভেঙে চুরমার। অটোপাশ এখন “অধিকার” আর খেলাধুলা কিংবা পাঠ্যবই নয়, ছাত্ররা ব্যস্ত থাকে দখল, হুমকি আর সংঘর্ষে। পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলো জামাতি-করনের ষড়যন্ত্রের শিকার। কী ভয়াবহ দৃষ্টান্ত!
ইউনূসের সরকার বন্দর, সীমান্ত, এমনকি দ্বীপেও ইজারা দেওয়ার প্রক্রিয়া চালাচ্ছে, যেন দেশের সার্বভৌমত্ব কোনো তুচ্ছ বিষয়!* এ এক জাতীয় আত্মহত্যার আয়োজন। ইতিহাস, কৃষ্টি, অর্থনীতি, সমাজব্যবস্থা সবই একে একে ভেঙে দিচ্ছে এই অবৈধ শাসনের চক্র।
জনগণের চোখ খুলে যাচ্ছে
শুরুতে বিভ্রান্ত হলেও মানুষ এখন বুঝতে পারছে কী ভয়ংকর খেলায় জড়ানো হয়েছে বাংলাদেশকে। অর্থনৈতিক পতন, শিক্ষা ধ্বংস, শিল্পহীনতা, রাষ্ট্রীয় দুর্বলতা সবই যেন জাতিকে নতজানু করার ষড়যন্ত্র।
ড. ইউনূসের নয় মাসের শাসনকাল বাংলাদেশের ইতিহাসে এক ভয়াবহ অধ্যায় হয়ে থাকবে। যিনি নোবেল পেয়েছিলেন ক্ষুদ্র ঋণের মাধ্যমে গরিবের ভাগ্য বদলানোর জন্য, *তিনিই আজ গরিবের জীবনকে করে তুলেছেন আরও দুর্বিষহ। দেশের প্রতি তাঁর দায়বদ্ধতা আজ প্রশ্নবিদ্ধ। এই ধ্বংসের বিরুদ্ধে এখনই রুখে দাঁড়াতে হবে।
অন্যায়-অবিচার-অযোগ্যতার বিরুদ্ধে প্রতিরোধই আমাদের একমাত্র পথ। কারণ এই দেশ আমাদের, ভবিষ্যতও আমাদের।
#Bangladesh #BangladeshCrisis #YunusMustGo #SaveBangladesh
মনু মিয়ার ঘোড়া আর এই রাষ্ট্র—দুজনই নিঃসঙ্গ
এই রাষ্ট্রে আর কিছু অবশিষ্ট আছে কি? মানবতা? বিবেক? ন্যূনতম সভ্যতার আড়ালটুকু? কেউ একজন সারা জীবন নিজের ঘর-পরিবার ভুলে, বিনা পারিশ্রমিকে মৃত মানুষের জন্য শেষ আশ্রয়ের জায়গা প্রস্তুত করেছেন। কবর খুঁড়েছেন হাজারে হাজারে, কারও পেছনে দেনা চেয়ে নয়, বরং এক নিঃশব্দ অথচ শাশ্বত মানবিক দায়িত্ববোধ থেকে। এই মানুষটির নাম মনু মিয়া। বয়স ৬৭। এখন তিনি মুমূর্ষু, হাসপাতালের বেডে শুয়ে মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছেন। আর এই সময়ে তাঁর একমাত্র বিশ্বস্ত সাথী, তাঁর জীবনসঙ্গী নয়, জীবিকার সঙ্গী—একটি ঘোড়া—দুর্বৃত্তরা মেরে ফেলেছে। কেবল মেরে ফেলেনি, কসাইয়ের মতো কেটেছে।
এটি শুধু একটি ঘোড়ার হত্যাকাণ্ড নয়। এটি বাংলাদেশের বর্তমান অবস্থা, এর শাসনযন্ত্র, প্রশাসন ও সামাজিক কাঠামোর অন্তঃসারশূন্যতার একটি নগ্ন প্রতীক। এক অসুস্থ বৃদ্ধের প্রিয় সঙ্গী, যে ঘোড়ায় চড়ে তিনি মৃত্যুর সংবাদ পেয়ে ছুটে যেতেন, সেই প্রাণীটির কোনো নিরাপত্তা ছিল না। তার রক্ত ছিটিয়ে গেছে দেশের সামাজিক চেতনাহীনতার দেয়ালে। এ দেশের আইন নেই, ন্যায়বিচার নেই, প্রশাসন নেই—শুধু আছে দুর্বৃত্তদের স্বাধীনতা।
এই ঘোড়ার হত্যা আমাদের বলে দেয়, রাষ্ট্র এখন আর শুধু মানুষের নয়, প্রাণীরও নিরাপত্তা দিতে অক্ষম। বরং বর্বরতা উৎসাহিত হয়, হিংসা পুরস্কৃত হয়, সংবেদনশীলতা বর্জিত হয়। যারা মনু মিয়ার ঘোড়াটিকে মেরেছে, তারা আসলে এক অসুস্থ সমাজের প্রতিচ্ছবি। তাদের হাতে ছুরি ধরা, কিন্তু ছুরির আঘাত পড়ে পুরো জাতির অন্তরে। প্রশ্ন হলো, কারা এই ছুরি তুলে দিয়েছে তাদের হাতে?
রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ পর্যায়ে যাঁরা আছেন, তাঁরা কি জানেন একজন নিঃস্ব বৃদ্ধ আজ শয্যাশায়ী, আর তাঁর জীবনব্যাপী নিঃস্বার্থ সেবার একমাত্র সহচরকে কুচক্রীদের হাতে খুন হতে হয়েছে? তারা জানলেও কিছু এসে যায় না। কারণ এই রাষ্ট্র এখন ক্ষমতালোভী, মাফিয়াচক্র ও অবৈধ স্বার্থান্বেষীদের দ্বারা গৃহবন্দি। দেশের মানুষ, তাদের জীবন ও মৌলিক নিরাপত্তা, সবই এখন পরিত্যক্ত প্রাচীন শব্দ। যন্ত্রপাতির মতো পড়ে আছে সংবিধান, রাষ্ট্রীয় শপথ, আইনবিধি।
এখন কেউ প্রতিবাদ করে না, কেউ প্রশ্ন তোলে না, কেউ আর ঘৃণাও করে না। কারণ এই জাতি কষ্টসহিষ্ণু নয়—এটি এখন চেতনাহীন। সব দেখে, সব জানে, কিন্তু জড়। রাষ্ট্রের সমস্ত স্তরে আজ যে কাঠামো দখলদারিত্বের মাধ্যমে বসে আছে, তারা কোনো জনসমর্থনে আসেনি। তারা আসে টাকার জোরে, শক্তির দম্ভে, ও বিদেশী ম্যান্ডেটের মাধ্যমে। এবং তারা যে দেশে দীর্ঘসময় ধরে নিঃস্বার্থভাবে কাজ করা একজন মানুষের ঘোড়াকেও বাঁচতে দেয় না, সেটা এক ভয়াবহ সংকেত।
মনু মিয়া তার ঘোড়া কিনেছিলেন নিজের ধানিজমি বিক্রি করে। সেই ঘোড়া তাঁকে বাঁচিয়ে রেখেছিল, পৌঁছে দিত শেষ শয্যার জায়গায়, মানুষের অন্তিম মুহূর্তে। আজ সে ঘোড়া নেই। আজ আর মনু মিয়াও শেষ আশায় দাঁড়ানো এক তিক্ত প্রতীক।
ঘোড়ার খুন শুধু এক প্রাণীর মৃত্যু নয়। এটি বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বের, মানবতার, রাষ্ট্রনীতির, এবং সর্বোপরি, মানুষের ভিতরের ভালোবাসার শেষ দাফন। যদি এই রাষ্ট্রে এত বছর কবর খুঁড়ে যাওয়ার পরও এমন নির্মমতা হয়, তবে এই রাষ্ট্র নিজেই এখন এক গণকবর। সেখানেই পুঁতে রাখা হয়েছে মানবিকতা, ন্যায়বিচার আর সভ্যতার বোধ।
সেই কবর আজ কেউ খোঁড়ে না। কারণ, মনু মিয়ার মতো মানুষ আর জন্মায় না। আর রাষ্ট্র জন্ম দেয় কেবল ঘাতক।
#Bangladesh #BangladeshCrisis #YunusMustGo
এই রাষ্ট্রে আর কিছু অবশিষ্ট আছে কি? মানবতা? বিবেক? ন্যূনতম সভ্যতার আড়ালটুকু? কেউ একজন সারা জীবন নিজের ঘর-পরিবার ভুলে, বিনা পারিশ্রমিকে মৃত মানুষের জন্য শেষ আশ্রয়ের জায়গা প্রস্তুত করেছেন। কবর খুঁড়েছেন হাজারে হাজারে, কারও পেছনে দেনা চেয়ে নয়, বরং এক নিঃশব্দ অথচ শাশ্বত মানবিক দায়িত্ববোধ থেকে। এই মানুষটির নাম মনু মিয়া। বয়স ৬৭। এখন তিনি মুমূর্ষু, হাসপাতালের বেডে শুয়ে মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছেন। আর এই সময়ে তাঁর একমাত্র বিশ্বস্ত সাথী, তাঁর জীবনসঙ্গী নয়, জীবিকার সঙ্গী—একটি ঘোড়া—দুর্বৃত্তরা মেরে ফেলেছে। কেবল মেরে ফেলেনি, কসাইয়ের মতো কেটেছে।
এটি শুধু একটি ঘোড়ার হত্যাকাণ্ড নয়। এটি বাংলাদেশের বর্তমান অবস্থা, এর শাসনযন্ত্র, প্রশাসন ও সামাজিক কাঠামোর অন্তঃসারশূন্যতার একটি নগ্ন প্রতীক। এক অসুস্থ বৃদ্ধের প্রিয় সঙ্গী, যে ঘোড়ায় চড়ে তিনি মৃত্যুর সংবাদ পেয়ে ছুটে যেতেন, সেই প্রাণীটির কোনো নিরাপত্তা ছিল না। তার রক্ত ছিটিয়ে গেছে দেশের সামাজিক চেতনাহীনতার দেয়ালে। এ দেশের আইন নেই, ন্যায়বিচার নেই, প্রশাসন নেই—শুধু আছে দুর্বৃত্তদের স্বাধীনতা।
এই ঘোড়ার হত্যা আমাদের বলে দেয়, রাষ্ট্র এখন আর শুধু মানুষের নয়, প্রাণীরও নিরাপত্তা দিতে অক্ষম। বরং বর্বরতা উৎসাহিত হয়, হিংসা পুরস্কৃত হয়, সংবেদনশীলতা বর্জিত হয়। যারা মনু মিয়ার ঘোড়াটিকে মেরেছে, তারা আসলে এক অসুস্থ সমাজের প্রতিচ্ছবি। তাদের হাতে ছুরি ধরা, কিন্তু ছুরির আঘাত পড়ে পুরো জাতির অন্তরে। প্রশ্ন হলো, কারা এই ছুরি তুলে দিয়েছে তাদের হাতে?
রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ পর্যায়ে যাঁরা আছেন, তাঁরা কি জানেন একজন নিঃস্ব বৃদ্ধ আজ শয্যাশায়ী, আর তাঁর জীবনব্যাপী নিঃস্বার্থ সেবার একমাত্র সহচরকে কুচক্রীদের হাতে খুন হতে হয়েছে? তারা জানলেও কিছু এসে যায় না। কারণ এই রাষ্ট্র এখন ক্ষমতালোভী, মাফিয়াচক্র ও অবৈধ স্বার্থান্বেষীদের দ্বারা গৃহবন্দি। দেশের মানুষ, তাদের জীবন ও মৌলিক নিরাপত্তা, সবই এখন পরিত্যক্ত প্রাচীন শব্দ। যন্ত্রপাতির মতো পড়ে আছে সংবিধান, রাষ্ট্রীয় শপথ, আইনবিধি।
এখন কেউ প্রতিবাদ করে না, কেউ প্রশ্ন তোলে না, কেউ আর ঘৃণাও করে না। কারণ এই জাতি কষ্টসহিষ্ণু নয়—এটি এখন চেতনাহীন। সব দেখে, সব জানে, কিন্তু জড়। রাষ্ট্রের সমস্ত স্তরে আজ যে কাঠামো দখলদারিত্বের মাধ্যমে বসে আছে, তারা কোনো জনসমর্থনে আসেনি। তারা আসে টাকার জোরে, শক্তির দম্ভে, ও বিদেশী ম্যান্ডেটের মাধ্যমে। এবং তারা যে দেশে দীর্ঘসময় ধরে নিঃস্বার্থভাবে কাজ করা একজন মানুষের ঘোড়াকেও বাঁচতে দেয় না, সেটা এক ভয়াবহ সংকেত।
মনু মিয়া তার ঘোড়া কিনেছিলেন নিজের ধানিজমি বিক্রি করে। সেই ঘোড়া তাঁকে বাঁচিয়ে রেখেছিল, পৌঁছে দিত শেষ শয্যার জায়গায়, মানুষের অন্তিম মুহূর্তে। আজ সে ঘোড়া নেই। আজ আর মনু মিয়াও শেষ আশায় দাঁড়ানো এক তিক্ত প্রতীক।
ঘোড়ার খুন শুধু এক প্রাণীর মৃত্যু নয়। এটি বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বের, মানবতার, রাষ্ট্রনীতির, এবং সর্বোপরি, মানুষের ভিতরের ভালোবাসার শেষ দাফন। যদি এই রাষ্ট্রে এত বছর কবর খুঁড়ে যাওয়ার পরও এমন নির্মমতা হয়, তবে এই রাষ্ট্র নিজেই এখন এক গণকবর। সেখানেই পুঁতে রাখা হয়েছে মানবিকতা, ন্যায়বিচার আর সভ্যতার বোধ।
সেই কবর আজ কেউ খোঁড়ে না। কারণ, মনু মিয়ার মতো মানুষ আর জন্মায় না। আর রাষ্ট্র জন্ম দেয় কেবল ঘাতক।
#Bangladesh #BangladeshCrisis #YunusMustGo
'রাজনৈতিক সরকার ছাড়া কোনো বিনিয়োগকারী বাংলাদেশে আসবে না'
----
এক রাষ্ট্রদূত জানিয়েছেন, 'রাজনৈতিক সরকার ছাড়া কোনো বিনিয়োগকারী বাংলাদেশে আসবে না।' বাংলাদেশের আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির যথেষ্ট উন্নতি হয়নি জানিয়ে সেই রাষ্ট্রদূত বলেন, 'এখনো মব হচ্ছে।'
বিনিয়োগ সম্মেলনের শেষ দিকে অনেক গণমাধ্যমে বলা হয় 'আশিক ম্যাজিকে' বাংলাদেশে বড় বিনিয়োগের প্রত্যাশা। ফেসবুকে এটা নিয়ে অনেক হইচই, কিন্তু বাস্তবতা একেবারে ভিন্ন। কোনো বিনিয়োগ মিলছে না। বরং ক্রমশ কমছে।
#YunusMustGo #Bangladesh #BangladeshCrisis
----
এক রাষ্ট্রদূত জানিয়েছেন, 'রাজনৈতিক সরকার ছাড়া কোনো বিনিয়োগকারী বাংলাদেশে আসবে না।' বাংলাদেশের আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির যথেষ্ট উন্নতি হয়নি জানিয়ে সেই রাষ্ট্রদূত বলেন, 'এখনো মব হচ্ছে।'
বিনিয়োগ সম্মেলনের শেষ দিকে অনেক গণমাধ্যমে বলা হয় 'আশিক ম্যাজিকে' বাংলাদেশে বড় বিনিয়োগের প্রত্যাশা। ফেসবুকে এটা নিয়ে অনেক হইচই, কিন্তু বাস্তবতা একেবারে ভিন্ন। কোনো বিনিয়োগ মিলছে না। বরং ক্রমশ কমছে।
#YunusMustGo #Bangladesh #BangladeshCrisis
উপদেষ্টার সমালোচনা করায় বরখাস্ত শিক্ষক
- বাংলাদেশ নামক একটি রাষ্ট্রের জনগণের বাকস্বাধীনতা হরণ করা হয়েছে, সকল স্তরের জনগণ মুখে কুলুপ পেতে থাকুন
"ইউনূস আল্লাহ মনোনিত নেতা", ইব্রাহিম হুজুরের এই কথাটি যেন দখলদার সরকার খুবই গুরুত্বের সাথে দেশে বাস্তবায়ন করতে চলেছে। তাই ইউনূসের শাসনামলে বাংলাদেশে ইউনূস নিয়ে সমালোচনা তো দূরের কথা তার উপদেষ্টা পরিষদের যেকোন উপদেষ্টাদের নিয়ে কথা বললেই হতে হবে চাকরিচ্যুত অথবা পেতে হবে কোঠর শাস্তি৷ তাই আজকের বাংলাদেশে বাকস্বাধীনতা লুন্ঠিত হয়ে গেছে ধরে নিয়ে দেশের সকল স্তরের জনগণের মুখে তালা লাগানোর আইন পাশ করতে 'মার্চ ফর যমুনা' নামক কর্মসূচি পালনের মধ্য দিয়ে সর্বস্তরের মানুষদের বাধ্যতামূলক অংশগ্রহণ নিশ্চিত করা হোক।
ফেসবুকে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টার বিরুদ্ধে বিরূপ মন্তব্য পোস্ট করার অভিযোগে এক সহকারী শিক্ষক চাকরি থেকে সাময়িকভাবে বরখাস্ত হয়েছেন।
ফেসবুক পোস্টের বিষয়ে সহকারী শিক্ষক মনিবুল ইসলাম বসুনিয়া বলেন, ‘আড়াই-তিন মাস পূর্বে চট্টগ্রামে প্রাথমিক শিক্ষকদের একটা প্রোগ্রামে শিক্ষকরা দশম গ্রেডের দাবি করায় প্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টা শিক্ষকদের হেয়প্রতিপন্ন করে বলেছিলেন—না পোষালে চাকরি ছেড়ে চলে যান। এর প্রেক্ষিতে সাধারণ শিক্ষকরা তাদের ভাষায় প্রতিবাদ করেছে, আমি আমার ভাষায় প্রতিবাদ করেছি।’
#Bangladesh #BangladeshCrisis #BangladeshUnderFascism #YunusMustGo
- বাংলাদেশ নামক একটি রাষ্ট্রের জনগণের বাকস্বাধীনতা হরণ করা হয়েছে, সকল স্তরের জনগণ মুখে কুলুপ পেতে থাকুন
"ইউনূস আল্লাহ মনোনিত নেতা", ইব্রাহিম হুজুরের এই কথাটি যেন দখলদার সরকার খুবই গুরুত্বের সাথে দেশে বাস্তবায়ন করতে চলেছে। তাই ইউনূসের শাসনামলে বাংলাদেশে ইউনূস নিয়ে সমালোচনা তো দূরের কথা তার উপদেষ্টা পরিষদের যেকোন উপদেষ্টাদের নিয়ে কথা বললেই হতে হবে চাকরিচ্যুত অথবা পেতে হবে কোঠর শাস্তি৷ তাই আজকের বাংলাদেশে বাকস্বাধীনতা লুন্ঠিত হয়ে গেছে ধরে নিয়ে দেশের সকল স্তরের জনগণের মুখে তালা লাগানোর আইন পাশ করতে 'মার্চ ফর যমুনা' নামক কর্মসূচি পালনের মধ্য দিয়ে সর্বস্তরের মানুষদের বাধ্যতামূলক অংশগ্রহণ নিশ্চিত করা হোক।
ফেসবুকে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টার বিরুদ্ধে বিরূপ মন্তব্য পোস্ট করার অভিযোগে এক সহকারী শিক্ষক চাকরি থেকে সাময়িকভাবে বরখাস্ত হয়েছেন।
ফেসবুক পোস্টের বিষয়ে সহকারী শিক্ষক মনিবুল ইসলাম বসুনিয়া বলেন, ‘আড়াই-তিন মাস পূর্বে চট্টগ্রামে প্রাথমিক শিক্ষকদের একটা প্রোগ্রামে শিক্ষকরা দশম গ্রেডের দাবি করায় প্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টা শিক্ষকদের হেয়প্রতিপন্ন করে বলেছিলেন—না পোষালে চাকরি ছেড়ে চলে যান। এর প্রেক্ষিতে সাধারণ শিক্ষকরা তাদের ভাষায় প্রতিবাদ করেছে, আমি আমার ভাষায় প্রতিবাদ করেছি।’
#Bangladesh #BangladeshCrisis #BangladeshUnderFascism #YunusMustGo
৫৭ হাজার কোটি টাকার অতিরিক্ত কর, ইউনুস সরকারের ব্যর্থতার বোঝা কি জনগণের কাঁধে
অসাংবিধানিকভাবে ক্ষমতা দখল করা ইউনুস সরকার দেশের অর্থনীতি নিয়ে ভয়াবহ ব্যর্থতায় পর্যবসিত হয়েছে। কথার ফুলঝুরি, বিদেশ সফর আর মিডিয়ায় সাজানো প্রচারণার আড়ালে আজ দেশের অর্থনীতি রীতিমতো ধ্বংসপ্রাপ্ত। শেখ হাসিনা সরকারের সময়ে আইএমএফের সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ ঋণের তিন কিস্তি ঠিকমতো ছাড় হলেও, ইউনুস সরকারের সময়ে এসে সেই চতুর্থ ও পঞ্চম কিস্তি অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে।
এই অনাস্থা কাটাতে আইএমএফের কঠোর শর্ত মানতে বাধ্য হয়েছে ইউনুস সরকার। এরই অংশ হিসেবে এনবিআর বিলুপ্ত করে অর্ডিন্যান্স জারি, ভ্যাট বৃদ্ধির মাধ্যমে অতিরিক্ত রাজস্ব আদায়ের চেষ্টা এবং সর্বশেষ ৫৭ হাজার কোটি টাকার কর বৃদ্ধির প্রস্তাব সামনে এসেছে। এর প্রভাব পড়বে গ্যাস, বিদ্যুৎ, কৃষি ভর্তুকি, এমনকি প্রবাসীদের রেমিট্যান্সেও।
সাধারণ জনগণ যেখানে আগে লাইফ লাইন ভর্তুকিতে বিদ্যুৎ পেত, কৃষকরা পেত সারের সুবিধা, প্রবাসীরা পেত করমুক্ত প্রণোদনা সবই আজ হুমকির মুখে। সামাজিক নিরাপত্তা খাতের ১ কোটি ২০ লাখ মানুষও এখন ভাতা পাচ্ছে না। অথচ ইউনুস সরকার উন্নয়ন খাতে প্রায় ২ লাখ কোটি টাকা খরচ করতে পারেনি, রিজার্ভ উধাও প্রায় ১০ বিলিয়ন ডলার!
তাহলে প্রশ্ন উঠে এই সরকারের ব্যর্থতার মূল্য কি জনগণ দেবে কর দিয়ে? আন্তর্জাতিক খেলোয়াড়ের গল্প বলে আর কতকাল দেশের অর্থনীতিকে ধ্বংসের দিকে ঠেলে দেওয়া হবে?
#YunusMustGo #Bangladesh #BangladeshCrisis
অসাংবিধানিকভাবে ক্ষমতা দখল করা ইউনুস সরকার দেশের অর্থনীতি নিয়ে ভয়াবহ ব্যর্থতায় পর্যবসিত হয়েছে। কথার ফুলঝুরি, বিদেশ সফর আর মিডিয়ায় সাজানো প্রচারণার আড়ালে আজ দেশের অর্থনীতি রীতিমতো ধ্বংসপ্রাপ্ত। শেখ হাসিনা সরকারের সময়ে আইএমএফের সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ ঋণের তিন কিস্তি ঠিকমতো ছাড় হলেও, ইউনুস সরকারের সময়ে এসে সেই চতুর্থ ও পঞ্চম কিস্তি অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে।
এই অনাস্থা কাটাতে আইএমএফের কঠোর শর্ত মানতে বাধ্য হয়েছে ইউনুস সরকার। এরই অংশ হিসেবে এনবিআর বিলুপ্ত করে অর্ডিন্যান্স জারি, ভ্যাট বৃদ্ধির মাধ্যমে অতিরিক্ত রাজস্ব আদায়ের চেষ্টা এবং সর্বশেষ ৫৭ হাজার কোটি টাকার কর বৃদ্ধির প্রস্তাব সামনে এসেছে। এর প্রভাব পড়বে গ্যাস, বিদ্যুৎ, কৃষি ভর্তুকি, এমনকি প্রবাসীদের রেমিট্যান্সেও।
সাধারণ জনগণ যেখানে আগে লাইফ লাইন ভর্তুকিতে বিদ্যুৎ পেত, কৃষকরা পেত সারের সুবিধা, প্রবাসীরা পেত করমুক্ত প্রণোদনা সবই আজ হুমকির মুখে। সামাজিক নিরাপত্তা খাতের ১ কোটি ২০ লাখ মানুষও এখন ভাতা পাচ্ছে না। অথচ ইউনুস সরকার উন্নয়ন খাতে প্রায় ২ লাখ কোটি টাকা খরচ করতে পারেনি, রিজার্ভ উধাও প্রায় ১০ বিলিয়ন ডলার!
তাহলে প্রশ্ন উঠে এই সরকারের ব্যর্থতার মূল্য কি জনগণ দেবে কর দিয়ে? আন্তর্জাতিক খেলোয়াড়ের গল্প বলে আর কতকাল দেশের অর্থনীতিকে ধ্বংসের দিকে ঠেলে দেওয়া হবে?
#YunusMustGo #Bangladesh #BangladeshCrisis
আওয়ামী লীগ শব্দটি উচ্চারণ করাই ফ্যাসিস্টদের কাছে অপরাধ, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা নিশ্চিহ্ন করতে সারাদেশে বাকস্বাধীনতা রুদ্ধ
——
বাংলাদেশ এখন এমন এক বাস্তবতার সম্মুখীন, যেখানে ন্যায় ও সত্যের পক্ষে কথা বলার আগে ভাবতে হবে কোন কথা আওয়ামী লীগের পক্ষে চলে যায় কিনা, যা স্বৈরাচার ইউনূসের মব বাহিনীকে উস্কাতে পারে। মুক্তিযুদ্ধের সঠিক ইতিহাস, ধর্মনিরপেক্ষতা কিংবা রবীন্দ্রনাথের লেখা জাতীয় সংগীত বিষয়ে সঠিক তথ্য উপস্থাপন করলেই রাজাকার পাকিস্তানপন্থী সন্ত্রাসীরা আপনাকে ঘিরে ধরবে, আপনাকে আক্রমণ করবে, হেনস্তা করে চিৎকার দিয়ে বলে উঠবে আপনি 'আওয়ামী দোসর'।
বাংলাদেশে আজ কেউ জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে কথা বললে কিংবা মৌলবাদের বিরুদ্ধে অবস্থান নিলেই সেই ব্যাক্তিটি হয়ে যায় ইসলাম বিরোধী; মৌলবাদ-জঙ্গীবাদের বিপক্ষে অবস্থান নেওয়া ব্যাক্তিটি যদি পাঁচ ওয়াক্ত সালাত আদায়কারী সাচ্চা মুসলমানও হয় ইউনূসের মব সন্ত্রাসীরা একপলকেই ব্যাক্তিটিকে নাস্তিক, কাফের বানিয়ে দিতে দ্বীধা করবে না। নারীর পক্ষে দাঁড়ালে তো আরও বিপদ। হেফাজতে ইসলামের মতে প্রগতিশীল স্বাবলম্বী নারীরা স্রেফ বে**শ্যা কারণ তারা পুরুষের সাথে সমান অধিকার ভাগাভাগি করে মানুষের মত বাঁচতে চায়। আর এসমস্ত কার্যকলাপে দেশবিরোধী অপশক্তি আওয়ামী লীগের রাজনৈতিক নীতির ছায়া দেখতে পায়। অর্থাৎ যা কিছু মানবিক, প্রগতিশীল, ইতিহাসনির্ভর সব এই দেশে নিষিদ্ধ।
সত্য, শান্তি ও ন্যায়ের পক্ষে বক্তব্যে আওয়ামী লীগের অস্তিত্ব আছে এমন ইন্টারপ্রিটেশন পাকিস্তান পন্থীদের ফ্যাসিজম কালচার জনগণের সামনে তুলে ধরছে। চরম উগ্রবাদী এই ফ্যাসিস্টরা তাদের ফায়দা হাসিলের নেপথ্যের মতামতগুলো প্রথমে প্রতারণা ও মগজ ধোলাইয়ের মাধ্যমে জনগণের উপর চাপাতে চায়। ব্যর্থ হলেই তারা খুন করে, জেলে পুরে, কিংবা ঘর জ্বালিয়ে দিয়ে কণ্ঠরোধ করে আওয়ামী লীগ ট্যাগ দিয়ে তাদের নৃশংস নিধন কর্মসূচি জাহির করবার চেষ্টা করে। স্বয়ং ইউনূসও এই আওয়ামী লীগ হত্যার নামে চরম মানবতাবিরোধী এই অপরাধ যজ্ঞকে সমর্থন দিয়েছে। গণমাধ্যমেও আজ মুক্ত বাকস্বাধীনতা নেই, নিয়ন্ত্রিত সংবাদ প্রকাশে যাদের আপত্তি তারাই হয়েছেন চাকরিচ্যুত অথবা হুমকির স্বীকার।
একমাত্র শেখ মুজিবই এখন পথের কাঁটা। কোন ভাবে শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসকে মুছতে পারলেই মুজিবও চিরতরে মুছে যাবে। বাংলাদেশ নামক নামটিও আর থাকবে না, থাকবে না রবিঠাকুরের 'আমার সোনার বাংলা'। এরপর কোনদিন হয়তো শুনতে পাবেন, জাতীয় সংগীত গাইলেই গ্রেফতার করছে পুলিশ। গোলাম আযমের যদি বাংলা হয়, তবে এটিই আসন্ন ভবিষ্যৎ, অসম্ভব কিছু নয়।
গোলাম আযমের বাংলায় আজ 'জয় বাংলা' স্লোগান অবৈধ? ফৌজদারি অপরাধ? হাস্যকর! যেই স্লোগানে রাজাকারের বাচ্চারা এক পাকিস্তান খুইয়েছে আজও কি সেই স্লোগান শুনলে আত্মা কেপে ওঠে? এত কেন ভয় পাও? 'জয় বাংলা' স্লোগান মুছতে এত পায়তারার পিছনে কি ষড়যন্ত্রকারীদের আরেকবার গদি হারানোর ভয়? একাত্তরের মুক্তিযোদ্ধারা এখনো মরে নাই, পারবানা ইতিহাস মুছতে। 'জয় বাংলা' স্লোগান দিয়েই বাংলার বিজয় আবার আসবে।
'জয় বাংলা'
——
বাংলাদেশ এখন এমন এক বাস্তবতার সম্মুখীন, যেখানে ন্যায় ও সত্যের পক্ষে কথা বলার আগে ভাবতে হবে কোন কথা আওয়ামী লীগের পক্ষে চলে যায় কিনা, যা স্বৈরাচার ইউনূসের মব বাহিনীকে উস্কাতে পারে। মুক্তিযুদ্ধের সঠিক ইতিহাস, ধর্মনিরপেক্ষতা কিংবা রবীন্দ্রনাথের লেখা জাতীয় সংগীত বিষয়ে সঠিক তথ্য উপস্থাপন করলেই রাজাকার পাকিস্তানপন্থী সন্ত্রাসীরা আপনাকে ঘিরে ধরবে, আপনাকে আক্রমণ করবে, হেনস্তা করে চিৎকার দিয়ে বলে উঠবে আপনি 'আওয়ামী দোসর'।
বাংলাদেশে আজ কেউ জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে কথা বললে কিংবা মৌলবাদের বিরুদ্ধে অবস্থান নিলেই সেই ব্যাক্তিটি হয়ে যায় ইসলাম বিরোধী; মৌলবাদ-জঙ্গীবাদের বিপক্ষে অবস্থান নেওয়া ব্যাক্তিটি যদি পাঁচ ওয়াক্ত সালাত আদায়কারী সাচ্চা মুসলমানও হয় ইউনূসের মব সন্ত্রাসীরা একপলকেই ব্যাক্তিটিকে নাস্তিক, কাফের বানিয়ে দিতে দ্বীধা করবে না। নারীর পক্ষে দাঁড়ালে তো আরও বিপদ। হেফাজতে ইসলামের মতে প্রগতিশীল স্বাবলম্বী নারীরা স্রেফ বে**শ্যা কারণ তারা পুরুষের সাথে সমান অধিকার ভাগাভাগি করে মানুষের মত বাঁচতে চায়। আর এসমস্ত কার্যকলাপে দেশবিরোধী অপশক্তি আওয়ামী লীগের রাজনৈতিক নীতির ছায়া দেখতে পায়। অর্থাৎ যা কিছু মানবিক, প্রগতিশীল, ইতিহাসনির্ভর সব এই দেশে নিষিদ্ধ।
সত্য, শান্তি ও ন্যায়ের পক্ষে বক্তব্যে আওয়ামী লীগের অস্তিত্ব আছে এমন ইন্টারপ্রিটেশন পাকিস্তান পন্থীদের ফ্যাসিজম কালচার জনগণের সামনে তুলে ধরছে। চরম উগ্রবাদী এই ফ্যাসিস্টরা তাদের ফায়দা হাসিলের নেপথ্যের মতামতগুলো প্রথমে প্রতারণা ও মগজ ধোলাইয়ের মাধ্যমে জনগণের উপর চাপাতে চায়। ব্যর্থ হলেই তারা খুন করে, জেলে পুরে, কিংবা ঘর জ্বালিয়ে দিয়ে কণ্ঠরোধ করে আওয়ামী লীগ ট্যাগ দিয়ে তাদের নৃশংস নিধন কর্মসূচি জাহির করবার চেষ্টা করে। স্বয়ং ইউনূসও এই আওয়ামী লীগ হত্যার নামে চরম মানবতাবিরোধী এই অপরাধ যজ্ঞকে সমর্থন দিয়েছে। গণমাধ্যমেও আজ মুক্ত বাকস্বাধীনতা নেই, নিয়ন্ত্রিত সংবাদ প্রকাশে যাদের আপত্তি তারাই হয়েছেন চাকরিচ্যুত অথবা হুমকির স্বীকার।
একমাত্র শেখ মুজিবই এখন পথের কাঁটা। কোন ভাবে শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসকে মুছতে পারলেই মুজিবও চিরতরে মুছে যাবে। বাংলাদেশ নামক নামটিও আর থাকবে না, থাকবে না রবিঠাকুরের 'আমার সোনার বাংলা'। এরপর কোনদিন হয়তো শুনতে পাবেন, জাতীয় সংগীত গাইলেই গ্রেফতার করছে পুলিশ। গোলাম আযমের যদি বাংলা হয়, তবে এটিই আসন্ন ভবিষ্যৎ, অসম্ভব কিছু নয়।
গোলাম আযমের বাংলায় আজ 'জয় বাংলা' স্লোগান অবৈধ? ফৌজদারি অপরাধ? হাস্যকর! যেই স্লোগানে রাজাকারের বাচ্চারা এক পাকিস্তান খুইয়েছে আজও কি সেই স্লোগান শুনলে আত্মা কেপে ওঠে? এত কেন ভয় পাও? 'জয় বাংলা' স্লোগান মুছতে এত পায়তারার পিছনে কি ষড়যন্ত্রকারীদের আরেকবার গদি হারানোর ভয়? একাত্তরের মুক্তিযোদ্ধারা এখনো মরে নাই, পারবানা ইতিহাস মুছতে। 'জয় বাংলা' স্লোগান দিয়েই বাংলার বিজয় আবার আসবে।
'জয় বাংলা'