#বিএনপি-#জামাতের #সন্ত্রাসীদের হাতে শহীদ হলেন লয়লুছ মিয়া! এই রক্তের হিসাব একদিন দিতে হবেই!
সিলেটের বালাগঞ্জ সদর ইউনিয়নে যুবলীগের সাহসী সভাপতি জনাব লয়লুছ মিয়া-কে #কুপিয়ে ও গুলি করে নির্মমভাবে #হত্যা করেছে #বিএনপি-#ছাত্রদল ও #যুবদলের #সন্ত্রাসীরা।#বিএনপি ও #জামাত কখনোই গণতন্ত্রে বিশ্বাস করে না, তারা শুধু রক্ত চায়, মৃত্যু চায়, #সন্ত্রাস চায়।
#Bangladesh #BangladeshCrisis
সিলেটের বালাগঞ্জ সদর ইউনিয়নে যুবলীগের সাহসী সভাপতি জনাব লয়লুছ মিয়া-কে #কুপিয়ে ও গুলি করে নির্মমভাবে #হত্যা করেছে #বিএনপি-#ছাত্রদল ও #যুবদলের #সন্ত্রাসীরা।#বিএনপি ও #জামাত কখনোই গণতন্ত্রে বিশ্বাস করে না, তারা শুধু রক্ত চায়, মৃত্যু চায়, #সন্ত্রাস চায়।
#Bangladesh #BangladeshCrisis
এটাই ইউনুসের স্বাধীনতা, এটাই সংস্কার!
#Bangladesh #BangladeshCrisis #BangladeshUnderFascism #YunusMustGo
#Bangladesh #BangladeshCrisis #BangladeshUnderFascism #YunusMustGo
মুখোশধারী #রাজাকার-#জঙ্গিদের নতুন ষড়যন্ত্র, মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তি সেজে ইতিহাস বিকৃতির অপচেষ্টা
স্বাধীনতার পঞ্চাশ বছর অতিক্রম করলেও বাংলাদেশ এখনো #রাজাকার, #জামাত, ও# হিজবুত তাহেরীর মত স্বাধীনতা বিরোধী শক্তির ষড়যন্ত্র থেকে মুক্ত হয়নি। মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে বিভ্রান্ত করার এক গভীর ষড়যন্ত্র চলছে যেখানে মুখোশধারীরা নিজেদেরকে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তি হিসেবে প্রতিষ্ঠা করার অপচেষ্টা করছে। #রাজাকার কিংবা তাদের উত্তরসূরি #জামাত-#শিবিরের নতুন প্রজন্ম রাজনৈতিক ভোল পাল্টে, নাটক সাজিয়ে এবং মুক্তিযুদ্ধের চেতনার নামে বিভ্রান্তিকর প্রচার চালিয়ে জাতিকে ধোঁকা দিতে চায়।
এই ধারাবাহিক ষড়যন্ত্রের একটি জ্বলন্ত দৃষ্টান্ত হিজবুত তাহেরী। এই সংগঠনটি ধর্মের নামে বিভ্রান্তিকর ব্যাখ্যা দিয়ে তরুণ সমাজকে উগ্রবাদ ও সহিংসতায় উদ্বুদ্ধ করেছে। তাদের নেতারা এক সময় #জামাত-#শিবিরের রাজনীতির সঙ্গে সক্রিয়ভাবে জড়িত ছিল। সেই নেতাদের একজন মাহফুজ যিনি অতীতে শিবির কর্মী, #জঙ্গি তৎপরতায় জড়িত থাকার পর এখন হিজবুত তাহেরীর ব্যানারে নতুন রূপে হাজির হয়েছেন। আশ্চর্যের বিষয় হলো, এই ব্যক্তি এখন বিভিন্ন মিডিয়া ও সামাজিক প্ল্যাটফর্মে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের মুখোশ পরে জাতিকে বিভ্রান্ত করার অপচেষ্টা করছেন।
মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস মুছে ফেলা ও বিকৃত করার একটি সুপরিকল্পিত চেষ্টা চালানো হচ্ছে। তারা মুক্তিযুদ্ধের বিপক্ষের অপকর্ম গোপন করে এখন নিজেদেরকে 'দেশপ্রেমিক' ও 'মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে' দাবী করছে। তরুণ প্রজন্মের মধ্যে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করে, মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাসকে আড়াল করে তারা নতুন করে রাজনীতির ময়দানে জায়গা করে নিতে চায়।
জাতির সামনে এসব মুখোশধারীদের আসল চেহারা উন্মোচন করতে হবে। দ্বিতীয়ত, মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস শিক্ষা ও প্রচারের মাধ্যমে তরুণ সমাজকে সচেতন করতে হবে। রাষ্ট্র ও সমাজের সব স্তরে ঐক্যবদ্ধভাবে এই স্বাধীনতা বিরোধী অপশক্তির বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে।
মুক্তিযুদ্ধ কেবল একটি ইতিহাস নয়, এটি একটি মূল্যবোধ, একটি জাতিসত্তার আত্মঘোষণা। এই মহান অর্জনকে বিকৃত বা দখল করতে দেওয়া যায় না। সুতরাং, নাটক করে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের মুখোশ পরা হিজবুত তাহেরীর মত গোষ্ঠীগুলোকে চিহ্নিত করে গণপ্রতিরোধ গড়ে তোলাই হবে প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি আমাদের শ্রদ্ধা নিবেদন।
#Bangladesh #BangladeshCrisis #YunusMustGo
স্বাধীনতার পঞ্চাশ বছর অতিক্রম করলেও বাংলাদেশ এখনো #রাজাকার, #জামাত, ও# হিজবুত তাহেরীর মত স্বাধীনতা বিরোধী শক্তির ষড়যন্ত্র থেকে মুক্ত হয়নি। মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে বিভ্রান্ত করার এক গভীর ষড়যন্ত্র চলছে যেখানে মুখোশধারীরা নিজেদেরকে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তি হিসেবে প্রতিষ্ঠা করার অপচেষ্টা করছে। #রাজাকার কিংবা তাদের উত্তরসূরি #জামাত-#শিবিরের নতুন প্রজন্ম রাজনৈতিক ভোল পাল্টে, নাটক সাজিয়ে এবং মুক্তিযুদ্ধের চেতনার নামে বিভ্রান্তিকর প্রচার চালিয়ে জাতিকে ধোঁকা দিতে চায়।
এই ধারাবাহিক ষড়যন্ত্রের একটি জ্বলন্ত দৃষ্টান্ত হিজবুত তাহেরী। এই সংগঠনটি ধর্মের নামে বিভ্রান্তিকর ব্যাখ্যা দিয়ে তরুণ সমাজকে উগ্রবাদ ও সহিংসতায় উদ্বুদ্ধ করেছে। তাদের নেতারা এক সময় #জামাত-#শিবিরের রাজনীতির সঙ্গে সক্রিয়ভাবে জড়িত ছিল। সেই নেতাদের একজন মাহফুজ যিনি অতীতে শিবির কর্মী, #জঙ্গি তৎপরতায় জড়িত থাকার পর এখন হিজবুত তাহেরীর ব্যানারে নতুন রূপে হাজির হয়েছেন। আশ্চর্যের বিষয় হলো, এই ব্যক্তি এখন বিভিন্ন মিডিয়া ও সামাজিক প্ল্যাটফর্মে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের মুখোশ পরে জাতিকে বিভ্রান্ত করার অপচেষ্টা করছেন।
মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস মুছে ফেলা ও বিকৃত করার একটি সুপরিকল্পিত চেষ্টা চালানো হচ্ছে। তারা মুক্তিযুদ্ধের বিপক্ষের অপকর্ম গোপন করে এখন নিজেদেরকে 'দেশপ্রেমিক' ও 'মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে' দাবী করছে। তরুণ প্রজন্মের মধ্যে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করে, মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাসকে আড়াল করে তারা নতুন করে রাজনীতির ময়দানে জায়গা করে নিতে চায়।
জাতির সামনে এসব মুখোশধারীদের আসল চেহারা উন্মোচন করতে হবে। দ্বিতীয়ত, মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস শিক্ষা ও প্রচারের মাধ্যমে তরুণ সমাজকে সচেতন করতে হবে। রাষ্ট্র ও সমাজের সব স্তরে ঐক্যবদ্ধভাবে এই স্বাধীনতা বিরোধী অপশক্তির বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে।
মুক্তিযুদ্ধ কেবল একটি ইতিহাস নয়, এটি একটি মূল্যবোধ, একটি জাতিসত্তার আত্মঘোষণা। এই মহান অর্জনকে বিকৃত বা দখল করতে দেওয়া যায় না। সুতরাং, নাটক করে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের মুখোশ পরা হিজবুত তাহেরীর মত গোষ্ঠীগুলোকে চিহ্নিত করে গণপ্রতিরোধ গড়ে তোলাই হবে প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি আমাদের শ্রদ্ধা নিবেদন।
#Bangladesh #BangladeshCrisis #YunusMustGo
জয় বাংলা থেকে গোলাম আজম নিজামির বাংলা?
বাংলাদেশবিরোধীরা এভাবেই যুগে যুগে বেঈমানি করেছে বাংলার মানুষের সাথে।
#Bangladesh #BangladeshCrisis #YunusMustGo
বাংলাদেশবিরোধীরা এভাবেই যুগে যুগে বেঈমানি করেছে বাংলার মানুষের সাথে।
#Bangladesh #BangladeshCrisis #YunusMustGo
🛑 দেশ যেন এক অঘোষিত কারাগার!
🎙️ সাংবাদিক বন্দি
📺 টিভি নিয়ন্ত্রণে
🏢 ব্যবসায়ীরা জিম্মি
🗣️ মুখ খুললেই—মামলা, জেল, মব অ্যাটাক!
🔒 অফিসে অফিসে চলছে চাঁদাবাজি!
ইউনুস ও তার NCP গং দাবি করছে মাসিক “চাঁদা”।
❌ কেউ কিছু বলতে সাহস পাচ্ছে না—
কারণ তাদের হাত লম্বা—পুলিশ, আইন, এমনকি আন্তর্জাতিক সংস্থার নাম পর্যন্ত ব্যবহার করে সবাইকে ভয় দেখাচ্ছে!
🤖 মিডিয়া গাইডলাইন বানিয়ে দিচ্ছে—
কি বলবে, কি লেখবে—সব ডিকটেটেড!
📢 কেউ যদি সত্য বলেন,
হুমকি: চাকরি যাবে, চ্যানেল বন্ধ হবে, লাইসেন্স বাতিল হবে!
এটা কি সেই মানবতার নোবেল?
এটাই কি উন্নয়নের রাজনীতি?
#Bangladesh #BangladeshCrisis #YunusMustGo
🎙️ সাংবাদিক বন্দি
📺 টিভি নিয়ন্ত্রণে
🏢 ব্যবসায়ীরা জিম্মি
🗣️ মুখ খুললেই—মামলা, জেল, মব অ্যাটাক!
🔒 অফিসে অফিসে চলছে চাঁদাবাজি!
ইউনুস ও তার NCP গং দাবি করছে মাসিক “চাঁদা”।
❌ কেউ কিছু বলতে সাহস পাচ্ছে না—
কারণ তাদের হাত লম্বা—পুলিশ, আইন, এমনকি আন্তর্জাতিক সংস্থার নাম পর্যন্ত ব্যবহার করে সবাইকে ভয় দেখাচ্ছে!
🤖 মিডিয়া গাইডলাইন বানিয়ে দিচ্ছে—
কি বলবে, কি লেখবে—সব ডিকটেটেড!
📢 কেউ যদি সত্য বলেন,
হুমকি: চাকরি যাবে, চ্যানেল বন্ধ হবে, লাইসেন্স বাতিল হবে!
এটা কি সেই মানবতার নোবেল?
এটাই কি উন্নয়নের রাজনীতি?
#Bangladesh #BangladeshCrisis #YunusMustGo
ইউনূসের অন্তর্বর্তী সরকার : গাধা যখন ঘোড়া সাজতে যায়!
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ—এই সিদ্ধান্ত আপাতদৃষ্টিতে যতটা নাটকীয়, বাস্তবে তা ছিল বহুদিনের প্রস্তুতির ফল। গত বছরের জুলাই অভ্যুত্থানের পর থেকেই অন্তর্বর্তী সরকারের কেন্দ্রবিন্দুতে থাকা মুহাম্মদ ইউনূস এবং তার আশপাশের গোষ্ঠী একটা প্রজেক্ট বাস্তবায়ন করে চলেছে, যার মূল লক্ষ্য একটাই: রাজনৈতিক ময়দান তাদের নিয়ন্ত্রণে আনা। এর পথের একমাত্র বড় বাধা ছিল আওয়ামী লীগ, এবং এখন তারা সেই বাধাটাকেও সরিয়ে দিয়েছে। প্রশ্ন হচ্ছে, এটা আদৌ আইন, ন্যায় বা বিচারপ্রক্রিয়া অনুসরণ করে করা হলো, নাকি একটি গোষ্ঠীর স্বার্থ রক্ষায় পরিচালিত রাজনৈতিক নিষ্পেষণ?
মুহাম্মদ ইউনূসের গত কয়েক মাসের বক্তব্য ও কার্যক্রম পর্যালোচনা করলেই দেখা যায়, আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করার ব্যাপারে তিনি বরাবরই দ্ব্যর্থবোধক ভাষায় কথা বলেছেন। কখনও বলেছেন এ বিষয়ে সরকারের কোনো পরিকল্পনা নেই, কখনও আবার বলেছেন বিচারিক প্রক্রিয়া চলবে। অথচ শেষ পর্যন্ত যে সিদ্ধান্তটি এলো, তা কোনো বিচার শেষ হওয়ার পর নয়, বরং রাজনৈতিক চাপ, আলটিমেটাম এবং রাজপথের জমায়েতের মুখে। মূলত এনসিপির নেতৃত্বে কিছু গোষ্ঠী কয়েকদিন ধরে যেভাবে সরকারের ঘাড়ে নিশ্বাস ফেলছিল, এই নিষিদ্ধকরণ সেই চাপেরই পরিণতি।
অদ্ভুত ব্যাপার হলো, এই ইউনূসই কিছুদিন আগেও বলেছিলেন, আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণ হলে আদালতেই বিচার হবে। কিন্তু এখন দেখা যাচ্ছে, আদালতের রায় ছাড়াই দলটিকে কার্যত রাজনৈতিক পরিসর থেকে মুছে ফেলার চেষ্টা চলছে। এ থেকেই বোঝা যায়, ইউনূসের সরকার আসলে নিজের কথার প্রতি আস্থাশীল নয়, বরং যাদের ইশারায় চলছে, তাদের সুবিধামতো কথা বদলাতে প্রস্তুত।
এখানে বিষয়টা শুধু আওয়ামী লীগকে ঘিরে নয়। বড় প্রশ্ন হলো, দেশের রাজনৈতিক ভবিষ্যৎ কি এখন একদল বেসামাল, জবাবদিহিহীন ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর খেয়ালখুশির হাতে? যে সরকার জনগণের ভোটে আসেনি, যে সরকারকে সাংবিধানিক কাঠামো ব্যাখ্যা করে ক্ষমতায় বৈধভাবে বসানো যায় না, সেই সরকার এখন ঠিক করে দিচ্ছে কে রাজনীতি করবে, কে করবে না। এমনকি জামায়াতের মতো দলকেও এক মাসে নিষিদ্ধ করে আবার বৈধ করা হয়েছে। অতএব আজ আওয়ামী লীগ, কাল কি তবে বিএনপি—এটাই এখন প্রশ্ন।
সরকার বলছে, এটি নিরাপত্তা রক্ষার স্বার্থে জরুরি পদক্ষেপ। কিন্তু মূলত এটি একটি বিরাট প্রতিস্থাপন প্রকল্পের অংশ—একটি রাজনৈতিক বাস্তবতা ভেঙে ফেলে একটি ‘নিরাপদ’, সুবিধাজনক ও অনুগত ব্যবস্থার ভিত্তি তৈরি করা। যার মাথায় ইউনূস, আর আশপাশে তার কিছু আন্তর্জাতিক বন্ধু এবং দেশীয় সুবিধাভোগী গোষ্ঠী। তারা যে কাউকে ছাঁটাই করতে পারে, আবার প্রয়োজন হলে বৈধ করতেও পারে। তাদের কাছে গণতন্ত্র মানে নিছক প্রয়োজনীয়তার সরঞ্জাম।
এই বাস্তবতা স্বীকার না করলে আমরা বুঝতে পারব না, আজকের বাংলাদেশ কোন পথে হাঁটছে। এখানে কোনো দল নিষিদ্ধ হওয়াই মূল বিষয় নয়, বরং যেভাবে, যে প্রক্রিয়ায় এবং যে অজুহাতে তা ঘটছে—তাই গুরুত্বপূর্ণ। এবং এর কেন্দ্রবিন্দুতে আছেন মুহাম্মদ ইউনূস, যিনি ‘সংস্কার’ আর ‘নিরপেক্ষতা’র মুখোশ পরে, এক ভয়ঙ্কর রাজনৈতিক প্রকল্প বাস্তবায়ন করছেন।
#Bangladesh #BangladeshCrisis #YunusMustGo
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ—এই সিদ্ধান্ত আপাতদৃষ্টিতে যতটা নাটকীয়, বাস্তবে তা ছিল বহুদিনের প্রস্তুতির ফল। গত বছরের জুলাই অভ্যুত্থানের পর থেকেই অন্তর্বর্তী সরকারের কেন্দ্রবিন্দুতে থাকা মুহাম্মদ ইউনূস এবং তার আশপাশের গোষ্ঠী একটা প্রজেক্ট বাস্তবায়ন করে চলেছে, যার মূল লক্ষ্য একটাই: রাজনৈতিক ময়দান তাদের নিয়ন্ত্রণে আনা। এর পথের একমাত্র বড় বাধা ছিল আওয়ামী লীগ, এবং এখন তারা সেই বাধাটাকেও সরিয়ে দিয়েছে। প্রশ্ন হচ্ছে, এটা আদৌ আইন, ন্যায় বা বিচারপ্রক্রিয়া অনুসরণ করে করা হলো, নাকি একটি গোষ্ঠীর স্বার্থ রক্ষায় পরিচালিত রাজনৈতিক নিষ্পেষণ?
মুহাম্মদ ইউনূসের গত কয়েক মাসের বক্তব্য ও কার্যক্রম পর্যালোচনা করলেই দেখা যায়, আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করার ব্যাপারে তিনি বরাবরই দ্ব্যর্থবোধক ভাষায় কথা বলেছেন। কখনও বলেছেন এ বিষয়ে সরকারের কোনো পরিকল্পনা নেই, কখনও আবার বলেছেন বিচারিক প্রক্রিয়া চলবে। অথচ শেষ পর্যন্ত যে সিদ্ধান্তটি এলো, তা কোনো বিচার শেষ হওয়ার পর নয়, বরং রাজনৈতিক চাপ, আলটিমেটাম এবং রাজপথের জমায়েতের মুখে। মূলত এনসিপির নেতৃত্বে কিছু গোষ্ঠী কয়েকদিন ধরে যেভাবে সরকারের ঘাড়ে নিশ্বাস ফেলছিল, এই নিষিদ্ধকরণ সেই চাপেরই পরিণতি।
অদ্ভুত ব্যাপার হলো, এই ইউনূসই কিছুদিন আগেও বলেছিলেন, আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণ হলে আদালতেই বিচার হবে। কিন্তু এখন দেখা যাচ্ছে, আদালতের রায় ছাড়াই দলটিকে কার্যত রাজনৈতিক পরিসর থেকে মুছে ফেলার চেষ্টা চলছে। এ থেকেই বোঝা যায়, ইউনূসের সরকার আসলে নিজের কথার প্রতি আস্থাশীল নয়, বরং যাদের ইশারায় চলছে, তাদের সুবিধামতো কথা বদলাতে প্রস্তুত।
এখানে বিষয়টা শুধু আওয়ামী লীগকে ঘিরে নয়। বড় প্রশ্ন হলো, দেশের রাজনৈতিক ভবিষ্যৎ কি এখন একদল বেসামাল, জবাবদিহিহীন ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর খেয়ালখুশির হাতে? যে সরকার জনগণের ভোটে আসেনি, যে সরকারকে সাংবিধানিক কাঠামো ব্যাখ্যা করে ক্ষমতায় বৈধভাবে বসানো যায় না, সেই সরকার এখন ঠিক করে দিচ্ছে কে রাজনীতি করবে, কে করবে না। এমনকি জামায়াতের মতো দলকেও এক মাসে নিষিদ্ধ করে আবার বৈধ করা হয়েছে। অতএব আজ আওয়ামী লীগ, কাল কি তবে বিএনপি—এটাই এখন প্রশ্ন।
সরকার বলছে, এটি নিরাপত্তা রক্ষার স্বার্থে জরুরি পদক্ষেপ। কিন্তু মূলত এটি একটি বিরাট প্রতিস্থাপন প্রকল্পের অংশ—একটি রাজনৈতিক বাস্তবতা ভেঙে ফেলে একটি ‘নিরাপদ’, সুবিধাজনক ও অনুগত ব্যবস্থার ভিত্তি তৈরি করা। যার মাথায় ইউনূস, আর আশপাশে তার কিছু আন্তর্জাতিক বন্ধু এবং দেশীয় সুবিধাভোগী গোষ্ঠী। তারা যে কাউকে ছাঁটাই করতে পারে, আবার প্রয়োজন হলে বৈধ করতেও পারে। তাদের কাছে গণতন্ত্র মানে নিছক প্রয়োজনীয়তার সরঞ্জাম।
এই বাস্তবতা স্বীকার না করলে আমরা বুঝতে পারব না, আজকের বাংলাদেশ কোন পথে হাঁটছে। এখানে কোনো দল নিষিদ্ধ হওয়াই মূল বিষয় নয়, বরং যেভাবে, যে প্রক্রিয়ায় এবং যে অজুহাতে তা ঘটছে—তাই গুরুত্বপূর্ণ। এবং এর কেন্দ্রবিন্দুতে আছেন মুহাম্মদ ইউনূস, যিনি ‘সংস্কার’ আর ‘নিরপেক্ষতা’র মুখোশ পরে, এক ভয়ঙ্কর রাজনৈতিক প্রকল্প বাস্তবায়ন করছেন।
#Bangladesh #BangladeshCrisis #YunusMustGo
বিদেশি প্রেসক্রিপশনে পরিচালিত বাংলাদেশ, স্বাধীনতার চেতনাকে ভেঙে ফেলার নীলনকশা, বিদেশিদের হাতে অর্থনীতি, নিরাপত্তা ও ভবিষ্যৎ!
বাংলাদেশ, যে দেশের জন্ম হয়েছিল এক রক্তক্ষয়ী মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে, আজ সেই দেশ চলছে বিদেশি প্রেসক্রিপশনে। নিজেদের কোনো স্বকীয় নীতি নেই, নেই কোনো দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনা। আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) সহ বিভিন্ন বৈদেশিক শক্তির চাপ ও ফর্মুলায় দেশ পরিচালিত হচ্ছে। রাষ্ট্রীয় নীতিনির্ধারণ থেকে শুরু করে নিরাপত্তা, অর্থনীতি, অবকাঠামো—সবকিছুতেই বিদেশি হস্তক্ষেপ ক্রমাগতভাবে বেড়ে চলেছে।
সবচেয়ে উদ্বেগজনক দিক হলো, আইএমএফ-এর শর্ত অনুযায়ী রাজস্ব বোর্ডের মতো একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠান ভেঙে ফেলা হয়েছে। রাজস্ব আদায়ের দায়িত্ব যা একটি রাষ্ট্রের সার্বভৌমত্বের অন্যতম স্তম্ভ, সেটিকেই দুর্বল করে দেওয়া হলো কিছু বৈদেশিক ঋণের বিনিময়ে।
অন্যদিকে, দেশের ভবিষ্যৎ অর্থনীতির প্রাণকেন্দ্র নিউমু রিং টার্মিন্যালকে তুলে দেওয়া হয়েছে বিদেশি প্রতিষ্ঠানের হাতে। ইন্টারনেট পরিসেবা, যা একটি দেশের নিরাপত্তা ও তথ্য নিয়ন্ত্রণের সঙ্গে গভীরভাবে সম্পৃক্ত, সেটিও নামমাত্র মূল্যে তুলে দেওয়া হয়েছে বিদেশিদের হাতে।
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে সেনা ক্যাম্প তুলে নেওয়া হচ্ছে, যেন পাহাড়ি বিচ্ছিন্নতাবাদীদের হাতে এলাকা ছেড়ে দেওয়ার প্রস্তুতি চলছে। আর সবচেয়ে আশঙ্কার বিষয় হলো, মিয়ানমার করিডোরের নামে সেন্টমার্টিন দ্বীপে মার্কিন ঘাঁটি স্থাপনের ছক এবং কক্সবাজার সমুদ্রবন্দরকে মার্কিন সামরিক দখলের দিকে এগিয়ে নেওয়ার চেষ্টা। এই উদ্যোগ বাংলাদেশের ভৌগোলিক ও সামরিক নিরাপত্তার জন্য মারাত্মক হুমকি হয়ে দাঁড়াবে।
একের পর এক সিদ্ধান্তে স্পষ্ট যে, দেশ এখন আর শুধুমাত্র একটি গণতান্ত্রিক সরকারের দ্বারা নয়, বরং বিদেশি স্বার্থসংশ্লিষ্ট কিছু নাগরিক ও গোষ্ঠীর দ্বারা পরিচালিত হচ্ছে। এসব বিদেশি নাগরিক আজ দেশের শাসনক্ষমতায়, নীতিনির্ধারণী বোর্ডে এবং রাষ্ট্রীয় গুরুত্বপূর্ণ তথ্যের ওপর তাদের দখল প্রতিষ্ঠা করছে।
আরও ভয়াবহ চিত্র হলো, সরকার এখন স্বাধীনতা-বিরোধী শক্তিকে পুনর্বাসন ও পৃষ্ঠপোষকতা দিচ্ছে। মানবতাবিরোধী অপরাধে দণ্ডিত যুদ্ধাপরাধীদের ক্ষমা করে দিয়ে জেল থেকে মুক্তি দেওয়া হয়েছে। পক্ষান্তরে, যারা মুক্তিযুদ্ধের আদর্শে বিশ্বাস করে, সেই স্বাধীনতার পক্ষের মানুষদের হয়রানি করা হচ্ছে। বিনা অপরাধে গণহারে গ্রেফতার চলছে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের কর্মী ও সমর্থকদের বিরুদ্ধে। এমনকি মুক্তিযুদ্ধের নেতৃত্বদানকারী দলটির রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডও নিষিদ্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
এই পরিস্থিতি নিছক রাজনৈতিক বৈষম্য নয়, বরং এটি স্বাধীনতার চেতনার বিরুদ্ধে একটি সুপরিকল্পিত ষড়যন্ত্র। দেশের অর্থনীতি, নিরাপত্তা, তথ্যপ্রযুক্তি, ভূখণ্ড ও আদর্শ সবকিছু আজ এক গভীর সংকটে। এ সংকট থেকে উত্তরণে প্রয়োজন জাতীয় ঐক্য, স্বকীয় নীতির বাস্তবায়ন এবং সর্বোপরি দেশপ্রেমিক নেতৃত্বের পুনরুত্থান।
#Bangladesh #BangladeshCrisis #YunusMustGo
বাংলাদেশ, যে দেশের জন্ম হয়েছিল এক রক্তক্ষয়ী মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে, আজ সেই দেশ চলছে বিদেশি প্রেসক্রিপশনে। নিজেদের কোনো স্বকীয় নীতি নেই, নেই কোনো দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনা। আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) সহ বিভিন্ন বৈদেশিক শক্তির চাপ ও ফর্মুলায় দেশ পরিচালিত হচ্ছে। রাষ্ট্রীয় নীতিনির্ধারণ থেকে শুরু করে নিরাপত্তা, অর্থনীতি, অবকাঠামো—সবকিছুতেই বিদেশি হস্তক্ষেপ ক্রমাগতভাবে বেড়ে চলেছে।
সবচেয়ে উদ্বেগজনক দিক হলো, আইএমএফ-এর শর্ত অনুযায়ী রাজস্ব বোর্ডের মতো একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠান ভেঙে ফেলা হয়েছে। রাজস্ব আদায়ের দায়িত্ব যা একটি রাষ্ট্রের সার্বভৌমত্বের অন্যতম স্তম্ভ, সেটিকেই দুর্বল করে দেওয়া হলো কিছু বৈদেশিক ঋণের বিনিময়ে।
অন্যদিকে, দেশের ভবিষ্যৎ অর্থনীতির প্রাণকেন্দ্র নিউমু রিং টার্মিন্যালকে তুলে দেওয়া হয়েছে বিদেশি প্রতিষ্ঠানের হাতে। ইন্টারনেট পরিসেবা, যা একটি দেশের নিরাপত্তা ও তথ্য নিয়ন্ত্রণের সঙ্গে গভীরভাবে সম্পৃক্ত, সেটিও নামমাত্র মূল্যে তুলে দেওয়া হয়েছে বিদেশিদের হাতে।
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে সেনা ক্যাম্প তুলে নেওয়া হচ্ছে, যেন পাহাড়ি বিচ্ছিন্নতাবাদীদের হাতে এলাকা ছেড়ে দেওয়ার প্রস্তুতি চলছে। আর সবচেয়ে আশঙ্কার বিষয় হলো, মিয়ানমার করিডোরের নামে সেন্টমার্টিন দ্বীপে মার্কিন ঘাঁটি স্থাপনের ছক এবং কক্সবাজার সমুদ্রবন্দরকে মার্কিন সামরিক দখলের দিকে এগিয়ে নেওয়ার চেষ্টা। এই উদ্যোগ বাংলাদেশের ভৌগোলিক ও সামরিক নিরাপত্তার জন্য মারাত্মক হুমকি হয়ে দাঁড়াবে।
একের পর এক সিদ্ধান্তে স্পষ্ট যে, দেশ এখন আর শুধুমাত্র একটি গণতান্ত্রিক সরকারের দ্বারা নয়, বরং বিদেশি স্বার্থসংশ্লিষ্ট কিছু নাগরিক ও গোষ্ঠীর দ্বারা পরিচালিত হচ্ছে। এসব বিদেশি নাগরিক আজ দেশের শাসনক্ষমতায়, নীতিনির্ধারণী বোর্ডে এবং রাষ্ট্রীয় গুরুত্বপূর্ণ তথ্যের ওপর তাদের দখল প্রতিষ্ঠা করছে।
আরও ভয়াবহ চিত্র হলো, সরকার এখন স্বাধীনতা-বিরোধী শক্তিকে পুনর্বাসন ও পৃষ্ঠপোষকতা দিচ্ছে। মানবতাবিরোধী অপরাধে দণ্ডিত যুদ্ধাপরাধীদের ক্ষমা করে দিয়ে জেল থেকে মুক্তি দেওয়া হয়েছে। পক্ষান্তরে, যারা মুক্তিযুদ্ধের আদর্শে বিশ্বাস করে, সেই স্বাধীনতার পক্ষের মানুষদের হয়রানি করা হচ্ছে। বিনা অপরাধে গণহারে গ্রেফতার চলছে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের কর্মী ও সমর্থকদের বিরুদ্ধে। এমনকি মুক্তিযুদ্ধের নেতৃত্বদানকারী দলটির রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডও নিষিদ্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
এই পরিস্থিতি নিছক রাজনৈতিক বৈষম্য নয়, বরং এটি স্বাধীনতার চেতনার বিরুদ্ধে একটি সুপরিকল্পিত ষড়যন্ত্র। দেশের অর্থনীতি, নিরাপত্তা, তথ্যপ্রযুক্তি, ভূখণ্ড ও আদর্শ সবকিছু আজ এক গভীর সংকটে। এ সংকট থেকে উত্তরণে প্রয়োজন জাতীয় ঐক্য, স্বকীয় নীতির বাস্তবায়ন এবং সর্বোপরি দেশপ্রেমিক নেতৃত্বের পুনরুত্থান।
#Bangladesh #BangladeshCrisis #YunusMustGo
প্রবাসী ভাইয়েরা,
আপনারা রেমিট্যান্স পাঠাবেন আর সেই রেমিট্যান্স এর টাকা ইউনুস গ্রামীণের মাধ্যমে পাচার করছে।
রেমিট্যান্স পাঠানো বন্ধ করুন।
#YunusMustGo #SaveBangladesh #BangladeshCrisis
আপনারা রেমিট্যান্স পাঠাবেন আর সেই রেমিট্যান্স এর টাকা ইউনুস গ্রামীণের মাধ্যমে পাচার করছে।
রেমিট্যান্স পাঠানো বন্ধ করুন।
#YunusMustGo #SaveBangladesh #BangladeshCrisis
ইউনুস গং সভা করলেই স্বাধীনতা, জনগণ করলে দেশদ্রোহিতা?
একটা গোষ্ঠীর জন্য ঠান্ডা পানি, বাকিদের টিয়ারশেল আর লাঠির বাণি!
এটাই যদি হয় তোমাদের গণতন্ত্র, তাহলে #স্বৈরাচার কে?
#Bangladesh #BangladeshCrisis #BangladeshUnderFascism #YunusMustGo
একটা গোষ্ঠীর জন্য ঠান্ডা পানি, বাকিদের টিয়ারশেল আর লাঠির বাণি!
এটাই যদি হয় তোমাদের গণতন্ত্র, তাহলে #স্বৈরাচার কে?
#Bangladesh #BangladeshCrisis #BangladeshUnderFascism #YunusMustGo
পাকিস্তান প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরিফের মুখে ভারতের বিরুদ্ধে ১৯৭১ এর প্রতিশোধ কি একাত্তরে বাংলাদেশে চালানো #গণহত্যার নির্লজ্জ সমর্থন?
--
বুধবার (১৪ মে) ভারতের বিরুদ্ধে অপারেশন বুনইয়ান-উন-মারসুসে অংশ নেওয়া সেনাদের সঙ্গে দেখা করতে শিয়ালকোটের পাসরুর সেনানিবাসে গিয়ে শেহবাজ বলেন, পাকিস্তানের সেনারা ভারতের আগ্রাসনের বিরুদ্ধে কঠোর ও দ্রুত জবাব দিয়ে ১৯৭১ সালের যুদ্ধের প্রতিশোধ নিয়েছে।
শেহবাজ শরিফ তার এই বক্তব্যের মাধ্যমে শুধু মাত্র পাকসেনাদের পরাজয়ের স্মৃতিচারণই করেননি, বরং একাত্তরে নিরস্ত্র বাঙালির উপর চালানো #নির্মম #গণহত্যাকে ক্ষমাহীন সমর্থনও দিয়েছেন।
একাত্তরে বাংলাদেশে ঘটানো গণহত্যার দায় স্বীকার করেছে পাকিস্তান?
ব্যাপক হত্যাকাণ্ড ও নির্যাতনের বিষয়টি সামনে এনে ২০১৭ সাল থেকে বাংলাদেশে ২৫ শে মার্চকে রাষ্ট্রীয়ভাবে #গণহত্যা দিবস হিসেবে পালন করা হয়। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ কালরাতে বাঙালি জাতিস্বত্তা এবং বাংলার মানুষের মুক্তির স্পৃহাকে ধ্বংস করতে #গণহত্যা শুরু করে পাক #হানাদার বাহিনী।
'পাকিস্তান কখনো বাংলাদেশে গণহত্যায় তাদের দায় স্বীকার করেনি। শুধু তাই নয়, সেসময়ে পাকিস্তানের সমর্থক ও মিত্ররাও বিশেষ করে যুক্তরাষ্ট্র তাদের দায় এড়াতে সক্ষম হয়। বাংলাদেশের গণহত্যার বিষয়টি বিশ্বের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে কেসস্টাডি হিসেবে পড়ানো হয়। কিন্তু বিষয়টি সেভাবে বিশ্বের মনোযোগ আকর্ষণ করতে পারেনি।
যুক্তরাষ্ট্রের লেমকিন ইনস্টিটিউট ফর জেনোসাইড প্রিভেনশনের নির্বাহী পরিচালক এলিসা ভন ফরগের মতে, বিশ্বে গণহত্যা বন্ধ ও দীর্ঘস্থায়ী শান্তি প্রতিষ্ঠায় #গণহত্যার স্বীকৃতি এবং জবাবদিহি নিশ্চিত করা অত্যন্ত জরুরি। উল্লেখ্য, সংস্থাটি ২০২২ সালে বাংলাদেশে সংঘটিত একাত্তরে #গণহত্যার আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি দিয়েছে।
১৯৭১-এর ২৫ মার্চ রাতে ঢাকায় পাকিস্তানি সেনাবাহিনী ‘অপারেশন সার্চলাইট’ নামের অভিযান চালায়। এতে প্রায় ৫০ হাজার বেসামরিক মানুষকে #হত্যা করা হয়। এরপর যুদ্ধের ৯ মাসে #হত্যা করা হয় ৩০ লাখ মানুষ।' (#গণহত্যার স্বীকৃতি কতদূর, কালবেলা, ২৫ মার্চ ২০২৫)
মুক্তিবাহিনীকে ভারতের প্রশিক্ষণঃ
একাত্তরে মুক্তিবাহিনীকে যুদ্ধের প্রশিক্ষণ দিয়েছিলো ভারত। সেই ক্ষোভেই কিনা ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে উদ্দেশ্য করে শেহবাজ বলেন, “বিশ্ব জানে ১৯৭১ সালে কারা মুক্তিবাহিনীকে প্রশিক্ষণ দিয়েছে। এখন তারাই বালুচ লিবারেশন আর্মি (বেলুচিস্তান স্বাধীনতাপন্থি গোষ্ঠী) এবং তেহরিক-ই-তালিবান পাকিস্তানকে (পাকিস্তান সরকারবিরোধী গোষ্ঠী) সমর্থন দিচ্ছে। যা মোদির কাছ থেকে আসছে।”
'জার্মানির বন শহরের বাসিন্দা আলীম হক ভারতীয় সেনাদের সঙ্গে থেকে যুদ্ধ করেছেন৷ তিনি বলেন, ‘‘বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে অংশ নিয়ে প্রাণ হারিয়েছেন অনেক ভারতীয় সেনা৷ মুক্তিযুদ্ধে তাঁদের অবদান অনেক৷
দেশ স্বাধীন হওয়ার পর উচ্চশিক্ষা সম্পন্ন করেন আলীম হক৷ কিন্তু দেশে তখন চলছে অস্থিরতা, অর্থনৈতিকভাবে বিপর্যন্ত স্বাধীন বাংলাদেশ৷ আশির দশকে জীবন-জীবিকার তাগিদে আলীম তাই পাড়ি জমান জার্মানিতে৷' ( মুক্তিযুদ্ধে ভারতীয় সেনাদের অবদান অনেক: আলীম হক, ডয়েচ ভেলে, ২৮ সেপ্টেম্বর ২০১১)
শুধু মুক্তি বাহিনীর প্রশিক্ষণই নয় ভারতীয় সশস্ত্রবাহিনীর যুদ্ধে জড়ানো সহ বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে ইন্দিরা গান্ধীর ভূমিকাও অনেক গুরুত্বপূর্ণ। বিবিসি বাংলার একটি প্রতিবেদন থেকে তা জানা যায়।
' সেনারা যখন যুদ্ধের প্রস্তুতি আরম্ভ করেছে, প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী কিন্তু নিজে তখন দুনিয়াময় ঘুরে কূটনীতির হোমওয়ার্ক করতে শুরু করে দিয়েছেন।
ভারতের সাবেক সেনাপ্রধান জেনারেল শঙ্কর রায় চৌধুরীর কথায়, "মার্চে ক্র্যাক ডাউনের পর পরই যখন পূর্ব পাকিস্তান থেকে হুড় হুড় করে শরণার্থীরা ভারতে ঢুকতে শুরু করল, ইন্দিরা গান্ধী তখন বিশ্বের বিভিন্ন রাজধানীতে ঘুরে ঘুরে বলতে লাগলেন - পাকিস্তান যেন তাদের দেশের বাঙালিদের ওপর এই চরম অত্যাচার বন্ধ করে। কারণ এতে ভারতে যে বিপুল শরণার্থীর স্রোত ঢুকছে, সেই ভার বহন করা ভারতের ক্ষমতার বাইরে।' (বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে কী ছিল ভারতীয় সেনার সামরিক কৌশল ? বিবিসি বাংলা, ১৫ ডিসেম্বর ২০১৬)
একাত্তরের মতই বালুচিস্তানেও চলছে পাকসেনাদের বর্বরতাঃ
'বালুচিস্তানে ২০ হাজারের বেশি মানুষ উধাও হয়ে গেছে, যাদের বেশিরভাগই জাতীয়তাবাদী রাজনৈতিক কর্মী। অভিযোগ সামরিক বাহিনীই এর নেপথ্যে। বালুচ মধ্যবিত্তই নাকি তাদের টার্গেট, উদ্দেশ্য বালুচ জাতীয়তাবাদকে নিশ্চিহ্ণ করা।বিবিসির এম ইলিয়াস খানের প্রতিবেদন:
সানা বালুচ নিখোঁজ হওয়ার পর পেরিয়ে গেছে প্রায় তিন মাস।
গত ১১ই মে এই খারান শহরের উপকন্ঠ থেকে হঠাৎ নিখোঁজ হয়ে গেলেন সানা।
--
বুধবার (১৪ মে) ভারতের বিরুদ্ধে অপারেশন বুনইয়ান-উন-মারসুসে অংশ নেওয়া সেনাদের সঙ্গে দেখা করতে শিয়ালকোটের পাসরুর সেনানিবাসে গিয়ে শেহবাজ বলেন, পাকিস্তানের সেনারা ভারতের আগ্রাসনের বিরুদ্ধে কঠোর ও দ্রুত জবাব দিয়ে ১৯৭১ সালের যুদ্ধের প্রতিশোধ নিয়েছে।
শেহবাজ শরিফ তার এই বক্তব্যের মাধ্যমে শুধু মাত্র পাকসেনাদের পরাজয়ের স্মৃতিচারণই করেননি, বরং একাত্তরে নিরস্ত্র বাঙালির উপর চালানো #নির্মম #গণহত্যাকে ক্ষমাহীন সমর্থনও দিয়েছেন।
একাত্তরে বাংলাদেশে ঘটানো গণহত্যার দায় স্বীকার করেছে পাকিস্তান?
ব্যাপক হত্যাকাণ্ড ও নির্যাতনের বিষয়টি সামনে এনে ২০১৭ সাল থেকে বাংলাদেশে ২৫ শে মার্চকে রাষ্ট্রীয়ভাবে #গণহত্যা দিবস হিসেবে পালন করা হয়। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ কালরাতে বাঙালি জাতিস্বত্তা এবং বাংলার মানুষের মুক্তির স্পৃহাকে ধ্বংস করতে #গণহত্যা শুরু করে পাক #হানাদার বাহিনী।
'পাকিস্তান কখনো বাংলাদেশে গণহত্যায় তাদের দায় স্বীকার করেনি। শুধু তাই নয়, সেসময়ে পাকিস্তানের সমর্থক ও মিত্ররাও বিশেষ করে যুক্তরাষ্ট্র তাদের দায় এড়াতে সক্ষম হয়। বাংলাদেশের গণহত্যার বিষয়টি বিশ্বের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে কেসস্টাডি হিসেবে পড়ানো হয়। কিন্তু বিষয়টি সেভাবে বিশ্বের মনোযোগ আকর্ষণ করতে পারেনি।
যুক্তরাষ্ট্রের লেমকিন ইনস্টিটিউট ফর জেনোসাইড প্রিভেনশনের নির্বাহী পরিচালক এলিসা ভন ফরগের মতে, বিশ্বে গণহত্যা বন্ধ ও দীর্ঘস্থায়ী শান্তি প্রতিষ্ঠায় #গণহত্যার স্বীকৃতি এবং জবাবদিহি নিশ্চিত করা অত্যন্ত জরুরি। উল্লেখ্য, সংস্থাটি ২০২২ সালে বাংলাদেশে সংঘটিত একাত্তরে #গণহত্যার আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি দিয়েছে।
১৯৭১-এর ২৫ মার্চ রাতে ঢাকায় পাকিস্তানি সেনাবাহিনী ‘অপারেশন সার্চলাইট’ নামের অভিযান চালায়। এতে প্রায় ৫০ হাজার বেসামরিক মানুষকে #হত্যা করা হয়। এরপর যুদ্ধের ৯ মাসে #হত্যা করা হয় ৩০ লাখ মানুষ।' (#গণহত্যার স্বীকৃতি কতদূর, কালবেলা, ২৫ মার্চ ২০২৫)
মুক্তিবাহিনীকে ভারতের প্রশিক্ষণঃ
একাত্তরে মুক্তিবাহিনীকে যুদ্ধের প্রশিক্ষণ দিয়েছিলো ভারত। সেই ক্ষোভেই কিনা ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে উদ্দেশ্য করে শেহবাজ বলেন, “বিশ্ব জানে ১৯৭১ সালে কারা মুক্তিবাহিনীকে প্রশিক্ষণ দিয়েছে। এখন তারাই বালুচ লিবারেশন আর্মি (বেলুচিস্তান স্বাধীনতাপন্থি গোষ্ঠী) এবং তেহরিক-ই-তালিবান পাকিস্তানকে (পাকিস্তান সরকারবিরোধী গোষ্ঠী) সমর্থন দিচ্ছে। যা মোদির কাছ থেকে আসছে।”
'জার্মানির বন শহরের বাসিন্দা আলীম হক ভারতীয় সেনাদের সঙ্গে থেকে যুদ্ধ করেছেন৷ তিনি বলেন, ‘‘বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে অংশ নিয়ে প্রাণ হারিয়েছেন অনেক ভারতীয় সেনা৷ মুক্তিযুদ্ধে তাঁদের অবদান অনেক৷
দেশ স্বাধীন হওয়ার পর উচ্চশিক্ষা সম্পন্ন করেন আলীম হক৷ কিন্তু দেশে তখন চলছে অস্থিরতা, অর্থনৈতিকভাবে বিপর্যন্ত স্বাধীন বাংলাদেশ৷ আশির দশকে জীবন-জীবিকার তাগিদে আলীম তাই পাড়ি জমান জার্মানিতে৷' ( মুক্তিযুদ্ধে ভারতীয় সেনাদের অবদান অনেক: আলীম হক, ডয়েচ ভেলে, ২৮ সেপ্টেম্বর ২০১১)
শুধু মুক্তি বাহিনীর প্রশিক্ষণই নয় ভারতীয় সশস্ত্রবাহিনীর যুদ্ধে জড়ানো সহ বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে ইন্দিরা গান্ধীর ভূমিকাও অনেক গুরুত্বপূর্ণ। বিবিসি বাংলার একটি প্রতিবেদন থেকে তা জানা যায়।
' সেনারা যখন যুদ্ধের প্রস্তুতি আরম্ভ করেছে, প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী কিন্তু নিজে তখন দুনিয়াময় ঘুরে কূটনীতির হোমওয়ার্ক করতে শুরু করে দিয়েছেন।
ভারতের সাবেক সেনাপ্রধান জেনারেল শঙ্কর রায় চৌধুরীর কথায়, "মার্চে ক্র্যাক ডাউনের পর পরই যখন পূর্ব পাকিস্তান থেকে হুড় হুড় করে শরণার্থীরা ভারতে ঢুকতে শুরু করল, ইন্দিরা গান্ধী তখন বিশ্বের বিভিন্ন রাজধানীতে ঘুরে ঘুরে বলতে লাগলেন - পাকিস্তান যেন তাদের দেশের বাঙালিদের ওপর এই চরম অত্যাচার বন্ধ করে। কারণ এতে ভারতে যে বিপুল শরণার্থীর স্রোত ঢুকছে, সেই ভার বহন করা ভারতের ক্ষমতার বাইরে।' (বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে কী ছিল ভারতীয় সেনার সামরিক কৌশল ? বিবিসি বাংলা, ১৫ ডিসেম্বর ২০১৬)
একাত্তরের মতই বালুচিস্তানেও চলছে পাকসেনাদের বর্বরতাঃ
'বালুচিস্তানে ২০ হাজারের বেশি মানুষ উধাও হয়ে গেছে, যাদের বেশিরভাগই জাতীয়তাবাদী রাজনৈতিক কর্মী। অভিযোগ সামরিক বাহিনীই এর নেপথ্যে। বালুচ মধ্যবিত্তই নাকি তাদের টার্গেট, উদ্দেশ্য বালুচ জাতীয়তাবাদকে নিশ্চিহ্ণ করা।বিবিসির এম ইলিয়াস খানের প্রতিবেদন:
সানা বালুচ নিখোঁজ হওয়ার পর পেরিয়ে গেছে প্রায় তিন মাস।
গত ১১ই মে এই খারান শহরের উপকন্ঠ থেকে হঠাৎ নিখোঁজ হয়ে গেলেন সানা।
সানার ঘটনাটি অভিনব কিছু নয়। বালুচিস্তানে এই ঘটনা ঘটেছে আরও বহু মানুষের ভাগ্যে। প্রাকৃতিক সম্পদে সমৃদ্ধ পাকিস্তানের এই প্রদেশটিতে সামরিক বাহিনীর বিরুদ্ধে বহু অভিযোগ। বালুচিস্তানে প্রাদেশিক স্বায়ত্বশাসনের দাবিতে যে আন্দোলন চলছে সেটি দমনে পাকিস্তানের সামরিক বাহিনী নৃশংস পথ বেছে নিয়েছে বলে অভিযোগ। তবে সামরিক বাহিনী এই অভিযোগ অস্বীকার করে।' ( বালুচিস্তান: স্বাধীন মাতৃভূমির স্বপ্নের জন্য লড়ছে পাকিস্তানের যে মধ্যবিত্ত তরুণরা, বিবিসি, ২ অগাস্ট ২০২০)
ইউনূসের বাঙালি গণহত্যাকারী পাকিস্তান প্রীতিঃ
'পররাষ্ট্র সচিব পর্যায়ের বৈঠকের পর বাংলাদেশের পক্ষ থেকে 'মুক্তিযুদ্ধে নৃশংসতার জন্য ক্ষমা প্রার্থনা কিংবা স্বাধীনতাপূর্ব অভিন্ন সম্পদের জন্য বকেয়া অর্থ দাবির' মতো বিষয় ফলাও করে প্রচার করা হয়েছে। কিন্তু পাকিস্তানের দিক থেকে যে বক্তব্য দেওয়া হচ্ছে, তাতে এই অমীমাংসিত বিষয়গুলোর কোনো উল্লেখ নেই।' ( ক্ষমা ও ক্ষতিপূরণের বাংলাদেশের দাবির উল্লেখ নেই পাকিস্তানের ভাষ্যে, বিবিসি বাংলা, ১৮ এপ্রিল ২০২৫)
দেড় দশক পর হওয়া এই বৈঠকে ইসলামাবাদের সাথে সম্পর্ক জোরদারের জন্য বাংলাদেশ প্রস্তাব দিয়েছে মৎস্য ও সামুদ্রিক বিষয়ে কারিগরি প্রশিক্ষণের। এছাড়াও, করাচি ও চট্টগ্রামের মধ্যে সরাসরি জাহাজ চলাচল শুরুর বিষয়টিকে স্বাগত জানানোর পাশাপাশি আকাশপথে ফের সরাসরি যোগাযোগ চালুর ওপর গুরুত্বারোপ করা হয়েছে।
একাত্তরে গণহত্যার দায় স্বীকার কিংবা অভিন্ন সম্পদের বকেয়া দুটো বিষয় পাকিস্তান এড়িয়ে গেলেও ইউনূস টিভি-মিডিয়াগুলোতে বেকুবের মত ফলাও করে তার ঢোল পিটিয়েছে। এরপরেও পাকিস্তানপ্রীতি ছাড়েনি ইউনূস এখনো যে পাকসেনারা বালুচিস্তানে নির্বিচারে স্বাধীনতাকামী নিরস্ত্র জনগণের উপর গুম-খুনের নৃশংস নির্যাতন অব্যাহত রেখেছে। জানুয়ারিতে বাংলাদেশি আর্মি জেনারেলদের পাকিস্তান সফর এবং সম্প্রতি আকস্মিক ছুটিতে চলে যাওয়া পাকস্তান হাইকমিশনার মারুফের কক্সবাজার সফর করে রোহিঙ্গাদের সাথে বৈঠক ইউনূসের প্রশ্রয়ে দেশবিরোধী ষড়যন্ত্রের আভাসই দিচ্ছে।
#PakArmyGenocide #1971LiberationWar
ইউনূসের বাঙালি গণহত্যাকারী পাকিস্তান প্রীতিঃ
'পররাষ্ট্র সচিব পর্যায়ের বৈঠকের পর বাংলাদেশের পক্ষ থেকে 'মুক্তিযুদ্ধে নৃশংসতার জন্য ক্ষমা প্রার্থনা কিংবা স্বাধীনতাপূর্ব অভিন্ন সম্পদের জন্য বকেয়া অর্থ দাবির' মতো বিষয় ফলাও করে প্রচার করা হয়েছে। কিন্তু পাকিস্তানের দিক থেকে যে বক্তব্য দেওয়া হচ্ছে, তাতে এই অমীমাংসিত বিষয়গুলোর কোনো উল্লেখ নেই।' ( ক্ষমা ও ক্ষতিপূরণের বাংলাদেশের দাবির উল্লেখ নেই পাকিস্তানের ভাষ্যে, বিবিসি বাংলা, ১৮ এপ্রিল ২০২৫)
দেড় দশক পর হওয়া এই বৈঠকে ইসলামাবাদের সাথে সম্পর্ক জোরদারের জন্য বাংলাদেশ প্রস্তাব দিয়েছে মৎস্য ও সামুদ্রিক বিষয়ে কারিগরি প্রশিক্ষণের। এছাড়াও, করাচি ও চট্টগ্রামের মধ্যে সরাসরি জাহাজ চলাচল শুরুর বিষয়টিকে স্বাগত জানানোর পাশাপাশি আকাশপথে ফের সরাসরি যোগাযোগ চালুর ওপর গুরুত্বারোপ করা হয়েছে।
একাত্তরে গণহত্যার দায় স্বীকার কিংবা অভিন্ন সম্পদের বকেয়া দুটো বিষয় পাকিস্তান এড়িয়ে গেলেও ইউনূস টিভি-মিডিয়াগুলোতে বেকুবের মত ফলাও করে তার ঢোল পিটিয়েছে। এরপরেও পাকিস্তানপ্রীতি ছাড়েনি ইউনূস এখনো যে পাকসেনারা বালুচিস্তানে নির্বিচারে স্বাধীনতাকামী নিরস্ত্র জনগণের উপর গুম-খুনের নৃশংস নির্যাতন অব্যাহত রেখেছে। জানুয়ারিতে বাংলাদেশি আর্মি জেনারেলদের পাকিস্তান সফর এবং সম্প্রতি আকস্মিক ছুটিতে চলে যাওয়া পাকস্তান হাইকমিশনার মারুফের কক্সবাজার সফর করে রোহিঙ্গাদের সাথে বৈঠক ইউনূসের প্রশ্রয়ে দেশবিরোধী ষড়যন্ত্রের আভাসই দিচ্ছে।
#PakArmyGenocide #1971LiberationWar
১৭মে গণতন্ত্রের মানসকন্যা দেশরত্ন শেখ হাসিনার ৪৫তম ঐতিহাসিক স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস
স্বাধীনতা যুদ্ধের বিজয়ে নেতৃত্বদানকারী ও গণতান্ত্রিক ঐতিহ্যমণ্ডিত রাজনৈতিক দল বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করার বিরুদ্ধে সর্বাত্মক ঐক্যবদ্ধ প্রতিবাদ ও প্রতিরোধ গড়ে তুলুন।
Print File ➡️https://drive.google.com/file/d/1RIx01bIzLA_OQ7RbEKkjqpbgmUoS-D9v/view
স্বাধীনতা যুদ্ধের বিজয়ে নেতৃত্বদানকারী ও গণতান্ত্রিক ঐতিহ্যমণ্ডিত রাজনৈতিক দল বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করার বিরুদ্ধে সর্বাত্মক ঐক্যবদ্ধ প্রতিবাদ ও প্রতিরোধ গড়ে তুলুন।
Print File ➡️https://drive.google.com/file/d/1RIx01bIzLA_OQ7RbEKkjqpbgmUoS-D9v/view
অন্তবর্তী সরকারের ৮ মাসে #ধর্ষণের শিকার নারী ও শিশু সংখ্যা ৫৬৩ জন; #ধর্ষণ বন্ধে পদক্ষেপ নিতে কেন এত অনীহা?
---
যে সরকার নারীদের অসম্মানজনক গালাগালিপূর্ণ বকৃতা প্রদানের পরেও হেফাজতে ইসলাম এবং তাদের সমর্থনে হাসনাত আব্দুল্লাহদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করেনি, সেই #অবৈধ সরকার #ধর্ষকদেরই রক্ষাকর্তা।
গত সেপ্টেম্বর থেকে এপ্রিল পর্যন্ত ধর্ষিতা নারী এবং শিশুর সংখ্যা ৫৬৩ জন। #ধর্ষণ, #যৌন হয়রানি, শারিরীক #নির্যাতন, #আত্মহত্যা ও #সহিংসতার শিকার মোট নারী ও শিশুর সংখ্যা ১৯০৫ জন। গত নভেম্বর এবং ডিসেম্বরে #ধর্ষণ কম হলেও জানুয়ারি থেকে আবার বেড়ে যায়। বিগত মার্চ মাসে #ধর্ষণ হয় ১৩২ জন, যা অন্তরবর্তীকালীন সরকারের মেয়াদে বিগত ৮ মাসের পরিসংখ্যানে সর্বোচ্চ। #ধর্ষণে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ রেকর্ড ছিলো এপ্রিল মাসে, ৮০ জন #ধর্ষিত। #ধর্ষণের পর #হত্যা সর্বোচ্চ অক্টোবর ২০২৪ এ ৭ জন এবং দ্বিতীয় সর্বোচ্চ গত এপ্রিলেই ৫ জন।
#ধর্ষণের পর বিগত ১৩ ই মার্চ ৮ বছরের ছোট্ট শিশু আছিয়ার ইন্তেকালের পর স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জাহাঙ্গীরের পদত্যাগের দাবিতে সারাদেশে মিছিল করেন জনগণ৷ এরপরেও মার্চ মাসেই #ধর্ষণের মাত্রা আগের মাসের দ্বীগুণ ছাড়িয়ে সর্বোচ্চ রেকর্ড সংখ্যা হলেও ইউনূস তার উপদেষ্টা জাহাঙ্গীরকে স্বপদে বহাল রেখে দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতির দায় স্বীকার করেনি। সরকার যদি #ধর্ষকদের বিরুদ্ধে তার অবস্থান না পালটে আশ্রয়দাতার ভূমিকা অব্যাহত রাখে তাহলে এদেশের নারীদের ভবিষ্যত শুধুই লাঞ্চনা আর নির্যাতনের৷ দখলদার এই সরকার অপরাধীদের না ধরে তাদের রাজনৈতিক ভিত্তি তৈরি করার মিশনে নেমেছে জনগণের উপর ফ্যাসিজম চালিয়ে চাচ্ছে।
নারীদের প্রতি অমর্যাদা ও অন্যায়ের বিরুদ্ধে যে সরকার নির্বাক তারা নারীদের নিরাপত্তা বিধান করতে ব্যর্থ; ইউনূস আর জাহাঙ্গীরকে অবশ্যই এই ব্যর্থতার দায় স্বীকার করতে হবে। দেশের এহেন অস্থিতিশীল এবং অনিরাপদ অবস্থা নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থতার পরিচয় দানকারী স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জাহাঙ্গীরকে ব্যর্থতার দায় স্বীকার করে অবশ্যই পদত্যাগ করতে হবে।
#Bangladesh #BangladeshCrisis #YunusMustGo
---
যে সরকার নারীদের অসম্মানজনক গালাগালিপূর্ণ বকৃতা প্রদানের পরেও হেফাজতে ইসলাম এবং তাদের সমর্থনে হাসনাত আব্দুল্লাহদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করেনি, সেই #অবৈধ সরকার #ধর্ষকদেরই রক্ষাকর্তা।
গত সেপ্টেম্বর থেকে এপ্রিল পর্যন্ত ধর্ষিতা নারী এবং শিশুর সংখ্যা ৫৬৩ জন। #ধর্ষণ, #যৌন হয়রানি, শারিরীক #নির্যাতন, #আত্মহত্যা ও #সহিংসতার শিকার মোট নারী ও শিশুর সংখ্যা ১৯০৫ জন। গত নভেম্বর এবং ডিসেম্বরে #ধর্ষণ কম হলেও জানুয়ারি থেকে আবার বেড়ে যায়। বিগত মার্চ মাসে #ধর্ষণ হয় ১৩২ জন, যা অন্তরবর্তীকালীন সরকারের মেয়াদে বিগত ৮ মাসের পরিসংখ্যানে সর্বোচ্চ। #ধর্ষণে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ রেকর্ড ছিলো এপ্রিল মাসে, ৮০ জন #ধর্ষিত। #ধর্ষণের পর #হত্যা সর্বোচ্চ অক্টোবর ২০২৪ এ ৭ জন এবং দ্বিতীয় সর্বোচ্চ গত এপ্রিলেই ৫ জন।
#ধর্ষণের পর বিগত ১৩ ই মার্চ ৮ বছরের ছোট্ট শিশু আছিয়ার ইন্তেকালের পর স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জাহাঙ্গীরের পদত্যাগের দাবিতে সারাদেশে মিছিল করেন জনগণ৷ এরপরেও মার্চ মাসেই #ধর্ষণের মাত্রা আগের মাসের দ্বীগুণ ছাড়িয়ে সর্বোচ্চ রেকর্ড সংখ্যা হলেও ইউনূস তার উপদেষ্টা জাহাঙ্গীরকে স্বপদে বহাল রেখে দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতির দায় স্বীকার করেনি। সরকার যদি #ধর্ষকদের বিরুদ্ধে তার অবস্থান না পালটে আশ্রয়দাতার ভূমিকা অব্যাহত রাখে তাহলে এদেশের নারীদের ভবিষ্যত শুধুই লাঞ্চনা আর নির্যাতনের৷ দখলদার এই সরকার অপরাধীদের না ধরে তাদের রাজনৈতিক ভিত্তি তৈরি করার মিশনে নেমেছে জনগণের উপর ফ্যাসিজম চালিয়ে চাচ্ছে।
নারীদের প্রতি অমর্যাদা ও অন্যায়ের বিরুদ্ধে যে সরকার নির্বাক তারা নারীদের নিরাপত্তা বিধান করতে ব্যর্থ; ইউনূস আর জাহাঙ্গীরকে অবশ্যই এই ব্যর্থতার দায় স্বীকার করতে হবে। দেশের এহেন অস্থিতিশীল এবং অনিরাপদ অবস্থা নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থতার পরিচয় দানকারী স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জাহাঙ্গীরকে ব্যর্থতার দায় স্বীকার করে অবশ্যই পদত্যাগ করতে হবে।
#Bangladesh #BangladeshCrisis #YunusMustGo