Bangladesh Awami League
93.6K subscribers
9.84K photos
2.79K videos
18 files
10.5K links
Official Telegram Channel of Bangladesh Awami League.
Stay Connceted on Web 👉 www.albd.org
Follow us on -
🔴 Insta 👉 https://instagram.com/albd1949
🟣 Tw 👉 https://twitter.com/albd1971
🔵 FB 👉https://www.facebook.com/awamileague.1949
Download Telegram
অন্তর্বর্তী নয়, অন্তর্ঘাতী সরকার : ইউনূসের অধীনে অর্থনীতির মৃত্যু
----
বাংলাদেশের ইতিহাসে বিএনপি, জাতীয় পার্টি, ইসলামিক জিহাদি #জঙ্গি কিংবা সামরিক বাহিনী থেকে অনেক অদক্ষ নেতা এসেছেন। কেউ কেউ ব্যর্থ হয়েছেন, কেউ কেউ দিশাহীন ছিলেন। কিন্তু ড. মুহাম্মদ ইউনূস তাদের সবার থেকে ভিন্ন—কারণ তিনি ব্যর্থতারও ব্যর্থ রূপ। এক কথায় : সুপার ফ্লপ।

নোবেল পাওয়ার ঢাল পিঠে বেঁধে যিনি দেশের নেতৃত্ব নিতে এসেছিলেন, তিনি ৯ মাসে প্রমাণ করেছেন—দেশ চালানো সেলফি তোলা না, আর অর্থনীতি চালানো গ্রামীণ মডেলের ভাষণ না। কেবল বিদেশ সফর আর ফাঁকা কথার ফুলঝুরি দিয়ে দেশ চলে না। এখন প্রশ্ন উঠছে—ড. ইউনূস নিজেই জানতেন না, নাকি জেনেও ছলনা করছিলেন?
দেশে #আগুন, আর ইউনূস বিদেশ ভ্রমণে মত্ত

এই ৯ মাসে দেশের অভ্যন্তরে অর্থনৈতিক স্থবিরতা, বৈদেশিক ঋণের সংকট, প্রকল্প বাস্তবায়নে ভাঙন—সবকিছু যখন তলানিতে, তখন ইউনূস যুক্তরাষ্ট্র, চীন, কাতার, থাইল্যান্ড সফরে ঘুরে ঘুরে কাঁধে ব্যাগ ঝুলিয়ে নিজের মুখ ফের ক্যামেরায় রাখার খেলায় ব্যস্ত ছিলেন। ফলাফল কী?

➤ ঋণ প্রতিশ্রুতি ধসের মুখে
➤ অর্থ ছাড় কমে গেছে
➤ উন্নয়ন থেমে আছে
➤ বিনিয়োগকারীরা পালাচ্ছে

এক কথায় : বাংলাদেশ তার ইতিহাসের সবচেয়ে অনুৎপাদনশীল, নিরুৎসাহী ও ‘ফাঁপা’ প্রশাসনের অধীনে চলছে।
নেতা না, একটা ‘পলিশড ফেইলিওর’

ড. ইউনূস হচ্ছেন সেই চরিত্র, যিনি কথার ফুলঝুরি দেন, কিন্তু বাস্তব সিদ্ধান্তে মুখ থুবড়ে পড়েন। বিদেশিদের কাছে ভালো সাজতে গিয়ে দেশি বাস্তবতা ভুলে গেছেন। দাতারা এখন বুঝে ফেলেছে—এই সরকার কোনো গভীরতা নেই, কোনো পরিকল্পনা নেই, শুধু কসমেটিক্স।

দেশের প্রকল্প বাস্তবায়নের হার গত ১০ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন। অথচ ২ লাখ কোটির ওপরে বরাদ্দ পড়ে আছে। এই লজ্জা কি কেউ গায়ে মাখে? ইউনূস সরকার তো যেন ‘যা হবার হোক’ নীতিতে চলছে। তিনি ভাবছেন, কেউ বুঝবে না, তিনি কীভাবে এক ব্যর্থতার বুদবুদের ভেতরে নিজেকে জাহির করছেন।
নিজের ব্যর্থতা ঢাকতে উন্নয়ন সহযোগীদের দোষ চাপানো হচ্ছে

যখন কিছুই কাজ করে না, তখন শুরু হয় নাটক। এবারও তাই। এখন বলা হচ্ছে—দাতারা অর্থ ছাড় দিচ্ছে না কারণ তারা ‘স্থিতিশীলতা চায়’। এই কথার মানে দাঁড়ায়—আপনার অধীনে দেশে স্থিতিশীলতা নেই। তাহলে প্রশ্ন: আপনি ক্ষমতায় কেন?

বিশ্বব্যাংক, এডিবি, আইএমএফ—সবাই দূরে সরে গেছে। তারা বুঝে গেছে, এ সরকার শুধু সময়ক্ষেপণ করছে। অথচ দেশের বৈদেশিক ঋণ পরিশোধ বেড়ে গেছে—জনগণের ঘাড়ে চাপিয়ে দিচ্ছে ঋণের বোঝা, অথচ উন্নয়ন শূন্য।
সত্যি কথা হলো—ইউনূস একজন কাগুজে নেতা

তিনি জাতিকে উন্নয়ন দিতে পারেননি, দেননি। তিনি অর্থনীতিকে চাঙ্গা করতে ব্যর্থ। তিনি প্রশাসনকে দিশা দিতে পারেননি। বরং তার সবচেয়ে বড় ‘সাফল্য’ হলো নিজের আন্তর্জাতিক ইমেজকে টিকিয়ে রাখার জন্য দেশের অর্থনীতি ও বিশ্বাসযোগ্যতা বিকিয়ে দেওয়া।

এই লোককে ইতিহাসে লেখা হবে এক ভয়াবহ “হাইপড ফেইলিওর” হিসেবে—যিনি মনে করেছিলেন ‘নোবেল’ থাকলেই দেশ চালানো যাবে। অথচ বাস্তবতা হলো, তিনি নোবেলজয়ী ব্যর্থতার এক জীবন্ত উদাহরণ।
‘সুপার ফ্লপ’ এই অধ্যায় যত তাড়াতাড়ি শেষ হয়, ততই দেশের মঙ্গল

ড. ইউনূসের অধীনে বাংলাদেশ এক ভয়াবহ স্থবিরতার চক্রে আটকে গেছে। এই লোক জাতিকে স্বপ্ন দেখিয়ে দুঃস্বপ্নে ঠেলে দিয়েছে। মুখোশ আজ খুলে গেছে—বাকি শুধু স্বীকার করে নেওয়া যে, এই সরকার দেশের সর্বনাশ করছে। এখন আর কোনো বাহানা চলে না। এই ‘সুপার ফ্লপ’ সরকার যতদিন থাকবে, ততদিন উন্নয়নের দরজা বন্ধই থাকবে।
#উগ্রপন্থী #ফ্যাসিস্ট ইউনূসের দেশ বিক্রির ষড়যন্ত্র থেকে জনগণের চোখ সরাতেই আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের খেলা!

নিষেধাজ্ঞার মাধ্যমে গণতন্ত্রের কন্ঠরোধে আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমগুলোর উদ্বেগ
----
বিগত বছর সেপ্টেম্বরেই ইউনূস গং আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের সীদ্ধান্ত নেয়। গণতন্ত্রের গলাচেপে ধরে ইউনূসের উপদেষ্টা পরিষদের সাজানো খেলা নতুন কিছু নয়, বরং সাজানো নাটক। জনগণের চোখে ধূলো দিতেই এই চাল।

রাজনৈতিক বিশ্লেষক মো. রোকনুজ্জমান বলেন, এসব নিষিদ্ধ নিষিদ্ধ খেলা রাজনীতির পুরোনো চাল। আমরা জানি গত কয়েক মাসে দেশে কি হয়েছে। #এনসিপি নেতাদের কমিশন বাণিজ্য, দুদকের অনুসন্ধান, বিভিন্ন জায়গায় তদবির এবং ক্ষমতার অপব্যবহার হয়ে উঠেছিল নিত্যদিনের আলোচনার বিষয়। সার্বিকভাবে মনে হচ্ছে নির্বাচন পেছানো এবং সকল কিছু থেকে চোখ ফিরিয়ে নিতেই এসব শুরু হয়েছে।

তিনি বলেন, দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি, শেয়ারবাজারে #লুটপাট, মায়ানমারের সাথে করিডোর ইস্যু নিয়ে সমালোচনার মুখে রয়েছে এই সরকার। এসব কিছু সমাধান না করে রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধের বিষয়ে এতো গুরুত্ব দেওয়া সত্যিই দুঃখজনক।

ইউনূস আরও কয়েক বছর ক্ষমতায় থাকতে চায়। এর মধ্যে গ্রামীণ ব্যাংক, বিশ্ববিদ্যালয়ের অনুমোদন, তার প্রতিষ্ঠানে সরকারি মালিকানা হ্রাস করে ২৫ থেকে ১০ শতাংশে নামানো নিয়েও হচ্ছে ব্যাপক সমালোচনা৷ এর বাইরে ইউনূসের বসানো লোক দিয়ে শেয়ারবাজার ধসের মাধ্যমে #লুট করা হচ্ছে হাজার হাজার কোটি টাকা। এসব নিয়ে ক্ষুব্ধ শেয়ারবাজারে সর্বশান্ত বিনিয়োগকারীরা। জানা যায়, চট্টগ্রাম বন্দরের বিভিন্ন টার্মিনালের নিয়ন্ত্রণ মার্কিন কোম্পানির হাতে হস্তান্তরের প্রক্রিয়া করেছে ইউনূস গং; যা দেশের সার্বোভৌমত্বের প্রতি আসন্ন হুমকি বলেই বিশ্লেষকরা মনে করছেন।

এত অনিয়ম আর অপশাসন থেকে দেশের মানুষের দৃষ্টি সরাতেই একটি দেশের জন্মলগ্ন থেকে নেতৃত্ব দানকারী দলের প্রতি এই নিষেধাজ্ঞা ইউনূসের। আইয়ুব খানের পর ইউনূস দ্বিতীয় #স্বৈরশাসক, যে কিনা আওয়ামী লীগের উপর নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে।

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমগুলো এই নিষেধাজ্ঞা নিয়ে তীব্র উদ্বগ জানিয়েছে।

দ্য ওয়াশিংটন পোস্ট জানিয়েছে, আওয়ামী লীগ এই সিদ্ধান্তকে “বিভেদ সৃষ্টিকারী” এবং “গণতান্ত্রিক নীতির উপর আঘাত” বলে অভিহিত করেছে, যা সমাজে বিভক্তি বাড়াচ্ছে এবং ভিন্নমত দমন করছে।

হিউস্টন ক্রনিকল লিখেছে, বাংলাদেশের রাজনীতি এখন এক সন্ধিক্ষণে। জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশনার কার্যালয়ের প্রতিবেদনে ‘এমন রাজনৈতিক দলের নিষেধাজ্ঞা থেকে বিরত থাকার’ সুপারিশ করা হয়েছে যা প্রকৃত বহুদলীয় গণতন্ত্রে প্রত্যাবর্তনকে ক্ষতিগ্রস্ত করবে এবং বাংলাদেশী ভোটারদের একটি বৃহৎ অংশকে কার্যকরভাবে ভোটাধিকার থেকে বঞ্চিত করবে।

ইউনূসের অপশাসনে আওয়ামী লীগের উপর নিষেধাজ্ঞা #জামায়াত-এনসিপি' সহ উগ্রবাদীদের রাজনৈতিক দুরভিসন্ধি চরিতার্থ করবার জন্যে। দেশের সিংহভাগ মানুষের ভোটাধিকার হরণ করার নিমিত্তে ষড়যন্ত্রমূলক এই নিষেধাজ্ঞাকে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ চরমভাবে প্রত্যাখ্যান করে তাদের কার্যক্রম যথারীতি চালিয়ে যাবার ঘোষনা দিয়েছে। অচিরেই বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ তার সাংগঠনিক কার্যক্রম চালিয়ে যাবার মাধ্যমে দেশের মানুষের ম্যান্ডেট নিয়ে গণতন্ত্র চর্চার পথে বাধা #ইউনূস #গং-এর #ফ্যাসিজমকে প্রতিহত করবে৷

#Bangladesh #BangladeshCrisis #YunusMustGo
⁨⁨"জয় বাংলা" বলায় প্রধান শিক্ষককে শোকজ — স্বাধীনতা বিরোধী ইউনুস সরকার কি বাংলাদেশের চেতনাকেই নিষিদ্ধ করতে চাইছে?

কুমিল্লার লালমাই উপজেলার বাগমারা উচ্চবিদ্যালয়ে "জয় বাংলা" স্লোগান দেওয়ায় প্রধান শিক্ষক মনির আহমেদকে শোকজ করা হয়েছে।বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা স্বাধীনতার প্রতীক "জয় বাংলা" ও বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার পক্ষে স্লোগান দিলে, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা হিমাদ্রী খীসা এই ঘটনায় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে প্রধান শিক্ষককে জবাবদিহির আওতায় আনেন।

"জয় বাংলা"—এই স্লোগান ছিল মুক্তিযুদ্ধের রণহুঙ্কার। এটি দলীয় নয়, জাতির অস্তিত্বের অংশ।

ইউনুস সরকারের প্রশাসন একটি সুপরিকল্পিত নীলনকশা অনুযায়ী কাজ করছে।স্বাধীনতা-বিরোধী অপশক্তির হাত ধরে ক্ষমতায় আসা এই সরকার পশ্চিমা বিশ্বের এজেন্ডা বাস্তবায়নে বাংলাদেশকে ইতিহাসহীন, আত্মবিচ্ছিন্ন ও নেতৃত্বশূন্য করতে চাইছে।যখন একজন শিক্ষককে শোকজ করা হয় শুধুমাত্র স্বাধীনতার স্লোগান প্রচারের দায়ে, তখন তা স্পষ্টতই রাষ্ট্রবিরোধী মানসিকতার পরিচয় দেয়।

"জয় বাংলা" বলায় শোকজ! ইউনুস সরকার কি পশ্চিমাদের এজেন্ডায় বাংলাদেশের ইতিহাস ধ্বংস করতে চাইছে? স্বাধীনতার স্লোগান কখনো অপরাধ হতে পারে না!

#Bangladesh #BangladeshCrisis #StepDownYunus
আওয়ামী লিগ নেতৃত্বের বক্তব্য, সজীব অর্থাৎ জয়ের আমেরিকার নাগরিকত্ব নেওয়ার অর্থ এতদিন তিনি মার্কিন নাগরিক ছিলেন না।

অথচ এতদিন জয়ের বিরুদ্ধে অপপ্রচার করা হয়েছে যে, তিনি নাকি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিক। জয়, বাংলাদেশের সবুজ বা সাধারণ পাসপোর্ট নিয়েই পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে ভ্রমণ করতেন। যুক্তরাষ্ট্রে তিনি থাকতেন রেসিডেন্সি পারমিট বা গ্রিন কার্ড নিয়ে। সজীব ওয়াজেদ জয় এতদিন বাংলাদেশেরই নাগরিক ছিলেন।

কেন তাহলে সজীব ওয়াজেদ জয় যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব বা পাসপোর্ট নিলেন?

বলা হচ্ছে, যেহেতু সজীব ওয়াজেদ জয়ের বাংলাদেশি পাসপোর্ট ইউনুসসরকসডঘ বাতিল করেছে, তাই তিনি যুক্তরাষ্ট্রের পাসপোর্ট নিতে বাধ্য হয়েছেন। কারণ, গ্রিন কার্ড নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের বাইরে ভ্রমণ করা যায় না। যুক্তরাষ্ট্রের বাইরে ভ্রমণ করা বা তাঁর মা’র সঙ্গে দিল্লিতে দেখা করতে যাওয়ার জন্য তাঁর একটি পাসপোর্ট দরকার ছিল। বর্তমান বাস্তবতায় তাঁকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পাসপোর্ট নিতে হয়েছে।

https://www.thewall.in/bangladesh/hasinas-son-joy-gets-us-citizenship-as-because-yunus-government-cancelled-his-passport-/tid/160356
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ: এরপর কি?

জামাত ও জঙ্গীদের গুরু ইউনূস গং কি মবতন্ত্রের অরাজকতা, স্বজনপ্রীতি, ঘুষ-দুর্নীতি, বেহাল অর্থনীতি, প্রতিবেশী দেশ নিয়ে ভুল কূটনীতি, পশ্চিমা প্রভুদের করিডোর-বন্দর-সামরিক সুবিধা দেয়া, নির্বাচন দিতে টালবাহানা এবং সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতার উপর চলমান নিপীড়ন নিয়ে ব্যাপক সমালোচনার মুখে পড়েছে। এসব অপকর্ম থেকে দৃষ্টি সরাতেই কি দখলদার সরকার এখন আওয়ামী লীগকে সাময়িক নিষিদ্ধ করা নিয়ে নাটক করছে?

এসব ইস্যুতে বিডি ডাইজেস্ট-জয়যাত্রার বিশ্লেষণমূলক মুক্ত আলোচনা দেখুন মঙ্গলবার রাত ১০ টায়৷
আওয়ামী লীগের পক্ষে কমেন্ট করলেও যদি #গ্রেপ্তার করার হুমকি দেওয়া হয়!

তাহলে #ফ্যাসিস্ট কে?
#স্বৈরাচার কারা?
বিদেশীরা কি আন্তর্জাতিক খেলোয়াড় কে ভুলে গেলো?

তারা কি জানেনা তার অনেক ক্ষমতা!
এখনই গ্রামীণ ব্যাংকে তাদের ইনভেস্ট করা উচিত।

#Bangladesh #BangladeshCrisis #YunusMustGo
ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে ক্ষমতা দখল করে ইউনূস দেশকে এক পাকিস্তানের প্রেতাত্মাদের হাতে জিম্মি করার পায়তারা করছে যার ফলাফল জাতীয় সঙ্গীত অবমাননা করার দুঃসাহস

সমবেত কণ্ঠে জাতীয় সঙ্গীত গেয়ে অবমাননার প্রতিবাদ জানিয়েছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা।

#Bnagladesh
"নির্বাচন দিতে কেন দেড়ি করছে তা আমি বলতে চাইনা"- ইউনূসের অপশাসনে মুক্ত বাকস্বাধীনতার নমুনা

মানুষ নির্বাচন চায়, কিন্তু ইউনূস এনসিপি সহ জামায়াত শিবিরকে দিয়ে জনগণকে এমনভাবে জিম্মি করেছে যাতে জনগণ দেশে কি চলছে সব বুঝলেও মুখ ফুটে বলতে না পারে। হ্যা ইউনূস নির্বাচন দিবে একদিন, যখন জামায়াত আর এনসিপি সন্ত্রাসীরা মিলে পুরো দেশের প্রতিটি কোণায় ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করতে সক্ষম হবে, মানুষের ভোটাধিকার বলে কিছুই থাকবে না তখন নির্বাচন হবে। এটা ইউনূস গং এর ষড়যন্ত্র।

#Bangladesh #BangladeshCrisis #YunusMustGo
ইউনূসকে চাপ দিলেই চ্যাপ্টা হয়ে যায়!
এক সপ্তাহের মধ্যে ৫০ হাজার পুলিশ নিয়োগের নামে কথিত মামা বাড়ির আবদার!
----
"এক সপ্তাহের মধ্যে ৫০ হাজার নতুন পুলিশ নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি করেন"- ইনকিলাব মঞ্চের হাদী। পয়সা ছাড়া নিয়োগের নামে দ্রুত তদবির বাণিজ্য করে নিজেদের মনোনিত লোকজনকে পুলিশে #অবৈধ ভাবে নিয়োগ করতে ইউনূসের #অবৈধ সরকারের নতুন নাটক রচনা৷ জামায়াত সহ #এনসিপি #সন্ত্রাসীদের এক ঘন্টার আলটিমেটামে গণতন্ত্র ধ্বংস করে বাংলাদেশের জন্ম যে রাজনৈতিক দলের হাতে হয়েছে তাদেরই কার্যক্রম নিষিদ্ধ করার মত ঘৃণিত কাজ করে চালবাজ ইউনূস৷ এরপরেই গণমাধ্যম উঠে আসে এই সীদ্ধান্তটি জামায়াত এবং এনসিপির চাপ সৃষ্টির ফলাফল হিসেবে ইউনূসের নাটক। এখন এক সপ্তাহের মধ্যে ৫০ হাজার পুলিশ নিয়োগের দাবি বাস্তবায়নের মাধ্যমে সাধারণ জনগণ সহ ইউনূসের বিরুদ্ধে প্রতিবাদি কন্ঠস্বর সকল রাজনৈতিক দলগুলোর কন্ঠরোধ করতে চায় ইউনূস সরকার, যাতে করে ইউনূসের জীবদ্দশা ক্ষমতায় থেকেই #জামায়াত, #এনসিপি সহ হাদী-হাসনাত-সারজিস দের মত কিছু দালালদের সুবিধা দিয়েই কাটে।

এখন দেখার বিষয়, ইউনূস গং কবে এই #অবৈধভাবে ৫০ হাজার পুলিশ নিয়োগের মত মামা বাড়ির আবদার পূরণের চাপে চ্যাপ্টা হয়ে নিয়োগ কার্য সম্পাদন করে।

#Bangladesh #BangladeshCrisis #YunusMustGo
এনবিআর বিলুপ্তির অধ্যাদেশঃ 'সংস্কার' ছলে ইউনূসের দেশ ধ্বংসের পরিকল্পনা!
---
ড. ইউনূসের নেতৃত্বাধীন সরকার গোপনে এবং তাড়াহুড়ো করে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) বিলুপ্ত করার একটি অধ্যাদেশের খসড়া প্রস্তুত করেছে, যা সংবিধান পরিপন্থী এবং দেশের রাজস্ব ব্যবস্থায় বিপর্যয় ডেকে আনতে পারে বলে বিশেষজ্ঞ ও সংশ্লিষ্টরা আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন। শেয়ারবাজার থেকে বিগত ৮ মাসে ৯০ হাজার কোটি টাকা লুটপাটের পর ইউনূস গং এর পরবর্তী লক্ষ্য রাজস্ব খাত!

এই অধ্যাদেশের মাধ্যমে এনবিআরের পরিবর্তে অর্থ মন্ত্রণালয়ের অধীনে দুটি রেভিনিউ ম্যানেজমেন্ট ডিভিশন গঠনের প্রক্রিয়া চলছে।

এনবিআর বিলুপ্তিকরণের এই উদ্যোগে ক্ষুদ্ধ প্রতিষ্ঠানটির কর্মকর্তারা। খসড়া অধ্যাদেশটি গেজেট আকারে জারি হতে পারে, এমন গুঞ্জনে সোমবার সকাল থেকে রাজস্ব বোর্ডে জড়ো হতে থাকেন কাস্টমস-ভ্যাট ও আয়কর কর্মকর্তারা। এসময় তারা বলেন, অংশীজনদের সঙ্গে কোনো ধরণের আলোচনা ছাড়াই এই অধ্যাদেশ গেজেট আকারে প্রকাশ করতে যাচ্ছে সরকার। এ অবস্থায় বৃহৎ কর্মসূচী দেয়ার ইঙ্গিতও দেন তারা।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এনবিআর বিলুপ্ত করে অর্থ মন্ত্রণালয়ের অধীনে রেভিনিউ ডিভিশন গঠন করা হলে রাজস্ব ব্যবস্থাপনায় বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি হবে। এই অধ্যাদেশ কার্যকর হলে কর ও শুল্ক ক্যাডারের কর্মকর্তাদের পদোন্নতির সুযোগ কমে যাবে এবং রাজস্ব ব্যবস্থাপনার জ্ঞান নেই এমন অন্য ক্যাডারের কর্মকর্তারা শীর্ষ পদে নিয়োগ পেতে পারেন, যা রাজস্ব আদায়ে মারাত্মক প্রভাব ফেলবে।

প্রস্তাবিত অধ্যাদেশ বাংলাদেশের সংবিধানের ৫৫(৬) অনুচ্ছেদ এবং Rules of Business-এর বিধি 4(ix)-এর সঙ্গে সাংঘর্ষিক। Rules of Business অনুযায়ী, কোনো মন্ত্রণালয় বা ডিভিশন আইন প্রয়োগ বা এনফোর্সমেন্টের কাজ করতে পারে না; তারা শুধু নীতি প্রণয়ন ও আইন প্রণয়নের কাজ করতে পারে।
অথচ, প্রস্তাবিত অধ্যাদেশে অর্থ মন্ত্রণালয়ের ডিভিশনের মাধ্যমে রাজস্ব আইন প্রয়োগের পরিকল্পনা করা হচ্ছে, যা সংবিধানের সুস্পষ্ট লঙ্ঘন। এছাড়া, সংবিধান বিশেষজ্ঞরা বলছেন, অধ্যাদেশের মাধ্যমে মন্ত্রণালয় বা ডিভিশন সৃষ্টি করা নির্বাহী বিভাগের এখতিয়ারের উপর আইনসভার হস্তক্ষেপ, যা সংবিধান সমর্থন করে না। এনবিআর বাংলাদেশে ১৯৭২ সাল থেকে একটি সংবিধিবদ্ধ (statutory) সংস্থা হিসেবে এই দায়িত্ব পালন করে আসছে।

#Bangladesh #BangladeshCrisis #YunusMustGo
দেশের বিনিয়োগের মাঠে এখন চলছে এক নতুন জাদুর খেলা—নাম "আশিক ম্যাজিক!"
চৌধুরী আশিক মাহমুদ বিন হারুন অন্তর্বর্তী সরকারের পক্ষে দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকেই শুরু হয়েছে একের পর এক বর্ণিল প্রেজেন্টেশন, ইনভেস্টমেন্ট সামিট, স্টারলিংকের লাইসেন্স, এমনকি নাসার সঙ্গে কল্পলোকের চুক্তি! 🎤🚀📊

ফেসবুক এবং ইউটিউব জুড়ে ভাইরাল সেই "প্রেজেন্টেশন সেনসেশন" — হাত নেড়ে চোখ ধাঁধানো স্লাইড, বিদেশিদের মুগ্ধ করা বক্তৃতা, আর জনগণের সামনে নতুন দিনের স্বপ্ন।

কিন্তু বাস্তবে?

📉 FDI কমেছে ২৬%
📉 মূলধনি যন্ত্র আমদানি কমেছে ২৮.৬৮%
📉 বিডার নিবন্ধিত বিনিয়োগ প্রস্তাব নিম্নমুখী

‘আশিক ম্যাজিক’-এর শেষ ট্রিক ছিল ‘এফডিআই হিটম্যাপ’। ঘোষণা হলো, পরিকল্পনা হলো, আর হল প্রেস ব্রিফিং। তাতে কাজের কাজ কিছুই হয়নি। বরং বিদেশি রাষ্ট্রদূতরাও এখন বলছেন—তারা অপেক্ষায় রাজনৈতিক সরকারের। 🤐

একজন রাষ্ট্রদূতের ভাষায়,

“লোকাল ইনভেস্টররাই যখন আগ্রহী না, তখন বিদেশিরা কেন আসবে?”

অন্যদিকে বিশ্লেষকদের মতে,

✖️ সুদহার ১৫% এর ওপরে
✖️ বিদ্যুৎ ও পরিবহন ব্যয় আকাশচুম্বী
✖️ আমলাতান্ত্রিক জটিলতা চিরাচরিত
✖️ রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা ও অবিশ্বাস

অর্থাৎ “ম্যাজিক” তো হচ্ছে, কিন্তু সেটা ইলিউশন মাত্র! 🎩🐇
দেশবাসীকে "বিদেশি বিনিয়োগের মুলা" ঝুলিয়ে ধরা হচ্ছে, কিন্তু পেছনে নেই কোনো বাস্তব ভিত্তি।⁩

#Bangladesh #BangladeshCrisis #YunusMustGo