আর কত প্রাণ দিলে দেশে #ধর্ষণ বন্ধ হবে? ক্রমাগত বাড়তে থাকা #ধর্ষণ থামাতে কি পদক্ষেপ নিয়েছে সরকার!
ফরিদপুরের সালথায় #ধর্ষণের শিকার এক সপ্তম শ্রেণির ছাত্রী।অপমানে-অভিমানে পৃথিবী ছেড়েছে শিশুটি।
#BangladeshCrisis #StopRape
ফরিদপুরের সালথায় #ধর্ষণের শিকার এক সপ্তম শ্রেণির ছাত্রী।অপমানে-অভিমানে পৃথিবী ছেড়েছে শিশুটি।
#BangladeshCrisis #StopRape
ইউনূসের দেয়া স্বাধীনতা দুই নাম্বারই!
খোদ পুলিশ কর্মকর্তার #গুলি সহ #পিস্তল চুরি; এদেশে অপরাধচক্রের হাতে জিম্মি নয় কারা!
----
এসআই রাকিব উদ্দিন জানান, ঘটনার দিন দুপুরে তিনি বাসা থেকে কাজের উদ্দেশ্যে বের হন। বিকেলে বাসায় ফিরে দরজা খোলা ও আসবাব এলোমেলো দেখতে পান। বাসার ভেতরে একটি ব্রিফকেসে থাকা সরকারি #পিস্তল, দুটি ম্যাগাজিনসহ ১৬টি #গুলি এবং নগদ ১০ হাজার টাকা নিয়ে গেছে #দুর্বৃত্তরা।
#Bangladesh #BangladeshCrisis
খোদ পুলিশ কর্মকর্তার #গুলি সহ #পিস্তল চুরি; এদেশে অপরাধচক্রের হাতে জিম্মি নয় কারা!
----
এসআই রাকিব উদ্দিন জানান, ঘটনার দিন দুপুরে তিনি বাসা থেকে কাজের উদ্দেশ্যে বের হন। বিকেলে বাসায় ফিরে দরজা খোলা ও আসবাব এলোমেলো দেখতে পান। বাসার ভেতরে একটি ব্রিফকেসে থাকা সরকারি #পিস্তল, দুটি ম্যাগাজিনসহ ১৬টি #গুলি এবং নগদ ১০ হাজার টাকা নিয়ে গেছে #দুর্বৃত্তরা।
#Bangladesh #BangladeshCrisis
সেনাসদস্য #হত্যার ঘটনায় কোন নিউজ, কোন বিবৃতি নেই কোন?
---
রাঙামাটিতে #স'ন্ত্রাসীদের #গুলিতে সেনাসদস্য #নিহত হওয়ার ঘটনাটি সত্য। কিন্তু এই ঘটনায় কোন নিউজ হয়নি। সেনাদপ্তর থেকে কোন বিবৃতি আসেনি। যারা এই সেনাবাহিনীর উপর ভর করে ক্ষমতায় টিকে আছে তারা এক সমন্বয়ক উপদেষ্টাও এই বিষয়ে নুন্যতম প্রতিবাদ করেনি।
আপনারা গত ২ দিনে ভারত-#পাকিস্তান নিয়ে অনেক আলোচনা-সমালোচনা করেছেন। কিন্তু নিজ দেশের একজন সেনাসদস্যের অস্বাভাবিক মৃত্যুতে নুন্যতম প্রতিবাদ করলেন না। এই আপনাদের দেশপ্রেম?
আর এই সেনাসদস্য #হ'ত্যাকান্ড নিয়ে কেউ মুখ খুলছে না কেন? সেনাসদর বিবৃতি দেয়নি কেন? কারা মেরেছে? কিভাবে মেরেছে? বাংলাদেশের মানুষ জানতে চায়।
- Nucleus 71
---
রাঙামাটিতে #স'ন্ত্রাসীদের #গুলিতে সেনাসদস্য #নিহত হওয়ার ঘটনাটি সত্য। কিন্তু এই ঘটনায় কোন নিউজ হয়নি। সেনাদপ্তর থেকে কোন বিবৃতি আসেনি। যারা এই সেনাবাহিনীর উপর ভর করে ক্ষমতায় টিকে আছে তারা এক সমন্বয়ক উপদেষ্টাও এই বিষয়ে নুন্যতম প্রতিবাদ করেনি।
আপনারা গত ২ দিনে ভারত-#পাকিস্তান নিয়ে অনেক আলোচনা-সমালোচনা করেছেন। কিন্তু নিজ দেশের একজন সেনাসদস্যের অস্বাভাবিক মৃত্যুতে নুন্যতম প্রতিবাদ করলেন না। এই আপনাদের দেশপ্রেম?
আর এই সেনাসদস্য #হ'ত্যাকান্ড নিয়ে কেউ মুখ খুলছে না কেন? সেনাসদর বিবৃতি দেয়নি কেন? কারা মেরেছে? কিভাবে মেরেছে? বাংলাদেশের মানুষ জানতে চায়।
- Nucleus 71
ইউনুসের সরকার কি বৈধ?
#অবৈধ সরকারের সকল আদেশ নির্দেশ প্রজ্ঞাপন - সবই #অবৈধ।
#Bangladesh #BangladeshCrisis #YunusMustGo
#অবৈধ সরকারের সকল আদেশ নির্দেশ প্রজ্ঞাপন - সবই #অবৈধ।
#Bangladesh #BangladeshCrisis #YunusMustGo
রাজনৈতিক কর্মকান্ড ব্যহত করে
খিলাফতের পথে হাঁটছে ইউনুস।
নেতৃত্বে #জামাত #শিবির আর #উগ্রবাদীরা
#Bangladesh #BangladeshCrisis #YunusMustGo
খিলাফতের পথে হাঁটছে ইউনুস।
নেতৃত্বে #জামাত #শিবির আর #উগ্রবাদীরা
#Bangladesh #BangladeshCrisis #YunusMustGo
আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করে দেশে গণতান্ত্রিক পথ বন্ধ করতে চায় ইউনুস আর তার #মব বাহিনী।
এই দেশে কোন নির্বাচন না দেওয়ার অপচেষ্টার চূড়ান্ত ধাপ এটাই।
#Bangladesh #BangladeshCrisis #YunusMustGo
এই দেশে কোন নির্বাচন না দেওয়ার অপচেষ্টার চূড়ান্ত ধাপ এটাই।
#Bangladesh #BangladeshCrisis #YunusMustGo
অন্যায়ভাবে সেলিনা হায়াৎ আইভীকে গ্রেফতারের প্রতিবাদে ও গ্রেফতারকৃত সকল রাজবন্দীদের মুক্তির দাবিতে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের বিবৃতি
----
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ গভীর উদ্বেগের সঙ্গে প্রত্যক্ষ করছে যে, অবৈধ দখলদার ফ্যাসিস্ট ইউনূস সরকার সারা দেশে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের ও মুক্তিযুদ্ধের চেতানাধারী মানুষদের মিথ্যা হয়রানিমূলক মামলায় গ্রেফতার করে চলেছে। অত্যাচার-নির্যাতন করতে এমন কোনো পন্থা নেই, যা তারা অনুসরণ করছে না। এরই ধারাবাহিকতায় ফ্যাসিবাদী অবৈধ সরকার নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশনের মেয়র সেলিনা হায়াৎ আইভীকে অন্যায়ভাবে গ্রেফতার করে। গ্রেফতারের সময় সেলিনা হায়াৎ আইভী পুলিশের জানতে চেয়েছিলেন যে, কী তাঁর অপরাধ? সেখানে উপস্থিত জুলুমবাজ সরকারের আজ্ঞাবহ পুলিশের সদস্যরা সেটার কোনো সদুত্তর দিতে পারেনি। গ্রেফতারের সময় সেলিনা হায়াৎ আইভী সংবাদমাধ্যমের সামনে দৃঢ়ভাবে বলেন, 'আমি জানি না আমার অপরাধ কী? কিন্তু আমার যদি অপরাধ হয়ে থাকে, জয় বাংলা,জয় বঙ্গবন্ধু বলায়,তাহলে সে অপরাধে আমি অপরাধী'। তিনি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শ নিয়ে গণমানুষের জন্য কাজ করে যাওয়া একজন রাজনৈতিক কর্মী। বঙ্গবন্ধুর আদর্শের উপর দাঁড়িয়ে পরিচালিত রাজনীতির নির্ভীক ও তেজদীপ্ত ব্যক্তিত্ব। যাঁর গ্রেফতার ঠেকাতে দলমত নির্বিশেষে এলাকার সকল মত-পথের মানুষ জড়ো হয়েছিল। গণতান্ত্রিক রাজনীতি অবরুদ্ধতার এই সময়েও তিনি আদর্শিক ও গণমুখী রাজনীতির জজবা দেখিয়ে দিলেন। পুলিশবাহিনীর সদস্যদের উদ্দেশে তিনি স্পষ্টভাবে বললেন, 'আমাকে গ্রেফতার করতে হলে দিনের বেলায় আসতে হবে'। নারায়ণগঞ্জের সাধারণ মানুষ সারা রাত তাঁর বাড়ির সামনে পাহারা দিয়ে তাঁর প্রতি যে সমর্থন জ্ঞাপন করেছে, তা অভূতপূর্ব। ফলে পুলিশ বাহিনীর সদস্যরা সারা রাত অপেক্ষা করে তাঁক সকালে গ্রেফতার করতে বাধ্য হয়।
সেলিনা হায়াৎ আইভীর মতো অন্যান্য রাজনৈতিক নেতাদের বিরুদ্ধে নির্বিচারে মিথ্যা ও হয়রানিমূলক মামলা দেওয়া হয়েছে। বিনা বিচারে তাঁদেরকে আটক রাখা হচ্ছে এবং সুপরিকল্পিতভাবে তাঁদের চরিত্র হননের অ্যাজেন্ডা হাতে নিয়েছে অগণতান্ত্রিক ও অসাংবিধানিক এই সরকার। যা থেকে সুস্পষ্টভাবেই বোঝা যায়, এই অবৈধ দখলদার গোষ্ঠী বিভিন্ন অপকৌশলে বিরাজনীতিকরণ ও নির্বাচন না দেওয়ার ফন্দি আটছে। আমরা বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে বরাবরের ন্যায় ফ্যাসিস্ট ইউনূস সরকারের গৃহীত এ সকল অপকৌশলের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি এবং গণতন্ত্রকামী দেশবাসীকে সোচ্চার হওয়ার আহ্বান জানাচ্ছি। একইসাথে বেআইনিভভাবে আটককৃত সকল রাজবন্দী ও রাজনৈতিক নেতাকর্মীর নিঃশর্ত মুক্তির দাবি জানাচ্ছি।
জয় বাংলা
জয় বঙ্গবন্ধু
বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।
প্রেস বিজ্ঞপ্তি
তারিখ: ১০ মে ২০২৫
----
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ গভীর উদ্বেগের সঙ্গে প্রত্যক্ষ করছে যে, অবৈধ দখলদার ফ্যাসিস্ট ইউনূস সরকার সারা দেশে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের ও মুক্তিযুদ্ধের চেতানাধারী মানুষদের মিথ্যা হয়রানিমূলক মামলায় গ্রেফতার করে চলেছে। অত্যাচার-নির্যাতন করতে এমন কোনো পন্থা নেই, যা তারা অনুসরণ করছে না। এরই ধারাবাহিকতায় ফ্যাসিবাদী অবৈধ সরকার নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশনের মেয়র সেলিনা হায়াৎ আইভীকে অন্যায়ভাবে গ্রেফতার করে। গ্রেফতারের সময় সেলিনা হায়াৎ আইভী পুলিশের জানতে চেয়েছিলেন যে, কী তাঁর অপরাধ? সেখানে উপস্থিত জুলুমবাজ সরকারের আজ্ঞাবহ পুলিশের সদস্যরা সেটার কোনো সদুত্তর দিতে পারেনি। গ্রেফতারের সময় সেলিনা হায়াৎ আইভী সংবাদমাধ্যমের সামনে দৃঢ়ভাবে বলেন, 'আমি জানি না আমার অপরাধ কী? কিন্তু আমার যদি অপরাধ হয়ে থাকে, জয় বাংলা,জয় বঙ্গবন্ধু বলায়,তাহলে সে অপরাধে আমি অপরাধী'। তিনি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শ নিয়ে গণমানুষের জন্য কাজ করে যাওয়া একজন রাজনৈতিক কর্মী। বঙ্গবন্ধুর আদর্শের উপর দাঁড়িয়ে পরিচালিত রাজনীতির নির্ভীক ও তেজদীপ্ত ব্যক্তিত্ব। যাঁর গ্রেফতার ঠেকাতে দলমত নির্বিশেষে এলাকার সকল মত-পথের মানুষ জড়ো হয়েছিল। গণতান্ত্রিক রাজনীতি অবরুদ্ধতার এই সময়েও তিনি আদর্শিক ও গণমুখী রাজনীতির জজবা দেখিয়ে দিলেন। পুলিশবাহিনীর সদস্যদের উদ্দেশে তিনি স্পষ্টভাবে বললেন, 'আমাকে গ্রেফতার করতে হলে দিনের বেলায় আসতে হবে'। নারায়ণগঞ্জের সাধারণ মানুষ সারা রাত তাঁর বাড়ির সামনে পাহারা দিয়ে তাঁর প্রতি যে সমর্থন জ্ঞাপন করেছে, তা অভূতপূর্ব। ফলে পুলিশ বাহিনীর সদস্যরা সারা রাত অপেক্ষা করে তাঁক সকালে গ্রেফতার করতে বাধ্য হয়।
সেলিনা হায়াৎ আইভীর মতো অন্যান্য রাজনৈতিক নেতাদের বিরুদ্ধে নির্বিচারে মিথ্যা ও হয়রানিমূলক মামলা দেওয়া হয়েছে। বিনা বিচারে তাঁদেরকে আটক রাখা হচ্ছে এবং সুপরিকল্পিতভাবে তাঁদের চরিত্র হননের অ্যাজেন্ডা হাতে নিয়েছে অগণতান্ত্রিক ও অসাংবিধানিক এই সরকার। যা থেকে সুস্পষ্টভাবেই বোঝা যায়, এই অবৈধ দখলদার গোষ্ঠী বিভিন্ন অপকৌশলে বিরাজনীতিকরণ ও নির্বাচন না দেওয়ার ফন্দি আটছে। আমরা বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে বরাবরের ন্যায় ফ্যাসিস্ট ইউনূস সরকারের গৃহীত এ সকল অপকৌশলের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি এবং গণতন্ত্রকামী দেশবাসীকে সোচ্চার হওয়ার আহ্বান জানাচ্ছি। একইসাথে বেআইনিভভাবে আটককৃত সকল রাজবন্দী ও রাজনৈতিক নেতাকর্মীর নিঃশর্ত মুক্তির দাবি জানাচ্ছি।
জয় বাংলা
জয় বঙ্গবন্ধু
বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।
প্রেস বিজ্ঞপ্তি
তারিখ: ১০ মে ২০২৫
জয় বাংলা মানে শোষণের বিরুদ্ধে অদম্য প্রতিবাদ।
অবৈধ ইউনুস গং এর সিদ্ধান্ত মানেনা বাংলাদেশ।
#AwamiLeague #Bangladesh #JoyBangla #YunusMustGo
অবৈধ ইউনুস গং এর সিদ্ধান্ত মানেনা বাংলাদেশ।
#AwamiLeague #Bangladesh #JoyBangla #YunusMustGo
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের বিবৃতি
----
আজ অবৈধ ও অসাংবিধানিক দখলদার ফ্যাসিস্ট ইউনূস সরকার আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের যে ঘোষণা দিয়েছে তাতে বাংলার জনগণ হতবাক ও ক্ষুব্ধ। আজকের দিনটি বাংলাদেশের ইতিহাসে কালো দিবস হিসেবে চিহ্নিত থাকবে। যে দলের নেতৃত্বে বাংলাদেশ স্বাধীন ও সার্বভৌম রাষ্ট্র হিসেবে প্রতিষ্ঠা লাভ করেছে, আজ স্বাধীন দেশে সেই আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করেছে জনগণের ম্যান্ডেটহীন অগণতান্ত্রিক ফ্যাসিস্ট ইউনূস সরকার। এর মাধ্যমে প্রমাণিত হয়েছে ফ্যাসিস্ট ইউনূস সরকার বাংলার মাটিকে স্বাধীনতাবিরোধী অপশক্তি ও উগ্রবাদী গোষ্ঠীর উর্বর ভূমিতে পরিণত করতে চায়। বাংলার মাটিতে আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ মানে হলো মুক্তিযুদ্ধের চেতনা, আদর্শ ও মূলবোধকে নির্বাসিত করা এবং স্বাধীনতাবিরোধীদের নগ্ন উল্লম্ফনকে প্রশয় দেওয়া। আমরা ফ্যাসিস্ট স্বৈরাচার ইউনূস সরকারের এই সিদ্ধান্তকে ঘৃণা ভরে প্রত্যাখ্যান করছি এবং এটার বিরুদ্ধে তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি। একইসাথে দৃঢ় অঙ্গীকার ব্যক্ত করছি যে, ফ্যাসিস্ট ইউনূস সরকারের এই সিদ্ধান্তকে অগ্রাহ্য করে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ যথোচিতভাবে তার কার্যক্রম পরিচালনা করে যাবে।
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ এই ভূখণ্ডে ৭৫ বছরের সর্বপ্রাচীন ও ঐতিহ্যবাহী রাজনৈতিক সংগঠন এবং গণমানুষের আস্থার প্রতিষ্ঠান। ভাষার দাবি প্রতিষ্ঠা ও স্বাধীনতাসহ বাঙালি জাতির সকল মহতী অর্জনে অগ্রণী ভূমিকা পালন করেছে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ। বাংলার জনগণের সকল গণতান্ত্রিক অধিকার আদায়ের আন্দোলনে নেতৃত্ব দিয়েছে। বাংলাদেশের ইতিহাস ও অস্তিত্বের সঙ্গে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ জড়িত। আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করতে চাওয়া মানে হলো বাংলাদেশের ইতিহাস ও ঐতিহ্যকে অস্বীকার করা। একমাত্র দেশবিরোধী ও স্বাধীনতাবিরোধী অপশক্তিই এ ধরনের সিদ্ধান্ত নিতে পারে।
রাষ্ট্রের কাঁধে জগদ্দল পাথরের মতো চেপে জনগণের ম্যান্ডেটহীন অবৈধ ও অসাংবিধানিক ফ্যাসিস্ট ইউনূস সরকারের এই সিদ্ধান্তকে জনগণ ঘৃণা ভরে প্রত্যাখ্যান করেছে এবং এই সিদ্ধান্তকে পদদলিত করে আওয়ামী লীগের পক্ষে রাজপথে সোচ্চার থাকবে বাংলার জনগণ। কেননা, বাংলার জনগণের অধিকার আদায়ে আওয়ামী লীগ সর্বদা আপসহীন। তাই আওয়ামী লীগের সঙ্গে জনগণের মিতালি অকৃত্রিম ও নিখাদ। পাশাপাশি আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র ও প্রতিষ্ঠানসমূহ এবং গণতান্ত্রিক রীতিনীতির প্রতি আস্থাশীল নেতৃবৃন্দের প্রতি আমাদের আহ্বান থাকবে অবৈধ, অসাংবিধানিক ও অগণতান্ত্রিক ইউনূস সরকারের এই হীন সিদ্ধান্তকে নিন্দা করার। এই ফ্যাসিবাদী সরকার নিজেদের অবৈধ ক্ষমতা পাকাপোক্ত করতে জনগণের বাকস্বাধীনতা রুদ্ধ করার অপপ্রয়াস থেকে এই সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে। ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে জোরপূর্বক ক্ষমতা দখলকারী এই গোষ্ঠীর গণতান্ত্রিক রীতিনীতির প্রতি কোনো শ্রদ্ধা নেই এবং তারা নির্বাচনের মাধ্যমে ক্ষমতার পালাবদলে বিশ্বাস করে না। অবৈধভাবে ক্ষমতা দখলের পর থেকেই এই ফ্যাসিস্ট ইউনূস সরকার গায়ের জোরে একের পর একে গণবিরোধী সিদ্ধান্ত নিয়ে আসছে। যাতে শুধু বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক সংস্কৃতিই বাধাগ্রস্ত হচ্ছে তা নয়, মানুষের জীবন-জীবিকাও চরম হুমকির মুখে পড়ছে। ফ্যাসিবাদের রক্তচক্ষু উপেক্ষা করে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ জনগণের জীবন-জীবিকার নিশ্চয়তা ও তাদের জানমালের নিরাপত্তা প্রতিষ্ঠায় সর্বদা সোচ্চার ছিল, আছে ও থাকবে। তাই গণবিরোধী সরকার আওয়ামী লীগকে শত্রুজ্ঞান করবে এটাই স্বাভাবিক। তবে আওয়ামী লীগ বাংলার জনগণের হৃদয়ে লালিত ও বহমান অনুভূতির নাম। যখন এই অনুভূতির স্পদন পরস্পরের সংযোগ ঘটাবে তখন তার কম্পনে স্বৈরাচারের যে কোনো দুর্ভেদ্য প্রাচীর ভেঙে পড়বে। আমরা দৃঢ়তার সঙ্গে বিশ্বাস করি, ফ্যাসিস্ট ইউনূস সরকারের এই অপরিনামদর্শী সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে বাংলার জনগণ দাঁতভাঙ্গা জবাব দেবে। পাশাপাশি, আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের প্রতি উদাত্ত আহ্বান থাকবে দেশবাসীকে সঙ্গে নিয়ে গণবিচ্ছিন্ন অসংগলগ্ন এই সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে সর্বাত্মক প্রতিরোধ গড়ে তোলার।
জয় বাংলা
জয় বঙ্গবন্ধু
বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।
প্রেস বিজ্ঞপ্তি
তারিখ: ১০ মে ২০২৫
#AwamiLeague #AwamiLeagueNews #SaveBangladesh #YunusMustGo #Bangladesh #BangladeshCrisis
----
আজ অবৈধ ও অসাংবিধানিক দখলদার ফ্যাসিস্ট ইউনূস সরকার আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের যে ঘোষণা দিয়েছে তাতে বাংলার জনগণ হতবাক ও ক্ষুব্ধ। আজকের দিনটি বাংলাদেশের ইতিহাসে কালো দিবস হিসেবে চিহ্নিত থাকবে। যে দলের নেতৃত্বে বাংলাদেশ স্বাধীন ও সার্বভৌম রাষ্ট্র হিসেবে প্রতিষ্ঠা লাভ করেছে, আজ স্বাধীন দেশে সেই আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করেছে জনগণের ম্যান্ডেটহীন অগণতান্ত্রিক ফ্যাসিস্ট ইউনূস সরকার। এর মাধ্যমে প্রমাণিত হয়েছে ফ্যাসিস্ট ইউনূস সরকার বাংলার মাটিকে স্বাধীনতাবিরোধী অপশক্তি ও উগ্রবাদী গোষ্ঠীর উর্বর ভূমিতে পরিণত করতে চায়। বাংলার মাটিতে আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ মানে হলো মুক্তিযুদ্ধের চেতনা, আদর্শ ও মূলবোধকে নির্বাসিত করা এবং স্বাধীনতাবিরোধীদের নগ্ন উল্লম্ফনকে প্রশয় দেওয়া। আমরা ফ্যাসিস্ট স্বৈরাচার ইউনূস সরকারের এই সিদ্ধান্তকে ঘৃণা ভরে প্রত্যাখ্যান করছি এবং এটার বিরুদ্ধে তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি। একইসাথে দৃঢ় অঙ্গীকার ব্যক্ত করছি যে, ফ্যাসিস্ট ইউনূস সরকারের এই সিদ্ধান্তকে অগ্রাহ্য করে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ যথোচিতভাবে তার কার্যক্রম পরিচালনা করে যাবে।
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ এই ভূখণ্ডে ৭৫ বছরের সর্বপ্রাচীন ও ঐতিহ্যবাহী রাজনৈতিক সংগঠন এবং গণমানুষের আস্থার প্রতিষ্ঠান। ভাষার দাবি প্রতিষ্ঠা ও স্বাধীনতাসহ বাঙালি জাতির সকল মহতী অর্জনে অগ্রণী ভূমিকা পালন করেছে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ। বাংলার জনগণের সকল গণতান্ত্রিক অধিকার আদায়ের আন্দোলনে নেতৃত্ব দিয়েছে। বাংলাদেশের ইতিহাস ও অস্তিত্বের সঙ্গে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ জড়িত। আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করতে চাওয়া মানে হলো বাংলাদেশের ইতিহাস ও ঐতিহ্যকে অস্বীকার করা। একমাত্র দেশবিরোধী ও স্বাধীনতাবিরোধী অপশক্তিই এ ধরনের সিদ্ধান্ত নিতে পারে।
রাষ্ট্রের কাঁধে জগদ্দল পাথরের মতো চেপে জনগণের ম্যান্ডেটহীন অবৈধ ও অসাংবিধানিক ফ্যাসিস্ট ইউনূস সরকারের এই সিদ্ধান্তকে জনগণ ঘৃণা ভরে প্রত্যাখ্যান করেছে এবং এই সিদ্ধান্তকে পদদলিত করে আওয়ামী লীগের পক্ষে রাজপথে সোচ্চার থাকবে বাংলার জনগণ। কেননা, বাংলার জনগণের অধিকার আদায়ে আওয়ামী লীগ সর্বদা আপসহীন। তাই আওয়ামী লীগের সঙ্গে জনগণের মিতালি অকৃত্রিম ও নিখাদ। পাশাপাশি আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র ও প্রতিষ্ঠানসমূহ এবং গণতান্ত্রিক রীতিনীতির প্রতি আস্থাশীল নেতৃবৃন্দের প্রতি আমাদের আহ্বান থাকবে অবৈধ, অসাংবিধানিক ও অগণতান্ত্রিক ইউনূস সরকারের এই হীন সিদ্ধান্তকে নিন্দা করার। এই ফ্যাসিবাদী সরকার নিজেদের অবৈধ ক্ষমতা পাকাপোক্ত করতে জনগণের বাকস্বাধীনতা রুদ্ধ করার অপপ্রয়াস থেকে এই সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে। ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে জোরপূর্বক ক্ষমতা দখলকারী এই গোষ্ঠীর গণতান্ত্রিক রীতিনীতির প্রতি কোনো শ্রদ্ধা নেই এবং তারা নির্বাচনের মাধ্যমে ক্ষমতার পালাবদলে বিশ্বাস করে না। অবৈধভাবে ক্ষমতা দখলের পর থেকেই এই ফ্যাসিস্ট ইউনূস সরকার গায়ের জোরে একের পর একে গণবিরোধী সিদ্ধান্ত নিয়ে আসছে। যাতে শুধু বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক সংস্কৃতিই বাধাগ্রস্ত হচ্ছে তা নয়, মানুষের জীবন-জীবিকাও চরম হুমকির মুখে পড়ছে। ফ্যাসিবাদের রক্তচক্ষু উপেক্ষা করে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ জনগণের জীবন-জীবিকার নিশ্চয়তা ও তাদের জানমালের নিরাপত্তা প্রতিষ্ঠায় সর্বদা সোচ্চার ছিল, আছে ও থাকবে। তাই গণবিরোধী সরকার আওয়ামী লীগকে শত্রুজ্ঞান করবে এটাই স্বাভাবিক। তবে আওয়ামী লীগ বাংলার জনগণের হৃদয়ে লালিত ও বহমান অনুভূতির নাম। যখন এই অনুভূতির স্পদন পরস্পরের সংযোগ ঘটাবে তখন তার কম্পনে স্বৈরাচারের যে কোনো দুর্ভেদ্য প্রাচীর ভেঙে পড়বে। আমরা দৃঢ়তার সঙ্গে বিশ্বাস করি, ফ্যাসিস্ট ইউনূস সরকারের এই অপরিনামদর্শী সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে বাংলার জনগণ দাঁতভাঙ্গা জবাব দেবে। পাশাপাশি, আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের প্রতি উদাত্ত আহ্বান থাকবে দেশবাসীকে সঙ্গে নিয়ে গণবিচ্ছিন্ন অসংগলগ্ন এই সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে সর্বাত্মক প্রতিরোধ গড়ে তোলার।
জয় বাংলা
জয় বঙ্গবন্ধু
বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।
প্রেস বিজ্ঞপ্তি
তারিখ: ১০ মে ২০২৫
#AwamiLeague #AwamiLeagueNews #SaveBangladesh #YunusMustGo #Bangladesh #BangladeshCrisis