প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে বেআইনি ও নজিরবিহীনভাবে দুদকে তলবের ঘটনায় আওয়ামী লীগের তীব্র প্রতিবাদ
———
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে বেআইনি ও ধৃষ্টতামূলকভাবে দুর্নীতি দমন কমিশন- দুদক এ তলব করার তীব্র প্রতিবাদ জানাচ্ছে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ। বাংলাদেশের পাঁচ বারের নির্বাচিত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কে দুদকে এই ধরনের তথাকথিত তলব শুধু নজিরবিহীনই নয়, এই ধরনের ঘটনা দেশের সংবিধান, সংসদীয় আইন, রুলস অফ বিজনেস সহ সকল বিধি বিধান ও রীতিনীতির জঘন্য লঙ্ঘন। অসাংবিধানিক ও অবৈধভাবে ক্ষমতা দখলকারী খুনি ইউনুস ও তার সহযোগী জঙ্গিগোষ্ঠী যে বাংলাদেশের সকল সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান এবং বিচার বিভাগ সহ সকল প্রতিষ্ঠান ধ্বংস করে দেশে একটি মধ্যযুগীয় ব্যবস্থা চালু করেছে, এই ঘটনা সেটি প্রমাণ করে।
আমরা গভীর উদ্বেগের সাথে লক্ষ্য করছি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সহ মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের রাজনৈতিক দলগুলোর নেতৃবৃন্দ এবং দেশের অসংখ্য বরেণ্য ব্যক্তিবর্গের বিরুদ্ধে অসাংবিধানিক ও অবৈধ তথাকথিত অন্তর্বর্তী সরকার ক্ষমতায় টিকে থাকার জন্য শত শত প্রহসনমূলক ও মিথ্যা হত্যা মামলা দায়ের করেছে। এর ধারাবাহিকতায় তারা এখন কাল্পনিক ও মিথ্যা দুর্নীতির মামলা দায়ের করছে। অসাংবিধানিক ও অবৈধ এই অপশক্তি বিচারবিভাগ সহ দেশের সকল সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানকে আওয়ামী লীগ সহ মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের রাজনৈতিক শক্তি এবং দেশের মেধাবী ও দেশপ্রেমিক পেশাজীবী গোষ্ঠীকে নির্মূল করার মতো পৈশাচিক কাজে ব্যবহার করছে। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ গভীর উদ্বেগের সাথে লক্ষ্য করছে, রাষ্ট্রের উপর চেপে বসা এই অসাংবিধানিক অপশক্তি দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব বিদেশীদের কাছে বিকিয়ে দিচ্ছে। দেশ বিক্রির সকল আয়োজন তারা সম্পন্ন করেছে। ইতোমধ্যে তারা দেশের অর্থনীতি ধ্বংস করেছে। দেশ আজ দুর্ভিক্ষের মুখোমুখি। সারাদেশে মবতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করে দেশের মানুষকে নিরাপত্তাহীন করেছে। দেশ আজ আইনের শাসন ও ন্যায় বিচার শূন্য। আইনের শাসনের পরিবর্তে তারা বিচারহীনতার সংস্কৃতি চালু করেছে। এদের কর্মযজ্ঞ দেশ ধ্বংসের প্রক্রিয়া মাত্র। সার্বিক ঘটনা প্রবাহ বিবেচনায় মনে হচ্ছে, ১৯৭১ এ মুক্তিযুদ্ধে পরাজিত শক্তি আজ দেশপ্রেমিক জনগোষ্ঠীর বিরুদ্ধে একাত্তুরের পরাজয়ের প্রতিশোধ নিচ্ছে। আমরা এই অসাংবিধানিক ও অবৈধ তথাকথিত অন্তর্বর্তী সরকাররূপী জঙ্গিগোষ্ঠীর এই দেশধ্বংসী অপতৎপরতার বিরুদ্ধে দেশপ্রেমিক জনগণকে ঐক্যবদ্ধভাবে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান জানাচ্ছি। দেশকে রক্ষা করতে না পারলে আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্ম ও ইতিহাস কাউকে ক্ষমা করবে না।
জয় বাংলা
জয় বঙ্গবন্ধু
বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।
প্রেস বিজ্ঞপ্তি
তারিখ: ০৮ মে ২০২৫
———
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে বেআইনি ও ধৃষ্টতামূলকভাবে দুর্নীতি দমন কমিশন- দুদক এ তলব করার তীব্র প্রতিবাদ জানাচ্ছে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ। বাংলাদেশের পাঁচ বারের নির্বাচিত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কে দুদকে এই ধরনের তথাকথিত তলব শুধু নজিরবিহীনই নয়, এই ধরনের ঘটনা দেশের সংবিধান, সংসদীয় আইন, রুলস অফ বিজনেস সহ সকল বিধি বিধান ও রীতিনীতির জঘন্য লঙ্ঘন। অসাংবিধানিক ও অবৈধভাবে ক্ষমতা দখলকারী খুনি ইউনুস ও তার সহযোগী জঙ্গিগোষ্ঠী যে বাংলাদেশের সকল সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান এবং বিচার বিভাগ সহ সকল প্রতিষ্ঠান ধ্বংস করে দেশে একটি মধ্যযুগীয় ব্যবস্থা চালু করেছে, এই ঘটনা সেটি প্রমাণ করে।
আমরা গভীর উদ্বেগের সাথে লক্ষ্য করছি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সহ মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের রাজনৈতিক দলগুলোর নেতৃবৃন্দ এবং দেশের অসংখ্য বরেণ্য ব্যক্তিবর্গের বিরুদ্ধে অসাংবিধানিক ও অবৈধ তথাকথিত অন্তর্বর্তী সরকার ক্ষমতায় টিকে থাকার জন্য শত শত প্রহসনমূলক ও মিথ্যা হত্যা মামলা দায়ের করেছে। এর ধারাবাহিকতায় তারা এখন কাল্পনিক ও মিথ্যা দুর্নীতির মামলা দায়ের করছে। অসাংবিধানিক ও অবৈধ এই অপশক্তি বিচারবিভাগ সহ দেশের সকল সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানকে আওয়ামী লীগ সহ মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের রাজনৈতিক শক্তি এবং দেশের মেধাবী ও দেশপ্রেমিক পেশাজীবী গোষ্ঠীকে নির্মূল করার মতো পৈশাচিক কাজে ব্যবহার করছে। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ গভীর উদ্বেগের সাথে লক্ষ্য করছে, রাষ্ট্রের উপর চেপে বসা এই অসাংবিধানিক অপশক্তি দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব বিদেশীদের কাছে বিকিয়ে দিচ্ছে। দেশ বিক্রির সকল আয়োজন তারা সম্পন্ন করেছে। ইতোমধ্যে তারা দেশের অর্থনীতি ধ্বংস করেছে। দেশ আজ দুর্ভিক্ষের মুখোমুখি। সারাদেশে মবতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করে দেশের মানুষকে নিরাপত্তাহীন করেছে। দেশ আজ আইনের শাসন ও ন্যায় বিচার শূন্য। আইনের শাসনের পরিবর্তে তারা বিচারহীনতার সংস্কৃতি চালু করেছে। এদের কর্মযজ্ঞ দেশ ধ্বংসের প্রক্রিয়া মাত্র। সার্বিক ঘটনা প্রবাহ বিবেচনায় মনে হচ্ছে, ১৯৭১ এ মুক্তিযুদ্ধে পরাজিত শক্তি আজ দেশপ্রেমিক জনগোষ্ঠীর বিরুদ্ধে একাত্তুরের পরাজয়ের প্রতিশোধ নিচ্ছে। আমরা এই অসাংবিধানিক ও অবৈধ তথাকথিত অন্তর্বর্তী সরকাররূপী জঙ্গিগোষ্ঠীর এই দেশধ্বংসী অপতৎপরতার বিরুদ্ধে দেশপ্রেমিক জনগণকে ঐক্যবদ্ধভাবে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান জানাচ্ছি। দেশকে রক্ষা করতে না পারলে আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্ম ও ইতিহাস কাউকে ক্ষমা করবে না।
জয় বাংলা
জয় বঙ্গবন্ধু
বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।
প্রেস বিজ্ঞপ্তি
তারিখ: ০৮ মে ২০২৫
কি চলছে বাংলাদেশ পুলিশের ভেতর! অস্বাভাবিক ভাবে কেন বাড়ছে পুলিশের অপমৃত্যু?
--
চট্টগ্রাম চান্দগাঁও র্যাব-৭ ক্যাম্প থেকে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার (এএসপি) পলাশ সাহার মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে।বুধবার (৭ মে) দুপুরে তার #মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
র্যাবের লিগ্যাল অ্যান্ড মিডিয়া শাখার পরিচালক উইং কমান্ডার এম জেড এম ইন্তেখাব চৌধুরী জাগো নিউজকে বলেন, এএসপি পলাশ সাহার মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। তবে তিনি কীভাবে #মারা গেছেন- সে বিষয়ে এখনো নিশ্চিত নই। #মরদেহ হাসপাতাল মর্গে নেওয়া হয়েছে। সেখানে ময়নাতদন্তের পর মৃত্যুর কারণ জানা যাবে।
এর আগেও ৯ জানুয়ারি শরীয়তপুরের জাজিরা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আল-আমিন, ১৫ ফেব্রুয়ারি) রাত ৩টার দিকে সাতক্ষীরা শহরের রসুলপুর এলাকায় ভাড়া বাড়িতে গলায় ফাঁস লাগিয়ে পুলিশ কন্সটেবল অনুপম কুমার ঘোষ (২৬) আত্মহত্যা করেন। ২০ এপ্রিল ২০২৫, রবিবার রাজশাহী জেলা পুলিশ লাইনসের ব্যারাকের শৌচাগারে কনস্টেবল মাসুদ রানা (৩৪) এর ঝুলন্ত লাশ পাওয়া গেছে। গত ১১ই ফেব্রুয়ারী, রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশের (আরএমপি) গোয়েন্দা শাখায় (ডিবি) কর্মরত এএসআই আমিনুল ইসলাম(৩৫) সরকারি কোয়ার্টার থেকে ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করা হয়।
বাংলাদেশ পুলিশে এত #লাশের মিছিল কেন? এসবই কি #আত্মহত্যা নাকি #হত্যা তার সুষ্ঠু তদন্ত প্রয়োজন।
#Bangladesh #BangladeshCrisis
--
চট্টগ্রাম চান্দগাঁও র্যাব-৭ ক্যাম্প থেকে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার (এএসপি) পলাশ সাহার মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে।বুধবার (৭ মে) দুপুরে তার #মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
র্যাবের লিগ্যাল অ্যান্ড মিডিয়া শাখার পরিচালক উইং কমান্ডার এম জেড এম ইন্তেখাব চৌধুরী জাগো নিউজকে বলেন, এএসপি পলাশ সাহার মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। তবে তিনি কীভাবে #মারা গেছেন- সে বিষয়ে এখনো নিশ্চিত নই। #মরদেহ হাসপাতাল মর্গে নেওয়া হয়েছে। সেখানে ময়নাতদন্তের পর মৃত্যুর কারণ জানা যাবে।
এর আগেও ৯ জানুয়ারি শরীয়তপুরের জাজিরা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আল-আমিন, ১৫ ফেব্রুয়ারি) রাত ৩টার দিকে সাতক্ষীরা শহরের রসুলপুর এলাকায় ভাড়া বাড়িতে গলায় ফাঁস লাগিয়ে পুলিশ কন্সটেবল অনুপম কুমার ঘোষ (২৬) আত্মহত্যা করেন। ২০ এপ্রিল ২০২৫, রবিবার রাজশাহী জেলা পুলিশ লাইনসের ব্যারাকের শৌচাগারে কনস্টেবল মাসুদ রানা (৩৪) এর ঝুলন্ত লাশ পাওয়া গেছে। গত ১১ই ফেব্রুয়ারী, রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশের (আরএমপি) গোয়েন্দা শাখায় (ডিবি) কর্মরত এএসআই আমিনুল ইসলাম(৩৫) সরকারি কোয়ার্টার থেকে ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করা হয়।
বাংলাদেশ পুলিশে এত #লাশের মিছিল কেন? এসবই কি #আত্মহত্যা নাকি #হত্যা তার সুষ্ঠু তদন্ত প্রয়োজন।
#Bangladesh #BangladeshCrisis
তথ্য উপদেষ্টা মাহফুজের দ্বিচারিতা ও তদন্তের মাধ্যমে গণমাধ্যমের স্বাধীনতা হননের মাস্টারমাইন্ড ছক!
মাহফুজ বলেছে, সরকার কোনো গণমাধ্যম বন্ধের পক্ষে নয়, তবে আওয়ামী লীগ সরকারের অধীনে নিবন্ধিত সংবাদ মাধ্যমগুলোকে তদন্ত করা হবে। এসব গণমাধ্যমকে জুলাই-আগস্ট ষড়যন্ত্রের এই খলনায়ক #ফ্যাসিবাদের দোসর হিসেবে চিহ্নিত করেছে। এদিকে, সংবাদ সম্মেলনে ফারুকীকে প্রশ্ন করার জেরে দীপ্ত টিভির কার্যক্রম বন্ধ হয়ে যায়; যা মাহফুজদের দ্বীচারিতার স্পষ্ট প্রমাণ।
মাহফুজদের ফ্যাসিজম তাদের দ্বিচারিক বক্তব্য এবং কার্যকলাপের মাধ্যমে স্পষ্ট প্রকাশ পায়। গত ৮ মাসে সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে ২৬৬টি মামলা দায়ের করা হয়েছে। এসব #মামলায় নিরপরাধ ও পেশাদার সাংবাদিকরা জড়িত হয়েছেন। অনেক সাংবাদিককে জেলে নিয়ে নির্যাতন করা হচ্ছে, এবং অনেকের চাকরি হারানোর ঘটনা ঘটেছে।
আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে নিবন্ধন পাওয়া স্বায়ত্তশাসিত গণমাধ্যমগুলোর উপর তদন্ত করে তাদের উপর চাপ প্রয়োগ করে নিয়ন্ত্রিত নিউজ করাতে চায় দখলদার ষড়যন্ত্রকারীরা। যে সরকারের অধিনে গণমাধ্যমকর্মীর প্রশ্নে চাকরি যাওয়ার ঘটনা ঘটে সেই সরকারের শাসনে তদন্ত কতটা সুষ্ঠ এবং গণমাধ্যমগুলোই বা কতটা মুক্ত, তা বলার অপেক্ষা রাখে না।
#Bangladesh #BangladeshCrisis
মাহফুজ বলেছে, সরকার কোনো গণমাধ্যম বন্ধের পক্ষে নয়, তবে আওয়ামী লীগ সরকারের অধীনে নিবন্ধিত সংবাদ মাধ্যমগুলোকে তদন্ত করা হবে। এসব গণমাধ্যমকে জুলাই-আগস্ট ষড়যন্ত্রের এই খলনায়ক #ফ্যাসিবাদের দোসর হিসেবে চিহ্নিত করেছে। এদিকে, সংবাদ সম্মেলনে ফারুকীকে প্রশ্ন করার জেরে দীপ্ত টিভির কার্যক্রম বন্ধ হয়ে যায়; যা মাহফুজদের দ্বীচারিতার স্পষ্ট প্রমাণ।
মাহফুজদের ফ্যাসিজম তাদের দ্বিচারিক বক্তব্য এবং কার্যকলাপের মাধ্যমে স্পষ্ট প্রকাশ পায়। গত ৮ মাসে সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে ২৬৬টি মামলা দায়ের করা হয়েছে। এসব #মামলায় নিরপরাধ ও পেশাদার সাংবাদিকরা জড়িত হয়েছেন। অনেক সাংবাদিককে জেলে নিয়ে নির্যাতন করা হচ্ছে, এবং অনেকের চাকরি হারানোর ঘটনা ঘটেছে।
আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে নিবন্ধন পাওয়া স্বায়ত্তশাসিত গণমাধ্যমগুলোর উপর তদন্ত করে তাদের উপর চাপ প্রয়োগ করে নিয়ন্ত্রিত নিউজ করাতে চায় দখলদার ষড়যন্ত্রকারীরা। যে সরকারের অধিনে গণমাধ্যমকর্মীর প্রশ্নে চাকরি যাওয়ার ঘটনা ঘটে সেই সরকারের শাসনে তদন্ত কতটা সুষ্ঠ এবং গণমাধ্যমগুলোই বা কতটা মুক্ত, তা বলার অপেক্ষা রাখে না।
#Bangladesh #BangladeshCrisis
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সাবেক রাষ্ট্রপতি আব্দুল হামিদকে নিয়ে মিথ্যা অপপ্রচার ও কুৎসা রটানোর প্রতিবাদে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের নিন্দা ও প্রতিবাদ বিবৃতি
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সাবেক রাষ্ট্রপতি আব্দুল হামিদ সুচিকিৎসার জন্য গতরাতে থাইল্যান্ডে গেছেন। তিনি মারাত্মকভাবে অসুস্থ হয়ে দীর্ঘদিন সিএমএইচ-এ চিকিৎসাধীন ছিলেন। এখন উন্নত চিকিৎসা গ্রহণের লক্ষে তিনি থাইল্যান্ডে গেছেন। তিনি যথাযথভাবে ইমিগ্রেশন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে দেশ ছেড়েছেন। অথচ দেশের রাজনীতিতে যুক্ত হওয়া নব্য ধারার অর্বাচীনেরা বাংলাদেশের সাবেক রাষ্ট্রপতি, প্রাজ্ঞ ও প্রবীণ রাজনৈতিক আব্দুল হামিদের বিরুদ্ধে পরিকল্পিতভাবে মিথ্যা অপপ্রচার ও কুৎসা রটাচ্ছে। তিনি যেহেতু ইমিগ্রেশন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে দেশ ছেড়েছেন সেহেতু তাঁর পালানোর কোনো প্রশ্নই আসে না। বরং এ ধরনের মন্তব্য বাতুলতা মাত্র। অন্যদিকে এ বিষয়ে ইমিগ্রেশন কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে যে, আব্দুল হামিদের বিরুদ্ধে দেশত্যাগে কোনো নিষেধাজ্ঞা ছিল না এবং কোনো সংস্থার নিকট কোনো অভিযোগও ছিল না। এমতাবস্থায়, উন্নত চিকিৎসার জন্য থাইল্যান্ডে যাওয়া নিয়ে উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে কুৎসা রটিয়ে দেশের জনগণকে বিভ্রান্ত করার অপচেষ্টা করা হচ্ছে।
আব্দুল হামিদ দীর্ঘ ৬ দশকেরও বেশি সময় ধরে রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত। রাজনীতিতে তাঁর বর্ণাঢ্য ক্যারিয়ার। ছাত্রলীগের রাজনীতি দিয়ে রাজনৈতিক জীবনের হাতেখড়ি তাঁর। তিনি ১৯৬৩ ও ১৯৬৫ সালে যথাক্রমে গুরুদয়াল সরকারি কলেজ ছাত্র সংসদের জিএস ও ভিপি, ১৯৬৪ সালে কিশোরগঞ্জ মহাকুমা ছাত্রলীগের সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন। যৌবনের সুবর্ণময় দিনগুলোতে দেশমাতৃকার প্রতি আত্মনিবেদিত স্বাধীনতা সংগ্রামের সকল আন্দোলন সংগ্রামে ও মহান মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছিলেন। এর পর তিনি দীর্ঘ সময় ধরে কিশোরগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতির দায়িত্ব পালন করেছিলেন। ভাটির শার্দুল খ্যাত আব্দুল হামিদ তাঁর রাজনৈতিক নীতি ও আদর্শ নিয়ে সকল শ্রেণি-পেশার মানুষের সঙ্গে মিশতেন ও সকল প্রজন্মের নিকট প্রিয়তা অর্জন করেছিলেন। একইসাথে তিনি দলমত নির্বিশেষে একজন সম্মানীয় ব্যক্তিত্ব ছিলেন। তিনি একাধারে মহান জাতীয় সংসদের ৭ বারের নির্বাচিত সদস্য। আবার মহান জাতীয় সংসদে ডেপুটি স্পিকার, স্পিকার ও মহামান্য রাষ্ট্রপতির দায়িত্ব পালন করেছেন।
দীর্ঘ ৬০ বছরের অধিক রাজনৈতিক জীবনে তিনি যে সম্মান, খ্যাতি ও জনপ্রিয়তা অর্জন করেছেন, তা আজকের অর্বাচীনদের নিকট কল্পনাতীত। অল্প কিছুদিন ক্ষমতার কেন্দ্রবিন্দুর নিকটবর্তী হয়ে এসব নীতি-আদর্শহীন রাজনীতিজীবীরা আব্দুল হামিদের গণমুখী রাজনীতির ধারাকে ভয় পায়। জোরপূর্বক রাষ্ট্রক্ষমতা দখলকারী জঙ্গি ও সন্ত্রাসী গোষ্ঠী এ ধরনের অপপ্রচার চালাবে, এটাই স্বাভাবিক। তবে তাদের সময় ফুরিয়ে এসেছে এবং তারাই পালানোর পথ খুঁজে পাবে না।তাই আব্দুল হামিদের মতো বর্ণাঢ্য রাজনৈতিক জীবনের অধিকারী ব্যক্তিত্বকে নিয়ে এদের পরিকল্পিত ষড়যন্ত্রের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ।
জয় বাংলা
জয় বঙ্গবন্ধু
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ।
প্রেস বিজ্ঞপ্তি
তারিখ: ০৮ মে ২০২৫
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সাবেক রাষ্ট্রপতি আব্দুল হামিদ সুচিকিৎসার জন্য গতরাতে থাইল্যান্ডে গেছেন। তিনি মারাত্মকভাবে অসুস্থ হয়ে দীর্ঘদিন সিএমএইচ-এ চিকিৎসাধীন ছিলেন। এখন উন্নত চিকিৎসা গ্রহণের লক্ষে তিনি থাইল্যান্ডে গেছেন। তিনি যথাযথভাবে ইমিগ্রেশন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে দেশ ছেড়েছেন। অথচ দেশের রাজনীতিতে যুক্ত হওয়া নব্য ধারার অর্বাচীনেরা বাংলাদেশের সাবেক রাষ্ট্রপতি, প্রাজ্ঞ ও প্রবীণ রাজনৈতিক আব্দুল হামিদের বিরুদ্ধে পরিকল্পিতভাবে মিথ্যা অপপ্রচার ও কুৎসা রটাচ্ছে। তিনি যেহেতু ইমিগ্রেশন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে দেশ ছেড়েছেন সেহেতু তাঁর পালানোর কোনো প্রশ্নই আসে না। বরং এ ধরনের মন্তব্য বাতুলতা মাত্র। অন্যদিকে এ বিষয়ে ইমিগ্রেশন কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে যে, আব্দুল হামিদের বিরুদ্ধে দেশত্যাগে কোনো নিষেধাজ্ঞা ছিল না এবং কোনো সংস্থার নিকট কোনো অভিযোগও ছিল না। এমতাবস্থায়, উন্নত চিকিৎসার জন্য থাইল্যান্ডে যাওয়া নিয়ে উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে কুৎসা রটিয়ে দেশের জনগণকে বিভ্রান্ত করার অপচেষ্টা করা হচ্ছে।
আব্দুল হামিদ দীর্ঘ ৬ দশকেরও বেশি সময় ধরে রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত। রাজনীতিতে তাঁর বর্ণাঢ্য ক্যারিয়ার। ছাত্রলীগের রাজনীতি দিয়ে রাজনৈতিক জীবনের হাতেখড়ি তাঁর। তিনি ১৯৬৩ ও ১৯৬৫ সালে যথাক্রমে গুরুদয়াল সরকারি কলেজ ছাত্র সংসদের জিএস ও ভিপি, ১৯৬৪ সালে কিশোরগঞ্জ মহাকুমা ছাত্রলীগের সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন। যৌবনের সুবর্ণময় দিনগুলোতে দেশমাতৃকার প্রতি আত্মনিবেদিত স্বাধীনতা সংগ্রামের সকল আন্দোলন সংগ্রামে ও মহান মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছিলেন। এর পর তিনি দীর্ঘ সময় ধরে কিশোরগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতির দায়িত্ব পালন করেছিলেন। ভাটির শার্দুল খ্যাত আব্দুল হামিদ তাঁর রাজনৈতিক নীতি ও আদর্শ নিয়ে সকল শ্রেণি-পেশার মানুষের সঙ্গে মিশতেন ও সকল প্রজন্মের নিকট প্রিয়তা অর্জন করেছিলেন। একইসাথে তিনি দলমত নির্বিশেষে একজন সম্মানীয় ব্যক্তিত্ব ছিলেন। তিনি একাধারে মহান জাতীয় সংসদের ৭ বারের নির্বাচিত সদস্য। আবার মহান জাতীয় সংসদে ডেপুটি স্পিকার, স্পিকার ও মহামান্য রাষ্ট্রপতির দায়িত্ব পালন করেছেন।
দীর্ঘ ৬০ বছরের অধিক রাজনৈতিক জীবনে তিনি যে সম্মান, খ্যাতি ও জনপ্রিয়তা অর্জন করেছেন, তা আজকের অর্বাচীনদের নিকট কল্পনাতীত। অল্প কিছুদিন ক্ষমতার কেন্দ্রবিন্দুর নিকটবর্তী হয়ে এসব নীতি-আদর্শহীন রাজনীতিজীবীরা আব্দুল হামিদের গণমুখী রাজনীতির ধারাকে ভয় পায়। জোরপূর্বক রাষ্ট্রক্ষমতা দখলকারী জঙ্গি ও সন্ত্রাসী গোষ্ঠী এ ধরনের অপপ্রচার চালাবে, এটাই স্বাভাবিক। তবে তাদের সময় ফুরিয়ে এসেছে এবং তারাই পালানোর পথ খুঁজে পাবে না।তাই আব্দুল হামিদের মতো বর্ণাঢ্য রাজনৈতিক জীবনের অধিকারী ব্যক্তিত্বকে নিয়ে এদের পরিকল্পিত ষড়যন্ত্রের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ।
জয় বাংলা
জয় বঙ্গবন্ধু
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ।
প্রেস বিজ্ঞপ্তি
তারিখ: ০৮ মে ২০২৫
কারাগারে ও পুলিশ হেফাজতে আওয়ামী লীগ নেতাকর্মী হত্যার সঠিক তদন্ত ও বিচার নিশ্চিত করতে হবে
ড. ইউনূস ক্ষমতা দখলের পর থেকে এখন পর্যন্ত ২১জন আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীকে কারাগারে হত্যা করেছে। ইউনূসের মববাহিনীর হাতে ৫ আগস্ট থেকে প্রতিনিয়ত আমাদের নেতাকর্মীরা হত্যার শিকার হচ্ছে। এরমধ্যে সভ্য দেশের সবচেয়ে নিরাপদ স্থান কারাগার তথা পুলিশি কাস্টডি, সেখানেও হত্যার শিকার হয়েছে আমাদের নেতাকর্মীরা। গ্রেফতারের পূর্বে যারা সুস্থ ও সবল ছিলেন, গ্রেফতারের পরে নির্যাতন চালিয়ে তাদেরকে অসুস্থ বানানো হয়েছে। অনেকের পরিবারকে জানানোও হয়নি অসুস্থতার কথা, অনেকের ক্ষেত্রে পরিবারের দাবি সত্ত্বেও সময়মতো ও সঠিক চিকিৎসা করানো হয়নি। গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো হত্যার শিকার ব্যক্তিদেরকে মিথ্যা ও সাজানো মামলায় অথবা গ্রেফতারের পরে বিভিন্ন মামলার আসামী করা হয়েছিল। এভাবেই কারাগারের অভ্যন্তরে আওয়ামী লীগের বিভিন্ন পর্যায়ের ২১জন নিরপরাধ নেতাকর্মীকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়েছে। যা আমদেরকে ১৯৫০ সালের খাপড়া ওয়ার্ড গণহত্যা এবং ১৯৭৫ সালের ৩রা নভেম্বরের নির্মম হত্যাকাণ্ডের কথা মনে করিয়ে দেয়।
প্রচলিত আইনে গ্রেফতারকৃত যেকোন নাগরিকের চিকিৎসাসহ অন্যান্য মৌলিক অধিকার নিশ্চিত করার দায়িত্ব সরকারের। অথচ আমরা দেখেছি এই ২১জনের ক্ষেত্রে তা প্রতিপালিত হয়নি, যা মানবাধিকারের সুস্পষ্ট লঙ্ঘন। এধরনের হত্যাকাণ্ডের সাথে সম্পৃক্ত সকল দায়িত্বশীল ব্যক্তির শাস্তি নিশ্চিত করাও একটি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রের কর্তব্য, কিন্তু বাস্তবতা হলো দখলদার ড. ইউনূস সরকারের প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ নির্দেশেই দেশে আওয়ামী লীগ নিধনযজ্ঞ চলছে। ফলে বিচারের প্রশ্ন এখন অবান্তর। আমরা বিশ্বাস করি, কারাগারের অভ্যন্তরে সংঘটিত এইসব হত্যাকাণ্ডের বিচার একদিন হবেই, হবে ইনশাল্লাহ।
কারাগারে হত্যার শিকার নেতৃবৃন্দের তালিকা নিম্নরূপ-
১। ইলাহি সিকদার(১৯), পিতাঃ মহি সিকদার, গোপালগঞ্জ জেলার কাশিয়ানী উপজেলার নিজামকান্দি ইউনিয়নের ফলসি গ্রামের আওয়ামী লীগ সমর্থক। মৃত্যুর তারিখঃ ৭/৯/২০২৪।
২। শফিকুল ইসলাম (৪৫), পিতাঃ মৃত মালেক উদ্দিন, গাইবান্ধা জেলার সাঘাটা ইউনিয়নের গোবিন্দী গ্রামের আওয়ামী লীগ নেতা। মৃত্যুর তারিখঃ ১০/৯/২০২৪।
৩। সোহরাব হোসেন আপেল (৩৫), পিতাঃ মৃত রোস্তম আলী, গাইবান্ধা জেলার সাঘাটা ইউনিয়নের গোবিন্দী গ্রামের আওয়ামী লীগ কর্মী ও প্রাইমারি স্কুলের নৈশপ্রহরী। মৃত্যুর তারিখঃ ১০/৯/২০২৪।
৪। আলীমুজ্জামান চৌধুরী (৫৮), পিতাঃ চৌধুরী বাকা মিয়া, মুক্তিযুদ্ধ প্রজন্ম কল্যাণ পরিষদের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি এবং গোপালগঞ্জ সদর উপজেলার ঘোনাপাড়ার বাসিন্দা। মৃত্যুর তারিখঃ ১৪/১০/২০২৪।
৫। শহিদুল ইসলাম রতন (৫৮), বগুড়া পৌরসভার ১৫ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক। মৃত্যুর তারিখঃ ১১/১১/২০২৪।
৬। আবদুল লতিফ (৬৭), শিবগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের কোষাধ্যক্ষ ও দলিল লেখক। মৃত্যুর তারিখঃ ২৫/১১/২০২৪।
৭। অধ্যক্ষ শাহাদত আলম ঝুনু (৫৭), বগুড়া জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও পুলিশ লাইন্স স্কুল অ্যান্ড কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ। মৃত্যুর তারিখঃ ২৬/১১/২০২৪।
৮। হযরত আলী (৩০), পিতাঃ মোহাম্মদ কুদ্দুস, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার বাঞ্ছারামপুরউপজেলা যুবলীগ কর্মী। মৃত্যুর তারিখঃ ৬/১২/২০২৪।
৯। আবদুল মতিন মিঠু (৬৫), বগুড়া জেলার গাবতলী উপজেলা আওয়ামী লীগের সদস্য ও দুর্গাহাটা ইউনিয়ন পরিষদের একাধিকবার নির্বাচিত চেয়ারম্যান। মৃত্যুর তারিখঃ ৯/১২/২০২৪।
১০। আতাউর রহমান আঙ্গুর (৫৫), সিরাজগঞ্জ পৌর শাখা আওয়ামী লীগের বন ও পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক। মৃত্যুর তারিখঃ ১০/১২/২০২৪।
১১। নিত্য সরকার (৪৪), পিতাঃ জগদীশ সরকার, মানিকগঞ্জ জেলার হরিরামপুর উপজেলার ২নং গালা ইউনিয়নের কালৈই ওয়ার্ড শাখা আওয়ামী লীগ সহ-সভাপতি। মৃত্যুর তারিখঃ ৪/১/২০২৫।
১২। শেখ জহিরুল ইসলাম, পিতাঃ মজিবর রহমান, গাজীপুর জেলার শ্রীপুর উপজেলা শ্রমিক লীগের সাধারণ সম্পাদক। মৃত্যুর তারিখঃ ১০/১/২০২৫।
১৩। মমিনুর ইসলাম (৫০), পিতাঃ মতিয়ার রহমান, নীলফামারী জেলার জলঢাকা উপজেলার মীরগঞ্জ ইউনিয়নের ৪নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক, মীরগঞ্জ ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সাবেক সহ-সভাপতি ও ৪নং ওয়ার্ড যুবলীগের সাবেক সভাপতি। মৃত্যুর তারিখঃ ১৪/১/২০২৫।
১৪। আক্তার শিকদার, খুলনা জেলার তেরখাদা উপজেলার ৬নং মধুপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক। মৃত্যুর তারিখঃ ৯/২/২০২৫।
১৫। আব্দুর রাজ্জাক (৫০), পিতাঃ আব্দুর রহমান, ঢাকা জেলার সাভার পৌর শাখা আওয়ামী লীগের বন ও পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক। মৃত্যুর তারিখঃ ১৩/২/২০২৫।
১৬। সিদ্দিক হোসেন মোল্লা (৪৫), পিতাঃ মৃত মজিবর রহমান মোল্লা, নওগাঁ জেলার মান্দা উপজেলার পরানপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক। মৃত্যুর তারিখঃ ১৮/২/২০২৫।
১৭। জাহিদুল ইসলাম শিপু, টাঙ্গাইল জেলার ভূঞাপুর উপজেলাধীন প্রিন্সিপাল ইব্রাহীম খাঁ সরকারি কলেজ শাখা ছাত্রলীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক। মৃত্যুর তারিখঃ ২৩/২/২০২৫।
ড. ইউনূস ক্ষমতা দখলের পর থেকে এখন পর্যন্ত ২১জন আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীকে কারাগারে হত্যা করেছে। ইউনূসের মববাহিনীর হাতে ৫ আগস্ট থেকে প্রতিনিয়ত আমাদের নেতাকর্মীরা হত্যার শিকার হচ্ছে। এরমধ্যে সভ্য দেশের সবচেয়ে নিরাপদ স্থান কারাগার তথা পুলিশি কাস্টডি, সেখানেও হত্যার শিকার হয়েছে আমাদের নেতাকর্মীরা। গ্রেফতারের পূর্বে যারা সুস্থ ও সবল ছিলেন, গ্রেফতারের পরে নির্যাতন চালিয়ে তাদেরকে অসুস্থ বানানো হয়েছে। অনেকের পরিবারকে জানানোও হয়নি অসুস্থতার কথা, অনেকের ক্ষেত্রে পরিবারের দাবি সত্ত্বেও সময়মতো ও সঠিক চিকিৎসা করানো হয়নি। গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো হত্যার শিকার ব্যক্তিদেরকে মিথ্যা ও সাজানো মামলায় অথবা গ্রেফতারের পরে বিভিন্ন মামলার আসামী করা হয়েছিল। এভাবেই কারাগারের অভ্যন্তরে আওয়ামী লীগের বিভিন্ন পর্যায়ের ২১জন নিরপরাধ নেতাকর্মীকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়েছে। যা আমদেরকে ১৯৫০ সালের খাপড়া ওয়ার্ড গণহত্যা এবং ১৯৭৫ সালের ৩রা নভেম্বরের নির্মম হত্যাকাণ্ডের কথা মনে করিয়ে দেয়।
প্রচলিত আইনে গ্রেফতারকৃত যেকোন নাগরিকের চিকিৎসাসহ অন্যান্য মৌলিক অধিকার নিশ্চিত করার দায়িত্ব সরকারের। অথচ আমরা দেখেছি এই ২১জনের ক্ষেত্রে তা প্রতিপালিত হয়নি, যা মানবাধিকারের সুস্পষ্ট লঙ্ঘন। এধরনের হত্যাকাণ্ডের সাথে সম্পৃক্ত সকল দায়িত্বশীল ব্যক্তির শাস্তি নিশ্চিত করাও একটি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রের কর্তব্য, কিন্তু বাস্তবতা হলো দখলদার ড. ইউনূস সরকারের প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ নির্দেশেই দেশে আওয়ামী লীগ নিধনযজ্ঞ চলছে। ফলে বিচারের প্রশ্ন এখন অবান্তর। আমরা বিশ্বাস করি, কারাগারের অভ্যন্তরে সংঘটিত এইসব হত্যাকাণ্ডের বিচার একদিন হবেই, হবে ইনশাল্লাহ।
কারাগারে হত্যার শিকার নেতৃবৃন্দের তালিকা নিম্নরূপ-
১। ইলাহি সিকদার(১৯), পিতাঃ মহি সিকদার, গোপালগঞ্জ জেলার কাশিয়ানী উপজেলার নিজামকান্দি ইউনিয়নের ফলসি গ্রামের আওয়ামী লীগ সমর্থক। মৃত্যুর তারিখঃ ৭/৯/২০২৪।
২। শফিকুল ইসলাম (৪৫), পিতাঃ মৃত মালেক উদ্দিন, গাইবান্ধা জেলার সাঘাটা ইউনিয়নের গোবিন্দী গ্রামের আওয়ামী লীগ নেতা। মৃত্যুর তারিখঃ ১০/৯/২০২৪।
৩। সোহরাব হোসেন আপেল (৩৫), পিতাঃ মৃত রোস্তম আলী, গাইবান্ধা জেলার সাঘাটা ইউনিয়নের গোবিন্দী গ্রামের আওয়ামী লীগ কর্মী ও প্রাইমারি স্কুলের নৈশপ্রহরী। মৃত্যুর তারিখঃ ১০/৯/২০২৪।
৪। আলীমুজ্জামান চৌধুরী (৫৮), পিতাঃ চৌধুরী বাকা মিয়া, মুক্তিযুদ্ধ প্রজন্ম কল্যাণ পরিষদের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি এবং গোপালগঞ্জ সদর উপজেলার ঘোনাপাড়ার বাসিন্দা। মৃত্যুর তারিখঃ ১৪/১০/২০২৪।
৫। শহিদুল ইসলাম রতন (৫৮), বগুড়া পৌরসভার ১৫ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক। মৃত্যুর তারিখঃ ১১/১১/২০২৪।
৬। আবদুল লতিফ (৬৭), শিবগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের কোষাধ্যক্ষ ও দলিল লেখক। মৃত্যুর তারিখঃ ২৫/১১/২০২৪।
৭। অধ্যক্ষ শাহাদত আলম ঝুনু (৫৭), বগুড়া জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও পুলিশ লাইন্স স্কুল অ্যান্ড কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ। মৃত্যুর তারিখঃ ২৬/১১/২০২৪।
৮। হযরত আলী (৩০), পিতাঃ মোহাম্মদ কুদ্দুস, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার বাঞ্ছারামপুরউপজেলা যুবলীগ কর্মী। মৃত্যুর তারিখঃ ৬/১২/২০২৪।
৯। আবদুল মতিন মিঠু (৬৫), বগুড়া জেলার গাবতলী উপজেলা আওয়ামী লীগের সদস্য ও দুর্গাহাটা ইউনিয়ন পরিষদের একাধিকবার নির্বাচিত চেয়ারম্যান। মৃত্যুর তারিখঃ ৯/১২/২০২৪।
১০। আতাউর রহমান আঙ্গুর (৫৫), সিরাজগঞ্জ পৌর শাখা আওয়ামী লীগের বন ও পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক। মৃত্যুর তারিখঃ ১০/১২/২০২৪।
১১। নিত্য সরকার (৪৪), পিতাঃ জগদীশ সরকার, মানিকগঞ্জ জেলার হরিরামপুর উপজেলার ২নং গালা ইউনিয়নের কালৈই ওয়ার্ড শাখা আওয়ামী লীগ সহ-সভাপতি। মৃত্যুর তারিখঃ ৪/১/২০২৫।
১২। শেখ জহিরুল ইসলাম, পিতাঃ মজিবর রহমান, গাজীপুর জেলার শ্রীপুর উপজেলা শ্রমিক লীগের সাধারণ সম্পাদক। মৃত্যুর তারিখঃ ১০/১/২০২৫।
১৩। মমিনুর ইসলাম (৫০), পিতাঃ মতিয়ার রহমান, নীলফামারী জেলার জলঢাকা উপজেলার মীরগঞ্জ ইউনিয়নের ৪নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক, মীরগঞ্জ ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সাবেক সহ-সভাপতি ও ৪নং ওয়ার্ড যুবলীগের সাবেক সভাপতি। মৃত্যুর তারিখঃ ১৪/১/২০২৫।
১৪। আক্তার শিকদার, খুলনা জেলার তেরখাদা উপজেলার ৬নং মধুপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক। মৃত্যুর তারিখঃ ৯/২/২০২৫।
১৫। আব্দুর রাজ্জাক (৫০), পিতাঃ আব্দুর রহমান, ঢাকা জেলার সাভার পৌর শাখা আওয়ামী লীগের বন ও পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক। মৃত্যুর তারিখঃ ১৩/২/২০২৫।
১৬। সিদ্দিক হোসেন মোল্লা (৪৫), পিতাঃ মৃত মজিবর রহমান মোল্লা, নওগাঁ জেলার মান্দা উপজেলার পরানপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক। মৃত্যুর তারিখঃ ১৮/২/২০২৫।
১৭। জাহিদুল ইসলাম শিপু, টাঙ্গাইল জেলার ভূঞাপুর উপজেলাধীন প্রিন্সিপাল ইব্রাহীম খাঁ সরকারি কলেজ শাখা ছাত্রলীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক। মৃত্যুর তারিখঃ ২৩/২/২০২৫।
১৮। এমদাদুল হক ভুট্টো (৫১), বগুড়া জেলার গাবতলী উপজেলার দক্ষিণপাড়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক। মৃত্যুর তারিখঃ ১১/৩/২০২৫।
১৯। সুজিত চন্দ্র দে (৪০), পিতাঃ মৃত বদির চন্দ্র দে, কিশোরগঞ্জ জেলার মিঠামইন উপজেলার ঢাকী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ কর্মী। মৃত্যুর তারিখঃ ২/৪/২০২৫।
২০। রিয়াজুল ইসলাম ওরফে রাইজুল (৭৪), সুনামগঞ্জ জেলার শান্তিগঞ্জ উপজেলার পূর্ব বীরগাঁও ইউনিয়ন পরিষদের ইউপি চেয়ারম্যান ও ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ সভাপতি। মৃত্যুর তারিখঃ ৯/৪/২০২৫।
২১। ফরজাদ হোসেন সজিব, চট্টগ্রাম মহানগরীর ৩৫নং বক্সির হাট ওয়ার্ড স্বেচ্ছাসেবক লীগের সদস্য। মৃত্যুর তারিখঃ ২৫/৪/২০২৫।
মোহাম্মদ আলী আরাফাত
কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদের সদস্য,
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ
সংসদ সদস্য এবং সাবেক তথ্য প্রতিমন্ত্রী।
১৯। সুজিত চন্দ্র দে (৪০), পিতাঃ মৃত বদির চন্দ্র দে, কিশোরগঞ্জ জেলার মিঠামইন উপজেলার ঢাকী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ কর্মী। মৃত্যুর তারিখঃ ২/৪/২০২৫।
২০। রিয়াজুল ইসলাম ওরফে রাইজুল (৭৪), সুনামগঞ্জ জেলার শান্তিগঞ্জ উপজেলার পূর্ব বীরগাঁও ইউনিয়ন পরিষদের ইউপি চেয়ারম্যান ও ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ সভাপতি। মৃত্যুর তারিখঃ ৯/৪/২০২৫।
২১। ফরজাদ হোসেন সজিব, চট্টগ্রাম মহানগরীর ৩৫নং বক্সির হাট ওয়ার্ড স্বেচ্ছাসেবক লীগের সদস্য। মৃত্যুর তারিখঃ ২৫/৪/২০২৫।
মোহাম্মদ আলী আরাফাত
কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদের সদস্য,
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ
সংসদ সদস্য এবং সাবেক তথ্য প্রতিমন্ত্রী।
আজ ৯ মে। জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর জামাতা, জননেত্রী শেখ হাসিনার স্বামী, বিশিষ্ট পরমাণু বিজ্ঞানী মরহুম ড. ওয়াজেদ মিয়ার মৃত্যুবার্ষিকী আজ। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে জানাই বিনম্র শ্রদ্ধা।
---
১৯৪২ সালের ১৬ ফেব্রুয়ারি রংপুর জেলার পীরগঞ্জ উপজেলার ফতেপুর গ্রামে এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে তাঁর জন্ম। মরহুম আব্দুল কাদের মিয়া ও মরহুমা ময়জান নেছার সন্তান ওয়াজেদ মিয়া এলাকা ছাড়াও সারাদেশে ‘সুধা মিয়া’ নামেই সমধিক পরিচিত ছিলেন। পীরগঞ্জ সদর ইউনিয়নের চক করিম প্রাথমিক বিদ্যালয়ে তাঁর শিক্ষা জীবন শুরু। ১৯৫৬ সালে রংপুর জেলা স্কুল থেকে ম্যাট্রিক পাশ করে ভর্তি হন রাজশাহী সরকারী কলেজে। সেখান থেকে বিজ্ঞান বিভাগে কৃতিত্বের সাথে এইচএসসি পাশ করেন। ১৯৬১ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পদার্থ বিজ্ঞানে স্নাতক (সম্মান) পরীক্ষায় প্রথম শ্রেণীতে তৃতীয় স্থান এবং ১৯৬২ সালে স্নাতকোত্তর পরীক্ষায় প্রথম শ্রেণীতে প্রথম স্থান লাভ করেন। তিনি ১৯৬৩-৬৪ শিক্ষাবর্ষে লন্ডনের ইম্পেরিয়াল কলেজে ‘ডিপ্লোমা অব ইম্পেরিয়াল কলেজ কোর্স’ সম্পন্ন শেষে ১৯৬৭ সালের সেপ্টেম্বরে যুক্তরাজ্যের ডারহাম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে কৃতিত্বের সাথে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেন। ১৯৬৫ সালে ভারতীয় উপমহাদেশে প্রথম শ্রেণীর এই বিজ্ঞানী তৎকালীন পাকিস্তান আণবিক শক্তি কমিশনে যোগ দিয়ে চাকরী জীবন শুরু করেন। পরে আণবিক শক্তি কমিশনের চেয়ারম্যানেরও দায়িত্ব পালন করেন তিনি। ১৯৬৯ সালে ইতালির খ্যাতনামা আন্তর্জাতিক তাত্ত্বিক বিজ্ঞান গবেষণা কেন্দ্র তাঁকে ‘এ্যাসোসিয়েটশীপ’ প্রদান করে।
১৯৬৯ সালের নভেম্বর থেকে ৭০ সালের অক্টোবর পর্যন্ত তিনি যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটন শহরে ‘ড্যারেসবেরি নিউক্লিয়ার ল্যাবরেটরি’তে পোষ্ট ডক্টরাল গবেষণা করেন। ড. ওয়াজেদ মিয়া ১৯৭৫ সালের ১ অক্টোবর থেকে শুরু করে ১৯৮২ সাল পর্যন্ত ভারতের আণবিক শক্তি কমিশনের দিল্লীর ল্যাবরেটরিতে গবেষণায় নিয়োজিত ছিলেন ।
বিজ্ঞানী ড. ওয়াজেদ মিয়া রাজনীতিতেও ছিলেন সক্রিয়। ১৯৬১ সালের প্রথম দিকে ছাত্রলীগে যোগ দেন। এ সময় তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফজলুল হক মুসলিম হলের ছাত্র সংসদের ভিপি নির্বাচিত হন। ১৯৬২ সালের ২ ফেব্রুয়ারী বঙ্গবন্ধুর সাথে তাঁর প্রথম সাক্ষাত হয়। ওই বছরই আইয়ুব বিরোধী আন্দোলনে নেতৃত্ব দিতে গিয়ে গ্রেফতার হন ড. ওয়াজেদ মিয়া। আজন্ম সৎ, সম্পূর্ণ নির্লোভ, নিভৃতচারী ও নিখাদ দেশ্রপ্রমিক এই পরমাণু বিজ্ঞানী ১৯৬৭ সালের ১৭ নভেম্বর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জ্যেষ্ঠ কন্যা বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন।
১৯৭৫ সালের ১৫ আগষ্ট সপরিবারে বঙ্গবন্ধুর নৃশংসতম হত্যাকাণ্ডের সময় ড. ওয়াজেদ মিয়া জার্মানিতে ছিলেন। তাঁর সঙ্গে বঙ্গবন্ধুর দুই কন্যা শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা থাকায় তাঁরা প্রাণে বেঁচে যান। এই বিজ্ঞানীর দু’সন্তান। বড় ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয় পেশায় সফটওয়্যার বিজ্ঞানী এবং বর্তমানে প্রধানমন্ত্রীর অবৈতনিক উপদেষ্টা। ছোট মেয়ে সায়মা ওয়াজেদ পুতুল অটিজম নিয়ে দেশ-বিদেশে সুনামের সাথে কাজ করছেন।
#WazedMiah #NuclearScience #Bangladesh #ওয়াজেদমিয়া
---
১৯৪২ সালের ১৬ ফেব্রুয়ারি রংপুর জেলার পীরগঞ্জ উপজেলার ফতেপুর গ্রামে এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে তাঁর জন্ম। মরহুম আব্দুল কাদের মিয়া ও মরহুমা ময়জান নেছার সন্তান ওয়াজেদ মিয়া এলাকা ছাড়াও সারাদেশে ‘সুধা মিয়া’ নামেই সমধিক পরিচিত ছিলেন। পীরগঞ্জ সদর ইউনিয়নের চক করিম প্রাথমিক বিদ্যালয়ে তাঁর শিক্ষা জীবন শুরু। ১৯৫৬ সালে রংপুর জেলা স্কুল থেকে ম্যাট্রিক পাশ করে ভর্তি হন রাজশাহী সরকারী কলেজে। সেখান থেকে বিজ্ঞান বিভাগে কৃতিত্বের সাথে এইচএসসি পাশ করেন। ১৯৬১ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পদার্থ বিজ্ঞানে স্নাতক (সম্মান) পরীক্ষায় প্রথম শ্রেণীতে তৃতীয় স্থান এবং ১৯৬২ সালে স্নাতকোত্তর পরীক্ষায় প্রথম শ্রেণীতে প্রথম স্থান লাভ করেন। তিনি ১৯৬৩-৬৪ শিক্ষাবর্ষে লন্ডনের ইম্পেরিয়াল কলেজে ‘ডিপ্লোমা অব ইম্পেরিয়াল কলেজ কোর্স’ সম্পন্ন শেষে ১৯৬৭ সালের সেপ্টেম্বরে যুক্তরাজ্যের ডারহাম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে কৃতিত্বের সাথে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেন। ১৯৬৫ সালে ভারতীয় উপমহাদেশে প্রথম শ্রেণীর এই বিজ্ঞানী তৎকালীন পাকিস্তান আণবিক শক্তি কমিশনে যোগ দিয়ে চাকরী জীবন শুরু করেন। পরে আণবিক শক্তি কমিশনের চেয়ারম্যানেরও দায়িত্ব পালন করেন তিনি। ১৯৬৯ সালে ইতালির খ্যাতনামা আন্তর্জাতিক তাত্ত্বিক বিজ্ঞান গবেষণা কেন্দ্র তাঁকে ‘এ্যাসোসিয়েটশীপ’ প্রদান করে।
১৯৬৯ সালের নভেম্বর থেকে ৭০ সালের অক্টোবর পর্যন্ত তিনি যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটন শহরে ‘ড্যারেসবেরি নিউক্লিয়ার ল্যাবরেটরি’তে পোষ্ট ডক্টরাল গবেষণা করেন। ড. ওয়াজেদ মিয়া ১৯৭৫ সালের ১ অক্টোবর থেকে শুরু করে ১৯৮২ সাল পর্যন্ত ভারতের আণবিক শক্তি কমিশনের দিল্লীর ল্যাবরেটরিতে গবেষণায় নিয়োজিত ছিলেন ।
বিজ্ঞানী ড. ওয়াজেদ মিয়া রাজনীতিতেও ছিলেন সক্রিয়। ১৯৬১ সালের প্রথম দিকে ছাত্রলীগে যোগ দেন। এ সময় তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফজলুল হক মুসলিম হলের ছাত্র সংসদের ভিপি নির্বাচিত হন। ১৯৬২ সালের ২ ফেব্রুয়ারী বঙ্গবন্ধুর সাথে তাঁর প্রথম সাক্ষাত হয়। ওই বছরই আইয়ুব বিরোধী আন্দোলনে নেতৃত্ব দিতে গিয়ে গ্রেফতার হন ড. ওয়াজেদ মিয়া। আজন্ম সৎ, সম্পূর্ণ নির্লোভ, নিভৃতচারী ও নিখাদ দেশ্রপ্রমিক এই পরমাণু বিজ্ঞানী ১৯৬৭ সালের ১৭ নভেম্বর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জ্যেষ্ঠ কন্যা বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন।
১৯৭৫ সালের ১৫ আগষ্ট সপরিবারে বঙ্গবন্ধুর নৃশংসতম হত্যাকাণ্ডের সময় ড. ওয়াজেদ মিয়া জার্মানিতে ছিলেন। তাঁর সঙ্গে বঙ্গবন্ধুর দুই কন্যা শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা থাকায় তাঁরা প্রাণে বেঁচে যান। এই বিজ্ঞানীর দু’সন্তান। বড় ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয় পেশায় সফটওয়্যার বিজ্ঞানী এবং বর্তমানে প্রধানমন্ত্রীর অবৈতনিক উপদেষ্টা। ছোট মেয়ে সায়মা ওয়াজেদ পুতুল অটিজম নিয়ে দেশ-বিদেশে সুনামের সাথে কাজ করছেন।
#WazedMiah #NuclearScience #Bangladesh #ওয়াজেদমিয়া
নাটোর মহাসড়কে পলিথিনে মোড়ানো খন্ডিত হাত; আমার সোনার বাংলায় মানুষের জীবনের নিরাপত্তা দাও ইউনূস
--
নাটোর সদর উপজেলার দত্তপাড়া সেতু এলাকায় নাটোর-ঢাকা মহাসড়কে আজ বুধবার রাতে মানুষের একটি খণ্ডিত হাত পাওয়া গেছে। হাতটি সবুজ রঙের একটি পলিথিনে মোড়ানো ছিল। পুলিশের ধারণা, চলন্ত কোনো গাড়ি থেকে হাতটি ফেলে দেওয়া হতে পারে।
বাংলাদেশে নরপশুরা আজ ইউনূসের আশীর্বাদে উমুক্ত । নিরাপত্তার নামে মানুষ ভোগ করছে #শোষণ, #খুন, #ভীতি, #হয়রানি আর #লাঞ্চনা। সংবাদ সম্মেলনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার অনর্গল মিথ্যাচার শুনে মানুষ ভীত-ক্লান্ত। আমার দেশের মানুষ ইউনূসের হাতে জিম্মিদশা থেকে মুক্তি চায়।
#Bangladesh #BangladeshCrisis
--
নাটোর সদর উপজেলার দত্তপাড়া সেতু এলাকায় নাটোর-ঢাকা মহাসড়কে আজ বুধবার রাতে মানুষের একটি খণ্ডিত হাত পাওয়া গেছে। হাতটি সবুজ রঙের একটি পলিথিনে মোড়ানো ছিল। পুলিশের ধারণা, চলন্ত কোনো গাড়ি থেকে হাতটি ফেলে দেওয়া হতে পারে।
বাংলাদেশে নরপশুরা আজ ইউনূসের আশীর্বাদে উমুক্ত । নিরাপত্তার নামে মানুষ ভোগ করছে #শোষণ, #খুন, #ভীতি, #হয়রানি আর #লাঞ্চনা। সংবাদ সম্মেলনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার অনর্গল মিথ্যাচার শুনে মানুষ ভীত-ক্লান্ত। আমার দেশের মানুষ ইউনূসের হাতে জিম্মিদশা থেকে মুক্তি চায়।
#Bangladesh #BangladeshCrisis
"মুক্তির লক্ষ্যে না পৌছা পর্যন্ত আমাদের সংগ্রাম নবতর উদ্দীপনা নিয়ে অব্যাহত থাকবে।"
- জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান
- ১৫ মার্চ ১৯৭১, দৈনিক পূর্বদেশ
#Bangabandhu #Bangladesh
- জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান
- ১৫ মার্চ ১৯৭১, দৈনিক পূর্বদেশ
#Bangabandhu #Bangladesh
সিলেটে হাজার কোটি টাকার সাদাপাথর #লুট করে সেন্টমার্টিনের পরিবেশ রক্ষার মায়াকান্না ভন্ড রেজওয়ানাদের!
-------
৫ আগস্টের আগে পুরো ভোলাগঞ্জ-সাদাপাথর ছিলো পাথরে পরিপূর্ণ, ৫ আগস্টের পর হরিলুট হয়ে এখন পাথর শূন্য প্রায়।
প্রথম ছবিটা ৫ আগস্টের আগের, পরের ছবিগুলো আজকের। ধারণা করা যাচ্ছে, শুধু নূন্যতম ১ হাজার কোটি টাকার পাথর #লুটপাট হয়েছে বিগত ৮ মাসে।
আসুন সরকার পতনের ষড়যন্ত্রের পর পাথর #হরিলুটের কিছু ইতিহাস দেখে আসিঃ
★ পাথর #লুটের #মচ্ছব, হুমকিতে সিলেটের প্রধান পর্যটন কেন্দ্র, দ্যা বিজনেস স্ট্যান্ডার্ড, ২৩ নভেম্বর, ২০২৪
'৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর থেকে সিলেটের জনপ্রিয় দুই পর্যটন কেন্দ্র গোয়াইনঘাট উপজেলার জাফলং ও কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার সাদাপাথর থেকে চলছে নির্বিচারে পাথর #লুট।
সরকার পতনের পর প্রথম তিন দিনে জাফলং ও সাদাপাথর থেকে #লুট হয়েছে ২০০ কোটি টাকার পাথর। এখনও চলছে #লুটপাট। '
----
★সিলেটে পাথর উত্তোলনে নিষেধাজ্ঞা বাতিল, সময়ের আলো, ১৪ জানুয়ারি, ২০২৫
'পাথর #লুটপাট, #চাঁদাবাজি আর পাথর #লুটকালে মাটিচাপায় শ্রমিকের মৃত্যুর ঘটনার মাঝেই সিলেটসহ দেশের গেজেটভুক্ত পাথর কোয়ারির পাথর উত্তোলনে নিষেধাজ্ঞা বাতিলের ঘোষণা এলো। পরিবেশ, প্রতিবেশের তোয়াক্কা না করে পাথর কোয়ারি বন্ধের আদেশ বাতিল করার মধ্য দিয়ে আবারও সচল হতে যাচ্ছে পাথর কোয়ারিগুলো।'
---
★সিলেটে চার মাসে ৫শ’ কোটি টাকার বালু ও পাথর লুট, মানবজমিন, ১৩ ডিসেম্বর ২০২৪
'সিলেটে চারটি বড় কোয়ারি সহ অন্তত ১৫টি পাথর ও বালু কোয়ারিতে পাথর ও বালু #লুটপাটের মহোৎসব চলছে। প্রশাসন দেখেও দেখছে না। মাঝে- মধ্যে লোক দেখানো অভিযান চালিয়ে দায়িত্ব সেরে নিচ্ছেন। সেই সুযোগে পাথর ও বালুখেকোরা #লুটে নিচ্ছে শত শত কোটি টাকার পাথর। ৫ই আগস্ট প্রেক্ষাপট পরিবর্তনের প্রথম ১৫ দিনে সিলেটের গোয়াইনঘাটের জাফলং, বিছনাকান্দি ও ভোলাগঞ্জ কোয়ারি থেকে ৩শ’ কোটি টাকার পাথর লুটের তথ্য পেয়েছিল প্রশাসন। এ নিয়ে পরিবেশ অধিদপ্তর থেকে গোয়াইনঘাটে পরপর দু’টি মামলা হয়েছিল। #মামলায় আসামি হওয়ার পর থেকে জাফলংয়ের পাথরখেকোরা আরও বেপরোয়া হয়ে ওঠে। এখন দিনে ও রাতে জাফলংয়ে চলছে লুট। চার মাসে সিলেটে প্রায় ৫শ’ কোটি টাকার বালু ও পাথর #লুট করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন স্থানীয়রা।'
এদিকে সেন্টমার্টিন থেকে স্থানীয়দের তাড়াবার জন্যে গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দিয়ে মানুষদের অনাহারে রেখে সেন্টমার্টিনের পর্যটন শিল্প ধ্বংস করেছে এই রক্তচোষা দখলদার বিদেশী এজেন্টে ভরপুর অবৈধ ইউনূস সরকার। উপায় না পেয়ে রান্না করার জন্যে মানুষ কেয়া গাছ কেটে পোড়াচ্ছে। এছাড়া কুকুর বেড়াল এমনকি দ্বীপটর কাকও খাবারের অভাবে মারা যাচ্ছে। ক্ষুদার্ত কুকুর খাবারের অভাবে কাছিমের ডিমে আক্রমণ করছে। এতে সেন্টমার্টিনের জীব বৈচিত্র্য ধ্বংসের কাছে।
মনে রাখতে হবে ইউনূস বা রেজওয়ানারা মানুষের সরকার নয়। ওরা উঠে এসেছে দেশবিরোধী ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে। তাই ওরা দেশবিরোধী ষড়যন্ত্রই করবে, দেশটা নিজের মনে করবে না। সাদাপাথর বা সেন্টমার্টিন ধ্বংস করে স্থানীয় বাসিন্দাদের ক্ষতি ওরা উপলব্ধিও করতে পারবে না। তাছাড়া পাথর #লুট করে উপার্জিত টাকা #অবৈধ কালোবাজারি পথে দেশের বাইরে পাঠিয়ে দিয়েছে ইউনূস সরকার। এরফলে দেশের অর্থনৈতিক খাতও ক্ষতির সম্মুখীন হলো এবং এভাবে নির্বিচারে পাথর উত্তলোনে পর্যটনের সাথে সাথে পানির স্রোতের গতিও মারাত্মক ভাবে পরিবর্তন হবে, যা পরবর্তীতে বিপর্যয় ডেকে আনতে পারে৷
#Bangladesh #BangladeshCrisis
-------
৫ আগস্টের আগে পুরো ভোলাগঞ্জ-সাদাপাথর ছিলো পাথরে পরিপূর্ণ, ৫ আগস্টের পর হরিলুট হয়ে এখন পাথর শূন্য প্রায়।
প্রথম ছবিটা ৫ আগস্টের আগের, পরের ছবিগুলো আজকের। ধারণা করা যাচ্ছে, শুধু নূন্যতম ১ হাজার কোটি টাকার পাথর #লুটপাট হয়েছে বিগত ৮ মাসে।
আসুন সরকার পতনের ষড়যন্ত্রের পর পাথর #হরিলুটের কিছু ইতিহাস দেখে আসিঃ
★ পাথর #লুটের #মচ্ছব, হুমকিতে সিলেটের প্রধান পর্যটন কেন্দ্র, দ্যা বিজনেস স্ট্যান্ডার্ড, ২৩ নভেম্বর, ২০২৪
'৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর থেকে সিলেটের জনপ্রিয় দুই পর্যটন কেন্দ্র গোয়াইনঘাট উপজেলার জাফলং ও কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার সাদাপাথর থেকে চলছে নির্বিচারে পাথর #লুট।
সরকার পতনের পর প্রথম তিন দিনে জাফলং ও সাদাপাথর থেকে #লুট হয়েছে ২০০ কোটি টাকার পাথর। এখনও চলছে #লুটপাট। '
----
★সিলেটে পাথর উত্তোলনে নিষেধাজ্ঞা বাতিল, সময়ের আলো, ১৪ জানুয়ারি, ২০২৫
'পাথর #লুটপাট, #চাঁদাবাজি আর পাথর #লুটকালে মাটিচাপায় শ্রমিকের মৃত্যুর ঘটনার মাঝেই সিলেটসহ দেশের গেজেটভুক্ত পাথর কোয়ারির পাথর উত্তোলনে নিষেধাজ্ঞা বাতিলের ঘোষণা এলো। পরিবেশ, প্রতিবেশের তোয়াক্কা না করে পাথর কোয়ারি বন্ধের আদেশ বাতিল করার মধ্য দিয়ে আবারও সচল হতে যাচ্ছে পাথর কোয়ারিগুলো।'
---
★সিলেটে চার মাসে ৫শ’ কোটি টাকার বালু ও পাথর লুট, মানবজমিন, ১৩ ডিসেম্বর ২০২৪
'সিলেটে চারটি বড় কোয়ারি সহ অন্তত ১৫টি পাথর ও বালু কোয়ারিতে পাথর ও বালু #লুটপাটের মহোৎসব চলছে। প্রশাসন দেখেও দেখছে না। মাঝে- মধ্যে লোক দেখানো অভিযান চালিয়ে দায়িত্ব সেরে নিচ্ছেন। সেই সুযোগে পাথর ও বালুখেকোরা #লুটে নিচ্ছে শত শত কোটি টাকার পাথর। ৫ই আগস্ট প্রেক্ষাপট পরিবর্তনের প্রথম ১৫ দিনে সিলেটের গোয়াইনঘাটের জাফলং, বিছনাকান্দি ও ভোলাগঞ্জ কোয়ারি থেকে ৩শ’ কোটি টাকার পাথর লুটের তথ্য পেয়েছিল প্রশাসন। এ নিয়ে পরিবেশ অধিদপ্তর থেকে গোয়াইনঘাটে পরপর দু’টি মামলা হয়েছিল। #মামলায় আসামি হওয়ার পর থেকে জাফলংয়ের পাথরখেকোরা আরও বেপরোয়া হয়ে ওঠে। এখন দিনে ও রাতে জাফলংয়ে চলছে লুট। চার মাসে সিলেটে প্রায় ৫শ’ কোটি টাকার বালু ও পাথর #লুট করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন স্থানীয়রা।'
এদিকে সেন্টমার্টিন থেকে স্থানীয়দের তাড়াবার জন্যে গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দিয়ে মানুষদের অনাহারে রেখে সেন্টমার্টিনের পর্যটন শিল্প ধ্বংস করেছে এই রক্তচোষা দখলদার বিদেশী এজেন্টে ভরপুর অবৈধ ইউনূস সরকার। উপায় না পেয়ে রান্না করার জন্যে মানুষ কেয়া গাছ কেটে পোড়াচ্ছে। এছাড়া কুকুর বেড়াল এমনকি দ্বীপটর কাকও খাবারের অভাবে মারা যাচ্ছে। ক্ষুদার্ত কুকুর খাবারের অভাবে কাছিমের ডিমে আক্রমণ করছে। এতে সেন্টমার্টিনের জীব বৈচিত্র্য ধ্বংসের কাছে।
মনে রাখতে হবে ইউনূস বা রেজওয়ানারা মানুষের সরকার নয়। ওরা উঠে এসেছে দেশবিরোধী ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে। তাই ওরা দেশবিরোধী ষড়যন্ত্রই করবে, দেশটা নিজের মনে করবে না। সাদাপাথর বা সেন্টমার্টিন ধ্বংস করে স্থানীয় বাসিন্দাদের ক্ষতি ওরা উপলব্ধিও করতে পারবে না। তাছাড়া পাথর #লুট করে উপার্জিত টাকা #অবৈধ কালোবাজারি পথে দেশের বাইরে পাঠিয়ে দিয়েছে ইউনূস সরকার। এরফলে দেশের অর্থনৈতিক খাতও ক্ষতির সম্মুখীন হলো এবং এভাবে নির্বিচারে পাথর উত্তলোনে পর্যটনের সাথে সাথে পানির স্রোতের গতিও মারাত্মক ভাবে পরিবর্তন হবে, যা পরবর্তীতে বিপর্যয় ডেকে আনতে পারে৷
#Bangladesh #BangladeshCrisis
#রোহিঙ্গারা কক্সবাজারের বিভিন্ন এলাকা দখলচেষ্টা করছে আতঙ্কে স্থানীয়রা
কক্সবাজারের বিভিন্ন এলাকা #রোহিঙ্গাদের দখলচেষ্টার ঘটনায় স্থানীয় জনমনে চরম উদ্বেগ ও আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে। মিয়ানমার সীমান্তবর্তী এলাকায় বর্তমানে অধিকাংশ অংশই আরাকান আর্মির নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। বিজিবির কার্যক্রম সীমিত হওয়ায় নিরাপত্তা পরিস্থিতি আরও উদ্বেগজনক হয়ে উঠেছে।
বিশেষত উখিয়া, টেকনাফ ও পার্বত্য এলাকার সীমান্তবর্তী অঞ্চলে আরাকান বিদ্রোহীদের তৎপরতা বাড়ছে। এ সুযোগে কিছু রোহিঙ্গা দলে দলে সংগঠিত হয়ে বিভিন্ন জায়গায় প্রভাব বিস্তারের চেষ্টা করছে। স্থানীয়দের অভিযোগ, রোহিঙ্গাদের মধ্যে অস্ত্রধারী একটি চক্র সক্রিয় রয়েছে যারা দখল ও #চাঁদাবাজির সঙ্গে জড়িত।
এমন পরিস্থিতিতে সাধারণ মানুষ নিজ নিজ জায়গা-জমি নিয়ে দুশ্চিন্তায় ভুগছে। অনেকেই বলছেন, প্রশাসনের দৃষ্টি এড়িয়ে #রোহিঙ্গারা বনে-জঙ্গলে গোপন ঘাঁটি তৈরি করছে। এর ফলে এলাকায় আইনশৃঙ্খলার অবনতি এবং সংঘাতের আশঙ্কা বাড়ছে।
বিশ্লেষকরা বলছেন, সীমান্তে বিজিবি’র কার্যক্রম আরও জোরদার করা না হলে ভবিষ্যতে এটি একটি বড় জাতীয় নিরাপত্তা ঝুঁকিতে পরিণত হতে পারে। সরকারের প্রতি জোর দাবি উঠেছে, দ্রুত কঠোর পদক্ষেপ নিয়ে সীমান্ত নিরাপত্তা ও স্থানীয় জনগণের সুরক্ষা নিশ্চিত করার।
#Bangladesh #BnagladeshCrisis
কক্সবাজারের বিভিন্ন এলাকা #রোহিঙ্গাদের দখলচেষ্টার ঘটনায় স্থানীয় জনমনে চরম উদ্বেগ ও আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে। মিয়ানমার সীমান্তবর্তী এলাকায় বর্তমানে অধিকাংশ অংশই আরাকান আর্মির নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। বিজিবির কার্যক্রম সীমিত হওয়ায় নিরাপত্তা পরিস্থিতি আরও উদ্বেগজনক হয়ে উঠেছে।
বিশেষত উখিয়া, টেকনাফ ও পার্বত্য এলাকার সীমান্তবর্তী অঞ্চলে আরাকান বিদ্রোহীদের তৎপরতা বাড়ছে। এ সুযোগে কিছু রোহিঙ্গা দলে দলে সংগঠিত হয়ে বিভিন্ন জায়গায় প্রভাব বিস্তারের চেষ্টা করছে। স্থানীয়দের অভিযোগ, রোহিঙ্গাদের মধ্যে অস্ত্রধারী একটি চক্র সক্রিয় রয়েছে যারা দখল ও #চাঁদাবাজির সঙ্গে জড়িত।
এমন পরিস্থিতিতে সাধারণ মানুষ নিজ নিজ জায়গা-জমি নিয়ে দুশ্চিন্তায় ভুগছে। অনেকেই বলছেন, প্রশাসনের দৃষ্টি এড়িয়ে #রোহিঙ্গারা বনে-জঙ্গলে গোপন ঘাঁটি তৈরি করছে। এর ফলে এলাকায় আইনশৃঙ্খলার অবনতি এবং সংঘাতের আশঙ্কা বাড়ছে।
বিশ্লেষকরা বলছেন, সীমান্তে বিজিবি’র কার্যক্রম আরও জোরদার করা না হলে ভবিষ্যতে এটি একটি বড় জাতীয় নিরাপত্তা ঝুঁকিতে পরিণত হতে পারে। সরকারের প্রতি জোর দাবি উঠেছে, দ্রুত কঠোর পদক্ষেপ নিয়ে সীমান্ত নিরাপত্তা ও স্থানীয় জনগণের সুরক্ষা নিশ্চিত করার।
#Bangladesh #BnagladeshCrisis