#SaveBangladeshiHindus
Mob rule reigns under Yunus’s regime in Bangladesh
https://x.com/albd1971/status/1919788246336241942
Mob rule reigns under Yunus’s regime in Bangladesh
https://x.com/albd1971/status/1919788246336241942
বঙ্গবন্ধু ও মুক্তিযুদ্ধকে বিলুপ্ত করা—এটাই কি 'নতুন আইন'?
----
ডিজিটাল সিকিউরিটি অ্যাক্টের ৯টি ধারা বাতিল করেছে সরকার - মুক্তিযুদ্ধ, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, জাতীয় পতাকা, জাতীয় সংগীতকে ঘিরে বিভ্রান্তি বা কুৎসা রোধের বিধান।
ইউনুস সরকার কেন ইতিহাস মুছে ফেলতে চাইছে?
এটা কি #মৌলবাদের জয়? নাকি #পাকিস্তানের হয়ে প্রতিশোধ ?
আজকের আইন বৈধ করে দিল মুক্তিযুদ্ধের চেতনা, বঙ্গবন্ধু, জাতীয় পতাকা, জাতীয় সংগীত—সবই অবমাননা করা যাবে। এটা পাকিস্তানিদের পরাজয়ের প্রতিশোধ এভাবে নিচ্ছে বাংলাদেশে রেখে যাওয়া তাদের বীজদের দিয়ে। আর যারা এই অমানবিক আইন পাশ করেছে—ইনুছ ও আসিফ নজরুল—তাদের বিরুদ্ধে কী ব্যবস্থা নেওয়া হবে, সেটা সময়ই বলে দিবে?
এটা সেই বাংলাদেশ না, যেখানে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও বঙ্গবন্ধুর সম্মান সবার উপরে ছিল?
#Bangladesh
----
ডিজিটাল সিকিউরিটি অ্যাক্টের ৯টি ধারা বাতিল করেছে সরকার - মুক্তিযুদ্ধ, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, জাতীয় পতাকা, জাতীয় সংগীতকে ঘিরে বিভ্রান্তি বা কুৎসা রোধের বিধান।
ইউনুস সরকার কেন ইতিহাস মুছে ফেলতে চাইছে?
এটা কি #মৌলবাদের জয়? নাকি #পাকিস্তানের হয়ে প্রতিশোধ ?
আজকের আইন বৈধ করে দিল মুক্তিযুদ্ধের চেতনা, বঙ্গবন্ধু, জাতীয় পতাকা, জাতীয় সংগীত—সবই অবমাননা করা যাবে। এটা পাকিস্তানিদের পরাজয়ের প্রতিশোধ এভাবে নিচ্ছে বাংলাদেশে রেখে যাওয়া তাদের বীজদের দিয়ে। আর যারা এই অমানবিক আইন পাশ করেছে—ইনুছ ও আসিফ নজরুল—তাদের বিরুদ্ধে কী ব্যবস্থা নেওয়া হবে, সেটা সময়ই বলে দিবে?
এটা সেই বাংলাদেশ না, যেখানে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও বঙ্গবন্ধুর সম্মান সবার উপরে ছিল?
#Bangladesh
বিচার চাইতে গেলেও #হামলার শিকার হতে হয়,কোথায় যাবো আমরা
---
এ কোন দেশে বাস করছি আমরা, যেখানে অন্যায়-অবিচারের বিচার চাইতে গেলেও #নির্যাতনের শিকার হতে হয়? বিচারপ্রার্থী মানুষ এখন আদালতের চত্বরে, থানা প্রাঙ্গণে, এমনকি মানববন্ধনের মঞ্চেও নিরাপদ নয়। যেন বিচার চাওয়াটাই অপরাধ!
সম্প্রতি কক্সবাজার, ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে দেখা গেছে যেখানে সাধারণ মানুষ অন্যায়ের বিরুদ্ধে সোচ্চার হয়েছে, সেখানেই #হামলা, হুমকি, #দমন-#পীড়ন নেমে এসেছে। যারা মুখ খুলেছে দুর্নীতির বিরুদ্ধে, বলেছে #জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে, প্রশ্ন তুলেছে বিদেশি হস্তক্ষেপ নিয়ে তাদের মুখ বন্ধ করতে একের পর এক ষড়যন্ত্র চলছে।
একজন ভুক্তভোগী নারী বলেন, “আমার ভাইকে গুম করা হয়েছে। আমি বিচার চাইতে গেলে উল্টো আমার উপরই #মামলা হয়েছে। এখন আমি-ই আসামি!
যেখানে আইন আছে, আদালত আছে, প্রশাসন আছে সেখানে বিচারপ্রার্থীরা যদি #হামলার শিকার হয়, তবে সেটা কিসের ইঙ্গিত দেয়? এটা কি রাষ্ট্রীয় ব্যর্থতা, নাকি সচেতনভাবে গড়ে তোলা দমনমূলক শাসনব্যবস্থা?
#Bangladesh #BangladeshCrisis
---
এ কোন দেশে বাস করছি আমরা, যেখানে অন্যায়-অবিচারের বিচার চাইতে গেলেও #নির্যাতনের শিকার হতে হয়? বিচারপ্রার্থী মানুষ এখন আদালতের চত্বরে, থানা প্রাঙ্গণে, এমনকি মানববন্ধনের মঞ্চেও নিরাপদ নয়। যেন বিচার চাওয়াটাই অপরাধ!
সম্প্রতি কক্সবাজার, ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে দেখা গেছে যেখানে সাধারণ মানুষ অন্যায়ের বিরুদ্ধে সোচ্চার হয়েছে, সেখানেই #হামলা, হুমকি, #দমন-#পীড়ন নেমে এসেছে। যারা মুখ খুলেছে দুর্নীতির বিরুদ্ধে, বলেছে #জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে, প্রশ্ন তুলেছে বিদেশি হস্তক্ষেপ নিয়ে তাদের মুখ বন্ধ করতে একের পর এক ষড়যন্ত্র চলছে।
একজন ভুক্তভোগী নারী বলেন, “আমার ভাইকে গুম করা হয়েছে। আমি বিচার চাইতে গেলে উল্টো আমার উপরই #মামলা হয়েছে। এখন আমি-ই আসামি!
যেখানে আইন আছে, আদালত আছে, প্রশাসন আছে সেখানে বিচারপ্রার্থীরা যদি #হামলার শিকার হয়, তবে সেটা কিসের ইঙ্গিত দেয়? এটা কি রাষ্ট্রীয় ব্যর্থতা, নাকি সচেতনভাবে গড়ে তোলা দমনমূলক শাসনব্যবস্থা?
#Bangladesh #BangladeshCrisis
কবি নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ের আওয়ামী পন্থী শিক্ষক, কর্মকর্তাসহ সাবেক ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীদের মিলিয়ে ২১০ জনের বিরুদ্ধে জুলাই-আগস্ট ষড়যন্ত্রের ৯ মাস পর প্রহসনের #মামলা করেছে সাবেক #ছাত্রদল নেতা
------
গত রোববার (৪ মে) সকালে বিশ্ববিদ্যালয় #ছাত্রদলের সাবেক প্রতিষ্ঠাতা যুগ্ম আহবায়ক ও বাংলা বিভাগের প্রথম ব্যাচের সাবেক শিক্ষার্থী মো. আশিকুর রহমান বাদী হয়ে ময়মনসিংহ দ্রুত বিচার আদালতে এই #মামলাটি দায়ের করে।
ককটেইল #বিস্ফোরণ #বিএনপির রাজনৈতিক ঐতিহ্য। এর উপর মোটরসাইকেল, বিশ্ববিদ্যালয়ের বাস পুড়িয়ে সরকার পন্থী শিক্ষক ও ছাত্রলীগ কেন বিক্ষোভ মিছিল করবে- এই যুক্তি একমাত্র #ছাত্রদলের বুড়ো হওয়া সাবেক নেতার বুদ্ধি-বিবেকহীন খালি মাথাতেই থাকার কথা। আন্তর্জাতিক মহল থেকে আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে মিথ্যা #মামলা-#হামলা থেকে বিরত থাকতে বলা হলেও #অবৈধ #দখলদার ইউনূস সরকার ভূয়া মামলা গুলো গ্রহণ করে মামলাবাজদের উৎসাহিত করছে। দেশের স্বাধীনতা এনে দেওয়া দলটিকে মাইনাস করে #পাকিস্তানের সাথে অর্থনৈতিক ও সামরিক সখ্যতা বাড়িয়ে পুরোনো ধারায় এক পাকিস্তান হতে চায় দেশবিরোধী হায়নারা।
#Bangladesh #BangladeshCrisis
------
গত রোববার (৪ মে) সকালে বিশ্ববিদ্যালয় #ছাত্রদলের সাবেক প্রতিষ্ঠাতা যুগ্ম আহবায়ক ও বাংলা বিভাগের প্রথম ব্যাচের সাবেক শিক্ষার্থী মো. আশিকুর রহমান বাদী হয়ে ময়মনসিংহ দ্রুত বিচার আদালতে এই #মামলাটি দায়ের করে।
ককটেইল #বিস্ফোরণ #বিএনপির রাজনৈতিক ঐতিহ্য। এর উপর মোটরসাইকেল, বিশ্ববিদ্যালয়ের বাস পুড়িয়ে সরকার পন্থী শিক্ষক ও ছাত্রলীগ কেন বিক্ষোভ মিছিল করবে- এই যুক্তি একমাত্র #ছাত্রদলের বুড়ো হওয়া সাবেক নেতার বুদ্ধি-বিবেকহীন খালি মাথাতেই থাকার কথা। আন্তর্জাতিক মহল থেকে আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে মিথ্যা #মামলা-#হামলা থেকে বিরত থাকতে বলা হলেও #অবৈধ #দখলদার ইউনূস সরকার ভূয়া মামলা গুলো গ্রহণ করে মামলাবাজদের উৎসাহিত করছে। দেশের স্বাধীনতা এনে দেওয়া দলটিকে মাইনাস করে #পাকিস্তানের সাথে অর্থনৈতিক ও সামরিক সখ্যতা বাড়িয়ে পুরোনো ধারায় এক পাকিস্তান হতে চায় দেশবিরোধী হায়নারা।
#Bangladesh #BangladeshCrisis
ডেকে নিয়ে #নির্মম #খুন: ধনবাড়ীতে আওয়ামী লীগ নেতা মিজানুর রহমানকে #হত্যা করলো #বিএনপি-#জামাতের #সন্ত্রাসীরা!
----
টাঙ্গাইলের ধনবাড়ীতে ডেকে নিয়ে মিজানুর রহমান (৪৫) নামে এক আওয়ামী লীগ নেতাকে #নৃশংসভাবে #হত্যা করেছে #বিএনপি-#জামাতের #সন্ত্রাসী বাহিনী।শুক্রবার রাতে উপজেলার ধোপাখালী ইউনিয়নের ভাইঘাট বাজার এলাকায় সংঘটিত এই #হত্যাকাণ্ডে রাজনৈতিক উদ্দেশ্য ও পূর্বপরিকল্পিত #সন্ত্রাসী #হামলার আভাস মিলেছে।
মিজানুর রহমান ছিলেন ধোপাখালী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের ৮ নম্বর ওয়ার্ডের সাধারণ সম্পাদক। পেশায় একজন ব্যবসায়ী হলেও, দলীয় কর্মকাণ্ডে তিনি ছিলেন সক্রিয় ও জনপ্রিয়। এলাকাবাসীর ধারণা, রাজনৈতিক প্রভাব ও প্রগতিশীল নেতৃত্বকে স্তব্ধ করতেই তাকে টার্গেট করা হয়।
মাগরিবের নামাজের পর মসজিদের সামনে থেকে একদল #দুর্বৃত্ত তাকে ডেকে নেয় গলির ভিতরে। সেখানেই চলে পৈশাচিক #নির্যাতন ও #কুপিয়ে #হত্যার পরিকল্পিত প্রয়াস। আহত অবস্থায় স্থানীয়রা উদ্ধার করে হাসপাতালে নেওয়ার চেষ্টা করলেও টাঙ্গাইল নেওয়ার পথে মিজানুর শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন।
আওয়ামী লীগ কে ধ্বংস করতে তৃণমূলের আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের একে একে টার্গেট করে হত্যা করছে #বিএনপি-#জামাতের #সন্ত্রাসী মেশিনারি।
#Bangladesh #BangladeshCrisis
----
টাঙ্গাইলের ধনবাড়ীতে ডেকে নিয়ে মিজানুর রহমান (৪৫) নামে এক আওয়ামী লীগ নেতাকে #নৃশংসভাবে #হত্যা করেছে #বিএনপি-#জামাতের #সন্ত্রাসী বাহিনী।শুক্রবার রাতে উপজেলার ধোপাখালী ইউনিয়নের ভাইঘাট বাজার এলাকায় সংঘটিত এই #হত্যাকাণ্ডে রাজনৈতিক উদ্দেশ্য ও পূর্বপরিকল্পিত #সন্ত্রাসী #হামলার আভাস মিলেছে।
মিজানুর রহমান ছিলেন ধোপাখালী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের ৮ নম্বর ওয়ার্ডের সাধারণ সম্পাদক। পেশায় একজন ব্যবসায়ী হলেও, দলীয় কর্মকাণ্ডে তিনি ছিলেন সক্রিয় ও জনপ্রিয়। এলাকাবাসীর ধারণা, রাজনৈতিক প্রভাব ও প্রগতিশীল নেতৃত্বকে স্তব্ধ করতেই তাকে টার্গেট করা হয়।
মাগরিবের নামাজের পর মসজিদের সামনে থেকে একদল #দুর্বৃত্ত তাকে ডেকে নেয় গলির ভিতরে। সেখানেই চলে পৈশাচিক #নির্যাতন ও #কুপিয়ে #হত্যার পরিকল্পিত প্রয়াস। আহত অবস্থায় স্থানীয়রা উদ্ধার করে হাসপাতালে নেওয়ার চেষ্টা করলেও টাঙ্গাইল নেওয়ার পথে মিজানুর শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন।
আওয়ামী লীগ কে ধ্বংস করতে তৃণমূলের আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের একে একে টার্গেট করে হত্যা করছে #বিএনপি-#জামাতের #সন্ত্রাসী মেশিনারি।
#Bangladesh #BangladeshCrisis
"এই রাষ্ট্রের মানুষ হবে বাঙালি। তাদের মূলমন্ত্র সবার উপরে মানুষ সত্য, তাহার উপরে নাই।"
- জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান
- ২৪ জানুয়ারি ১৯৭২, টাঙ্গাইলের জনসভায় প্রদত্ত ভাষণ
#Bangabandhu #Bangladesh
- জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান
- ২৪ জানুয়ারি ১৯৭২, টাঙ্গাইলের জনসভায় প্রদত্ত ভাষণ
#Bangabandhu #Bangladesh
মায়ের চোখের সামনে ছেলেকে #ছুরিকাঘাতে #হত্যা—পেকুয়ায় #ছাত্রদলের #নৃশংস #সন্ত্রাস!
পেকুয়ায় ছাত্রদলের ছুরিকাঘাতে ছাত্রলীগ কর্মী #নিহত, মাকে পর্যন্ত রেহাই দেয়নি #ছাত্রদলের #সন্ত্রাসীরা! কক্সবাজারের পেকুয়া উপজেলার রাজাখালী ইউনিয়নের মাঝিরপাড়া গ্রামে ছাত্রদলের ভয়াবহ #সন্ত্রাসী প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে #হত্যা করে এহসান কবির নামে ছাত্রলীগ কর্মীকে। #হত্যার সময় তার মা ছেলেকে বাঁচাতে এগিয়ে গেলে #সন্ত্রাসীরা তাকেও #নির্মমভাবে #কুপিয়ে গুরুতর আহত করে।
#ছাত্রদলের #সন্ত্রাসী #বাহিনী এলাকায় আতঙ্ক সৃষ্টি করে ছাত্রলীগ ও আওয়ামীপন্থী তরুণদের রাজনীতি থেকে সরিয়ে দিতে চায়, এই হামলা তারই জঘন্য প্রমাণ।
#Bangladesh #BangladeshCrisis
পেকুয়ায় ছাত্রদলের ছুরিকাঘাতে ছাত্রলীগ কর্মী #নিহত, মাকে পর্যন্ত রেহাই দেয়নি #ছাত্রদলের #সন্ত্রাসীরা! কক্সবাজারের পেকুয়া উপজেলার রাজাখালী ইউনিয়নের মাঝিরপাড়া গ্রামে ছাত্রদলের ভয়াবহ #সন্ত্রাসী প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে #হত্যা করে এহসান কবির নামে ছাত্রলীগ কর্মীকে। #হত্যার সময় তার মা ছেলেকে বাঁচাতে এগিয়ে গেলে #সন্ত্রাসীরা তাকেও #নির্মমভাবে #কুপিয়ে গুরুতর আহত করে।
#ছাত্রদলের #সন্ত্রাসী #বাহিনী এলাকায় আতঙ্ক সৃষ্টি করে ছাত্রলীগ ও আওয়ামীপন্থী তরুণদের রাজনীতি থেকে সরিয়ে দিতে চায়, এই হামলা তারই জঘন্য প্রমাণ।
#Bangladesh #BangladeshCrisis
ইউনুসের করায়ত্ত বাংলাদেশ,গণতন্ত্রের কণ্ঠরোধ ও সার্বভৌমত্বের পতন
---
বাংলাদেশ আজ এক গভীর রাজনৈতিক সংকটের মুখোমুখি। জনগণের ভোটে নির্বাচিত নয়, এমন একটি অনির্বাচিত ও অবৈধ সরকার ক্ষমতা দখল করে আছে। এই সরকারকে নেতৃত্ব দিচ্ছেন ড. মুহাম্মদ ইউনুস, যিনি দীর্ঘদিন ধরে বিদেশি শক্তির প্রত্যক্ষ সহায়তায় দেশের অভ্যন্তরীণ রাজনীতি ও অর্থনীতিকে প্রভাবিত করার চেষ্টা করে যাচ্ছেন। আজ সেই চেষ্টারই চূড়ান্ত রূপ দেখা যাচ্ছে জনগণের ইচ্ছা উপেক্ষা করে, তাদের অজান্তে, জাতীয় স্বার্থ বিসর্জন দিয়ে এই সরকার আমেরিকার কাছে সামরিক ঘাঁটি স্থাপনের অনুমতি দিয়েছে।
এই ঘাঁটি শুধু একটি ভবন বা স্থাপনা নয় এটি একটি ভূ-রাজনৈতিক আগ্রাসনের প্রতীক। বাংলাদেশের ভৌগোলিক অবস্থানকে ব্যবহার করে যুক্তরাষ্ট্র যদি দক্ষিণ এশিয়ায় সামরিক প্রভাব বিস্তারে নামে, তার কুফল প্রথমে ভোগ করবে বাংলাদেশের জনগণই। এটি দেশের সার্বভৌমত্ব, নিরাপত্তা ও পররাষ্ট্রনীতিতে চরম হস্তক্ষেপ।
এদিকে দেশের ভেতরে পরিস্থিতি আরও ভয়াবহ। প্রতিদিন কোথাও না কোথাও খুন হচ্ছে, কিন্তু বিচার নেই। মামলা হয় না, কিংবা হলে দোষীদের বিচার হয় না। সরকারকে রক্ষা করার জন্য একটি মব বাহিনী মাঠে নেমে এসেছে তারা প্রশাসনের ছত্রছায়ায় বিরোধী মতকে দমন করছে। কেউ সরকারের সমালোচনা করলেই গ্রেফতার, হামলা, হয়রানি ও মামলা এ যেন নতুন স্বৈরতন্ত্রের চিত্র।
জনগণ এখন অস্বস্তিতে দিন কাটাচ্ছে। কথা বলার স্বাধীনতা নেই, সংবাদমাধ্যম বাধাপ্রাপ্ত, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নজরদারি চলছে। এভাবে একটি রাষ্ট্র চলতে পারে না, চলা উচিতও নয়।
অনির্বাচিত সরকার, রাষ্ট্রীয় দমন-পীড়ন এক অশনি সংকেত
বাংলাদেশের জনগণ ১৯৭১ সালে যুদ্ধ করেছে মুক্তির জন্য, বন্দিত্বের জন্য নয়। তারা স্বপ্ন দেখেছিল একটি গণতান্ত্রিক, ন্যায়ভিত্তিক ও স্বাধীন দেশের, যেখানে মতপ্রকাশের অধিকার থাকবে, শাসক হবে জবাবদিহিমূলক, আর দেশের স্বার্থে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
আজ সেই স্বপ্ন ভেঙে চুরমার। কিন্তু ইতিহাস সাক্ষ্য দেয় এই জাতি কখনও অন্যায় মেনে নেয়নি। অতএব, এখন সময় এসেছে আবার জেগে ওঠার, সত্যকে বলা, অন্যায়কে রুখে দেওয়ার। দেশের মানুষকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে এই অগণতান্ত্রিক, দখলদার ও পরাধীনতামুখী শাসনের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াতে হবে।
#বাংলাদেশ #BangladeshCrisis #RakhineCorridor #DrYunus #YunusRegime #BangladeshUnderFascism
---
বাংলাদেশ আজ এক গভীর রাজনৈতিক সংকটের মুখোমুখি। জনগণের ভোটে নির্বাচিত নয়, এমন একটি অনির্বাচিত ও অবৈধ সরকার ক্ষমতা দখল করে আছে। এই সরকারকে নেতৃত্ব দিচ্ছেন ড. মুহাম্মদ ইউনুস, যিনি দীর্ঘদিন ধরে বিদেশি শক্তির প্রত্যক্ষ সহায়তায় দেশের অভ্যন্তরীণ রাজনীতি ও অর্থনীতিকে প্রভাবিত করার চেষ্টা করে যাচ্ছেন। আজ সেই চেষ্টারই চূড়ান্ত রূপ দেখা যাচ্ছে জনগণের ইচ্ছা উপেক্ষা করে, তাদের অজান্তে, জাতীয় স্বার্থ বিসর্জন দিয়ে এই সরকার আমেরিকার কাছে সামরিক ঘাঁটি স্থাপনের অনুমতি দিয়েছে।
এই ঘাঁটি শুধু একটি ভবন বা স্থাপনা নয় এটি একটি ভূ-রাজনৈতিক আগ্রাসনের প্রতীক। বাংলাদেশের ভৌগোলিক অবস্থানকে ব্যবহার করে যুক্তরাষ্ট্র যদি দক্ষিণ এশিয়ায় সামরিক প্রভাব বিস্তারে নামে, তার কুফল প্রথমে ভোগ করবে বাংলাদেশের জনগণই। এটি দেশের সার্বভৌমত্ব, নিরাপত্তা ও পররাষ্ট্রনীতিতে চরম হস্তক্ষেপ।
এদিকে দেশের ভেতরে পরিস্থিতি আরও ভয়াবহ। প্রতিদিন কোথাও না কোথাও খুন হচ্ছে, কিন্তু বিচার নেই। মামলা হয় না, কিংবা হলে দোষীদের বিচার হয় না। সরকারকে রক্ষা করার জন্য একটি মব বাহিনী মাঠে নেমে এসেছে তারা প্রশাসনের ছত্রছায়ায় বিরোধী মতকে দমন করছে। কেউ সরকারের সমালোচনা করলেই গ্রেফতার, হামলা, হয়রানি ও মামলা এ যেন নতুন স্বৈরতন্ত্রের চিত্র।
জনগণ এখন অস্বস্তিতে দিন কাটাচ্ছে। কথা বলার স্বাধীনতা নেই, সংবাদমাধ্যম বাধাপ্রাপ্ত, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নজরদারি চলছে। এভাবে একটি রাষ্ট্র চলতে পারে না, চলা উচিতও নয়।
অনির্বাচিত সরকার, রাষ্ট্রীয় দমন-পীড়ন এক অশনি সংকেত
বাংলাদেশের জনগণ ১৯৭১ সালে যুদ্ধ করেছে মুক্তির জন্য, বন্দিত্বের জন্য নয়। তারা স্বপ্ন দেখেছিল একটি গণতান্ত্রিক, ন্যায়ভিত্তিক ও স্বাধীন দেশের, যেখানে মতপ্রকাশের অধিকার থাকবে, শাসক হবে জবাবদিহিমূলক, আর দেশের স্বার্থে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
আজ সেই স্বপ্ন ভেঙে চুরমার। কিন্তু ইতিহাস সাক্ষ্য দেয় এই জাতি কখনও অন্যায় মেনে নেয়নি। অতএব, এখন সময় এসেছে আবার জেগে ওঠার, সত্যকে বলা, অন্যায়কে রুখে দেওয়ার। দেশের মানুষকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে এই অগণতান্ত্রিক, দখলদার ও পরাধীনতামুখী শাসনের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াতে হবে।
#বাংলাদেশ #BangladeshCrisis #RakhineCorridor #DrYunus #YunusRegime #BangladeshUnderFascism
চোরের দখলে সিটি কর্পোরেশন আর মশার দখলে সারা শহর!
---
ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের প্রশাসক এবার নাগরিকদের “সন্ধ্যায় দরজা-জানালা বন্ধ রাখতে” বলেছেন। কারণ? মশা। কারণ কীভাবে আসছে, কেন বাড়ছে, সেটা দেখার বা সমাধান করার মতো দক্ষতা কিংবা ইচ্ছা কারও নেই। জনগণের করের টাকায় মাসে লাখ টাকা বেতন নেওয়া এই অদক্ষ প্রশাসনের কাছে এখন সমাধান একটাই—ঘরে বসে থাকুন, মশা ঢুকতে দেবেন না!
এ যেন চোরের উপদ্রব সামাল দিতে না পেরে গৃহস্থকে বাইরে বের না হওয়ার পরামর্শ দেওয়া!
চুরি করতে করতে এখন বড় বড় ভাষণ দিচ্ছে যারা
মশা নিধনের নামে কোটি কোটি টাকার বরাদ্দ কোথায় যায়? কীটনাশকের নামে বাজার থেকে কেনা হয় পানি মেশানো ভেজাল স্প্রে, যেটা মশা তো দূরের কথা, মাছিও ভয় পায় না। কোথাও কোনো জবাবদিহি নেই। জনগণ প্রশ্ন করলে বলা হয়—“আপনার বাসায় পানি জমে আছে।”
প্রশাসন কী করে? ওরা কোটি টাকার ‘সেন্সিটাইজেশন ক্যাম্পেইন’ করে, ব্যানার বানায়, ফেসবুকে পোস্ট দেয়। আর তারপর সভা ডেকে বলে—“দরজা-জানালা বন্ধ রাখুন।”
নগরবাসীর প্রশ্ন—চোর ধরতে পারো না, মশা মারতে পারো না, টাকা কোথায় গেল বলতে পারো না, এখন আমাদের ঘরে ঢুকিয়ে চুপ করিয়ে রাখতে চাও?
কারা এইসব ‘প্রশাসক’? কে দিল ক্ষমতা?
এই প্রশাসক নির্বাচিত কেউ নন। কোনো ভোটে জিতেননি, কোনো জনম্যান্ডেট নেই। সুদী মহাজন ইউনুসের দখলদার অ-সরকারের দয়া-দাক্ষিণ্যে বসে আছেন জনগণের ঘাড়ে চেপে। অ্যাকাউন্টিবিলিটি নেই, দায়িত্ব নেই, কিন্তু সিদ্ধান্ত নেয়ার নাম করে নাগরিকদের নিয়ে খেলছেন। যেন শহরটা তাদের পৈত্রিক সম্পত্তি।
এরা যদি জনগণের ভোটে আসতেন, তাহলে আজ রাস্তায় মানুষ প্রশ্ন করত—"আপনি কী করছেন?"
কিন্তু এখন কেউ কিছু জিজ্ঞেস করলে উত্তর আসে, “মশার ঔষধ তো দিচ্ছি, কিন্তু মানুষ দরজা বন্ধ রাখছে না।”
ফান্ড খাওয়া আর ব্যর্থতার মিলিত উপাখ্যান
প্রতিবার বর্ষায় একই দৃশ্য—ডেঙ্গু বাড়ছে, মশা মারার নামে কোটি টাকা বরাদ্দ হচ্ছে, অথচ হাসপাতালগুলো রোগীতে উপচে পড়ছে। একেকটি ওয়ার্ডে মশার প্রজনন ক্ষেত্র চিহ্নিত করে যেভাবে চোখ বুজে রাখা হয়, তা যেন ইচ্ছাকৃত।
কারণ, যত বেশি মশা, তত বেশি ফান্ড। আর ফান্ড মানেই সুযোগ।
কেউ জবাব দেয় না, কেউ দায় নেয় না। শুধু নাগরিকদের বোকা বানিয়ে পরামর্শ দেয়—“জানালা বন্ধ রাখুন।”
নগরবাসীর প্রতিক্রিয়া: আর মুখ বুজে সহ্য করবে না
সামাজিক মাধ্যমে মানুষ ক্ষুব্ধ। কেউ বলছে, “মশা মারতে না পেরে এখন ঘরে তালা লাগাতে বলছে। পরেরবার বলে বসবে, নিশ্বাস বন্ধ রাখুন, ধুলাবালি ঢুকে যাবে।”
অন্য একজন লিখেছেন, “চোরেরা শহর চালাচ্ছে। আর আমরা আতঙ্কে বাঁচছি।”
এই পরিস্থিতি আর চলতে পারে না। জনগণ কর দিচ্ছে পরিষেবা পাওয়ার জন্য, পরামর্শ শোনার জন্য না। কর্পোরেশন যদি কাজ না করতে পারে, তাহলে বরং অফিস বন্ধ করে দিক। দরজা-জানালা বন্ধ করে নিজেরাই বসে থাকুক, মশা কামড়াবে না।
#Bangladesh #BangladeshCrisis
---
ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের প্রশাসক এবার নাগরিকদের “সন্ধ্যায় দরজা-জানালা বন্ধ রাখতে” বলেছেন। কারণ? মশা। কারণ কীভাবে আসছে, কেন বাড়ছে, সেটা দেখার বা সমাধান করার মতো দক্ষতা কিংবা ইচ্ছা কারও নেই। জনগণের করের টাকায় মাসে লাখ টাকা বেতন নেওয়া এই অদক্ষ প্রশাসনের কাছে এখন সমাধান একটাই—ঘরে বসে থাকুন, মশা ঢুকতে দেবেন না!
এ যেন চোরের উপদ্রব সামাল দিতে না পেরে গৃহস্থকে বাইরে বের না হওয়ার পরামর্শ দেওয়া!
চুরি করতে করতে এখন বড় বড় ভাষণ দিচ্ছে যারা
মশা নিধনের নামে কোটি কোটি টাকার বরাদ্দ কোথায় যায়? কীটনাশকের নামে বাজার থেকে কেনা হয় পানি মেশানো ভেজাল স্প্রে, যেটা মশা তো দূরের কথা, মাছিও ভয় পায় না। কোথাও কোনো জবাবদিহি নেই। জনগণ প্রশ্ন করলে বলা হয়—“আপনার বাসায় পানি জমে আছে।”
প্রশাসন কী করে? ওরা কোটি টাকার ‘সেন্সিটাইজেশন ক্যাম্পেইন’ করে, ব্যানার বানায়, ফেসবুকে পোস্ট দেয়। আর তারপর সভা ডেকে বলে—“দরজা-জানালা বন্ধ রাখুন।”
নগরবাসীর প্রশ্ন—চোর ধরতে পারো না, মশা মারতে পারো না, টাকা কোথায় গেল বলতে পারো না, এখন আমাদের ঘরে ঢুকিয়ে চুপ করিয়ে রাখতে চাও?
কারা এইসব ‘প্রশাসক’? কে দিল ক্ষমতা?
এই প্রশাসক নির্বাচিত কেউ নন। কোনো ভোটে জিতেননি, কোনো জনম্যান্ডেট নেই। সুদী মহাজন ইউনুসের দখলদার অ-সরকারের দয়া-দাক্ষিণ্যে বসে আছেন জনগণের ঘাড়ে চেপে। অ্যাকাউন্টিবিলিটি নেই, দায়িত্ব নেই, কিন্তু সিদ্ধান্ত নেয়ার নাম করে নাগরিকদের নিয়ে খেলছেন। যেন শহরটা তাদের পৈত্রিক সম্পত্তি।
এরা যদি জনগণের ভোটে আসতেন, তাহলে আজ রাস্তায় মানুষ প্রশ্ন করত—"আপনি কী করছেন?"
কিন্তু এখন কেউ কিছু জিজ্ঞেস করলে উত্তর আসে, “মশার ঔষধ তো দিচ্ছি, কিন্তু মানুষ দরজা বন্ধ রাখছে না।”
ফান্ড খাওয়া আর ব্যর্থতার মিলিত উপাখ্যান
প্রতিবার বর্ষায় একই দৃশ্য—ডেঙ্গু বাড়ছে, মশা মারার নামে কোটি টাকা বরাদ্দ হচ্ছে, অথচ হাসপাতালগুলো রোগীতে উপচে পড়ছে। একেকটি ওয়ার্ডে মশার প্রজনন ক্ষেত্র চিহ্নিত করে যেভাবে চোখ বুজে রাখা হয়, তা যেন ইচ্ছাকৃত।
কারণ, যত বেশি মশা, তত বেশি ফান্ড। আর ফান্ড মানেই সুযোগ।
কেউ জবাব দেয় না, কেউ দায় নেয় না। শুধু নাগরিকদের বোকা বানিয়ে পরামর্শ দেয়—“জানালা বন্ধ রাখুন।”
নগরবাসীর প্রতিক্রিয়া: আর মুখ বুজে সহ্য করবে না
সামাজিক মাধ্যমে মানুষ ক্ষুব্ধ। কেউ বলছে, “মশা মারতে না পেরে এখন ঘরে তালা লাগাতে বলছে। পরেরবার বলে বসবে, নিশ্বাস বন্ধ রাখুন, ধুলাবালি ঢুকে যাবে।”
অন্য একজন লিখেছেন, “চোরেরা শহর চালাচ্ছে। আর আমরা আতঙ্কে বাঁচছি।”
এই পরিস্থিতি আর চলতে পারে না। জনগণ কর দিচ্ছে পরিষেবা পাওয়ার জন্য, পরামর্শ শোনার জন্য না। কর্পোরেশন যদি কাজ না করতে পারে, তাহলে বরং অফিস বন্ধ করে দিক। দরজা-জানালা বন্ধ করে নিজেরাই বসে থাকুক, মশা কামড়াবে না।
#Bangladesh #BangladeshCrisis
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে বেআইনি ও নজিরবিহীনভাবে দুদকে তলবের ঘটনায় আওয়ামী লীগের তীব্র প্রতিবাদ
———
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে বেআইনি ও ধৃষ্টতামূলকভাবে দুর্নীতি দমন কমিশন- দুদক এ তলব করার তীব্র প্রতিবাদ জানাচ্ছে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ। বাংলাদেশের পাঁচ বারের নির্বাচিত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কে দুদকে এই ধরনের তথাকথিত তলব শুধু নজিরবিহীনই নয়, এই ধরনের ঘটনা দেশের সংবিধান, সংসদীয় আইন, রুলস অফ বিজনেস সহ সকল বিধি বিধান ও রীতিনীতির জঘন্য লঙ্ঘন। অসাংবিধানিক ও অবৈধভাবে ক্ষমতা দখলকারী খুনি ইউনুস ও তার সহযোগী জঙ্গিগোষ্ঠী যে বাংলাদেশের সকল সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান এবং বিচার বিভাগ সহ সকল প্রতিষ্ঠান ধ্বংস করে দেশে একটি মধ্যযুগীয় ব্যবস্থা চালু করেছে, এই ঘটনা সেটি প্রমাণ করে।
আমরা গভীর উদ্বেগের সাথে লক্ষ্য করছি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সহ মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের রাজনৈতিক দলগুলোর নেতৃবৃন্দ এবং দেশের অসংখ্য বরেণ্য ব্যক্তিবর্গের বিরুদ্ধে অসাংবিধানিক ও অবৈধ তথাকথিত অন্তর্বর্তী সরকার ক্ষমতায় টিকে থাকার জন্য শত শত প্রহসনমূলক ও মিথ্যা হত্যা মামলা দায়ের করেছে। এর ধারাবাহিকতায় তারা এখন কাল্পনিক ও মিথ্যা দুর্নীতির মামলা দায়ের করছে। অসাংবিধানিক ও অবৈধ এই অপশক্তি বিচারবিভাগ সহ দেশের সকল সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানকে আওয়ামী লীগ সহ মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের রাজনৈতিক শক্তি এবং দেশের মেধাবী ও দেশপ্রেমিক পেশাজীবী গোষ্ঠীকে নির্মূল করার মতো পৈশাচিক কাজে ব্যবহার করছে। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ গভীর উদ্বেগের সাথে লক্ষ্য করছে, রাষ্ট্রের উপর চেপে বসা এই অসাংবিধানিক অপশক্তি দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব বিদেশীদের কাছে বিকিয়ে দিচ্ছে। দেশ বিক্রির সকল আয়োজন তারা সম্পন্ন করেছে। ইতোমধ্যে তারা দেশের অর্থনীতি ধ্বংস করেছে। দেশ আজ দুর্ভিক্ষের মুখোমুখি। সারাদেশে মবতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করে দেশের মানুষকে নিরাপত্তাহীন করেছে। দেশ আজ আইনের শাসন ও ন্যায় বিচার শূন্য। আইনের শাসনের পরিবর্তে তারা বিচারহীনতার সংস্কৃতি চালু করেছে। এদের কর্মযজ্ঞ দেশ ধ্বংসের প্রক্রিয়া মাত্র। সার্বিক ঘটনা প্রবাহ বিবেচনায় মনে হচ্ছে, ১৯৭১ এ মুক্তিযুদ্ধে পরাজিত শক্তি আজ দেশপ্রেমিক জনগোষ্ঠীর বিরুদ্ধে একাত্তুরের পরাজয়ের প্রতিশোধ নিচ্ছে। আমরা এই অসাংবিধানিক ও অবৈধ তথাকথিত অন্তর্বর্তী সরকাররূপী জঙ্গিগোষ্ঠীর এই দেশধ্বংসী অপতৎপরতার বিরুদ্ধে দেশপ্রেমিক জনগণকে ঐক্যবদ্ধভাবে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান জানাচ্ছি। দেশকে রক্ষা করতে না পারলে আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্ম ও ইতিহাস কাউকে ক্ষমা করবে না।
জয় বাংলা
জয় বঙ্গবন্ধু
বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।
প্রেস বিজ্ঞপ্তি
তারিখ: ০৮ মে ২০২৫
———
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে বেআইনি ও ধৃষ্টতামূলকভাবে দুর্নীতি দমন কমিশন- দুদক এ তলব করার তীব্র প্রতিবাদ জানাচ্ছে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ। বাংলাদেশের পাঁচ বারের নির্বাচিত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কে দুদকে এই ধরনের তথাকথিত তলব শুধু নজিরবিহীনই নয়, এই ধরনের ঘটনা দেশের সংবিধান, সংসদীয় আইন, রুলস অফ বিজনেস সহ সকল বিধি বিধান ও রীতিনীতির জঘন্য লঙ্ঘন। অসাংবিধানিক ও অবৈধভাবে ক্ষমতা দখলকারী খুনি ইউনুস ও তার সহযোগী জঙ্গিগোষ্ঠী যে বাংলাদেশের সকল সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান এবং বিচার বিভাগ সহ সকল প্রতিষ্ঠান ধ্বংস করে দেশে একটি মধ্যযুগীয় ব্যবস্থা চালু করেছে, এই ঘটনা সেটি প্রমাণ করে।
আমরা গভীর উদ্বেগের সাথে লক্ষ্য করছি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সহ মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের রাজনৈতিক দলগুলোর নেতৃবৃন্দ এবং দেশের অসংখ্য বরেণ্য ব্যক্তিবর্গের বিরুদ্ধে অসাংবিধানিক ও অবৈধ তথাকথিত অন্তর্বর্তী সরকার ক্ষমতায় টিকে থাকার জন্য শত শত প্রহসনমূলক ও মিথ্যা হত্যা মামলা দায়ের করেছে। এর ধারাবাহিকতায় তারা এখন কাল্পনিক ও মিথ্যা দুর্নীতির মামলা দায়ের করছে। অসাংবিধানিক ও অবৈধ এই অপশক্তি বিচারবিভাগ সহ দেশের সকল সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানকে আওয়ামী লীগ সহ মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের রাজনৈতিক শক্তি এবং দেশের মেধাবী ও দেশপ্রেমিক পেশাজীবী গোষ্ঠীকে নির্মূল করার মতো পৈশাচিক কাজে ব্যবহার করছে। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ গভীর উদ্বেগের সাথে লক্ষ্য করছে, রাষ্ট্রের উপর চেপে বসা এই অসাংবিধানিক অপশক্তি দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব বিদেশীদের কাছে বিকিয়ে দিচ্ছে। দেশ বিক্রির সকল আয়োজন তারা সম্পন্ন করেছে। ইতোমধ্যে তারা দেশের অর্থনীতি ধ্বংস করেছে। দেশ আজ দুর্ভিক্ষের মুখোমুখি। সারাদেশে মবতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করে দেশের মানুষকে নিরাপত্তাহীন করেছে। দেশ আজ আইনের শাসন ও ন্যায় বিচার শূন্য। আইনের শাসনের পরিবর্তে তারা বিচারহীনতার সংস্কৃতি চালু করেছে। এদের কর্মযজ্ঞ দেশ ধ্বংসের প্রক্রিয়া মাত্র। সার্বিক ঘটনা প্রবাহ বিবেচনায় মনে হচ্ছে, ১৯৭১ এ মুক্তিযুদ্ধে পরাজিত শক্তি আজ দেশপ্রেমিক জনগোষ্ঠীর বিরুদ্ধে একাত্তুরের পরাজয়ের প্রতিশোধ নিচ্ছে। আমরা এই অসাংবিধানিক ও অবৈধ তথাকথিত অন্তর্বর্তী সরকাররূপী জঙ্গিগোষ্ঠীর এই দেশধ্বংসী অপতৎপরতার বিরুদ্ধে দেশপ্রেমিক জনগণকে ঐক্যবদ্ধভাবে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান জানাচ্ছি। দেশকে রক্ষা করতে না পারলে আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্ম ও ইতিহাস কাউকে ক্ষমা করবে না।
জয় বাংলা
জয় বঙ্গবন্ধু
বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।
প্রেস বিজ্ঞপ্তি
তারিখ: ০৮ মে ২০২৫
কি চলছে বাংলাদেশ পুলিশের ভেতর! অস্বাভাবিক ভাবে কেন বাড়ছে পুলিশের অপমৃত্যু?
--
চট্টগ্রাম চান্দগাঁও র্যাব-৭ ক্যাম্প থেকে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার (এএসপি) পলাশ সাহার মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে।বুধবার (৭ মে) দুপুরে তার #মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
র্যাবের লিগ্যাল অ্যান্ড মিডিয়া শাখার পরিচালক উইং কমান্ডার এম জেড এম ইন্তেখাব চৌধুরী জাগো নিউজকে বলেন, এএসপি পলাশ সাহার মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। তবে তিনি কীভাবে #মারা গেছেন- সে বিষয়ে এখনো নিশ্চিত নই। #মরদেহ হাসপাতাল মর্গে নেওয়া হয়েছে। সেখানে ময়নাতদন্তের পর মৃত্যুর কারণ জানা যাবে।
এর আগেও ৯ জানুয়ারি শরীয়তপুরের জাজিরা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আল-আমিন, ১৫ ফেব্রুয়ারি) রাত ৩টার দিকে সাতক্ষীরা শহরের রসুলপুর এলাকায় ভাড়া বাড়িতে গলায় ফাঁস লাগিয়ে পুলিশ কন্সটেবল অনুপম কুমার ঘোষ (২৬) আত্মহত্যা করেন। ২০ এপ্রিল ২০২৫, রবিবার রাজশাহী জেলা পুলিশ লাইনসের ব্যারাকের শৌচাগারে কনস্টেবল মাসুদ রানা (৩৪) এর ঝুলন্ত লাশ পাওয়া গেছে। গত ১১ই ফেব্রুয়ারী, রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশের (আরএমপি) গোয়েন্দা শাখায় (ডিবি) কর্মরত এএসআই আমিনুল ইসলাম(৩৫) সরকারি কোয়ার্টার থেকে ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করা হয়।
বাংলাদেশ পুলিশে এত #লাশের মিছিল কেন? এসবই কি #আত্মহত্যা নাকি #হত্যা তার সুষ্ঠু তদন্ত প্রয়োজন।
#Bangladesh #BangladeshCrisis
--
চট্টগ্রাম চান্দগাঁও র্যাব-৭ ক্যাম্প থেকে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার (এএসপি) পলাশ সাহার মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে।বুধবার (৭ মে) দুপুরে তার #মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
র্যাবের লিগ্যাল অ্যান্ড মিডিয়া শাখার পরিচালক উইং কমান্ডার এম জেড এম ইন্তেখাব চৌধুরী জাগো নিউজকে বলেন, এএসপি পলাশ সাহার মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। তবে তিনি কীভাবে #মারা গেছেন- সে বিষয়ে এখনো নিশ্চিত নই। #মরদেহ হাসপাতাল মর্গে নেওয়া হয়েছে। সেখানে ময়নাতদন্তের পর মৃত্যুর কারণ জানা যাবে।
এর আগেও ৯ জানুয়ারি শরীয়তপুরের জাজিরা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আল-আমিন, ১৫ ফেব্রুয়ারি) রাত ৩টার দিকে সাতক্ষীরা শহরের রসুলপুর এলাকায় ভাড়া বাড়িতে গলায় ফাঁস লাগিয়ে পুলিশ কন্সটেবল অনুপম কুমার ঘোষ (২৬) আত্মহত্যা করেন। ২০ এপ্রিল ২০২৫, রবিবার রাজশাহী জেলা পুলিশ লাইনসের ব্যারাকের শৌচাগারে কনস্টেবল মাসুদ রানা (৩৪) এর ঝুলন্ত লাশ পাওয়া গেছে। গত ১১ই ফেব্রুয়ারী, রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশের (আরএমপি) গোয়েন্দা শাখায় (ডিবি) কর্মরত এএসআই আমিনুল ইসলাম(৩৫) সরকারি কোয়ার্টার থেকে ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করা হয়।
বাংলাদেশ পুলিশে এত #লাশের মিছিল কেন? এসবই কি #আত্মহত্যা নাকি #হত্যা তার সুষ্ঠু তদন্ত প্রয়োজন।
#Bangladesh #BangladeshCrisis
তথ্য উপদেষ্টা মাহফুজের দ্বিচারিতা ও তদন্তের মাধ্যমে গণমাধ্যমের স্বাধীনতা হননের মাস্টারমাইন্ড ছক!
মাহফুজ বলেছে, সরকার কোনো গণমাধ্যম বন্ধের পক্ষে নয়, তবে আওয়ামী লীগ সরকারের অধীনে নিবন্ধিত সংবাদ মাধ্যমগুলোকে তদন্ত করা হবে। এসব গণমাধ্যমকে জুলাই-আগস্ট ষড়যন্ত্রের এই খলনায়ক #ফ্যাসিবাদের দোসর হিসেবে চিহ্নিত করেছে। এদিকে, সংবাদ সম্মেলনে ফারুকীকে প্রশ্ন করার জেরে দীপ্ত টিভির কার্যক্রম বন্ধ হয়ে যায়; যা মাহফুজদের দ্বীচারিতার স্পষ্ট প্রমাণ।
মাহফুজদের ফ্যাসিজম তাদের দ্বিচারিক বক্তব্য এবং কার্যকলাপের মাধ্যমে স্পষ্ট প্রকাশ পায়। গত ৮ মাসে সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে ২৬৬টি মামলা দায়ের করা হয়েছে। এসব #মামলায় নিরপরাধ ও পেশাদার সাংবাদিকরা জড়িত হয়েছেন। অনেক সাংবাদিককে জেলে নিয়ে নির্যাতন করা হচ্ছে, এবং অনেকের চাকরি হারানোর ঘটনা ঘটেছে।
আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে নিবন্ধন পাওয়া স্বায়ত্তশাসিত গণমাধ্যমগুলোর উপর তদন্ত করে তাদের উপর চাপ প্রয়োগ করে নিয়ন্ত্রিত নিউজ করাতে চায় দখলদার ষড়যন্ত্রকারীরা। যে সরকারের অধিনে গণমাধ্যমকর্মীর প্রশ্নে চাকরি যাওয়ার ঘটনা ঘটে সেই সরকারের শাসনে তদন্ত কতটা সুষ্ঠ এবং গণমাধ্যমগুলোই বা কতটা মুক্ত, তা বলার অপেক্ষা রাখে না।
#Bangladesh #BangladeshCrisis
মাহফুজ বলেছে, সরকার কোনো গণমাধ্যম বন্ধের পক্ষে নয়, তবে আওয়ামী লীগ সরকারের অধীনে নিবন্ধিত সংবাদ মাধ্যমগুলোকে তদন্ত করা হবে। এসব গণমাধ্যমকে জুলাই-আগস্ট ষড়যন্ত্রের এই খলনায়ক #ফ্যাসিবাদের দোসর হিসেবে চিহ্নিত করেছে। এদিকে, সংবাদ সম্মেলনে ফারুকীকে প্রশ্ন করার জেরে দীপ্ত টিভির কার্যক্রম বন্ধ হয়ে যায়; যা মাহফুজদের দ্বীচারিতার স্পষ্ট প্রমাণ।
মাহফুজদের ফ্যাসিজম তাদের দ্বিচারিক বক্তব্য এবং কার্যকলাপের মাধ্যমে স্পষ্ট প্রকাশ পায়। গত ৮ মাসে সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে ২৬৬টি মামলা দায়ের করা হয়েছে। এসব #মামলায় নিরপরাধ ও পেশাদার সাংবাদিকরা জড়িত হয়েছেন। অনেক সাংবাদিককে জেলে নিয়ে নির্যাতন করা হচ্ছে, এবং অনেকের চাকরি হারানোর ঘটনা ঘটেছে।
আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে নিবন্ধন পাওয়া স্বায়ত্তশাসিত গণমাধ্যমগুলোর উপর তদন্ত করে তাদের উপর চাপ প্রয়োগ করে নিয়ন্ত্রিত নিউজ করাতে চায় দখলদার ষড়যন্ত্রকারীরা। যে সরকারের অধিনে গণমাধ্যমকর্মীর প্রশ্নে চাকরি যাওয়ার ঘটনা ঘটে সেই সরকারের শাসনে তদন্ত কতটা সুষ্ঠ এবং গণমাধ্যমগুলোই বা কতটা মুক্ত, তা বলার অপেক্ষা রাখে না।
#Bangladesh #BangladeshCrisis
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সাবেক রাষ্ট্রপতি আব্দুল হামিদকে নিয়ে মিথ্যা অপপ্রচার ও কুৎসা রটানোর প্রতিবাদে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের নিন্দা ও প্রতিবাদ বিবৃতি
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সাবেক রাষ্ট্রপতি আব্দুল হামিদ সুচিকিৎসার জন্য গতরাতে থাইল্যান্ডে গেছেন। তিনি মারাত্মকভাবে অসুস্থ হয়ে দীর্ঘদিন সিএমএইচ-এ চিকিৎসাধীন ছিলেন। এখন উন্নত চিকিৎসা গ্রহণের লক্ষে তিনি থাইল্যান্ডে গেছেন। তিনি যথাযথভাবে ইমিগ্রেশন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে দেশ ছেড়েছেন। অথচ দেশের রাজনীতিতে যুক্ত হওয়া নব্য ধারার অর্বাচীনেরা বাংলাদেশের সাবেক রাষ্ট্রপতি, প্রাজ্ঞ ও প্রবীণ রাজনৈতিক আব্দুল হামিদের বিরুদ্ধে পরিকল্পিতভাবে মিথ্যা অপপ্রচার ও কুৎসা রটাচ্ছে। তিনি যেহেতু ইমিগ্রেশন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে দেশ ছেড়েছেন সেহেতু তাঁর পালানোর কোনো প্রশ্নই আসে না। বরং এ ধরনের মন্তব্য বাতুলতা মাত্র। অন্যদিকে এ বিষয়ে ইমিগ্রেশন কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে যে, আব্দুল হামিদের বিরুদ্ধে দেশত্যাগে কোনো নিষেধাজ্ঞা ছিল না এবং কোনো সংস্থার নিকট কোনো অভিযোগও ছিল না। এমতাবস্থায়, উন্নত চিকিৎসার জন্য থাইল্যান্ডে যাওয়া নিয়ে উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে কুৎসা রটিয়ে দেশের জনগণকে বিভ্রান্ত করার অপচেষ্টা করা হচ্ছে।
আব্দুল হামিদ দীর্ঘ ৬ দশকেরও বেশি সময় ধরে রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত। রাজনীতিতে তাঁর বর্ণাঢ্য ক্যারিয়ার। ছাত্রলীগের রাজনীতি দিয়ে রাজনৈতিক জীবনের হাতেখড়ি তাঁর। তিনি ১৯৬৩ ও ১৯৬৫ সালে যথাক্রমে গুরুদয়াল সরকারি কলেজ ছাত্র সংসদের জিএস ও ভিপি, ১৯৬৪ সালে কিশোরগঞ্জ মহাকুমা ছাত্রলীগের সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন। যৌবনের সুবর্ণময় দিনগুলোতে দেশমাতৃকার প্রতি আত্মনিবেদিত স্বাধীনতা সংগ্রামের সকল আন্দোলন সংগ্রামে ও মহান মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছিলেন। এর পর তিনি দীর্ঘ সময় ধরে কিশোরগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতির দায়িত্ব পালন করেছিলেন। ভাটির শার্দুল খ্যাত আব্দুল হামিদ তাঁর রাজনৈতিক নীতি ও আদর্শ নিয়ে সকল শ্রেণি-পেশার মানুষের সঙ্গে মিশতেন ও সকল প্রজন্মের নিকট প্রিয়তা অর্জন করেছিলেন। একইসাথে তিনি দলমত নির্বিশেষে একজন সম্মানীয় ব্যক্তিত্ব ছিলেন। তিনি একাধারে মহান জাতীয় সংসদের ৭ বারের নির্বাচিত সদস্য। আবার মহান জাতীয় সংসদে ডেপুটি স্পিকার, স্পিকার ও মহামান্য রাষ্ট্রপতির দায়িত্ব পালন করেছেন।
দীর্ঘ ৬০ বছরের অধিক রাজনৈতিক জীবনে তিনি যে সম্মান, খ্যাতি ও জনপ্রিয়তা অর্জন করেছেন, তা আজকের অর্বাচীনদের নিকট কল্পনাতীত। অল্প কিছুদিন ক্ষমতার কেন্দ্রবিন্দুর নিকটবর্তী হয়ে এসব নীতি-আদর্শহীন রাজনীতিজীবীরা আব্দুল হামিদের গণমুখী রাজনীতির ধারাকে ভয় পায়। জোরপূর্বক রাষ্ট্রক্ষমতা দখলকারী জঙ্গি ও সন্ত্রাসী গোষ্ঠী এ ধরনের অপপ্রচার চালাবে, এটাই স্বাভাবিক। তবে তাদের সময় ফুরিয়ে এসেছে এবং তারাই পালানোর পথ খুঁজে পাবে না।তাই আব্দুল হামিদের মতো বর্ণাঢ্য রাজনৈতিক জীবনের অধিকারী ব্যক্তিত্বকে নিয়ে এদের পরিকল্পিত ষড়যন্ত্রের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ।
জয় বাংলা
জয় বঙ্গবন্ধু
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ।
প্রেস বিজ্ঞপ্তি
তারিখ: ০৮ মে ২০২৫
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সাবেক রাষ্ট্রপতি আব্দুল হামিদ সুচিকিৎসার জন্য গতরাতে থাইল্যান্ডে গেছেন। তিনি মারাত্মকভাবে অসুস্থ হয়ে দীর্ঘদিন সিএমএইচ-এ চিকিৎসাধীন ছিলেন। এখন উন্নত চিকিৎসা গ্রহণের লক্ষে তিনি থাইল্যান্ডে গেছেন। তিনি যথাযথভাবে ইমিগ্রেশন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে দেশ ছেড়েছেন। অথচ দেশের রাজনীতিতে যুক্ত হওয়া নব্য ধারার অর্বাচীনেরা বাংলাদেশের সাবেক রাষ্ট্রপতি, প্রাজ্ঞ ও প্রবীণ রাজনৈতিক আব্দুল হামিদের বিরুদ্ধে পরিকল্পিতভাবে মিথ্যা অপপ্রচার ও কুৎসা রটাচ্ছে। তিনি যেহেতু ইমিগ্রেশন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে দেশ ছেড়েছেন সেহেতু তাঁর পালানোর কোনো প্রশ্নই আসে না। বরং এ ধরনের মন্তব্য বাতুলতা মাত্র। অন্যদিকে এ বিষয়ে ইমিগ্রেশন কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে যে, আব্দুল হামিদের বিরুদ্ধে দেশত্যাগে কোনো নিষেধাজ্ঞা ছিল না এবং কোনো সংস্থার নিকট কোনো অভিযোগও ছিল না। এমতাবস্থায়, উন্নত চিকিৎসার জন্য থাইল্যান্ডে যাওয়া নিয়ে উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে কুৎসা রটিয়ে দেশের জনগণকে বিভ্রান্ত করার অপচেষ্টা করা হচ্ছে।
আব্দুল হামিদ দীর্ঘ ৬ দশকেরও বেশি সময় ধরে রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত। রাজনীতিতে তাঁর বর্ণাঢ্য ক্যারিয়ার। ছাত্রলীগের রাজনীতি দিয়ে রাজনৈতিক জীবনের হাতেখড়ি তাঁর। তিনি ১৯৬৩ ও ১৯৬৫ সালে যথাক্রমে গুরুদয়াল সরকারি কলেজ ছাত্র সংসদের জিএস ও ভিপি, ১৯৬৪ সালে কিশোরগঞ্জ মহাকুমা ছাত্রলীগের সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন। যৌবনের সুবর্ণময় দিনগুলোতে দেশমাতৃকার প্রতি আত্মনিবেদিত স্বাধীনতা সংগ্রামের সকল আন্দোলন সংগ্রামে ও মহান মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছিলেন। এর পর তিনি দীর্ঘ সময় ধরে কিশোরগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতির দায়িত্ব পালন করেছিলেন। ভাটির শার্দুল খ্যাত আব্দুল হামিদ তাঁর রাজনৈতিক নীতি ও আদর্শ নিয়ে সকল শ্রেণি-পেশার মানুষের সঙ্গে মিশতেন ও সকল প্রজন্মের নিকট প্রিয়তা অর্জন করেছিলেন। একইসাথে তিনি দলমত নির্বিশেষে একজন সম্মানীয় ব্যক্তিত্ব ছিলেন। তিনি একাধারে মহান জাতীয় সংসদের ৭ বারের নির্বাচিত সদস্য। আবার মহান জাতীয় সংসদে ডেপুটি স্পিকার, স্পিকার ও মহামান্য রাষ্ট্রপতির দায়িত্ব পালন করেছেন।
দীর্ঘ ৬০ বছরের অধিক রাজনৈতিক জীবনে তিনি যে সম্মান, খ্যাতি ও জনপ্রিয়তা অর্জন করেছেন, তা আজকের অর্বাচীনদের নিকট কল্পনাতীত। অল্প কিছুদিন ক্ষমতার কেন্দ্রবিন্দুর নিকটবর্তী হয়ে এসব নীতি-আদর্শহীন রাজনীতিজীবীরা আব্দুল হামিদের গণমুখী রাজনীতির ধারাকে ভয় পায়। জোরপূর্বক রাষ্ট্রক্ষমতা দখলকারী জঙ্গি ও সন্ত্রাসী গোষ্ঠী এ ধরনের অপপ্রচার চালাবে, এটাই স্বাভাবিক। তবে তাদের সময় ফুরিয়ে এসেছে এবং তারাই পালানোর পথ খুঁজে পাবে না।তাই আব্দুল হামিদের মতো বর্ণাঢ্য রাজনৈতিক জীবনের অধিকারী ব্যক্তিত্বকে নিয়ে এদের পরিকল্পিত ষড়যন্ত্রের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ।
জয় বাংলা
জয় বঙ্গবন্ধু
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ।
প্রেস বিজ্ঞপ্তি
তারিখ: ০৮ মে ২০২৫