আজকের লেখার শেষ প্রসঙ্গ হলো কাদেরকে চাকরিচ্যুত করে কাদেরকে বসানো হয়েছে? সাদাচোখে এই চাকরিচ্যুতিতে সরকারের দৃশ্যমান ভূমিকা নেই, কিন্তু বাস্তবতা হলো ইউনূস সরকার, বিএনপি ও জামায়াত মিলেমিশে এই চাকরিচ্যুতি নিশ্চিত করেছে এবং তাদের দলীয় কর্মীর চেয়েও বেশি অনুগত তথাকথিত রিপোর্টারদের সম্পাদকীয় পদে বসানো হয়েছে। বেসরকারী মিডিয়ার ব্যবসায়ী মালিকদের ঘাড়ে কয়টা মাথা যে, সরকার বাহাদুর এবং বিএনপি-জামায়াতের নির্দেশ অমান্য করবে? এবার দেখা যাক কার পরিবর্তে কে চেয়ার দখল করেছে-
একুশে টিভির রাশেদ চৌধুরীর পরিবর্তে হারুনুর রশীদ স্বপন, একাত্তর টিভির সিইও মোজাম্মেল বাবুর পরিবর্তে একই টিভির বিএনপি বিটের রিপোর্টার শফিকুল ইসলাম, বৈশাখী টিভির বার্তা প্রধান অশোক চৌধুরীর পরিবর্তে জামায়াত-শিবির ঘনিষ্ঠ জিয়াউল কবীর সুমন, ইন্ডিপেন্ডেন্ট টিভিতে আশিস সৈকতের পরিবর্তে বিএনপি বিটের রিপোর্টার মোস্তফা আকমল, এটিএন বাংলায় জ ই মামুনের পরিবর্তে হাসান আহমেদ চৌধুরী কিরণ, ডিবিসি নিউজের সম্পাদক জায়েদুল আহসান পিন্টুর পরিবর্তে সমকালের বিএনপি বিটের রিপোর্টার লোটন একরাম, এটিএন নিউজের প্রভাষ আমিনের পরিবর্তে শহীদুল আজম, নিউজ ২৪ এর রাহুল রাহার পরিবর্তে জামায়াত-শিবির ঘনিষ্ঠ শরিফুল ইসলাম। দৈনিক পত্রিকাগুলোর মধ্যে দৈনিক কালেরকণ্ঠের সম্পাদক ইমদাদুল হক মিলনের পরিবর্তে হাসান হাফিজ, যুগান্তরের সম্পাদক সাইফুল আলমের পরিবর্তে আবদুল হাই সিকদার, দেশ রূপান্তরের মোস্তফা মামুনের পরিবর্তে কামালউদ্দিন সবুজ প্রমুখ উল্লেখযোগ্য।
প্রিয় পাঠক, আপনারা খেয়াল করে দেখুন বাই চয়েজ সাংবাদিকতায় যোগ দেওয়া একঝাঁক মেধাবী, দক্ষ ও তুলনামূলক সৎ সাংবাদিকের চেয়ারগুলো দখল করেছে একপাল আটকেপড়া সাংবাদিক। ষাঁড়ের পরিবর্তে ছাগল দিয়ে হালচাষের মতো দশা চলছে বাংলাদেশের মিডিয়ায়। এখন আপনারা বিবেচনা করুন, বাংলাদেশের গণমাধ্যমের ভবিষ্যৎ কি এবং কোনদিকে যাবে।
শেষকথাঃ আওয়ামী লীগের আমলে বিশেষ সুবিধা বা প্রাইজ পোস্টিং পাওয়া সাংবাদিকদের অনেকেই চেনেন না। কারণ তারা নির্লজ্জের মতো ফেইসবুক, ট্যুইটার, ইন্সটাগ্রাম, ইউটিউবে দলীয় প্রচারণা করেননি। মোটামুটি অনেকেই পেশাদারিত্ব রক্ষা করে চলেন। অপরদিকে ড. ইউনূস সরকারের বিশেষ সুবিধাপ্রাপ্ত সাংবাদিকদের দেখুন, তারা দিনেরাতে জলে স্থলে অন্তরীক্ষে ইউনূসের পক্ষে এবং আওয়ামী লীগের বিপক্ষে মিথ্যা-সত্যের বেসাতি করেই চলেছেন।
ফুটনোটঃ এই লেখায় বিভিন্ন নাম ও সংখ্যাগত কোন ভুল থাকলে, তা সংশোধনের সুযোগ প্রত্যাশা করছি। আগের লেখাটি প্রায় ৪ লাখ পাঠক পড়েছেন, আশাকরি এই এই লেখাটিও পাঠক সমাদৃত হবে এবং প্রতিক্রিয়া প্রকাশকারীরা তাঁদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর খুঁজে পাবেন।
মূল লেখাঃ সাব্বির খান
টাইটেলঃ আলি শরিয়তির সবাক নিবেদন
#Bangladesh #BangladeshCrisis #FreePress
একুশে টিভির রাশেদ চৌধুরীর পরিবর্তে হারুনুর রশীদ স্বপন, একাত্তর টিভির সিইও মোজাম্মেল বাবুর পরিবর্তে একই টিভির বিএনপি বিটের রিপোর্টার শফিকুল ইসলাম, বৈশাখী টিভির বার্তা প্রধান অশোক চৌধুরীর পরিবর্তে জামায়াত-শিবির ঘনিষ্ঠ জিয়াউল কবীর সুমন, ইন্ডিপেন্ডেন্ট টিভিতে আশিস সৈকতের পরিবর্তে বিএনপি বিটের রিপোর্টার মোস্তফা আকমল, এটিএন বাংলায় জ ই মামুনের পরিবর্তে হাসান আহমেদ চৌধুরী কিরণ, ডিবিসি নিউজের সম্পাদক জায়েদুল আহসান পিন্টুর পরিবর্তে সমকালের বিএনপি বিটের রিপোর্টার লোটন একরাম, এটিএন নিউজের প্রভাষ আমিনের পরিবর্তে শহীদুল আজম, নিউজ ২৪ এর রাহুল রাহার পরিবর্তে জামায়াত-শিবির ঘনিষ্ঠ শরিফুল ইসলাম। দৈনিক পত্রিকাগুলোর মধ্যে দৈনিক কালেরকণ্ঠের সম্পাদক ইমদাদুল হক মিলনের পরিবর্তে হাসান হাফিজ, যুগান্তরের সম্পাদক সাইফুল আলমের পরিবর্তে আবদুল হাই সিকদার, দেশ রূপান্তরের মোস্তফা মামুনের পরিবর্তে কামালউদ্দিন সবুজ প্রমুখ উল্লেখযোগ্য।
প্রিয় পাঠক, আপনারা খেয়াল করে দেখুন বাই চয়েজ সাংবাদিকতায় যোগ দেওয়া একঝাঁক মেধাবী, দক্ষ ও তুলনামূলক সৎ সাংবাদিকের চেয়ারগুলো দখল করেছে একপাল আটকেপড়া সাংবাদিক। ষাঁড়ের পরিবর্তে ছাগল দিয়ে হালচাষের মতো দশা চলছে বাংলাদেশের মিডিয়ায়। এখন আপনারা বিবেচনা করুন, বাংলাদেশের গণমাধ্যমের ভবিষ্যৎ কি এবং কোনদিকে যাবে।
শেষকথাঃ আওয়ামী লীগের আমলে বিশেষ সুবিধা বা প্রাইজ পোস্টিং পাওয়া সাংবাদিকদের অনেকেই চেনেন না। কারণ তারা নির্লজ্জের মতো ফেইসবুক, ট্যুইটার, ইন্সটাগ্রাম, ইউটিউবে দলীয় প্রচারণা করেননি। মোটামুটি অনেকেই পেশাদারিত্ব রক্ষা করে চলেন। অপরদিকে ড. ইউনূস সরকারের বিশেষ সুবিধাপ্রাপ্ত সাংবাদিকদের দেখুন, তারা দিনেরাতে জলে স্থলে অন্তরীক্ষে ইউনূসের পক্ষে এবং আওয়ামী লীগের বিপক্ষে মিথ্যা-সত্যের বেসাতি করেই চলেছেন।
ফুটনোটঃ এই লেখায় বিভিন্ন নাম ও সংখ্যাগত কোন ভুল থাকলে, তা সংশোধনের সুযোগ প্রত্যাশা করছি। আগের লেখাটি প্রায় ৪ লাখ পাঠক পড়েছেন, আশাকরি এই এই লেখাটিও পাঠক সমাদৃত হবে এবং প্রতিক্রিয়া প্রকাশকারীরা তাঁদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর খুঁজে পাবেন।
মূল লেখাঃ সাব্বির খান
টাইটেলঃ আলি শরিয়তির সবাক নিবেদন
#Bangladesh #BangladeshCrisis #FreePress
Media is too big
VIEW IN TELEGRAM
চট্টগ্রামের মুরাদপুর এলাকায় পুলিশ সেনাবাহিনীর সাথে জামায়াত শিবিরের সন্ত্রাসী বাহিনী আজ আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাতের ডাকা শান্তিপূর্ণ কর্মসূচীতে ন্যাক্কারজনক হামলা চালায়
A Cry for Justice Turns Into a Scene of Brutality 🚨
Maulana Rais Uddin was murdered in cold blood. His followers sought only one thing: Justice. No violence. No roadblocks. Just a peaceful, lawful protest.
https://x.com/HRUpdatesbd/status/1919354440123113688
Maulana Rais Uddin was murdered in cold blood. His followers sought only one thing: Justice. No violence. No roadblocks. Just a peaceful, lawful protest.
https://x.com/HRUpdatesbd/status/1919354440123113688
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতি ও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনার শোক
---
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতি ও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনা আজ এক শোক বিবৃতিতে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদ সদস্য ও সাবেক শ্রম ও জনশক্তি বিষয়ক সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধা হাবিবুর রহমান সিরাজের মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন। বিবৃতিতে তিনি মরহুম হাবিবুর রহমান সিরাজের বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করেছেন এবং তাঁর শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানিয়েছেন।
উল্লেখ্য, বীর মুক্তিযোদ্ধা হাবিবুর রহমান সিরাজ আজ দুপুরে রাজধানীর একটি বেসরকারি হাসপাতালে মৃত্যুবরণ করেন (ইন্না-লিল্লাহি.............. রাজিউন)। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৭৭ বছর এবং তিনি স্ত্রী, ১ ছেলে ও ২ মেয়েসহ অসংখ্য আত্মীয়-স্বজন, সহকর্মী, গুণগ্রাহী ও শুভানুধ্যায়ী রেখে গেছেন।
প্রেস বিজ্ঞপ্তি
তারিখ: ০৫ মে ২০২৫
---
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতি ও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনা আজ এক শোক বিবৃতিতে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদ সদস্য ও সাবেক শ্রম ও জনশক্তি বিষয়ক সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধা হাবিবুর রহমান সিরাজের মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন। বিবৃতিতে তিনি মরহুম হাবিবুর রহমান সিরাজের বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করেছেন এবং তাঁর শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানিয়েছেন।
উল্লেখ্য, বীর মুক্তিযোদ্ধা হাবিবুর রহমান সিরাজ আজ দুপুরে রাজধানীর একটি বেসরকারি হাসপাতালে মৃত্যুবরণ করেন (ইন্না-লিল্লাহি.............. রাজিউন)। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৭৭ বছর এবং তিনি স্ত্রী, ১ ছেলে ও ২ মেয়েসহ অসংখ্য আত্মীয়-স্বজন, সহকর্মী, গুণগ্রাহী ও শুভানুধ্যায়ী রেখে গেছেন।
প্রেস বিজ্ঞপ্তি
তারিখ: ০৫ মে ২০২৫
🎯 July Killings: A Sniper’s Bullet, A Calculated Plot to Overthrow the Govt?
https://x.com/albd1971/status/1919415555297001850
https://x.com/albd1971/status/1919415555297001850
#লাশে ভরা দেশ আমার রক্ষকদের নয়, ভক্ষকদের দখলে
রাজধানীর হাতিরঝিল থেকে রোববার সকালে সাবিনা আক্তার (১৭) নামে এক কিশোরীর #মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ।
#Bangladesh ##BangladeshCrisis
রাজধানীর হাতিরঝিল থেকে রোববার সকালে সাবিনা আক্তার (১৭) নামে এক কিশোরীর #মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ।
#Bangladesh ##BangladeshCrisis
২০১৮ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের বাসভবনে অগ্নীসংযোগকারী ও দখলদার ইউনূস সরকারের এর পেটোয়া বাহিনীর নির্দেশনা ও পরিচালনায় শিক্ষক ও জাতীয় নেতৃবৃন্দের বিরুদ্ধে মামলার নিন্দা ও প্রতিবাদ।
Free Chinmoy Krishna Das..
Demanding justice against communal violence is not a crime!
https://x.com/albd1971/status/1919464421446787172
Demanding justice against communal violence is not a crime!
https://x.com/albd1971/status/1919464421446787172
X (formerly Twitter)
Bangladesh Awami League (@albd1971) on X
Free Chinmoy Krishna Das..
Demanding justice against communal violence is not a crime!
---
Following illegal incarceration of the outspoken minority leader Chinmoy Krishna Das for over 130 days in false sedition charges to suppress protest against…
Demanding justice against communal violence is not a crime!
---
Following illegal incarceration of the outspoken minority leader Chinmoy Krishna Das for over 130 days in false sedition charges to suppress protest against…
Illegal Crackdown in the Name of “Reform”
RAB & police, under the illegitimate regime's orders, are arresting Awami League & Jubo League leaders across Bangladesh—without cases or on fake charges.
https://x.com/ALBDMedia/status/1919518185885241392
RAB & police, under the illegitimate regime's orders, are arresting Awami League & Jubo League leaders across Bangladesh—without cases or on fake charges.
https://x.com/ALBDMedia/status/1919518185885241392
X (formerly Twitter)
Bangladesh Awami League Media Cell (@ALBDMedia) on X
🚨 Illegal Crackdown in the Name of “Reform”
RAB & police, under the illegitimate regime's orders, are arresting Awami League & Jubo League leaders across Bangladesh—without cases or on fake charges.
This is not reform—it’s repression.
Those arbitrarily…
RAB & police, under the illegitimate regime's orders, are arresting Awami League & Jubo League leaders across Bangladesh—without cases or on fake charges.
This is not reform—it’s repression.
Those arbitrarily…
📷 দখলদার অসাংবিধানিক ইউনুস সরকারের রাষ্ট্রীয় রোষানলের স্বীকার রাজবন্দীদের মুক্তি ও মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারের দাবিতে
বাংলাদেশ আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগ, নেত্রকোণা জেলা শাখার প্রতিবাদলিপি
——————————————————————————
দখলদার আসাংবিধানিক ইউনুস সরকার মিথ্যা মামলা দায়ের ও ক্যাঙ্গারু কোর্টে ফরমায়েশি বিচারকার্য পরিচালনার মাধ্যমে জামিনের সাংবিধানিক অধিকার ক্ষুন্ন করে দীর্ঘাদিন জেলহাজতে
আটক রেখেছে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের পাঁচবারের সফল সাংগঠনিক সম্পাদক বীর মুক্তিযাদ্ধা আহমদ হােসেন এমপি,
সাবেক যুব ও ক্রীড়া উপমন্ত্রী আরিফ খান জয়, সদর উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মারুফ হাসান খান অভ্র, জেলা আওয়ামী লীগের শিক্ষা ও
মানবসম্পদ সম্পাদক গাজী মোজাম্মল হােসেন টুকু, ইউপি চেয়ারম্যান কামরুজ্জামান ফারাস
দীলিপ,জেলা যুবলীগের সাবেক প্রচার সম্পাদক আলী রেজা কাঞ্চন ও জেলা ছাত্রলীগের সাবেক
সভাপতি রবিউল আওয়াল শাওন সহ হাজারাে নিরপরাধ নেতাকর্মীদের ।অসংখ্য মিথ্যা মামলা,
বর্বরােচিত হামলা, বিনা বিচারে গ্রেফতার ও পরিবারকে ভয়ভীতি দেখিয়ে বাংলাদেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব রক্ষার গণতান্ত্রিক সংগ্রামকে দমিয়ে রাখা যাবে না।
বাংলাদেশ আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগ,নেত্রকোণা জেলা শাখা অবিলম্বে সকল রাজবন্দীদের মুক্তি
ও মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারের দাবি জানায়।
জয় বাংলা
জয় বঙ্গবন্ধু
বার্তা প্রেরক:-
আরেফিন কায়সার শুভ
সাধারণ সম্পাদক,
বাংলাদেশ আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগ, নেত্রকোণা জেলা শাখা
বাংলাদেশ আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগ, নেত্রকোণা জেলা শাখার প্রতিবাদলিপি
——————————————————————————
দখলদার আসাংবিধানিক ইউনুস সরকার মিথ্যা মামলা দায়ের ও ক্যাঙ্গারু কোর্টে ফরমায়েশি বিচারকার্য পরিচালনার মাধ্যমে জামিনের সাংবিধানিক অধিকার ক্ষুন্ন করে দীর্ঘাদিন জেলহাজতে
আটক রেখেছে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের পাঁচবারের সফল সাংগঠনিক সম্পাদক বীর মুক্তিযাদ্ধা আহমদ হােসেন এমপি,
সাবেক যুব ও ক্রীড়া উপমন্ত্রী আরিফ খান জয়, সদর উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মারুফ হাসান খান অভ্র, জেলা আওয়ামী লীগের শিক্ষা ও
মানবসম্পদ সম্পাদক গাজী মোজাম্মল হােসেন টুকু, ইউপি চেয়ারম্যান কামরুজ্জামান ফারাস
দীলিপ,জেলা যুবলীগের সাবেক প্রচার সম্পাদক আলী রেজা কাঞ্চন ও জেলা ছাত্রলীগের সাবেক
সভাপতি রবিউল আওয়াল শাওন সহ হাজারাে নিরপরাধ নেতাকর্মীদের ।অসংখ্য মিথ্যা মামলা,
বর্বরােচিত হামলা, বিনা বিচারে গ্রেফতার ও পরিবারকে ভয়ভীতি দেখিয়ে বাংলাদেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব রক্ষার গণতান্ত্রিক সংগ্রামকে দমিয়ে রাখা যাবে না।
বাংলাদেশ আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগ,নেত্রকোণা জেলা শাখা অবিলম্বে সকল রাজবন্দীদের মুক্তি
ও মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারের দাবি জানায়।
জয় বাংলা
জয় বঙ্গবন্ধু
বার্তা প্রেরক:-
আরেফিন কায়সার শুভ
সাধারণ সম্পাদক,
বাংলাদেশ আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগ, নেত্রকোণা জেলা শাখা
চলছে লুটপাটের মহাযজ্ঞ, প্রাচীন ভীম রাজাও সংখ্যালঘুর কাতারে!
প্রত্মতাত্মিক নিদর্শনকে নিজ জমি দাবি করে #লুটপাট টিলার মাটি। নেই কোন প্রতিরোধ, প্রশাসন চিঠি আদান প্রদানের অপেক্ষায়।
#Bangladesh #BangladeshCrisis
প্রত্মতাত্মিক নিদর্শনকে নিজ জমি দাবি করে #লুটপাট টিলার মাটি। নেই কোন প্রতিরোধ, প্রশাসন চিঠি আদান প্রদানের অপেক্ষায়।
#Bangladesh #BangladeshCrisis
আন্দলোনের আদর্শ বিক্রি করে ছাত্রনেতারা এখন ট্রান্সপোর্ট ক্ষেত্রে টাইকুন বনে গিয়েছে!
নিরাপদ সড়ক আন্দোলন সহ সরকার পতনে নেতৃত্ব দেওয়া ছাত্রনেতারা চেয়েছে ২৪০টি বাসের পারমিট
---
কখনো ‘নিরাপদ সড়ক’, কখনো ‘হাফ ভাড়া’, কখনো বা ‘বৈষম্যবিরোধী ছাত্র (বৈছা) আন্দোলন’- এর নেতৃস্থানীয় ছাত্রনেতারা রাতারাতি হয়ে উঠলো পরিবহন উদ্যোক্তা। প্রশ্ন উঠছে কিভাবে এত টাকার মালিক বনে গেলো তারা এবং কোন শক্তিই তাদের অর্থের যোগানদাতা?
ঢাকায় নতুন পরিবহন কোম্পানি চিত্রা পরিবহন লিমিটেড সম্প্রতি ২৪০টি বাসের রুট পারমিট চেয়ে আবেদন করেছে। ২০২৩ সালের ২রা সেপ্টেম্বর ট্রেড লাইসেন্স পাওয়া এ কোম্পানির নেতৃত্বে রয়েছেন কয়েকজন তরুণ, যাদের অনেকেই এখনো শিক্ষার্থী। তাদের একজন মহিদুল ইসলাম দাউদ, যিনি পরিচিত ২০১৮ সালের নিরাপদ সড়কসহ ছাত্রদের বিভিন্ন রাজনৈতিক আন্দোলনে সক্রিয় ছিলেন। বর্তমানে তিনি বামপন্থী ছাত্র সংগঠন ‘গণতান্ত্রিক ছাত্র কাউন্সিল’-এর কেন্দ্রীয় কমিটির দপ্তর সম্পাদক।
চিত্রা পরিবহনের সাত পরিচালকের মধ্যে তিনজনের বয়স ২৫ বছরের নিচে এবং দুজন এখনো শিক্ষার্থী। অথচ তারা মালিক-পরিচালক হিসেবে নাম লিখিয়েছেন একটি শত কোটি টাকার ব্যবসায়। নথিতে প্রমাণ মিলেছে, চিত্রা কম্পানিটির ভাইস চেয়ারম্যান হিসেবে মহিদুল ইসলাম দাউদের স্বাক্ষর রয়েছে। মহিদুল বিষয়টি অস্বীকার করে গেলেও কম্পানির মূল উদ্যোক্তা সেলিম সরদার বলেন, বর্তমানে অন্য কম্পানির অধীনে থাকা ৯টি বাস চিত্রা পরিবহনের নামে চালানো হবে, আর বাকিগুলো নতুন করে কেনা হবে। শিক্ষার্থীদের মালিকানার বিষয়ে তিনি জানান, "ব্যবসা করবে, নতুন গাড়ি কিনবে—এমন কথা বলেই যুক্ত হয়েছে।"
২৪০টি বাস কেনার জন্য শতকোটি টাকা বিনিয়গের সক্ষমতা ছাত্রদের কিভাবে হলো, এটি সত্যিই অবিশ্বাস্য।
নিরাপদ সড়ক আন্দোলন সহ সরকার পতনে নেতৃত্ব দেওয়া ছাত্রনেতারা চেয়েছে ২৪০টি বাসের পারমিট
---
কখনো ‘নিরাপদ সড়ক’, কখনো ‘হাফ ভাড়া’, কখনো বা ‘বৈষম্যবিরোধী ছাত্র (বৈছা) আন্দোলন’- এর নেতৃস্থানীয় ছাত্রনেতারা রাতারাতি হয়ে উঠলো পরিবহন উদ্যোক্তা। প্রশ্ন উঠছে কিভাবে এত টাকার মালিক বনে গেলো তারা এবং কোন শক্তিই তাদের অর্থের যোগানদাতা?
ঢাকায় নতুন পরিবহন কোম্পানি চিত্রা পরিবহন লিমিটেড সম্প্রতি ২৪০টি বাসের রুট পারমিট চেয়ে আবেদন করেছে। ২০২৩ সালের ২রা সেপ্টেম্বর ট্রেড লাইসেন্স পাওয়া এ কোম্পানির নেতৃত্বে রয়েছেন কয়েকজন তরুণ, যাদের অনেকেই এখনো শিক্ষার্থী। তাদের একজন মহিদুল ইসলাম দাউদ, যিনি পরিচিত ২০১৮ সালের নিরাপদ সড়কসহ ছাত্রদের বিভিন্ন রাজনৈতিক আন্দোলনে সক্রিয় ছিলেন। বর্তমানে তিনি বামপন্থী ছাত্র সংগঠন ‘গণতান্ত্রিক ছাত্র কাউন্সিল’-এর কেন্দ্রীয় কমিটির দপ্তর সম্পাদক।
চিত্রা পরিবহনের সাত পরিচালকের মধ্যে তিনজনের বয়স ২৫ বছরের নিচে এবং দুজন এখনো শিক্ষার্থী। অথচ তারা মালিক-পরিচালক হিসেবে নাম লিখিয়েছেন একটি শত কোটি টাকার ব্যবসায়। নথিতে প্রমাণ মিলেছে, চিত্রা কম্পানিটির ভাইস চেয়ারম্যান হিসেবে মহিদুল ইসলাম দাউদের স্বাক্ষর রয়েছে। মহিদুল বিষয়টি অস্বীকার করে গেলেও কম্পানির মূল উদ্যোক্তা সেলিম সরদার বলেন, বর্তমানে অন্য কম্পানির অধীনে থাকা ৯টি বাস চিত্রা পরিবহনের নামে চালানো হবে, আর বাকিগুলো নতুন করে কেনা হবে। শিক্ষার্থীদের মালিকানার বিষয়ে তিনি জানান, "ব্যবসা করবে, নতুন গাড়ি কিনবে—এমন কথা বলেই যুক্ত হয়েছে।"
২৪০টি বাস কেনার জন্য শতকোটি টাকা বিনিয়গের সক্ষমতা ছাত্রদের কিভাবে হলো, এটি সত্যিই অবিশ্বাস্য।
নিরপরাধ আইনজীবীকে টার্গেট করে #বিএনপি, কোথায় নিরাপত্তা !
নেত্রকোণায় অ্যাডভোকেট সঞ্জিত কুমার পণ্ডিতকে #বিএনপি #সন্ত্রাসীদের মারধর
-----
নেত্রকোণা জেলার কেন্দুয়া উপজেলার ১০ নম্বর কান্দিউড়া ইউনিয়নের বাঘমারা গ্রামের বাসিন্দা এবং জেলা শহরের আরামবাগের সাহসী সন্তান, আওয়ামী লীগের বিভিন্ন #মামলার আসামীদের আইনি সহায়তায় অগ্রণী ভূমিকা পালনকারী অ্যাডভোকেট সঞ্জিত কুমার পণ্ডিত-কে গতরাত ৮:৩০ মিনিটে নিজ বাসা থেকে ডেকে নিয়ে যায় #বিএনপির একটি #সন্ত্রাসী গ্রুপ।
পুলিশি রেকর্ডে কোনো অভিযোগ না থাকলেও, তাকে #নির্মমভাবে মারধর করে পুলিশের হাতে তুলে দেওয়া হয়। একজন আইনজীবী, যিনি ন্যায়বিচারের প্রতীক—তাকে এভাবে অপমান ও লাঞ্ছিত করা গণতন্ত্র ও ন্যায়ের চরম লঙ্ঘন।
এই #বর্বর ঘটনায় তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই এবং আমরা জোরালোভাবে প্রশ্ন রাখি—যেখানে আইনজীবীও নিরাপদ নন, সেখানে সাধারণ মানুষ কীভাবে নিরাপদ থাকবে?
#Bangladesh #BangladeshCrisis
নেত্রকোণায় অ্যাডভোকেট সঞ্জিত কুমার পণ্ডিতকে #বিএনপি #সন্ত্রাসীদের মারধর
-----
নেত্রকোণা জেলার কেন্দুয়া উপজেলার ১০ নম্বর কান্দিউড়া ইউনিয়নের বাঘমারা গ্রামের বাসিন্দা এবং জেলা শহরের আরামবাগের সাহসী সন্তান, আওয়ামী লীগের বিভিন্ন #মামলার আসামীদের আইনি সহায়তায় অগ্রণী ভূমিকা পালনকারী অ্যাডভোকেট সঞ্জিত কুমার পণ্ডিত-কে গতরাত ৮:৩০ মিনিটে নিজ বাসা থেকে ডেকে নিয়ে যায় #বিএনপির একটি #সন্ত্রাসী গ্রুপ।
পুলিশি রেকর্ডে কোনো অভিযোগ না থাকলেও, তাকে #নির্মমভাবে মারধর করে পুলিশের হাতে তুলে দেওয়া হয়। একজন আইনজীবী, যিনি ন্যায়বিচারের প্রতীক—তাকে এভাবে অপমান ও লাঞ্ছিত করা গণতন্ত্র ও ন্যায়ের চরম লঙ্ঘন।
এই #বর্বর ঘটনায় তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই এবং আমরা জোরালোভাবে প্রশ্ন রাখি—যেখানে আইনজীবীও নিরাপদ নন, সেখানে সাধারণ মানুষ কীভাবে নিরাপদ থাকবে?
#Bangladesh #BangladeshCrisis