#SheikhHasina #Live
জুলাই-আগস্টে হত্যাকাণ্ডের শিকার আওয়ামী লীগের নেতা কর্মীদের পরিবার-পরিজনের কথা শুনছেন এবং বক্তব্য রাখছেন, বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা।
🎦https://www.facebook.com/share/v/1YF4moVSjw/?mibextid=wwXIfr
জুলাই-আগস্টে হত্যাকাণ্ডের শিকার আওয়ামী লীগের নেতা কর্মীদের পরিবার-পরিজনের কথা শুনছেন এবং বক্তব্য রাখছেন, বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা।
🎦https://www.facebook.com/share/v/1YF4moVSjw/?mibextid=wwXIfr
Facebook
Log in or sign up to view
See posts, photos and more on Facebook.
#Live #SheikhHasina
‘দায়মুক্তি’ শীর্ষক
লাইভ প্রোগ্রামের বিশেষ পর্ব
https://www.youtube.com/watch?v=LNh1qzLqK28
‘দায়মুক্তি’ শীর্ষক
লাইভ প্রোগ্রামের বিশেষ পর্ব
https://www.youtube.com/watch?v=LNh1qzLqK28
YouTube
Live | ‘দায়মুক্তি’ শীর্ষক লাইভ প্রোগ্রামের বিশেষ পর্ব
#Live #SheikhHasina
‘দায়মুক্তি’ শীর্ষক
লাইভ প্রোগ্রামের বিশেষ পর্ব
৩ মে ২০২৫, শনিবার
রাত ৯:০০টা।
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ফেসবুক পেইজ ও ইউটিউব চ্যানেলে।
জুলাই-আগস্ট থেকে শুরু করে এ যাবত অপশক্তির হাতে শহীদ হওয়া বঙ্গবন্ধুর আদর্শের সৈনিকদের পরিবারের সদস্যদের…
‘দায়মুক্তি’ শীর্ষক
লাইভ প্রোগ্রামের বিশেষ পর্ব
৩ মে ২০২৫, শনিবার
রাত ৯:০০টা।
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ফেসবুক পেইজ ও ইউটিউব চ্যানেলে।
জুলাই-আগস্ট থেকে শুরু করে এ যাবত অপশক্তির হাতে শহীদ হওয়া বঙ্গবন্ধুর আদর্শের সৈনিকদের পরিবারের সদস্যদের…
কথিত ‘মানবিক করিডোর’ দেওয়া হলে মহাবিপদে পড়বে বাংলাদেশ—লক্ষ্য একটাই, নির্বাচন না দেওয়ার ধান্দা!
https://www.facebook.com/awamileague.1949/videos/1001317265416267
https://www.facebook.com/awamileague.1949/videos/1001317265416267
Facebook
Log in or sign up to view
See posts, photos and more on Facebook.
গণমাধ্যমের স্বাধীনতা হরণ ও সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে নির্বিচারে হয়রানিমূলক মামলা ও অনেকের চাকরিচ্যুতির বিরুদ্ধে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের বিবৃতি
----
সারা বিশ্বে পালিত হচ্ছে বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম দিবস। অথচ বাংলাদেশের জনগণের গভীর উদ্বেগের সঙ্গে প্রত্যক্ষ করছে কীভাবে গণমাধ্যমকে অবরুদ্ধ করা হচ্ছে। তার স্বাধীনতা হরণ করা হচ্ছে। একটি প্রশ্ন বর্তমানে খুবই প্রকটিত। তা হলো- সংবাদমাধ্যমগুলো প্রকৃতপক্ষে গণমাধ্যমের ভূমিকা পালন করছে কিনা? জবাবদিহিমূলক রাষ্ট্র ও সমাজ ব্যবস্থা গড়ে তুলতে তারা কর্তৃত্বের বিরুদ্ধে প্রশ্ন তুলতে পারছে কিনা? নাকি তারা একটা ভয়ের রাজত্বে থেকে নিজেদেরকে সেল্ফ সেন্সরশিপের মধ্যে নিয়ে আসতে বাধ্য হচ্ছে? ফ্যাসিস্ট ইউনূস সরকার ক্ষমতা দখলের পর গণমাধ্যমের চরিত্রের নব রূপায়ণের দিকে পর্যবেক্ষণ করলে আমরা এই প্রশ্নগুলোর স্পষ্ট উত্তর পাই। দেশের গণমাধ্যমগুলো জনআকাঙ্ক্ষা ধারণ করতে পারছে না। বরং অবৈধ ও অসাংবিধানিক দখলদার ফ্যাসিস্ট ইউনূস সরকারের প্রচার যন্ত্রে পরিণত হয়েছে।
বিগত বছরের ৫ আগস্ট দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে একটি নির্বাচিত সাংবিধানিক সরকারকে উৎখাতের পর অবৈধ দখলদার গোষ্ঠী সারা দেশে ভয়ের রাজত্ব কায়েম করে। দেশের গণমাধ্যম ও সাংবাদিকরাও এর বাইরে ছিল না। সারা দেশে মবসন্ত্রাস করে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের উপর অকথ্য অত্যাচার-নির্যাতন চালানোর পাশাপাশি যেভাবে ভিন্নমত দমন করা হয় তেমনিভাবে বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমের অফিসে মব লেলিয়ে দিয়ে চাঁদাবাজি করা হয়, হুমকি-ধমকি দেওয়া হয় এবং সাংবাদিকদের চাকরিচ্যুত করা হয়। বিগত বছরের ৫ আগস্টের পর আওয়ামী লীগসহ অন্যান্য দলের নেতাকর্মী ও বিভিন্ন শ্রেণী-পেশার মানুষদের বিরুদ্ধে যেভাবে হয়রানিমূলক মিথ্যা ও বানোয়াট মামলা দেওয়া হয় সাংবাদিকদের বিরুদ্ধেও একই কায়দায় অভূতপূর্ব অত্যাচার-নির্যাতন চালানো হয়। শত শত সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে মিথ্যা ও বানোয়াট হয়রানিমূলক মামলা দেওয়া হয়েছে, অনেককে বিনা বিচারে আটক রাখা হয়েছে এবং অনেককে চাকুরিচ্যুত করা হয়েছে। আমরা বিভিন্ন সময় এসব গর্হিত ও নিন্দনীয় ঘটনার প্রতিবাদ জানিয়েছি। আমরা গভীর উদ্বেগের সঙ্গে লক্ষ করছি, ভয়ের রাজত্বকে আরও পাকাপোক্ত করতে এই ফ্যাসিস্ট সরকার উপর্যুক্ত বিষয়গুলো চলমান রেখেছে। সাংবাদিকদের দায়িত্ব হলো অন্ধকার থেকে আলো বের করে আনা। পর্দার আড়ালে অপ্রকাশিত ঘটনাকে উন্মোচিত করা। আর এজন্য তাদেরকে প্রশ্ন উত্থাপন করতে হয় এবং প্রশ্নের উত্তর খোঁজার মধ্য দিয়ে সত্যকে সামনে তুলে আনতে হয়। অথচ অতি সম্প্রতি আমরা দেখলাম, এই অবৈধ সরকারের এক উপদেষ্টাকে যৌক্তিক প্রশ্ন করার অপরাধে ৩জন সাংবাদিককে চাকুরিচ্যুত করা হয়েছে। একটা টেলিভিশনের সংবাদ প্রচারের কার্যক্রম পর্যন্ত বন্ধ রাখা হয়েছে। আমরা প্রত্যক্ষ করছি, সাংবাদিক বন্ধুরা প্রতিনিয়ত একটা ভয়ভীতির মধ্যে কাজ করছে। অনেকে কাজের ক্ষেত্রে সেল্ফসেন্সরশিপের নীতি মেনে চলছে। আজ বাংলাদেশে গণমাধ্যমের স্বাধীনতা হলো, দ্বিধাহীনভাবে অবৈধ ও অসাংবিধানিক ইউনূস সরকারের আকাশচুম্বী প্রশংসা করা। সেক্ষেত্রে এগুলো আর গণমাধ্যম না থেকে ফ্যাসিস্ট ইউনূসের প্রচার মাধ্যমে পরিণত হয়েছে। ফ্যাসিস্ট ইউনূস সরকার শুধু গণমাধ্যমের স্বাধীনতাই কেড়ে নেয়নি, ব্যক্তি মানুষের বাকস্বাধীনতাও হরণ করেছে। আমরা বরাবরের ন্যায় ফ্যাসিস্ট ইউনূস সরকারের গৃহীত এই অপকৌশলের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই। একইসাথে এই ফ্যাসিবাদী অপশাসনের বিরুদ্ধে গণতন্ত্রকামী দেশবাসীকে সোচ্চার হওয়ার আহ্বান জানাচ্ছি।
জয় বাংলা
জয় বঙ্গবন্ধু
বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।
প্রেস বিজ্ঞপ্তি
তারিখ: ৩মে ২০২৫
#Bangaldesh #AwamiLeague #Freepress
----
সারা বিশ্বে পালিত হচ্ছে বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম দিবস। অথচ বাংলাদেশের জনগণের গভীর উদ্বেগের সঙ্গে প্রত্যক্ষ করছে কীভাবে গণমাধ্যমকে অবরুদ্ধ করা হচ্ছে। তার স্বাধীনতা হরণ করা হচ্ছে। একটি প্রশ্ন বর্তমানে খুবই প্রকটিত। তা হলো- সংবাদমাধ্যমগুলো প্রকৃতপক্ষে গণমাধ্যমের ভূমিকা পালন করছে কিনা? জবাবদিহিমূলক রাষ্ট্র ও সমাজ ব্যবস্থা গড়ে তুলতে তারা কর্তৃত্বের বিরুদ্ধে প্রশ্ন তুলতে পারছে কিনা? নাকি তারা একটা ভয়ের রাজত্বে থেকে নিজেদেরকে সেল্ফ সেন্সরশিপের মধ্যে নিয়ে আসতে বাধ্য হচ্ছে? ফ্যাসিস্ট ইউনূস সরকার ক্ষমতা দখলের পর গণমাধ্যমের চরিত্রের নব রূপায়ণের দিকে পর্যবেক্ষণ করলে আমরা এই প্রশ্নগুলোর স্পষ্ট উত্তর পাই। দেশের গণমাধ্যমগুলো জনআকাঙ্ক্ষা ধারণ করতে পারছে না। বরং অবৈধ ও অসাংবিধানিক দখলদার ফ্যাসিস্ট ইউনূস সরকারের প্রচার যন্ত্রে পরিণত হয়েছে।
বিগত বছরের ৫ আগস্ট দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে একটি নির্বাচিত সাংবিধানিক সরকারকে উৎখাতের পর অবৈধ দখলদার গোষ্ঠী সারা দেশে ভয়ের রাজত্ব কায়েম করে। দেশের গণমাধ্যম ও সাংবাদিকরাও এর বাইরে ছিল না। সারা দেশে মবসন্ত্রাস করে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের উপর অকথ্য অত্যাচার-নির্যাতন চালানোর পাশাপাশি যেভাবে ভিন্নমত দমন করা হয় তেমনিভাবে বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমের অফিসে মব লেলিয়ে দিয়ে চাঁদাবাজি করা হয়, হুমকি-ধমকি দেওয়া হয় এবং সাংবাদিকদের চাকরিচ্যুত করা হয়। বিগত বছরের ৫ আগস্টের পর আওয়ামী লীগসহ অন্যান্য দলের নেতাকর্মী ও বিভিন্ন শ্রেণী-পেশার মানুষদের বিরুদ্ধে যেভাবে হয়রানিমূলক মিথ্যা ও বানোয়াট মামলা দেওয়া হয় সাংবাদিকদের বিরুদ্ধেও একই কায়দায় অভূতপূর্ব অত্যাচার-নির্যাতন চালানো হয়। শত শত সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে মিথ্যা ও বানোয়াট হয়রানিমূলক মামলা দেওয়া হয়েছে, অনেককে বিনা বিচারে আটক রাখা হয়েছে এবং অনেককে চাকুরিচ্যুত করা হয়েছে। আমরা বিভিন্ন সময় এসব গর্হিত ও নিন্দনীয় ঘটনার প্রতিবাদ জানিয়েছি। আমরা গভীর উদ্বেগের সঙ্গে লক্ষ করছি, ভয়ের রাজত্বকে আরও পাকাপোক্ত করতে এই ফ্যাসিস্ট সরকার উপর্যুক্ত বিষয়গুলো চলমান রেখেছে। সাংবাদিকদের দায়িত্ব হলো অন্ধকার থেকে আলো বের করে আনা। পর্দার আড়ালে অপ্রকাশিত ঘটনাকে উন্মোচিত করা। আর এজন্য তাদেরকে প্রশ্ন উত্থাপন করতে হয় এবং প্রশ্নের উত্তর খোঁজার মধ্য দিয়ে সত্যকে সামনে তুলে আনতে হয়। অথচ অতি সম্প্রতি আমরা দেখলাম, এই অবৈধ সরকারের এক উপদেষ্টাকে যৌক্তিক প্রশ্ন করার অপরাধে ৩জন সাংবাদিককে চাকুরিচ্যুত করা হয়েছে। একটা টেলিভিশনের সংবাদ প্রচারের কার্যক্রম পর্যন্ত বন্ধ রাখা হয়েছে। আমরা প্রত্যক্ষ করছি, সাংবাদিক বন্ধুরা প্রতিনিয়ত একটা ভয়ভীতির মধ্যে কাজ করছে। অনেকে কাজের ক্ষেত্রে সেল্ফসেন্সরশিপের নীতি মেনে চলছে। আজ বাংলাদেশে গণমাধ্যমের স্বাধীনতা হলো, দ্বিধাহীনভাবে অবৈধ ও অসাংবিধানিক ইউনূস সরকারের আকাশচুম্বী প্রশংসা করা। সেক্ষেত্রে এগুলো আর গণমাধ্যম না থেকে ফ্যাসিস্ট ইউনূসের প্রচার মাধ্যমে পরিণত হয়েছে। ফ্যাসিস্ট ইউনূস সরকার শুধু গণমাধ্যমের স্বাধীনতাই কেড়ে নেয়নি, ব্যক্তি মানুষের বাকস্বাধীনতাও হরণ করেছে। আমরা বরাবরের ন্যায় ফ্যাসিস্ট ইউনূস সরকারের গৃহীত এই অপকৌশলের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই। একইসাথে এই ফ্যাসিবাদী অপশাসনের বিরুদ্ধে গণতন্ত্রকামী দেশবাসীকে সোচ্চার হওয়ার আহ্বান জানাচ্ছি।
জয় বাংলা
জয় বঙ্গবন্ধু
বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।
প্রেস বিজ্ঞপ্তি
তারিখ: ৩মে ২০২৫
#Bangaldesh #AwamiLeague #Freepress
পুলিশ অন্ধ ভাবে #বিএনপির তৃণমূলের নেতা-কর্মীদের কথায় কাজ করছে যার চরম মূল্য শুধু আওয়ামী লীগকে নয়, সাধারণ জনগণকেও দিতে হচ্ছে।
এর জবাব আইনশৃঙ্খলা বাহিনী কিভাবে দিবে?
#বিএনপির কাছে এর জবাব কেউ আসা করেনা। সময় আসলে জনগণই এর জবাব #বিএনপিকে দিবে।
#Bangladesh
এর জবাব আইনশৃঙ্খলা বাহিনী কিভাবে দিবে?
#বিএনপির কাছে এর জবাব কেউ আসা করেনা। সময় আসলে জনগণই এর জবাব #বিএনপিকে দিবে।
#Bangladesh
এনসিপি এখন পদবিনিময়ের হাট, দল নয়, দালালদের একজোড়া বাজার
----
বাংলাদেশের রাজনীতিতে নতুন এক কলঙ্কের নাম হয়ে উঠেছে এনসিপি। এই দল এখন আর আদর্শ, নেতৃত্ব বা জনগণের প্রতিনিধিত্বের প্রতীক নয় এটি এখন দালালদের দলে ভিড়ার নতুন ফাঁদ। দলের পদ-পদবি এখন খোলা বাজারে বিক্রি হচ্ছে নির্লজ্জভাবে, আর এই অনৈতিক পদবিনিময় চলছে প্রকাশ্যে, প্রভাবশালীদের ছত্রছায়ায়।
জেলা পর্যায়ের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক পদের দাম ৫ লাখ টাকা,
উপজেলা পর্যায়ে ২ লাখ টাকা,
ঢাকা মহানগরের পদ ৫০ লাখ টাকা করে,
আর ওয়ার্ড পর্যায়ের পদ যাচ্ছে ১০ লাখে!
এই চড়া মূল্যে যারা পদ কিনছেন, তারা জনগণের সেবা নয়, বরং তদবীর, #মামলা, #চাঁদাবাজি আর কমিশন বানিজ্যের সুযোগ কিনছেন।
এনসিপির নেতা হয়ে গেলে -
থানা-উপজেলায় শুরু হয় তদবীর বানিজ্য,
মামলার হস্তক্ষেপে ঘুষের হাত বদল,
ঠিকাদারী ও গম-চাল প্রকল্পে কমিশন ভাগ,
সরকারি জমি বরাদ্দে দালালি,
এমনকি পুলিশের কাছে সাফাই-সার্টিফিকেট দেওয়ার কাজেও চলে দরকষাকষি।
এনসিপির রাজনীতি এখন আর জনগণের কল্যাণে নয়, বরং পদের বিনিময়ে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে এক চাদাবাজি সিন্ডিকেট। পদ পাওয়া মানে চাঁদাবাজির লাইসেন্স, আর দলে থাকা মানে তদবীরের সুনিশ্চিত ঠিকানা।
এই রাজনৈতিক ভণ্ডামি রুখে দাঁড়ানো সময় এখনই।
যে দলে পদের দাম নির্ধারিত, সেখানে আদর্শ বা নেতৃত্ব বলে কিছু নেই। এনসিপির মতো দালাল-নির্ভর দল বাংলাদেশের গণতন্ত্র, প্রশাসন ও আইনশৃঙ্খলা ব্যবস্থাকে ধ্বংস করছে ভেতর থেকে।
প্রশ্ন করুন, প্রতিবাদ করুন, প্রতিরোধ করুন কারণ রাজনীতি পবিত্র কাজ, দালালদের ব্যবসা নয়।
----
বাংলাদেশের রাজনীতিতে নতুন এক কলঙ্কের নাম হয়ে উঠেছে এনসিপি। এই দল এখন আর আদর্শ, নেতৃত্ব বা জনগণের প্রতিনিধিত্বের প্রতীক নয় এটি এখন দালালদের দলে ভিড়ার নতুন ফাঁদ। দলের পদ-পদবি এখন খোলা বাজারে বিক্রি হচ্ছে নির্লজ্জভাবে, আর এই অনৈতিক পদবিনিময় চলছে প্রকাশ্যে, প্রভাবশালীদের ছত্রছায়ায়।
জেলা পর্যায়ের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক পদের দাম ৫ লাখ টাকা,
উপজেলা পর্যায়ে ২ লাখ টাকা,
ঢাকা মহানগরের পদ ৫০ লাখ টাকা করে,
আর ওয়ার্ড পর্যায়ের পদ যাচ্ছে ১০ লাখে!
এই চড়া মূল্যে যারা পদ কিনছেন, তারা জনগণের সেবা নয়, বরং তদবীর, #মামলা, #চাঁদাবাজি আর কমিশন বানিজ্যের সুযোগ কিনছেন।
এনসিপির নেতা হয়ে গেলে -
থানা-উপজেলায় শুরু হয় তদবীর বানিজ্য,
মামলার হস্তক্ষেপে ঘুষের হাত বদল,
ঠিকাদারী ও গম-চাল প্রকল্পে কমিশন ভাগ,
সরকারি জমি বরাদ্দে দালালি,
এমনকি পুলিশের কাছে সাফাই-সার্টিফিকেট দেওয়ার কাজেও চলে দরকষাকষি।
এনসিপির রাজনীতি এখন আর জনগণের কল্যাণে নয়, বরং পদের বিনিময়ে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে এক চাদাবাজি সিন্ডিকেট। পদ পাওয়া মানে চাঁদাবাজির লাইসেন্স, আর দলে থাকা মানে তদবীরের সুনিশ্চিত ঠিকানা।
এই রাজনৈতিক ভণ্ডামি রুখে দাঁড়ানো সময় এখনই।
যে দলে পদের দাম নির্ধারিত, সেখানে আদর্শ বা নেতৃত্ব বলে কিছু নেই। এনসিপির মতো দালাল-নির্ভর দল বাংলাদেশের গণতন্ত্র, প্রশাসন ও আইনশৃঙ্খলা ব্যবস্থাকে ধ্বংস করছে ভেতর থেকে।
প্রশ্ন করুন, প্রতিবাদ করুন, প্রতিরোধ করুন কারণ রাজনীতি পবিত্র কাজ, দালালদের ব্যবসা নয়।
The Persecution Report With Dr. Bidit Dey
Episode Title: Attack on Our Culture
Panelists:
Dr. Raihan Jamil
Center for Bangladesh Genocide Research
Saifur Rahman Mishu
IT Specialist & Blogger, Director of Global Justice Network Foundation
Tonoy Emroz Alam
Human Rights Activist, Member of the Editorial Board, BD Digest
In this episode, we take a hard look at a disturbing reality unfolding in Bangladesh — a wave of violence and hostility aimed at its cultural foundations. Culture isn't just music, art, or celebration — it's identity, memory, and belonging. It's the soul of a people.
Through compelling conversations and grounded storytelling, we explore how Bangladesh’s rich and pluralistic heritage — built over centuries by poets, mystics, and everyday people — is now being challenged by rising extremism, political unrest, and targeted assaults on religious and ethnic communities.
We examine what it truly means to be Bengali: the rhythms of our festivals, the wisdom of Lalon, the voices of Rabindranath and Nazrul, and how attacks on sculptures, cultural spaces, and activists reflect a deeper struggle over the soul of the nation.
Date: Sunday, May 04, 2025
Time: 11 PM Dhaka, 5 PM UTC
Episode Title: Attack on Our Culture
Panelists:
Dr. Raihan Jamil
Center for Bangladesh Genocide Research
Saifur Rahman Mishu
IT Specialist & Blogger, Director of Global Justice Network Foundation
Tonoy Emroz Alam
Human Rights Activist, Member of the Editorial Board, BD Digest
In this episode, we take a hard look at a disturbing reality unfolding in Bangladesh — a wave of violence and hostility aimed at its cultural foundations. Culture isn't just music, art, or celebration — it's identity, memory, and belonging. It's the soul of a people.
Through compelling conversations and grounded storytelling, we explore how Bangladesh’s rich and pluralistic heritage — built over centuries by poets, mystics, and everyday people — is now being challenged by rising extremism, political unrest, and targeted assaults on religious and ethnic communities.
We examine what it truly means to be Bengali: the rhythms of our festivals, the wisdom of Lalon, the voices of Rabindranath and Nazrul, and how attacks on sculptures, cultural spaces, and activists reflect a deeper struggle over the soul of the nation.
Date: Sunday, May 04, 2025
Time: 11 PM Dhaka, 5 PM UTC
আগামী নির্বাচনের আগে ইসি পুনর্গঠন চায় এনসিপি!
কারণ কী? নবগঠিত ইসি তো কোনো নির্বাচনই করেনি এখন অবধি।
তারা তো এখনো শিশুর মত নিস্পাপ!
#Bangladesh
কারণ কী? নবগঠিত ইসি তো কোনো নির্বাচনই করেনি এখন অবধি।
তারা তো এখনো শিশুর মত নিস্পাপ!
#Bangladesh
ইউনুসের ভুল সিদ্ধান্তে দেশ মুখোমুখি যুদ্ধ-অর্থনৈতিক ধ্বংসের
---
বাংলাদেশ এখন একটি ভয়ানক ভুল পথে হাঁটছে। আমাদের পররাষ্ট্রনীতিতে দূরদর্শিতা নেই, আছে হঠকারিতা; আছে ক্ষমতাকে দীর্ঘস্থায়ী করার লোভ আর জাতির ভাগ্য নিয়ে জুয়া খেলার নির্মম চক্রান্ত। ভারত ও চীন এই দুই আঞ্চলিক পরাশক্তি যদি কোনো ভুখণ্ডকে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি না দেয়, তাহলে সেই স্বপ্ন একদিনও সফল হবে না। অথচ আমরা সেই স্বীকৃতিহীন ভূখণ্ডের বিচ্ছিন্নতাবাদীদের পক্ষে দাঁড়িয়ে নিজেদের বিপদ ডেকে আনছি।
চীন, ভারত ও থাইল্যান্ড এই তিন দেশেরই সীমান্ত রয়েছে মিয়ানমারের সঙ্গে। কিন্তু কেউই বিচ্ছিন্নতাবাদীদের সহায়তা করছে না, কারণ তাদের সরকারগুলো রাজনৈতিক, শক্তিশালী এবং জনগণের প্রতি দায়বদ্ধ। তারা জানে, অন্য দেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপ করা কতটা বিপজ্জনক। কিন্তু আমাদের দুর্বল সরকার, যারা ক্ষমতায় টিকে থাকতে বিদেশি শক্তির দয়ার ওপর নির্ভর করে, তারা এখন আরেকটি দেশের বিদ্রোহীদের সঙ্গে হাত মেলাচ্ছে! এটা কেবল কূটনৈতিক আত্মহত্যা নয়, বরং গোটা জাতিকে অনিশ্চিত যুদ্ধ, নিরাপত্তাহীনতা এবং অর্থনৈতিক ধ্বংসের মুখে ঠেলে দেওয়া।
বিশ কোটি মানুষের ভাগ্য নিয়ে কেন এমন জুয়া খেলা হচ্ছে? কার স্বার্থে কক্সবাজারের পর্যটন শিল্প ধ্বংস হতে যাচ্ছে? যেখানে লাখ লাখ মানুষের জীবিকা, হাজার হাজার কোটি টাকার পাবলিক ও প্রাইভেট বিনিয়োগ রয়েছে—সেখানে যদি আগুন জ্বলে, রক্ত ঝরে, তাহলে দায় নেবে কে?
সরকার যদি এখনই এই আত্মঘাতী সিদ্ধান্ত থেকে সরে না আসে, তাহলে ইতিহাস কখনো ক্ষমা করবে না। জনগণ জেগে উঠবে, এবং বিশ্বাসঘাতকদের নির্মমভাবে বিচার করবে। দেশ কারো ব্যক্তিগত সম্পত্তি নয়, আর ক্ষমতা চিরস্থায়ী নয়। জাতির সামনে দায়বদ্ধ থেকে কাজ করো নইলে বিদায়ের সময় ঘনিয়ে এসেছে।
---
বাংলাদেশ এখন একটি ভয়ানক ভুল পথে হাঁটছে। আমাদের পররাষ্ট্রনীতিতে দূরদর্শিতা নেই, আছে হঠকারিতা; আছে ক্ষমতাকে দীর্ঘস্থায়ী করার লোভ আর জাতির ভাগ্য নিয়ে জুয়া খেলার নির্মম চক্রান্ত। ভারত ও চীন এই দুই আঞ্চলিক পরাশক্তি যদি কোনো ভুখণ্ডকে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি না দেয়, তাহলে সেই স্বপ্ন একদিনও সফল হবে না। অথচ আমরা সেই স্বীকৃতিহীন ভূখণ্ডের বিচ্ছিন্নতাবাদীদের পক্ষে দাঁড়িয়ে নিজেদের বিপদ ডেকে আনছি।
চীন, ভারত ও থাইল্যান্ড এই তিন দেশেরই সীমান্ত রয়েছে মিয়ানমারের সঙ্গে। কিন্তু কেউই বিচ্ছিন্নতাবাদীদের সহায়তা করছে না, কারণ তাদের সরকারগুলো রাজনৈতিক, শক্তিশালী এবং জনগণের প্রতি দায়বদ্ধ। তারা জানে, অন্য দেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপ করা কতটা বিপজ্জনক। কিন্তু আমাদের দুর্বল সরকার, যারা ক্ষমতায় টিকে থাকতে বিদেশি শক্তির দয়ার ওপর নির্ভর করে, তারা এখন আরেকটি দেশের বিদ্রোহীদের সঙ্গে হাত মেলাচ্ছে! এটা কেবল কূটনৈতিক আত্মহত্যা নয়, বরং গোটা জাতিকে অনিশ্চিত যুদ্ধ, নিরাপত্তাহীনতা এবং অর্থনৈতিক ধ্বংসের মুখে ঠেলে দেওয়া।
বিশ কোটি মানুষের ভাগ্য নিয়ে কেন এমন জুয়া খেলা হচ্ছে? কার স্বার্থে কক্সবাজারের পর্যটন শিল্প ধ্বংস হতে যাচ্ছে? যেখানে লাখ লাখ মানুষের জীবিকা, হাজার হাজার কোটি টাকার পাবলিক ও প্রাইভেট বিনিয়োগ রয়েছে—সেখানে যদি আগুন জ্বলে, রক্ত ঝরে, তাহলে দায় নেবে কে?
সরকার যদি এখনই এই আত্মঘাতী সিদ্ধান্ত থেকে সরে না আসে, তাহলে ইতিহাস কখনো ক্ষমা করবে না। জনগণ জেগে উঠবে, এবং বিশ্বাসঘাতকদের নির্মমভাবে বিচার করবে। দেশ কারো ব্যক্তিগত সম্পত্তি নয়, আর ক্ষমতা চিরস্থায়ী নয়। জাতির সামনে দায়বদ্ধ থেকে কাজ করো নইলে বিদায়ের সময় ঘনিয়ে এসেছে।
গণমাধ্যমে চতুর্মুখী সংকট, সাংবাদিকেরা টার্গেট, চাকরিহীন, আর নিঃস্ব
--
বাংলাদেশের সাংবাদিকতা আজ এক ভয়াবহ সংকটে নিমজ্জিত। স্বাধীন সংবাদমাধ্যম এখন আর কেবল রাজনৈতিক শক্তির রোষানলে নয় এবার টার্গেটে রেখেছে #উগ্রবাদী #মৌলবাদী গোষ্ঠীগুলো। টেলিভিশন, পত্রিকা, অনলাইন সবখানেই চলছে সাংবাদিক #নিপীড়ন, #দমন-#পীড়ন, এবং #ভয়ভীতি দেখিয়ে কণ্ঠরোধের অপচেষ্টা।
বর্তমান সরকারকে সমালোচনা করা মানেই এখন মিথ্যা #মামলায় আসামি হওয়া, রাষ্ট্রদ্রোহের অভিযোগ পাওয়া কিংবা #জঙ্গি #হামলার শিকার হওয়া। একদিকে পুলিশ ও প্রশাসনের রোষ, অন্যদিকে মৌলবাদী গোষ্ঠীর হুমকি এই দুই #আগুনের মাঝে পড়ে আছে সাংবাদিক সমাজ।
৫ আগস্ট ২০২৪ এর পর থেকে মিডিয়া জগতে এক ভয়াবহ 'শুদ্ধি অভিযান' শুরু হয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে, এখন পর্যন্ত অন্তত ২০০০ জন সাংবাদিক টেলিভিশন, পত্রিকা ও অনলাইন মিডিয়া থেকে ছাঁটাই হয়েছেন। সরকারের অনুগত না হওয়া, নিরপেক্ষ থেকে কাজ করা বা অনুসন্ধানী রিপোর্ট করাই তাদের "অপরাধ" হয়ে দাঁড়িয়েছে।
বেকার হয়ে পড়া সাংবাদিকদের জীবন আজ অনিশ্চয়তায় ভরা।
আর যারা এখনও চাকরিতে টিকে আছেন, তাদেরও অবস্থা শোচনীয়। অধিকাংশ সংবাদপত্র নিয়মিত বেতন দিতে ব্যর্থ হচ্ছে। অনেক সাংবাদিক ২-৩ মাস ধরে বেতন পাচ্ছেন না। সরকার নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি বাস্তবে উপেক্ষিত। কোন কোন মিডিয়ায় জুনিয়র রিপোর্টারদের ১০ থেকে ১৫ হাজার টাকায় পূর্ণ সময় কাজ করানো হচ্ছে যা স্পষ্ট শ্রমিক শোষণ।
এই চতুর্মুখী বিশৃঙ্খলায় গণমাধ্যম ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে। একদিকে রাজনৈতিক দমন, অন্যদিকে #মৌলবাদী #সন্ত্রাস, তৃতীয়দিকে আর্থিক অনিশ্চয়তা ও মালিক পক্ষের শোষণ এই তিনে পিষ্ট হয়ে পড়েছে বাংলাদেশের গণমাধ্যম এবং তার প্রাণ সাংবাদিকেরা।
গণমাধ্যমের স্বাধীনতা কেবল সাংবাদিকদের বিষয় নয়, এটি একটি জাতির বিবেকের প্রশ্ন। যদি সাংবাদিকেরা চুপ করে যান, যদি সত্য চাপা পড়ে যায়, যদি মিথ্যা-ভিত্তিক প্রচার চলে রাষ্ট্রের নিয়ন্ত্রণে তবে জনগণের চোখ বন্ধ থাকবে, গণতন্ত্র নিঃশব্দে হারিয়ে যাবে।
এখন প্রয়োজন ঐক্যবদ্ধ প্রতিবাদ।
#Bangladesh #BangladeshCrisis
--
বাংলাদেশের সাংবাদিকতা আজ এক ভয়াবহ সংকটে নিমজ্জিত। স্বাধীন সংবাদমাধ্যম এখন আর কেবল রাজনৈতিক শক্তির রোষানলে নয় এবার টার্গেটে রেখেছে #উগ্রবাদী #মৌলবাদী গোষ্ঠীগুলো। টেলিভিশন, পত্রিকা, অনলাইন সবখানেই চলছে সাংবাদিক #নিপীড়ন, #দমন-#পীড়ন, এবং #ভয়ভীতি দেখিয়ে কণ্ঠরোধের অপচেষ্টা।
বর্তমান সরকারকে সমালোচনা করা মানেই এখন মিথ্যা #মামলায় আসামি হওয়া, রাষ্ট্রদ্রোহের অভিযোগ পাওয়া কিংবা #জঙ্গি #হামলার শিকার হওয়া। একদিকে পুলিশ ও প্রশাসনের রোষ, অন্যদিকে মৌলবাদী গোষ্ঠীর হুমকি এই দুই #আগুনের মাঝে পড়ে আছে সাংবাদিক সমাজ।
৫ আগস্ট ২০২৪ এর পর থেকে মিডিয়া জগতে এক ভয়াবহ 'শুদ্ধি অভিযান' শুরু হয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে, এখন পর্যন্ত অন্তত ২০০০ জন সাংবাদিক টেলিভিশন, পত্রিকা ও অনলাইন মিডিয়া থেকে ছাঁটাই হয়েছেন। সরকারের অনুগত না হওয়া, নিরপেক্ষ থেকে কাজ করা বা অনুসন্ধানী রিপোর্ট করাই তাদের "অপরাধ" হয়ে দাঁড়িয়েছে।
বেকার হয়ে পড়া সাংবাদিকদের জীবন আজ অনিশ্চয়তায় ভরা।
আর যারা এখনও চাকরিতে টিকে আছেন, তাদেরও অবস্থা শোচনীয়। অধিকাংশ সংবাদপত্র নিয়মিত বেতন দিতে ব্যর্থ হচ্ছে। অনেক সাংবাদিক ২-৩ মাস ধরে বেতন পাচ্ছেন না। সরকার নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি বাস্তবে উপেক্ষিত। কোন কোন মিডিয়ায় জুনিয়র রিপোর্টারদের ১০ থেকে ১৫ হাজার টাকায় পূর্ণ সময় কাজ করানো হচ্ছে যা স্পষ্ট শ্রমিক শোষণ।
এই চতুর্মুখী বিশৃঙ্খলায় গণমাধ্যম ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে। একদিকে রাজনৈতিক দমন, অন্যদিকে #মৌলবাদী #সন্ত্রাস, তৃতীয়দিকে আর্থিক অনিশ্চয়তা ও মালিক পক্ষের শোষণ এই তিনে পিষ্ট হয়ে পড়েছে বাংলাদেশের গণমাধ্যম এবং তার প্রাণ সাংবাদিকেরা।
গণমাধ্যমের স্বাধীনতা কেবল সাংবাদিকদের বিষয় নয়, এটি একটি জাতির বিবেকের প্রশ্ন। যদি সাংবাদিকেরা চুপ করে যান, যদি সত্য চাপা পড়ে যায়, যদি মিথ্যা-ভিত্তিক প্রচার চলে রাষ্ট্রের নিয়ন্ত্রণে তবে জনগণের চোখ বন্ধ থাকবে, গণতন্ত্র নিঃশব্দে হারিয়ে যাবে।
এখন প্রয়োজন ঐক্যবদ্ধ প্রতিবাদ।
#Bangladesh #BangladeshCrisis
The Persecution Report With Dr. Bidit Dey
Episode Title: Attack on Our Culture
Panelists:
Dr. Raihan Jamil
Center for Bangladesh Genocide Research
Saifur Rahman Mishu
IT Specialist & Blogger, Director of Global Justice Network Foundation
Tonoy Emroz Alam
Human Rights Activist, Member of the Editorial Board, BD Digest
In this episode, we take a hard look at a disturbing reality unfolding in Bangladesh — a wave of violence and hostility aimed at its cultural foundations. Culture isn't just music, art, or celebration — it's identity, memory, and belonging. It's the soul of a people.
Through compelling conversations and grounded storytelling, we explore how Bangladesh’s rich and pluralistic heritage — built over centuries by poets, mystics, and everyday people — is now being challenged by rising extremism, political unrest, and targeted assaults on religious and ethnic communities.
We examine what it truly means to be Bengali: the rhythms of our festivals, the wisdom of Lalon, the voices of Rabindranath and Nazrul, and how attacks on sculptures, cultural spaces, and activists reflect a deeper struggle over the soul of the nation.
Date: Sunday, May 04, 2025
Time: 11 PM Dhaka, 5 PM UTC
Episode Title: Attack on Our Culture
Panelists:
Dr. Raihan Jamil
Center for Bangladesh Genocide Research
Saifur Rahman Mishu
IT Specialist & Blogger, Director of Global Justice Network Foundation
Tonoy Emroz Alam
Human Rights Activist, Member of the Editorial Board, BD Digest
In this episode, we take a hard look at a disturbing reality unfolding in Bangladesh — a wave of violence and hostility aimed at its cultural foundations. Culture isn't just music, art, or celebration — it's identity, memory, and belonging. It's the soul of a people.
Through compelling conversations and grounded storytelling, we explore how Bangladesh’s rich and pluralistic heritage — built over centuries by poets, mystics, and everyday people — is now being challenged by rising extremism, political unrest, and targeted assaults on religious and ethnic communities.
We examine what it truly means to be Bengali: the rhythms of our festivals, the wisdom of Lalon, the voices of Rabindranath and Nazrul, and how attacks on sculptures, cultural spaces, and activists reflect a deeper struggle over the soul of the nation.
Date: Sunday, May 04, 2025
Time: 11 PM Dhaka, 5 PM UTC