STAND AGAINST: A CONTROVERSIAL EVENT ON BANGLADESH AT THE HOUSE OF COMMONS
https://www.change.org/p/stand-against-a-controversial-event-on-bangladesh-at-the-house-of-commons
https://www.change.org/p/stand-against-a-controversial-event-on-bangladesh-at-the-house-of-commons
Change.org
Sign the Petition
STAND AGAINST: A CONTROVERSIAL EVENT ON BANGLADESH AT THE HOUSE OF COMMONS
সাংবাদিককে কাফনের কাপড় পাঠিয়ে হুমকি : ইউনুস ও তার উপদেষ্টামণ্ডলী কি গণতন্ত্রের কবর রচনায় ব্যস্ত?
----
রংপুরের পীরগঞ্জে সাংবাদিক মাহমুদুল হাসানকে কাফনের কাপড় পাঠিয়ে #হত্যার হুমকি—এটা শুধু একটি বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয়, বরং সুপরিকল্পিত #সন্ত্রাসী রাজনীতির অংশ। এ ঘটনার পেছনে যে চক্র সক্রিয়, তাদের মধ্যে রয়েছেন ইউনুস নামের এক নেপথ্য খেলোয়াড় ও তার প্রেস সচিব শফিক, উপদেষ্টা ফারুকি, মাহফুজ, আসিফ নজরুল, জাহাঙ্গীর — যারা সবাই মিলে রাষ্ট্রের ভেতরে আরেকটি রাষ্ট্র গড়ে তোলার অপচেষ্টা চালাচ্ছেন।
এই গোষ্ঠীটি দীর্ঘদিন ধরে দেশবিরোধী চক্রান্তে লিপ্ত। কখনো তারা কথিত “গণতন্ত্র” ও “অধিকার”-এর নামে মাঠ গরম করে, আবার কখনো সরাসরি সাংবাদিকদের টার্গেট করে। মাহমুদুল হাসানের বিরুদ্ধে এই হুমকি, মূলত একটি ভয়ংকর বার্তা: যারা সত্য বলবে, তাদের জন্য অপেক্ষা করছে কবরের কাপড়।
প্রশ্ন হচ্ছে—এই ষড়যন্ত্রকারীদের মদদ কে দিচ্ছে? রাষ্ট্রের ভেতরে বসেই কিছু ব্যক্তি কি এই সহিংস রাজনীতির ছক আঁকছেন? ইউনুসের চারপাশে থাকা উপদেষ্টা নামধারী এসব সুবিধাবাদী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে এখনই ব্যবস্থা না নিলে, আগামীতে আরও ভয়ংকর পরিস্থিতির মুখোমুখি হবে দেশ।
পীরগঞ্জের এ ঘটনা স্পষ্ট করেছে—এ দেশে যারা ক্ষমতার আশায়, অরাজনৈতিক শক্তির ছায়ায় রাজনীতি করছে, তারা এখন কলমের শত্রু। তারা সত্য লিখলে কাফনের কাপড় পাঠায়, সংবাদ প্রচার করলে হুমকি দেয়।
#Bangladesh #BangladeshCrisis
----
রংপুরের পীরগঞ্জে সাংবাদিক মাহমুদুল হাসানকে কাফনের কাপড় পাঠিয়ে #হত্যার হুমকি—এটা শুধু একটি বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয়, বরং সুপরিকল্পিত #সন্ত্রাসী রাজনীতির অংশ। এ ঘটনার পেছনে যে চক্র সক্রিয়, তাদের মধ্যে রয়েছেন ইউনুস নামের এক নেপথ্য খেলোয়াড় ও তার প্রেস সচিব শফিক, উপদেষ্টা ফারুকি, মাহফুজ, আসিফ নজরুল, জাহাঙ্গীর — যারা সবাই মিলে রাষ্ট্রের ভেতরে আরেকটি রাষ্ট্র গড়ে তোলার অপচেষ্টা চালাচ্ছেন।
এই গোষ্ঠীটি দীর্ঘদিন ধরে দেশবিরোধী চক্রান্তে লিপ্ত। কখনো তারা কথিত “গণতন্ত্র” ও “অধিকার”-এর নামে মাঠ গরম করে, আবার কখনো সরাসরি সাংবাদিকদের টার্গেট করে। মাহমুদুল হাসানের বিরুদ্ধে এই হুমকি, মূলত একটি ভয়ংকর বার্তা: যারা সত্য বলবে, তাদের জন্য অপেক্ষা করছে কবরের কাপড়।
প্রশ্ন হচ্ছে—এই ষড়যন্ত্রকারীদের মদদ কে দিচ্ছে? রাষ্ট্রের ভেতরে বসেই কিছু ব্যক্তি কি এই সহিংস রাজনীতির ছক আঁকছেন? ইউনুসের চারপাশে থাকা উপদেষ্টা নামধারী এসব সুবিধাবাদী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে এখনই ব্যবস্থা না নিলে, আগামীতে আরও ভয়ংকর পরিস্থিতির মুখোমুখি হবে দেশ।
পীরগঞ্জের এ ঘটনা স্পষ্ট করেছে—এ দেশে যারা ক্ষমতার আশায়, অরাজনৈতিক শক্তির ছায়ায় রাজনীতি করছে, তারা এখন কলমের শত্রু। তারা সত্য লিখলে কাফনের কাপড় পাঠায়, সংবাদ প্রচার করলে হুমকি দেয়।
#Bangladesh #BangladeshCrisis
নাইক্ষ্যংছড়িতে আরসা’র দাপট : রাষ্ট্র কি নীরব সহযোগী?
সম্প্রতি কিছু ছবি এবং তথ্য সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে, যেখানে দেখা যাচ্ছে মিয়ানমারের আরাকান রোহিঙ্গা স্যালভেশন আর্মি (আরসা) এর সদস্যরা বাংলাদেশের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার ভেতর দিব্যি #অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে চলাফেরা করছে। এমনকি দিনদুপুরে তাদের এই আনাগোনা যেন কোনো বাধা ছাড়াই ঘটছে। প্রশ্ন উঠছে—এটা কিভাবে সম্ভব?
বাংলাদেশ একটি সার্বভৌম রাষ্ট্র। এদেশে অন্য কোনো দেশের #সশস্ত্র গোষ্ঠী বা বিদ্রোহী বাহিনী কীভাবে প্রকাশ্যে #অস্ত্রসহ বিচরণ করতে পারে? এটা কি সম্ভব রাষ্ট্রের সংশ্লিষ্ট সংস্থা—সেনাবাহিনী, গোয়েন্দা বিভাগ বা সীমান্তরক্ষী বাহিনী কিছুই জানে না? না জানাটা যেমন অবাস্তব, তেমনি জানার পরেও নিষ্ক্রিয় থাকা আরও উদ্বেগজনক।
আরসা বাহিনীকে নিয়ে বরাবরই বিতর্ক রয়েছে। কক্সবাজার ও বান্দরবানের রোহিঙ্গা ক্যাম্পগুলোর ভেতর তাদের অস্তিত্ব ও প্রভাব নিয়ে নানা প্রতিবেদন থাকলেও, এবার সীমান্ত পেরিয়ে মূল ভূখণ্ডে তাদের #সশস্ত্র উপস্থিতি এক নতুন মাত্রা যোগ করলো। কিছুদিন আগেই তারা স্থানীয় উৎসব ‘জলকেলি’তে অংশ নিয়ে নিজেদের পতাকা ও পরিচয় প্রকাশ্যে তুলে ধরেছিল। তখনও রাষ্ট্র ছিল নির্বিকার।
এসব ঘটনায় সাধারণ মানুষের মনে প্রশ্ন জেগেছে—রাষ্ট্র কি এদের সহযোগিতা করছে? না কি কার্যত এদের উপস্থিতিকে উপেক্ষা করে কোনো গোপন সমঝোতার ইঙ্গিত দিচ্ছে?
সরকারি ও মূলধারার মিডিয়াগুলো এ বিষয়ে নিশ্চুপ। সেন্সরশিপের আবরণে তারা এমন অনেক গুরুত্বপূর্ণ ইস্যু এড়িয়ে যাচ্ছে, যা রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তা এবং ভূখণ্ডগত অখণ্ডতার জন্য হুমকি হয়ে দাঁড়াতে পারে। এটি নিছক অবহেলা নয়, বরং ভয়ংকর একটি রাজনৈতিক কৌশলের ইঙ্গিতও হতে পারে।
দেশের শাসকগোষ্ঠী, বিশেষ করে ইউনুস গং-এর ভূমিকা নিয়ে অনেকে প্রশ্ন তুলছেন। দেশের সার্বভৌমত্ব, নিরাপত্তা ও জাতীয় স্বার্থ যদি রাজনৈতিক সুবিধা কিংবা আন্তর্জাতিক চাপের কাছে বিকিয়ে দেওয়া হয়—তাহলে জাতি হিসেবে আমরা কোন পথে এগোচ্ছি?
নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্তে আরসার উপস্থিতি নিছক একটি নিরাপত্তাজনিত ইস্যু নয়, এটি রাষ্ট্রের নীতির, বিশ্বাসযোগ্যতার এবং নেতৃত্বের একটি বড় প্রশ্নচিহ্ন। জনগণের প্রশ্নের জবাব রাষ্ট্রকে দিতেই হবে—না হলে এই নীরবতা কালক্রমে দুর্যোগে রূপ নিতে পারে।
#Bangladesh #BangladeshCrisis
সম্প্রতি কিছু ছবি এবং তথ্য সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে, যেখানে দেখা যাচ্ছে মিয়ানমারের আরাকান রোহিঙ্গা স্যালভেশন আর্মি (আরসা) এর সদস্যরা বাংলাদেশের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার ভেতর দিব্যি #অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে চলাফেরা করছে। এমনকি দিনদুপুরে তাদের এই আনাগোনা যেন কোনো বাধা ছাড়াই ঘটছে। প্রশ্ন উঠছে—এটা কিভাবে সম্ভব?
বাংলাদেশ একটি সার্বভৌম রাষ্ট্র। এদেশে অন্য কোনো দেশের #সশস্ত্র গোষ্ঠী বা বিদ্রোহী বাহিনী কীভাবে প্রকাশ্যে #অস্ত্রসহ বিচরণ করতে পারে? এটা কি সম্ভব রাষ্ট্রের সংশ্লিষ্ট সংস্থা—সেনাবাহিনী, গোয়েন্দা বিভাগ বা সীমান্তরক্ষী বাহিনী কিছুই জানে না? না জানাটা যেমন অবাস্তব, তেমনি জানার পরেও নিষ্ক্রিয় থাকা আরও উদ্বেগজনক।
আরসা বাহিনীকে নিয়ে বরাবরই বিতর্ক রয়েছে। কক্সবাজার ও বান্দরবানের রোহিঙ্গা ক্যাম্পগুলোর ভেতর তাদের অস্তিত্ব ও প্রভাব নিয়ে নানা প্রতিবেদন থাকলেও, এবার সীমান্ত পেরিয়ে মূল ভূখণ্ডে তাদের #সশস্ত্র উপস্থিতি এক নতুন মাত্রা যোগ করলো। কিছুদিন আগেই তারা স্থানীয় উৎসব ‘জলকেলি’তে অংশ নিয়ে নিজেদের পতাকা ও পরিচয় প্রকাশ্যে তুলে ধরেছিল। তখনও রাষ্ট্র ছিল নির্বিকার।
এসব ঘটনায় সাধারণ মানুষের মনে প্রশ্ন জেগেছে—রাষ্ট্র কি এদের সহযোগিতা করছে? না কি কার্যত এদের উপস্থিতিকে উপেক্ষা করে কোনো গোপন সমঝোতার ইঙ্গিত দিচ্ছে?
সরকারি ও মূলধারার মিডিয়াগুলো এ বিষয়ে নিশ্চুপ। সেন্সরশিপের আবরণে তারা এমন অনেক গুরুত্বপূর্ণ ইস্যু এড়িয়ে যাচ্ছে, যা রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তা এবং ভূখণ্ডগত অখণ্ডতার জন্য হুমকি হয়ে দাঁড়াতে পারে। এটি নিছক অবহেলা নয়, বরং ভয়ংকর একটি রাজনৈতিক কৌশলের ইঙ্গিতও হতে পারে।
দেশের শাসকগোষ্ঠী, বিশেষ করে ইউনুস গং-এর ভূমিকা নিয়ে অনেকে প্রশ্ন তুলছেন। দেশের সার্বভৌমত্ব, নিরাপত্তা ও জাতীয় স্বার্থ যদি রাজনৈতিক সুবিধা কিংবা আন্তর্জাতিক চাপের কাছে বিকিয়ে দেওয়া হয়—তাহলে জাতি হিসেবে আমরা কোন পথে এগোচ্ছি?
নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্তে আরসার উপস্থিতি নিছক একটি নিরাপত্তাজনিত ইস্যু নয়, এটি রাষ্ট্রের নীতির, বিশ্বাসযোগ্যতার এবং নেতৃত্বের একটি বড় প্রশ্নচিহ্ন। জনগণের প্রশ্নের জবাব রাষ্ট্রকে দিতেই হবে—না হলে এই নীরবতা কালক্রমে দুর্যোগে রূপ নিতে পারে।
#Bangladesh #BangladeshCrisis
জাতীয় আত্মহত্যার পথে বাংলাদেশ : গ্যাস সংকট আর ইউনুসের #লুটেরা এনজিও সিন্ডিকেটের ধ্বংসাত্মক রূপ
-----
এই যে এখন আপনি গ্যাস পাচ্ছেন না, আপনার শিল্প-কারখানা বন্ধ হয়ে যাচ্ছে, আপনার রান্নার চুলা নিভে যাচ্ছে—এটা কোনো আকস্মিক ঘটনা নয়। এটা ছিল সময়ের ব্যাপার মাত্র। আর এর জন্য দায়ী হলো চরম ব্যর্থ, বিলম্বিত, দুর্নীতিগ্রস্ত সরকার এবং ইউনুসের নেতৃত্বে পরিচালিত বিদেশি প্রভুভক্ত #লুটেরা এনজিও চক্র, যারা বাংলাদেশকে নিঃস্ব করে ফেলে গেছে চোখের সামনে বসে।
দেশের বুক জুড়ে গ্যাস আছে, কিন্তু তাতে দেশের মানুষের কোন অধিকার নেই। ভোলা ফিল্ডে প্রতিদিন উত্তোলন সম্ভব ১৯০ মিলিয়ন ঘনফুট, অথচ ব্যবহৃত হচ্ছে মাত্র ৭৩ মিলিয়ন! কেন? কারণ পাইপলাইন নেই। আর কেন নেই? কারণ বছর বছর ধরে কেবল ফাইল ঠেলাধেলি চলছে—আমলাতন্ত্রের অসাড়তা, রাজনৈতিক সিদ্ধান্তহীনতা আর ষড়যন্ত্রের সমাহার! বরিশাল-ঢাকা পাইপলাইনের মতো একটি প্রকল্প পর্যন্ত আজও “চলতি” আছে; সিদ্ধান্তই নেওয়া হয়নি! এগুলো আর অব্যবস্থা নয়—এটা দেশবিরোধী ষড়যন্ত্র।
বিবিয়ানা ফিল্ড ধসে পড়ছে, ২০২৭ সালের মধ্যে উৎপাদন নেমে আসবে ভয়ানক স্তরে, অথচ আজ পর্যন্ত এলএনজি আমদানি বাড়ানোর মতো কার্যকর কোনো উদ্যোগ নেই। নতুন FSRU করতে চাইলে সময় লাগবে ১৮ মাস। স্থলভিত্তিক টার্মিনাল? ৮০ মাস! অথচ দেশীয় অনুসন্ধানে আবারও আমলাতান্ত্রিক জুজু—৫০ কোটি টাকার ফিজিবিলিটি স্টাডির নামে গড়িমসি। এ যেন দেশের বুকের উপর বসে হায়েনার নাচ।
আর এই পুরো সময়জুড়ে ইউনুসের মতো তথাকথিত 'নোবেল বিজয়ী'দের নেতৃত্বে এনজিও চক্র দেশের ডলার শুষে নিয়েছে, রিজার্ভ খালি করে দিয়েছে, বৈদেশিক লেনদেন অচল করে দিয়েছে। যারা দিনরাত "দারিদ্র্য দূরীকরণ" আর "উন্নয়ন"এর বুলি কপচায়, তাদের প্রকৃত মুখোশ আজ উন্মোচিত—তারা মূলত অর্থনৈতিক দখলদার।
এই সংকটের দায় একা সরকার বা একটি মন্ত্রণালয়ের নয়। এটি হলো রাষ্ট্রীয় ব্যর্থতা এবং করপোরেট লুটেরাদের সম্মিলিত চক্রান্ত। বিবিয়ানা ধসে পড়লে রাজধানী ঢাকা, গাজীপুর, নারায়ণগঞ্জে পুরো শিল্প খাত অচল হয়ে যাবে। ২০২৮-২৯ সালের মধ্যে বাংলাদেশ এক ভয়াবহ অচলাবস্থায় পড়বে—তখন আর ঘাটতি মেটানোর কোনো উপায় থাকবে না।
যারা এখনও ঘুমাচ্ছেন, তারা জেনে রাখুন—এটা আর শুধুই গ্যাস সংকট নয়, এটা বাংলাদেশের অস্তিত্ব সংকট। এখনো যদি সিদ্ধান্ত না নেওয়া হয়, দ্রুত গ্যাস অনুসন্ধান, পাইপলাইন বাস্তবায়ন এবং এলএনজি অবকাঠামো গড়ে না তোলা হয়—তবে আমাদের ভবিষ্যৎ নির্ধারিত। দেউলিয়াত্ব, বেকারত্ব এবং জাতীয় পতনের পথে আমরা এগোচ্ছি।
#Bangladesh #BangladeshCrisis
-----
এই যে এখন আপনি গ্যাস পাচ্ছেন না, আপনার শিল্প-কারখানা বন্ধ হয়ে যাচ্ছে, আপনার রান্নার চুলা নিভে যাচ্ছে—এটা কোনো আকস্মিক ঘটনা নয়। এটা ছিল সময়ের ব্যাপার মাত্র। আর এর জন্য দায়ী হলো চরম ব্যর্থ, বিলম্বিত, দুর্নীতিগ্রস্ত সরকার এবং ইউনুসের নেতৃত্বে পরিচালিত বিদেশি প্রভুভক্ত #লুটেরা এনজিও চক্র, যারা বাংলাদেশকে নিঃস্ব করে ফেলে গেছে চোখের সামনে বসে।
দেশের বুক জুড়ে গ্যাস আছে, কিন্তু তাতে দেশের মানুষের কোন অধিকার নেই। ভোলা ফিল্ডে প্রতিদিন উত্তোলন সম্ভব ১৯০ মিলিয়ন ঘনফুট, অথচ ব্যবহৃত হচ্ছে মাত্র ৭৩ মিলিয়ন! কেন? কারণ পাইপলাইন নেই। আর কেন নেই? কারণ বছর বছর ধরে কেবল ফাইল ঠেলাধেলি চলছে—আমলাতন্ত্রের অসাড়তা, রাজনৈতিক সিদ্ধান্তহীনতা আর ষড়যন্ত্রের সমাহার! বরিশাল-ঢাকা পাইপলাইনের মতো একটি প্রকল্প পর্যন্ত আজও “চলতি” আছে; সিদ্ধান্তই নেওয়া হয়নি! এগুলো আর অব্যবস্থা নয়—এটা দেশবিরোধী ষড়যন্ত্র।
বিবিয়ানা ফিল্ড ধসে পড়ছে, ২০২৭ সালের মধ্যে উৎপাদন নেমে আসবে ভয়ানক স্তরে, অথচ আজ পর্যন্ত এলএনজি আমদানি বাড়ানোর মতো কার্যকর কোনো উদ্যোগ নেই। নতুন FSRU করতে চাইলে সময় লাগবে ১৮ মাস। স্থলভিত্তিক টার্মিনাল? ৮০ মাস! অথচ দেশীয় অনুসন্ধানে আবারও আমলাতান্ত্রিক জুজু—৫০ কোটি টাকার ফিজিবিলিটি স্টাডির নামে গড়িমসি। এ যেন দেশের বুকের উপর বসে হায়েনার নাচ।
আর এই পুরো সময়জুড়ে ইউনুসের মতো তথাকথিত 'নোবেল বিজয়ী'দের নেতৃত্বে এনজিও চক্র দেশের ডলার শুষে নিয়েছে, রিজার্ভ খালি করে দিয়েছে, বৈদেশিক লেনদেন অচল করে দিয়েছে। যারা দিনরাত "দারিদ্র্য দূরীকরণ" আর "উন্নয়ন"এর বুলি কপচায়, তাদের প্রকৃত মুখোশ আজ উন্মোচিত—তারা মূলত অর্থনৈতিক দখলদার।
এই সংকটের দায় একা সরকার বা একটি মন্ত্রণালয়ের নয়। এটি হলো রাষ্ট্রীয় ব্যর্থতা এবং করপোরেট লুটেরাদের সম্মিলিত চক্রান্ত। বিবিয়ানা ধসে পড়লে রাজধানী ঢাকা, গাজীপুর, নারায়ণগঞ্জে পুরো শিল্প খাত অচল হয়ে যাবে। ২০২৮-২৯ সালের মধ্যে বাংলাদেশ এক ভয়াবহ অচলাবস্থায় পড়বে—তখন আর ঘাটতি মেটানোর কোনো উপায় থাকবে না।
যারা এখনও ঘুমাচ্ছেন, তারা জেনে রাখুন—এটা আর শুধুই গ্যাস সংকট নয়, এটা বাংলাদেশের অস্তিত্ব সংকট। এখনো যদি সিদ্ধান্ত না নেওয়া হয়, দ্রুত গ্যাস অনুসন্ধান, পাইপলাইন বাস্তবায়ন এবং এলএনজি অবকাঠামো গড়ে না তোলা হয়—তবে আমাদের ভবিষ্যৎ নির্ধারিত। দেউলিয়াত্ব, বেকারত্ব এবং জাতীয় পতনের পথে আমরা এগোচ্ছি।
#Bangladesh #BangladeshCrisis
Brutal assault on an Awami League leader—inside court premises, in front of police.
No arrests. No justice. Just remand.
https://x.com/albd1971/status/1918273908878524550
No arrests. No justice. Just remand.
https://x.com/albd1971/status/1918273908878524550
X (formerly Twitter)
Bangladesh Awami League (@albd1971) on X
🚨 Brutal assault on an Awami League leader—inside court premises, in front of police.
No arrests. No justice. Just remand.
Under Yunus's rule, mob = law.
Judges are forced to comply.
The judiciary has fallen.
---
This video shows systemic patronage for…
No arrests. No justice. Just remand.
Under Yunus's rule, mob = law.
Judges are forced to comply.
The judiciary has fallen.
---
This video shows systemic patronage for…
Dr. Yunus gave a new definition of democracy by firing two journalists for asking questions
https://x.com/BDIndependentU/status/1918277571651027419
https://x.com/BDIndependentU/status/1918277571651027419
শামীম মোল্লা যেভাবে নিজেকেই নিজে খুন করলেন!
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে ঘটে যাওয়া শামীম মোল্লা #হত্যাকাণ্ড আমাদের সামনে আবারও নগ্ন করে দিয়েছে রাষ্ট্রীয় এবং প্রাতিষ্ঠানিক নিষ্ঠুরতা কতটা অমানবিক হতে পারে। ইতিহাস বিভাগের ৩৯তম ব্যাচের ছাত্র, সাবেক ছাত্রলীগ নেতা শামীম মোল্লা নিজেই নাকি নিজেকে ঘন্টার পর ঘন্টা #পিটিয়ে, বুকের ওপর লাফিয়ে, মাথায় লাথি মেরে মেরে #হত্যা করেছে। এমনটাই যদি হয়, তবে আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনকে ধন্যবাদ দেওয়া উচিত – কারণ তারা এক ‘অসাধারণ আত্মহত্যার ইতিহাস’ রচনা করেছে!
হাস্যকর এই ‘বহিষ্কার তালিকা’ দেখে বোঝা যাচ্ছে, মৃত শামীম মোল্লাই আসলে প্রধান অপরাধী। এমন বিচার ও তদন্তের মানসিকতা আমাদের মনে করিয়ে দেয় – কে #হত্যা করল, সেটি নয়; বরং কে #নিহত হলো সেটাই যেন আজ অপরাধ।
সবচেয়ে চমকপ্রদ ব্যাপার হলো, আহসান লাবিব নামের সেই মুখ্য সংগঠক, যিনি ভিডিওতে স্পষ্ট দেখা যাচ্ছে পিটুনি উৎসবে সক্রিয় ছিলেন, তাঁকে বহিষ্কারের তালিকায় রাখা হয়নি। কারণ হয়তো তিনি ‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সমন্বয়ক’। অর্থাৎ, বৈষম্যের বিরুদ্ধে দাঁড়াতে গিয়ে একজন মানুষকে প্রকাশ্যে #পিটিয়ে মারলে সেটা ‘ন্যায়বিচার’ হয়ে যায়?
বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের এই সিদ্ধান্ত শুধু অমানবিক নয়, চূড়ান্তভাবে রাজনৈতিক এবং দলীয় সুশীল সংস্কৃতির ভয়াবহ প্রতিচ্ছবি। একটি বিশ্ববিদ্যালয়ে যদি ছাত্রদের জীবন নিয়ে এমন নির্মম তামাশা চলে, তাহলে সেখানকার শিক্ষার মান নিয়েও প্রশ্ন ওঠা স্বাভাবিক।
শামীম মোল্লার আত্মরক্ষাহীন, নিঃসঙ্গ মৃত্যু আমাদের সমষ্টিগত নৈতিক বোধকে যদি এখনো কাঁপিয়ে না তোলে তাহলে আর খুব বেশি দিন বাকি নেই যখন এ দেশের প্রতিটি বিশ্ববিদ্যালয়েই এভাবে ‘নিজেকে মেরে ফেলা’র তালিকা দীর্ঘ হতে থাকবে।
#Bangladesh #BangladeshCrisis
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে ঘটে যাওয়া শামীম মোল্লা #হত্যাকাণ্ড আমাদের সামনে আবারও নগ্ন করে দিয়েছে রাষ্ট্রীয় এবং প্রাতিষ্ঠানিক নিষ্ঠুরতা কতটা অমানবিক হতে পারে। ইতিহাস বিভাগের ৩৯তম ব্যাচের ছাত্র, সাবেক ছাত্রলীগ নেতা শামীম মোল্লা নিজেই নাকি নিজেকে ঘন্টার পর ঘন্টা #পিটিয়ে, বুকের ওপর লাফিয়ে, মাথায় লাথি মেরে মেরে #হত্যা করেছে। এমনটাই যদি হয়, তবে আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনকে ধন্যবাদ দেওয়া উচিত – কারণ তারা এক ‘অসাধারণ আত্মহত্যার ইতিহাস’ রচনা করেছে!
হাস্যকর এই ‘বহিষ্কার তালিকা’ দেখে বোঝা যাচ্ছে, মৃত শামীম মোল্লাই আসলে প্রধান অপরাধী। এমন বিচার ও তদন্তের মানসিকতা আমাদের মনে করিয়ে দেয় – কে #হত্যা করল, সেটি নয়; বরং কে #নিহত হলো সেটাই যেন আজ অপরাধ।
সবচেয়ে চমকপ্রদ ব্যাপার হলো, আহসান লাবিব নামের সেই মুখ্য সংগঠক, যিনি ভিডিওতে স্পষ্ট দেখা যাচ্ছে পিটুনি উৎসবে সক্রিয় ছিলেন, তাঁকে বহিষ্কারের তালিকায় রাখা হয়নি। কারণ হয়তো তিনি ‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সমন্বয়ক’। অর্থাৎ, বৈষম্যের বিরুদ্ধে দাঁড়াতে গিয়ে একজন মানুষকে প্রকাশ্যে #পিটিয়ে মারলে সেটা ‘ন্যায়বিচার’ হয়ে যায়?
বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের এই সিদ্ধান্ত শুধু অমানবিক নয়, চূড়ান্তভাবে রাজনৈতিক এবং দলীয় সুশীল সংস্কৃতির ভয়াবহ প্রতিচ্ছবি। একটি বিশ্ববিদ্যালয়ে যদি ছাত্রদের জীবন নিয়ে এমন নির্মম তামাশা চলে, তাহলে সেখানকার শিক্ষার মান নিয়েও প্রশ্ন ওঠা স্বাভাবিক।
শামীম মোল্লার আত্মরক্ষাহীন, নিঃসঙ্গ মৃত্যু আমাদের সমষ্টিগত নৈতিক বোধকে যদি এখনো কাঁপিয়ে না তোলে তাহলে আর খুব বেশি দিন বাকি নেই যখন এ দেশের প্রতিটি বিশ্ববিদ্যালয়েই এভাবে ‘নিজেকে মেরে ফেলা’র তালিকা দীর্ঘ হতে থাকবে।
#Bangladesh #BangladeshCrisis
প্রেস ক্লাব এখন যেন 'ইউনূস ফাউন্ডেশন মিডিয়া স্কুল'
—যেখানে শেখানো হয় কিভাবে প্রশ্ন না করে হেডলাইন বানাতে হয়!
গণমাধ্যমের স্বাধীনতা কি এখন শুধু ইউনূস-ফারুকী গংয়ের মিথ্যা প্রচারণার লাইসেন্স? অথচ গণমাধ্যমের স্বাধীনতার কথা বলেই বিশ্ব দরবারের বড় বড় লেকচার দিচ্ছে ইউনূস-ফারুক গং।
#Bangladesh #BangladeshCrisis
—যেখানে শেখানো হয় কিভাবে প্রশ্ন না করে হেডলাইন বানাতে হয়!
গণমাধ্যমের স্বাধীনতা কি এখন শুধু ইউনূস-ফারুকী গংয়ের মিথ্যা প্রচারণার লাইসেন্স? অথচ গণমাধ্যমের স্বাধীনতার কথা বলেই বিশ্ব দরবারের বড় বড় লেকচার দিচ্ছে ইউনূস-ফারুক গং।
#Bangladesh #BangladeshCrisis
#Live
জাতির ভবিষ্যৎ ও ভূখণ্ডগত স্বার্বভৌমত্ব: বাংলাদেশ কোন পথে?
🎦https://www.youtube.com/live/v9241zJc0Do?si=hPYVxdHbu02MULvk
জাতির ভবিষ্যৎ ও ভূখণ্ডগত স্বার্বভৌমত্ব: বাংলাদেশ কোন পথে?
🎦https://www.youtube.com/live/v9241zJc0Do?si=hPYVxdHbu02MULvk
YouTube
Live | জাতির ভবিষ্যৎ ও ভূখণ্ডগত স্বার্বভৌমত্ব: বাংলাদেশ কোন পথে? Bangladesh
“জাতির ভবিষ্যৎ ও ভূখণ্ডগত স্বার্বভৌমত্ব: বাংলাদেশ কোন পথে?”
সময়: শুক্রবার, রাত ১০টা ৩০ মিনিট
উপস্থাপনা- কাজী মামুন, গ্লোবাল জাস্টিস নেটওয়ার্ক
অতিথি:
১. এস এম কামাল হোসেন, সাংগঠনিক সম্পাদক, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ
২. প্রফেসর ড. হাবিবে মিল্লাত, সাবেক এমপি
সময়: শুক্রবার, রাত ১০টা ৩০ মিনিট
উপস্থাপনা- কাজী মামুন, গ্লোবাল জাস্টিস নেটওয়ার্ক
অতিথি:
১. এস এম কামাল হোসেন, সাংগঠনিক সম্পাদক, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ
২. প্রফেসর ড. হাবিবে মিল্লাত, সাবেক এমপি
Live | জাতির ভবিষ্যৎ ও ভূখণ্ডগত স্বার্বভৌমত্ব: বাংলাদেশ কোন পথে?
https://www.facebook.com/awamileague.1949/videos/1672880210015498
https://www.facebook.com/awamileague.1949/videos/1672880210015498
Facebook
Log in or sign up to view
See posts, photos and more on Facebook.
ইউনুস গংয়ের ছায়া শাসন’ – #অবৈধ হস্তক্ষেপে আওয়ামী লীগ নেতা রিমান্ডে!
আইনের শাসন নয়, এখন চলছে ইউনুস গংয়ের নির্দেশে #গ্রেফতার অভিযান!
রাজধানীতে শান্তিপূর্ণ মিছিলের জের ধরে আওয়ামী লীগের ধর্ম বিষয়ক উপকমিটির সদস্য সন্তোষ কুমার মল্লিককে #অবৈধভাবে #গ্রেফতার করে দুই দিনের রিমান্ডে নিয়েছে পুলিশ—আর এই পুরো ঘটনার পেছনে রয়েছে তথাকথিত ‘নিরপেক্ষতার’ মুখোশ পরে থাকা ইউনুস গংয়ের ছায়া প্রশাসন।
৬ এপ্রিল, সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলা ও নেতাকর্মীদের অন্যায় #গ্রেপ্তারের প্রতিবাদে বায়তুল মোকাররম থেকে কেন্দ্রীয় কার্যালয় পর্যন্ত মিছিল করেন আওয়ামী লীগের নেতারা। অথচ সেই শান্তিপূর্ণ প্রতিবাদকে “রাষ্ট্রবিরোধী ষড়যন্ত্র” সাজিয়ে #মামলা দেওয়া হয়।
#Bangladesh #BangladeshCrisis
আইনের শাসন নয়, এখন চলছে ইউনুস গংয়ের নির্দেশে #গ্রেফতার অভিযান!
রাজধানীতে শান্তিপূর্ণ মিছিলের জের ধরে আওয়ামী লীগের ধর্ম বিষয়ক উপকমিটির সদস্য সন্তোষ কুমার মল্লিককে #অবৈধভাবে #গ্রেফতার করে দুই দিনের রিমান্ডে নিয়েছে পুলিশ—আর এই পুরো ঘটনার পেছনে রয়েছে তথাকথিত ‘নিরপেক্ষতার’ মুখোশ পরে থাকা ইউনুস গংয়ের ছায়া প্রশাসন।
৬ এপ্রিল, সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলা ও নেতাকর্মীদের অন্যায় #গ্রেপ্তারের প্রতিবাদে বায়তুল মোকাররম থেকে কেন্দ্রীয় কার্যালয় পর্যন্ত মিছিল করেন আওয়ামী লীগের নেতারা। অথচ সেই শান্তিপূর্ণ প্রতিবাদকে “রাষ্ট্রবিরোধী ষড়যন্ত্র” সাজিয়ে #মামলা দেওয়া হয়।
#Bangladesh #BangladeshCrisis
Yunus's Reckless Decisions are Pushing Bangladesh Toward War and Economic Collapse
https://x.com/albd1971/status/1918333913040044420
https://x.com/albd1971/status/1918333913040044420
আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা হাসান আলী জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে!
রাজশাহী মহানগর স্বেচ্ছাসেবক লীগের ৩০নং ওয়ার্ড উত্তরের আহ্বায়ক হাসান আলীকে পরিকল্পিতভাবে #কুপিয়ে #হত্যার চেষ্টা করেছে #জামায়াত-#শিবিরের #সশস্ত্র ক্যাডার বাহিনী। অতর্কিতে #হামলা চালিয়ে #কুপিয়ে মৃতভেবে রক্তাক্ত অবস্থায় রাস্তার পাশে ফেলে যায় #দুর্বৃত্তরা।
এটাই কি ইউনুসের "সংস্কার"?
যেখানে আওয়ামী পরিবার টার্গেট, আর #খুনি-#সন্ত্রাসীদের আছে নীরব পৃষ্ঠপোষকতা!
#Bangladesh #BangladeshCrisis
রাজশাহী মহানগর স্বেচ্ছাসেবক লীগের ৩০নং ওয়ার্ড উত্তরের আহ্বায়ক হাসান আলীকে পরিকল্পিতভাবে #কুপিয়ে #হত্যার চেষ্টা করেছে #জামায়াত-#শিবিরের #সশস্ত্র ক্যাডার বাহিনী। অতর্কিতে #হামলা চালিয়ে #কুপিয়ে মৃতভেবে রক্তাক্ত অবস্থায় রাস্তার পাশে ফেলে যায় #দুর্বৃত্তরা।
এটাই কি ইউনুসের "সংস্কার"?
যেখানে আওয়ামী পরিবার টার্গেট, আর #খুনি-#সন্ত্রাসীদের আছে নীরব পৃষ্ঠপোষকতা!
#Bangladesh #BangladeshCrisis
#এনসিপির ভাড়ায় জমায়েত! #বিএনপি-#জামায়াতের কর্মী সাপ্লাই বন্ধ?
কোটার নামে #বিএনপি-#জামায়াতের #ষড়যন্ত্র মূলক আন্দোলনে সাধারণ ছাত্র-জনতার ব্যানারে শুধু মাত্র #বিএনপি-#জামায়াতেরই কর্মীরা সমবেত হতো। কারণ সাধারণ জনগণ কখনই থানায় #আগুন, বাসে #আগুন, সেতু ভবন, বিটিভি ইত্যাদি সরকারি স্থাপনা #পুড়িয়ে ধ্বংস করবে না। সাধারণ মানুষ কাজ করে খায়, সৎ পথে জীবিকা নির্বাহ করে। সাধারণ মানুষ কখনো কোন দেশেই এত হিংস্রতার পরিচয় দেবে না। সরকার পতনে পুলিশ হত্যা সহ যত হত্যাযজ্ঞ-সব দেশবিরোধী চক্রান্ত এবং রাজনৈতিক প্রতিহিংসার প্রতিফলন। আওয়ামীলীগ ফ্যাসিবাদ- লেবেলটা শুধুই সাধারণ জনগণের চোখে ধুলা দিয়ে জনগণকে জিম্মি করে দেশ #লুটপাট করার ধান্দা৷ ইতোমধ্যেই দেশের মানুষ দেখছে কিভাবে তারা নিজেরাই বৈষম্য বিরোধী অরাজনৈতিক ছাত্রদের নামে প্রতারকদের মাধ্যমে #চাঁদাবাজি, #মব আর #সন্ত্রাসের শিকার হচ্ছেন৷ দেশে #ধর্ষণ #গুম-#খুন সীমাহীন ভাবে বেড়েই চলেছে। এর জন্যে দায়ী কারা?
উপদেষ্টা পরিষদ সহ, #বিএনপি-#জামায়াত বৈছা #সন্ত্রাসী সকলকেই দেশে অনির্বাচিত সরকার বসিয়ে দেশকে অস্থিতিশীল করার দায় নিতে হবে। আর এখন এই অপরাধ চক্রের বিরুদ্ধে সচ্চার হতে হবে সাধারণ জনগণকেও। নয়তো এইদেশে ভাই সাধারণ জনগণ হয়ে আপনাকেও শান্তির নিশ্বাস নিতে দিবে না ওরা। দেশ বিক্রির কার্যক্রম এরই মধ্যে শুরু হয়েছে, এখনই সময় দেশের সংকটময় পরিস্থিতির তাৎপর্য অনুধাবন করে সঠিক দাবি আদায়ে রাস্তায় নেমে অবৈধ দখলদারদের হঠান। সাধারণ জনগণ হিসেবে আপনারা নির্বাচন করুন যার হাতে এদেশ যার হাতে নিরাপদ।
#Bangladesh #BangladeshCrisis
কোটার নামে #বিএনপি-#জামায়াতের #ষড়যন্ত্র মূলক আন্দোলনে সাধারণ ছাত্র-জনতার ব্যানারে শুধু মাত্র #বিএনপি-#জামায়াতেরই কর্মীরা সমবেত হতো। কারণ সাধারণ জনগণ কখনই থানায় #আগুন, বাসে #আগুন, সেতু ভবন, বিটিভি ইত্যাদি সরকারি স্থাপনা #পুড়িয়ে ধ্বংস করবে না। সাধারণ মানুষ কাজ করে খায়, সৎ পথে জীবিকা নির্বাহ করে। সাধারণ মানুষ কখনো কোন দেশেই এত হিংস্রতার পরিচয় দেবে না। সরকার পতনে পুলিশ হত্যা সহ যত হত্যাযজ্ঞ-সব দেশবিরোধী চক্রান্ত এবং রাজনৈতিক প্রতিহিংসার প্রতিফলন। আওয়ামীলীগ ফ্যাসিবাদ- লেবেলটা শুধুই সাধারণ জনগণের চোখে ধুলা দিয়ে জনগণকে জিম্মি করে দেশ #লুটপাট করার ধান্দা৷ ইতোমধ্যেই দেশের মানুষ দেখছে কিভাবে তারা নিজেরাই বৈষম্য বিরোধী অরাজনৈতিক ছাত্রদের নামে প্রতারকদের মাধ্যমে #চাঁদাবাজি, #মব আর #সন্ত্রাসের শিকার হচ্ছেন৷ দেশে #ধর্ষণ #গুম-#খুন সীমাহীন ভাবে বেড়েই চলেছে। এর জন্যে দায়ী কারা?
উপদেষ্টা পরিষদ সহ, #বিএনপি-#জামায়াত বৈছা #সন্ত্রাসী সকলকেই দেশে অনির্বাচিত সরকার বসিয়ে দেশকে অস্থিতিশীল করার দায় নিতে হবে। আর এখন এই অপরাধ চক্রের বিরুদ্ধে সচ্চার হতে হবে সাধারণ জনগণকেও। নয়তো এইদেশে ভাই সাধারণ জনগণ হয়ে আপনাকেও শান্তির নিশ্বাস নিতে দিবে না ওরা। দেশ বিক্রির কার্যক্রম এরই মধ্যে শুরু হয়েছে, এখনই সময় দেশের সংকটময় পরিস্থিতির তাৎপর্য অনুধাবন করে সঠিক দাবি আদায়ে রাস্তায় নেমে অবৈধ দখলদারদের হঠান। সাধারণ জনগণ হিসেবে আপনারা নির্বাচন করুন যার হাতে এদেশ যার হাতে নিরাপদ।
#Bangladesh #BangladeshCrisis