এই লোকটা শুধুই নাকি দেশের কথা ভাবে!
১.পিএসপি লাইসেন্স পেয়েছে গ্রামীণ টেলিকমের প্রতিষ্ঠান
যেখানে রবি, বাংলালিংক মতো একাধিক প্রতিষ্ঠানের পিএসপি লাইসেন্স পাওয়ার আবেদন দীর্ঘদিন ফাইলবন্দি হয়ে আছে।
https://bangla.thedailystar.net/economy/news-646866
২. গ্রামীণ এমপ্লয়মেন্ট সার্ভিস নামে জনশক্তি রপ্তানির লাইসেন্স
অন্তবর্তী সরকারের সময়ে দেওয়া একমাত্র লাইসেন্স
https://www.kalbela.com/ajkerpatrika/firstpage/173300
৩. গ্রামীণ ইউনিভার্সিটির অনুমোদন
বিশ্ববিদ্যালয়ের বোর্ড অব ট্রাস্টিজ এর সদস্য হিসেবে আছেন মুহাম্মদ ইউনূসের ছোটো ভাই মুহাম্মদ ইব্রাহিম এবং প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের এসডিজি বিষয়ক প্রধান সমন্বয়কারী লামিয়া মোর্শেদও রয়েছেন।
https://www.kalerkantho.com/print-edition/news/2025/03/19/1494196
৪. ইউনূসের ঘনিষ্ঠজনেরা পেয়েছেন সরকারের গুরুত্বপূর্ণ পদ
সরকারের স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ উপদেষ্টা করা হয়েছে গ্রামীণ ব্যাংকের সাবেক পরিচালক নূরজাহান বেগমকে।
https://www.prothomalo.com/bangladesh/v5ryndssed
ইউনুস সেন্টারের নির্বাহী পরিচালক লামিয়া মোর্শেদকে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে সিনিয়র সচিব পদমর্যাদায় এসডিজি বিষয়ক প্রধান সমন্বয়কারী হিসেবে নিযুক্ত করেছেন ইউনূস।
https://www.prothomalo.com/bangladesh/dw0ljhdokt
নিজের ভাইয়ের ছেলে অপূর্ব জাহাঙ্গীরকে গত বছরের ১৩ আগস্ট উপপ্রেস সচিব পদে নিয়োগ দেন মুহাম্মদ ইউনূস। গণমাধ্যম সংশ্লিষ্ট কাজে অভিজ্ঞতাহীন।
https://www.kalbela.com/national/111678
৫. গ্রামীণ ব্যাংকে সরকারের মালিকানা ২৫% থেকে কমে ১০% আসলো
https://bangla.bdnews24.com/economy/99a7ce94ba9c
৬. গ্রামীণ কল্যাণের ৬৬৬ কোটি টাকা মওকুফ
https://www.jugantor.com/tp-lastpage/860646
এই মানুষটা কখনোই নিজের কথা ভাবেনা, ধ্যানে জ্ঞানে শুধুই দেশ। ঠিক না??
১.পিএসপি লাইসেন্স পেয়েছে গ্রামীণ টেলিকমের প্রতিষ্ঠান
যেখানে রবি, বাংলালিংক মতো একাধিক প্রতিষ্ঠানের পিএসপি লাইসেন্স পাওয়ার আবেদন দীর্ঘদিন ফাইলবন্দি হয়ে আছে।
https://bangla.thedailystar.net/economy/news-646866
২. গ্রামীণ এমপ্লয়মেন্ট সার্ভিস নামে জনশক্তি রপ্তানির লাইসেন্স
অন্তবর্তী সরকারের সময়ে দেওয়া একমাত্র লাইসেন্স
https://www.kalbela.com/ajkerpatrika/firstpage/173300
৩. গ্রামীণ ইউনিভার্সিটির অনুমোদন
বিশ্ববিদ্যালয়ের বোর্ড অব ট্রাস্টিজ এর সদস্য হিসেবে আছেন মুহাম্মদ ইউনূসের ছোটো ভাই মুহাম্মদ ইব্রাহিম এবং প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের এসডিজি বিষয়ক প্রধান সমন্বয়কারী লামিয়া মোর্শেদও রয়েছেন।
https://www.kalerkantho.com/print-edition/news/2025/03/19/1494196
৪. ইউনূসের ঘনিষ্ঠজনেরা পেয়েছেন সরকারের গুরুত্বপূর্ণ পদ
সরকারের স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ উপদেষ্টা করা হয়েছে গ্রামীণ ব্যাংকের সাবেক পরিচালক নূরজাহান বেগমকে।
https://www.prothomalo.com/bangladesh/v5ryndssed
ইউনুস সেন্টারের নির্বাহী পরিচালক লামিয়া মোর্শেদকে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে সিনিয়র সচিব পদমর্যাদায় এসডিজি বিষয়ক প্রধান সমন্বয়কারী হিসেবে নিযুক্ত করেছেন ইউনূস।
https://www.prothomalo.com/bangladesh/dw0ljhdokt
নিজের ভাইয়ের ছেলে অপূর্ব জাহাঙ্গীরকে গত বছরের ১৩ আগস্ট উপপ্রেস সচিব পদে নিয়োগ দেন মুহাম্মদ ইউনূস। গণমাধ্যম সংশ্লিষ্ট কাজে অভিজ্ঞতাহীন।
https://www.kalbela.com/national/111678
৫. গ্রামীণ ব্যাংকে সরকারের মালিকানা ২৫% থেকে কমে ১০% আসলো
https://bangla.bdnews24.com/economy/99a7ce94ba9c
৬. গ্রামীণ কল্যাণের ৬৬৬ কোটি টাকা মওকুফ
https://www.jugantor.com/tp-lastpage/860646
এই মানুষটা কখনোই নিজের কথা ভাবেনা, ধ্যানে জ্ঞানে শুধুই দেশ। ঠিক না??
The Daily Star Bangla
আসছে গ্রামীণ টেলিকমের ডিজিটাল ওয়ালেট
প্রতিষ্ঠানটি অনাপত্তিপত্র (এনওসি) পাওয়ার শর্ত পূরণ করলেও বাংলাদেশ ব্যাংক এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে ২০২৪ সালের আগস্ট পর্যন্ত দেরি করে।
আশুলিয়ায় গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন-৯০টি কারখানার উৎপাদন কার্যক্রম বন্ধ, রপ্তানি আদেশ বাস্তবায়ন নিয়ে শঙ্কা, বিপাকে ১লাখ শ্রমিক
ডিইপিজেড সূত্র জানিয়েছে, বিদ্যুৎ সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান ইউনাইটেড পাওয়ারের গ্যাস সংযোগ তিতাস কর্তৃপক্ষ হঠাৎ বিচ্ছিন্ন করে দেওয়ায় বিদ্যুৎ বিভ্রাটের সৃষ্টি হয়। পূর্ব কোনো নোটিশ ছাড়াই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে দাবি করেছে ডিইপিজেড কর্তৃপক্ষ। ২৮ এপ্রিল দুপুর থেকে বিদ্যুৎ না থাকায় প্রায় ৯০টি কারখানার উৎপাদন কার্যক্রম বন্ধ হয়ে যায়। শ্রমিকদের দেওয়া হয়েছে আকস্মিক ছুটি।
‘এভাবে পূর্ব নোটিশ ছাড়া গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন করা অনাকাঙ্ক্ষিত। এতে শুধু শ্রমিকরাই নয়, বিদেশি বিনিয়োগকারীরাও চরমভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবে। আগামীকাল (মঙ্গলবার) বিদ্যুৎ সরবরাহ স্বাভাবিক না হলে সংকট আরও তীব্র হবে।’- কালবেলাকে ডিইপিজেডের নির্বাহী পরিচালক মো. শরীফুল ইসলাম
#Bangladesh #BangladeshCrisis
ডিইপিজেড সূত্র জানিয়েছে, বিদ্যুৎ সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান ইউনাইটেড পাওয়ারের গ্যাস সংযোগ তিতাস কর্তৃপক্ষ হঠাৎ বিচ্ছিন্ন করে দেওয়ায় বিদ্যুৎ বিভ্রাটের সৃষ্টি হয়। পূর্ব কোনো নোটিশ ছাড়াই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে দাবি করেছে ডিইপিজেড কর্তৃপক্ষ। ২৮ এপ্রিল দুপুর থেকে বিদ্যুৎ না থাকায় প্রায় ৯০টি কারখানার উৎপাদন কার্যক্রম বন্ধ হয়ে যায়। শ্রমিকদের দেওয়া হয়েছে আকস্মিক ছুটি।
‘এভাবে পূর্ব নোটিশ ছাড়া গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন করা অনাকাঙ্ক্ষিত। এতে শুধু শ্রমিকরাই নয়, বিদেশি বিনিয়োগকারীরাও চরমভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবে। আগামীকাল (মঙ্গলবার) বিদ্যুৎ সরবরাহ স্বাভাবিক না হলে সংকট আরও তীব্র হবে।’- কালবেলাকে ডিইপিজেডের নির্বাহী পরিচালক মো. শরীফুল ইসলাম
#Bangladesh #BangladeshCrisis
মিয়ানমারের সীমান্তবর্তী এলাকায় করিডোর দেওয়ার সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের বিবৃতি
--------------
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ গভীর উদ্বেগের সঙ্গে লক্ষ করছে যে, মিয়ানমারের সীমান্তবর্তী এলাকায় করিডোর দেওয়ার নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে অবৈধ ও অসাংবিধানিক দখলদার ফ্যাসিস্ট ইউনূস সরকার। যে সীমান্তে এই করিডোর দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে সেখানে মিয়ানমার সরকার ও আরাকান আর্মির মধ্যে দীর্ঘদিনের সংঘাত চলমান রয়েছে। পাশাপাশি রাখাইন রাজ্যের সঙ্গে ভারত এবং চীনেরও সীমান্ত রয়েছে। এ রকম জায়গায় করিডোর দেওয়ার সিদ্ধান্ত বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বকে হুমকির মুখে ফেলে দিতে পারে এবং ঐ এলাকায় যেহেতু বিভিন্ন শক্তিশালী রাষ্ট্রের বিভিন্ন স্বার্থ রয়েছে সেহেতু সে সকল রাষ্ট্রের মধ্যে স্বার্থগত দ্বন্দ্বও রয়েছে। সেই দ্বন্দ্ব প্রকাশ্যে আসলে বাংলাদেশ প্রক্সি যুদ্ধে জড়িয়ে যাওয়ার সম্ভাবনার কথাও বলছে বিশেষজ্ঞরা। একটি শান্তিকামী দেশ হিসেবে বাংলাদেশ এই সংঘাতময় পরিস্থিতিতে অংশ নিতে পারে না। একদিকে এই অবৈধ দখলদার সরকারের শিরোমণি ফ্যাসিস্ট ইউনূস বলেছে, 'প্রতিনিয়ত যুদ্ধের হুমকি, আমাদের প্রস্তুত থাকতে হবে'। সফল রাষ্ট্রনায়ক জননেত্রী শেখ হাসিনা প্রতিবেশী দেশগুলোর সঙ্গে ভারসাম্যপূর্ণ সম্পর্ক বজায় রেখে কূটনৈতিক তৎপরতা চালিয়ে বিরোধপূর্ণ সমস্যাসমূহের সমাধান করেছেন। অথচ দেশবিরোধী শক্তির প্রতিভূ ফ্যাসিস্ট ইউনূস দায়িত্বজ্ঞানহীন মন্তব্য করে আসছে। বাংলাদেশ কার সঙ্গে ও কীসের জন্য যুদ্ধ করবে? বরং বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব বিপন্ন হলে তার দায়ভার এই অসাংবিধানিক ও অগণতান্ত্রিক দখলদার গোষ্ঠীকে নিতে হবে। আসলে তারা তাদের গণতান্ত্রিক বৈধতা না থাকা ও জনগণের জানমালের নিরাপত্তা দিতে না পারার ব্যর্থতা ঢাকতে এ ধরনের অর্বাচীন মন্তব্য করছে। আবার এই অবৈধ সরকারের স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলছে, 'আমাদের সীমান্ত পুরোপুরি সুরক্ষিত নয়।' অন্যদিকে তারা মানবিক করিডোর দেওয়ার নীতিগত সিদ্ধান্ত গ্রহণ করছে। যে সরকার সীমান্তের সুরক্ষা দিতে পারে না, তারা মানবিক করিডোর দেওয়ার চিন্তা করে কীভাবে এবং কীসের ভিত্তিতে এটাকে মানবিক করিডোর বলা হচ্ছে ও তার শর্তগুলো কী কী? জনগণের ম্যান্ডেটবিহীন এই সরকার এখন পর্যন্ত সেটা জনগণের সামনে প্রকাশ করেনি। এই সরকার আসলে দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব নিয়ে ছেলেখেলা করছে। প্রকৃতপক্ষে, তারা একটা ধোঁয়াশা সৃষ্টি করে বিদেশি প্রভুদের খুশি করার মাধ্যমে তাদের অবৈধ ক্ষমতাকে পাকাপোক্ত করার দুরভিসন্ধি আঁটছে। এছাড়াও করিডোর দিলে সেটার নিয়ন্ত্রণ কার হাতে থাকবে এবং এতে যে বাংলাদেশে অনুপ্রবেশের ঘটনা ঘটবে না, এই নিশ্চয়তা কে দেবে?
এর পূর্বে মানবিক কারণে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকার বিপন্ন জনগোষ্ঠী রোহিঙ্গাদের ১১লাখ সদস্যকে আশ্রয় দিয়ে বাংলাদেশ মানবিকতার এক অনন্য নজির স্থাপন করেছিল। এই রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর প্রত্যাবাসন নিয়ে আলোচনা হয়েছিল এবং তার প্রক্রিয়াও শুরু হয়েছিল। ফলে মিয়ানমার প্রাথমিকভাবে দুই লাখ রোহিঙ্গা ফেরত নিতে এবং পর্যায় ক্রমে আরও ফেরত নেবে বলে রাজি হয়েছিল। জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে পরিচালিত সরকারের সময়ে রোহিঙ্গাদের তালিকাও করা আছে। এই অবৈধ সরকার রোহিঙ্গাদের প্রত্যাবাসনে কোনো ভূমিকা তো রাখতেই পারছে না। বরং অতিসম্প্রতি ১ লাখের বেশি রোহিঙ্গার অনুপ্রবেশ ঘটেছে। এমনিতেই এই অঞ্চলকে ঘিরে শক্তিশালী দেশগুলোর পৃথক পৃথক পরিকল্পনা আছে এবং তাদের স্বার্থগত দ্বন্দ্ব আছে। সুতরাং এই অঞ্চলে বাংলাদেশ কোনো স্বার্থগত দ্বন্দ্বে জড়িয়ে পড়লে দেশের স্বার্বভৌমত্ব ও অর্থনীতি চরম হুমকির মুখে পড়বে। তাছাড়া একটি অসাংবিধানিক ও অগণতান্ত্রিক সরকার কোনোভাবেই এ রকম স্পর্শকাতর বিষয়ে সিদ্ধান্ত দেওয়ার অধিকার রাখে না। যদি এই অবৈধ ও অসাংবিধানিক ফ্যাসিস্ট ইউনূস সরকার করিডোর দেওয়ার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে তাহলে তারা জনগণের সম্মিলিত অভিপ্রায়ের বিরুদ্ধে গিয়ে বরাবরের ন্যায় গণবিরোধী সিদ্ধান্ত নিচ্ছে। বাংলার জনগণ কোনোভাবে দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের বিষয়ে আপস করবে না এবং তা বিকিয়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত মেনে নেবে না।
জয় বাংলা
জয় বঙ্গবন্ধু
বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।
প্রেস বিজ্ঞপ্তি
তারিখ: ১ মে ২০২৫
--------------
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ গভীর উদ্বেগের সঙ্গে লক্ষ করছে যে, মিয়ানমারের সীমান্তবর্তী এলাকায় করিডোর দেওয়ার নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে অবৈধ ও অসাংবিধানিক দখলদার ফ্যাসিস্ট ইউনূস সরকার। যে সীমান্তে এই করিডোর দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে সেখানে মিয়ানমার সরকার ও আরাকান আর্মির মধ্যে দীর্ঘদিনের সংঘাত চলমান রয়েছে। পাশাপাশি রাখাইন রাজ্যের সঙ্গে ভারত এবং চীনেরও সীমান্ত রয়েছে। এ রকম জায়গায় করিডোর দেওয়ার সিদ্ধান্ত বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বকে হুমকির মুখে ফেলে দিতে পারে এবং ঐ এলাকায় যেহেতু বিভিন্ন শক্তিশালী রাষ্ট্রের বিভিন্ন স্বার্থ রয়েছে সেহেতু সে সকল রাষ্ট্রের মধ্যে স্বার্থগত দ্বন্দ্বও রয়েছে। সেই দ্বন্দ্ব প্রকাশ্যে আসলে বাংলাদেশ প্রক্সি যুদ্ধে জড়িয়ে যাওয়ার সম্ভাবনার কথাও বলছে বিশেষজ্ঞরা। একটি শান্তিকামী দেশ হিসেবে বাংলাদেশ এই সংঘাতময় পরিস্থিতিতে অংশ নিতে পারে না। একদিকে এই অবৈধ দখলদার সরকারের শিরোমণি ফ্যাসিস্ট ইউনূস বলেছে, 'প্রতিনিয়ত যুদ্ধের হুমকি, আমাদের প্রস্তুত থাকতে হবে'। সফল রাষ্ট্রনায়ক জননেত্রী শেখ হাসিনা প্রতিবেশী দেশগুলোর সঙ্গে ভারসাম্যপূর্ণ সম্পর্ক বজায় রেখে কূটনৈতিক তৎপরতা চালিয়ে বিরোধপূর্ণ সমস্যাসমূহের সমাধান করেছেন। অথচ দেশবিরোধী শক্তির প্রতিভূ ফ্যাসিস্ট ইউনূস দায়িত্বজ্ঞানহীন মন্তব্য করে আসছে। বাংলাদেশ কার সঙ্গে ও কীসের জন্য যুদ্ধ করবে? বরং বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব বিপন্ন হলে তার দায়ভার এই অসাংবিধানিক ও অগণতান্ত্রিক দখলদার গোষ্ঠীকে নিতে হবে। আসলে তারা তাদের গণতান্ত্রিক বৈধতা না থাকা ও জনগণের জানমালের নিরাপত্তা দিতে না পারার ব্যর্থতা ঢাকতে এ ধরনের অর্বাচীন মন্তব্য করছে। আবার এই অবৈধ সরকারের স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলছে, 'আমাদের সীমান্ত পুরোপুরি সুরক্ষিত নয়।' অন্যদিকে তারা মানবিক করিডোর দেওয়ার নীতিগত সিদ্ধান্ত গ্রহণ করছে। যে সরকার সীমান্তের সুরক্ষা দিতে পারে না, তারা মানবিক করিডোর দেওয়ার চিন্তা করে কীভাবে এবং কীসের ভিত্তিতে এটাকে মানবিক করিডোর বলা হচ্ছে ও তার শর্তগুলো কী কী? জনগণের ম্যান্ডেটবিহীন এই সরকার এখন পর্যন্ত সেটা জনগণের সামনে প্রকাশ করেনি। এই সরকার আসলে দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব নিয়ে ছেলেখেলা করছে। প্রকৃতপক্ষে, তারা একটা ধোঁয়াশা সৃষ্টি করে বিদেশি প্রভুদের খুশি করার মাধ্যমে তাদের অবৈধ ক্ষমতাকে পাকাপোক্ত করার দুরভিসন্ধি আঁটছে। এছাড়াও করিডোর দিলে সেটার নিয়ন্ত্রণ কার হাতে থাকবে এবং এতে যে বাংলাদেশে অনুপ্রবেশের ঘটনা ঘটবে না, এই নিশ্চয়তা কে দেবে?
এর পূর্বে মানবিক কারণে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকার বিপন্ন জনগোষ্ঠী রোহিঙ্গাদের ১১লাখ সদস্যকে আশ্রয় দিয়ে বাংলাদেশ মানবিকতার এক অনন্য নজির স্থাপন করেছিল। এই রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর প্রত্যাবাসন নিয়ে আলোচনা হয়েছিল এবং তার প্রক্রিয়াও শুরু হয়েছিল। ফলে মিয়ানমার প্রাথমিকভাবে দুই লাখ রোহিঙ্গা ফেরত নিতে এবং পর্যায় ক্রমে আরও ফেরত নেবে বলে রাজি হয়েছিল। জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে পরিচালিত সরকারের সময়ে রোহিঙ্গাদের তালিকাও করা আছে। এই অবৈধ সরকার রোহিঙ্গাদের প্রত্যাবাসনে কোনো ভূমিকা তো রাখতেই পারছে না। বরং অতিসম্প্রতি ১ লাখের বেশি রোহিঙ্গার অনুপ্রবেশ ঘটেছে। এমনিতেই এই অঞ্চলকে ঘিরে শক্তিশালী দেশগুলোর পৃথক পৃথক পরিকল্পনা আছে এবং তাদের স্বার্থগত দ্বন্দ্ব আছে। সুতরাং এই অঞ্চলে বাংলাদেশ কোনো স্বার্থগত দ্বন্দ্বে জড়িয়ে পড়লে দেশের স্বার্বভৌমত্ব ও অর্থনীতি চরম হুমকির মুখে পড়বে। তাছাড়া একটি অসাংবিধানিক ও অগণতান্ত্রিক সরকার কোনোভাবেই এ রকম স্পর্শকাতর বিষয়ে সিদ্ধান্ত দেওয়ার অধিকার রাখে না। যদি এই অবৈধ ও অসাংবিধানিক ফ্যাসিস্ট ইউনূস সরকার করিডোর দেওয়ার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে তাহলে তারা জনগণের সম্মিলিত অভিপ্রায়ের বিরুদ্ধে গিয়ে বরাবরের ন্যায় গণবিরোধী সিদ্ধান্ত নিচ্ছে। বাংলার জনগণ কোনোভাবে দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের বিষয়ে আপস করবে না এবং তা বিকিয়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত মেনে নেবে না।
জয় বাংলা
জয় বঙ্গবন্ধু
বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।
প্রেস বিজ্ঞপ্তি
তারিখ: ১ মে ২০২৫
News Headlines of a Captured State: How Bangladesh Lost Its Way
👉 Details: https://albd.org/articles/news/41541/
👉 Details: https://albd.org/articles/news/41541/
albd.org
News Headlines of a Captured State: How Bangladesh Lost Its Way
August 5, 2024, marks a dark turning point in Bangladesh’s history. With the help of foreign powers and domestic extremist factions, a democratically elected government was ousted and replaced by a donor-driven, NGO-aligned, interest-based regime, fronted…
STAND AGAINST: A CONTROVERSIAL EVENT ON BANGLADESH AT THE HOUSE OF COMMONS
https://www.change.org/p/stand-against-a-controversial-event-on-bangladesh-at-the-house-of-commons
https://www.change.org/p/stand-against-a-controversial-event-on-bangladesh-at-the-house-of-commons
Change.org
Sign the Petition
STAND AGAINST: A CONTROVERSIAL EVENT ON BANGLADESH AT THE HOUSE OF COMMONS
সাংবাদিককে কাফনের কাপড় পাঠিয়ে হুমকি : ইউনুস ও তার উপদেষ্টামণ্ডলী কি গণতন্ত্রের কবর রচনায় ব্যস্ত?
----
রংপুরের পীরগঞ্জে সাংবাদিক মাহমুদুল হাসানকে কাফনের কাপড় পাঠিয়ে #হত্যার হুমকি—এটা শুধু একটি বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয়, বরং সুপরিকল্পিত #সন্ত্রাসী রাজনীতির অংশ। এ ঘটনার পেছনে যে চক্র সক্রিয়, তাদের মধ্যে রয়েছেন ইউনুস নামের এক নেপথ্য খেলোয়াড় ও তার প্রেস সচিব শফিক, উপদেষ্টা ফারুকি, মাহফুজ, আসিফ নজরুল, জাহাঙ্গীর — যারা সবাই মিলে রাষ্ট্রের ভেতরে আরেকটি রাষ্ট্র গড়ে তোলার অপচেষ্টা চালাচ্ছেন।
এই গোষ্ঠীটি দীর্ঘদিন ধরে দেশবিরোধী চক্রান্তে লিপ্ত। কখনো তারা কথিত “গণতন্ত্র” ও “অধিকার”-এর নামে মাঠ গরম করে, আবার কখনো সরাসরি সাংবাদিকদের টার্গেট করে। মাহমুদুল হাসানের বিরুদ্ধে এই হুমকি, মূলত একটি ভয়ংকর বার্তা: যারা সত্য বলবে, তাদের জন্য অপেক্ষা করছে কবরের কাপড়।
প্রশ্ন হচ্ছে—এই ষড়যন্ত্রকারীদের মদদ কে দিচ্ছে? রাষ্ট্রের ভেতরে বসেই কিছু ব্যক্তি কি এই সহিংস রাজনীতির ছক আঁকছেন? ইউনুসের চারপাশে থাকা উপদেষ্টা নামধারী এসব সুবিধাবাদী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে এখনই ব্যবস্থা না নিলে, আগামীতে আরও ভয়ংকর পরিস্থিতির মুখোমুখি হবে দেশ।
পীরগঞ্জের এ ঘটনা স্পষ্ট করেছে—এ দেশে যারা ক্ষমতার আশায়, অরাজনৈতিক শক্তির ছায়ায় রাজনীতি করছে, তারা এখন কলমের শত্রু। তারা সত্য লিখলে কাফনের কাপড় পাঠায়, সংবাদ প্রচার করলে হুমকি দেয়।
#Bangladesh #BangladeshCrisis
----
রংপুরের পীরগঞ্জে সাংবাদিক মাহমুদুল হাসানকে কাফনের কাপড় পাঠিয়ে #হত্যার হুমকি—এটা শুধু একটি বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয়, বরং সুপরিকল্পিত #সন্ত্রাসী রাজনীতির অংশ। এ ঘটনার পেছনে যে চক্র সক্রিয়, তাদের মধ্যে রয়েছেন ইউনুস নামের এক নেপথ্য খেলোয়াড় ও তার প্রেস সচিব শফিক, উপদেষ্টা ফারুকি, মাহফুজ, আসিফ নজরুল, জাহাঙ্গীর — যারা সবাই মিলে রাষ্ট্রের ভেতরে আরেকটি রাষ্ট্র গড়ে তোলার অপচেষ্টা চালাচ্ছেন।
এই গোষ্ঠীটি দীর্ঘদিন ধরে দেশবিরোধী চক্রান্তে লিপ্ত। কখনো তারা কথিত “গণতন্ত্র” ও “অধিকার”-এর নামে মাঠ গরম করে, আবার কখনো সরাসরি সাংবাদিকদের টার্গেট করে। মাহমুদুল হাসানের বিরুদ্ধে এই হুমকি, মূলত একটি ভয়ংকর বার্তা: যারা সত্য বলবে, তাদের জন্য অপেক্ষা করছে কবরের কাপড়।
প্রশ্ন হচ্ছে—এই ষড়যন্ত্রকারীদের মদদ কে দিচ্ছে? রাষ্ট্রের ভেতরে বসেই কিছু ব্যক্তি কি এই সহিংস রাজনীতির ছক আঁকছেন? ইউনুসের চারপাশে থাকা উপদেষ্টা নামধারী এসব সুবিধাবাদী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে এখনই ব্যবস্থা না নিলে, আগামীতে আরও ভয়ংকর পরিস্থিতির মুখোমুখি হবে দেশ।
পীরগঞ্জের এ ঘটনা স্পষ্ট করেছে—এ দেশে যারা ক্ষমতার আশায়, অরাজনৈতিক শক্তির ছায়ায় রাজনীতি করছে, তারা এখন কলমের শত্রু। তারা সত্য লিখলে কাফনের কাপড় পাঠায়, সংবাদ প্রচার করলে হুমকি দেয়।
#Bangladesh #BangladeshCrisis
নাইক্ষ্যংছড়িতে আরসা’র দাপট : রাষ্ট্র কি নীরব সহযোগী?
সম্প্রতি কিছু ছবি এবং তথ্য সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে, যেখানে দেখা যাচ্ছে মিয়ানমারের আরাকান রোহিঙ্গা স্যালভেশন আর্মি (আরসা) এর সদস্যরা বাংলাদেশের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার ভেতর দিব্যি #অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে চলাফেরা করছে। এমনকি দিনদুপুরে তাদের এই আনাগোনা যেন কোনো বাধা ছাড়াই ঘটছে। প্রশ্ন উঠছে—এটা কিভাবে সম্ভব?
বাংলাদেশ একটি সার্বভৌম রাষ্ট্র। এদেশে অন্য কোনো দেশের #সশস্ত্র গোষ্ঠী বা বিদ্রোহী বাহিনী কীভাবে প্রকাশ্যে #অস্ত্রসহ বিচরণ করতে পারে? এটা কি সম্ভব রাষ্ট্রের সংশ্লিষ্ট সংস্থা—সেনাবাহিনী, গোয়েন্দা বিভাগ বা সীমান্তরক্ষী বাহিনী কিছুই জানে না? না জানাটা যেমন অবাস্তব, তেমনি জানার পরেও নিষ্ক্রিয় থাকা আরও উদ্বেগজনক।
আরসা বাহিনীকে নিয়ে বরাবরই বিতর্ক রয়েছে। কক্সবাজার ও বান্দরবানের রোহিঙ্গা ক্যাম্পগুলোর ভেতর তাদের অস্তিত্ব ও প্রভাব নিয়ে নানা প্রতিবেদন থাকলেও, এবার সীমান্ত পেরিয়ে মূল ভূখণ্ডে তাদের #সশস্ত্র উপস্থিতি এক নতুন মাত্রা যোগ করলো। কিছুদিন আগেই তারা স্থানীয় উৎসব ‘জলকেলি’তে অংশ নিয়ে নিজেদের পতাকা ও পরিচয় প্রকাশ্যে তুলে ধরেছিল। তখনও রাষ্ট্র ছিল নির্বিকার।
এসব ঘটনায় সাধারণ মানুষের মনে প্রশ্ন জেগেছে—রাষ্ট্র কি এদের সহযোগিতা করছে? না কি কার্যত এদের উপস্থিতিকে উপেক্ষা করে কোনো গোপন সমঝোতার ইঙ্গিত দিচ্ছে?
সরকারি ও মূলধারার মিডিয়াগুলো এ বিষয়ে নিশ্চুপ। সেন্সরশিপের আবরণে তারা এমন অনেক গুরুত্বপূর্ণ ইস্যু এড়িয়ে যাচ্ছে, যা রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তা এবং ভূখণ্ডগত অখণ্ডতার জন্য হুমকি হয়ে দাঁড়াতে পারে। এটি নিছক অবহেলা নয়, বরং ভয়ংকর একটি রাজনৈতিক কৌশলের ইঙ্গিতও হতে পারে।
দেশের শাসকগোষ্ঠী, বিশেষ করে ইউনুস গং-এর ভূমিকা নিয়ে অনেকে প্রশ্ন তুলছেন। দেশের সার্বভৌমত্ব, নিরাপত্তা ও জাতীয় স্বার্থ যদি রাজনৈতিক সুবিধা কিংবা আন্তর্জাতিক চাপের কাছে বিকিয়ে দেওয়া হয়—তাহলে জাতি হিসেবে আমরা কোন পথে এগোচ্ছি?
নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্তে আরসার উপস্থিতি নিছক একটি নিরাপত্তাজনিত ইস্যু নয়, এটি রাষ্ট্রের নীতির, বিশ্বাসযোগ্যতার এবং নেতৃত্বের একটি বড় প্রশ্নচিহ্ন। জনগণের প্রশ্নের জবাব রাষ্ট্রকে দিতেই হবে—না হলে এই নীরবতা কালক্রমে দুর্যোগে রূপ নিতে পারে।
#Bangladesh #BangladeshCrisis
সম্প্রতি কিছু ছবি এবং তথ্য সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে, যেখানে দেখা যাচ্ছে মিয়ানমারের আরাকান রোহিঙ্গা স্যালভেশন আর্মি (আরসা) এর সদস্যরা বাংলাদেশের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার ভেতর দিব্যি #অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে চলাফেরা করছে। এমনকি দিনদুপুরে তাদের এই আনাগোনা যেন কোনো বাধা ছাড়াই ঘটছে। প্রশ্ন উঠছে—এটা কিভাবে সম্ভব?
বাংলাদেশ একটি সার্বভৌম রাষ্ট্র। এদেশে অন্য কোনো দেশের #সশস্ত্র গোষ্ঠী বা বিদ্রোহী বাহিনী কীভাবে প্রকাশ্যে #অস্ত্রসহ বিচরণ করতে পারে? এটা কি সম্ভব রাষ্ট্রের সংশ্লিষ্ট সংস্থা—সেনাবাহিনী, গোয়েন্দা বিভাগ বা সীমান্তরক্ষী বাহিনী কিছুই জানে না? না জানাটা যেমন অবাস্তব, তেমনি জানার পরেও নিষ্ক্রিয় থাকা আরও উদ্বেগজনক।
আরসা বাহিনীকে নিয়ে বরাবরই বিতর্ক রয়েছে। কক্সবাজার ও বান্দরবানের রোহিঙ্গা ক্যাম্পগুলোর ভেতর তাদের অস্তিত্ব ও প্রভাব নিয়ে নানা প্রতিবেদন থাকলেও, এবার সীমান্ত পেরিয়ে মূল ভূখণ্ডে তাদের #সশস্ত্র উপস্থিতি এক নতুন মাত্রা যোগ করলো। কিছুদিন আগেই তারা স্থানীয় উৎসব ‘জলকেলি’তে অংশ নিয়ে নিজেদের পতাকা ও পরিচয় প্রকাশ্যে তুলে ধরেছিল। তখনও রাষ্ট্র ছিল নির্বিকার।
এসব ঘটনায় সাধারণ মানুষের মনে প্রশ্ন জেগেছে—রাষ্ট্র কি এদের সহযোগিতা করছে? না কি কার্যত এদের উপস্থিতিকে উপেক্ষা করে কোনো গোপন সমঝোতার ইঙ্গিত দিচ্ছে?
সরকারি ও মূলধারার মিডিয়াগুলো এ বিষয়ে নিশ্চুপ। সেন্সরশিপের আবরণে তারা এমন অনেক গুরুত্বপূর্ণ ইস্যু এড়িয়ে যাচ্ছে, যা রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তা এবং ভূখণ্ডগত অখণ্ডতার জন্য হুমকি হয়ে দাঁড়াতে পারে। এটি নিছক অবহেলা নয়, বরং ভয়ংকর একটি রাজনৈতিক কৌশলের ইঙ্গিতও হতে পারে।
দেশের শাসকগোষ্ঠী, বিশেষ করে ইউনুস গং-এর ভূমিকা নিয়ে অনেকে প্রশ্ন তুলছেন। দেশের সার্বভৌমত্ব, নিরাপত্তা ও জাতীয় স্বার্থ যদি রাজনৈতিক সুবিধা কিংবা আন্তর্জাতিক চাপের কাছে বিকিয়ে দেওয়া হয়—তাহলে জাতি হিসেবে আমরা কোন পথে এগোচ্ছি?
নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্তে আরসার উপস্থিতি নিছক একটি নিরাপত্তাজনিত ইস্যু নয়, এটি রাষ্ট্রের নীতির, বিশ্বাসযোগ্যতার এবং নেতৃত্বের একটি বড় প্রশ্নচিহ্ন। জনগণের প্রশ্নের জবাব রাষ্ট্রকে দিতেই হবে—না হলে এই নীরবতা কালক্রমে দুর্যোগে রূপ নিতে পারে।
#Bangladesh #BangladeshCrisis
জাতীয় আত্মহত্যার পথে বাংলাদেশ : গ্যাস সংকট আর ইউনুসের #লুটেরা এনজিও সিন্ডিকেটের ধ্বংসাত্মক রূপ
-----
এই যে এখন আপনি গ্যাস পাচ্ছেন না, আপনার শিল্প-কারখানা বন্ধ হয়ে যাচ্ছে, আপনার রান্নার চুলা নিভে যাচ্ছে—এটা কোনো আকস্মিক ঘটনা নয়। এটা ছিল সময়ের ব্যাপার মাত্র। আর এর জন্য দায়ী হলো চরম ব্যর্থ, বিলম্বিত, দুর্নীতিগ্রস্ত সরকার এবং ইউনুসের নেতৃত্বে পরিচালিত বিদেশি প্রভুভক্ত #লুটেরা এনজিও চক্র, যারা বাংলাদেশকে নিঃস্ব করে ফেলে গেছে চোখের সামনে বসে।
দেশের বুক জুড়ে গ্যাস আছে, কিন্তু তাতে দেশের মানুষের কোন অধিকার নেই। ভোলা ফিল্ডে প্রতিদিন উত্তোলন সম্ভব ১৯০ মিলিয়ন ঘনফুট, অথচ ব্যবহৃত হচ্ছে মাত্র ৭৩ মিলিয়ন! কেন? কারণ পাইপলাইন নেই। আর কেন নেই? কারণ বছর বছর ধরে কেবল ফাইল ঠেলাধেলি চলছে—আমলাতন্ত্রের অসাড়তা, রাজনৈতিক সিদ্ধান্তহীনতা আর ষড়যন্ত্রের সমাহার! বরিশাল-ঢাকা পাইপলাইনের মতো একটি প্রকল্প পর্যন্ত আজও “চলতি” আছে; সিদ্ধান্তই নেওয়া হয়নি! এগুলো আর অব্যবস্থা নয়—এটা দেশবিরোধী ষড়যন্ত্র।
বিবিয়ানা ফিল্ড ধসে পড়ছে, ২০২৭ সালের মধ্যে উৎপাদন নেমে আসবে ভয়ানক স্তরে, অথচ আজ পর্যন্ত এলএনজি আমদানি বাড়ানোর মতো কার্যকর কোনো উদ্যোগ নেই। নতুন FSRU করতে চাইলে সময় লাগবে ১৮ মাস। স্থলভিত্তিক টার্মিনাল? ৮০ মাস! অথচ দেশীয় অনুসন্ধানে আবারও আমলাতান্ত্রিক জুজু—৫০ কোটি টাকার ফিজিবিলিটি স্টাডির নামে গড়িমসি। এ যেন দেশের বুকের উপর বসে হায়েনার নাচ।
আর এই পুরো সময়জুড়ে ইউনুসের মতো তথাকথিত 'নোবেল বিজয়ী'দের নেতৃত্বে এনজিও চক্র দেশের ডলার শুষে নিয়েছে, রিজার্ভ খালি করে দিয়েছে, বৈদেশিক লেনদেন অচল করে দিয়েছে। যারা দিনরাত "দারিদ্র্য দূরীকরণ" আর "উন্নয়ন"এর বুলি কপচায়, তাদের প্রকৃত মুখোশ আজ উন্মোচিত—তারা মূলত অর্থনৈতিক দখলদার।
এই সংকটের দায় একা সরকার বা একটি মন্ত্রণালয়ের নয়। এটি হলো রাষ্ট্রীয় ব্যর্থতা এবং করপোরেট লুটেরাদের সম্মিলিত চক্রান্ত। বিবিয়ানা ধসে পড়লে রাজধানী ঢাকা, গাজীপুর, নারায়ণগঞ্জে পুরো শিল্প খাত অচল হয়ে যাবে। ২০২৮-২৯ সালের মধ্যে বাংলাদেশ এক ভয়াবহ অচলাবস্থায় পড়বে—তখন আর ঘাটতি মেটানোর কোনো উপায় থাকবে না।
যারা এখনও ঘুমাচ্ছেন, তারা জেনে রাখুন—এটা আর শুধুই গ্যাস সংকট নয়, এটা বাংলাদেশের অস্তিত্ব সংকট। এখনো যদি সিদ্ধান্ত না নেওয়া হয়, দ্রুত গ্যাস অনুসন্ধান, পাইপলাইন বাস্তবায়ন এবং এলএনজি অবকাঠামো গড়ে না তোলা হয়—তবে আমাদের ভবিষ্যৎ নির্ধারিত। দেউলিয়াত্ব, বেকারত্ব এবং জাতীয় পতনের পথে আমরা এগোচ্ছি।
#Bangladesh #BangladeshCrisis
-----
এই যে এখন আপনি গ্যাস পাচ্ছেন না, আপনার শিল্প-কারখানা বন্ধ হয়ে যাচ্ছে, আপনার রান্নার চুলা নিভে যাচ্ছে—এটা কোনো আকস্মিক ঘটনা নয়। এটা ছিল সময়ের ব্যাপার মাত্র। আর এর জন্য দায়ী হলো চরম ব্যর্থ, বিলম্বিত, দুর্নীতিগ্রস্ত সরকার এবং ইউনুসের নেতৃত্বে পরিচালিত বিদেশি প্রভুভক্ত #লুটেরা এনজিও চক্র, যারা বাংলাদেশকে নিঃস্ব করে ফেলে গেছে চোখের সামনে বসে।
দেশের বুক জুড়ে গ্যাস আছে, কিন্তু তাতে দেশের মানুষের কোন অধিকার নেই। ভোলা ফিল্ডে প্রতিদিন উত্তোলন সম্ভব ১৯০ মিলিয়ন ঘনফুট, অথচ ব্যবহৃত হচ্ছে মাত্র ৭৩ মিলিয়ন! কেন? কারণ পাইপলাইন নেই। আর কেন নেই? কারণ বছর বছর ধরে কেবল ফাইল ঠেলাধেলি চলছে—আমলাতন্ত্রের অসাড়তা, রাজনৈতিক সিদ্ধান্তহীনতা আর ষড়যন্ত্রের সমাহার! বরিশাল-ঢাকা পাইপলাইনের মতো একটি প্রকল্প পর্যন্ত আজও “চলতি” আছে; সিদ্ধান্তই নেওয়া হয়নি! এগুলো আর অব্যবস্থা নয়—এটা দেশবিরোধী ষড়যন্ত্র।
বিবিয়ানা ফিল্ড ধসে পড়ছে, ২০২৭ সালের মধ্যে উৎপাদন নেমে আসবে ভয়ানক স্তরে, অথচ আজ পর্যন্ত এলএনজি আমদানি বাড়ানোর মতো কার্যকর কোনো উদ্যোগ নেই। নতুন FSRU করতে চাইলে সময় লাগবে ১৮ মাস। স্থলভিত্তিক টার্মিনাল? ৮০ মাস! অথচ দেশীয় অনুসন্ধানে আবারও আমলাতান্ত্রিক জুজু—৫০ কোটি টাকার ফিজিবিলিটি স্টাডির নামে গড়িমসি। এ যেন দেশের বুকের উপর বসে হায়েনার নাচ।
আর এই পুরো সময়জুড়ে ইউনুসের মতো তথাকথিত 'নোবেল বিজয়ী'দের নেতৃত্বে এনজিও চক্র দেশের ডলার শুষে নিয়েছে, রিজার্ভ খালি করে দিয়েছে, বৈদেশিক লেনদেন অচল করে দিয়েছে। যারা দিনরাত "দারিদ্র্য দূরীকরণ" আর "উন্নয়ন"এর বুলি কপচায়, তাদের প্রকৃত মুখোশ আজ উন্মোচিত—তারা মূলত অর্থনৈতিক দখলদার।
এই সংকটের দায় একা সরকার বা একটি মন্ত্রণালয়ের নয়। এটি হলো রাষ্ট্রীয় ব্যর্থতা এবং করপোরেট লুটেরাদের সম্মিলিত চক্রান্ত। বিবিয়ানা ধসে পড়লে রাজধানী ঢাকা, গাজীপুর, নারায়ণগঞ্জে পুরো শিল্প খাত অচল হয়ে যাবে। ২০২৮-২৯ সালের মধ্যে বাংলাদেশ এক ভয়াবহ অচলাবস্থায় পড়বে—তখন আর ঘাটতি মেটানোর কোনো উপায় থাকবে না।
যারা এখনও ঘুমাচ্ছেন, তারা জেনে রাখুন—এটা আর শুধুই গ্যাস সংকট নয়, এটা বাংলাদেশের অস্তিত্ব সংকট। এখনো যদি সিদ্ধান্ত না নেওয়া হয়, দ্রুত গ্যাস অনুসন্ধান, পাইপলাইন বাস্তবায়ন এবং এলএনজি অবকাঠামো গড়ে না তোলা হয়—তবে আমাদের ভবিষ্যৎ নির্ধারিত। দেউলিয়াত্ব, বেকারত্ব এবং জাতীয় পতনের পথে আমরা এগোচ্ছি।
#Bangladesh #BangladeshCrisis
Brutal assault on an Awami League leader—inside court premises, in front of police.
No arrests. No justice. Just remand.
https://x.com/albd1971/status/1918273908878524550
No arrests. No justice. Just remand.
https://x.com/albd1971/status/1918273908878524550
X (formerly Twitter)
Bangladesh Awami League (@albd1971) on X
🚨 Brutal assault on an Awami League leader—inside court premises, in front of police.
No arrests. No justice. Just remand.
Under Yunus's rule, mob = law.
Judges are forced to comply.
The judiciary has fallen.
---
This video shows systemic patronage for…
No arrests. No justice. Just remand.
Under Yunus's rule, mob = law.
Judges are forced to comply.
The judiciary has fallen.
---
This video shows systemic patronage for…
Dr. Yunus gave a new definition of democracy by firing two journalists for asking questions
https://x.com/BDIndependentU/status/1918277571651027419
https://x.com/BDIndependentU/status/1918277571651027419
শামীম মোল্লা যেভাবে নিজেকেই নিজে খুন করলেন!
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে ঘটে যাওয়া শামীম মোল্লা #হত্যাকাণ্ড আমাদের সামনে আবারও নগ্ন করে দিয়েছে রাষ্ট্রীয় এবং প্রাতিষ্ঠানিক নিষ্ঠুরতা কতটা অমানবিক হতে পারে। ইতিহাস বিভাগের ৩৯তম ব্যাচের ছাত্র, সাবেক ছাত্রলীগ নেতা শামীম মোল্লা নিজেই নাকি নিজেকে ঘন্টার পর ঘন্টা #পিটিয়ে, বুকের ওপর লাফিয়ে, মাথায় লাথি মেরে মেরে #হত্যা করেছে। এমনটাই যদি হয়, তবে আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনকে ধন্যবাদ দেওয়া উচিত – কারণ তারা এক ‘অসাধারণ আত্মহত্যার ইতিহাস’ রচনা করেছে!
হাস্যকর এই ‘বহিষ্কার তালিকা’ দেখে বোঝা যাচ্ছে, মৃত শামীম মোল্লাই আসলে প্রধান অপরাধী। এমন বিচার ও তদন্তের মানসিকতা আমাদের মনে করিয়ে দেয় – কে #হত্যা করল, সেটি নয়; বরং কে #নিহত হলো সেটাই যেন আজ অপরাধ।
সবচেয়ে চমকপ্রদ ব্যাপার হলো, আহসান লাবিব নামের সেই মুখ্য সংগঠক, যিনি ভিডিওতে স্পষ্ট দেখা যাচ্ছে পিটুনি উৎসবে সক্রিয় ছিলেন, তাঁকে বহিষ্কারের তালিকায় রাখা হয়নি। কারণ হয়তো তিনি ‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সমন্বয়ক’। অর্থাৎ, বৈষম্যের বিরুদ্ধে দাঁড়াতে গিয়ে একজন মানুষকে প্রকাশ্যে #পিটিয়ে মারলে সেটা ‘ন্যায়বিচার’ হয়ে যায়?
বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের এই সিদ্ধান্ত শুধু অমানবিক নয়, চূড়ান্তভাবে রাজনৈতিক এবং দলীয় সুশীল সংস্কৃতির ভয়াবহ প্রতিচ্ছবি। একটি বিশ্ববিদ্যালয়ে যদি ছাত্রদের জীবন নিয়ে এমন নির্মম তামাশা চলে, তাহলে সেখানকার শিক্ষার মান নিয়েও প্রশ্ন ওঠা স্বাভাবিক।
শামীম মোল্লার আত্মরক্ষাহীন, নিঃসঙ্গ মৃত্যু আমাদের সমষ্টিগত নৈতিক বোধকে যদি এখনো কাঁপিয়ে না তোলে তাহলে আর খুব বেশি দিন বাকি নেই যখন এ দেশের প্রতিটি বিশ্ববিদ্যালয়েই এভাবে ‘নিজেকে মেরে ফেলা’র তালিকা দীর্ঘ হতে থাকবে।
#Bangladesh #BangladeshCrisis
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে ঘটে যাওয়া শামীম মোল্লা #হত্যাকাণ্ড আমাদের সামনে আবারও নগ্ন করে দিয়েছে রাষ্ট্রীয় এবং প্রাতিষ্ঠানিক নিষ্ঠুরতা কতটা অমানবিক হতে পারে। ইতিহাস বিভাগের ৩৯তম ব্যাচের ছাত্র, সাবেক ছাত্রলীগ নেতা শামীম মোল্লা নিজেই নাকি নিজেকে ঘন্টার পর ঘন্টা #পিটিয়ে, বুকের ওপর লাফিয়ে, মাথায় লাথি মেরে মেরে #হত্যা করেছে। এমনটাই যদি হয়, তবে আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনকে ধন্যবাদ দেওয়া উচিত – কারণ তারা এক ‘অসাধারণ আত্মহত্যার ইতিহাস’ রচনা করেছে!
হাস্যকর এই ‘বহিষ্কার তালিকা’ দেখে বোঝা যাচ্ছে, মৃত শামীম মোল্লাই আসলে প্রধান অপরাধী। এমন বিচার ও তদন্তের মানসিকতা আমাদের মনে করিয়ে দেয় – কে #হত্যা করল, সেটি নয়; বরং কে #নিহত হলো সেটাই যেন আজ অপরাধ।
সবচেয়ে চমকপ্রদ ব্যাপার হলো, আহসান লাবিব নামের সেই মুখ্য সংগঠক, যিনি ভিডিওতে স্পষ্ট দেখা যাচ্ছে পিটুনি উৎসবে সক্রিয় ছিলেন, তাঁকে বহিষ্কারের তালিকায় রাখা হয়নি। কারণ হয়তো তিনি ‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সমন্বয়ক’। অর্থাৎ, বৈষম্যের বিরুদ্ধে দাঁড়াতে গিয়ে একজন মানুষকে প্রকাশ্যে #পিটিয়ে মারলে সেটা ‘ন্যায়বিচার’ হয়ে যায়?
বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের এই সিদ্ধান্ত শুধু অমানবিক নয়, চূড়ান্তভাবে রাজনৈতিক এবং দলীয় সুশীল সংস্কৃতির ভয়াবহ প্রতিচ্ছবি। একটি বিশ্ববিদ্যালয়ে যদি ছাত্রদের জীবন নিয়ে এমন নির্মম তামাশা চলে, তাহলে সেখানকার শিক্ষার মান নিয়েও প্রশ্ন ওঠা স্বাভাবিক।
শামীম মোল্লার আত্মরক্ষাহীন, নিঃসঙ্গ মৃত্যু আমাদের সমষ্টিগত নৈতিক বোধকে যদি এখনো কাঁপিয়ে না তোলে তাহলে আর খুব বেশি দিন বাকি নেই যখন এ দেশের প্রতিটি বিশ্ববিদ্যালয়েই এভাবে ‘নিজেকে মেরে ফেলা’র তালিকা দীর্ঘ হতে থাকবে।
#Bangladesh #BangladeshCrisis
প্রেস ক্লাব এখন যেন 'ইউনূস ফাউন্ডেশন মিডিয়া স্কুল'
—যেখানে শেখানো হয় কিভাবে প্রশ্ন না করে হেডলাইন বানাতে হয়!
গণমাধ্যমের স্বাধীনতা কি এখন শুধু ইউনূস-ফারুকী গংয়ের মিথ্যা প্রচারণার লাইসেন্স? অথচ গণমাধ্যমের স্বাধীনতার কথা বলেই বিশ্ব দরবারের বড় বড় লেকচার দিচ্ছে ইউনূস-ফারুক গং।
#Bangladesh #BangladeshCrisis
—যেখানে শেখানো হয় কিভাবে প্রশ্ন না করে হেডলাইন বানাতে হয়!
গণমাধ্যমের স্বাধীনতা কি এখন শুধু ইউনূস-ফারুকী গংয়ের মিথ্যা প্রচারণার লাইসেন্স? অথচ গণমাধ্যমের স্বাধীনতার কথা বলেই বিশ্ব দরবারের বড় বড় লেকচার দিচ্ছে ইউনূস-ফারুক গং।
#Bangladesh #BangladeshCrisis