Bangladesh Awami League
92.8K subscribers
9.62K photos
2.79K videos
18 files
10.4K links
Official Telegram Channel of Bangladesh Awami League.
Stay Connceted on Web 👉 www.albd.org
Follow us on -
🔴 Insta 👉 https://instagram.com/albd1949
🟣 Tw 👉 https://twitter.com/albd1971
🔵 FB 👉https://www.facebook.com/awamileague.1949
Download Telegram
ইউনুসের ব্যর্থ শাসনে আরেকটি নিষ্পাপ প্রাণ হারালো: যশোর থেকে অপহরণ, এক মাস পরে সাতক্ষীরায় পচাগলা #লাশ উদ্ধার!

বাংলাদেশে আজ মায়ের বুক খালি হয়, সন্তানেরা নিখোঁজ হয়, #লাশ হয়ে ফেরে। আর এই ভয়াবহতার একমাত্র কারণ—ব্যর্থ, দুর্বল, আত্মমগ্ন ইউনুস প্রশাসন!

যশোরের ব্যবসায়ী রেজাউল ইসলাম।যশোর শহর থেকে অপহরণ হওয়া কাপড় ব্যবসায়ী রেজাউল ইসলামের #মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে সাতক্ষীরার আশাশুনির দক্ষিণ একসরা গ্রামের একটি বাগান থেকে। এক মাস পর, সাতক্ষীরার এক বাগানে পচাগলা দেহ মিলল রেজাউলের। হত্যা করে মাটিচাপা দেওয়া হয়েছিল। এবং কী নিষ্ঠুরতা—লাশও সরানো হয়েছে পরে! এই নরককাণ্ড চলতে পারলো, কারণ বাংলাদেশে এখন অপরাধীরাই আসল মালিক, আর ইউনুসের সরকার তাদের রক্ষাকবচ!

#Bangladesh #BangladeshCrisis

বাংলাদেশ কি তাহলে ইউনুসের হাতে শেষ হয়ে যাবে?
ইউনুস সরকারের অপপ্রচার ভেস্তে গেল: আদানি বিদ্যুৎ চুক্তি নিয়ম মেনেই হয়েছিল, হাইকোর্টে প্রতিবেদন জমা

আদানি গ্রুপের সঙ্গে ঝাড়খণ্ডের গোড্ডা বিদ্যুৎকেন্দ্রের চুক্তি সম্পূর্ণ নিয়ম মেনে হয়েছিল—এই মর্মে উচ্চ আদালতে আনুষ্ঠানিক প্রতিবেদন জমা দিয়েছে বিদ্যুৎ বিভাগ। বিচারপতি ফারাহ মাহবুব ও বিচারপতি দেবাশীষ রায় চৌধুরীর সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চের নির্দেশে জমা দেওয়া প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আওয়ামী লীগ সরকারের সময়ে আদানি চুক্তিতে কোনো আইন লঙ্ঘন হয়নি।

অথচ ক্ষমতায় আসার পর থেকে ইউনুস সরকার আওয়ামী লীগকে দোষারোপ করে, আদানির বিদ্যুৎ চুক্তিকে 'দেশবিরোধী', 'দুর্নীতিপূর্ণ' আখ্যা দিয়ে বিভ্রান্তি ছড়িয়েছে। দেশের জনগণকে ভুল পথে পরিচালিত করতে আদানি ইস্যুতে ইউনুস গং বারবার মনগড়া অভিযোগ তুলেছিল।

আজ আদালতের প্রক্রিয়ায় স্পষ্ট হলো—আওয়ামী লীগ সরকার দেশের স্বার্থরক্ষায় নিয়মতান্ত্রিকভাবেই চুক্তি করেছিল, কোনো বেআইনি কাজ হয়নি।

ইউনুস সরকার কি ক্ষমতায় থাকার জন্য দেশের বিরুদ্ধে এই অপপ্রচার চালিয়েছিল? এখন কি জনগণের কাছে ক্ষমা চাইবে তারা?

#Bangladesh #BangladeshCrisis
গিরগিটির রঙ পাল্টানোর মতই উপদেষ্টাদের মুখের কথা চোখের পলকেই পালটে যায়

সপ্তাহ দুই আগেই বিদ্যুৎ ও জ্বালানি উপদেষ্টা বলেছে, লোডশেডিং হলে আগে ঢাকাতে হবে।

গ্রীষ্ম মৌসুমে যাতে লোডশেডিং কম হয় সেজন্য সর্বোচ্চ চেষ্টা করছে সরকার। যদি লোডশেডিং হয়, আগে ঢাকা শহরে হবে। পরে দেশের অন্য জায়গায় হবে। আগের মতো শুধু গ্রামে হবে না। (গরমে লোডশেডিং হলে আগে ঢাকায় হবে: বিদ্যুৎ উপদেষ্টা- সমকাল,১১ এপ্রিল ২০২৫)

এরপর গ্রীষ্মে উপদেষ্টাকে লোডশেডিং কমানোর সর্বোচ্চ চেষ্টা থেকে সরে এসে কিছু লোডশেডিং দেওয়ার সুপারিশ করেছেন বিশেজ্ঞরা। সেই কিছু লোডশেডিং এর পরিমাণ প্রতিটি গ্রামে গড়ে ৫ থেকে ৬ ঘন্টা করে। প্রশ্ন উঠছে, ঢাকায় তাহলে দৈনিক কত ঘন্টা করে লোডশেডিং হচ্ছে? কারণ উপদেষ্টা এর আগে বলেছে লোডশেডিং গ্রামে হবার আগে ঢাকাতে হবে।

বিশেষজ্ঞের বরাত দিয়ে বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান বলেছেন, ‘বিশেষজ্ঞরা সুপারিশ করেছেন কিছু লোডশেডিং দেওয়ার জন্য। না হলে ভর্তুকি বেড়ে যাবে।’ (কিছু লোডশেডিং না হলে ভর্তুকি বেড়ে যাবে: বিদ্যুৎ উপদেষ্টা, ইন্ডিপেন্ডেন্ট টিভি, ২৭ এপ্রিল, ২০২৫)

#Bangladesh #BangladeshCrisis
⁨⁨No government has ever brought development like Hasina — and none ever will

https://x.com/albd1971/status/1917187604191100947
ধৃষ্টতার সীমা ছাড়ালো #জামাত : বীর মুক্তিযোদ্ধাকে #আক্রমনের সাহস কোথা থেকে আসে এদের?
---
১৯৭১ সালে এ দেশকে মুক্ত করার জন্য লাখো শহীদের রক্ত প্রবাহিত হয়েছে। মুক্তিযোদ্ধাদের প্রাণের বিনিময়ে ছিনিয়ে আনা এই স্বাধীনতা কোনো দলীয় সম্পদ নয় — এটি বাংলাদেশের অস্তিত্বের মৌলিক পরিচয়। অথচ আজও এই মাটিতে, এই বাংলায় সেই রক্তচক্ষু দেখানোর দুঃসাহস দেখায় জামাতের উত্তরসূরিরা! কোথা থেকে আসে এদের এত বড় সাহস? এদের বুকের পাটা এত শক্ত হলো কীভাবে?

চাঁপাইনবাবগঞ্জের মাটিতে গতকাল যা ঘটেছে, তা শুধু দুঃখজনক নয়, এটি স্বাধীন বাংলাদেশের বুকে প্রকাশ্য ছুড়ি গেঁথে দেয়া! মুক্তিযোদ্ধা মো. তরিকুল আলম — একজন যিনি দেশের জন্য জীবন বাজি রেখে যুদ্ধ করেছেন — যখন মুক্তিযুদ্ধের পবিত্র ইতিহাস রক্ষার জন্য মুখ খুললেন, তখনই জামাতের লেলিয়ে দেওয়া এক নেতা, লতিফুর রহমান, উত্তেজনায় গাত্রদাহ শুরু করে। সভার ভেতরেই তেড়ে আসে, চিৎকার করে, মাইক্রোফোন কেড়ে নেয় — যেন এটা তাদের দখল করা কোনো #পাকিস্তানি ঘাঁটি!

#জামাত আজও প্রমাণ করে চলেছে, তারা এ দেশের আত্মাকে এখনো মেনে নেয়নি। এরা এখনো সেই #পাকিস্তানি প্রেতাত্মার উত্তরাধিকার বহন করে চলে। সেদিন #পাকিস্তানের দোসররা যে স্পর্ধায় মুক্তিযোদ্ধাদের গুলি করেছিল, আজ সেই উত্তরসূরিরা একই স্পর্ধায় মুক্তিযোদ্ধার কণ্ঠরোধ করে! এ যেন স্বাধীনতার পবিত্র চেতনাকে প্রকাশ্যে কুকুরের মতো লাথি মারা!

কী ভয়ংকর বিসর্জন দিচ্ছে এই রাষ্ট্র, যে রাষ্ট্রের পুলিশ দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে দেখে, একজন মুক্তিযোদ্ধার হাত থেকে মাইক্রোফোন কেড়ে নেওয়া হয় — আর মুখে একটা শব্দও উচ্চারণ করে না? যেখানে একজন মুক্তিযোদ্ধার বক্তব্য থামিয়ে দেওয়ার সাহস হয়, সেখানে বোঝাই যায়, #জামাতের বিষবৃক্ষ আজও মাটি ফুঁড়ে বেড়ে উঠছে।

#জামাত শুধু মুক্তিযুদ্ধবিরোধী দল নয় — এটা বাংলাদেশের অস্তিত্বের বিরুদ্ধে একটি চিরস্থায়ী ষড়যন্ত্রকারী শক্তি। এদের রাজনীতি মানেই রক্ত, মানেই বিশ্বাসঘাতকতা, মানেই জাতীয় আত্মঘাতী ষড়যন্ত্র। আর আজ যখন এরা প্রকাশ্যে মুক্তিযোদ্ধাকে থামায়, তখন এটা কোনো বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয় — এটা তাদের পরিকল্পিত পুনর্জাগরণের হিংস্র সংকেত!

প্রশ্ন হচ্ছে — এদের এত বড় সাহস হলো কীভাবে? কারা এদের পৃষ্ঠপোষকতা দেয়? কোন মিথ্যা ‘গণতন্ত্রের’ লেবাসে এদের দানবীয় মুখোশ আড়াল করা হচ্ছে? যদি এ দেশের মাটি আর জাতি মুক্তিযুদ্ধের প্রতি সামান্যতম দায়বদ্ধতা রাখে, তবে #জামাতের মতো স্বাধীনতা-শত্রুদের চূড়ান্তভাবে নিষিদ্ধ না করা পর্যন্ত আমাদের লড়াই শেষ হবে না।

তাদের বিরুদ্ধে কোনো ‘সহিষ্ণুতা’ নয় — এখন দরকার আগুনের মতো প্রতিরোধ। দরকার রক্তের মতো উত্তপ্ত ঘৃণা। জামাতকে আর এক ইঞ্চি জায়গা দেওয়া মানে শহীদদের আত্মা তুচ্ছ করা, বাংলাদেশের স্বাধীনতাকে উপহাস করা।

আমরা বলি — যারা মুক্তিযুদ্ধের অবমাননা করে, মুক্তিযোদ্ধাকে থামায়, তাদের জন্য এই মাটিতে কোনো স্থান নেই। লজ্জা, ধিক্কার, ঘৃণা — এদের প্রাপ্য। জামাত ও তাদের দোসরদের বিরুদ্ধে এখনই জেগে উঠতে হবে — নয়তো এরা আবারও ছোবল মারবে আমাদের হৃদয়ে, আমাদের অস্তিত্বে।

#Bangladesh #BangladeshCrisis
ঢাবিতে স্বজনপ্রীতির নিয়োগ : ছাত্রসমাজের হক নিয়ে এই বেআইনি খেলা আর কতদিন চলবে?

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় — যে নাম শুনলে দেশের মানুষ গর্ব করে, সেই জায়গায় আজ ন্যায়বিচারের নামে এমন বেহায়াপনা চলছে, যা দেখলে রাগে-দুঃখে বুক ফেটে কান্না আসে।
নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ছাড়াই, পরীক্ষা ছাড়াই, পছন্দের লোককে চাকরি দিয়ে দিচ্ছে বিশ্ববিদ্যালয়ের শীর্ষ প্রশাসন!

রেজিস্ট্রার দপ্তরের উচ্চমান সহকারীর মতো স্থায়ী পদে, যেখানে নিয়োগের জন্য দেশের হাজার হাজার মেধাবী শিক্ষার্থী বছরের পর বছর প্রস্তুতি নেয়, সেখানে কোনো আগাম বিজ্ঞপ্তি না দিয়ে, কোনো পরীক্ষা ছাড়াই, চুপিসারে উপাচার্যের নিজের প্রটোকল অফিসার ফিরোজ শাহকে বসিয়ে দেওয়া হয়েছে!
এটাই কি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন নিয়ম? — যোগ্যতা নয়, পরিচয় থাকলেই হবে?

উপাচার্য অধ্যাপক নিয়াজ আহমেদ খান সাংবাদিকদের বলছেন, "আমি কিছু জানি না।"
এটা মিথ্যার ভান!
আপনার সই ছাড়া কি কেউ এই ধরনের স্থায়ী নিয়োগে বসতে পারে?
আপনি যদি জানতেন না, তবে আপনি কীসের উপাচার্য? আর যদি জানতেন, তবে আপনি কীসের নৈতিক নেতৃত্ব?

যারা রাত জেগে, হাজারো বঞ্চনা পেছনে ফেলে, ঢাকার গলির গলির কোচিং সেন্টারে পড়ে, টিউশন করে খেয়ে পরে বাঁচে, তারা কি কেবল হাস্যকর দর্শক হয়ে থাকবে?
আজ ফিরোজের চাকরি ভাগ করে নেওয়া হলো গোপনে — কাল আরেকজনের হবে। একদিন আপনার, আমার, সবার হবে।

ছাত্রসমাজের দিকে সরাসরি থুতু ছুড়ে মারা হয়েছে এই নিয়োগের মাধ্যমে। এরা আমাদের পরিশ্রমের, আমাদের স্বপ্নের, আমাদের জীবনের মূল্য বুঝে না। বুঝবেও না — যদি আমরা চুপ করে থাকি।

আমরা বলছি :

• গোপন নিয়োগ বাতিল করো!

• নিয়োগ প্রক্রিয়া স্বচ্ছ করো!

• অভিযুক্তদের বিচার চাই!

• উপাচার্যের জবাবদিহি চাই!

এই অন্যায়ের বিরুদ্ধে জেগে উঠতে হবে এখনই। কারণ আজ যদি আমরা মুখ না খুলি, কাল বিশ্ববিদ্যালয়গুলো হবে আরেকটা কর্পোরেট অফিস — যেখানে পরিচয় আর তেলবাজিই হবে সবকিছু।

আমরা চাকরি চাই যোগ্যতার ভিত্তিতে, কারও প্রটোকল অফিসার হয়ে নয়!
আমরা হক চাই — ভিক্ষা নয়!

#Bangladesh #BangladeshCrisis
The dreaded abduction of Sri Lanka citizens exposes the danger for foreign nationals in Bangladesh:
Release of top criminals and record surge in crime shattering foreign investment potentials under Yunus’s rule

https://x.com/bdperspectives/status/1917210009236123796
#Live

ক্ষমতালিপ্সু অবৈধ সরকারের চলমান অনাচারের কিছু নমুনা নিয়ে লাইভ অনুষ্ঠান জয় যাত্রা দেখুন

🎦https://www.facebook.com/share/v/1ER3rXSmQ1/?mibextid=wwXIfr
তৃণমূলের নেতাকর্মীসহ জনগণের পাশে দাঁড়ানোর জন্য উচ্চ পর্যায়ের নেতৃবৃন্দ ও জনপ্রতিনিধিগণের প্রতি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের আহ্বান
-----

বিগত বছরের ৫ আগস্ট দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনার সরকারকে উৎখাত করে একটি দেশবিরোধী গোষ্ঠী অবৈধভাবে রাষ্ট্রক্ষমতা দখল করে। অবৈধ দখলদার গোষ্ঠী রাষ্ট্রক্ষমতা দখল করে রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাস চালিয়ে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের উপর অত্যাচার-নির্যাতনের স্টিম রোলার চালায়। পাশাপাশি তাদের উস্কানিতে সৃষ্ট মবসন্ত্রাস নির্বিচারে হামলা, ভাঙচুর ও লুটপাট চালায়। ফলে দেশের জনগণের জানমাল চরমভাবে হুমকির মুখে পড়ে। শত প্রতিকূলতার মাঝে বিপন্ন এই সময়েও নীতি এবং আদর্শের প্রতি অবিচল থেকে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা এই গণবিরোধী ফ্যাসিস্ট ইউনূস সরকারের বিরুদ্ধে জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠার লড়াই-সংগ্রাম চালিয়ে যাচ্ছে। আওয়ামী লীগের তৃণমূলের নেতাকর্মীরা পারস্পরিক সহযোগিতার মাধ্যমে একে অন্যের প্রতি পাশে যেমন দাঁড়িয়েছে তেমনি অসহায় জনগণের প্রতিও সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিচ্ছে। সরকারের অবর্ণনীয় দমন-পীড়ন ও মামলা-হামলার মধ্যেও দলের সামর্থ্যবান কেউ কেউ দলের নেতাকর্মী ও জনগণের পাশে দাঁড়ানোর চেষ্টা করছে। এমতাবস্থায়, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে সারা দেশে সংগঠনের উচ্চ পর্যায়ের সকল নেতৃবৃন্দ ও বিভিন্ন পর্যায়ের জনপ্রতিনিধিগণসহ সামর্থ্যবান সকলকে সর্বাত্মক প্রয়াস নিয়ে দলের নেতাকর্মীসহ জনগণের পাশে দাঁড়ানোর জন্য জোরালো আহ্বান জানানো যাচ্ছে।

জয় বাংলা
জয় বঙ্গবন্ধু
বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।

প্রেস বিজ্ঞপ্তি
তারিখ: ২৯ এপ্রিল ২০২৫
আওয়ামী লীগ করাই আজ #মৃত্যুর অপরাধ! ইউনুসের শাসনে #বিএনপি #সন্ত্রাসীদের হাতে রক্তাক্ত কাপাসিয়ায় মাটি
==========
গাজীপুরের কাপাসিয়ায় ওয়ার্ড স্বেচ্ছাসেবকলীগ নেতা রুবেল মিয়াকে (৩২) নির্মমভাবে #পিটিয়ে হত্যা করেছে #বিএনপি-#জাতীয়তাবাদী শ্রমিক দলের ক্যাডাররা।শুধুমাত্র আওয়ামী লীগ করার 'অপরাধে' — তার স্ত্রী আর সন্তানের সামনে ঘরে ঢুকে ১২-১৪ জন #সন্ত্রাসী নির্দয়ভাবে #পিটিয়ে #হত্যা করে রুবেলকে।ঘটনার মূল হোতা বারিষাব ইউনিয়ন জাতীয়তাবাদী শ্রমিক দলের সভাপতি তাইজুদ্দিন ও তার নেতৃত্বে স্থানীয় #বিএনপি #সন্ত্রাসীরা।

এই দানবীয় #সন্ত্রাস কাদের প্রশ্রয়ে? এই রক্তের হিসাব ইতিহাস রাখবে। বাংলার মাটি বিশ্বাসঘাতকদের ক্ষমা করে না!

#Bangladesh #BangladeshCrisis
#বিএনপি #চাঁদাবাজিতে লিজেন্ডারি লেভেলে পৌছেছে, নিস্তার নেই পর্যটকদেরও

পটুয়াখালীর কুয়াকাটায় এক পর্যটককে মারধর করে ২৩ হাজার ৯০০ টাকা ছিনিয়ে নিয়ে গেলেন #যুবদল, #শ্রমিক দল ও #মৎস্যজীবী দলের নেতারা। গতকাল রবিবার রাতে কুয়াকাটার আবাসিক হোটেল ‘আপন ভুবনে’ এ ঘটনা ঘটে। কুয়াকাটা পৌর #শ্রমিক দলের সিনিয়র সহসভাপতি জসিম মৃধা, #মৎস্যজীবী দলের সাধারণ সম্পাদক আবু সালেহ ও ৩ নম্বর ওয়ার্ড #যুবদলের সভাপতি আবু বকরের নেতৃত্বে ওই পর্যটককে মারধর করা হয়।

#Bangladesh #BNP #BangladeshCrisis
The second issue of The Spotlight by the Global Center for Democratic Governance (GCDG) continues to document the alarming human rights violations under Bangladesh’s interim government following August 5, 2024. It highlights the brutal crackdown on students, political activists, and minority groups, along with attacks on cultural heritage sites. Major features include in-depth analysis of media suppression, violations of freedom of association, and destruction of Bangladesh’s artistic and historical symbols.

➡️ https://globalcdg.org/the-spotlight-human-rights-violations-and-abuses-in-bangladesh-under-the-rule-of-the-interim-government/

#Bangladesh #BangladeshCrisis #HumanRights