বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ও জাতীয় ঋণ নিয়ে ইউনুস সরকারের অপপ্রচার ও মিথ্যাচার
🎦 https://youtube.com/shorts/vfQWl-7YiHM?si=PZvbWg-6w8G8yqQs
🎦 https://youtube.com/shorts/vfQWl-7YiHM?si=PZvbWg-6w8G8yqQs
YouTube
বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ও জাতীয় ঋণ নিয়ে ইউনুস সরকারের অপপ্রচার ও মিথ্যাচার
শুভ জন্মদিন
শেখ জামাল : জীবনের ঝুঁকি নিয়ে যুদ্ধের ময়দানে
———
স্বাধীন বাংলাদেশের রাজনীতির ইতিহাসে যে বাড়িটি সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ, তিনি সেই বাড়ির সন্তান। যে পরিবারটি দেশের স্বাধীনতার জন্য সর্বোচ্চ ত্যাগ স্বীকারে প্রস্তুত ছিল, তিনি সেই বাড়ির সদস্য। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও বঙ্গমাতা ফজিলাতুন নেছা মুজিবের দ্বিতীয় পুত্র শেখ জামালের জন্ম ১৯৫৪ সালের ২৮ এপ্রিল গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায়। বাবা একটি রাজনৈতিক দলের কর্ণধার হলেও পরিবারটি মধ্যবিত্ত।
খুব সাধারণ পরিবেশেই তাঁর বেড়ে ওঠা। লেখাপড়া করেছেন ঢাকার রেসিডেন্সিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজে। এখান থেকে এসএসসি উত্তীর্ণ হওয়ার পর ঢাকা কলেজ থেকে এইচএসসি। মুক্তিযুদ্ধের সময় পরিবারের অন্য সদস্যদের সঙ্গে গৃহবন্দি হন তিনি।
তাঁর বড় ভাই শেখ কামাল বাড়ি থেকে পালিয়ে গিয়ে যোগ দিয়েছিলেন মুক্তিযুদ্ধে। একদিন সেই পথ ধরলেন শেখ জামালও। পালিয়ে গিয়ে মুক্তিযুদ্ধে যোগ দেন তিনি। কতই বা বয়স তখন তাঁর।
কিশোরই বলতে হবে তাঁকে। মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণের জন্য কিশোর শেখ জামাল ১৯৭১ সালের ৫ আগস্ট ধানমন্ডির তারকাঁটার বেড়া দেওয়া পাকিস্তানি বাহিনীর বন্দিশিবির থেকে পালিয়ে ভারতে যান। ধানমন্ডি থেকে পালিয়ে ভারতের আগরতলা পৌঁছানো ছিল রীতিমতো ঝুঁকিপূর্ণ। দেশের স্বাধীনতার জন্য সেই ঝুঁকি নিয়েছিলেন তিনি। আগরতলা থেকে কলকাতা হয়ে ভারতের উত্তর প্রদেশের কালশীতে মুজিব বাহিনীর (বাংলাদেশ লিবারেশন ফোর্স) ৮০ জন নির্বাচিত তরুণের সঙ্গে শেখ জামাল ২১ দিনের বিশেষ প্রশিক্ষণ শেষে যোগ দেন ৯ নম্বর সেক্টরে।
যুদ্ধ শেষে ১৯৭১ সালের ১৮ ডিসেম্বর স্বাধীন দেশে ফিরে আসেন। ওই দিনই বিকালে মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম আয়োজিত স্বাধীন বাংলায় ঢাকার পল্টনে প্রথম জনসভায় উপস্থিত ছিলেন তিনি।
১৯৭৪ সালের ২৯ জানুয়ারি ঢাকায় রাষ্ট্রীয় সফরে এসেছেন যুগোস্লাভিয়ার প্রেসিডেন্ট মার্শাল টিটো। তিনি শেখ জামালকে যুুগোস্লাভ মিলিটারি একাডেমিতে সামরিক প্রশিক্ষণের প্রস্তাব দেন। ১৯৭৪ সালের বসন্তে ঢাকা কলেজের ছাত্র জামাল যুগোস্লাভিয়ার মিলিটারি একাডেমিতে ক্যাডেট হিসেবে যোগদান করেন। কিন্তু একেবারে ভিন্ন পরিবেশ, প্রতিকূল আবহাওয়া আর ভাষার অসুবিধার কারণে সেখানকার প্রশিক্ষণের সঙ্গে খাপ খাওয়ানো শেখ জামালের পক্ষে কঠিন হয়ে পড়ে। মার্শাল টিটো তাঁকে ব্রিটেনের স্যান্ডহার্স্টে প্রশিক্ষণ গ্রহণের পরামর্শ দেন। বঙ্গবন্ধু শেখ জামালকে সেনা অফিসার হিসেবে গড়ে তুলতে চেয়েছিলেন। ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. বায়েজিদ সরোয়ার (অব.) লিখেছেন, ১৯৭৪ সালের শরতে স্যান্ডহার্স্টে সামরিক প্রশিক্ষণ গ্রহণের লক্ষ্যে শেখ জামাল লন্ডনে এসে পৌঁছেন। তবে স্যান্ডহার্স্টের পূর্বশর্ত হিসেবে তাঁর ব্রিটেনের আর্মি স্কুল অব ল্যাঙ্গুয়েজ, বেকনসফিল্ড থেকে প্রয়োজনীয় পূর্ব-প্রশিক্ষণ গ্রহণের প্রয়োজন পড়ে। বিশ্বের শ্রেষ্ঠতম সামরিক একাডেমির মধ্যে স্যান্ডহার্স্ট অন্যতম। এখানে দ্বিতীয়বারের মতো বাংলাদেশের তিনজন তরুণ প্রশিক্ষণ গ্রহণ করতে আসেন।
উল্লেখ্য, বঙ্গবন্ধুর বিশেষ উদ্যোগে ১৯৭৪ সালে সর্বপ্রথম বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর দুজন ক্যাডেট শফি মো. মেহবুব ও লুৎফে কামাল স্যান্ডহার্স্ট থেকে কমিশন লাভ করেন। স্যান্ডহার্স্টের শর্ট সার্ভিস কমিশনের সুকঠিন গ্র্যাজুয়েট কোর্সটির মেয়াদ ছিল প্রায় ছয় মাস- ৩ জানুয়ারি থেকে ২৭ জুন ১৯৭৫। ৪০০ ক্যাডেটের মধ্যে বিদেশি ক্যাডেটের সংখ্যা ছিল ৩০। ১৯৭৫ সালের মে মাসের শেষের দিকে স্যান্ডহার্স্ট থেকে ক্যাডেটরা রণকৌশলগত চূড়ান্ত অনুশীলন এক্সারসাইজ ডায়নামিক ভিক্টোরিতে অংশগ্রহণ করতে পশ্চিম জার্মানিতে ব্রিটিশ আর্মি অন রাইন যান। এ অনুশীলনকে রীতিমতো যুদ্ধই বলা যায়। গায়ে কমব্যাট ইউনিফর্ম, হাতে রাইফেল, পিঠে হ্যাভারস্যাক পরে জামাল পুরোপুরি যোদ্ধা। কখনো পাহাড়ি এলাকা, কখনো অরণ্য, কখনো খোলা প্রান্তরে চলে দুঃসাহসিক অনুশীলন। সারা দিন প্রতিরক্ষায় ট্রেঞ্চে বসে থাকা। ভোররাতে পরিচালিত হলো গোর্খা ব্যাটালিয়নের আক্রমণ। আকাশে শত্র“র বিমান। ট্রেঞ্চের কিছু দূরে আর্টিলারি শেল পড়ে। চলে লাইভ ফায়ারিং। শত্রুদের হটিয়ে এবার এগিয়ে যেতে হয়। পাইন বৃক্ষশোভিত অরণ্যময় এলাকায় হেলিকপ্টার থেকে র্যাপলিং করে নামতে হতো কয়েক শ ফুট।
স্যান্ডহার্স্ট একাডেমি থেকে প্রশিক্ষণ শেষে দেশে ফিরে এলে সেকেন্ড লেফটেন্যান্ট শেখ জামালের পোস্টিং হয় ঢাকা সেনানিবাসের দ্বিতীয় ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টে। সেখানে বীরপ্রতীক ক্যাপ্টেন নজরুলের অধীনে ‘কোম্পানি অফিসার’ হিসেবে শেখ জামালের রেজিমেন্ট জীবনের হাতেখড়ি। দ্বিতীয় ইস্ট বেঙ্গলে জামালের চাকরিকাল ছিল প্রায় দেড় মাস। ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. বায়েজিদ সরোয়ার (অব.
শেখ জামাল : জীবনের ঝুঁকি নিয়ে যুদ্ধের ময়দানে
———
স্বাধীন বাংলাদেশের রাজনীতির ইতিহাসে যে বাড়িটি সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ, তিনি সেই বাড়ির সন্তান। যে পরিবারটি দেশের স্বাধীনতার জন্য সর্বোচ্চ ত্যাগ স্বীকারে প্রস্তুত ছিল, তিনি সেই বাড়ির সদস্য। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও বঙ্গমাতা ফজিলাতুন নেছা মুজিবের দ্বিতীয় পুত্র শেখ জামালের জন্ম ১৯৫৪ সালের ২৮ এপ্রিল গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায়। বাবা একটি রাজনৈতিক দলের কর্ণধার হলেও পরিবারটি মধ্যবিত্ত।
খুব সাধারণ পরিবেশেই তাঁর বেড়ে ওঠা। লেখাপড়া করেছেন ঢাকার রেসিডেন্সিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজে। এখান থেকে এসএসসি উত্তীর্ণ হওয়ার পর ঢাকা কলেজ থেকে এইচএসসি। মুক্তিযুদ্ধের সময় পরিবারের অন্য সদস্যদের সঙ্গে গৃহবন্দি হন তিনি।
তাঁর বড় ভাই শেখ কামাল বাড়ি থেকে পালিয়ে গিয়ে যোগ দিয়েছিলেন মুক্তিযুদ্ধে। একদিন সেই পথ ধরলেন শেখ জামালও। পালিয়ে গিয়ে মুক্তিযুদ্ধে যোগ দেন তিনি। কতই বা বয়স তখন তাঁর।
কিশোরই বলতে হবে তাঁকে। মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণের জন্য কিশোর শেখ জামাল ১৯৭১ সালের ৫ আগস্ট ধানমন্ডির তারকাঁটার বেড়া দেওয়া পাকিস্তানি বাহিনীর বন্দিশিবির থেকে পালিয়ে ভারতে যান। ধানমন্ডি থেকে পালিয়ে ভারতের আগরতলা পৌঁছানো ছিল রীতিমতো ঝুঁকিপূর্ণ। দেশের স্বাধীনতার জন্য সেই ঝুঁকি নিয়েছিলেন তিনি। আগরতলা থেকে কলকাতা হয়ে ভারতের উত্তর প্রদেশের কালশীতে মুজিব বাহিনীর (বাংলাদেশ লিবারেশন ফোর্স) ৮০ জন নির্বাচিত তরুণের সঙ্গে শেখ জামাল ২১ দিনের বিশেষ প্রশিক্ষণ শেষে যোগ দেন ৯ নম্বর সেক্টরে।
যুদ্ধ শেষে ১৯৭১ সালের ১৮ ডিসেম্বর স্বাধীন দেশে ফিরে আসেন। ওই দিনই বিকালে মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম আয়োজিত স্বাধীন বাংলায় ঢাকার পল্টনে প্রথম জনসভায় উপস্থিত ছিলেন তিনি।
১৯৭৪ সালের ২৯ জানুয়ারি ঢাকায় রাষ্ট্রীয় সফরে এসেছেন যুগোস্লাভিয়ার প্রেসিডেন্ট মার্শাল টিটো। তিনি শেখ জামালকে যুুগোস্লাভ মিলিটারি একাডেমিতে সামরিক প্রশিক্ষণের প্রস্তাব দেন। ১৯৭৪ সালের বসন্তে ঢাকা কলেজের ছাত্র জামাল যুগোস্লাভিয়ার মিলিটারি একাডেমিতে ক্যাডেট হিসেবে যোগদান করেন। কিন্তু একেবারে ভিন্ন পরিবেশ, প্রতিকূল আবহাওয়া আর ভাষার অসুবিধার কারণে সেখানকার প্রশিক্ষণের সঙ্গে খাপ খাওয়ানো শেখ জামালের পক্ষে কঠিন হয়ে পড়ে। মার্শাল টিটো তাঁকে ব্রিটেনের স্যান্ডহার্স্টে প্রশিক্ষণ গ্রহণের পরামর্শ দেন। বঙ্গবন্ধু শেখ জামালকে সেনা অফিসার হিসেবে গড়ে তুলতে চেয়েছিলেন। ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. বায়েজিদ সরোয়ার (অব.) লিখেছেন, ১৯৭৪ সালের শরতে স্যান্ডহার্স্টে সামরিক প্রশিক্ষণ গ্রহণের লক্ষ্যে শেখ জামাল লন্ডনে এসে পৌঁছেন। তবে স্যান্ডহার্স্টের পূর্বশর্ত হিসেবে তাঁর ব্রিটেনের আর্মি স্কুল অব ল্যাঙ্গুয়েজ, বেকনসফিল্ড থেকে প্রয়োজনীয় পূর্ব-প্রশিক্ষণ গ্রহণের প্রয়োজন পড়ে। বিশ্বের শ্রেষ্ঠতম সামরিক একাডেমির মধ্যে স্যান্ডহার্স্ট অন্যতম। এখানে দ্বিতীয়বারের মতো বাংলাদেশের তিনজন তরুণ প্রশিক্ষণ গ্রহণ করতে আসেন।
উল্লেখ্য, বঙ্গবন্ধুর বিশেষ উদ্যোগে ১৯৭৪ সালে সর্বপ্রথম বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর দুজন ক্যাডেট শফি মো. মেহবুব ও লুৎফে কামাল স্যান্ডহার্স্ট থেকে কমিশন লাভ করেন। স্যান্ডহার্স্টের শর্ট সার্ভিস কমিশনের সুকঠিন গ্র্যাজুয়েট কোর্সটির মেয়াদ ছিল প্রায় ছয় মাস- ৩ জানুয়ারি থেকে ২৭ জুন ১৯৭৫। ৪০০ ক্যাডেটের মধ্যে বিদেশি ক্যাডেটের সংখ্যা ছিল ৩০। ১৯৭৫ সালের মে মাসের শেষের দিকে স্যান্ডহার্স্ট থেকে ক্যাডেটরা রণকৌশলগত চূড়ান্ত অনুশীলন এক্সারসাইজ ডায়নামিক ভিক্টোরিতে অংশগ্রহণ করতে পশ্চিম জার্মানিতে ব্রিটিশ আর্মি অন রাইন যান। এ অনুশীলনকে রীতিমতো যুদ্ধই বলা যায়। গায়ে কমব্যাট ইউনিফর্ম, হাতে রাইফেল, পিঠে হ্যাভারস্যাক পরে জামাল পুরোপুরি যোদ্ধা। কখনো পাহাড়ি এলাকা, কখনো অরণ্য, কখনো খোলা প্রান্তরে চলে দুঃসাহসিক অনুশীলন। সারা দিন প্রতিরক্ষায় ট্রেঞ্চে বসে থাকা। ভোররাতে পরিচালিত হলো গোর্খা ব্যাটালিয়নের আক্রমণ। আকাশে শত্র“র বিমান। ট্রেঞ্চের কিছু দূরে আর্টিলারি শেল পড়ে। চলে লাইভ ফায়ারিং। শত্রুদের হটিয়ে এবার এগিয়ে যেতে হয়। পাইন বৃক্ষশোভিত অরণ্যময় এলাকায় হেলিকপ্টার থেকে র্যাপলিং করে নামতে হতো কয়েক শ ফুট।
স্যান্ডহার্স্ট একাডেমি থেকে প্রশিক্ষণ শেষে দেশে ফিরে এলে সেকেন্ড লেফটেন্যান্ট শেখ জামালের পোস্টিং হয় ঢাকা সেনানিবাসের দ্বিতীয় ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টে। সেখানে বীরপ্রতীক ক্যাপ্টেন নজরুলের অধীনে ‘কোম্পানি অফিসার’ হিসেবে শেখ জামালের রেজিমেন্ট জীবনের হাতেখড়ি। দ্বিতীয় ইস্ট বেঙ্গলে জামালের চাকরিকাল ছিল প্রায় দেড় মাস। ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. বায়েজিদ সরোয়ার (অব.
) লিখেছেন, এই স্বল্প সময়ে অফিসার ও সৈনিকদের মাঝে তিনি অসাধারণ পেশাগত দক্ষতা ও আন্তরিকতার ছাপ রেখেছিলেন। কয়েক সপ্তাহেই জামাল অফিসার ও সৈনিকদের মধ্যে তাঁদেরই একজন হয়ে যান। ট্রেনিং গ্রাউন্ডে, রণকৌশলের ক্লাসে, অবস্ট্রাকল ক্রসিংয়ে অংশ নিয়ে সৈনিকদের মুগ্ধ করেন। ব্যাটালিয়ন বক্সিং টিমের সদস্যদের প্রশিক্ষণ দেন। বিকালে খেলার মাঠে ইউনিটের সদস্যদের সঙ্গে বাস্কেট বল খেলেন।
১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে নিহত হন তিনি। বিপথগামী কয়েকজন সহকর্মীই তাঁর ঘাতক। আজ তাঁর জন্মদিনে স্মরণ করি সেই কিশোর মুক্তিযোদ্ধাকে, জীবনের ঝুঁকি নিয়ে যিনি যুদ্ধে গিয়েছিলেন, নিজেকে চৌকস সামরিক অফিসার হিসেবে গড়ে তুলতে চেয়েছিলেন।
লেখক : এম. নজরুল ইসলাম
সর্ব ইউরোপিয়ান আওয়ামী লীগের সভাপতি এবং অস্ট্রিয়াপ্রবাসী লেখক, সাংবাদিক ও মানবাধিকার কর্মী
nazrul@gmx.at
১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে নিহত হন তিনি। বিপথগামী কয়েকজন সহকর্মীই তাঁর ঘাতক। আজ তাঁর জন্মদিনে স্মরণ করি সেই কিশোর মুক্তিযোদ্ধাকে, জীবনের ঝুঁকি নিয়ে যিনি যুদ্ধে গিয়েছিলেন, নিজেকে চৌকস সামরিক অফিসার হিসেবে গড়ে তুলতে চেয়েছিলেন।
লেখক : এম. নজরুল ইসলাম
সর্ব ইউরোপিয়ান আওয়ামী লীগের সভাপতি এবং অস্ট্রিয়াপ্রবাসী লেখক, সাংবাদিক ও মানবাধিকার কর্মী
nazrul@gmx.at
ইউনুসের উদ্দেশ্যই যেনো দেশে আইন শৃঙ্খলার ক্রমশ অবনতি দেখতে থাকা
------------
#ছিনতাই-#ডাকাতি, #কুপিয়ে #জখম, #গুম-#খুন ইউনুসের জোকার উপদেষ্টা জাহাঙ্গীরের কাছে খুবই সাধারণ। এতই সাধারণ যে পাহাড় আর সমতল যেখানেই হোক অপরাধের স্কোর তার কাছে সমান সমানই। কারণ এতে তো তাদেরই লাভ! তার কারণ মিডিয়া এদিকে দেশ অস্থিতিশীল হওয়ার নিউজ তুলবে অন্য দিকে সরকার সুন্দর তলে তলে #লুটপাট চালাবে এই আর কি!
ইউনুসের কি? ইউনুস আমেরিকান পুতুল তার মাথার উপর হিলারি আপা আছেই তো! ইউনুসের চুলটাও কেউ বাকা করতে পারবে না, যাও একজন ইউনুসের ঘাড় মটকে বাটপারি বের করতে চেয়েছিলো দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্রে পড়ে তাকেও আপাতত চলে যেতে হলো। তো যাই হোক, এরপর দেশের অবস্থা কি?
#গুম,#খুন, #ডাকাতি, #জবরদখল লেগেই তো আছে! #বিএনপি দখল আর #চাঁদাবাজি কোথায় বাদ রেখেছে বলতে পারেন? এরপর চলছে ছিনতাই আর ডাকাতি। গত দুই দিন ধরে নাটোরে দুটো #দুর্ধর্ষ ডাকাতি হয়েছে- 'আগের দিন আইনজীবী, পরের দিন ব্যাংক কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি', সমকালেই ছাপা হয়েছে।
তো মধ্যরাতের মাতাল উপদেষ্টাকে দিয়ে যখন দেশের শৃঙ্খলা বজায় রাখা যাচ্ছে না তাহলে এই ভন্ডকে কেনো অব্যাহতি দেওয়া হচ্ছে না। ইউনুস নাকি ছাত্রদের নিয়োগ প্রাপ্ত? তাহলে সারাদেশের ছাত্র-জনতাই যখন এই লোকের পদত্যাগ দাবি করার পরেও কেন এই লোক বহাল তবিয়তে আছে?
#ধর্ষণ কি থেমেছে?
-- না থামেনি
#ছিনতাই, #ডাকাতি থেমেছে?
-- না থামেনি
#বিএনপির ভোগদখল থেমেছে?
-- সরকার বিএনপির টেরর ভয়পায়।
জনগণকে এভাবে জিম্মি করে দেশকে কোথায় নিবে ইউনুসের অবৈধ সরকার কেউ যানে না। তাই দেড়ি হবার আগেই, দেয়ালে পিঠ ঠেকে যাওয়ার আগেই করতে হবে প্রতিবাদ, গড়ে তুলুন প্রতিরোধ।
#Bangladesh #BangladeshCrisis
------------
#ছিনতাই-#ডাকাতি, #কুপিয়ে #জখম, #গুম-#খুন ইউনুসের জোকার উপদেষ্টা জাহাঙ্গীরের কাছে খুবই সাধারণ। এতই সাধারণ যে পাহাড় আর সমতল যেখানেই হোক অপরাধের স্কোর তার কাছে সমান সমানই। কারণ এতে তো তাদেরই লাভ! তার কারণ মিডিয়া এদিকে দেশ অস্থিতিশীল হওয়ার নিউজ তুলবে অন্য দিকে সরকার সুন্দর তলে তলে #লুটপাট চালাবে এই আর কি!
ইউনুসের কি? ইউনুস আমেরিকান পুতুল তার মাথার উপর হিলারি আপা আছেই তো! ইউনুসের চুলটাও কেউ বাকা করতে পারবে না, যাও একজন ইউনুসের ঘাড় মটকে বাটপারি বের করতে চেয়েছিলো দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্রে পড়ে তাকেও আপাতত চলে যেতে হলো। তো যাই হোক, এরপর দেশের অবস্থা কি?
#গুম,#খুন, #ডাকাতি, #জবরদখল লেগেই তো আছে! #বিএনপি দখল আর #চাঁদাবাজি কোথায় বাদ রেখেছে বলতে পারেন? এরপর চলছে ছিনতাই আর ডাকাতি। গত দুই দিন ধরে নাটোরে দুটো #দুর্ধর্ষ ডাকাতি হয়েছে- 'আগের দিন আইনজীবী, পরের দিন ব্যাংক কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি', সমকালেই ছাপা হয়েছে।
তো মধ্যরাতের মাতাল উপদেষ্টাকে দিয়ে যখন দেশের শৃঙ্খলা বজায় রাখা যাচ্ছে না তাহলে এই ভন্ডকে কেনো অব্যাহতি দেওয়া হচ্ছে না। ইউনুস নাকি ছাত্রদের নিয়োগ প্রাপ্ত? তাহলে সারাদেশের ছাত্র-জনতাই যখন এই লোকের পদত্যাগ দাবি করার পরেও কেন এই লোক বহাল তবিয়তে আছে?
#ধর্ষণ কি থেমেছে?
-- না থামেনি
#ছিনতাই, #ডাকাতি থেমেছে?
-- না থামেনি
#বিএনপির ভোগদখল থেমেছে?
-- সরকার বিএনপির টেরর ভয়পায়।
জনগণকে এভাবে জিম্মি করে দেশকে কোথায় নিবে ইউনুসের অবৈধ সরকার কেউ যানে না। তাই দেড়ি হবার আগেই, দেয়ালে পিঠ ঠেকে যাওয়ার আগেই করতে হবে প্রতিবাদ, গড়ে তুলুন প্রতিরোধ।
#Bangladesh #BangladeshCrisis
#খুনি বাহিনীর শাসন চান? তাহলে ইউনুসই সঠিক পছন্দ!
#জঙ্গিবন্ধু মোহাম্মাদ ইউনুসের ক্ষমতা দখলের পর জেল থেকে মুক্তি পেয়েছে সুইডেন আসলাম, পিচ্চি হেলাল, #কিলার আব্বাস, #শিবির নাসির কিংবা নারায়ণগঞ্জের জাকির খান।
ইন্টারপোলের লাল তালিকাভুক্ত কয়েক ডজন মামলার শীর্ষ #স'ন্ত্রাসীরাও জামিনে বের হয়ে গিয়েছে। কোন আওয়াজ নাই। হইচই নাই!
ইউনুস'কে আরো পাঁচ বছর বিনা ভোটে ক্ষমতায় দেখতে চান?
৪৬০ টা থানা #লুট করে পুলিশের ৬০০০ এর অধিক #অস্ত্র ও অগণিত #গুলি #লুট করে #সন্ত্রাসীরা।
ভয়ঙ্কর কুখ্যাত #সন্ত্রাসী ও #জঙ্গিরা জেলখানা ভেঙে পালানোর সময় জেলের আর্মুরিতে রাখা কয়েক হাজার #অস্ত্র ও গোলাবারুদ #লুট করে নিয়ে যায়। এই সমস্ত #অস্ত্র ও গোলাবারুদের কোন হদিস নাই, কোন আওয়াজ বা হৈচৈ ও নাই। প্রশাসন নিশ্চুপ।
তিন হাজারেরো বেশী পুলিশ #হত্যা করেছে ছাত্রনামধারী #জামাত #শিবিরের ক্যাডাররা। কিন্তু ইউনুস সরকার এ বিষয়ে মুখে কুলুপ। তাই পুলিশ কেন শুনবে #অবৈধ ইউনুস সরকারের ভাঁড় অবৈধ স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার নির্দেশ??
তবুও ওরা ডঃ মুহাম্মদ ইউনূসকে আরো পাঁচ বছর বিনা ভোটে ক্ষমতায় দেখতে চায়, তারা কারা ?
#Bangladesh #BangladeshCrisis
#জঙ্গিবন্ধু মোহাম্মাদ ইউনুসের ক্ষমতা দখলের পর জেল থেকে মুক্তি পেয়েছে সুইডেন আসলাম, পিচ্চি হেলাল, #কিলার আব্বাস, #শিবির নাসির কিংবা নারায়ণগঞ্জের জাকির খান।
ইন্টারপোলের লাল তালিকাভুক্ত কয়েক ডজন মামলার শীর্ষ #স'ন্ত্রাসীরাও জামিনে বের হয়ে গিয়েছে। কোন আওয়াজ নাই। হইচই নাই!
ইউনুস'কে আরো পাঁচ বছর বিনা ভোটে ক্ষমতায় দেখতে চান?
৪৬০ টা থানা #লুট করে পুলিশের ৬০০০ এর অধিক #অস্ত্র ও অগণিত #গুলি #লুট করে #সন্ত্রাসীরা।
ভয়ঙ্কর কুখ্যাত #সন্ত্রাসী ও #জঙ্গিরা জেলখানা ভেঙে পালানোর সময় জেলের আর্মুরিতে রাখা কয়েক হাজার #অস্ত্র ও গোলাবারুদ #লুট করে নিয়ে যায়। এই সমস্ত #অস্ত্র ও গোলাবারুদের কোন হদিস নাই, কোন আওয়াজ বা হৈচৈ ও নাই। প্রশাসন নিশ্চুপ।
তিন হাজারেরো বেশী পুলিশ #হত্যা করেছে ছাত্রনামধারী #জামাত #শিবিরের ক্যাডাররা। কিন্তু ইউনুস সরকার এ বিষয়ে মুখে কুলুপ। তাই পুলিশ কেন শুনবে #অবৈধ ইউনুস সরকারের ভাঁড় অবৈধ স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার নির্দেশ??
তবুও ওরা ডঃ মুহাম্মদ ইউনূসকে আরো পাঁচ বছর বিনা ভোটে ক্ষমতায় দেখতে চায়, তারা কারা ?
#Bangladesh #BangladeshCrisis
শেখ হাসিনার দুর্নীতির রেকর্ড নেই, রাশিয়ান দূতাবাসের পর এবার ইউনুসের মিথ্যা প্রোপাগান্ডার জবাব দিলো স্বয়ং বিদ্যুৎ বিভাগের উচ্চ ক্ষমতা সম্পন্ন অনুসন্ধানী কমিটি
আদানির সাথে আওয়ামী লীগ সরকারের চুক্তিতে দুর্নীতি পায়নি স্বয়ং বিদ্যুৎ বিভাগঃ
ইউনুস ক্ষমতা দখলের পর বিদ্যুৎ জ্বালানি দ্রুত সরবরাহ বিশেষ বিধান ২০১৫ বাতিল করে। অভিযোগ ছিল, আওয়ামী লীগ সরকার বিনা দরপত্রে চুক্তির মাধ্যমে বিপুল দুর্নীতি করেছে। এমনকি, দেশের স্বার্থ-সংশ্লিষ্ট বিষয়টিও চুক্তিতে উপেক্ষিত বলে সমালোচনা ওঠে।
প্রথম আলো, বিবিসি বাংলা, ডেইলি স্টারসহ দেশের শীর্ষস্থানীয় গণমাধ্যমগুলোতে আওয়ামী লীগ সরকারের সময় থেকেই নিয়মিত ফরমায়েশি প্রতিবেদন ও কলাম ছেপে দাবি করা হয়েছিল প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সময় করা এই চুক্তিতে নানা অসামঞ্জস্য এবং দুর্নীতি হয়েছে, চুক্তিটি দেশবিরোধী, রাষ্ট্রবিরোধী, এখানে ভারতকে অন্যায্য সুবিধা দিয়েছে শেখ হাসিনার সরকার… ইত্যাদি। চুক্তি নিয়ে নানারকম ভিত্তিহীন বক্তব্য ও মিথ্যাচার করা হয়েছিল গণমাধ্যমে, যা রাজনৈতিক হাতিয়ার হিসেবে সরকারের বিরুদ্ধে ব্যবহৃত হয়েছে।
ড. ইউনূসের ক্ষমতায় বসার পর নানা মহলের আলোচনার মধ্যে বিষয়টি আদালতে গড়ালে বিদ্যুৎ ক্রয়চুক্তির বিষয়ে বিস্তারিত প্রতিবেদন দিতে আন্তর্জাতিক জ্বালানি ও আইন বিশেষজ্ঞদের সমন্বয়ে উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন অনুসন্ধান কমিটি গঠনসহ ৩ দফা নির্দেশ দেয় হাইকোর্ট। এরই ধারাবাহিকতায় আদানির সঙ্গে আওয়ামী লীগ সরকারের বিদ্যুৎ আমদানি চুক্তির সব নথি ও প্রতিবেদন হাইকোর্টে দাখিল করেছে বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড।
আইনের ব্যত্যয় না ঘটিয়ে ভারতের আদানি গ্রুপের সঙ্গে ঝাড়খণ্ড গোড্ডা বিদ্যুৎকেন্দ্রের চুক্তি করেছিল আওয়ামী লীগ সরকার। অন্তর্বর্তী সরকারের বিদ্যুৎ বিভাগের পক্ষ থেকে এমন প্রতিবেদন দেওয়া হয়েছে উচ্চ আদালতে। এছাড়া এই চুক্তির ক্ষেত্রে কোনো দুর্নীতিরও তথ্য পাওয়া যায়নি। বিচারপতি ফারাহ মাহবুব ও বিচারপতি দেবাশীষ রায় চৌধুরীর সমন্বয়ে গঠিত তৎকালীন হাইকোর্ট বেঞ্চের নির্দেশনা অনুসারেই প্রতিবেদনটি দাখিল করে বিদ্যুৎ বিভাগ। (আদানির সাথে আওয়ামী লীগ সরকারের চুক্তিতে দুর্নীতি বা অনিয়ম ঘটেনি: হাইকোর্ট; বিডিডাইজেস্ট, ২৭ এপ্রিল, ২০২৫)
এছাড়াও ইউনুসের প্রোপাগান্ডা সেল জননেত্রী শেখ হাসিনা, তাঁর পুত্র সজীব ওয়াজেদ জয়, ভাগনি টিউলিপ সিদ্দিক সহ পাঁচ জনের বিরুদ্ধে রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র প্রকল্প থেকে ৫ বিলিয়ন বা ৫০০ কোটি মার্কিন ডলার আত্মসাতের অভিযোগ আনে।
রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র প্রকল্প থেকে ৫ বিলিয়ন বা ৫০০ কোটি মার্কিন ডলার আত্মসাতের অভিযোগ তদন্তের নির্দেশনা চেয়ে রিট করা হয়েছে। নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রভাষক ববি হাজ্জাজ আবেদনকারী হয়ে রিটটি করেছেন। হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় আজ মঙ্গলবার রিটটি করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন তাঁর আইনজীবী। (রূপপুর প্রকল্পে ৫০০ কোটি ডলার আত্মসাতের অভিযোগ তদন্ত চেয়ে রিট, প্রথম আলো, ৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪)
এরপর রুশ দুতাবাস সংশ্লিষ্ট দুর্নীতির দাবিটি ভুয়া বলে একটি বিবৃতি দেয়ঃ
রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ (আরএনপিপি) প্রকল্পে কোনও দুর্নীতি হয়নি বলে দাবি করেছে রাশিয়ার রাষ্ট্রীয় পরমাণু শক্তি করপোরেশন রোসাটম। বুধবার (১১ সেপ্টেম্বর) রোসাটমের বরাত দিয়ে ঢাকার রাশিয়ান দূতাবাসের পক্ষ থেকে গণমাধ্যমে পাঠানো এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ দাবি করা হয়েছে।
এতে বলা হয়, যারা রূপপুর এনপিপিতে দুর্নীতি বিষয়ে ভুয়া খবর লিখে ছড়িয়ে দেয়, তারা ইচ্ছাকৃতভাবে এই উচ্চাভিলাষী প্রকল্পটিকে কলঙ্কিত করতে চায় এবং মস্কো ও ঢাকার মধ্যে স্থিতিশীল সম্পর্ককে নষ্ট করার চেষ্টা করছে। (রূপপুর প্রকল্পকে ঘিরে মস্কো ও ঢাকার সম্পর্ক নষ্টের চেষ্টা হচ্ছে: রাশিয়ার বিবৃতি ; বাংলা ট্রিবিউন, ১১ সেপ্টেম্বর ২০২৪)
এভাবেই শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে হাজারও মিথ্যা অভিযোগ রটানো হয়েছে। কিন্তু দিনশেষে এটাই প্রমাণিত হয়েছে যে,শুধু মাত্র শেখ হাসিনাই বাংলাদেশের জন্যে নিবেদিত সৎ নিষ্ঠাবান ও দুর্নীতি বিমুখ অন্যায়ের সাথে আপোষহীন একজন রাষ্ট্রনায়ক ছিলেন।
আদানির সাথে আওয়ামী লীগ সরকারের চুক্তিতে দুর্নীতি পায়নি স্বয়ং বিদ্যুৎ বিভাগঃ
ইউনুস ক্ষমতা দখলের পর বিদ্যুৎ জ্বালানি দ্রুত সরবরাহ বিশেষ বিধান ২০১৫ বাতিল করে। অভিযোগ ছিল, আওয়ামী লীগ সরকার বিনা দরপত্রে চুক্তির মাধ্যমে বিপুল দুর্নীতি করেছে। এমনকি, দেশের স্বার্থ-সংশ্লিষ্ট বিষয়টিও চুক্তিতে উপেক্ষিত বলে সমালোচনা ওঠে।
প্রথম আলো, বিবিসি বাংলা, ডেইলি স্টারসহ দেশের শীর্ষস্থানীয় গণমাধ্যমগুলোতে আওয়ামী লীগ সরকারের সময় থেকেই নিয়মিত ফরমায়েশি প্রতিবেদন ও কলাম ছেপে দাবি করা হয়েছিল প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সময় করা এই চুক্তিতে নানা অসামঞ্জস্য এবং দুর্নীতি হয়েছে, চুক্তিটি দেশবিরোধী, রাষ্ট্রবিরোধী, এখানে ভারতকে অন্যায্য সুবিধা দিয়েছে শেখ হাসিনার সরকার… ইত্যাদি। চুক্তি নিয়ে নানারকম ভিত্তিহীন বক্তব্য ও মিথ্যাচার করা হয়েছিল গণমাধ্যমে, যা রাজনৈতিক হাতিয়ার হিসেবে সরকারের বিরুদ্ধে ব্যবহৃত হয়েছে।
ড. ইউনূসের ক্ষমতায় বসার পর নানা মহলের আলোচনার মধ্যে বিষয়টি আদালতে গড়ালে বিদ্যুৎ ক্রয়চুক্তির বিষয়ে বিস্তারিত প্রতিবেদন দিতে আন্তর্জাতিক জ্বালানি ও আইন বিশেষজ্ঞদের সমন্বয়ে উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন অনুসন্ধান কমিটি গঠনসহ ৩ দফা নির্দেশ দেয় হাইকোর্ট। এরই ধারাবাহিকতায় আদানির সঙ্গে আওয়ামী লীগ সরকারের বিদ্যুৎ আমদানি চুক্তির সব নথি ও প্রতিবেদন হাইকোর্টে দাখিল করেছে বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড।
আইনের ব্যত্যয় না ঘটিয়ে ভারতের আদানি গ্রুপের সঙ্গে ঝাড়খণ্ড গোড্ডা বিদ্যুৎকেন্দ্রের চুক্তি করেছিল আওয়ামী লীগ সরকার। অন্তর্বর্তী সরকারের বিদ্যুৎ বিভাগের পক্ষ থেকে এমন প্রতিবেদন দেওয়া হয়েছে উচ্চ আদালতে। এছাড়া এই চুক্তির ক্ষেত্রে কোনো দুর্নীতিরও তথ্য পাওয়া যায়নি। বিচারপতি ফারাহ মাহবুব ও বিচারপতি দেবাশীষ রায় চৌধুরীর সমন্বয়ে গঠিত তৎকালীন হাইকোর্ট বেঞ্চের নির্দেশনা অনুসারেই প্রতিবেদনটি দাখিল করে বিদ্যুৎ বিভাগ। (আদানির সাথে আওয়ামী লীগ সরকারের চুক্তিতে দুর্নীতি বা অনিয়ম ঘটেনি: হাইকোর্ট; বিডিডাইজেস্ট, ২৭ এপ্রিল, ২০২৫)
এছাড়াও ইউনুসের প্রোপাগান্ডা সেল জননেত্রী শেখ হাসিনা, তাঁর পুত্র সজীব ওয়াজেদ জয়, ভাগনি টিউলিপ সিদ্দিক সহ পাঁচ জনের বিরুদ্ধে রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র প্রকল্প থেকে ৫ বিলিয়ন বা ৫০০ কোটি মার্কিন ডলার আত্মসাতের অভিযোগ আনে।
রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র প্রকল্প থেকে ৫ বিলিয়ন বা ৫০০ কোটি মার্কিন ডলার আত্মসাতের অভিযোগ তদন্তের নির্দেশনা চেয়ে রিট করা হয়েছে। নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রভাষক ববি হাজ্জাজ আবেদনকারী হয়ে রিটটি করেছেন। হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় আজ মঙ্গলবার রিটটি করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন তাঁর আইনজীবী। (রূপপুর প্রকল্পে ৫০০ কোটি ডলার আত্মসাতের অভিযোগ তদন্ত চেয়ে রিট, প্রথম আলো, ৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪)
এরপর রুশ দুতাবাস সংশ্লিষ্ট দুর্নীতির দাবিটি ভুয়া বলে একটি বিবৃতি দেয়ঃ
রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ (আরএনপিপি) প্রকল্পে কোনও দুর্নীতি হয়নি বলে দাবি করেছে রাশিয়ার রাষ্ট্রীয় পরমাণু শক্তি করপোরেশন রোসাটম। বুধবার (১১ সেপ্টেম্বর) রোসাটমের বরাত দিয়ে ঢাকার রাশিয়ান দূতাবাসের পক্ষ থেকে গণমাধ্যমে পাঠানো এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ দাবি করা হয়েছে।
এতে বলা হয়, যারা রূপপুর এনপিপিতে দুর্নীতি বিষয়ে ভুয়া খবর লিখে ছড়িয়ে দেয়, তারা ইচ্ছাকৃতভাবে এই উচ্চাভিলাষী প্রকল্পটিকে কলঙ্কিত করতে চায় এবং মস্কো ও ঢাকার মধ্যে স্থিতিশীল সম্পর্ককে নষ্ট করার চেষ্টা করছে। (রূপপুর প্রকল্পকে ঘিরে মস্কো ও ঢাকার সম্পর্ক নষ্টের চেষ্টা হচ্ছে: রাশিয়ার বিবৃতি ; বাংলা ট্রিবিউন, ১১ সেপ্টেম্বর ২০২৪)
এভাবেই শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে হাজারও মিথ্যা অভিযোগ রটানো হয়েছে। কিন্তু দিনশেষে এটাই প্রমাণিত হয়েছে যে,শুধু মাত্র শেখ হাসিনাই বাংলাদেশের জন্যে নিবেদিত সৎ নিষ্ঠাবান ও দুর্নীতি বিমুখ অন্যায়ের সাথে আপোষহীন একজন রাষ্ট্রনায়ক ছিলেন।
খরা আর ক্ষুধার জনপদ : ইউনুস সরকারের #লুণ্ঠনের ফলাফল
সুবর্ণচরের মাটিতে এখন পানির জন্য যুদ্ধ চলছে। বিশুদ্ধ পানির গাড়ি দেখলেই ছুটে আসে শিশু, নারী, বৃদ্ধ — গোটা গ্রামের মানুষ। মসজিদের মাইক ফাটে পানির জন্য ঘোষণা দিতে দিতে। অথচ এই করুণ চিত্রের জন্য মূল দায় কার? #অবৈধ #দখলদার #ইউনুসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তীকালীন সরকার এবং তাদের পেছনে থাকা #লুটেরা সিন্ডিকেট ছাড়া আর কেউ নয়!
এই সরকার জনগণের ভোটে আসেনি। তাই জনগণের দুর্ভোগও তাদের কাছে মূল্যহীন। তাদের অদক্ষতা, দুর্নীতি আর চরম অবহেলায় আজ সুবর্ণচরসহ উপকূলীয় অঞ্চলে দেখা দিয়েছে সুপেয় পানির ভয়াবহ সংকট।
ভূগর্ভের পানি #লুট করে ধান চাষের নামে চলছে একটি অঘোষিত পানিযুদ্ধ। সরকারি হিসেবে অনুমতি ছিল মাত্র ২৪৫টি সেচপাম্পের। কিন্তু আজ সেখানে চলছে ৩ হাজারের বেশি অবৈধ সেচপাম্প! কে দিয়েছে এই অনুমতি? কার প্রশ্রয়ে বেমালুম চলছে ভূগর্ভের পানি #লুটপাট?
সরকারি দপ্তরগুলোর দুর্নীতিপরায়ণ কর্মকর্তারা হাত মিলিয়েছে লোভী কৃষিপুঁজিপতিদের সঙ্গে। বৈধতার নামে দেওয়া হয়েছে অবৈধ গভীর নলকূপের লাইসেন্স। সাধারণ কৃষকরা আজ পানির জন্য হাহাকার করছে, আর #লুটেরারা গভীর নলকূপ বসিয়ে মাটির শেষ ফোঁটা রক্তও চুষে নিচ্ছে।
কী ভয়াবহ তথ্য!
• বোরো চাষের জমি বেড়ে ৪ হাজার হেক্টর থেকে ১৬ হাজার ৫০০ হেক্টরে পৌঁছেছে।
• এই মৌসুমে ভূগর্ভ থেকে উত্তোলন করা হচ্ছে ৭৭ হাজার ৪৩৫ কোটি কিউসেক পানি।
• ৯৫ শতাংশ পানি আসছে মাটির গর্ভ ভেঙে, টিউবওয়েলগুলো শুকিয়ে যাচ্ছে।
এখানে ‘উন্নয়ন’ নামের চাতুর্যে একটা পুরো অঞ্চলকে মৃত্যু উপত্যকায় পরিণত করা হচ্ছে। শিশুরা আজ বিশুদ্ধ পানি না পেয়ে নানা রোগে আক্রান্ত হচ্ছে। বৃদ্ধরা পিপাসায় কাতরাচ্ছে। অথচ ইউনুস সরকার হাত গুটিয়ে বসে আছে — মাঝেমধ্যে দুটো পানি সরবরাহের গাড়ি পাঠিয়ে নিজেদের দায় সেরে নিচ্ছে।
উন্নয়ন নয়, এটা একটা হিংস্র দখলদারিত্ব — মাটি, পানি আর মানুষের জীবনের ওপর #নৃশংস আঘাত।
উপকূলীয় পরিবেশ রক্ষার আন্দোলনকারীরা বারবার সতর্ক করলেও এই সরকার তাদের কানে তুলছে না। জলবায়ু পরিবর্তন, নদীভাঙন আর অপ্রতুল পরিকল্পনার বলি আজ উপকূলের কোটি মানুষ। অথচ সমাধান কী? ভূগর্ভস্থ পানির জরুরি মজুত জরিপ, বোরোর বদলে কম পানি লাগে এমন ফসলের চাষ, ভূ-উপরিস্থ পানি সংরক্ষণ — এ সব নিয়ে তো এদের কোনো মাথাব্যথাই নেই।
এই সংকট কোনো দৈব-দুর্বিপাক নয়। এটা অব্যবস্থাপনা, দুর্নীতি আর রাজনৈতিক দখলবাজির জঘন্য ফসল। ইউনুস এবং তার অযোগ্য অন্তর্বর্তী সরকার সুবর্ণচরবাসীসহ উপকূলীয় জনপদের জীবনকে ধ্বংসের মুখে ঠেলে দিচ্ছে।
এ অবস্থা চলতে দেয়া যায় না।
এই সরকারের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানো এখন সময়ের দাবি। পানি বাঁচাতে হলে, জীবন বাঁচাতে হলে আগে এই অবৈধ দখলদার সরকারকে বিদায় করতে হবে!
#Bangladesh #BangladeshCrisis
সুবর্ণচরের মাটিতে এখন পানির জন্য যুদ্ধ চলছে। বিশুদ্ধ পানির গাড়ি দেখলেই ছুটে আসে শিশু, নারী, বৃদ্ধ — গোটা গ্রামের মানুষ। মসজিদের মাইক ফাটে পানির জন্য ঘোষণা দিতে দিতে। অথচ এই করুণ চিত্রের জন্য মূল দায় কার? #অবৈধ #দখলদার #ইউনুসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তীকালীন সরকার এবং তাদের পেছনে থাকা #লুটেরা সিন্ডিকেট ছাড়া আর কেউ নয়!
এই সরকার জনগণের ভোটে আসেনি। তাই জনগণের দুর্ভোগও তাদের কাছে মূল্যহীন। তাদের অদক্ষতা, দুর্নীতি আর চরম অবহেলায় আজ সুবর্ণচরসহ উপকূলীয় অঞ্চলে দেখা দিয়েছে সুপেয় পানির ভয়াবহ সংকট।
ভূগর্ভের পানি #লুট করে ধান চাষের নামে চলছে একটি অঘোষিত পানিযুদ্ধ। সরকারি হিসেবে অনুমতি ছিল মাত্র ২৪৫টি সেচপাম্পের। কিন্তু আজ সেখানে চলছে ৩ হাজারের বেশি অবৈধ সেচপাম্প! কে দিয়েছে এই অনুমতি? কার প্রশ্রয়ে বেমালুম চলছে ভূগর্ভের পানি #লুটপাট?
সরকারি দপ্তরগুলোর দুর্নীতিপরায়ণ কর্মকর্তারা হাত মিলিয়েছে লোভী কৃষিপুঁজিপতিদের সঙ্গে। বৈধতার নামে দেওয়া হয়েছে অবৈধ গভীর নলকূপের লাইসেন্স। সাধারণ কৃষকরা আজ পানির জন্য হাহাকার করছে, আর #লুটেরারা গভীর নলকূপ বসিয়ে মাটির শেষ ফোঁটা রক্তও চুষে নিচ্ছে।
কী ভয়াবহ তথ্য!
• বোরো চাষের জমি বেড়ে ৪ হাজার হেক্টর থেকে ১৬ হাজার ৫০০ হেক্টরে পৌঁছেছে।
• এই মৌসুমে ভূগর্ভ থেকে উত্তোলন করা হচ্ছে ৭৭ হাজার ৪৩৫ কোটি কিউসেক পানি।
• ৯৫ শতাংশ পানি আসছে মাটির গর্ভ ভেঙে, টিউবওয়েলগুলো শুকিয়ে যাচ্ছে।
এখানে ‘উন্নয়ন’ নামের চাতুর্যে একটা পুরো অঞ্চলকে মৃত্যু উপত্যকায় পরিণত করা হচ্ছে। শিশুরা আজ বিশুদ্ধ পানি না পেয়ে নানা রোগে আক্রান্ত হচ্ছে। বৃদ্ধরা পিপাসায় কাতরাচ্ছে। অথচ ইউনুস সরকার হাত গুটিয়ে বসে আছে — মাঝেমধ্যে দুটো পানি সরবরাহের গাড়ি পাঠিয়ে নিজেদের দায় সেরে নিচ্ছে।
উন্নয়ন নয়, এটা একটা হিংস্র দখলদারিত্ব — মাটি, পানি আর মানুষের জীবনের ওপর #নৃশংস আঘাত।
উপকূলীয় পরিবেশ রক্ষার আন্দোলনকারীরা বারবার সতর্ক করলেও এই সরকার তাদের কানে তুলছে না। জলবায়ু পরিবর্তন, নদীভাঙন আর অপ্রতুল পরিকল্পনার বলি আজ উপকূলের কোটি মানুষ। অথচ সমাধান কী? ভূগর্ভস্থ পানির জরুরি মজুত জরিপ, বোরোর বদলে কম পানি লাগে এমন ফসলের চাষ, ভূ-উপরিস্থ পানি সংরক্ষণ — এ সব নিয়ে তো এদের কোনো মাথাব্যথাই নেই।
এই সংকট কোনো দৈব-দুর্বিপাক নয়। এটা অব্যবস্থাপনা, দুর্নীতি আর রাজনৈতিক দখলবাজির জঘন্য ফসল। ইউনুস এবং তার অযোগ্য অন্তর্বর্তী সরকার সুবর্ণচরবাসীসহ উপকূলীয় জনপদের জীবনকে ধ্বংসের মুখে ঠেলে দিচ্ছে।
এ অবস্থা চলতে দেয়া যায় না।
এই সরকারের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানো এখন সময়ের দাবি। পানি বাঁচাতে হলে, জীবন বাঁচাতে হলে আগে এই অবৈধ দখলদার সরকারকে বিদায় করতে হবে!
#Bangladesh #BangladeshCrisis
চলারপথে হরহামেশাই ঘটছে #ছিনতাই, অনিশ্চিত পথিকের জীবন, #ছিনতাই দমনে প্রশাসনের নেই বিন্দুমাত্র সাফল্য
রাজধানীর সিদ্ধেশ্বরীতে #ছিনতাইয়ের চেষ্টা,নারীকে টেনেহিঁচড়ে নিয়ে যায় চলন্ত প্রাইভেটকার।
#Bangladesh #BangladeshCrisis
রাজধানীর সিদ্ধেশ্বরীতে #ছিনতাইয়ের চেষ্টা,নারীকে টেনেহিঁচড়ে নিয়ে যায় চলন্ত প্রাইভেটকার।
#Bangladesh #BangladeshCrisis
Barrister Jyotirmoy Barua Exposes the True Scenario of the Judiciary in Bangladesh
➡️ https://x.com/albd1971/status/1916923400846774292
➡️ https://x.com/albd1971/status/1916923400846774292
X (formerly Twitter)
Bangladesh Awami League (@albd1971) on X
Barrister Jyotirmoy Barua Exposes the True Scenario of the Judiciary in Bangladesh
- No Rule of Law, No Protection for the Victims of False Cases
After High Court bail, prisons call law enforcement for "further needs." Even when the bail order says "no…
- No Rule of Law, No Protection for the Victims of False Cases
After High Court bail, prisons call law enforcement for "further needs." Even when the bail order says "no…
এটাই সংস্কার!
ইউনুসের প্রেস উইং যেন এসেছেই বিদেশ ট্যুর আর আইফোন নিতে - বিনিময়ে সারাদিন দালালি আর ভুয়া স্তুতি
——
অনির্বাচিত অবৈধ সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূসের প্রেস উইংয়ের ছয় কর্মকর্তার জন্য সর্বাধুনিক প্রযুক্তির ছয়টি আইফোন সিক্সটিন প্রো ম্যাক্স কেনার সিদ্ধান্ত হয়েছে। প্রধান উপদেষ্টাও ফোন কেনার অনুমোদন দিয়েছেন। এজন্য প্রধান উপদেষ্টা কার্যালয় থেকে সর্বাচনিক প্রযুক্তির আইফোন কেনার জন্য অর্থ বিভাগকে অর্থ ছাড়ের নির্দেশনা দেয়া হয়েছে।
যাদের জন্য আইফোন সিক্সটিন প্রো ম্যাক্স কেনার সিদ্ধান্ত হয়েছে তারা হলেন – প্রধান উপদেষ্টার উপ প্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ মজুমদার, উপ প্রেস সচিব অপূর্ব জাহাঙ্গীর, সিনিয়র সহকারী প্রেস সচিব ফয়েজ আহম্মদ, সহকারী প্রেস সচিব আশরোফা ইমদাদ, সহকারী প্রেস সচিব সুচিস্মিতা তিথি এবং সহকারী প্রেস সচিব নাঈম আলী।
সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সংক্রান্ত একটি অনুমোদন পত্র ভাইরাল হয়েছে। সেখানে লেখা রয়েছে- নীতিমালা অনুযায়ী ৬ জন কর্মকর্তার আইফোন সিক্সটিন প্রো ম্যাক্স সেট এর প্রাধিকার। তাঁদের কাজের গুরুত্ব বিবেচনা করে মাননীয় প্রধান উপদেষ্টার সানুগ্রহ অনুমোদন সাপেক্ষে ০৬ (ছয়) জন কর্মকর্তা আইফোন সিক্সটিন প্রো ম্যাক্স সেট সরবরাহের আর্থিক অনুমোদন প্রদানের জন্য অনুরোধ করা হলো।
#Bangladesh #BangladeshCrisis #Corruption
ইউনুসের প্রেস উইং যেন এসেছেই বিদেশ ট্যুর আর আইফোন নিতে - বিনিময়ে সারাদিন দালালি আর ভুয়া স্তুতি
——
অনির্বাচিত অবৈধ সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূসের প্রেস উইংয়ের ছয় কর্মকর্তার জন্য সর্বাধুনিক প্রযুক্তির ছয়টি আইফোন সিক্সটিন প্রো ম্যাক্স কেনার সিদ্ধান্ত হয়েছে। প্রধান উপদেষ্টাও ফোন কেনার অনুমোদন দিয়েছেন। এজন্য প্রধান উপদেষ্টা কার্যালয় থেকে সর্বাচনিক প্রযুক্তির আইফোন কেনার জন্য অর্থ বিভাগকে অর্থ ছাড়ের নির্দেশনা দেয়া হয়েছে।
যাদের জন্য আইফোন সিক্সটিন প্রো ম্যাক্স কেনার সিদ্ধান্ত হয়েছে তারা হলেন – প্রধান উপদেষ্টার উপ প্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ মজুমদার, উপ প্রেস সচিব অপূর্ব জাহাঙ্গীর, সিনিয়র সহকারী প্রেস সচিব ফয়েজ আহম্মদ, সহকারী প্রেস সচিব আশরোফা ইমদাদ, সহকারী প্রেস সচিব সুচিস্মিতা তিথি এবং সহকারী প্রেস সচিব নাঈম আলী।
সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সংক্রান্ত একটি অনুমোদন পত্র ভাইরাল হয়েছে। সেখানে লেখা রয়েছে- নীতিমালা অনুযায়ী ৬ জন কর্মকর্তার আইফোন সিক্সটিন প্রো ম্যাক্স সেট এর প্রাধিকার। তাঁদের কাজের গুরুত্ব বিবেচনা করে মাননীয় প্রধান উপদেষ্টার সানুগ্রহ অনুমোদন সাপেক্ষে ০৬ (ছয়) জন কর্মকর্তা আইফোন সিক্সটিন প্রো ম্যাক্স সেট সরবরাহের আর্থিক অনুমোদন প্রদানের জন্য অনুরোধ করা হলো।
#Bangladesh #BangladeshCrisis #Corruption
ইউনুস শাসনে ‘গণতন্ত্রের কণ্ঠরোধ’: মিছিল করলেই #গ্রেফতার, আওয়ামী পরিবারের ৫৬ নেতা-কর্মী এখন কারাগারে!
রাজধানীর রাজপথে আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের কর্মীদের ওপর চলছে ‘ইউনুসীয় নির্যাতন’। গত সাত দিনে (১৯ থেকে ২৫ এপ্রিল ২০২৫) ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশের পরিচালিত সাঁড়াশি অভিযানে ঝটিকা মিছিল করার অভিযোগে ছাত্রলীগ, যুবলীগ, কৃষক লীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগসহ আওয়ামী পরিবারের ৫৬ জন নেতা-কর্মীকে #গ্রেফতার করা হয়েছে।
#গ্রেফতারদের তালিকায় আছেন জেলা পর্যায়ের সাবেক চেয়ারম্যান থেকে শুরু করে থানা-ওয়ার্ড পর্যায়ের গুরুত্বপূর্ণ নেতারা।
#ইউনুসের #অবৈধ শাসনের মূল উদ্দেশ্য এখন পরিষ্কার—আওয়ামী লীগের রাজনীতিকে দমন করে #বিএনপি-#জামাত চক্রের #সন্ত্রাসী নেটওয়ার্ক পুনরুজ্জীবিত করা এবং তার সমর্থিত কিংস পার্টি কে বাংলাদেশের মসনদে বসানো
এখন রাজপথে আওয়ামী লীগের অস্তিত্ব কি ইউনুস সরকারের টার্গেটে?
গ্রেফতারকৃতদের তালিকা :
শামীম আহমেদ শহিদ – ৫৭ নং ওয়ার্ড যুবলীগ, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক (কামরাঙ্গীরচর থানা)
মো. জিয়া মিয়া – ৩৩ নং ওয়ার্ড যুবলীগ, সভাপতি (বংশাল থানা)
মো. আব্দুর রব পাটোয়ারী – ২৮ নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ, সহ-সভাপতি (শেরে বাংলা নগর থানা)
মো. কবির হোসেন (পানি কবির) – ২৮ নং ওয়ার্ড যুবলীগ, সহ-সভাপতি (শেরে বাংলা নগর থানা)
এম কে আজিম – ৪৮ নং ওয়ার্ড ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক প্রার্থী
মো. দেলোয়ার হোসেন – মহানগর উত্তর তুরাগ থানা কৃষক লীগ নেতা
রায়হান আহমেদ – বঙ্গবন্ধু জাতীয় যুব পরিষদ, বন ও পরিবেশ সম্পাদক
মোহাম্মদ কামরুল ইসলাম খান লিটু – কেন্দ্রীয় কৃষক লীগ সহ-সংস্কৃতি সম্পাদক ও সাবেক রামপুরা স্বেচ্ছাসেবক লীগ সভাপতি
মোঃ আবেদ আলী শেখ – শুকতাইল ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ সভাপতি ও সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান (গোপালগঞ্জ জেলা পরিষদ সদস্য)
মমতাজ পারভিন শিমু – রমনা ও হাতিরঝিল থানা মহিলা আওয়ামী লীগ সভানেত্রী
মোহাম্মদ জাকির হোসেন সাগর – ছাত্রলীগ সাবেক সহ-সভাপতি ও ঢাকা পলিটেকনিকের সাবেক সভাপতি
এম আর বাদল – মিরপুর থানা ছাত্রলীগের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক
মনিরুল ইসলাম – উত্তরা থানা আওয়ামী লীগ কর্মী
আসাদুল্লাহ শিপলু – ৩৩ নং ওয়ার্ড যুবলীগ, সহ-সভাপতি (বংশাল থানা)
শাকিল আহমেদ – ৮ নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ, সহ-সভাপতি
মো. হাবিবুর রহমান হাবিব – ৮ নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ, সদস্য
আসলাম চৌধুরী ইমন – ঢাকা মহানগর উত্তর ছাত্রলীগের সহ-সম্পাদক
মোবাশ্বের রহমান – যাত্রাবাড়ী থানা আওয়ামী লীগ নেতা
মো. রুহুল আমীন – ঝালকাঠির কুশঙ্গল ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক
মো. কামাল হোসেন শেখ – সাবেক মেয়র ও কোটালীপাড়া উপজেলা আওয়ামী লীগ যুগ্ম সম্পাদক
মো. বাবুল – উত্তরা পশ্চিম থানা শ্রমিক লীগ, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক
মো. আজাদ হোসেন – বাংলাদেশ স্থলবন্দর শ্রমিক লীগ সম্পাদক ও ইউপি চেয়ারম্যান (সুনামগঞ্জ)
মো. রেজাউল করিম (রানা) – ৯৯ নং ওয়ার্ড যুবলীগ, দপ্তর সম্পাদক (শেরেবাংলা নগর থানা)
মো. শাহজালাল – মিরপুর থানা স্বেচ্ছাসেবক লীগ, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক
আব্দুল মতিন মাস্টার – ঢাকা মহানগর দক্ষিণ কৃষক লীগের সদস্য সচিব
মোস্তাক ফকির (বাঘা) – ৭১ নং ওয়ার্ড যুবলীগ, সহ-সভাপতি
হাজী আলাউদ্দীন – কেরাণীগঞ্জ মডেল থানা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি
তোফাজ্জল হোসেন তোফায়েল – যুবলীগের সহ-সম্পাদক
মো. ফয়সাল হোসেন রকি – ঢাকা মহানগর উত্তর ছাত্রলীগের সাবেক সহ-সম্পাদক
হেলাল উদ্দিন মিয়াজী – হাজীগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি ও উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান
মো. চাঁন মিয়া – বংশাল থানা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক
জয়দেব চন্দ্র দাস – উত্তরখান থানা মৎস্যজীবী লীগের সাধারণ সম্পাদক
মো. শিপন সরকার – উত্তরখান থানা আওয়ামী লীগের কর্মী
মো. আবু হানিফ – ঢাকা মহানগর উত্তর কৃষক লীগের সহ-সভাপতি
নূরে আলম সিদ্দিকী হক – কৃষক লীগের কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক
মো. তাওহিদুল ইসলাম – যাত্রাবাড়ী থানা ছাত্রলীগের সহ-সম্পাদক
রবিন শিকদার – ৬১ নং ওয়ার্ড স্বেচ্ছাসেবক লীগ সভাপতি (ডিএসসিসি)
মো. বাপ্পি – ৩৩ নং ওয়ার্ড ছাত্রলীগ সাধারণ সম্পাদক (বংশাল থানা, নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠন)
মো. মহিবুর রহমান – দক্ষিণ বাড্ডা বাজার ইউনিট আওয়ামী লীগ সহ-সভাপতি
আবুল কালাম আজাদ – কুমিল্লার মনোহরগঞ্জ থানা আওয়ামী লীগ যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক
বাবু আহাম্মেদ – বংশাল থানা ৩২ নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ সহ-সভাপতি
আব্দুল খালেক – ২২ নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ সাবেক সভাপতি
মো. কবির হোসেন – কলাবাগান থানা বঙ্গবন্ধু পরিষদের সাধারণ সম্পাদক
দীপম সাহা – ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জগন্নাথ হল ছাত্রলীগের নাট্য ও বিতর্ক সম্পাদক
কাজী ইসমাইল হোসেন – ছাত্রলীগ ডেমরা শাখার সাবেক সাধারণ সম্পাদক
মুহতাসিন ফুয়াদ (পিয়াল) – ছাত্রলীগ কর্মী
মো. সাব্বির আহমদ নির্ঝর – ঢাকা মহানগর উত্তর ছাত্রলীগ উপ-দপ্তর সম্পাদক
কামরুল আহসান নিশাদ – ঢাকা মহানগর উত্তর ছাত্রলীগ পরিবেশ বিষয়ক উপ-সম্পাদক
রাজধানীর রাজপথে আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের কর্মীদের ওপর চলছে ‘ইউনুসীয় নির্যাতন’। গত সাত দিনে (১৯ থেকে ২৫ এপ্রিল ২০২৫) ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশের পরিচালিত সাঁড়াশি অভিযানে ঝটিকা মিছিল করার অভিযোগে ছাত্রলীগ, যুবলীগ, কৃষক লীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগসহ আওয়ামী পরিবারের ৫৬ জন নেতা-কর্মীকে #গ্রেফতার করা হয়েছে।
#গ্রেফতারদের তালিকায় আছেন জেলা পর্যায়ের সাবেক চেয়ারম্যান থেকে শুরু করে থানা-ওয়ার্ড পর্যায়ের গুরুত্বপূর্ণ নেতারা।
#ইউনুসের #অবৈধ শাসনের মূল উদ্দেশ্য এখন পরিষ্কার—আওয়ামী লীগের রাজনীতিকে দমন করে #বিএনপি-#জামাত চক্রের #সন্ত্রাসী নেটওয়ার্ক পুনরুজ্জীবিত করা এবং তার সমর্থিত কিংস পার্টি কে বাংলাদেশের মসনদে বসানো
এখন রাজপথে আওয়ামী লীগের অস্তিত্ব কি ইউনুস সরকারের টার্গেটে?
গ্রেফতারকৃতদের তালিকা :
শামীম আহমেদ শহিদ – ৫৭ নং ওয়ার্ড যুবলীগ, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক (কামরাঙ্গীরচর থানা)
মো. জিয়া মিয়া – ৩৩ নং ওয়ার্ড যুবলীগ, সভাপতি (বংশাল থানা)
মো. আব্দুর রব পাটোয়ারী – ২৮ নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ, সহ-সভাপতি (শেরে বাংলা নগর থানা)
মো. কবির হোসেন (পানি কবির) – ২৮ নং ওয়ার্ড যুবলীগ, সহ-সভাপতি (শেরে বাংলা নগর থানা)
এম কে আজিম – ৪৮ নং ওয়ার্ড ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক প্রার্থী
মো. দেলোয়ার হোসেন – মহানগর উত্তর তুরাগ থানা কৃষক লীগ নেতা
রায়হান আহমেদ – বঙ্গবন্ধু জাতীয় যুব পরিষদ, বন ও পরিবেশ সম্পাদক
মোহাম্মদ কামরুল ইসলাম খান লিটু – কেন্দ্রীয় কৃষক লীগ সহ-সংস্কৃতি সম্পাদক ও সাবেক রামপুরা স্বেচ্ছাসেবক লীগ সভাপতি
মোঃ আবেদ আলী শেখ – শুকতাইল ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ সভাপতি ও সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান (গোপালগঞ্জ জেলা পরিষদ সদস্য)
মমতাজ পারভিন শিমু – রমনা ও হাতিরঝিল থানা মহিলা আওয়ামী লীগ সভানেত্রী
মোহাম্মদ জাকির হোসেন সাগর – ছাত্রলীগ সাবেক সহ-সভাপতি ও ঢাকা পলিটেকনিকের সাবেক সভাপতি
এম আর বাদল – মিরপুর থানা ছাত্রলীগের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক
মনিরুল ইসলাম – উত্তরা থানা আওয়ামী লীগ কর্মী
আসাদুল্লাহ শিপলু – ৩৩ নং ওয়ার্ড যুবলীগ, সহ-সভাপতি (বংশাল থানা)
শাকিল আহমেদ – ৮ নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ, সহ-সভাপতি
মো. হাবিবুর রহমান হাবিব – ৮ নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ, সদস্য
আসলাম চৌধুরী ইমন – ঢাকা মহানগর উত্তর ছাত্রলীগের সহ-সম্পাদক
মোবাশ্বের রহমান – যাত্রাবাড়ী থানা আওয়ামী লীগ নেতা
মো. রুহুল আমীন – ঝালকাঠির কুশঙ্গল ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক
মো. কামাল হোসেন শেখ – সাবেক মেয়র ও কোটালীপাড়া উপজেলা আওয়ামী লীগ যুগ্ম সম্পাদক
মো. বাবুল – উত্তরা পশ্চিম থানা শ্রমিক লীগ, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক
মো. আজাদ হোসেন – বাংলাদেশ স্থলবন্দর শ্রমিক লীগ সম্পাদক ও ইউপি চেয়ারম্যান (সুনামগঞ্জ)
মো. রেজাউল করিম (রানা) – ৯৯ নং ওয়ার্ড যুবলীগ, দপ্তর সম্পাদক (শেরেবাংলা নগর থানা)
মো. শাহজালাল – মিরপুর থানা স্বেচ্ছাসেবক লীগ, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক
আব্দুল মতিন মাস্টার – ঢাকা মহানগর দক্ষিণ কৃষক লীগের সদস্য সচিব
মোস্তাক ফকির (বাঘা) – ৭১ নং ওয়ার্ড যুবলীগ, সহ-সভাপতি
হাজী আলাউদ্দীন – কেরাণীগঞ্জ মডেল থানা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি
তোফাজ্জল হোসেন তোফায়েল – যুবলীগের সহ-সম্পাদক
মো. ফয়সাল হোসেন রকি – ঢাকা মহানগর উত্তর ছাত্রলীগের সাবেক সহ-সম্পাদক
হেলাল উদ্দিন মিয়াজী – হাজীগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি ও উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান
মো. চাঁন মিয়া – বংশাল থানা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক
জয়দেব চন্দ্র দাস – উত্তরখান থানা মৎস্যজীবী লীগের সাধারণ সম্পাদক
মো. শিপন সরকার – উত্তরখান থানা আওয়ামী লীগের কর্মী
মো. আবু হানিফ – ঢাকা মহানগর উত্তর কৃষক লীগের সহ-সভাপতি
নূরে আলম সিদ্দিকী হক – কৃষক লীগের কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক
মো. তাওহিদুল ইসলাম – যাত্রাবাড়ী থানা ছাত্রলীগের সহ-সম্পাদক
রবিন শিকদার – ৬১ নং ওয়ার্ড স্বেচ্ছাসেবক লীগ সভাপতি (ডিএসসিসি)
মো. বাপ্পি – ৩৩ নং ওয়ার্ড ছাত্রলীগ সাধারণ সম্পাদক (বংশাল থানা, নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠন)
মো. মহিবুর রহমান – দক্ষিণ বাড্ডা বাজার ইউনিট আওয়ামী লীগ সহ-সভাপতি
আবুল কালাম আজাদ – কুমিল্লার মনোহরগঞ্জ থানা আওয়ামী লীগ যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক
বাবু আহাম্মেদ – বংশাল থানা ৩২ নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ সহ-সভাপতি
আব্দুল খালেক – ২২ নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ সাবেক সভাপতি
মো. কবির হোসেন – কলাবাগান থানা বঙ্গবন্ধু পরিষদের সাধারণ সম্পাদক
দীপম সাহা – ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জগন্নাথ হল ছাত্রলীগের নাট্য ও বিতর্ক সম্পাদক
কাজী ইসমাইল হোসেন – ছাত্রলীগ ডেমরা শাখার সাবেক সাধারণ সম্পাদক
মুহতাসিন ফুয়াদ (পিয়াল) – ছাত্রলীগ কর্মী
মো. সাব্বির আহমদ নির্ঝর – ঢাকা মহানগর উত্তর ছাত্রলীগ উপ-দপ্তর সম্পাদক
কামরুল আহসান নিশাদ – ঢাকা মহানগর উত্তর ছাত্রলীগ পরিবেশ বিষয়ক উপ-সম্পাদক
ইব্রাহিম খলিল (কালু) – শাহবাগ থানার ২০ নং ওয়ার্ড ছাত্রলীগ যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক
শাকিল হোসেন (জীবন) – ঢাকা মহানগর দক্ষিণ ছাত্রলীগ সাংগঠনিক সম্পাদক
ওহিদ এম আর রহমান – মোহাম্মদপুর থানার ২৯ নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি
শামীম শাহরিয়ার – আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগের সহ-সভাপতি
মো. ইলিয়াস কাঞ্চন – পাইটি ইউনিট আওয়ামী লীগ সভাপতি (ডেমরা থানা)
মোহাম্মদ হোসেন মাছুম – ৩৩ নং ইউনিট যুবলীগের সভাপতি (বংশাল)
মো. হাবিবুল হাসান রতন – ২৭ নং ওয়ার্ড যুবলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক (ঢাকা মহানগর উত্তর)
রবিন দেওয়ান – উত্তর বাড্ডা এলাকার ছাত্রলীগ কর্মী
শাকিল হোসেন (জীবন) – ঢাকা মহানগর দক্ষিণ ছাত্রলীগ সাংগঠনিক সম্পাদক
ওহিদ এম আর রহমান – মোহাম্মদপুর থানার ২৯ নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি
শামীম শাহরিয়ার – আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগের সহ-সভাপতি
মো. ইলিয়াস কাঞ্চন – পাইটি ইউনিট আওয়ামী লীগ সভাপতি (ডেমরা থানা)
মোহাম্মদ হোসেন মাছুম – ৩৩ নং ইউনিট যুবলীগের সভাপতি (বংশাল)
মো. হাবিবুল হাসান রতন – ২৭ নং ওয়ার্ড যুবলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক (ঢাকা মহানগর উত্তর)
রবিন দেওয়ান – উত্তর বাড্ডা এলাকার ছাত্রলীগ কর্মী
বিনিয়োগের নামে অপহরণ : আন্তর্জাতিক লজ্জায় নিমজ্জিত বাংলাদেশ
বাংলাদেশ এখন এমন এক পর্যায়ে এসে দাঁড়িয়েছে, যেখানে কেউ আর নিরাপদ নয়—নিজের ঘরেও না, আর বিদেশ থেকে কেউ এলে তো কথাই নেই। শ্রীলঙ্কা থেকে তিনজন নাগরিক বিনিয়োগের সম্ভাবনা দেখতে এসে অপহরণের শিকার হয়েছেন। তাদের জিম্মি করে পাঁচ কোটি টাকা মুক্তিপণ দাবি করা হয়েছে। এটা কেবল একটি অপরাধ নয়—এটা একটি দেশের আইনশৃঙ্খলা, সরকারের দায়িত্ববোধ এবং বিনিয়োগ পরিবেশের ওপর সরাসরি থুতু মারা। এত বড় ঘটনা ঘটে গেল, অথচ দেশের স্বঘোষিত উন্নয়নপন্থী সরকার নীরব। এই নীরবতা আসলে অপরাধীদের প্রতি নীরব সম্মতি। এটাই এখন বাংলাদেশ—যেখানে ক্ষমতাসীন সরকার ব্যস্ত নির্বাচনের নামে প্রহসন সাজাতে, বিরোধী কণ্ঠ দমন করতে, আর পুলিশ-প্রশাসন ব্যস্ত লাঠি চালাতে। বিদেশি নাগরিক জিম্মি হয়ে যাচ্ছে, অথচ তাদের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে সরকারের কোনো আগ্রহ নেই, পরিকল্পনা নেই, কার্যকর কোন প্রটোকল নেই। এটা ব্যর্থতা না, এটা চরম উদাসীনতা—আর সেই উদাসীনতা জন্ম নেয় যখন একটি সরকার জনগণের ভোটে নির্বাচিত না হয়ে জোর করে ক্ষমতায় থাকে।
অপহৃতদের দেশে আনার নাম করে যেভাবে ফাঁদ পাতা হয়েছে, সেটা স্পষ্টভাবে প্রমাণ করে—অপরাধীচক্র এই দেশে কতটা আত্মবিশ্বাসী। তারা জানে, এই সরকারের সময় কেউ তাদের স্পর্শ করতে পারবে না। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী কখন একটিভ হয়? যখন কোনো সমাবেশ হয়, কোনো সাংবাদিক প্রশ্ন তোলে, কিংবা কোনো শিক্ষক সরকারের বিরুদ্ধে একটা লাইন লেখে। তখনই শুরু হয় ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন, রিমান্ড, গুম—সব। কিন্তু একদল বিদেশিকে অপহরণ করে কোটি কোটি টাকা দাবি করলে, তখন প্রশাসনের কোথাও তৎপরতা থাকে না। কারণ ওখানে পিআর নেই, ওখানে ফেসবুক পোস্টে লাভ নেই, ওটা তাদের রাজনৈতিক স্বার্থের বাইরে।
সারা পৃথিবী যখন বিদেশি বিনিয়োগকারীদের কাছে নিজেদের দেশকে তুলে ধরতে চায়, তখন বাংলাদেশ তুলে ধরছে এক ভয়াবহ ছবি—যেখানে আমন্ত্রণ জানিয়ে মানুষকে ধরে আটকে রাখা হয়, টাকা দাবি করা হয়, পরিবারকে হুমকি দেওয়া হয়। এটা কোনো বিচ্ছিন্ন ঘটনা না—এটা ওই নষ্ট, অকার্যকর এবং অবৈধ সরকারের ছায়ায় জন্ম নেওয়া বাস্তবতা। ইউনুস সরকার গর্ব করে বলে আমরা স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ছি—কিন্তু এই স্মার্ট বাংলাদেশ আসলে কাদের জন্য? যারা চুরি করে ব্যাংক ফাঁকা করে, যারা নির্বাচন চুরি করে ক্ষমতায় আসে, যারা পুলিশের পোশাকে মানুষ পেটায়—তাদের জন্য?
এই অপহরণের ঘটনাই প্রমাণ করে বাংলাদেশ এখন বিনিয়োগের জায়গা নয়, বরং আতঙ্কের জায়গা। দেশের ভেতরে যেমন কেউ কথা বললেই গায়েব হয়ে যায়, তেমনি বাইরের কেউ বিনিয়োগ করতে এলে—তাকেও টাকা না দিলে ছাড়ে না। এটা একটা দেউলিয়া রাষ্ট্রের লক্ষণ—যেখানে ন্যায়বিচার নেই, নিরাপত্তা নেই, কেবল প্রোপাগান্ডা আর ভয় দেখানো আছে। একসময় বিদেশিরা বাংলাদেশে এসে বলত—"এখানে অনেক সম্ভাবনা"—এখন তারা বলছে, "এখানে জীবননাশের আশঙ্কা"।
এই ঘটনার দায় সরাসরি সরকারের, যারা নিরাপত্তা দিতে ব্যর্থ হয়েছে, যারা জনগণের চেয়ে নিজেদের চেয়ারকে বেশি ভালোবাসে। আজ যদি এই সরকারের এক মন্ত্রীর আত্মীয় এমন অপহরণের শিকার হতো, তাহলে হয়তো পুরো এলাকা ঘিরে ফেলা হতো, হেলিকপ্টার নামতো, প্রেস ব্রিফিং হতো প্রতি ঘণ্টায়। কিন্তু যেহেতু এটা কোনো ক্ষমতাবান মানুষের সমস্যা না, তাই সেটাও "মীমাংসা" হয় আড়াই কোটি টাকায়।
এই দেশকে নরক বানিয়ে রাখা ইউনুস ও তার সরকার আজ নিজেই বাংলাদেশের ভাবমূর্তি ধ্বংসের সবচেয়ে বড় প্রতীক। যারা বিদেশিদের চোখে দেশের নিরাপত্তা, সম্মান আর আস্থা সব কিছু ছিঁড়ে ফেলে দিয়েছে—তাদের হাতে দেশ কি নিরাপদ? এই প্রশ্ন এখন কেবল অভ্যন্তরীণ নয়, আন্তর্জাতিকভাবেও উঠবে।
বাংলাদেশ এখন এক বন্দি রাষ্ট্র—যেখানে মানুষ শুধু শাসকের দয়ায় বাঁচে। এবং যেদিন দয়া উঠে যাবে, সেদিন জিম্মি হবে আরও তিনজন, আরও পঞ্চাশজন, আর সরকার তখনও বলবে—"দেশ উন্নয়নের রোল মডেল"।
বাংলাদেশ এখন এমন এক পর্যায়ে এসে দাঁড়িয়েছে, যেখানে কেউ আর নিরাপদ নয়—নিজের ঘরেও না, আর বিদেশ থেকে কেউ এলে তো কথাই নেই। শ্রীলঙ্কা থেকে তিনজন নাগরিক বিনিয়োগের সম্ভাবনা দেখতে এসে অপহরণের শিকার হয়েছেন। তাদের জিম্মি করে পাঁচ কোটি টাকা মুক্তিপণ দাবি করা হয়েছে। এটা কেবল একটি অপরাধ নয়—এটা একটি দেশের আইনশৃঙ্খলা, সরকারের দায়িত্ববোধ এবং বিনিয়োগ পরিবেশের ওপর সরাসরি থুতু মারা। এত বড় ঘটনা ঘটে গেল, অথচ দেশের স্বঘোষিত উন্নয়নপন্থী সরকার নীরব। এই নীরবতা আসলে অপরাধীদের প্রতি নীরব সম্মতি। এটাই এখন বাংলাদেশ—যেখানে ক্ষমতাসীন সরকার ব্যস্ত নির্বাচনের নামে প্রহসন সাজাতে, বিরোধী কণ্ঠ দমন করতে, আর পুলিশ-প্রশাসন ব্যস্ত লাঠি চালাতে। বিদেশি নাগরিক জিম্মি হয়ে যাচ্ছে, অথচ তাদের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে সরকারের কোনো আগ্রহ নেই, পরিকল্পনা নেই, কার্যকর কোন প্রটোকল নেই। এটা ব্যর্থতা না, এটা চরম উদাসীনতা—আর সেই উদাসীনতা জন্ম নেয় যখন একটি সরকার জনগণের ভোটে নির্বাচিত না হয়ে জোর করে ক্ষমতায় থাকে।
অপহৃতদের দেশে আনার নাম করে যেভাবে ফাঁদ পাতা হয়েছে, সেটা স্পষ্টভাবে প্রমাণ করে—অপরাধীচক্র এই দেশে কতটা আত্মবিশ্বাসী। তারা জানে, এই সরকারের সময় কেউ তাদের স্পর্শ করতে পারবে না। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী কখন একটিভ হয়? যখন কোনো সমাবেশ হয়, কোনো সাংবাদিক প্রশ্ন তোলে, কিংবা কোনো শিক্ষক সরকারের বিরুদ্ধে একটা লাইন লেখে। তখনই শুরু হয় ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন, রিমান্ড, গুম—সব। কিন্তু একদল বিদেশিকে অপহরণ করে কোটি কোটি টাকা দাবি করলে, তখন প্রশাসনের কোথাও তৎপরতা থাকে না। কারণ ওখানে পিআর নেই, ওখানে ফেসবুক পোস্টে লাভ নেই, ওটা তাদের রাজনৈতিক স্বার্থের বাইরে।
সারা পৃথিবী যখন বিদেশি বিনিয়োগকারীদের কাছে নিজেদের দেশকে তুলে ধরতে চায়, তখন বাংলাদেশ তুলে ধরছে এক ভয়াবহ ছবি—যেখানে আমন্ত্রণ জানিয়ে মানুষকে ধরে আটকে রাখা হয়, টাকা দাবি করা হয়, পরিবারকে হুমকি দেওয়া হয়। এটা কোনো বিচ্ছিন্ন ঘটনা না—এটা ওই নষ্ট, অকার্যকর এবং অবৈধ সরকারের ছায়ায় জন্ম নেওয়া বাস্তবতা। ইউনুস সরকার গর্ব করে বলে আমরা স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ছি—কিন্তু এই স্মার্ট বাংলাদেশ আসলে কাদের জন্য? যারা চুরি করে ব্যাংক ফাঁকা করে, যারা নির্বাচন চুরি করে ক্ষমতায় আসে, যারা পুলিশের পোশাকে মানুষ পেটায়—তাদের জন্য?
এই অপহরণের ঘটনাই প্রমাণ করে বাংলাদেশ এখন বিনিয়োগের জায়গা নয়, বরং আতঙ্কের জায়গা। দেশের ভেতরে যেমন কেউ কথা বললেই গায়েব হয়ে যায়, তেমনি বাইরের কেউ বিনিয়োগ করতে এলে—তাকেও টাকা না দিলে ছাড়ে না। এটা একটা দেউলিয়া রাষ্ট্রের লক্ষণ—যেখানে ন্যায়বিচার নেই, নিরাপত্তা নেই, কেবল প্রোপাগান্ডা আর ভয় দেখানো আছে। একসময় বিদেশিরা বাংলাদেশে এসে বলত—"এখানে অনেক সম্ভাবনা"—এখন তারা বলছে, "এখানে জীবননাশের আশঙ্কা"।
এই ঘটনার দায় সরাসরি সরকারের, যারা নিরাপত্তা দিতে ব্যর্থ হয়েছে, যারা জনগণের চেয়ে নিজেদের চেয়ারকে বেশি ভালোবাসে। আজ যদি এই সরকারের এক মন্ত্রীর আত্মীয় এমন অপহরণের শিকার হতো, তাহলে হয়তো পুরো এলাকা ঘিরে ফেলা হতো, হেলিকপ্টার নামতো, প্রেস ব্রিফিং হতো প্রতি ঘণ্টায়। কিন্তু যেহেতু এটা কোনো ক্ষমতাবান মানুষের সমস্যা না, তাই সেটাও "মীমাংসা" হয় আড়াই কোটি টাকায়।
এই দেশকে নরক বানিয়ে রাখা ইউনুস ও তার সরকার আজ নিজেই বাংলাদেশের ভাবমূর্তি ধ্বংসের সবচেয়ে বড় প্রতীক। যারা বিদেশিদের চোখে দেশের নিরাপত্তা, সম্মান আর আস্থা সব কিছু ছিঁড়ে ফেলে দিয়েছে—তাদের হাতে দেশ কি নিরাপদ? এই প্রশ্ন এখন কেবল অভ্যন্তরীণ নয়, আন্তর্জাতিকভাবেও উঠবে।
বাংলাদেশ এখন এক বন্দি রাষ্ট্র—যেখানে মানুষ শুধু শাসকের দয়ায় বাঁচে। এবং যেদিন দয়া উঠে যাবে, সেদিন জিম্মি হবে আরও তিনজন, আরও পঞ্চাশজন, আর সরকার তখনও বলবে—"দেশ উন্নয়নের রোল মডেল"।