Bangladesh Awami League
92.5K subscribers
9.57K photos
2.79K videos
18 files
10.4K links
Official Telegram Channel of Bangladesh Awami League.
Stay Connceted on Web 👉 www.albd.org
Follow us on -
🔴 Insta 👉 https://instagram.com/albd1949
🟣 Tw 👉 https://twitter.com/albd1971
🔵 FB 👉https://www.facebook.com/awamileague.1949
Download Telegram
ডেভিল কারা

ফরিদপুর ভাঙ্গা উপজেলা #বিএনপির নেতা এনায়েত ভাঙ্গা বাজারে ফুটপাতের অসহায় দোকানদার থেকে ভাঙ্গা উপজেলা নির্বাহী অফিসার কে ৩ লক্ষ টাকা দিয়ে #চাঁদা তোলার অনুমতি নিয়েছেন

🎦 https://www.facebook.com/share/r/15s9H9d3v9/?mibextid=wwXIfr
Ordeals of Hindus in Northern Bangladesh: BBC unearths how cycle of repression engulfed rural Hindu community under Yunus rule
Why the world should not believe Yunus sponsored narrative on Hindus.

➡️ https://www.facebook.com/watch/?v=1211063157088928
#ALBDLive | জয়যাত্রা

“ইউনুসের দুঃশাসন, সার্বভৌমত্বের সংকট ও আওয়ামী লীগের প্রত্যাবর্তন”

বর্তমানে বাংলাদেশ একটি ভয়াবহ রাজনৈতিক ও সামাজিক সংকটের মধ্য দিয়ে অতিক্রম করছে। ইউনুসের দুঃশাসন দেশটিকে এক ফ্যাসিবাদী শাসনব্যবস্থার দিকে ঠেলে দিয়েছে, যেখানে মানুষের মৌলিক অধিকার ও স্বাধীনতা হুমকির মুখে। সীমান্তে মায়ানমারের অব্যাহত আগ্রাসন বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বকে সরাসরি চ্যালেঞ্জ করছে, অথচ সরকার তা মোকাবিলায় কার্যকর ভূমিকা নিতে ব্যর্থ হয়েছে। অর্থনৈতিক মন্দা গভীর থেকে গভীরতর হচ্ছে; বিদেশি বিনিয়োগ বন্ধ হয়ে যাওয়ায় কর্মসংস্থান ও বাজার স্থিতিশীলতা মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। আওয়ামী লীগ কর্মীরা চরম দমন-পীড়নের শিকার হচ্ছেন — মিথ্যা মামলা, হয়রানি ও বিচারহীনতার বাস্তবতায় তারা এক অনিশ্চিত ভবিষ্যতের মুখোমুখি। উপরন্তু, নির্বাচন নিয়ে সরকারের অনিচ্ছা এবং ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইম ট্রাইবুনাল-এর রাজনৈতিক অপব্যবহার দেশের গণতন্ত্রকে আরও দুর্বল করে তুলেছে।
জাতির যে নেতৃত্ব আমাদের স্বাধীনতা এনে দিয়েছে, সেই নেতৃত্বকে আজ নিশ্চিহ্ন করার চেষ্টা চলছে বিচারের প্রহসনের মাধ্যমে। বিচারব্যবস্থা, প্রশাসন ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে ব্যবহার করে প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে এক নিপীড়নমূলক অন্তর্বর্তীকালীন শাসন।

সঞ্চালক - কাজী মামুন, গ্লোবাল জাস্টিস নেটওয়ার্ক

অতিথি -
আ. ফ. ম. বাহাউদ্দিন নাছিম
যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ

শফিউল আলম চৌধুরী নাদেল
সাংগঠনিক সম্পাদক, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ

২৬ এপ্রিল, বাংলাদেশ সময় রাত ১০ টা
আওয়ামী লীগের ফেসবুক পেইজ ও ইউটিউব চ্যানেলে দেখুন সরাসরি।
স্বাচিপ কার্যালয়ে #বিএনপি-#যুবদল-#ছাত্রদলের #লুটপাটে জাতি স্তম্ভিত!

🎦 https://www.facebook.com/share/r/1CFgeDZNAA/?mibextid=wwXIfr
কৃষকের পেটে লাঠি মেরে কম দামে সবজি বিক্রি করতে বাধ্য করে অনেক বাহবা নিয়েছিল ইউনুস গং।

এখন চালের দাম বেশি, সবজির দামও বেশি।
এই হলো ইউনুসের সংস্কারের নমুনা।

#Bangladesh #PriceHike #BangladeshCrisis
#ALBDLive | জয়যাত্রা

“ইউনুসের দুঃশাসন, সার্বভৌমত্বের সংকট ও আওয়ামী লীগের প্রত্যাবর্তন”
অতিথি -
আ. ফ. ম. বাহাউদ্দিন নাছিম
যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ
শফিউল আলম চৌধুরী নাদেল
সাংগঠনিক সম্পাদক, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ

Facebook ➡️ https://www.facebook.com/awamileague.1949/videos/1757607398137712

YouTube ➡️
https://www.youtube.com/live/_-K39tkzhCs?si=23nBjqf64Yrz3P2H
On the night of April 23, around 8:45 PM, in the Garowan Para area of Panchoboti, Rajshahi, @BJI_Official terrorists shot a man named Robiul and then brutally attacked him with sharp weapons, leaving him critically injured. After being shot, Robiul cried out in agony, shouting, "Oh father, oh mother," before being subjected to a savage assault with blades.

This is the reality — criminals gain courage because the state now protects them.

Repost 🎦 https://x.com/albd1971/status/1916180817237446751?s=46&t=B2RlW_Ay7qTEEMRM2pP7vA
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হকের মৃত্যুবার্ষিকীতে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কর্মসূচি
--
২৭ এপ্রিল ২০২৫, রোববার, অবিভক্ত বাংলার মুখ্যমন্ত্রী শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হকের ৬৩তম মৃত্যুবার্ষিকী। জাতীয় এই নেতার মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে সকালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রাঙ্গণে আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হকের সমাধিতে শ্রদ্ধাঞ্জলি অর্পণ করা ও তাঁর পবিত্র আত্মার মাগফিরাত কামনা করে বিশেষ মোনাজাত অনুষ্ঠিত হবে।

জয় বাংলা
জয় বঙ্গবন্ধু
বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।

প্রেস বিজ্ঞপ্তি
তারিখ: ২৬ এপ্রিল ২০২৫
সেতুর টোল প্লাজায় #হামলা, ১৪লাখ টাকা #ডাকাতি, আহত ৩—কিন্তু অথর্ব ইউনুসের অযোগ্য উপদেষ্টাদের অভিমত দেশের মানুষ শান্তিতে ঘুমাতে পারছে!

তিস্তা সড়ক সেতুর টোল প্লাজায় ২০-২৫ টি মোটরসাইকেল নিয়ে হেলমেটধারী #সশস্ত্র একদল লোক #হামলা চালিয়ে ১৪ লাখ টাকা #লুট করে নিয়ে চলে যায়৷ বুধবার রাত ৯টার দিকে তিস্তা সড়ক সেতুর লালমনিরহাট অংশে অবস্থিত টোল প্লাজায় এই ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ৩ কর্মচারী জন আহত হন।

জানা যায়, ঘটনার সময় ২০ ফুট দুরুত্বেই এসআই রওশন আলীর নেতৃত্বে পুলিশের একটি টহল টিম মজুত থাকলেও হামলা ঠেকাতে কোন উদ্যোগ নেয়নি। টোল প্লাজার ম্যানেজার দাউদ আলী সরদার, ডাকাতদলের সাথে পুলিশের সখ্যতা থাকতে পারে বলে অভিযোগ করেন।

#Bangladesh #BangladeshCrisis
#YunusMustGo

This is not collapse. It’s conquest.
Bangladesh isn’t broken—it’s being bled.
By parasites in power, criminals in politics, and enforcers in uniform.

This isn’t a functional state. It’s a gangster state.
Weaponized. Organized. Rabid.

🎦https://www.facebook.com/share/v/1CG5fKmgZH/?mibextid=wwXIfr
না থাকিবে জননিরাপত্তা, না জুটিবে আহার
আহা! কি সুন্দর অবৈধ ইউনুস সরকার
------------
খাদ্য উপদেষ্টা বলেন, ধান-চাল ক্রয় নিয়ে কোনো সিন্ডিকেট আর হবে না, হতে দেবে না সরকার। কৃষকের স্বার্থে বিগত বছরের চেয়ে বেশি দামে ধান ও চাল কিনছে সরকার।

গত ১২ এপ্রিল দেশের ৪৩ বিশিষ্ট নাগরিক এক বিবৃতিতে বলেছেন, কৃষককে বঞ্চিত করে মিলারদের সুবিধা দিতে ধান সংগ্রহের পরিমাণ কমানো হয়েছে।

‘এবার সেচের পানি, সার, বীজ, কীটনাশক ও ধান কাটার খরচ ৩০ শতাংশ বেড়েছে। বর্গা চাষ করলে এক কেজি ধানের উৎপাদন খরচ পড়েছে সাড়ে ৩৫ টাকার বেশি। সরকার বলছে, আগের বছরের চেয়ে দাম বাড়িয়ে ৩৬ টাকায় কিনবে তারা। এই দরে বেচলেও তো আমাদের লোকসান হবে।’–এই দুঃখ মানিকগঞ্জের সাটুরিয়ার ধূল্যা গ্রামের চাষি রহমান আলীর।

শুধু রহমান আলী নন, এবারও ধান-চালের ভালো দাম পাওয়া নিয়ে কৃষকের মনে জমা শঙ্কার মেঘ কাটছে না। কৃষি উপকরণের খরচ বেড়ে যাওয়ায় ধানের দাম বাড়ার পরও কৃষক লোকসানের শঙ্কায় পড়েছেন। এবারের বোরো মৌসুমে খাদ্য মন্ত্রণালয় ধান সংগ্রহের যে লক্ষ্যমাত্রা ঠিক করেছে, তা নিয়েও উদ্বেগ জানিয়েছে বিশিষ্টজনসহ বিভিন্ন কৃষক সংগঠন। গত বছর ধান সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৫ লাখ টন। এবার তা সাড়ে ৩ লাখ টন।

‘আমার আব্বা এনজিও এবং সারের দোকান থেকে ঋণ নিয়া পেঁয়াজ চাষ করছিল। দুই বিঘা জমিতে চাষ করতে খরচ হইছে দেড় লাখ টাকা। কিন্তু বিক্রি করে পাইছে মাত্র ৫৮ হাজার টাকা। ঋণ শোধের চিন্তায় আব্বা পেঁয়াজ ক্ষেতেই বিষপানে আত্মহত্যা করতে বাধ্য হলো। আব্বা পেঁয়াজ বিক্রি করছিল ৬০০ টাকা মণ। অথচ এহন বাজারে পেঁয়াজ বিক্রি অয় ২ হাজার টাকায়। কারণ এহন কৃষকের ঘরে পেঁয়াজ নাই। আমার আব্বার মতো কৃষকরা যদি এভাবে ঠইকা আত্মহত্যা করে, তাইলে দেশের মানুষের মুখে খাবার তুইলা দিব কারা?’- ঘাম ঝরানো কষ্টের ফসলের দাম না পেয়ে মেহেরপুরের মুজিবনগরে কৃষক সাইফুল শেখ অত্মহত্যা করেন। তাঁর করুণ পরিণতির কথা কাঁদতে কাঁদতে তুলে ধরলেন মেয়ে রোজেফা খাতুন।

#Bangladesh #BangladeshCrisis
দখলদার ইউনুসের প্ররোচনায় আজ জনগণের চোখেই নিজ দেশের পুলিশ শত্রু! অবমুক্ত #সন্ত্রাসবাদ, বাড়ছে অপরাধ- পুড়ছে আমার স্বদেশ
----
চলতি বছরের প্রথম তিন মাসে সংঘটিত অপরাধের ঘটনায় করা #মামলার পরিসংখ্যান বিশ্লেষণ করে দেখা যায়– #খুন, #অপহরণ, #ডাকাতি, #ছিনতাইসহ ছয় ধরনের অপরাধ আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় বেড়ে গেছে।
সারাদেশের সব ধরনের অপরাধের তথ্য নথিভুক্ত করে পুলিশ সদরদপ্তর। ২০২৫ সালের মার্চ পর্যন্ত পাওয়া তথ্য বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, শুধু #হত্যার ঘটনায় চলতি বছরের জানুয়ারিতে #মামলা হয়েছে ২৯৪টি, ফেব্রুয়ারিতে ৩০০টি এবং মার্চে ৩১৬টি। ২০২৪ সালের জানুয়ারি থেকে মার্চে সারাদেশে হত্যা #মামলা নথিভুক্ত হয়েছে যথাক্রমে ২৩১, ২৪০ ও ২৩৯টি। গত বছরের মার্চের তুলনায় চলতি বছরের মার্চে #হত্যা #মামলা বেশি হয়েছে ৭৭টি। জানুয়ারি ও ফেব্রুয়ারিতে বেশি হয়েছে যথাক্রমে ৬৩ ও ৬০টি।
'সমাজে অনেকের মধ্যে এমন ধারণা– এখন চাইলে যা ইচ্ছা তা করা যায়। পুলিশ তো শত্রু! তারা কিছু করতে পারবে না। ৫ আগস্টের পর এমন ধারণা তাদের মধ্যে তৈরি হয়েছে।'- সমকালকে কথা গুলো বলছিলেন পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) ড. বাহারুল আলম। আইজিপি বলেন, এখনও পুলিশের কাছ থেকে আসামি ছিনিয়ে নেওয়ার ঘটনা ঘটছে। থানায় হামলা হচ্ছে। জানুয়ারিতে এই সংখ্যা ছিল ১২, ফেব্রুয়ারিতে ২২ ও মার্চে ৪০টি।
সারাদেশে পুলিশের মামলার পরিসংখ্যানে দেখা যায়, মার্চ মাসে নারী ও শিশু নির্যাতনের ঘটনা ঘটেছে ২ হাজার ৫৪টি, ফেব্রুয়ারিতে ১ হাজার ৪৩০ এবং জানুয়ারিতে ১ হাজার ৪৪০টি। ২০২৪ সালের জানুয়ারিতে একই ধরনের অপরাধ সংঘটিত হয়েছে ১ হাজার ৪৩, ফেব্রুয়ারিতে ১ হাজার ৩৭১ ও মার্চে ১ হাজার ৫০৯টি।

পারিবারিক নির্যাতন প্রতিরোধ জোট ‘আমরাই পারি’র প্রধান নির্বাহী জিনাত আরা হক সমকালকে বলেন, নারী ও শিশুর প্রতি সহিংসতা প্রতিরোধ বা কমানোর কার্যকর উদ্যোগ নেওয়া হয়নি।'

আগস্টের পর জামিনে বেরিয়ে মুসা তার সঙ্গীদের নিয়ে গত ২০ জানুয়ারি পল্লবীর ১২ নম্বর সেকশনে চাপাতি দিয়ে #কুপিয়ে মো. বাবু নামে এক যুবককে #হত্যা করেছে। মতিঝিলে আওয়ামী লীগ নেতা জাহিদুল ইসলাম টিপু #হত্যা #মামলার আসামি ছিলেন এই মুসা।
এলিফ্যান্ট রোড কম্পিউটার ব্যবসায়ী কল্যাণ সমিতির সভাপতি ওয়াহিদুল হাসান দীপু শীর্ষ সন্ত্রাসী হিসেবে পরিচিত সানজিদুল ইসলাম ওরফে ইমনসহ ১০ জনের নাম উল্লেখ ও অচেনা আরও ২০ থেকে ২৫ জনকে আসামি করে নিউমার্কেট থানায় মামলা করেন। গত ১০ জানুয়ারি ইমন মোটরসাইকেলে দলবল নিয়ে এসে কম্পিউটার ব্যবসায়ী এহতেশামুল হক ও ওয়াহিদুল হাসান দীপুকে মাল্টিপ্লানের এলোপাতাড়ি #কুপিয়ে আহত করে।
এছাড়াও, ৫ আগস্টের পর জামিনে মুক্তি পেয়েছেন শেখ মোহাম্মদ আসলাম ওরফে সুইডেন আসলাম, মিরপুরের আব্বাস আলী, খন্দকার নাঈম আহমেদ ওরফে টিটন ও খোরশেদ আলম ওরফে রাসু ওরফে ফ্রিডম রাসু। অভিযোগ আছে, কারাগারে থেকেও নানা কৌশলে তারা অপরাধজগৎ নিয়ন্ত্রণ করতেন। ধারণা করা হয়, ৫ আগস্টের পর কুখ্যাত #সন্ত্রাসীদের দায়মুক্তি দিয়ে #মামলা খালাস করার পরপরই দেশে অপরাধযজ্ঞ, সন্ত্রাসবাদ আরও আশঙ্কাজনক হারে বেড়ে যায়।
বিজু উৎসব উদযাপন শেষে ফেরার পথে ১৬ এপ্রিল সকালে খাগড়াছড়ির গিরিফুল এলাকা থেকে পাঁচ শিক্ষার্থী ও তাদের বহন করা অটোরিকশার চালককে অজ্ঞাত স্থানে তুলে নিয়ে যাওয়া হয়। সাত দিন পর গত বৃহস্পতিবার তাদের মুক্তি দেয় অপহরণকারীরা। পুলিশের পরিসংখ্যান বলছে, জানুয়ারিতে সারাদেশে অপহরণের ঘটনা ঘটে ১০৫টি, ফেব্রুয়ারিতে ৭৮টি এবং মার্চে ৮৩টি। ২০২৪ সালের একই সময়ে অপহরণের ঘটনা ছিল যথাক্রমে ৫১, ৪৩ ও ৫১টি।
৫ আগস্টের পটপরিবর্তনে পুলিশ রিপোর্ট অনুযায়ী বাংলাদেশ আজ অপরাধীদের স্বর্গরাজ্য। জনবল না থাকায় এবং অবৈধ দখলদারদের প্ররোচনায় জনগণ আজ তাদেরই পরম বন্ধু পুলিশকেই শত্রু ভাবছে, তাদের উপর করছে আক্রমণ। এর বাইরেও দখলদার ইউনুসের উদ্যোগে দাগী #সন্ত্রাসীরা জেল থেকে ছাড়া পেয়ে জিম্মি করে ফেলেছে বাংলাদেশ পুলিশকেই।

#Bangladesh #BangladeshCrisis
ছেলে ছাত্রলীগ করে, তাই বাবার উপর #হামলা! #বিএনপি #সন্ত্রাসে রক্তাক্ত পটুয়াখালী

পটুয়াখালী জেলা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি মোঃ ইমদাদ খান বাবুর পিতার উপর #বর্বর #হামলা চালিয়েছে #বিএনপির #সন্ত্রাসীরা। শুধুমাত্র রাজনৈতিক পরিচয়ের কারণে এ #হামলা চালানো হয়।

এই ঘটনা প্রমাণ করে—#ইউনুস #গংয়ের বাংলাদেশে পরিবারের নিরাপত্তাও এখন রাজনৈতিক প্রতিহিংসার বলি!

#Bangladesh #BangladeshCrisis
জান্নাতীর রক্তের উপর ইউনুসের #নপুংসক শাসনের #নগ্ন নৃত্য!

লালমনিরহাটের ভুট্টাক্ষেতে পড়ে থাকা জান্নাতীর নিথর দেহটা শুধু একটা #হত্যাকাণ্ড নয়—এটা এই জাতির শিরায় শিরায় ছড়িয়ে পড়া ব্যর্থতা, কাপুরুষতা আর নৈতিক দেউলিয়াপনার উলঙ্গ দলিল। ১১ বছরের স্কুলছাত্রী জান্নাতী আক্তার, যে ষষ্ঠ শ্রেণিতে পড়ে, যে স্কুলব্যাগে বই নিয়ে স্বপ্ন বুনে, তাকে তুলে নিয়ে গিয়ে মুখে মাটি গুঁজে #হত্যা করেছে এক পাশবিক নরপশু। #ধর্ষণে ব্যর্থ হয়ে শ্বাসরোধ করে খুন!

আর এই সময় বাংলাদেশ শাসিত হচ্ছে এক #অবৈধ, অগণতান্ত্রিক, অসৎ, অক্ষম ও #নপুংসক তথাকথিত অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের দ্বারা, যার রিমোট কন্ট্রোল রয়েছে তথাকথিত 'নোবেল বিজয়ী' ইউনুসের হাতে।

জান্নাতীর এই #নৃশংস #হত্যার দায় একা সেই খুনির নয়—এই রক্তের ভাগীদার হচ্ছে পুরো রাষ্ট্রব্যবস্থা, যে রাষ্ট্র এখন আর জনগণের নয়, বরং একদল সুবিধাবাদী আন্তর্জাতিক দালালের পা চাটা পুতুল সরকারের হাতে বন্দী।

এই সরকার ক্ষমতা দখল করেছে জনগণের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করে। আর সেই যুদ্ধের সবচেয়ে বড় শিকার হলো আমাদের নারী ও শিশু—কারণ একটা অক্ষম সরকার কখনোই দুর্বৃত্তদের রুখে দাঁড়াতে পারে না।

এই জান্নাতীর লাশের পাশে দাঁড়িয়ে আমরা কেবল শোক জানিয়ে বসে থাকতে পারি না। কারণ এই শোক যদি ক্রোধে না রূপ নেয়, তাহলে কাল আরেকটি জান্নাতী, আরেকটি তানহা, আরেকটি মুক্তা রক্তাক্ত হবে সেই একই ভুট্টাক্ষেতে, অথবা কোনো ঘরের কোণে।

জান্নাতীর রক্ত আমাদের ঋণী করেছে। যদি আমরা এখনও চুপ থাকি, তাহলে আগামীকাল আরেক জান্নাতী, পরশু আরেক মুক্তা, আরেক লিজা—এইভাবে একের পর এক মাটিতে মিশে যাবে।

আর ক’জনের লাশ লাগবে আমাদের জাগতে?

#Bangladesh #BangladeshCrisis