ইউনুস আর তার #মব বাহিনী যে স্বাধীনতা দিয়েছে বাংলাদেশকে!
সারাদেশে #ধর্ষণ,#অপহরণ, #ডাকাতি, #ছিনতাই, #লুটপাট, বেকারত্ব।
ইউনুস ক্ষমতা দখল করেছেই নিজের ব্যবসা গড়তে, কর ফাঁকি দিতে আর গ্রামীণের নামে সব ব্যবসার লাইসেন্স নিতে।
নারী ও শিশুদের উপর #অত্যাচার, #নির্যাতনের কিছু চিত্র দেখে আসি পত্রিকা থেকে...
🎦 https://www.facebook.com/share/v/162yZeu1Z2/?mibextid=wwXIfr
সারাদেশে #ধর্ষণ,#অপহরণ, #ডাকাতি, #ছিনতাই, #লুটপাট, বেকারত্ব।
ইউনুস ক্ষমতা দখল করেছেই নিজের ব্যবসা গড়তে, কর ফাঁকি দিতে আর গ্রামীণের নামে সব ব্যবসার লাইসেন্স নিতে।
নারী ও শিশুদের উপর #অত্যাচার, #নির্যাতনের কিছু চিত্র দেখে আসি পত্রিকা থেকে...
🎦 https://www.facebook.com/share/v/162yZeu1Z2/?mibextid=wwXIfr
আসুন, উপভোগ করি দেশজুড়ে বয়ে চলা ইউনুস শাসনের শান্তির সুবাতাস!
----
ঢাকার ধামরাইয়ে উপজেলা পরিষদের ভেতর এক রিকশাচালকের রক্তাক্ত মরদেহ পড়ে ছিল নির্মাণাধীন একটি টয়লেটের মেঝেতে। নাম মোহাম্মদ আলী, বয়স ৪০। তার পরিচয় – পেশায় একজন অটোচালক, বসবাস করতেন কালামপুর বাটুলিয়ায়। তার অপরাধ কী ছিল, কেন তাকে #হত্যা করা হলো, কে বা কারা এর পেছনে, সেসব প্রশ্ন এখনও অন্ধকারে। কিন্তু যে প্রশ্নটি দিনের আলোর মতো পরিষ্কার, তা হলো—এই দেশ এখন আর নিরাপদ নয়।
শুধু রাস্তাঘাট নয়, মানুষ মরছে প্রশাসনিক ভবনের চার দেয়ালের ভেতরেও। অথচ দেশের সর্বোচ্চ পর্যায় থেকে প্রতিনিয়ত শোনা যায়—শান্তি আছে, উন্নয়ন হচ্ছে, দেশ এগিয়ে যাচ্ছে। এই কণ্ঠস্বরটি যার—তার নাম ইউনুস। তিনি এখন এই রাষ্ট্রযন্ত্রের চালক। কিন্তু এই ‘শান্তির সুবাতাস’-এর আড়ালে যে রক্তের গন্ধ লুকানো, সেই সত্য আমরা আর অস্বীকার করতে পারি না।
উপজেলা পরিষদের মতো একটি স্থাপনায় যেখানে মানুষ সবচেয়ে নিরাপদ মনে করার কথা, সেখানেই যদি রক্তাক্ত লাশ পড়ে থাকে, তবে আমাদের বুঝে নিতে কষ্ট হয় না—রাষ্ট্রের সর্বনিম্ন স্তর থেকেও আইনশৃঙ্খলা কতটা ভেঙে পড়েছে। এটি শুধু একটি #হত্যাকাণ্ড নয়, এটি রাষ্ট্রের নৈতিক, প্রশাসনিক ও নিরাপত্তাগত ব্যর্থতার নগ্ন প্রদর্শনী।
এই ব্যর্থতার দায় শুধু একটি থানার বা একজন কর্মকর্তার নয়। এটি একটি কেন্দ্রীয় ব্যর্থতা, একটি রাজনৈতিক নৈতিকতাহীনতার ফসল, যেখানে শাসক শ্রেণি জনগণের চেয়ে নিজেদের রক্ষাকবচ তৈরিতে বেশি মনোযোগী।
ইউনুস ও তার প্রশাসন নিজেদের কার্যক্রম নিয়ে যতই আত্মতুষ্ট থাকুক না কেন, জনগণের সঙ্গে তাদের দূরত্ব এখন ভয়ানক পর্যায়ে পৌঁছেছে। শহরের ইট-কাঠের গোঁজামিল দেওয়া প্রজেক্ট আর বিদেশি লোনে চালানো বড়-বড় উদ্বোধন মানুষের জীবনের নিরাপত্তা নিশ্চিতে ব্যর্থ। অটোচালক মোহাম্মদ আলী কোনো রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব নন, কোনো ‘গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি’ নন। তাই হয়তো তার #মৃত্যু নিয়ে রাষ্ট্রীয় স্তরে কোনো প্রতিক্রিয়া নেই। মিডিয়ার খবরে এসেছে, পুলিশ বলেছে “তদন্ত চলছে”, ব্যস।
এই হল রাষ্ট্রের মানবিকতা। একেকটি প্রাণ এখন পরিসংখ্যানে রূপ নেয়, ব্যক্তিত্ব হারিয়ে সংখ্যায় পরিণত হয়।
ইউনুস এখন যে অবস্থানে, সেখানে তার উচিত ছিল প্রতিটি এমন ঘটনার পর ন্যূনতম মানবিক প্রতিক্রিয়া জানানো, পুলিশকে জবাবদিহিতার আওতায় আনা, এবং রাষ্ট্রীয় দায় স্বীকার করে মানুষের পাশে দাঁড়ানো। কিন্তু আমরা দেখছি, তার শাসনকাল জুড়ে রয়েছে এক ধরনের ক্লিনিক্যাল নিরবতা। তিনি যেন শুধু উন্নয়নের ব্যালান্স শিট দেখেন, আর মানুষের কান্না, রক্ত, আর হতাশা তার চোখে পড়ে না।
এই নীরবতা শুধু দায় এড়ানোর চেষ্টা নয়, বরং এটি একটি বার্তা—“এগুলো এখন আমাদের সমাজের স্বাভাবিক চিত্র হয়ে গেছে।” এটি ভয়াবহ, কারণ এটি একটি ব্যর্থ রাষ্ট্রকাঠামোর চূড়ান্ত রূপ।
কারা দায়ী — এই প্রশ্নটি বারবার উঠে আসবে। কে #খুন করলো মোহাম্মদ আলীকে, কেন করলো, এই তদন্ত হয়তো চলবে, হয়তো কোনোদিন জানা যাবে না। কিন্তু আরেকটি প্রশ্নের উত্তর এখনই দিতে হবে—এই ধরনের হত্যাকাণ্ড বারবার ঘটছে কেন? তার পেছনে দায় কার?
দায় রয়েছে সেই শাসকের, যিনি রাষ্ট্রের মানুষের নিরাপত্তার চেয়ে নিজের ভাবমূর্তিকে বেশি গুরুত্ব দেন। দায় রয়েছে সেই প্রশাসনের, যারা মানুষের জান-মাল রক্ষায় ব্যর্থ, অথচ নিজেদের পজিশন ধরে রাখার খেলায় পারদর্শী। দায় রয়েছে আমাদের, যারা এই পরিস্থিতিকে স্বাভাবিক ভেবে নিঃশব্দ থাকি।
এই পরিস্থিতিতে আর প্রশ্ন করা যায় না—“আমরা কোথায় যাচ্ছি?” বরং প্রশ্নটা হওয়া উচিত—“আমরা কি আর কোথাও আছি?” এই শাসনের নাম যদি শান্তি হয়, এই ব্যর্থতাকে যদি উন্নয়ন বলা হয়—তাহলে এর চেয়ে বড় ট্র্যাজেডি আর কী হতে পারে?
#Bangladesh #BangladeshCrisis
----
ঢাকার ধামরাইয়ে উপজেলা পরিষদের ভেতর এক রিকশাচালকের রক্তাক্ত মরদেহ পড়ে ছিল নির্মাণাধীন একটি টয়লেটের মেঝেতে। নাম মোহাম্মদ আলী, বয়স ৪০। তার পরিচয় – পেশায় একজন অটোচালক, বসবাস করতেন কালামপুর বাটুলিয়ায়। তার অপরাধ কী ছিল, কেন তাকে #হত্যা করা হলো, কে বা কারা এর পেছনে, সেসব প্রশ্ন এখনও অন্ধকারে। কিন্তু যে প্রশ্নটি দিনের আলোর মতো পরিষ্কার, তা হলো—এই দেশ এখন আর নিরাপদ নয়।
শুধু রাস্তাঘাট নয়, মানুষ মরছে প্রশাসনিক ভবনের চার দেয়ালের ভেতরেও। অথচ দেশের সর্বোচ্চ পর্যায় থেকে প্রতিনিয়ত শোনা যায়—শান্তি আছে, উন্নয়ন হচ্ছে, দেশ এগিয়ে যাচ্ছে। এই কণ্ঠস্বরটি যার—তার নাম ইউনুস। তিনি এখন এই রাষ্ট্রযন্ত্রের চালক। কিন্তু এই ‘শান্তির সুবাতাস’-এর আড়ালে যে রক্তের গন্ধ লুকানো, সেই সত্য আমরা আর অস্বীকার করতে পারি না।
উপজেলা পরিষদের মতো একটি স্থাপনায় যেখানে মানুষ সবচেয়ে নিরাপদ মনে করার কথা, সেখানেই যদি রক্তাক্ত লাশ পড়ে থাকে, তবে আমাদের বুঝে নিতে কষ্ট হয় না—রাষ্ট্রের সর্বনিম্ন স্তর থেকেও আইনশৃঙ্খলা কতটা ভেঙে পড়েছে। এটি শুধু একটি #হত্যাকাণ্ড নয়, এটি রাষ্ট্রের নৈতিক, প্রশাসনিক ও নিরাপত্তাগত ব্যর্থতার নগ্ন প্রদর্শনী।
এই ব্যর্থতার দায় শুধু একটি থানার বা একজন কর্মকর্তার নয়। এটি একটি কেন্দ্রীয় ব্যর্থতা, একটি রাজনৈতিক নৈতিকতাহীনতার ফসল, যেখানে শাসক শ্রেণি জনগণের চেয়ে নিজেদের রক্ষাকবচ তৈরিতে বেশি মনোযোগী।
ইউনুস ও তার প্রশাসন নিজেদের কার্যক্রম নিয়ে যতই আত্মতুষ্ট থাকুক না কেন, জনগণের সঙ্গে তাদের দূরত্ব এখন ভয়ানক পর্যায়ে পৌঁছেছে। শহরের ইট-কাঠের গোঁজামিল দেওয়া প্রজেক্ট আর বিদেশি লোনে চালানো বড়-বড় উদ্বোধন মানুষের জীবনের নিরাপত্তা নিশ্চিতে ব্যর্থ। অটোচালক মোহাম্মদ আলী কোনো রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব নন, কোনো ‘গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি’ নন। তাই হয়তো তার #মৃত্যু নিয়ে রাষ্ট্রীয় স্তরে কোনো প্রতিক্রিয়া নেই। মিডিয়ার খবরে এসেছে, পুলিশ বলেছে “তদন্ত চলছে”, ব্যস।
এই হল রাষ্ট্রের মানবিকতা। একেকটি প্রাণ এখন পরিসংখ্যানে রূপ নেয়, ব্যক্তিত্ব হারিয়ে সংখ্যায় পরিণত হয়।
ইউনুস এখন যে অবস্থানে, সেখানে তার উচিত ছিল প্রতিটি এমন ঘটনার পর ন্যূনতম মানবিক প্রতিক্রিয়া জানানো, পুলিশকে জবাবদিহিতার আওতায় আনা, এবং রাষ্ট্রীয় দায় স্বীকার করে মানুষের পাশে দাঁড়ানো। কিন্তু আমরা দেখছি, তার শাসনকাল জুড়ে রয়েছে এক ধরনের ক্লিনিক্যাল নিরবতা। তিনি যেন শুধু উন্নয়নের ব্যালান্স শিট দেখেন, আর মানুষের কান্না, রক্ত, আর হতাশা তার চোখে পড়ে না।
এই নীরবতা শুধু দায় এড়ানোর চেষ্টা নয়, বরং এটি একটি বার্তা—“এগুলো এখন আমাদের সমাজের স্বাভাবিক চিত্র হয়ে গেছে।” এটি ভয়াবহ, কারণ এটি একটি ব্যর্থ রাষ্ট্রকাঠামোর চূড়ান্ত রূপ।
কারা দায়ী — এই প্রশ্নটি বারবার উঠে আসবে। কে #খুন করলো মোহাম্মদ আলীকে, কেন করলো, এই তদন্ত হয়তো চলবে, হয়তো কোনোদিন জানা যাবে না। কিন্তু আরেকটি প্রশ্নের উত্তর এখনই দিতে হবে—এই ধরনের হত্যাকাণ্ড বারবার ঘটছে কেন? তার পেছনে দায় কার?
দায় রয়েছে সেই শাসকের, যিনি রাষ্ট্রের মানুষের নিরাপত্তার চেয়ে নিজের ভাবমূর্তিকে বেশি গুরুত্ব দেন। দায় রয়েছে সেই প্রশাসনের, যারা মানুষের জান-মাল রক্ষায় ব্যর্থ, অথচ নিজেদের পজিশন ধরে রাখার খেলায় পারদর্শী। দায় রয়েছে আমাদের, যারা এই পরিস্থিতিকে স্বাভাবিক ভেবে নিঃশব্দ থাকি।
এই পরিস্থিতিতে আর প্রশ্ন করা যায় না—“আমরা কোথায় যাচ্ছি?” বরং প্রশ্নটা হওয়া উচিত—“আমরা কি আর কোথাও আছি?” এই শাসনের নাম যদি শান্তি হয়, এই ব্যর্থতাকে যদি উন্নয়ন বলা হয়—তাহলে এর চেয়ে বড় ট্র্যাজেডি আর কী হতে পারে?
#Bangladesh #BangladeshCrisis
আইন নেই, শাসন নেই — ইউনুসের বাংলাদেশে বাঁচার গ্যারান্টি নেই
---------
দেশজুড়ে আইনশৃঙ্খলার অবনতি আজ এমন পর্যায়ে পৌঁছেছে, যেখানে সেনা বা নৌবাহিনীর সদস্যরাও নিরাপদ নন। সর্বশেষ ঘটনার কেন্দ্র লক্ষ্মীপুরের রায়পুর উপজেলা, যেখানে জমি সংক্রান্ত বিরোধের জেরে এক অবসরপ্রাপ্ত নৌবাহিনীর কর্মকর্তা ও তার দুই মেয়েকে #নির্মমভাবে #কুপিয়ে #জখম করা হয়েছে।
এই ঘটনা যেন প্রতিচ্ছবি হয়ে দাঁড়িয়েছে ইউনুস শাসনের সেই ভয়ঙ্কর বাস্তবতার, যেখানে অপরাধীরা হয়ে উঠেছে বেপরোয়া, আর সাধারণ মানুষ জর্জরিত নিরাপত্তাহীনতায়।
নামমাত্র আইনের শাসন আজ কেবল রাজনৈতিক বক্তৃতায় সীমাবদ্ধ। বাস্তবে, জনগণ বিচার পায় না, পুলিশ প্রশাসন থাকে নির্বিকার, আর অপরাধীরা হয়ে ওঠে আরও ভয়ংকর। লক্ষ্মীপুরের এই #হামলা শুধু একটি isolated ঘটনা নয়—এটি হচ্ছে সেই ধারাবাহিক #সহিংসতার অংশ, যা চলমান সরকার ও তার ব্যর্থ নিরাপত্তা ব্যবস্থার সরাসরি ফল।
একজন সাবেক নৌবাহিনীর কর্মকর্তা—যিনি একসময় দেশের জন্য জীবন বাজি রেখে দায়িত্ব পালন করেছেন—আজ তার নিজ বাড়িতে সন্তানদের নিয়ে রক্তাক্ত হচ্ছেন, অথচ প্রশাসন জানে না, দেখে না, ঠেকায় না। বরং #মামলা করতে গেলেও হুমকি-ধমকি শুনতে হয়, "মামলা করলে মেরে ফেলব"—এই হচ্ছে এখনকার বাস্তবতা।
জমির মতো একটি সাদা-সিধে বিষয় নিয়ে বছরের পর বছর ধরে বিরোধ চললেও প্রশাসনের পক্ষ থেকে কোনো স্থায়ী সমাধান বা পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি। তার ফলেই এক সময় তা রক্তাক্ত সহিংসতায় রূপ নেয়।
প্রশ্ন হলো, এই দেশে এখন কারা নিরাপদ? সেনা, নৌ, পুলিশ বাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত সদস্যরা যদি নিজের সন্তানদের নিয়ে ঘরে বসে নিরাপত্তা না পান, তাহলে সাধারণ কৃষক, শ্রমিক, ছাত্র, গৃহবধূদের অবস্থা কেমন হতে পারে তা সহজেই অনুমেয়।
ইউনুস সরকার যতদিন থাকবে, ততদিন এমন ঘটনা চলতেই থাকবে—কারণ প্রশাসনের প্রতিটি স্তরে দুর্নীতি, পক্ষপাত ও রাজনৈতিক প্রভাব বিস্তার করে গেছে। অপরাধীদের #গ্রেপ্তারের তো প্রশ্নই আসে না, বরং তারা সাহস করে প্রকাশ্যে ভিডিও করে হুমকি দেয়, যেন জানে—তাদের কিছুই হবে না।
দেশ এখন এমন এক জায়গায় দাঁড়িয়ে, যেখানে বিচার চাওয়া মানে নতুন বিপদের দিকে এগিয়ে যাওয়া। এই ব্যবস্থার নাম যদি "শাসন" হয়, তাহলে সেটা শুধু নামেই গণতন্ত্র—আসলে এক নীরব #সন্ত্রাস।
#Bangladesh #BangladeshCrisis
---------
দেশজুড়ে আইনশৃঙ্খলার অবনতি আজ এমন পর্যায়ে পৌঁছেছে, যেখানে সেনা বা নৌবাহিনীর সদস্যরাও নিরাপদ নন। সর্বশেষ ঘটনার কেন্দ্র লক্ষ্মীপুরের রায়পুর উপজেলা, যেখানে জমি সংক্রান্ত বিরোধের জেরে এক অবসরপ্রাপ্ত নৌবাহিনীর কর্মকর্তা ও তার দুই মেয়েকে #নির্মমভাবে #কুপিয়ে #জখম করা হয়েছে।
এই ঘটনা যেন প্রতিচ্ছবি হয়ে দাঁড়িয়েছে ইউনুস শাসনের সেই ভয়ঙ্কর বাস্তবতার, যেখানে অপরাধীরা হয়ে উঠেছে বেপরোয়া, আর সাধারণ মানুষ জর্জরিত নিরাপত্তাহীনতায়।
নামমাত্র আইনের শাসন আজ কেবল রাজনৈতিক বক্তৃতায় সীমাবদ্ধ। বাস্তবে, জনগণ বিচার পায় না, পুলিশ প্রশাসন থাকে নির্বিকার, আর অপরাধীরা হয়ে ওঠে আরও ভয়ংকর। লক্ষ্মীপুরের এই #হামলা শুধু একটি isolated ঘটনা নয়—এটি হচ্ছে সেই ধারাবাহিক #সহিংসতার অংশ, যা চলমান সরকার ও তার ব্যর্থ নিরাপত্তা ব্যবস্থার সরাসরি ফল।
একজন সাবেক নৌবাহিনীর কর্মকর্তা—যিনি একসময় দেশের জন্য জীবন বাজি রেখে দায়িত্ব পালন করেছেন—আজ তার নিজ বাড়িতে সন্তানদের নিয়ে রক্তাক্ত হচ্ছেন, অথচ প্রশাসন জানে না, দেখে না, ঠেকায় না। বরং #মামলা করতে গেলেও হুমকি-ধমকি শুনতে হয়, "মামলা করলে মেরে ফেলব"—এই হচ্ছে এখনকার বাস্তবতা।
জমির মতো একটি সাদা-সিধে বিষয় নিয়ে বছরের পর বছর ধরে বিরোধ চললেও প্রশাসনের পক্ষ থেকে কোনো স্থায়ী সমাধান বা পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি। তার ফলেই এক সময় তা রক্তাক্ত সহিংসতায় রূপ নেয়।
প্রশ্ন হলো, এই দেশে এখন কারা নিরাপদ? সেনা, নৌ, পুলিশ বাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত সদস্যরা যদি নিজের সন্তানদের নিয়ে ঘরে বসে নিরাপত্তা না পান, তাহলে সাধারণ কৃষক, শ্রমিক, ছাত্র, গৃহবধূদের অবস্থা কেমন হতে পারে তা সহজেই অনুমেয়।
ইউনুস সরকার যতদিন থাকবে, ততদিন এমন ঘটনা চলতেই থাকবে—কারণ প্রশাসনের প্রতিটি স্তরে দুর্নীতি, পক্ষপাত ও রাজনৈতিক প্রভাব বিস্তার করে গেছে। অপরাধীদের #গ্রেপ্তারের তো প্রশ্নই আসে না, বরং তারা সাহস করে প্রকাশ্যে ভিডিও করে হুমকি দেয়, যেন জানে—তাদের কিছুই হবে না।
দেশ এখন এমন এক জায়গায় দাঁড়িয়ে, যেখানে বিচার চাওয়া মানে নতুন বিপদের দিকে এগিয়ে যাওয়া। এই ব্যবস্থার নাম যদি "শাসন" হয়, তাহলে সেটা শুধু নামেই গণতন্ত্র—আসলে এক নীরব #সন্ত্রাস।
#Bangladesh #BangladeshCrisis
ইউনুসের অবদানঃ
গ্যাসের সংকট চরমে, শিল্প উৎপাদন বন্ধের উপক্রম
- উচ্চমূল্য দিয়েও সারা দিনে দুই-তিন ঘণ্টাও প্রয়োজন অনুযায়ী গ্যাস পাওয়া যাচ্ছে না।
- কারখানা চালু রাখতে পারবেন কি না, তা নিয়ে সন্দিহান মালিকেরা।
- সকাল ৬টার পর গ্যাসের সরবরাহ আশঙ্কাজনকভাবে কমে কারখানা বন্ধ হয়ে যায়।
#Bangladesh #BangladeshCrisis
গ্যাসের সংকট চরমে, শিল্প উৎপাদন বন্ধের উপক্রম
- উচ্চমূল্য দিয়েও সারা দিনে দুই-তিন ঘণ্টাও প্রয়োজন অনুযায়ী গ্যাস পাওয়া যাচ্ছে না।
- কারখানা চালু রাখতে পারবেন কি না, তা নিয়ে সন্দিহান মালিকেরা।
- সকাল ৬টার পর গ্যাসের সরবরাহ আশঙ্কাজনকভাবে কমে কারখানা বন্ধ হয়ে যায়।
#Bangladesh #BangladeshCrisis
রাজশাহীতে আওয়ামী লীগ নেতার ওপর #বর্বর হামলা : দেশবিরোধী চক্রের চক্রান্ত উন্মোচিত হচ্ছে?
----------
রাজশাহীর শান্ত নগরীতে আবারও মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে দেশবিরোধী অপশক্তির #বর্বরতা। বোয়ালিয়া থানার পঞ্চবটি এলাকায় প্রকাশ্যে #গুলি ও #কুপিয়ে গুরুতর জখম করা হয়েছে আওয়ামী লীগ নেতা রবিউল ইসলাম রবিকে। স্বাধীনতার পক্ষের শক্তির একজন নিবেদিতপ্রাণ কর্মীর ওপর এমন নির্মম আক্রমণ কেবল একজন ব্যক্তির বিরুদ্ধে নয়—এটি বাংলাদেশের গণতন্ত্র, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা এবং সাংবিধানিক রাজনীতির ওপর #নগ্ন #হামলা।
এই #হামলার ধরন, সময় এবং পদ্ধতি স্পষ্ট করে দেয়—এটি একটি পরিকল্পিত রাজনৈতিক হামলা। আর এর পেছনে কারা রয়েছে, তা বুঝতে গবেষকের দরকার পড়ে না। ইতিহাস সাক্ষ্য দেয়, #বিএনপি, #জামায়াত, #শিবির, #হিযবুত #তাহরীর এবং তাদের মতো ছদ্মবেশী মৌলবাদী সংগঠনগুলো কখনোই গণতন্ত্রকে মেনে নেয়নি। এরা কখনোই গুলি বা চাপাতি ছাড়া রাজনীতি করতে শেখেনি। এখন আবার #এনসিপি, #ইউনুস গংদের মতো তথাকথিত "সুশীল" মুখোশধারীরাও এসব নৈরাজ্যকে নীরব সমর্থন দিয়ে যাচ্ছেন।
এই #হামলা কোন বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয়—এটি পরিকল্পিত সহিংসতার অংশ। যে ইউনুস অর্থনৈতিক 'অব্যবস্থা'র গল্প গেয়ে গণতন্ত্রকে প্রশ্নবিদ্ধ করতে চায়, সেই ইউনুসদের নীরবতা এদের সহযোদ্ধার পরিচয় দেয়। #এনসিপি আর #বিএনপি-#জামায়াতের হাইব্রিড #ষড়যন্ত্রই আজ রাজপথে রক্ত বইয়ে দিচ্ছে।
রবিউলের ওপর এই #বর্বরতা আমাদের চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দিয়েছে—দেশে এখনো গৃহশত্রু সক্রিয়। তবে এ লড়াইয়ের ইতিহাসে বিজয় সবসময়ই হয়েছিল স্বাধীনতা ও প্রগতির পক্ষে। এবারও হবে।
বাংলাদেশ কখনোই #জঙ্গি, যুদ্ধাপরাধী আর অন্ধকারের পদসঞ্চারে থেমে থাকবে না।
#Bangladesh #BangladeshCrisis
----------
রাজশাহীর শান্ত নগরীতে আবারও মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে দেশবিরোধী অপশক্তির #বর্বরতা। বোয়ালিয়া থানার পঞ্চবটি এলাকায় প্রকাশ্যে #গুলি ও #কুপিয়ে গুরুতর জখম করা হয়েছে আওয়ামী লীগ নেতা রবিউল ইসলাম রবিকে। স্বাধীনতার পক্ষের শক্তির একজন নিবেদিতপ্রাণ কর্মীর ওপর এমন নির্মম আক্রমণ কেবল একজন ব্যক্তির বিরুদ্ধে নয়—এটি বাংলাদেশের গণতন্ত্র, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা এবং সাংবিধানিক রাজনীতির ওপর #নগ্ন #হামলা।
এই #হামলার ধরন, সময় এবং পদ্ধতি স্পষ্ট করে দেয়—এটি একটি পরিকল্পিত রাজনৈতিক হামলা। আর এর পেছনে কারা রয়েছে, তা বুঝতে গবেষকের দরকার পড়ে না। ইতিহাস সাক্ষ্য দেয়, #বিএনপি, #জামায়াত, #শিবির, #হিযবুত #তাহরীর এবং তাদের মতো ছদ্মবেশী মৌলবাদী সংগঠনগুলো কখনোই গণতন্ত্রকে মেনে নেয়নি। এরা কখনোই গুলি বা চাপাতি ছাড়া রাজনীতি করতে শেখেনি। এখন আবার #এনসিপি, #ইউনুস গংদের মতো তথাকথিত "সুশীল" মুখোশধারীরাও এসব নৈরাজ্যকে নীরব সমর্থন দিয়ে যাচ্ছেন।
এই #হামলা কোন বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয়—এটি পরিকল্পিত সহিংসতার অংশ। যে ইউনুস অর্থনৈতিক 'অব্যবস্থা'র গল্প গেয়ে গণতন্ত্রকে প্রশ্নবিদ্ধ করতে চায়, সেই ইউনুসদের নীরবতা এদের সহযোদ্ধার পরিচয় দেয়। #এনসিপি আর #বিএনপি-#জামায়াতের হাইব্রিড #ষড়যন্ত্রই আজ রাজপথে রক্ত বইয়ে দিচ্ছে।
রবিউলের ওপর এই #বর্বরতা আমাদের চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দিয়েছে—দেশে এখনো গৃহশত্রু সক্রিয়। তবে এ লড়াইয়ের ইতিহাসে বিজয় সবসময়ই হয়েছিল স্বাধীনতা ও প্রগতির পক্ষে। এবারও হবে।
বাংলাদেশ কখনোই #জঙ্গি, যুদ্ধাপরাধী আর অন্ধকারের পদসঞ্চারে থেমে থাকবে না।
#Bangladesh #BangladeshCrisis
ডেভিল কারা
ফরিদপুর ভাঙ্গা উপজেলা #বিএনপির নেতা এনায়েত ভাঙ্গা বাজারে ফুটপাতের অসহায় দোকানদার থেকে ভাঙ্গা উপজেলা নির্বাহী অফিসার কে ৩ লক্ষ টাকা দিয়ে #চাঁদা তোলার অনুমতি নিয়েছেন
🎦 https://www.facebook.com/share/r/15s9H9d3v9/?mibextid=wwXIfr
ফরিদপুর ভাঙ্গা উপজেলা #বিএনপির নেতা এনায়েত ভাঙ্গা বাজারে ফুটপাতের অসহায় দোকানদার থেকে ভাঙ্গা উপজেলা নির্বাহী অফিসার কে ৩ লক্ষ টাকা দিয়ে #চাঁদা তোলার অনুমতি নিয়েছেন
🎦 https://www.facebook.com/share/r/15s9H9d3v9/?mibextid=wwXIfr
Ordeals of Hindus in Northern Bangladesh: BBC unearths how cycle of repression engulfed rural Hindu community under Yunus rule
Why the world should not believe Yunus sponsored narrative on Hindus.
➡️ https://www.facebook.com/watch/?v=1211063157088928
Why the world should not believe Yunus sponsored narrative on Hindus.
➡️ https://www.facebook.com/watch/?v=1211063157088928
Facebook
Log in or sign up to view
See posts, photos and more on Facebook.
#ALBDLive | জয়যাত্রা
“ইউনুসের দুঃশাসন, সার্বভৌমত্বের সংকট ও আওয়ামী লীগের প্রত্যাবর্তন”
বর্তমানে বাংলাদেশ একটি ভয়াবহ রাজনৈতিক ও সামাজিক সংকটের মধ্য দিয়ে অতিক্রম করছে। ইউনুসের দুঃশাসন দেশটিকে এক ফ্যাসিবাদী শাসনব্যবস্থার দিকে ঠেলে দিয়েছে, যেখানে মানুষের মৌলিক অধিকার ও স্বাধীনতা হুমকির মুখে। সীমান্তে মায়ানমারের অব্যাহত আগ্রাসন বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বকে সরাসরি চ্যালেঞ্জ করছে, অথচ সরকার তা মোকাবিলায় কার্যকর ভূমিকা নিতে ব্যর্থ হয়েছে। অর্থনৈতিক মন্দা গভীর থেকে গভীরতর হচ্ছে; বিদেশি বিনিয়োগ বন্ধ হয়ে যাওয়ায় কর্মসংস্থান ও বাজার স্থিতিশীলতা মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। আওয়ামী লীগ কর্মীরা চরম দমন-পীড়নের শিকার হচ্ছেন — মিথ্যা মামলা, হয়রানি ও বিচারহীনতার বাস্তবতায় তারা এক অনিশ্চিত ভবিষ্যতের মুখোমুখি। উপরন্তু, নির্বাচন নিয়ে সরকারের অনিচ্ছা এবং ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইম ট্রাইবুনাল-এর রাজনৈতিক অপব্যবহার দেশের গণতন্ত্রকে আরও দুর্বল করে তুলেছে।
জাতির যে নেতৃত্ব আমাদের স্বাধীনতা এনে দিয়েছে, সেই নেতৃত্বকে আজ নিশ্চিহ্ন করার চেষ্টা চলছে বিচারের প্রহসনের মাধ্যমে। বিচারব্যবস্থা, প্রশাসন ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে ব্যবহার করে প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে এক নিপীড়নমূলক অন্তর্বর্তীকালীন শাসন।
সঞ্চালক - কাজী মামুন, গ্লোবাল জাস্টিস নেটওয়ার্ক
অতিথি -
আ. ফ. ম. বাহাউদ্দিন নাছিম
যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ
শফিউল আলম চৌধুরী নাদেল
সাংগঠনিক সম্পাদক, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ
২৬ এপ্রিল, বাংলাদেশ সময় রাত ১০ টা
আওয়ামী লীগের ফেসবুক পেইজ ও ইউটিউব চ্যানেলে দেখুন সরাসরি।
“ইউনুসের দুঃশাসন, সার্বভৌমত্বের সংকট ও আওয়ামী লীগের প্রত্যাবর্তন”
বর্তমানে বাংলাদেশ একটি ভয়াবহ রাজনৈতিক ও সামাজিক সংকটের মধ্য দিয়ে অতিক্রম করছে। ইউনুসের দুঃশাসন দেশটিকে এক ফ্যাসিবাদী শাসনব্যবস্থার দিকে ঠেলে দিয়েছে, যেখানে মানুষের মৌলিক অধিকার ও স্বাধীনতা হুমকির মুখে। সীমান্তে মায়ানমারের অব্যাহত আগ্রাসন বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বকে সরাসরি চ্যালেঞ্জ করছে, অথচ সরকার তা মোকাবিলায় কার্যকর ভূমিকা নিতে ব্যর্থ হয়েছে। অর্থনৈতিক মন্দা গভীর থেকে গভীরতর হচ্ছে; বিদেশি বিনিয়োগ বন্ধ হয়ে যাওয়ায় কর্মসংস্থান ও বাজার স্থিতিশীলতা মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। আওয়ামী লীগ কর্মীরা চরম দমন-পীড়নের শিকার হচ্ছেন — মিথ্যা মামলা, হয়রানি ও বিচারহীনতার বাস্তবতায় তারা এক অনিশ্চিত ভবিষ্যতের মুখোমুখি। উপরন্তু, নির্বাচন নিয়ে সরকারের অনিচ্ছা এবং ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইম ট্রাইবুনাল-এর রাজনৈতিক অপব্যবহার দেশের গণতন্ত্রকে আরও দুর্বল করে তুলেছে।
জাতির যে নেতৃত্ব আমাদের স্বাধীনতা এনে দিয়েছে, সেই নেতৃত্বকে আজ নিশ্চিহ্ন করার চেষ্টা চলছে বিচারের প্রহসনের মাধ্যমে। বিচারব্যবস্থা, প্রশাসন ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে ব্যবহার করে প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে এক নিপীড়নমূলক অন্তর্বর্তীকালীন শাসন।
সঞ্চালক - কাজী মামুন, গ্লোবাল জাস্টিস নেটওয়ার্ক
অতিথি -
আ. ফ. ম. বাহাউদ্দিন নাছিম
যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ
শফিউল আলম চৌধুরী নাদেল
সাংগঠনিক সম্পাদক, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ
২৬ এপ্রিল, বাংলাদেশ সময় রাত ১০ টা
আওয়ামী লীগের ফেসবুক পেইজ ও ইউটিউব চ্যানেলে দেখুন সরাসরি।
স্বাচিপ কার্যালয়ে #বিএনপি-#যুবদল-#ছাত্রদলের #লুটপাটে জাতি স্তম্ভিত!
🎦 https://www.facebook.com/share/r/1CFgeDZNAA/?mibextid=wwXIfr
🎦 https://www.facebook.com/share/r/1CFgeDZNAA/?mibextid=wwXIfr
কৃষকের পেটে লাঠি মেরে কম দামে সবজি বিক্রি করতে বাধ্য করে অনেক বাহবা নিয়েছিল ইউনুস গং।
এখন চালের দাম বেশি, সবজির দামও বেশি।
এই হলো ইউনুসের সংস্কারের নমুনা।
#Bangladesh #PriceHike #BangladeshCrisis
এখন চালের দাম বেশি, সবজির দামও বেশি।
এই হলো ইউনুসের সংস্কারের নমুনা।
#Bangladesh #PriceHike #BangladeshCrisis
#ALBDLive | জয়যাত্রা
“ইউনুসের দুঃশাসন, সার্বভৌমত্বের সংকট ও আওয়ামী লীগের প্রত্যাবর্তন”
অতিথি -
আ. ফ. ম. বাহাউদ্দিন নাছিম
যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ
শফিউল আলম চৌধুরী নাদেল
সাংগঠনিক সম্পাদক, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ
Facebook ➡️ https://www.facebook.com/awamileague.1949/videos/1757607398137712
YouTube ➡️
https://www.youtube.com/live/_-K39tkzhCs?si=23nBjqf64Yrz3P2H
“ইউনুসের দুঃশাসন, সার্বভৌমত্বের সংকট ও আওয়ামী লীগের প্রত্যাবর্তন”
অতিথি -
আ. ফ. ম. বাহাউদ্দিন নাছিম
যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ
শফিউল আলম চৌধুরী নাদেল
সাংগঠনিক সম্পাদক, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ
Facebook ➡️ https://www.facebook.com/awamileague.1949/videos/1757607398137712
YouTube ➡️
https://www.youtube.com/live/_-K39tkzhCs?si=23nBjqf64Yrz3P2H
Facebook
Log in or sign up to view
See posts, photos and more on Facebook.
On the night of April 23, around 8:45 PM, in the Garowan Para area of Panchoboti, Rajshahi, @BJI_Official terrorists shot a man named Robiul and then brutally attacked him with sharp weapons, leaving him critically injured. After being shot, Robiul cried out in agony, shouting, "Oh father, oh mother," before being subjected to a savage assault with blades.
This is the reality — criminals gain courage because the state now protects them.
Repost 🎦 https://x.com/albd1971/status/1916180817237446751?s=46&t=B2RlW_Ay7qTEEMRM2pP7vA
This is the reality — criminals gain courage because the state now protects them.
Repost 🎦 https://x.com/albd1971/status/1916180817237446751?s=46&t=B2RlW_Ay7qTEEMRM2pP7vA
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হকের মৃত্যুবার্ষিকীতে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কর্মসূচি
--
২৭ এপ্রিল ২০২৫, রোববার, অবিভক্ত বাংলার মুখ্যমন্ত্রী শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হকের ৬৩তম মৃত্যুবার্ষিকী। জাতীয় এই নেতার মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে সকালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রাঙ্গণে আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হকের সমাধিতে শ্রদ্ধাঞ্জলি অর্পণ করা ও তাঁর পবিত্র আত্মার মাগফিরাত কামনা করে বিশেষ মোনাজাত অনুষ্ঠিত হবে।
জয় বাংলা
জয় বঙ্গবন্ধু
বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।
প্রেস বিজ্ঞপ্তি
তারিখ: ২৬ এপ্রিল ২০২৫
--
২৭ এপ্রিল ২০২৫, রোববার, অবিভক্ত বাংলার মুখ্যমন্ত্রী শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হকের ৬৩তম মৃত্যুবার্ষিকী। জাতীয় এই নেতার মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে সকালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রাঙ্গণে আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হকের সমাধিতে শ্রদ্ধাঞ্জলি অর্পণ করা ও তাঁর পবিত্র আত্মার মাগফিরাত কামনা করে বিশেষ মোনাজাত অনুষ্ঠিত হবে।
জয় বাংলা
জয় বঙ্গবন্ধু
বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।
প্রেস বিজ্ঞপ্তি
তারিখ: ২৬ এপ্রিল ২০২৫
সেতুর টোল প্লাজায় #হামলা, ১৪লাখ টাকা #ডাকাতি, আহত ৩—কিন্তু অথর্ব ইউনুসের অযোগ্য উপদেষ্টাদের অভিমত দেশের মানুষ শান্তিতে ঘুমাতে পারছে!
তিস্তা সড়ক সেতুর টোল প্লাজায় ২০-২৫ টি মোটরসাইকেল নিয়ে হেলমেটধারী #সশস্ত্র একদল লোক #হামলা চালিয়ে ১৪ লাখ টাকা #লুট করে নিয়ে চলে যায়৷ বুধবার রাত ৯টার দিকে তিস্তা সড়ক সেতুর লালমনিরহাট অংশে অবস্থিত টোল প্লাজায় এই ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ৩ কর্মচারী জন আহত হন।
জানা যায়, ঘটনার সময় ২০ ফুট দুরুত্বেই এসআই রওশন আলীর নেতৃত্বে পুলিশের একটি টহল টিম মজুত থাকলেও হামলা ঠেকাতে কোন উদ্যোগ নেয়নি। টোল প্লাজার ম্যানেজার দাউদ আলী সরদার, ডাকাতদলের সাথে পুলিশের সখ্যতা থাকতে পারে বলে অভিযোগ করেন।
#Bangladesh #BangladeshCrisis
তিস্তা সড়ক সেতুর টোল প্লাজায় ২০-২৫ টি মোটরসাইকেল নিয়ে হেলমেটধারী #সশস্ত্র একদল লোক #হামলা চালিয়ে ১৪ লাখ টাকা #লুট করে নিয়ে চলে যায়৷ বুধবার রাত ৯টার দিকে তিস্তা সড়ক সেতুর লালমনিরহাট অংশে অবস্থিত টোল প্লাজায় এই ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ৩ কর্মচারী জন আহত হন।
জানা যায়, ঘটনার সময় ২০ ফুট দুরুত্বেই এসআই রওশন আলীর নেতৃত্বে পুলিশের একটি টহল টিম মজুত থাকলেও হামলা ঠেকাতে কোন উদ্যোগ নেয়নি। টোল প্লাজার ম্যানেজার দাউদ আলী সরদার, ডাকাতদলের সাথে পুলিশের সখ্যতা থাকতে পারে বলে অভিযোগ করেন।
#Bangladesh #BangladeshCrisis
This is not collapse. It’s conquest.
Bangladesh isn’t broken—it’s being bled.
https://x.com/albd1971/status/1916227301747851307
Bangladesh isn’t broken—it’s being bled.
https://x.com/albd1971/status/1916227301747851307
X (formerly Twitter)
Bangladesh Awami League (@albd1971) on X
#YunusMustGo
This is not collapse. It’s conquest.
Bangladesh isn’t broken—it’s being bled.
By parasites in power, criminals in politics, and enforcers in uniform.
This isn’t a functional state. It’s a gangster state.
Weaponized. Organized. Rabid.
#Bangaldesh…
This is not collapse. It’s conquest.
Bangladesh isn’t broken—it’s being bled.
By parasites in power, criminals in politics, and enforcers in uniform.
This isn’t a functional state. It’s a gangster state.
Weaponized. Organized. Rabid.
#Bangaldesh…