The State is Silent, Yunus Watches the Spectacle
🎦https://x.com/hrupdatesbd/status/1915368331168928166?s=46&t=B2RlW_Ay7qTEEMRM2pP7vA
🎦https://x.com/hrupdatesbd/status/1915368331168928166?s=46&t=B2RlW_Ay7qTEEMRM2pP7vA
X (formerly Twitter)
Human Rights Updates 🇧🇩 (@HRUpdatesbd) on X
The State is Silent, Yunus Watches the Spectacle
--
She had gone to the market. But she returned home with a battered body, hollow eyes, and a heart tainted with trauma. In Dewanganj, Jamalpur, three Muslim youths forcibly abducted and gang-raped her. Her…
--
She had gone to the market. But she returned home with a battered body, hollow eyes, and a heart tainted with trauma. In Dewanganj, Jamalpur, three Muslim youths forcibly abducted and gang-raped her. Her…
People's Say - "No Freedom, No Peace: Only Awami League Can Restore the Nation"
https://x.com/albd1971/status/1915761507884830937
https://x.com/albd1971/status/1915761507884830937
People's Say - Awami League: The Only Solution to End Corruption and Oppression
https://x.com/ALBDMedia/status/1915761476805054615
https://x.com/ALBDMedia/status/1915761476805054615
রাজনীতির নামে মাদকপৃষ্ঠপোষকতা: বৈষম্যবিরোধীর মুখোশ খুলে দিলো জনগণ!
মাদকের পক্ষে অবস্থান নিয়ে রাতে যশোর শহরের ঘোপ সেন্ট্রাল রোডে স্থানীয়দের গণপিটুনির শিকার হন বৈষম্যবিরোধীর যশোর জেলা নির্বাহী সদস্য এসকে সুজন। এলাকাবাসীর দাবি, সুজন ছিলেনমাদক ব্যবসায়ী।৫ আগস্টের পর কিছুদিন আড়ালে থাকলেও, পুনরায় ফিরে এসে মাদকের রমরমা ব্যবসা শুরু করে। স্থানীয়রা মাদক প্রতিরোধে সংগঠিত হলে, সুজন ও সহযোগীরা এসে এলাকাবাসীকে হুমকি দিতে থাকে। তখন উত্তেজিত জনতা সুজনকে আটক করে গণপিটুনি দেয়।
ঠিক সেই সময়, 'অভিনব'ভাবে উপস্থিত হন বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতা অনিন্দ্য ইসলাম অমিত। তিনি সুজনকে উদ্ধার করে ‘ভর্ৎসনা’ করলেও, প্রশ্ন থেকেই যায়—
কেন একটি রাজনৈতিক দলের শীর্ষ নেতা একজন অভিযুক্ত মাদকপৃষ্ঠপোষকের 'উদ্ধারকর্তা' হিসেবে হাজির হলেন?
বৈষম্যবিরোধিতা"র নামে যারা মঞ্চে থাকেন, বাস্তবে তারা কোনো না কোনো দলের ‘প্রজেক্ট’ মাত্র! নাকি এটি আসলে মাদক-রাজনীতি-ছায়া-উদ্ধারের পর্দার আড়ালের গল্প ?
#Bangladesh #BangladeshCrisis
মাদকের পক্ষে অবস্থান নিয়ে রাতে যশোর শহরের ঘোপ সেন্ট্রাল রোডে স্থানীয়দের গণপিটুনির শিকার হন বৈষম্যবিরোধীর যশোর জেলা নির্বাহী সদস্য এসকে সুজন। এলাকাবাসীর দাবি, সুজন ছিলেনমাদক ব্যবসায়ী।৫ আগস্টের পর কিছুদিন আড়ালে থাকলেও, পুনরায় ফিরে এসে মাদকের রমরমা ব্যবসা শুরু করে। স্থানীয়রা মাদক প্রতিরোধে সংগঠিত হলে, সুজন ও সহযোগীরা এসে এলাকাবাসীকে হুমকি দিতে থাকে। তখন উত্তেজিত জনতা সুজনকে আটক করে গণপিটুনি দেয়।
ঠিক সেই সময়, 'অভিনব'ভাবে উপস্থিত হন বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতা অনিন্দ্য ইসলাম অমিত। তিনি সুজনকে উদ্ধার করে ‘ভর্ৎসনা’ করলেও, প্রশ্ন থেকেই যায়—
কেন একটি রাজনৈতিক দলের শীর্ষ নেতা একজন অভিযুক্ত মাদকপৃষ্ঠপোষকের 'উদ্ধারকর্তা' হিসেবে হাজির হলেন?
বৈষম্যবিরোধিতা"র নামে যারা মঞ্চে থাকেন, বাস্তবে তারা কোনো না কোনো দলের ‘প্রজেক্ট’ মাত্র! নাকি এটি আসলে মাদক-রাজনীতি-ছায়া-উদ্ধারের পর্দার আড়ালের গল্প ?
#Bangladesh #BangladeshCrisis
Some facts on Forex Reserve and National Debt: as opposed to the disinformation disseminated by the Yunus’s paid brokers
👉https://albd.org/articles/news/41523/Some-facts-on-Forex-Reserve-and-National-Debt:-as-opposed-to-the-disinformation-disseminated-by-the-Yunus%E2%80%99s-paid-brokers
👉https://albd.org/articles/news/41523/Some-facts-on-Forex-Reserve-and-National-Debt:-as-opposed-to-the-disinformation-disseminated-by-the-Yunus%E2%80%99s-paid-brokers
albd.org
Some facts on Forex Reserve and National Debt: as opposed to the disinformation disseminated by the Yunus’s paid brokers
Despite claims of economic mismanagement under Sheikh Hasina, Bangladesh’s debt-to-GDP ratio remained a modest 36%—far below the IMF’s 77% threshold. In contrast, under the Yunus regime, foreign currency reserves have stagnated with zero growth over the past…
People's Say - Awami League: The Only Solution to End Corruption and Oppression
https://x.com/ALBDMedia/status/1915761476805054615
https://x.com/ALBDMedia/status/1915761476805054615
অনিশ্চিত ভবিষ্যতের দিকে ধাবিত হচ্ছে দেশ! চলতি অর্থবছরে বাড়বে চরম দারিদ্র্য
অতি গরিবের তালিকায় অন্তর্ভুক্ত হবেন আরও ৩০ লাখ মানুষ
- শঙ্কা বিশ্বব্যাংকের
=========
২০২৪-২৫ অর্থবছরে বাংলাদেশে চরম দারিদ্র্যের হার বাড়তে পারে বলে পূর্বাভাস দিয়েছে বিশ্বব্যাংক। ‘ম্যাক্রো পভার্টি আউটলুক’ শীর্ষক এই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, দেশ বিদ্যমান উচ্চ মূল্যস্ফীতিসহ নানাবিধ কারণে এই পরিস্থিতি সৃষ্টি হতে পারে। এই সময় মানুষ যেমন কাজ হারিয়েছে, তেমনি তাদের মজুরি কমেছে। প্রতিবেদনে আরও উল্লেখ করা হয়, চলতি (২০২৪-২৫) অর্থবছরের প্রথম ছয় মাসে প্রায় ৪ শতাংশ শ্রমিক চাকরি হারিয়েছেন। একই সময়ে স্বল্প দক্ষ কর্মীদের মজুরি ২ শতাংশ এবং উচ্চ দক্ষ কর্মীদের মজুরি শূন্য দশমিক ৫ শতাংশ কমেছে।
বিশ্বব্যাংকের পূর্বাভাস অনুযায়ী, চলতি অর্থবছরে চরম দারিদ্র্যের হার ৭ দশমিক ৭ শতাংশ থেকে বেড়ে ৯ দশমিক ৩ শতাংশে উঠবে। এতে আরও ৩০ লাখ মানুষ চরম দারিদ্র্যের কবলে পড়বে বলে আশঙ্কা। সামগ্রিকভাবে দারিদ্র্যের হারও বাড়তে পারে পূর্বাভাস দিয়েছে বিশ্ব ব্যাংক।
বিশ্বব্যাংকের বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট আপডেট প্রতিবেদনে বলা হয়, চলতি বছরে শ্রমবাজারের দুর্বল অবস্থা অব্যাহত থাকবে। এ ছাড়া সাধারণ মানুষের, বিশেষ করে দারিদ্র্যসীমার নিচে নেমে যাওয়ার ঝুঁকিতে থাকা মানুষের প্রকৃত আয় কমতে পারে। অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডের শ্লথগতির কারণে ঝুঁকিতে থাকা গরিব মানুষের ওপর বেশি প্রভাব ফেলছে। এতে বৈষম্য আরও বাড়বে বলে বিশ্বব্যাংক মনে করে। এতে করে শুধু অতি দারিদ্র্য হার নয়; জাতীয় দারিদ্র্য হারও বাড়বে বলে মনে করে বিশ্বব্যাংক।
#Bangladesh #BangladeshCrisis
অতি গরিবের তালিকায় অন্তর্ভুক্ত হবেন আরও ৩০ লাখ মানুষ
- শঙ্কা বিশ্বব্যাংকের
=========
২০২৪-২৫ অর্থবছরে বাংলাদেশে চরম দারিদ্র্যের হার বাড়তে পারে বলে পূর্বাভাস দিয়েছে বিশ্বব্যাংক। ‘ম্যাক্রো পভার্টি আউটলুক’ শীর্ষক এই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, দেশ বিদ্যমান উচ্চ মূল্যস্ফীতিসহ নানাবিধ কারণে এই পরিস্থিতি সৃষ্টি হতে পারে। এই সময় মানুষ যেমন কাজ হারিয়েছে, তেমনি তাদের মজুরি কমেছে। প্রতিবেদনে আরও উল্লেখ করা হয়, চলতি (২০২৪-২৫) অর্থবছরের প্রথম ছয় মাসে প্রায় ৪ শতাংশ শ্রমিক চাকরি হারিয়েছেন। একই সময়ে স্বল্প দক্ষ কর্মীদের মজুরি ২ শতাংশ এবং উচ্চ দক্ষ কর্মীদের মজুরি শূন্য দশমিক ৫ শতাংশ কমেছে।
বিশ্বব্যাংকের পূর্বাভাস অনুযায়ী, চলতি অর্থবছরে চরম দারিদ্র্যের হার ৭ দশমিক ৭ শতাংশ থেকে বেড়ে ৯ দশমিক ৩ শতাংশে উঠবে। এতে আরও ৩০ লাখ মানুষ চরম দারিদ্র্যের কবলে পড়বে বলে আশঙ্কা। সামগ্রিকভাবে দারিদ্র্যের হারও বাড়তে পারে পূর্বাভাস দিয়েছে বিশ্ব ব্যাংক।
বিশ্বব্যাংকের বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট আপডেট প্রতিবেদনে বলা হয়, চলতি বছরে শ্রমবাজারের দুর্বল অবস্থা অব্যাহত থাকবে। এ ছাড়া সাধারণ মানুষের, বিশেষ করে দারিদ্র্যসীমার নিচে নেমে যাওয়ার ঝুঁকিতে থাকা মানুষের প্রকৃত আয় কমতে পারে। অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডের শ্লথগতির কারণে ঝুঁকিতে থাকা গরিব মানুষের ওপর বেশি প্রভাব ফেলছে। এতে বৈষম্য আরও বাড়বে বলে বিশ্বব্যাংক মনে করে। এতে করে শুধু অতি দারিদ্র্য হার নয়; জাতীয় দারিদ্র্য হারও বাড়বে বলে মনে করে বিশ্বব্যাংক।
#Bangladesh #BangladeshCrisis
চলছে হরিলুট! #ছাত্রদল এবং #বিএনপির #সন্ত্রাসীদের #অস্ত্রের মহড়া- বালু মহাল থেকে #জবরদস্তি খননকৃত মাটি বিক্রি, অসহায় প্রশাসন
পদ্মার তীরঘেঁষা খাস জমি কেটে মাটি বিক্রি করছেন #বিএনপি-#ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা। প্রতিদিন অন্তত শতাধিক ট্রাক মাটি বিক্রি হচ্ছে। সরকারি সম্পদ রক্ষায় লাল পতাকা আর সরকারি সাইনবোর্ড টাঙানো হলেও বন্ধ করা যায়নি #বিএনপি-#ছাত্রদলের আগ্রাসন। উপরন্তু অভিযানে গিয়ে #লুটেরাদের #অস্ত্রের মুখে পড়েন ইউএনও। ঝুঁকির মুখে পড়েছে বাংলাদেশ পুলিশ একাডেমি, বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) দুটি সীমান্ত ফাঁড়ি (বিওপি)।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, হাসিনা সরকার পতনের পর থেকে বালুঘাটটি দখলে নিয়েছেন চারঘাট উপজেলা #বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মুরাদ পাশা এবং সাংগঠনিক সম্পাদক জহুরুল হক জীবন, উপজেলা #ছাত্রদলের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক মতলেবুর রহমান মতলেব। এদের মধ্যে মতলেবের নামে দেশের বিভিন্ন থানায় #অস্ত্র, #চুরি, #ডাকাতি, #ছিনতাই ও মাদকের ১২টি #মামলা রয়েছে।
#Bangladesh #BangladeshCrisis
পদ্মার তীরঘেঁষা খাস জমি কেটে মাটি বিক্রি করছেন #বিএনপি-#ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা। প্রতিদিন অন্তত শতাধিক ট্রাক মাটি বিক্রি হচ্ছে। সরকারি সম্পদ রক্ষায় লাল পতাকা আর সরকারি সাইনবোর্ড টাঙানো হলেও বন্ধ করা যায়নি #বিএনপি-#ছাত্রদলের আগ্রাসন। উপরন্তু অভিযানে গিয়ে #লুটেরাদের #অস্ত্রের মুখে পড়েন ইউএনও। ঝুঁকির মুখে পড়েছে বাংলাদেশ পুলিশ একাডেমি, বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) দুটি সীমান্ত ফাঁড়ি (বিওপি)।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, হাসিনা সরকার পতনের পর থেকে বালুঘাটটি দখলে নিয়েছেন চারঘাট উপজেলা #বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মুরাদ পাশা এবং সাংগঠনিক সম্পাদক জহুরুল হক জীবন, উপজেলা #ছাত্রদলের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক মতলেবুর রহমান মতলেব। এদের মধ্যে মতলেবের নামে দেশের বিভিন্ন থানায় #অস্ত্র, #চুরি, #ডাকাতি, #ছিনতাই ও মাদকের ১২টি #মামলা রয়েছে।
#Bangladesh #BangladeshCrisis
জামালপুরে সনাতনী গৃহবধূকে ধর্ষণ : রাষ্ট্র চুপ, ইউনুস দেখে তামাশা
------
🎦 https://www.facebook.com/share/v/1ARH31eQc3/?mibextid=wwXIfr
------
🎦 https://www.facebook.com/share/v/1ARH31eQc3/?mibextid=wwXIfr
It’s a terrifying time to be a woman in Bangladesh right now.
Once a nation that showed glimpses of progress in empowering women, Bangladesh is now witnessing an alarming backslide in safety, dignity, and basic human rights. Every day brings new stories of violence, harassment, and injustice. From city streets to rural villages, women are living in fear, while those in power stay silent.
Under the constitutionally illegal interim rule of Yunus, women are facing unprecedented levels of violence, harassment, and institutional neglect. What’s worse? The very system meant to protect them has become indifferent—if not complicit.
Reports of abuse, sexual violence, and intimidation are becoming so frequent that they’ve stopped making headlines. Women are not just unsafe on the streets—they’re unsafe in their homes, workplaces, schools, and even police stations. And while the country spirals deeper into chaos, those in power remain disturbingly silent.
https://albd.org/articles/news/41534/
Once a nation that showed glimpses of progress in empowering women, Bangladesh is now witnessing an alarming backslide in safety, dignity, and basic human rights. Every day brings new stories of violence, harassment, and injustice. From city streets to rural villages, women are living in fear, while those in power stay silent.
Under the constitutionally illegal interim rule of Yunus, women are facing unprecedented levels of violence, harassment, and institutional neglect. What’s worse? The very system meant to protect them has become indifferent—if not complicit.
Reports of abuse, sexual violence, and intimidation are becoming so frequent that they’ve stopped making headlines. Women are not just unsafe on the streets—they’re unsafe in their homes, workplaces, schools, and even police stations. And while the country spirals deeper into chaos, those in power remain disturbingly silent.
https://albd.org/articles/news/41534/
albd.org
No Safety, No Justice: Bangladesh’s Women Abandoned by the Constitutionally Illegal Yunus Regime
It’s a terrifying time to be a woman in Bangladesh right now.
Once a nation that showed glimpses of progress in empowering women, Bangladesh is now witnessing an alarming backslide in safety, dignity, and basic human rights. Every day brings new stories…
Death March of the Capital Market: IPO Drought, Crisis of Confidence, and the Economic Devastation by the Yunus Syndicate
👉https://albd.org/articles/news/41533/
👉https://albd.org/articles/news/41533/
albd.org
Death March of the Capital Market: IPO Drought, Crisis of Confidence, and the Economic Devastation by the Yunus Syndicate
Bangladesh’s capital market is on the brink of collapse. For over eight months, not a single company has been granted an Initial Public Offering (IPO). In other words, the market is facing a total drought of new capital. Despite the capital market being the…
ইউনুস আর তার #মব বাহিনী যে স্বাধীনতা দিয়েছে বাংলাদেশকে!
সারাদেশে #ধর্ষণ,#অপহরণ, #ডাকাতি, #ছিনতাই, #লুটপাট, বেকারত্ব।
ইউনুস ক্ষমতা দখল করেছেই নিজের ব্যবসা গড়তে, কর ফাঁকি দিতে আর গ্রামীণের নামে সব ব্যবসার লাইসেন্স নিতে।
নারী ও শিশুদের উপর #অত্যাচার, #নির্যাতনের কিছু চিত্র দেখে আসি পত্রিকা থেকে...
🎦 https://www.facebook.com/share/v/162yZeu1Z2/?mibextid=wwXIfr
সারাদেশে #ধর্ষণ,#অপহরণ, #ডাকাতি, #ছিনতাই, #লুটপাট, বেকারত্ব।
ইউনুস ক্ষমতা দখল করেছেই নিজের ব্যবসা গড়তে, কর ফাঁকি দিতে আর গ্রামীণের নামে সব ব্যবসার লাইসেন্স নিতে।
নারী ও শিশুদের উপর #অত্যাচার, #নির্যাতনের কিছু চিত্র দেখে আসি পত্রিকা থেকে...
🎦 https://www.facebook.com/share/v/162yZeu1Z2/?mibextid=wwXIfr
আসুন, উপভোগ করি দেশজুড়ে বয়ে চলা ইউনুস শাসনের শান্তির সুবাতাস!
----
ঢাকার ধামরাইয়ে উপজেলা পরিষদের ভেতর এক রিকশাচালকের রক্তাক্ত মরদেহ পড়ে ছিল নির্মাণাধীন একটি টয়লেটের মেঝেতে। নাম মোহাম্মদ আলী, বয়স ৪০। তার পরিচয় – পেশায় একজন অটোচালক, বসবাস করতেন কালামপুর বাটুলিয়ায়। তার অপরাধ কী ছিল, কেন তাকে #হত্যা করা হলো, কে বা কারা এর পেছনে, সেসব প্রশ্ন এখনও অন্ধকারে। কিন্তু যে প্রশ্নটি দিনের আলোর মতো পরিষ্কার, তা হলো—এই দেশ এখন আর নিরাপদ নয়।
শুধু রাস্তাঘাট নয়, মানুষ মরছে প্রশাসনিক ভবনের চার দেয়ালের ভেতরেও। অথচ দেশের সর্বোচ্চ পর্যায় থেকে প্রতিনিয়ত শোনা যায়—শান্তি আছে, উন্নয়ন হচ্ছে, দেশ এগিয়ে যাচ্ছে। এই কণ্ঠস্বরটি যার—তার নাম ইউনুস। তিনি এখন এই রাষ্ট্রযন্ত্রের চালক। কিন্তু এই ‘শান্তির সুবাতাস’-এর আড়ালে যে রক্তের গন্ধ লুকানো, সেই সত্য আমরা আর অস্বীকার করতে পারি না।
উপজেলা পরিষদের মতো একটি স্থাপনায় যেখানে মানুষ সবচেয়ে নিরাপদ মনে করার কথা, সেখানেই যদি রক্তাক্ত লাশ পড়ে থাকে, তবে আমাদের বুঝে নিতে কষ্ট হয় না—রাষ্ট্রের সর্বনিম্ন স্তর থেকেও আইনশৃঙ্খলা কতটা ভেঙে পড়েছে। এটি শুধু একটি #হত্যাকাণ্ড নয়, এটি রাষ্ট্রের নৈতিক, প্রশাসনিক ও নিরাপত্তাগত ব্যর্থতার নগ্ন প্রদর্শনী।
এই ব্যর্থতার দায় শুধু একটি থানার বা একজন কর্মকর্তার নয়। এটি একটি কেন্দ্রীয় ব্যর্থতা, একটি রাজনৈতিক নৈতিকতাহীনতার ফসল, যেখানে শাসক শ্রেণি জনগণের চেয়ে নিজেদের রক্ষাকবচ তৈরিতে বেশি মনোযোগী।
ইউনুস ও তার প্রশাসন নিজেদের কার্যক্রম নিয়ে যতই আত্মতুষ্ট থাকুক না কেন, জনগণের সঙ্গে তাদের দূরত্ব এখন ভয়ানক পর্যায়ে পৌঁছেছে। শহরের ইট-কাঠের গোঁজামিল দেওয়া প্রজেক্ট আর বিদেশি লোনে চালানো বড়-বড় উদ্বোধন মানুষের জীবনের নিরাপত্তা নিশ্চিতে ব্যর্থ। অটোচালক মোহাম্মদ আলী কোনো রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব নন, কোনো ‘গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি’ নন। তাই হয়তো তার #মৃত্যু নিয়ে রাষ্ট্রীয় স্তরে কোনো প্রতিক্রিয়া নেই। মিডিয়ার খবরে এসেছে, পুলিশ বলেছে “তদন্ত চলছে”, ব্যস।
এই হল রাষ্ট্রের মানবিকতা। একেকটি প্রাণ এখন পরিসংখ্যানে রূপ নেয়, ব্যক্তিত্ব হারিয়ে সংখ্যায় পরিণত হয়।
ইউনুস এখন যে অবস্থানে, সেখানে তার উচিত ছিল প্রতিটি এমন ঘটনার পর ন্যূনতম মানবিক প্রতিক্রিয়া জানানো, পুলিশকে জবাবদিহিতার আওতায় আনা, এবং রাষ্ট্রীয় দায় স্বীকার করে মানুষের পাশে দাঁড়ানো। কিন্তু আমরা দেখছি, তার শাসনকাল জুড়ে রয়েছে এক ধরনের ক্লিনিক্যাল নিরবতা। তিনি যেন শুধু উন্নয়নের ব্যালান্স শিট দেখেন, আর মানুষের কান্না, রক্ত, আর হতাশা তার চোখে পড়ে না।
এই নীরবতা শুধু দায় এড়ানোর চেষ্টা নয়, বরং এটি একটি বার্তা—“এগুলো এখন আমাদের সমাজের স্বাভাবিক চিত্র হয়ে গেছে।” এটি ভয়াবহ, কারণ এটি একটি ব্যর্থ রাষ্ট্রকাঠামোর চূড়ান্ত রূপ।
কারা দায়ী — এই প্রশ্নটি বারবার উঠে আসবে। কে #খুন করলো মোহাম্মদ আলীকে, কেন করলো, এই তদন্ত হয়তো চলবে, হয়তো কোনোদিন জানা যাবে না। কিন্তু আরেকটি প্রশ্নের উত্তর এখনই দিতে হবে—এই ধরনের হত্যাকাণ্ড বারবার ঘটছে কেন? তার পেছনে দায় কার?
দায় রয়েছে সেই শাসকের, যিনি রাষ্ট্রের মানুষের নিরাপত্তার চেয়ে নিজের ভাবমূর্তিকে বেশি গুরুত্ব দেন। দায় রয়েছে সেই প্রশাসনের, যারা মানুষের জান-মাল রক্ষায় ব্যর্থ, অথচ নিজেদের পজিশন ধরে রাখার খেলায় পারদর্শী। দায় রয়েছে আমাদের, যারা এই পরিস্থিতিকে স্বাভাবিক ভেবে নিঃশব্দ থাকি।
এই পরিস্থিতিতে আর প্রশ্ন করা যায় না—“আমরা কোথায় যাচ্ছি?” বরং প্রশ্নটা হওয়া উচিত—“আমরা কি আর কোথাও আছি?” এই শাসনের নাম যদি শান্তি হয়, এই ব্যর্থতাকে যদি উন্নয়ন বলা হয়—তাহলে এর চেয়ে বড় ট্র্যাজেডি আর কী হতে পারে?
#Bangladesh #BangladeshCrisis
----
ঢাকার ধামরাইয়ে উপজেলা পরিষদের ভেতর এক রিকশাচালকের রক্তাক্ত মরদেহ পড়ে ছিল নির্মাণাধীন একটি টয়লেটের মেঝেতে। নাম মোহাম্মদ আলী, বয়স ৪০। তার পরিচয় – পেশায় একজন অটোচালক, বসবাস করতেন কালামপুর বাটুলিয়ায়। তার অপরাধ কী ছিল, কেন তাকে #হত্যা করা হলো, কে বা কারা এর পেছনে, সেসব প্রশ্ন এখনও অন্ধকারে। কিন্তু যে প্রশ্নটি দিনের আলোর মতো পরিষ্কার, তা হলো—এই দেশ এখন আর নিরাপদ নয়।
শুধু রাস্তাঘাট নয়, মানুষ মরছে প্রশাসনিক ভবনের চার দেয়ালের ভেতরেও। অথচ দেশের সর্বোচ্চ পর্যায় থেকে প্রতিনিয়ত শোনা যায়—শান্তি আছে, উন্নয়ন হচ্ছে, দেশ এগিয়ে যাচ্ছে। এই কণ্ঠস্বরটি যার—তার নাম ইউনুস। তিনি এখন এই রাষ্ট্রযন্ত্রের চালক। কিন্তু এই ‘শান্তির সুবাতাস’-এর আড়ালে যে রক্তের গন্ধ লুকানো, সেই সত্য আমরা আর অস্বীকার করতে পারি না।
উপজেলা পরিষদের মতো একটি স্থাপনায় যেখানে মানুষ সবচেয়ে নিরাপদ মনে করার কথা, সেখানেই যদি রক্তাক্ত লাশ পড়ে থাকে, তবে আমাদের বুঝে নিতে কষ্ট হয় না—রাষ্ট্রের সর্বনিম্ন স্তর থেকেও আইনশৃঙ্খলা কতটা ভেঙে পড়েছে। এটি শুধু একটি #হত্যাকাণ্ড নয়, এটি রাষ্ট্রের নৈতিক, প্রশাসনিক ও নিরাপত্তাগত ব্যর্থতার নগ্ন প্রদর্শনী।
এই ব্যর্থতার দায় শুধু একটি থানার বা একজন কর্মকর্তার নয়। এটি একটি কেন্দ্রীয় ব্যর্থতা, একটি রাজনৈতিক নৈতিকতাহীনতার ফসল, যেখানে শাসক শ্রেণি জনগণের চেয়ে নিজেদের রক্ষাকবচ তৈরিতে বেশি মনোযোগী।
ইউনুস ও তার প্রশাসন নিজেদের কার্যক্রম নিয়ে যতই আত্মতুষ্ট থাকুক না কেন, জনগণের সঙ্গে তাদের দূরত্ব এখন ভয়ানক পর্যায়ে পৌঁছেছে। শহরের ইট-কাঠের গোঁজামিল দেওয়া প্রজেক্ট আর বিদেশি লোনে চালানো বড়-বড় উদ্বোধন মানুষের জীবনের নিরাপত্তা নিশ্চিতে ব্যর্থ। অটোচালক মোহাম্মদ আলী কোনো রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব নন, কোনো ‘গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি’ নন। তাই হয়তো তার #মৃত্যু নিয়ে রাষ্ট্রীয় স্তরে কোনো প্রতিক্রিয়া নেই। মিডিয়ার খবরে এসেছে, পুলিশ বলেছে “তদন্ত চলছে”, ব্যস।
এই হল রাষ্ট্রের মানবিকতা। একেকটি প্রাণ এখন পরিসংখ্যানে রূপ নেয়, ব্যক্তিত্ব হারিয়ে সংখ্যায় পরিণত হয়।
ইউনুস এখন যে অবস্থানে, সেখানে তার উচিত ছিল প্রতিটি এমন ঘটনার পর ন্যূনতম মানবিক প্রতিক্রিয়া জানানো, পুলিশকে জবাবদিহিতার আওতায় আনা, এবং রাষ্ট্রীয় দায় স্বীকার করে মানুষের পাশে দাঁড়ানো। কিন্তু আমরা দেখছি, তার শাসনকাল জুড়ে রয়েছে এক ধরনের ক্লিনিক্যাল নিরবতা। তিনি যেন শুধু উন্নয়নের ব্যালান্স শিট দেখেন, আর মানুষের কান্না, রক্ত, আর হতাশা তার চোখে পড়ে না।
এই নীরবতা শুধু দায় এড়ানোর চেষ্টা নয়, বরং এটি একটি বার্তা—“এগুলো এখন আমাদের সমাজের স্বাভাবিক চিত্র হয়ে গেছে।” এটি ভয়াবহ, কারণ এটি একটি ব্যর্থ রাষ্ট্রকাঠামোর চূড়ান্ত রূপ।
কারা দায়ী — এই প্রশ্নটি বারবার উঠে আসবে। কে #খুন করলো মোহাম্মদ আলীকে, কেন করলো, এই তদন্ত হয়তো চলবে, হয়তো কোনোদিন জানা যাবে না। কিন্তু আরেকটি প্রশ্নের উত্তর এখনই দিতে হবে—এই ধরনের হত্যাকাণ্ড বারবার ঘটছে কেন? তার পেছনে দায় কার?
দায় রয়েছে সেই শাসকের, যিনি রাষ্ট্রের মানুষের নিরাপত্তার চেয়ে নিজের ভাবমূর্তিকে বেশি গুরুত্ব দেন। দায় রয়েছে সেই প্রশাসনের, যারা মানুষের জান-মাল রক্ষায় ব্যর্থ, অথচ নিজেদের পজিশন ধরে রাখার খেলায় পারদর্শী। দায় রয়েছে আমাদের, যারা এই পরিস্থিতিকে স্বাভাবিক ভেবে নিঃশব্দ থাকি।
এই পরিস্থিতিতে আর প্রশ্ন করা যায় না—“আমরা কোথায় যাচ্ছি?” বরং প্রশ্নটা হওয়া উচিত—“আমরা কি আর কোথাও আছি?” এই শাসনের নাম যদি শান্তি হয়, এই ব্যর্থতাকে যদি উন্নয়ন বলা হয়—তাহলে এর চেয়ে বড় ট্র্যাজেডি আর কী হতে পারে?
#Bangladesh #BangladeshCrisis
আইন নেই, শাসন নেই — ইউনুসের বাংলাদেশে বাঁচার গ্যারান্টি নেই
---------
দেশজুড়ে আইনশৃঙ্খলার অবনতি আজ এমন পর্যায়ে পৌঁছেছে, যেখানে সেনা বা নৌবাহিনীর সদস্যরাও নিরাপদ নন। সর্বশেষ ঘটনার কেন্দ্র লক্ষ্মীপুরের রায়পুর উপজেলা, যেখানে জমি সংক্রান্ত বিরোধের জেরে এক অবসরপ্রাপ্ত নৌবাহিনীর কর্মকর্তা ও তার দুই মেয়েকে #নির্মমভাবে #কুপিয়ে #জখম করা হয়েছে।
এই ঘটনা যেন প্রতিচ্ছবি হয়ে দাঁড়িয়েছে ইউনুস শাসনের সেই ভয়ঙ্কর বাস্তবতার, যেখানে অপরাধীরা হয়ে উঠেছে বেপরোয়া, আর সাধারণ মানুষ জর্জরিত নিরাপত্তাহীনতায়।
নামমাত্র আইনের শাসন আজ কেবল রাজনৈতিক বক্তৃতায় সীমাবদ্ধ। বাস্তবে, জনগণ বিচার পায় না, পুলিশ প্রশাসন থাকে নির্বিকার, আর অপরাধীরা হয়ে ওঠে আরও ভয়ংকর। লক্ষ্মীপুরের এই #হামলা শুধু একটি isolated ঘটনা নয়—এটি হচ্ছে সেই ধারাবাহিক #সহিংসতার অংশ, যা চলমান সরকার ও তার ব্যর্থ নিরাপত্তা ব্যবস্থার সরাসরি ফল।
একজন সাবেক নৌবাহিনীর কর্মকর্তা—যিনি একসময় দেশের জন্য জীবন বাজি রেখে দায়িত্ব পালন করেছেন—আজ তার নিজ বাড়িতে সন্তানদের নিয়ে রক্তাক্ত হচ্ছেন, অথচ প্রশাসন জানে না, দেখে না, ঠেকায় না। বরং #মামলা করতে গেলেও হুমকি-ধমকি শুনতে হয়, "মামলা করলে মেরে ফেলব"—এই হচ্ছে এখনকার বাস্তবতা।
জমির মতো একটি সাদা-সিধে বিষয় নিয়ে বছরের পর বছর ধরে বিরোধ চললেও প্রশাসনের পক্ষ থেকে কোনো স্থায়ী সমাধান বা পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি। তার ফলেই এক সময় তা রক্তাক্ত সহিংসতায় রূপ নেয়।
প্রশ্ন হলো, এই দেশে এখন কারা নিরাপদ? সেনা, নৌ, পুলিশ বাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত সদস্যরা যদি নিজের সন্তানদের নিয়ে ঘরে বসে নিরাপত্তা না পান, তাহলে সাধারণ কৃষক, শ্রমিক, ছাত্র, গৃহবধূদের অবস্থা কেমন হতে পারে তা সহজেই অনুমেয়।
ইউনুস সরকার যতদিন থাকবে, ততদিন এমন ঘটনা চলতেই থাকবে—কারণ প্রশাসনের প্রতিটি স্তরে দুর্নীতি, পক্ষপাত ও রাজনৈতিক প্রভাব বিস্তার করে গেছে। অপরাধীদের #গ্রেপ্তারের তো প্রশ্নই আসে না, বরং তারা সাহস করে প্রকাশ্যে ভিডিও করে হুমকি দেয়, যেন জানে—তাদের কিছুই হবে না।
দেশ এখন এমন এক জায়গায় দাঁড়িয়ে, যেখানে বিচার চাওয়া মানে নতুন বিপদের দিকে এগিয়ে যাওয়া। এই ব্যবস্থার নাম যদি "শাসন" হয়, তাহলে সেটা শুধু নামেই গণতন্ত্র—আসলে এক নীরব #সন্ত্রাস।
#Bangladesh #BangladeshCrisis
---------
দেশজুড়ে আইনশৃঙ্খলার অবনতি আজ এমন পর্যায়ে পৌঁছেছে, যেখানে সেনা বা নৌবাহিনীর সদস্যরাও নিরাপদ নন। সর্বশেষ ঘটনার কেন্দ্র লক্ষ্মীপুরের রায়পুর উপজেলা, যেখানে জমি সংক্রান্ত বিরোধের জেরে এক অবসরপ্রাপ্ত নৌবাহিনীর কর্মকর্তা ও তার দুই মেয়েকে #নির্মমভাবে #কুপিয়ে #জখম করা হয়েছে।
এই ঘটনা যেন প্রতিচ্ছবি হয়ে দাঁড়িয়েছে ইউনুস শাসনের সেই ভয়ঙ্কর বাস্তবতার, যেখানে অপরাধীরা হয়ে উঠেছে বেপরোয়া, আর সাধারণ মানুষ জর্জরিত নিরাপত্তাহীনতায়।
নামমাত্র আইনের শাসন আজ কেবল রাজনৈতিক বক্তৃতায় সীমাবদ্ধ। বাস্তবে, জনগণ বিচার পায় না, পুলিশ প্রশাসন থাকে নির্বিকার, আর অপরাধীরা হয়ে ওঠে আরও ভয়ংকর। লক্ষ্মীপুরের এই #হামলা শুধু একটি isolated ঘটনা নয়—এটি হচ্ছে সেই ধারাবাহিক #সহিংসতার অংশ, যা চলমান সরকার ও তার ব্যর্থ নিরাপত্তা ব্যবস্থার সরাসরি ফল।
একজন সাবেক নৌবাহিনীর কর্মকর্তা—যিনি একসময় দেশের জন্য জীবন বাজি রেখে দায়িত্ব পালন করেছেন—আজ তার নিজ বাড়িতে সন্তানদের নিয়ে রক্তাক্ত হচ্ছেন, অথচ প্রশাসন জানে না, দেখে না, ঠেকায় না। বরং #মামলা করতে গেলেও হুমকি-ধমকি শুনতে হয়, "মামলা করলে মেরে ফেলব"—এই হচ্ছে এখনকার বাস্তবতা।
জমির মতো একটি সাদা-সিধে বিষয় নিয়ে বছরের পর বছর ধরে বিরোধ চললেও প্রশাসনের পক্ষ থেকে কোনো স্থায়ী সমাধান বা পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি। তার ফলেই এক সময় তা রক্তাক্ত সহিংসতায় রূপ নেয়।
প্রশ্ন হলো, এই দেশে এখন কারা নিরাপদ? সেনা, নৌ, পুলিশ বাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত সদস্যরা যদি নিজের সন্তানদের নিয়ে ঘরে বসে নিরাপত্তা না পান, তাহলে সাধারণ কৃষক, শ্রমিক, ছাত্র, গৃহবধূদের অবস্থা কেমন হতে পারে তা সহজেই অনুমেয়।
ইউনুস সরকার যতদিন থাকবে, ততদিন এমন ঘটনা চলতেই থাকবে—কারণ প্রশাসনের প্রতিটি স্তরে দুর্নীতি, পক্ষপাত ও রাজনৈতিক প্রভাব বিস্তার করে গেছে। অপরাধীদের #গ্রেপ্তারের তো প্রশ্নই আসে না, বরং তারা সাহস করে প্রকাশ্যে ভিডিও করে হুমকি দেয়, যেন জানে—তাদের কিছুই হবে না।
দেশ এখন এমন এক জায়গায় দাঁড়িয়ে, যেখানে বিচার চাওয়া মানে নতুন বিপদের দিকে এগিয়ে যাওয়া। এই ব্যবস্থার নাম যদি "শাসন" হয়, তাহলে সেটা শুধু নামেই গণতন্ত্র—আসলে এক নীরব #সন্ত্রাস।
#Bangladesh #BangladeshCrisis
ইউনুসের অবদানঃ
গ্যাসের সংকট চরমে, শিল্প উৎপাদন বন্ধের উপক্রম
- উচ্চমূল্য দিয়েও সারা দিনে দুই-তিন ঘণ্টাও প্রয়োজন অনুযায়ী গ্যাস পাওয়া যাচ্ছে না।
- কারখানা চালু রাখতে পারবেন কি না, তা নিয়ে সন্দিহান মালিকেরা।
- সকাল ৬টার পর গ্যাসের সরবরাহ আশঙ্কাজনকভাবে কমে কারখানা বন্ধ হয়ে যায়।
#Bangladesh #BangladeshCrisis
গ্যাসের সংকট চরমে, শিল্প উৎপাদন বন্ধের উপক্রম
- উচ্চমূল্য দিয়েও সারা দিনে দুই-তিন ঘণ্টাও প্রয়োজন অনুযায়ী গ্যাস পাওয়া যাচ্ছে না।
- কারখানা চালু রাখতে পারবেন কি না, তা নিয়ে সন্দিহান মালিকেরা।
- সকাল ৬টার পর গ্যাসের সরবরাহ আশঙ্কাজনকভাবে কমে কারখানা বন্ধ হয়ে যায়।
#Bangladesh #BangladeshCrisis