Bangladesh Awami League
92.6K subscribers
9.56K photos
2.79K videos
18 files
10.4K links
Official Telegram Channel of Bangladesh Awami League.
Stay Connceted on Web 👉 www.albd.org
Follow us on -
🔴 Insta 👉 https://instagram.com/albd1949
🟣 Tw 👉 https://twitter.com/albd1971
🔵 FB 👉https://www.facebook.com/awamileague.1949
Download Telegram
ছাত্রলীগ জেগে উঠবেই,
বাংলাদেশ মুক্ত হবেই

🎦 https://www.facebook.com/share/r/1DguwYntuC/?mibextid=wwXIfr
#সংস্কারের নামে গলা চেপে ধরা: #ইউনুস সরকারের নতুন বাংলাদেশ!

রাজনৈতিক মতপ্রকাশে 'শূন্য সহিষ্ণুতা'—এটাই এখন বাংলাদেশের নতুন বাস্তবতা। ২০ এপ্রিল, খুলনায় আওয়ামী লীগের একটি মিছিলের পাশে কেবল মোটরসাইকেলে বসে থাকার অপরাধে খুলনা সিটি কর্পোরেশনের (কেসিসি) নিম্নমান সহকারী রবিউল আলমকে রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে যুক্ত থাকার অভিযোগে বরখাস্ত করা হয়।

অথচ #বিএনপি-#জামাত নেতাকর্মীরা প্রকাশ্য দিবালোকে #সন্ত্রাস ও #নৈরাজ্য চালিয়ে যাচ্ছে, যা ইউনুস প্রশাসনের সরাসরি প্রশ্রয় পাচ্ছে।

কেসিসি ১৯৯৩ সালের চাকরি বিধিমালার দোহাই দিয়ে রবিউল আলমকে বরখাস্ত করলেও, প্রকৃতপক্ষে এটি ইউনুস সরকারের "ভয় দেখানোর রাজনীতি" ছাড়া আর কিছুই নয়। মতপ্রকাশের সাংবিধানিক অধিকার—যা নাগরিকদের একটি মৌলিক অধিকার—এখন এই #অবৈধ শাসকগোষ্ঠীর হাতের খেলনা হয়ে দাঁড়িয়েছে।

#Bangladesh #BangladeshCrisis
🟩# Live নির্যাতিত পরিবারের সাথে কথা বলছেন জননেত্রী শেখ হাসিনা ।

🎦https://www.facebook.com/share/v/164xrWDu4t/?mibextid=wwXIfr
আসামীকে না পেয়ে স্ত্রী-সন্তানকে ২১ঘন্টা থানায় #আটক এবং আরেক আসামীর স্ত্রীকে ধাক্কা মেরে আহত করেছে থানার ওসি এবং এসআই - বাংলাদেশে এ কেমন #বর্বরতা?
-----
মানিকগঞ্জের সিংগাইরে আসামি ধরার সময় পুলিশের ওপর #হামলা করে পালিয়ে যাওয়ার ঘটনায় এক আসামির স্ত্রীকে তাঁর দেড় বছর বয়সী শিশু সন্তানসহ ২১ ঘণ্টা থানায় আটকে রাখার অভিযোগ উঠেছে থানার ওসির বিরুদ্ধে। এছাড়া থানার এক এসআই আরেক আসামির আট মাসের অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রীকে ধাক্কা দিয়ে ফেলে আহত করেন বলেও অভিযোগ। এ বিষয়ে সোমবার মানিকগঞ্জ পুলিশ সুপার বরাবর লিখিত অভিযোগ করেছেন ভুক্তভোগী এক নারী। আহত সায়মা আক্তার সাভার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা নিয়েছেন।

ভুক্তভুগী দুজনের অভিযোগই অস্বীকার করেছে থানার এসআই পার্থ শেখর ঘোষ এবং ওসি জেওএম তৌফিক আজম।

#Bangladesh #BangladeshCrisis
আমরা সরকারের পতনের আগে এবং অন্তবর্তী সরকারের সময়ের হ*ত্যা*কা*ন্ডের সুষ্ঠু তদন্ত ও বিচার চাই। কিন্তু অনুশোচনার শ্রশ্নে রাজনৈতিক দল হিসেবে আওয়ামী লীগ জনগণের কাছে জবাবদিহি করবে। এজন্য অন্য কোন পক্ষের প্রশ্নের জবাব দেওয়ার বিষয় নেই।

-মোহাম্মদ আলী আরাফাত
সাবেক তথ্য প্রতিমন্ত্রী
ঘুষতন্ত্রের নায়ক তানভীর : সচিবালয়ের রাতের রাজা, তদবিরের ‘গণতন্ত্র’

যেখানে প্রশাসনের পবিত্রতা রক্ষা করার কথা, সেখানে গভীর রাত অবধি তদবিরের চক্র চালিয়ে গাজী সালাউদ্দিন তানভীর আজ হয়ে উঠেছে দুর্নীতির প্রতীক। সদ্য গঠিত জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) যুগ্ম সদস্য সচিব তানভীরের ‘রাজনীতি’ আসলে কোটি টাকার ঘুষতন্ত্র। ডিসি নিয়োগ, শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের টেন্ডার, এনসিটিবি’র ৪০০ কোটি টাকার কাগজ সরবরাহের নামে কোটি কোটি টাকা আত্মসাৎ—এসবই তার “চালাক রাজনীতির” উদাহরণ।

একটা প্রশ্নই সামনে আসে—এই তানভীর কে?

একজন ছাত্রসমন্বয়ক থেকে রাতারাতি সচিবালয়ের অলিগলিতে দাপিয়ে বেড়ানো ‘সুপার পাওয়ার’ হয়ে ওঠা ব্যক্তি, যাকে কোনো পদে না থেকেও মন্ত্রণালয়ে দেখা যায় উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাদের কক্ষে গোপন বৈঠকে। তার পরিচিতির চেয়ে প্রভাবই বড়! প্রভাব এমন, যেটা দিয়ে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব পর্যন্ত নড়েচড়ে বসেন।

ডিসি নিয়োগ বাণিজ্য : দেশের সবচেয়ে ভয়াবহ কেলেঙ্কারি

২০২৩ সালের ৯-১০ সেপ্টেম্বর ৫৩ জেলার ডিসি নিয়োগে কোটি কোটি টাকা লেনদেনের অভিযোগ ওঠে। তানভীর এই পুরো প্রক্রিয়ার নেপথ্যের হোতা। সঙ্গে ছিল ২০তম ব্যাচের দুই দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তা—কেএম আলী আজম এবং ড. জিয়াউদ্দিন আহমেদ। তিন কোটি টাকার ব্যাংক চেক উদ্ধার, ঘরে আটকে লাঞ্ছিত হওয়া, তদন্ত রিপোর্ট গায়েব—সবই প্রমাণ করে এক ভয়ঙ্কর প্রশাসনিক পচনের চিত্র।

তানভীরের বন্ধুত্ব : দুর্নীতির সিন্ডিকেটে চাবিকাঠি

তানভীর গভীর রাত পর্যন্ত সচিবালয়ে অবস্থান করত, খেতেও বসত উচ্চপর্যায়ের কর্মকর্তাদের সঙ্গে। “স্যার” সম্বোধনে যেভাবে তাকে অভ্যর্থনা জানানো হতো, তাতে বোঝা যায় সে ছিল কার ছায়ায়? অভ্যুত্থানের ‘পাস’ হাতে নিয়েই সে প্রশাসনে ঢুকে পড়ে—চুপচাপ গড়ে তোলে তদবিরের সাম্রাজ্য।

জবাবদিহিতার নাটক ও কিংস পার্টির ‘সাময়িক’ নাটকীয়তা

এনসিপি তানভীরকে সাময়িকভাবে অব্যাহতি দিলেও কেউ জানে, তদন্ত নামের সেই প্রহসন কবে শেষ হবে না হবে। অথচ তানভীরের বিরুদ্ধে কোনো থানায় মামলা হয়নি, জিডি হয়নি, কোনো রাষ্ট্রীয় পদক্ষেপও নেওয়া হয়নি। বরং তাকে আবার একটা দলের বড় পদে বসানো হয়েছে। জনগণ প্রশ্ন তোলে—এই নীরবতা কেন? এই প্রশ্রয় কার?

দুর্নীতির বিরুদ্ধে নাকি দুর্নীতির পাশে?

সরকারের উপদেষ্টা যখন বলেন, “তানভীরকে চিনি না”—তখন আরও স্পষ্ট হয়ে যায়, এই চেনা-অচেনার খেলা কতটা গভীর। এর পেছনে আছে ভয়ংকর লেনদেন, প্রশাসনিক দুর্বৃত্তায়ন আর এক ‘নতুন কায়দার’ দুর্নীতির রাজনীতি, যা সচিবালয়ের দেয়াল পর্যন্ত ধাক্কা দিচ্ছে।

এই তানভীররা কোনো ব্যতিক্রম নয়, এরা সিস্টেমের রক্তচোষা এক বাস্তবতা।
যতদিন প্রশাসনের গায়ে ঘুষের নোংরা ছাপ লেগে থাকবে, ততদিন তানভীর নামক দালালরা রাতের আঁধারে সচিবালয়ে রাজত্ব করবে।
তাদের গডফাদারদের চিহ্নিত করে কাঠগড়ায় দাঁড় করানো না গেলে—এই তদবিরতন্ত্র থামবে না, বরং আরও ভয়ঙ্কর হয়ে উঠবে।
এটাই এখন সময়, গর্জে ওঠার—not just against one man, but the whole rotten ecosystem that created him.

#Bangladesh #BangladeshCrisis
ধর্ম অবমাননার অজুহাতে #সংখ্যালঘু #নির্যাতন : বিচারহীনতার ছত্রছায়ায় রাষ্ট্রীয় মৌলবাদ
-----
বাংলাদেশে ধর্মীয় #সংখ্যালঘুদের উপর উদ্দেশ্যপ্রণোদিত নিপীড়ন এখন একটি চিহ্নিত, ধারাবাহিক এবং রাষ্ট্রীয়ভাবে প্রশ্রয়প্রাপ্ত প্যাটার্নে রূপ নিয়েছে। কথিত “ধর্ম অবমাননা” আজ কেবল এক ছুতা—যার আড়ালে নির্দিষ্ট সম্প্রদায়ের মানুষকে শিক্ষা, পেশা, এমনকি জীবনের অধিকার থেকেও বঞ্চিত করা হচ্ছে। ধর্মীয় অনুভূতির নামে বিচার বহির্ভূত শাস্তি, গণপিটুনি, চাকরি থেকে তাড়ানো, প্রশাসনের চুপ থাকা—সব মিলিয়ে বাংলাদেশ আজ এক ভয়াবহ নিঃশ্বাসরুদ্ধ বাস্তবতার মুখোমুখি।

১৩ এপ্রিল ২০২৫: পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের নগর ও অঞ্চল পরিকল্পনা বিভাগের শিক্ষার্থী প্রণয় কুন্ডু ও বিকর্ণ দাস দিব্য ফেসবুকে একটি পোস্ট ও মন্তব্য শেয়ার করার অভিযোগে “ধর্ম অবমাননার” নামে ১৬ এপ্রিল সাময়িকভাবে বহিষ্কৃত হয়। এরপর সনাতন বিদ্যার্থী সংসদ নামের একটি মেসেঞ্জার গ্রুপের স্ক্রিনশট ভাইরাল হলে, তনয় সরকার, দিপু বিশ্বাসসহ আরও কয়েকজন শিক্ষার্থীর নাম জড়িয়ে দেওয়া হয়। কারণ দর্শানোর নোটিশের জবাব 'অসম্পূর্ণ' বা 'অসম্পূর্ণরূপে সন্তোষজনক'—এই অজুহাতে আরও বহিষ্কার। তদন্ত শেষ না হতেই অভিযুক্তদের ফরম ফিলাপের অধিকার অনিশ্চিত করে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ বুঝিয়ে দিল, সংখ্যালঘুদের জন্য এই রাষ্ট্রে শিক্ষা অর্জনের অধিকারও শর্তসাপেক্ষ।

২২ এপ্রিল ২০২৫: ঢাকার তেজগাঁওয়ের কোহিনূর ক্যামিকেল কারখানার প্রোডাকশন অফিসার বিধান বাবু, কথিত ধর্ম অবমাননার অভিযোগে শ্রমিক উগ্রবাদীদের হাতে অপমানিত হন। ফাঁসির দাবিতে শোরগোল ওঠে। পরে তাকে পুলিশের হাতে তুলে দেওয়া হয়—কোনো তদন্ত বা আইনি মূল্যায়ন ছাড়াই। কারখানার ব্যবস্থাপনা ও রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তা প্রতিষ্ঠান, উভয়ই ছিল মৌনদর্শক।

একইদিন, রাজশাহীর বুলনপুর ঘোষপাড়ার স্থানীয় চায়ের দোকানে বসে আলাপকালে সাগর কুমার সাহা নামের এক যুবকের উপর সংঘবদ্ধভাবে হামলা হয়। তার অপরাধ—কথিতভাবে মহানবী সম্পর্কে ‘অবমাননাকর’ কথা বলা। এই অভিযোগকে কেন্দ্র করে তাকে পুলিশের সামনেই বেধড়ক মারধর, গলায় জুতার মালা পরানো হয়। কেউ থামায়নি। কেউ প্রশ্ন তোলেনি।

এইসব ঘটনা বিচ্ছিন্ন নয়। ধর্মীয় মৌলবাদীরা এখন আর আইনের দৃষ্টিতে অপরাধী নয়, বরং রাষ্ট্র তাদের প্রশ্রয় দিয়ে যাচ্ছে—আর সংখ্যালঘুরা পরিণত হয়েছে অনিরাপদ শ্রেণিতে। যেখানে তাদের কথাবার্তা, লেখালেখি, এমনকি ব্যক্তিগত আলাপচারিতাও এখন ‘অপরাধ’ হিসেবে গণ্য হচ্ছে—শুধুমাত্র তাদের পরিচয়ের কারণে।

আরেকটি ভয়ঙ্কর সত্য হলো—এই দেশেই, এই সময়েই, ইসলাম ধর্ম নিয়ে গালমন্দ, বিকৃত কটূক্তি, সাম্প্রদায়িক উস্কানি যখন সংখ্যাগুরু সম্প্রদায়ের কেউ ছড়ায়—তখন প্রশাসনের মুখে কুলুপ। মামলা হয় না, গ্রেপ্তার তো দূরের কথা। এই দ্বিমুখী নীতি শুধু অসাংবিধানিক নয়, এটি রাষ্ট্রের চরিত্রকে মৌলবাদী রাষ্ট্রে পরিণত করার সরাসরি প্রক্রিয়া।

এই চিত্র নতুন নয়। ৫ আগস্ট ২০২৪ থেকে শুরু হওয়া ধারাবাহিক #নির্যাতন, #দখল, #হামলা এবং রাষ্ট্রীয় নীরবতা—সব মিলিয়ে স্পষ্ট যে, সংখ্যালঘুদের অস্তিত্ব আজ হুমকির মুখে। এবং এই পরিকল্পিত নিপীড়নের মূল কুশীলব হলো রাষ্ট্রের শীর্ষ পর্যায়ের ক্ষমতালোভী নেতৃত্ব, যারা একদিকে ‘ধর্মনিরপেক্ষতার’ মুখোশ পরে, আরেকদিকে মৌলবাদীদের হাতে #সংখ্যালঘুদের তুলে দেয় চুপচাপ।

এই নষ্ট শাসনের শিকড়ে যে নামটি সবচেয়ে বেশি ঘৃণা এবং ঘৃণারই যোগ্য, সে হলো ইউনুস। তার শাসনে সংখ্যালঘুদের ঘর পুড়ে, ভবিষ্যৎ ভাঙে, জীবন বিপন্ন হয়—আর সে নির্বিকার। সে জানে, যত বেশি ধর্মের নামে ভয় ছড়ানো যাবে, ততদিন তার #অবৈধ শাসন টিকে থাকবে।⁩
⁨জিয়া শুরু করেছিল, #ছাত্রদল চালিয়ে যাচ্ছে : #সন্ত্রাসের চার দশক
---
২৩ এপ্রিল ২০২৫, সরকারি তিতুমীর কলেজ। ইংরেজি বিভাগের ক্লাস রিপ্রেজেন্টেটিভ (সিআর) মো. জুবায়ের ইসলাম কলেজ ক্যাম্পাসে নিজ বিভাগের সামনেই ছাত্রদল নেতাদের হাতে প্রকাশ্যে চড়-থাপ্পড় খায়। কারণ? সে তার ক্লাসের মেসেঞ্জার গ্রুপ থেকে কয়েকজনকে রিমুভ করেছিল। এই "অপরাধে" #ছাত্রদল নেতা মো. জাহিদ হাসান কলার ধরে জুবায়েরকে মারধর করে, চোখ রাঙিয়ে হুমকি দেয়—এই ক্যাম্পাস নাকি ‘তাদের দখলে’। এ যেন ক্যাম্পাস নয়, বরং #গুন্ডাদের দখলকৃত এক ভূখণ্ড!

কিন্তু এই ঘটনা নতুন কিছু নয়। এটা সেই দীর্ঘস্থায়ী সন্ত্রাসের অংশ, যার বীজ বপন করেছিলেন #স্বৈরশাসক জিয়াউর রহমান। ১৯৭৯ সালে রাষ্ট্রক্ষমতা কুক্ষিগত রাখতে তিনি গঠন করেছিলেন #ছাত্রদল—একটি কথিত ছাত্রসংগঠন, যার মূল উদ্দেশ্য ছিল ক্যাম্পাস নিয়ন্ত্রণ করা, প্রতিপক্ষকে দমন করা, এবং #অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে নিজেদের শাসন টিকিয়ে রাখা।

#ছাত্রদলের যাত্রা শুরু থেকেই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে ভয়াবহ রক্তাক্ত অধ্যায়ের সূচনা হয়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাস থেকে শুরু করে দেশজুড়ে বিশ্ববিদ্যালয় ও কলেজগুলো ছাত্রদলের #সন্ত্রাসের আখড়ায় পরিণত হয়। #গুলি, #দখল, #খুন, #নির্যাতন—সবকিছুই #ছাত্রদলের রাজনীতির অঙ্গ ছিল।

#বিএনপি যখনই রাষ্ট্রক্ষমতায় এসেছে, তখনই #ছাত্রদল ক্যাম্পাসগুলোতে #আগুন #বর্ষণ করেছে। নব্বইয়ের দশকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, জাহাঙ্গীরনগর, রাজশাহী ও চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় একের পর এক রক্তাক্ত হয়েছে ছাত্রদলের হাতে। নিজেদের আধিপত্য বজায় রাখতে ছাত্রদল #রগকাটা, #গণপিটুনি, নারী #নির্যাতন—সবকিছুই করেছিল নির্লজ্জভাবে। ২০০১ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত #বিএনপি-#জামায়াত জোট সরকারের সময়ে #ছাত্রদলের সহিংসতা সবচেয়ে নির্মম রূপ নেয়। ক্যাম্পাসে টর্চার সেল চালু করে শিক্ষার্থীদের উপর পাশবিক #নির্যাতন চালানো হয়েছিল।

আর এখন, ৫ আগস্ট ২০২৪ থেকে শুরু হওয়া দুঃস্বপ্নের দিনে, ইউনুসের অবৈধ শাসনে #ছাত্রদলের ভয়াবহতা আরও এক নতুন মাত্রা পেয়েছে। তারা এখন ধর্মীয় উগ্রবাদিতার মোড়কে #সংখ্যালঘু শিক্ষার্থীদের টার্গেট করছে, গায়েবি অভিযোগে শিক্ষার্থী বহিষ্কারের চক্রান্ত করছে, চাকুরিজীবীদের উপর দমন-পীড়ন চালাচ্ছে। পাবিপ্রবিতে প্রণয় কুন্ডু, বিকর্ণ দাস দিব্য এবং তনয় সরকারদের বিরুদ্ধে ধর্ম অবমাননার মিথ্যা অভিযোগ তুলে বহিষ্কার করা হয়; রাজশাহীতে সাগর কুমার সাহাকে গণপিটুনি দিয়ে অপমান করা হয়; ঢাকায় বিধান বাবুকে চাকরি থেকে বের করে দিয়ে পুলিশে সোপর্দ করা হয়—এসব ছাত্রদলের সাঙ্গপাঙ্গদের সরাসরি মদদে হয়েছে।

আজ তিতুমীরে একজন সিআরকে গ্রুপ থেকে রিমুভ করার কারণে প্রকাশ্যে চড়-থাপ্পড় দেওয়া হয়। ছাত্রদলের মুখোশের নিচে আজও লুকিয়ে আছে সেই পুরনো চেহারা—চাপ, হুমকি, মারধর। যারা বলেছিল তারা গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনবে, তারাই এখন আবার শিক্ষাঙ্গনকে #অস্ত্রের রাজত্বে পরিণত করছে।

জিয়া যেমন বন্দুক ঠেকিয়ে কথা বলার স্বাধীনতা কেড়ে নিয়েছিল, ছাত্রদল আজও ক্যাম্পাসে কলার ধরে চড় মেরে সেই ঐতিহ্য বজায় রাখছে।

#Bangladesh #BangladeshCrisis
আর কত লাঞ্চনা পোহাতে হবে শিক্ষকদের?

শিক্ষাগুরুর মর্যাদা সবার উপরে। কিন্তু শিক্ষকদের প্রাপ্য মর্যাদাটুকু সমুন্নত রাখতে কেন এত অনীহা সরকার প্রধান ইউনুসের #মববাদীদের কাছে? জোর করে পদত্যাগ নামক #মব #জাস্টিসের শেষ কোথায়?

জোর করে পদত্যাগ করানো প্রধান শিক্ষককে মারধর করে বিদ্যালয় থেকে বের করে দেওয়া হলো

#Bangladesh #BangladeshCrisis
The current state of Bangladesh resembles a slow, silent suicide. An unelected, illegitimate regime has seized control of the state apparatus—not through any democratic mandate or electoral process, but via a deceptive, makeshift shadow administration. At the helm sits a man who is sacrificing national interests day by day to appease foreign donors and cling to power with the backing of external forces. In this suicidal game, it is the nation’s economy, export sector, foreign policy, and—most dangerously—national sovereignty that are repeatedly paying the price.

https://albd.org/articles/news/41531/The-Illegitimate-Occupation-Regime-Is-Driving-Bangladesh-Toward-Economic-Collapse
উচ্চহারে সুদখোর এনজিও সরকার প্রধান ইউনুসের অধীন বাজার সিন্ডিকেটের স্বেচ্ছাচারিতা, ফলাফল কৃষকের #আত্মহত্যা
-------
বিষপান করা পেঁয়াজ চাষির মেয়ের প্রশ্ন-
'আমার আব্বা এনজিও এবং সারের দোকান থেকে ঋণ নিয়া পেঁয়াজ চাষ করছিল। দুই বিঘা জমিতে চাষ করতে খরচ হইছে দেড় লাখ টাকা। কিন্তু বিক্রি করে পাইছে মাত্র ৫৮ হাজার টাকা। ঋণ শোধের চিন্তায় আব্বা পেঁয়াজ ক্ষেতেই বিষপানে #আত্মহত্যা করতে বাধ্য হলো। আব্বা পেঁয়াজ বিক্রি করছিল ৬০০ টাকা মণ। অথচ এহন বাজারে পেঁয়াজ বিক্রি হয় ২ হাজার টাকায়। কারণ এখন কৃষকের ঘরে পেঁয়াজ নাই। আমার আব্বার মতো কৃষকরা যদি এভাবে ঠইকা #আত্মহত্যা করে, তাইলে দেশের মানুষের মুখে খাবার তুইলা দিব কারা?’

#Bangladesh #BangladeshCrisis
Behind this sharp decline lies a toxic mix of political instability, violence, state repression, and above all, the utter failure of an illegitimate authoritarian regime that seized power through violence. A country remains stable only when its government rests on the legitimate mandate of its people. But in Bangladesh, the reality is the opposite—power has been grabbed by force, elections reduced to farce, dissent crushed, and an iron-fisted rule established.
https://albd.org/articles/news/41532/