এই শামীমের #লাশ একা না—আমরাও ঝুলছি তার সঙ্গে একটা রাষ্ট্র যখন নিজের পুলিশকেও বাঁচাতে পারে না, বরং নিজেই গলায় দড়ি পরিয়ে মেরে ফেলে, তখন সে রাষ্ট্র আসলে কী?
উত্তরটা জলের মতো পরিষ্কার — এটা একটা #খুনি মেশিন
------
দর্শনার পুলিশ ব্যারাকে ঝুলছিল কনস্টেবল শামীম হোসেনের #লাশ।
তাঁকে #আত্মহত্যা বলে চালানো হচ্ছে।
রাষ্ট্র বলছে, মানসিক চাপ, পারিবারিক সমস্যা, একা ঘরে ছিল, সকালে দরজা খুলছিল না...
কিন্তু আমরা সবাই-ই জানি যে এটা জাস্ট বাজে কথা। বানোয়াট কথা। ধামাচাপার চেষ্টা। রাষ্ট্রীয় খুন।
এই কনস্টেবল শামীম হোসেন—তিনি #আত্মহত্যা করেননি। তাঁকে খুন করা হয়েছে।
যারা খুন করেছে, তারা জানে—তাকে জ্যান্ত রাখলে বিপদ ছিল।
কারণ, সে চুপ ছিল না। সে দেখে ফেলেছিল। সে বিশ্বাসঘাতক না ছিল বলে মারা গেছে।
এটা ইউনুসের সরকারের কৃতিত্ব—যারা রাষ্ট্রযন্ত্রে ‘অবাধ্য’ মানুষদের খুঁজে খুঁজে মারছে।
হ্যাঁ, এই সেই ইউনুস—যে ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট বন্দুকের নলের জোরে ‘অন্তর্বর্তীকালীন সরকার’ নামের একটা দালাল সংঘ তৈরি করে রাষ্ট্র দখল করেছে।
তখন থেকেই রাষ্ট্রের ভিতরে শুরু হয়েছে শুদ্ধি অভিযান—'Police Purge'।
কাকে কাকে টার্গেট করা হবে, তার তালিকা করা হয়েছে।
আজ শামীম, কাল জসিম, পরশু মাহমুদ।
যে চুপ থাকতে পারে না, যে অন্যায় আদেশ মানে না, সে আর এই বাংলার জল-হাওয়ায় বাঁচতে পারে না — ঝুলে পড়ে।
বাংলাদেশ এখন আর রাষ্ট্র নেই — এটা একটা সাজানো মাফিয়া সিন্ডিকেট।
সবচেয়ে বিপজ্জনক দিকটা হচ্ছে—এই মাফিয়ার পোষাক এখনো রাষ্ট্রের নামে!
আপনার মোবাইলে যা নিউজ আসে, তা তারা নিয়ন্ত্রণ করে।
আপনার সামনে যা পুলিশ খুন হচ্ছে, তা তারা আত্মহত্যা বানায়।
আপনার রক্তগরম হওয়া দরকার, কিন্তু তারা আপনার অজ্ঞাতসারে আপনাকে চুপ করে থাকার প্রশিক্ষণ দিয়ে ফেলেছে।
আমরা এখন এতটাই মরে গেছি ভিতরে ভিতরে যে এখন একটা জলজ্যান্ত মানুষ মরে গেলেও কেউ গলা তুলে বলতে পারি না যে —"#খুন করা হয়েছে!"
সবাই ভাবি —"কী জানি, ডিপ্রেশনে ছিল হয়তো।"
নারে, ভাই!
ডিপ্রেশনে ছিল না। তার গলায় ঠান্ডার সাপের মতোর দড়িটা আস্তে আস্তে পেঁচিয়ে দেয়া হয়েছে। ঠাণ্ডা মাথায়, রাষ্ট্রের অনুমতিতে।
শামীমের লাশ শুধু একটা #লাশ না।
এই #লাশ হলো আমাদের সম্মিলিত পরাজয়ের প্রতীক।
আজ যদি আমরা না চিৎকার করি, কাল আমার ভাই, বন্ধু, শিল্পী, শিক্ষক — সবাইকে এই #খুনী মেশিনে পিষে ফেলবে এই মাফিয়া ইউনুস।
আপনি যদি সরকারি চাকরি করেন—আপনার পালাও আসবে।
আপনি যদি পুলিশ হন—আজ শামীম, কাল আপনি।
আপনি যদি ছাত্র হন—আপনাকে গুম করা হবে, বা বাসায় ধরে নিয়ে গিয়ে বলে দেওয়া হবে, "কাস্টডিতে থাকা অবস্থায় সুইসাইড করেছে।"
শামীমের #লাশ যে আমাদের ডাকছে, শুনতে পাচ্ছেন? এই ঘটনা যদি আপনাকে না নাড়ায়, আপনি আর জীবিত নেই। মরে গেছেন।
শামীমের চোখ এখনো খোলা—আমাদের দিকে তাকিয়ে আছে।
বলছে—"আপনারা চুপ কেন, ভাই? আপনারা প্রতিবাদ করছেন না কেন?"
আমরা কী বলব তাকে, ভেবেছেন?
এখন এই সরকারের পতন ঘটানো এখন শুধু রাজনৈতিক দাবি না—এটা মানবিক কর্তব্য।
এটা না করলে আগামী লাশটা যে আপনার ঘরের কারোরও হতে পারে, সেটা বুঝতে পারছেন?
#Bangladesh #BangladeshCrisis
উত্তরটা জলের মতো পরিষ্কার — এটা একটা #খুনি মেশিন
------
দর্শনার পুলিশ ব্যারাকে ঝুলছিল কনস্টেবল শামীম হোসেনের #লাশ।
তাঁকে #আত্মহত্যা বলে চালানো হচ্ছে।
রাষ্ট্র বলছে, মানসিক চাপ, পারিবারিক সমস্যা, একা ঘরে ছিল, সকালে দরজা খুলছিল না...
কিন্তু আমরা সবাই-ই জানি যে এটা জাস্ট বাজে কথা। বানোয়াট কথা। ধামাচাপার চেষ্টা। রাষ্ট্রীয় খুন।
এই কনস্টেবল শামীম হোসেন—তিনি #আত্মহত্যা করেননি। তাঁকে খুন করা হয়েছে।
যারা খুন করেছে, তারা জানে—তাকে জ্যান্ত রাখলে বিপদ ছিল।
কারণ, সে চুপ ছিল না। সে দেখে ফেলেছিল। সে বিশ্বাসঘাতক না ছিল বলে মারা গেছে।
এটা ইউনুসের সরকারের কৃতিত্ব—যারা রাষ্ট্রযন্ত্রে ‘অবাধ্য’ মানুষদের খুঁজে খুঁজে মারছে।
হ্যাঁ, এই সেই ইউনুস—যে ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট বন্দুকের নলের জোরে ‘অন্তর্বর্তীকালীন সরকার’ নামের একটা দালাল সংঘ তৈরি করে রাষ্ট্র দখল করেছে।
তখন থেকেই রাষ্ট্রের ভিতরে শুরু হয়েছে শুদ্ধি অভিযান—'Police Purge'।
কাকে কাকে টার্গেট করা হবে, তার তালিকা করা হয়েছে।
আজ শামীম, কাল জসিম, পরশু মাহমুদ।
যে চুপ থাকতে পারে না, যে অন্যায় আদেশ মানে না, সে আর এই বাংলার জল-হাওয়ায় বাঁচতে পারে না — ঝুলে পড়ে।
বাংলাদেশ এখন আর রাষ্ট্র নেই — এটা একটা সাজানো মাফিয়া সিন্ডিকেট।
সবচেয়ে বিপজ্জনক দিকটা হচ্ছে—এই মাফিয়ার পোষাক এখনো রাষ্ট্রের নামে!
আপনার মোবাইলে যা নিউজ আসে, তা তারা নিয়ন্ত্রণ করে।
আপনার সামনে যা পুলিশ খুন হচ্ছে, তা তারা আত্মহত্যা বানায়।
আপনার রক্তগরম হওয়া দরকার, কিন্তু তারা আপনার অজ্ঞাতসারে আপনাকে চুপ করে থাকার প্রশিক্ষণ দিয়ে ফেলেছে।
আমরা এখন এতটাই মরে গেছি ভিতরে ভিতরে যে এখন একটা জলজ্যান্ত মানুষ মরে গেলেও কেউ গলা তুলে বলতে পারি না যে —"#খুন করা হয়েছে!"
সবাই ভাবি —"কী জানি, ডিপ্রেশনে ছিল হয়তো।"
নারে, ভাই!
ডিপ্রেশনে ছিল না। তার গলায় ঠান্ডার সাপের মতোর দড়িটা আস্তে আস্তে পেঁচিয়ে দেয়া হয়েছে। ঠাণ্ডা মাথায়, রাষ্ট্রের অনুমতিতে।
শামীমের লাশ শুধু একটা #লাশ না।
এই #লাশ হলো আমাদের সম্মিলিত পরাজয়ের প্রতীক।
আজ যদি আমরা না চিৎকার করি, কাল আমার ভাই, বন্ধু, শিল্পী, শিক্ষক — সবাইকে এই #খুনী মেশিনে পিষে ফেলবে এই মাফিয়া ইউনুস।
আপনি যদি সরকারি চাকরি করেন—আপনার পালাও আসবে।
আপনি যদি পুলিশ হন—আজ শামীম, কাল আপনি।
আপনি যদি ছাত্র হন—আপনাকে গুম করা হবে, বা বাসায় ধরে নিয়ে গিয়ে বলে দেওয়া হবে, "কাস্টডিতে থাকা অবস্থায় সুইসাইড করেছে।"
শামীমের #লাশ যে আমাদের ডাকছে, শুনতে পাচ্ছেন? এই ঘটনা যদি আপনাকে না নাড়ায়, আপনি আর জীবিত নেই। মরে গেছেন।
শামীমের চোখ এখনো খোলা—আমাদের দিকে তাকিয়ে আছে।
বলছে—"আপনারা চুপ কেন, ভাই? আপনারা প্রতিবাদ করছেন না কেন?"
আমরা কী বলব তাকে, ভেবেছেন?
এখন এই সরকারের পতন ঘটানো এখন শুধু রাজনৈতিক দাবি না—এটা মানবিক কর্তব্য।
এটা না করলে আগামী লাশটা যে আপনার ঘরের কারোরও হতে পারে, সেটা বুঝতে পারছেন?
#Bangladesh #BangladeshCrisis
#Live #SheikhHasina
দায়মুক্তি বিশেষ পর্ব
২৪ এপ্রিল ২০২৫, বৃহস্পতিবার
রাত ৯:০০টা।
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ফেসবুক পেইজ ও ইউটিউব চ্যানেলে।
জুলাই - আগস্টে #হত্যাকাণ্ডের শিকার আওয়ামী লীগের নেতা কর্মীদের পরিবার-পরিজনের কথা শুনবেন এবং বক্তব্য রাখবেন, বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা।
#AwamiLeague #SheikhHasinaLive #ALBDLive
দায়মুক্তি বিশেষ পর্ব
২৪ এপ্রিল ২০২৫, বৃহস্পতিবার
রাত ৯:০০টা।
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ফেসবুক পেইজ ও ইউটিউব চ্যানেলে।
জুলাই - আগস্টে #হত্যাকাণ্ডের শিকার আওয়ামী লীগের নেতা কর্মীদের পরিবার-পরিজনের কথা শুনবেন এবং বক্তব্য রাখবেন, বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা।
#AwamiLeague #SheikhHasinaLive #ALBDLive
#জঙ্গল থেকে বের হয়ে আসা এক উজবুক যখন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
-------
এই জোকার বলছে,আরাকান আর্মির কিছু সদস্য দেশে বিয়ে করে করে ফেলেছে আরেকদিকে বলছে যে সীমান্ত রক্ষিত-এক মুখে দুরকম কথা হয়ে গেলো না? আরে বেটা যদি বর্ডার সুরক্ষিতই থাকতো তাহলে আরাকান আর্মীর সদস্যরা সীমান্তে ঢুকে বিয়ে করে কিভাবে? আবার এই লোক নাকি পার্বত্য অঞ্চলে ব্রিগেড কমান্ডারও ছিলো। তাহলে বুঝেন সে যখন দায়িত্ব পালন করেছে তখন কতজন আরাকান আর্মীর উকিল বাপ হয়ে বাংলাদেশে বিয়ে দিতে পারে! এছাড়াও সীমান্ত সুরক্ষিতই যদি হবে তাহলে আরাকান আর্মী তাদের নিজস্ব পোশাক করে পতাকা সহ থানচির রেমাক্রি ইউনিয়ন সীমান্ত থেকে ১০ কিলোমিটার ভেতরে ১৬ এপ্রিল এবং ১৭ এপ্রিল আরাকান ওয়াটার ফেস্টিভাল উৎসব পালন করে কিভাবে, বিজিবি উপস্থিত থাকলে শান্তি বজায় রাখার জন্যে নাকি কিছুই করেনি। তাহলে প্রশ্ন উঠে কার অর্ডারে বিজিবি নিশ্চুপ ছিলেন এই দুইদিন? নিশ্চই এই জোকারের!
এর বাইরেও এই ব্যর্থ অযোগ্য উপদেষ্টা ঢাকা কলেজ ও সিটি কলেজের একাধিক বার উত্তেজনাকর পরিস্থিতি প্রতিকার করতে বা প্রতিরোধ করতেও ব্যর্থ। তার ভাষ্য - সাংবাদিকরা যেনো উপদেশ দিলেই এই দুই কলেজের শিক্ষার্থীরা মারামারি বন্ধ করে দিবে।
এই রামছাগলের কার্যত কোন সাফল্য নেই মিডিয়ার মুখোমুখি হয়ে জনগণের সামনে অপমানিত হওয়া ছাড়া। দিন দেশে এই বলদের একটাই কথা, দেশে শান্তি আছে, কোন অস্থিতিশীলতা নেই।
#Bangladesh #BangladeshCrisis
-------
এই জোকার বলছে,আরাকান আর্মির কিছু সদস্য দেশে বিয়ে করে করে ফেলেছে আরেকদিকে বলছে যে সীমান্ত রক্ষিত-এক মুখে দুরকম কথা হয়ে গেলো না? আরে বেটা যদি বর্ডার সুরক্ষিতই থাকতো তাহলে আরাকান আর্মীর সদস্যরা সীমান্তে ঢুকে বিয়ে করে কিভাবে? আবার এই লোক নাকি পার্বত্য অঞ্চলে ব্রিগেড কমান্ডারও ছিলো। তাহলে বুঝেন সে যখন দায়িত্ব পালন করেছে তখন কতজন আরাকান আর্মীর উকিল বাপ হয়ে বাংলাদেশে বিয়ে দিতে পারে! এছাড়াও সীমান্ত সুরক্ষিতই যদি হবে তাহলে আরাকান আর্মী তাদের নিজস্ব পোশাক করে পতাকা সহ থানচির রেমাক্রি ইউনিয়ন সীমান্ত থেকে ১০ কিলোমিটার ভেতরে ১৬ এপ্রিল এবং ১৭ এপ্রিল আরাকান ওয়াটার ফেস্টিভাল উৎসব পালন করে কিভাবে, বিজিবি উপস্থিত থাকলে শান্তি বজায় রাখার জন্যে নাকি কিছুই করেনি। তাহলে প্রশ্ন উঠে কার অর্ডারে বিজিবি নিশ্চুপ ছিলেন এই দুইদিন? নিশ্চই এই জোকারের!
এর বাইরেও এই ব্যর্থ অযোগ্য উপদেষ্টা ঢাকা কলেজ ও সিটি কলেজের একাধিক বার উত্তেজনাকর পরিস্থিতি প্রতিকার করতে বা প্রতিরোধ করতেও ব্যর্থ। তার ভাষ্য - সাংবাদিকরা যেনো উপদেশ দিলেই এই দুই কলেজের শিক্ষার্থীরা মারামারি বন্ধ করে দিবে।
এই রামছাগলের কার্যত কোন সাফল্য নেই মিডিয়ার মুখোমুখি হয়ে জনগণের সামনে অপমানিত হওয়া ছাড়া। দিন দেশে এই বলদের একটাই কথা, দেশে শান্তি আছে, কোন অস্থিতিশীলতা নেই।
#Bangladesh #BangladeshCrisis
*#জঙ্গিবাদের ছায়ায় বাংলাদেশ পৃষ্ঠপোষকতায় ইউনুস সরকার*
🎦https://www.facebook.com/share/v/12J3Ed3fMZi/?mibextid=wwXIfr
🎦https://www.facebook.com/share/v/12J3Ed3fMZi/?mibextid=wwXIfr
মিছিল করার কারণে খুলনায় আওয়ামী লীগ নেতাদের বাড়িতে বাড়িতে গিয়ে হুমকি দিয়ে আসে বিএনপির সন্ত্রাসী ক্যাডাররা
----
🎦 https://www.facebook.com/share/v/1AV3omJrrd/?mibextid=wwXIfr
----
🎦 https://www.facebook.com/share/v/1AV3omJrrd/?mibextid=wwXIfr
ছাত্রলীগ জেগে উঠবেই,
বাংলাদেশ মুক্ত হবেই
🎦 https://www.facebook.com/share/r/1DguwYntuC/?mibextid=wwXIfr
বাংলাদেশ মুক্ত হবেই
🎦 https://www.facebook.com/share/r/1DguwYntuC/?mibextid=wwXIfr
#সংস্কারের নামে গলা চেপে ধরা: #ইউনুস সরকারের নতুন বাংলাদেশ!
রাজনৈতিক মতপ্রকাশে 'শূন্য সহিষ্ণুতা'—এটাই এখন বাংলাদেশের নতুন বাস্তবতা। ২০ এপ্রিল, খুলনায় আওয়ামী লীগের একটি মিছিলের পাশে কেবল মোটরসাইকেলে বসে থাকার অপরাধে খুলনা সিটি কর্পোরেশনের (কেসিসি) নিম্নমান সহকারী রবিউল আলমকে রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে যুক্ত থাকার অভিযোগে বরখাস্ত করা হয়।
অথচ #বিএনপি-#জামাত নেতাকর্মীরা প্রকাশ্য দিবালোকে #সন্ত্রাস ও #নৈরাজ্য চালিয়ে যাচ্ছে, যা ইউনুস প্রশাসনের সরাসরি প্রশ্রয় পাচ্ছে।
কেসিসি ১৯৯৩ সালের চাকরি বিধিমালার দোহাই দিয়ে রবিউল আলমকে বরখাস্ত করলেও, প্রকৃতপক্ষে এটি ইউনুস সরকারের "ভয় দেখানোর রাজনীতি" ছাড়া আর কিছুই নয়। মতপ্রকাশের সাংবিধানিক অধিকার—যা নাগরিকদের একটি মৌলিক অধিকার—এখন এই #অবৈধ শাসকগোষ্ঠীর হাতের খেলনা হয়ে দাঁড়িয়েছে।
#Bangladesh #BangladeshCrisis
রাজনৈতিক মতপ্রকাশে 'শূন্য সহিষ্ণুতা'—এটাই এখন বাংলাদেশের নতুন বাস্তবতা। ২০ এপ্রিল, খুলনায় আওয়ামী লীগের একটি মিছিলের পাশে কেবল মোটরসাইকেলে বসে থাকার অপরাধে খুলনা সিটি কর্পোরেশনের (কেসিসি) নিম্নমান সহকারী রবিউল আলমকে রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে যুক্ত থাকার অভিযোগে বরখাস্ত করা হয়।
অথচ #বিএনপি-#জামাত নেতাকর্মীরা প্রকাশ্য দিবালোকে #সন্ত্রাস ও #নৈরাজ্য চালিয়ে যাচ্ছে, যা ইউনুস প্রশাসনের সরাসরি প্রশ্রয় পাচ্ছে।
কেসিসি ১৯৯৩ সালের চাকরি বিধিমালার দোহাই দিয়ে রবিউল আলমকে বরখাস্ত করলেও, প্রকৃতপক্ষে এটি ইউনুস সরকারের "ভয় দেখানোর রাজনীতি" ছাড়া আর কিছুই নয়। মতপ্রকাশের সাংবিধানিক অধিকার—যা নাগরিকদের একটি মৌলিক অধিকার—এখন এই #অবৈধ শাসকগোষ্ঠীর হাতের খেলনা হয়ে দাঁড়িয়েছে।
#Bangladesh #BangladeshCrisis
🟩# Live নির্যাতিত পরিবারের সাথে কথা বলছেন জননেত্রী শেখ হাসিনা ।
🎦https://www.facebook.com/share/v/164xrWDu4t/?mibextid=wwXIfr
🎦https://www.facebook.com/share/v/164xrWDu4t/?mibextid=wwXIfr
আসামীকে না পেয়ে স্ত্রী-সন্তানকে ২১ঘন্টা থানায় #আটক এবং আরেক আসামীর স্ত্রীকে ধাক্কা মেরে আহত করেছে থানার ওসি এবং এসআই - বাংলাদেশে এ কেমন #বর্বরতা?
-----
মানিকগঞ্জের সিংগাইরে আসামি ধরার সময় পুলিশের ওপর #হামলা করে পালিয়ে যাওয়ার ঘটনায় এক আসামির স্ত্রীকে তাঁর দেড় বছর বয়সী শিশু সন্তানসহ ২১ ঘণ্টা থানায় আটকে রাখার অভিযোগ উঠেছে থানার ওসির বিরুদ্ধে। এছাড়া থানার এক এসআই আরেক আসামির আট মাসের অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রীকে ধাক্কা দিয়ে ফেলে আহত করেন বলেও অভিযোগ। এ বিষয়ে সোমবার মানিকগঞ্জ পুলিশ সুপার বরাবর লিখিত অভিযোগ করেছেন ভুক্তভোগী এক নারী। আহত সায়মা আক্তার সাভার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা নিয়েছেন।
ভুক্তভুগী দুজনের অভিযোগই অস্বীকার করেছে থানার এসআই পার্থ শেখর ঘোষ এবং ওসি জেওএম তৌফিক আজম।
#Bangladesh #BangladeshCrisis
-----
মানিকগঞ্জের সিংগাইরে আসামি ধরার সময় পুলিশের ওপর #হামলা করে পালিয়ে যাওয়ার ঘটনায় এক আসামির স্ত্রীকে তাঁর দেড় বছর বয়সী শিশু সন্তানসহ ২১ ঘণ্টা থানায় আটকে রাখার অভিযোগ উঠেছে থানার ওসির বিরুদ্ধে। এছাড়া থানার এক এসআই আরেক আসামির আট মাসের অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রীকে ধাক্কা দিয়ে ফেলে আহত করেন বলেও অভিযোগ। এ বিষয়ে সোমবার মানিকগঞ্জ পুলিশ সুপার বরাবর লিখিত অভিযোগ করেছেন ভুক্তভোগী এক নারী। আহত সায়মা আক্তার সাভার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা নিয়েছেন।
ভুক্তভুগী দুজনের অভিযোগই অস্বীকার করেছে থানার এসআই পার্থ শেখর ঘোষ এবং ওসি জেওএম তৌফিক আজম।
#Bangladesh #BangladeshCrisis
ভারতের কাশ্মীরে বর্বর জঙ্গি সন্ত্রাসী হামলার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের বিবৃতি
https://albd.org/bn/articles/news/41528/
https://albd.org/bn/articles/news/41528/
albd.org
ভারতের কাশ্মীরে বর্বর জঙ্গি সন্ত্রাসী হামলার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের বিবৃতি
ভারতের কাশ্মীরে বর্বর জঙ্গি সন্ত্রাসী হামলার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের বিবৃতি
ভারতের কাশ্মীরের পহেলগাঁওয়ে যে ভয়াবহ জঙ্গি-সন্ত্রাসী হামলার মাধ্যমে নিরপরাধ পর্যটকদের হত্যা করা হয়েছে তার জন্য আমরা বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে গভীর…
ভারতের কাশ্মীরের পহেলগাঁওয়ে যে ভয়াবহ জঙ্গি-সন্ত্রাসী হামলার মাধ্যমে নিরপরাধ পর্যটকদের হত্যা করা হয়েছে তার জন্য আমরা বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে গভীর…
ঘুষতন্ত্রের নায়ক তানভীর : সচিবালয়ের রাতের রাজা, তদবিরের ‘গণতন্ত্র’
যেখানে প্রশাসনের পবিত্রতা রক্ষা করার কথা, সেখানে গভীর রাত অবধি তদবিরের চক্র চালিয়ে গাজী সালাউদ্দিন তানভীর আজ হয়ে উঠেছে দুর্নীতির প্রতীক। সদ্য গঠিত জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) যুগ্ম সদস্য সচিব তানভীরের ‘রাজনীতি’ আসলে কোটি টাকার ঘুষতন্ত্র। ডিসি নিয়োগ, শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের টেন্ডার, এনসিটিবি’র ৪০০ কোটি টাকার কাগজ সরবরাহের নামে কোটি কোটি টাকা আত্মসাৎ—এসবই তার “চালাক রাজনীতির” উদাহরণ।
একটা প্রশ্নই সামনে আসে—এই তানভীর কে?
একজন ছাত্রসমন্বয়ক থেকে রাতারাতি সচিবালয়ের অলিগলিতে দাপিয়ে বেড়ানো ‘সুপার পাওয়ার’ হয়ে ওঠা ব্যক্তি, যাকে কোনো পদে না থেকেও মন্ত্রণালয়ে দেখা যায় উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাদের কক্ষে গোপন বৈঠকে। তার পরিচিতির চেয়ে প্রভাবই বড়! প্রভাব এমন, যেটা দিয়ে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব পর্যন্ত নড়েচড়ে বসেন।
ডিসি নিয়োগ বাণিজ্য : দেশের সবচেয়ে ভয়াবহ কেলেঙ্কারি
২০২৩ সালের ৯-১০ সেপ্টেম্বর ৫৩ জেলার ডিসি নিয়োগে কোটি কোটি টাকা লেনদেনের অভিযোগ ওঠে। তানভীর এই পুরো প্রক্রিয়ার নেপথ্যের হোতা। সঙ্গে ছিল ২০তম ব্যাচের দুই দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তা—কেএম আলী আজম এবং ড. জিয়াউদ্দিন আহমেদ। তিন কোটি টাকার ব্যাংক চেক উদ্ধার, ঘরে আটকে লাঞ্ছিত হওয়া, তদন্ত রিপোর্ট গায়েব—সবই প্রমাণ করে এক ভয়ঙ্কর প্রশাসনিক পচনের চিত্র।
তানভীরের বন্ধুত্ব : দুর্নীতির সিন্ডিকেটে চাবিকাঠি
তানভীর গভীর রাত পর্যন্ত সচিবালয়ে অবস্থান করত, খেতেও বসত উচ্চপর্যায়ের কর্মকর্তাদের সঙ্গে। “স্যার” সম্বোধনে যেভাবে তাকে অভ্যর্থনা জানানো হতো, তাতে বোঝা যায় সে ছিল কার ছায়ায়? অভ্যুত্থানের ‘পাস’ হাতে নিয়েই সে প্রশাসনে ঢুকে পড়ে—চুপচাপ গড়ে তোলে তদবিরের সাম্রাজ্য।
জবাবদিহিতার নাটক ও কিংস পার্টির ‘সাময়িক’ নাটকীয়তা
এনসিপি তানভীরকে সাময়িকভাবে অব্যাহতি দিলেও কেউ জানে, তদন্ত নামের সেই প্রহসন কবে শেষ হবে না হবে। অথচ তানভীরের বিরুদ্ধে কোনো থানায় মামলা হয়নি, জিডি হয়নি, কোনো রাষ্ট্রীয় পদক্ষেপও নেওয়া হয়নি। বরং তাকে আবার একটা দলের বড় পদে বসানো হয়েছে। জনগণ প্রশ্ন তোলে—এই নীরবতা কেন? এই প্রশ্রয় কার?
দুর্নীতির বিরুদ্ধে নাকি দুর্নীতির পাশে?
সরকারের উপদেষ্টা যখন বলেন, “তানভীরকে চিনি না”—তখন আরও স্পষ্ট হয়ে যায়, এই চেনা-অচেনার খেলা কতটা গভীর। এর পেছনে আছে ভয়ংকর লেনদেন, প্রশাসনিক দুর্বৃত্তায়ন আর এক ‘নতুন কায়দার’ দুর্নীতির রাজনীতি, যা সচিবালয়ের দেয়াল পর্যন্ত ধাক্কা দিচ্ছে।
এই তানভীররা কোনো ব্যতিক্রম নয়, এরা সিস্টেমের রক্তচোষা এক বাস্তবতা।
যতদিন প্রশাসনের গায়ে ঘুষের নোংরা ছাপ লেগে থাকবে, ততদিন তানভীর নামক দালালরা রাতের আঁধারে সচিবালয়ে রাজত্ব করবে।
তাদের গডফাদারদের চিহ্নিত করে কাঠগড়ায় দাঁড় করানো না গেলে—এই তদবিরতন্ত্র থামবে না, বরং আরও ভয়ঙ্কর হয়ে উঠবে।
এটাই এখন সময়, গর্জে ওঠার—not just against one man, but the whole rotten ecosystem that created him.
#Bangladesh #BangladeshCrisis
যেখানে প্রশাসনের পবিত্রতা রক্ষা করার কথা, সেখানে গভীর রাত অবধি তদবিরের চক্র চালিয়ে গাজী সালাউদ্দিন তানভীর আজ হয়ে উঠেছে দুর্নীতির প্রতীক। সদ্য গঠিত জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) যুগ্ম সদস্য সচিব তানভীরের ‘রাজনীতি’ আসলে কোটি টাকার ঘুষতন্ত্র। ডিসি নিয়োগ, শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের টেন্ডার, এনসিটিবি’র ৪০০ কোটি টাকার কাগজ সরবরাহের নামে কোটি কোটি টাকা আত্মসাৎ—এসবই তার “চালাক রাজনীতির” উদাহরণ।
একটা প্রশ্নই সামনে আসে—এই তানভীর কে?
একজন ছাত্রসমন্বয়ক থেকে রাতারাতি সচিবালয়ের অলিগলিতে দাপিয়ে বেড়ানো ‘সুপার পাওয়ার’ হয়ে ওঠা ব্যক্তি, যাকে কোনো পদে না থেকেও মন্ত্রণালয়ে দেখা যায় উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাদের কক্ষে গোপন বৈঠকে। তার পরিচিতির চেয়ে প্রভাবই বড়! প্রভাব এমন, যেটা দিয়ে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব পর্যন্ত নড়েচড়ে বসেন।
ডিসি নিয়োগ বাণিজ্য : দেশের সবচেয়ে ভয়াবহ কেলেঙ্কারি
২০২৩ সালের ৯-১০ সেপ্টেম্বর ৫৩ জেলার ডিসি নিয়োগে কোটি কোটি টাকা লেনদেনের অভিযোগ ওঠে। তানভীর এই পুরো প্রক্রিয়ার নেপথ্যের হোতা। সঙ্গে ছিল ২০তম ব্যাচের দুই দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তা—কেএম আলী আজম এবং ড. জিয়াউদ্দিন আহমেদ। তিন কোটি টাকার ব্যাংক চেক উদ্ধার, ঘরে আটকে লাঞ্ছিত হওয়া, তদন্ত রিপোর্ট গায়েব—সবই প্রমাণ করে এক ভয়ঙ্কর প্রশাসনিক পচনের চিত্র।
তানভীরের বন্ধুত্ব : দুর্নীতির সিন্ডিকেটে চাবিকাঠি
তানভীর গভীর রাত পর্যন্ত সচিবালয়ে অবস্থান করত, খেতেও বসত উচ্চপর্যায়ের কর্মকর্তাদের সঙ্গে। “স্যার” সম্বোধনে যেভাবে তাকে অভ্যর্থনা জানানো হতো, তাতে বোঝা যায় সে ছিল কার ছায়ায়? অভ্যুত্থানের ‘পাস’ হাতে নিয়েই সে প্রশাসনে ঢুকে পড়ে—চুপচাপ গড়ে তোলে তদবিরের সাম্রাজ্য।
জবাবদিহিতার নাটক ও কিংস পার্টির ‘সাময়িক’ নাটকীয়তা
এনসিপি তানভীরকে সাময়িকভাবে অব্যাহতি দিলেও কেউ জানে, তদন্ত নামের সেই প্রহসন কবে শেষ হবে না হবে। অথচ তানভীরের বিরুদ্ধে কোনো থানায় মামলা হয়নি, জিডি হয়নি, কোনো রাষ্ট্রীয় পদক্ষেপও নেওয়া হয়নি। বরং তাকে আবার একটা দলের বড় পদে বসানো হয়েছে। জনগণ প্রশ্ন তোলে—এই নীরবতা কেন? এই প্রশ্রয় কার?
দুর্নীতির বিরুদ্ধে নাকি দুর্নীতির পাশে?
সরকারের উপদেষ্টা যখন বলেন, “তানভীরকে চিনি না”—তখন আরও স্পষ্ট হয়ে যায়, এই চেনা-অচেনার খেলা কতটা গভীর। এর পেছনে আছে ভয়ংকর লেনদেন, প্রশাসনিক দুর্বৃত্তায়ন আর এক ‘নতুন কায়দার’ দুর্নীতির রাজনীতি, যা সচিবালয়ের দেয়াল পর্যন্ত ধাক্কা দিচ্ছে।
এই তানভীররা কোনো ব্যতিক্রম নয়, এরা সিস্টেমের রক্তচোষা এক বাস্তবতা।
যতদিন প্রশাসনের গায়ে ঘুষের নোংরা ছাপ লেগে থাকবে, ততদিন তানভীর নামক দালালরা রাতের আঁধারে সচিবালয়ে রাজত্ব করবে।
তাদের গডফাদারদের চিহ্নিত করে কাঠগড়ায় দাঁড় করানো না গেলে—এই তদবিরতন্ত্র থামবে না, বরং আরও ভয়ঙ্কর হয়ে উঠবে।
এটাই এখন সময়, গর্জে ওঠার—not just against one man, but the whole rotten ecosystem that created him.
#Bangladesh #BangladeshCrisis
Bangladesh Awami League expresses deep sorrow and strong condemnation over the horrific terrorist attack in Pahalgam, Kashmir, which claimed the lives of innocent tourists. We extend our heartfelt condolences to the bereaved families and wish a speedy recovery to the injured.
https://albd.org/articles/news/41527/Bangladesh-Awami-League-Condemns-the-Barbaric-Terrorist-Attack-at-Pahalgam-in-Kashmir,-India
https://albd.org/articles/news/41527/Bangladesh-Awami-League-Condemns-the-Barbaric-Terrorist-Attack-at-Pahalgam-in-Kashmir,-India
albd.org
Bangladesh Awami League Condemns the Barbaric Terrorist Attack at Pahalgam in Kashmir, India
Bangladesh Awami League expresses deep sorrow and strong condemnation over the horrific terrorist attack in Pahalgam, Kashmir, which claimed the lives of innocent tourists. We extend our heartfelt condolences to the bereaved families and wish a speedy recovery…
ধর্ম অবমাননার অজুহাতে #সংখ্যালঘু #নির্যাতন : বিচারহীনতার ছত্রছায়ায় রাষ্ট্রীয় মৌলবাদ
-----
বাংলাদেশে ধর্মীয় #সংখ্যালঘুদের উপর উদ্দেশ্যপ্রণোদিত নিপীড়ন এখন একটি চিহ্নিত, ধারাবাহিক এবং রাষ্ট্রীয়ভাবে প্রশ্রয়প্রাপ্ত প্যাটার্নে রূপ নিয়েছে। কথিত “ধর্ম অবমাননা” আজ কেবল এক ছুতা—যার আড়ালে নির্দিষ্ট সম্প্রদায়ের মানুষকে শিক্ষা, পেশা, এমনকি জীবনের অধিকার থেকেও বঞ্চিত করা হচ্ছে। ধর্মীয় অনুভূতির নামে বিচার বহির্ভূত শাস্তি, গণপিটুনি, চাকরি থেকে তাড়ানো, প্রশাসনের চুপ থাকা—সব মিলিয়ে বাংলাদেশ আজ এক ভয়াবহ নিঃশ্বাসরুদ্ধ বাস্তবতার মুখোমুখি।
১৩ এপ্রিল ২০২৫: পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের নগর ও অঞ্চল পরিকল্পনা বিভাগের শিক্ষার্থী প্রণয় কুন্ডু ও বিকর্ণ দাস দিব্য ফেসবুকে একটি পোস্ট ও মন্তব্য শেয়ার করার অভিযোগে “ধর্ম অবমাননার” নামে ১৬ এপ্রিল সাময়িকভাবে বহিষ্কৃত হয়। এরপর সনাতন বিদ্যার্থী সংসদ নামের একটি মেসেঞ্জার গ্রুপের স্ক্রিনশট ভাইরাল হলে, তনয় সরকার, দিপু বিশ্বাসসহ আরও কয়েকজন শিক্ষার্থীর নাম জড়িয়ে দেওয়া হয়। কারণ দর্শানোর নোটিশের জবাব 'অসম্পূর্ণ' বা 'অসম্পূর্ণরূপে সন্তোষজনক'—এই অজুহাতে আরও বহিষ্কার। তদন্ত শেষ না হতেই অভিযুক্তদের ফরম ফিলাপের অধিকার অনিশ্চিত করে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ বুঝিয়ে দিল, সংখ্যালঘুদের জন্য এই রাষ্ট্রে শিক্ষা অর্জনের অধিকারও শর্তসাপেক্ষ।
২২ এপ্রিল ২০২৫: ঢাকার তেজগাঁওয়ের কোহিনূর ক্যামিকেল কারখানার প্রোডাকশন অফিসার বিধান বাবু, কথিত ধর্ম অবমাননার অভিযোগে শ্রমিক উগ্রবাদীদের হাতে অপমানিত হন। ফাঁসির দাবিতে শোরগোল ওঠে। পরে তাকে পুলিশের হাতে তুলে দেওয়া হয়—কোনো তদন্ত বা আইনি মূল্যায়ন ছাড়াই। কারখানার ব্যবস্থাপনা ও রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তা প্রতিষ্ঠান, উভয়ই ছিল মৌনদর্শক।
একইদিন, রাজশাহীর বুলনপুর ঘোষপাড়ার স্থানীয় চায়ের দোকানে বসে আলাপকালে সাগর কুমার সাহা নামের এক যুবকের উপর সংঘবদ্ধভাবে হামলা হয়। তার অপরাধ—কথিতভাবে মহানবী সম্পর্কে ‘অবমাননাকর’ কথা বলা। এই অভিযোগকে কেন্দ্র করে তাকে পুলিশের সামনেই বেধড়ক মারধর, গলায় জুতার মালা পরানো হয়। কেউ থামায়নি। কেউ প্রশ্ন তোলেনি।
এইসব ঘটনা বিচ্ছিন্ন নয়। ধর্মীয় মৌলবাদীরা এখন আর আইনের দৃষ্টিতে অপরাধী নয়, বরং রাষ্ট্র তাদের প্রশ্রয় দিয়ে যাচ্ছে—আর সংখ্যালঘুরা পরিণত হয়েছে অনিরাপদ শ্রেণিতে। যেখানে তাদের কথাবার্তা, লেখালেখি, এমনকি ব্যক্তিগত আলাপচারিতাও এখন ‘অপরাধ’ হিসেবে গণ্য হচ্ছে—শুধুমাত্র তাদের পরিচয়ের কারণে।
আরেকটি ভয়ঙ্কর সত্য হলো—এই দেশেই, এই সময়েই, ইসলাম ধর্ম নিয়ে গালমন্দ, বিকৃত কটূক্তি, সাম্প্রদায়িক উস্কানি যখন সংখ্যাগুরু সম্প্রদায়ের কেউ ছড়ায়—তখন প্রশাসনের মুখে কুলুপ। মামলা হয় না, গ্রেপ্তার তো দূরের কথা। এই দ্বিমুখী নীতি শুধু অসাংবিধানিক নয়, এটি রাষ্ট্রের চরিত্রকে মৌলবাদী রাষ্ট্রে পরিণত করার সরাসরি প্রক্রিয়া।
এই চিত্র নতুন নয়। ৫ আগস্ট ২০২৪ থেকে শুরু হওয়া ধারাবাহিক #নির্যাতন, #দখল, #হামলা এবং রাষ্ট্রীয় নীরবতা—সব মিলিয়ে স্পষ্ট যে, সংখ্যালঘুদের অস্তিত্ব আজ হুমকির মুখে। এবং এই পরিকল্পিত নিপীড়নের মূল কুশীলব হলো রাষ্ট্রের শীর্ষ পর্যায়ের ক্ষমতালোভী নেতৃত্ব, যারা একদিকে ‘ধর্মনিরপেক্ষতার’ মুখোশ পরে, আরেকদিকে মৌলবাদীদের হাতে #সংখ্যালঘুদের তুলে দেয় চুপচাপ।
এই নষ্ট শাসনের শিকড়ে যে নামটি সবচেয়ে বেশি ঘৃণা এবং ঘৃণারই যোগ্য, সে হলো ইউনুস। তার শাসনে সংখ্যালঘুদের ঘর পুড়ে, ভবিষ্যৎ ভাঙে, জীবন বিপন্ন হয়—আর সে নির্বিকার। সে জানে, যত বেশি ধর্মের নামে ভয় ছড়ানো যাবে, ততদিন তার #অবৈধ শাসন টিকে থাকবে।
-----
বাংলাদেশে ধর্মীয় #সংখ্যালঘুদের উপর উদ্দেশ্যপ্রণোদিত নিপীড়ন এখন একটি চিহ্নিত, ধারাবাহিক এবং রাষ্ট্রীয়ভাবে প্রশ্রয়প্রাপ্ত প্যাটার্নে রূপ নিয়েছে। কথিত “ধর্ম অবমাননা” আজ কেবল এক ছুতা—যার আড়ালে নির্দিষ্ট সম্প্রদায়ের মানুষকে শিক্ষা, পেশা, এমনকি জীবনের অধিকার থেকেও বঞ্চিত করা হচ্ছে। ধর্মীয় অনুভূতির নামে বিচার বহির্ভূত শাস্তি, গণপিটুনি, চাকরি থেকে তাড়ানো, প্রশাসনের চুপ থাকা—সব মিলিয়ে বাংলাদেশ আজ এক ভয়াবহ নিঃশ্বাসরুদ্ধ বাস্তবতার মুখোমুখি।
১৩ এপ্রিল ২০২৫: পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের নগর ও অঞ্চল পরিকল্পনা বিভাগের শিক্ষার্থী প্রণয় কুন্ডু ও বিকর্ণ দাস দিব্য ফেসবুকে একটি পোস্ট ও মন্তব্য শেয়ার করার অভিযোগে “ধর্ম অবমাননার” নামে ১৬ এপ্রিল সাময়িকভাবে বহিষ্কৃত হয়। এরপর সনাতন বিদ্যার্থী সংসদ নামের একটি মেসেঞ্জার গ্রুপের স্ক্রিনশট ভাইরাল হলে, তনয় সরকার, দিপু বিশ্বাসসহ আরও কয়েকজন শিক্ষার্থীর নাম জড়িয়ে দেওয়া হয়। কারণ দর্শানোর নোটিশের জবাব 'অসম্পূর্ণ' বা 'অসম্পূর্ণরূপে সন্তোষজনক'—এই অজুহাতে আরও বহিষ্কার। তদন্ত শেষ না হতেই অভিযুক্তদের ফরম ফিলাপের অধিকার অনিশ্চিত করে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ বুঝিয়ে দিল, সংখ্যালঘুদের জন্য এই রাষ্ট্রে শিক্ষা অর্জনের অধিকারও শর্তসাপেক্ষ।
২২ এপ্রিল ২০২৫: ঢাকার তেজগাঁওয়ের কোহিনূর ক্যামিকেল কারখানার প্রোডাকশন অফিসার বিধান বাবু, কথিত ধর্ম অবমাননার অভিযোগে শ্রমিক উগ্রবাদীদের হাতে অপমানিত হন। ফাঁসির দাবিতে শোরগোল ওঠে। পরে তাকে পুলিশের হাতে তুলে দেওয়া হয়—কোনো তদন্ত বা আইনি মূল্যায়ন ছাড়াই। কারখানার ব্যবস্থাপনা ও রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তা প্রতিষ্ঠান, উভয়ই ছিল মৌনদর্শক।
একইদিন, রাজশাহীর বুলনপুর ঘোষপাড়ার স্থানীয় চায়ের দোকানে বসে আলাপকালে সাগর কুমার সাহা নামের এক যুবকের উপর সংঘবদ্ধভাবে হামলা হয়। তার অপরাধ—কথিতভাবে মহানবী সম্পর্কে ‘অবমাননাকর’ কথা বলা। এই অভিযোগকে কেন্দ্র করে তাকে পুলিশের সামনেই বেধড়ক মারধর, গলায় জুতার মালা পরানো হয়। কেউ থামায়নি। কেউ প্রশ্ন তোলেনি।
এইসব ঘটনা বিচ্ছিন্ন নয়। ধর্মীয় মৌলবাদীরা এখন আর আইনের দৃষ্টিতে অপরাধী নয়, বরং রাষ্ট্র তাদের প্রশ্রয় দিয়ে যাচ্ছে—আর সংখ্যালঘুরা পরিণত হয়েছে অনিরাপদ শ্রেণিতে। যেখানে তাদের কথাবার্তা, লেখালেখি, এমনকি ব্যক্তিগত আলাপচারিতাও এখন ‘অপরাধ’ হিসেবে গণ্য হচ্ছে—শুধুমাত্র তাদের পরিচয়ের কারণে।
আরেকটি ভয়ঙ্কর সত্য হলো—এই দেশেই, এই সময়েই, ইসলাম ধর্ম নিয়ে গালমন্দ, বিকৃত কটূক্তি, সাম্প্রদায়িক উস্কানি যখন সংখ্যাগুরু সম্প্রদায়ের কেউ ছড়ায়—তখন প্রশাসনের মুখে কুলুপ। মামলা হয় না, গ্রেপ্তার তো দূরের কথা। এই দ্বিমুখী নীতি শুধু অসাংবিধানিক নয়, এটি রাষ্ট্রের চরিত্রকে মৌলবাদী রাষ্ট্রে পরিণত করার সরাসরি প্রক্রিয়া।
এই চিত্র নতুন নয়। ৫ আগস্ট ২০২৪ থেকে শুরু হওয়া ধারাবাহিক #নির্যাতন, #দখল, #হামলা এবং রাষ্ট্রীয় নীরবতা—সব মিলিয়ে স্পষ্ট যে, সংখ্যালঘুদের অস্তিত্ব আজ হুমকির মুখে। এবং এই পরিকল্পিত নিপীড়নের মূল কুশীলব হলো রাষ্ট্রের শীর্ষ পর্যায়ের ক্ষমতালোভী নেতৃত্ব, যারা একদিকে ‘ধর্মনিরপেক্ষতার’ মুখোশ পরে, আরেকদিকে মৌলবাদীদের হাতে #সংখ্যালঘুদের তুলে দেয় চুপচাপ।
এই নষ্ট শাসনের শিকড়ে যে নামটি সবচেয়ে বেশি ঘৃণা এবং ঘৃণারই যোগ্য, সে হলো ইউনুস। তার শাসনে সংখ্যালঘুদের ঘর পুড়ে, ভবিষ্যৎ ভাঙে, জীবন বিপন্ন হয়—আর সে নির্বিকার। সে জানে, যত বেশি ধর্মের নামে ভয় ছড়ানো যাবে, ততদিন তার #অবৈধ শাসন টিকে থাকবে।