Bangladesh Awami League
92.6K subscribers
9.55K photos
2.79K videos
18 files
10.4K links
Official Telegram Channel of Bangladesh Awami League.
Stay Connceted on Web 👉 www.albd.org
Follow us on -
🔴 Insta 👉 https://instagram.com/albd1949
🟣 Tw 👉 https://twitter.com/albd1971
🔵 FB 👉https://www.facebook.com/awamileague.1949
Download Telegram
আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও বঙ্গবন্ধু পরিবারের সদস্যসহ ১০ জনের জতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) লক করার নিন্দা ও প্রতিবাদ

বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ গভীর উদ্বেগের সঙ্গে পর্যবেক্ষণ করছে যে, আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনাসহ ১০ জন সদস্যের জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) স্থগিত করা হয়েছে। এই অবৈধ দখলদার ফ্যাসিস্ট ইউনূস সরকারের প্রত্যক্ষ নির্দেশনায় নির্বাচন কমিশনের জাতীয় পরিচয় নিবন্ধনের অনুবিভাগ। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ এহেন অসাংবিধানিক, বেআইনি এবং নাগরিক অধিকার লঙ্ঘনের মতো কর্মকাণ্ডের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছে।

সংবাদমাধ্যম সূত্রে জানা গেছে, গত ১৬ ফেব্রুয়ারি তাদের পরিচয়পত্রের কার্যকারিতা স্থগিত করা হলেও গতকাল ২১ এপ্রিল, সোমবার বিষয়টি প্রকাশ পায়। জননেত্রী শেখ হাসিনা, তাঁর পুত্র সজীব আহমেদ ওয়াজেদ জয় ও মেয়ে সায়মা ওয়াজেদ পুতুলের এনআইডি স্থগিত করা হয়েছে। একই সাথে বঙ্গবন্ধুর কনিষ্ঠ কন্যা শেখ রেহানা, তাঁর ছেলে রাদওয়ান মুজিব সিদ্দিক এবং দুই মেয়ে টিউলিপ রিজওয়ানা সিদ্দিক ও আজমিনা সিদ্দিকসহ সর্বমোট ১০ জনের এনআইডি স্থগিত করা হয়েছে। অথচ শেখ রেহানা ও তাঁর ছেলেমেয়ে ব্রিটিশ পাসপোর্টধারী। সর্বোপরি নজিরবিহীনভাবে এনআইডি স্থগিত করা অবৈধ দখলদার সরকারের শিষ্টাচার বহির্ভূত অনৈতিক কর্মকাণ্ডের আরেকটি নমুনা।

আমরা স্পষ্টভাবে বলতে চাই, যেই সরকারি কর্মকর্তা এই নির্দেশ দিয়েছেন এবং যারা সেই নির্দেশ পালন করেছেন সবাই সরকারি দায়িত্ব পালনের বিধি লঙ্ঘন করেছেন। তারা যা করেছেন সুস্পষ্ঠভাবে তা বেআইনি, মানবাধিকার ও নাগরিক অধিকারের লঙ্ঘন। কেননা, জাতীয় পরিচয়পত্র সংক্রান্ত সর্বশেষ আইনে কোন দণ্ডিত ব্যক্তির এনআইডিও কেউ বাতিল বা স্থগিত করতে পারেন না। কেবলমাত্র নাগরিকত্বের অবসান হলেই জাতীয় পরিচয়পত্র বাতিল করা যাবে। সুতরাং, যাদের নির্দেশেই তারা এই অন্যায় কর্মটি সম্পন্ন করেছেন তারা সকলেই রাষ্ট্রীয় কার্য পরিচালনায় ব্যক্তির ইচ্ছা, অভিলাষ, জিঘাংসা চরিতার্থ করতে এরকম উদ্ভট ও অন্যায় কাজ করেছেন। বাংলাদেশের সাধারণ আইন ও সরকারি কর্মচারী বিধি মোতাবেক এটি দণ্ডনীয় অপরাধ।

এই যথেচ্ছাচারের দুটি অর্থ আছে। এক. যেনতেনভাবে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও বঙ্গবন্ধুর পরিবারকে হেনস্থা ও হেয় করা। গত বছরের পাঁচই আগস্টের পর থেকে অবৈধ দখলদার সরকার ও তার অনুগত রাজনৈতিকবর্গ ধারাবাহিকভাবে স্বাধীনতা সংগ্রাম, মুক্তিযুদ্ধ ও বঙ্গবন্ধু পরিবারকে কালিমালিপ্ত করার হীন অপপ্রয়াস চালিয়ে আসছে। এই ঘটনা সেই ধারাবাহিকতায় নতুন সংযোজন।

দ্বিতীয় কারণ হচ্ছে, আওয়ামী লীগের উপর অত্যাচার-নিপীড়নে সকল আইন, মৌলিক অধিকার ও মানবাধিকার লংঘন করে ভয়ের বার্তা ছড়িয়ে দেওয়া। সরকারের আইন ও মানবাধিকার লংঘনের মচ্ছবে সারাদেশের রাজনৈতিক কর্মী ও সাধারণ মানুষ আজ ভীত-সন্ত্রস্ত।

আমাদের আশঙ্কা, জাতীয় পরিচয়পত্র ‘লক’ করে তারা উল্লিখিতদের তথ্যবিকৃতি ঘটিয়ে কুৎসা রটাতে পারে। তথ্য জালিয়াতি করে মিথ্যা অভিযোগ উপস্থাপনের মাধ্যমে ফাঁদ তৈরি করার ষড়যন্ত্র করতে চায়। অবৈধ এই সরকারের এরকম উদ্ভট আচরণের জবাব জনগণকে সাথে নিয়ে আওয়ামী লীগ দেবেই দেবে। আওয়ামী লীগ জনগণের শক্তি ও বিবেচনার প্রতি আস্থাশীল।

জয় বাংলা। জয় বঙ্গবন্ধু।
আঁধার কেটে ভোর হোক।

প্রেস বিজ্ঞপ্তি
তারিখ : ২৩ এপ্রিল ২০২৫

#Bangladesh #AwamiLeague #AwamiLeagueNews
নরসিংদীতে সাবেক ছাত্রলীগ নেতা #খুন ও #বিএনপির #লাশের উল্লাশ
---
নরসিংদীতে সাবেক ছাত্রলীগ নেতা ও ইউপি সদস্য আমিরকে #নৃশংসভাবে #কুপিয়ে #হত্যা করা হয়েছে। ২২ এপ্রিল নরসিংদী সদর উপজেলার আলোকবালীতে এই #হত্যার ঘটনা ঘটে। নিহত আমির হোসেন আলোকবালী ইউনিয়নের সাবেক সাধারণ সম্পাদক এবং ইউনিয়ন পরিষদের ৩নম্বর ওয়ার্ড সদস্য।

গত ৫ আগস্টের পর চরাঞ্চলের #বিএনপি #সন্ত্রাসীদের ত্রাসে এলাকা ছাড়া ছিলেন আমির হোসেন। প্রবাস ফেরত ভাইকে দেখতে ২২ এপ্রিল (মঙ্গলবার) তিনি বাড়ি ফেরেন। আমির এলাকাতে ঢুকেছেন খবর পেয়ে #বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ড্রেজার কাইয়ুম তার #সন্ত্রাসী ক্যাডারদের নিয়ে দেশী #অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে আমিরকে এলোপাথাডি #কুপিয়ে জখম করে। এরপর স্বজনেরা গুরুতর আহত অবস্থায় তাঁকে উদ্ধার করে স্পিডবোটে করে নরসিংদী সদর হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। নদীতে কচুরিপানার জট থাকায় হাসপাতালে নিতে দেরি হওয়ায় অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে তাঁর মৃত্যু হয় বলে জানান স্বজন ও স্থানীয়রা।

খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনা স্থল পরিদর্শন করে এবং জানায় আইনি পদক্ষেপ প্রক্রিয়াধীন। এ ঘটনার তীব্র প্রতিবাদ ও দোষীদের অবিলম্বে #গ্রেফতারের দাবি জানিয়েছেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সদস্য, মোহাম্মদ আলী আরাফাত।⁩⁩
জোর পূর্বক অফিস দখল, শেষমেষ কলঙ্ক মুছতে বাধ্য #বিএনপি!
---

দীর্ঘ আট মাস দখলদারিত্বের পর অবশেষে চাঁদপুরের মতলব উত্তর উপজেলার সুজাতপুর বাজারে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের দখল ছেড়ে দিয়েছে #বিএনপি।৫ আগস্টের রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর #বিএনপি নেতাকর্মীরা শক্তি দেখানোর জন্য স্থানীয় আওয়ামী লীগ কার্যালয় দখল করে নেয়। এখন যখন গণচাপ ও সামাজিক সমালোচনা তুঙ্গে, তখন নিজেদের দায় এড়াতে ‘নৈতিকতার কথা’ বলে অফিস ছাড়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে তারা।

চাঁদপুর জেলা #বিএনপির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক তানভীর হুদার পক্ষে দেওয়া লিখিত বক্তব্যে দাবি করা হয়, #বিএনপি নাকি অন্য কারও অফিস দখলের নীতিতে বিশ্বাস করে না! অথচ বাস্তবতা হলো—দীর্ঘদিন তারা ওই কার্যালয় জবরদখল করে রেখেছিল, যা রাজনৈতিক শিষ্টাচারের ঘোরতর লঙ্ঘন।

#Bangladesh #BangladeshCrisis
আওয়ামী লীগ ছিলো চুরি,ডাকাতি,ছিনতাই এগুলি ছিলো না
এখন মানুষ মাইরা যাইতাছে কেউই বিচার করতাছে না

সাধারন জনগণ

🎦 https://www.facebook.com/share/r/157ew6ugxa/?mibextid=wwXIfr
এই শামীমের #লাশ একা না—আমরাও ঝুলছি তার সঙ্গে একটা রাষ্ট্র যখন নিজের পুলিশকেও বাঁচাতে পারে না, বরং নিজেই গলায় দড়ি পরিয়ে মেরে ফেলে, তখন সে রাষ্ট্র আসলে কী?

উত্তরটা জলের মতো পরিষ্কার — এটা একটা #খুনি মেশিন

------
দর্শনার পুলিশ ব্যারাকে ঝুলছিল কনস্টেবল শামীম হোসেনের #লাশ।
তাঁকে #আত্মহত্যা বলে চালানো হচ্ছে।
রাষ্ট্র বলছে, মানসিক চাপ, পারিবারিক সমস্যা, একা ঘরে ছিল, সকালে দরজা খুলছিল না...
কিন্তু আমরা সবাই-ই জানি যে এটা জাস্ট বাজে কথা। বানোয়াট কথা। ধামাচাপার চেষ্টা। রাষ্ট্রীয় খুন।

এই কনস্টেবল শামীম হোসেন—তিনি #আত্মহত্যা করেননি। তাঁকে খুন করা হয়েছে।
যারা খুন করেছে, তারা জানে—তাকে জ্যান্ত রাখলে বিপদ ছিল।
কারণ, সে চুপ ছিল না। সে দেখে ফেলেছিল। সে বিশ্বাসঘাতক না ছিল বলে মারা গেছে।

এটা ইউনুসের সরকারের কৃতিত্ব—যারা রাষ্ট্রযন্ত্রে ‘অবাধ্য’ মানুষদের খুঁজে খুঁজে মারছে।
হ্যাঁ, এই সেই ইউনুস—যে ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট বন্দুকের নলের জোরে ‘অন্তর্বর্তীকালীন সরকার’ নামের একটা দালাল সংঘ তৈরি করে রাষ্ট্র দখল করেছে।
তখন থেকেই রাষ্ট্রের ভিতরে শুরু হয়েছে শুদ্ধি অভিযান—'Police Purge'।

কাকে কাকে টার্গেট করা হবে, তার তালিকা করা হয়েছে।
আজ শামীম, কাল জসিম, পরশু মাহমুদ।
যে চুপ থাকতে পারে না, যে অন্যায় আদেশ মানে না, সে আর এই বাংলার জল-হাওয়ায় বাঁচতে পারে না — ঝুলে পড়ে।

বাংলাদেশ এখন আর রাষ্ট্র নেই — এটা একটা সাজানো মাফিয়া সিন্ডিকেট।
সবচেয়ে বিপজ্জনক দিকটা হচ্ছে—এই মাফিয়ার পোষাক এখনো রাষ্ট্রের নামে!
আপনার মোবাইলে যা নিউজ আসে, তা তারা নিয়ন্ত্রণ করে।
আপনার সামনে যা পুলিশ খুন হচ্ছে, তা তারা আত্মহত্যা বানায়।
আপনার রক্তগরম হওয়া দরকার, কিন্তু তারা আপনার অজ্ঞাতসারে আপনাকে চুপ করে থাকার প্রশিক্ষণ দিয়ে ফেলেছে।

আমরা এখন এতটাই মরে গেছি ভিতরে ভিতরে যে এখন একটা জলজ্যান্ত মানুষ মরে গেলেও কেউ গলা তুলে বলতে পারি না যে —"#খুন করা হয়েছে!"
সবাই ভাবি —"কী জানি, ডিপ্রেশনে ছিল হয়তো।"

নারে, ভাই!
ডিপ্রেশনে ছিল না। তার গলায় ঠান্ডার সাপের মতোর দড়িটা আস্তে আস্তে পেঁচিয়ে দেয়া হয়েছে। ঠাণ্ডা মাথায়, রাষ্ট্রের অনুমতিতে।

শামীমের লাশ শুধু একটা #লাশ না।
এই #লাশ হলো আমাদের সম্মিলিত পরাজয়ের প্রতীক।

আজ যদি আমরা না চিৎকার করি, কাল আমার ভাই, বন্ধু, শিল্পী, শিক্ষক — সবাইকে এই #খুনী মেশিনে পিষে ফেলবে এই মাফিয়া ইউনুস।

আপনি যদি সরকারি চাকরি করেন—আপনার পালাও আসবে।
আপনি যদি পুলিশ হন—আজ শামীম, কাল আপনি।
আপনি যদি ছাত্র হন—আপনাকে গুম করা হবে, বা বাসায় ধরে নিয়ে গিয়ে বলে দেওয়া হবে, "কাস্টডিতে থাকা অবস্থায় সুইসাইড করেছে।"

শামীমের #লাশ যে আমাদের ডাকছে, শুনতে পাচ্ছেন? এই ঘটনা যদি আপনাকে না নাড়ায়, আপনি আর জীবিত নেই। মরে গেছেন।
শামীমের চোখ এখনো খোলা—আমাদের দিকে তাকিয়ে আছে।
বলছে—"আপনারা চুপ কেন, ভাই? আপনারা প্রতিবাদ করছেন না কেন?"

আমরা কী বলব তাকে, ভেবেছেন?

এখন এই সরকারের পতন ঘটানো এখন শুধু রাজনৈতিক দাবি না—এটা মানবিক কর্তব্য।
এটা না করলে আগামী লাশটা যে আপনার ঘরের কারোরও হতে পারে, সেটা বুঝতে পারছেন?

#Bangladesh #BangladeshCrisis
#Live #SheikhHasina

দায়মুক্তি বিশেষ পর্ব
২৪ এপ্রিল ২০২৫, বৃহস্পতিবার
রাত ৯:০০টা।
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ফেসবুক পেইজ ও ইউটিউব চ্যানেলে।

জুলাই - আগস্টে #হত্যাকাণ্ডের শিকার আওয়ামী লীগের নেতা কর্মীদের পরিবার-পরিজনের কথা শুনবেন এবং বক্তব্য রাখবেন, বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা।

#AwamiLeague #SheikhHasinaLive #ALBDLive
#জঙ্গল থেকে বের হয়ে আসা এক উজবুক যখন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
-------
এই জোকার বলছে,আরাকান আর্মির কিছু সদস্য দেশে বিয়ে করে করে ফেলেছে আরেকদিকে বলছে যে সীমান্ত রক্ষিত-এক মুখে দুরকম কথা হয়ে গেলো না? আরে বেটা যদি বর্ডার সুরক্ষিতই থাকতো তাহলে আরাকান আর্মীর সদস্যরা সীমান্তে ঢুকে বিয়ে করে কিভাবে? আবার এই লোক নাকি পার্বত্য অঞ্চলে ব্রিগেড কমান্ডারও ছিলো। তাহলে বুঝেন সে যখন দায়িত্ব পালন করেছে তখন কতজন আরাকান আর্মীর উকিল বাপ হয়ে বাংলাদেশে বিয়ে দিতে পারে! এছাড়াও সীমান্ত সুরক্ষিতই যদি হবে তাহলে আরাকান আর্মী তাদের নিজস্ব পোশাক করে পতাকা সহ থানচির রেমাক্রি ইউনিয়ন সীমান্ত থেকে ১০ কিলোমিটার ভেতরে ১৬ এপ্রিল এবং ১৭ এপ্রিল আরাকান ওয়াটার ফেস্টিভাল উৎসব পালন করে কিভাবে, বিজিবি উপস্থিত থাকলে শান্তি বজায় রাখার জন্যে নাকি কিছুই করেনি। তাহলে প্রশ্ন উঠে কার অর্ডারে বিজিবি নিশ্চুপ ছিলেন এই দুইদিন? নিশ্চই এই জোকারের!

এর বাইরেও এই ব্যর্থ অযোগ্য উপদেষ্টা ঢাকা কলেজ ও সিটি কলেজের একাধিক বার উত্তেজনাকর পরিস্থিতি প্রতিকার করতে বা প্রতিরোধ করতেও ব্যর্থ। তার ভাষ্য - সাংবাদিকরা যেনো উপদেশ দিলেই এই দুই কলেজের শিক্ষার্থীরা মারামারি বন্ধ করে দিবে।

এই রামছাগলের কার্যত কোন সাফল্য নেই মিডিয়ার মুখোমুখি হয়ে জনগণের সামনে অপমানিত হওয়া ছাড়া। দিন দেশে এই বলদের একটাই কথা, দেশে শান্তি আছে, কোন অস্থিতিশীলতা নেই।

#Bangladesh #BangladeshCrisis
*#জঙ্গিবাদের ছায়ায় বাংলাদেশ পৃষ্ঠপোষকতায় ইউনুস সরকার*

🎦https://www.facebook.com/share/v/12J3Ed3fMZi/?mibextid=wwXIfr
মিছিল করার কারণে খুলনায় আওয়ামী লীগ নেতাদের বাড়িতে বাড়িতে গিয়ে হুমকি দিয়ে আসে বিএনপির সন্ত্রাসী ক্যাডাররা
----
🎦 https://www.facebook.com/share/v/1AV3omJrrd/?mibextid=wwXIfr
ছাত্রলীগ জেগে উঠবেই,
বাংলাদেশ মুক্ত হবেই

🎦 https://www.facebook.com/share/r/1DguwYntuC/?mibextid=wwXIfr
#সংস্কারের নামে গলা চেপে ধরা: #ইউনুস সরকারের নতুন বাংলাদেশ!

রাজনৈতিক মতপ্রকাশে 'শূন্য সহিষ্ণুতা'—এটাই এখন বাংলাদেশের নতুন বাস্তবতা। ২০ এপ্রিল, খুলনায় আওয়ামী লীগের একটি মিছিলের পাশে কেবল মোটরসাইকেলে বসে থাকার অপরাধে খুলনা সিটি কর্পোরেশনের (কেসিসি) নিম্নমান সহকারী রবিউল আলমকে রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে যুক্ত থাকার অভিযোগে বরখাস্ত করা হয়।

অথচ #বিএনপি-#জামাত নেতাকর্মীরা প্রকাশ্য দিবালোকে #সন্ত্রাস ও #নৈরাজ্য চালিয়ে যাচ্ছে, যা ইউনুস প্রশাসনের সরাসরি প্রশ্রয় পাচ্ছে।

কেসিসি ১৯৯৩ সালের চাকরি বিধিমালার দোহাই দিয়ে রবিউল আলমকে বরখাস্ত করলেও, প্রকৃতপক্ষে এটি ইউনুস সরকারের "ভয় দেখানোর রাজনীতি" ছাড়া আর কিছুই নয়। মতপ্রকাশের সাংবিধানিক অধিকার—যা নাগরিকদের একটি মৌলিক অধিকার—এখন এই #অবৈধ শাসকগোষ্ঠীর হাতের খেলনা হয়ে দাঁড়িয়েছে।

#Bangladesh #BangladeshCrisis
🟩# Live নির্যাতিত পরিবারের সাথে কথা বলছেন জননেত্রী শেখ হাসিনা ।

🎦https://www.facebook.com/share/v/164xrWDu4t/?mibextid=wwXIfr