মুজিব সৈনিকরা দমে যায় না, মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারে গ্রিস দূতাবাসে আওয়ামী লীগ, যবুলীগ এবং ছাত্রলীগের স্মারকলীপি জমাদান
-----
https://www.facebook.com/share/r/15dzJoq24Y/?mibextid=wwXIfr
-----
https://www.facebook.com/share/r/15dzJoq24Y/?mibextid=wwXIfr
#ধর্ষক এবং #ধর্ষিতা কখনো এক রাস্তায় চলতে পারেনা
---
কুমিল্লার নাঙ্গলকোটে শিকল দিয়ে বেঁধে #ধর্ষণের শিকার গৃহবধূ সেদিনের ভয়াবহ ঘটনা ভুলতে পারেননি এখনও। দিন কাটছে ভয় আর আতঙ্কে। ঘটনার তিন দিনেও মুখোশ পরা যে ব্যক্তির বিরুদ্ধে #ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে, তাকে শনাক্ত করে #গ্রেপ্তার করতে না পারায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন পরিবারের সদস্যরা।
#Bangladesh #BangladeshCrisis
---
কুমিল্লার নাঙ্গলকোটে শিকল দিয়ে বেঁধে #ধর্ষণের শিকার গৃহবধূ সেদিনের ভয়াবহ ঘটনা ভুলতে পারেননি এখনও। দিন কাটছে ভয় আর আতঙ্কে। ঘটনার তিন দিনেও মুখোশ পরা যে ব্যক্তির বিরুদ্ধে #ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে, তাকে শনাক্ত করে #গ্রেপ্তার করতে না পারায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন পরিবারের সদস্যরা।
#Bangladesh #BangladeshCrisis
নোয়াখালীতে #বিএনপি-#জামাতের কাপুরুষোচিত #সন্ত্রাস: স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা বাবুর উপর #বর্বর #হামলা!
--
নোয়াখালীর চাটখিল উপজেলার ২নং রামনারায়নপুর ইউনিয়নের ৮নং ওয়ার্ড স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি মোঃ বাবুর উপর অতর্কিত #হামলা চালিয়েছে #বিএনপি-#জামাতের #সন্ত্রাসীরা।মোঃ বাবু তার ব্যক্তিগত কাজে বের হলে পরিকল্পিতভাবে #বিএনপি-#জামাতের একদল #সন্ত্রাসী তাকে ঘিরে ফেলে। #সন্ত্রাসীরা লাঠি, রড ও দেশীয় #অস্ত্র দিয়ে #নির্মমভাবে বাবুর ওপর #হামলা চালায়। এতে তিনি গুরুতর আহত হন এবং স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করে।
#Bangladesh #BangladeshCrisis
--
নোয়াখালীর চাটখিল উপজেলার ২নং রামনারায়নপুর ইউনিয়নের ৮নং ওয়ার্ড স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি মোঃ বাবুর উপর অতর্কিত #হামলা চালিয়েছে #বিএনপি-#জামাতের #সন্ত্রাসীরা।মোঃ বাবু তার ব্যক্তিগত কাজে বের হলে পরিকল্পিতভাবে #বিএনপি-#জামাতের একদল #সন্ত্রাসী তাকে ঘিরে ফেলে। #সন্ত্রাসীরা লাঠি, রড ও দেশীয় #অস্ত্র দিয়ে #নির্মমভাবে বাবুর ওপর #হামলা চালায়। এতে তিনি গুরুতর আহত হন এবং স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করে।
#Bangladesh #BangladeshCrisis
বাংলাদেশ পুলিশের উপর #গণহত্যার ছক : ৫ই আগস্টের পর #ইউনুস বাহিনীর #বর্বর পরিকল্পনা
২০২৪ সালের ৫ আগস্ট—বাংলাদেশের ইতিহাসে আরেকটি কলঙ্কময় দিন, যেদিন আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্র, দেশীয় জেহাদি গোষ্ঠী ও বিদেশি দূতাবাসের ছত্রছায়ায় রাষ্ট্রীয় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে ধ্বংস করার একটি নীলনকশা বাস্তবায়িত হতে শুরু করে। সেই দিন থেকে আজ পর্যন্ত, পুলিশের গায়ে আর ইউনিফর্ম নেই, আছে টার্গেটের চিহ্ন। একের পর এক পুলিশ সদস্য খুন হচ্ছেন, ‘আত্মহত্যা’ নামে প্রচার করা হচ্ছে—যেমন সর্বশেষ রাজশাহীর পুলিশ কনস্টেবল মাসুদ রানার ঘটনা।
কনস্টেবল মাসুদ রানা : #আত্মহত্যা না পরিকল্পিত #খুন?
রাজশাহীর জেলা পুলিশ লাইনের ব্যারাকের টয়লেট থেকে কনস্টেবল মাসুদ রানার ঝুলন্ত #মরদেহ উদ্ধারের ঘটনা কোনও সাধারণ মৃত্যু নয়। নাটোরের সন্তান মাসুদ রানা অসুস্থতার কারণে হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন, কিন্তু হাসপাতাল থেকে ফিরে টার্গেট হয়ে গেলেন। কোনও সুইসাইড নোট নেই, নেই ব্যক্তিগত হতাশার প্রমাণ, তবুও এটা ‘#আত্মহত্যা’ বলে চালিয়ে দেওয়া হচ্ছে। ঠিক যেমন আগেও অনেককে "#আত্মহত্যা" বানিয়ে #খুন করা হয়েছে।
আগস্ট ৫-এর পর থেকে পুলিশের উপর #গণহত্যা: কী ঘটেছে আসলে?
• সিরাজগঞ্জ, এনায়েতপুর: ১৫ জন পুলিশ সদস্যকে প্রকাশ্যে পিটিয়ে #হত্যা। রাষ্ট্রীয় বাহিনী এ বিষয়ে মুখে কুলুপ এঁটেছে।
• ঢাকা, মিরপুর পুলিশ লাইনস: মিস ফায়ারের গল্পে চাপা পড়েছে দুই পুলিশ সদস্যের মাথায় #গুলি।
• কুষ্টিয়ায় #গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহত হন এএসআই রায়হান আলী, ঘটনাটি "ডাকাতের #গুলি" বলে চালানো হয়েছে, অথচ সেদিন কোনও #ডাকাত ধরার অভিযানই ছিল না।
• বরিশালে ডিউটি শেষে ফেরার সময় ট্রাক চাপায় #নিহত হন কনস্টেবল শরীফুল। তবে প্রত্যক্ষদর্শীরা বলছে, এটি ছিল পূর্বপরিকল্পিত অ্যাম্বুশ।
এইসব ঘটনা নিছক দুর্ঘটনা নয়—এগুলো একটি রাষ্ট্রীয় স্কেলের হত্যাযজ্ঞ। পুলিশের মনোবল ভেঙে ফেলা, #জঙ্গিবাদকে ছাড়পত্র দেওয়া, আর একনায়কতান্ত্রিক ক্ষমতার সুরক্ষা নিশ্চিত করাই এই নীলনকশার লক্ষ্য।
জিয়াউর রহমান থেকে ইউনুস : একই নীলনকশার পুনরাবৃত্তি
১৯৭৭ সালে জিয়াউর রহমান রাষ্ট্রক্ষমতায় টিকে থাকার জন্য কুখ্যাত ক্যাংগারু কোর্ট বসিয়ে বিমান বাহিনীর শতাধিক অফিসারকে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে #হত্যা করে। কারও আত্মপক্ষ সমর্থনের সুযোগ ছিল না, ফাঁসি কার্যকরের আগে পর্যন্ত পরিবারের সদস্যদের দেখতেও দেওয়া হয়নি। সব আয়োজন ছিল গোপন, নিষ্ঠুর, নির্মম। কারণ একটাই—নিজের চেয়ারে বসে থাকার জন্য রাষ্ট্রীয় সুরক্ষার মূল স্তম্ভগুলোকে ধ্বংস করে দিতে হবে।
আজ সেই একই কৌশল প্রয়োগ করছে স্বঘোষিত শাসক ইউনুস ও তার দোসররা। পার্থক্য একটাই—আজকের ক্যাংগারু কোর্ট বসছে ব্যারাকের বাইরে, রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবনের শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত আরামদায়ক জলযোগ সহযোগে, কিংবা মিরপুর পুলিশ লাইনের কোনো অন্ধকার কক্ষে। আত্মহত্যা বলে চালানো হচ্ছে পরিকল্পিত খুন। পরিবারের কাছে দেহ ফেরত দেওয়ার আগে ময়নাতদন্তেও লুকানো হচ্ছে গুলি, গলা টিপে ধরার দাগ, ভাঙা হাড়।
জিয়াউর রহমান যেভাবে বিচার বহির্ভূত #হত্যাকাণ্ড চালিয়ে ক্ষমতায় টিকে ছিল, ইউনুসও সেই পথেই হাঁটছে। একদিকে বিদেশি রাষ্ট্রের ছায়া, অন্যদিকে দেশীয় ইসলামি জঙ্গিগোষ্ঠীর মদদে সে দেশ চালানোর নামে পুলিশ বাহিনীকে গিনিপিগ বানিয়ে গণহত্যা চালাচ্ছে। শুধু গত আট মাসেই ৪৪ জন পুলিশ সদস্যের রহস্যজনক মৃত্যু ঘটেছে। এর অধিকাংশই “#আত্মহত্যা” কিংবা “#অ্যাক্সিডেন্ট” হিসেবে কেস ক্লোজ!
তৎকালীন বিমানবাহিনীর অফিসারদের বিরুদ্ধে অভিযোগ ছিল "ষড়যন্ত্র", আজ পুলিশ সদস্যদের বিরুদ্ধে কোনো অভিযোগই নেই—তবুও মারা যাচ্ছে। শুধু এই কারণে, তারা "আগস্ট ৫" এর পর এই অবৈধ শাসনের প্রতি অনুগত হয়নি। সত্য বলেছে, প্রতিবাদ করেছে, জঙ্গিদের বিরুদ্ধে অ্যাকশন নিতে চেয়েছে—এই অপরাধেই তাদের #হত্যা করা হচ্ছে একে একে।
এ যেন জিয়াউর রহমানের হাতে শুরু হওয়া রাষ্ট্রীয় #সন্ত্রাসের পরবর্তী অধ্যায়—নতুন পোশাকে, নতুন মুখে, কিন্তু একই চেহারায়।
#Bangladesh #BangladeshCrisis
২০২৪ সালের ৫ আগস্ট—বাংলাদেশের ইতিহাসে আরেকটি কলঙ্কময় দিন, যেদিন আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্র, দেশীয় জেহাদি গোষ্ঠী ও বিদেশি দূতাবাসের ছত্রছায়ায় রাষ্ট্রীয় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে ধ্বংস করার একটি নীলনকশা বাস্তবায়িত হতে শুরু করে। সেই দিন থেকে আজ পর্যন্ত, পুলিশের গায়ে আর ইউনিফর্ম নেই, আছে টার্গেটের চিহ্ন। একের পর এক পুলিশ সদস্য খুন হচ্ছেন, ‘আত্মহত্যা’ নামে প্রচার করা হচ্ছে—যেমন সর্বশেষ রাজশাহীর পুলিশ কনস্টেবল মাসুদ রানার ঘটনা।
কনস্টেবল মাসুদ রানা : #আত্মহত্যা না পরিকল্পিত #খুন?
রাজশাহীর জেলা পুলিশ লাইনের ব্যারাকের টয়লেট থেকে কনস্টেবল মাসুদ রানার ঝুলন্ত #মরদেহ উদ্ধারের ঘটনা কোনও সাধারণ মৃত্যু নয়। নাটোরের সন্তান মাসুদ রানা অসুস্থতার কারণে হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন, কিন্তু হাসপাতাল থেকে ফিরে টার্গেট হয়ে গেলেন। কোনও সুইসাইড নোট নেই, নেই ব্যক্তিগত হতাশার প্রমাণ, তবুও এটা ‘#আত্মহত্যা’ বলে চালিয়ে দেওয়া হচ্ছে। ঠিক যেমন আগেও অনেককে "#আত্মহত্যা" বানিয়ে #খুন করা হয়েছে।
আগস্ট ৫-এর পর থেকে পুলিশের উপর #গণহত্যা: কী ঘটেছে আসলে?
• সিরাজগঞ্জ, এনায়েতপুর: ১৫ জন পুলিশ সদস্যকে প্রকাশ্যে পিটিয়ে #হত্যা। রাষ্ট্রীয় বাহিনী এ বিষয়ে মুখে কুলুপ এঁটেছে।
• ঢাকা, মিরপুর পুলিশ লাইনস: মিস ফায়ারের গল্পে চাপা পড়েছে দুই পুলিশ সদস্যের মাথায় #গুলি।
• কুষ্টিয়ায় #গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহত হন এএসআই রায়হান আলী, ঘটনাটি "ডাকাতের #গুলি" বলে চালানো হয়েছে, অথচ সেদিন কোনও #ডাকাত ধরার অভিযানই ছিল না।
• বরিশালে ডিউটি শেষে ফেরার সময় ট্রাক চাপায় #নিহত হন কনস্টেবল শরীফুল। তবে প্রত্যক্ষদর্শীরা বলছে, এটি ছিল পূর্বপরিকল্পিত অ্যাম্বুশ।
এইসব ঘটনা নিছক দুর্ঘটনা নয়—এগুলো একটি রাষ্ট্রীয় স্কেলের হত্যাযজ্ঞ। পুলিশের মনোবল ভেঙে ফেলা, #জঙ্গিবাদকে ছাড়পত্র দেওয়া, আর একনায়কতান্ত্রিক ক্ষমতার সুরক্ষা নিশ্চিত করাই এই নীলনকশার লক্ষ্য।
জিয়াউর রহমান থেকে ইউনুস : একই নীলনকশার পুনরাবৃত্তি
১৯৭৭ সালে জিয়াউর রহমান রাষ্ট্রক্ষমতায় টিকে থাকার জন্য কুখ্যাত ক্যাংগারু কোর্ট বসিয়ে বিমান বাহিনীর শতাধিক অফিসারকে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে #হত্যা করে। কারও আত্মপক্ষ সমর্থনের সুযোগ ছিল না, ফাঁসি কার্যকরের আগে পর্যন্ত পরিবারের সদস্যদের দেখতেও দেওয়া হয়নি। সব আয়োজন ছিল গোপন, নিষ্ঠুর, নির্মম। কারণ একটাই—নিজের চেয়ারে বসে থাকার জন্য রাষ্ট্রীয় সুরক্ষার মূল স্তম্ভগুলোকে ধ্বংস করে দিতে হবে।
আজ সেই একই কৌশল প্রয়োগ করছে স্বঘোষিত শাসক ইউনুস ও তার দোসররা। পার্থক্য একটাই—আজকের ক্যাংগারু কোর্ট বসছে ব্যারাকের বাইরে, রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবনের শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত আরামদায়ক জলযোগ সহযোগে, কিংবা মিরপুর পুলিশ লাইনের কোনো অন্ধকার কক্ষে। আত্মহত্যা বলে চালানো হচ্ছে পরিকল্পিত খুন। পরিবারের কাছে দেহ ফেরত দেওয়ার আগে ময়নাতদন্তেও লুকানো হচ্ছে গুলি, গলা টিপে ধরার দাগ, ভাঙা হাড়।
জিয়াউর রহমান যেভাবে বিচার বহির্ভূত #হত্যাকাণ্ড চালিয়ে ক্ষমতায় টিকে ছিল, ইউনুসও সেই পথেই হাঁটছে। একদিকে বিদেশি রাষ্ট্রের ছায়া, অন্যদিকে দেশীয় ইসলামি জঙ্গিগোষ্ঠীর মদদে সে দেশ চালানোর নামে পুলিশ বাহিনীকে গিনিপিগ বানিয়ে গণহত্যা চালাচ্ছে। শুধু গত আট মাসেই ৪৪ জন পুলিশ সদস্যের রহস্যজনক মৃত্যু ঘটেছে। এর অধিকাংশই “#আত্মহত্যা” কিংবা “#অ্যাক্সিডেন্ট” হিসেবে কেস ক্লোজ!
তৎকালীন বিমানবাহিনীর অফিসারদের বিরুদ্ধে অভিযোগ ছিল "ষড়যন্ত্র", আজ পুলিশ সদস্যদের বিরুদ্ধে কোনো অভিযোগই নেই—তবুও মারা যাচ্ছে। শুধু এই কারণে, তারা "আগস্ট ৫" এর পর এই অবৈধ শাসনের প্রতি অনুগত হয়নি। সত্য বলেছে, প্রতিবাদ করেছে, জঙ্গিদের বিরুদ্ধে অ্যাকশন নিতে চেয়েছে—এই অপরাধেই তাদের #হত্যা করা হচ্ছে একে একে।
এ যেন জিয়াউর রহমানের হাতে শুরু হওয়া রাষ্ট্রীয় #সন্ত্রাসের পরবর্তী অধ্যায়—নতুন পোশাকে, নতুন মুখে, কিন্তু একই চেহারায়।
#Bangladesh #BangladeshCrisis
সবজির বাজারে আগুন, পকেট পুড়ে যাচ্ছে জনগণের—কিন্তু ইউনুসের তথাকথিত সরকার টিকটকে ব্যস্ত!
বাংলাদেশের বাজারে আজ এক কেজি কাঁকরোলের দাম ১৪০ টাকা! বেগুনের কেজি ১০০! ঢ্যাঁড়স, করলা, উচ্ছে—সবজিরা যেন লুকিয়ে হা হা করে হেসে বলছে, “এই তো জনগণের জীবন, ইউনুসের আমলে আমরাই রাজা-বাদশাহ!” রমজানে মানুষ যে দামে সবজি খেয়েছে, ঈদের পর তা যেন বিষাক্ত অঙ্কে রূপ নিয়েছে। কিন্তু প্রশ্ন হলো, এত দাম কে বাড়াচ্ছে? এর দায়ভার কার? এবং সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন—এই দানবীয় মূল্যবৃদ্ধির পেছনে ইউনুসের ভূমিকা কী?
ঈদের পর বাজারে আগুন : অজুহাত একটাই—"সরবরাহ কম", কিন্তু #লুটপাট সর্বোচ্চ!
শান্তিনগর, মালিবাগ, কাওরান বাজার, মগবাজার—সবখানেই একই চিত্র। সবজির কেজিপ্রতি দাম ৭০ টাকার নিচে নেই। কোথাও কাঁকরোল ১৪০, কোথাও ঢ্যাঁড়স ১০০, শসা ৮০, কাঁচা মরিচ ১০০! অথচ এর ব্যাখ্যা কী? বিক্রেতারা বলছে “মৌসুম শেষ, সরবরাহ কম”। এই সরল অজুহাত দিয়ে বছরের পর বছর বাজার নিয়ন্ত্রণহীন থাকে না—এই কথিত সরবরাহ সংকটের নামেই চলছে সিন্ডিকেটের উন্মত্ত লুটপাট। এবং ঠিক এই সিন্ডিকেটগুলোকে পৃষ্ঠপোষকতা করছে ইউনুসের তথাকথিত ‘অন্তর্বর্তীকালীন সরকার’।
ইউনুস মানেই ব্যর্থতা, বিভ্রান্তি, এবং #লুটের বৈধতা
এই দেশের বাজারব্যবস্থা কখনো নিখুঁত ছিল না, কিন্তু যা এখন চলছে তা শুধু অব্যবস্থাপনা নয়, ইচ্ছাকৃত দুর্নীতি। আগস্ট ৫, ২০২৪–এর পর ক্ষমতা দখল করে যেভাবে দেশব্যাপী প্রশাসনিক কাঠামো ভেঙে পড়েছে, বাজার ব্যবস্থাপনাও এখন সেকারণেই গরু-ছাগলের মত ছুটছে যার যার দিকে। ইউনুসের সরকারের কাছে বাজার তদারকি কোনো অগ্রাধিকার না, বরং এটিই তার ছত্রছায়ায় তৈরি হওয়া এক ‘খাদ্যসন্ত্রাসের’ বাণিজ্যিক ক্ষেত্র।
উন্নয়নের নাটক, বাজারে নিঃস্বতা
টেলিভিশনে, সোশ্যাল মিডিয়ায় ইউনুসের মুরিদ বাহিনী দেশ চালানোর ভেলকি দেখাচ্ছে, কিন্তু বাস্তবে মানুষ ১০০ টাকার নিচে এক কেজি সবজি খুঁজে পায় না। চাকরিজীবী, দিনমজুর, গার্মেন্টস কর্মী—সবার মুখে শুধু হাহাকার, কিন্তু তথাকথিত সরকারের মুখে তালা! জনজীবনের এই হাহাকার তাদের চোখে পড়ে না, কারণ তারা ব্যস্ত নিজেদের নিরাপত্তা, #লুটপাট আর “রাজনৈতিক স্থিতিশীলতার” নামক ছলনায়।
নির্বাচিত নয়, দায়বদ্ধ নয়—তাই জনগণের চুল (মাথার) পুড়লেও ইউনুসের সরকারের কিছু যায় আসে না।
একটি নির্বাচিত সরকার হলে বাজারে হঠাৎ এই মূল্যবৃদ্ধি নিয়ে নড়েচড়ে বসত, সিন্ডিকেটে অভিযান চালাত, মিডিয়ায় প্রতিক্রিয়া জানাত, এবং অন্তত দায় এড়াতে বিবৃতি দিত। কিন্তু এখানে তো রাষ্ট্রের মাথায় বসে থাকা ইউনুস নিজেই জনগণের নির্বাচিত নয়—তাহলে জনগণের চোখের পানি তার চোখে পড়বে কেন? জনগণের রান্নাঘরে যখন আগুন, তখন ইউনুসের মঞ্চে চলছে বিদেশি দূতাবাসের তামাশা!
এই সরকার আসলে বাজারের নয়, ব্যাঙ্কারদের; কৃষকের নয়, কর্পোরেট কনসালট্যান্টদের
এই দেশের খামারিরা জানে না কোথায় বিক্রি করবে, অথচ শহরের খুচরা বাজারে এক কেজি কাঁকরোল বিক্রি হয় ১৪০ টাকায়! এই ব্যবধান কোথা থেকে আসে? এর পেছনে আছে বহুমাত্রিক সিন্ডিকেট, ফড়িয়া চক্র, আর তার ওপরে ছড়ি ঘোরাচ্ছে কিছু সুবিধাভোগী আমলাতন্ত্র ও বিদেশি প্রভাবিত 'বাজার বিশেষজ্ঞ'। যারা জনগণ নয়, মার্কেটের ‘লিকুইডিটি’ নিয়েই ভাবে।
এটা শুধু বাজারের সংকট নয়, এটা শাসনের ব্যর্থতা, আর জনগণের উপর যুদ্ধ!
ইউনুস সরকারের অধীনে শুধু সবজির দাম নয়—জীবনধারণই আজ বিলাসিতার পর্যায়ে। যেখানে পেঁপে ৬০ টাকা, করলা ৮০ টাকা, শসা ৮০ টাকা—সেখানে নিম্নবিত্ত তো নয়ই, মধ্যবিত্তও ধীরে ধীরে খাদ্যদ্রব্য থেকে বঞ্চিত হয়ে পড়ছে। ইউনুসের সরকার যদি আজ না থামে, তবে আগামীকাল শুধু সবজি নয়—চাল, ডাল, পানি—সবই হয়ে যাবে সোনার দামে। কারণ যখন শাসন হয় জনগণকে বাদ দিয়ে, তখন রাষ্ট্রপরিচালনার উদ্দেশ্য হয় লুটপাট, ধ্বংস আর দখল।
এই বাজারে কাঁকরোল শুধু সবজি নয়—এটা এই #স্বৈরাচারী সরকারের ব্যর্থতার প্রতীক।
#BangladeshCrisis #PriceHike
বাংলাদেশের বাজারে আজ এক কেজি কাঁকরোলের দাম ১৪০ টাকা! বেগুনের কেজি ১০০! ঢ্যাঁড়স, করলা, উচ্ছে—সবজিরা যেন লুকিয়ে হা হা করে হেসে বলছে, “এই তো জনগণের জীবন, ইউনুসের আমলে আমরাই রাজা-বাদশাহ!” রমজানে মানুষ যে দামে সবজি খেয়েছে, ঈদের পর তা যেন বিষাক্ত অঙ্কে রূপ নিয়েছে। কিন্তু প্রশ্ন হলো, এত দাম কে বাড়াচ্ছে? এর দায়ভার কার? এবং সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন—এই দানবীয় মূল্যবৃদ্ধির পেছনে ইউনুসের ভূমিকা কী?
ঈদের পর বাজারে আগুন : অজুহাত একটাই—"সরবরাহ কম", কিন্তু #লুটপাট সর্বোচ্চ!
শান্তিনগর, মালিবাগ, কাওরান বাজার, মগবাজার—সবখানেই একই চিত্র। সবজির কেজিপ্রতি দাম ৭০ টাকার নিচে নেই। কোথাও কাঁকরোল ১৪০, কোথাও ঢ্যাঁড়স ১০০, শসা ৮০, কাঁচা মরিচ ১০০! অথচ এর ব্যাখ্যা কী? বিক্রেতারা বলছে “মৌসুম শেষ, সরবরাহ কম”। এই সরল অজুহাত দিয়ে বছরের পর বছর বাজার নিয়ন্ত্রণহীন থাকে না—এই কথিত সরবরাহ সংকটের নামেই চলছে সিন্ডিকেটের উন্মত্ত লুটপাট। এবং ঠিক এই সিন্ডিকেটগুলোকে পৃষ্ঠপোষকতা করছে ইউনুসের তথাকথিত ‘অন্তর্বর্তীকালীন সরকার’।
ইউনুস মানেই ব্যর্থতা, বিভ্রান্তি, এবং #লুটের বৈধতা
এই দেশের বাজারব্যবস্থা কখনো নিখুঁত ছিল না, কিন্তু যা এখন চলছে তা শুধু অব্যবস্থাপনা নয়, ইচ্ছাকৃত দুর্নীতি। আগস্ট ৫, ২০২৪–এর পর ক্ষমতা দখল করে যেভাবে দেশব্যাপী প্রশাসনিক কাঠামো ভেঙে পড়েছে, বাজার ব্যবস্থাপনাও এখন সেকারণেই গরু-ছাগলের মত ছুটছে যার যার দিকে। ইউনুসের সরকারের কাছে বাজার তদারকি কোনো অগ্রাধিকার না, বরং এটিই তার ছত্রছায়ায় তৈরি হওয়া এক ‘খাদ্যসন্ত্রাসের’ বাণিজ্যিক ক্ষেত্র।
উন্নয়নের নাটক, বাজারে নিঃস্বতা
টেলিভিশনে, সোশ্যাল মিডিয়ায় ইউনুসের মুরিদ বাহিনী দেশ চালানোর ভেলকি দেখাচ্ছে, কিন্তু বাস্তবে মানুষ ১০০ টাকার নিচে এক কেজি সবজি খুঁজে পায় না। চাকরিজীবী, দিনমজুর, গার্মেন্টস কর্মী—সবার মুখে শুধু হাহাকার, কিন্তু তথাকথিত সরকারের মুখে তালা! জনজীবনের এই হাহাকার তাদের চোখে পড়ে না, কারণ তারা ব্যস্ত নিজেদের নিরাপত্তা, #লুটপাট আর “রাজনৈতিক স্থিতিশীলতার” নামক ছলনায়।
নির্বাচিত নয়, দায়বদ্ধ নয়—তাই জনগণের চুল (মাথার) পুড়লেও ইউনুসের সরকারের কিছু যায় আসে না।
একটি নির্বাচিত সরকার হলে বাজারে হঠাৎ এই মূল্যবৃদ্ধি নিয়ে নড়েচড়ে বসত, সিন্ডিকেটে অভিযান চালাত, মিডিয়ায় প্রতিক্রিয়া জানাত, এবং অন্তত দায় এড়াতে বিবৃতি দিত। কিন্তু এখানে তো রাষ্ট্রের মাথায় বসে থাকা ইউনুস নিজেই জনগণের নির্বাচিত নয়—তাহলে জনগণের চোখের পানি তার চোখে পড়বে কেন? জনগণের রান্নাঘরে যখন আগুন, তখন ইউনুসের মঞ্চে চলছে বিদেশি দূতাবাসের তামাশা!
এই সরকার আসলে বাজারের নয়, ব্যাঙ্কারদের; কৃষকের নয়, কর্পোরেট কনসালট্যান্টদের
এই দেশের খামারিরা জানে না কোথায় বিক্রি করবে, অথচ শহরের খুচরা বাজারে এক কেজি কাঁকরোল বিক্রি হয় ১৪০ টাকায়! এই ব্যবধান কোথা থেকে আসে? এর পেছনে আছে বহুমাত্রিক সিন্ডিকেট, ফড়িয়া চক্র, আর তার ওপরে ছড়ি ঘোরাচ্ছে কিছু সুবিধাভোগী আমলাতন্ত্র ও বিদেশি প্রভাবিত 'বাজার বিশেষজ্ঞ'। যারা জনগণ নয়, মার্কেটের ‘লিকুইডিটি’ নিয়েই ভাবে।
এটা শুধু বাজারের সংকট নয়, এটা শাসনের ব্যর্থতা, আর জনগণের উপর যুদ্ধ!
ইউনুস সরকারের অধীনে শুধু সবজির দাম নয়—জীবনধারণই আজ বিলাসিতার পর্যায়ে। যেখানে পেঁপে ৬০ টাকা, করলা ৮০ টাকা, শসা ৮০ টাকা—সেখানে নিম্নবিত্ত তো নয়ই, মধ্যবিত্তও ধীরে ধীরে খাদ্যদ্রব্য থেকে বঞ্চিত হয়ে পড়ছে। ইউনুসের সরকার যদি আজ না থামে, তবে আগামীকাল শুধু সবজি নয়—চাল, ডাল, পানি—সবই হয়ে যাবে সোনার দামে। কারণ যখন শাসন হয় জনগণকে বাদ দিয়ে, তখন রাষ্ট্রপরিচালনার উদ্দেশ্য হয় লুটপাট, ধ্বংস আর দখল।
এই বাজারে কাঁকরোল শুধু সবজি নয়—এটা এই #স্বৈরাচারী সরকারের ব্যর্থতার প্রতীক।
#BangladeshCrisis #PriceHike
দেখুন গরিবদের জন্য বরাদ্দ দেওয়া চাল কারা নিয়ে যায়!
এই হল “সমন্বয়ক”!
যে চাল গরিবের হাঁড়িতে উঠার কথা ছিল, তা উঠে যায় ক্ষমতার হেঁশেলে।
যে ত্রাণ মজলুমের হাতে পৌঁছানোর কথা, তা চলে যায় লুটেরা দালালদের গুদামে।
গরিবের হক মেরে যারা নীতির কথা বলে, তাদের মুখোশ একদিন খুলবেই!
এই চোরদের মুখে মানবতার বুলি মানায় না—
আর এসবের নেতৃত্ব দেয় কিছু কথিত “সমন্বয়ক”, যারা নিজের পকেট সমন্বয় করতেই ব্যস্ত!
চোখ খুলুন—প্রশ্ন তুলুন—অসত্দের মুখোশ খুলে দিন।
#Bangladesh #BangladeshCrisis
এই হল “সমন্বয়ক”!
যে চাল গরিবের হাঁড়িতে উঠার কথা ছিল, তা উঠে যায় ক্ষমতার হেঁশেলে।
যে ত্রাণ মজলুমের হাতে পৌঁছানোর কথা, তা চলে যায় লুটেরা দালালদের গুদামে।
গরিবের হক মেরে যারা নীতির কথা বলে, তাদের মুখোশ একদিন খুলবেই!
এই চোরদের মুখে মানবতার বুলি মানায় না—
আর এসবের নেতৃত্ব দেয় কিছু কথিত “সমন্বয়ক”, যারা নিজের পকেট সমন্বয় করতেই ব্যস্ত!
চোখ খুলুন—প্রশ্ন তুলুন—অসত্দের মুখোশ খুলে দিন।
#Bangladesh #BangladeshCrisis
অবৈধ সরকারের অবৈধ ট্রাইবুনাল বাতিলের দাবিতে রাজধানীতে বাংলাদেশ ছাত্রলীগের বিক্ষোভ মিছিল
https://www.facebook.com/awamileague.1949/videos/1063180952321150
https://www.facebook.com/awamileague.1949/videos/1063180952321150
Facebook
Log in or sign up to view
See posts, photos and more on Facebook.
পুলিশের পর এবার সেনাবাহিনীতেও হিন্দু সৈনিকেরা মারা যাচ্ছেন, কিন্তু কেন?
কি চলছে ফোর্সগুলোতে?
----
আজ ২১এপ্রিল বনানী আর্মি স্টেডিয়ামের গার্ড রুমে কর্পোরাল (টেকনিশিয়ান) দুর্জয় শীল দিলীপ(ব্যাচ নং- ১৬১৭০৩৮) কে ফ্যানের সাথে গলায় ফাস লাগানো অবস্থায় ঝুলন্ত অবস্থায় পাওয়া যায়।
জানা যায় সিগন্যাল-১ ব্যাটালিয়ন ইআরই সিওডি রাত ২টা থেকে সকাল ৬ টা পর্যন্ত গার্ড কমান্ডার হিসেবে ডিউটিতে ছিলেন দুর্জয় এবং আনুমানিক সকাল ৬ টায় সৈনিক মামুন কর্পোরাল দুর্জয় শীল দিলীপকে ইউনীফর্ম পরিহিত অবস্থায় ফ্যানের সাথে ঝুলন্ত অবস্থায় দেখতে পান।
এটা কি #হত্যা নাকি #আত্মহত্যা? তবে কি সাম্প্রদায়িকতার বিষ বাংলাদেশ সেনাবাহিনীতেও ছড়ানো শুরু করেছে?
#Bangladesh #BangladeshCrisis
কি চলছে ফোর্সগুলোতে?
----
আজ ২১এপ্রিল বনানী আর্মি স্টেডিয়ামের গার্ড রুমে কর্পোরাল (টেকনিশিয়ান) দুর্জয় শীল দিলীপ(ব্যাচ নং- ১৬১৭০৩৮) কে ফ্যানের সাথে গলায় ফাস লাগানো অবস্থায় ঝুলন্ত অবস্থায় পাওয়া যায়।
জানা যায় সিগন্যাল-১ ব্যাটালিয়ন ইআরই সিওডি রাত ২টা থেকে সকাল ৬ টা পর্যন্ত গার্ড কমান্ডার হিসেবে ডিউটিতে ছিলেন দুর্জয় এবং আনুমানিক সকাল ৬ টায় সৈনিক মামুন কর্পোরাল দুর্জয় শীল দিলীপকে ইউনীফর্ম পরিহিত অবস্থায় ফ্যানের সাথে ঝুলন্ত অবস্থায় দেখতে পান।
এটা কি #হত্যা নাকি #আত্মহত্যা? তবে কি সাম্প্রদায়িকতার বিষ বাংলাদেশ সেনাবাহিনীতেও ছড়ানো শুরু করেছে?
#Bangladesh #BangladeshCrisis
অবৈধ সরকারের অবৈধ ট্রাইবুনাল বাতিলের দাবিতে রাজধানীতে বাংলাদেশ ছাত্রলীগের বিক্ষোভ মিছিল
🎦 https://www.facebook.com/share/v/1EXVa1cV4j/?mibextid=wwXIfr
🎦 https://www.facebook.com/share/v/1EXVa1cV4j/?mibextid=wwXIfr
কাশ্মীরের পহেলগাঁওয়ে সন্ত্রাসী হামলার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে আওয়ামী লীগ সভাপতি ও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনার বিবৃতি
https://albd.org/bn/articles/news/41524
https://albd.org/bn/articles/news/41524
albd.org
কাশ্মীরের পহেলগাঁওয়ে সন্ত্রাসী হামলার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে আওয়ামী লীগ সভাপতি ও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী…
কাশ্মীরের পহেলগাঁওয়ে নারকীয় জঙ্গি হামলার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ সভাপতি ও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনা আজ এক বিবৃতিতে প্রদান করেছেন। বিবৃতিতে তিনি ন্যক্কারজনক জঙ্গি হামলায় নিহতদের স্মরণে গভীর…
Statement by Awami League President and Hon’ble Prime Minister Sheikh Hasina Condemning the Terrorist Attack in Pahalgam, Kashmir
https://albd.org/articles/news/41525/Statement-by-Awami-League-President-and-Hon%E2%80%99ble-Prime-Minister-Sheikh-Hasina-Condemning-the-Terrorist-Attack-in-Pahalgam,-Kashmir/
#SheikhHasina #Bangaldesh
https://albd.org/articles/news/41525/Statement-by-Awami-League-President-and-Hon%E2%80%99ble-Prime-Minister-Sheikh-Hasina-Condemning-the-Terrorist-Attack-in-Pahalgam,-Kashmir/
#SheikhHasina #Bangaldesh
albd.org
Statement by Awami League President and Hon’ble Prime Minister Sheikh Hasina Condemning the Terrorist Attack in Pahalgam, Kashmir
The Awami League President said that terrorists seek to halt the progress of humanity—they are the vile enemies of human civilization. The Bangladesh Awami League has always stood firmly against terrorism based on its core principles and ideology. We offer…
বিশ্ববাজারে দাম কমলেও ইউনুস সরকারের ব্যর্থতায় বাংলাদেশে তেলের দাম আকাশছোঁয়া: জনগণ জিম্মি, সিন্ডিকেট মহোৎসব!
==
বিশ্ববাজারে তিন বছরের মধ্যে সয়াবিন ও পাম অয়েলের দাম সর্বনিম্ন পর্যায়ে নেমে এলেও, বাংলাদেশে নিত্যপ্রয়োজনীয় ভোজ্যতেলসহ পণ্যের দাম কমার কোনো নামগন্ধ নেই। বরং ইউনুস সরকারের চরম ব্যর্থতা, বাজার মনিটরিংয়ের অভাব এবং ব্যবসায়ী সিন্ডিকেটের লাগামহীন দুর্নীতির কারণে দেশের সাধারণ মানুষ আজ বেকায়দায় পড়েছে।
২০২৪ সালে যখন আন্তর্জাতিক বাজারে সয়াবিন তেলের দাম ছিল গড়ে মাত্র ১০২২ ডলার প্রতি টন, তখন বাংলাদেশে লিটারে দাম বাড়িয়ে দেওয়া হয় ১৪ টাকা। বাস্তবে প্রতি লিটারে অন্তত ১২ টাকা অতিরিক্ত মুনাফা করছে ব্যবসায়ীরা। অথচ ডলারের দাম কিংবা ব্যাংকিং সমস্যাকে অজুহাত বানিয়ে সিন্ডিকেট লুটপাট চালিয়ে যাচ্ছে—ইউনুস সরকারের নীরব সমর্থনে।
বিশ্বের যেখানে দরপতন, সেখানে বাংলাদেশের ভোক্তাদের উপর এই অন্যায়ের দায় কে নেবে? আর কতদিন ইউনুস সরকারের ছত্রছায়ায় সিন্ডিকেটের এই অবাধ লুটপাট চলবে?
#Bangladesh #PriceHike #BangladeshCrisis
==
বিশ্ববাজারে তিন বছরের মধ্যে সয়াবিন ও পাম অয়েলের দাম সর্বনিম্ন পর্যায়ে নেমে এলেও, বাংলাদেশে নিত্যপ্রয়োজনীয় ভোজ্যতেলসহ পণ্যের দাম কমার কোনো নামগন্ধ নেই। বরং ইউনুস সরকারের চরম ব্যর্থতা, বাজার মনিটরিংয়ের অভাব এবং ব্যবসায়ী সিন্ডিকেটের লাগামহীন দুর্নীতির কারণে দেশের সাধারণ মানুষ আজ বেকায়দায় পড়েছে।
২০২৪ সালে যখন আন্তর্জাতিক বাজারে সয়াবিন তেলের দাম ছিল গড়ে মাত্র ১০২২ ডলার প্রতি টন, তখন বাংলাদেশে লিটারে দাম বাড়িয়ে দেওয়া হয় ১৪ টাকা। বাস্তবে প্রতি লিটারে অন্তত ১২ টাকা অতিরিক্ত মুনাফা করছে ব্যবসায়ীরা। অথচ ডলারের দাম কিংবা ব্যাংকিং সমস্যাকে অজুহাত বানিয়ে সিন্ডিকেট লুটপাট চালিয়ে যাচ্ছে—ইউনুস সরকারের নীরব সমর্থনে।
বিশ্বের যেখানে দরপতন, সেখানে বাংলাদেশের ভোক্তাদের উপর এই অন্যায়ের দায় কে নেবে? আর কতদিন ইউনুস সরকারের ছত্রছায়ায় সিন্ডিকেটের এই অবাধ লুটপাট চলবে?
#Bangladesh #PriceHike #BangladeshCrisis
কাশ্মীরের পহেলগাঁওয়ে সন্ত্রাসী হামলার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে আওয়ামী লীগ সভাপতি ও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনার বিবৃতি
----
কাশ্মীরের পহেলগাঁওয়ে নারকীয় জঙ্গি হামলার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ সভাপতি ও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনা আজ এক বিবৃতিতে প্রদান করেছেন। বিবৃতিতে তিনি ন্যক্কারজনক জঙ্গি হামলায় নিহতদের স্মরণে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন এবং একইসাথে আহতদের দ্রুত আরোগ্য কামনা করেছেন।
আওয়ামী লীগ সভাপতি বলেন, সন্ত্রাসবাদীরা মানবতার অগ্রযাত্রাকে থমকে দিতে চায়। তারা মানবতার ঘৃণিত শত্রু। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ নীতি ও আদর্শগতভাবে বরাবর সন্ত্রাসের বিপক্ষে অবস্থান গ্রহণ করে চলেছে। সারা বিশ্বে মানবতাবাদী রাজনৈতিক দর্শনের প্রতি আমাদের অকুণ্ঠ সমর্থন রয়েছে। কাশ্মীরে যে জঙ্গি-সন্ত্রাসী হামলা ঘটেছে তা মানবিক বিশ্ব গড়ে তোলার প্রধানতম অন্তরায় এবং মানবসভ্যতার বুকে ক্ষত চিহ্ন। এই সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে মানবিক সমাজ গড়ার লড়াইয়ে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ সম্পূর্ণভাবে সক্রিয় সমর্থন বজায় রাখবে। আমরা এ ধরনের বর্বর জঙ্গি হামলার সঙ্গে জড়িতদের বিচারের আওতায় আনার দাবি করছি।
বিবৃতিতে তিনি বলেন, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদের প্রতি শূন্য সহিষ্ণুতার নীতি মেনে চলে। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ মানুষের সঙ্গে মানুষের সম্পর্কের গড়ে তোলার মাধ্যমে মানবিক সমাজ, রাষ্ট্র ও বিশ্ব গড়ে বিনির্মাণে বদ্ধপরিকর। আমরা নীতিগতভাবে এ ধরনের জঙ্গি-সন্ত্রাসী মোকাবিলা করে বাংলাদেশকে জঙ্গিবাদ মুক্ত রাষ্ট্র গঠনে নেতৃত্ব দিয়ে এসেছি। আমরা এ ধরনের বর্বর জঙ্গি হামলার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই।
জয় বাংলা
জয় বঙ্গবন্ধু
সন্ত্রাসবাদ নিপাত যাক, মানবতার জয় হোক।
----
প্রেস বিজ্ঞপ্তি
তারিখ: ২৩ এপ্রিল ২০২৫
----
কাশ্মীরের পহেলগাঁওয়ে নারকীয় জঙ্গি হামলার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ সভাপতি ও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনা আজ এক বিবৃতিতে প্রদান করেছেন। বিবৃতিতে তিনি ন্যক্কারজনক জঙ্গি হামলায় নিহতদের স্মরণে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন এবং একইসাথে আহতদের দ্রুত আরোগ্য কামনা করেছেন।
আওয়ামী লীগ সভাপতি বলেন, সন্ত্রাসবাদীরা মানবতার অগ্রযাত্রাকে থমকে দিতে চায়। তারা মানবতার ঘৃণিত শত্রু। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ নীতি ও আদর্শগতভাবে বরাবর সন্ত্রাসের বিপক্ষে অবস্থান গ্রহণ করে চলেছে। সারা বিশ্বে মানবতাবাদী রাজনৈতিক দর্শনের প্রতি আমাদের অকুণ্ঠ সমর্থন রয়েছে। কাশ্মীরে যে জঙ্গি-সন্ত্রাসী হামলা ঘটেছে তা মানবিক বিশ্ব গড়ে তোলার প্রধানতম অন্তরায় এবং মানবসভ্যতার বুকে ক্ষত চিহ্ন। এই সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে মানবিক সমাজ গড়ার লড়াইয়ে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ সম্পূর্ণভাবে সক্রিয় সমর্থন বজায় রাখবে। আমরা এ ধরনের বর্বর জঙ্গি হামলার সঙ্গে জড়িতদের বিচারের আওতায় আনার দাবি করছি।
বিবৃতিতে তিনি বলেন, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদের প্রতি শূন্য সহিষ্ণুতার নীতি মেনে চলে। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ মানুষের সঙ্গে মানুষের সম্পর্কের গড়ে তোলার মাধ্যমে মানবিক সমাজ, রাষ্ট্র ও বিশ্ব গড়ে বিনির্মাণে বদ্ধপরিকর। আমরা নীতিগতভাবে এ ধরনের জঙ্গি-সন্ত্রাসী মোকাবিলা করে বাংলাদেশকে জঙ্গিবাদ মুক্ত রাষ্ট্র গঠনে নেতৃত্ব দিয়ে এসেছি। আমরা এ ধরনের বর্বর জঙ্গি হামলার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই।
জয় বাংলা
জয় বঙ্গবন্ধু
সন্ত্রাসবাদ নিপাত যাক, মানবতার জয় হোক।
----
প্রেস বিজ্ঞপ্তি
তারিখ: ২৩ এপ্রিল ২০২৫
আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও বঙ্গবন্ধু পরিবারের সদস্যসহ ১০ জনের জতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) লক করার নিন্দা ও প্রতিবাদ
—
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ গভীর উদ্বেগের সঙ্গে পর্যবেক্ষণ করছে যে, আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনাসহ ১০ জন সদস্যের জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) স্থগিত করা হয়েছে। এই অবৈধ দখলদার ফ্যাসিস্ট ইউনূস সরকারের প্রত্যক্ষ নির্দেশনায় নির্বাচন কমিশনের জাতীয় পরিচয় নিবন্ধনের অনুবিভাগ। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ এহেন অসাংবিধানিক, বেআইনি এবং নাগরিক অধিকার লঙ্ঘনের মতো কর্মকাণ্ডের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছে।
সংবাদমাধ্যম সূত্রে জানা গেছে, গত ১৬ ফেব্রুয়ারি তাদের পরিচয়পত্রের কার্যকারিতা স্থগিত করা হলেও গতকাল ২১ এপ্রিল, সোমবার বিষয়টি প্রকাশ পায়। জননেত্রী শেখ হাসিনা, তাঁর পুত্র সজীব আহমেদ ওয়াজেদ জয় ও মেয়ে সায়মা ওয়াজেদ পুতুলের এনআইডি স্থগিত করা হয়েছে। একই সাথে বঙ্গবন্ধুর কনিষ্ঠ কন্যা শেখ রেহানা, তাঁর ছেলে রাদওয়ান মুজিব সিদ্দিক এবং দুই মেয়ে টিউলিপ রিজওয়ানা সিদ্দিক ও আজমিনা সিদ্দিকসহ সর্বমোট ১০ জনের এনআইডি স্থগিত করা হয়েছে। অথচ শেখ রেহানা ও তাঁর ছেলেমেয়ে ব্রিটিশ পাসপোর্টধারী। সর্বোপরি নজিরবিহীনভাবে এনআইডি স্থগিত করা অবৈধ দখলদার সরকারের শিষ্টাচার বহির্ভূত অনৈতিক কর্মকাণ্ডের আরেকটি নমুনা।
আমরা স্পষ্টভাবে বলতে চাই, যেই সরকারি কর্মকর্তা এই নির্দেশ দিয়েছেন এবং যারা সেই নির্দেশ পালন করেছেন সবাই সরকারি দায়িত্ব পালনের বিধি লঙ্ঘন করেছেন। তারা যা করেছেন সুস্পষ্ঠভাবে তা বেআইনি, মানবাধিকার ও নাগরিক অধিকারের লঙ্ঘন। কেননা, জাতীয় পরিচয়পত্র সংক্রান্ত সর্বশেষ আইনে কোন দণ্ডিত ব্যক্তির এনআইডিও কেউ বাতিল বা স্থগিত করতে পারেন না। কেবলমাত্র নাগরিকত্বের অবসান হলেই জাতীয় পরিচয়পত্র বাতিল করা যাবে। সুতরাং, যাদের নির্দেশেই তারা এই অন্যায় কর্মটি সম্পন্ন করেছেন তারা সকলেই রাষ্ট্রীয় কার্য পরিচালনায় ব্যক্তির ইচ্ছা, অভিলাষ, জিঘাংসা চরিতার্থ করতে এরকম উদ্ভট ও অন্যায় কাজ করেছেন। বাংলাদেশের সাধারণ আইন ও সরকারি কর্মচারী বিধি মোতাবেক এটি দণ্ডনীয় অপরাধ।
এই যথেচ্ছাচারের দুটি অর্থ আছে। এক. যেনতেনভাবে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও বঙ্গবন্ধুর পরিবারকে হেনস্থা ও হেয় করা। গত বছরের পাঁচই আগস্টের পর থেকে অবৈধ দখলদার সরকার ও তার অনুগত রাজনৈতিকবর্গ ধারাবাহিকভাবে স্বাধীনতা সংগ্রাম, মুক্তিযুদ্ধ ও বঙ্গবন্ধু পরিবারকে কালিমালিপ্ত করার হীন অপপ্রয়াস চালিয়ে আসছে। এই ঘটনা সেই ধারাবাহিকতায় নতুন সংযোজন।
দ্বিতীয় কারণ হচ্ছে, আওয়ামী লীগের উপর অত্যাচার-নিপীড়নে সকল আইন, মৌলিক অধিকার ও মানবাধিকার লংঘন করে ভয়ের বার্তা ছড়িয়ে দেওয়া। সরকারের আইন ও মানবাধিকার লংঘনের মচ্ছবে সারাদেশের রাজনৈতিক কর্মী ও সাধারণ মানুষ আজ ভীত-সন্ত্রস্ত।
আমাদের আশঙ্কা, জাতীয় পরিচয়পত্র ‘লক’ করে তারা উল্লিখিতদের তথ্যবিকৃতি ঘটিয়ে কুৎসা রটাতে পারে। তথ্য জালিয়াতি করে মিথ্যা অভিযোগ উপস্থাপনের মাধ্যমে ফাঁদ তৈরি করার ষড়যন্ত্র করতে চায়। অবৈধ এই সরকারের এরকম উদ্ভট আচরণের জবাব জনগণকে সাথে নিয়ে আওয়ামী লীগ দেবেই দেবে। আওয়ামী লীগ জনগণের শক্তি ও বিবেচনার প্রতি আস্থাশীল।
জয় বাংলা। জয় বঙ্গবন্ধু।
আঁধার কেটে ভোর হোক।
প্রেস বিজ্ঞপ্তি
তারিখ : ২৩ এপ্রিল ২০২৫
#Bangladesh #AwamiLeague #AwamiLeagueNews
—
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ গভীর উদ্বেগের সঙ্গে পর্যবেক্ষণ করছে যে, আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনাসহ ১০ জন সদস্যের জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) স্থগিত করা হয়েছে। এই অবৈধ দখলদার ফ্যাসিস্ট ইউনূস সরকারের প্রত্যক্ষ নির্দেশনায় নির্বাচন কমিশনের জাতীয় পরিচয় নিবন্ধনের অনুবিভাগ। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ এহেন অসাংবিধানিক, বেআইনি এবং নাগরিক অধিকার লঙ্ঘনের মতো কর্মকাণ্ডের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছে।
সংবাদমাধ্যম সূত্রে জানা গেছে, গত ১৬ ফেব্রুয়ারি তাদের পরিচয়পত্রের কার্যকারিতা স্থগিত করা হলেও গতকাল ২১ এপ্রিল, সোমবার বিষয়টি প্রকাশ পায়। জননেত্রী শেখ হাসিনা, তাঁর পুত্র সজীব আহমেদ ওয়াজেদ জয় ও মেয়ে সায়মা ওয়াজেদ পুতুলের এনআইডি স্থগিত করা হয়েছে। একই সাথে বঙ্গবন্ধুর কনিষ্ঠ কন্যা শেখ রেহানা, তাঁর ছেলে রাদওয়ান মুজিব সিদ্দিক এবং দুই মেয়ে টিউলিপ রিজওয়ানা সিদ্দিক ও আজমিনা সিদ্দিকসহ সর্বমোট ১০ জনের এনআইডি স্থগিত করা হয়েছে। অথচ শেখ রেহানা ও তাঁর ছেলেমেয়ে ব্রিটিশ পাসপোর্টধারী। সর্বোপরি নজিরবিহীনভাবে এনআইডি স্থগিত করা অবৈধ দখলদার সরকারের শিষ্টাচার বহির্ভূত অনৈতিক কর্মকাণ্ডের আরেকটি নমুনা।
আমরা স্পষ্টভাবে বলতে চাই, যেই সরকারি কর্মকর্তা এই নির্দেশ দিয়েছেন এবং যারা সেই নির্দেশ পালন করেছেন সবাই সরকারি দায়িত্ব পালনের বিধি লঙ্ঘন করেছেন। তারা যা করেছেন সুস্পষ্ঠভাবে তা বেআইনি, মানবাধিকার ও নাগরিক অধিকারের লঙ্ঘন। কেননা, জাতীয় পরিচয়পত্র সংক্রান্ত সর্বশেষ আইনে কোন দণ্ডিত ব্যক্তির এনআইডিও কেউ বাতিল বা স্থগিত করতে পারেন না। কেবলমাত্র নাগরিকত্বের অবসান হলেই জাতীয় পরিচয়পত্র বাতিল করা যাবে। সুতরাং, যাদের নির্দেশেই তারা এই অন্যায় কর্মটি সম্পন্ন করেছেন তারা সকলেই রাষ্ট্রীয় কার্য পরিচালনায় ব্যক্তির ইচ্ছা, অভিলাষ, জিঘাংসা চরিতার্থ করতে এরকম উদ্ভট ও অন্যায় কাজ করেছেন। বাংলাদেশের সাধারণ আইন ও সরকারি কর্মচারী বিধি মোতাবেক এটি দণ্ডনীয় অপরাধ।
এই যথেচ্ছাচারের দুটি অর্থ আছে। এক. যেনতেনভাবে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও বঙ্গবন্ধুর পরিবারকে হেনস্থা ও হেয় করা। গত বছরের পাঁচই আগস্টের পর থেকে অবৈধ দখলদার সরকার ও তার অনুগত রাজনৈতিকবর্গ ধারাবাহিকভাবে স্বাধীনতা সংগ্রাম, মুক্তিযুদ্ধ ও বঙ্গবন্ধু পরিবারকে কালিমালিপ্ত করার হীন অপপ্রয়াস চালিয়ে আসছে। এই ঘটনা সেই ধারাবাহিকতায় নতুন সংযোজন।
দ্বিতীয় কারণ হচ্ছে, আওয়ামী লীগের উপর অত্যাচার-নিপীড়নে সকল আইন, মৌলিক অধিকার ও মানবাধিকার লংঘন করে ভয়ের বার্তা ছড়িয়ে দেওয়া। সরকারের আইন ও মানবাধিকার লংঘনের মচ্ছবে সারাদেশের রাজনৈতিক কর্মী ও সাধারণ মানুষ আজ ভীত-সন্ত্রস্ত।
আমাদের আশঙ্কা, জাতীয় পরিচয়পত্র ‘লক’ করে তারা উল্লিখিতদের তথ্যবিকৃতি ঘটিয়ে কুৎসা রটাতে পারে। তথ্য জালিয়াতি করে মিথ্যা অভিযোগ উপস্থাপনের মাধ্যমে ফাঁদ তৈরি করার ষড়যন্ত্র করতে চায়। অবৈধ এই সরকারের এরকম উদ্ভট আচরণের জবাব জনগণকে সাথে নিয়ে আওয়ামী লীগ দেবেই দেবে। আওয়ামী লীগ জনগণের শক্তি ও বিবেচনার প্রতি আস্থাশীল।
জয় বাংলা। জয় বঙ্গবন্ধু।
আঁধার কেটে ভোর হোক।
প্রেস বিজ্ঞপ্তি
তারিখ : ২৩ এপ্রিল ২০২৫
#Bangladesh #AwamiLeague #AwamiLeagueNews
নরসিংদীতে সাবেক ছাত্রলীগ নেতা #খুন ও #বিএনপির #লাশের উল্লাশ
---
নরসিংদীতে সাবেক ছাত্রলীগ নেতা ও ইউপি সদস্য আমিরকে #নৃশংসভাবে #কুপিয়ে #হত্যা করা হয়েছে। ২২ এপ্রিল নরসিংদী সদর উপজেলার আলোকবালীতে এই #হত্যার ঘটনা ঘটে। নিহত আমির হোসেন আলোকবালী ইউনিয়নের সাবেক সাধারণ সম্পাদক এবং ইউনিয়ন পরিষদের ৩নম্বর ওয়ার্ড সদস্য।
গত ৫ আগস্টের পর চরাঞ্চলের #বিএনপি #সন্ত্রাসীদের ত্রাসে এলাকা ছাড়া ছিলেন আমির হোসেন। প্রবাস ফেরত ভাইকে দেখতে ২২ এপ্রিল (মঙ্গলবার) তিনি বাড়ি ফেরেন। আমির এলাকাতে ঢুকেছেন খবর পেয়ে #বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ড্রেজার কাইয়ুম তার #সন্ত্রাসী ক্যাডারদের নিয়ে দেশী #অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে আমিরকে এলোপাথাডি #কুপিয়ে জখম করে। এরপর স্বজনেরা গুরুতর আহত অবস্থায় তাঁকে উদ্ধার করে স্পিডবোটে করে নরসিংদী সদর হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। নদীতে কচুরিপানার জট থাকায় হাসপাতালে নিতে দেরি হওয়ায় অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে তাঁর মৃত্যু হয় বলে জানান স্বজন ও স্থানীয়রা।
খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনা স্থল পরিদর্শন করে এবং জানায় আইনি পদক্ষেপ প্রক্রিয়াধীন। এ ঘটনার তীব্র প্রতিবাদ ও দোষীদের অবিলম্বে #গ্রেফতারের দাবি জানিয়েছেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সদস্য, মোহাম্মদ আলী আরাফাত।
---
নরসিংদীতে সাবেক ছাত্রলীগ নেতা ও ইউপি সদস্য আমিরকে #নৃশংসভাবে #কুপিয়ে #হত্যা করা হয়েছে। ২২ এপ্রিল নরসিংদী সদর উপজেলার আলোকবালীতে এই #হত্যার ঘটনা ঘটে। নিহত আমির হোসেন আলোকবালী ইউনিয়নের সাবেক সাধারণ সম্পাদক এবং ইউনিয়ন পরিষদের ৩নম্বর ওয়ার্ড সদস্য।
গত ৫ আগস্টের পর চরাঞ্চলের #বিএনপি #সন্ত্রাসীদের ত্রাসে এলাকা ছাড়া ছিলেন আমির হোসেন। প্রবাস ফেরত ভাইকে দেখতে ২২ এপ্রিল (মঙ্গলবার) তিনি বাড়ি ফেরেন। আমির এলাকাতে ঢুকেছেন খবর পেয়ে #বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ড্রেজার কাইয়ুম তার #সন্ত্রাসী ক্যাডারদের নিয়ে দেশী #অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে আমিরকে এলোপাথাডি #কুপিয়ে জখম করে। এরপর স্বজনেরা গুরুতর আহত অবস্থায় তাঁকে উদ্ধার করে স্পিডবোটে করে নরসিংদী সদর হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। নদীতে কচুরিপানার জট থাকায় হাসপাতালে নিতে দেরি হওয়ায় অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে তাঁর মৃত্যু হয় বলে জানান স্বজন ও স্থানীয়রা।
খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনা স্থল পরিদর্শন করে এবং জানায় আইনি পদক্ষেপ প্রক্রিয়াধীন। এ ঘটনার তীব্র প্রতিবাদ ও দোষীদের অবিলম্বে #গ্রেফতারের দাবি জানিয়েছেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সদস্য, মোহাম্মদ আলী আরাফাত।