Bangladesh Awami League
92.7K subscribers
9.54K photos
2.79K videos
18 files
10.4K links
Official Telegram Channel of Bangladesh Awami League.
Stay Connceted on Web 👉 www.albd.org
Follow us on -
🔴 Insta 👉 https://instagram.com/albd1949
🟣 Tw 👉 https://twitter.com/albd1971
🔵 FB 👉https://www.facebook.com/awamileague.1949
Download Telegram
'কি মামলায় আনছেন'- উত্তর নেই পুলিশের,পুলিশ নির্বাক। ছাত্রলীগ নেতা সাগর #গ্রেপ্তার, স্বজনদের তোপের মুখে পুলিশ

#Bangladesh
⁨অ-সরকারের প্রধান উপদেষ্টার পেছনে স্ট্যান্ড খালি কেন? বাংলাদেশের পতাকা কোথায়?
----------------
কাতারে সম্প্রতি অনুষ্ঠিত এক আন্তর্জাতিক অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা যখন বক্তৃতা দিচ্ছেন, তখন স্পষ্ট দেখা গেলো তার পেছনের স্ট্যান্ড খালি, সেখানে বাংলাদেশের পতাকা নেই!

এটা কি নিছক ভুল? নাকি অভ্যন্তরীণ সংকেত?
যে দেশের নেতৃত্ব দিচ্ছেন, সেই দেশের পতাকাই যদি অনুপস্থিত থাকে তা হলে কি ধরে নিতে হবে, সেই নেতৃত্ব আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত নয়?
নাকি বর্তমান প্রশাসন নিজেই নিজের পরিচয়ে সংকুচিত?

একদিকে কাতারের মত আয়োজক রাষ্ট্র সকল দেশের প্রতিনিধির পেছনে পতাকা স্থাপন করে সম্মান দেখায়, আর অন্যদিকে বাংলাদেশ প্রতিনিধি দলের পিছনে পতাকা অনুপস্থিত এটা কূটনৈতিক ব্যর্থতা, নাকি ইচ্ছাকৃত অপমান?

জাতীয় পতাকা মানেই জাতির মর্যাদা।
পতাকা ছাড়া নেতৃত্ব মানে আত্মপরিচয়ের সংকট।
এই প্রশ্নের উত্তর দেশবাসী জানতে চায় এখনই।⁩
ইউনুস সরকারের ব্যর্থতার ফসল: অপহরণের ১৪ দিন পর বস্তাবন্দি ব্যবসায়ী উদ্ধার, বাংলাদেশ কি সিরিয়া বা আফগানিস্তানের পথে?
======

কক্সবাজারের চকরিয়ায় অপহরণের ১৪ দিন পর ব্যবসায়ী জিয়া উদ্দিন কাজলকে বস্তাবন্দি ও হাত-পা বাঁধা অবস্থায় উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ রবিবার সকাল ৮টায় বানিয়ারছড়া মহাসড়কের পাশে পড়ে থাকা অবস্থায় তাকে পাওয়া যায়।

৬ এপ্রিল খুটাখালী ইউনিয়ন থেকে অস্ত্রের মুখে সিএনজি অটোরিকশায় অপহরণ করা হয়েছিল তাকে। এরপর থেকে পরিবার উৎকণ্ঠায় ছিল। মামলা করার পরও এতদিন ধরে কোনো দৃশ্যমান অগ্রগতি হয়নি, যা ইউনুস সরকারের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির চরম অবনতি এবং অদক্ষতার নগ্ন বহিঃপ্রকাশ।

৫ আগস্টের পরে ইউনুস সরকারের ছত্রছায়ায় বাংলাদেশে #অপহরণ, #হত্যা, #লুটপাট এখন নতুন স্বাভাবিকতা হয়ে দাঁড়িয়েছে। রাষ্ট্রযন্ত্র যখন অপরাধীদের রক্ষায় ব্যস্ত, তখন সাধারণ নাগরিকেরা রাস্তায় পড়ে থাকে বস্তাবন্দি হয়ে—এ দৃশ্য আফগানিস্তানের ভয়াবহতার কথাই স্মরণ করিয়ে দেয়।

#Bangladesh #BangladeshCrisis
⁨নরসিংদীতে সাবেক ছাত্রলীগ নেতা ও ইউপি সদস্য আমিরকে নৃশংসভাবে #কুপিয়ে #হত্যার প্রতিবাদ
---

আজ ২২ এপ্রিল, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ; মঙ্গলবার, নরসিংদী জেলার সদর উপজেলায় আলোকবালী ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি ও ৩ নম্বর ইউনিয়ন পরিষদের ইউপি সদস্য আমিরকে তার নিজ বাড়িতে নৃশংসভাবে #কুপিয়ে #হত্যা করেছে ইউনিয়ন বিএনপি'র সাধারণ সম্পাদক ড্রেজার কাইয়ুম। আমি এই ঘটনায় তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি এবং একইসাথে দোষীদের অনতিবিলম্বে আইনের আওতায় এনে শাস্তি নিশ্চিত করার জোর দাবি জানাই।

-মোহাম্মদ আলী আরাফাত
কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সদস্য, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ।⁩

#Bangaldesh #AwamiLeague #BangladeshCrisis
Hours after Aslam Hawlader Mintoo, acting secretary of Awami League’s labour wing (north unit in Dhaka city) took part in a peaceful rally to demand restoration of law and order and end of Yunus’s misrule, armed BNP cadres stormed into his residence.

The attackers dragged him down from his residence, forced him to pay extortion and marched him on the street while torturing him. Despite this video showing how right to safety of a citizen has been trampled, cops did not arrest the perpetrators of violence, rather thrown the victim behind the bars.

🎦https://x.com/albd1971/status/1914699054790971630?s=46&t=B2RlW_Ay7qTEEMRM2pP7vA
ইউনূসের উত্তরসূরী এবং #বিএনপির নতুন অঙ্গসংগঠন আন্তঃজেলা #ডাকাত দলের সদস্য ইউনুসকে #গ্রেফতার করেছে পুলিশ
---

#ইউনুস তার বাবা #ইউনূসের নাম বললেও পুলিশ জানায়- মাননীয় স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর স্যার বলেছেন ঘটনা ভাইরাল হলে উনি রাত ৩টায় সংবাদ সম্মেলন করে তার ডিসিশন জানান দেবেন।

এদিকে অন্তঃবাস না পড়ায় তীব্র গরমে ব্যাপক চুলকানীতে ভুগছেন আন্তঃ জেলা #বিএনপি #ডাকাত দলের এই সদস্য। এছাড়াও তিনি সাড়া শরীরে তেল লাগিয়ে #ডাকাতি করেন, ধরা পড়ার পর গোসলের পানি চেয়েও পাননি বলে অভিযোগ করেন এবং বলেন, পিতা #ইউনূস শুনলে #মব পাঠিয়ে থানার ওসি, এসআই এবং কনস্টেবল সবাইকে জবরদস্তি অবসরে পাঠাবেন।

#Bangladesh #BangladeshCrisis
নির্লজ্জ ইউনুস আরও একবার লজ্জায় ডুবালো দেশকে...

🎦 https://www.facebook.com/share/v/1Ak62TQqzF/?mibextid=wwXIfr
ভেঙে ফেলা হচ্ছে মিরপুরের শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধ

🎦 https://www.facebook.com/share/r/164FKYJqEg/?mibextid=wwXIfr
Hours after Aslam Hawlader Mintoo, acting secretary of Awami League’s labour wing (north unit in Dhaka city) took part in a peaceful rally to demand restoration of law and order and end of Yunus’s misrule, armed BNP cadres stormed into his residence.

The attackers dragged him down from his residence, forced him to pay extortion and marched him on the street while torturing him. Despite this video showing how right to safety of a citizen has been trampled, cops did not arrest the perpetrators of violence, rather thrown the victim behind the bars.

🎦https://x.com/albd1971/status/1914699054790971630?s=46&t=B2RlW_Ay7qTEEMRM2pP7vA
অবৈধ ইউনূস সরকারের পদত্যাগের দাবিতে গুলশান-১ নং গোলচত্বর থেকে পুলিশ প্লাজা পর্যন্ত আওয়ামী লীগ ও অঙ্গ-সহযোগী সংগঠনের বিক্ষোভ মিছিল

🎦 https://www.facebook.com/share/v/1Aazun3y5k/?mibextid=wwXIfr
মুজিব সৈনিকরা দমে যায় না, মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারে গ্রিস দূতাবাসে আওয়ামী লীগ, যবুলীগ এবং ছাত্রলীগের স্মারকলীপি জমাদান
-----

https://www.facebook.com/share/r/15dzJoq24Y/?mibextid=wwXIfr
#ধর্ষক এবং #ধর্ষিতা কখনো এক রাস্তায় চলতে পারেনা
---

কুমিল্লার নাঙ্গলকোটে শিকল দিয়ে বেঁধে #ধর্ষণের শিকার গৃহবধূ সেদিনের ভয়াবহ ঘটনা ভুলতে পারেননি এখনও। দিন কাটছে ভয় আর আতঙ্কে। ঘটনার তিন দিনেও মুখোশ পরা যে ব্যক্তির বিরুদ্ধে #ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে, তাকে শনাক্ত করে #গ্রেপ্তার করতে না পারায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন পরিবারের সদস্যরা।

#Bangladesh #BangladeshCrisis
নোয়াখালীতে #বিএনপি-#জামাতের কাপুরুষোচিত #সন্ত্রাস: স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা বাবুর উপর #বর্বর #হামলা!
--
নোয়াখালীর চাটখিল উপজেলার ২নং রামনারায়নপুর ইউনিয়নের ৮নং ওয়ার্ড স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি মোঃ বাবুর উপর অতর্কিত #হামলা চালিয়েছে #বিএনপি-#জামাতের #সন্ত্রাসীরা।মোঃ বাবু তার ব্যক্তিগত কাজে বের হলে পরিকল্পিতভাবে #বিএনপি-#জামাতের একদল #সন্ত্রাসী তাকে ঘিরে ফেলে। #সন্ত্রাসীরা লাঠি, রড ও দেশীয় #অস্ত্র দিয়ে #নির্মমভাবে বাবুর ওপর #হামলা চালায়। এতে তিনি গুরুতর আহত হন এবং স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করে।

#Bangladesh #BangladeshCrisis
বাংলাদেশ পুলিশের উপর #গণহত্যার ছক : ৫ই আগস্টের পর #ইউনুস বাহিনীর #বর্বর পরিকল্পনা

২০২৪ সালের ৫ আগস্ট—বাংলাদেশের ইতিহাসে আরেকটি কলঙ্কময় দিন, যেদিন আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্র, দেশীয় জেহাদি গোষ্ঠী ও বিদেশি দূতাবাসের ছত্রছায়ায় রাষ্ট্রীয় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে ধ্বংস করার একটি নীলনকশা বাস্তবায়িত হতে শুরু করে। সেই দিন থেকে আজ পর্যন্ত, পুলিশের গায়ে আর ইউনিফর্ম নেই, আছে টার্গেটের চিহ্ন। একের পর এক পুলিশ সদস্য খুন হচ্ছেন, ‘আত্মহত্যা’ নামে প্রচার করা হচ্ছে—যেমন সর্বশেষ রাজশাহীর পুলিশ কনস্টেবল মাসুদ রানার ঘটনা।

কনস্টেবল মাসুদ রানা : #আত্মহত্যা না পরিকল্পিত #খুন?

রাজশাহীর জেলা পুলিশ লাইনের ব্যারাকের টয়লেট থেকে কনস্টেবল মাসুদ রানার ঝুলন্ত #মরদেহ উদ্ধারের ঘটনা কোনও সাধারণ মৃত্যু নয়। নাটোরের সন্তান মাসুদ রানা অসুস্থতার কারণে হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন, কিন্তু হাসপাতাল থেকে ফিরে টার্গেট হয়ে গেলেন। কোনও সুইসাইড নোট নেই, নেই ব্যক্তিগত হতাশার প্রমাণ, তবুও এটা ‘#আত্মহত্যা’ বলে চালিয়ে দেওয়া হচ্ছে। ঠিক যেমন আগেও অনেককে "#আত্মহত্যা" বানিয়ে #খুন করা হয়েছে।

আগস্ট ৫-এর পর থেকে পুলিশের উপর #গণহত্যা: কী ঘটেছে আসলে?

• সিরাজগঞ্জ, এনায়েতপুর: ১৫ জন পুলিশ সদস্যকে প্রকাশ্যে পিটিয়ে #হত্যা। রাষ্ট্রীয় বাহিনী এ বিষয়ে মুখে কুলুপ এঁটেছে।

• ঢাকা, মিরপুর পুলিশ লাইনস: মিস ফায়ারের গল্পে চাপা পড়েছে দুই পুলিশ সদস্যের মাথায় #গুলি।

• কুষ্টিয়ায় #গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহত হন এএসআই রায়হান আলী, ঘটনাটি "ডাকাতের #গুলি" বলে চালানো হয়েছে, অথচ সেদিন কোনও #ডাকাত ধরার অভিযানই ছিল না।

• বরিশালে ডিউটি শেষে ফেরার সময় ট্রাক চাপায় #নিহত হন কনস্টেবল শরীফুল। তবে প্রত্যক্ষদর্শীরা বলছে, এটি ছিল পূর্বপরিকল্পিত অ্যাম্বুশ।

এইসব ঘটনা নিছক দুর্ঘটনা নয়—এগুলো একটি রাষ্ট্রীয় স্কেলের হত্যাযজ্ঞ। পুলিশের মনোবল ভেঙে ফেলা, #জঙ্গিবাদকে ছাড়পত্র দেওয়া, আর একনায়কতান্ত্রিক ক্ষমতার সুরক্ষা নিশ্চিত করাই এই নীলনকশার লক্ষ্য।

জিয়াউর রহমান থেকে ইউনুস : একই নীলনকশার পুনরাবৃত্তি

১৯৭৭ সালে জিয়াউর রহমান রাষ্ট্রক্ষমতায় টিকে থাকার জন্য কুখ্যাত ক্যাংগারু কোর্ট বসিয়ে বিমান বাহিনীর শতাধিক অফিসারকে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে #হত্যা করে। কারও আত্মপক্ষ সমর্থনের সুযোগ ছিল না, ফাঁসি কার্যকরের আগে পর্যন্ত পরিবারের সদস্যদের দেখতেও দেওয়া হয়নি। সব আয়োজন ছিল গোপন, নিষ্ঠুর, নির্মম। কারণ একটাই—নিজের চেয়ারে বসে থাকার জন্য রাষ্ট্রীয় সুরক্ষার মূল স্তম্ভগুলোকে ধ্বংস করে দিতে হবে।

আজ সেই একই কৌশল প্রয়োগ করছে স্বঘোষিত শাসক ইউনুস ও তার দোসররা। পার্থক্য একটাই—আজকের ক্যাংগারু কোর্ট বসছে ব্যারাকের বাইরে, রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবনের শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত আরামদায়ক জলযোগ সহযোগে, কিংবা মিরপুর পুলিশ লাইনের কোনো অন্ধকার কক্ষে। আত্মহত্যা বলে চালানো হচ্ছে পরিকল্পিত খুন। পরিবারের কাছে দেহ ফেরত দেওয়ার আগে ময়নাতদন্তেও লুকানো হচ্ছে গুলি, গলা টিপে ধরার দাগ, ভাঙা হাড়।

জিয়াউর রহমান যেভাবে বিচার বহির্ভূত #হত্যাকাণ্ড চালিয়ে ক্ষমতায় টিকে ছিল, ইউনুসও সেই পথেই হাঁটছে। একদিকে বিদেশি রাষ্ট্রের ছায়া, অন্যদিকে দেশীয় ইসলামি জঙ্গিগোষ্ঠীর মদদে সে দেশ চালানোর নামে পুলিশ বাহিনীকে গিনিপিগ বানিয়ে গণহত্যা চালাচ্ছে। শুধু গত আট মাসেই ৪৪ জন পুলিশ সদস্যের রহস্যজনক মৃত্যু ঘটেছে। এর অধিকাংশই “#আত্মহত্যা” কিংবা “#অ্যাক্সিডেন্ট” হিসেবে কেস ক্লোজ!

তৎকালীন বিমানবাহিনীর অফিসারদের বিরুদ্ধে অভিযোগ ছিল "ষড়যন্ত্র", আজ পুলিশ সদস্যদের বিরুদ্ধে কোনো অভিযোগই নেই—তবুও মারা যাচ্ছে। শুধু এই কারণে, তারা "আগস্ট ৫" এর পর এই অবৈধ শাসনের প্রতি অনুগত হয়নি। সত্য বলেছে, প্রতিবাদ করেছে, জঙ্গিদের বিরুদ্ধে অ্যাকশন নিতে চেয়েছে—এই অপরাধেই তাদের #হত্যা করা হচ্ছে একে একে।

এ যেন জিয়াউর রহমানের হাতে শুরু হওয়া রাষ্ট্রীয় #সন্ত্রাসের পরবর্তী অধ্যায়—নতুন পোশাকে, নতুন মুখে, কিন্তু একই চেহারায়।

#Bangladesh #BangladeshCrisis
⁨সবজির বাজারে আগুন, পকেট পুড়ে যাচ্ছে জনগণের—কিন্তু ইউনুসের তথাকথিত সরকার টিকটকে ব্যস্ত!

বাংলাদেশের বাজারে আজ এক কেজি কাঁকরোলের দাম ১৪০ টাকা! বেগুনের কেজি ১০০! ঢ্যাঁড়স, করলা, উচ্ছে—সবজিরা যেন লুকিয়ে হা হা করে হেসে বলছে, “এই তো জনগণের জীবন, ইউনুসের আমলে আমরাই রাজা-বাদশাহ!” রমজানে মানুষ যে দামে সবজি খেয়েছে, ঈদের পর তা যেন বিষাক্ত অঙ্কে রূপ নিয়েছে। কিন্তু প্রশ্ন হলো, এত দাম কে বাড়াচ্ছে? এর দায়ভার কার? এবং সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন—এই দানবীয় মূল্যবৃদ্ধির পেছনে ইউনুসের ভূমিকা কী?

ঈদের পর বাজারে আগুন : অজুহাত একটাই—"সরবরাহ কম", কিন্তু #লুটপাট সর্বোচ্চ!

শান্তিনগর, মালিবাগ, কাওরান বাজার, মগবাজার—সবখানেই একই চিত্র। সবজির কেজিপ্রতি দাম ৭০ টাকার নিচে নেই। কোথাও কাঁকরোল ১৪০, কোথাও ঢ্যাঁড়স ১০০, শসা ৮০, কাঁচা মরিচ ১০০! অথচ এর ব্যাখ্যা কী? বিক্রেতারা বলছে “মৌসুম শেষ, সরবরাহ কম”। এই সরল অজুহাত দিয়ে বছরের পর বছর বাজার নিয়ন্ত্রণহীন থাকে না—এই কথিত সরবরাহ সংকটের নামেই চলছে সিন্ডিকেটের উন্মত্ত লুটপাট। এবং ঠিক এই সিন্ডিকেটগুলোকে পৃষ্ঠপোষকতা করছে ইউনুসের তথাকথিত ‘অন্তর্বর্তীকালীন সরকার’।

ইউনুস মানেই ব্যর্থতা, বিভ্রান্তি, এবং #লুটের বৈধতা

এই দেশের বাজারব্যবস্থা কখনো নিখুঁত ছিল না, কিন্তু যা এখন চলছে তা শুধু অব্যবস্থাপনা নয়, ইচ্ছাকৃত দুর্নীতি। আগস্ট ৫, ২০২৪–এর পর ক্ষমতা দখল করে যেভাবে দেশব্যাপী প্রশাসনিক কাঠামো ভেঙে পড়েছে, বাজার ব্যবস্থাপনাও এখন সেকারণেই গরু-ছাগলের মত ছুটছে যার যার দিকে। ইউনুসের সরকারের কাছে বাজার তদারকি কোনো অগ্রাধিকার না, বরং এটিই তার ছত্রছায়ায় তৈরি হওয়া এক ‘খাদ্যসন্ত্রাসের’ বাণিজ্যিক ক্ষেত্র।

উন্নয়নের নাটক, বাজারে নিঃস্বতা

টেলিভিশনে, সোশ্যাল মিডিয়ায় ইউনুসের মুরিদ বাহিনী দেশ চালানোর ভেলকি দেখাচ্ছে, কিন্তু বাস্তবে মানুষ ১০০ টাকার নিচে এক কেজি সবজি খুঁজে পায় না। চাকরিজীবী, দিনমজুর, গার্মেন্টস কর্মী—সবার মুখে শুধু হাহাকার, কিন্তু তথাকথিত সরকারের মুখে তালা! জনজীবনের এই হাহাকার তাদের চোখে পড়ে না, কারণ তারা ব্যস্ত নিজেদের নিরাপত্তা, #লুটপাট আর “রাজনৈতিক স্থিতিশীলতার” নামক ছলনায়।

নির্বাচিত নয়, দায়বদ্ধ নয়—তাই জনগণের চুল (মাথার) পুড়লেও ইউনুসের সরকারের কিছু যায় আসে না।

একটি নির্বাচিত সরকার হলে বাজারে হঠাৎ এই মূল্যবৃদ্ধি নিয়ে নড়েচড়ে বসত, সিন্ডিকেটে অভিযান চালাত, মিডিয়ায় প্রতিক্রিয়া জানাত, এবং অন্তত দায় এড়াতে বিবৃতি দিত। কিন্তু এখানে তো রাষ্ট্রের মাথায় বসে থাকা ইউনুস নিজেই জনগণের নির্বাচিত নয়—তাহলে জনগণের চোখের পানি তার চোখে পড়বে কেন? জনগণের রান্নাঘরে যখন আগুন, তখন ইউনুসের মঞ্চে চলছে বিদেশি দূতাবাসের তামাশা!

এই সরকার আসলে বাজারের নয়, ব্যাঙ্কারদের; কৃষকের নয়, কর্পোরেট কনসালট্যান্টদের

এই দেশের খামারিরা জানে না কোথায় বিক্রি করবে, অথচ শহরের খুচরা বাজারে এক কেজি কাঁকরোল বিক্রি হয় ১৪০ টাকায়! এই ব্যবধান কোথা থেকে আসে? এর পেছনে আছে বহুমাত্রিক সিন্ডিকেট, ফড়িয়া চক্র, আর তার ওপরে ছড়ি ঘোরাচ্ছে কিছু সুবিধাভোগী আমলাতন্ত্র ও বিদেশি প্রভাবিত 'বাজার বিশেষজ্ঞ'। যারা জনগণ নয়, মার্কেটের ‘লিকুইডিটি’ নিয়েই ভাবে।

এটা শুধু বাজারের সংকট নয়, এটা শাসনের ব্যর্থতা, আর জনগণের উপর যুদ্ধ!

ইউনুস সরকারের অধীনে শুধু সবজির দাম নয়—জীবনধারণই আজ বিলাসিতার পর্যায়ে। যেখানে পেঁপে ৬০ টাকা, করলা ৮০ টাকা, শসা ৮০ টাকা—সেখানে নিম্নবিত্ত তো নয়ই, মধ্যবিত্তও ধীরে ধীরে খাদ্যদ্রব্য থেকে বঞ্চিত হয়ে পড়ছে। ইউনুসের সরকার যদি আজ না থামে, তবে আগামীকাল শুধু সবজি নয়—চাল, ডাল, পানি—সবই হয়ে যাবে সোনার দামে। কারণ যখন শাসন হয় জনগণকে বাদ দিয়ে, তখন রাষ্ট্রপরিচালনার উদ্দেশ্য হয় লুটপাট, ধ্বংস আর দখল।

এই বাজারে কাঁকরোল শুধু সবজি নয়—এটা এই #স্বৈরাচারী সরকারের ব্যর্থতার প্রতীক।

#BangladeshCrisis #PriceHike