#জামাত-#বিএনপির #সন্ত্রাসী তাণ্ডব: আওয়ামী লীগ নেতার বাড়ি ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে #হামলা-#লুটপাট
৫ আগস্টের রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর থেকে #জামাত-#বিএনপি'র #সন্ত্রাসী বাহিনী দেশের বিভিন্ন স্থানে আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীদের ওপর টার্গেটেড #হামলা চালাচ্ছে।
ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সদস্য রাকিব হাসান সোহেল জানান, তার পিতা মো: শাহাজাহান মিয়া, যিনি তিনবারের নির্বাচিত চেয়ারম্যান (লালমোহন ইউনিয়ন পরিষদ), তার পরিবারের ওপর পরিকল্পিত #হামলা চালানো হয়। #জামাত-#বিএনপির #সন্ত্রাসীরা ভোলা জেলার গ্রামের বাড়ি, ঢাকার বাসভবন এবং ঢাকার ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানে একযোগে হামলা চালিয়ে ব্যাপক #ভাঙচুর ও #লুটপাট চালায়।
#বিএনপি-#জামাত গণতন্ত্রের নামে #নৈরাজ্য ও #সন্ত্রাস ছড়ানোর পথেই চলছে। তাদের মূল উদ্দেশ্য দেশকে অস্থিতিশীল করা এবং অশান্তি সৃষ্টির মাধ্যমে ঘোলা পানিতে মাছ শিকার করা।
#Bangladesh #BangladeshCrisis
৫ আগস্টের রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর থেকে #জামাত-#বিএনপি'র #সন্ত্রাসী বাহিনী দেশের বিভিন্ন স্থানে আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীদের ওপর টার্গেটেড #হামলা চালাচ্ছে।
ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সদস্য রাকিব হাসান সোহেল জানান, তার পিতা মো: শাহাজাহান মিয়া, যিনি তিনবারের নির্বাচিত চেয়ারম্যান (লালমোহন ইউনিয়ন পরিষদ), তার পরিবারের ওপর পরিকল্পিত #হামলা চালানো হয়। #জামাত-#বিএনপির #সন্ত্রাসীরা ভোলা জেলার গ্রামের বাড়ি, ঢাকার বাসভবন এবং ঢাকার ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানে একযোগে হামলা চালিয়ে ব্যাপক #ভাঙচুর ও #লুটপাট চালায়।
#বিএনপি-#জামাত গণতন্ত্রের নামে #নৈরাজ্য ও #সন্ত্রাস ছড়ানোর পথেই চলছে। তাদের মূল উদ্দেশ্য দেশকে অস্থিতিশীল করা এবং অশান্তি সৃষ্টির মাধ্যমে ঘোলা পানিতে মাছ শিকার করা।
#Bangladesh #BangladeshCrisis
আওয়ামী লীগের নেতাকর্মী ও তাদের পরিবারের সদস্যদের উপর নজিরবিহীন দমন-পীড়ন ও নির্বিচারে গণগ্রেফতারের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ
--------------
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ গভীর উদ্বেগের সঙ্গে লক্ষ করছে যে, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের উপর অবর্ণনীয় দমন-পীড়নসহ নির্বিচারে তাদের গণগ্রেফতার করা হচ্ছে। আওয়ামী লীগের শান্তিপূর্ণ কর্মসূচিতে সকল উপায়ে বাধা সৃষ্টি করা হচ্ছে। আমরা বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে এ ধরনের অকথ্য অত্যাচার-নির্যাতন ও গণগ্রেফতারের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদের পাশাপাশি রাজবন্দিসহ সকল বন্দিদের নিঃশর্ত মুক্তির দাবি জানাচ্ছি। আমরা দেখতে পাচ্ছি, বাংলাদেশ প্রতিদিন নতুন নতুন ন্যক্কারজনক ঘটনার সাক্ষী হচ্ছে। সামগ্রিকভাবে দেশ থেকে মানবিকতা উবে গেছে। মানুষে মানুষে ঐক্য ও পারস্পরিক সহমর্মিতা উঠে গেছে। দেশের মানুষের মাঝে পরিকল্পিতভাবে স্বার্থপরতার নিকৃষ্ট দর্শনের বিষবৃক্ষের বীজ বপন করে চলেছে জনগণের প্রতি দায়বদ্ধতাহীন অবৈধ দখলদার ফ্যাসিস্ট ইউনূস সরকার। মানুষে মানুষে বিভেদ সৃষ্টি করে, পারস্পরিক সম্পর্কের মাঝে অবিশ্বাসের দেয়াল তুলে নিজেদের অবৈধ ক্ষমতাকে পাকাপোক্ত করার পাঁয়তারায় লিপ্ত। ফ্যাসিস্ট ইউনূস সরকার রাষ্ট্র বা জাতি গঠনের কোনো দর্শন নিয়ে রাষ্ট্র পরিচালনা করছে না। তাই জনগণের নিত্য দিনকার দুঃখ-বেদনা ও কষ্ট আজকের দখলদার গোষ্ঠীর হৃদয়কে সিক্ত করে না। তারা নিজেদের শক্তি প্রদর্শনের জন্য রাষ্ট্রযন্ত্রকে ব্যবহার করে বা সন্ত্রাসী গোষ্ঠীকে প্রত্যক্ষভাবে মদদ দিয়ে নজিরবিহীনভাবে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের উপর দমন-পীড়ন ও অত্যাচার চালাচ্ছে। ছেলে ছাত্রলীগ করার কারণে মাকে গ্রেফতার করা হচ্ছে। ছাত্রলীগ কর্মী ফয়সাল হোসেনের পিঠের ওপর পাড়া দিয়ে অটোরিকশায় করে শহর ঘোরানো হয়। নাটোরে ছাত্রলীগ কর্মী ফয়সাল হোসেনের পিঠের ওপর পাড়া দিয়ে চলন্ত অটোরিকশায় করে শহর ঘোরানো হয়। আওয়ামী লীগের বাসাবাড়িতে লাগাতারভাবে হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ চালানো হচ্ছে। তাদের পরিবারের সদস্যদের জীবনও আজ হুমকির মুখে। অত্যাচার-নির্যাতনের নব নব পন্থা উউদ্ভাবন করা হচ্ছে। আর বাংলাদেশ ইতিহাসের ন্যাক্কারজনক ঘটনার সাক্ষী হচ্ছে। আজকের বাংলাদেশে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের প্রতি চরম অমানবিক আচরণ করা হচ্ছে। কিন্তু এর আচ সাধারণ মানুষের উপর গিয়েও পড়ছে। আজ দেশের প্রতিটি মানুষ অনিরাপদ হওয়ার পাশাপাশি অনিরাপদ হয়ে পড়ছে আমাদের সমাজ ও রাষ্ট্র। যেটা এই ফ্যাসিস্ট ইউনূস গং পরিকল্পিতভভাবে করে চলেছে।
আওয়ামী লীগ বাংলাদেশের গণমানুষের প্রতিষ্ঠান। জনগণের অধিকার আদায়ের অবিরাম লড়াই-সংগ্রাম করে চলাই আওয়ামী লীগের ধর্ম। কোনো দানবীয় শক্তিই আওয়ামী লীগকে এই ব্রত থেকে দূরে সরাতে পারবে না। আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা জনগণের অধিকার আদায়ে সোচ্চার হলেই ফ্যাসিস্ট ইউনূস সরকার নির্বিচারে তাদের গণগ্রেফতার চালায়। তাদেরকে না পেলে পরিবারের সদস্যদের গ্রেফতার করছে। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ঘোষিত কর্মসূচি পালন এবং মিছিল করার জন্য সারা দেশে নির্বিচারে ধরপাকড় চালাচ্ছে। এই অবৈধ দখলদার গোষ্ঠী যত বেশি অত্যাচার নির্যাতন চালাচ্ছে, আওয়ামী লীগের মিছিল তত বড় হচ্ছে। আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা ইস্পাত-দৃঢ় মনোবল নিয়ে কাজ করে যাচ্ছে। যে দলের নেতাকর্মীরা এমন অদম্য স্পৃহা নিয়ে কাজ করে তাদের রুখবে সাধ্য কার! সম্প্রতি রাজধানীসহ দেশজুড়ে আওয়ামী লীগের মিছিল হওয়ায় বাছবিচারহীনভাবে গ্রেফতার চালানো হচ্ছে। এতে বাংলাদেশ কৃষক লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক নুরে আলম সিদ্দিকী হক, ওয়ারী থানার অন্তর্গত ৪১ নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সম্ভুনাথ বনিক জটা, যাত্রাবাড়ি এলাকা থেকে মিছিল শেষে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ যুবলীগের সহ-সভাপতি হারুন আর রশিদ সহ ৫ জন, ৫৪ নং ওয়ার্ড যুবলীগের যুগ্ম-আহ্বায়ক শেখ মো: জসিম, ৫৪ নং ওয়ার্ড যুবলীগের যুগ্ম-আহ্বায়ক শেখ রবিউল ইসলাম লিটন, শ্যামপুর থানা কৃষক লীগের সহ-সভাপতি আলমগীর হাওলাদার, নেসারিয়া মাদ্রাসা ইউনিট আওয়ামী লীগের সভাপতি মো: মামুন মিয়া, ১নং ইউনিট যুবলীগের সভাপতি মো: রাজন, ৫৮ নং ওয়ার্ড কদমতলী থানা আওয়ামী লীগ নেতা আলী আজগর, ৫৯ নং ওয়ার্ড শ্রমিক লীগের সহ-সভাপতি শেখ মো: সেহেল এবং কুমিল্লায় ৮ জন, খুলনায় ৫৬ জন নেতাকর্মীসহ সারা দেশে ছাত্রলীগ, যুবলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ, বাংলাদেশ মহিলা লীগ, বঙ্গবন্ধু আইনজীবী পরিষদ, জাতীয় শ্রমিক লীগ, যুব মহিলা লীগের লক্ষাধিক নেতাকর্মীদের গ্রেফতার করে রাখা হয়েছে। আমরা বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে নির্বিচারে গ্রেফতার ও বিনাবিচারে আটক রাখার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি এবং অনতিবিলম্বে সকল বন্দীদের নিঃশর্ত মুক্তির দাবি জানাচ্ছি। একইসাথে মানবিক বোধসম্পন্ন প্রত্যেকটি মানুষকে এই অন্যায়, অবিচার, অত্যাচার-নির্যাতন ও দমন-পীড়নের বিরুদ্ধে সোচ্চার হওয়ার আহ্বান জানাই।
জয় বাংলা
জয় বঙ্গবন্ধু
বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।
প্রেস বিজ্ঞপ্তি
তারিখ: ২২ এপ্রিল ২০২৫
--------------
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ গভীর উদ্বেগের সঙ্গে লক্ষ করছে যে, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের উপর অবর্ণনীয় দমন-পীড়নসহ নির্বিচারে তাদের গণগ্রেফতার করা হচ্ছে। আওয়ামী লীগের শান্তিপূর্ণ কর্মসূচিতে সকল উপায়ে বাধা সৃষ্টি করা হচ্ছে। আমরা বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে এ ধরনের অকথ্য অত্যাচার-নির্যাতন ও গণগ্রেফতারের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদের পাশাপাশি রাজবন্দিসহ সকল বন্দিদের নিঃশর্ত মুক্তির দাবি জানাচ্ছি। আমরা দেখতে পাচ্ছি, বাংলাদেশ প্রতিদিন নতুন নতুন ন্যক্কারজনক ঘটনার সাক্ষী হচ্ছে। সামগ্রিকভাবে দেশ থেকে মানবিকতা উবে গেছে। মানুষে মানুষে ঐক্য ও পারস্পরিক সহমর্মিতা উঠে গেছে। দেশের মানুষের মাঝে পরিকল্পিতভাবে স্বার্থপরতার নিকৃষ্ট দর্শনের বিষবৃক্ষের বীজ বপন করে চলেছে জনগণের প্রতি দায়বদ্ধতাহীন অবৈধ দখলদার ফ্যাসিস্ট ইউনূস সরকার। মানুষে মানুষে বিভেদ সৃষ্টি করে, পারস্পরিক সম্পর্কের মাঝে অবিশ্বাসের দেয়াল তুলে নিজেদের অবৈধ ক্ষমতাকে পাকাপোক্ত করার পাঁয়তারায় লিপ্ত। ফ্যাসিস্ট ইউনূস সরকার রাষ্ট্র বা জাতি গঠনের কোনো দর্শন নিয়ে রাষ্ট্র পরিচালনা করছে না। তাই জনগণের নিত্য দিনকার দুঃখ-বেদনা ও কষ্ট আজকের দখলদার গোষ্ঠীর হৃদয়কে সিক্ত করে না। তারা নিজেদের শক্তি প্রদর্শনের জন্য রাষ্ট্রযন্ত্রকে ব্যবহার করে বা সন্ত্রাসী গোষ্ঠীকে প্রত্যক্ষভাবে মদদ দিয়ে নজিরবিহীনভাবে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের উপর দমন-পীড়ন ও অত্যাচার চালাচ্ছে। ছেলে ছাত্রলীগ করার কারণে মাকে গ্রেফতার করা হচ্ছে। ছাত্রলীগ কর্মী ফয়সাল হোসেনের পিঠের ওপর পাড়া দিয়ে অটোরিকশায় করে শহর ঘোরানো হয়। নাটোরে ছাত্রলীগ কর্মী ফয়সাল হোসেনের পিঠের ওপর পাড়া দিয়ে চলন্ত অটোরিকশায় করে শহর ঘোরানো হয়। আওয়ামী লীগের বাসাবাড়িতে লাগাতারভাবে হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ চালানো হচ্ছে। তাদের পরিবারের সদস্যদের জীবনও আজ হুমকির মুখে। অত্যাচার-নির্যাতনের নব নব পন্থা উউদ্ভাবন করা হচ্ছে। আর বাংলাদেশ ইতিহাসের ন্যাক্কারজনক ঘটনার সাক্ষী হচ্ছে। আজকের বাংলাদেশে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের প্রতি চরম অমানবিক আচরণ করা হচ্ছে। কিন্তু এর আচ সাধারণ মানুষের উপর গিয়েও পড়ছে। আজ দেশের প্রতিটি মানুষ অনিরাপদ হওয়ার পাশাপাশি অনিরাপদ হয়ে পড়ছে আমাদের সমাজ ও রাষ্ট্র। যেটা এই ফ্যাসিস্ট ইউনূস গং পরিকল্পিতভভাবে করে চলেছে।
আওয়ামী লীগ বাংলাদেশের গণমানুষের প্রতিষ্ঠান। জনগণের অধিকার আদায়ের অবিরাম লড়াই-সংগ্রাম করে চলাই আওয়ামী লীগের ধর্ম। কোনো দানবীয় শক্তিই আওয়ামী লীগকে এই ব্রত থেকে দূরে সরাতে পারবে না। আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা জনগণের অধিকার আদায়ে সোচ্চার হলেই ফ্যাসিস্ট ইউনূস সরকার নির্বিচারে তাদের গণগ্রেফতার চালায়। তাদেরকে না পেলে পরিবারের সদস্যদের গ্রেফতার করছে। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ঘোষিত কর্মসূচি পালন এবং মিছিল করার জন্য সারা দেশে নির্বিচারে ধরপাকড় চালাচ্ছে। এই অবৈধ দখলদার গোষ্ঠী যত বেশি অত্যাচার নির্যাতন চালাচ্ছে, আওয়ামী লীগের মিছিল তত বড় হচ্ছে। আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা ইস্পাত-দৃঢ় মনোবল নিয়ে কাজ করে যাচ্ছে। যে দলের নেতাকর্মীরা এমন অদম্য স্পৃহা নিয়ে কাজ করে তাদের রুখবে সাধ্য কার! সম্প্রতি রাজধানীসহ দেশজুড়ে আওয়ামী লীগের মিছিল হওয়ায় বাছবিচারহীনভাবে গ্রেফতার চালানো হচ্ছে। এতে বাংলাদেশ কৃষক লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক নুরে আলম সিদ্দিকী হক, ওয়ারী থানার অন্তর্গত ৪১ নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সম্ভুনাথ বনিক জটা, যাত্রাবাড়ি এলাকা থেকে মিছিল শেষে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ যুবলীগের সহ-সভাপতি হারুন আর রশিদ সহ ৫ জন, ৫৪ নং ওয়ার্ড যুবলীগের যুগ্ম-আহ্বায়ক শেখ মো: জসিম, ৫৪ নং ওয়ার্ড যুবলীগের যুগ্ম-আহ্বায়ক শেখ রবিউল ইসলাম লিটন, শ্যামপুর থানা কৃষক লীগের সহ-সভাপতি আলমগীর হাওলাদার, নেসারিয়া মাদ্রাসা ইউনিট আওয়ামী লীগের সভাপতি মো: মামুন মিয়া, ১নং ইউনিট যুবলীগের সভাপতি মো: রাজন, ৫৮ নং ওয়ার্ড কদমতলী থানা আওয়ামী লীগ নেতা আলী আজগর, ৫৯ নং ওয়ার্ড শ্রমিক লীগের সহ-সভাপতি শেখ মো: সেহেল এবং কুমিল্লায় ৮ জন, খুলনায় ৫৬ জন নেতাকর্মীসহ সারা দেশে ছাত্রলীগ, যুবলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ, বাংলাদেশ মহিলা লীগ, বঙ্গবন্ধু আইনজীবী পরিষদ, জাতীয় শ্রমিক লীগ, যুব মহিলা লীগের লক্ষাধিক নেতাকর্মীদের গ্রেফতার করে রাখা হয়েছে। আমরা বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে নির্বিচারে গ্রেফতার ও বিনাবিচারে আটক রাখার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি এবং অনতিবিলম্বে সকল বন্দীদের নিঃশর্ত মুক্তির দাবি জানাচ্ছি। একইসাথে মানবিক বোধসম্পন্ন প্রত্যেকটি মানুষকে এই অন্যায়, অবিচার, অত্যাচার-নির্যাতন ও দমন-পীড়নের বিরুদ্ধে সোচ্চার হওয়ার আহ্বান জানাই।
জয় বাংলা
জয় বঙ্গবন্ধু
বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।
প্রেস বিজ্ঞপ্তি
তারিখ: ২২ এপ্রিল ২০২৫
'কি মামলায় আনছেন'- উত্তর নেই পুলিশের,পুলিশ নির্বাক। ছাত্রলীগ নেতা সাগর #গ্রেপ্তার, স্বজনদের তোপের মুখে পুলিশ
#Bangladesh
#Bangladesh
অ-সরকারের প্রধান উপদেষ্টার পেছনে স্ট্যান্ড খালি কেন? বাংলাদেশের পতাকা কোথায়?
----------------
কাতারে সম্প্রতি অনুষ্ঠিত এক আন্তর্জাতিক অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা যখন বক্তৃতা দিচ্ছেন, তখন স্পষ্ট দেখা গেলো তার পেছনের স্ট্যান্ড খালি, সেখানে বাংলাদেশের পতাকা নেই!
এটা কি নিছক ভুল? নাকি অভ্যন্তরীণ সংকেত?
যে দেশের নেতৃত্ব দিচ্ছেন, সেই দেশের পতাকাই যদি অনুপস্থিত থাকে তা হলে কি ধরে নিতে হবে, সেই নেতৃত্ব আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত নয়?
নাকি বর্তমান প্রশাসন নিজেই নিজের পরিচয়ে সংকুচিত?
একদিকে কাতারের মত আয়োজক রাষ্ট্র সকল দেশের প্রতিনিধির পেছনে পতাকা স্থাপন করে সম্মান দেখায়, আর অন্যদিকে বাংলাদেশ প্রতিনিধি দলের পিছনে পতাকা অনুপস্থিত এটা কূটনৈতিক ব্যর্থতা, নাকি ইচ্ছাকৃত অপমান?
জাতীয় পতাকা মানেই জাতির মর্যাদা।
পতাকা ছাড়া নেতৃত্ব মানে আত্মপরিচয়ের সংকট।
এই প্রশ্নের উত্তর দেশবাসী জানতে চায় এখনই।
----------------
কাতারে সম্প্রতি অনুষ্ঠিত এক আন্তর্জাতিক অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা যখন বক্তৃতা দিচ্ছেন, তখন স্পষ্ট দেখা গেলো তার পেছনের স্ট্যান্ড খালি, সেখানে বাংলাদেশের পতাকা নেই!
এটা কি নিছক ভুল? নাকি অভ্যন্তরীণ সংকেত?
যে দেশের নেতৃত্ব দিচ্ছেন, সেই দেশের পতাকাই যদি অনুপস্থিত থাকে তা হলে কি ধরে নিতে হবে, সেই নেতৃত্ব আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত নয়?
নাকি বর্তমান প্রশাসন নিজেই নিজের পরিচয়ে সংকুচিত?
একদিকে কাতারের মত আয়োজক রাষ্ট্র সকল দেশের প্রতিনিধির পেছনে পতাকা স্থাপন করে সম্মান দেখায়, আর অন্যদিকে বাংলাদেশ প্রতিনিধি দলের পিছনে পতাকা অনুপস্থিত এটা কূটনৈতিক ব্যর্থতা, নাকি ইচ্ছাকৃত অপমান?
জাতীয় পতাকা মানেই জাতির মর্যাদা।
পতাকা ছাড়া নেতৃত্ব মানে আত্মপরিচয়ের সংকট।
এই প্রশ্নের উত্তর দেশবাসী জানতে চায় এখনই।
ইউনুস সরকারের ব্যর্থতার ফসল: অপহরণের ১৪ দিন পর বস্তাবন্দি ব্যবসায়ী উদ্ধার, বাংলাদেশ কি সিরিয়া বা আফগানিস্তানের পথে?
======
কক্সবাজারের চকরিয়ায় অপহরণের ১৪ দিন পর ব্যবসায়ী জিয়া উদ্দিন কাজলকে বস্তাবন্দি ও হাত-পা বাঁধা অবস্থায় উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ রবিবার সকাল ৮টায় বানিয়ারছড়া মহাসড়কের পাশে পড়ে থাকা অবস্থায় তাকে পাওয়া যায়।
৬ এপ্রিল খুটাখালী ইউনিয়ন থেকে অস্ত্রের মুখে সিএনজি অটোরিকশায় অপহরণ করা হয়েছিল তাকে। এরপর থেকে পরিবার উৎকণ্ঠায় ছিল। মামলা করার পরও এতদিন ধরে কোনো দৃশ্যমান অগ্রগতি হয়নি, যা ইউনুস সরকারের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির চরম অবনতি এবং অদক্ষতার নগ্ন বহিঃপ্রকাশ।
৫ আগস্টের পরে ইউনুস সরকারের ছত্রছায়ায় বাংলাদেশে #অপহরণ, #হত্যা, #লুটপাট এখন নতুন স্বাভাবিকতা হয়ে দাঁড়িয়েছে। রাষ্ট্রযন্ত্র যখন অপরাধীদের রক্ষায় ব্যস্ত, তখন সাধারণ নাগরিকেরা রাস্তায় পড়ে থাকে বস্তাবন্দি হয়ে—এ দৃশ্য আফগানিস্তানের ভয়াবহতার কথাই স্মরণ করিয়ে দেয়।
#Bangladesh #BangladeshCrisis
======
কক্সবাজারের চকরিয়ায় অপহরণের ১৪ দিন পর ব্যবসায়ী জিয়া উদ্দিন কাজলকে বস্তাবন্দি ও হাত-পা বাঁধা অবস্থায় উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ রবিবার সকাল ৮টায় বানিয়ারছড়া মহাসড়কের পাশে পড়ে থাকা অবস্থায় তাকে পাওয়া যায়।
৬ এপ্রিল খুটাখালী ইউনিয়ন থেকে অস্ত্রের মুখে সিএনজি অটোরিকশায় অপহরণ করা হয়েছিল তাকে। এরপর থেকে পরিবার উৎকণ্ঠায় ছিল। মামলা করার পরও এতদিন ধরে কোনো দৃশ্যমান অগ্রগতি হয়নি, যা ইউনুস সরকারের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির চরম অবনতি এবং অদক্ষতার নগ্ন বহিঃপ্রকাশ।
৫ আগস্টের পরে ইউনুস সরকারের ছত্রছায়ায় বাংলাদেশে #অপহরণ, #হত্যা, #লুটপাট এখন নতুন স্বাভাবিকতা হয়ে দাঁড়িয়েছে। রাষ্ট্রযন্ত্র যখন অপরাধীদের রক্ষায় ব্যস্ত, তখন সাধারণ নাগরিকেরা রাস্তায় পড়ে থাকে বস্তাবন্দি হয়ে—এ দৃশ্য আফগানিস্তানের ভয়াবহতার কথাই স্মরণ করিয়ে দেয়।
#Bangladesh #BangladeshCrisis
নরসিংদীতে সাবেক ছাত্রলীগ নেতা ও ইউপি সদস্য আমিরকে নৃশংসভাবে #কুপিয়ে #হত্যার প্রতিবাদ
---
আজ ২২ এপ্রিল, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ; মঙ্গলবার, নরসিংদী জেলার সদর উপজেলায় আলোকবালী ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি ও ৩ নম্বর ইউনিয়ন পরিষদের ইউপি সদস্য আমিরকে তার নিজ বাড়িতে নৃশংসভাবে #কুপিয়ে #হত্যা করেছে ইউনিয়ন বিএনপি'র সাধারণ সম্পাদক ড্রেজার কাইয়ুম। আমি এই ঘটনায় তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি এবং একইসাথে দোষীদের অনতিবিলম্বে আইনের আওতায় এনে শাস্তি নিশ্চিত করার জোর দাবি জানাই।
-মোহাম্মদ আলী আরাফাত
কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সদস্য, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ।
#Bangaldesh #AwamiLeague #BangladeshCrisis
---
আজ ২২ এপ্রিল, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ; মঙ্গলবার, নরসিংদী জেলার সদর উপজেলায় আলোকবালী ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি ও ৩ নম্বর ইউনিয়ন পরিষদের ইউপি সদস্য আমিরকে তার নিজ বাড়িতে নৃশংসভাবে #কুপিয়ে #হত্যা করেছে ইউনিয়ন বিএনপি'র সাধারণ সম্পাদক ড্রেজার কাইয়ুম। আমি এই ঘটনায় তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি এবং একইসাথে দোষীদের অনতিবিলম্বে আইনের আওতায় এনে শাস্তি নিশ্চিত করার জোর দাবি জানাই।
-মোহাম্মদ আলী আরাফাত
কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সদস্য, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ।
#Bangaldesh #AwamiLeague #BangladeshCrisis
Hours after Aslam Hawlader Mintoo, acting secretary of Awami League’s labour wing (north unit in Dhaka city) took part in a peaceful rally to demand restoration of law and order and end of Yunus’s misrule, armed BNP cadres stormed into his residence.
The attackers dragged him down from his residence, forced him to pay extortion and marched him on the street while torturing him. Despite this video showing how right to safety of a citizen has been trampled, cops did not arrest the perpetrators of violence, rather thrown the victim behind the bars.
🎦https://x.com/albd1971/status/1914699054790971630?s=46&t=B2RlW_Ay7qTEEMRM2pP7vA
The attackers dragged him down from his residence, forced him to pay extortion and marched him on the street while torturing him. Despite this video showing how right to safety of a citizen has been trampled, cops did not arrest the perpetrators of violence, rather thrown the victim behind the bars.
🎦https://x.com/albd1971/status/1914699054790971630?s=46&t=B2RlW_Ay7qTEEMRM2pP7vA
ইউনূসের উত্তরসূরী এবং #বিএনপির নতুন অঙ্গসংগঠন আন্তঃজেলা #ডাকাত দলের সদস্য ইউনুসকে #গ্রেফতার করেছে পুলিশ
---
#ইউনুস তার বাবা #ইউনূসের নাম বললেও পুলিশ জানায়- মাননীয় স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর স্যার বলেছেন ঘটনা ভাইরাল হলে উনি রাত ৩টায় সংবাদ সম্মেলন করে তার ডিসিশন জানান দেবেন।
এদিকে অন্তঃবাস না পড়ায় তীব্র গরমে ব্যাপক চুলকানীতে ভুগছেন আন্তঃ জেলা #বিএনপি #ডাকাত দলের এই সদস্য। এছাড়াও তিনি সাড়া শরীরে তেল লাগিয়ে #ডাকাতি করেন, ধরা পড়ার পর গোসলের পানি চেয়েও পাননি বলে অভিযোগ করেন এবং বলেন, পিতা #ইউনূস শুনলে #মব পাঠিয়ে থানার ওসি, এসআই এবং কনস্টেবল সবাইকে জবরদস্তি অবসরে পাঠাবেন।
#Bangladesh #BangladeshCrisis
---
#ইউনুস তার বাবা #ইউনূসের নাম বললেও পুলিশ জানায়- মাননীয় স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর স্যার বলেছেন ঘটনা ভাইরাল হলে উনি রাত ৩টায় সংবাদ সম্মেলন করে তার ডিসিশন জানান দেবেন।
এদিকে অন্তঃবাস না পড়ায় তীব্র গরমে ব্যাপক চুলকানীতে ভুগছেন আন্তঃ জেলা #বিএনপি #ডাকাত দলের এই সদস্য। এছাড়াও তিনি সাড়া শরীরে তেল লাগিয়ে #ডাকাতি করেন, ধরা পড়ার পর গোসলের পানি চেয়েও পাননি বলে অভিযোগ করেন এবং বলেন, পিতা #ইউনূস শুনলে #মব পাঠিয়ে থানার ওসি, এসআই এবং কনস্টেবল সবাইকে জবরদস্তি অবসরে পাঠাবেন।
#Bangladesh #BangladeshCrisis
নির্লজ্জ ইউনুস আরও একবার লজ্জায় ডুবালো দেশকে...
🎦 https://www.facebook.com/share/v/1Ak62TQqzF/?mibextid=wwXIfr
🎦 https://www.facebook.com/share/v/1Ak62TQqzF/?mibextid=wwXIfr
ভেঙে ফেলা হচ্ছে মিরপুরের শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধ
🎦 https://www.facebook.com/share/r/164FKYJqEg/?mibextid=wwXIfr
🎦 https://www.facebook.com/share/r/164FKYJqEg/?mibextid=wwXIfr
Hours after Aslam Hawlader Mintoo, acting secretary of Awami League’s labour wing (north unit in Dhaka city) took part in a peaceful rally to demand restoration of law and order and end of Yunus’s misrule, armed BNP cadres stormed into his residence.
The attackers dragged him down from his residence, forced him to pay extortion and marched him on the street while torturing him. Despite this video showing how right to safety of a citizen has been trampled, cops did not arrest the perpetrators of violence, rather thrown the victim behind the bars.
🎦https://x.com/albd1971/status/1914699054790971630?s=46&t=B2RlW_Ay7qTEEMRM2pP7vA
The attackers dragged him down from his residence, forced him to pay extortion and marched him on the street while torturing him. Despite this video showing how right to safety of a citizen has been trampled, cops did not arrest the perpetrators of violence, rather thrown the victim behind the bars.
🎦https://x.com/albd1971/status/1914699054790971630?s=46&t=B2RlW_Ay7qTEEMRM2pP7vA
অবৈধ ইউনূস সরকারের পদত্যাগের দাবিতে গুলশান-১ নং গোলচত্বর থেকে পুলিশ প্লাজা পর্যন্ত আওয়ামী লীগ ও অঙ্গ-সহযোগী সংগঠনের বিক্ষোভ মিছিল
🎦 https://www.facebook.com/share/v/1Aazun3y5k/?mibextid=wwXIfr
🎦 https://www.facebook.com/share/v/1Aazun3y5k/?mibextid=wwXIfr
No Law, No Order — No Guarantee of Life in Yunus’s Bangladesh
https://x.com/HRUpdatesbd/status/1914785477296828436
https://x.com/HRUpdatesbd/status/1914785477296828436
X (formerly Twitter)
Human Rights Updates 🇧🇩 (@HRUpdatesbd) on X
No Law, No Order — No Guarantee of Life in Yunus’s Bangladesh
---
The collapse of law and order in Yunus’s Bangladesh has reached such a dire state that not even members of the armed forces are safe. The latest incident took place in Raipur upazila of Lakshmipur…
---
The collapse of law and order in Yunus’s Bangladesh has reached such a dire state that not even members of the armed forces are safe. The latest incident took place in Raipur upazila of Lakshmipur…
মুজিব সৈনিকরা দমে যায় না, মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারে গ্রিস দূতাবাসে আওয়ামী লীগ, যবুলীগ এবং ছাত্রলীগের স্মারকলীপি জমাদান
-----
https://www.facebook.com/share/r/15dzJoq24Y/?mibextid=wwXIfr
-----
https://www.facebook.com/share/r/15dzJoq24Y/?mibextid=wwXIfr
#ধর্ষক এবং #ধর্ষিতা কখনো এক রাস্তায় চলতে পারেনা
---
কুমিল্লার নাঙ্গলকোটে শিকল দিয়ে বেঁধে #ধর্ষণের শিকার গৃহবধূ সেদিনের ভয়াবহ ঘটনা ভুলতে পারেননি এখনও। দিন কাটছে ভয় আর আতঙ্কে। ঘটনার তিন দিনেও মুখোশ পরা যে ব্যক্তির বিরুদ্ধে #ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে, তাকে শনাক্ত করে #গ্রেপ্তার করতে না পারায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন পরিবারের সদস্যরা।
#Bangladesh #BangladeshCrisis
---
কুমিল্লার নাঙ্গলকোটে শিকল দিয়ে বেঁধে #ধর্ষণের শিকার গৃহবধূ সেদিনের ভয়াবহ ঘটনা ভুলতে পারেননি এখনও। দিন কাটছে ভয় আর আতঙ্কে। ঘটনার তিন দিনেও মুখোশ পরা যে ব্যক্তির বিরুদ্ধে #ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে, তাকে শনাক্ত করে #গ্রেপ্তার করতে না পারায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন পরিবারের সদস্যরা।
#Bangladesh #BangladeshCrisis
নোয়াখালীতে #বিএনপি-#জামাতের কাপুরুষোচিত #সন্ত্রাস: স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা বাবুর উপর #বর্বর #হামলা!
--
নোয়াখালীর চাটখিল উপজেলার ২নং রামনারায়নপুর ইউনিয়নের ৮নং ওয়ার্ড স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি মোঃ বাবুর উপর অতর্কিত #হামলা চালিয়েছে #বিএনপি-#জামাতের #সন্ত্রাসীরা।মোঃ বাবু তার ব্যক্তিগত কাজে বের হলে পরিকল্পিতভাবে #বিএনপি-#জামাতের একদল #সন্ত্রাসী তাকে ঘিরে ফেলে। #সন্ত্রাসীরা লাঠি, রড ও দেশীয় #অস্ত্র দিয়ে #নির্মমভাবে বাবুর ওপর #হামলা চালায়। এতে তিনি গুরুতর আহত হন এবং স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করে।
#Bangladesh #BangladeshCrisis
--
নোয়াখালীর চাটখিল উপজেলার ২নং রামনারায়নপুর ইউনিয়নের ৮নং ওয়ার্ড স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি মোঃ বাবুর উপর অতর্কিত #হামলা চালিয়েছে #বিএনপি-#জামাতের #সন্ত্রাসীরা।মোঃ বাবু তার ব্যক্তিগত কাজে বের হলে পরিকল্পিতভাবে #বিএনপি-#জামাতের একদল #সন্ত্রাসী তাকে ঘিরে ফেলে। #সন্ত্রাসীরা লাঠি, রড ও দেশীয় #অস্ত্র দিয়ে #নির্মমভাবে বাবুর ওপর #হামলা চালায়। এতে তিনি গুরুতর আহত হন এবং স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করে।
#Bangladesh #BangladeshCrisis
বাংলাদেশ পুলিশের উপর #গণহত্যার ছক : ৫ই আগস্টের পর #ইউনুস বাহিনীর #বর্বর পরিকল্পনা
২০২৪ সালের ৫ আগস্ট—বাংলাদেশের ইতিহাসে আরেকটি কলঙ্কময় দিন, যেদিন আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্র, দেশীয় জেহাদি গোষ্ঠী ও বিদেশি দূতাবাসের ছত্রছায়ায় রাষ্ট্রীয় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে ধ্বংস করার একটি নীলনকশা বাস্তবায়িত হতে শুরু করে। সেই দিন থেকে আজ পর্যন্ত, পুলিশের গায়ে আর ইউনিফর্ম নেই, আছে টার্গেটের চিহ্ন। একের পর এক পুলিশ সদস্য খুন হচ্ছেন, ‘আত্মহত্যা’ নামে প্রচার করা হচ্ছে—যেমন সর্বশেষ রাজশাহীর পুলিশ কনস্টেবল মাসুদ রানার ঘটনা।
কনস্টেবল মাসুদ রানা : #আত্মহত্যা না পরিকল্পিত #খুন?
রাজশাহীর জেলা পুলিশ লাইনের ব্যারাকের টয়লেট থেকে কনস্টেবল মাসুদ রানার ঝুলন্ত #মরদেহ উদ্ধারের ঘটনা কোনও সাধারণ মৃত্যু নয়। নাটোরের সন্তান মাসুদ রানা অসুস্থতার কারণে হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন, কিন্তু হাসপাতাল থেকে ফিরে টার্গেট হয়ে গেলেন। কোনও সুইসাইড নোট নেই, নেই ব্যক্তিগত হতাশার প্রমাণ, তবুও এটা ‘#আত্মহত্যা’ বলে চালিয়ে দেওয়া হচ্ছে। ঠিক যেমন আগেও অনেককে "#আত্মহত্যা" বানিয়ে #খুন করা হয়েছে।
আগস্ট ৫-এর পর থেকে পুলিশের উপর #গণহত্যা: কী ঘটেছে আসলে?
• সিরাজগঞ্জ, এনায়েতপুর: ১৫ জন পুলিশ সদস্যকে প্রকাশ্যে পিটিয়ে #হত্যা। রাষ্ট্রীয় বাহিনী এ বিষয়ে মুখে কুলুপ এঁটেছে।
• ঢাকা, মিরপুর পুলিশ লাইনস: মিস ফায়ারের গল্পে চাপা পড়েছে দুই পুলিশ সদস্যের মাথায় #গুলি।
• কুষ্টিয়ায় #গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহত হন এএসআই রায়হান আলী, ঘটনাটি "ডাকাতের #গুলি" বলে চালানো হয়েছে, অথচ সেদিন কোনও #ডাকাত ধরার অভিযানই ছিল না।
• বরিশালে ডিউটি শেষে ফেরার সময় ট্রাক চাপায় #নিহত হন কনস্টেবল শরীফুল। তবে প্রত্যক্ষদর্শীরা বলছে, এটি ছিল পূর্বপরিকল্পিত অ্যাম্বুশ।
এইসব ঘটনা নিছক দুর্ঘটনা নয়—এগুলো একটি রাষ্ট্রীয় স্কেলের হত্যাযজ্ঞ। পুলিশের মনোবল ভেঙে ফেলা, #জঙ্গিবাদকে ছাড়পত্র দেওয়া, আর একনায়কতান্ত্রিক ক্ষমতার সুরক্ষা নিশ্চিত করাই এই নীলনকশার লক্ষ্য।
জিয়াউর রহমান থেকে ইউনুস : একই নীলনকশার পুনরাবৃত্তি
১৯৭৭ সালে জিয়াউর রহমান রাষ্ট্রক্ষমতায় টিকে থাকার জন্য কুখ্যাত ক্যাংগারু কোর্ট বসিয়ে বিমান বাহিনীর শতাধিক অফিসারকে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে #হত্যা করে। কারও আত্মপক্ষ সমর্থনের সুযোগ ছিল না, ফাঁসি কার্যকরের আগে পর্যন্ত পরিবারের সদস্যদের দেখতেও দেওয়া হয়নি। সব আয়োজন ছিল গোপন, নিষ্ঠুর, নির্মম। কারণ একটাই—নিজের চেয়ারে বসে থাকার জন্য রাষ্ট্রীয় সুরক্ষার মূল স্তম্ভগুলোকে ধ্বংস করে দিতে হবে।
আজ সেই একই কৌশল প্রয়োগ করছে স্বঘোষিত শাসক ইউনুস ও তার দোসররা। পার্থক্য একটাই—আজকের ক্যাংগারু কোর্ট বসছে ব্যারাকের বাইরে, রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবনের শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত আরামদায়ক জলযোগ সহযোগে, কিংবা মিরপুর পুলিশ লাইনের কোনো অন্ধকার কক্ষে। আত্মহত্যা বলে চালানো হচ্ছে পরিকল্পিত খুন। পরিবারের কাছে দেহ ফেরত দেওয়ার আগে ময়নাতদন্তেও লুকানো হচ্ছে গুলি, গলা টিপে ধরার দাগ, ভাঙা হাড়।
জিয়াউর রহমান যেভাবে বিচার বহির্ভূত #হত্যাকাণ্ড চালিয়ে ক্ষমতায় টিকে ছিল, ইউনুসও সেই পথেই হাঁটছে। একদিকে বিদেশি রাষ্ট্রের ছায়া, অন্যদিকে দেশীয় ইসলামি জঙ্গিগোষ্ঠীর মদদে সে দেশ চালানোর নামে পুলিশ বাহিনীকে গিনিপিগ বানিয়ে গণহত্যা চালাচ্ছে। শুধু গত আট মাসেই ৪৪ জন পুলিশ সদস্যের রহস্যজনক মৃত্যু ঘটেছে। এর অধিকাংশই “#আত্মহত্যা” কিংবা “#অ্যাক্সিডেন্ট” হিসেবে কেস ক্লোজ!
তৎকালীন বিমানবাহিনীর অফিসারদের বিরুদ্ধে অভিযোগ ছিল "ষড়যন্ত্র", আজ পুলিশ সদস্যদের বিরুদ্ধে কোনো অভিযোগই নেই—তবুও মারা যাচ্ছে। শুধু এই কারণে, তারা "আগস্ট ৫" এর পর এই অবৈধ শাসনের প্রতি অনুগত হয়নি। সত্য বলেছে, প্রতিবাদ করেছে, জঙ্গিদের বিরুদ্ধে অ্যাকশন নিতে চেয়েছে—এই অপরাধেই তাদের #হত্যা করা হচ্ছে একে একে।
এ যেন জিয়াউর রহমানের হাতে শুরু হওয়া রাষ্ট্রীয় #সন্ত্রাসের পরবর্তী অধ্যায়—নতুন পোশাকে, নতুন মুখে, কিন্তু একই চেহারায়।
#Bangladesh #BangladeshCrisis
২০২৪ সালের ৫ আগস্ট—বাংলাদেশের ইতিহাসে আরেকটি কলঙ্কময় দিন, যেদিন আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্র, দেশীয় জেহাদি গোষ্ঠী ও বিদেশি দূতাবাসের ছত্রছায়ায় রাষ্ট্রীয় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে ধ্বংস করার একটি নীলনকশা বাস্তবায়িত হতে শুরু করে। সেই দিন থেকে আজ পর্যন্ত, পুলিশের গায়ে আর ইউনিফর্ম নেই, আছে টার্গেটের চিহ্ন। একের পর এক পুলিশ সদস্য খুন হচ্ছেন, ‘আত্মহত্যা’ নামে প্রচার করা হচ্ছে—যেমন সর্বশেষ রাজশাহীর পুলিশ কনস্টেবল মাসুদ রানার ঘটনা।
কনস্টেবল মাসুদ রানা : #আত্মহত্যা না পরিকল্পিত #খুন?
রাজশাহীর জেলা পুলিশ লাইনের ব্যারাকের টয়লেট থেকে কনস্টেবল মাসুদ রানার ঝুলন্ত #মরদেহ উদ্ধারের ঘটনা কোনও সাধারণ মৃত্যু নয়। নাটোরের সন্তান মাসুদ রানা অসুস্থতার কারণে হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন, কিন্তু হাসপাতাল থেকে ফিরে টার্গেট হয়ে গেলেন। কোনও সুইসাইড নোট নেই, নেই ব্যক্তিগত হতাশার প্রমাণ, তবুও এটা ‘#আত্মহত্যা’ বলে চালিয়ে দেওয়া হচ্ছে। ঠিক যেমন আগেও অনেককে "#আত্মহত্যা" বানিয়ে #খুন করা হয়েছে।
আগস্ট ৫-এর পর থেকে পুলিশের উপর #গণহত্যা: কী ঘটেছে আসলে?
• সিরাজগঞ্জ, এনায়েতপুর: ১৫ জন পুলিশ সদস্যকে প্রকাশ্যে পিটিয়ে #হত্যা। রাষ্ট্রীয় বাহিনী এ বিষয়ে মুখে কুলুপ এঁটেছে।
• ঢাকা, মিরপুর পুলিশ লাইনস: মিস ফায়ারের গল্পে চাপা পড়েছে দুই পুলিশ সদস্যের মাথায় #গুলি।
• কুষ্টিয়ায় #গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহত হন এএসআই রায়হান আলী, ঘটনাটি "ডাকাতের #গুলি" বলে চালানো হয়েছে, অথচ সেদিন কোনও #ডাকাত ধরার অভিযানই ছিল না।
• বরিশালে ডিউটি শেষে ফেরার সময় ট্রাক চাপায় #নিহত হন কনস্টেবল শরীফুল। তবে প্রত্যক্ষদর্শীরা বলছে, এটি ছিল পূর্বপরিকল্পিত অ্যাম্বুশ।
এইসব ঘটনা নিছক দুর্ঘটনা নয়—এগুলো একটি রাষ্ট্রীয় স্কেলের হত্যাযজ্ঞ। পুলিশের মনোবল ভেঙে ফেলা, #জঙ্গিবাদকে ছাড়পত্র দেওয়া, আর একনায়কতান্ত্রিক ক্ষমতার সুরক্ষা নিশ্চিত করাই এই নীলনকশার লক্ষ্য।
জিয়াউর রহমান থেকে ইউনুস : একই নীলনকশার পুনরাবৃত্তি
১৯৭৭ সালে জিয়াউর রহমান রাষ্ট্রক্ষমতায় টিকে থাকার জন্য কুখ্যাত ক্যাংগারু কোর্ট বসিয়ে বিমান বাহিনীর শতাধিক অফিসারকে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে #হত্যা করে। কারও আত্মপক্ষ সমর্থনের সুযোগ ছিল না, ফাঁসি কার্যকরের আগে পর্যন্ত পরিবারের সদস্যদের দেখতেও দেওয়া হয়নি। সব আয়োজন ছিল গোপন, নিষ্ঠুর, নির্মম। কারণ একটাই—নিজের চেয়ারে বসে থাকার জন্য রাষ্ট্রীয় সুরক্ষার মূল স্তম্ভগুলোকে ধ্বংস করে দিতে হবে।
আজ সেই একই কৌশল প্রয়োগ করছে স্বঘোষিত শাসক ইউনুস ও তার দোসররা। পার্থক্য একটাই—আজকের ক্যাংগারু কোর্ট বসছে ব্যারাকের বাইরে, রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবনের শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত আরামদায়ক জলযোগ সহযোগে, কিংবা মিরপুর পুলিশ লাইনের কোনো অন্ধকার কক্ষে। আত্মহত্যা বলে চালানো হচ্ছে পরিকল্পিত খুন। পরিবারের কাছে দেহ ফেরত দেওয়ার আগে ময়নাতদন্তেও লুকানো হচ্ছে গুলি, গলা টিপে ধরার দাগ, ভাঙা হাড়।
জিয়াউর রহমান যেভাবে বিচার বহির্ভূত #হত্যাকাণ্ড চালিয়ে ক্ষমতায় টিকে ছিল, ইউনুসও সেই পথেই হাঁটছে। একদিকে বিদেশি রাষ্ট্রের ছায়া, অন্যদিকে দেশীয় ইসলামি জঙ্গিগোষ্ঠীর মদদে সে দেশ চালানোর নামে পুলিশ বাহিনীকে গিনিপিগ বানিয়ে গণহত্যা চালাচ্ছে। শুধু গত আট মাসেই ৪৪ জন পুলিশ সদস্যের রহস্যজনক মৃত্যু ঘটেছে। এর অধিকাংশই “#আত্মহত্যা” কিংবা “#অ্যাক্সিডেন্ট” হিসেবে কেস ক্লোজ!
তৎকালীন বিমানবাহিনীর অফিসারদের বিরুদ্ধে অভিযোগ ছিল "ষড়যন্ত্র", আজ পুলিশ সদস্যদের বিরুদ্ধে কোনো অভিযোগই নেই—তবুও মারা যাচ্ছে। শুধু এই কারণে, তারা "আগস্ট ৫" এর পর এই অবৈধ শাসনের প্রতি অনুগত হয়নি। সত্য বলেছে, প্রতিবাদ করেছে, জঙ্গিদের বিরুদ্ধে অ্যাকশন নিতে চেয়েছে—এই অপরাধেই তাদের #হত্যা করা হচ্ছে একে একে।
এ যেন জিয়াউর রহমানের হাতে শুরু হওয়া রাষ্ট্রীয় #সন্ত্রাসের পরবর্তী অধ্যায়—নতুন পোশাকে, নতুন মুখে, কিন্তু একই চেহারায়।
#Bangladesh #BangladeshCrisis