Bangladesh Awami League
92.7K subscribers
9.52K photos
2.79K videos
18 files
10.4K links
Official Telegram Channel of Bangladesh Awami League.
Stay Connceted on Web 👉 www.albd.org
Follow us on -
🔴 Insta 👉 https://instagram.com/albd1949
🟣 Tw 👉 https://twitter.com/albd1971
🔵 FB 👉https://www.facebook.com/awamileague.1949
Download Telegram
⁨ইনভেস্টমেন্ট সামিট এর অপতথ্য দিয়ে মানুষকে বোকা বানাতে চায় ইউনুস গং।
বাস্তবতা কি?
-----

তথ্যপ্রযুক্তির যুগে মানুষ আর বোকা না। ইনভেস্টমেন্ট নিয়ে যত ঢাকঢোলই পেটান না কেন, আগের ইনভেস্টের পরিমাণ লুকিয়ে রাখলে, এখনকারটা আরও ছোট হয়ে যাবে।

নীচে ২০২০ থেকে ২০২৫ পর্যন্ত সামিটে কত ইনভেস্ট এসেছিল তার সংক্ষিপ্ত হিসাব:

2020: $2.78 billion
2021: $3.2 billion
2022: $3.8 billion
2023: $3.5 billion
2025 (এবার): মাত্র $310 million (৩১০০ কোটি টাকা)

৩১০০ কোটি টাকা ইনভেস্ট কে এমন ভাবে প্রচার করা হচ্ছে। যে এটা ইতিহাস এর সর্বোচ্চ ইনভেস্ট আসছে, আসলে এটা বাংলাদেশের ইতিহাসে সর্ব নিম্ন ইনভেস্ট।⁩
আওয়ামী লীগ প্রতিহিংসাপরায়ণ নয়, বরং সহনশীল ও গণতান্ত্রিক মূল্যবোধে বিশ্বাসী দল

আওয়ামী লীগ বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের নেতৃত্বদানকারী ঐতিহ্যবাহী রাজনৈতিক সংগঠন। এই দল কখনোই প্রতিহিংসার পথে হেঁটেছে না বরং বারবার #ষড়যন্ত্র, #হামলা ও প্রতিকূল পরিস্থিতি মোকাবেলা করেও গণতন্ত্রের ধারা অব্যাহত রেখেছে এবং রাষ্ট্র পরিচালনায় সবসময় জনগণের মঙ্গলকেই প্রাধান্য দিয়েছে।

আওয়ামী লীগের মূল নীতিমালায় রয়েছে সব শ্রেণি-পেশার মানুষকে সঙ্গে নিয়ে দেশ পরিচালনা করা। দলটি কখনোই কাউকে রাজনৈতিক মতপার্থক্যের কারণে বাদ দেয় না, বরং যারা দেশের স্বাধীনতা, গণতন্ত্র এবং সংবিধান মানে তাদের সবার অংশগ্রহণ নিশ্চিত করে একটি সমন্বিত ও সহনশীল প্রশাসন গড়ে তোলে।

তবে এক্ষেত্রে একটি স্পষ্ট অবস্থান আওয়ামী লীগ গ্রহণ করে থাকে #জঙ্গিবাদ, #সন্ত্রাসবাদ ও যুদ্ধাপরাধের রাজনীতির সঙ্গে কোনো আপোস নয়। যারা #অস্ত্রের ভাষায় কথা বলে, ধর্মের নামে #উগ্রবাদ ছড়ায় এবং দেশের অগ্রযাত্রাকে ব্যাহত করতে চায় তাদের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান নেয় কারণ, রাষ্ট্র পরিচালনায় শৃঙ্খলা ও নিরাপত্তা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

রাজনৈতিক শিষ্টাচার রক্ষা করাও আওয়ামী লীগের অন্যতম বৈশিষ্ট্য। প্রতিপক্ষের প্রতি শ্রদ্ধা, গণতান্ত্রিক মত প্রকাশের সুযোগ এবং মতবিরোধ থাকলেও সহনশীল আচরণ আওয়ামী লীগের রাজনৈতিক সংস্কৃতির অংশ। এই কারণেই দলটি বাংলাদেশের সবচেয়ে দীর্ঘমেয়াদি ও সফল রাজনৈতিক সংগঠন হিসেবে প্রতিষ্ঠা পেয়েছে।

আসুন, আমরা সকলে মিলে প্রতিহিংসার রাজনীতি পরিহার করি, #জঙ্গিবাদ ও #উগ্রবাদের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হই এবং একটি উন্নত, সমৃদ্ধ ও শান্তিপূর্ণ বাংলাদেশ গড়ে তুলি যেখানে থাকবে না কোনো বিভেদ, থাকবে না কোনো ভয়।⁩
⁨বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ও জাতীয় ঋণ এবং বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়ন নিয়ে ইউনূসের অপতথ্য প্রচারকারীদের বিপরীতে কিছু সঠিক তথ্য (Facts)
-----------

বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ গত ৮ মাসে ইউনূসের আমলে এক টাকাও বৃদ্ধি পায়নি। ২০২৪-এর জুলাই শেষে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ছিল ২০.৩৯ বিলিয়ন ডলার। ৮ মাস পরে এসে ২০২৫-এর মার্চের শেষে রিজার্ভ দাঁড়িয়েছে ২০.৩৮ বিলিয়ন ডলার।

শেখ হাসিনার আমলে দেশে অনেক ঋণ করা হয়েছিল—এমন বক্তব্যগুলো মিথ্যা। কারণ ২০০৯ সালে যখন আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসে, তখন ডেট টু জিডিপি রেশিও (Debt to GDP Ratio) ছিল ৩৪% এবং ২০২৪ সালের আগস্টে বাংলাদেশের ডেট টু জিডিপি রেশিও ছিল ৩৬%। কাজেই বাংলাদেশ ঋণগ্রস্ত হয়ে গিয়েছিল—যৌক্তিকভাবে এ কথা বলার কোনো সুযোগ নেই।

কেন বলছি এ কথা? কারণ আইএমএফ-এর বিবেচনায় একটি দেশকে ঋণগ্রস্ত বলা যাবে, যদি সেই দেশের Debt to GDP Ratio ৭৭% অতিক্রম করে, যা বাংলাদেশের ক্ষেত্রে মোটেও ঘটেনি। বরং বাংলাদেশের ক্ষেত্রে শেখ হাসিনার আমলে Debt to GDP Ratio ছিল আইএমএফ কর্তৃক বিবেচিত থ্রেশহোল্ড পয়েন্ট বা অতিক্রম সীমার বহু নিচে, মাত্র ৩৬%।

শেখ হাসিনার সরকার অনেক ঋণ করে রেখেছে বা দেশকে ঋণগ্রস্ত বানিয়েছে—এসব কথা বলা যেত যদি Debt to GDP Ratio শেখ হাসিনা ৭৭% এর উপরে নিয়ে যেতেন। কিন্তু তা তো হয়ইনি, বরং শেখ হাসিনা Debt to GDP Ratio ৭৭% এর অনেক নিচে রেখেছিলেন।

সত্যি কথা হলো, শেখ হাসিনা বিশাল উন্নয়ন কর্মকাণ্ড হাতে নিয়ে, দেশের অর্থনীতির আকার ২০০৯ সালের ৯৩ বিলিয়ন ডলার থেকে বাড়িয়ে ২০২৪ সালে এসে ৪৬৮ বিলিয়ন ডলারে উন্নীত করেছেন এবং Debt to GDP Ratio মাত্র ৩৬ শতাংশ রেখেছিলেন—এটা একটা বিশাল আশ্চর্যের বিষয়। নিরপেক্ষ দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে দেখলে যে কেউই তা অনুধাবন করবে। শেখ হাসিনার আমলে বাংলাদেশের মাথাপিছু আয় ৫৪০ ডলার থেকে বেড়ে ২৮০০ ডলারে দাঁড়িয়েছিল। শেখ হাসিনার অর্থনৈতিক নীতির কারণে জাতিসংঘের তিনটি মানদণ্ড পূরণ করে বাংলাদেশ স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উন্নয়নশীল দেশে উন্নীত হওয়ার প্রক্রিয়ায় প্রবেশ করে।

অনেকেই বলে, আমরা চলে যাওয়ার পর গত ৮ মাসে ইউনূস সরকারকে আমাদের করা ঋণ শোধ করতে হয়েছে। এটি একদম বাজে কথা। ঋণ শোধ একটি ধারাবাহিক প্রক্রিয়া। প্রতিটি দেশেই তা করে। আমরাও ধারাবাহিকভাবে ঋণ শোধ করে যাচ্ছিলাম, গত ৮ মাসেও তাই হয়েছে। আমরা থাকলেও এই ঋণ শোধ হতো। আমরা ঋণ করেছি, ঋণ শোধ করেছি, একই সাথে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়িয়েছি।

কিন্তু কথা হলো, গত ৮ মাসে নাকি কোনো অর্থ পাচার হয়নি—তাহলে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ এক পয়সাও বাড়েনি কেন?

- মোহাম্মাদ আলী আরাফাত
সদস্য, কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটি, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ

#Bangladesh #Economy #BangladeshCrisis
বাংলাদেশে রাজনৈতিক ও প্রশাসনিক সংস্কারের বেশিরভাগ আওয়ামী লীগের হাত ধরেই হয়েছে
----------

সংসদের প্রতিটি স্ট্যান্ডিং কমিটিতে আগে সভাপতি হতো সেই মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী। আওয়ামী লীগ সরকারে এসে প্রথম সেটি পরিবর্তন করে মন্ত্রীদের সাধারণ সদস্য এবং সরকারি দল থেকেই অন্য একজন সংসদ সদস্যকে সভাপতি করার বিধান করেছিল। এর ফলে মন্ত্রীর জবাবদিহিতা কিছুটা বেড়েছিল। পরবর্তীতে আওয়ামী লীগ আরো এক ধাপ এগিয়ে সংসদের বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ স্ট্যান্ডিং কমিটিতে বিরোধী দলের সংসদ সদস্যদের সভাপতি করেছিল এবং মন্ত্রীদের জবাবদিহিতা আরো জোরদার করেছিল। এগুলো ইতিহাস। আজকে যারা সংস্কারের কথা বলে, এদের অনেকের চিন্তাতেও এগুলো আসেনি তখন।

তবে মূল সমস্যা অন্যখানে; দুনিয়ার সকল সংস্কার করে ফেললেও এদেশের মৌলিক কিছু সমস্যার সমাধান করা যাবে না। কারণ, এদেশে যতদিন ৭১-এর গণহত্যাকারীরা, অর্থাৎ বাংলাদেশের জন্মের বিরোধিতাকারীরা রাজনীতি করবে, ততদিন এদেশে গণতন্ত্রায়ন সম্ভব হবে না।

যারা ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের বিরোধিতা করেছিল, তারা মূলত বাংলাদেশের জন্মের বিরোধিতা করেছিল। যে চিন্তা-চেতনা থেকে সেই লোকগুলো ৭১ সালে বাংলাদেশ রাষ্ট্রের জন্মের বিরোধিতা করেছিল, সেই একই চিন্তা-চেতনা এখনো যারা ধারণ করে এবং প্রকাশ করে, তারা এদেশকে ভালোবাসে না, তারা এদেশকে কখনোই শক্ত ভিত্তির উপর দাঁড়াতে দেবে না। এই গোষ্ঠী সবসময় হত্যা ও প্রতিশোধের রাজনীতিই করবে। কাজেই, এই গোষ্ঠীকে রাজনীতির ময়দানে রেখে এদেশে কখনোই গণতান্ত্রিক কাঠামো তৈরি করা যাবে না।

মনে রাখতে হবে, রাজাকার কোনো ‘ব্যক্তি’ নয়, রাজাকার হলো একটি ‘আদর্শ’ বা ‘ধারণা’ বা 'Idea'। ১৯৭১ সালে যে ‘আদর্শ’কে ধারণ করে, যে লোকগুলো রাজাকারি করেছিল, সেই একই ‘আদর্শ’ যতদিন প্রজন্মের পর প্রজন্ম ধরে নতুন প্রজন্মের মাথায় ঢুকিয়ে দেওয়ার সুযোগ দেওয়া হবে, ততদিন এদেশে রাজাকার জন্ম হবে এবং এদেশের রাজনীতি নষ্টই থাকবে। দিন শেষে, এইসব কাগুজে সংস্কার কোনো কাজে আসবে না।

-মোহাম্মদ আলী আরাফাত
সাবেক তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী ও
কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সদস্য, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ।⁩
দেশের সার্বভৌমত্ব বেচে ক্ষমতায় থাকতে চাইছে সুদি মহাজন ইউনুস।
নিজের লাভের জন্যে দেশ বেচতেও পিছপা হচ্ছেনা বাংলাদেশবিরোধী দালাল ইউনুস।

আমাদের সীমান্তে প্রকাশ্যে উৎসব করে গেলেও সেনাবাহিনী বা বিজিবি অবৈধ সরকারের নির্দেশে নীরব ও নিষ্ক্রিয় ভূমিকা পালন করেছে।

দেশবাসীকে সাথে নিয়ে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ এইসব চক্রান্ত রুখে দিয়ে এই অপশক্তিকে এইদেশের মাটি থেকে বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষা করবেই করবে।

#Bangladesh #BangladeshCrisis
রোমান ক্যাথলিক খ্রিষ্টান ধর্মাবলম্বীদের শীর্ষ ধর্মগুরু পোপ ফ্রান্সিসের মৃত্যুতে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ সভানপতি ও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার শোক

বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ সভাপতি ও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধুকন্যা জননেত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনা আজ এক শোক বিবৃতিতে রোমান ক্যাথলিক খ্রিষ্টান ধর্মাবলম্বীদের শীর্ষ ধর্মগুরু পোপ ফ্রান্সিসের মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন। একই সঙ্গে তিনি শোকসন্তপ্ত পরিবার ও ধর্মপ্রাণ খ্রিষ্টানদের প্রতি তার আন্তরিক সমবেদনা জানান।

বিবৃতিতে তিনি পোপ ফ্রান্সিসের বিদেহী আত্মার শান্তি কামনা করেছে। তিনি আরও বলেন, পোপ ফ্রান্সিস উদারনৈতিক দর্শনের একজন ব্যক্তিত্ব ছিলেন এবং দরিদ্র ও প্রান্তিক মানুষের জনগণের কল্যাণে কাজ করে গেছেন। তাঁর মৃত্যুতে মানবসভ্যতা একজন মানবদরদী ও জনহিতৈষী ব্যক্তিত্বকে হারাল। তিনি খ্রিস্টান ধর্ম্বালম্বীসহ অন্যান্য ধর্মাবলম্বীদের মনে চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবেন।

উল্লেখ্য, পোপ ফ্রান্সিস গতকাল সোমবার ভ্যাটিকানের কাসা সান্তা মার্তায় নিজ বাসভবনে মারা যান। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৮৮ বছর এবং তাঁর মৃত্যুতে সারা বিশ্বে শোকের ছায়া নেমে এসেছে।

প্রেস বিজ্ঞপ্তি
তারিখ: ২২ এপ্রিল ২০২৫
#ডাকাতি-#ছিনতাইয়ে দেশ আচ্ছন্ন, জনসাধারণ জিম্মি।
দোহারে ব্যবসায়ীর বাড়িতে #ডাকাতি, ৩৩ ভরি স্বর্ণালংকারসহ টাকা #লুট

#Bangladesh #BangladeshCrisis
রাজশাহীতে সং্খ্যালঘু টার্গেট করে মরিচের গুড়া স্প্রে করে ১০লাখ টাকা ছিনতাই।

রাজশাহীতে রিকশায় থাকা এক ব্যক্তির চোখে মরিচের গুঁড়া ছিটিয়ে ১০ লাখ টাকা ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। রোববার সকাল পৌনে ৯টার দিকে নগরের ঘোড়ামারা এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। ভুক্তভোগী দিলীপ কুমার প্রমানিক নগরীর রিলায়েন্স অটো নামের একটি যন্ত্রাংশ বিক্রির দোকানের ম্যানেজার হিসেবে কাজ করেন।

ইউনূসের #ছিনতাই কারী অবাধে #ছিনতাই করে যাচ্ছে আর তার সার্কাস পার্টি থেকে তুলে আনা স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর থানায় থানায় মিডিয়া ভাড়া করে মোড়লগিরি ফলাচ্ছেন। কিন্তু এতে কি দেশে অপরাধ চক্রের ছিটে ফোটা দমেছে? না দমেনি, তার কারণ এই #ছিনতাইকারী, #চোর #ডাকাতদেরই ইউনূস ও তার #বৈছা #গ্যাং, #বিএনপি-#জামায়াতের ক্যাডার বাহিনী সহ থানা ভেঙে মুক্ত করে আনে। এরাই বিভিন্ন সরকারি গুরুত্বপূর্ণ ভবনগুলোতে #অগ্নিসন্ত্রাস চালায় এবং পুলিশ সহ আওয়ামী লীগের নেতাকর্মী ও সং্খ্যালঘু নিরপরাদ মানুষদের #হত্যা করে সরকার পতনের পর রাজনৈতিক ঘটনা বলে চালিয়ে দেয়।

গত ৫ আগস্টের পর ইউনূসের আশ্রয়ে সমস্ত অপরাধ চক্র রিসেট বাটনে ক্লিক পড়া মাত্রই রিএকটিভেট হয়ে অপরাধ তৎপরতা চালায়। যার ফলাফল বিগত আট মাসের একটি মাসও জনগণ শান্তিতে দেশে বসবাস করতে পারেনি। দেশে শান্তি ফিরিয়ে আনার এখন একটাই উপায় দেশে #অবৈধ #ইউনূস #গ্যাং হটানো।

দেশ বাঁচাও, ইউনূস খেদাও।

#Bangladesh #BangladeshCrisis
বিডা’র সাজানো বিনিয়োগের স্বপ্নভঙ্গ: বাস্তবে মন্দা, ভুয়া প্রচারণায় ব্যস্ত ইউনুস সরকার
----

ঢাকায় সদ্যসমাপ্ত 'বাংলাদেশ ইনভেস্টমেন্ট সামিট ২০২৫' ছিল মূলত একটি ভুয়া প্রচারণার মঞ্চ—যেখানে চৌধুরী আশিক চৌধুরীর সাজানো প্রেজেন্টেশন আর প্রেস সচিব শফিকের বানোয়াট তথ্যে আড়াল করা হয়েছে দেশের ভয়াবহ বিনিয়োগ সংকট।

বাস্তবতা হলো, বেসরকারিখাতে ঋণ প্রবৃদ্ধি নেমে এসেছে গত ২০ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন স্তরে, মূলধনি যন্ত্রপাতি আমদানিও কমেছে ২৫ শতাংশের বেশি। বিনিয়োগ পরিবেশ তৈরি না করে গ্যাসের দাম বাড়িয়ে, রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা ও অস্থিরতায় বিনিয়োগকারীদের আরও ভয় ধরিয়েছে ইউনুস প্রশাসন।

ভুল বার্তা দিয়ে, মিথ্যা প্রচারণায়, সামিট আয়োজন করে বিনিয়োগ আসে না। বাস্তব কর্মসূচি ও স্থিতিশীল পরিবেশ ছাড়া বাংলাদেশ আজ বিনিয়োগের মরুভূমিতে পরিণত হওয়ার পথে।
দেয়ালে পিঠ ঠেকে গেলে, গণপ্রতিরোধ আবশ্যক

#Bangladesh
⁨মিছিল করায় #গ্রেফতার?
কোন #জঙ্গলের আইনে চলছে বাংলাদেশ?
#ইউনুস #গংয়ের হাতে আজ গণতন্ত্রও বন্দি

খুলনায় আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল: ৩ মামলা, ১১৯ জনের নাম, #গ্রেপ্তার ৪০

বাংলাদেশের ইতিহাসের গর্ব, মুক্তিযুদ্ধের নেতৃত্বদানকারী দল আওয়ামী লীগ যখন খুলনার রাজপথে গণতন্ত্রের দাবিতে স্লোগান মিছিল বের করে, তখনই তার জবাব আসে #গ্রেফতার ও মামলা দিয়ে।

গত রোববার খুলনা মহানগরীর হরিণটানা, আড়ংঘাটা ও খালিশপুর এলাকায় আওয়ামী লীগের মিছিলকে কেন্দ্র করে পুলিশ ৩টি মামলা দায়ের করে। মামলায় ১১৯ জনের নাম উল্লেখ করে এবং ১৩০ জন অজ্ঞাত পরিচয়ের ব্যক্তিকে আসামি করা হয়।

এদিকে আওয়ামী লীগের এই মিছিল গণতান্ত্রিক অধিকার এবং সংবিধানে স্বীকৃত রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড হওয়া সত্ত্বেও, বর্তমান প্রশাসনের হাতে সেটি রুদ্ধ হচ্ছে।

এসআই মোনায়েম হোসেন ৭৩ জনের নাম উল্লেখ করে এবং ৩০/৪০ জন অজ্ঞাতনামাকে আসামি করে #মামলা করেন।
➤ গ্রেপ্তার: ২২ জন

খালিশপুর থানায়:এসআই রতন কুমার বিশ্বাস ২৭ জনের নাম উল্লেখ করে ও ৫০ জন অজ্ঞাতনামাকে আসামি করে #মামলা করেন।
➤ গ্রেপ্তার: ৭ জন

আড়ংঘাটা থানায়:এসআই ইসতিয়াক আহমেদ ১৯ জনের নামসহ ৩০/৪০ জনকে আসামি করেন।
➤ গ্রেপ্তার: ১০ জন

এছাড়া, কেসিসির লাইসেন্স অফিসার রবিউল আলম রবি—তাকেও #গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

#গ্রেফতারের এই ঢল স্পষ্ট করে দেয়, দেশের ভেতরে একটি অদৃশ্য দখলদার শক্তি সক্রিয়, যারা বাংলাদেশের সবচেয়ে ঐতিহাসিক রাজনৈতিক শক্তিকে দুর্বল করতে চায়।

এটি কোনো আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির বিষয় নয়, বরং এটি একটি গণতান্ত্রিক দলকে পরিকল্পিতভাবে দমন করার ষড়যন্ত্র।

#Bangladesh #BangladeshCrisis