বাংলাদেশ ভ্রমণে সতর্কতা জারি করে যা বললো যুক্তরাষ্ট্র
- অস্থিরতা,
- অপরাধ এবং
- #সন্ত্রাসবাদের আশঙ্কা।
পার্বত্য অঞ্চলে ভ্রমণ নিষিদ্ধ !
১৮ এপ্রিল মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটে ভ্রমণ নির্দেশিকাটি হালনাগাদ করা হয়েছে।
#Bangladesh #BangladeshCrisis
- অস্থিরতা,
- অপরাধ এবং
- #সন্ত্রাসবাদের আশঙ্কা।
পার্বত্য অঞ্চলে ভ্রমণ নিষিদ্ধ !
১৮ এপ্রিল মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটে ভ্রমণ নির্দেশিকাটি হালনাগাদ করা হয়েছে।
#Bangladesh #BangladeshCrisis
ইউনুসের অন্তর্বর্তীকালীন সরকার : প্যাকেটজাত দাসত্বের জাতীয় সংস্করণ
🎦 https://youtube.com/shorts/oJ6zVRMa6N8?si=Xnn5K2uJyYsDVCoC
🎦 https://youtube.com/shorts/oJ6zVRMa6N8?si=Xnn5K2uJyYsDVCoC
YouTube
ইউনুসের অন্তর্বর্তীকালীন সরকার : প্যাকেটজাত দাসত্বের জাতীয় সংস্করণ
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ফেসবুক পেজে ক্রমাগত সাইবার আক্রমণ ও ইউনুস গং এর মেটার কাছে সরকারীভাবে রিপোর্ট এর কারণে দেশে অনেক ফলোয়ারের কাছে নিয়মিত কন্টেন্ট যাচ্ছে না নিউজ ফিডে।
এই অবস্থা থেকে উত্তরণে কাজ করতে পারে আওয়ামী লীগের নেতা - কর্মী ও সমর্থকবৃন্দ।
——
আওয়ামী লীগের পেজে যেভাবে ফলো সেটিংস ও অল নটিফিকেশন অন করবেন
➡️ প্রথমেই পেজে প্রবেশ করে Follow/Like করুন
পেজের থ্রি ডট মেন্যুতে যেয়ে Following দেখায় কি না চেক করুন।
➡️ এরপর Following বাটনে ট্যাপ/ক্লিক করে Feed এ ট্যাপ/ক্লিক করুন, Favourites সিলেক্ট করুন
➡️ একই ভাবে Content, Video ও Live Video তে ট্যাপ/ক্লিক করে All Notifications সিলেক্ট করুন
সর্বোপরি প্রতিটি পোস্টে কমেন্ট করুন আর আপনার কমেন্টের রিপ্লাই দিন।
#AwamiLeague #SocialMedia #Bangladesh
এই অবস্থা থেকে উত্তরণে কাজ করতে পারে আওয়ামী লীগের নেতা - কর্মী ও সমর্থকবৃন্দ।
——
আওয়ামী লীগের পেজে যেভাবে ফলো সেটিংস ও অল নটিফিকেশন অন করবেন
➡️ প্রথমেই পেজে প্রবেশ করে Follow/Like করুন
পেজের থ্রি ডট মেন্যুতে যেয়ে Following দেখায় কি না চেক করুন।
➡️ এরপর Following বাটনে ট্যাপ/ক্লিক করে Feed এ ট্যাপ/ক্লিক করুন, Favourites সিলেক্ট করুন
➡️ একই ভাবে Content, Video ও Live Video তে ট্যাপ/ক্লিক করে All Notifications সিলেক্ট করুন
সর্বোপরি প্রতিটি পোস্টে কমেন্ট করুন আর আপনার কমেন্টের রিপ্লাই দিন।
#AwamiLeague #SocialMedia #Bangladesh
যে হত্যাকাণ্ডের দায় আমার উপর চাপানো হয়েছে, তা ছিল ইউনূসের meticulous design-এর অংশ
🎦 https://youtu.be/9UiPMq8qGkY?si=HjV1tPtqyXn9OIT9
🎦 https://youtu.be/9UiPMq8qGkY?si=HjV1tPtqyXn9OIT9
YouTube
যে হত্যাকাণ্ডের দায় আমার উপর চাপানো হয়েছে, তা ছিল ইউনূসের meticulous design-এর অংশ। Sheikh Hasina
#ছাত্রদলের #সন্ত্রাস ও #চাঁদাবাজির নগ্ন চিত্র: মাগুরায় যুবলীগ কর্মীকে অপহরণ
৯ এপ্রিল ২০২৫, বিকাল ৫টায়, মাগুরা ছোট ব্রিজ সংলগ্ন এলাকায় চা খেতে যাওয়া মোহাম্মদ সোহানকে অপহরণ করে নিয়ে যায় ইস্তিয়াক রাব্বি, যিনি জাতীয়তাবাদী #ছাত্রদল বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় শাখার যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ইশতিয়াক রাব্বি।
রাব্বির নেতৃত্বে সোহানকে বেধড়ক মারধর করা হয়। তার ফ্রিল্যান্সিংয়ের মাধ্যমে উপার্জিত অনলাইন অ্যাকাউন্ট জব্দ করে নগদ ১০ লাখ টাকা মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে ছিনিয়ে নেয় #সন্ত্রাসীরা। শুধু তাই নয়, তার ফ্রিল্যান্সিং অ্যাকাউন্টগুলোও জোরপূর্বক ডিলিট করে দেওয়া হয়।
৫ আগস্টের পর থেকে রাব্বির নেতৃত্বে বহু নিরীহ নিরপরাধ মানুষের কাছ থেকে এভাবে #চাঁদা আদায় ও নির্যাতন করে আসছে ।
#Bangladesh #BangladeshCrisis
৯ এপ্রিল ২০২৫, বিকাল ৫টায়, মাগুরা ছোট ব্রিজ সংলগ্ন এলাকায় চা খেতে যাওয়া মোহাম্মদ সোহানকে অপহরণ করে নিয়ে যায় ইস্তিয়াক রাব্বি, যিনি জাতীয়তাবাদী #ছাত্রদল বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় শাখার যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ইশতিয়াক রাব্বি।
রাব্বির নেতৃত্বে সোহানকে বেধড়ক মারধর করা হয়। তার ফ্রিল্যান্সিংয়ের মাধ্যমে উপার্জিত অনলাইন অ্যাকাউন্ট জব্দ করে নগদ ১০ লাখ টাকা মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে ছিনিয়ে নেয় #সন্ত্রাসীরা। শুধু তাই নয়, তার ফ্রিল্যান্সিং অ্যাকাউন্টগুলোও জোরপূর্বক ডিলিট করে দেওয়া হয়।
৫ আগস্টের পর থেকে রাব্বির নেতৃত্বে বহু নিরীহ নিরপরাধ মানুষের কাছ থেকে এভাবে #চাঁদা আদায় ও নির্যাতন করে আসছে ।
#Bangladesh #BangladeshCrisis
রাষ্ট্র এখন #ডাকাতের হাতে—বরিশালের ‘পার্কিং ফি’ আসলে বাংলাদেশের প্রতিচ্ছবি
----
বাংলাদেশে আজ আর রাষ্ট্র বলে কিছু নেই—আছে কেবল একটি সুসংগঠিত লুণ্ঠনযন্ত্র, যার একেকটি দাঁত একেকটি সেক্টরে বসানো। কোথাও করের নামে, কোথাও উন্নয়নের নামে, কোথাও নিয়মের ফাঁকে ফাঁকে—তবে উদ্দেশ্য একটাই: জনগণের ঘামে গড়া অর্থ চুষে খেয়ে যাওয়া।
বরিশালের রূপাতলী বাস টার্মিনালের ঘটনা এক ভয়াবহ বাস্তবতার প্রতীক।
বাস ঢোকে না টার্মিনালে, থামে না সেখানে, এমনকি যাত্রী ওঠানামাও করে না। তবু প্রতিটি দূরপাল্লার বাস থেকে আদায় করা হচ্ছে ‘পার্কিং ফি’ নামে ৫০ টাকা। দিনে অন্তত ৮০০ বাস চলাচল করে এই রুটে। দিনে ৪০ হাজার, মাসে ১২ লাখ, বছরে প্রায় ১৫ কোটি টাকা—সবই যাচ্ছে একদল ইজারাদার দখলবাজের পকেটে।
এই অর্থ কোথাও যাচাই হয় না, কোন খাতে ব্যয় হয় না, কিসের ভিত্তিতে তোলা হয় তাও জানা নেই। কেউ প্রতিবাদ করলেই জোটে লাঞ্চনা ও নিপিড়ন।
এ যেন এক খোলা চাঁদাবাজির লাইসেন্স—রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতায় পরিচালিত।
সিটি করপোরেশনের নির্বাহী কর্মকর্তা স্পষ্টই বলেছেন, “টার্মিনালে না ঢুকলে পার্কিং ফি নেওয়ার নিয়ম নেই।” বিআরটিএ’র কর্মকর্তা বলেন, “বাস টার্মিনালে না গেলে এই ফি সম্পূর্ণ অবৈধ।”
তবু টাকা তোলা হচ্ছে। কীভাবে? কে দিচ্ছে এই সাহস?
এই সাহস এসেছে একদল দখলদারের কাছ থেকে যারা আজ রাষ্ট্রের প্রতিটি স্তরে শেকড় গেড়ে বসেছে। যারা জনগণের ওপর ছড়ি ঘোরায়। যারা জানে, প্রশাসন তাদের হাতের পুতুল। যারা জানে, পুলিশ কিছু বলবে না, কারণ তারাও এই শৃঙ্খলিত কাঠামোর অন্তর্ভুক্ত।
সাংবাদিক, আমলা, কর্মকর্তা—সবাই জানে, কিন্তু কেউ মুখ খুলে না। কারণ এই দখল এখন শুধুই দেহে নয়—চেতনায়ও প্রোথিত।
বরিশালের একটি বাস টার্মিনালের এই উদাহরণ আসলে বাংলাদেশের প্রতিটি জেলা, উপজেলা, ইউনিয়নের বাস্তবতা। শহরে নামলে সিটি করপোরেশনের #চাঁদাবাজি, বন্দরে গেলে ঠিকাদার সিন্ডিকেট, রাস্তায় বেরুলেই পরিবহন-মাফিয়ার রাজত্ব, হাটে গেলে বাজার ফি, হাসপাতালে গেলেই দালাল।
এই রাষ্ট্রে এখন জনগণ নেই—আছে ‘ভোক্তা’।
নেই অধিকার—আছে কেবল দায়িত্ব, শোষিত হবার দায়।
#Bangladesh #BangladeshCrisis
----
বাংলাদেশে আজ আর রাষ্ট্র বলে কিছু নেই—আছে কেবল একটি সুসংগঠিত লুণ্ঠনযন্ত্র, যার একেকটি দাঁত একেকটি সেক্টরে বসানো। কোথাও করের নামে, কোথাও উন্নয়নের নামে, কোথাও নিয়মের ফাঁকে ফাঁকে—তবে উদ্দেশ্য একটাই: জনগণের ঘামে গড়া অর্থ চুষে খেয়ে যাওয়া।
বরিশালের রূপাতলী বাস টার্মিনালের ঘটনা এক ভয়াবহ বাস্তবতার প্রতীক।
বাস ঢোকে না টার্মিনালে, থামে না সেখানে, এমনকি যাত্রী ওঠানামাও করে না। তবু প্রতিটি দূরপাল্লার বাস থেকে আদায় করা হচ্ছে ‘পার্কিং ফি’ নামে ৫০ টাকা। দিনে অন্তত ৮০০ বাস চলাচল করে এই রুটে। দিনে ৪০ হাজার, মাসে ১২ লাখ, বছরে প্রায় ১৫ কোটি টাকা—সবই যাচ্ছে একদল ইজারাদার দখলবাজের পকেটে।
এই অর্থ কোথাও যাচাই হয় না, কোন খাতে ব্যয় হয় না, কিসের ভিত্তিতে তোলা হয় তাও জানা নেই। কেউ প্রতিবাদ করলেই জোটে লাঞ্চনা ও নিপিড়ন।
এ যেন এক খোলা চাঁদাবাজির লাইসেন্স—রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতায় পরিচালিত।
সিটি করপোরেশনের নির্বাহী কর্মকর্তা স্পষ্টই বলেছেন, “টার্মিনালে না ঢুকলে পার্কিং ফি নেওয়ার নিয়ম নেই।” বিআরটিএ’র কর্মকর্তা বলেন, “বাস টার্মিনালে না গেলে এই ফি সম্পূর্ণ অবৈধ।”
তবু টাকা তোলা হচ্ছে। কীভাবে? কে দিচ্ছে এই সাহস?
এই সাহস এসেছে একদল দখলদারের কাছ থেকে যারা আজ রাষ্ট্রের প্রতিটি স্তরে শেকড় গেড়ে বসেছে। যারা জনগণের ওপর ছড়ি ঘোরায়। যারা জানে, প্রশাসন তাদের হাতের পুতুল। যারা জানে, পুলিশ কিছু বলবে না, কারণ তারাও এই শৃঙ্খলিত কাঠামোর অন্তর্ভুক্ত।
সাংবাদিক, আমলা, কর্মকর্তা—সবাই জানে, কিন্তু কেউ মুখ খুলে না। কারণ এই দখল এখন শুধুই দেহে নয়—চেতনায়ও প্রোথিত।
বরিশালের একটি বাস টার্মিনালের এই উদাহরণ আসলে বাংলাদেশের প্রতিটি জেলা, উপজেলা, ইউনিয়নের বাস্তবতা। শহরে নামলে সিটি করপোরেশনের #চাঁদাবাজি, বন্দরে গেলে ঠিকাদার সিন্ডিকেট, রাস্তায় বেরুলেই পরিবহন-মাফিয়ার রাজত্ব, হাটে গেলে বাজার ফি, হাসপাতালে গেলেই দালাল।
এই রাষ্ট্রে এখন জনগণ নেই—আছে ‘ভোক্তা’।
নেই অধিকার—আছে কেবল দায়িত্ব, শোষিত হবার দায়।
#Bangladesh #BangladeshCrisis
আইনের একচেটিয়া ক্ষমতা সরকারের হাতে
----
#ছাত্রদল, #জামাত‑#শিবির বা তৌহিদী জনতা কেউই “গ্রেফতার লাইসেন্স” পায়নি।
আজকাল নানা মহলে দাবি শোনা যায়, “আওয়ামী লীগ নেতা‑কর্মীদের পেলেই তারা #গ্রেফতার করছে!”
বিরোধী বা অনির্ভরযোগ্য মনে হওয়া কাউকে লক্ষ্য করে ইচ্ছেমতো গায়ে পড়ে শাসন চালায়।
যখনই রাজনৈতিক শিবির নিজেদের হাতে রাষ্ট্রীয় ফোর্সের ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়, তখনই গণতন্ত্রের নসমুদ্র বিবর্ণ হয়।
বাংলাদেশের সংবিধান ও ফৌজদারি কার্যবিধি অনুযায়ী #গ্রেফতার, জিজ্ঞাসাবাদ এবং হেফাজতের একমাত্র বৈধ দায়িত্ব আছে পুলিশ, র্যাব, বিজিবি ইত্যাদি সরকারি আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর। জনসাধারণ বা রাজনৈতিক দলের অনানুষ্ঠানিক ‘আটকদারি’ সম্পূর্ণ বেআইনি।
কোনো রাজনৈতিক #শিবিরের #অবৈধ আটক, অপহরণ বা হয়রানি আমাদের গণতন্ত্রকে অন্ধকারে নিমজ্জিত করে।
বে আইনী কাজের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ থেকে প্রতিরোধ করা এখন সময়ের দাবী।।
#Bangladesh #BangladeshCrisis
----
#ছাত্রদল, #জামাত‑#শিবির বা তৌহিদী জনতা কেউই “গ্রেফতার লাইসেন্স” পায়নি।
আজকাল নানা মহলে দাবি শোনা যায়, “আওয়ামী লীগ নেতা‑কর্মীদের পেলেই তারা #গ্রেফতার করছে!”
বিরোধী বা অনির্ভরযোগ্য মনে হওয়া কাউকে লক্ষ্য করে ইচ্ছেমতো গায়ে পড়ে শাসন চালায়।
যখনই রাজনৈতিক শিবির নিজেদের হাতে রাষ্ট্রীয় ফোর্সের ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়, তখনই গণতন্ত্রের নসমুদ্র বিবর্ণ হয়।
বাংলাদেশের সংবিধান ও ফৌজদারি কার্যবিধি অনুযায়ী #গ্রেফতার, জিজ্ঞাসাবাদ এবং হেফাজতের একমাত্র বৈধ দায়িত্ব আছে পুলিশ, র্যাব, বিজিবি ইত্যাদি সরকারি আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর। জনসাধারণ বা রাজনৈতিক দলের অনানুষ্ঠানিক ‘আটকদারি’ সম্পূর্ণ বেআইনি।
কোনো রাজনৈতিক #শিবিরের #অবৈধ আটক, অপহরণ বা হয়রানি আমাদের গণতন্ত্রকে অন্ধকারে নিমজ্জিত করে।
বে আইনী কাজের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ থেকে প্রতিরোধ করা এখন সময়ের দাবী।।
#Bangladesh #BangladeshCrisis
মিছিল করতে যাওয়া অপরাধ?
মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তির এই মিছিল ১০ গুণ বড় হবে।
অপেক্ষা সময়ের।
#Bangladesh #AwamiLeague
মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তির এই মিছিল ১০ গুণ বড় হবে।
অপেক্ষা সময়ের।
#Bangladesh #AwamiLeague
ইনভেস্টমেন্ট সামিট এর অপতথ্য দিয়ে মানুষকে বোকা বানাতে চায় ইউনুস গং।
বাস্তবতা কি?
-----
তথ্যপ্রযুক্তির যুগে মানুষ আর বোকা না। ইনভেস্টমেন্ট নিয়ে যত ঢাকঢোলই পেটান না কেন, আগের ইনভেস্টের পরিমাণ লুকিয়ে রাখলে, এখনকারটা আরও ছোট হয়ে যাবে।
নীচে ২০২০ থেকে ২০২৫ পর্যন্ত সামিটে কত ইনভেস্ট এসেছিল তার সংক্ষিপ্ত হিসাব:
2020: $2.78 billion
2021: $3.2 billion
2022: $3.8 billion
2023: $3.5 billion
2025 (এবার): মাত্র $310 million (৩১০০ কোটি টাকা)
৩১০০ কোটি টাকা ইনভেস্ট কে এমন ভাবে প্রচার করা হচ্ছে। যে এটা ইতিহাস এর সর্বোচ্চ ইনভেস্ট আসছে, আসলে এটা বাংলাদেশের ইতিহাসে সর্ব নিম্ন ইনভেস্ট।
বাস্তবতা কি?
-----
তথ্যপ্রযুক্তির যুগে মানুষ আর বোকা না। ইনভেস্টমেন্ট নিয়ে যত ঢাকঢোলই পেটান না কেন, আগের ইনভেস্টের পরিমাণ লুকিয়ে রাখলে, এখনকারটা আরও ছোট হয়ে যাবে।
নীচে ২০২০ থেকে ২০২৫ পর্যন্ত সামিটে কত ইনভেস্ট এসেছিল তার সংক্ষিপ্ত হিসাব:
2020: $2.78 billion
2021: $3.2 billion
2022: $3.8 billion
2023: $3.5 billion
2025 (এবার): মাত্র $310 million (৩১০০ কোটি টাকা)
৩১০০ কোটি টাকা ইনভেস্ট কে এমন ভাবে প্রচার করা হচ্ছে। যে এটা ইতিহাস এর সর্বোচ্চ ইনভেস্ট আসছে, আসলে এটা বাংলাদেশের ইতিহাসে সর্ব নিম্ন ইনভেস্ট।
Attack on Awami League Leader in Court Custody: Where Is Security, Where Are Human Rights?
🎦 https://youtube.com/shorts/E59TZNJ3W1E?si=u3B_nNG7yoWpSERf
🎦 https://youtube.com/shorts/E59TZNJ3W1E?si=u3B_nNG7yoWpSERf
YouTube
Attack on Awami League Leader in Court Custody: Where Is Security, Where Are Human Rights?
Attack on Awami League Leader in Court Custody: Where Is Security, Where Are Human Rights?---- The brutal assault on Abu Sufian Shafiq, President of the Sada...
আওয়ামী লীগ প্রতিহিংসাপরায়ণ নয়, বরং সহনশীল ও গণতান্ত্রিক মূল্যবোধে বিশ্বাসী দল
আওয়ামী লীগ বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের নেতৃত্বদানকারী ঐতিহ্যবাহী রাজনৈতিক সংগঠন। এই দল কখনোই প্রতিহিংসার পথে হেঁটেছে না বরং বারবার #ষড়যন্ত্র, #হামলা ও প্রতিকূল পরিস্থিতি মোকাবেলা করেও গণতন্ত্রের ধারা অব্যাহত রেখেছে এবং রাষ্ট্র পরিচালনায় সবসময় জনগণের মঙ্গলকেই প্রাধান্য দিয়েছে।
আওয়ামী লীগের মূল নীতিমালায় রয়েছে সব শ্রেণি-পেশার মানুষকে সঙ্গে নিয়ে দেশ পরিচালনা করা। দলটি কখনোই কাউকে রাজনৈতিক মতপার্থক্যের কারণে বাদ দেয় না, বরং যারা দেশের স্বাধীনতা, গণতন্ত্র এবং সংবিধান মানে তাদের সবার অংশগ্রহণ নিশ্চিত করে একটি সমন্বিত ও সহনশীল প্রশাসন গড়ে তোলে।
তবে এক্ষেত্রে একটি স্পষ্ট অবস্থান আওয়ামী লীগ গ্রহণ করে থাকে #জঙ্গিবাদ, #সন্ত্রাসবাদ ও যুদ্ধাপরাধের রাজনীতির সঙ্গে কোনো আপোস নয়। যারা #অস্ত্রের ভাষায় কথা বলে, ধর্মের নামে #উগ্রবাদ ছড়ায় এবং দেশের অগ্রযাত্রাকে ব্যাহত করতে চায় তাদের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান নেয় কারণ, রাষ্ট্র পরিচালনায় শৃঙ্খলা ও নিরাপত্তা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
রাজনৈতিক শিষ্টাচার রক্ষা করাও আওয়ামী লীগের অন্যতম বৈশিষ্ট্য। প্রতিপক্ষের প্রতি শ্রদ্ধা, গণতান্ত্রিক মত প্রকাশের সুযোগ এবং মতবিরোধ থাকলেও সহনশীল আচরণ আওয়ামী লীগের রাজনৈতিক সংস্কৃতির অংশ। এই কারণেই দলটি বাংলাদেশের সবচেয়ে দীর্ঘমেয়াদি ও সফল রাজনৈতিক সংগঠন হিসেবে প্রতিষ্ঠা পেয়েছে।
আসুন, আমরা সকলে মিলে প্রতিহিংসার রাজনীতি পরিহার করি, #জঙ্গিবাদ ও #উগ্রবাদের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হই এবং একটি উন্নত, সমৃদ্ধ ও শান্তিপূর্ণ বাংলাদেশ গড়ে তুলি যেখানে থাকবে না কোনো বিভেদ, থাকবে না কোনো ভয়।
আওয়ামী লীগ বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের নেতৃত্বদানকারী ঐতিহ্যবাহী রাজনৈতিক সংগঠন। এই দল কখনোই প্রতিহিংসার পথে হেঁটেছে না বরং বারবার #ষড়যন্ত্র, #হামলা ও প্রতিকূল পরিস্থিতি মোকাবেলা করেও গণতন্ত্রের ধারা অব্যাহত রেখেছে এবং রাষ্ট্র পরিচালনায় সবসময় জনগণের মঙ্গলকেই প্রাধান্য দিয়েছে।
আওয়ামী লীগের মূল নীতিমালায় রয়েছে সব শ্রেণি-পেশার মানুষকে সঙ্গে নিয়ে দেশ পরিচালনা করা। দলটি কখনোই কাউকে রাজনৈতিক মতপার্থক্যের কারণে বাদ দেয় না, বরং যারা দেশের স্বাধীনতা, গণতন্ত্র এবং সংবিধান মানে তাদের সবার অংশগ্রহণ নিশ্চিত করে একটি সমন্বিত ও সহনশীল প্রশাসন গড়ে তোলে।
তবে এক্ষেত্রে একটি স্পষ্ট অবস্থান আওয়ামী লীগ গ্রহণ করে থাকে #জঙ্গিবাদ, #সন্ত্রাসবাদ ও যুদ্ধাপরাধের রাজনীতির সঙ্গে কোনো আপোস নয়। যারা #অস্ত্রের ভাষায় কথা বলে, ধর্মের নামে #উগ্রবাদ ছড়ায় এবং দেশের অগ্রযাত্রাকে ব্যাহত করতে চায় তাদের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান নেয় কারণ, রাষ্ট্র পরিচালনায় শৃঙ্খলা ও নিরাপত্তা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
রাজনৈতিক শিষ্টাচার রক্ষা করাও আওয়ামী লীগের অন্যতম বৈশিষ্ট্য। প্রতিপক্ষের প্রতি শ্রদ্ধা, গণতান্ত্রিক মত প্রকাশের সুযোগ এবং মতবিরোধ থাকলেও সহনশীল আচরণ আওয়ামী লীগের রাজনৈতিক সংস্কৃতির অংশ। এই কারণেই দলটি বাংলাদেশের সবচেয়ে দীর্ঘমেয়াদি ও সফল রাজনৈতিক সংগঠন হিসেবে প্রতিষ্ঠা পেয়েছে।
আসুন, আমরা সকলে মিলে প্রতিহিংসার রাজনীতি পরিহার করি, #জঙ্গিবাদ ও #উগ্রবাদের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হই এবং একটি উন্নত, সমৃদ্ধ ও শান্তিপূর্ণ বাংলাদেশ গড়ে তুলি যেখানে থাকবে না কোনো বিভেদ, থাকবে না কোনো ভয়।
বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ও জাতীয় ঋণ এবং বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়ন নিয়ে ইউনূসের অপতথ্য প্রচারকারীদের বিপরীতে কিছু সঠিক তথ্য (Facts)
-----------
বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ গত ৮ মাসে ইউনূসের আমলে এক টাকাও বৃদ্ধি পায়নি। ২০২৪-এর জুলাই শেষে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ছিল ২০.৩৯ বিলিয়ন ডলার। ৮ মাস পরে এসে ২০২৫-এর মার্চের শেষে রিজার্ভ দাঁড়িয়েছে ২০.৩৮ বিলিয়ন ডলার।
শেখ হাসিনার আমলে দেশে অনেক ঋণ করা হয়েছিল—এমন বক্তব্যগুলো মিথ্যা। কারণ ২০০৯ সালে যখন আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসে, তখন ডেট টু জিডিপি রেশিও (Debt to GDP Ratio) ছিল ৩৪% এবং ২০২৪ সালের আগস্টে বাংলাদেশের ডেট টু জিডিপি রেশিও ছিল ৩৬%। কাজেই বাংলাদেশ ঋণগ্রস্ত হয়ে গিয়েছিল—যৌক্তিকভাবে এ কথা বলার কোনো সুযোগ নেই।
কেন বলছি এ কথা? কারণ আইএমএফ-এর বিবেচনায় একটি দেশকে ঋণগ্রস্ত বলা যাবে, যদি সেই দেশের Debt to GDP Ratio ৭৭% অতিক্রম করে, যা বাংলাদেশের ক্ষেত্রে মোটেও ঘটেনি। বরং বাংলাদেশের ক্ষেত্রে শেখ হাসিনার আমলে Debt to GDP Ratio ছিল আইএমএফ কর্তৃক বিবেচিত থ্রেশহোল্ড পয়েন্ট বা অতিক্রম সীমার বহু নিচে, মাত্র ৩৬%।
শেখ হাসিনার সরকার অনেক ঋণ করে রেখেছে বা দেশকে ঋণগ্রস্ত বানিয়েছে—এসব কথা বলা যেত যদি Debt to GDP Ratio শেখ হাসিনা ৭৭% এর উপরে নিয়ে যেতেন। কিন্তু তা তো হয়ইনি, বরং শেখ হাসিনা Debt to GDP Ratio ৭৭% এর অনেক নিচে রেখেছিলেন।
সত্যি কথা হলো, শেখ হাসিনা বিশাল উন্নয়ন কর্মকাণ্ড হাতে নিয়ে, দেশের অর্থনীতির আকার ২০০৯ সালের ৯৩ বিলিয়ন ডলার থেকে বাড়িয়ে ২০২৪ সালে এসে ৪৬৮ বিলিয়ন ডলারে উন্নীত করেছেন এবং Debt to GDP Ratio মাত্র ৩৬ শতাংশ রেখেছিলেন—এটা একটা বিশাল আশ্চর্যের বিষয়। নিরপেক্ষ দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে দেখলে যে কেউই তা অনুধাবন করবে। শেখ হাসিনার আমলে বাংলাদেশের মাথাপিছু আয় ৫৪০ ডলার থেকে বেড়ে ২৮০০ ডলারে দাঁড়িয়েছিল। শেখ হাসিনার অর্থনৈতিক নীতির কারণে জাতিসংঘের তিনটি মানদণ্ড পূরণ করে বাংলাদেশ স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উন্নয়নশীল দেশে উন্নীত হওয়ার প্রক্রিয়ায় প্রবেশ করে।
অনেকেই বলে, আমরা চলে যাওয়ার পর গত ৮ মাসে ইউনূস সরকারকে আমাদের করা ঋণ শোধ করতে হয়েছে। এটি একদম বাজে কথা। ঋণ শোধ একটি ধারাবাহিক প্রক্রিয়া। প্রতিটি দেশেই তা করে। আমরাও ধারাবাহিকভাবে ঋণ শোধ করে যাচ্ছিলাম, গত ৮ মাসেও তাই হয়েছে। আমরা থাকলেও এই ঋণ শোধ হতো। আমরা ঋণ করেছি, ঋণ শোধ করেছি, একই সাথে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়িয়েছি।
কিন্তু কথা হলো, গত ৮ মাসে নাকি কোনো অর্থ পাচার হয়নি—তাহলে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ এক পয়সাও বাড়েনি কেন?
- মোহাম্মাদ আলী আরাফাত
সদস্য, কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটি, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ
#Bangladesh #Economy #BangladeshCrisis
-----------
বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ গত ৮ মাসে ইউনূসের আমলে এক টাকাও বৃদ্ধি পায়নি। ২০২৪-এর জুলাই শেষে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ছিল ২০.৩৯ বিলিয়ন ডলার। ৮ মাস পরে এসে ২০২৫-এর মার্চের শেষে রিজার্ভ দাঁড়িয়েছে ২০.৩৮ বিলিয়ন ডলার।
শেখ হাসিনার আমলে দেশে অনেক ঋণ করা হয়েছিল—এমন বক্তব্যগুলো মিথ্যা। কারণ ২০০৯ সালে যখন আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসে, তখন ডেট টু জিডিপি রেশিও (Debt to GDP Ratio) ছিল ৩৪% এবং ২০২৪ সালের আগস্টে বাংলাদেশের ডেট টু জিডিপি রেশিও ছিল ৩৬%। কাজেই বাংলাদেশ ঋণগ্রস্ত হয়ে গিয়েছিল—যৌক্তিকভাবে এ কথা বলার কোনো সুযোগ নেই।
কেন বলছি এ কথা? কারণ আইএমএফ-এর বিবেচনায় একটি দেশকে ঋণগ্রস্ত বলা যাবে, যদি সেই দেশের Debt to GDP Ratio ৭৭% অতিক্রম করে, যা বাংলাদেশের ক্ষেত্রে মোটেও ঘটেনি। বরং বাংলাদেশের ক্ষেত্রে শেখ হাসিনার আমলে Debt to GDP Ratio ছিল আইএমএফ কর্তৃক বিবেচিত থ্রেশহোল্ড পয়েন্ট বা অতিক্রম সীমার বহু নিচে, মাত্র ৩৬%।
শেখ হাসিনার সরকার অনেক ঋণ করে রেখেছে বা দেশকে ঋণগ্রস্ত বানিয়েছে—এসব কথা বলা যেত যদি Debt to GDP Ratio শেখ হাসিনা ৭৭% এর উপরে নিয়ে যেতেন। কিন্তু তা তো হয়ইনি, বরং শেখ হাসিনা Debt to GDP Ratio ৭৭% এর অনেক নিচে রেখেছিলেন।
সত্যি কথা হলো, শেখ হাসিনা বিশাল উন্নয়ন কর্মকাণ্ড হাতে নিয়ে, দেশের অর্থনীতির আকার ২০০৯ সালের ৯৩ বিলিয়ন ডলার থেকে বাড়িয়ে ২০২৪ সালে এসে ৪৬৮ বিলিয়ন ডলারে উন্নীত করেছেন এবং Debt to GDP Ratio মাত্র ৩৬ শতাংশ রেখেছিলেন—এটা একটা বিশাল আশ্চর্যের বিষয়। নিরপেক্ষ দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে দেখলে যে কেউই তা অনুধাবন করবে। শেখ হাসিনার আমলে বাংলাদেশের মাথাপিছু আয় ৫৪০ ডলার থেকে বেড়ে ২৮০০ ডলারে দাঁড়িয়েছিল। শেখ হাসিনার অর্থনৈতিক নীতির কারণে জাতিসংঘের তিনটি মানদণ্ড পূরণ করে বাংলাদেশ স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উন্নয়নশীল দেশে উন্নীত হওয়ার প্রক্রিয়ায় প্রবেশ করে।
অনেকেই বলে, আমরা চলে যাওয়ার পর গত ৮ মাসে ইউনূস সরকারকে আমাদের করা ঋণ শোধ করতে হয়েছে। এটি একদম বাজে কথা। ঋণ শোধ একটি ধারাবাহিক প্রক্রিয়া। প্রতিটি দেশেই তা করে। আমরাও ধারাবাহিকভাবে ঋণ শোধ করে যাচ্ছিলাম, গত ৮ মাসেও তাই হয়েছে। আমরা থাকলেও এই ঋণ শোধ হতো। আমরা ঋণ করেছি, ঋণ শোধ করেছি, একই সাথে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়িয়েছি।
কিন্তু কথা হলো, গত ৮ মাসে নাকি কোনো অর্থ পাচার হয়নি—তাহলে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ এক পয়সাও বাড়েনি কেন?
- মোহাম্মাদ আলী আরাফাত
সদস্য, কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটি, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ
#Bangladesh #Economy #BangladeshCrisis
বাংলাদেশে রাজনৈতিক ও প্রশাসনিক সংস্কারের বেশিরভাগ আওয়ামী লীগের হাত ধরেই হয়েছে
----------
সংসদের প্রতিটি স্ট্যান্ডিং কমিটিতে আগে সভাপতি হতো সেই মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী। আওয়ামী লীগ সরকারে এসে প্রথম সেটি পরিবর্তন করে মন্ত্রীদের সাধারণ সদস্য এবং সরকারি দল থেকেই অন্য একজন সংসদ সদস্যকে সভাপতি করার বিধান করেছিল। এর ফলে মন্ত্রীর জবাবদিহিতা কিছুটা বেড়েছিল। পরবর্তীতে আওয়ামী লীগ আরো এক ধাপ এগিয়ে সংসদের বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ স্ট্যান্ডিং কমিটিতে বিরোধী দলের সংসদ সদস্যদের সভাপতি করেছিল এবং মন্ত্রীদের জবাবদিহিতা আরো জোরদার করেছিল। এগুলো ইতিহাস। আজকে যারা সংস্কারের কথা বলে, এদের অনেকের চিন্তাতেও এগুলো আসেনি তখন।
তবে মূল সমস্যা অন্যখানে; দুনিয়ার সকল সংস্কার করে ফেললেও এদেশের মৌলিক কিছু সমস্যার সমাধান করা যাবে না। কারণ, এদেশে যতদিন ৭১-এর গণহত্যাকারীরা, অর্থাৎ বাংলাদেশের জন্মের বিরোধিতাকারীরা রাজনীতি করবে, ততদিন এদেশে গণতন্ত্রায়ন সম্ভব হবে না।
যারা ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের বিরোধিতা করেছিল, তারা মূলত বাংলাদেশের জন্মের বিরোধিতা করেছিল। যে চিন্তা-চেতনা থেকে সেই লোকগুলো ৭১ সালে বাংলাদেশ রাষ্ট্রের জন্মের বিরোধিতা করেছিল, সেই একই চিন্তা-চেতনা এখনো যারা ধারণ করে এবং প্রকাশ করে, তারা এদেশকে ভালোবাসে না, তারা এদেশকে কখনোই শক্ত ভিত্তির উপর দাঁড়াতে দেবে না। এই গোষ্ঠী সবসময় হত্যা ও প্রতিশোধের রাজনীতিই করবে। কাজেই, এই গোষ্ঠীকে রাজনীতির ময়দানে রেখে এদেশে কখনোই গণতান্ত্রিক কাঠামো তৈরি করা যাবে না।
মনে রাখতে হবে, রাজাকার কোনো ‘ব্যক্তি’ নয়, রাজাকার হলো একটি ‘আদর্শ’ বা ‘ধারণা’ বা 'Idea'। ১৯৭১ সালে যে ‘আদর্শ’কে ধারণ করে, যে লোকগুলো রাজাকারি করেছিল, সেই একই ‘আদর্শ’ যতদিন প্রজন্মের পর প্রজন্ম ধরে নতুন প্রজন্মের মাথায় ঢুকিয়ে দেওয়ার সুযোগ দেওয়া হবে, ততদিন এদেশে রাজাকার জন্ম হবে এবং এদেশের রাজনীতি নষ্টই থাকবে। দিন শেষে, এইসব কাগুজে সংস্কার কোনো কাজে আসবে না।
-মোহাম্মদ আলী আরাফাত
সাবেক তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী ও
কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সদস্য, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ।
----------
সংসদের প্রতিটি স্ট্যান্ডিং কমিটিতে আগে সভাপতি হতো সেই মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী। আওয়ামী লীগ সরকারে এসে প্রথম সেটি পরিবর্তন করে মন্ত্রীদের সাধারণ সদস্য এবং সরকারি দল থেকেই অন্য একজন সংসদ সদস্যকে সভাপতি করার বিধান করেছিল। এর ফলে মন্ত্রীর জবাবদিহিতা কিছুটা বেড়েছিল। পরবর্তীতে আওয়ামী লীগ আরো এক ধাপ এগিয়ে সংসদের বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ স্ট্যান্ডিং কমিটিতে বিরোধী দলের সংসদ সদস্যদের সভাপতি করেছিল এবং মন্ত্রীদের জবাবদিহিতা আরো জোরদার করেছিল। এগুলো ইতিহাস। আজকে যারা সংস্কারের কথা বলে, এদের অনেকের চিন্তাতেও এগুলো আসেনি তখন।
তবে মূল সমস্যা অন্যখানে; দুনিয়ার সকল সংস্কার করে ফেললেও এদেশের মৌলিক কিছু সমস্যার সমাধান করা যাবে না। কারণ, এদেশে যতদিন ৭১-এর গণহত্যাকারীরা, অর্থাৎ বাংলাদেশের জন্মের বিরোধিতাকারীরা রাজনীতি করবে, ততদিন এদেশে গণতন্ত্রায়ন সম্ভব হবে না।
যারা ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের বিরোধিতা করেছিল, তারা মূলত বাংলাদেশের জন্মের বিরোধিতা করেছিল। যে চিন্তা-চেতনা থেকে সেই লোকগুলো ৭১ সালে বাংলাদেশ রাষ্ট্রের জন্মের বিরোধিতা করেছিল, সেই একই চিন্তা-চেতনা এখনো যারা ধারণ করে এবং প্রকাশ করে, তারা এদেশকে ভালোবাসে না, তারা এদেশকে কখনোই শক্ত ভিত্তির উপর দাঁড়াতে দেবে না। এই গোষ্ঠী সবসময় হত্যা ও প্রতিশোধের রাজনীতিই করবে। কাজেই, এই গোষ্ঠীকে রাজনীতির ময়দানে রেখে এদেশে কখনোই গণতান্ত্রিক কাঠামো তৈরি করা যাবে না।
মনে রাখতে হবে, রাজাকার কোনো ‘ব্যক্তি’ নয়, রাজাকার হলো একটি ‘আদর্শ’ বা ‘ধারণা’ বা 'Idea'। ১৯৭১ সালে যে ‘আদর্শ’কে ধারণ করে, যে লোকগুলো রাজাকারি করেছিল, সেই একই ‘আদর্শ’ যতদিন প্রজন্মের পর প্রজন্ম ধরে নতুন প্রজন্মের মাথায় ঢুকিয়ে দেওয়ার সুযোগ দেওয়া হবে, ততদিন এদেশে রাজাকার জন্ম হবে এবং এদেশের রাজনীতি নষ্টই থাকবে। দিন শেষে, এইসব কাগুজে সংস্কার কোনো কাজে আসবে না।
-মোহাম্মদ আলী আরাফাত
সাবেক তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী ও
কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সদস্য, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ।
দেশের সার্বভৌমত্ব বেচে ক্ষমতায় থাকতে চাইছে সুদি মহাজন ইউনুস।
নিজের লাভের জন্যে দেশ বেচতেও পিছপা হচ্ছেনা বাংলাদেশবিরোধী দালাল ইউনুস।
আমাদের সীমান্তে প্রকাশ্যে উৎসব করে গেলেও সেনাবাহিনী বা বিজিবি অবৈধ সরকারের নির্দেশে নীরব ও নিষ্ক্রিয় ভূমিকা পালন করেছে।
দেশবাসীকে সাথে নিয়ে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ এইসব চক্রান্ত রুখে দিয়ে এই অপশক্তিকে এইদেশের মাটি থেকে বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষা করবেই করবে।
#Bangladesh #BangladeshCrisis
নিজের লাভের জন্যে দেশ বেচতেও পিছপা হচ্ছেনা বাংলাদেশবিরোধী দালাল ইউনুস।
আমাদের সীমান্তে প্রকাশ্যে উৎসব করে গেলেও সেনাবাহিনী বা বিজিবি অবৈধ সরকারের নির্দেশে নীরব ও নিষ্ক্রিয় ভূমিকা পালন করেছে।
দেশবাসীকে সাথে নিয়ে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ এইসব চক্রান্ত রুখে দিয়ে এই অপশক্তিকে এইদেশের মাটি থেকে বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষা করবেই করবে।
#Bangladesh #BangladeshCrisis