রাষ্ট্রীয় সুযোগ-সুবিধা #লুটে ‘গ্রামীণ সাম্রাজ্য’ বিস্তারে ব্যস্ত ড. ইউনুস!
—-
নিজের প্রতিষ্ঠানের সুবিধা নিজেই অনুমোদন, নৈতিকতা তছনছ করে রাষ্ট্রীয় কাঠামোকে নিজের খেয়ালে চালানোর অভিযোগে মুখোমুখি ড. ইউনুস!। ক্ষমতায় বসেই নিজের ঘর সাম্রাজ্যকে রাষ্ট্রের তহবিল, সুবিধা ও লাইসেন্স দিয়ে সাজিয়ে তুলেছেন — যেন সরকার নয়, প্রতিষ্ঠানই মূখ্য!
এক নজরে ড. ইউনুসের "স্বার্থ সংশ্লিষ্ট" সাফল্যের ফর্দ:-
-গ্রামীণ এমপ্লয়মেন্ট পেয়েছে মানবসম্পদ রপ্তানির লাইসেন্স
-গ্রামীণ বিশ্ববিদ্যালয় পেয়েছে সরকারি অনুমোদন
-গ্রামীণ টেলিকমের ডিজিটাল ওয়ালেট (সমাধান সার্ভিসেস লিমিটেড) পেয়েছে কারিগরি ছাড়পত্র ও অনুমোদন
-গ্রামীণ ব্যাংক পেয়েছে ২০২৯ সাল পর্যন্ত ৫ বছরের কর অব্যাহতি, যা এসেছে ক্ষমতা গ্রহণের মাত্র ২ মাসের মাথায়
-সরকারের অংশীদারিত্ব কমেছে ২৫% থেকে ১০%, বৈঠকে সভাপতিত্ব করেছেন ড. ইউনুস নিজেই
-ট্রায়াল শুরুর আগেই একাধিক মামলা 'মিটমাট' হয়ে গেছে
এই সকল সুবিধা এমন সময়ে এসেছে যখন ড. ইউনুস নিজেই দেশের নীতিনির্ধারকদের মধ্যে অন্যতম প্রভাবশালী ব্যক্তি।এটি একটি "নৈতিক সংকট" এবং "রাষ্ট্রীয় স্বার্থকে ব্যক্তিগত প্রতিষ্ঠানের পিছনে রেখে দেওয়ার দৃষ্টান্ত"।একজন নীতিনির্ধারক যদি নিজের প্রতিষ্ঠানের পক্ষে এতগুলো সিদ্ধান্ত দেন, তবে বাকিদের জন্য কী বার্তা যায়?”
ক্ষমতায় থেকে নিজের প্রতিষ্ঠানের জন্য সিদ্ধান্ত নেওয়া কি চরম স্বার্থের দ্বন্দ্ব নয় নাকি নোবেল খ্যাতি কি দায়মুক্তির ঢাল হতে পারে?
#Bangladesh #BangladeshCrisis
—-
নিজের প্রতিষ্ঠানের সুবিধা নিজেই অনুমোদন, নৈতিকতা তছনছ করে রাষ্ট্রীয় কাঠামোকে নিজের খেয়ালে চালানোর অভিযোগে মুখোমুখি ড. ইউনুস!। ক্ষমতায় বসেই নিজের ঘর সাম্রাজ্যকে রাষ্ট্রের তহবিল, সুবিধা ও লাইসেন্স দিয়ে সাজিয়ে তুলেছেন — যেন সরকার নয়, প্রতিষ্ঠানই মূখ্য!
এক নজরে ড. ইউনুসের "স্বার্থ সংশ্লিষ্ট" সাফল্যের ফর্দ:-
-গ্রামীণ এমপ্লয়মেন্ট পেয়েছে মানবসম্পদ রপ্তানির লাইসেন্স
-গ্রামীণ বিশ্ববিদ্যালয় পেয়েছে সরকারি অনুমোদন
-গ্রামীণ টেলিকমের ডিজিটাল ওয়ালেট (সমাধান সার্ভিসেস লিমিটেড) পেয়েছে কারিগরি ছাড়পত্র ও অনুমোদন
-গ্রামীণ ব্যাংক পেয়েছে ২০২৯ সাল পর্যন্ত ৫ বছরের কর অব্যাহতি, যা এসেছে ক্ষমতা গ্রহণের মাত্র ২ মাসের মাথায়
-সরকারের অংশীদারিত্ব কমেছে ২৫% থেকে ১০%, বৈঠকে সভাপতিত্ব করেছেন ড. ইউনুস নিজেই
-ট্রায়াল শুরুর আগেই একাধিক মামলা 'মিটমাট' হয়ে গেছে
এই সকল সুবিধা এমন সময়ে এসেছে যখন ড. ইউনুস নিজেই দেশের নীতিনির্ধারকদের মধ্যে অন্যতম প্রভাবশালী ব্যক্তি।এটি একটি "নৈতিক সংকট" এবং "রাষ্ট্রীয় স্বার্থকে ব্যক্তিগত প্রতিষ্ঠানের পিছনে রেখে দেওয়ার দৃষ্টান্ত"।একজন নীতিনির্ধারক যদি নিজের প্রতিষ্ঠানের পক্ষে এতগুলো সিদ্ধান্ত দেন, তবে বাকিদের জন্য কী বার্তা যায়?”
ক্ষমতায় থেকে নিজের প্রতিষ্ঠানের জন্য সিদ্ধান্ত নেওয়া কি চরম স্বার্থের দ্বন্দ্ব নয় নাকি নোবেল খ্যাতি কি দায়মুক্তির ঢাল হতে পারে?
#Bangladesh #BangladeshCrisis
The hurried announcement to block activities of the Bangladesh Awami League in cyberspace has exposed the desperation of the illegal Yunus regime to impose a manufactured narrative on the people of Bangladesh. The abuse of state organs to restrict social media handles presenting the Awami League is another tool unleashed by the regime to intimidate and silence independent voices and dissenters, a sign that the regime-sponsored narratives are falling flat. Turning the cyberspace free from any views that contradict regime regime-enforced narrative ahead of July August trial process is another arsenal to weaponise the trial process.
https://albd.org/articles/news/41551
#Bangladesh #AwamiLeague #YunusMustGo #FreedomOfSpeec
https://albd.org/articles/news/41551
#Bangladesh #AwamiLeague #YunusMustGo #FreedomOfSpeec
albd.org
Exposing Yunus’s cyber tyranny
The hurried announcement to block activities of the Bangladesh Awami League in cyberspace has exposed the desperation of the illegal Yunus regime to impose a manufactured narrative on the people of Bangladesh. The abuse of state organs to restrict social…
সহিংসতাই রাজনীতির ভাষা হয়ে উঠতে পারে'
আবার অনেকের ধারণা আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে বেশী সোচ্চার দেখা যাচ্ছে #জামায়াতে ইসলামীসহ ধর্মভিত্তিক বিভিন্ন দল ও গোষ্ঠীকে। দলটিকে নিষিদ্ধের দাবিতে যে অবস্থান কর্মসূচি পালন করা হয়েছে, তাতে #উগ্রপন্থী হিসেবে সমালোচিত অনেককেও যোগ দিতে দেখা গেছে।
আওয়ামী লীগ সরকারের বিদায়ের পরপরই এই গোষ্ঠীগুলো সামনে উঠে এসেছে। এখন আওয়ামী লীগ রাজনীতিতে নিষিদ্ধ থাকলে ধর্ম নিরপেক্ষতা, সংস্কৃতি ও নারীর অগ্রযাত্রার মতো বিষয়গুলো সংকটে পড়বে বলে অনেকে মনে করেন।
আর এটি হলে উগ্রপন্থার আরও বিস্তৃতিলাভেরই আশংকা তৈরি হতে পারে বলে মনে করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক জোবাইদা নাসরীন।
"যে কোন পরিস্থিতিতেই কোন দল নিষেধাজ্ঞায় পড়লে সে আরও সংগঠিত হওয়ার চেষ্টা করে। আওয়ামী লীগকে বিনাশ করতে গিয়ে যদি ধর্মীয় উন্মাদনাকে প্রশ্রয় দেয়া হয়, তার পরিণতি ভালো হবে না। দক্ষিণ এশিয়ায় এমন উদাহরণ কিন্তু আছে। এই উন্মাদনার বিরুদ্ধে বিএনপির পদক্ষেপ কেমন হয়, তার ওপরও দেশের রাজনৈতিক চিত্র অনেকটা নির্ভর করবে," বিবিসি বাংলাকে বলছিলেন।
তার মতে, এবার যা হয়েছে তা শুধু আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয় নয় বরং এর সাথে একটি গোষ্ঠীর ক্ষমতার চর্চার যে বহি:প্রকাশ দেখা গেছে। সেটি দেশের ভবিষ্যৎ রাজনীতির জন্য সুখকর হবে না বলে মনে করেন তিনি।
"মবক্রেসি একটা স্থায়ী সংস্কৃতিতে পরিণত হবে । ভবিষ্যতের সরকারগুলোও এই কৌশল ব্যবহারের সুযোগ পাবে বা নিবে। সবমিলিয়ে একটা অস্থিতিশীলতার দিকেই এগিয়ে যাচ্ছে দেশ," বলেছেন মিজ নাসরীন।
কিন্তু শেষ পর্যন্ত আদালতের নির্দেশে দলটি নিষিদ্ধ হয়ে গেলে সমাজের ভেতরে থাকা সমর্থকদের কারণেই দীর্ঘমেয়াদে হলেও দলটি যখন ফিরে আসবে, তখনই সংঘাত অনিবার্য হয়ে ওঠতে পারে বলে মনে করেন রাজনৈতিক বিশ্লেষক ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ডঃ সাব্বীর আহমেদ।
"বাংলাদেশের রাজনৈতিক সংস্কৃতিটাই হলো দুই ধারায়- মোটাদাগে যার একটির নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ আর অপরটির নেতৃত্বে #বিএনপি। দল হিসেবে ৩৫-৪০ শতাংশ ভোট আওয়ামী লীগের। এখন তারা তাদের ভুল স্বীকার করে আত্মসমালোচনার মাধ্যমে এগিয়ে আসার চেষ্টা যখন করবে, তখন রাজনীতিতে তার প্রভাব পড়বে," বিবিসি বাংলাকে বলছিলেন তিনি।
তার মতে, নিষিদ্ধ করে আওয়ামী লীগকে ঠেলে দিতে চাইলে রাজনীতি আরও অস্থিতিশীল ও অনিশ্চিত হয়ে ওঠার পরিস্থিতি তৈরি হওয়ার শঙ্কা আছে।
"ফলে সহিংসতাই তখন রাজনীতির ভাষা হয়ে উঠতে পারে। অর্থাৎ শক্তির জোরে টিকে থাকাটাই বড় হয়ে উঠতে পারে। আবার এমন পরিস্থিতির সুযোগে বিদেশীরাও আরও প্রভাবক হতে পারে, যা আরও বড় সংকট তৈরি করবে," বলছিলেন মি. আহমেদ।
আবার অনেকের ধারণা আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে বেশী সোচ্চার দেখা যাচ্ছে #জামায়াতে ইসলামীসহ ধর্মভিত্তিক বিভিন্ন দল ও গোষ্ঠীকে। দলটিকে নিষিদ্ধের দাবিতে যে অবস্থান কর্মসূচি পালন করা হয়েছে, তাতে #উগ্রপন্থী হিসেবে সমালোচিত অনেককেও যোগ দিতে দেখা গেছে।
আওয়ামী লীগ সরকারের বিদায়ের পরপরই এই গোষ্ঠীগুলো সামনে উঠে এসেছে। এখন আওয়ামী লীগ রাজনীতিতে নিষিদ্ধ থাকলে ধর্ম নিরপেক্ষতা, সংস্কৃতি ও নারীর অগ্রযাত্রার মতো বিষয়গুলো সংকটে পড়বে বলে অনেকে মনে করেন।
আর এটি হলে উগ্রপন্থার আরও বিস্তৃতিলাভেরই আশংকা তৈরি হতে পারে বলে মনে করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক জোবাইদা নাসরীন।
"যে কোন পরিস্থিতিতেই কোন দল নিষেধাজ্ঞায় পড়লে সে আরও সংগঠিত হওয়ার চেষ্টা করে। আওয়ামী লীগকে বিনাশ করতে গিয়ে যদি ধর্মীয় উন্মাদনাকে প্রশ্রয় দেয়া হয়, তার পরিণতি ভালো হবে না। দক্ষিণ এশিয়ায় এমন উদাহরণ কিন্তু আছে। এই উন্মাদনার বিরুদ্ধে বিএনপির পদক্ষেপ কেমন হয়, তার ওপরও দেশের রাজনৈতিক চিত্র অনেকটা নির্ভর করবে," বিবিসি বাংলাকে বলছিলেন।
তার মতে, এবার যা হয়েছে তা শুধু আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয় নয় বরং এর সাথে একটি গোষ্ঠীর ক্ষমতার চর্চার যে বহি:প্রকাশ দেখা গেছে। সেটি দেশের ভবিষ্যৎ রাজনীতির জন্য সুখকর হবে না বলে মনে করেন তিনি।
"মবক্রেসি একটা স্থায়ী সংস্কৃতিতে পরিণত হবে । ভবিষ্যতের সরকারগুলোও এই কৌশল ব্যবহারের সুযোগ পাবে বা নিবে। সবমিলিয়ে একটা অস্থিতিশীলতার দিকেই এগিয়ে যাচ্ছে দেশ," বলেছেন মিজ নাসরীন।
কিন্তু শেষ পর্যন্ত আদালতের নির্দেশে দলটি নিষিদ্ধ হয়ে গেলে সমাজের ভেতরে থাকা সমর্থকদের কারণেই দীর্ঘমেয়াদে হলেও দলটি যখন ফিরে আসবে, তখনই সংঘাত অনিবার্য হয়ে ওঠতে পারে বলে মনে করেন রাজনৈতিক বিশ্লেষক ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ডঃ সাব্বীর আহমেদ।
"বাংলাদেশের রাজনৈতিক সংস্কৃতিটাই হলো দুই ধারায়- মোটাদাগে যার একটির নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ আর অপরটির নেতৃত্বে #বিএনপি। দল হিসেবে ৩৫-৪০ শতাংশ ভোট আওয়ামী লীগের। এখন তারা তাদের ভুল স্বীকার করে আত্মসমালোচনার মাধ্যমে এগিয়ে আসার চেষ্টা যখন করবে, তখন রাজনীতিতে তার প্রভাব পড়বে," বিবিসি বাংলাকে বলছিলেন তিনি।
তার মতে, নিষিদ্ধ করে আওয়ামী লীগকে ঠেলে দিতে চাইলে রাজনীতি আরও অস্থিতিশীল ও অনিশ্চিত হয়ে ওঠার পরিস্থিতি তৈরি হওয়ার শঙ্কা আছে।
"ফলে সহিংসতাই তখন রাজনীতির ভাষা হয়ে উঠতে পারে। অর্থাৎ শক্তির জোরে টিকে থাকাটাই বড় হয়ে উঠতে পারে। আবার এমন পরিস্থিতির সুযোগে বিদেশীরাও আরও প্রভাবক হতে পারে, যা আরও বড় সংকট তৈরি করবে," বলছিলেন মি. আহমেদ।
বরিশালে ছাত্রলীগ নেতার অপহরণ! #ছাত্রদলের #নৃশংসতার আরেক কলঙ্কিত অধ্যায়— মুক্তিপণ ২ কোটি, নির্যাতন অমানবিক
----
বরিশালের মেহেন্দীগঞ্জ উপজেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মোস্তাফিজুর রহমান শাকিল-কে অপহরণ করে বরিশাল মহানগর #ছাত্রদলের #সন্ত্রাসীরা।অমানুষিক শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন করে তার পরিবারের কাছে ২ কোটি টাকা মুক্তিপণ দাবি করা হয়।#ছাত্রদলের এই #বর্বরতা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ফাঁস হলে শাকিলকে জীবিত উদ্ধার হয় এবং আবার শাকিলকেই পুলিশ #গ্রেফতার করে ।
#বিএনপি-#ছাত্রদল এখনো #সন্ত্রাস, অপহরণ, #চাঁদাবাজি ও #ষড়যন্ত্রের রাজনীতিতে লিপ্ত।#বিএনপি-#ছাত্রদলের #সন্ত্রাসের জবাব রক্ত দিয়ে নয়, নেতৃত্ব দিয়ে দেওয়া হবে।
#Bangladesh #BangladeshCrisis
----
বরিশালের মেহেন্দীগঞ্জ উপজেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মোস্তাফিজুর রহমান শাকিল-কে অপহরণ করে বরিশাল মহানগর #ছাত্রদলের #সন্ত্রাসীরা।অমানুষিক শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন করে তার পরিবারের কাছে ২ কোটি টাকা মুক্তিপণ দাবি করা হয়।#ছাত্রদলের এই #বর্বরতা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ফাঁস হলে শাকিলকে জীবিত উদ্ধার হয় এবং আবার শাকিলকেই পুলিশ #গ্রেফতার করে ।
#বিএনপি-#ছাত্রদল এখনো #সন্ত্রাস, অপহরণ, #চাঁদাবাজি ও #ষড়যন্ত্রের রাজনীতিতে লিপ্ত।#বিএনপি-#ছাত্রদলের #সন্ত্রাসের জবাব রক্ত দিয়ে নয়, নেতৃত্ব দিয়ে দেওয়া হবে।
#Bangladesh #BangladeshCrisis
"আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধকরণ বাংলাদেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতিকে আরও জটিল করে তুলেছে। ইউনুস সরকারের এই পদক্ষেপ গণতান্ত্রিক নীতি এবং অন্তর্ভুক্তির পরিপন্থী বলে সমালোচিত হচ্ছে। আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের উচিত এই পরিস্থিতি নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করা এবং বাংলাদেশে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া পুনরুদ্ধারে সহায়তা করা।"
- দ্যা ওয়াশিংটন পোস্ট
#Bangladesh #BangladeshCrisis #YunusMustGo
- দ্যা ওয়াশিংটন পোস্ট
#Bangladesh #BangladeshCrisis #YunusMustGo
সারাদেশে বিগত তিন দিনে গ্রেফতার ৫৭৩৭ জন; গ্রেফতারকৃতদের মধ্যে মামলা ও ওয়ারেন্টভুক্ত আসামী ৩২৮৯ জন এবং অজ্ঞাত কারণে গ্রেফতার ২৪৪৮ জন
বিচারবহির্ভূত এসব গ্রেফতার প্রহসন ভিন্নমতের কণ্ঠরোধে রাষ্ট্রীয় দমন-পীড়নের নগ্ন প্রদর্শনী!
-----
বাংলাদেশ এখন দমন-পীড়নের চরমতম পর্বে প্রবেশ করেছে—সেই প্রমাণই যেন আবারও মেলে গত ৭২ ঘণ্টায় পুলিশের তথাকথিত “বিশেষ অভিযান”-এ গ্রেপ্তার হওয়া ৫৭৩৭ জন মানুষের মাধ্যমে।
পুলিশ সদর দপ্তরের তথ্যমতে, পুলিশের বিশেষ অভিযানে মামলা ও ওয়ারেন্টভুক্ত ৩২৮৯ জন আসামিকে গ্রেফতার করা হয়েছে। অন্যান্য ঘটনায় গ্রেফতার হয়েছেন ২৪৪৮ জন। অন্যান্য কি কি ঘটনায় এই ২৪৪৮ জন গ্রেফতার হলো বা তাদের অপরাধ কী, সেটা বিস্তারিতভাবে রাষ্ট্র পরিষ্কার করতে চায় না। কারণ বাস্তবতা হলো, এগুলোর পেছনে আইনি যুক্তির চেয়ে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যই প্রবল। বুদ্ধিমান মানুষকে বুঝানোর জন্যে ইশারাই যথেষ্ট।
বর্তমান রাষ্ট্রশক্তি এমন এক পর্যায়ে পৌঁছেছে যেখানে কেউ যদি একটু ভিন্নভাবে চিন্তা করে, একটু সমালোচনা করে, বা অন্যায় দেখেও চুপ না থাকে—তাকে শত্রু হিসেবে বিবেচনা করে ধরা হচ্ছে, হেনস্থা করা হচ্ছে, ঠেলে দেওয়া হচ্ছে জেল-জরিমানার ভেতর। ইউনূসের উপদেষ্টাদ গং আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধকরণের সময়ই বলেছে, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সমর্থক গোষ্ঠীদেরও তারা রেহাই দিবে না। কী ভয়াভয় স্বৈরাচারী স্টেটমেন্ট!
এটা শুধু বিচ্ছিন্ন কোনো অভিযান নয়—এটা একটি রাষ্ট্রীয় বার্তা। সেই বার্তা হলো: "কেউ মুখ খুলবে না, নইলে তার পরিণতি গ্রেফতার!"
এই ভয়ংকর বাস্তবতার কেন্দ্রে এখন একটি নাম ক্রমাগতভাবে সামনে আসছে—ড. মুহাম্মদ ইউনূস। নোবেলজয়ী এই ব্যক্তিকে ঘিরে সরকারের দমনপীড়ন মূলক নীতি যেন এক প্রতীকী রূপ নিয়েছে। রাষ্ট্রের প্রতি ইউনূসের আচরণ এখন এতটাই প্রতিহিংসাপরায়ণ হয়ে উঠেছে যে, তা দেখে বোঝা যায়—এই মানুষটা শুধু পাওয়ার এক্সারসাইজকে প্রশ্নবিদ্ধবিদ্ধ করছে না, স্বয়ং তার উপস্থিতিই যেন একটি একটি প্রশ্নে পরিণত হয়েছে। প্রশ্নটি হলো- আপনি এখনো কেন ক্ষমতায়, নির্বাচন কবে?
যাদের জনগণের পক্ষে কাজ করার কথা ছিল, তারা আজ নিজেদের প্রতিশোধের হাতিয়ার বানিয়েছে রাষ্ট্রযন্ত্রকে। সুদের বিরুদ্ধে অবস্থান, শ্রমিকদের অধিকার নিয়ে কথা বলা, কিংবা শুধু নৈতিক অবস্থান—এগুলোই হয়ে উঠেছে ইউনূস গং-এর আক্রোশের কারণ।
ইউনূসের মতো মানুষদের ঘৃণা করার একটাই কারণ—ইউনূসদের মত হায়নাদের যাদের অসহ্য লাগে; তারা বিক্রি হয় না। আর যারা বিক্রি হয় না, তাদের নতজানু করতে রাষ্ট্র তার সর্বশক্তি নিয়ে নেমেছে।
এ দেশে এখন সত্য বলা মানে অপরাধ, প্রতিবাদ করা মানে রাষ্ট্রদ্রোহ, আর ভিন্নমত পোষণ করা মানে জেলে যাওয়া।
মাত্র তিনদিনে বিচারবহির্ভূতভাবে ৫৭৩৭ জনকে গ্রেপ্তার করে যে বার্তা দিতে চাওয়া হয়েছে, তা খুবই স্পষ্ট: গণতন্ত্র, আইনের শাসন, মতপ্রকাশের স্বাধীনতা—এই শব্দগুলো এখন শুধুই কাগজে-কলমে থাকে, বাস্তবে দেশের অভ্যন্তরে এই অধিকারগুলোর আজ আর কোনো স্থান নেই।
রাষ্ট্র যদি জনগণের নিরাপত্তা নিশ্চিত না করে, বরং নিজেই তাদের শত্রুতে পরিণত হয়—তাহলে সেটা আর রাষ্ট্র নয়, সেটা একটা দমনযন্ত্র মাত্র। আর আমরা এখন সেই দমনযন্ত্রের নিচে পিষ্ট হতে হতে, নীরবে নিঃশ্বাস নিতে শিখে গেছি।
#MassArrests #WeWantJustice #Bangladesh #BangladeshCrisis #AwamiLeague #YunusMustGo
বিচারবহির্ভূত এসব গ্রেফতার প্রহসন ভিন্নমতের কণ্ঠরোধে রাষ্ট্রীয় দমন-পীড়নের নগ্ন প্রদর্শনী!
-----
বাংলাদেশ এখন দমন-পীড়নের চরমতম পর্বে প্রবেশ করেছে—সেই প্রমাণই যেন আবারও মেলে গত ৭২ ঘণ্টায় পুলিশের তথাকথিত “বিশেষ অভিযান”-এ গ্রেপ্তার হওয়া ৫৭৩৭ জন মানুষের মাধ্যমে।
পুলিশ সদর দপ্তরের তথ্যমতে, পুলিশের বিশেষ অভিযানে মামলা ও ওয়ারেন্টভুক্ত ৩২৮৯ জন আসামিকে গ্রেফতার করা হয়েছে। অন্যান্য ঘটনায় গ্রেফতার হয়েছেন ২৪৪৮ জন। অন্যান্য কি কি ঘটনায় এই ২৪৪৮ জন গ্রেফতার হলো বা তাদের অপরাধ কী, সেটা বিস্তারিতভাবে রাষ্ট্র পরিষ্কার করতে চায় না। কারণ বাস্তবতা হলো, এগুলোর পেছনে আইনি যুক্তির চেয়ে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যই প্রবল। বুদ্ধিমান মানুষকে বুঝানোর জন্যে ইশারাই যথেষ্ট।
বর্তমান রাষ্ট্রশক্তি এমন এক পর্যায়ে পৌঁছেছে যেখানে কেউ যদি একটু ভিন্নভাবে চিন্তা করে, একটু সমালোচনা করে, বা অন্যায় দেখেও চুপ না থাকে—তাকে শত্রু হিসেবে বিবেচনা করে ধরা হচ্ছে, হেনস্থা করা হচ্ছে, ঠেলে দেওয়া হচ্ছে জেল-জরিমানার ভেতর। ইউনূসের উপদেষ্টাদ গং আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধকরণের সময়ই বলেছে, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সমর্থক গোষ্ঠীদেরও তারা রেহাই দিবে না। কী ভয়াভয় স্বৈরাচারী স্টেটমেন্ট!
এটা শুধু বিচ্ছিন্ন কোনো অভিযান নয়—এটা একটি রাষ্ট্রীয় বার্তা। সেই বার্তা হলো: "কেউ মুখ খুলবে না, নইলে তার পরিণতি গ্রেফতার!"
এই ভয়ংকর বাস্তবতার কেন্দ্রে এখন একটি নাম ক্রমাগতভাবে সামনে আসছে—ড. মুহাম্মদ ইউনূস। নোবেলজয়ী এই ব্যক্তিকে ঘিরে সরকারের দমনপীড়ন মূলক নীতি যেন এক প্রতীকী রূপ নিয়েছে। রাষ্ট্রের প্রতি ইউনূসের আচরণ এখন এতটাই প্রতিহিংসাপরায়ণ হয়ে উঠেছে যে, তা দেখে বোঝা যায়—এই মানুষটা শুধু পাওয়ার এক্সারসাইজকে প্রশ্নবিদ্ধবিদ্ধ করছে না, স্বয়ং তার উপস্থিতিই যেন একটি একটি প্রশ্নে পরিণত হয়েছে। প্রশ্নটি হলো- আপনি এখনো কেন ক্ষমতায়, নির্বাচন কবে?
যাদের জনগণের পক্ষে কাজ করার কথা ছিল, তারা আজ নিজেদের প্রতিশোধের হাতিয়ার বানিয়েছে রাষ্ট্রযন্ত্রকে। সুদের বিরুদ্ধে অবস্থান, শ্রমিকদের অধিকার নিয়ে কথা বলা, কিংবা শুধু নৈতিক অবস্থান—এগুলোই হয়ে উঠেছে ইউনূস গং-এর আক্রোশের কারণ।
ইউনূসের মতো মানুষদের ঘৃণা করার একটাই কারণ—ইউনূসদের মত হায়নাদের যাদের অসহ্য লাগে; তারা বিক্রি হয় না। আর যারা বিক্রি হয় না, তাদের নতজানু করতে রাষ্ট্র তার সর্বশক্তি নিয়ে নেমেছে।
এ দেশে এখন সত্য বলা মানে অপরাধ, প্রতিবাদ করা মানে রাষ্ট্রদ্রোহ, আর ভিন্নমত পোষণ করা মানে জেলে যাওয়া।
মাত্র তিনদিনে বিচারবহির্ভূতভাবে ৫৭৩৭ জনকে গ্রেপ্তার করে যে বার্তা দিতে চাওয়া হয়েছে, তা খুবই স্পষ্ট: গণতন্ত্র, আইনের শাসন, মতপ্রকাশের স্বাধীনতা—এই শব্দগুলো এখন শুধুই কাগজে-কলমে থাকে, বাস্তবে দেশের অভ্যন্তরে এই অধিকারগুলোর আজ আর কোনো স্থান নেই।
রাষ্ট্র যদি জনগণের নিরাপত্তা নিশ্চিত না করে, বরং নিজেই তাদের শত্রুতে পরিণত হয়—তাহলে সেটা আর রাষ্ট্র নয়, সেটা একটা দমনযন্ত্র মাত্র। আর আমরা এখন সেই দমনযন্ত্রের নিচে পিষ্ট হতে হতে, নীরবে নিঃশ্বাস নিতে শিখে গেছি।
#MassArrests #WeWantJustice #Bangladesh #BangladeshCrisis #AwamiLeague #YunusMustGo
🛑#Sheikh Hasina #Live #Today
জুলাই-আগস্টে হত্যাকাণ্ডের শিকার আওয়ামী লীগের নেতা কর্মীদের পরিবার-পরিজনের কথা শুনছেন এবং বক্তব্য রাখছেন, বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা।
🎦https://www.facebook.com/share/v/1BdRuWvXEu/?mibextid=wwXIfr
জুলাই-আগস্টে হত্যাকাণ্ডের শিকার আওয়ামী লীগের নেতা কর্মীদের পরিবার-পরিজনের কথা শুনছেন এবং বক্তব্য রাখছেন, বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা।
🎦https://www.facebook.com/share/v/1BdRuWvXEu/?mibextid=wwXIfr
Facebook
Log in or sign up to view
See posts, photos and more on Facebook.
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ: আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে গণতন্ত্রের জন্য উদ্বেগ
----
ড. ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকার কর্তৃক আওয়ামী লীগের সব কার্যক্রম নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে ব্যাপক উদ্বেগের জন্ম দিয়েছে।
#সন্ত্রাসবিরোধী আইনের আওতায় জারি করা এই নিষেধাজ্ঞাকে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ার জন্য হুমকি হিসেবে দেখা হচ্ছে, যা বাংলাদেশের রাজনৈতিক ভবিষ্যৎ নিয়ে গভীর শঙ্কা তৈরি করেছে। আওয়ামী লীগ এই পদক্ষেপকে “#অবৈধ” ও “#অসাংবিধানিক” বলে প্রত্যাখ্যান করেছে এবং আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের কাছে নিরপেক্ষ নির্বাচন ও গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারে হস্তক্ষেপের আহ্বান জানানো হচ্ছে।
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম এই নিষেধাজ্ঞাকে বাংলাদেশের বহুদলীয় গণতন্ত্রের জন্য মারাত্মক হুমকি হিসেবে চিহ্নিত করেছে। দ্য ওয়াশিংটন পোস্ট জানিয়েছে, আওয়ামী লীগ এই সিদ্ধান্তকে “বিভেদ সৃষ্টিকারী” এবং “গণতান্ত্রিক নীতির উপর আঘাত” বলে অভিহিত করেছে, যা সমাজে বিভক্তি বাড়াচ্ছে এবং ভিন্নমত দমন করছে।
আল জাজিরা প্রতিবেদন করেছে, ‘হাজার হাজার’ বিক্ষোভকারী, যার মধ্যে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) এবং #জামায়াতে #ইসলামীর সমর্থকরা ছিল, নিষেধাজ্ঞার দাবিতে রাস্তায় নেমেছিল, যা সরকারের এই পদক্ষেপকে ত্বরান্বিত করেছে।
দ্য গার্ডিয়ান উল্লেখ করেছে, এই নিষেধাজ্ঞা জাতীয় নিরাপত্তা ও জুলাইয়ের বৈছা কর্মীদের সুরক্ষার জন্য বলে সরকার দাবি করলেও, এটি গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়াকে দুর্বল করছে।
হিউস্টন ক্রনিকল লিখেছে, বাংলাদেশের রাজনীতি এখন এক সন্ধিক্ষণে। জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশনার কার্যালয়ের প্রতিবেদনে ‘এমন রাজনৈতিক দলের নিষেধাজ্ঞা থেকে বিরত থাকার’ সুপারিশ করা হয়েছে যা প্রকৃত বহুদলীয় গণতন্ত্রে প্রত্যাবর্তনকে ক্ষতিগ্রস্ত করবে এবং বাংলাদেশী ভোটারদের একটি বৃহৎ অংশকে কার্যকরভাবে ভোটাধিকার থেকে বঞ্চিত করবে।
টাইমস অফ ইন্ডিয়া এবং বিজনেস স্ট্যান্ডার্ড জানিয়েছে, নিষেধাজ্ঞা আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে আওয়ামী লীগের বিচার সম্পন্ন না হওয়া পর্যন্ত বহাল থাকবে।
তবে, দ্য প্রিন্ট এবং লাইভমিন্ট সতর্ক করেছে যে, এই পদক্ষেপ ভোটারদের একটি বড় অংশকে ভোটাধিকার থেকে বঞ্চিত করতে পারে, যা বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক কাঠামোকে ক্ষতিগ্রস্ত করবে।
দ্য ট্রিবিউন জানিয়েছে, আওয়ামী লীগ এই নিষেধাজ্ঞাকে প্রত্যাখ্যান করে তাদের কার্যক্রম চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছে, যা রাজনৈতিক উত্তেজনাকে আরও বাড়িয়ে তুলতে পারে।
জাতিসংঘের মানবাধিকার কার্যালয় ফেব্রুয়ারি ২০২৫-এ একটি প্রতিবেদনে রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধ না করার পরামর্শ দিয়েছিল। প্রতিবেদনে বলা হয়, এ ধরনের নিষেধাজ্ঞা “প্রকৃত বহুদলীয় গণতন্ত্রে ফিরে আসার পথে বাধা সৃষ্টি করবে” এবং বাংলাদেশের ভোটারদের একটি উল্লেখযোগ্য অংশকে ভোটাধিকার থেকে বঞ্চিত করতে পারে।
জাতিসংঘের এই সতর্কতা সত্ত্বেও, ইউনূস সরকার এগিয়ে গেছে, যা আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের মধ্যে উদ্বেগকে আরও গভীর করেছে।
আওয়ামী লীগের ছাত্র সংগঠন বাংলাদেশ ছাত্রলীগ গত অক্টোবরে “#সন্ত্রাসী সংগঠন” হিসেবে নিষিদ্ধ হয়। আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল জানিয়েছেন, নিষেধাজ্ঞা জাতীয় নিরাপত্তা, জুলাই আন্দোলনকারীদের সুরক্ষা এবং ট্রাইব্যুনালের বাদী ও সাক্ষীদের নিরাপত্তার জন্য নেওয়া হয়েছে।
আওয়ামী লীগের বিচারকে সমর্থন করলেও দল নিষিদ্ধকরণের বিরোধিতা করেছে #বিএনপি। দলটি ডিসেম্বর ২০২৫-এ নির্বাচন চায়, কিন্তু সরকার জানিয়েছে, সংস্কারের অগ্রগতির উপর নির্ভর করে নির্বাচন জুন ২০২৬ পর্যন্ত পিছিয়ে যেতে পারে। এনসিপি এবং #জামায়াতে #ইসলামীর মতো দলগুলো নিষেধাজ্ঞার জন্য চাপ সৃষ্টি করছে, যা রাজনৈতিক সমীকরণকে জটিল করছে।
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম এবং বিশ্লেষকরা সতর্ক করেছেন যে, আওয়ামী লীগের নিষেধাজ্ঞা বাংলাদেশের রাজনৈতিক স্থিতিশীলতাকে বিপন্ন করতে পারে। লাইভমিন্ট এবং দ্য প্রিন্ট জানিয়েছে, এই পদক্ষেপ ভোটারদের একটি বড় অংশকে রাজনৈতিক প্রক্রিয়া থেকে বাদ দিতে পারে।
আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়, বিশেষ করে জাতিসংঘ এবং প্রভাবশালী দেশগুলোর উচিত এই পরিস্থিতি নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করা। বাংলাদেশে নিরপেক্ষ নির্বাচন এবং বহুদলীয় গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারে তাদের সক্রিয় ভূমিকা পালন করা প্রয়োজন।
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধকরণ বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে একটি তাৎপর্যপূর্ণ ঘটনা। আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম এই সিদ্ধান্তকে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ার জন্য হুমকি হিসেবে দেখছে এবং বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করছে। আওয়ামী লীগ দাবি করেছে, এই নিষেধাজ্ঞা তাদের স্বাধীনতার ইতিহাসে অবদানের প্রতি অবিচার। আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের হস্তক্ষেপ ছাড়া এই সংকট রাজনৈতিক অস্থিরতাকে আরও গভীর করতে পারে।
----
ড. ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকার কর্তৃক আওয়ামী লীগের সব কার্যক্রম নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে ব্যাপক উদ্বেগের জন্ম দিয়েছে।
#সন্ত্রাসবিরোধী আইনের আওতায় জারি করা এই নিষেধাজ্ঞাকে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ার জন্য হুমকি হিসেবে দেখা হচ্ছে, যা বাংলাদেশের রাজনৈতিক ভবিষ্যৎ নিয়ে গভীর শঙ্কা তৈরি করেছে। আওয়ামী লীগ এই পদক্ষেপকে “#অবৈধ” ও “#অসাংবিধানিক” বলে প্রত্যাখ্যান করেছে এবং আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের কাছে নিরপেক্ষ নির্বাচন ও গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারে হস্তক্ষেপের আহ্বান জানানো হচ্ছে।
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম এই নিষেধাজ্ঞাকে বাংলাদেশের বহুদলীয় গণতন্ত্রের জন্য মারাত্মক হুমকি হিসেবে চিহ্নিত করেছে। দ্য ওয়াশিংটন পোস্ট জানিয়েছে, আওয়ামী লীগ এই সিদ্ধান্তকে “বিভেদ সৃষ্টিকারী” এবং “গণতান্ত্রিক নীতির উপর আঘাত” বলে অভিহিত করেছে, যা সমাজে বিভক্তি বাড়াচ্ছে এবং ভিন্নমত দমন করছে।
আল জাজিরা প্রতিবেদন করেছে, ‘হাজার হাজার’ বিক্ষোভকারী, যার মধ্যে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) এবং #জামায়াতে #ইসলামীর সমর্থকরা ছিল, নিষেধাজ্ঞার দাবিতে রাস্তায় নেমেছিল, যা সরকারের এই পদক্ষেপকে ত্বরান্বিত করেছে।
দ্য গার্ডিয়ান উল্লেখ করেছে, এই নিষেধাজ্ঞা জাতীয় নিরাপত্তা ও জুলাইয়ের বৈছা কর্মীদের সুরক্ষার জন্য বলে সরকার দাবি করলেও, এটি গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়াকে দুর্বল করছে।
হিউস্টন ক্রনিকল লিখেছে, বাংলাদেশের রাজনীতি এখন এক সন্ধিক্ষণে। জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশনার কার্যালয়ের প্রতিবেদনে ‘এমন রাজনৈতিক দলের নিষেধাজ্ঞা থেকে বিরত থাকার’ সুপারিশ করা হয়েছে যা প্রকৃত বহুদলীয় গণতন্ত্রে প্রত্যাবর্তনকে ক্ষতিগ্রস্ত করবে এবং বাংলাদেশী ভোটারদের একটি বৃহৎ অংশকে কার্যকরভাবে ভোটাধিকার থেকে বঞ্চিত করবে।
টাইমস অফ ইন্ডিয়া এবং বিজনেস স্ট্যান্ডার্ড জানিয়েছে, নিষেধাজ্ঞা আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে আওয়ামী লীগের বিচার সম্পন্ন না হওয়া পর্যন্ত বহাল থাকবে।
তবে, দ্য প্রিন্ট এবং লাইভমিন্ট সতর্ক করেছে যে, এই পদক্ষেপ ভোটারদের একটি বড় অংশকে ভোটাধিকার থেকে বঞ্চিত করতে পারে, যা বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক কাঠামোকে ক্ষতিগ্রস্ত করবে।
দ্য ট্রিবিউন জানিয়েছে, আওয়ামী লীগ এই নিষেধাজ্ঞাকে প্রত্যাখ্যান করে তাদের কার্যক্রম চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছে, যা রাজনৈতিক উত্তেজনাকে আরও বাড়িয়ে তুলতে পারে।
জাতিসংঘের মানবাধিকার কার্যালয় ফেব্রুয়ারি ২০২৫-এ একটি প্রতিবেদনে রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধ না করার পরামর্শ দিয়েছিল। প্রতিবেদনে বলা হয়, এ ধরনের নিষেধাজ্ঞা “প্রকৃত বহুদলীয় গণতন্ত্রে ফিরে আসার পথে বাধা সৃষ্টি করবে” এবং বাংলাদেশের ভোটারদের একটি উল্লেখযোগ্য অংশকে ভোটাধিকার থেকে বঞ্চিত করতে পারে।
জাতিসংঘের এই সতর্কতা সত্ত্বেও, ইউনূস সরকার এগিয়ে গেছে, যা আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের মধ্যে উদ্বেগকে আরও গভীর করেছে।
আওয়ামী লীগের ছাত্র সংগঠন বাংলাদেশ ছাত্রলীগ গত অক্টোবরে “#সন্ত্রাসী সংগঠন” হিসেবে নিষিদ্ধ হয়। আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল জানিয়েছেন, নিষেধাজ্ঞা জাতীয় নিরাপত্তা, জুলাই আন্দোলনকারীদের সুরক্ষা এবং ট্রাইব্যুনালের বাদী ও সাক্ষীদের নিরাপত্তার জন্য নেওয়া হয়েছে।
আওয়ামী লীগের বিচারকে সমর্থন করলেও দল নিষিদ্ধকরণের বিরোধিতা করেছে #বিএনপি। দলটি ডিসেম্বর ২০২৫-এ নির্বাচন চায়, কিন্তু সরকার জানিয়েছে, সংস্কারের অগ্রগতির উপর নির্ভর করে নির্বাচন জুন ২০২৬ পর্যন্ত পিছিয়ে যেতে পারে। এনসিপি এবং #জামায়াতে #ইসলামীর মতো দলগুলো নিষেধাজ্ঞার জন্য চাপ সৃষ্টি করছে, যা রাজনৈতিক সমীকরণকে জটিল করছে।
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম এবং বিশ্লেষকরা সতর্ক করেছেন যে, আওয়ামী লীগের নিষেধাজ্ঞা বাংলাদেশের রাজনৈতিক স্থিতিশীলতাকে বিপন্ন করতে পারে। লাইভমিন্ট এবং দ্য প্রিন্ট জানিয়েছে, এই পদক্ষেপ ভোটারদের একটি বড় অংশকে রাজনৈতিক প্রক্রিয়া থেকে বাদ দিতে পারে।
আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়, বিশেষ করে জাতিসংঘ এবং প্রভাবশালী দেশগুলোর উচিত এই পরিস্থিতি নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করা। বাংলাদেশে নিরপেক্ষ নির্বাচন এবং বহুদলীয় গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারে তাদের সক্রিয় ভূমিকা পালন করা প্রয়োজন।
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধকরণ বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে একটি তাৎপর্যপূর্ণ ঘটনা। আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম এই সিদ্ধান্তকে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ার জন্য হুমকি হিসেবে দেখছে এবং বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করছে। আওয়ামী লীগ দাবি করেছে, এই নিষেধাজ্ঞা তাদের স্বাধীনতার ইতিহাসে অবদানের প্রতি অবিচার। আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের হস্তক্ষেপ ছাড়া এই সংকট রাজনৈতিক অস্থিরতাকে আরও গভীর করতে পারে।
ইউনুসের নির্দেশ মানি না, পাল্টা তোপ হাসিনার, দলের নির্যাতিতদের বললেন, খুনিদের বিচার করবই।
https://static.ainewshub.in/bangladesh/hasina-gave-call-to-defy-yunus-governments-order-assured-party-victims-justice/tid/160288
https://static.ainewshub.in/bangladesh/hasina-gave-call-to-defy-yunus-governments-order-assured-party-victims-justice/tid/160288
ThewWll
আওয়ামী লিগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করা নিয়ে কী বললেন হাসিনা? - Hasina gave call to defy Yunus government's order, assured party victims…
আওয়ামী লিগ (Awami League) বিগত দিনগুলির মতোই রাজনৈতিক কার্যক্রম চালিয়ে যাবে। মহম্মদ ইউনুস (Md Yunus) সরকারের নির্দেশ আওয়ামী লিগ মানবে না বলে সোমবার রাতে দলের ফেসবুক লাইভ অনুষ্ঠানে বলেন দলের নেত্রী শেখ হাসিনা(Sheikh Hasina)।
ইউনুস গং আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের ঘোষণা দিয়েছে ২০২৪ এর সেপ্টেম্বরে!
দুদিন পরপর দেশ বিক্রির ঘটনা ধামাচাপা দেওয়ার নাটক জাতি বুঝতে পারে।
#YunusMustGo
দুদিন পরপর দেশ বিক্রির ঘটনা ধামাচাপা দেওয়ার নাটক জাতি বুঝতে পারে।
#YunusMustGo
আওয়ামী লীগ একাধিকবার রাজনৈতিক সংকট নাহলে সামরিক শাসনের মুখে কার্যত নিষ্ক্রিয় হয়ে পড়েছিল। তবে প্রতিবারই আবার সংগঠিত হয়ে রাজনীতিতে ফিরে এসেছে।
👉 https://www.bbc.com/bengali/articles/cy0kg077502o
👉 https://www.bbc.com/bengali/articles/cy0kg077502o
ইতিহাসের ধারাবাহিকতা আওয়ামী লীগ মানেই বাংলাদেশ
---
স্বাধীন বাংলাদেশের জন্মই হয়েছিল একটি রাজনৈতিক দলের নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ। ইতিহাসের এমন কোনো অধ্যায় নেই যেখানে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ, গণতন্ত্রের আন্দোলন, বা সমাজ-সংস্কারের সংগ্রামে আওয়ামী লীগের নাম জড়িত নেই। সেই দলকে আজ নিষিদ্ধ করার কল্পনা করা বা আওয়াজ তোলা এক ভয়ঙ্কর ষড়যন্ত্র, যা দেশের স্বাধীনতা, ইতিহাস ও জনগণের রায়কে অবজ্ঞা করার নামান্তর।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে ১৯৭১ সালে যে স্বাধীনতার সূর্য উদিত হয়েছিল, তার মূল ভিত্তি ছিল আওয়ামী লীগ। একুশে ফেব্রুয়ারি থেকে শুরু করে ছয় দফা, ’৬৯-এর গণআন্দোলন এবং অবশেষে ’৭০-এর নির্বাচনে নিরঙ্কুশ জয় এই সবই আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে সংঘটিত। কাজেই, আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করার মানে হচ্ছে স্বাধীনতার নেতৃত্বকে অস্বীকার করা।
এ ধরনের চিন্তা আসতে পারে কেবল সেই শক্তির পক্ষ থেকে, যারা মুক্তিযুদ্ধের বিপক্ষে ছিল, যারা #পাকিস্তানি ভাবধারায় বিশ্বাস করে, এবং যারা বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বে আঘাত করতে চায়।
বর্তমানে একটি চক্র “নিরপেক্ষতা”র নামে আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করার মত বিকৃত ধারণা প্রচার করছে। তারা বলছে, “আওয়ামী লীগ দেশে একদলীয় শাসন কায়েম করেছে”, অথচ বাস্তবতা হচ্ছে বাংলাদেশের মানুষ বারবার ব্যালটের মাধ্যমে আওয়ামী লীগকে ভোট দিয়ে ক্ষমতায় এনেছে। জনগণের এই রায়কে অস্বীকার করা মানে গণতন্ত্রেরই অস্বীকৃতি।
আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করার দুঃস্বপ্ন দেখা স্বাধীনতার চেতনার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র।
#Bangladesh #BangladeshCrisis #AwamiLeague #YunusMustGo
---
স্বাধীন বাংলাদেশের জন্মই হয়েছিল একটি রাজনৈতিক দলের নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ। ইতিহাসের এমন কোনো অধ্যায় নেই যেখানে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ, গণতন্ত্রের আন্দোলন, বা সমাজ-সংস্কারের সংগ্রামে আওয়ামী লীগের নাম জড়িত নেই। সেই দলকে আজ নিষিদ্ধ করার কল্পনা করা বা আওয়াজ তোলা এক ভয়ঙ্কর ষড়যন্ত্র, যা দেশের স্বাধীনতা, ইতিহাস ও জনগণের রায়কে অবজ্ঞা করার নামান্তর।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে ১৯৭১ সালে যে স্বাধীনতার সূর্য উদিত হয়েছিল, তার মূল ভিত্তি ছিল আওয়ামী লীগ। একুশে ফেব্রুয়ারি থেকে শুরু করে ছয় দফা, ’৬৯-এর গণআন্দোলন এবং অবশেষে ’৭০-এর নির্বাচনে নিরঙ্কুশ জয় এই সবই আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে সংঘটিত। কাজেই, আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করার মানে হচ্ছে স্বাধীনতার নেতৃত্বকে অস্বীকার করা।
এ ধরনের চিন্তা আসতে পারে কেবল সেই শক্তির পক্ষ থেকে, যারা মুক্তিযুদ্ধের বিপক্ষে ছিল, যারা #পাকিস্তানি ভাবধারায় বিশ্বাস করে, এবং যারা বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বে আঘাত করতে চায়।
বর্তমানে একটি চক্র “নিরপেক্ষতা”র নামে আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করার মত বিকৃত ধারণা প্রচার করছে। তারা বলছে, “আওয়ামী লীগ দেশে একদলীয় শাসন কায়েম করেছে”, অথচ বাস্তবতা হচ্ছে বাংলাদেশের মানুষ বারবার ব্যালটের মাধ্যমে আওয়ামী লীগকে ভোট দিয়ে ক্ষমতায় এনেছে। জনগণের এই রায়কে অস্বীকার করা মানে গণতন্ত্রেরই অস্বীকৃতি।
আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করার দুঃস্বপ্ন দেখা স্বাধীনতার চেতনার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র।
#Bangladesh #BangladeshCrisis #AwamiLeague #YunusMustGo
ভোলার চরফ্যাশনে ইউনুসের মদদে এনসিপির আওয়ামী লীগ কার্যালয় দখল!
-------
ভোলা জেলার চরফ্যাশনে আওয়ামী লীগের ঐতিহাসিক কার্যালয় দখল করে নিয়েছে ইউনুসের মদদপুষ্ট এনসিপি। এ ঘটনা শুধু একটি রাজনৈতিক দখল নয়—এটি একটি গভীর ষড়যন্ত্র, যার পেছনে কাজ করছে স্বাধীনতাবিরোধী চক্র ও #বিএনপি-#জামাতের আদর্শে বিশ্বাসী নব্য দালালরা।
চরফ্যাশনে ষড়যন্ত্রকারীদের ঠাঁই নেই। #দখলদারদের হাত থেকে মুক্ত হবে আওয়ামী লীগ কার্যালয়—জনগণের শক্তিতেই!
#Bangladesh #BangladeshCrisis #YunusMustGo
-------
ভোলা জেলার চরফ্যাশনে আওয়ামী লীগের ঐতিহাসিক কার্যালয় দখল করে নিয়েছে ইউনুসের মদদপুষ্ট এনসিপি। এ ঘটনা শুধু একটি রাজনৈতিক দখল নয়—এটি একটি গভীর ষড়যন্ত্র, যার পেছনে কাজ করছে স্বাধীনতাবিরোধী চক্র ও #বিএনপি-#জামাতের আদর্শে বিশ্বাসী নব্য দালালরা।
চরফ্যাশনে ষড়যন্ত্রকারীদের ঠাঁই নেই। #দখলদারদের হাত থেকে মুক্ত হবে আওয়ামী লীগ কার্যালয়—জনগণের শক্তিতেই!
#Bangladesh #BangladeshCrisis #YunusMustGo