কেউ লাভ করতে চায় না, শুধু ভ্যালুয়েশন গেম খেলে।
"ব্যাবসা করেছেন কিন্তু লস হয় নি এমন ঘটনা বিরল। আর আমাদের প্রেক্ষাপটে এই বিষয়টা তো ভয়াবহ। এ কারণেই তো অনেকের কাছে ভালো আইডিয়া থাকা সত্ত্বেও চাকরি ছেড়ে ব্যাবসা করার রিক্সটা নিতে চায় না।
তবুও কেউ কেউ তো রিক্সটা নেয়,তাই না? আর সেটা হতে পারেন আপনি নিজেও।
আজকের পর্বের অতিথি মুবির চৌধুরি তার দীর্ঘদিনের অভিজ্ঞতা থেকে, খুবই গভীরে গিয়ে আলোচনা করবেন কীভাবে আমার আমাদের স্টার্টআপের শুরুতে ভুল করি মাঝখানে ভুল করি এবং লস হওয়ার পর আরো বিশাল বড় ভুল করি। "
Link: https://youtu.be/ezs_lm_VRB8
"ব্যাবসা করেছেন কিন্তু লস হয় নি এমন ঘটনা বিরল। আর আমাদের প্রেক্ষাপটে এই বিষয়টা তো ভয়াবহ। এ কারণেই তো অনেকের কাছে ভালো আইডিয়া থাকা সত্ত্বেও চাকরি ছেড়ে ব্যাবসা করার রিক্সটা নিতে চায় না।
তবুও কেউ কেউ তো রিক্সটা নেয়,তাই না? আর সেটা হতে পারেন আপনি নিজেও।
আজকের পর্বের অতিথি মুবির চৌধুরি তার দীর্ঘদিনের অভিজ্ঞতা থেকে, খুবই গভীরে গিয়ে আলোচনা করবেন কীভাবে আমার আমাদের স্টার্টআপের শুরুতে ভুল করি মাঝখানে ভুল করি এবং লস হওয়ার পর আরো বিশাল বড় ভুল করি। "
Link: https://youtu.be/ezs_lm_VRB8
YouTube
কেউ লাভ করতে চায় না, শুধু ভ্যালুয়েশন গেম খেলে| Rokomari |
ব্যাবসা করেছেন কিন্তু লস হয় নি এমন ঘটনা বিরল। আর আমাদের প্রেক্ষাপটে এই বিষয়টা তো ভয়াবহ। এ কারণেই তো অনেকের কাছে ভালো আইডিয়া থাকা সত্ত্বেও চাকরি ছেড়ে ব্যাবসা করার রিক্সটা নিতে চায় না।
তবুও কেউ কেউ তো রিক্সটা নেয়,তাই না? আর সেটা হতে পারেন আপনি নিজেও।
আজকের…
তবুও কেউ কেউ তো রিক্সটা নেয়,তাই না? আর সেটা হতে পারেন আপনি নিজেও।
আজকের…
চাইলে বইটি পেতে পারেন আপনিও। দেখতে ক্লিক করুন - https://rokshort.com/4sRvQIjdK
গেম খেলা কি ভালো?
আজকে আমরা আলোচনা করবো গেমিং করা কী ভালো? গেমিং একটি জনপ্রিয় বিনোদনের মাধ্যম যা বিভিন্ন বয়সের মানুষ উপভোগ করে। গেমিংয়ের অনেক সুবিধা রয়েছে, তবে এর কিছু অসুবিধাও রয়েছে। আজকে আমরা গেমিংয়ের ৫টি সুবিধার কথা আলোচনা করবো।
পুরো আয়োজনটি দেখতে ক্লিক করুন: https://youtu.be/WtxAdhZRJ5w
আজকে আমরা আলোচনা করবো গেমিং করা কী ভালো? গেমিং একটি জনপ্রিয় বিনোদনের মাধ্যম যা বিভিন্ন বয়সের মানুষ উপভোগ করে। গেমিংয়ের অনেক সুবিধা রয়েছে, তবে এর কিছু অসুবিধাও রয়েছে। আজকে আমরা গেমিংয়ের ৫টি সুবিধার কথা আলোচনা করবো।
পুরো আয়োজনটি দেখতে ক্লিক করুন: https://youtu.be/WtxAdhZRJ5w
YouTube
গেম খেলা কি ভালো? | BD Gaming | Rokomari
আজকে আমরা আলোচনা করবো গেমিং করা কী ভালো? গেমিং একটি জনপ্রিয় বিনোদনের মাধ্যম যা বিভিন্ন বয়সের মানুষ উপভোগ করে। গেমিংয়ের অনেক সুবিধা রয়েছে, তবে এর কিছু অসুবিধাও রয়েছে। আজকে আমরা গেমিংয়ের ৫টি সুবিধার কথা আলোচনা করবো।
চ্যানেলটি সাবসক্রাইব করতে ক্লিক করুনঃ…
চ্যানেলটি সাবসক্রাইব করতে ক্লিক করুনঃ…
বিয়ের কথা ঠিক হওয়ার পর অনেকেই একটি বড় ভুল করে। মনে করে, বিয়ের আগে ডেটিং বা দেখা-সাক্ষাতের মাধ্যমে পরস্পর সম্পর্কে আরও ভালোভাবে জানা যাবে। প্রথমত এটা ইসলাম পরিপন্থী; দ্বিতীয়ত এটা অনেক বড় ভুল ধারণা।
দুবছর প্রেম করার পরেও খুব সামান্যই একে অপরের দুর্বলতা ও দোষ সম্পর্কে জানা সম্ভব। এ পুরোটা সময় দুজনেই একে অপরের কাছে নিজেকে সর্বোত্তমরূপে দেখানোর চেষ্টা করে। কিন্তু বিয়ের পর তারা সঙ্গীর আসল রূপ আবিষ্কার করে। এ কারণে পশ্চিমা দেশগুলোতে ডিভোর্সের হার অনেক বেশি।
ইসলাম ছেলেকে কিছু শর্তসাপেক্ষে বিয়ের আগে তার সম্ভাব্য স্ত্রীর শারীরিক বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে জানার অনুমতি দিয়েছে। একবার এক সাহাবী রসূলুল্লাহ -কে জানালেন, তিনি এক আনসারী নারীকে বিয়ে করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।
নবীজি তাকে জিজ্ঞেস করলেন, “তুমি কি তাকে দেখেছ?” সাহাবী জবাব দিলেন, “না।” তখন তিনি তাকে বললেন, “যাও, তাকে একনজর দেখে নাও। কারণ, আনসারদের চোখে কিছু সমস্যা থাকে।”
“আনসারদের চোখে কিছু সমস্যা থাকে” আলিমগণ এ কথার বিভিন্ন অর্থ করেছেন। কেউ কেউ বলেন, আনসাররা ছিলেন ক্ষীণদৃষ্টিসম্পন্ন। অন্যদের মতে, তাদের চোখ ছোট ছোট ছিল।
আরেক দল আলেমের মতে, তাদের চোখ ছিল নীলাভ। তবে আবু আওয়ানার মুসতাখরাজে বর্ণিত এই হাদিসের শেষে অতিরিক্ত বলা আছে, “তাদের চোখগুলো ছোট ছোট।” এই বর্ণনা অনুসারে সবচেয়ে শক্তিশালী মত হচ্ছে, রসূলুল্লাহ তাদের চোখের আকারের দিকে ইঙ্গিত করেছেন।
মুগীরা ইবনে শুবাহ রা. থেকে বর্ণিত, তিনি এক মহিলার কাছে বিয়ের প্রস্তাব পাঠালেন। এ কথা শুনে নবীজি তাকে বললেন, “তাকে দেখে নাও, এতে করে তোমাদের মধ্যে ভালোবাসা তৈরি হবে।”
বর্তমানে বিয়ের প্রস্তাব থেকে শুরু করে কবুল বলা পর্যন্ত পুরো পথটি কৃত্রিম সব আচার-অনুষ্ঠানে পরিপূর্ণ থাকে। ছেলে-মেয়ে দুজনেই সর্বোত্তম পোশাক পরে কেমন যেন অভিনয় করে। এই কৃত্রিমতার ধোঁয়াশায় হবু জীবনসঙ্গী সম্পর্কে খুব কমই ধারণা পাওয়া যায়।
আমাদের এ রীতি বদলানো প্রয়োজন। আমাদের এমন রীতি গড়ে তোলা উচিত যার মাধ্যমে হবু জীবনসঙ্গী সম্পর্কে সঠিক ধারণা পাওয়া যাবে। তার দ্বীনদারি, আদব-আখলাক, চিন্তাভাবনা ও দৃষ্টিভঙ্গি এসবই তো জানা সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন। এমন জীবনসাথিই বেছে নেওয়া উচিত, যার সাথে আপনার নিজের চিন্তা-স্বভাবে মিলে।
বই: দাম্পত্যের ছন্দপতন
দুবছর প্রেম করার পরেও খুব সামান্যই একে অপরের দুর্বলতা ও দোষ সম্পর্কে জানা সম্ভব। এ পুরোটা সময় দুজনেই একে অপরের কাছে নিজেকে সর্বোত্তমরূপে দেখানোর চেষ্টা করে। কিন্তু বিয়ের পর তারা সঙ্গীর আসল রূপ আবিষ্কার করে। এ কারণে পশ্চিমা দেশগুলোতে ডিভোর্সের হার অনেক বেশি।
ইসলাম ছেলেকে কিছু শর্তসাপেক্ষে বিয়ের আগে তার সম্ভাব্য স্ত্রীর শারীরিক বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে জানার অনুমতি দিয়েছে। একবার এক সাহাবী রসূলুল্লাহ -কে জানালেন, তিনি এক আনসারী নারীকে বিয়ে করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।
নবীজি তাকে জিজ্ঞেস করলেন, “তুমি কি তাকে দেখেছ?” সাহাবী জবাব দিলেন, “না।” তখন তিনি তাকে বললেন, “যাও, তাকে একনজর দেখে নাও। কারণ, আনসারদের চোখে কিছু সমস্যা থাকে।”
“আনসারদের চোখে কিছু সমস্যা থাকে” আলিমগণ এ কথার বিভিন্ন অর্থ করেছেন। কেউ কেউ বলেন, আনসাররা ছিলেন ক্ষীণদৃষ্টিসম্পন্ন। অন্যদের মতে, তাদের চোখ ছোট ছোট ছিল।
আরেক দল আলেমের মতে, তাদের চোখ ছিল নীলাভ। তবে আবু আওয়ানার মুসতাখরাজে বর্ণিত এই হাদিসের শেষে অতিরিক্ত বলা আছে, “তাদের চোখগুলো ছোট ছোট।” এই বর্ণনা অনুসারে সবচেয়ে শক্তিশালী মত হচ্ছে, রসূলুল্লাহ তাদের চোখের আকারের দিকে ইঙ্গিত করেছেন।
মুগীরা ইবনে শুবাহ রা. থেকে বর্ণিত, তিনি এক মহিলার কাছে বিয়ের প্রস্তাব পাঠালেন। এ কথা শুনে নবীজি তাকে বললেন, “তাকে দেখে নাও, এতে করে তোমাদের মধ্যে ভালোবাসা তৈরি হবে।”
বর্তমানে বিয়ের প্রস্তাব থেকে শুরু করে কবুল বলা পর্যন্ত পুরো পথটি কৃত্রিম সব আচার-অনুষ্ঠানে পরিপূর্ণ থাকে। ছেলে-মেয়ে দুজনেই সর্বোত্তম পোশাক পরে কেমন যেন অভিনয় করে। এই কৃত্রিমতার ধোঁয়াশায় হবু জীবনসঙ্গী সম্পর্কে খুব কমই ধারণা পাওয়া যায়।
আমাদের এ রীতি বদলানো প্রয়োজন। আমাদের এমন রীতি গড়ে তোলা উচিত যার মাধ্যমে হবু জীবনসঙ্গী সম্পর্কে সঠিক ধারণা পাওয়া যাবে। তার দ্বীনদারি, আদব-আখলাক, চিন্তাভাবনা ও দৃষ্টিভঙ্গি এসবই তো জানা সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন। এমন জীবনসাথিই বেছে নেওয়া উচিত, যার সাথে আপনার নিজের চিন্তা-স্বভাবে মিলে।
বই: দাম্পত্যের ছন্দপতন
আপনি কি প্রোঅ্যাকটিভ !
যারা আশেপাশের মানুষ এর কথাবার্তা, সমালোচনা, দ্বারা প্রভাবিত হয়ে সিদ্ধান্ত নেয় না। লোকে তাদের পাগল কিংবা ভালো বলুক তাতে তাদের কিছু যায় আসে না- এমন মানুষকে বলা হয় প্রোঅ্যাকটিভ। “৭ হ্যাবিটস অব হাইলি ইফেক্টিভ পিপল” বইয়ে লেখক কোভি ব্যাখ্যা করেন যে, প্রোঅ্যাকটিভ ব্যক্তি নিজের চিন্তাভাবনা, অনুভূতি এবং আচরণের উপর নজর রাখে এবং প্রতিকূল পরিস্থিতিতে ইতিবাচক আচরণ করে। ফলে তারা জীবনে সফলতা লাভ করতে পারে।
চলুন জেনে নেই যে ৩টি উপায়ে আপনি প্রোঅ্যাক্টিভ হয়ে উঠবেন:
১) নিজের চিন্তাভাবনা পর্যবেক্ষণ করুন: পরিস্থিতিতে আপনি কীভাবে প্রতিক্রিয়া জানাচ্ছেন, সেটি লক্ষ্য করুন। এটি আপনাকে নিজের চিন্তাধারা এবং আচরণ বুঝতে সাহায্য করবে।
২) জ্ঞান ও দক্ষতা উন্নত করুন: নতুন জ্ঞান এবং দক্ষতা অর্জনে সর্বদা প্রস্তুত থাকুন। নিজেকে শিখতে এবং উন্নত হতে দিন।
৩) উদ্দেশ্য স্থির করুন: আপনার লক্ষ্য এবং উদ্দেশ্য পরিষ্কার করুন। সেগুলোর দিকে এগিয়ে যাওয়ার জন্য একটি পরিকল্পনা তৈরি করুন।
যারা আশেপাশের মানুষ এর কথাবার্তা, সমালোচনা, দ্বারা প্রভাবিত হয়ে সিদ্ধান্ত নেয় না। লোকে তাদের পাগল কিংবা ভালো বলুক তাতে তাদের কিছু যায় আসে না- এমন মানুষকে বলা হয় প্রোঅ্যাকটিভ। “৭ হ্যাবিটস অব হাইলি ইফেক্টিভ পিপল” বইয়ে লেখক কোভি ব্যাখ্যা করেন যে, প্রোঅ্যাকটিভ ব্যক্তি নিজের চিন্তাভাবনা, অনুভূতি এবং আচরণের উপর নজর রাখে এবং প্রতিকূল পরিস্থিতিতে ইতিবাচক আচরণ করে। ফলে তারা জীবনে সফলতা লাভ করতে পারে।
চলুন জেনে নেই যে ৩টি উপায়ে আপনি প্রোঅ্যাক্টিভ হয়ে উঠবেন:
১) নিজের চিন্তাভাবনা পর্যবেক্ষণ করুন: পরিস্থিতিতে আপনি কীভাবে প্রতিক্রিয়া জানাচ্ছেন, সেটি লক্ষ্য করুন। এটি আপনাকে নিজের চিন্তাধারা এবং আচরণ বুঝতে সাহায্য করবে।
২) জ্ঞান ও দক্ষতা উন্নত করুন: নতুন জ্ঞান এবং দক্ষতা অর্জনে সর্বদা প্রস্তুত থাকুন। নিজেকে শিখতে এবং উন্নত হতে দিন।
৩) উদ্দেশ্য স্থির করুন: আপনার লক্ষ্য এবং উদ্দেশ্য পরিষ্কার করুন। সেগুলোর দিকে এগিয়ে যাওয়ার জন্য একটি পরিকল্পনা তৈরি করুন।
সপ্তাহ জুড়ে কতইনা ব্যস্ততা। ব্যস্ত জীবনে আমরা প্রায় ভুলে যাই পরিবারের গুরুত্ব। কর্মব্যস্ততার ফাঁকে ফাঁকে একটু সময় বের করে পরিবারের সাথে কিছু মধুর মুহূর্ত আমাদের জীবনে এনে দিতে পারে প্রকৃত আনন্দ। পরিবারের সবাইকে নিয়ে একসাথে খাওয়ার টেবিলে বসা, গল্প করা —এইসব ছোট ছোট মুহূর্ত আমাদের মনে প্রশান্তির যোগান দেয়। তাই আজ সকল ব্যস্ততাকে ছুটি দিয়ে পুরো সময়টুকু উপভোগ করুন পারিবারের সাথে।
হ্যাপি ফ্রাইডে! ❤️
হ্যাপি ফ্রাইডে! ❤️
রকমারি অ্যাপ ব্যবহারের ৫টি সুবিধা!!
রকমারিতে আছে ৩ হাজার ক্যাটাগরির ৩ লক্ষাধিক বই এবং ২৮০ ক্যাটাগরির ১ লক্ষেরও বেশি পণ্য। আপনার প্রয়োজনীয় সকল কিছু হাতের মুঠোয় পেতে রকমারি অ্যাপ একটি অনন্য সমাধান। আপনি আইফোন বা এন্ড্রয়েড যা-ই ব্যবহার করুন, প্লে-স্টোর অথবা অ্যাপ স্টোর থেকে মুহূর্তেই নামিয়ে নিতে পারেন রকমারি অ্যাপ।
১) বিশেষ ছাড় ও অফার: বিভিন্ন সময়ে রকমারি অ্যাপে বিশেষ ছাড় ও অফার পাওয়া যায়, যা কেনাকাটায় খরচ কমায়। APPUSER কোডে প্রায় সারা বছর এক্সট্রা ডিসকাউন্ট থাকে।
২) ই-বুক: রকমারি অ্যাপ থাকলে ই-বুক পড়ার জন্য আলাদা অ্যাপ না হলেও চলে। রকমারিতে আছে প্রায় ১০ হাজার ই-বুক, যার মধ্যে কয়েকশত ই-বুক আছে একদম ফ্রি। ডিজিটাল ফর্মেটে বই পড়ার দারুণ অভিজ্ঞতা পাবেন এখানে।
৩) পছন্দের তালিকা : চাইলে আপনি পছন্দের বই/পণ্যের ভিন্ন ভিন্ন তালিকাও তৈরি করতে পারেন, যা পরে কিনতে সহায়ক হবে। এজন্য রকমারির উইশ লিস্ট, বুকলিস্ট, বুকশেল্ফসহ নানা আয়োজন আছে।
৪) সহজ সার্চ : মোবাইলে ব্রাউজারের চেয়ে অ্যাপের সার্চ অনেক সহজ ও দ্রুত হয়। বাফারিং হয় না এবং সকল অপশন একত্রে গোছানো পাওয়া যায়।
৫) ইজি পেমেন্ট : অ্যাপের মাধ্যমে কেনাকাটা খুবই ইজি। ক্রেডিট কার্ড বা ডেবিট কার্ড ছাড়াও মোবাইল ব্যাংকিংয়ের বিকাশ, নগদ, রকেটে পেমেন্টের অপশন পাবেন খুবই সহজে।
কেনাকাটায় রকমারি অ্যাপ আপনার মুঠোফোনের সহজ ও সার্থক ব্যবহার নিশ্চিত করবে। রকমারি অ্যাপ ব্যবহার করুন, সময় বাঁচান, প্রযুক্তির আশীর্বাদে ধন্য হোন।
রকমারিতে আছে ৩ হাজার ক্যাটাগরির ৩ লক্ষাধিক বই এবং ২৮০ ক্যাটাগরির ১ লক্ষেরও বেশি পণ্য। আপনার প্রয়োজনীয় সকল কিছু হাতের মুঠোয় পেতে রকমারি অ্যাপ একটি অনন্য সমাধান। আপনি আইফোন বা এন্ড্রয়েড যা-ই ব্যবহার করুন, প্লে-স্টোর অথবা অ্যাপ স্টোর থেকে মুহূর্তেই নামিয়ে নিতে পারেন রকমারি অ্যাপ।
১) বিশেষ ছাড় ও অফার: বিভিন্ন সময়ে রকমারি অ্যাপে বিশেষ ছাড় ও অফার পাওয়া যায়, যা কেনাকাটায় খরচ কমায়। APPUSER কোডে প্রায় সারা বছর এক্সট্রা ডিসকাউন্ট থাকে।
২) ই-বুক: রকমারি অ্যাপ থাকলে ই-বুক পড়ার জন্য আলাদা অ্যাপ না হলেও চলে। রকমারিতে আছে প্রায় ১০ হাজার ই-বুক, যার মধ্যে কয়েকশত ই-বুক আছে একদম ফ্রি। ডিজিটাল ফর্মেটে বই পড়ার দারুণ অভিজ্ঞতা পাবেন এখানে।
৩) পছন্দের তালিকা : চাইলে আপনি পছন্দের বই/পণ্যের ভিন্ন ভিন্ন তালিকাও তৈরি করতে পারেন, যা পরে কিনতে সহায়ক হবে। এজন্য রকমারির উইশ লিস্ট, বুকলিস্ট, বুকশেল্ফসহ নানা আয়োজন আছে।
৪) সহজ সার্চ : মোবাইলে ব্রাউজারের চেয়ে অ্যাপের সার্চ অনেক সহজ ও দ্রুত হয়। বাফারিং হয় না এবং সকল অপশন একত্রে গোছানো পাওয়া যায়।
৫) ইজি পেমেন্ট : অ্যাপের মাধ্যমে কেনাকাটা খুবই ইজি। ক্রেডিট কার্ড বা ডেবিট কার্ড ছাড়াও মোবাইল ব্যাংকিংয়ের বিকাশ, নগদ, রকেটে পেমেন্টের অপশন পাবেন খুবই সহজে।
কেনাকাটায় রকমারি অ্যাপ আপনার মুঠোফোনের সহজ ও সার্থক ব্যবহার নিশ্চিত করবে। রকমারি অ্যাপ ব্যবহার করুন, সময় বাঁচান, প্রযুক্তির আশীর্বাদে ধন্য হোন।
বইমেলা ২০২৪ এর বেস্টসেলার বই "পদ্মজা" এর লেখিকার নতুন বই-
"শৈলচূড়ায় চাঁদের হাসি "- একটি হৃদয়স্পর্শী প্রেমকাহিনী।
"শৈলচূড়ায় চাঁদের হাসি " এমন একটি উপন্যাস, যেখানে রয়েছে গভীর প্রেমের উষ্ণতা, দেশপ্রেমের উদাত্ত আহ্বান, এবং নিজেকে নতুন করে আবিষ্কার করার অদম্য আকাঙ্ক্ষা। এই উপন্যাসের প্রতিটি পাতায় ছড়িয়ে আছে গভীর আবেগের স্পন্দন, যা পাঠককে ভাবিয়ে তুলবে প্রেমের নিগূঢ় অর্থ ও ভাগ্যের অমোঘ লিখন নিয়ে।
প্রি-অর্ডার ছাড়মূল্য : ৪৮০ টাকা
প্রি-অর্ডার লিংক- https://rokshort.com/6C2rBkjrm
"শৈলচূড়ায় চাঁদের হাসি "- একটি হৃদয়স্পর্শী প্রেমকাহিনী।
"শৈলচূড়ায় চাঁদের হাসি " এমন একটি উপন্যাস, যেখানে রয়েছে গভীর প্রেমের উষ্ণতা, দেশপ্রেমের উদাত্ত আহ্বান, এবং নিজেকে নতুন করে আবিষ্কার করার অদম্য আকাঙ্ক্ষা। এই উপন্যাসের প্রতিটি পাতায় ছড়িয়ে আছে গভীর আবেগের স্পন্দন, যা পাঠককে ভাবিয়ে তুলবে প্রেমের নিগূঢ় অর্থ ও ভাগ্যের অমোঘ লিখন নিয়ে।
প্রি-অর্ডার ছাড়মূল্য : ৪৮০ টাকা
প্রি-অর্ডার লিংক- https://rokshort.com/6C2rBkjrm
লাসজলো পোলগার প্রমাণ করেছিলেন প্রতিভা আসলে জন্মগত নয় বরং শিক্ষা ও পরিবেশের মাধ্যমে প্রতিভা তৈরি হয়।
পোলগার একজন হাঙ্গেরিয়ান শিক্ষাবিদ ছিলেন। স্ত্রী এবং তিন কণ্যা সুশান, সোফিয়া এবং জুডিটকে নিয়ে তাঁর পরিবার। শৈশব থেকেই তিনি ঘরকে দাবার বই, দাবার বোর্ড এবং দাবার বিভিন্ন উপকরণ দিয়ে সাজিয়েছিলেন।
প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার বদলে বাড়িতেই পাঠের ব্যবস্থা করেছিলেন তিনি। মেয়েদের পাঠ্যক্রমের মধ্যে দাবা শিক্ষাও যুক্ত করেছিলেন। নিয়মিত দাবা অনুশীলন বাচ্চাদের দৈনিক কাজের মধ্যে একটি ছিল।
পোলগার সবসময় চেষ্টা করতেন শিশুদের জন্য এই শেখাটা যেন আরো আনন্দময় হয়ে ওঠে। তাহলেই তারা সবচেয়ে ভালোভাবে শিখতে পারবে।
একটি সময় দেখা গেল সুশান মাত্র ১৫ বছর বয়সে গ্র্যান্ডমাস্টার হয়ে ওঠে। সোফিয়াও সেই একই সম্মান অর্জন করে। জুডিট বিশ্বের সর্বাধিক রেটিং (২৭৩৫) প্রাপ্ত নারী দাবা খেলোয়ার। যিনি ২৫ বছরেরও বেশি সময় ধরে এই অবস্থানে ছিলেন।
লাসজলো পোলগার একটি বই লিখেছিলেন যার নাম " Bring Up Genius"। এই বইয়ে তিনি দাবি করেন, "একজন জিনিয়াস জন্মায় না, বরং শিক্ষা ও প্রশিক্ষণের মাধ্যমে তৈরি হয়"
এটোমিক হ্যাবিটস বইয়ে এই উদাহরণটি দেয়া হয়েছে মূলত অভ্যেস এর ক্ষমতা ও কার্যকারিতা বোঝানোর জন্য।
পোলগার একজন হাঙ্গেরিয়ান শিক্ষাবিদ ছিলেন। স্ত্রী এবং তিন কণ্যা সুশান, সোফিয়া এবং জুডিটকে নিয়ে তাঁর পরিবার। শৈশব থেকেই তিনি ঘরকে দাবার বই, দাবার বোর্ড এবং দাবার বিভিন্ন উপকরণ দিয়ে সাজিয়েছিলেন।
প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার বদলে বাড়িতেই পাঠের ব্যবস্থা করেছিলেন তিনি। মেয়েদের পাঠ্যক্রমের মধ্যে দাবা শিক্ষাও যুক্ত করেছিলেন। নিয়মিত দাবা অনুশীলন বাচ্চাদের দৈনিক কাজের মধ্যে একটি ছিল।
পোলগার সবসময় চেষ্টা করতেন শিশুদের জন্য এই শেখাটা যেন আরো আনন্দময় হয়ে ওঠে। তাহলেই তারা সবচেয়ে ভালোভাবে শিখতে পারবে।
একটি সময় দেখা গেল সুশান মাত্র ১৫ বছর বয়সে গ্র্যান্ডমাস্টার হয়ে ওঠে। সোফিয়াও সেই একই সম্মান অর্জন করে। জুডিট বিশ্বের সর্বাধিক রেটিং (২৭৩৫) প্রাপ্ত নারী দাবা খেলোয়ার। যিনি ২৫ বছরেরও বেশি সময় ধরে এই অবস্থানে ছিলেন।
লাসজলো পোলগার একটি বই লিখেছিলেন যার নাম " Bring Up Genius"। এই বইয়ে তিনি দাবি করেন, "একজন জিনিয়াস জন্মায় না, বরং শিক্ষা ও প্রশিক্ষণের মাধ্যমে তৈরি হয়"
এটোমিক হ্যাবিটস বইয়ে এই উদাহরণটি দেয়া হয়েছে মূলত অভ্যেস এর ক্ষমতা ও কার্যকারিতা বোঝানোর জন্য।
আহা, জীবনের রঙিন অধ্যায়—এই লাইনটি শুনলেই মনের কোণে ভেসে ওঠে কতশত রঙিন স্মৃতি। কখনও বন্ধুদের সঙ্গে পথে পথে ঘোরাঘুরি, কখনও পরিবারের সঙ্গে আড্ডায় হারিয়ে যাওয়া। মানুষের স্মৃতি বিভিন্নভাবে তৈরি হয়; ভ্রমণ- এর মধ্যে অন্যতম। তাই, জীবনের ব্যস্ততাকে ছুটি দিয়ে ঘুরে আসুন কোন পছন্দের ডেস্টিনেশন থেকে। আর ছোট ছোট গল্পে জীবনের অধ্যায়গুলোকে রাঙিয়ে তুুলুন।
যে ৫টি স্থানে পর্যটকেরা বেশি ভ্রমণ করেন: ১) কক্সবাজার, ২) কুয়াকাটা, পটুয়াখালী, ৩) বান্দরবান, ৪) শ্রীমঙ্গল, মৌলভীবাজার, ৫) সাজেক উপত্যকা, রাঙামাটি।
ভ্রমণের সময় সঙ্গে রাখতে পারেন ভ্রমণ বিষয়ক একটি বই অথবা সেই প্রিয় বইটি, যেটি পড়ার অপেক্ষায় ছিল অনেক দিন ধরে। ভ্রমণ বিষয়ক রকমারি বেস্ট সেলিং বইগুলো দেখে নিতে পারেন: https://rokshort.com/JtC1dsGer
যে ৫টি স্থানে পর্যটকেরা বেশি ভ্রমণ করেন: ১) কক্সবাজার, ২) কুয়াকাটা, পটুয়াখালী, ৩) বান্দরবান, ৪) শ্রীমঙ্গল, মৌলভীবাজার, ৫) সাজেক উপত্যকা, রাঙামাটি।
ভ্রমণের সময় সঙ্গে রাখতে পারেন ভ্রমণ বিষয়ক একটি বই অথবা সেই প্রিয় বইটি, যেটি পড়ার অপেক্ষায় ছিল অনেক দিন ধরে। ভ্রমণ বিষয়ক রকমারি বেস্ট সেলিং বইগুলো দেখে নিতে পারেন: https://rokshort.com/JtC1dsGer
Rokomari
Travel Books - ভ্রমণ ও প্রবাস এর প্রোডাক্ট | Rokomari.com
ভ্রমণ ও প্রবাস বিষয়ক সকল অরিজিনাল বই সংগ্রহ করুন রকমারি ডট কম থেকে। ভ্রমণ ও প্রবাস বইসমূহ হাতে পেয়ে মূল্য পরিশোধের সুবিধাসহ অফারভেদে উপভোগ করুন ফ্রি শিপিং এবং সর্বোচ্চ ছাড়!
খাবার যেমন আমাদের সুস্থ রাখে, দেহে শক্তির জোগান দেয়; তেমনি খাবারই আমাদের অসুস্থ করে ফেলতে পারে। তাই দীর্ঘমেয়াদে সুস্থ থাকার জন্য খাদ্যাভ্যাস খুবই গুরুত্বপূর্ণ। শরীরকে সুস্থ, প্রাণবন্ত ও শক্তিশালী রাখতে প্রয়োজন সঠিক ও পরিমিত খাবার নির্বাচন।
চলুন দেখে নিই কী ধরনের খাবার গ্রহণ করা উচিত:
১) প্রাকৃতিক ও তাজা খাবার: তাজা ফল ও সবজি, বিশেষ করে সবুজ শাকসবজি খাওয়া খুবই জরুরি। এগুলোতে প্রচুর ভিটামিন, খনিজ এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে, যা শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। প্রতিদিন বিভিন্ন রঙের ফল ও সবজি খেলে শরীর সব ধরনের পুষ্টি পায়।
২) প্রচুর পরিমাণে পানি: পানি শরীর থেকে টক্সিন বের করতে সাহায্য করে। প্রতিদিন ৮-১০ গ্লাস পানি পান করা উচিত। এটি হজমে সাহায্য করে এবং শরীরের আর্দ্রতা বজায় রাখে।
৩) পরিমিত পরিমাণে প্রোটিন: প্রোটিন আমাদের শরীরের কোষ, পেশি এবং টিস্যু গঠনে সহায়তা করে। মুরগি, ডিম, মাছ, দুধ, বাদাম, মসুর ডাল প্রভৃতি প্রোটিনের ভালো উৎস। প্রতিদিন শরীরের প্রয়োজন অনুযায়ী প্রোটিন গ্রহণ করা উচিত।
৪) ফাইবারযুক্ত খাবার গ্রহণ করুন: ফাইবার হজমের জন্য খুবই উপকারী। এটি রক্তে সুগারের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখে এবং হজম প্রক্রিয়াকে উন্নত করে। সালাদ, ওটস, ব্রাউন রাইস, এবং অন্যান্য সম্পূর্ণ শস্য খাদ্যতালিকায় রাখা উচিত।
৫) প্রক্রিয়াজাত খাবার এড়িয়ে চলুন: অতিরিক্ত চিনি ও প্রক্রিয়াজাত খাবার খাওয়া কমানো উচিত, কারণ এতে ওজন বৃদ্ধি, ডায়াবেটিস ও হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়ে। প্রক্রিয়াজাত খাবারের পরিবর্তে সম্পূর্ণ শস্য ও তাজা খাবারের দিকে মনোযোগ দিন।
চলুন দেখে নিই কী ধরনের খাবার গ্রহণ করা উচিত:
১) প্রাকৃতিক ও তাজা খাবার: তাজা ফল ও সবজি, বিশেষ করে সবুজ শাকসবজি খাওয়া খুবই জরুরি। এগুলোতে প্রচুর ভিটামিন, খনিজ এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে, যা শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। প্রতিদিন বিভিন্ন রঙের ফল ও সবজি খেলে শরীর সব ধরনের পুষ্টি পায়।
২) প্রচুর পরিমাণে পানি: পানি শরীর থেকে টক্সিন বের করতে সাহায্য করে। প্রতিদিন ৮-১০ গ্লাস পানি পান করা উচিত। এটি হজমে সাহায্য করে এবং শরীরের আর্দ্রতা বজায় রাখে।
৩) পরিমিত পরিমাণে প্রোটিন: প্রোটিন আমাদের শরীরের কোষ, পেশি এবং টিস্যু গঠনে সহায়তা করে। মুরগি, ডিম, মাছ, দুধ, বাদাম, মসুর ডাল প্রভৃতি প্রোটিনের ভালো উৎস। প্রতিদিন শরীরের প্রয়োজন অনুযায়ী প্রোটিন গ্রহণ করা উচিত।
৪) ফাইবারযুক্ত খাবার গ্রহণ করুন: ফাইবার হজমের জন্য খুবই উপকারী। এটি রক্তে সুগারের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখে এবং হজম প্রক্রিয়াকে উন্নত করে। সালাদ, ওটস, ব্রাউন রাইস, এবং অন্যান্য সম্পূর্ণ শস্য খাদ্যতালিকায় রাখা উচিত।
৫) প্রক্রিয়াজাত খাবার এড়িয়ে চলুন: অতিরিক্ত চিনি ও প্রক্রিয়াজাত খাবার খাওয়া কমানো উচিত, কারণ এতে ওজন বৃদ্ধি, ডায়াবেটিস ও হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়ে। প্রক্রিয়াজাত খাবারের পরিবর্তে সম্পূর্ণ শস্য ও তাজা খাবারের দিকে মনোযোগ দিন।
শানজানা আলমের নতুন উপন্যাস 'যখন ডুবেছিল সন্ধ্যাতারা'। প্রি অর্ডার করে লেখিকার সাথে দেখা করার সুযোগ লুফে নিন এখনই।
প্রি-অর্ডারে
* ২৫% নিশ্চিত ছাড়
* হাতে তৈরি বুকমার্ক ফ্রি
* নির্বাচিত ১০ জন পাবেন 'পাঠক আড্ডায় শানজানা আলম' লাইভ প্রোগ্রামে সরাসরি অংশগ্রহণের সুযোগ
মিস করতে না চাইলে ক্লিক করুন - https://rokshort.com/hYC1VdbJu
প্রি-অর্ডারে
* ২৫% নিশ্চিত ছাড়
* হাতে তৈরি বুকমার্ক ফ্রি
* নির্বাচিত ১০ জন পাবেন 'পাঠক আড্ডায় শানজানা আলম' লাইভ প্রোগ্রামে সরাসরি অংশগ্রহণের সুযোগ
মিস করতে না চাইলে ক্লিক করুন - https://rokshort.com/hYC1VdbJu