চায়নার ডিপসিক আর মেরিকার জিপিটি।
এইখানে জিপিটি চাইনিজ বুদ্ধির কাছে একটু আপাতদৃষ্টিতে হইলেও মারা খাইলো।
এই ধরনের টুল আসতেই থাকবে এক দুইমাস পর পর।
এ ওরে সরাই দিবে, সে তারে সরাবে এগুলা চলবেই।
মাঝে আমি তুমি হায় হায় করবো আমার চাকরী তো নাও হয়ে গেলো।
ভাই বা আপু আসল কথা এসব আসতেসে তুমি যেন এগুলা ইউজ করো। ইউজ না করলে, নিজের আপগ্রেডেশন এ কাজে না লাগালে যে লাগাবে সেই তোমারে রিপ্লেস করবে।
এই রিলেটেড একটা ভিডিও দিলাম। জায়গামতো গিয়ে দেখে আসতে পারো।
- Jhankar Mahbub
https://youtu.be/wn_wKQ_UR90
এইখানে জিপিটি চাইনিজ বুদ্ধির কাছে একটু আপাতদৃষ্টিতে হইলেও মারা খাইলো।
এই ধরনের টুল আসতেই থাকবে এক দুইমাস পর পর।
এ ওরে সরাই দিবে, সে তারে সরাবে এগুলা চলবেই।
মাঝে আমি তুমি হায় হায় করবো আমার চাকরী তো নাও হয়ে গেলো।
ভাই বা আপু আসল কথা এসব আসতেসে তুমি যেন এগুলা ইউজ করো। ইউজ না করলে, নিজের আপগ্রেডেশন এ কাজে না লাগালে যে লাগাবে সেই তোমারে রিপ্লেস করবে।
এই রিলেটেড একটা ভিডিও দিলাম। জায়গামতো গিয়ে দেখে আসতে পারো।
- Jhankar Mahbub
https://youtu.be/wn_wKQ_UR90
YouTube
Deepseek বনাম ChatGPT - AI-এর এই লড়াই কী মানুষের জন্য হুমকী?
AI-এর দুনিয়ায় প্রতিযোগিতা বেড়েই চলেছে! 🔥 ChatGPT-এর রাজত্বে নতুন চ্যালেঞ্জার Deepseek কি সত্যিই বিপ্লব আনতে পারে? নাকি এই প্রতিযোগিতা মানুষের ভবিষ্যতের জন্য এক নতুন হুমকি হয়ে দাঁড়াচ্ছে? 🤯 এই ভিডিওতে আমরা Deepseek vs ChatGPT তুলনা করবো, বিশ্লেষণ করবো তাদের…
সবাইকে আজকের এই পবিত্র রাতের শুভেচ্ছা! ✨
হাদিসের ভাষায় আজকে রাতের নাম 'লাইলাতুল নিসফে মিন শাবান'।
📖 সহীহ হাদিসে আজকের রাত সম্পর্কে এসেছে,
‘‘মহান আল্লাহ মধ্য শাবানের রাতে তাঁর সৃষ্টির প্রতি দৃকপাত করেন এবং মুশরিক ও বিদ্বেষ পোষণকারী ব্যতীত সকলকে ক্ষমা করে দেন।’’
🤲 আল্লাহ আমাদের ছোট-বড় সব ধরণের শিরক এবং অপরের প্রতি বিদ্বেষ পোষণ করা থেকে বিরত থাকার তাওফিক দান করুন। এবং, আজকে রাতে ক্ষমা পেয়ে যাওয়া সৌভাগ্যবান বান্দাদের অন্তর্ভুক্ত হওয়ার তাওফিক দান করুন।
তাওবাহ-ইস্তেগফার, দু'আ, যিক্বরে কাটুক এই রাত। 💚
হাদিসের ভাষায় আজকে রাতের নাম 'লাইলাতুল নিসফে মিন শাবান'।
📖 সহীহ হাদিসে আজকের রাত সম্পর্কে এসেছে,
‘‘মহান আল্লাহ মধ্য শাবানের রাতে তাঁর সৃষ্টির প্রতি দৃকপাত করেন এবং মুশরিক ও বিদ্বেষ পোষণকারী ব্যতীত সকলকে ক্ষমা করে দেন।’’
🤲 আল্লাহ আমাদের ছোট-বড় সব ধরণের শিরক এবং অপরের প্রতি বিদ্বেষ পোষণ করা থেকে বিরত থাকার তাওফিক দান করুন। এবং, আজকে রাতে ক্ষমা পেয়ে যাওয়া সৌভাগ্যবান বান্দাদের অন্তর্ভুক্ত হওয়ার তাওফিক দান করুন।
তাওবাহ-ইস্তেগফার, দু'আ, যিক্বরে কাটুক এই রাত। 💚
Programming Hero
𝐂𝐚𝐦𝐩𝐮𝐬 𝐇𝐞𝐫𝐨 𝐑𝐞𝐜𝐫𝐮𝐢𝐭𝐦𝐞𝐧𝐭'𝟐𝟓 The Campus Hero Program is a highly selective program that will help you find success as a professional. Under this program, you will have the opportunity to become a campus ambassador for your respective university for 𝐬𝐢𝐱 𝐦𝐨𝐧𝐭𝐡𝐬…
আমাদের Campus Hero 2025 এর রিক্রুটদের জন্য থাকতে পারে ইন্টার্নিশিপ অপরচুনিটিও। নির্ভর করবে, কোয়ালিফিকেশন, একটিভিটির ওপর।
Don't miss the opportunity
Don't miss the opportunity
তুমি কি জানো? প্রোগ্রামিং হিরো প্রতি ব্যাচেই তাদের কনটেন্ট আপডেট করে। কেন আমরা এটা করি?
(১) টেকনোলজিতে চেঞ্জ আসে, তাই পুরোনো কনটেন্ট দেখে শেখা একটু টাফ।
(২) কনটেন্ট টিমের রিসার্চ। কনটেন্ট টিম রেগ্যুলার রিসার্চ করে কীভাবে একজন স্টুডেন্ট এর লার্নিং এক্সপেরিয়েন্স আরো বেটার করার জন্য কীভাবে কনটেন্ট ইম্প্রুভ করা যায়।
(৩) স্টুডেন্টদের কোনো ফিডব্যাক পেয়ে।
অতএব, মার্কেটে যা চলছে, যেভাবে চলছে। তুমি তাই পেয়ে যাবে আমাদের ওয়েব ডেভেলপমেন্ট কোর্সে৷
(১) টেকনোলজিতে চেঞ্জ আসে, তাই পুরোনো কনটেন্ট দেখে শেখা একটু টাফ।
(২) কনটেন্ট টিমের রিসার্চ। কনটেন্ট টিম রেগ্যুলার রিসার্চ করে কীভাবে একজন স্টুডেন্ট এর লার্নিং এক্সপেরিয়েন্স আরো বেটার করার জন্য কীভাবে কনটেন্ট ইম্প্রুভ করা যায়।
(৩) স্টুডেন্টদের কোনো ফিডব্যাক পেয়ে।
অতএব, মার্কেটে যা চলছে, যেভাবে চলছে। তুমি তাই পেয়ে যাবে আমাদের ওয়েব ডেভেলপমেন্ট কোর্সে৷
অনেকেই প্রোগ্রামিং শুরু করে, কিন্তু মাঝপথে গিয়ে ধৈর্য হারায়। কেউ ভাবে, "আমি কি আসলেই প্রোগ্রামিংয়ের জন্য তৈরি?", আবার কেউ শেখার আগেই সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলে যে প্রোগ্রামিং কঠিন, এটা আমার পক্ষে সম্ভব না! অথচ, অনেক সফল ডেভেলপারও শুরুতে একই দ্বিধায় ছিলেন।
ধরুন, আপনি একটা ভালো ক্যারিয়ার গড়তে চান, যেখানে স্বাধীনতা থাকবে, ভালো ইনকাম থাকবে, আর সমস্যার সমাধান করতে পারবেন। কিন্তু যদি আপনি আগে থেকেই ধরে নেন যে "প্রোগ্রামিং আমার জন্য না", তাহলে হয়তো নিজেকে একটা বড় সুযোগ থেকে বঞ্চিত করছেন! যদি সঠিক উপায়ে শেখেন, তাহলে কি সত্যিই এটা আপনার জন্য নয়?
তাই এই বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে।
https://youtu.be/JWSqx6lc1ek?si=EJghckiabpw_O2yt
ধরুন, আপনি একটা ভালো ক্যারিয়ার গড়তে চান, যেখানে স্বাধীনতা থাকবে, ভালো ইনকাম থাকবে, আর সমস্যার সমাধান করতে পারবেন। কিন্তু যদি আপনি আগে থেকেই ধরে নেন যে "প্রোগ্রামিং আমার জন্য না", তাহলে হয়তো নিজেকে একটা বড় সুযোগ থেকে বঞ্চিত করছেন! যদি সঠিক উপায়ে শেখেন, তাহলে কি সত্যিই এটা আপনার জন্য নয়?
তাই এই বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে।
https://youtu.be/JWSqx6lc1ek?si=EJghckiabpw_O2yt
YouTube
আপনি কি প্রোগ্রামিং-এ Passionate? প্রোগ্রামিং কি আসলেই আপনার জন্য? Is Programming for you?
অনেকেই প্রোগ্রামিং শুরু করে, কিন্তু মাঝপথে গিয়ে ধৈর্য হারায়। কেউ ভাবে, "আমি কি আসলেই প্রোগ্রামিংয়ের জন্য তৈরি?", আবার কেউ শেখার আগেই সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলে যে প্রোগ্রামিং কঠিন, এটা আমার পক্ষে সম্ভব না! অথচ, অনেক সফল ডেভেলপারও শুরুতে একই দ্বিধায় ছিলেন।
ধরুন…
ধরুন…
তুমি হয়তো এখন স্টুডেন্ট , পুরো পৃথিবীটা তোমার সামনে। সামনে অনেক সুযোগ—বন্ধুদের সাথে মজা, সোশ্যাল মিডিয়া, ফ্রি টাইমে গেমস খেলতে, Netflix দেখার তো কোন কমতি নেই। জীবন একদম সহজ, হালকা-ফুলকা। কিন্তু তুমি জানো, এই সমস্ত কিছু করতে করতে একটা বড় বিষয় চোখের সামনে চলে আসবে— তোমার ক্যারিয়ার।
তুমি হয়তো ভাবো, "এখন তো অনেক সময় আছে, পরে ভাববো!" কিন্তু আসল প্রশ্ন হলো— "পরে কবে?" তুমি যদি এখন ভাবতে না শুরু করো, তাহলে কোথায় গিয়ে দাঁড়াবে? অনেকেই ক্যারিয়ার নিয়ে পরে ভাবেন, কিন্তু কিছু মানুষ প্রিভিলেজড। সবার হাতে এত সময় নেই। তুমি জানো, আজ যেটা শিখবে, সেটা আগামী বছর তোমার জীবনের গতি পাল্টে দিতে পারে।
আজকে তুমি হয়তো আনন্দে কাটাতে চাও—বন্ধুদের সাথে বাইরে গিয়ে মজা, প্রিয় সিরিজ দেখো। কিন্তু কখনো ভেবেছো, ক্যারিয়ারের প্রথম সিঁড়িটা কোথায়? আজ যদি ক্যারিয়ার নিয়ে ভাবো না, কালও ভাববে না। কয়েক বছর পর হয়তো মনে হবে, “কী ছিলো সেই সময়, যখন কিছু করা যেতো?” সময় চলে যাওয়ার পর কিছু ফিরে পাওয়া সম্ভব না। সময় চলে গেলেও শুধু আফসোস করা ছাড়া কিছু করার থাকে না। সেটা যত দ্রুত তুমি বুঝবে, ততই ভালো। এখন তোমার সামনে অনেক সুযোগ রয়েছে, কিন্তু যদি তুমি সঠিক পথে না চলো, তাহলে অনেক কিছু হাতছাড়া হয়ে যাবে
তুমি হয়তো ভাবছো, "এখন তো তরুণ, পরে অনেক কিছু করতে পারবো!" কিন্তু যখন তুমি সময় কাটাতে থাকো, তখন তুমি সময়কে পিছিয়ে দিচ্ছো। অন্যদের জীবন তোমার মতো সহজ মনে হলেও, যারা প্রিভিলেজড নয়, তাদের জন্য এখনই কিছু করার প্রয়োজন। আজ থেকে শুরু করো, একদিন তুমি বুঝবে, কত কিছু অর্জন করতে পারো।
তবে যদি ক্যারিয়ার নিয়ে চিন্তা না করো, তাহলে কী হবে?
যারা প্রিভিলেজড, তারা হয়তো চিন্তা না করেলেও চলে, কিন্তু তুমি যদি সময় নষ্ট করো, তাহলে তোমার জীবন কী হবে? তোমার জন্য এই মুহূর্তেই ক্যারিয়ার নিয়ে ভাবা জরুরি। আজ যদি সঠিক সিদ্ধান্ত না নাও, আগামীতে বড় কিছু হবে না।
আজ যদি তুমি কিছু না শিখো, কাল তুমি আবার শূন্যতায় পড়বে। এখন যে পদক্ষেপ নেবে, সেটা তোমার ভবিষ্যতের ভিত্তি হয়ে দাঁড়াবে। তোমার ক্যারিয়ার যদি তুমি আজ থেকেই শুরু না করো, তবে একদিন তুমি বলবে, “ইশ্, যদি আরো আগে শুরু করতে পারতাম।”
তুমি হয়তো ভাবো, "এখন তো অনেক সময় আছে, পরে ভাববো!" কিন্তু আসল প্রশ্ন হলো— "পরে কবে?" তুমি যদি এখন ভাবতে না শুরু করো, তাহলে কোথায় গিয়ে দাঁড়াবে? অনেকেই ক্যারিয়ার নিয়ে পরে ভাবেন, কিন্তু কিছু মানুষ প্রিভিলেজড। সবার হাতে এত সময় নেই। তুমি জানো, আজ যেটা শিখবে, সেটা আগামী বছর তোমার জীবনের গতি পাল্টে দিতে পারে।
আজকে তুমি হয়তো আনন্দে কাটাতে চাও—বন্ধুদের সাথে বাইরে গিয়ে মজা, প্রিয় সিরিজ দেখো। কিন্তু কখনো ভেবেছো, ক্যারিয়ারের প্রথম সিঁড়িটা কোথায়? আজ যদি ক্যারিয়ার নিয়ে ভাবো না, কালও ভাববে না। কয়েক বছর পর হয়তো মনে হবে, “কী ছিলো সেই সময়, যখন কিছু করা যেতো?” সময় চলে যাওয়ার পর কিছু ফিরে পাওয়া সম্ভব না। সময় চলে গেলেও শুধু আফসোস করা ছাড়া কিছু করার থাকে না। সেটা যত দ্রুত তুমি বুঝবে, ততই ভালো। এখন তোমার সামনে অনেক সুযোগ রয়েছে, কিন্তু যদি তুমি সঠিক পথে না চলো, তাহলে অনেক কিছু হাতছাড়া হয়ে যাবে
তুমি হয়তো ভাবছো, "এখন তো তরুণ, পরে অনেক কিছু করতে পারবো!" কিন্তু যখন তুমি সময় কাটাতে থাকো, তখন তুমি সময়কে পিছিয়ে দিচ্ছো। অন্যদের জীবন তোমার মতো সহজ মনে হলেও, যারা প্রিভিলেজড নয়, তাদের জন্য এখনই কিছু করার প্রয়োজন। আজ থেকে শুরু করো, একদিন তুমি বুঝবে, কত কিছু অর্জন করতে পারো।
তবে যদি ক্যারিয়ার নিয়ে চিন্তা না করো, তাহলে কী হবে?
যারা প্রিভিলেজড, তারা হয়তো চিন্তা না করেলেও চলে, কিন্তু তুমি যদি সময় নষ্ট করো, তাহলে তোমার জীবন কী হবে? তোমার জন্য এই মুহূর্তেই ক্যারিয়ার নিয়ে ভাবা জরুরি। আজ যদি সঠিক সিদ্ধান্ত না নাও, আগামীতে বড় কিছু হবে না।
আজ যদি তুমি কিছু না শিখো, কাল তুমি আবার শূন্যতায় পড়বে। এখন যে পদক্ষেপ নেবে, সেটা তোমার ভবিষ্যতের ভিত্তি হয়ে দাঁড়াবে। তোমার ক্যারিয়ার যদি তুমি আজ থেকেই শুরু না করো, তবে একদিন তুমি বলবে, “ইশ্, যদি আরো আগে শুরু করতে পারতাম।”
এভারেস্ট জয়ের অভিজ্ঞতায় আমাদের জন্য শিক্ষা কী?
https://youtu.be/d84t3n4CQac
https://youtu.be/d84t3n4CQac
YouTube
এভারেস্ট জয়ের গল্প: অসম্ভবকে সম্ভব করার যাত্রা – বাবর আলী | Jhankar Mahbub
একজন মানুষ কি ভুল করে এভারেস্ট জয় করতে পারে? নাকি এর পেছনে থাকে অকল্পনীয় অধ্যবসায়, ইচ্ছাশক্তি আর সীমাহীন পরিশ্রম? এই ভিডিওতে জানবো পর্বতারোহী ডা. বাবর আলীর অনুপ্রেরণামূলক জার্নি— কিভাবে নানা চ্যালেঞ্জ ওভারকাম করে তার মাথায় পাহাড়ের ভূত চেপেছে, কীভাবে শুরু…
"টাইম ম্যানেজমেন্ট করেও কোনো লাভ হচ্ছে না! আমি ক্লান্ত হয়ে পড়ছি। আর ক্লান্তি নিয়ে কোনো কাজই ঠিকমতো করতে পারছিনা।" -এমন অভিযোগ আমাদের অনেকেরই। আর এর মূল কারণ হচ্ছে শক্তির অপরিকল্পিত ব্যবহার।
টাইম ম্যানেজমেন্টে মনোযোগ দিতে গিয়ে আমরা অনেকেই এনার্জি ম্যানেজমেন্টকে গুরুত্ব দিই না। অথচ, সময় ব্যবস্থাপনাই মূলত শক্তি ব্যবস্থাপনা। তো আজ আমরা কথা বলবো এমন ছয়টি টার্ম নিয়ে যা আমাদের এনার্জি ম্যানেজমেন্টের জন্য অনেক অনেক জরুরি।
.
.
❑ Pomodoro technique
যেকোনো কাজে শক্তির সঠিক ব্যবহার নিশ্চিত করতে সবচেয়ে উপযোগী টেকনিক হলো পোমোডোরো টেকনিক। ফ্রান্সিস্কো সেরিলো এ বিষয়ে বলেন- এই টেকনিকে নির্দিষ্ট একটা কাজ বাছাই করে নিতে হবে। এরপর টানা 25 মিনিট কাজ করে আপনি পাবেন 5 মিনিটের ব্রেক । তারপর পুনরায় কাজ শুরু। অর্থাৎ প্রতি 25 মিনিট অন্তরে একটা করে বিরতি নিবেন।
তো এই ব্রেক বা বিরতিতে আপনি কী করবেন? আ-রা-ম করে সময় কাটাবেন। কোনো কাজের প্রেসার নিবেন না। একটু হাঁটাহাঁটি, হালকা এক্সারসাইজ করে নিতে পারেন। অথবা বারান্দা বা খোলা জায়গায় গিয়ে নিজের ফুসফুসে ভরে নিবেন ফ্রেশ ফ্রেশ অক্সিজেন । ব্যস!
মূলত, এ কায়দা করা হয় হারানো শক্তি ফিরিয়ে আনতে। কাজ শুরুর দিকে আমাদের এনার্জি একদম হাই লেভেলে থাকে। সময়ের সাথে সাথে তা কমে যায়। তাই, একটানা কাজ করে আমরা ক্লান্ত হয়ে পড়ি। কিন্তু, মাঝখানে বিরতি নিয়ে কাজ করলে পুনরায় কর্মোদ্যম ফিরে আসে এবং আমাদের এনার্জি লেভেল আবারো হাই হয়ে যায়।
তবে! তবে! তবে!
এই বিরতিতে কখনোই সোশ্যাল মিডিয়া বা মোবাইলের মাঝে বুঁদ হয়ে থাকবেন না। এটি একান্তই রিল্যাক্সিং-এর জন্য।
.
.
❑ Sleeping
পর্যাপ্ত ঘুম এনার্জি ধরে রাখার জন্য অনেক অনেক ইম্পরট্যান্ট। অনিদ্রা বা অপর্যাপ্ত ঘুম আপনার প্রোডাক্টিভিটি সম্পূর্ণরূপে নষ্ট করে দিতে পারে। একজন প্রাপ্তবয়স্কের জন্য ছয় থেকে আট ঘন্টা ঘুমের প্রয়োজন। সারাদিনের খাটুনি শেষে ঘুম আপনাকে রিপেয়ার করে এবং প্রস্তুত করে আগামী দিনের জন্য। তাই, এনার্জি ম্যানেজমেন্টের ক্ষেত্রে কখনোই ঘুমকে হেলাফেলা করা যাবে না।
.
.
❑ Energy level VS Task schedule
খুব সকালে ঘুম থেকে উঠে আমরা একটা চনমনে ফুরফুরে মেজাজে থাকি। এসময় যেকোনো কাজ করতেই আমাদের ভালো লাগে। আবার সময় গড়াতে গড়াতে বিকেল বা সন্ধ্যার দিকে কাজে খানিকটা অনীহা চলে আসে। না থাকে সকালের সেই চনমনে মেজাজ, না থাকে কাজের কোনো স্পিরিট! তাই, যে টাস্কগুলোতে বেশি পরিশ্রমের দরকার সেগুলোর সিডিউল সকালের প্রথমভাগে রাখুন। এই সময়টাতে খুব কঠিন কাজ সেরে ফেলার মত সক্ষমতা আর ইচ্ছাশক্তি থাকে। দুপুরের পর বা সন্ধ্যাকালের জন্য সহজ টাস্কগুলো শিডিউলে রাখুন। কেননা, তখন শক্তিস্তর বা এনার্জি লেভেল নিম্নস্তরে থাকে।
.
.
❑ Food & nutrition
আমরা যে খাদ্য গ্রহণ করি তা সারাদিনে আমাদের এনার্জি ও প্রোডাক্টিভিটির উপর গভীর প্রভাব ফেলে। গবেষণায় দেখা গেছে, খাবার আমাদের আবেগ, চিন্তার স্বচ্ছতা অথবা মস্তিষ্কের সাধারণ কার্যাবলীর উপর প্রভাব ফেলে।
তাই, অপর্যাপ্ত খাবার আপনার এনার্জি লস ঘটাবে এটাই স্বাভাবিক। আবার পর্যাপ্ত কিন্তু সুষম নয় এমন খাদ্য বা জাঙ্ক ফুডও এর জন্য দায়ী। তাই, নিজের চাহিদা, বয়স, পুষ্টিমান সবকিছু বিবেচনা করে খাদ্যগ্রহণে অভ্যস্ত হতে হবে।
.
.
❑ Exercise
এক্সারসাইজের প্রতি বেশিরভাগ মানুষেরই অনীহা কাজ করে। কিন্তু, এক্সারসাইজ বা ব্যায়ামের মাধ্যমে আমাদের এনার্জি আর কর্মক্ষমতা দারুণভাবে বৃদ্ধি পায়! এমনকি এটা মস্তিষ্কেরও উন্নতি ঘটায়। একটা ফিট বডি নিয়ে প্রচুর এনার্জির সাথে প্রফুল্ল মনে সব কাজ অনায়াসে করা যায়। তাই, অনীহাকে দূরে ঠেলে শুরু করে দিন ডেইলি এক্সারসাইজ।
.
.
❑ Work smart, not hard
আমরা সবাই শুনে এসেছি- If you work hard, you're gonna shine in life! কিন্তু, সবসময় হার্ড নয়, অনেকসময় স্মার্টলি কাজ করতে হয়। যেমন: একটা বড় বা ভারি কাজের পর একটা হালকা কাজ করা। একসাথে সব বড় বা ভারি কাজগুলো করলে এনার্জি একদম ডাউন হয়ে যায়। তাই, একটা বড় টাস্কের পর একটা ছোট টাস্ক- এভাবে কাজ করুন।
.
.
সবশেষে, এবার নিজের স্মার্ট আইডিয়া দিয়ে সময় আর শক্তির পারফেক্ট সমন্বয়ে বাজিমাত দিন আপনার সব টাস্ককে!
_______
এনার্জি ম্যানেজমেন্ট
লেখা : আয়িশাহ্ বিনতে রূহ
টাইম ম্যানেজমেন্টে মনোযোগ দিতে গিয়ে আমরা অনেকেই এনার্জি ম্যানেজমেন্টকে গুরুত্ব দিই না। অথচ, সময় ব্যবস্থাপনাই মূলত শক্তি ব্যবস্থাপনা। তো আজ আমরা কথা বলবো এমন ছয়টি টার্ম নিয়ে যা আমাদের এনার্জি ম্যানেজমেন্টের জন্য অনেক অনেক জরুরি।
.
.
❑ Pomodoro technique
যেকোনো কাজে শক্তির সঠিক ব্যবহার নিশ্চিত করতে সবচেয়ে উপযোগী টেকনিক হলো পোমোডোরো টেকনিক। ফ্রান্সিস্কো সেরিলো এ বিষয়ে বলেন- এই টেকনিকে নির্দিষ্ট একটা কাজ বাছাই করে নিতে হবে। এরপর টানা 25 মিনিট কাজ করে আপনি পাবেন 5 মিনিটের ব্রেক । তারপর পুনরায় কাজ শুরু। অর্থাৎ প্রতি 25 মিনিট অন্তরে একটা করে বিরতি নিবেন।
তো এই ব্রেক বা বিরতিতে আপনি কী করবেন? আ-রা-ম করে সময় কাটাবেন। কোনো কাজের প্রেসার নিবেন না। একটু হাঁটাহাঁটি, হালকা এক্সারসাইজ করে নিতে পারেন। অথবা বারান্দা বা খোলা জায়গায় গিয়ে নিজের ফুসফুসে ভরে নিবেন ফ্রেশ ফ্রেশ অক্সিজেন । ব্যস!
মূলত, এ কায়দা করা হয় হারানো শক্তি ফিরিয়ে আনতে। কাজ শুরুর দিকে আমাদের এনার্জি একদম হাই লেভেলে থাকে। সময়ের সাথে সাথে তা কমে যায়। তাই, একটানা কাজ করে আমরা ক্লান্ত হয়ে পড়ি। কিন্তু, মাঝখানে বিরতি নিয়ে কাজ করলে পুনরায় কর্মোদ্যম ফিরে আসে এবং আমাদের এনার্জি লেভেল আবারো হাই হয়ে যায়।
তবে! তবে! তবে!
এই বিরতিতে কখনোই সোশ্যাল মিডিয়া বা মোবাইলের মাঝে বুঁদ হয়ে থাকবেন না। এটি একান্তই রিল্যাক্সিং-এর জন্য।
.
.
❑ Sleeping
পর্যাপ্ত ঘুম এনার্জি ধরে রাখার জন্য অনেক অনেক ইম্পরট্যান্ট। অনিদ্রা বা অপর্যাপ্ত ঘুম আপনার প্রোডাক্টিভিটি সম্পূর্ণরূপে নষ্ট করে দিতে পারে। একজন প্রাপ্তবয়স্কের জন্য ছয় থেকে আট ঘন্টা ঘুমের প্রয়োজন। সারাদিনের খাটুনি শেষে ঘুম আপনাকে রিপেয়ার করে এবং প্রস্তুত করে আগামী দিনের জন্য। তাই, এনার্জি ম্যানেজমেন্টের ক্ষেত্রে কখনোই ঘুমকে হেলাফেলা করা যাবে না।
.
.
❑ Energy level VS Task schedule
খুব সকালে ঘুম থেকে উঠে আমরা একটা চনমনে ফুরফুরে মেজাজে থাকি। এসময় যেকোনো কাজ করতেই আমাদের ভালো লাগে। আবার সময় গড়াতে গড়াতে বিকেল বা সন্ধ্যার দিকে কাজে খানিকটা অনীহা চলে আসে। না থাকে সকালের সেই চনমনে মেজাজ, না থাকে কাজের কোনো স্পিরিট! তাই, যে টাস্কগুলোতে বেশি পরিশ্রমের দরকার সেগুলোর সিডিউল সকালের প্রথমভাগে রাখুন। এই সময়টাতে খুব কঠিন কাজ সেরে ফেলার মত সক্ষমতা আর ইচ্ছাশক্তি থাকে। দুপুরের পর বা সন্ধ্যাকালের জন্য সহজ টাস্কগুলো শিডিউলে রাখুন। কেননা, তখন শক্তিস্তর বা এনার্জি লেভেল নিম্নস্তরে থাকে।
.
.
❑ Food & nutrition
আমরা যে খাদ্য গ্রহণ করি তা সারাদিনে আমাদের এনার্জি ও প্রোডাক্টিভিটির উপর গভীর প্রভাব ফেলে। গবেষণায় দেখা গেছে, খাবার আমাদের আবেগ, চিন্তার স্বচ্ছতা অথবা মস্তিষ্কের সাধারণ কার্যাবলীর উপর প্রভাব ফেলে।
তাই, অপর্যাপ্ত খাবার আপনার এনার্জি লস ঘটাবে এটাই স্বাভাবিক। আবার পর্যাপ্ত কিন্তু সুষম নয় এমন খাদ্য বা জাঙ্ক ফুডও এর জন্য দায়ী। তাই, নিজের চাহিদা, বয়স, পুষ্টিমান সবকিছু বিবেচনা করে খাদ্যগ্রহণে অভ্যস্ত হতে হবে।
.
.
❑ Exercise
এক্সারসাইজের প্রতি বেশিরভাগ মানুষেরই অনীহা কাজ করে। কিন্তু, এক্সারসাইজ বা ব্যায়ামের মাধ্যমে আমাদের এনার্জি আর কর্মক্ষমতা দারুণভাবে বৃদ্ধি পায়! এমনকি এটা মস্তিষ্কেরও উন্নতি ঘটায়। একটা ফিট বডি নিয়ে প্রচুর এনার্জির সাথে প্রফুল্ল মনে সব কাজ অনায়াসে করা যায়। তাই, অনীহাকে দূরে ঠেলে শুরু করে দিন ডেইলি এক্সারসাইজ।
.
.
❑ Work smart, not hard
আমরা সবাই শুনে এসেছি- If you work hard, you're gonna shine in life! কিন্তু, সবসময় হার্ড নয়, অনেকসময় স্মার্টলি কাজ করতে হয়। যেমন: একটা বড় বা ভারি কাজের পর একটা হালকা কাজ করা। একসাথে সব বড় বা ভারি কাজগুলো করলে এনার্জি একদম ডাউন হয়ে যায়। তাই, একটা বড় টাস্কের পর একটা ছোট টাস্ক- এভাবে কাজ করুন।
.
.
সবশেষে, এবার নিজের স্মার্ট আইডিয়া দিয়ে সময় আর শক্তির পারফেক্ট সমন্বয়ে বাজিমাত দিন আপনার সব টাস্ককে!
_______
এনার্জি ম্যানেজমেন্ট
লেখা : আয়িশাহ্ বিনতে রূহ
আইটি'তে ক্যারিয়ার বেশ সম্ভাবনার, তা আমাদের সবারই জানা। তবে, তোমরা নতুন যারা আইটি'তে ক্যারিয়ার নিয়ে ভাবতে বসো তখন তোমাদের মাথায় অনেক ধরণের কোয়েশ্চান রেইজ হয়, যার ঠিকঠাক উত্তর তোমরা খুঁজে পাও না। তোমাকে তোমার মতন করে বুঝে গাইডলাইন দিবে এমন মানুষ তুমি কাছে পাও না।
তবে, চিন্তার কারণ নেই। আমরা প্রোগ্রামিং হিরো টিম তোমার এই সমস্যার সমাধানে নেমেছি। আমরা শুরু করছি 'ক্যারিয়ার কনসালটেন্সি' যা তোমাকে তোমার ক্যারিয়ার পাথ খুঁজে দিতে সহায়ক হবে। 💯
তুমি সুযোগ পাবে, আমাদের টিমের এক্সপার্টদের সাথে ওয়ান টু ওয়ান সেশনে বসার। ✅
- কোন সেক্টরেত তোমার ক্যারিয়ার গড়া উচিৎ?
- কীভাবে তুমি তোমার প্যাশন খুঁজে পেতে পারো?
- কীভাবে তুমি একটা প্রপার আউটলাইন তৈরি করতে পারো,
এসব সহ, তোমার নিজের কোনো কনফিউশান, কোয়েশ্চান থাকলে তাও জেনে নিতে পারবে এই সেশনে। এর জন্যে কী করতে হবে তোমাকে?
এই ফর্ম ফিল'আপ করতে হবে- https://forms.gle/KkMP6Ws3hiBtX3Xq7
এই কনসালটেন্সি সেশন তুমি পেয়ে যাবা সম্পূর্ণ বিনামূল্যে।
বিঃদ্রঃ অনেকে ফর্ম ফিল'আপ করে রেস্পন্স করেন না। প্লিজ। কারো যদি সত্যিই ইচ্ছা না থাকে তাহলে ফর্ম ফিল'আপ করবেন না।
তবে, চিন্তার কারণ নেই। আমরা প্রোগ্রামিং হিরো টিম তোমার এই সমস্যার সমাধানে নেমেছি। আমরা শুরু করছি 'ক্যারিয়ার কনসালটেন্সি' যা তোমাকে তোমার ক্যারিয়ার পাথ খুঁজে দিতে সহায়ক হবে। 💯
তুমি সুযোগ পাবে, আমাদের টিমের এক্সপার্টদের সাথে ওয়ান টু ওয়ান সেশনে বসার। ✅
- কোন সেক্টরেত তোমার ক্যারিয়ার গড়া উচিৎ?
- কীভাবে তুমি তোমার প্যাশন খুঁজে পেতে পারো?
- কীভাবে তুমি একটা প্রপার আউটলাইন তৈরি করতে পারো,
এসব সহ, তোমার নিজের কোনো কনফিউশান, কোয়েশ্চান থাকলে তাও জেনে নিতে পারবে এই সেশনে। এর জন্যে কী করতে হবে তোমাকে?
এই ফর্ম ফিল'আপ করতে হবে- https://forms.gle/KkMP6Ws3hiBtX3Xq7
এই কনসালটেন্সি সেশন তুমি পেয়ে যাবা সম্পূর্ণ বিনামূল্যে।
বিঃদ্রঃ অনেকে ফর্ম ফিল'আপ করে রেস্পন্স করেন না। প্লিজ। কারো যদি সত্যিই ইচ্ছা না থাকে তাহলে ফর্ম ফিল'আপ করবেন না।
তুমি কি টাফ টাইম পার করছো? অনেক বেশি ডাউন ফিল করছো?
- সিজি ডাউন?
- স্কিল ডেভেলপ করা হয়নি/কিংবা ভালোভাবে স্কিল্ড হওয়া হয়নি?
- কোনোকিছুই পারফেক্ট হচ্ছে না?
একটু দম নাও। কোনোকিছুই শেষ হয়ে যায়নি। যতক্ষণ তুমি বেঁচে আছো, অপরচুনিটির হাজারটা দরজা খোলা। ইন শা আল্লাহ। তুমি জাস্ট শুরু করো 'বিসমিল্লাহ' বলে।
ভেঙ্গে পড়ার কিছুই হয়নি। হাদিসে তো এমনও বলা আছে, 'যদি নিশ্চিতভাবে জানো যে কিয়ামত এসে গেছে, তখন হাতে যদি একটি গাছের চারা থাকে, যা রোপণ করা যায়, তবে সেই চারাটি রোপণ করবে।'
- সিজি ডাউন?
- স্কিল ডেভেলপ করা হয়নি/কিংবা ভালোভাবে স্কিল্ড হওয়া হয়নি?
- কোনোকিছুই পারফেক্ট হচ্ছে না?
একটু দম নাও। কোনোকিছুই শেষ হয়ে যায়নি। যতক্ষণ তুমি বেঁচে আছো, অপরচুনিটির হাজারটা দরজা খোলা। ইন শা আল্লাহ। তুমি জাস্ট শুরু করো 'বিসমিল্লাহ' বলে।
ভেঙ্গে পড়ার কিছুই হয়নি। হাদিসে তো এমনও বলা আছে, 'যদি নিশ্চিতভাবে জানো যে কিয়ামত এসে গেছে, তখন হাতে যদি একটি গাছের চারা থাকে, যা রোপণ করা যায়, তবে সেই চারাটি রোপণ করবে।'
একজন লার্নারকে প্রোগ্রামিং বা কোডিং শিখতে চ্যাটজিপিটি বা AI টুলস কীভাবে ব্যবহার করা উচিৎ ?
বর্তমান সময় AI টুলস গুলো আমাদের জীবন অনেকটা সহজ করে দিয়েছে। বিগত কয়েক বছর আগেও যে কাজের জন্য অনেক সময় লাগতো, বর্তমানে তা কয়েক মুহূর্তেই কোড করে দিচ্ছে বিভিন্ন AI টুলস গুলো।
এই ক্ষেত্রে আমাদের প্রোগ্রামিং জার্নি শুরু করার আগে সচেতন ভাবে চিন্তা করা উচিৎ।
যেহেতু খুব সহজেই এই টুল গুলো ইউজ করা যায়, ভুল ভাবে ব্যাবহার করা হলে , শেখার ক্ষেত্রে অনেকটা নেতিবাচক রোল প্লে করতে পারে।
উদাহরণ স্বরূপ, দেখা গেলো ai টুলকে আপনি বললেন, আপনাকে কোনো একটা প্রবলেম সলভ করে দিতে। AI খুব সহজেই আপনাকে সমাধান দিলো। কিন্তু আপনি সেই কোডের অর্থই বুঝলেন না, এবং সেটা প্রজেক্টে ব্যাবহার করলেন।আপাত দৃষ্টিতে কোড টা কাজ করলেও, এই কোডের মধ্যে হয়তো কোনো ইস্যু থাকতেই পারে, যেটা আপনি প্রোগ্রামিং এর বেসিক স্ট্রং না করার কারণে ধরতে পারেন নাই।
অনেকে কোডিং শিখতে গিয়ে শুরুতেই ছোট ছোট ইস্যু ফেস করলে দেখা যায়, এই টুলস গুলো ব্যাবহার করে সমাধান করে নেয়। সমাধান করে নেয়াটা সমস্যা না। সমস্যা হলো সমাধান টা না বুঝে এপ্লাই করে ফেলা এবং এই প্রসেস এর সাথে অভ্যস্ত হয়ে যাওয়া। এতে করে ফাউন্ডেশন টা অতটা স্ট্রং হয়ে উঠে না। যেটা একটা অশনি সংকেত।
এক্ষেত্রে মনে রাখতে হবে, বিগিনার হিসেবে না বুঝে AI টুলস গুলোকে নিয়ে কোড করিয়ে নেয়া টা ভুল কাজ।
তাহলে কিভাবে ব্যাবহার করবেন এই টুল গুলো?
একটু খেয়াল করলে দেখবেন,
চ্যাটজিপিটি বা AI টুল গুলো, প্রোগ্রামিং বা কোডিং শেখার একটি রিসার্চ টুল হতে পারে। কারন অনেক সময় দেখা যায় বিগীনার হিসেবে গুগলে সার্চ দিয়ে কোনো একটা টপিক ভালো ভাবে এক্সপ্লোর করাটা একটু কঠিন মনে হয়।
এক্ষেত্রে AI টুলস গুলো লাইফ সেভার হিসেবে কাজ করে। এই টুলস গুলো সহজেই আপনার প্রশ্ন বা কোয়েরি টা বুঝে ভালো আউটপুট দিতে পারে আপনাকে, যেটা অনেকটা সময় বাঁচাবে আপনার।
প্রোগ্রামিং বা কোডিং শেখার জন্য চ্যাটজিপিটি বা AI টুলগুলি কীভাবে ব্যবহার করবেন সে সম্পর্কে কিছু ধারনা দেওয়া হলো।
কোডিং এর ব্যাসিক বুঝা: AI টুলগুলি দিয়ে কোডিং শেখার আগে, নিশ্চিত করুন যে প্রোগ্রামিংয়ের মৌলিক বিষয়গুলি নিয়ে যথেষ্ট জ্ঞান রয়েছে নাকি, যদি থাকে তাহলে আপনার সেই স্পেসিফিক বিষয় কমান্ড করে শিখুন।যদি একদম ধারনা না থাকে এসব টুলসের ব্যাবহারে সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে বা তার আগে বই, অনলাইন কোর্স বা মেন্টরের কাছ থেক মৌলিক ধারণাগুলি শিখুন তারপর এগুলোকে এসিস্ট্যান্ট হিসেবে ব্যাবহার করেন।
সঠিক টুল নির্বাচন: মার্কেটে এখন অনেক অনেক এআই টুলস রয়েছে তাই কোডিং শেখার জন্য আপনার জন্য কোনটি বেশি উপযুক্ত সেটা নির্বাচন করতে হবে। বর্তমানে চ্যাটজিপিটি ও গুগল বার্ড এই ধরনের লার্নিং হেল্পিং টুল হিসেবে বেশ জনপ্রিয়।
স্পেসিফিক প্রশ্ন করা: "আমাকে প্রোগ্রামিং শেখান" এর মতো অস্পষ্ট প্রশ্ন করার পরিবর্তে, আপনি যে সমস্যা বা বিষয়টি বুঝতে চেষ্টা করছেন তার সাথে সম্পর্কিত নির্দিষ্ট প্রশ্ন করেন। এটি AI-কে আরও সঠিক উত্তর সরবরাহ করতে সহায়তা করবে।
জটিল সমস্যাগুলি ভেঙে ফেলুন: যদি কোনও জটিল কোডিং সমস্যা ফেইস করেন, তাহলে AI কে ছোট ছোট অংশ করে কমান্ড করুন। সমস্যার সমাধানের জন্য কী কী স্টেপ ফলো করা প্রয়োজন সেই পরামর্শ চান।
নতুন হিসেবে একটু চেষ্টা করবেন, কোড করিয়ে নেয়ার চেয়ে , সল্যুশন স্টেপস গুলো থেকে আইডিয়া নিয়ে নিজে নিজে সমস্যা টা সমাধান করার।
সামারি হচ্ছে, চ্যাটজিপিটি বা AI টুলগুলি প্রোগ্রামিং বা কোডিং শিখতে এসিস্ট্যান্ট হিসেবে ব্যাবহার করতে পারেন, রিসার্চ করতে পারেন, ধারনা নিতে পারেন কিন্তু একদম অন্ধ বিশ্বাস করা যাবেনা। মনে রাখবেন যে চ্যাটজিপিটি বা AI কাউকে অভিজ্ঞ প্রোগ্রামার হিসেবে তৈরি করতে পারবেনা। একজন ভাল প্রোগ্রামার হতে চাইলে নিয়মিত প্রাক্টিস ও অনেক প্রোগ্রামিং বিষয়ক বই ও গুরুত্বপূর্ন ডকুমেন্টেশন পড়েই হতে হবে।
বর্তমান সময় AI টুলস গুলো আমাদের জীবন অনেকটা সহজ করে দিয়েছে। বিগত কয়েক বছর আগেও যে কাজের জন্য অনেক সময় লাগতো, বর্তমানে তা কয়েক মুহূর্তেই কোড করে দিচ্ছে বিভিন্ন AI টুলস গুলো।
এই ক্ষেত্রে আমাদের প্রোগ্রামিং জার্নি শুরু করার আগে সচেতন ভাবে চিন্তা করা উচিৎ।
যেহেতু খুব সহজেই এই টুল গুলো ইউজ করা যায়, ভুল ভাবে ব্যাবহার করা হলে , শেখার ক্ষেত্রে অনেকটা নেতিবাচক রোল প্লে করতে পারে।
উদাহরণ স্বরূপ, দেখা গেলো ai টুলকে আপনি বললেন, আপনাকে কোনো একটা প্রবলেম সলভ করে দিতে। AI খুব সহজেই আপনাকে সমাধান দিলো। কিন্তু আপনি সেই কোডের অর্থই বুঝলেন না, এবং সেটা প্রজেক্টে ব্যাবহার করলেন।আপাত দৃষ্টিতে কোড টা কাজ করলেও, এই কোডের মধ্যে হয়তো কোনো ইস্যু থাকতেই পারে, যেটা আপনি প্রোগ্রামিং এর বেসিক স্ট্রং না করার কারণে ধরতে পারেন নাই।
অনেকে কোডিং শিখতে গিয়ে শুরুতেই ছোট ছোট ইস্যু ফেস করলে দেখা যায়, এই টুলস গুলো ব্যাবহার করে সমাধান করে নেয়। সমাধান করে নেয়াটা সমস্যা না। সমস্যা হলো সমাধান টা না বুঝে এপ্লাই করে ফেলা এবং এই প্রসেস এর সাথে অভ্যস্ত হয়ে যাওয়া। এতে করে ফাউন্ডেশন টা অতটা স্ট্রং হয়ে উঠে না। যেটা একটা অশনি সংকেত।
এক্ষেত্রে মনে রাখতে হবে, বিগিনার হিসেবে না বুঝে AI টুলস গুলোকে নিয়ে কোড করিয়ে নেয়া টা ভুল কাজ।
তাহলে কিভাবে ব্যাবহার করবেন এই টুল গুলো?
একটু খেয়াল করলে দেখবেন,
চ্যাটজিপিটি বা AI টুল গুলো, প্রোগ্রামিং বা কোডিং শেখার একটি রিসার্চ টুল হতে পারে। কারন অনেক সময় দেখা যায় বিগীনার হিসেবে গুগলে সার্চ দিয়ে কোনো একটা টপিক ভালো ভাবে এক্সপ্লোর করাটা একটু কঠিন মনে হয়।
এক্ষেত্রে AI টুলস গুলো লাইফ সেভার হিসেবে কাজ করে। এই টুলস গুলো সহজেই আপনার প্রশ্ন বা কোয়েরি টা বুঝে ভালো আউটপুট দিতে পারে আপনাকে, যেটা অনেকটা সময় বাঁচাবে আপনার।
প্রোগ্রামিং বা কোডিং শেখার জন্য চ্যাটজিপিটি বা AI টুলগুলি কীভাবে ব্যবহার করবেন সে সম্পর্কে কিছু ধারনা দেওয়া হলো।
কোডিং এর ব্যাসিক বুঝা: AI টুলগুলি দিয়ে কোডিং শেখার আগে, নিশ্চিত করুন যে প্রোগ্রামিংয়ের মৌলিক বিষয়গুলি নিয়ে যথেষ্ট জ্ঞান রয়েছে নাকি, যদি থাকে তাহলে আপনার সেই স্পেসিফিক বিষয় কমান্ড করে শিখুন।যদি একদম ধারনা না থাকে এসব টুলসের ব্যাবহারে সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে বা তার আগে বই, অনলাইন কোর্স বা মেন্টরের কাছ থেক মৌলিক ধারণাগুলি শিখুন তারপর এগুলোকে এসিস্ট্যান্ট হিসেবে ব্যাবহার করেন।
সঠিক টুল নির্বাচন: মার্কেটে এখন অনেক অনেক এআই টুলস রয়েছে তাই কোডিং শেখার জন্য আপনার জন্য কোনটি বেশি উপযুক্ত সেটা নির্বাচন করতে হবে। বর্তমানে চ্যাটজিপিটি ও গুগল বার্ড এই ধরনের লার্নিং হেল্পিং টুল হিসেবে বেশ জনপ্রিয়।
স্পেসিফিক প্রশ্ন করা: "আমাকে প্রোগ্রামিং শেখান" এর মতো অস্পষ্ট প্রশ্ন করার পরিবর্তে, আপনি যে সমস্যা বা বিষয়টি বুঝতে চেষ্টা করছেন তার সাথে সম্পর্কিত নির্দিষ্ট প্রশ্ন করেন। এটি AI-কে আরও সঠিক উত্তর সরবরাহ করতে সহায়তা করবে।
জটিল সমস্যাগুলি ভেঙে ফেলুন: যদি কোনও জটিল কোডিং সমস্যা ফেইস করেন, তাহলে AI কে ছোট ছোট অংশ করে কমান্ড করুন। সমস্যার সমাধানের জন্য কী কী স্টেপ ফলো করা প্রয়োজন সেই পরামর্শ চান।
নতুন হিসেবে একটু চেষ্টা করবেন, কোড করিয়ে নেয়ার চেয়ে , সল্যুশন স্টেপস গুলো থেকে আইডিয়া নিয়ে নিজে নিজে সমস্যা টা সমাধান করার।
সামারি হচ্ছে, চ্যাটজিপিটি বা AI টুলগুলি প্রোগ্রামিং বা কোডিং শিখতে এসিস্ট্যান্ট হিসেবে ব্যাবহার করতে পারেন, রিসার্চ করতে পারেন, ধারনা নিতে পারেন কিন্তু একদম অন্ধ বিশ্বাস করা যাবেনা। মনে রাখবেন যে চ্যাটজিপিটি বা AI কাউকে অভিজ্ঞ প্রোগ্রামার হিসেবে তৈরি করতে পারবেনা। একজন ভাল প্রোগ্রামার হতে চাইলে নিয়মিত প্রাক্টিস ও অনেক প্রোগ্রামিং বিষয়ক বই ও গুরুত্বপূর্ন ডকুমেন্টেশন পড়েই হতে হবে।
আইটিতে ক্যারিয়ার গড়তে চাওয়া প্রত্যেকের মনে একটা কোয়েশ্চান সবার আগে আসে। আর সে প্রশ্নটা হলো, 'আমি আসলে কী শিখবো?' লাস্ট তিন বছরে আমি অনেকবার এই কোয়েশ্চান পেয়েছি।
এই কোয়েশ্চানটা করার পেছনে কারণ হচ্ছে- কোন জিনিসটা শিখলে বেশি ইনকাম করা পসিবল, তা জানতে চাওয়া।
দেখুন, ডিজিটাল মার্কেটিং বলেন কিংবা ওয়েব ডেভেলপমেন্ট, গ্রাফিক্স ডিজাইন বলেন কিংবা UI/UX ডিজাইন। এই প্রত্যেকটারই স্যালারি রেঞ্জ মোটামুটি সেইম। এবং, এখনো পর্যন্ত প্রত্যেকটাই বেশ সিকিউরড ক্যারিয়ার। ফিউচারেও এই ইন্ডাস্ট্রিগুলোতে প্রচুর দক্ষ লোকের দরকার হবে। এমন না যে, একটা শিখে ফেললেন এরপর ভাত পাচ্ছেন না। একটা ভালোভাবেই শিখলে মোটামুটি ভালো আয় করা সম্ভব। ইন শা আল্লাহ। আই রিপিট, 'ভালোভাবে শিখলে'।
কিন্তু, আপনার উচিত না শুধুমাত্র টাকার কথা চিন্তা করে র্যান্ডমলি একটা সেক্টর চুজ করে ফেলা।
অনেককে দেখা যায়, তার আশেপাশের কোনো একজন কোনো একটা সেক্টরে ভালো করছে, তাই সে ও ধরে নেয়, "আমিও বোধহয় এটাতে বেশ ভালো করতে পারবো।" অনেক সময় জিনিসটা আর হয়ে ওঠে না।
কেন? কারণ, দুনিয়ার সবার কাছে সবকিছু ভালো লাগবেনা। এটা খুবই ন্যাচারাল। একাডেমিক সাবজেক্টের কথাই চিন্তা করেন। আপনার হয়তো ফিজিক্স একেবারেই ভালো লাগতো না কিন্তু আপনার কোনো এক বন্ধু ফিজিক্স-এ বস। আবার আপনার হয়তো বায়োলজি অনেক ভালো লাগে কিন্তু আপনার বন্ধু দুই চোখেই সহ্য করতে পারে না।
অর্থাৎ, সবার সবকিছু ভালো লাগেনা। লাগবেও না। আপনাকে খুঁজে নিতে হবে আপনার কোনটা বেশি ভালো লাগে।
কীভাবে বের করবেন? ইউটিউবের হেল্প নিয়ে। ৭/১০ দিন সময় দিন প্রত্যেকটা সেক্টর সম্পর্কে জানতে। সার্চ করুন 'Future of Graphics Design/Career in Graphics Design/Pros & Cons of learning Graphics Design'
প্রত্যেকটা সেক্টর নিয়েই এভাবে সার্চ করুন। দেখুন। বুঝুন। যেটা সবচাইতে বেশি মনে ধরবে, সেটা বিসমিল্লাহ বলে শুরু করে দিন।
৩/৪ সপ্তাহ কাজ করেন। প্র্যাক্টিস করেন। দেখেন প্র্যাক্টিকালি ভালো লাগতেছে কিনা। লাগলে ভালো। ভালো না লাগলে প্রয়োজনে আরেকটা নিয়ে চেষ্টা করুন। কিছু না করে বসে থাকার চাইতে এক্সপ্লোর করে কিছু টাইম নষ্ট করা ভালো।
ফাইনালি, যেটা শেখার ডিসিশন নিবেন। সেটা শেষ না করে ছাড়বেন না।
আবারও বলছি, প্রত্যেকটা সেক্টর বেশ গ্রোয়িং। এবং প্রত্যেকটাতেই ভালো অপরচুনিটি রয়েছে। হুট করে একদিন 'UI/UX ডিজাইন করে মাসে ১০ লাখ টাকা আয়' এরকম থাম্বনেইল দেখে লাফিয়ে UI/UX শেখা শুরু করবেন, কয়দিন পর আবার Digital Marketing করে মাসে ১৫ লক্ষ টাকা আয় দেখে আবার লাফ মারবেন, এভাবে হবে না।
যেকোনো একটাতে ভালোভাবে লেগে থাকেন। বছর কয়েকের মধ্যে ভালো পজিশনে পৌঁছাতে পারবেন। ইন শা আল্লাহ
© Mehedi Hasan Sagar
এই কোয়েশ্চানটা করার পেছনে কারণ হচ্ছে- কোন জিনিসটা শিখলে বেশি ইনকাম করা পসিবল, তা জানতে চাওয়া।
দেখুন, ডিজিটাল মার্কেটিং বলেন কিংবা ওয়েব ডেভেলপমেন্ট, গ্রাফিক্স ডিজাইন বলেন কিংবা UI/UX ডিজাইন। এই প্রত্যেকটারই স্যালারি রেঞ্জ মোটামুটি সেইম। এবং, এখনো পর্যন্ত প্রত্যেকটাই বেশ সিকিউরড ক্যারিয়ার। ফিউচারেও এই ইন্ডাস্ট্রিগুলোতে প্রচুর দক্ষ লোকের দরকার হবে। এমন না যে, একটা শিখে ফেললেন এরপর ভাত পাচ্ছেন না। একটা ভালোভাবেই শিখলে মোটামুটি ভালো আয় করা সম্ভব। ইন শা আল্লাহ। আই রিপিট, 'ভালোভাবে শিখলে'।
কিন্তু, আপনার উচিত না শুধুমাত্র টাকার কথা চিন্তা করে র্যান্ডমলি একটা সেক্টর চুজ করে ফেলা।
অনেককে দেখা যায়, তার আশেপাশের কোনো একজন কোনো একটা সেক্টরে ভালো করছে, তাই সে ও ধরে নেয়, "আমিও বোধহয় এটাতে বেশ ভালো করতে পারবো।" অনেক সময় জিনিসটা আর হয়ে ওঠে না।
কেন? কারণ, দুনিয়ার সবার কাছে সবকিছু ভালো লাগবেনা। এটা খুবই ন্যাচারাল। একাডেমিক সাবজেক্টের কথাই চিন্তা করেন। আপনার হয়তো ফিজিক্স একেবারেই ভালো লাগতো না কিন্তু আপনার কোনো এক বন্ধু ফিজিক্স-এ বস। আবার আপনার হয়তো বায়োলজি অনেক ভালো লাগে কিন্তু আপনার বন্ধু দুই চোখেই সহ্য করতে পারে না।
অর্থাৎ, সবার সবকিছু ভালো লাগেনা। লাগবেও না। আপনাকে খুঁজে নিতে হবে আপনার কোনটা বেশি ভালো লাগে।
কীভাবে বের করবেন? ইউটিউবের হেল্প নিয়ে। ৭/১০ দিন সময় দিন প্রত্যেকটা সেক্টর সম্পর্কে জানতে। সার্চ করুন 'Future of Graphics Design/Career in Graphics Design/Pros & Cons of learning Graphics Design'
প্রত্যেকটা সেক্টর নিয়েই এভাবে সার্চ করুন। দেখুন। বুঝুন। যেটা সবচাইতে বেশি মনে ধরবে, সেটা বিসমিল্লাহ বলে শুরু করে দিন।
৩/৪ সপ্তাহ কাজ করেন। প্র্যাক্টিস করেন। দেখেন প্র্যাক্টিকালি ভালো লাগতেছে কিনা। লাগলে ভালো। ভালো না লাগলে প্রয়োজনে আরেকটা নিয়ে চেষ্টা করুন। কিছু না করে বসে থাকার চাইতে এক্সপ্লোর করে কিছু টাইম নষ্ট করা ভালো।
ফাইনালি, যেটা শেখার ডিসিশন নিবেন। সেটা শেষ না করে ছাড়বেন না।
আবারও বলছি, প্রত্যেকটা সেক্টর বেশ গ্রোয়িং। এবং প্রত্যেকটাতেই ভালো অপরচুনিটি রয়েছে। হুট করে একদিন 'UI/UX ডিজাইন করে মাসে ১০ লাখ টাকা আয়' এরকম থাম্বনেইল দেখে লাফিয়ে UI/UX শেখা শুরু করবেন, কয়দিন পর আবার Digital Marketing করে মাসে ১৫ লক্ষ টাকা আয় দেখে আবার লাফ মারবেন, এভাবে হবে না।
যেকোনো একটাতে ভালোভাবে লেগে থাকেন। বছর কয়েকের মধ্যে ভালো পজিশনে পৌঁছাতে পারবেন। ইন শা আল্লাহ
© Mehedi Hasan Sagar
"৯টা-৫টা (চাকরি) তোমার স্বপ্নগুলাকে মেরে ফেলছে না, বরং (ভোর) ৫টা থেকে ৯টা পর্যন্ত সময় নষ্ট করার মধ্য দিয়ে তুমিই তোমার স্বপ্নগুলাকে মেরে ফেলছো..."
— আলেখ্রা হরমোসি
সারা জীবন ৯-৫টার বৃত্তে নিজেকে শেষ করবেন? আচ্ছা, চাকরি করে ৯-৫টা সময় দিয়ে মাসিক খরচ চালানো জরুরি, ঠিক আছে। কিন্তু আগামী দুই থেকে তিন বছর সকালের সময়টা নিজের ব্যবসা দাঁড় করাতে ও প্রয়োজনীয় দক্ষতা আয়ত্ত করতে ব্যয় করুন।
ফজরের পর থেকে সকাল ৯টা পর্যন্ত গড়ে কমবেশি ৩-৪ ঘণ্টা পাওয়া যায়, শীত-গ্রীষ্ম মিলিয়ে। সপ্তাহে ১-২ দিন ছুটির দিনটাও কাজে লাগান নিজের ব্যবসার জন্য। দেখুন, যদি আরাম করে শুধু চাকরির ওপর নির্ভর করেন, চোখের পলকে ১০-২০ বছর কেটে যাবে। কিন্তু যদি ২-৩ বছর সময়কে সঠিকভাবে কাজে লাগান, তাহলে বাকি জীবন অর্থনৈতিক স্বাধীনতার স্বাদ উপভোগ করতে পারবেন। এভাবে হয়ত দাড়িয়ে যেতে পারে আপনার নিজস্ব ব্যবসা। আপনি যদি রাতে ২-৩ টার সময় ঘুমান আর সকাল ৯-১০টায় ঢুলতে ঢুলতে অফিসে যান তাহলে আপনার সময়ে বরকত কোথা থেকে আসবে? রাত ১০-১১টার মধ্যে ঘুমালে ফজরের পর থেকে লম্বা সময় কাজ করা সম্ভব। আর এসময় কাজে অনেক বরকতও হয়।
তাই চাকরির ৯-৫টা যতটা সময় নিচ্ছে, তার চেয়েও বেশি ক্ষতি হচ্ছে আপনি যে মূল্যবান সময় নষ্ট করছেন, বিশেষ করে ফজরের পরের সময়টা, যা রিজিকের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। নিজের কিছু করতে হলে এই সময়টা কাজে লাগানোর বিকল্প নেই।
@Post Collected From Reading Lamp
— আলেখ্রা হরমোসি
সারা জীবন ৯-৫টার বৃত্তে নিজেকে শেষ করবেন? আচ্ছা, চাকরি করে ৯-৫টা সময় দিয়ে মাসিক খরচ চালানো জরুরি, ঠিক আছে। কিন্তু আগামী দুই থেকে তিন বছর সকালের সময়টা নিজের ব্যবসা দাঁড় করাতে ও প্রয়োজনীয় দক্ষতা আয়ত্ত করতে ব্যয় করুন।
ফজরের পর থেকে সকাল ৯টা পর্যন্ত গড়ে কমবেশি ৩-৪ ঘণ্টা পাওয়া যায়, শীত-গ্রীষ্ম মিলিয়ে। সপ্তাহে ১-২ দিন ছুটির দিনটাও কাজে লাগান নিজের ব্যবসার জন্য। দেখুন, যদি আরাম করে শুধু চাকরির ওপর নির্ভর করেন, চোখের পলকে ১০-২০ বছর কেটে যাবে। কিন্তু যদি ২-৩ বছর সময়কে সঠিকভাবে কাজে লাগান, তাহলে বাকি জীবন অর্থনৈতিক স্বাধীনতার স্বাদ উপভোগ করতে পারবেন। এভাবে হয়ত দাড়িয়ে যেতে পারে আপনার নিজস্ব ব্যবসা। আপনি যদি রাতে ২-৩ টার সময় ঘুমান আর সকাল ৯-১০টায় ঢুলতে ঢুলতে অফিসে যান তাহলে আপনার সময়ে বরকত কোথা থেকে আসবে? রাত ১০-১১টার মধ্যে ঘুমালে ফজরের পর থেকে লম্বা সময় কাজ করা সম্ভব। আর এসময় কাজে অনেক বরকতও হয়।
তাই চাকরির ৯-৫টা যতটা সময় নিচ্ছে, তার চেয়েও বেশি ক্ষতি হচ্ছে আপনি যে মূল্যবান সময় নষ্ট করছেন, বিশেষ করে ফজরের পরের সময়টা, যা রিজিকের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। নিজের কিছু করতে হলে এই সময়টা কাজে লাগানোর বিকল্প নেই।
@Post Collected From Reading Lamp