Graded Profile প্রকৃতিগত ভাবে ___
  Anonymous Quiz
    15%
    Static Slope
      
    14%
    Ustatic Slope
      
    64%
    Equilibrium Slope
      
    7%
    Dividend Slope
      
    এলেন চার্চিল স্যাম্পেল কোন বিশিষ্ট ভূগোলবিদের অনুগামী ছিলেন?
  Anonymous Quiz
    23%
    Humboldt
      
    11%
    Plato
      
    19%
    Ritter
      
    48%
    Ratzel
      
    'All History must be treated geographically & all Geography must be treated historically মন্তব্যটি কোন নিয়ন্ত্রণবাদী দার্শনিক করেছিলেন ?
  Anonymous Quiz
    13%
    অ্যারিস্টটল
      
    77%
    হেরোডোটাস
      
    9%
    হিপোক্রেটাস
      
    1%
    টলেমি
      
    প্রার্থনা 🙏
আশা করি সবার প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়েছে । আমরা কেউ জানিনা প্রশ্নের মান অতি সহজ, সহজ, মাঝারি মানের নাকি স্ট্যান্ডার্ড হবে ....!!
ক্লাসরুমের পক্ষ থেকে প্রার্থনা করি প্রশ্ন যেন অতি সহজ না হয়ে মাঝারি মানের হয় 🙏
প্রশ্ন যেমনি আসুক নিজের সর্বোচ্চ চেষ্টা দিয়ে অধিকাংশ সঠিক করে আসাটাই প্রত্যেকের চ্যালেঞ্জ হোক।
সবাই মনোবল বাড়িয়ে , সময়কে সঠিক ও যথপযুক্ত ভাবে ব্যবহার করে সফল ভাবে আজকের পরীক্ষা সম্পন্ন করবে এটাই সকলের প্রতি ক্লাসরুমের প্রার্থনা ।
🙏🏻 All the Best 🙏🏻
  আশা করি সবার প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়েছে । আমরা কেউ জানিনা প্রশ্নের মান অতি সহজ, সহজ, মাঝারি মানের নাকি স্ট্যান্ডার্ড হবে ....!!
ক্লাসরুমের পক্ষ থেকে প্রার্থনা করি প্রশ্ন যেন অতি সহজ না হয়ে মাঝারি মানের হয় 🙏
প্রশ্ন যেমনি আসুক নিজের সর্বোচ্চ চেষ্টা দিয়ে অধিকাংশ সঠিক করে আসাটাই প্রত্যেকের চ্যালেঞ্জ হোক।
সবাই মনোবল বাড়িয়ে , সময়কে সঠিক ও যথপযুক্ত ভাবে ব্যবহার করে সফল ভাবে আজকের পরীক্ষা সম্পন্ন করবে এটাই সকলের প্রতি ক্লাসরুমের প্রার্থনা ।
🙏🏻 All the Best 🙏🏻
সুবিচার.... পরিকল্পিত অন্যায়ের রূপ পেতে চলেছে !! 
অপ্রত্যাশিত ফলাফল হতে চলেছে যাকে আমি জালিয়ানওয়ালাবাগের হত্যাকাণ্ডের সমরূপ হিসেবেই চিহ্নিত করবো । এত বছর পর যে Fresher Candidates-রা পরীক্ষায় বসতে পারলো তাদের সাথে বিকল্প ভাবে অর্থাৎ ঘুর পথে আইনি ভাবে বঞ্চনা হতে চলেছে, যার সুবিচার পাওয়ার কোনো রাস্তাই খোলা থাকবে না। নবম-দশম স্তরে ফ্রেশার ক্যান্ডিডেটরা উল্লেখযোগ্য ভাবে সফলতার তালিকায় থাকলেও একাদশ- দ্বাদশ স্তরে তা 'না' এর বরাবর হতে চলেছে । অর্থাৎ রেজাল্ট মোটেই প্রত্যাশিত হবে না । In-Service সমীকরণের কাছে হেরে যাবে হাজার হাজার প্রকৃত মেধার দল । এত বছর পর পরীক্ষায় বসার সুযোগ পাওয়াটা ঘুর পথে অভিশাপ হতে চলেছে ফ্রেশার ক্যান্ডিডেটদের কাছে যেটা মোটেই প্রত্যাশিত ছিল না ।
সুবিচার পরিকল্পিত অন্যায়ের রূপ পেতে চলেছে । এর থেকে নতুনরা পরীক্ষায় বসার সুযোগ থেকে বঞ্চিত হয়ে কেবলমাত্র 2016 সালের নিয়োগের যে ভ্যাকান্সি ছিল সেই ভ্যাকান্সিতেই কেবলমাত্র 2016 সালের ক্যান্ডিডেটদের নিয়ে পুনর্নিয়োগ এবং মূল্যায়ন সম্পন্ন হয়ে, নতুন ভ্যাকান্সিতে নতুনদের সুযোগ করলে অনেক মেধা প্রতিষ্ঠা পেত । (এখানেও পাবে, তবে সেক্ষেত্রে বঞ্চিত মেধার তালিকাটা অনেক লম্বা হতে চলেছে )
Geotutorial Classroom রাজ্যে উল্লেখযোগ্য ভাবে নজর কারা সফলতা অর্জন করবে সে বিষয়ে কোনো সন্দেহ নেই । কিন্তু In-Service সমীকরণে তালিকাটা বেশ খানিকটা প্রভাবিত হবে ।
একটা অন্যায়ের বিচার করতে গিয়ে, আইনিভাবে আরো বড় অন্যায় হতে চলেছে যার সুবিচার পাওয়ার আশাটা 'না' এর বরাবর ।
বাস্তবে মাটিতে দাঁড়িয়ে করা আমার এই পূর্ব সম্ভাবনা আপনার বিশ্বাস নাও হতে পারে । এক্ষেত্রে মনে প্রানে আমি চাই আমার ধারণা মিথ্যে প্রমাণ হোক !! আমার উদ্দেশ্য কাউকে ডি-মোটিভেটেড করা নয় বরং সবাইকে বাস্তবের মাটিতে রাখার চেষ্টাটা করছি মাত্র।
Geotutorial e-learning platform এর পক্ষ থেকে সকলের উদ্দেশ্যে শুভকামনা 💐 ধন্যবাদ 🙏
  অপ্রত্যাশিত ফলাফল হতে চলেছে যাকে আমি জালিয়ানওয়ালাবাগের হত্যাকাণ্ডের সমরূপ হিসেবেই চিহ্নিত করবো । এত বছর পর যে Fresher Candidates-রা পরীক্ষায় বসতে পারলো তাদের সাথে বিকল্প ভাবে অর্থাৎ ঘুর পথে আইনি ভাবে বঞ্চনা হতে চলেছে, যার সুবিচার পাওয়ার কোনো রাস্তাই খোলা থাকবে না। নবম-দশম স্তরে ফ্রেশার ক্যান্ডিডেটরা উল্লেখযোগ্য ভাবে সফলতার তালিকায় থাকলেও একাদশ- দ্বাদশ স্তরে তা 'না' এর বরাবর হতে চলেছে । অর্থাৎ রেজাল্ট মোটেই প্রত্যাশিত হবে না । In-Service সমীকরণের কাছে হেরে যাবে হাজার হাজার প্রকৃত মেধার দল । এত বছর পর পরীক্ষায় বসার সুযোগ পাওয়াটা ঘুর পথে অভিশাপ হতে চলেছে ফ্রেশার ক্যান্ডিডেটদের কাছে যেটা মোটেই প্রত্যাশিত ছিল না ।
সুবিচার পরিকল্পিত অন্যায়ের রূপ পেতে চলেছে । এর থেকে নতুনরা পরীক্ষায় বসার সুযোগ থেকে বঞ্চিত হয়ে কেবলমাত্র 2016 সালের নিয়োগের যে ভ্যাকান্সি ছিল সেই ভ্যাকান্সিতেই কেবলমাত্র 2016 সালের ক্যান্ডিডেটদের নিয়ে পুনর্নিয়োগ এবং মূল্যায়ন সম্পন্ন হয়ে, নতুন ভ্যাকান্সিতে নতুনদের সুযোগ করলে অনেক মেধা প্রতিষ্ঠা পেত । (এখানেও পাবে, তবে সেক্ষেত্রে বঞ্চিত মেধার তালিকাটা অনেক লম্বা হতে চলেছে )
Geotutorial Classroom রাজ্যে উল্লেখযোগ্য ভাবে নজর কারা সফলতা অর্জন করবে সে বিষয়ে কোনো সন্দেহ নেই । কিন্তু In-Service সমীকরণে তালিকাটা বেশ খানিকটা প্রভাবিত হবে ।
একটা অন্যায়ের বিচার করতে গিয়ে, আইনিভাবে আরো বড় অন্যায় হতে চলেছে যার সুবিচার পাওয়ার আশাটা 'না' এর বরাবর ।
বাস্তবে মাটিতে দাঁড়িয়ে করা আমার এই পূর্ব সম্ভাবনা আপনার বিশ্বাস নাও হতে পারে । এক্ষেত্রে মনে প্রানে আমি চাই আমার ধারণা মিথ্যে প্রমাণ হোক !! আমার উদ্দেশ্য কাউকে ডি-মোটিভেটেড করা নয় বরং সবাইকে বাস্তবের মাটিতে রাখার চেষ্টাটা করছি মাত্র।
Geotutorial e-learning platform এর পক্ষ থেকে সকলের উদ্দেশ্যে শুভকামনা 💐 ধন্যবাদ 🙏
Channel name was changed to «Geotutorial e-learning platform - for Geographical Studies»
  অভিজ্ঞতার 10 নাম্বার মূল্যায়নের প্রথম পর্বে যুক্ত হওয়ায় প্রচুর যোগ্য ফ্রেশার ক্যান্ডিডেট বঞ্চিত হবেন । যে কারণে অভিজ্ঞতার নাম্বার দ্বিতীয় ধাপে যুক্ত করা নৈতিক ভাবে উচিত বলে আমি মনে করি । 
উক্ত বিষয় নিয়ে আন্দোলনের নৈতিক সমর্থন করছি । যাদের সম্ভব এই আন্দোলনে যুক্ত হওয়ার, তাদেরকে উৎসাহিত করছি ।
  উক্ত বিষয় নিয়ে আন্দোলনের নৈতিক সমর্থন করছি । যাদের সম্ভব এই আন্দোলনে যুক্ত হওয়ার, তাদেরকে উৎসাহিত করছি ।
Tentative_Scheduled_of_SLST_Mock_Interview_&_Demonstration.pdf
    289.4 KB
  Tentative Scheduled of SLST Mock Interview & Demonstration.pdf
  শারদ শুভেচ্ছা 💐
জানি সবার মধ্যে উদ্বেগ আর উৎকণ্ঠা চরমে রয়েছে । দীর্ঘ প্রতীক্ষার ফলটা কি হবে? এটা নিয়ে আমরা সবাই চিন্তিত। তবুও কালের আবহে সময়ের সঙ্গে সঙ্গে নিজেকে কখনো কখনো মানিয়ে নিতে হয়। অর্থাৎ সময়ের সাথে তাল মিলিয়ে নিজেকেও চাপা কষ্ট নিয়ে খুশি রাখতে হয় । শুরু হলো বাঙালির শ্রেষ্ঠ উৎসব । জানি ছোটো বেলার আবেগ গুলো কোথায় যেন একটু একটু করে হারিয়ে গেছে সবার মন থেকে , তবুও এই দিনগুলো একটু হলেও আলাদা... । চিরাচরিত প্রথাগত দিনগুলিকে কোথায় যেনো একটু অন্য রকম ভাবে কাটানোর মুহূর্ত। বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে আবেগগুলো একটু একটু করে শৃঙ্খলিত হয়ে যায় । পাগলামিটা খেয়ালি জীবন থেকে হারিয়ে যায় । তবুও কখনো কখনো নিজেকে পাগল রাখতে ভালো লাগে ....। রাখতে হবেও.... নিজের জীবনকে ধরে রাখার জন্য ।
প্রত্যেকের জীবন-ই একটা সময় কোথাও না কোথাও প্রতিষ্ঠা পাবে , সেটা ঠিক কোথায় আমাদের প্রত্যেকেরই অজানা । কর্ম আর প্রচেষ্টা পরিনামকে সুনিশ্চিত করে ।
শুধু এটাই মনে রাখতে হবে যা হবে, সেটাই হওয়ার ছিলো । আর এই জায়গাতেই আমরা প্রত্যেকেই অনিশ্চিত জীবনের সঞ্চালক ।
তাই নিজের জীবনকে নিয়ে ভীষণ উদ্বেগ্ন আর উৎকণ্ঠা মধ্যে দিয়ে জীবন কাটানো মানেই নিজেকে খারাপ করে রাখা । এটা মোটেই কাঙ্খিত নয় । জীবনটা অনেক বড় আর তার মধ্যেই টুকরো টুকরো প্রত্যাশা লুকিয়ে থাকে । টুকরো বিষয়গুলোকে কখনোই সমগ্র করা যাবে না । কারন আজ যে ব্যর্থ কাল সে সফল... । আজ যে গরিব ? কাল হয়তো সে ধনী হবে । আবার উল্টো ভাবে আজ যে প্রচুর টাকার মালিক , কাল সে গরিব হতে পারে।
তাই নিজেকে, জীবনের যে পরিস্থিতিই হোক না কেনো.... ভালো রাখার চেষ্টাটা করতেই হবে। সকল কষ্টের মাঝেও হেসে বলতে শিখতে হবে 'ভালো আছি..' !!!
নিজেকে ভালো রাখার এই চ্যালেঞ্জে সবাইকে স্বাগত । আশা রাখি শারদীয়ার দিনগুলি জাতি, ধর্ম, বর্ণ নির্বিশেষে সবাই নিজেকে নিজের মতো করে ভালো রাখবে । Classroom এর পক্ষ থেকে সব্বাইকে শারদ শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন।🙏🏻
- Director, Geotutorial e-learning platform
  জানি সবার মধ্যে উদ্বেগ আর উৎকণ্ঠা চরমে রয়েছে । দীর্ঘ প্রতীক্ষার ফলটা কি হবে? এটা নিয়ে আমরা সবাই চিন্তিত। তবুও কালের আবহে সময়ের সঙ্গে সঙ্গে নিজেকে কখনো কখনো মানিয়ে নিতে হয়। অর্থাৎ সময়ের সাথে তাল মিলিয়ে নিজেকেও চাপা কষ্ট নিয়ে খুশি রাখতে হয় । শুরু হলো বাঙালির শ্রেষ্ঠ উৎসব । জানি ছোটো বেলার আবেগ গুলো কোথায় যেন একটু একটু করে হারিয়ে গেছে সবার মন থেকে , তবুও এই দিনগুলো একটু হলেও আলাদা... । চিরাচরিত প্রথাগত দিনগুলিকে কোথায় যেনো একটু অন্য রকম ভাবে কাটানোর মুহূর্ত। বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে আবেগগুলো একটু একটু করে শৃঙ্খলিত হয়ে যায় । পাগলামিটা খেয়ালি জীবন থেকে হারিয়ে যায় । তবুও কখনো কখনো নিজেকে পাগল রাখতে ভালো লাগে ....। রাখতে হবেও.... নিজের জীবনকে ধরে রাখার জন্য ।
প্রত্যেকের জীবন-ই একটা সময় কোথাও না কোথাও প্রতিষ্ঠা পাবে , সেটা ঠিক কোথায় আমাদের প্রত্যেকেরই অজানা । কর্ম আর প্রচেষ্টা পরিনামকে সুনিশ্চিত করে ।
শুধু এটাই মনে রাখতে হবে যা হবে, সেটাই হওয়ার ছিলো । আর এই জায়গাতেই আমরা প্রত্যেকেই অনিশ্চিত জীবনের সঞ্চালক ।
তাই নিজের জীবনকে নিয়ে ভীষণ উদ্বেগ্ন আর উৎকণ্ঠা মধ্যে দিয়ে জীবন কাটানো মানেই নিজেকে খারাপ করে রাখা । এটা মোটেই কাঙ্খিত নয় । জীবনটা অনেক বড় আর তার মধ্যেই টুকরো টুকরো প্রত্যাশা লুকিয়ে থাকে । টুকরো বিষয়গুলোকে কখনোই সমগ্র করা যাবে না । কারন আজ যে ব্যর্থ কাল সে সফল... । আজ যে গরিব ? কাল হয়তো সে ধনী হবে । আবার উল্টো ভাবে আজ যে প্রচুর টাকার মালিক , কাল সে গরিব হতে পারে।
তাই নিজেকে, জীবনের যে পরিস্থিতিই হোক না কেনো.... ভালো রাখার চেষ্টাটা করতেই হবে। সকল কষ্টের মাঝেও হেসে বলতে শিখতে হবে 'ভালো আছি..' !!!
নিজেকে ভালো রাখার এই চ্যালেঞ্জে সবাইকে স্বাগত । আশা রাখি শারদীয়ার দিনগুলি জাতি, ধর্ম, বর্ণ নির্বিশেষে সবাই নিজেকে নিজের মতো করে ভালো রাখবে । Classroom এর পক্ষ থেকে সব্বাইকে শারদ শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন।🙏🏻
- Director, Geotutorial e-learning platform
শোকোস্তব্ধ পাহাড়ি উত্তরবঙ্গ : প্রথমেই বিপর্যস্ত এলাকার মানুষের প্রতি সমবেদনা জানাই । সকল মৃত আত্মার শান্তি কামনা করি 🙏
এখানকার সংগ্রামী মানুষগুলির জীবন চরিত্র সম্পর্কে আমি অবগত। বাচ্চা থেকে বুড়ো সবাই পরিশ্রমী ও কষ্ট সহীষ্ণু । প্রাকৃতিক প্রতিবন্ধকতাকে কিভাবে জয় করে নিজেদেরকে টিকিয়ে রাখা যায় সে শিক্ষা এই মানুষগুলোর থেকেই পাওয়া সম্ভব । এখানকার ভূমিরূপ গত অবস্থান, ভূতাত্বিক অস্থিরতা এবং ঋতু পরিবর্তনের সাথে সঙ্গতি রেখে আবহাওয়ার ব্যাপক পরিবর্তন কখনো কখনো প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের আবির্ভাব ঘটায় । ভারী বর্ষণ জনিত কারণে ভূমিধস সহ বন্যা যার মধ্যে অন্যতম । একাধারে ভূমিধসের কবলে পড়ে কিছু মানুষ, অন্যদিকে হরপা বানে ভেসে যায় ঘরবাড়ি এবং মানুষের বসত ক্ষেত্র । এই পুরো ঘটনা এখানকার মানুষের এক প্রকার অভিশাপ হিসাবে আমাদের সামনে উঠে আসলেও এটি আসলে প্রাকৃতিক এবং আধা প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের অন্যতম দৃষ্টান্ত । যা সম্পূর্ণ পরিহার করা কোনোভাবেই সম্ভব নয়, কেবলমাত্র মানুষের সচেতনতার মাধ্যমে এর প্রভাব কমানো যেতে পারে ।
2025-শের এই মর্মান্তিক প্রাকৃতিক বিপর্যয় কোনো বিচ্ছিন্ন ঘটনা বা অস্বাভাবিক ঘটনা নয় । পাহাড়ি উত্তরবঙ্গের ভূ-প্রাকৃতিক ও ভূতাত্বিক গঠন এবং এখানকার বায়ুমণ্ডলীয় প্রকৃতি বিচার করলে খুব সহজেই আমরা বুঝতে পারবো এটি মূলত প্রাকৃতিক প্রভাবক দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হলেও অংশবিশেষ মানুষের প্রকৃতি দখলের হিসেব-নিকেশের মধ্যে বন্দী রয়েছে । এটি পরিহার সম্ভব নয় তবে এর প্রভাব বা ফলাফল মানুষের জীবন শৈলী দ্বারাই পরিবর্তন করা সম্ভব ।
প্রকৃতি এবং মানুষের পারস্পারিক সহ সম্পর্কে মানুষ যদি প্রভাবকের ভূমিকায় দিনের পর দিন নিজের আগ্রাসী চরিত্র স্পষ্ট করতে থাকে, এলাকা দখলের কাজ অবিচল ভাবে জারি রাখে তাহলে পাহাড়ি উত্তরবঙ্গের এহেনো বিপর্যয় মূলক ভবিষ্যৎ আরো খারাপ হতে চলেছে । অপরিকল্পিত ভাবে Building Construction, মানুষের সুবিধার কথা মাথায় রেখে পাহাড় কেটে যত্রতত্র রাস্তা নির্মাণ ক্রমশ Slope Stability নষ্ট করে চলেছে । পাহাড়ের পাদদেশীয় নদীতে সেতু নির্মাণের পূর্বে বেশ কিছু ভৌগোলিক হিসেব-নিকেশ করে, শক্ত-পোক্ত ভাবে সেতু নির্মাণের ভাবনা চিন্তা করা উচিত । কারণ নদীর একমাত্র স্থান পাহাড়ের পাদদেশীয় ক্ষেত্র যেখানকার জল প্রবাহের প্রাথমিক ও পূর্ণাঙ্গ সম্ভাবনা কখনোই আমরা করতে পারি না। আর যথেচ্ছ বৃক্ষ ছেদনের কথা না হয় এ পর্বে নাই বললাম । যেটি উত্তরবঙ্গে বন্যা ও ভূমিধসের অন্যতম কারণ ।
এভাবে চলতে থাকলে পরিনাম আরো ভয়ংকর হতে চলেছে , কেবল ভূমিধস আর বন্যা নয়, সময়ের সঙ্গে বেড়ে চলা হিমালয় ভূমিকম্পের অন্যতম সঞ্চালক , তাই সেটিও ভবিষ্যতে চরম বিপর্যয়ের রূপ নিতে পারে । এই সমস্ত লেখা মনগড়া নয়, পাহাড়ি উত্তরবঙ্গের বিভিন্ন প্রান্ত ঘুরে ভৌগোলিক চিন্তা চেতনা দিয়ে উপলব্ধি করা ।
প্রকৃতির একটি ক্ষুদ্রতম অংশ হিসাবে মানুষকে প্রাকৃতিক এলাকা দখল করতেই হবে, তবে তা যদি যথেচ্ছ হয় তার পরিনাম খারাপ হওয়াটাই স্বাভাবিক । বিবেচক হয়ে কোথায় ? কিভাবে ? কতটা ? এলাকা দখল করব সেই চিন্তাটা রাখতে হবে ।
আমি সভ্যতা বিকাশের বিরুদ্ধে নই । তবে যথেচ্ছ প্রকৃতি দখলের স্পষ্ট বিরোধী । ধন্যবাদ ।
- Krishna Sarkar, Director, Geotutorial e-learning platform .
  এখানকার সংগ্রামী মানুষগুলির জীবন চরিত্র সম্পর্কে আমি অবগত। বাচ্চা থেকে বুড়ো সবাই পরিশ্রমী ও কষ্ট সহীষ্ণু । প্রাকৃতিক প্রতিবন্ধকতাকে কিভাবে জয় করে নিজেদেরকে টিকিয়ে রাখা যায় সে শিক্ষা এই মানুষগুলোর থেকেই পাওয়া সম্ভব । এখানকার ভূমিরূপ গত অবস্থান, ভূতাত্বিক অস্থিরতা এবং ঋতু পরিবর্তনের সাথে সঙ্গতি রেখে আবহাওয়ার ব্যাপক পরিবর্তন কখনো কখনো প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের আবির্ভাব ঘটায় । ভারী বর্ষণ জনিত কারণে ভূমিধস সহ বন্যা যার মধ্যে অন্যতম । একাধারে ভূমিধসের কবলে পড়ে কিছু মানুষ, অন্যদিকে হরপা বানে ভেসে যায় ঘরবাড়ি এবং মানুষের বসত ক্ষেত্র । এই পুরো ঘটনা এখানকার মানুষের এক প্রকার অভিশাপ হিসাবে আমাদের সামনে উঠে আসলেও এটি আসলে প্রাকৃতিক এবং আধা প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের অন্যতম দৃষ্টান্ত । যা সম্পূর্ণ পরিহার করা কোনোভাবেই সম্ভব নয়, কেবলমাত্র মানুষের সচেতনতার মাধ্যমে এর প্রভাব কমানো যেতে পারে ।
2025-শের এই মর্মান্তিক প্রাকৃতিক বিপর্যয় কোনো বিচ্ছিন্ন ঘটনা বা অস্বাভাবিক ঘটনা নয় । পাহাড়ি উত্তরবঙ্গের ভূ-প্রাকৃতিক ও ভূতাত্বিক গঠন এবং এখানকার বায়ুমণ্ডলীয় প্রকৃতি বিচার করলে খুব সহজেই আমরা বুঝতে পারবো এটি মূলত প্রাকৃতিক প্রভাবক দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হলেও অংশবিশেষ মানুষের প্রকৃতি দখলের হিসেব-নিকেশের মধ্যে বন্দী রয়েছে । এটি পরিহার সম্ভব নয় তবে এর প্রভাব বা ফলাফল মানুষের জীবন শৈলী দ্বারাই পরিবর্তন করা সম্ভব ।
প্রকৃতি এবং মানুষের পারস্পারিক সহ সম্পর্কে মানুষ যদি প্রভাবকের ভূমিকায় দিনের পর দিন নিজের আগ্রাসী চরিত্র স্পষ্ট করতে থাকে, এলাকা দখলের কাজ অবিচল ভাবে জারি রাখে তাহলে পাহাড়ি উত্তরবঙ্গের এহেনো বিপর্যয় মূলক ভবিষ্যৎ আরো খারাপ হতে চলেছে । অপরিকল্পিত ভাবে Building Construction, মানুষের সুবিধার কথা মাথায় রেখে পাহাড় কেটে যত্রতত্র রাস্তা নির্মাণ ক্রমশ Slope Stability নষ্ট করে চলেছে । পাহাড়ের পাদদেশীয় নদীতে সেতু নির্মাণের পূর্বে বেশ কিছু ভৌগোলিক হিসেব-নিকেশ করে, শক্ত-পোক্ত ভাবে সেতু নির্মাণের ভাবনা চিন্তা করা উচিত । কারণ নদীর একমাত্র স্থান পাহাড়ের পাদদেশীয় ক্ষেত্র যেখানকার জল প্রবাহের প্রাথমিক ও পূর্ণাঙ্গ সম্ভাবনা কখনোই আমরা করতে পারি না। আর যথেচ্ছ বৃক্ষ ছেদনের কথা না হয় এ পর্বে নাই বললাম । যেটি উত্তরবঙ্গে বন্যা ও ভূমিধসের অন্যতম কারণ ।
এভাবে চলতে থাকলে পরিনাম আরো ভয়ংকর হতে চলেছে , কেবল ভূমিধস আর বন্যা নয়, সময়ের সঙ্গে বেড়ে চলা হিমালয় ভূমিকম্পের অন্যতম সঞ্চালক , তাই সেটিও ভবিষ্যতে চরম বিপর্যয়ের রূপ নিতে পারে । এই সমস্ত লেখা মনগড়া নয়, পাহাড়ি উত্তরবঙ্গের বিভিন্ন প্রান্ত ঘুরে ভৌগোলিক চিন্তা চেতনা দিয়ে উপলব্ধি করা ।
প্রকৃতির একটি ক্ষুদ্রতম অংশ হিসাবে মানুষকে প্রাকৃতিক এলাকা দখল করতেই হবে, তবে তা যদি যথেচ্ছ হয় তার পরিনাম খারাপ হওয়াটাই স্বাভাবিক । বিবেচক হয়ে কোথায় ? কিভাবে ? কতটা ? এলাকা দখল করব সেই চিন্তাটা রাখতে হবে ।
আমি সভ্যতা বিকাশের বিরুদ্ধে নই । তবে যথেচ্ছ প্রকৃতি দখলের স্পষ্ট বিরোধী । ধন্যবাদ ।
- Krishna Sarkar, Director, Geotutorial e-learning platform .